ভাগ্য বার্তা

ভাগ্য বার্তা JYOTISHEKHARR MITRA (Astrologer)(Specialist in P.P.U Test & C.C.R Graph in Astrology)

পৃথিবীর সবচেয়ে বানোয়াট এবং মিথ্যা মোটিভেশন হচ্ছেEverything is possible if try hard...ব্রাজিলীয় ঔপন্যাসিক, পাওলো কোয়েলহো...
21/01/2025

পৃথিবীর সবচেয়ে বানোয়াট এবং মিথ্যা মোটিভেশন হচ্ছে

Everything is possible if try hard...

ব্রাজিলীয় ঔপন্যাসিক, পাওলো কোয়েলহো’ এর লেখা থেকে ইন্সপায়ার হয়ে শাহরুখ খান আমাদের শিখিয়েছে ,

’’দিল সে চাহ,তো পুরি কায়নাত উসে তুম সে মিলানে কি সাজিশ মে লাগ যাতি হ্যায়’’

মানে কিছু মন থেকে চাইলে সেটা একদিন তোমার হবেই। এই ধরনের মিথ্যা এবং কসমিক রেওয়ার্ড আমাদের জন্য খুবই টক্সিক !

কেন টক্সিক সেটা বলছি।

তার আগে বলে নেই , খুব ছোট বেলা থেকেই আমরা জেনে আসছি,

পরিশ্রমই সাফল্যের চাবিকাঠি। অর্থাৎ ,যদি প্রচুর পরিশ্রম করি তাহলে সাফল্য আসবেই।

কিন্তু বিষয়টা কি আসলেই তাই ?

পরিশ্রম করলে সাফল্য আসবেই তার কোন নিশ্চয়তা নেই। ভগবান শ্রীকৃষ্ণ সেটাই বলেছে গীতায়:-

🌟কর্মণ্যেবাধিকারস্তে মা ফলেষু কদাচন
মা কর্মফলহেতুভূমা তে সঙ্গোহস্ত্বকর্মণি...🌟

ব্যাখ্যা :- মানুষকে শুধুই কাজ করার স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে । সেই কাজের কর্মফল তার কপালে কেমন করে জুটবে, তা ঠিক করে দেবে তার "ভাগ্য"। মানুষ তা কোনওভাবেই ঠিক করতে পারে না।

যথেষ্ট পরিশ্রম করে জীবনে ব্যর্থ হওয়াদের সংখ্যাটা কম না। ব্যর্থতার কারণ হিসেবে আমরা যথেষ্ট পরিশ্রম না করা কে এক্সকিউজ হিসেবে দাড় করাই, অথচ খবর নিয়ে দেখেন ক্লাসের ভালো ছাত্রদের থেকে খারাপ ছাত্রদের অনেকের পরিশ্রম কম ছিল না, তবুও তারা ব্যর্থ হয়েছে।

কারণ হয়ত তারা লেখাপড়ার চেয়ে ছবি আঁকায় ভালো, খেলাধুলায় , ব্যবসায়, কিংবা অন্য কিছুতে ভালো ।

তাই পরিশ্রমটা কোথায় করতে হবে এবং কোথায় থামতে হবে সেটা জানাও জরুরী। পরিশ্রম ছাড়া সাফল্য আসে না সত্যি,
কিন্তু অহেতুক পরিশ্রম করলে সাফল্য আসবেই এটা সত্যি না।

এই সে 'সাফল্য আসবেই' নামক চিন্তা আমাদের ভেতরে ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে, এর ফলাফল বেশির ভাগ সময় হতাশা বা মন ভাঙার কারণ হয়ে যায়।

এই কারণে মানুষ সাফল্য আসবেই, ভেবে পরিশ্রম করেই যায়। একটা সময় এর পরে গিয়ে যে, হাল ছেড়ে দিতে হয়, এবং নতুন কিছুর জন্য চেষ্টা করতে হয়, এটা মানতে পারে না। ফলাফল মানসিক অবসাদ।

ফলে কখনো কখনো এর মূল্য দিতে গিয়ে কেউ কেউ তার সমস্ত জীবন ভুল কিছুর পেছনে খরচ করে ফেলে!

জীবনটা খুবই ছোট। তাই সিদ্ধান্ত আপনার।

PPU টেস্ট করে নিজের ভাগ্য কে দেখে নিয়ে সেই অনুযায়ী কর্ম করুন যেই কাজে আপনি খুবই সহজেই সাফল্য পেতে পারেন।

🌟𝗝𝘆𝗼𝘁𝗶𝘀𝗵𝗲𝗸𝗵𝗮𝗿𝗿 𝗠𝗶𝘁𝗿𝗮🌟

🕉️Astrologer, জ্যোতিষ রত্ন, জ্যোতিষ সম্রাট, জ্যোতিষ আচার্য, Numerologist &
P.P.U Test Expert🕉️
(M.A.R.P) (M.A.R.O)(M.I.I.O.H)
(F. P. P. U. T)(M.V.J.V.P).

PPU টেস্ট করতে যোগাযোগ করার জন্য ফোন করুন এই নাম্বারে।

+91 8768185881.
অথবা
+91 8653530665.

14/1/25 to 12/2/25 তারিখের মধ্যে১) মেষ রাশির অথবা লগ্নের ২) সিংহ রাশির অথবা লগ্নের   ৩) বৃশ্চিক রাশির অথবা লগ্নের   ৪) ম...
13/01/2025

14/1/25 to 12/2/25 তারিখের মধ্যে

১) মেষ রাশির অথবা লগ্নের
২) সিংহ রাশির অথবা লগ্নের
৩) বৃশ্চিক রাশির অথবা লগ্নের
৪) মীন রাশির অথবা লগ্নের

জাতক/জাতিকাদের শারীরিক সমস্যা বা শরীর খারাপ হওয়া অথবা ছোটো কিংবা বড় কোনো দুর্ঘটনা হওয়া,আর্থিক ক্ষতি বা সমস্যা হওয়া ,মানসিক টেনশন অথবা কোনো কারণে মন খারাপ হওয়া,সামাজিক দিক দিয়ে ক্ষতি বা সম্মান হানি হওয়া ,পারিবারিক কোনো সদস্যের অশুভ বা তার সঙ্গে মনোমালিন্য ও ঝগড়া হওয়া , কর্মক্ষেত্রে অশুভ বা কোনো দরকারি কাজে বাধা বিঘ্ন অথবা Harassment(হয়রানি) হওয়া ইত্যাদি। এর মধ্যে যে কোনো এক বা একাধিক অশুভ ঘটনা ঘটার যোগ আছে। কিন্তু যদি আপনার এই সময় টুকুর মধ্যে CCR গ্রাফ এর পার্সেন্টেজ 50% to 89% থাকে তাহলে চিন্তার কোন কারণ নাই বরং উপরে উল্লেখিত সময়টুকুর মধ্যে আপনার খুবই ভালো কিছু ঘটবে।

Note:-> মনে রাখবেন আপনার সাথে সম্পর্কিত কোনো ব্যক্তি অথবা আপনার পরিবারের কোন সদস্যের, উপরের উল্লেখিত চারটি রাশির মধ্যে যে কোন একটি রাশি হলেও আপনার উপরেও তার খারাপ প্রভাব পড়বে। আপনি যে কোনো রাশিরই মানুষ হন না কেন। কারণ মনে রাখবেন আপনার পরিবারের প্রতিটি সদস্যের ভাগ্য একে অপরের সঙ্গে সংযুক্ত।

🌟উপরের উল্লেখিত সমস্যা হলে দেরি না করে আপনার জন্মছক কোনো ভালো P.P.U টেস্ট করতে জানা জোতিষী কে দেখিয়ে P.P.U টেস্ট করিয়ে প্রতিকার করিয়ে নেবেন।

🌟 P.P.U টেস্ট না করিয়ে , শুধু জন্মছক বিচার করে প্রতিকার করলে ভালো ফল পাবার সম্ভবনা তো নাই বরং আপনাদের কষ্টার্জিত টাকা ও মূল্যবান সময় নষ্ট হবে। তার সঙ্গে জ্যোতিষ শাস্ত্রের উপর অবিশ্বাস তৈরি হবে। ভবিষ্যতে আপনার ভাগ্য জানতে কোন জ্যোতিষীর কাছে গিয়ে আগেই জিজ্ঞেস করবেন উনি P.P.U টেস্ট করতে জানেন কিনা। যদি জানেন তাহলে বুঝবেন আপনি ঠিক জ্যোতিষীর এর কাছেই গেছেন।🌟

✍️𝗝𝘆𝗼𝘁𝗶𝘀𝗵𝗲𝗸𝗵𝗮𝗿𝗿 𝗠𝗶𝘁𝗿𝗮

🕉️Astrologer, জ্যোতিষ রত্ন, জ্যোতিষ সম্রাট, জ্যোতিষ বিশারদ, জ্যোতিষ আচার্য,
P.P.U Test Expert🕉️
(M.A.R.P) (M.A.R.O)(M.I.I.O.H)
(F. P. P. U. T)(M.I.I.O.H)(M.V.J.V.P).

আমার কাছে PPU টেস্ট করাতে চাইলে ফোন করতে পারেন নীচের নাম্বারে।
👇
+91 8768185881
অথবা
+91 8653530665

Consultant :-Astrologer,
Numerologist,
Lal Kitab Expert, Horary Astrologer & P.P.U Test and C.C.R Graph Expert.)

(🌍বিশ্ব জ্যোতিষ বিদ্যাপীঠ হইতে মহর্ষি "বেদব্যাস”উপাধি প্রাপ্ত🌍)

🌍Member of International Astrological Research Organization.🌍

02/01/2025
হিন্দুধর্মে বাস্তুশাস্ত্রের বিশেষ গুরুত্ব আছে। বাস্তুশাস্ত্র হল প্রাচীন ভারতীয় স্থাপত্য শিল্পের একটি অংশ। কী ভাবে বাড়ি ...
05/12/2024

হিন্দুধর্মে বাস্তুশাস্ত্রের বিশেষ গুরুত্ব আছে। বাস্তুশাস্ত্র হল প্রাচীন ভারতীয় স্থাপত্য শিল্পের একটি অংশ। কী ভাবে বাড়ি বানালে এবং বাড়ির কোন অংশে কী রাখলে সংসার সুখ ও সমৃদ্ধিতে ভরে উঠবে, তাই জানানো হয়েছে বাস্তুশাস্ত্রে। বাস্তুশাস্ত্রে পজিটিভ ও নেগেটিভ এনার্জির উল্লেখ রয়েছে। পজিটিভ এনার্জি সংসারে সুখ শান্তি নিয়ে আসে এবং নেগেটিভ এনার্জির কারণে সংসারে অশান্তি হয়। বাড়ির বাস্তু ঠিক না থাকলে সেখানে বাস্তুদোষ তৈরি হয়। বাস্তুদোষের কারণে বাড়িতে নেগেটিভ এনার্জি প্রবাহিত হয়। জেনে নিন বাড়িতে বাস্তুদোষ আছে কীনা, তা বোঝার উপায়।

বাস্তুদোষের চিহ্ন

সংসারে অভাব কি পিছু ছাড়ছে না। একের পর আর্থিক সংকটের মুখে পড়ে জেরবার হতে হচ্ছে? বারবার আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়ছেন পরিবারের সদস্যরা? তাহলে নিশ্চিত ভাবে ওই বাড়িতে বাস্তুদোষ আছে। চেষ্টা করেও যদি খরচে রাশ টানতে না পারেন, চিকিৎসা খাতে যদি সমানে অতিরিক্ত খরচ হতে থাকে, তাহলে বলা যেতে পারে বাস্তুদোষের কারণেই এই সব সমস্যা হচ্ছে।

বাস্তুদোষ থাকলে যা ঘটে

যে বাড়িতে বাস্তুদোষ থাকে, সেই বাড়ির বাসিন্দারা মানসিক ভাবে মুষড়ে থাকেন। বাড়ির সদস্যদের মধ্য সদ্ভাব কমে আসে, বরং নিজেদের মধ্যে সব সময় অশান্তি ও ঝামেলায় জড়িয়ে থাকেন এঁরা। আপনার সংসারেও এমন ঘটনা ঘটলে তা কিন্তু গুরুতর বাস্তুদোষের ইঙ্গিত দিচ্ছে। পরিবারের সদস্যদের মধ্যে আতঙ্ক থাকলে এবং রাতে ঘুম না হলে তা বাস্তুদোষের লক্ষণ।

মাথায় নেগেটিভ চিন্তা

বাস্তুদোষের কারণে পরিবারের সদস্যদের মাথায় সব সময় নেগেটিভ চিন্তা আসে। এঁরা পরিশ্রম করেও কাঙ্খিত সাফল্য পান না। কোনও কাজ করার থেকে সারাদিন টিভি, মোবাইল দেখে সময় কাটাতে ভালোবাসেন। মাথায় যদি সব সময় খারাপ চিন্তা আসে, তা হলে এই সব বাস্তু দোষের লক্ষণ।

বাস্তুদোষ দূর করার উপায়

বাস্তুদোষ দূর করার জন্য নিয়মিত রামচরিতমানস বা সুন্দরখণ্ড পাঠ করুন।

বাড়ির কোনও নির্দিষ্ট কোণে বাস্তুদোষ তৈরি হলে সেখানে কর্পূর জ্বালান। নিয়মিত ভাবে কর্পূরের ধোঁয়া দিয়ে নেগেটিভ এনার্জি দূর করা সম্ভব।

বাড়ির মূল দরজায় হলুদ ও কুমকুম দিয়ে স্বস্তিক চিহ্ন এঁকে রাখুন। এর ফলে নেগেটিভ এনার্জি আপনার বাড়িতে প্রবেশে বাধা পাবে।

বাস্তুদোষ দূর করতে ঘর মোছার জলে একটু নুন মিশিয়ে নিন। এতে ঘরের পরিবেশ শুদ্ধ।

রান্নাঘরের অগ্নিকোণে সব সময় একটি লাল রঙের বাল্ব জ্বালিয়ে রাখাও বাস্তুদোষ দূর করার জন্য কার্যকরী।

✍️𝗝𝘆𝗼𝘁𝗶𝘀𝗵𝗲𝗸𝗵𝗮𝗿𝗿 𝗠𝗶𝘁𝗿𝗮

🕉️Astrologer, জ্যোতিষ রত্ন, জ্যোতিষ সম্রাট, জ্যোতিষ আচার্য,
P.P.U Test Expert🕉️
(M.A.R.P) (M.A.R.O)(M.I.I.O.H)
(F. P. P. U. T).London

যোগাযোগ করার জন্য whatsapp করুন এই নাম্বারে
+91 8768185881.

শনির সাড়েসাতি ও ঢাইয়া নিয়ে কিছু কথা :-শনির সাড়েসাতি বা ঢাইয়া শুনলে অনেকই আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েন। জাতক/জাতিকাকে যখন জ্য...
30/11/2024

শনির সাড়েসাতি ও ঢাইয়া নিয়ে কিছু কথা :-

শনির সাড়েসাতি বা ঢাইয়া শুনলে অনেকই আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়েন। জাতক/জাতিকাকে যখন জ্যোতিষী জানান যে তার সাড়েসাতি বা ঢাইয়া চলছে বা শুরু হতে চলেছে তখন ভয়, হতাশা ও চরম অনিশ্চয়তা গ্রাস করে তাকে। যদিও এর জন্য শ্রোতার অজ্ঞতাই দায়ী। তবে এ যাবৎকাল চলে আসা ভুল তথ্য পরিবেশনের রীতিটিকেই মূল দায়ী বলা চলে যার পিছনে আবার একশ্রেণীর জ্যোতিষীদের ভীতিপ্রদর্শনকারী ভূমিকাও অস্বীকার করা যায় না।

হ্যাঁ, একথা নিশ্চিত যে শনির সাড়েসাতি বা ঢাইয়ার সময়টা অবশ্যই গোলাপের পাপড়ি বিছানো পথ দিয়ে হাঁটার সঙ্গে তুলনীয় নয়। কিন্তু সাড়েসাতি বা ঢাইয়া মানেই যে আপনার জন্য ফাঁসির দড়ি অপেক্ষা করে আছে এমনটাও নয়।

ডাক্তারবাবুদের দুর্বোধ্য মেডিকেল টার্মিনোলজি বুঝে উঠতে রোগীর যেমন নাভিশ্বাস উঠে তেমনই জ্যোতিষীর টেকনিক্যাল টার্মিনোলজি ট্রাইন, লর্ড , সাবলর্ডের গোলকধাঁধায় নাকানিচোবানি খান সাধারন পাঠককুল। এই লেখায় আমি আ্যাস্ট্রোলজিক্যাল টার্মিনোলজি যথাসম্ভব বাদ দিয়ে সহজ ভাষায় সাধারণ পাঠককুলকে বোঝাতে চেষ্টা করব শনির সাড়েসাতি বা ঢাইয়া কি এবং কি নয়। আর সাড়েসাতী বা ঢাইয়া চলাকালীন কি কি প্রতিকার করলে আপনি অপেক্ষাকৃত ভালো থাকবেন সে বিষয়েও আলোকপাত করার চেষ্টা করব।

শনির সাড়েসাতি ও ঢাইয়া কি:-
দ্বাদশ রাশি চক্রের প্রতিটি রাশিতে পরিভ্রমণ করতে এক একটি গ্রহ এক এক রকমের সময় নিয়ে থাকেন। শনি মহারাজ একেকটি রাশিতে গড়ে আড়াই বছর অবস্থান করেন। গ্রহগুলির গোচর জাতক জাতিকার জন্মছকের চন্দ্রের অবস্থানের সাপেক্ষে বিবেচনা করা হয়। এক একটি গ্রহ জন্মছকের চন্দ্রের সাপেক্ষে ভিন্ন ভিন্ন অবস্থানে ভিন্ন ভিন্ন রকমের ফল প্রদান করে থাকেন। রাহু ও কেতু ঘড়ির কাঁটার দিকে বা ক্লক-ওয়াইজ পরিভ্রমণ করে থাকেন এবং বাকি সাতটি গ্রহ ঘড়ির কাঁটার উল্টোদিকে বা এন্টি ক্লক-ওয়াইজ পরিভ্রমণ করে থাকেন। যখন শনি মহারাজ জাতক/জাতিকার জন্ম রাশির দ্বাদশে, জন্মরাশিতে এবং জন্ম রাশির দ্বিতীয়ে প্রতিটিতে গড়ে আড়াই বছর করে মোট সাড়ে সাত বছর পরিভ্রমণ করেন, তখন এই মোট সময় কালকে ওই জাতক/জাতিকার "শনির সাড়েসাতি" বলা হয়ে থাকে। আর যখন শনি মহারাজ রাশির চতুর্থ ও অষ্টম পরিভ্রমণ করে তখন "শনির ঢাইয়া " বলা হয়ে থাকে।

যদিও দ্বাদশে, রাশিতে এবং দ্বিতীয়ে চতুর্থে ও অষ্টমে অবস্থানকালীন শনি মহারাজ প্রতিটিতে পৃথক পৃথক ফল দিয়ে থাকেন। তবে রাশিভিত্তিক সে ফলাফলও আবার বদলে যায়। যেমন মেষ রাশির আর মকর রাশির সাড়েসাতীর বা ঢাইয়ার ফলাফল ভিন্ন হবে তা বলাই বাহুল্য। তাই দ্বাদশ রাশির ক্ষেত্রে সে ফলাফল লিখতে গেলে অত্যন্ত বিস্তারিত হয়ে যাবে। (ভবিষ্যতে এ নিয়ে পৃথকভাবে লেখার ইচ্ছে রইল)।

কিন্তু এই সাড়েসাতী ও ঢাইয়া চলাকালীন শনি মহারাজ মূলতঃ কিছু শিক্ষা দিয়ে থাকেন। জাতক/জাতিকা কে আরো খাঁটি করে তোলেন। পরিশ্রমী, সত্যবাদী ও ঈশ্বরবিশ্বাসী করে তোলেন। আসল ও নকল মানুষগুলোকে চেনার যথাযথ যোগ্যতা জন্মায়। আর এই শিক্ষাই তাকে আগামী দিনের পথ চলতে শেখায়। এককথায় সাড়েসাতীর বা ঢাইয়া সময়টা প্রকৃতপক্ষে আপনার জীবনের একটা কমান্ডো ট্রেনিংয়ের মত পর্যায় যা আপনাকে ইস্পাত-কঠিন করে তোলে। আগামী দিনগুলো অনেক ভাল কাটে এ শিক্ষার ফলে। তবে কমান্ডো ট্রেনিং বলে কথা। একটু তো গায়ে লাগবেই। রেড কার্পেট বিছানো পথে হাঁটার মত অনুভূতি নয় নিশ্চয়। এর জন্য আপনার মুলধন লাগবে সততা, আত্মনির্ভরতা, ঈশ্বর বিশ্বাস ও পরিশ্রমী জীবন শৈলী।

অনেক কৃতী ব্যক্তি এই সাড়েসাতী বা ঢাইয়ার সময়ে জীবনের চরমতম সাফল্য পেয়েছেন। রাষ্ট্রপতি বা প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন, নোবেল পুরষ্কার পেয়েছেন বা কালজয়ী আবিষ্কারও করেছেন। আপনার জীবনের সাফল্যের টার্গেট যদি এর থেকে বেশী না হয় (বা ধরে নিন এর থেকে কমই হয়) তাহলে সাড়েসাতী বা ঢাইয়া নিয়ে আপনার ভয় পাবার তেমন কোনও কারন নেই। (তাই বলে আনন্দে নাচবেন না।) সরল ভাষায় মূলতঃ এই হল শনির সাড়েসাতী বা ঢাইয়া ।

এবার আসুন দেখে নিই শনির সাড়েসাতী বা ঢাইয়া কি নয়:-

★ শনির সাড়েসাতী বা ঢাইয়া মানে আপনাকে ভুগিয়ে মারার চক্রান্ত নয়।
★ শনির সাড়েসাতী বা ঢাইয়া মানে আপনার সাফল্যকে আটকে দেবার চক্রান্ত নয়।
★শনির সাড়েসাতী বা ঢাইয়া মানে আপনার সাংসারিক সুখ সুবিধাকে ভেঙে তছনছ করে দেবার কোনও অশুভ প্ল্যান নয়।
★ শনির সাড়েসাতী বা ঢাইয়া মানে কোনও মহাজাগতিক অভিশাপও নয়।
★শনির সাড়েসাতী বা ঢাইয়া মানে শনি মহারাজের পরশ্রীকাতরতাও নয়।
★শনির সাড়েসাতী বা ঢাইয়া মানেই জীবনের সবকিছু শেষ হয়ে যাওয়া নয়।

মনে রাখতে হবে পূর্বজন্মে কৃতকর্মের এবং বর্তমান জন্মের ইতিমধ্যে কৃত দুষ্কর্মের বিচার করে শনি মহারাজ তার মহাদশায় এবং সাড়েসাতি বা ঢাইয়াতে দণ্ড দিয়ে থাকেন।

প্রতিকার:-
প্রতিকার মূলতঃ তাদেরই লাগে যারা পূর্বজন্মার্জিত কর্মফলের কারনে বা বর্তমান জন্মের কুকর্মের জন্য শাস্তি পাচ্ছেন।

যারা সাত্বিক প্রকৃতির মানুষ, চরিত্রবান, সত্যবাদী, পরিশ্রমী, পরোপকারী, ঈশ্বর বিশ্বাসী এবং অপরের ক্ষতি করা থেকে ও হিংসা করা থেকে বিরত থাকেন, মিথ্যাকথা দ্বারা অপরের ক্ষতি করেন না, তাদের ভক্তি ও প্রার্থনা ছাড়া বিশেষ কিছু প্রতিকারের প্রয়োজন হয় না। তবে নীচে লেখা এক ডজন প্রতিকারের যেকোনও এক বা একাধিক প্রতিকার তারাও গ্রহণ করতে পারেন।

১) প্রতি শনিবার অশ্বত্থ গাছে জল অর্পন করতে পারেন। জলে দুধ আর কালো তিল মিশিয়েও নিতে পারেন। সরষের/তিলের তেলের প্রদীপ এবং ধুপ দিতে পারেন। শনি মহারাজের মন্দিরে ধুপ প্রদীপ অর্পন করতে পারেন। সদক্ষিণা পূজাও দিতে পারেন।

২) শনি মহারাজের কৃপা লাভে কবচ/যন্ত্র/পূজা/হবন ইত্যাদির ভুমিকা অনস্বীকার্য। কিন্তু এগুলি সবকটিই জ্যোতিষী/পুরোহিত নির্ভর প্রতিকার। একমাত্র বিদ্বান জ্যোতিষীই এবিষয়ে আপনাকে সঠিক পরামর্শ দিতে পারেন।

৩) কালো কাক ও কালো কুকুরকে খাবার দিতে পারেন। শনিবার খিচুড়ি রান্না করে কাক ও কুকুরকে খাওয়ালে শনির সাড়েসাতীতে বিশেষ সুফল আশা করা যায়। সম্ভব না হলে সামর্থ্যানুযায়ী খাবার দিন। কুকুরকে কখনও আঘাত করবেন না।

৪) শনি মহারাজের প্রিয় সামগ্রী সমুহ শনিবার গ্রহবিপ্রকে সদক্ষিণা দান করতে পারেন। এতে যথেষ্ট সুফল লাভ হয়।

৫) শাস্ত্রসম্মত ভাবে শোধিত ও প্রাণ প্রতিষ্ঠিত প্রকৃত নীলকান্তমণি ধারণ করলে অনেক উপকার পেতে পারেন। বয়স, দেহের ওজন, জন্মছকে শনিগ্রহের অবস্থান এবং আরও বেশ কিছু বিষয় বিবেচনা করেই একমাত্র বলা সম্ভব যে কত রতি/ক্যারেট নীলা আপনার ধারন করা উচিৎ। সেটা ইন্দ্রনীলা, নাকি রক্তমুখী নীলা, নাকি পীতাম্বরী নীলা নাকি নিতান্ত এমিথিস্টেই কাজ চলে যাবে তা একান্তই জ্যোতিষীর বিচার্য্য। আদৌ নীলা আপনার পক্ষে ধারণীয় কিনা তাও জ্যোতিষীর বিচার্য্য। তাই বিদ্বান জ্যোতিষীর সাথে পরামর্শ করেই একমাত্র এই প্রতিকারটি গ্রহন করতে পারেন।

৬) শনি মহারাজ নেশার বস্তু গ্রহণ মোটেই পছন্দ করেন না। তাই মদ্যপান বা অন্যান্য নেশার বস্তু গ্রহণ থেকে বিরত থাকুন।

৭) তামসিক আহার গ্রহন করা শনি মহারাজ পছন্দ করেন না। তাই সাত্ত্বিক আহার গ্রহণ করুন। মাছ মাংস ইত্যাদি আমিষ খাবার বর্জন করুন। একান্তই সম্ভব না হলে অন্তত শনিবার দিন নিরামিষ খাবার গ্রহণ করুন। শরীরের সামর্থ্য অনুসারে শনিবার উপবাস বা হবিষ্যান্ন গ্রহণ বা ফলাহার শনির সাড়েসাতি বা ঢাইয়ার ক্ষেত্রে বিশেষ ফলদায়ী হয়ে থাকে।

৮) প্রতিবন্ধীদের, বিশেষতঃ অস্থি সংক্রান্ত প্রতিবন্ধীদের সহায়তা করুন, দান করুন ও সেবা করুন। এক্ষেত্রে শনি মহারাজ বিশেষ খুশী হয়ে থাকেন।

৯) শ্রমিক শ্রেণীর লোকেদের সঙ্গে ভালো ব্যবহার করুন। তাদের সহায়তা করুন। তাদেরকে খাবার দিন। আপনার সামর্থ্যমত অর্থ সাহায্য করুন (অন্ততঃ শনিবার এগুলো করুন)। নিজের বাড়ীর কাজের লোকের সাথে ভাল ব্যবহার করুন। কোনও কাজে শ্রমিক নিয়োগ করলে তাকে কোনমতেই ঠকাবেন না।
আপনি অবশ্যই সুফল পাবেন।

১০) হিজড়াদের সম্মান প্রদর্শন করুন। তাদেরকে সামর্থ্যমত দান করুন ও আশীর্বাদ গ্রহণ করুন।

১১) শনির সাড়েসাতী বা ঢাইয়া মূলতঃ চন্দ্র নির্ভর। তাই চন্দ্রের প্রতিকারের বিষয়টি অবশ্যই মাথায় রাখবেন। সোমবার শিবের অর্চনা, জলাভিষেক বা দুগ্ধাভিষেক এক্ষেত্রে ভাল ফল দেয়। উপবাস বা নিরামিষ ভোজন বা হবিষ্যান্ন গ্রহণ বা ফলাহার বেশ ফলদায়ী বলা যায়। মাকে এবং মাতৃস্থানীয়াদেরকে যথাযোগ্য সম্মান প্রদর্শন একটি বিশেষ প্রতিকার হিসেবে কাজ করে। নিখুঁত মুক্তা বা চন্দ্রকান্তমণি ধারণ বিশেষ ফলদায়ী। (একমাত্র বিদ্বান জ্যোতিষীর পরামর্শক্রমেই আপনি তা ধারণ করতে পারেন।)

১২) হনুমানজীর অর্চনাকে শনির সাড়েসাতী বা ঢাইয়ার এক মোক্ষম প্রতিকার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আপনার সুবিধামতো শনিবার ও মঙ্গলবার অথবা শুধু শনিবার অথবা প্রতিদিনই আপনি হনুমানজীর মন্দিরে পুজারীর নির্দেশিত সামগ্রীসহ পুজো দিতে পারেন। সামর্থ্যে না কুলালে শুধু ধুপ দীপ অর্পন করতে পারেন। ত্রি সন্ধ্যা হনুমান-চালীসা পাঠ করতে পারেন। তৎসহ বজরং বান পাঠ করতেও পারেন।

সর্বাপেক্ষা ফলদায়ী প্রতিকার হলো PPU টেস্ট করিয়ে সব গ্রহের প্রকৃতি বুঝে নিয়ে সেই অনুযাই আপনার জীবন শৈলী পরিবর্তন। মনে রাখবেন এসময় আপনার যে কোনো ভুল পদক্ষেপ আপনার শাস্তির কারণ হতে পারে।

জ্যোতিষী কেবল আপনাকে পথ প্রদর্শন করতে পারেন৷ বাকীটা আপনাকেই করতে হবে। তাই জ্যোতিষীর উপর ভরসা রাখুন।

সৎ হয়ে উঠুন। পরিশ্রমী হোন। আলস্য বর্জন করুন। মিথ্যা ভাষন বর্জন করুন। নেশার দ্রব্য বর্জন করুন। অর্থ অপচয় বন্ধ করুন। অপরের সমালোচনা ও ক্ষতি করা থেকে নিজেকে বিরত রাখুন। প্রতিহিংসাপরায়ণ হবেন না। কর্তব্যপরায়ণ হয়ে উঠুন। ক্লাবে আড্ডার সময় কমিয়ে পরিবারে সময় দিন। গুরুজনদের ও মহিলাদের যথাযোগ্য সম্মান দিন। মা বাবা জীবিত থাকলে অবশ্যই তাদের সেবা করুন। নিজের স্ত্রী/স্বামীর প্রতি সঠিক ভালোবাসা কর্তব্য পালন করুন। কোনোভাবেই কোনো অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়বেন না (এটা নিখুঁতভাবে খেয়াল রাখবেন)। সন্তানদের প্রতি ও ছোটদের প্রতি স্নেহশীল হোন এবং মিষ্টভাষী হোন। দেবদ্বিজে ভক্তি রাখুন। মন্দিরের পুজারীদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হোন। এছাড়াও প্রতিদিন নিয়ম করে নির্দিষ্ট সময়ে জপ/প্রার্থনা/আরাধনা করুন। পারলে পরিবারের সকলে একসাথে।

এভাবে চলতে পারলে আপনি অবশ্যই শনির সাড়েসাতী বা ঢাইয়ার কুপ্রভাব কাটিয়ে উঠতে পারবেন এবং শনি মহারাজের আশীর্বাদ লাভ করবেন।

বর্তমানে যেই তিন রাশির সাড়েসাতী চলছে :-

১) মকর।
২) কুম্ভ।
৩) মীন।

বর্তমানে যেই দুই রাশির ঢাইয়া চলছে :-

১) কর্কট।
২) বৃশ্চিক।

✍️𝗝𝘆𝗼𝘁𝗶𝘀𝗵𝗲𝗸𝗵𝗮𝗿𝗿 𝗠𝗶𝘁𝗿𝗮

🕉️Astrologer, জ্যোতিষ রত্ন, জ্যোতিষ সম্রাট, জ্যোতিষ আচার্য,
P.P.U Test Expert🕉️
(M.A.R.P) (M.A.R.O)(M.I.I.O.H)
(F. P. P. U. T).London
📱🅦︎🅗︎🅐︎🅣︎🅢︎🅐︎🅟︎🅟︎📱
👇
8️⃣7️⃣6️⃣8️⃣1️⃣8️⃣5️⃣8️⃣8️⃣1️⃣

16/11/24 to 15/12/24 তারিখের মধ্যে বৃষ,মিথুন , কন্যা , মকর ও কুম্ভ রাশির জাতক/জাতিকাদের শারীরিক সমস্যা বা শরীর খারাপ হওয়...
16/11/2024

16/11/24 to 15/12/24 তারিখের মধ্যে বৃষ,মিথুন , কন্যা , মকর ও কুম্ভ রাশির জাতক/জাতিকাদের শারীরিক সমস্যা বা শরীর খারাপ হওয়া অথবা ছোটো কিংবা বড় কোনো দুর্ঘটনা হওয়া,আর্থিক ক্ষতি বা আর্থিক সমস্যা হওয়া ,মানসিক টেনশন অথবা কোনো কারণে মন খারাপ হওয়া,সামাজিক দিক দিয়ে ক্ষতি বা সম্মান হানি হওয়া ,পারিবারিক কোনো সদস্যের অশুভ বা তার সঙ্গে মনোমালিন্য ও ঝগড়া হওয়া , কর্মক্ষেত্রে অশুভ বা কোনো দরকারি কাজে বাধা বিঘ্ন হওয়া ইত্যাদি। এর মধ্যে যে কোনো এক বা একাধিক অশুভ ঘটনা ঘটার যোগ আছে।

দ্রষ্টব্য:-> মনে রাখবেন আপনার সাথে সম্পর্কিত আপনার পরিবারের প্রতিটি ব্যক্তির রাশি আপনার উপরেও ভাল বা খারাপ প্রভাব ফেলবে।

একমাত্র ঈশ্বরের কৃপা, উপরের উল্লেখিত রাশির জাতক/জাতিকার উপর থাকলেই কোনো অশুভ ফল তো হবেই না বরং অত্যন্ত শুভ ফল পাবেন তারা।

এর মধ্যে যে কোনো এক বা একাধিক অশুভ ঘটনা ঘটলে। কোনো প্রকৃত জ্যোতিষ শাস্ত্রে জ্ঞানী জোতিষীর কাছে গিয়ে P.P.U টেস্ট করিয়ে তারপর প্রতিকার করিয়ে নেবেন। তাহলে সব ঠিক হয়েছে যাবে।

🌟 P.P.U টেস্ট না করিয়ে , শুধু জন্মছক বিচার করে প্রতিকার করলে ভালো ফল পাবার সম্ভবনা নাই।🌟

✍️𝗝𝘆𝗼𝘁𝗶𝘀𝗵𝗲𝗸𝗵𝗮𝗿𝗿 𝗠𝗶𝘁𝗿𝗮

🕉️Astrologer, জ্যোতিষ রত্ন, জ্যোতিষ সম্রাট, জ্যোতিষ আচার্য,
P.P.U Test Expert🕉️
(M.A.R.P) (M.A.R.O)(M.I.I.O.H)
(F. P. P. U. T).London
📱🅦︎🅗︎🅐︎🅣︎🅢︎🅐︎🅟︎🅟︎📱
👇
8️⃣7️⃣6️⃣8️⃣1️⃣8️⃣5️⃣8️⃣8️⃣1️⃣

Consultant :-Astrologer,
Numerologist,
Lal Kitab Expert, Horary Astrologer & P.P.U Test and C.C.R Graph Expert.)

(🌍বিশ্ব জ্যোতিষ বিদ্যাপীঠ হইতে মহর্ষি "বেদব্যাস”উপাধি প্রাপ্ত🌍)

🌍Member of International Astrological Research Organization.🌍

ভাইফোঁটায় এড়িয়ে চলুন এই কাজগুলি!> এদিন ভাই ও বোন উভয়েরই কালো রঙের পোশাক পরা উচিত নয়। কারণ কালো রংকে অশুভ হিসাবে ধরা হয়।>...
02/11/2024

ভাইফোঁটায় এড়িয়ে চলুন এই কাজগুলি!

> এদিন ভাই ও বোন উভয়েরই কালো রঙের পোশাক পরা উচিত নয়। কারণ কালো রংকে অশুভ হিসাবে ধরা হয়।

> ভাই এবং বোনের একে অপরকে মিথ্যা কথা বলা উচিত নয়।

> এদিন নিরামিষ খাওয়া উচিত। মাছ, মাংস খেলে যমের ক্রোধের কোপে পড়তে হতে পারে বলে অনেকের বিশ্বাস।

> ভাইফোঁটার দিন, টিকা বা ফোঁটা দেওয়ার সময় শুভ সময় বিচার করা উচিত। যে কোনও সময় ফোঁটা দেওয়া ঠিক নয় বলেই মনে করেন শাস্ত্র বিশেষজ্ঞরা।
✍️𝗝𝘆𝗼𝘁𝗶𝘀𝗵𝗲𝗸𝗵𝗮𝗿𝗿 𝗠𝗶𝘁𝗿𝗮

🕉️Astrologer, জ্যোতিষ রত্ন, জ্যোতিষ সম্রাট, জ্যোতিষ আচার্য,
P.P.U Test Expert🕉️
(M.A.R.P) (M.A.R.O)
(F. P. P. U. T).London
📱🅦︎🅗︎🅐︎🅣︎🅢︎🅐︎🅟︎🅟︎📱
👇
8️⃣7️⃣6️⃣8️⃣1️⃣8️⃣5️⃣8️⃣8️⃣1️⃣

রাশি মিলিয়ে ভাইফোঁটায় গিফট দিন, ভাগ্য খুলে যাবেভাইফোঁটায় দিদি বা বোনকে রাশি অনুযায়ী এইউপহার দিন:মেষ রাশি: লাল রঙের উপহা...
02/11/2024

রাশি মিলিয়ে ভাইফোঁটায় গিফট দিন, ভাগ্য খুলে যাবে

ভাইফোঁটায় দিদি বা বোনকে রাশি অনুযায়ী এই

উপহার দিন:

মেষ রাশি: লাল রঙের উপহার।

বৃষ রাশি: সাদা রঙের উপহার।

মিথুন রাশি: সবুজ রঙের উপহার।

সিংহ রাশি: সোনালি রঙের উপহার।

কর্কট রাশি: সাদা রঙের উপহার।

কন্যা রাশি: গণেশের মূর্তি দিন।

তুলা রাশি: রেশমের জিনিস দিন।

বৃশ্চিক রাশি: কমলা রঙের মিষ্টি দিন।

ধনু রাশি: কানের দুল।

মকর রাশি: জরির কাজ করা উপহার।

কুম্ভ রাশি: শীতের পোশাক।

মীন রাশি: প্রসাধনের সামগ্রী।
✍️𝗝𝘆𝗼𝘁𝗶𝘀𝗵𝗲𝗸𝗵𝗮𝗿𝗿 𝗠𝗶𝘁𝗿𝗮

🕉️Astrologer, জ্যোতিষ রত্ন, জ্যোতিষ সম্রাট, জ্যোতিষ আচার্য,
P.P.U Test Expert🕉️
(M.A.R.P) (M.A.R.O)
(F. P. P. U. T).London
📱🅦︎🅗︎🅐︎🅣︎🅢︎🅐︎🅟︎🅟︎📱
👇
8️⃣7️⃣6️⃣8️⃣1️⃣8️⃣5️⃣8️⃣8️⃣1️⃣

17/10/24 to 16/11/24 তারিখের মধ্যে বৃষ, সিংহ, ধনু ও মকর রাশির অথবা লগ্নের জাতক/জাতিকাদের শারীরিক সমস্যা বা শরীর খারাপ হও...
01/11/2024

17/10/24 to 16/11/24 তারিখের মধ্যে বৃষ, সিংহ, ধনু ও মকর রাশির অথবা লগ্নের জাতক/জাতিকাদের শারীরিক সমস্যা বা শরীর খারাপ হওয়া অথবা ছোটো কিংবা বড় কোনো দুর্ঘটনা হওয়া,আর্থিক ক্ষতি বা সমস্যা হওয়া ,মানসিক টেনশন অথবা কোনো কারণে মন খারাপ হওয়া,সামাজিক দিক দিয়ে ক্ষতি বা সম্মান হানি হওয়া ,পারিবারিক কোনো সদস্যের অশুভ বা তার সঙ্গে মনোমালিন্য ও ঝগড়া হওয়া , কর্মক্ষেত্রে অশুভ বা কোনো দরকারি কাজে বাধা বিঘ্ন হওয়া ইত্যাদি। এর মধ্যে যে কোনো এক বা একাধিক অশুভ ঘটনা ঘটার যোগ আছে।

একমাত্র শনি ঠাকুরের কৃপা, উপরের উল্লেখিত তিন রাশির অথবা লগ্নের জাতক/জাতিকার উপর থাকলেই কোনো অশুভ ফল তো হবেই না বরং অত্যন্ত শুভ ফল পাবেন তারা।

উপায় শনি গায়ত্রী মন্ত্র জপ করুন :-

মন্ত্র "ওঁ সূর্যপুত্রায় বিদ্মহে মৃতুরূপায় ধীমহি তন্নোঃ সৌরিঃ প্রচোদয়াৎ।"

মন্ত্র টা প্রত্যহ সকালে ঘুম থেকে উঠে শুদ্ধ হয়ে ২১ বার জপ করবেন।

মন্ত্র জপের পরেও যদি উপরের উল্লেখিত সমস্যা হতে থাকে তবে দেরি না করে আপনার জন্মছক কোনো জোতিষী কে দেখিয়ে P.P.U টেস্ট করিয়ে প্রতিকার করিয়ে নেবেন।

🌟 P.P.U টেস্ট না করিয়ে , শুধু জন্মছক বিচার করে প্রতিকার করলে ভালো ফল পাবার সম্ভবনা নাই।🌟

✍️𝗝𝘆𝗼𝘁𝗶𝘀𝗵𝗲𝗸𝗵𝗮𝗿𝗿 𝗠𝗶𝘁𝗿𝗮

🕉️Astrologer, জ্যোতিষ রত্ন, জ্যোতিষ সম্রাট, জ্যোতিষ আচার্য,
P.P.U Test Expert🕉️
(M.A.R.P) (M.A.R.O)
(F. P. P. U. T).London
📱🅦︎🅗︎🅐︎🅣︎🅢︎🅐︎🅟︎🅟︎📱
👇
8️⃣7️⃣6️⃣8️⃣1️⃣8️⃣5️⃣8️⃣8️⃣1️⃣

Consultant :-Astrologer,
Numerologist,
Lal Kitab Expert, Horary Astrologer & P.P.U Test and C.C.R Graph Expert.)

(🌍বিশ্ব জ্যোতিষ বিদ্যাপীঠ হইতে মহর্ষি "বেদব্যাস”উপাধি প্রাপ্ত🌍)

🌍Member of International Astrological Research Organization.🌍

৫ টাকাতেও ধনবর্ষা হতে পারেআজ ধনতেরাসে দিনটিকে দীপাবলির সূচনা হিসেবেই ধরা হয়। সাধারণত ধনতেরাসের দিন যে কোনও ধাতু- সোনা, র...
29/10/2024

৫ টাকাতেও ধনবর্ষা হতে পারে

আজ ধনতেরাসে দিনটিকে দীপাবলির সূচনা হিসেবেই ধরা হয়। সাধারণত ধনতেরাসের দিন যে কোনও ধাতু- সোনা, রুপো, তামা, পিতল বা হিরের গয়না কিংবা যে কোনও ধাতব সামগ্রী এমনকি বাসন কেনা শুভ বলে বিশ্বাস করেন অনেকেই। মনে করা হয়, এতে সংসারের সুখ-সমৃদ্ধি বৃদ্ধি পায়। এইদিনে যে কোনও যানবাহন, এমনকি ঝাঁটা কেনাও শুভ বলে ধরা হয়। তবে প্রচলিত বিশ্বাস অনুযায়ী, মা লক্ষ্মীর কৃপায় মাত্র ৫ টাকার গোটা ধনে কিনলেও ধনবর্ষা হতে পারে।
✍️Jyotishekharr Mitra.
Astrologer.
Whatsapp No. +918768185881

ধনতেরাস কী এবং কেন?ধনতেরাস হল ধন্বন্তরীর পূজা। ধন্বন্তরি, হিন্দু ঐতিহ্য অনুসারে সমুদ্র মন্থনের সময় শ্রীলক্ষ্মী  ও ধন্বন...
29/10/2024

ধনতেরাস কী এবং কেন?

ধনতেরাস হল ধন্বন্তরীর পূজা। ধন্বন্তরি, হিন্দু ঐতিহ্য অনুসারে সমুদ্র মন্থনের সময় শ্রীলক্ষ্মী ও ধন্বন্তরী আবির্ভূত হন, এক হাতে অমৃত (জীবন প্রদানকারী পানীয়) এবং অন্য হাতে আয়ুর্বেদ সম্পর্কিত পবিত্র গ্রন্থ ধারণ করেন। তিনি দেবগণের চিকিৎসক হিসেবে বিবেচিত হয়। ধনত্রয়োদশী অর্থাৎ চন্দ্রকলার ত্রয়োদশী তিথিকে সংক্ষেপে ধনতেরাস বলা হয়। ভারতের অধিকাংশ স্থানে উদ্‌যাপিত হয় দীপাবলি উৎসবের প্রথম দিন।

ধনতেরাস আসলে কি?
দুর্বাসা মুনির অভিশাপে স্বর্গের ইন্দ্রপুরী শ্রী(লক্ষ্মী) হীন হয়ে পড়ে। অসুররা স্বর্গ রাজ্যের দখল নেয়। দেবতারা ভীত হলে ব্রহ্মার নির্দেশে
সমুদ্রমন্থনের আয়োজন করা হয়। সমুদ্রমন্থনের পর ধনতেরাসেই দেবতারা ফিরে পান দেবী লক্ষ্মীকে। হারিয়ে যাওয়া লক্ষ্মীকে ফিরিয়ে আনার উপাসনাই হচ্ছে ধনতেরাস। ধনতেরাসে শ্রীলক্ষ্মীর আরাধনার মাধ্যমে সূচনা হয় দীপাবলী উৎসবের।

এই দিনে স্বর্ণালঙ্কার কেন কেনা হয়?
প্রচলিত উপকথা অনুসারে রাজা হিমের ১৬ বছরের ছেলের এক অভিশাপ ছিল। তার কুষ্টিতে লেখা ছিল, বিয়ের চার দিনের মাথায় সাপের কামড়ে তার মৃত্যু হবে। তার স্ত্রীও জানত সেই কথা। তাই সেই অভিশপ্ত দিনে সে তার স্বামীকে সে দিন ঘুমোতে দেয়নি। শোয়ার ঘরের বাইরে সে সমস্ত গয়না ও সোনা-রূপার মুদ্রা জড়ো করে রাখে। সেই সঙ্গে সারা ঘরে বাতি জ্বালিয়ে দেয়। স্বামীকে জাগিয়ে রাখতে সে সারারাত তাকে গল্প শোনায়, গান শোনায়। যখন মৃত্যুর দেবতা যম তাদের ঘরের দরজায় আসে, আলো আর গয়নার জৌলুসে তাঁর চোখ ধাঁধিয়ে যায়। রাজপুত্রের শোয়ার ঘর পর্যন্ত তিনি পৌঁছন ঠিকই। কিন্তু সোনার উপর বসে গল্প আর গান শুনে মোহিত হয়ে তাঁর সময় কেটে যায়। সকালে কাজ অসম্পূর্ণ রেখেই চলে যান। রাজপুত্রের প্রাণ বেঁচে যায়। পরদিন সেই আনন্দে ধনতেরাস পালন শুরু হয়।

ধনতেরাসে কি কি কেনা শুভ?
ধনতেরাসের উৎসবে ঝাড়ু, বাসনপত্র, সোনা- রুপো, এদিন আপনি চাহিদা অনুযায়ী জিনিস কিনতে পারেন।

ধনতেরাসের দিন কি করা উচিত?
সম্পদের দেবতা যক্ষ রাজা কুবেরের সম্মানে প্রতি বছর ধনতেরাস উৎসব পালিত হয় । তাই এটি 'ধন ত্রয়োদশী' নামেও পরিচিত । বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে এই দিন কুবেরের সঙ্গে ধন্বন্তরীর পুজো করা উচিত ৷ এটি আর্থিক লাভের পাশাপাশি এটি সুস্বাস্থ্যের আশীর্বাদও নিয়ে আসে । এই দিনে দেবী লক্ষ্মীরও আশীর্বাদ বর্ষিত হয় ভক্তদের উপর ।

ধনতেরাসে কি কিনতে নেই?

ধনতেরাসে, আপনারা কখনই ধারালো জিনিসপত্র( ছুরি কাঁচি দাঁ বঁটি কুড়াল), চামড়া(জুতো,চটি,ব্যাগ) বা লোহার (গাড়ী, মেশিন পত্র যন্ত্রাংশ ) তৈরি এমন কিছু কেনা উচিত নয়। ধনতেরাস উপলক্ষ্যে আপনাদের কালো রঙের কোন বস্তু কেনা এড়ানো উচিত।

ধনতেরাসের দিন ঝাঁটা কিনলে কি হয়?
ধনতেরসে ঝাঁটা কেন কেনা হয়? ধনতেরসে সোনা-রুপো কেনার পাশাপাশি ঝাঁটা কেনারও বিশেষ মাহাত্ম রয়েছে। মৎস্য পূরাণ অনুযায়ী ঝাঁটা লক্ষ্মীর প্রতীক। এই তিথিতে ঝাঁটা কিনলে বাড়ির উন্নতি হয়।
Jyotishekharr Mitra.
Astrologer.
Whatsapp No. +918768185881

লক্ষ্মী দেবীর আবির্ভাব কিভাবে হল?বৈদিক শাস্ত্র ও বিভিন্ন পুরাণ অনুসারে লক্ষ্মীর উদ্ভব ও পরিচিতি নিয়ে নানা রকম ব্যাখ্যা প...
16/10/2024

লক্ষ্মী দেবীর আবির্ভাব কিভাবে হল?

বৈদিক শাস্ত্র ও বিভিন্ন পুরাণ অনুসারে লক্ষ্মীর উদ্ভব ও পরিচিতি নিয়ে নানা রকম ব্যাখ্যা পাওয়া যায়। কিছু পুরাণ অনুযায়ী লক্ষ্মী দেবসেনা রূপে জন্ম নিয়ে কার্তিকেয়র পত্নী হন। আবার কিছু পুরাণ মতে তিনি গণেশপত্নী। নদীরূপিনী সরস্বতীই আদিতে উর্বরতা ও শস্যদায়িনী দেবী। পরে লক্ষ্মী-সরস্বতী একইরূপে গণ্য হওয়ার সময় থেকে শস্য ও সম্পদের দেবী হিসেবে লক্ষ্মীকে গণ্য করা আরম্ভ হয়। আবার শস্যের দেবী হিসেবে গণ্য হওয়ার কারণে লক্ষ্মীকে ধরিত্রী বা বসুমতী হিসেবেও ভাবা শুরু হয়।

লক্ষ্মীদেবী কিভাবে আবির্ভুত হলেন?

পুরাণ মতে দুর্বাসা মুনি এক দিন একটা পারিজাত ফুলের মালা উপহার দিলেন ইন্দ্রকে। এরপর ইন্দ্র যখন রম্ভা-সম্ভোগে মত্ত, ওই মালা নিজের বাহন ঐরাবতের গলায় ছুড়ে দেন। ঐরাবত মাথা ঝাঁকিয়ে সেটা সে ফেলে দিল মাটিতে। তারপর পা দিয়ে মাড়িয়ে দিল। ব্যস! রগচটা স্বভাবের ঋষি অমনি জ্বলে উঠে দেবরাজ ইন্দ্রকে অভিশাপ দিলেন। আমার দেওয়া মালা মাটিতে ফেলে দিলে, তাই তোমার ত্রিলোক এখন লক্ষ্মীছাড়া হবে। অর্থাৎ, লক্ষ্মীর নির্বাসন। দোষ করলেন ইন্দ্র, শাস্তি পেতে হবে লক্ষ্মীকে! অভিশাপে ইন্দ্রের ইন্দ্রপুরী হলো শ্রীহীন, লক্ষ্মীছাড়া অবস্থা। স্ত্রী লক্ষ্মী ইন্দ্রের অনুমতি নিয়ে পাতালে প্রবেশ করলেন। পরে দেবতাদের ব্যকুল প্রার্থনায় বিষ্ণু পরামর্শ দিলেন সমুদ্র মন্থনের। মন্থনের পর যিনি রত্নাকর থেকে উত্থিতা হলেন, তিনি কিন্তু লক্ষ্মী নন। সেই দেবীর নাম শ্রী। এই শ্রী ও লক্ষ্মী দুই পৃথক দেবী ছিলেন।

অন্য পুরাণে বলা হয়েছে,

শ্রী দেবী প্রজাপতি (ব্রহ্মা) হতে সৃষ্টি হয়েছেন এবং তিনি ধন, সৌন্দর্য ও সৌভাগ্য প্রদান করেন।
ভৃগুকন্যা লক্ষ্মী কীভাবে বিষ্ণু-পত্নী হলেন? স্কন্দ পুরাণে এ প্রশ্নের উত্তরের আভাস রয়েছে।
খ্যাতির গর্ভে জাতা লক্ষ্মী দেবী নারায়ণ অর্থাৎ বিষ্ণুকে স্বামী রূপে পাওয়ার জন্য সমুদ্রের মধ্যে প্রবেশ করে বহুকাল কঠোর তপস্যায় নিমগ্ন হলেন। সেই সময় ইন্দ্র-সহ অন্য দেবতারা বিষ্ণুর ছদ্মবেশে লক্ষ্মীর নিকট উপস্থিত হলে লক্ষ্মী দেবী তাঁদেরকে বিশ্বরূপ দেখাতে বলেন। কারণ লক্ষ্মী দেবী জানতেন, একমাত্র বিষ্ণুই বিশ্বরূপ দেখাতে সক্ষম। অন্য দেবতারা বিশ্বরূপ দেখাতে না পেরে লজ্জিত হয়ে চলে যান। তারপর লক্ষ্মীর তপস্যায় তুষ্ট হয়ে বিষ্ণু নিজে লক্ষ্মীর নিকট উপস্থিত হন এবং তাঁর ইচ্ছায় বিশ্বরূপ দেখান। তারপর মহর্ষি ভৃগু তাঁর কন্যা লক্ষ্মীকে বিষ্ণুর হস্তে সমর্পণ করেন। এভাবে লক্ষ্মী দেবী বিষ্ণুপত্নী হলেন।যদিও বাঙালির কাছে ঘরের মেয়ে উমার কন্যা লক্ষ্মী। তাঁরই আরাধনায় কোজাগরী পূর্ণিমায় মেতে উঠবে বাংলার মানুষ। ঈশ্বরী পাটনির মতোই প্রত্যেকেরই প্রার্থনা একটাই- "আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে"। তিনি পদ্মাসনা আর বাহন শ্বেত পেঁচা। তবে উপপুরাণের অর্বাচীন পৃষ্ঠায় লক্ষ্মী একবার তুলসী, একবার ঘোটকী হয়েও জন্মান। জ্যোৎস্না প্লাবিত এই পৃথিবীর হেমন্তে আসেন শুধু একটি রাতের অতিথি হয়ে।

লক্ষী পূজার দিন কোন কাজগুলি মোটেই করবেন না?

১) মা লক্ষ্মীর পুজোর সময় কোনও ভাবেই লোহার তৈরি বাসন ব্যবহার করা যাবে না।
২) লক্ষ্মী দেবীকে কোনও ভাবে সাদা রঙের ফুল অর্পণ করা যাবে না। লাল, হলুদ, গোলাপি রঙের ফুল ব্যবহার করা যাবে।
৩) লক্ষ্মী দেবীর পুজোর সময় কোনও ভাবে তুলসী পাতা দেওয়া যাবে না।
৪) লক্ষ্মী দেবীর পুজোর সময় কোন রূপ বাদ্যযন্ত্র ব্যবহার করবেন না,শুধু শঙ্খ বাজাবেন।
৫) লক্ষ্মী দেবীর পুজো করবেন রাতে, নীরবে।
৬) দন্ডায়মান লক্ষ্মী দেবীর পুজো করবেন না, পদ্ম আসনে বসে আছেন এমন লক্ষ্মী দেবীর পুজো করুন।
৭) সারা রাত বিরামহীন ঘী এর প্রদীপ জ্বালিয়ে জেগে থাকুন, ঘুমবেন না।
৮) লক্ষ্মী পুজোর দিন বাড়িতে কোন রূপ ঝগড়া-ঝাটি,গন্ডগোল করবেন না।

লক্ষ্মী পূজার কিছু করণীয় হল প্রদোষ কালের সময় এটি করা, ঘর পরিষ্কার রাখা এবং সোনা, রৌপ্য এবং হীরার জিনিসপত্র দেওয়া। কিছু অ্যালকোহল সেবন এড়ানো, লোহার পাত্র ব্যবহার না করা এবং পরিবারের সদস্যদের অসম্মান না করা অন্তর্ভুক্ত নয়৷

আগামী কাল ২ অক্টোবর ২০২৪ বুধবার পালিত হবে সর্বপিতৃ অমাবস্যা বা মহালয়া। এ দিন উত্তর পুরুষের হাত থেকে জল পেয়ে তৃপ্ত হয়ে পূ...
01/10/2024

আগামী কাল ২ অক্টোবর ২০২৪ বুধবার পালিত হবে সর্বপিতৃ অমাবস্যা বা মহালয়া। এ দিন উত্তর পুরুষের হাত থেকে জল পেয়ে তৃপ্ত হয়ে পূর্বপুরুষদের ফিরে যাওয়ার দিন। মহালয়ার ভোর থেকেই গঙ্গা ও অন্য নদীর পাড়ে তর্পণ ও শ্রাদ্ধকর্ম করা হয়। এর ফলে অন্ন-জল পেয়ে তৃপ্ত পূর্বপুরুষদের আশীর্বাদে পরিবারের সদস্যদের কল্যাণ হয় ও পিতৃদোষ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। শাস্ত্র মতে কোষ্ঠীতে পিতৃদোষ থাকা অত্যন্ত অশুভ। এর প্রভাবে পরিবারের সদস্যদের উন্নতির পথে বাধা আসে। পূর্বপুরুষদের আত্মার শান্তির জন্য যে নিয়মে জল দেওয়া হয়, তা তর্পণ নামে পরিচিত। তর্পণের সময়ে কিছু মন্ত্র জপ করা উচিত। জেনে নিন কারোর সাহায্য ছাড়াই কী ভাবে কোন মন্ত্র উচ্চারণ করে তর্পণ করবেন।

ঠাকুরদার তর্পণ মন্ত্র

শাস্ত্র মতে ঠাকুরদার তর্পণ করার সময়ে নিজের গোত্র ও নাম বলে এই মন্ত্রটি উচ্চারণ করুন-- গোত্রে অস্মত্পিতামহ (ঠাকুরদার নাম) শর্মা বসুরূপৎ তৃপ্যতমিদং তিলোদকম গঙ্গা জলং বা তস্মৈ স্বধা নমঃ, তস্মৈ স্বধা নমঃ, তস্মৈ স্বধা নমঃ।

পিতার তর্পণ মন্ত্র

সর্বপিতৃ অমাবস্যায় প্রয়াত পিতার তর্পণের সময়ে গঙ্গাজলে দুধ, তিল ও জব মিশিয়ে তিন বার তাঁর উদ্দেশে জলাঞ্জলি দিন। জল দেওয়ার সময়ে ধ্যান করুন। পিতা যাতে জল গ্রহণ করে তৃপ্ত হন, এই কামনা করুন। তার পর নাম-গোত্র বলে এই মন্ত্র জপ করবেন-- গোত্রে অস্মতপিতা (বাবার নাম) শর্মা বসুরূপৎ তৃপ্যতমিদং তিলোদকম গঙ্গা জলং বা তস্মৈ স্বধা নমঃ, তস্মৈ স্বধা নমঃ, তস্মৈ স্বধা নমঃ।

ঠাকুমার তর্পণ মন্ত্র

ঠাকুমাকে জল প্রদান করার সময়ে নিজের নাম গোত্র নিয়ে যে মন্ত্রটি জপ করবেন, তা হল-- গোত্রে পিতামাং (ঠাকুমার নাম) দেবী বসুরূপাস্ত তৃপ্যতমিদং তিলোদকম গঙ্গা জল বা তস্মৈ স্বধা নমঃ, তস্মৈ স্বধা নমঃ, তস্মৈ স্বধা নমঃ।

মায়ের তর্পণ মন্ত্র

স্বর্গতা মায়ের জন্য তর্পণ করার সময়ে নাম গোত্র নিয়ে মন্ত্র জপ করুন, গোত্রে মাং (মায়ের নাম) দেবী বসুরূপাস্ত তৃপ্যতমিদং তিলোদকম গঙ্গা জল বা তস্মৈ স্বধা নমঃ, তস্মৈ স্বধা নমঃ, তস্মৈ স্বধা নমঃ।

পিতৃপক্ষের সময়ে বাড়িতে কী ভাবে তর্পণ করবেন?

মহালয়ার দিন পিণ্ডদান, তর্পণ ও শ্রাদ্ধ করার নিয়মে পার্থক্য রয়েছে। এগুলিকে এক মনে করা ভুল। পিতৃপক্ষের সময়ে মৃত পরিজনদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করার নিয়মই শ্রাদ্ধ। পিণ্ডদানের অর্থ পূর্বপুরুষদের ভোজন দান করা। আবার তর্পণের অর্থ জল দান করা। বাড়িতেই পূর্বপুরুষদের আত্মার শান্তি কামনা করে জল দান করতে পারেন। এর জন্য জল, কুশ, অক্ষত অর্থাৎ গোটা চাল, তিল নিয়ে তর্পণ করতে হবে।

🌟🌟ডুয়েল পার্সোনালিটি বা ভরে পড়া কি 🌟🌟দ্বৈত সত্তা! কাদের থাকে, কেন হয়? সমরেশ দারোগার নামে বাঘে-গরুতে একঘাটে জল খায়। দুঁদে...
15/09/2024

🌟🌟ডুয়েল পার্সোনালিটি বা ভরে পড়া কি 🌟🌟

দ্বৈত সত্তা! কাদের থাকে, কেন হয়?

সমরেশ দারোগার নামে বাঘে-গরুতে একঘাটে জল খায়। দুঁদে পুলিশ অফিসার হিসেবে নাম বলুন বা দুর্নাম, দুই-ই আছে। ডিপার্টমেন্টের লোকজন আড়ালে আবডালে ‘হিটলার’ বলে ডাকে। এহেন সমরেশ বাবুই আবার বাড়িতে একেবারে মাটির মানুষ, শুধু তা-ই নয়, ‘দুনিয়ার কাউকে না-ডরাই’ সমরেশ মজুমদার বিস্তর ভয় পায় তার বউ জয়াকে! বাড়িতে বউ ও ছেলেমেয়েদের কাছে সমরেশ বাবু ছাপোষা নিরীহ!
শুধু সমরেশ বাবুই বা বলছি কেন? পরিবেশ, পরিস্থিতি অনুসারে কখনও না কখনও, কোনও না কোনওদিন আপনি নিজেও কি আপনার সত্তার একেবারে ভিন্ন একটি দিক দেখে নিজেই মনে মনে চমকে ওঠেননি? ‘জ্যাকেল আর মিস্টার হাইড’ কিংবা সুকুমার রয়ের ‘হেড অফিসের বড়বাবু’-র গল্পও তো অনেকেই জানেন! মনোবিজ্ঞান বলছে, আমাদের মনের ভিতর একইসঙ্গে নানা সত্তা অবস্থান করে। দ্বৈত সত্তা বলতে সাধারণত একই সময়কালে একজন মানুষের মনের পরস্পরবিরোধী দুই সত্তাকেই বোঝায়। বহু ক্ষেত্রে দেখা গিয়েছে, পারিবারিক ক্ষেত্রে অত্যাচারী, হিংস্র এক ব্যক্তি বাইরের মানুষের কাছে খুব দয়ালু।

দ্বৈত সত্তা কি স্বাভাবিক?
কোনও ঘটনার প্রেক্ষিতে বা পারিপার্শ্বিক চাপে অনেক সময় অনেকের দু’রকম ব্যক্তিত্ব প্রাকাশ হয়ে যায়। কিন্ত সামগ্রিকভাবে দিনের পর দিন একজন মানুষের ব্যক্তিত্ব এক একটি জায়গায় এক একরকম হয়ে দেখা দিচ্ছে— এমনটা খুব স্বাভাবিক নয়। যাঁরা দিনের পর দিন এই দুই ধরনের ব্যক্তিত্ব নিয়ে জীবনধারণ করেন তাঁদের এটি মানসিক সমস্যা। এঁদের ক্ষেত্রে দেখা যায়, একটি ব্যক্তিত্ব আদৌ আর একটি ব্যক্তিত্বের উপস্থিতির কথা জানেই না। অর্থাৎ মানুষটি নিজেও বুঝতে পারেন না তাঁর মধ্যে দু’রকম স্বভাব একইসঙ্গে বিরাজ করছে। চিকিৎসাবিজ্ঞানে যার নাম ডিসোসিয়েটিভ ডিজঅর্ডার। দেখা গিয়েছে, উৎকণ্ঠা বা উদ্বেগজনিত কারণে এই অসুখ হয়। এর আর এক লক্ষণ ‘ভর হওয়া’। হঠাৎই পুজো মণ্ডপে বা পুজোর আসরে কেউ দেবতাস্বরূপ আচরণ শুরু করলেন, অন্যরা ভাবল ‘ঠাকুর ভর করেছে’। এই ধরনের ব্যক্তিত্বও হিস্টিরিয়া বা উদ্বেগজনিত অসুখের ফল। বহুক্ষেত্রেই এই ধরনের ব্যক্তিত্ব অজ্ঞান ও অচেতন মনন থেকে হয়। কারও কারও ক্ষেত্রে অবশ্য তা সজ্ঞান অভিনয়ও হতে পারে।

কেন হয়
অনেক সময় দেখা যায়, একজন মানুষ যে পরিবশে থাকছেন, তা তাঁর অনুকূল নয়। কিংবা তিনি হয়তো মানসিকভাবে বঞ্চিত ও অত্যাচারিত। সেসেব ক্ষেত্রে উদ্বেগ বা উৎকণ্ঠা বেশি থাকে। ফলে সেই ঘটনা তিনি ভুলে থাকতে চান ও নিজের এমন এক ‘নকল’ ব্যক্তিত্ব তৈরি করেন, যা তাঁকে সুরক্ষা দিতে পারে। অনেক সময় আরও নানা উদ্বেগজনিত কারণেও নিজেকে সম্পূর্ণ আলাদা কোনও মানুষে পরিণত করতে চান তাঁরা। এতে যে মানসিক চাপ থেকে নিস্তার মেলে তা সাময়িক।

ভুলে যাওয়া জীবন
দ্বৈত সত্তা নিয়ে কথা বলতে গেলে একটি প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতার কথা না বললেই নয়! রোগী হিসেবে এমন একজনকে চিনি যাঁর বাবা-মা ও সন্তানের মৃত্যু হয়েছে। এই মেয়েটি সেই মানসিক চাপ নিতে না পেরে ধীরে ধীরে তার কলেজ জীবনের দিনযাপনে ফিরে গিয়েছেন। ভুলে যেতে চেয়েছেন তাঁর মা-বাবা ছিলেন এবং কখনও বিয়ে ও সন্তান হয়েছিল। বরং একেবারে স্বাধীন ও তরুণী সময়কালকে আঁকড়েই তিনি শোক ভুলতে চেয়েছেন। এতে তিনি তাঁর চরম শোক ও দুঃখকে এড়িয়ে বাঁচতে পারেন। আপাতভাবে তা উপকারী বলে মনে হলেও একটি গোটা জীবনের নিরিখে এই ভাবনা চিরস্থায়ী হয় না। বরং প্রকৃত বাস্তবকে সামলানোর মতো মন তৈরি না হলে এই দ্বৈত সত্তার ঘোর কাটলেই ফের শোকে নার্ভাস ব্রেক ডাউন হতে পারে। এই মানুষদের মনের মধ্যে পরস্পরবিরোধী মনোভাব থাকে বলে তাঁরা মনস্তত্ত্বগতভাবে জটিল হন।

ডুয়েল পার্সোনালিটি বা ভরে পড়ার জ্যোতিষীয় ব্যাখ্যা

ডুয়েল পার্সোনালিটি হলো একটি মানসিক স্বাস্থ্যের অবস্থা যেখানে একজন ব্যক্তির মধ্যে দুটি বা ততোধিক স্বতন্ত্র ব্যক্তিত্ব থাকে। এই ব্যক্তিত্বগুলি একে অপরের সাথে সচেতনভাবে সহাবস্থান করতে পারে বা তারা পরস্পরের সাথে অজ্ঞাত থাকতে পারে।

জ্যোতিষে, ডুয়েল পার্সোনালিটির ব্যাখ্যা করা হয় রাহুর অবস্থানের মাধ্যমে। রাহু হলো চন্দ্রের নোড যা কেতুর সাথে মিলে রাহু-কেতু নামে পরিচিত। রাহু হতাশা , মোহ এবং বিভ্রান্তির প্রতিনিধিত্ব করে।

যখন রাহু নিম্নলিখিত বর্গগুলিতে অবস্থান করে তখন ডুয়েল পার্সোনালিটি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে:

১ম বর্গে
৫ম বর্গে
৯ম বর্গে
১২তম বর্গে
একটি উদাহরণ:

যদি রাহু ১ম বর্গে অবস্থান করে তবে এটি ইঙ্গিত দেয় যে ব্যক্তির জন্মের সময় মনোবৈজ্ঞানিকভাবে তার বিভিন্ন ব্যক্তিত্ব রয়েছে। এটি ব্যক্তির আত্মপরিচয়ের সংকট, ক্রোধের বিস্ফোরণ এবং সিদ্ধান্তহীনতার দিকে নিয়ে যেতে পারে।

তবে, এটি লক্ষ করা গুরুত্বপূর্ণ যে:

রাহুর অবস্থান কেবল ডুয়েল পার্সোনালিটি হওয়ার সম্ভাবনার ইঙ্গিত দেয়। অন্যান্য গ্রহ এবং চার্টের প্রাসঙ্গিকতা বিবেচনা করাও গুরুত্বপূর্ণ।

ডুয়েল পার্সোনালিটির জন্য শুভ খণ্ড এবং অশুভ খণ্ড
শুভ খণ্ড:

৩য় বর্গ
১১তম বর্গ
এই খণ্ডগুলিতে রাহুর অবস্থান করা ব্যক্তির জন্য সাধারণত ইতিবাচক বলে বিবেচিত হয়। এটি সৃজনশীলতা, অন্তর্দৃষ্টি এবং মানসিক স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত দেয়।

অশুভ খণ্ড:

৬ষ্ঠ বর্গ
৮ম বর্গ
এই খণ্ডগুলিতে রাহুর অবস্থান করা ব্যক্তির জন্য সাধারণত নেতিবাচক বলে বিবেচিত হয়। এটি সংঘর্ষ , অশান্তি এবং মানসিক সমস্যার ইঙ্গিত দেয়।

অবশ্যই রাহুর প্রতিকার করাতে হবে।

✍️Jyotishekharr Mitra.
Astrologer.
Whatsapp No. +918768185881

Address

Chittaranjan
Asansol

Opening Hours

Monday 11am - 11pm
Tuesday 11am - 11pm
Wednesday 11am - 11pm
Thursday 11am - 11pm
Friday 11am - 11pm
Saturday 11am - 11pm
Sunday 11am - 11pm

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ভাগ্য বার্তা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ভাগ্য বার্তা:

Videos

Share

Category