Bangla Scot News

  • Home
  • Bangla Scot News

Bangla Scot News BanglaScot is a community media based in Scotland. We promote Scottish affairs in Bangla. Kind regards
Mizan Rahman
Editor
E-mail: [email protected]
(3)

Bangla Scot news is a community news portal based in Scottish capital Edinburgh. We aim to promote Scottish affairs to the Bengali speaking communities living in Scotland and throughout the world. If anyone interested to join in our team as a volunteers, contributor or news correspondents, please contact us.

01/01/2024

এডিনবরা হগমানি-২০২৪ ফায়ার ওয়ার্ক, এডিনবরা ক্যাসল চত্বর !

01/01/2024

বাংলাস্কটের সকল পাঠক ও শুভানুধ্যায়ীদের জানাচ্ছি ইংরেজী নববর্ষের প্রাণঢালা শুভেচ্ছা। হ্যাপী নিউ ইয়ার ২০২৪ 🙂

অসহায় কেয়ার কর্মীদের জন্য সহায়তামুলক প্রকল্প।- কেয়ার সেক্টরে ২০ ঘন্টা কাজ খুঁজছেন, কিন্তু পাচ্ছেন না?- কোম্পানীর লাইসেনস...
19/12/2023

অসহায় কেয়ার কর্মীদের জন্য সহায়তামুলক প্রকল্প।
- কেয়ার সেক্টরে ২০ ঘন্টা কাজ খুঁজছেন, কিন্তু পাচ্ছেন না?
- কোম্পানীর লাইসেনস চলে গেছে, এখন নতুন স্পনসর খুঁজছেন?
- আপনার ডিপেন্ডন্ড কেয়ার জবে ঢুকতে চাচ্ছে ?
- স্টুডৈন্ট বা PSW ধারীরা কেয়ার জবে ঢুকতে চাচ্ছেন ?
উপরের প্রশ্নগুলির উত্তর যদি হ্যা হয় তাহলে আপনি মনযোগ দিয়ে নিচের পোস্টটি পড়ুন।
বাঙ্গালী মানিকানাধীন রায়নারা কনসালটেন্সী লিমিটেড এবং স্থানীয় একটি কেয়ার এজেন্সি যৌথভাবে একটি কর্মসুচী চালু করেছে।
এই পোগ্রামের আওতায় আগ্রহীদের প্রশিক্ষন, হাতে কলমে শিক্ষা এবং কেয়ার কোম্পনীতে ভলান্টিয়ার হিসাবে কাজের সুযোগ দিয়ে কয়েকমাসের মধ্যে আপনাকে একজন দক্ষ কর্মী হিসাবে গড়ে তুলবে। এবং তারা কাজ পেতে সব ধরনের সহযোগিতা করবে।
অসংখ্য বাংলাদেশী কেয়ার কর্মী যারা ইউকে এতে বিপদগ্রস্ত হয়েছেন তাদের পাশে দাঁড়াতে লন্ডনভিত্তিক এই প্রকল্পটি চালু করা হয়েছে।
বিস্তারিত জানতে আগামী বৃহস্পতিবার একটি জুম মিটিং অনুস্টিত হবে। তখন এসম্পর্কে পুরো তথ্য জানানো হবে।
জুমে যুক্ত হতে আগ্রহীরা নিচের নাম্বারে যোগাযোগ করুন।
07904319460 (হোয়াটসআপ)
(বিঃদ্রঃ এখানে কোন কস ক্রয়- বিক্রি হয় না)
মিজান রহমান
১৯/১২/২০২৩

19/12/2023

বক্তব্য রাখছেনঃ
ড. মোজাম্মেল হক, বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও শিক্ষাবিদ।
বার্ষিক সাধারন সভা (এজিএম)।
বাংলাদেশ বিষয়ক ক্রস-পার্টি পার্লামেন্টারী গ্রুপ, স্কটিশ পার্লামেন্ট, রুমঃ সিআর-৩।
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩, ৬টা

19/12/2023

এমএসপিগণ বক্তব্য রাখছেন-
বার্ষিক সাধারন সভা (এজিএম)।
বাংলাদেশ বিষয়ক ক্রস-পার্টি পার্লামেন্টারী গ্রুপ, স্কটিশ পার্লামেন্ট, রুমঃ সিআর-৩।
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩, ৬টা

19/12/2023

বার্ষিক সাধারন সভা (এজিএম)।
বাংলাদেশ বিষয়ক ক্রস-পার্টি পার্লামেন্টারী গ্রুপ, স্কটিশ পার্লামেন্ট, রুমঃ সিআর-৩।
বক্তব্য রাখছেনঃ
সাইদা মুনা তাসনিম, বাংলাদেশ হাইকমিশনার,
অতিথীঃ
মাইলস ব্রিগস এমএসপি, সারাহ বয়েক এমএসপি, এভিলিন টুইড এমএসপি এবং বাংলাদেশী কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। পরিচালনায় ফয়ছল চৌধুরী এমএসপি।

19/12/2023

বার্ষিক সাধারন সভা (এজিএম)
বাংলাদেশ বিষয়ক ক্রস-পার্টি পার্লামেন্টারী গ্রুপ, স্কটিশ পার্লামেন্ট, রুমঃ সিআর-৩।
অতিথীঃ সাইদা মুনা তাসনিম, বাংলাদেশ হাইকমিশনার, মাইলস ব্রিগস এমএসপি, সারাহ বয়েক এমএসপি, এভিলিন টুইড এমএসপি এবং বাংলাদেশী কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। পরিচালনায় ফয়ছল চৌধুরী এমএসপি।

15/12/2023

এডিনবরা বোটানিক্যাল গার্ডেনে ক্রিসমাস লাইট প্রজ্জলন

শিক্ষাক্রম বিতর্ক এবং কিছু কথাসরকার আবদুল মান্নানসন্তানদের জন্য সবচেয়ে মঙ্গলাকাঙ্ক্ষী মানুষ হলেন তাদের মা-বাবা ও পরিবার-...
08/12/2023

শিক্ষাক্রম বিতর্ক এবং কিছু কথা
সরকার আবদুল মান্নান

সন্তানদের জন্য সবচেয়ে মঙ্গলাকাঙ্ক্ষী মানুষ হলেন তাদের মা-বাবা ও পরিবার-পরিজনের সদস্যগণ। তারা নিশ্চয়ই সন্তান-সন্ততিদের মঙ্গল চান। ছেলে-মেয়েরা ভালো মানুষ হয়ে উঠুক, যোগ্য মানুষ হয়ে উঠুক, মানবিক মানুষ হয়ে উঠুক, এই প্রত্যাশা সকল মা-বাবার ও আত্মীয়স্বজনের। শিক্ষার্থীরা নিজের প্রতি, পরিবার-পরিজনের প্রতি, সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি অবদান রাখুক, এটা প্রত্যেক মা-বাবাই চান। কিন্তু এই চাওয়াটা সব সময় সঠিকভাবে হয় না। তারা অধিকাংশই মনে করেন, পরীক্ষায় খুব ভালো রেজাল্ট করলেই তাদের প্রত্যাশা পূরণ হবে। বাস্তবে তা হয় না। পরীক্ষায় ভালো রেজাল্টের সঙ্গে বা তথাকথিত প্রতিষ্ঠার সঙ্গে তাদের প্রত্যাশিত মানুষ হওয়ার সম্পর্ক অত্যন্ত ক্ষীণ। আর এ প্রসঙ্গেই কিছু কথা বলি।
২০২১ সালের পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। একশ্রেণির অভিভাবক, শিক্ষক এবং অপরিজ্ঞাত কিছু লোক এই শিক্ষাক্রম ত্রুটিপূর্ণভাবে, বিকার-বিকৃতভাবে উপস্থাপন করছেন। কেউ কেউ ধারাবাহিক মূল্যায়নের বিষয়গুলোর নামে ইচ্ছা করে বিকৃত ভিডিও বানিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিচ্ছেন। এভাবে সরকারের একটি যুগোপযোগী উদ্যোগকে ব্যর্থ করে দেওয়ার অপচেষ্টা চলছে। আর সেই সব ভিডিওতে অনেক মানুষ কোনো কিছু বিচার-বিবেচনা না করে যাচ্ছে তাই প্রতিক্রিয়া দিচ্ছেন। এদের মধ্যে সিংহভাগ পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম সম্পর্কে ন্যূনতম ধারণা না নিয়ে এবং তা প্রণয়ন, মূল্যায়ন ও বাস্তবায়নের কোনো প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিন্দুমাত্র জ্ঞান অর্জন না করে ভুলভাবে ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ করতে চেষ্টা করছেন। অনেকে আবার শিক্ষাক্রমটিকে হাস্যকর করে তোলার অপচেষ্টায় লিপ্ত। কঠিন কথাই বলি, মন্তব্যে তাদের বোধবুদ্ধি, ভাষাজ্ঞান, বাক্য প্রণয়ন ও বানান দেখলে বোঝা যায়, এদের অধিকাংশই অশিক্ষিত, অর্ধশিক্ষিত, মূর্খ এবং রাজনৈতিক ও ধর্মীয়ভাবে ধান্ধাবাজ লোক। মূলত এরাই পরিমার্জিত শিক্ষানীতি নিয়ে ট্রল করছেন যা জাতির জন্য মোটেই কল্যাণকর নয়। এমন পরিস্থিতিতে যাদের শিক্ষানীতি, শিক্ষাক্রম, শিক্ষার্থী মূল্যায়ন ইত্যাদি বিষয় নিয়ে পড়াশোনা আছে; বাস্তব অভিজ্ঞতা ও বিশেষায়িত জ্ঞান আছে তাদের কেউ কেউ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ও পত্র-পত্রিকায় লেখালেখি করছেন। ওইসব লেখালেখি নিয়েও ট্রল করা হচ্ছে।
প্রত্যেক নাগরিকেরই কথা বলার অধিকার আছে। তাদের ব্যক্তিগত চিন্তাভাবনা ও মতামতের প্রকাশ ঘটানোর স্বাধীনতার প্রতি আমরা শ্রদ্ধাশীল। কিন্তু সেটা যদি মতামত না হয়, বিচার-বুদ্ধিসম্পন্ন যুক্তি-তর্ক না হয়, তা হলে ওইসব মন্তব্য ও লেখালেখি দিয়ে সত্যিকার অর্থে কারোরই কোনো উপকার হয় না। শুধু ক্ষতি হয়। আর যখন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে অন্যের বা দেশের ক্ষতির জন্য ব্যবহার করা হয়, তখন তাকে সাইবার ক্রাইম হিসেবে গ্রহণ করাই বাঞ্ছনীয়।
এমন পরিস্থিতিতে কথা বলা দরকার। এ ক্ষেত্রে শিক্ষাবিজ্ঞানের পরিভাষা ব্যবহার না করে সহজবোধ্যভাবে কিছু কথা বলি।
বাংলাদেশে যে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে তা একান্তভাবেই পরীক্ষানির্ভর। অর্থাৎ শিক্ষার্থীরা পাঠ্যপুস্তক পড়ে, স্কুলের শিক্ষকদের কাছে পড়ে, কোচিং সেন্টারে অথবা প্রাইভেট টিউটরদের কাছে পড়ে। এর মাধ্যমে কী শিখল, কতটা মুখস্থ করতে পারল, কতটা অনুধাবন করতে পারল এই বিষয়গুলোকে পেপার-পেনসিল টেস্টের মাধ্যমে অর্থাৎ কাগজে-কলমে পরীক্ষা দিয়ে শিক্ষার্থীদের মেধার পরিচয় নেওয়া হয়। অর্থাৎ লিখিত পরীক্ষা দিয়ে একজন শিক্ষার্থী ৫০/১০০ নম্বরের পরীক্ষায় কত নম্বর পেল, তার মাধ্যমে শিক্ষার্থীর মেধা যাচাই করা হয়, আর এর মাধ্যমে সে প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় বিভাগ পেল না ফেল করল কিংবা জিপিএ কত পেল তা নির্ধারণ করে সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। এই সার্টিফিকেট তার দক্ষতার কোনো স্তর নির্দেশ করে না। এই পদ্ধতিতে একজন শিক্ষার্থীর চিন্তা করার দক্ষতা (কগনেটিভ ডোমেইন) কিছুটা যাচাই করা যায়। কিন্তু একজন শিক্ষার্থীর চিন্তা করার দক্ষতাই তো সব নয়। তার মূল্যবোধ আছে, আবেগ আছে, অনুভব-অনুভূতি আছে, উৎসাহ-উদ্দীপনা আছে, স্বভাব-চরিত্র আছে, দৃষ্টিভঙ্গী আছে (এ্যাফেক্টিভ ডোমেইন) এগুলোর উন্নয়ন ও পরিমাপ তো লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে সম্ভব নয়। এ প্রসঙ্গে মূল্যবোধের একটি উদাহরণ দিই। “সাধারণ যাত্রীবাহী গাড়িতে নারী, গর্ভবতী মা, বৃদ্ধ-বৃদ্ধা বা শিশুদের সিট ছেড়ে দিতে হবে।” এটি নীতির কথা, মূল্যবোধের কথা। কিন্তু আমরা প্রতিনিয়তই দেখি যে, গাড়িতে কোনো বৃদ্ধ-বৃদ্ধা, মহিলা বা গর্ভবতী মা উঠলে তরুণ বা যুবক-যুবতীরা সিট ছেড়ে দেয় না। তার কারণ হলো, ওই নীতিকথা তাদের জানা থাকলেও তাদের মধ্যে মূল্যবোধ তৈরি হয়নি। সুতরাং এর জন্য তাদের দায়ি করা যায় না। কারণ, এই মূল্যবোধ তৈরি হয় পরিবার থেকে বা স্কুল-মাদরাসায় শিখন-শেখানো প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে। তবে পরিবারের উপর এসব ছেড়ে দেওয়া যায় না। কারণ অধিকাংশ পরিবার এসব বিষয়ে প্রশিক্ষিত তো নয়ই, সচেতনও নয়। সুতারাং এ দায়িত্ব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকেই নিতে হবে। বর্তমান শিক্ষাক্রমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। শিক্ষার্থীদের পুরো একটি ক্লাসকে একটি বাস হিসেবে বিবেচনা করে শিক্ষক নির্দেশনা দিতে পারেন, “তোমরা আজ একটি অভিনয় করবে। ক্লাসরুমটি একটি বাস। তোমাদের অধিকাংশ শিক্ষার্থী এই বাসের যাত্রী। সামনে থাকবে একজন ড্রাভার এবং একজন হেলপার। কিছু শিক্ষার্থী বিভিন্ন স্টেশন থেকে গাড়িতে উঠবে, অর্থাৎ ক্লাসরুমে ঢুকবে। যারা বিভিন্ন স্টেশন থেকে ক্লাসরুমে ঢুকবে তারা কেউ বৃদ্ধ বা বৃদ্ধা, কেউ গর্ভবতী মা এবং কেউ শিশু, কেউ অসুস্থ ব্যক্তির ভূমিকায় অভিনয় করবে। ধরা যাক একটি স্টেশনে যাওয়ার পর একজন বৃদ্ধা ক্লাসরুমে ঢুকলেন অর্থাৎ বাসে উঠলেন। তখন কয়েকজন শিক্ষার্থী দাঁড়িয়ে যাবে ওই বৃদ্ধাকে বসতে দেওয়ার জন্য। অন্য একটি স্টেশনে গাড়ি থামার পর গর্ভবতী মায়ের ভূমিকায় অভিনয় করা একজন শিক্ষার্থী গাড়িতে উঠবে। তখন কিছু শিক্ষার্থী দাঁড়িয়ে যাবে তাকে সিট দেওয়ার জন্য। অন্য কোনো স্টেশনে গাড়ি থামার পরে শিক্ষার্থীদের মধ্যে একজন অসুস্থ মানুষের ভূমিকায় অভিনয় করা একজন শিক্ষার্থী গাড়িতে ঢুকবে এবং কিছু শিক্ষার্থী দাঁড়িয়ে যাবে তাকে সিট দেওয়ার জন্য। এই পুরো অভিনয়টি পরিচালনা করবেন একজন শিক্ষক। তাকে সহযোগিতা করবে শিক্ষার্থীরা। এই প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে শিক্ষার্থীদের মধ্যে এক ধরনের মূল্যবোধ তৈরি হবে অর্থাৎ ওই মূল্যবোধ হলো যাত্রীবাহী পরিবহনে বৃদ্ধ-বৃদ্ধা-গর্ভবতী মা, অসুস্থ ব্যক্তি বা শিশুদের সিট ছেড়ে দিতে হয়। শিক্ষার্থীরা যদি অভিনয়ের ভেতর দিয়ে শেখে তা হলে এক জীবন শিক্ষার্থীদের ভেতর থেকে এই মূল্যবোধ কখনোই বিলুপ্ত হবে না। এভাবে আমাদের যাপিত জীবনে অসংখ্য বিষয় আছে যা দলবদ্ধ কাজের মাধ্যমে, গান-নৃত্য-অভিনয়-খেলাধুলা ও বিচিত্র কাজের মাধ্যমে উপস্থাপনের সুযোগ করে দিয়ে বর্তমান শিক্ষাক্রমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে স্থায়ী মূল্যবোধ তৈরি করার চেষ্টা করা হয়েছে। এখন ধরা যাক, অভিনয়ের এই পুরো ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করা হলো। এখন ড্রাইভিং-এর সিটে একজন শিক্ষার্থীকে অভিনয় করতে দেখে কেউ কেউ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বলতে পারেন, “আমার ছেলেকে তো আমি ড্রাইভিং শেখার জন্য স্কুলে পাঠাইনি।” এমন মন্তব্য মূল্যবোধ বিবর্জিত। কারণ প্রথমত তিনি জানেনই না যে, এই অভিনয়ের সঙ্গে ড্রাইভিং-এর কোনো সম্পর্ক নেই। দ্বিতীয়ত, ওই বক্তব্যের মাধ্যমে যারা এই দেশে ড্রাইভিং করছেন তাদের কর্মকে হেওপ্রতিপন্ন করা হচ্ছে। কারণ পৃথিবীর সব দেশেই ড্রাইভিং আছে, কেউ যদি ড্রাইভিং-এর সকল আইন-কানুন, বিধি-বিধান, নিয়ম-নীতি অনুসরণ করে ড্রাইভিং করেন; যাত্রীদের প্রতি যদি তার দায়বোধ থাকে; পথচারী ও অন্যান্য পরিবহনের প্রতি তার যদি দায়িত্ববোধ থাকে, তাহলে ড্রাইভিং তো কোনো খারাপ কাজ নয়। চুরিদারি করা খারাপ কাজ, অন্যের সম্পদ হরণ করা খারাপ কাজ, ঘুষ খাওয়া, দুর্নীতি করা খারপ কাজ। ড্রাইভিং তো খারাপ কাজ নয়। মানুষ তার যোগ্যতা ও দক্ষতা অনুযায়ী যে কোনো বৈধ কাজ করতে পারেন। তাকে ছোট করে দেখার মধ্যে মূল্যবোধের অভাব ছাড়া আর কিছু নেই। আবার এমন লোকও পাওয়া যাবে যিনি বলবেন “আমার মেয়েকে কি আমি গর্ভবতী মা হওয়ার জন্য স্কুলে পাঠিয়েছি?” বুঝুন ঠেলা। এ ধরনের মূর্খদের দুয়ারে দুয়ারে গিয়ে কার সামর্থ্য আছে বোঝানো যে, “বাবা রে এটি একজন শিক্ষার্থীর যাত্রী হিসেবে গর্ভবতী মায়ের ভূমিকায় অভিনয় মাত্র।”
মানুষের জীবন মূলত কর্মের জীবন। মানুষকে কাজ করতে হয়। আর এই কাজের জন্য দরকার মন ও পেশির সক্রিয়তা (সাইকোমটর ডোমেইন)। মন, চোখ, বাহু, হাত, আঙ্গুল, পা এবং শরীরের অন্যান্য অংশ ব্যবহার করে প্রতিনিয়ত আমাদের অনেক কাজ করতে হয়। এই কাজের কোনো অন্ত নেই। কাজ করা একটি মানসিকতা ও অভ্যাসের বিষয়। কিন্তু খুবই পরিতাপের বিষয় এই যে, আমাদের অধিকাংশ অভিভাবক সন্তানদের কোনো কাজ করতে দেন না। রেজাল্ট বেইজড পড়াশুনা করতে গিয়ে স্কুল, কোচিং, টিউটর ইত্যাদি করতে গিয়ে প্রতিটি দিন এমন ব্যস্ততার মধ্যে কাটাতে হয় যে, কাজ করার কোনো সুযোগও তাদের থাকে না। অধিকন্তু নিজের কাজগুলো নিজে কারা তো দূরের কথা, কোথাও কোথাও এমনও দেখেছি যে, দশম শ্রেণির একজন শিক্ষার্থীকে তার মা হাতে তুলে খাইয়ে দিচ্ছেন। কেন? পড়ার চাপের জন্য শিক্ষার্থী নিজের হাতে তুলে খেতেও পারছে না। এ ক্ষেত্রে একমাত্র উদ্দেশ্য হলো ভালো রেজাল্ট। অর্থাৎ না-বুঝে, না-শুনে শিক্ষার্থীদের হাতে ধরে পঙ্গু বানানো হচ্ছে। বলুন, আমরা এমন অকর্মণ্য, অদক্ষ, পঙ্গু শিক্ষার্থী চাই কি না? এদের খুব ভালো রেজাল্ট দিয়ে তার নিজের, পরিবার-পরিজনের বা সমাজ ও দেশের কী ফায়দা হবে? স্বার্থপরতা ছাড়া এদের অধিকাংশের মধ্যে অন্য কোনো সদগুণ তৈরি হয় কি? দায়িত্ব নিয়ে বলতে পারি, এদের অধিকাংশকে দিয়ে দেশের বা দেশের মানুষের কোনো উপকার হবে না। এমনকি মা-বাবারও তেমন কোনো কাজে আসবে না এই সব শিক্ষার্থীদের দিয়ে।
সত্তর ও আশির দশকে আমরা যারা স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছি, তাদের জীবনযাপনের দিকে একটু তাকিয়ে দেখুন। আমরা কি পরিবারের কাজ করিনি? যখন ফোর-ফাইভে বা সিক্স-সেভেনে পড়তাম তখন থেকেই ভোরে উঠে বড় ভাই ও বাবা-চাচাকে কৃষিকাজে সহযোগিতা করতাম। খেতে মাটির বড় বড় চাকা ভাঙা, বেড়া দেওয়া, মই দেওয়ার কাজ করা, খেত নিড়ানো, ফসল তোলা, আগাছা পরিষ্কার করা, ফসল মারানোর কাজ করা, পাট তোলা, ধোয়া, শুকানো, মাছ ধরা, বাড়িঘর পরিষ্কার করা, বাজার করা ইত্যাকার কত কাজ যে আমাদের করতে হয়েছে তার ইয়ত্তা নেই। তাতে আমাদের পড়াশুনার ক্ষতি হয়নি, মানসম্মানও যায়নি।
একজন শিক্ষার্থীকে পরিবারের সকল কাজ দক্ষতার সঙ্গে শিখতে হবে। কারণ ছেলে বা মেয়ে যাই হোক না কেন কোনো না কোনো পরিবার এবং কোনো না কোনো প্রতিষ্ঠানের মধ্যে তার এক জীবন কাটাতে হয়। সেখানে তাকে কাজ করতে হবে। সেই কাজের তালিকা প্রণয়ন করা সম্ভব নয়। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব হলো তাকে পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে তৈরি করা। এই পরিপূর্ণ মানুষ হিসেবে তৈরি করার জন্য তার মধ্যে পারিবারিক ও প্রাতিষ্ঠানিক কাজের মানসিকতা ও দক্ষতা (সাইকোমটর ডোমেইন) তৈরি করাও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের দায়িত্বের গুরুত্বপূর্ণ অংশ।
এতকাল একজন শিক্ষার্থীর মুখস্থ রাখার ও চিন্তা করার ক্ষমতা কিছুটা পরিমাপ করা গেলেও তার স্বভাব-চরিত্রের উন্নয়ন ও তা যাচাই করার পদ্ধতি শিক্ষাক্রমে থাকলেও মূল্যায়ন পদ্ধতিতে ছিল না। অর্থাৎ একজন শিক্ষার্থী মানুষ হিসেবে কেমন, বিচিত্র কর্মকাণ্ডে সে কতটা দক্ষ, জীবনযাপনে সে কতটা পরিশীলিত, কতটা সুশৃংখল; মানুষের ও প্রকৃতির প্রতি তার মমত্ববোধ আছে কি না; একজন শিক্ষার্থী কতটা অসাম্প্রদায়িক জীবনভাবনায় সমৃদ্ধ; তার মধ্যে কতটা সততা ও সৌন্দর্যবোধ আছে, দেশপ্রেম ও দেশের মানুষের প্রতি তার দায়বোধ কতটা ইত্যাকার বিচিত্র বিষয়ে তাকে সমৃদ্ধ করে তোলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অর্থাৎ একবিংশ শতকের আধুনিক বিশ্বব্যবস্থার সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার মতো শক্তি, সামর্থ্য ও দক্ষতা একজন শিক্ষার্থীর মধ্যে তৈরি করা অপরিহার্য। শুধু পুঁথিগত বিদ্যা এবং পরীক্ষায় ভালো ফলাফলই যে একজন মানুষকে যোগ্য মানুষ করে তুলতে পারে না, তার প্রমাণ প্রতিনিয়তই আমরা পাচ্ছি। ব্যক্তিজীবন থেকে শুরু করে পারিবারিক, সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও বৈশ্বিক পরিবেশে আমরা যে কতটা পিছিয়ে আছি, তার প্রমাণ দেওয়ার জন্য গবেষণার প্রয়োজন হয় না। আমরা প্রতিনিয়ত দেখতে পাচ্ছি, কি পরিমান অসহিষ্ণু, অসুন্দর, অবিবেচক ও অপরিজ্ঞাত মানুষ হয়ে উঠছি আমরা! নিজের প্রতি দায়-দায়িত্ব; সন্তান-সন্ততি, পিতা-মাতা ও আত্মীয়স্বজনের প্রতি দায়-দায়িত্ব; সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি দায়-দায়িত্ব; দেশের সংস্কৃতি, ইতিহাস-ঐতিহ্যের প্রতি দায়-দায়িত্ব, অর্থনৈতিক উন্নয়নে দক্ষতা; বিশ্বব্যবস্থার সঙ্গে খাপ খাইয়ে চলার যোগ্যতা; শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের মানসিকতা ইত্তাকার সব দিক থেকে আমরা বাদবাকি বিশ্ব থেকে অনেকাংশেই পিছিয়ে আছি। এই পরিস্থিতি থেকে মুক্তির জন্য শিক্ষাক্রম পরিমার্জন ও তা বাস্তবায় করা ছাড়া আর কোনো উপায় ছিল না। শিক্ষাক্রম পরিমার্জনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের চিন্তা করার দক্ষতার পাশাপাশি মানুষ হিসেবে তাদের যোগ্য মানুষ করে তোলার জন্য নানা রকমের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এই ব্যবস্থাটা ধারাবাহিক মূল্যায়নের ভেতর দিয়ে করা হচ্ছে। যারা বলেন, বর্তমান শিখন-শেখানো কার্যক্রমে পরীক্ষা বাদ দেওয়া হয়েছে, এই কথাটি সম্পূর্ণরূপে ভুল। অধিকন্তু ছয় মাস ও বারো মাস অন্তর দুটি পরীক্ষা তো আছেই তার সঙ্গে প্রতিনিয়ত ধারাবাহিক মূল্যায়নের ভেতর দিয়ে শিক্ষার্থীর নিরন্তর উন্নয়নের চেষ্টা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে এবং এই উন্নয়নের পথে কি ধরনের সীমাবদ্ধতা আছে তা যাচাই করার জন্য প্রতিনিয়ত শিক্ষার্থীদের পর্যবেক্ষণের মধ্যে রাখা হচ্ছে। উল্লেখ থাকে যে, বছরান্তে ধারাবাহিক মূল্যায় ও দুটি সামষ্টিক মূল্যায়নে প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীর ব্যক্তিগত স্কোর নির্ধারণ করা হবে। তবে এ ক্ষেত্রে সামষ্টিক মূল্যায়নে প্রাপ্ত নম্বরের সঙ্গে ধারাবাহিক মূল্যায়নে প্রাপ্ত নম্বরের সমন্বয় সাধনের জন্য কোনো ব্যবস্থা রাখা হয়েছে কি না তা জানা নেই। ওই ব্যবস্থা থাকলে সামষ্টিক মূল্যায়নে দুর্নীতির আশঙ্কা থাকবে না।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকেই বলছেন, পাঠ্যপুস্তকে তেমন কোনো টেক্সট নেই। পড়ানোর জন্য কোনো নির্দেশনাও নেই। তাদের এই মনে করাটা অবান্তর নয়। করাণ আমরা যে ধরনের পাঠ্যপুস্তকের সঙ্গে পরিচিত, পরিমার্জিত শিক্ষাক্রম অনুসারে প্রণীত পাঠ্যপুস্তকগুলো সে রকম নয়। সম্পূর্ণরূপে পাঠ্যপুস্তক নির্ভর পড়াশুনা থেকে বের হয়ে আসার জন্যই এই উদ্যোগ। এই পাঠ্যপুস্তক পড়ানোর জন্য দেশের প্রায় সকল শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে এবং রচনা করা হয়েছে টিসার্স গাইড। সুতরাং অভিবাবকগণ এই পাঠ্যপুস্তক পড়াতে পারবেন না। এই না পারাটা কোনো অপারগতা নয় বা অন্যায়ও নয়। কারণ শিক্ষার্থীদের পড়ানোর দায়িত্ব শিক্ষকদের, অভিভাবকদের নয়। কারো পোশাক বানানোর দায়িত্ব যেমন দরজির, চুল কাটার দায়িত্ব যেমন নরসুন্দরের, চিকিৎসা করার দায়িত্ব যেমন ডাক্তারের, তেমনি পড়ানোর দায়িত্বও শিক্ষকের। সারা পৃথিবীতেই এই বিধান প্রচলিত। আমার বাবা বলতেন, “যার কাজ তার সাজে, অন্য লোকের লাঠির মাঝে।” সুতরাং চলুন, আমরা যার কাজ তাকে করতে দিই।
দুঃখের সঙ্গে বলি, আমরা অধিকাংশই যে যোগ্য মানুষ হয়ে উঠতে পারিনি, তার দায় আমাদের নয়, আমাদের অভিভাবকদের নয়, আমাদের শিক্ষকদেরও নয়- তার দায় আমাদের শিক্ষাব্যবস্থার। আবারও বলি, অধিকাংশ ক্ষেত্রে আমরা ন্যায়-অন্যায়ের পার্থক্য, সুন্দর ও সুন্দরের পার্থক্য, সত্য ও মিথ্যার পার্থক্য বুঝতে পারিনা। আমরা বুঝতে যে পারিনা, সেটাও বুঝতে পারিনা। এর চেয়ে দুর্ভাগ্যের আর কিছু হতে পারে না। যদি আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় আগে থেকেই ধারাবাহিক মূল্যায়নের বিষয়গুলো থাকত, তাহলে প্রতিনিয়ত আমাদের স্বভাব-চরিত্রের ও কর্মকাণ্ডের পরিমার্জন করে করে আমাদের শিক্ষকগণ আমাদের সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে পারতেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয়, আমাদের সময় এই শিক্ষাব্যবস্থা ছিল না। ফলে আমরা অনেকেই শিক্ষিত হয়েছি, কিন্তু ভালো মানুষ হতে পারিনি, হৃদয়বান মানুষ হতে পারেনি, দক্ষ নাগরিক হতে পারিনি, অসাম্প্রদায়িক মানুষ হতে পারিনি, শান্তিপূর্ণ সহবস্থানের মানসিকতা লাভ করিনি। আমাদের এই সীমাবদ্ধতার কথা আপনারা স্বীকার করতে পারেন, নাও করতে পারেন। কিন্তু এটাই বাস্তবতা।
নতুন এই শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন পথে নানা রকমের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হতেই পারে। বিশেষ করে নতুন একটি ব্যবস্থা যখন বাস্তবায়ন করতে যাওয়া হয়, তখন নানা রকমের ত্রুটি-বিচ্যুতি হয়, নানা রকমের ভুল-ভ্রান্তি হয়। অভিভাবক হিসেবে, শিক্ষক হিসেবে কিংবা দেশপ্রেমিক একজন মানুষ হিসেবে আমাদের উচিত, ব্যবস্থাটি সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে সততার সঙ্গে সংশ্লিষ্টি ব্যক্তিদের পরামর্শ দেওয়া। একটি আশঙ্কার কথা বলে শেষ করি। বর্তমান শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি এবং উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী এবং তাঁদের সহকর্মীগণ এই ব্যবস্থাটিকে মনেপ্রাণে ধারণ করে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। শত প্রতিকূলতার মধ্যেও তাঁরা পিছপা হবার মানুষ নন। কিন্তু আগামী ৭ই জানিুয়ারি, ২০২৪-এর নির্বাচনের পরে কী হবে তার উপর কি এই ব্যবস্থার নিয়তি নির্ভর করবে? নাকি ব্যবস্থাটি সুষ্ঠুভাবে পরিচালিত হতে থাকবে? যদি তাই থাকে তা হলেই জাতির মঙ্গল।

07/12/2023

রুয়ান্ডা ইস্যুতে ভিন্নমত পোষনের জের ধরে পদত্যাগ করলেন ব্রিটিশ ইমিগ্রেশন মিনিষ্টার রবার্ট জেনরিক ! যিনি ছিলেন কঠোর ইমিগ্রেশন আইনের মুল হোতা।

ব্রিটিশ পার্লামেন্টে নতুন ইমিগ্রেশন নীতিমালা ঘোষনা: =========================- কেয়ার ভিসায় ডিপেন্ডেন্ড আনা বন্ধ- রেষ্টুর...
04/12/2023

ব্রিটিশ পার্লামেন্টে নতুন ইমিগ্রেশন নীতিমালা ঘোষনা:
=========================
- কেয়ার ভিসায় ডিপেন্ডেন্ড আনা বন্ধ
- রেষ্টুরেন্ট ভিসায় ওয়ার্ক পারমিটের জন্য সর্বনিম্ন বেতন দেখাতে হবে 38,700 পাউন্ড
- বাংলাদেশ থেকে স্পাউজ আনতে বাৎসরিক বেতন দেখাতে হবে 38,700 পাউন্ড
- কেয়ার ভিসায় সর্বনিম্ন বেতন দেখাতে হবে বাৎসরিক 26000 পাউন্ড (20% ডিসকাউন্ট দেয়া হবে না)
- স্পনসর লাইসেন্স নেয়ার সময় CQC (Care Quality Commission) এর অনুমোদন লাগবে।
=-================
উপরোক্ত নিময়গুলি কার্যকর হবে মার্চ 2024 ( মানে আগামী স্প্রিং থেকে) । এর মধ্যে হোম অফিস আইনগুলি চৃড়ান্ত করে ভিসা অফিসারদের জন্য নতুন গাইডেন্স তৈরী করবে। সঠিক তারিখ এখন ও ঘোষনা করা হয়নি। তারিখ ঘোষনা দেয়ার পর নতুন তারিখের আগের দিন পর্যন্ত জমাকৃত সকল আবেদন পুরনো নিয়মেই যাচাই বাছাই করা হবে।

21/11/2023

যেসব ইইউ নাগরিক তাদের সেটেলমেন্ট এপ্লিকেশন বিষয়ে ফ্রি সেবা নিতে চান তারা এই সংস্থার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন ( কমেন্টে লিংক)

15/11/2023

হোম অফিস কতৃক রিফিউজি ও এসাইলাম আবেদনকারীদের রুয়ান্ডা পাঠানোর পরিকল্পনা চিরতরে বাতিল, ব্রিটিশ সুপ্রিম কোর্টের রায়।

20/10/2023

বাংলাস্কটের পক্ষ থেকে দেশে-বিদেশে অবস্থানরত সনাতন ধর্মাবলম্বী সবাইকে শারদীয় শুভেচ্ছা ❤️❤️

15/10/2023

আজ থেকে ম্যানচেষ্টারস্থ বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনে চালু হল ই-পাসপোর্ট সেবা।

27/09/2023

আপনি কি ইউকে তে ডাক্তারী পেশায় যুক্ত হতে ইচ্ছুক ?
তাহলে ইউকে ভিত্তিক বাংলাদেশী অভিজ্ঞ ডাক্তারগণ দ্বারা পরিচালিত প্রতিষ্টানের সাথে যোগাযোগ করুন।
https://www.facebook.com/guidemetouk

DRC Academy - Fully equipped academy for PLAB2 training in East London

ইসলামের আলোকে:-“ভালবাসা, সম্পর্ক ও বিবাহ: মা-বাবার দায়িত্বসমূহ”➡️ কখন : রবিবার, ১ লা অক্টোবর ২০২৩, বেলা ২.০০ ঘঠিকা (বাদ ...
26/09/2023

ইসলামের আলোকে:-
“ভালবাসা, সম্পর্ক ও বিবাহ: মা-বাবার দায়িত্বসমূহ”

➡️ কখন :
রবিবার, ১ লা অক্টোবর ২০২৩, বেলা ২.০০ ঘঠিকা (বাদ যোহর)

➡️ কোথায়:
এডিনবরা ব্লাকহল মসজিদ, 1 House O'Hill Road, Edinburgh EH4 2AJ

মুসলিম কমিউনিটি এসোসিয়েশন স্কটল্যন্ড (MCA) এর উদ্যোগে এবং ব্লাকহল মসজিদের সহযোগিতায় অনুষ্ঠেয় ইসলামী আলোচনা সভায় অতিথী হিসাবে যারা উপস্থিত থাকছেনঃ

☪️ প্রখ্যাত আলেম শায়েখ আবদুল কাইউম, খতিব, ইস্ট লন্ডন মসজিদ লন্ডন

☪️ উদ্বোধনী বক্তাঃ মৌ মোহাম্মদ ইবনে আরশাদ, ইমাম, ব্লাকহল মসজিদ, এডিনবরা

যেকোন তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন। নাজমুল হাসান সুমন - 07913 333735 বা প্রদীপ খাঁন - 07723 075031 (Mohammad Khan )

উক্ত মাহফিলে সবাই আমন্ত্রিত ।

==============
বাংলাস্কট- প্রেস বিজ্ঞপ্তি
এডিনবরা, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

Muslim Community Association Scotland

বাংলাদেশের সুস্ট, অবাধ ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নির্বাচন অনুস্টানে সহায়তার লক্ষ্যে বাংলাদেশীদের জন্য আমেরিকান ভিসা নিয়ন...
22/09/2023

বাংলাদেশের সুস্ট, অবাধ ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় নির্বাচন অনুস্টানে সহায়তার লক্ষ্যে বাংলাদেশীদের জন্য আমেরিকান ভিসা নিয়ন্ত্রন কার্যক্রম ঘোষনা করেছে ইউ*এস স্টেট ডিপা.

এর অংশ হিসাবে বাংলাদেশের সরকার দলীয় বা বিরোধী দলীয় নেতাকর্মী, সাবেক বা বর্তমান আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য, আমলা এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের জন্য ভিসা নিয়ন্ত্রন ব্যাবস্হা কার্যকর থাকবে।

সুস্ট নির্বাচন পরিপন্হী কোন কাজে যাঁদের ভূমিকা রয়েছে তাদের কে ইউ এস সরকার ভিসা দিবে না।
“গণতন্ত্র প্রতিস্টা” র নামে এ জাতীয় মেকানিজমের ফলে উন্নত দেশসমুহে “রাজনৈতিক আশ্রয়” নেয়ার প্রবণতা পরোক্ষ ভাবে হ্রাস পাবে বা নিয়ন্ত্রীত হবে বলে ধারনা করছেন বিশ্লেষকরা।

পাইলট প্রকল্প সফল হলে, ইউকে বা ইউরোপের অন্যন্য দেশসমুহ ভবিষ্যতে “গনতন্ত্র রক্ষা” র এ জাতীয় মেকানিজম শুরু করতে পারে।
মধ্য আয়ের দেশসমুহে প্রাকৃতিক ভাবে সব সময়ই নির্বাচনে ঘিরে একধরনের অস্হিরতা বিরাজ করবে আর ওদিকে উন্নত বিশ্ব “গণতন্ত্র রক্ষা” প্রজেক্ট চালিয়ে যাবে।
(কারো কারো মতে - সাপ ও মরল, লাঠিও ভাংগল না)

পাঠক-অভিমত
বাংলাস্কট, এডিনবরা
২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩

https://www.state.gov/taking-steps-to-impose-visa-restrictions-on-individuals-involved-in-undermining-the-democratic-election-process-in-bangladesh/

অনলাইন সার্ভে পুরন করলেই ১০ পাউন্ডের গিফট ভাউচার !!!এডিনবরা হেরিওট ওয়াট ইউনিভার্সিটির নেতৃত্বে ইউকে ব্যাপী পরিচালিত হচ্ছ...
13/09/2023

অনলাইন সার্ভে পুরন করলেই ১০ পাউন্ডের গিফট ভাউচার !!!
এডিনবরা হেরিওট ওয়াট ইউনিভার্সিটির নেতৃত্বে ইউকে ব্যাপী পরিচালিত হচ্ছে একটি গবেষনা। Protecting Minority Ethnic Communities Online (PRIME) Project -এর প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে সংখ্যালঘু/মাইনরিটি কমিউনিটির অনলাইনের নানাবিধ ব্যবহার পর্যবেক্ষন। এতে যুক্তরাজ্যের মোট ৫টি বিশ্ববিদ্যালয় যুক্ত রয়েছে।
স্কটল্যান্ড বা ইউকে তে বসবাসরত প্রাপ্ত বয়স্ক বাংলাদেশী নারী-পুরুষ প্রকল্পের অধীনে পরিচালিত সার্ভে ফরম টি পুরন করতে পারবেন। এখানে কোন ব্যাক্তিগত তথ্য দিতে হবে না । সার্ভে ফরমটি পুরণ শেষে £10 পাউন্ডের গিফট ভাউচার পেতে হলে শুধুমাত্র একটি ইমেইল এড্রেস দিতে হবে। এতে মোট ১৫ মিনিটি সময় লাগবে।
সার্ভে লিংক: https://projectpri.me/survey

এই গবেষনা প্রকল্প সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন ড. ফারজানা ইসলাম লিসা, হেরিওট ওয়াট ইউনিভার্সিটি। ইমেইল: [email protected]

===========================
Islam Farjana

কেয়ার পেশায় কার্যকর কমিউনিকেশন বা Effective Communication স্কিলের প্রয়োজনীয়তা ও বাস্তব প্রয়োগ।=================1. কেয়ার ...
10/09/2023

কেয়ার পেশায় কার্যকর কমিউনিকেশন বা Effective Communication স্কিলের প্রয়োজনীয়তা ও বাস্তব প্রয়োগ।
=================
1. কেয়ার পেশায় কাজ করতে সবচে গুরুত্বপুর্ন ও বাধ্যতামুলক দক্ষতাটি হচ্ছে Communication Skill

2. প্রত্যেক কেয়ার কর্মীর Effective Communication বা ফলপ্রসূ যোগাযোগ পদ্ধতি সম্পর্কে স্পস্ট ধারনা থাকা এবং তা বাস্তবে প্রয়োগ করার যোগ্যতা প্রমান করতে হবে ।

3. কার্যকর যোগাযোগ পদ্ধতির নানাবিধ উপায় রয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম উপায় হল positive body language. এর মানে হল যোগাযোগ করার সময় ক্লায়েন্টের চোখের দিকে তাকিয়ে কথা বলা।

4. ব্রিটিশ কালচারে কারো সাথে কথা বলার সময় চোখের দিকে না তাকালে ( eye contact) এটাকে অভদ্রতা/Rude হিসাবে গন্য করা হয়।

5. আপনার ক্লায়েন্ট যদি হুইল চেয়ারে বসা থাকেন কিংবা অসুস্থতা জনিত কারনে মাথা তুলতে না পারেন তাহলে তাঁর সাথে কথা বলার সময় Eye contact করতে হলে আপনাকে নিচু হয়ে সে ব্যক্তির চোখের লেভেলে গিয়ে কথা বলতে হবে । অন্যথায় যোগাযোগ কার্যকর হবে না।

6. ব্রিটেনের হাসপাতালে বা স্কুলের বাচ্চাদের সাথে কথা বলার সময় eye contact নিশ্চিত করতে এভাবেই professional রা যোগাযোগ করে থাকেন। It’s a norm & culture.

7. আরেকটি বিষয় হল কার্যকর যোগাযোগের সময় অন্য ব্যাক্তিকে গুরুত্ব দেয়া। সে লক্ষে ঐ ব্যাক্তির দিকে একটু ঝুকে কথা বলা।

8. সুতরাং এই ছবিটির মাধ্যমে আমরা Effective Communication এর একটি প্রয়োগ দেখতে পাই।

9. বাংলাদেশী কালচারে “চোখের দিকে তাকিয়ে” কথা বলা মানে অভদ্রতা।তাই যারা কেয়ার পেশায় যুক্ত হতে চান তাদের জন্য এই বিষয়টি শিক্ষণীয় ।

10. বিস্তারিত জানতে হলে “Communication in Care” লিখে সার্চ করুন।

( একটি যথোপযুক্ত উদাহরন হিসাবে এই ভাইরাল ছবিটি এখানে ব্যাবহার করা হয়েছে, যা Effective Communication এর একটি বাস্তব প্রয়োগ)

ধন্যবাদ
মিজান রহমান, এডিনবরা
১০.০৯.২০২৩

এডিনবরা গ্রান্টন (Crewe Place) এলাকায় একটি বাড়ী বিক্রি হবে। ২ বেডরুম (আপার ভিলা), বাথরুম, কিচেন ও হল। ডাবল গ্লেজিং উইন্ড...
07/09/2023

এডিনবরা গ্রান্টন (Crewe Place) এলাকায় একটি বাড়ী বিক্রি হবে। ২ বেডরুম (আপার ভিলা), বাথরুম, কিচেন ও হল। ডাবল গ্লেজিং উইন্ডো, গ্যাস সেন্ট্রাল হিটিং সহ নিজস্ব ড্রাইবওয়ে রয়েছে।
আগামী 3 দিনের মধ্যে বাড়িটি মার্কেটে ছাড়া হবে। কিন্তু কমিউনিটির কেউ যদি বাড়ীটি কিনতে আগ্রহী থাকেন তাহলে অনতিবিলম্বে বিক্রেতার সাথে যোগাযোগ করুন।
যোগাযোগের নাম্বার: 07968061493

Care Job আপনার জন্য কতটা উপযুক্ত ? যেভাবে জানা যাবে- ================================একটি চমৎকার উপায় রয়েছে যার মাধ্যমে ...
03/09/2023

Care Job আপনার জন্য কতটা উপযুক্ত ? যেভাবে জানা যাবে-
================================

একটি চমৎকার উপায় রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি সহজেই জেনে নিতে পারেন Care Worker হিসাবে আপনি কতটুকু যোগ্য। ইংল্যান্ডের কেয়ার বিষয়ক সরকারী সংস্থা : Skills for Care একটি অনলাইন কুইজের Tool তৈরী করেছে।

একটি কুইজের মাধ্যমে আপনি আপনাকে যাচাই করে নিন কেয়ার Care Worker আপনি কতটা যোগ্য। এই টুলটি সম্পুর্ন ফ্রি এবং কোন ধরনের Registration করার প্রয়োজন হবে না। কোন ব্যাক্তিগত তথ্য দেয়া লাগবে না।

কুইজ শেষ হলে প্রাপ্ত ফলাফল সহ একটি Feedback Report দেয়া হয় যেখানে থাকবে আপনার Score ।

মোট ২৪ মার্কের মধ্যে আপনার Score যত বেশী আপনি কেয়ার পেশার আপনি তত বেশী যোগ্য। সাধারনত Score যদি ১৫ বা ১৬ কিংবা তার চেয়ে বেশী থাকে তাহলে আপনাকে যথেষ্ট দক্ষ বলে ধরে নেয়া হবে। Score কম হলে কি করতে হবে সে ব্যাপারে কিছু পরামর্শ দেয়া হবে উক্ত রিপোর্টে।

Feedback Report এ আপনার যোগ্যতা ও দক্ষতা সম্পর্কে বিশদ একটি Analysis থাকবে। আপনি চাইলে রিপোর্টটিতে নাম ও তারিখ লিখে তা আপনার Employer কে পাঠাতে পারেন। দক্ষতার Evidence হিসাবে এটি ভাল কাজ করবে । কিংবা CV র সাথে স্কোরটি যুক্ত করে দেয়া যেতে পারে।

যে ৬ টি Personal qualities/ ব্যাক্তিগত গুনাবলী সম্পর্কে রিপোর্টে উল্লেখ থাকবে সেগুলি হচ্ছে নিম্নরুপ:

• Upholding the Rights of Individuals
• Professionalism
• Understanding and Caring About Others
• Working with Others
• Communicating Effectively
• Empowering Others

কোন বৈশিষ্ট্যে কত Score পেলেন তাঁর ও একটি Breakdown দেয়া থাকবে এতে।

ব্রিটেনের কোন কোন Care provider নতুন নিয়োগ প্রাপ্ত কর্মীকে এই কুইজটি সম্পন্ন করতে দেয়। কুইজটি পুরন করতে প্রায় ১ ঘন্টার মত সময় লাগতে পারে।

****কিভাবে কুইজটি পুরন করবেন ? *****

১. প্রথমে এই ওয়েবসাইটে যান www.aquestionofcare.org.uk

২. নেক্টট Next বা পরবর্তী বাটনে Next করুন

৩. এবার আপনি গ্রেট ব্রিটেনের কোন এলাকায় কাজ করতে আগ্রহী তা সিলেক্ট করুন। যেমন, England, Scotland, Wales or Northern Ireland

৪. এখন প্রশ্ন করা হবে আপনি কি ইতিপুর্বে এই কুইজটি পুরন করেছেন কি না, উত্তর Yes or No দিতে হবে।

৫. এবার আপনি ৫ জন Care Worker র ছবি দেখতে পারবেন যারা বিভিন্ন সেক্টরে কাজ করে যেমন, Next Care Home, Domiciliary Care, Child care, Disabled care and Personal Assistant.

৬. উক্ত ৫ টি ছবি থেকে মোট দুইটি Profile কুইজের জন্য পুরন হবে।

৭. আপনার পছন্দমত প্রোফাইলে Click করলেই শুরু হবে কুইজটি।

৮. আপনি যার Profile প্রোফাইল সিলেক্ট করেছেন তার একটি ছোট্ট ভিডিও রয়েছে। এই ব্যাক্তিটি তার দৈনন্দিন Care Job করার সময় যেসব সমস্যা/ Challenge র মুখোমুখি হয় তা ৪ টি অংশে দেখানো হবে। প্রতিটি ভিডিও বা Scenario দেখার পর আপনাকে কতগুলি প্রশ্ন করা হবে। প্রতিটি প্রশ্নের সম্ভ্রাব্য ৪ টি উত্তর থেকে আপনাকে একটি বেছে নিতে হবে।

৯. উত্তর নির্বাচন করার পর পরিবর্তন করার কোন সুযোগ পাবেন না। কিন্তু প্রথম থেকে আবার শুরু করা যাবে।

১০. প্রথম Profile শেষ হলে আপনি আবার ৫ নং ধাপে ফিরত আসবেন। সেখান থেকে আরেকটি Profile সিলেক্ট করে পুরো প্রক্রিয়াটি আবার সম্পন্ন করতে হবে।

১১. অবশেষে পাবেন আপনার Score স্কোর। সে পেইজ থেকে Download করে নিন আপনার রিপোর্ট।

মনে রাখবেন, জমাকৃত সব ধরনের knowledge ও Skill র evidence আপনার এমপ্লয়ার কাজ দেয়ার আগে ভালভাবে Assess করবে। প্রত্যেক কেয়ার সংস্থায় একজন যোগ্য Assessor থাকেন। এই কুইজটির হয়ত আরেকটা ভার্সন রয়েছে যা আপনাকে Assess করার জন্য আপনার এমপ্লয়ার ব্যাবহার করতে পারে যেদিন আপনি প্রথম দেখা করতে যাবেন।

Care work একটি মহান পেশা। আপনি এখানে একজন বিপন্ন মানুষের সাহায্য করলেন। এর বিনিময়ে রোজগার ও হল। কেউ কেউ কাজের মাধ্যমে এক ধরনের আত্মতৃপ্তি লাভ করেন। আবার কারো কাছে মনে হতে পারে খুবই ঝামেলার কাজ এটি।

তাই এই পেশায় কাজের জন্য সঠিক ও উপযুক্ত ব্যাক্তি বাছাই করতে সরকার নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। কারন ব্রিটেনে প্রতি বছর এবিউজের শিকার হন লক্ষ্ লক্ষ বয়স্ক মানুষ। ব্রিটিশ জনগন চাকুরীর জন্য কেয়ার পেশার মত এত ঝামেলা যুক্ত কাজে যেতে চান না। কোন ঝামেলা ছাড়াই যেহেতু সমপরিমান আয় অন্য যে কোন জায়গায় কাজের মাধ্যমে রোজগার করা সম্ভব। আর সে কারনের এই পেশা স্থান নিয়েছে Shortage Occupation List ।

Care profession যারা কাজ করতে আগ্রহী তাদের জন্য এই টুলটি খুবই চমৎকার। ট্রাই করতে পারেন। আমার নিজের স্কোর ছিল ২৪ এর মধ্যে ২১.৫। আপনার স্কোরটি কমেন্ট বক্সে শেয়ার করুন।

শুভেচ্ছান্তে -
মিজান রহমান, এডিনবরা
বাংলাস্কট সম্পাদক/
০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩

01/09/2023

কেয়ার ভিসায় এসে কাজ না পাওয়ার কারন কি ?
==========
কেয়ার প্রভাইডার এজেন্সীর কিছু আইনগত দায়বদ্ধতা রয়েছে। সেটা হচ্ছে স্টাফ কিংবা ক্লায়েন্টকে বিপদ /ঝুকির মধ্যে না ফেলা। যথাযথ জ্ঞান ও দক্ষতা ছাড়া কোন কর্মীকে কাজে যুক্ত করলে ক্লায়েন্ট ও কর্মী উভয়কে ঝুকির মধ্যে ফেলে দেয়ার শামিল।
Registered Care Manager যদি statutory requirement fulfil না করেন তাহলে এটা হবে
শাস্তি যোগ্য অপরাধ। Code of practice এবং Care standard অনুযায়ী নতুন নিয়োগ প্রাপ্ত কর্মী কে induction দেয়ার পর assessment সম্পাদন করে এই মর্মে নিশ্চয়তা বিধান করতে হবে যে উক্ত কর্মী competent or fit for job, functional skills গুলি আশানুরুপ।
Care Certificate সম্পন্ন করার পর
Induction এর অংশ হিসাবে অনলাইন Mandatory ৮টি ট্রেনিং কোর্স করতে দেয়া হয়। ট্রেনিং শেষ করার পর একজন Assessor কর্মীর সাথে ২টি মিটিং করেন। ১ম মিটিংয়ে ঐ কর্মী online course থেকে যা যা শিখেছেন তার একটি oral ও written পরীক্ষা নেয়া হয়। Assessor এসময় এটা নিশ্চিত করবেন যে কর্মী কেয়ার সংক্রান্ত ১৫ টি Standards সম্পর্কে মোটামুটি ধারনা রাখেন। এ ধরনের assessment পরিচালনার এর একটি rigorous protocol আছে।

২য় ধাপে কর্মীকে observe করা হবে নিচের ৪টি functional skill এর ব্যাপারে বিষয়ে ।
1. Communication
2. Health and safety
3. Nutrition & Hydration
4. Privacy & Dignity

উপরোক্ত পর্যবেক্ষণটি হবে বাস্তব কাজের মাধ্যমে (Mock)। উপরোক্ত দুটি ধাপে যদি নতুন ১ জন কর্মী সন্তোষজক performance ( minimum) করতে পারেন তাহলে ঐ কর্মীকে অভিজ্ঞ স্টাফের সাথে shadow করতে দেয়া হয়।

পুরো পদ্ধতিটি যেহেতু ইংরেজীতে পরিচালিত করা হয় তাই বাংলাদেশ থেকে সদ্য আসা IELTS 4.5 করা একজন কর্মীর পক্ষে উপরোক্ত ধাপগুলো উত্তীর্ণ করে সফলকাম হওয়া difficult হয়ে পড়ে। কেউ ই পুর্বে কোন প্রস্তুতি নিয়ে আসেন না।

এখানে cultural knowledge, subject knowledge, policy and protocol & communication skill ইত্যাদি গুরুত্ব পুর্ন factor হিসাবে কাজ করে।
যারা dedicated & motivated তারা একটু কস্ট করে উতরে যান।
কিন্তু দেশ থেকে যারা আসেন তারা এসব বিষয়ে অনভিজ্ঞ থাকেন। প্রায়শই মধ্যস্বত্বভোগীরা সঠিক তথ্য সরবরাহ করেন না।
অনেকেই আবার দেশে থাকাকালীন এসব বিষয়ে খুব একটা পাত্তা দেন না।
সবার logic হল “গেলে একটা ব্যাবস্থা হবে” ! “যারা গেছে তাদের কেউ তো ফেরত আসেনি” ! “ আত্বীয় স্বজনরা বলছেন কোনভাবে চলে আস” তাছাড়া ফেইসবুকের গ্রুপগুলোতে fake তথ্যের ছড়াছড়ি।
কাজ না পাওয়ার জন্য সবাই ঢালাও ভাবে দায়ী করেছেন এজেন্সীকে। কিন্তু নিজের জ্ঞান ও দক্ষতার অভাবকে স্বীকার করছেন না কেউই।

এজেন্সী তে কাজ না থাকলে আপনি কেয়ার related job যে কোন জায়গায় করতে পারতেন । কিন্ত competence ছাড়া কোন এজেন্সীই কাজে নিবে না।তাছাড়া CoS প্রদানকারী কোম্পানীর reference ছাড়া অন্য এজেন্সী ও পার্ট টাইম কাজও দিবে না।
দেশ থেকে আসার আগে সবাই জেনে আসছেন যে ব্রিটেন যাওয়া মাত্রই কাজ পাওয়া যাবে। দালালরা মোরগা ধরার জন্য এ ধরনের টোপ ব্যবহার করে আসছে সবসময়।

কেউ কেউ বলছেন কাজ না দিলে কোম্পানীকে কোর্টে নেয়া যাবো ইত্যাদি । এসব বলে জনৈক ইমিগ্রেশন বিশেষজ্ঞ তার মক্কেলদের শান্তনা দিচ্ছেন। কিনতু কোমপানী বিরুদ্ধে কোর্টে গেলে আপনাকে খুব সহজেই ফ্রড প্রমান করে দিবে। কারন আপনি experience এর কাগজ জমা দিয়েছেন, কেয়ার সার্টিফিকেট জমা দিয়েছেন ( যা আপনার দালাল হয়ত ম্যানেজ করে দিয়েছে) কিন্তু বাসতবে কোন কিছুর প্রতিফলন নেই।

তাই informed decision নেওয়ার জন্য সবাইকে অনুরোধ জানাচ্ছি। আসার আগে সঠিক তথ্য জেনে ভালভাবে প্রস্তুতি নিয়ে আসেন।

বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশন ম্যানচেষ্টার কতৃক কনস্যুলার সার্জারী অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ইং, রবিবার । ১১-৩ঘঠিক...
19/08/2023

বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশন ম্যানচেষ্টার কতৃক কনস্যুলার সার্জারী অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ইং, রবিবার । ১১-৩ঘঠিকা । স্থান: ELREC 14 Forth Street, Edinburgh EH1 3LH

এবারের এডিনবরা ফ্রিঞ্জ ফেস্টিভ্যালে কমেডি শো পরিবেশন করছেন বাংলাদেশের প্রখ্যাত শিল্পি নাভিদ মাহবুব। “ফার ইস্ট মিট ওয়েস্ট...
19/08/2023

এবারের এডিনবরা ফ্রিঞ্জ ফেস্টিভ্যালে কমেডি শো পরিবেশন করছেন বাংলাদেশের প্রখ্যাত শিল্পি নাভিদ মাহবুব।

“ফার ইস্ট মিট ওয়েস্ট” শীর্ষক ইন্টারন্যাশনাল কমেডি শো টি পরিবেশিত হচ্ছে Wonderful Indonesia এর সৌজন্যে এবং ইন্দোনেশিয়া ভিত্তিক সংস্থা “Mad About Comedy” এর প্রযোজনায়।

১৮ - ২৮ আগস্ট পর্যন্ত এডিনবরাস্থ দুইটি ফ্রিঞ্জ ভেন্যুতে (ভেন্যু ১২ ও ১৪) কমেডি শো-গুলি অনুস্টিত হচ্ছে।

(Far) East Meets West �The Stand 3, 28 York Place, Edinburgh EH1 3EB, সময়ঃ 15.00hrs

Far) East Meets West
The Gilded Balloon Wee Room,
13 Bristo Place, Edinburgh EH8 9AJ , সময়ঃ 23.20hrs

বিশিস্ট কলামিস্ট ও মিডিয়া ব্যাক্তিত্ব নাভিদ মাহবুব পেশায় একজন প্রকৌশলী। বাংলাদেশে তাঁর লাইভ স্ট্যন্ডআপ কমেডি শো গুলি ব্যাপক ভাবে জনপ্রিয়।
টিকেট বুকিং ও বিস্তারিত তথ্যের জন্য ভিজিট করুনঃ
http://www.madaboutcomedy.com/far-east-meets-west.html

================
মিজান রহমান, বাংলাস্কট নিউজ, এডিনবরা
১৯/০৮/২০২৩

Mad About Comedy / Naveed Mahbub

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bangla Scot News posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bangla Scot News:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share