Sabana couch potato

07/12/2023
07/12/2023

মানুষ সফল হতে যা কিছু করতে হয় তা নিজেকেই করতে হয়।
জগতে যত বড় বড় কথা হয়েছে, তা ছোট মুখ থেকেই বের হয়েছে।

—সলিমুল্লাহ খান

06/12/2023
03/12/2023
03/12/2023
01/12/2023

শুধু ব্লাউজ আর পেটিকোট পরে বসে বসে ফোন টিপছি আর কফি খাচ্ছি নিজের রুমে। হটাৎ দরজা ঠেলে আহান ভাইয়া ডুকলো... নিজেকে ঠিক করার সময়ই পেলাম না.... ভাইয়া হুট করে ঘরে ডুকেই বললো এই আমরা কানামাছি খেলছি তোর ঘরে আমি লুকাবো কোথায় লুকায়ইইইইই তাইয়ে দেখি ভাইয়া আমার দিক তাকিয়ে আছে। এতো সময় খেয়াল করেনি আমাকে.... লজ্জায় মাটির নিচে চলে যেতে ইচ্ছে করছে। ভাইয়া খুব জরে চিতকার করে উঠলো। আর আমি কি করবো না বুঝে হাবার মতো দাড়িয়ে আছি। ভাইয়া এতো জোরে চিৎকার দিছে মনে হচ্ছে আমার কান এর বারোটা বেজে গেছে।ভাইয়া চিৎকার করা বাদ দিয়ে দিলো দোড়।
খুব লজ্জা লাগছে। ছি ছি ভাইয়ার সামনে এভাবে। পলানোর জন্য কি আর কোনো ঘর পেলো না আমার রুমেই আসতে হলো। উপপ ভালো লাগে না। আমার বড় ভাইয়ার বিয়ে আর গায়ে হলুদ ছিলো। বাড়িতে অনেক মানুষ তাই নিজের রুমে এসে গরমে শাড়ী খুলে বসেছিলাম। কারন আমার রুমে কেউ আসে না। কিন্তু এই আহান ভাইয়া যে কোথার তে উড়ে আসলো কে জানে। যদি কাউকে বলে দেয় তাহলে তো আমার মানসম্মন সব শেষ। আর ভাইয়ার সামনেই বা যাবো কি করে। এ সব ভেবেই কান্না পাচ্ছে।
আমার নাম মিহি সবাই মনু বলে আসলে মনু বাচ্চাদের বলা হয় কিন্তু এর কারন ও হলো আহান ভাইয়া উনিই সবাইকে শিখিয়েছেন আমাকে মনু বলে ডাকার জন্য।বাড়ির সব থেকে ছোট সদস্য রাও আমাকে মনু বলে ডাকে.... ভেবেই আমার কান্না পায় আর আহান ভাইয়া হলো আমার একমাত্র খালামনির একমাএ ছেলে আর ছোট একটা মেয়েও আছে। আর সব থেকে সিক্রেট ব্যাপার হলো আমি মনে প্রানে আহান ভাইয়াকে ভালোবাসি। কিন্তু তার হাব ভাবে ককন আমার প্রতি কিছুই পাইনি শুধু অপমান করাটাই পাইছি। সে যাই হোক..
*******************
আহার ভাইয়ার সাথে ওই ঝামেলা হওয়ার পর লজ্জায় আর বাইরে বের হইনি.... ঘড়ির দিক তাকিয়ে দেখি সকাল ৮ টা বাজে..... তবে বাইরে এতো চেচামেচি মনে হচ্ছে ১১টা বাজে......বিরক্ত নিয়ে উঠে ফ্রেশ হলাম। বাইবে যেতে ইচ্ছে করছে না তবুও রেডি হলাম। না আজ আর শাড়ি পরবো না একটা অরেন্জ কালারের জামা পরলাম আর চুল গুলো ছেড়ে দিয়েছি। হালকা সাজলাম । সাজার মন নাই তবুও সাজলাম কারন আর যারা আছে তারা সবাই মুখে মেকাপ দিয়ে এমন একটা ভাব নিবে যে কেউ কাউকে চিনতে পারা মুশকিল। এমনকি নিজেরা নিজের চেহারা আয়নায় দেখে তাই চিনতে পারে না আর সেখানে আমার সাজ হলো মন চাইলে ফেয়ার এন লাভলী দিতেও পারি না ও পারি হালকা কাজল হালকা গোলাপি লিপস্টিক ব্যাস। এটাই আমার সাজ....
রুম থেকে বের হয়ে যা শুনলাম তাতে আমার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ার মতো অবস্থা। কারন আহান ভাইয়া সবাইকে বলে বেড়িয়েছে আমি নাকি কালি গায়ে বসে থাকি। উপপ এই ছেলেটা আমার সব মানসম্মান শেষ করে দিলো। আপু দের কাছে গিয়ে একটু বসেছিলাম কিন্তু সবাই আমার এই ব্যাপার টা নিয়ে খুব মজা নিলো। তাই ছাদে যাওয়াই উওম। এদের কাছে থাকলে আমার বারোটা বাজবে। কিনতু আহার ভাইয়াকে কোথাও দেখলাম না। একবার পাই সামনে তখন বুঝাবো অসয্য কর। ছাদে যাবো বলে সিড়ি দিক পা বাড়াতেই হাতে কারো টান পড়লো। তাকিয়ে দেখি আমার ছোট কাকুর মেয়ে ক্লাস সেভেন এ পড়ে তবে পাকা অনেক।
কি হয়েছে হাত ধরে টানতেছিস কেনো।
মনু আপু শুলাম তুমি নাকি খালিগায়ে বসে থাকো....... বলে ফিক করে হেসে দিলো....
(উপপ এই পুচকি মেয়েটাও আমাকে লজ্জা দিচ্ছে) ওই তোকে এ সব কে বলেছে।
মাই ক্রাশ...
এই হেয়ালি না করে বল তো তোর এই মাই ক্রাশ টা কে। আমি ভার্সিটি তে উঠে গেলাম একন ও ক্রাশ ব্রাশ খাইতে পারলাম না আর তুই এই টুকু পুচকি তোর কিনা ক্রাশ আছে।
হুম আমার ক্রাশ তো আহান ভাইয়া। বলে জিব কাটলো...
কি কিকিকি আহান ভাইয়া তোর ক্রাশ।
আপু কারবে বলো না প্লিজ। ভাইয়া আমার অনেক বড় না হলে প্রপ্রোজ করতাম বাট ভাইয়া অনেক বড়। মাই ব্যাড লাক৷। তুমি কাওরে বলো না যেনো... বোঝই তো অমন একটা চকলেট বয় সামনে দিয়ে ঘুরলে কার না ভালো লাগে বলো.....
আমি দিভির কথায় ওর দিক এ চেয়ে আছি ভাবা যায়...আহান ভাইয়াকে নাকি ওর ভালো লাগে। বেশ রাগ হলো মনে হচ্ছিলো একটা চড় মেরে বলি আমার প্রপার্টির দিক নজর দিবি না। কিন্তু তা কখনই সম্ভাব না।
অর্পার কথা শুনে আর কিছু ভালো লাগছে না ... কিছু খাওয়া উচিৎ তাই খাওয়ার জন্য রান্নাঘরে গেলাম ওমা সেখানে গিয়ে দেখি আহান ভাইয়া একটা বড় বাটির পুরো এক বাড়ি মাংস পরাটা দিয়ে খাচ্ছে ওনার অমন খাওয়া দেখে আমার খিদেটা যেনো নেড়ে গেলো.... কিন্তু রাতের কথা মনে করে আর যেতে ইচ্ছে করছে না। পেছন ফিরে চলে আসতে নিলেই আহান ভাইয়া ডাক দিলো.....
দেখি মাংসের বাটি আর একটা পরাটা নিয়ে এ দিক এই আসছে।
কি হয়েছে.....
কি আর হবে চল আমার কাজ করে দিবি...
আমি আপনার কি কাজ করবো...
বাড়িতে ফুলসজ্জায় সাজানোর জন্য ফুল আনা হয়েছে অনেক..
তো..
তো কি... আমি বসে থাকবো আর তুই ফুল গুলো সব ঠিক করবি চল আগে......
পারবো না....
কি বললি।।। পারবি না... খালাআম্মুকে কিন্তু বলে দিবো কালকের কথা।
কি আর বলবেন সবাইকেই তো বলি দিছেন..
আরে ও তো বাচ্চাদের বলছি,,,,,, বড়দের তো বলিনি আমার কথা না শুনলে বিয়ে বাড়ির সবাই জানবে।
কি আর করা মুখ গোল করে চলে গেলাম ভাইয়ার পিছু পিছু.....
***********
খুব খিদে লাগছে আর ভাইয়া আমাকে খুব খাটিয়েছে সারা দিন। ভালো লাগে না। রাগ করে না খেয়েই রুমে চলে আসলাম। ফোন টা টেবিল থেকে নিতেই দেখলাম একটা ভাজ করা কাগজ। কৌতূহল মেটাতে খুলে দেখলাম সেখানে লেখা আছে.....
প্রিয়োসি তুমি কি জানো তোমার ওই মায়া মাখা মুখটি দেখার জন্য কতো বাহানা করি। তোমার অভিমানি রাগি রাগি মুখটা দেখতে আমার কতো ভালো লাগে। তোমার সাথে এমন লুকোচুরি করতেও ভিষণ একটা ভালোলাগা কাজ করে। মনে হয় প্রতি নিয়তো তোমার ওই দুচোখের অতলে আমি তলিয়ে যাচ্ছি.........
আমার মিহু পাখি...... সবাই তোমাকে মনু বলে ডকে আর আমি তোমাকে আমার মিহু পাখি বলে ডাকবো।
এ্যা চিঠি টা পড়ে মাথা ঘুরছে। এমন করে চিঠি লিখলো কে। বাড়িতে বড় বলতে তো শুদু আমার ভাইয়া আর আহন ভাইয়াই আছে আর সব তো পিচ্চি এতো আবেগ দিয়ে কে লিখলো। তার মানে আহান ভাইয়া..... না না ওনাকে দেখে তো মনে হয় না উনি আমাকে ভালোবাসে.....
এ সব বাবনার ভেতরই কেউ চিঠি টা হাত থেকে টান দিয়ে নিয়েনিলো.....
তাকিয়ে দেখি আহান ভাইয়া......
চলবে....
গল্পঃ কেয়া_পাতার_নৌকা

writing; Md Imran Hossan

পার্টঃ১

01/12/2023

🖤

01/12/2023
30/11/2023
29/11/2023
29/11/2023
29/11/2023
28/11/2023
25/11/2023
24/11/2023
24/11/2023
24/11/2023
24/11/2023
24/11/2023
24/11/2023
23/11/2023
23/11/2023

ডলার রেট বিপর্যয় এবং অন্ধকার ভবিষ্যৎ।
==========================

ডলারের রেট এখন খোলাবাজারে চলে ১৩০ টাকা! যা এক বছর আগেও ছিলো ৮৫/৮৬ টাকা। একজন ফল ব্যবসায়ী যখন বিদেশি ফল গত বছর আনতো ৮৫ টাকায় তখন সে লাভ রাখতো ৫ টাকা, এখন সে ১৩০ টাকা তেও ৫ টাকা লাভ রাখে, কিন্তু মাঝের এই ৪৫ টাকা সে নিজের পকেট থেকে অবশ্যই দেয় না। এটা যায় আমাদের পকেট থেকে। তাই Actual inflation আসলে দেশে অনেক অনেক বেশি।

- ডলারের রেট কেনো বাড়ে?
= নর্মাল আর ১০ টা প্রডাক্টের Demand - Supply এর মত, সাপ্লাই কম আর ডিমান্ড বেশি হওয়া তে ডলারের দাম বাড়তেছে।

- ডলারের সাপ্লাই কম কেনো?
= দেশে ডলার আসে মুলত ৩ ভাবে। রেমিট্যান্স, রপ্তানি আয় আর দেশে যদি কোন বিদেশি প্রতিষ্ঠান ফ্যাক্টরি খোলে বা ব্যবসা খোলে যা FDI (Foreign direct invest) নামে পরিচিত। এছাড়া আমরা অনেক সময় IMF, WORLD BANK থেকে লোন পাই। কিন্তু লোন তো লোন ই শোধ করা লাগে আজ হোক কাল হোক।

রপ্তানি আয়ে সমস্যা হচ্ছে বাংলাদেশ আসলে একটা দর্জি বাড়ি। টেইলার্সে আপনি যেমন কাপড় নিয়ে যান টেইলর আপনার শার্ট প্যান্ট বানায় দেয় বাংলাদেশ ও সেইম। ওয়ালমার্ট থেকে ১০০ ডলারের শার্টের অর্ডার পাইলে শার্টের কাপড়, বোতাম এগুলা আবার বিদেশ থেকে আমদানি করতেই ৬০/৭০ ডলার চলে যায়, ডলার বাকি থাকে শুধু ৩০/৪০ ডলার।

সলিড ডলার হচ্ছে রেমিট্যান্স। কিন্তু দেশে রেমিট্যান্স এখন ম্যাক্সিমাম ই আসে হুন্ডি হয়ে।

- হুন্ডি জিনিস টা কি?
= ধরলাম আজকে বাজারে ১ডলার = ১০০ টাকা
রহিম সাহেব একজন দুর্নীতিবাজ পলিটিশিয়ান/সিন্ডিকেট ব্যবসায়ী / দুর্নীতিবাজ সরকারি কর্মকর্তা। উনি দুর্নীতি করে ১ কোটি টাকা কামাইসে। এখন এই টাকা টা দেশের কোন ব্যাংকে রাখা রিস্ক কারণ NBR / দুদক এর চোখে পড়তে পারে। উনি দুবাই তে টাকা টা ট্রান্সফার করবেন। ব্যাংকের মাধ্যমে পাঠানো ঝামেলা কারণ ব্যাংক অনেক প্রশ্ন করবে। উনি গেলেন দালালের কাছে। দালাল বললো আমি ৯০ টাকা করে আপনাকে ৯০ হাজার ডলার দিবো। রহিম সাহেব রাজি যেহেতু এই টা অবৈধ টাকা কিছু টাকা লস গেলে তার সমস্যা নাই। উনি ১ কোটি ক্যাশ টাকা দালাল কে জমা দিলেন। এরপর দুবাই গেলেন ট্যুরিস্ট ভিসায়। যেয়ে দুবাইয়ের দালাল থেকে ৯০ হাজার ডলার বুঝে নিয়ে দুবাই তে একটা বাড়ি কিনে ফেললেন। বাংলাদেশি দালাল লাভ করলো প্রতি ডলারে ১০ টাকা করে।

- দুবাইয়ের দালাল ৯০ হাজার ডলার কোথায় থেকে পেলো?
= দুবাইয়ের দালাল দুবাই তে কর্মরত সকল রেমিট্যান্স পাঠানো বাংলাদেশি দের বললো আমার মাধ্যমে টাকা দেশে পাঠাও। ব্যাংক ১০০ টাকা করে দিচ্ছে আমি ১০৫ টাকা দিবো। এর ফলে শ্রমিক ভাই রা তাদের জমানো ডলার গুলো দালাল কে দিয়ে দিলো। প্রবাসী যে কেউ ই যেখানে টাকা বেশি দিবে ঐ চ্যানেলেই টাকা পাঠাবে, সেটা আপনি আমি হলেও পাঠাতাম। বাংলাদেশী দালাল ১০৫ টাকা করে শ্রমিক ভাই এর ফ্যামিলি কে দিলো। এর পরেও সব কেটে কুটে দালালের লাভ থাকলো ৫ টাকা ডলার প্রতি। এখানে ৩ পক্ষ (দালাল, দুর্নীতিবাজ, প্রবাসী) সব পক্ষ ই খুশি আর ধরা খেলো সরকার আর সাধারণ জনগণ। এই হচ্ছে হুন্ডির মেকানিজম।

- ডলারের ডিমান্ড হাই কেনো এখন?
= দেশে প্রতি নির্বাচনের আগে ডলারের ডিমান্ড হাই থাকবেই, দুর্নীতিবাজ রা ফিউচারে কি হবে এই ভয়ে অবৈধ টাকা বাহিরে পাঠাবেই।

- সলুশন কি?
= সরকার যতই Cash incentive দিক না কেনো আসল সল্যুশন হচ্ছে দেশে দুর্নীতিবাজ ধরতে হবে। এই দুর্নীতিবাজ দের যদি ধরা যায় তাহলে এরা যদি দুর্নীতির টাকা পাঠাতে না পারে তাহলে হুন্ডির ক্যাশ ফ্লো বন্ধ হয়ে যাবে। পুরা চেইন ভেংগে পড়বে। তা না হলে আপনি যতই Cash incentive দেন রেমিট্যান্স এ দালালদের কাছে সব সময়ই অবৈধ টাকা থাকবেই। তখন ওরা ব্যাংকের রেটের চেয়ে ২-৪ টাকা হলেও বেশি দিবেই।

- ভুক্তভোগী কারা?
= আমি আপনি।

- ভার্সিটি টিউশন ফি বাহিরে আগে ১০ লাখ লাগলে এখন লাগবে ১৮- ২০ লাখ।
- আপেল যদি ২২০ টাকায় কিনে থাকেন সামনের বছর ৪০০ টাকায় কিনবেন
- কারো যদি ২০ লাখ টাকা বাজেট থাকে গাড়ি কেনার ঐ টা ৩০ লাখে নিতে হবে
- আমদানি করে আনা প্রতিটি জিনিসের দাম ই হয়ে যাবে ডাবল। কারণ কোন ব্যবসায়ী ই লস দিয়ে ব্যবসা করবে না।

জিনিসপাতির দাম নির্বাচনের পরে আরো বাড়বে, ডলারের দামও বাড়বে। দেশে যেমন পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল দরকার, দুর্নীতিবাজ দের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়াও দরকার। কারণ দিনশেষে আমার আপনার স্যালারি/সম্মানি /উপার্জন থেকেই এই এক্সট্রা টাকা গুলো দিতে হচ্ছে।

23/11/2023

রান্নায় মরিচ বেশি হয়ে গেলে করনীয় কি?

রান্নায় করতে গিয়ে অনেক সময় দেখা যায় মনের ভুলে কিংবা বেখেয়ালে তরকারিতে মরিচের পরিমাণ বেশি হয়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে পড়েন নি এমন রাঁধুনি হয়তো খুঁজে পাওয়া ভার।

🔸মরিচ বেশি হয়ে গেলে ঝালের জন্য সেই রান্না মুখেই তোলা যায় না অনেক সময়। এমন পরিস্থিতিতে খুব সহজেই দূর করা যাবে তরকারিতে দেয়া বাড়তি ঝাল।

🔸একটি কাঁচা পেঁপে কয়েকটি টুকরা করে নিন। এরপর এগুলোকে তরকারির মধ্যে ছেড়ে দিন। কিছুক্ষণ পর পরখ করে দেখুন তরকারির ঝাল কমেছে কীনা। না কমলে আরও কয়েকটুকরা দিয়ে আবার পরীক্ষা করুন।

🔸অল্প পরিমাণে সয়াসস দিলেও তরকারির বাড়তি ঝাল কমে আসবে। এছাড়া টক দই দিয়েও এক্ষেত্রে কমিয়ে আনতে পারেন ঝাল। রান্নার স্বাদ বুঝে সয়াসস এবং দই ব্যবহার করতে হবে।

🔸রান্নায় বাড়তি ঝাল কমানোর একটি সহজ উপায় হচ্ছে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস দিয়ে দেওয়া। এতে করে তরকারিতে ভিন্ন স্বাদ আসার পাশাপাশি ঝাল এবং বাড়তি হলুদও কমে আসে।

🔸ঝোল করে করা রান্নায় ঝালের পরিমাণ বেশি হলে কর্নফ্লাওয়ার দিতে পারেন। প্রথমে পানিতে গুলে নিন ভালো করে। এরপর এটিকে তরকারির মধ্যে দিয়ে কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করুন। দেখবেন ঝাল দূর হয়ে গেছে।

©

23/11/2023

Address

Peterborough

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sabana posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category



You may also like