শেখ হাসিনার সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরীর টেলিভিশন ডিবিসি টিভি। আওয়ামী লীগের অন্যতম দোসর এই টেলিভিশনটি সরকার পতনের আগে নগ্নভাবে ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে নিউজ করেছিল। প্রভাবশালী ইকবাল সোবহান চৌধুরী গত ৭/৮ বছর ধরে ডিবিসি টিভিকে নিজের স্বেচ্ছাচারের আখড়া বানিয়ে রেখেছিলেন। যা নিয়ে সরকার পতনের পর সরব হয় বহু দিনের নির্যাতিত ডিবিসির সাংবাদিকদের একটি অংশ। প্রনব সাহার মত স্বীকৃত লুচুকে ডিবিসি টিভি থেকে সরিয়ে দেয়া সহ দাবি দাওয়া দিয়েছিল নির্যাতিত নিপীড়িত সাংবাদিকরা। সেসব নিয়ে এই চেয়ার ছোড়াছুড়িতে জড়ায় লীগ এবং প্রতিবাদী বাকি অংশ। টেলিভিশনটিতে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দ্বন্দ চলছে।
হাসিনা প্রশ্নে আমরা যেমন সব ঠুকাঠুকি বাদ দিয়া এক হয়ে যাই, তেমন যদি প্রথম আলো, ডেইলি স্টার প্রশ্নেও এক হতে পারি তা হলে এই দেশে আর ফ্যাসিবাদ কায়েম হতে পারবে না।
ইলিয়াস হোসেনের এই প্রতিবেদনটি মাস্টারপিস!👌
প্রথম আলো সহ অনেক কিছুর হিসাব মিলাতে সাহায্য করবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক এর উপস্থিতিতে ইসলামী ঐক্যজোটের প্রয়াত চেয়ারম্যান মুফতি ফজলুল হক আমিনীর নাতি আশরাফ মাহদীর বক্তব্য।
জুলাই বিপ্লবে মাদরাসা ছাত্রদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ও ফ্যাসিবাদী আওয়ামী রেজিম কর্তৃক হেফাজতের উপর চলা নির্যাতনের বর্ননা অত্যন্ত চমৎকারভাবে উপস্থাপন করেছেন তিনি।
একজন পুলিশ কি বলতে পারে খানকি** পোলা গলা টিপা দিয়া মাইরা ফেলমু!!
এসব পুলিশ ছিল স্বৈরাচার হাসিনার পালিত ছাত্রলীগ কোটায় নিয়োগ পাওয়া। অবিলম্বে এসব পুলিশকে খুঁজে বের করে চাকরী থেকে বহিস্কার করে দেশপ্রেমিক নাগরিকদের পুলিশে নিয়োগ দিতে হবে।
২৮ অক্টোবর ২০২৩ সালে বিএনপির শান্তিপূর্ন সমাবেশে আওয়ামী সন্ত্র্রাসী কর্তৃক হামলার পরে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের দৃশ্য।
বিএনপি-জামায়াতের ঐক্য চান বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাস
জামায়াত নেতাকর্মীদের বিএনপি চেয়ারপাসন বেগম খালেদা জিয়ার সালাম ও শুভেচ্ছা জানান বিএনপি’র জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।
তিনি বলেন, বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও অন্যান্য দল বিভিন্ন কথা না বলে, যদি একটি কথায় আসতে পারি, যদি ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে পারি, তাহলে দেশটা পূনর্গঠিত হবে। তা না হলে আমাদের নিয়ে প্রতিবেশী দেশ খেলতেই থাকবে। এটা কখনোই হতে দেওয়া যাবে না। ৫ আগস্ট ভারত জেনেছে বাংলাদেশের স্বার্থে দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়ে উঠে। ইস্পাত কঠিন ঐক্য চলে আসে।"
জুলাই বিপ্লবের আন্দোলনে এভাবেই নারী শিক্ষার্থীদের উপর হায়নার ঝাপিয়ে পড়ে ছাত্র্রলীগের সন্ত্রাসীরা। এদের কোনো ক্ষমা নাই। এদেরকে বাংলার জমিনে কোথাও কোনো রূপেই দাড়াঁতে দেয়া হবে না।
এখন বলেন যে আগেই ভালো ছিলো।
রাষ্ট্রীয় খরচে এই ভিডিও পাড়া মহল্লা গ্রামে গঞ্জে প্রজেক্টের দিয়ে দেখানোর দাবি জানাই...
✅এক নজরে দেখে আসি ৭ই মার্চের ভাষণ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত কিছু অজানা ইতিহাস।
✅এই ইতিহাস না জানলে, বাংলাদেশের ইতিহাস আপনার অজানাই থাকবে।
✅"হাসিনার কর্মকান্ডে মনে হয় সে জন্মসূত্রে পেয়েছে স্বৈরাচারী আচরণ"
দালাল সাংবাদিকের অযৌক্তিক প্রশ্নের দারুণ উত্তর দিয়েছেন ছাত্রনেতা থেকে উপদেষ্টা হওয়া নাহিদ ইসলাম।
আরেকটি করুণ গল্প!!
একটি সুন্দর স্বপ্নের পরিসমাপ্তি!!!
এদেশের কত পরিবারকে নিঃস্ব করে দিয়ে, সম্ভাবনাময়ী তরুণ-যুবককে নির্মম ভাবে হত্যা করে দিল্লী পালিয়ে গেল খুনি হাসিনা। দুই মাস পরেও একের পর এক নতুন নাম যুক্ত হচ্ছে শহীদের তালিকায়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও পরবর্তীতে সরকার পতনের দাবিতে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে মৃত্যু মিছিল যেন থামছেই না। দুমাসের অধিক সময় চিকিৎসাধীন থেকে অবশেষে শহীদের তালিকায় যুক্ত হয়েছেন কাউসার মাহমুদ নামে আরেক শিক্ষার্থীর নাম (ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
একজন তরুণ সেনা কর্মকর্তা কি ভদ্র ভাষায় এক বাম নেত্রীর উদ্ধত "ঘেউ-ঘেউ" এর উত্তর দিচ্ছে দেখেন। এই শাহবাগী বামেরা চিরদিন ই এভাবে "ঘেউ-ঘেউ" করে নিজেদের বক্তব্য প্রতিষ্ঠিত করতে চায়। এরাই ছিল ফ্যাসিবাদের প্রধান দোসর। এরাই এতদিন মিডিয়াসহ এদের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক উইং কে ব্যবহার করে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের তোষণ করেছে।
তখন মায়ের জানাজায় অংশ নিতে বজলুল হুদার প্যারোলে মুক্তির আবেদন জানায় তার পরিবার। কিন্তু মায়ের জানাজায় অংশ নিতে অনুমতি পাননি। তখন মায়ের লাশ জেলগেটে দেখার আবেদন করেন। জেলগেটে ৭ ঘন্টা তার মায়ের লাশ রেখে অনেক তালবাহানা করে বজলুল হুদাকে ১ মিনিটের জন্য মায়ের লাশ দেখতে দেয়।
নির্মমতার এখানেই শেষ নয়।
২০১০ সালের ২৮ জানুয়ারি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ঘটে সবচেয় পৈশাচিক নিষ্ঠুরতা।
রাত ১১টায় তৎকালীন স্বরাষ্ট্র সচিব আব্দুস সোবহান শিকদার, কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আশরাফুল ইসলাম খান, ঢাকার জেলা প্রশাসক জিল্লুর রহমান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট অমিতাভ সরকার, ডিএমপি কমিশনার এ কে এম শহীদুল হক, ঢাকার সিভিল সার্জন ডা. মুশফিকুর রহমানসহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পুলিশ, র্যাবের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
১১টা ২০ মিনিটে পাঁচটি কফিন বক্স কারাগারের
সাইকোপ্যাথ হাসিনা যেভাবে বিপ্লবী মেজর বজলুল হুদাকে জেলখানায় জবাই করেছিল
মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর পাকিস্থান বন্দি শিবির থেকে যে কয়জন অফিসার পালিয়ে এসে বাংলাদেশে যুদ্ধ করেছিলেন তাদের অন্যতম মহান বীর মেজর বজলুল হুদা।
স্বাধীনতার পর শেখ মুজিব বিনা ভোটে ক্ষমতা দখল করে দেশকে ভারতের কলোনী বানাতে জনগণকে জিম্মি করে ফেলে। ভারতীয় আগ্রাসন বিরোধী প্রধান ইসলামী দল জামায়াতকে নিষিদ্ধ করা হয়। আগ্রাসন বিরোধী কমিউনিস্ট ও বামপন্থী দলগুলোর নেতাকর্মীদের হত্যা করা হয়।
এক পর্যায়ে ১৯৭৫ সালের ২ জানুয়ারি মহান বীর শহীদ কমরেড সিরাজ সিকদারকে শেখ মুজিব নিজে নেতৃত্ব দিয়ে নির্যাতন করে এবং ক্রসফায়ার করে হত্যা করা হয়। হত্যার আগে শহীদ সিরাজ সিকদার ভারতীয় দালাল ফ্যাসিস্ট হিসাবে মুজিবকে ঘৃণা জানান। এই শাহাদাতের ২৩ দিন পর মুজিব গণতন্ত্র বিলুপ্ত করে একদলীয় ফ্যাসিবাদ বাকশাল
শাহবাগে সংখ্যালঘুদের আন্দোলনের নেতৃত্বে র’ এর এজেন্ট সন্তোষ শর্মা। বিতর্কিত পত্রিকা দৈনিক কালবেলার সম্পাদক ও প্রকাশক। এই পত্রিকার বিরুদ্ধে আন্দোলন একবার যখন থেমেছিল তখন আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মিথ্যাচার ও অপবাদ দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল।