ধানের শীষ

  • Home
  • ধানের শীষ

ধানের শীষ Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from ধানের শীষ, Magazine, .

নৃতাত্ত্বিক এবং আদর্শিক চেতনা মিশ্র স্বতন্ত্র রূপ ও পরিচয় রাষ্ট্রীয়ভাবে বিশ্বের সামনে তুলে ধরতে জিয়া প্রবর্তন করেন নতুন রাজনৈতিক দর্শন ‘বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ’। এটি বিএনপির রাজনীতির প্রধান স্তম্ভ। এটি বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ইতিহাসবোধ, অনুভূতি ও বিশ্বাসকে নাড়া দিয়েছে এবং প্রতিনিয়ত দিচ্ছে। এই রাজনৈতিক দর্শনের ধারাবাহিক প্রচারনাই এই পেইজের মূল উদ্দেশ্য।

খুনি হাসিনার ফ্যাসিবাদের প্রধান আইকন মুজিবকে নিয়ে এমন তৈলাক্ত লেখা যে লিখতে পারে তার মধ্যে চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের স্পির...
03/11/2024

খুনি হাসিনার ফ্যাসিবাদের প্রধান আইকন মুজিবকে নিয়ে এমন তৈলাক্ত লেখা যে লিখতে পারে তার মধ্যে চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের স্পিরিট কতটুকু রয়েছে সেটা নিয়ে প্রশ্ন রয়েই যায়।

02/11/2024

শেখ হাসিনার সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরীর টেলিভিশন ডিবিসি টিভি। আওয়ামী লীগের অন্যতম দোসর এই টেলিভিশনটি সরকার পতনের আগে নগ্নভাবে ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে নিউজ করেছিল। প্রভাবশালী ইকবাল সোবহান চৌধুরী গত ৭/৮ বছর ধরে ডিবিসি টিভিকে নিজের স্বেচ্ছাচারের আখড়া বানিয়ে রেখেছিলেন। যা নিয়ে সরকার পতনের পর সরব হয় বহু দিনের নির্যাতিত ডিবিসির সাংবাদিকদের একটি অংশ। প্রনব সাহার মত স্বীকৃত লুচুকে ডিবিসি টিভি থেকে সরিয়ে দেয়া সহ দাবি দাওয়া দিয়েছিল নির্যাতিত নিপীড়িত সাংবাদিকরা। সেসব নিয়ে এই চেয়ার ছোড়াছুড়িতে জড়ায় লীগ এবং প্রতিবাদী বাকি অংশ। টেলিভিশনটিতে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দ্বন্দ চলছে।

পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ সিআইডি দেশের ৮ শিল্পগোষ্ঠেী এবং ৮ ব্যক্তিকে নিয়ে অনুসন্ধান করছে!
01/11/2024

পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ সিআইডি দেশের ৮ শিল্পগোষ্ঠেী এবং ৮ ব্যক্তিকে নিয়ে অনুসন্ধান করছে!

01/11/2024

বেগম জিয়া বক্তব্য দিচ্ছেন। সমাবেশ শেষের দিকে। চাহিদা অনুসারে কর্মসূচি না হওয়ায় কর্মীদের উৎসাহে কিছুটা ভাটা পড়েছে। তরুণ কর্মীদের অনেকে ফিরে যাচ্ছে।

এমন সময় বেগম জিয়া হঠাৎ বলে উঠলেন, এই মুহূর্ত থেকে যদি এখানে অবস্থান কর্মসূচি দেই আপনারা কি রাজি হবেন?

টিভি পর্দায়ই যেনো মনে হলো, পুরো সমাবেশ একসাথে নেচে উঠলো। সাংবাদিক আর সমাবেশে উপস্থিত অনেকের কাছে শোনা, বিভিন্ন দিক দিয়ে যারা ফিরে যাচ্ছিলো তারা সমাবেশের দিকে সোৎসাহে দৌড় দিলেন।

বেগম জিয়ার বডি ল্যাঙ্গুয়েজেই বোঝা যায়, তার এ জিজ্ঞাসা শুধু "বলার জন্যই বলা" ছিলো না।

কিন্তু সেদিন বাধ সাধলো বৃদ্ধ নীতি নির্ধারকের দল। কেউ কেউ বললো, ম্যাডাম এইভাবে পলিটিক্স হয় না।

তারা নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতি চায়। সংঘর্ষ চায়না। এদের চাপে খালেদা জিয়া ফিরে আসতে বাধ্য হলেন। বিএনপি সেদিন রাজনীতির যে মোড় থেকে ফিরে এসেছিলো, পরের দশ বছরে আর তার ধারে কাছেও যাওয়া হয়নি।

২৪ এর অগাস্টের আগে গত ১৬ বছরে হাসিনাকে আমি 'অনুরোধ' করতে দেখেছিলাম কেবল একবার। সময়টা ছিলো ১৩ সালের মে মাস। অগাস্টের মতো তীব্র না হলেও বাতাসে তখনও পাওয়া গিয়েছিলো পরিবর্তনের ঘ্রাণ।

৫ মে ঢাকায় অবরোধ আর শাপলা চত্বরে সমাবেশ ডাকে হেফাজত। ঠিক তার আগেরদিন ৪ মে মতিঝিলে সমাবেশ ডাকেন বেগম জিয়া। শেখ হাসিনা সেদিনও সত্যিই ভয় পেয়েছিলো। ভয় পেয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি আর হেফাজতকে সমাবেশ না করার অনুরোধ করেছিলো।

৪ মে বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটের সমাবেশ হয় মতিঝিলে। সবাই ধরেই নিয়েছিলো, আজ কিছু একটা হবে।সে কিছু একটা আসলে সেই অবস্থান কর্মসূচিই। তারা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে রাজপথে বসে পড়বে। আর সে অবস্থান গিয়ে মিলবে পরদিন হতে যাওয়া হেফাজতের সমাবেশের সাথে। সম্ভবত পুরো সমাবেশে ১% কর্মীও ছিলোনা যারা এই প্রস্তাবের বিরুদ্ধে ছিলো।

বিএনপি আর হেফাজত এক না। হেফাজতের দাড়ি টুপিধারি অরাজনৈতিক, অপ্রশিক্ষিত কর্মীদেরর জঙ্গি তকমা দিয়ে লীগ যেভাবে ম্যাসাকার করেছিলো, সেরকম কিছু বিএনপির বেলায় করা সম্ভব ছিলোনা। কিংবা করতে গেলেও সেদিনকার পরিণতি ২৪ এর চেয়ে আলাদা হওয়ার সম্ভাবনা কমই ছিলো। আর হাসিনা যে সেই সময়ে নমনীয় হয়েছিলো, তা ঠিক এই সম্ভাবনা মাথায় রেখেই।

কিন্তু নিয়মতন্ত্র করা ভীতু আর বৃদ্ধ নীতি নির্ধারকদের পিছিয়ে যাওয়ায় বেগম জিয়া সেইদিন সে সিদ্ধান্ত নিতে পারেননি। কিন্তু যেসব জুজু দেখিয়ে নেতারা সেইদিন বেগম জিয়াকে আটকেছিলেন, পরবর্তীতে তার কোনোটাই কি ঠেকানো গেছে?

★ তরুণ নেতাকর্মীরা সেইদিন চূড়ান্ত ফয়সালার পক্ষে ছিলো। কিন্তু বৃদ্ধ নীতি নির্ধারকরা আশঙ্কা করেছিলো, আজ দাঁড়াতে চাইলে কর্মীদের মরতে হবে। ব্যর্থ হয়ে ফিরে গেলে ঘরে থাকতে পারবেনা।

বিএনপির কর্মীদের কি এরপর মরতে হয়নি ? তারা ঘরে থাকতে পেরেছে? তাদের জীবন দুর্বিষহ হয়নি ?

★ তাদের আশঙ্কা ছিলো, এমন সিদ্ধান্ত নিলে খালেদা জিয়াকে গ্রেফতার করা হতে পারে।

পিছিয়ে আসা বিএনপির ৭০+ নেতারা কি পরে খালেদা জিয়াকে রক্ষা করতে পেরেছে? সঠিক চিকিৎসা না দিয়ে খালেদা জিয়াকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দেয়ার সময় কী করতে পেরেছে সেই নেতারা?

★ বুড়ো নেতারা দাবি করেছিলো, অবস্থান করতে চাওয়ার অর্থ আওয়ামি লীগের হাতে অস্ত্র তুলে দেয়া। তারা পরবর্তীতে আর বিএনপিকে রাজপথে দাঁড়াতে দেবেনা।

লীগ কি বিএনপিকে আর রাজপথে দাঁড়াতে দিয়েছে?

ঠিক যে যে জুজু দেখিয়ে সেদিন বিএনপির গান্ধীবাদি নীতি নির্ধারকরা খালেদা জিয়াকে আটকেছিলো তার কোনোটাই আটকানো যায়নি। পরের দশ বছরের ইতিহাস শুধু মাঠের কর্মীদের অত্যাচার আর বঞ্চনার ইতিহাস।

বন্দুকযুদ্ধের নামে খুন করা জনি,কবীরদের মা-বোনের কান্নার ইতিহাস। গুম হওয়া সাতশো কর্মীর আর্তনাদে আসমান ভারী হওয়ার ইতিহাস।

নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতির দোহাই দেয়া বৃদ্ধ নেতাদের কারণে সেদিন বিএনপি রাজনৈতিক ট্রেন মিস করেছিলো। সেই বৃদ্ধ নেতাদের অনেকেই পরে দল ছেড়েছে। কেউ কেউ টকশোবাজী করে সুশীল জীবন পার করেছে।

সময়ে সময়ে যারা গ্রেফতার হয়েছে তাদের বেশিরভাগকেই কর্মীদের মতো ক্রসফায়ারের শিকার হয়ে খালে - জঙ্গলে পড়ে থাকতে হয়নি। তরুণদের সুরে কথা বলা ইলিয়াস আলীদের মতো গুমও হতে হয়নি।

যে সো কল্ড নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতি আর সংবিধান তাদের লাখ লাখ কর্মীর স্বাভাবিক জীবনের নিশ্চয়তা দিতে পারেনি, তাদের অনেকে আজ সেই সংবিধানকে ১৮ কোটির রক্ষাকবচ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার করার ঘোষণা দেয়। যে সংবিধান মাথায় নিয়ে হাসিনা আমজনতার ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়েছে তা নাকি পবিত্র গ্রন্থ।

মাঠের মানুষের পালস বুঝতে না পেরে বিএনপি যে ট্রেন মিস করেছিলো ১৪-তে, আজ ২৪ এ এসেও যদি তারা আবার সেই একই কাজ করে, তবে এবারের সংকটের ব্যাপ্তি আর দশ বছরের হবেনা।

এবারের জিল্লতির মাত্রাও আর হিসাবের আওতায় থাকবেনা। এই সুশীলতা, সংবিধান প্রেম যেমন গত ১৬ বছর কোনো কাজে আসেনি, এবার ফেইল করলে সামনের ৩২ বছরেও তা কোনো কাজে আসবেনা।

স্টেইটম্যান হিসেবে শেখ মুজিব ব্যর্থ হলেও, সংগঠক হিসেবে মুজিব আসলেই ছিলেন দক্ষ। বাংলাদেশের রাজনীতিতে তার একটা কথা খুব খাটে -

"When you play with a gentleman, you play like a gentleman. But when you play with bastards, make sure you play like a bigger bastard. Otherwise, you will lose."

31/10/2024

হাসিনা প্রশ্নে আমরা যেমন সব ঠুকাঠুকি বাদ দিয়া এক হয়ে যাই, তেমন যদি প্রথম আলো, ডেইলি স্টার প্রশ্নেও এক হতে পারি তা হলে এই দেশে আর ফ্যাসিবাদ কায়েম হতে পারবে না।

ইলিয়াস হোসেনের এই প্রতিবেদনটি মাস্টারপিস!👌

প্রথম আলো সহ অনেক কিছুর হিসাব মিলাতে সাহায্য করবে।

জীবিত আছেন মেজর জিয়া, জঙ্গি' নাম দেওয়া মেজর জিয়ার জবানবন্দি;ডিজিএফআই আমাকে অপহরণ করেছে (মেজর জিয়া, ৪১ বিএমএ লং/কোর্স) ...
31/10/2024

জীবিত আছেন মেজর জিয়া, জঙ্গি' নাম দেওয়া মেজর জিয়ার জবানবন্দি;

ডিজিএফআই আমাকে অপহরণ করেছে (মেজর জিয়া, ৪১ বিএমএ লং/কোর্স)

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ;

আমাকে বলা হয়েছিল ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের লগ এরিয়ায় সংযুক্ত হওয়ার জন্য তাৎক্ষণিকভাবে। আমি যখন এমআইএসটি কর্তৃপক্ষের নিকট হতে অর্ডার পাওয়ার পর সেখানে যাচ্ছিলাম, তখন ডিজিএফআইয়ের কিছু লোক আমাকে সাভার বাস স্ট্যান্ড থেকে অপহরণ করে এবং একটি অজানা স্থানে নিয়ে যায়। হেফাজতে নেয়ার পর কয়েকজন ভারতীয় অফিসারও আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল। ডিজিএফআইয়ের চেয়ে র'এর অফিসার বেশি ছিল বলে আমার মনে হয়। আমাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে দোভাষী ব্যবহার করা হয়েছিল। আমি জানি না এটিকে 'একটি স্বাধীন রাষ্ট্র' বলা যায় কিনা?

তাদের হেফজতে দুই রাত অতিবাহিত হবার পরে, আমি আল্লাহর অনুগ্রহে সেখান থেকে পালাতে সক্ষম হই। ডিজিএফআই আমাকে হেফাজতে নেয়ার ঘটনা গোপন রাখতে চেয়েছিল যা আমি অনুধাবন করতে সক্ষম হই। যদিও অনেক সিনিয়র সেনাবাহিনীর অফিসার এটি সম্পর্কে অবগত ছিলেন তবে তারা ভান করেন যে তারা কিছুই জানেন না।

এখন, আমি নিশ্চিতভাবে বলতে পারি যে বাংলাদেশের ডিজিএফআই দুটি অংশে বিভক্ত হয়ে গিয়েছিল। একটি ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র(RAW) দ্বারা সরাসরি নিয়ন্ত্রিত ও সমন্বিত। অন্যটি ডিজিএফআইয়ের চেহারা হিসেবে প্রদর্শিত যারা র'(RAW)এর সমন্বিত অংশ হতে কিছু দূরে থাকতে বাধ্য হতো। ডিজিএফআই-তে কর্মরত অনেক কর্মকর্তা এবং সৈন্য সে সম্পর্কে কিছুই জানেন না।

র'(RAW) নিয়ন্ত্রিত গ্রুপ তাদের স্বার্থে ডিজিএফআইয়ের সাধারণ অফিসারদের ব্যবহার করতো মাত্র। ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের জেনারেলদের মধ্যে কয়েকজন এই দুষ্ট চক্রের সাথে জড়িত ছিলেন। এমনকি এই গোষ্ঠীর দুষ্ট জেনারেলদের চক্রটি বাৎসরিক শীতকালীন কুচকাওয়াজ ও প্রশিক্ষণের পরে সম্ভবত পুরো বাংলাদেশকে ১/১১ এর আবার নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার পরিকল্পনা করেছিল।

জেনারেলদের এই দুষ্টচক্র তাদের পরিকল্পনায় সাজিয়েছিল বিএনপি এবং আওয়ামীলীগ উভয় দলের প্রথম সারির নেতাদের হত্যা করে রাস্তা পরিষ্কাকারের। যাতে তাদের পথে কোনো বাঁধা না আসতে পারে। এমন কি আওয়ামীলীগের কিছু নেতাকে খেলনা হিসাবে ব্যবহারের পরিকল্পনা তাদের ছিল। এই দুষ্ট চক্রটি ডাবল এজেন্টের ভূমিকায় কাজ করে যেতে চেয়েছিল RAW এর সমর্থন নিয়ে। এই দুষ্টচক্র এমনভাবে দেশ বিরোধী পরিকল্পনা সাজিয়েছিল যাতে সাধারণ সেনাবাহিনীর অফিসার ও সৈনিকেরা কিছুই টের না পায়। তারা ছিল সুযোগের অপেক্ষায় যাতে মরণকামড় দিতে পারে।

আমি ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ও ডিজিএফআইয়ের হেফাজতে থাকা দুই দিনে অনেক কিছু আঁচ করতে পারি। আল্লাহ যদি সহায় হোন এবং সময় ও সুযোগ পাই তাহলে সবকিছু জনগণের সামনে নিয়ে আসবো ইনশাআল্লাহ।

ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ও ডিজিএফআই আমাকে আরো একবার অপহরণের চেষ্টা চালায়। আমি পরিস্থিতি বুঝতে পেরে দ্রুত নিরাপদ স্থানে লুকিয়ে থাকি। সবার কাছে আমার অনুরোধ, দয়া করে আমার এবং সমস্ত অপহরণকৃত সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের জন্য প্রার্থনা করুন এবং এই ঘটনা সমূহ সম্পর্কে সবাইকে অবহিত করুন।

সশস্ত্র বাহিনীর সাধারণ সদস্যদের কাছে এই সমস্ত তথ্য নেই। অনেকে এই সকল বিষয়ে কিছুই জানেন না। তবে অপহরণকৃত অফিসার লেঃ কর্নেল জায়েদি, লেঃ কর্নেল হাসিন, লেঃ কর্নেল এহসান ইউসুফ এর মতো আনুষ্ঠানিক ও গোপনীয়ভাবে অনেক সামরিক অফিসার এখনও অপহৃত অবস্থায় আছে কিনা তার তদন্তের প্রয়োজন।

ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা ও ডিজিএফআইয়ের দুষ্টচক্রে জড়িত ব্যক্তিদের মূল বা চূড়ান্ত লক্ষ্য ছিল দেশপ্রেমিক যত অফিসার আছেন তাদেরকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী হতে সরিয়ে দেয়া। সমস্ত দেশপ্রেমিক এবং পেশাদার অফিসারদের সরিয়ে দিতেই পরিকল্পিত বিডিআর হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হয়।

যে যে অফিসার এই ঘটনাগুলিকে সম্পর্কে অবহিত আছেন তারা প্রত্যেকে দায়িত্ব নিয়ে এই সকল বিষয় সংবাদপত্র, নিউজ চ্যানেল, মানবাধিকার সংস্থা বা ব্লগের মাধ্যমে সারাবিশ্বকে অবহিত করা উচিত। আমি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সমস্ত কর্মকর্তাদের গণমাধ্যম এবং ইন্টারনেটে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অফিসারদের অপহরণের সমস্ত কার্যক্রম প্রতিবেদন আকারে প্রকাশের জন্য অনুরোধ করছি। ফেসবুক নামে কিংবা বেনামে লিখেও সকল বিষয় দ্রুত জনগণকে অবহিত করা প্রয়োজন।

সাংবাদিকরা আমার নিকট হতে খবর সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হলে নিম্নোক্ত ঠিকানায় আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন,

ক। মিরপুর ক্যান্ট, বিল্ডিং এ পলাশ (১৪ তলা),
বাড়ি: ডি -13/1। আর্মি টেল এক্সটেনশন: 4000

তাছাড়া আর্মির পুরাতন সদর দফতরে গ্রেফতার করে কিছু কর্মকর্তাদের রাখা হয়েছে তাদের খোঁজ নিতে পারেন সাংবাদিকেরা। এমআইএসটি কর্তৃপক্ষের সাথে সরাসরি কথা বলতে পারেন।

হে আল্লাহ, আমাকে রক্ষা করুন এবং সমস্ত মুসলমানকে রক্ষা করুন। হে আল্লাহ, এই দেশকে রক্ষা করুন। আপনি ছাড়া রক্ষা করার কেউ নেই।

মা আসসালাম
মেজর জিয়া
৪১ বিএমএ লং/কোর্স

সূত্রঃ স্যোশাল মিডিয়া

৩১ অক্টোবর ২০২৪

বিভাগঃ বাংলাদেশ

‘৫ আগস্ট অর্থাৎ ৩৬ জুলাই আমরা একটা ভিডিও করে বের হয়েছিলাম, ভিডিওতে আমি বলেছিলাম যে, আজ যদি কোনো গণহত্যা হয় বা ম্যাসাকা...
29/10/2024

‘৫ আগস্ট অর্থাৎ ৩৬ জুলাই আমরা একটা ভিডিও করে বের হয়েছিলাম, ভিডিওতে আমি বলেছিলাম যে, আজ যদি কোনো গণহত্যা হয় বা ম্যাসাকার হয়, তাহলে আমাদের সশস্ত্র সংগ্রামের আহ্বান থাকবে। আমরা ফিরে নাও আসতে পারি আপনারা লড়াই চালিয়ে যাবেন। একটা ভিডিও করে আমি কিছু সাংবাদিককে দিয়ে এসেছিলাম। যদি আজ আমি না ফিরি, আজ আমাদের বিজয় অর্জন না হয়, তাহলে এটাই আমাদের শেষ বার্তা। আমরা প্রত্যেকেই মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত ছিলাম এবং এখনো আছি।’

- বিপ্লবী ছাত্রনেতা ও উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম

হাসিনার আমলের প্রভাবশালী ২০ সম্পাদক সাংবাদিক ও মিডিয়া ব্যক্তির অ্যাক্রিডিটেশন বাতিল করেছে তথ্য মন্ত্রনালয়।আওয়ামীপন্থি হি...
29/10/2024

হাসিনার আমলের প্রভাবশালী ২০ সম্পাদক সাংবাদিক ও মিডিয়া ব্যক্তির অ্যাক্রিডিটেশন বাতিল করেছে তথ্য মন্ত্রনালয়।

আওয়ামীপন্থি হিসেবে পরিচিত ২০ সাংবাদিক ও কর্মকর্তার প্রেস অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করেছে তথ্য মন্ত্রণালয়।
কার্ড বাতিল হওয়া সাংবাদিকরা হলো- জাফর ওয়াজেদ, শাবান মাহমুদ, মোজাম্মেল হক ও ফারজানা রুপা, ফরিদা ইয়াসমিন, ইকবাল সোবহান চৌধুরী, শ্যামল দত্ত, নঈম নিজাম, সুভাস চন্দ্র সিংহ রায়, বোরহান কবীর, মুন্নী সাহা, নাঈমুল ইসলাম খান, ফরাজী আজমল হোসেন, শাকিল আহমেদ, মোহাম্মদ আরিফুর রহমান, আবুল কালাম আজাদ, মিথিলা ফারজানা, অশোক চৌধুরী ও প্রণব সাহা।

29/10/2024

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক এর উপস্থিতিতে ইসলামী ঐক্যজোটের প্রয়াত চেয়ারম্যান মুফতি ফজলুল হক আমিনীর নাতি আশরাফ মাহদীর বক্তব্য।

জুলাই বিপ্লবে মাদরাসা ছাত্রদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ও ফ্যাসিবাদী আওয়ামী রেজিম কর্তৃক হেফাজতের উপর চলা নির্যাতনের বর্ননা অত্যন্ত চমৎকারভাবে উপস্থাপন করেছেন তিনি।

বৈষম্যবিরোধী প্রবল ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনার সরকার পতনের একদিন আগে মাগুরায় গত ৪ আগস্ট দুইজন বিক্ষোভকারী গুলিতে নি...
29/10/2024

বৈষম্যবিরোধী প্রবল ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনার সরকার পতনের একদিন আগে মাগুরায় গত ৪ আগস্ট দুইজন বিক্ষোভকারী গুলিতে নিহত ও অন্তত ১৬ জন গুলিবিদ্ধ হন। আর এই হত্যাকাণ্ডে মাগুরায় সরকার সমর্থক সশস্ত্র অস্ত্রধারীদের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তৎকালীন মাগুরা -১ আসনের আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য (এমপি) ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানের বাবা খন্দকার মাশরুর রেজা (কুটিল)।

২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের বিতর্কিত নির্বাচনের আগ থেকেই তৎকালীন এমপি সাকিব আল হাসানের রাজনৈতিক কার্যক্রম তার অনুপস্থিতিতে তার বাবা তদারকি করে আসছিলেন।

গত ৪ আগস্ট সকাল থেকে প্রায় চার ঘণ্টাব্যাপী শহরের ঢাকা রোডের কাছে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে ছাত্রদের ওপর হামলা চালায় আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনগুলোর নেতাকর্মীরা। এই হামলার নেতৃত্ব দেন সাকিবের বাবা। আর এ তার সঙ্গে সাকিবপন্থি আওয়ামী লীগের আরও অনেক নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

29/10/2024

একজন পুলিশ কি বলতে পারে খানকি** পোলা গলা টিপা দিয়া মাইরা ফেলমু!!

এসব পুলিশ ছিল স্বৈরাচার হাসিনার পালিত ছাত্রলীগ কোটায় নিয়োগ পাওয়া। অবিলম্বে এসব পুলিশকে খুঁজে বের করে চাকরী থেকে বহিস্কার করে দেশপ্রেমিক নাগরিকদের পুলিশে নিয়োগ দিতে হবে।

২৮ অক্টোবর ২০২৩ সালে বিএনপির শান্তিপূর্ন সমাবেশে আওয়ামী সন্ত্র্রাসী কর্তৃক হামলার পরে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনের দৃশ্য।

29/10/2024

বিএনপি-জামায়াতের ঐক্য চান বিএনপি নেতা মির্জা আব্বাস

জামায়াত নেতাকর্মীদের বিএনপি চেয়ারপাসন বেগম খালেদা জিয়ার সালাম ও শুভেচ্ছা জানান বিএনপি’র জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস।

তিনি বলেন, বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও অন্যান্য দল বিভিন্ন কথা না বলে, যদি একটি কথায় আসতে পারি, যদি ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে পারি, তাহলে দেশটা পূনর্গঠিত হবে। তা না হলে আমাদের নিয়ে প্রতিবেশী দেশ খেলতেই থাকবে। এটা কখনোই হতে দেওয়া যাবে না। ৫ আগস্ট ভারত জেনেছে বাংলাদেশের স্বার্থে দেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়ে উঠে। ইস্পাত কঠিন ঐক্য চলে আসে।"

লন্ডনের অলিতে গলিতে এমপি!!এই রিপোর্ট তাদের লজ্জা দিবে না কি গর্বিত করবে জানি না!!!
28/10/2024

লন্ডনের অলিতে গলিতে এমপি!!

এই রিপোর্ট তাদের লজ্জা দিবে না কি গর্বিত করবে জানি না!!!

লন্ডন থেকে বাংলাদেশে এসে শোডাউন করে ধরা খেলেন কয়ছর! Mostofa Feroz I Voice Bangla #লন্ডন থেকে বাংলাদেশে এসে শোডাউন করে ধরা খেলেন কয়ছর!...

যখন এদেশের প্রতিটি ক্যাম্পাসে বিরোধীদলের কেউ রাজনীতি করতে পারতোনা তখন শুধু ছাত্র ইউনিয়নসহ বামদলগুলোই রাজনীতি করতে পেরেছে...
27/10/2024

যখন এদেশের প্রতিটি ক্যাম্পাসে বিরোধীদলের কেউ রাজনীতি করতে পারতোনা তখন শুধু ছাত্র ইউনিয়নসহ বামদলগুলোই রাজনীতি করতে পেরেছে। স্বাভাবিকভাবেই তো এখন সেই ঋণ শোধ করার সুযোগ এসেছে ইউনিয়নসহ বাম দলগুলোর। সেই সুযোগ তারা মিস করবে কেন?

স্বৈরাচার মুজিবের একদলীয় বাকশাল ঘোষণার পর ছাত্রলীগের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আনন্দ মিছিল বের করেছিল ছাত্রইউনিয়ন। ছাত্র ইউনিয়ন তো ক্যাম্পাসগুলোতে নিষিদ্ধ ঘোষিত সন্ত্রাসী সংগঠন ছাত্রলীগের ভ্রাতৃপ্রতীম সাংস্কৃতিক অঙ্গসংগঠন হিসেবে কাজ করে অনেকটা।

প্রথম আলোর শিশির মোড়লের ২০২১ সালের প্রতিবেদন, যার শিরোনাম- "৫০ বছরে দেশে ৭৫ লাখ হিন্দু কমেছে"।  এই প্রতিবেদনের সূত্রে স...
27/10/2024

প্রথম আলোর শিশির মোড়লের ২০২১ সালের প্রতিবেদন, যার শিরোনাম- "৫০ বছরে দেশে ৭৫ লাখ হিন্দু কমেছে"।

এই প্রতিবেদনের সূত্রে সম্প্রতি কুশল বরন চক্রবর্তী 'প্রতি দশকে ১৫ লাখেরও বেশি হিন্দু হারিয়ে যাচ্ছে'— এমন একটি পোস্ট করেছেন। পোস্টটি আরো কপি-পেস্ট হয়েছে, পোস্টগুলোর কমেন্ট অনুযায়ী লোকজন মনে করছে— এই পরিমাণ হিন্দু ছিল, তারা হারিয়ে গেছে।

শিশির মোড়লের যে হিসাব এবং মেথড, এটা খুবই অবান্তর, কাল্পনিক, তিনি যে ফর্মুলায় সংখ্যাটা বের করেছেন, একই ফর্মুলা যদি আমরা ভারতের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করি, তাহলে দেখা যায় সেখানে ৬০ বছরের প্রায় ৬ কোটি হিন্দু হারিয়ে গেছে।

এই হিসাব কতটা অযৌক্তিক হয়েছে, কিংবা এই রিপোর্ট (বিশেষ করে হেডলাইন ) যে এক ধরনের অপপ্রচার কিংবা অপপ্রচারের সুযোগ তৈরি করেছে সেবিষয়ে রিউমর স্ক্যানারের সিনিয়র ফ্যাক্টচেকার সোহানুর রহমানের একটি গুরুত্বপূর্ণ অনুসন্ধান পড়ুন এই লিঙ্কে ক্লিক করে।

২০০৮ সালের ইলেকশন নিয়ে অনেক কথাবার্তা আসছে। কালকে আসিফ নজরুলও অনেক কথা বলে দিলেন। এইটা আনডাউটেডলি ট্রু, এই ইলেকশনে বিএনপ...
26/10/2024

২০০৮ সালের ইলেকশন নিয়ে অনেক কথাবার্তা আসছে। কালকে আসিফ নজরুলও অনেক কথা বলে দিলেন। এইটা আনডাউটেডলি ট্রু, এই ইলেকশনে বিএনপি জিততো না। কারণ ওয়ান-ইলেভেনে বিএনপির যে ইমেজের ক্ষতি হয়েছে সেটা পূরণ করা খালেদা জিয়ার পক্ষে সম্ভব ছিল না। কিন্তু বিএনপিকে এভাবে গ্রাউন্ডব্রেকিংলি হারানোর অনেকগুলা মেকানিজম ছিল, যার মধ্যে একটা ছিল সীমানা পুন:নির্ধারণ।

এই ইলেকশনে কি হবে, খালেদা বহু আগেই টের পেয়েছিলেন। খালেদা উষ্মা প্রকাশ করে বলেছিলেন,
"জামায়াত ইলেকশনে যাবার জন্য এমন উদগ্রীব, কিন্তু ইলেকশনে গেলে কয়েকটা সিট দিয়ে বসায়ে দিবে"।
খালেদা জিয়া এই স্টেইজড সেটাপে ইলেকশনে যেতে পুরোপুরিই অনিচ্ছুক ছিলেন। খালেদা গো ধরে থেকে বাংলাদেশে মাইনাস-টু ঠেকিয়ে দিয়েছিলেন, কিন্তু জামায়াতকে ঠেকাতে পারেন নি। জামায়াত স্পষ্টভাষায় জানিয়ে দিয়েছিল, বিএনপি না গেলেও তারা ইলেকশনে যাবে। অথচ সারাজীবন "ইলেকশন", " গণতন্ত্র" বলে চেচানো আর্মি গভটের বিরোধিতা করা খালেদা কেন এই ইলেকশনের বিরোধিতা করছেন এটা একবারও তারা ভাবতে রাজী হয়নি।

অত:পর ইলেকশন হলো। কে কয় সিট পেলো। সেই "নিরংকুশ" ক্ষমতার অধিকারী সরকার কি কি করলো তা জানাই, বিশেষ করে জামায়াত তো জানেই।

©️

দেশে গত প্রায় ১৫ বছরে ছয় শতাধিক মানুষ গুমের শিকার হয়েছে। এসব গুমের মাস্টারমাইন্ড হিসেবে নাম বেরিয়ে আসছে সাবেক আইজিপি বেন...
24/10/2024

দেশে গত প্রায় ১৫ বছরে ছয় শতাধিক মানুষ গুমের শিকার হয়েছে। এসব গুমের মাস্টারমাইন্ড হিসেবে নাম বেরিয়ে আসছে সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের। গুমের এসব ঘটনা কো-অর্ডিনেট করতেন সাবেক র‌্যাব কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান ও ডিবিপ্রধান হারুন অর রশীদ। গুম করতে ডিবি, র‌্যাব-১ ও ২ এবং ডিজিএফআইয়ে গঠন করা হয়েছিল আলাদা টিম।

এসব টিমের কর্মকর্তা ও সদস্যরাই গুমের সঙ্গে জড়িত ছিলেন বলে তথ্য মিলছে। আর সবচেয়ে বেশি গুমের ঘটনা ঘটিয়েছে র‌্যাব-১-এর টিম। বিভিন্ন বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার কারা কারা গুমের সঙ্গে জড়িত ছিলেন তাঁদের খুঁজে বের করতে কাজ করছে গুমসংক্রান্ত ‘কমিশন অব ইনকোয়ারি’। এরই মধ্যে ওই কমিশন অনেকের নাম জানতে পেরেছে।

শেখ পরিবারের হরিলুট! 👇গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হ...
23/10/2024

শেখ পরিবারের হরিলুট!
👇

গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অবসান ঘটে টানা চার মেয়াদ শাসনামলের।

শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রী থাকাকালে ২০২৩ সালে নির্বাচন কমিশনে যে হলফনামা দাখিল করেছেন তাতে দেখা যায়, তার মোট সম্পদের পরিমাণ ছিল ৪ কোটি ৩৬ লাখ টাকা। মোটাদাগে কৃষি খাত থেকে বড় আয় দেখিয়েছেন। মুনাফা পেয়েছেন শেয়ারবাজার, এফডিআর ও সঞ্চয়পত্র থেকে। ওই সময় শেখ হাসিনার হাতে নগদ ছিল মাত্র ২৮ হাজার টাকা।

হ্যাঁ, ২৮ হাজার টাকা যে নগদে ছিল, সেই তথ্য এখনো নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে ঝুলছে। অথচ ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান রিমান্ডে বলেছেন, এস আলমের প্রায় দেড় লাখ কোটি টাকা পাচারের অর্ধেক টাকা শেখ রেহানা ও হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে দেওয়া হয়েছে।

তার তথ্যমতে, নতুন নতুন প্রকল্প বের করার তাগাদা দিতেন শেখ হাসিনা নিজেই। নতুন প্রকল্প মানেই বড় অঙ্কের কমিশন। এসব প্রকল্প যাতে সহজে পাস করানো যায়, সে জন্য কৌশলে ব্যবহার করা হয়েছিল শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের নাম।

শেখ হাসিনা ব্যক্তিগতভাবে কোনো ঋণ না নিলেও তার সরকার গত ১৫ বছরে ১৫ লাখ ৫৮ হাজার ২৬৮ কোটি টাকা বৈদেশিক ঋণ গ্রহণ করেছে। শেখ পরিবারের সদস্যদের নামে গত ১৫ বছরে ৫১ হাজার কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে ৮২টি উন্নয়ন প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। এর মধ্যে ৩৮টি প্রকল্পের কাজ শেষ, বাকি ৪৪টি প্রকল্পের কাজ চলছে।

৫ আগস্টের আগে আরও ৪৩ প্রকল্প একনেক সভায় অনুমোদনের অপেক্ষায় ছিল। শেখ পরিবারের নামে রয়েছে দেশের ২৫ শতাংশ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। ১৫ বছরে ২০ কলেজের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে শেখ হাসিনার নামেই তিনটি। ব্যাংক, বিমা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে কী ছিল না শেখ পরিবারের নামে। পানির দামে রাজউকের প্লট নিয়েছেন শেখ পরিবারের সবাই। অথচ রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে প্রভাবশালী ‘শেখ পরিবারের’ বেশির ভাগ সদস্যেরই এখন হদিস মিলছে না।

ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২০০৮, ২০১৩, ২০১৮ ও ২০২৩ সালে নির্বাচন কমিশনে জমা দেওয়া হলফনামা বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, তিনি সঞ্চয়পত্র ও ব্যাংকে জমাকৃত আমানত, এফডিআর এবং কৃষি খাত থেকে নিয়মিতই অর্থ আয় করেছেন। অর্থাৎ কৃষি খাতের পাশাপাশি আয় বলতে শেখ হাসিনার সুদ বা মুনাফাকে দেখানো হয়েছে।

২০০৮ সালের হলফনামায় শেখ হাসিনা দেখিয়েছেন শেয়ার, সঞ্চয়পত্র/ব্যাংক আমানত থেকে বছরে ২০ লাখ ৭৯ হাজার ৬৭ টাকা আয় করেছেন। ২০১৩ সালে দাখিল করা হলফনামায় দেখা যায়, তিনি শেয়ার, সঞ্চয়পত্র/ব্যাংক আমানত থেকে বার্ষিক আয় করেছেন ৪৬ লাখ ৪৭ হাজার ১৮৫ টাকা। ২০১৮ সালে একই উৎস থেকে তিনি ১২ লাখ টাকা আয় দেখিয়েছেন।

সর্বশেষ ২০২৩ সালের নভেম্বরে দাখিল করা হলফনামায় শেয়ার, সঞ্চয়পত্র/ব্যাংক আমানত থেকে বছরে আয় দেখিয়েছেন ২৫ লাখ এবং এফডিআর ও ব্যাংক সুদ থেকে ৩২ লাখ ২৫ হাজার ৩৪৬ টাকা। সবশেষ তার মোট সম্পদের পরিমাণ ৪ কোটি ৩৬ লাখ টাকা দেখানো হয়।

২০০৮ সালে দাখিল করা হলফনামায় দেখা যায়, শেখ হাসিনার কাছে নগদ দেড় লাখ টাকা ছিল, ২০১৩ সালে ছিল ৪ লাখ ৯৮ হাজার টাকা, ২০১৮ সালে ছিল ৮৪ হাজার ৫৭৫ টাকা এবং সর্বশেষ ২০২৩ সালে ছিল মাত্র ২৮ হাজার ৫০০ টাকা। ১৫ বছরে তিনি কোনো স্বর্ণ, মূল্যবান ধাতু বা অলংকার কেনেননি- এমন তথ্য রয়েছে হলফনামায়। এই সময়ে তিনি কোনো আসবাবপত্রও কেনেননি।

২০০৮, ২০১৪, ২০১৮ ও ২০২৪ সালে অনুষ্ঠিত চারটি সংসদ নির্বাচনের আগে শেখ হাসিনার দাখিল করা প্রতিটি হলফনামায় দেখা যায়, তিনি কোনো ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ১ টাকাও ঋণ নেননি। তবে ১৫ বছর শেখ হাসিনা ব্যক্তিগতভাবে কোনো ঋণ না নিলেও রাষ্ট্রের ঋণের পরিমাণ বেড়েছে সাড়ে ছয় গুণ। ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি যখন তিনি ক্ষমতা গ্রহণ করেন, তখন দেশি-বিদেশি ঋণের স্থিতি ছিল ২ লাখ ৭৬ হাজার ৮৩০ কোটি টাকা।

আর তিনি ক্ষমতা ছেড়ে যাওয়ার সময় দেশি ও বিদেশি যে ঋণের বোঝা রেখে গেছেন, তা স্থানীয় মুদ্রায় ১৮ লাখ ৩৬ হাজার কোটি টাকার মতো। অর্থাৎ, সাড়ে ১৫ বছরে ঋণ বেড়েছে ১৫ লাখ ৫৮ হাজার ৬৮ কোটি টাকা।

রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) নতুন শহর পূর্বাচল প্রকল্পে শেখ হাসিনা তার পুরো পরিবারের নামে মোট ৬০ কাঠা জমি বরাদ্দ নেন। অত্যন্ত গোপনীয়তা রক্ষা করে ২০২২ সালের ৩ আগস্ট শেখ হাসিনা, তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়, মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, ছোট বোন শেখ রেহানা এবং তার দুই সন্তান রেদওয়ান সিদ্দিক ববি ও মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিকের নামে ১০ কাঠা করে প্লট বরাদ্দ নেন।

তবে ২০২৪ সালের হলফনামায় শুধু শেখ হাসিনার নামে বরাদ্দ করা প্লটের কথা উল্লেখ আছে, যার মূল্য দেখানো হয় মাত্র ৩৪ লাখ ৭৬ হাজার টাকা। রাজউকের প্রচলিত আইন অনুযায়ী, ঢাকায় কেউ সরকারি সম্পত্তি বরাদ্দ পেলে তিনি আর রাজউকের প্লটের জন্য আবেদনের যোগ্য হবেন না। কিন্তু শেখ হাসিনা সেটি না মেনে নিজের নামে ১০ কাঠার প্লট বরাদ্দ নিয়েছেন। এর

চলতি সপ্তাহের মধ্যে চুপ্পুর পদত্যাগসহ পাঁচটি দাবি জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা। তাদের দাবির মধ্যে আছে– মুজিববাদী ৭২ ...
23/10/2024

চলতি সপ্তাহের মধ্যে চুপ্পুর পদত্যাগসহ পাঁচটি দাবি জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতা।

তাদের দাবির মধ্যে আছে– মুজিববাদী ৭২ এর সংবিধান বাতিল করতে হবে; এই সপ্তাহের মধ্যে ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ নিষিদ্ধ করতে হবে; এই সপ্তাহের মধ্যে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে পদত্যাগ করতে হবে; এই সপ্তাহের মধ্যে জুলাই বিপ্লবকে 'প্রোক্লেমেশন অব রিপাবলিক’ ঘোষণা করতে হবে এবং বিগত তিনটি নির্বাচন (২০১৪, ২০১৮, ২০২৪ সাল) অবৈধ ঘোষণা করে নির্বাচিতদের সম্পদ বাজেয়াপ্ত করতে হবে, তারা যেন কখনও বাংলাদেশে নির্বাচন করতে না পারে সেজন্য আইনি ব্যবস্থা নিতে হবে।

আজ বিকেলে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আয়োজিত বিক্ষোভ কর্মসূচি থেকে এই দাবি ঘোষণা করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ।

রাষ্ট্রপতি চুপ্পু ভূপতিত!!কারা জানি শুধু প্রতি বিপ্লবের স্বপ্ন দেখে!!!
21/10/2024

রাষ্ট্রপতি চুপ্পু ভূপতিত!!
কারা জানি শুধু প্রতি বিপ্লবের স্বপ্ন দেখে!!!

20/10/2024

জুলাই বিপ্লবের আন্দোলনে এভাবেই নারী শিক্ষার্থীদের উপর হায়নার ঝাপিয়ে পড়ে ছাত্র্রলীগের সন্ত্রাসীরা। এদের কোনো ক্ষমা নাই। এদেরকে বাংলার জমিনে কোথাও কোনো রূপেই দাড়াঁতে দেয়া হবে না।

এখন বলেন যে আগেই ভালো ছিলো।

20/10/2024

রাষ্ট্রীয় খরচে এই ভিডিও পাড়া মহল্লা গ্রামে গঞ্জে প্রজেক্টের দিয়ে দেখানোর দাবি জানাই...

✅এক নজরে দেখে আসি ৭ই মার্চের ভাষণ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত কিছু অজানা ইতিহাস।

✅এই ইতিহাস না জানলে, বাংলাদেশের ইতিহাস আপনার অজানাই থাকবে।

✅"হাসিনার কর্মকান্ডে মনে হয় সে জন্মসূত্রে পেয়েছে স্বৈরাচারী আচরণ"

16/10/2024

দালাল সাংবাদিকের অযৌক্তিক প্রশ্নের দারুণ উত্তর দিয়েছেন ছাত্রনেতা থেকে উপদেষ্টা হওয়া নাহিদ ইসলাম।

প্রধান উপদেষ্টা  ডঃ ইউনূসের বিশেষ সহকারী Mahfuj Alam এর ফেইসবুকের কভার পিকটা কী ইঙ্গিত করছে _ তৃতীয় কোনো ধারা তৈরী করতে ...
14/10/2024

প্রধান উপদেষ্টা ডঃ ইউনূসের বিশেষ সহকারী Mahfuj Alam এর ফেইসবুকের কভার পিকটা কী ইঙ্গিত করছে _ তৃতীয় কোনো ধারা তৈরী করতে চাচ্ছে ? না মোটেই নয় l এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ l
ছবিতে যারা আছেন তাঁরা হলেন শের এ বাংলা এ কে ফজলুল হক , হোসেন শহীদ সোহরওয়ার্দী , আবুল হাশিম , যোগেন্দ্রনাথ মন্ডল ও মাওলানা ভাসানী l এই পাঁচ জনই পাকিস্তান সৃষ্টির জনক _ যদিও জিন্নাহ্'র নেতৃত্বে l জিন্নাহ এখানে নেই তার কারণ সম্ভবত তিনি বর্তমানে পাকিস্তানের জাতির পিতা _ যদিও জিন্নাহ আমাদেরও জাতির পিতা ছিলেন যখন আমরা পূর্ব পাকিস্তানী ছিলাম l যোগেন্দ্রনাথ মণ্ডল পাকিস্তান সৃষ্টির একজন এবং অখণ্ড পাকিস্তানের মন্ত্রীও ছিলেন _ যদিও শেষ পর্যন্ত তিনি বৈষম্যের কথা বলে মন্ত্রিত্ব ত্যাগ করে অভিমানে পাকিস্তান থেকে ভারতের বনগাঁয়ে চলে যান , ভারতের নাগরিকত্ব পান এবং ওখানেই শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন l
একটি ক্ষেত্রে মাহ্ফুজ আলমের মেধার প্রশংসা করতে হয় তিনি গুরুদেরকে রেখেছেন _ গ্র্যান্ড আইডেন্টিটিকে হাইলাইট করেছেন l বিশেষত 1947 এর গ্র্যান্ড ফাদারদের l দাদারা পাঁচ ভাই l তাদেরই বংশধর আমরা l আর যোগেন মন্ডল পাকিস্তান সৃষ্টিপন্থী ছিলেন বলেই 1947 এর দেশ ভাগের পর অনেক হিন্দু এই দেশ ছেড়ে ভারতে যায়নি l
গতকাল মাহফুজ আলমের এই কভার পিকটি পোস্ট করার পর ছবিগুলোর মধ্যে শেখ মুজিব নেই তাই অনেক চেতনাবাজকে দেখলাম হেব্বি গোসসা করেছেন l গ্র্যান্ড ফাদার্স গ্রূপেও শেখ সাহেবরে দেখতে চায় চেতনাবাজরা l এ যেন মামার বাড়ির মোয়া l শহীদ জিয়াকেও তো এখানে রাখা হয়নি _ এ নিয়ে তো কেউ প্রশ্ন তোলেনি l কেউ তুললেও সেটা তোলা উচিত হয়নি l এখানে যে পাঁচ জনের ছবি আছে তাঁরা সবাই মুসলীমলীগার ও পাকিস্তান সৃষ্টির জনক হলেও পাঁচ জন পাঁচটি স্বার্থ নিয়ে রাজনীতি করতেন__ যথাক্রমে কৃষক স্বার্থ , গণতন্ত্রের স্বার্থ , মুসলিমদের স্বার্থ , তফসিলী স্বার্থ ও মজলুমদের স্বার্থ l পরবর্তী প্রজন্মের রাজনীতিবিদ শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এই পাঁচটি স্বার্থকে প্রাধান্য দিয়েই তিনি রাজনীতি করতেন l সুতরাং এখানে ছবি থাকা না থাকা মেইন ব্যাপার না _ গ্র্যান্ড ফাদারদের স্বার্থ বা দর্শনগুলো ইমপ্লিমেন্ট হলো কি না ওটাই মেইন ব্যাপার l
অনেকেই গোসসা করেছেন _ এখানে তিতুমীর নেই , শরীয়তুল্লাহ নেই l আরে _ তিতুমীর , শরীয়তুল্লাহ ও ফকির মজনু শাহ উনারা তো গ্র্যান্ড ফাদারদের গ্র্যান্ড ফাদার l উনাদের গ্রূপ পিক আরেকদিন হয়তো আসবে l
এখানে মেইন যে জিনিসটি গুরুত্বপূর্ণ তা হলো __ ভারত ও এদেশের ভারতীয় ল্যাসপেন্সাররা আমাদের প্রজন্মের মগজে একটা জিনিস ঢুকিয়ে দিয়েছে যে , আমাদের ইতিহাস একাত্তুর সাল থেকে শুরু , সেই ইতিহাস হলো
ভারত -জয়বাংলা -মুজিব আর ইন্দিরা l এর বাইরে আমাদের ইতিহাস নেই l সেই মিথ্যাকে কাউন্টার দিতেই আমাদের গ্র্যান্ড ফাদারদের পিক গুলো জনসম্মুখে আনা দরকার l

আগামী নির্বাচনে বিজয়ী হলে বিএনপি জাতীয় সরকার ও দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ গঠনের ঘোষণা দিয়েছে। ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব সামনে রে...
14/10/2024

আগামী নির্বাচনে বিজয়ী হলে বিএনপি জাতীয় সরকার ও দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ গঠনের ঘোষণা দিয়েছে। ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব সামনে রেখে তারা এ প্রক্রিয়া এগিয়ে নিতে ‘নির্বাচনী সমন্বয়ে’ জোর দিচ্ছে। আগামীর রাজনৈতিক পথচলা, আসন বণ্টন ও ক্ষমতার অংশীদারিত্ব প্রশ্নে বিভিন্ন দলের সঙ্গে সমন্বয় করেই ভোটযুদ্ধে লিপ্ত হতে চায় বিএনপি।

ফলে দলটির পরিকল্পনা থেকে বাদ পড়ছে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন ১৪ দল ও জামায়াতে ইসলামী।

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ধানের শীষ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ধানের শীষ:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share