Madhabi’s Marvellous Mirror

Madhabi’s Marvellous Mirror Video creator

15/08/2024
অপরাহ্ণের মলিন রোদের মতো অভিমানী মেঘেদের পায়চারি
03/07/2024

অপরাহ্ণের মলিন রোদের মতো
অভিমানী মেঘেদের পায়চারি

এই জনম তো কেটেই গেল মন খারাপের নামতা গুনে
02/07/2024

এই জনম তো কেটেই গেল
মন খারাপের নামতা গুনে

ভেবেছিলাম একজন সত্যিকারের মানুষ হয়ে উঠবো-কিন্তু এখন কেমন যেন কবি হয়ে উঠছি॥
30/06/2024

ভেবেছিলাম একজন সত্যিকারের
মানুষ হয়ে উঠবো-
কিন্তু এখন কেমন যেন কবি হয়ে উঠছি॥

একরাশ মুগ্ধতা নিয়ে রাজকুমার ছবিটি দেখে ফিরলাম। একটি ভিন্ন ধর্মী গল্পের অবলম্বনে ধর্মীয় গোড়ামীতে জীবনের বিপর্যয় দেখান...
13/05/2024

একরাশ মুগ্ধতা নিয়ে রাজকুমার ছবিটি দেখে ফিরলাম। একটি ভিন্ন ধর্মী গল্পের অবলম্বনে ধর্মীয় গোড়ামীতে জীবনের বিপর্যয় দেখানো হয়েছে এই গল্পটিতে। ছবিটি ছিল রবীন্দ্রনাথের ছোট গল্পের মত-যেটা শেষ হয়েও হইল না শেষ ,মনের ভিতর অনেক খানি রয়েছিল তার রেশ। কিছু কিছু ছবি যেমন শেষ হলেও পর্দা থেকে চোখ ফেরানো যায় না, অনেকক্ষণ হৃদয়ের ভিতরে তার রক্তক্ষরণ চলে, তেমনি একটি গল্প ছিল এই রাজকুমার। পর্দায় লেখা ওঠার পরেও মনে হচ্ছিল হয়তো আরো কিছু দেখাবে, অন্যদিকে গল্পের মোড় হয়তো ঘুরে যাবে -কিন্তু তা আর হলো না।

 এক কাপ চা ছাড়া যেন সকালই শুরু হতে চায় না। সকালের এই এক কাপ চা নিমিষেই দূর করে দেয় সমস্ত ক্লান্তি, মনকে সতেজ করে প্রস...
30/04/2024


এক কাপ চা ছাড়া যেন সকালই শুরু হতে চায় না। সকালের এই এক কাপ চা নিমিষেই দূর করে দেয় সমস্ত ক্লান্তি, মনকে সতেজ করে প্রস্তুতি নিয়ে সারা দিনের জন্য। নিজে যতই জানি যে, দুধ-চিনি দিয়ে চা খাওয়াটা মারাত্মক ক্ষতিকর শরীরের জন্য, তবুও এই দুধ আর চিনি মেশানো এক কাপ চা না হলে আমার যেন চলেই না। NHS এ কাজ করেও আমার এই অবস্থা।

মাঝে মাঝে অন্য সবার দেখাদেখি একটুখানি গ্রীন টি খাবার চেষ্টা করি কিন্তু হাসির বিষয় হচ্ছে সেখানেও আমি একটুখানি মিষ্টি না হলে খেতে পারি না ,তাই চিনির বদলে সেখানে একটু মধু দিয়ে তারপরে আমি গ্রিন টি খাই। বর্তমান সময়ে সবাই যখন মারাত্মকভাবে স্বাস্থ্য সচেতন তখন আমার এই অবস্থা। ভাবা যায়??

17/04/2024
14/02/2024
27/11/2023

আমার সারাটা দিন
মেঘলা আকাশ বৃষ্টি
তোমাকে দিলাম
শুধু শ্রাবণ সন্ধ্যাটুকু
তোমার কাছে চেয়ে নিলাম।

ছেলে রান্না করতে শিখে গেছে। ইউনিভার্সিটির ক্লাস শেষ করে বাজার, তারপরে রান্না করে খাওয়া। দুটো হাড়ি পাতিল আর কাঁথা বালিশে...
02/10/2023

ছেলে রান্না করতে শিখে গেছে। ইউনিভার্সিটির ক্লাস শেষ করে বাজার, তারপরে রান্না করে খাওয়া। দুটো হাড়ি পাতিল আর কাঁথা বালিশের ছোট্ট সংসারে নিজেকে প্রায় মানিয়ে নিয়েছে। নতুন কিছু একটা রান্না করলেই আমাকে ছবিসহ পাঠিয়ে দেয়, দেখে কোথায় আমি খুশি হব তা না বুকের ভেতর কেমন যেন মোচড় দেয়।

19/06/2023

ATN বৈশাখী মেলা

17/06/2023

Rabindra Nazrul jayanti at Brady Arts Centre

আমি বনফুল গো
05/06/2023

আমি বনফুল গো

নেই কাজ তো খই ভাজ
29/05/2023

নেই কাজ তো খই ভাজ

30/04/2023

Iqra’s performance in Manor Park Arranged by Bangladesh Buddhist Council Uk

সামার তো চলে এসেছে, সানগ্লাস ছাড়া তো বাহিরে যাওয়া যাবেনা, তাই এই টুনটুনি ঘরে বসে কাগজ দিয়ে বানিয়ে ফেলেছে সাদা সাদা চ...
08/04/2023

সামার তো চলে এসেছে, সানগ্লাস ছাড়া তো বাহিরে যাওয়া যাবেনা, তাই এই টুনটুনি ঘরে বসে কাগজ দিয়ে বানিয়ে ফেলেছে সাদা সাদা চশমা। এরপর এভাবে পোজ দিয়ে ছবি তুলছে।

বসন্তের বাহার
31/03/2023

বসন্তের বাহার

25/03/2023

বসন্ত বাতাসে সইগো বসন্ত বাতাসে
পথে পথে ফুলের গন্ধ নাকে ভেসে আসে

17/03/2023

একটুখানি কবিতা আবৃত্তির চেষ্টা
কলমে-কন্ঠে এবং আবৃত্তিতে #মাধবী

আকাশ জুড়ে মেঘ জমেছে আঁচলে বাঁধা রোদ-হেসে হেসে এ কেমন বল নিচ্ছো প্রতিশোধ॥
13/03/2023

আকাশ জুড়ে মেঘ জমেছে
আঁচলে বাঁধা রোদ-
হেসে হেসে এ কেমন বল
নিচ্ছো প্রতিশোধ॥

08/03/2023

নারী দিবসের ভাবনা
#মাধবী

আজ বিশ্ব নারী দিবস, আমরা খুব হইচই করে দিবসটি পালন করি এবং যথানিয়মে ঘরে এসে যেই নারীটি প্রতিনিয়ত নির্যাতিত হয়- সে আজও নির্যাতিত হবে।যতদিন পর্যন্ত নারী দিবস পালনের জন্য একটি নির্দিষ্ট দিন থাকবে ততদিন পর্যন্ত নারীরা যে নির্যাতিত হচ্ছে এবং পিছিয়ে পড়ছে সেটাই প্রমাণিত হচ্ছে, তা নাহলে এই একটি দিন পালন করে নারীদের সতর্ক করে দেওয়ার প্রয়োজন হতো না।

“নারী দিবস” পালনের দিনটি থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত খুব একটা বড় তফাৎ যে হয়ে গেছে এমন মনে করার কোন কারণ নাই,হয়তো কিছুটা এগিয়ে এসেছে নারীরা কিন্তু আরো অনেকটা পথ বাকি আছে, যেদিন নারী দিবস পালন করার প্রয়োজন পড়বে না-তাদের অধিকার আর মূল্যবোধ নিয়ে ভাবনার কোন অবকাশ হবেনা।অনেক নারীরা আজও জানেই না তাদের অধিকার বা দিবসের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে ।এই অধিকার এবং নারী স্বাধীনতার কথা বলতে গেলেই কিছু কিছু পুরুষ শ্রেণীর দল হামলে পড়ে যেন বা নারীরা তাদের স্বাধীনতাটুকু হয়তো নিয়েই বুঝি গেল এবং তা নিয়ে যথারীতি খারাপ মন্তব্য ছুড়ে দেয়।অনেকেই মনে করেন যতদিন পর্যন্ত নারী অধিকার আর স্বাধীনতার কথা বলা হবে ততদিন পর্যন্ত নারী আর পুরুষের বৈষম্য বেড়েই চলবে, ডিভোর্সের সংখ্যা বাড়বে, কলহ ও দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হবে।তাদেরকে বলছি, আগে নারীর স্বাধীনতা এবং অধিকার কি -তা জেনে আসুন।নারীরা সচেতন হলে নাকি মুখে মুখে কথা বলে,অন্যায়ের পথে রুখে দাঁড়ায়, সমান সমান অধিকার চায়, আর সমাজের চোখে “খুব ভালো মেয়ে” শিরোনাম নিয়ে যারা বেঁচে থাকে-তারা যেন খুব বাহবা নিয়ে বেঁচে থাকে এমন মনে হবার কোন কারন নেই।মুখ বুঝে সহ্য করে হয়তো এ “ভালো মেয়ে” উপাধির মেয়েগুলো একদিন বিষণ্ণতায় ভোগে, পড়ে পড়ে মার খায়, প্রতিনিয়ত প্রতারিত হয় আবার কখনো হয়তো মরে গিয়েই শোধ করে তার জীবনের ঋন। তাতে কি ডিভোর্স তো হয় না, মুখে মুখে তর্ক করেনা, সব মুখ বুজে মেনে নেয়। দুই-একটা মেয়ের মৃত্যুতে সমাজ বা দেশের তেমন কিছু আসে যায় না , এমন কত মেয়ে কত ঘরে ঘরে রোজ মরছে কে তার হিসাব রাখে।

এই যে প্রতিটি মেয়ে কারো হয়তোবা কন্যা, কারো বউ অথবা কারো মা , আমরা নিজেদের ঘরে নারীদের কতটুকু মূল্যায়ন করি? বড় কোনো আলোচনায় তাদের অংশগ্রহণ কতটা নিশ্চিত করি? অথবা তাদের মতবাদ এর কতটুকু গুরুত্ব দেই? বেশির ভাগ আলোচনায় তারা শুধু শ্রবণকারী এবং সেবিকার ভূমিকা পালন করে।কথায় কথায় বলা হয় “মেয়ে মানুষের বুদ্ধি ,মাথায় কোন ঘিলু নেই অথবা ঘরে বসে শাড়ি চুড়ি পড়ে থাকো”এভাবে অপমানসূচক কথা বলা হয় পুরুষকে কটাক্ষ করার সময়।

প্রতিটি ঘর যেদিন নারীকে মূল্যায়ন করতে শিখবে তখন একটা সমাজ এবং একটা রাষ্ট্র পরিবর্তন হতে বাধ্য। নারীরা যদি একটু সময় করে তার
ঘর সংসারের পাশাপাশি মেধার বিকাশ ঘটায় এটাও তার একটা সফলতা বয়ে নিয়ে আসবে একদিন। নিদেনপক্ষে নারীরা তার পছন্দের কাজগুলো করার জন্য একটু সময় বের করে নিতে পারে সুস্থ থাকার জন্য, নিজের মন ভালো থাকার জন্য- এই যেমন বই পড়া, বাগান করা, চাইলে কোথাও বেড়াতে যাওয়া, ভাল লাগার কোন খাবার অথবা শপিং করা। এটা অনেক সময় একঘেয়েমি দূর করে নতুন করে কাজে মনোনিবেশ করার জন্য সাহায্য করে।

নারীরা ইট-পাথরে ঘেরা একটা আবৃত দেয়ালকে ভালোবাসা মায়ার পরশে একটা শান্তির পরিবেশ রচনা করে।এই যে দিনের পর দিন সবার প্রয়োজন বুঝে চোখের সামনে নিমিষেই সব হাজির করে দেয়, টাকা দিয়েও কি এমন কোথাও মিলবে? বেতন ছাড়া- ছুটি ছাড়া একটা নারী কখনো সেবিকা, কখনো রাঁধুনি, কখনোবা শিক্ষিক, একটা হাউজ মেইড, বেবিসিটার,ইন্টেরিয়্যুর ডিজাইনার, প্রেমিকা ড্রাইভার পৃথিবীর আর কোথাও মিলবে এমন?

এই যে বিদেশ বিভূঁইয়ে এত বছর পরে আছি- চারপাশের দেখছি তো কত ভিন্ন ভাষাভাষী মানুষ গুলোকে, কেমন করে তারা পার্টনারের সাথে নিজের কাজের প্যাটার্ন ভাগ করে নেয়, এক এক দিন এক এক জন কাজ রুটিনমাফিক করে। যেদিন যে ঘরে থাকে- সে ঘরের সব রান্না, বাচ্চাদের দেখাশোনা, ঘর গোছানো, ক্লিনিং ওয়াশিং, শপিং সব করে, তারপর আবার ওয়াইফ কাজ থেকে এলে তার মন ভালো করার জন্য চা-কফি অফার করে, দিন কেমন গেল তা নিয়ে কথা বলে, একসাথে খাবার পরিবেশন করে প্রয়োজনীয় কথা সারে।কই আমাদের দেশের মতো বউরা কাজ থেকে এলেতো শুনতে হয় না “এত দেরি হল কেন? ঘরেই এলে ক্লান্ত হয়ে যাও? বাইরের পর পুরুষের সাথে তো ভালোই সময় কাটে? অফিসে সারাদিন কি করো তা জানিনা মনে করেছো? সারাদিন ফুর্তি করে আর ঘরে না ফিরলেই তো পারতে।এমন সব কথার পর সেই নারীই আবার রান্না করে, পরিবেশন করে, রাতের অর্ধেকটা পেরিয়ে যায় আবার ভোরে উঠে সব কাজ শেষ করে তাকে কাজেও যেতে হয়।বেশিরভাগ চাকরিজীবীর নারীদের এটাই রুটিন।কখনো একবারও মনে হয় না? এরাও মানুষ তারও কষ্ট হতে পারে,তারও কখনো কখনো মন খারাপ হয়, পরিবারের কথা মনে হতে পারে অথবা শরীর খারাপ হতে পারে, নিদেনপক্ষে রাগ অথবা ক্ষোভও তো হতে পারে।

একবারের জন্যও কি ঘরের পুরুষটি জিজ্ঞেস করে “তুমি কেমন আছো? আজ মন ভালো তো?তোমার পছন্দের খাবার কি? প্রিয় রং কি? মন খারাপ কেন-আমাকে কি বলা যায়? কোথাও যেতে চাও? একটু চা করে দিই? পছন্দের খাবার টা করে নিয়ে আসি? অথবা আজকে আমি রান্না করি, চলো একসাথে তোমার পছন্দের গান শুনি অথবা বাগানে গিয়ে চলো গল্প করি, আজ ঘরের কাজ আমি করি- তুমি রেষ্ট করো। কপালে হাত রেখে কখনো কোনো পুরুষ প্রয়োজন ছাড়া একবারও জানতে চেয়েছে “কি ভাবছো? এমন মলিন দেখাচ্ছে কেন? চলো আজকে কোন ফোন হাতে নেব না-শুধু তোমার সাথে গল্প করবো, “এতো ভাবছো কেন আমি তো আছি”এই যে আবেগ,এইযে প্রেমময় কথা, বিশ্বাস-আস্থা, যত্ন-ভালোবাসা এগুলো একটা নারীকে কত দুর ভাসিয়ে নিয়ে যেতে পারে তা ভাবতেও পারবেন না।

সব নৌকায় পাল দিতে হয় না,বাতাসের গতি জানলে। সব মেয়ে কি আর ডায়মন্ড চায়? কেউ কেউ তো এক গাছি রেশমি চুরি আর একটা বেলি ফুলেও স্বর্গ রচনা করে। খুব বেশি কিছু লাগে না সুখী হতে, উপাদানগুলো খুজে বের করলে যে কোন স্তরে থেকেও সুখী হওয়া যায়। বিশ্বাস করুন- নারীরা নারী দিবস পালন করতে চায় না।চলুন না সবাই মিলে একটা নির্ভরযোগ্য পৃথিবী খুঁজে আনি, যেখানে নারী-পুরুষ সবাই মিলে স্বচ্ছন্দে বাস করতে পারি। কোন নারীকে যেন অকালে ঝরে যেতে না হয়। নারীদের শক্তি হয়ে পাশে দাঁড়ান, খুব কান্না পেলে যেন স্বস্থির একটা কাঁধ পাওয়া যায়, যেখানে পরম বিশ্বাসে মাথা রেখে একটা নারী কাঁদতে পারে, হাসতে পারে। আপনারাই তো কারো বাবা, কারো স্বামী অথবা কারো ছেলে। নারীদের মূল্যায়ন করুন আর নারীরা দু’হাত ভরে ছায়ায় মায়ায় উপহার দেবে নিরাপদ একটা ভালোবাসা ঘর।

“পুরুষ যদিও ইটের ঘেরা দেয়ালগুলো বাঁধে
নারী ছাড়া সেই ঘরের ইটগুলিও কাঁদে।”

নারী দিবসে আমার ছোট্ট একটা অ্যাচিভমেন্ট নিচে শেয়ার করলাম-

08/03/2023

And it's snowing again❄️☃️🌨️

Preparing the character for world book day
02/03/2023

Preparing the character for world book day

27/02/2023

After many years Iqra is performing patriotic song

Address

East
London
E146QU

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Madhabi’s Marvellous Mirror posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category

  • 457Games

    457Games

    92 the larches, Palmers Green