Mehedi Hasan Robin

  • Home
  • Mehedi Hasan Robin

Mehedi Hasan Robin Dream, think, plan, execute and share your story

19/02/2024

বর্তমানে যারা কানাডায় 🇨🇦 আছেন এবং খুব শীঘ্রই যদি আপনাদের স্টাডি পারমিট এবং ওপেন ওয়ার্ক পারমিট (স্পাউজের ক্ষেত্রে) এক্সটেনশন করার প্রয়োজন হয়, সেক্ষেত্রে এই ভিডিওটি দেখে নিতে পারেন। এই ভিডিওতে আমি দেখানোর চেষ্টা করেছি এই পুরো এপ্লিকেশনের জন্য আপনার কি কি ডকুমেন্ট প্রয়োজন হবে এবং কি কি প্রসেস ফলো করবেন। সাথে কিছু টিপস এন্ড ট্রিকস 😀

IRCC now accepting Pearson Test of English (PTE) for Canadian immigration ✌️
03/02/2024

IRCC now accepting Pearson Test of English (PTE) for Canadian immigration ✌️

02/02/2024

কানাডা কি আসলেই ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট আনা কমিয়ে দিবে? ১ বছরের মাস্টার্সে ৩ বছরের ওয়ার্ক পারমিট!

আন্ডারগ্রাজুয়েট অথবা ডিপ্লোমা স্টাডিতে যারা স্টাডি পারমিটের জন্য এপ্লিকেশন করার কথা ভাবছেন তারা প্রভিন্স বা টেরিটোরির অ...
31/01/2024

আন্ডারগ্রাজুয়েট অথবা ডিপ্লোমা স্টাডিতে যারা স্টাডি পারমিটের জন্য এপ্লিকেশন করার কথা ভাবছেন তারা প্রভিন্স বা টেরিটোরির অ্যাটেস্টেশন পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করুন নতুবা আপনার এপ্লিকেশন ফিরিয়ে দেয়া হবে।

নিউজ লিংক কমেন্টে।

07/01/2024

কানাডায় আসার আগে যে ৪টি স্কিল অবশ্যই শিখে আসা উচিৎ | 4 Essential Skills to Learn Before Coming to 🇨🇦

03/01/2024

কানাডা আসার শপিং লিস্ট | Shopping List for Canada

Embracing the magic of new beginnings as we welcome 2024! 🎆✨ Wishing you a year filled with joy, growth and endless poss...
02/01/2024

Embracing the magic of new beginnings as we welcome 2024! 🎆✨ Wishing you a year filled with joy, growth and endless possibilities. May each day be a canvas of adventure and every challenge be an opportunity for strength. Let's cherish the moments, create unforgettable memories and sprinkle kindness wherever we go. Here's to writing a story of resilience, love and triumph in the chapters of 2024! 🌟🥂

কানাডা 🇨🇦 আগামী ৩ বছরে (২০২৪-২০২৬) মোট ১৪,৮৫,০০০ নতুন ইমিগ্রেন্ট আনার পরিকল্পনা 🎯 প্রকাশ করেছে। যারা আগ্রহী তারা দ্রুত প...
01/11/2023

কানাডা 🇨🇦 আগামী ৩ বছরে (২০২৪-২০২৬) মোট ১৪,৮৫,০০০ নতুন ইমিগ্রেন্ট আনার পরিকল্পনা 🎯 প্রকাশ করেছে। যারা আগ্রহী তারা দ্রুত প্রস্তুতি নিয়ে কাজে নেমে পড়ুন, এ সুযোগ হেলায় হারানো ঠিক হবে কি?

নিউজ লিংক প্রথম কমেন্টে।

১০টি মানদণ্ডের বিবেচনায় কানাডা 🇨🇦 বিশ্বের ২য় সেরা দেশ হিসেবে স্থান পেয়েছে। নিউজ লিংক প্রথম কমেন্টে।
02/10/2023

১০টি মানদণ্ডের বিবেচনায় কানাডা 🇨🇦 বিশ্বের ২য় সেরা দেশ হিসেবে স্থান পেয়েছে। নিউজ লিংক প্রথম কমেন্টে।

যারা ওয়ার্ক পারমিটে কানাডা আসতে চান, তাদের জন্য খুবই ইনফরমেটিভ একটি আর্টিকেল।লিংক প্রথম কমেন্টেঃ
19/09/2023

যারা ওয়ার্ক পারমিটে কানাডা আসতে চান, তাদের জন্য খুবই ইনফরমেটিভ একটি আর্টিকেল।

লিংক প্রথম কমেন্টেঃ

09/09/2023

কানাডায় 🇨🇦 কি পার্ট-টাইম কাজ করে ফুল টিউশন ফি দেওয়া সম্ভব...? | Is it possible to pay full tuition fees by working part-time in Canada?

📣 উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য যারা কানাডার ভিসা পেয়েছেন তাদের সকলকে জানাই অভিনন্দন!  ইতিমধ্যে অনেকেই কানাডায় চলে এসেছেন অথ...
31/08/2023

📣 উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য যারা কানাডার ভিসা পেয়েছেন তাদের সকলকে জানাই অভিনন্দন! ইতিমধ্যে অনেকেই কানাডায় চলে এসেছেন অথবা আগামী মাসের মধ্যে চলে আসবেন। কানাডায় ল্যান্ড করার প্রথম মাসের মধ্যেই কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ সেরে ফেললে আপনার জীবন অনেকটা সহজ হয়ে যাবে। এরকম কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ কাজের তালিকা দিয়ে সিআইসি নিউজ একটি আর্টিকেল প্রকাশ করেছে। আর্টিকেলটি আপনারা সকলেই পড়ে নিতে পারেন, আপনাদের বেশ উপকারে আসবে এবং একটা গাইডলাইন হিসেবে কাজ করবে। নিউজ আর্টিকেলের লিংকটা প্রথম কমেন্টে পাবেন।

13/08/2023

কানাডায় ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্টের মাসিক খরচ কত | Living Cost of International Student in Canada

06/08/2023

উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য আমাদের প্রধান অন্তরায় হল IELTS Exam. কীভাবে কাঙ্ক্ষিত score টা তুলবো এটা নিয়ে আমরা অনেকেই দুশ্চিন্তায় থাকি। কীভাবে আপনার IELTS journey টা শুরু করলে আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত score টা তুলতে পারবেন সে বিষয়টিই আলোচনা করেছি এই ভিডিওতে। যারা এই ভিডিওটি দেখবেন, আশাকরি তাদের অনেক উপকারে আসবে।

19/07/2023

ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট হয়ে কানাডা 🇨🇦 আসার ৬টি ধাপ! 6️⃣ steps to come to Canada 🎯 as an International Student 👨‍🎓

🇨🇦

12/07/2023

যারা বিদেশে আসতে আগ্রহী, এর মাঝে অনেকেই আছেন যে কোন দেশে যাবেন তা নিয়ে একটা কনফিউশনের মধ্যে আছেন। এই ভিডিওটি দেখার পর আশাকরি আপনার কনফিউশন পুরোপুরি দূর হয়ে যাবে। তাই অনুরোধ করবো পুরো ভিডিওটি মনোযোগ দিয়ে দেখার জন্য 🙂

🇨🇦

হ্যালো, আশা করি সবাই ভাল আছেন। উচ্চশিক্ষা 👩‍🎓 কিংবা ক্যারিয়ার যে কারণেই হোক যারা বিদেশে 🛫 যাওয়ার চিন্তা-ভাবনা করছেন কি...
01/07/2023

হ্যালো, আশা করি সবাই ভাল আছেন। উচ্চশিক্ষা 👩‍🎓 কিংবা ক্যারিয়ার যে কারণেই হোক যারা বিদেশে 🛫 যাওয়ার চিন্তা-ভাবনা করছেন কিছু কাজের প্রস্তুতি আগে থেকে করে রাখলে পরবর্তী জার্নিটা বেশ সহজতর হয়। এরকম কিছু বিষয়ই আজকের লিখায় জানানোর চেষ্টা করব

✅ ১) আপনার নাম এবং আপনার পিতা-মাতার নামের সাথে মিল রেখে সার্টিফিকেটে কোনো ভুল থেকে থাকলে তা সংশোধন করে ফেলুন। হতে পারে নামের বানানে ভুল বা অন্য কোন তথ্যের গড় মিল। এ সময়ে একটা জিনিস খেয়াল রাখবেন আপনার পিতামাতার ভোটার আইডিতে যে নাম আছে ঔ নামই যেন সার্টিফিকেটে থাকে। মূল কথা হলো আপনার জন্মসনদ, সার্টিফিকেট, এনআইডি, পাসপোর্ট এবং পিতা-মাতার এনআইডি/পাসপোর্টেও যেন একই নাম থাকে, কোন রকমের দাড়ি, কমাও যেন এদিক সেদিক না হয়।

✅ ২) SSC, HSC-এর নম্বর পত্র এবং সার্টিফিকেট বোর্ড থেকে সংগ্রহ করা। মাস্টার্সে যেতে চাইলে অনার্সের সার্টিফিকেট এবং নম্বর পত্রও বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অফিস থেকে সংগ্রহ করে রাখা। সার্টিফিকেট এবং নম্বর পত্র সংগ্রহের পর এগুলো শিক্ষা ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সত্যায়িত করে ফেলতে হবে।

✅ ৩) পাসপোর্ট তৈরির সময় পূর্বের সার্টিফিকেটের মতো নিজের ও পিতা-মাতার নাম এবং তার সাথে স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানার দিকে খেয়াল রাখবেন। বর্তমান ঠিকানা সময় ভেদে পরিবর্তন হতেই পারে কিন্তু আপনার সবগুলো ডকুমেন্টে যেন আপনার স্থায়ী ঠিকানা একই থাকে।

✅ ৪) IELTS preparation: আইইএলটিএস পরীক্ষার প্রিপারেশন টা একটু আগে থেকেই নেওয়া ভালো, কারন অনেকের কাঙ্খিত স্কোর তুলতে অনেক বেশি সময় লাগে এবং এই সময়ের কারণে, অনেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সেশন মিস করে ফেলে, যার জন্য এডুকেশন গ্যাপ বেড়ে যায় ফলে অনেক ক্ষেত্রে ভিসা পাওয়া কিছুটা কঠিন হয়ে যায়।

✅ ৫) যারা স্কলারশিপ নিয়ে পড়াশোনা করার প্ল্যান করছেন, তাদের মধ্যে আন্ডার-গ্র্যাজুয়েটের স্টুডেন্টদের জন্য SAT/ACT পরীক্ষা এবং স্নাতকোত্তর ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য GRE/GMAT পরীক্ষার প্রস্তুতি আগে থেকে নেওয়া ভালো।

✅ ৬) আপনি ছাত্র থাকা অবস্থায় যে শিক্ষকের সাথে কাজ করেছেন, যে শিক্ষক আপনাকে ভালোভাবে চেনেন, তার পাশাপাশি যদি আপনি কর্মজীবী হয়ে থাকেন আপনার ইমিডিয়েট বস অথবা সুপারভাইজারের কাছ থেকে রেকমেন্ডেশন লেটার নিয়ে রেডি রাখতে হবে। (রেকমেন্ডেশন লেটার কি এবং কার থেকে নেয়া উচিত? এ ধরনের বিস্তারিত তথ্য জানতে নিচে দেওয়া লিংকে আমার রেকমেন্ডেশন লেটার রিলেটেড লিখাটি পড়ে নিতে পারেন)

✅ ৭) SOP/এসওপিঃ বিদেশে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়ার জন্য SOP লেখা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, আমার মতে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টির প্রিপারেশন অনেক আগে থেকেই নেওয়া ভালো। কিভাবে আপনি এটাকে লিখবেন, এর জন্য অভিজ্ঞদের সহযোগিতা নেওয়া বা বিভিন্ন গ্রুপ বা গুগল থেকে সহযোগিতা নিয়ে নিজের মতো করে SOPটা প্রস্তুত করতে হবে। তবে এক্ষেত্রে একটা প্রোপার গাইডলাইন পেলে বেশ উপকার হয়, তাই আমার লেখা এসওপি রিলেটেড লেখাটি পড়ে নিতে পারেন। যেখানে আমি জানাতে চেষ্টা করেছি এসওপি কি, এর স্ট্রাকচার কেমন হওয়া উচিত এবং কোন পদ্ধতি ফলো করে লিখলে বেস্ট আউটপুট পাওয়া যায়। নিচে লিংক দেয়া থাকবে চাইলে লিখাটি পড়ে নিতে পারেন।

✅ ৮) আপনার ব্যাকগ্রাউন্ডের সাথে মিল রেখে আপনি যে দেশে পড়তে যেতে চাচ্ছেন ওই দেশের মিনিমাম পাঁচ-ছয়টা বিশ্ববিদ্যালয় খুঁজে বের করে রাখা। আপনি যে বিষয়ে পড়তে যেতে চাচ্ছেন সেই বিষয়টা আপনার ব্যাকগ্রাউন্ডের সাথে মিল থাকলে সবচেয়ে ভালো হয়। আন্ডার গ্র্যাড এর ক্ষেত্রে এই বিষয়টা বেশি জরুরী। মাস্টার্স এর ক্ষেত্রে এ বিষয়টা ডিপেন্ড করে, যেমন আপনি হয়তো social science থেকে স্নাতক শেষ করেছেন কিন্তু তারপরেই আপনি কোন ব্যাংকে জয়েন করেছিলেন এখন আপনি বিজনেস অথবা ব্যাংক রিলেটেড কোন প্রোগ্রামে হাইয়ার স্টাডি করতে চাচ্ছেন সে ক্ষেত্রে এটা একটা ভ্যালিড পয়েন্ট কারণ আপনি আপনার কর্মক্ষেত্রের অথবা ক্যারিয়ারের সাথে মিল রেখে পরবর্তী শিক্ষা অর্জন করতে যাচ্ছেন। এর পাশাপাশি আপনার বাজেট এবং আপনার পছন্দের শহর এই বিষয়টাও বিবেচনা রাখতে পারেন।

✅ ৯) আপনি যে সকল বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দ করবেন সে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদনের ডেডলাইনের দিকে খেয়াল রাখা এবং সে অনুযায়ী আগে থেকেই আবেদন করা। চেষ্টা করবেন আবেদন শুরুর প্রথম দিকেই আবেদন করে ফেলতে, তাহলে একসেপটেড হওয়ার চান্স টা বেশি থাকে।

✅ ১০) যেকোনো ধরনের ভলেন্টিয়ার অ্যাক্টিভিটি বিদেশে পড়তে যাওয়ার ক্ষেত্রে, বিশ্ববিদ্যালয়ের আবেদনে সিলেক্ট হওয়া, স্কলারশিপ পাওয়া, এমনকি ভিসা পাওয়ার ক্ষেত্রেও বেশ ভালো একটা সাপোর্ট হিসেবে কাজ করে। তাই পূর্বে যদি আপনি কোন ভলেন্টিয়ার এক্টিভিটিতে জড়িত থেকে থাকেন সেই কাজ রিলেটেড যাবতীয় ডকুমেন্ট, যেমনঃ সার্টিফিকেট, প্রস্তুত রাখা। আর যদি কোন পূর্ববর্তী অভিজ্ঞতা না থাকে, সেক্ষেত্রে যদি সময় থাকে বেশ কিছু ভলেন্টিয়ার অ্যাক্টিভিটিতে নিজেকে যুক্ত করে ফেলতে পারেন।

✅ ১১) এবার কিছু লাইফ স্কিলের কথা বলবঃ
i) যেহেতু বিদেশে আসার পরে একা থাকবেন এবং নিজের রান্না নিজেকেই করতে হবে সে ক্ষেত্রে বেসিক কিছু রান্নাবান্না শিখে আসা অবশ্যই উচিত এবং এটা আপনাকে অনেক অনেক সাহায্য করবে।
ii) সময় থাকলে ড্রাইভিং শিখে আসতে পারেন। তার পাশাপাশি লাইসেন্স ও করে নিয়ে আসতে পারেন। কারণ বিদেশে সবকিছু এত দূরে দূরে অবস্থিত, কোন একটা পর্যায়ে গিয়ে আপনাকে গাড়ি নিতেই হবে। সুতরাং তখন যদি আপনাকে ড্রাইভিং টা শিখতে হয় এখানে এসে, সেটা অনেক ব্যয়বহুল হবে এবং সময় সাপেক্ষ। তাই দেশ থেকে যদি ড্রাইভিং শিখে আসা যায় সেটা আপনাকে বেশ ভালো একটা বুস্ট দিবে।
iii) কম্পিউটার রিলেটেড আপনার স্কিলটা ঝালাই করে আসলে বেশ ভালো হয়। আমি বলব অন্তত মাইক্রোসফট অফিসটা খুব ভালো করে শিখে আসার জন্য। এটা আপনার শিক্ষা ক্ষেত্রে এবং কর্মজীবন উভয়ে ক্ষেত্রেই বেশ উপকারে আসবে। তাই যদি সম্ভব হয় কোন কোর্স করে সার্টিফিকেশন নিয়ে আসতে পারে।
iv) আপনি যদি কোন কাজে ভাল হয়ে থাকেন সেই কাজ বা স্কিল রিলেটেড কোন সার্টিফিকেশন নিয়ে আসতে পারলে বেশ ভালো হয়। কেননা এখানে কোন কাজ জানা থাকলেও তার একটা প্রোপার সার্টিফিকেশান না থাকলে কেউ দাম দিতে চায় না বা বিশ্বাস করতে চায় না। যেমনঃ কেউ হয়তো ভালো মেকআপ করতে পারেন বা মেহেদী দিতে পারেন, এখন আপনি যদি এই কাজ রিলেটেড কোন সার্টিফিকেশান নিয়ে আসতে পারেন তবে এটা আপনাকে শুরুর দিকে অনেক সাহায্য করবে। মনে রাখবেন বিদেশে কোন স্কিলের মাইর নাই।

লিখাটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আশাকরি পোস্টটি আপনাদের কাজে আসবে। কানাডা, বিদেশ, ক্যারিয়ার এবং আত্ম উন্নয়ন বিষয়ক আরো অনেক পোস্ট সামনে আসবে। যদি পোস্টটি ভাল লেগে থাকে এবং বিদেশে আসার বিষয়ে আগ্রহী হয়ে থাকেন, তবে লাইক দিয়ে সাথে থাকতে পারেন, যারা এই বিষয়ে আগ্রহী তাদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করতে পারেন। কানাডা বা অন্য যেকোনো দেশে যাওয়ার জন্য যারা চেষ্টা করছেন তাদের সকলের জন্য অনেক শুভকামনা এবং দোয়া।

👉 এসওপি রিলেটেড পোস্টটিঃ https://www.facebook.com/permalink.php?story_fbid=pfbid029954hyAaoi98ru31WhHYTEngA9BDZYFEbbQPAMMdGwXJro6rgnao3XjjbHFUgwuhl&id=100091953195836

👉 রেকমেন্ডেশন লেটার রিলেটেড পোস্টটিঃ https://www.facebook.com/permalink.php?story_fbid=pfbid034MMLp1TFQi9sxR9U92GgA31qmbWVr4fshL3cS5VA9vx93GL8BkTBbcqhDCPekZSWl&id=100091953195836

হ্যালো, আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমরা আজকে জানার চেষ্টা করবো রেকমেন্ডেশন লেটার কি এবং এর প্রয়োজনীয়তা। রেকমেন্ডেশন লেটার ...
25/06/2023

হ্যালো, আশা করি সবাই ভাল আছেন। আমরা আজকে জানার চেষ্টা করবো রেকমেন্ডেশন লেটার কি এবং এর প্রয়োজনীয়তা। রেকমেন্ডেশন লেটার হচ্ছে আপনি কর্মী/ছাত্র হিসেবে এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একজন মানুষ হিসেবে কেমন এ সম্পর্কে আপনার পেশাগত এবং শিক্ষাগত জীবনে আপনার সুপারভাইজারদের মূল্যায়ন পত্র। আমাদের দেশে চাকুরী বা শিক্ষা ক্ষেত্রে রেকমেন্ডেশন লেটারের খুব একটা প্রয়োজনীয়তা না থাকলেও, বিদেশে পড়াশোনা অথবা চাকুরীর ক্ষেত্রে রেকমেন্ডেশন লেটারের গুরুত্ব অনেক।

🎓 আমরা সকলেই জানি বিদেশে পড়াশোনা করতে যাওয়ার তিনটি রাস্তা আছে। যার মধ্যে আসলে সকল ক্ষেত্রেই রেকমেন্ডেশন লেটারের প্রয়োজন হয়। রাস্তা গুলো কি কি? যেমনঃ আপনি হয়তো পুরোপুরি স্কলারশিপ এ পড়াশোনা করবেন অথবা আপনি পার্শিয়াল ফান্ডিং বা হাফ স্কলারশিপ-হাফ সেলফ ফান্ডে পড়বেন অথবা পুরোপুরি সেলফ ফান্ডে পড়াশোনা করবেন। সম্পূর্ণ স্কলারশিপ অথবা হাফ স্কলারশিপ এর ক্ষেত্রে আপনি যখন ইউনিভার্সিটি অথবা প্রফেসরকে এপ্রোচ করবেন, তখন আপনি আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অথবা আপনি যদি চাকুরীজীবী হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে সুপারভাইজারের থেকে রেকমেন্ডেশন লেটারের প্রয়োজন হয়। যারা পুরোপুরি সেলফফান্ডে পড়বেন, তাদের ক্ষেত্রেও নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে হলে অনেক ক্ষেত্রে রেকমেন্ডেশন লেটারের প্রয়োজন হয়। শুধুমাত্র আমাদের মধ্যে অনেকেরই না, আমি নিজেও যখন রেকমেন্ডেশন লেটারের বিষয়ে জানতে পেরেছি আমার মনে হতো যে রেকমেন্ডেশন লেটার মানেই হচ্ছে বড় কোন ব্যক্তির (প্রফেশনালি) কাছ থেকে কোন রকমের একটা মূল্যায়ন পত্র নেয়া এবং সে মূল্যায়ন পত্র বেশ ভালো একটা ভূমিকা পালন করবে আমার অ্যাপ্লিকেশনে। কিন্তু আমি যখন রেকমেন্ডেশন লেটার নিয়ে একটু ঘাটাঘাটি শুরু করলাম তখন আমি বেশ কিছু বিষয় জানতে পারলাম এবং সে বিষয়টিই এখন আলোচনা করবো। রেকমেন্ডেশন লেটার কার থেকে নেওয়া উচিত সে আলোচনায় যাওয়ার পূর্বে, আমাদের আগে জানা উচিত রেকমেন্ডেশন লেটারটা আসলে কি এবং এটা কি গুরুতবহন করে।

🎓 যেহেতু আপনার পছন্দকৃত বিশ্ববিদ্যালয়, প্রফেসর অথবা ভিসা অফিসারের সুযোগ নেই আপনাকে যিনি রেকমেন্ড করছেন তার সাথে পার্সোনালি কথা বলার তাই রেকমেন্ডেশন লেটারই হচ্ছে একমাত্র উপায় যার মাধ্যমে আপনার সুপারভাইজার অথবা শিক্ষক জানাতে পারে যে আপনি একজন স্টুডেন্ট হিসেবে অথবা কর্মী হিসেবে কেমন, আপনার কি কি যোগ্যতা আছে এবং আপনাকে নিয়ে তাদের চিন্তা ভাবনা কেমন।
দেখুন আমাদের জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্রেই আমাদের কিছু না কিছু রেফারেন্সের প্রয়োজন হয়। কারণ, আপনার বক্তব্যের পাশাপাশি আপনি যদি একটি ভ্যালিড রেফারেন্স দিতে পারেন তা আপনার বক্তব্যের অবস্থানকে আরো শক্ত এবং দৃঢ় করে। যেহেতু রেকমেন্ডেশন লেটারের কাজই হচ্ছে আপনার বক্তব্যকে আরও শক্ত বা দৃঢ় করা, তাই আপনি যে বক্তব্য প্রদান করছেন সেই রিলেটেড ফিল্ডের ব্যক্তির কাছ থেকে নেয়াটাই হচ্ছে সবচেয়ে যুক্তিযুক্ত। এই কারণেই মূলত আমাদের আলোচনার শুরুতেই আমি বলেছি আমরা রেকমেন্ডেশন লেটার নেব তবে এমন ব্যক্তির কাছ থেকে যে আমার কাজের সাথে সরাসরি যুক্ত এবং আমাকে কাছ থেকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছে এবং আমার কাজকে সরাসরি সুপারভাইজ করেছে। এমন ব্যক্তি, যেমন আমার ডিপার্টমেন্টের অনেক বড় প্রফেসর অথবা আমি যেই কোম্পানিতে চাকরি করি তার সিইও বা ম্যানেজিং ডিরেক্টর, যে কিনা পদবী অনুযায়ী হয়তোবা অনেক উচ্চ পর্যায়ে আছে কিন্তু আমার কাজের সাথে সে সরাসরি জড়িত না অথবা সে ডিরেক্টলি আমাকে সুপারভাইজ করেনা এরকম ব্যক্তির কাছ থেকে আসলে রেকমেন্ডেশন লেটার নেয়াটা যুক্তিযুক্ত না। এই ধরনের হাই প্রোফাইলের মানুষ যারা আছেন তাদের থেকে রেকমেন্ডেশন নেয়াটা আকর্ষণীয় মনে হলেও তা খুব একটা কাজে আসে না। কারণ ওই ব্যক্তি যেহেতু আপনাকে খুব কাছ থেকে দেখেননি বা সুপারভাইজ করেননি তাই উনি যখন কোন রেকমেন্ডেশন লেটার দিবেন তা হয়ে যাবে খুবই জেনারালাইজড যা কিনা আপনার আবেদনে খুব একটা শক্ত অবস্থান তৈরি করবে না।

🎓 আপনারা যদি আমার এসওপি রিলেটেড লেখাটি পড়ে থাকেন তাহলে বুঝতে পারবেন আমাদের আবেদনের মূল লক্ষ্যটাই হচ্ছে আমার নিজেকে এবং আমার নিজের স্বপ্ন বা প্ল্যান উপস্থাপন করা। তো সেই ক্ষেত্রে যে কিনা আমার ডিরেক্ট সুপারভাইজার ছিলেন সেটা রিসার্চ সুপারভাইজার হোক অথবা আমার কর্মক্ষেত্রে আমার ইমিডিয়েট বস হোক যে আমাকে কাছ থেকে দেখেছেন আমাকে কাছ থেকে সুপারভাইজ করেছেন তার রেকমেন্ডেশনটাই হচ্ছে আমার জন্য সবচেয়ে যুক্তিযুক্ত। কারণ উনার রিকমেন্ডেশন লেটারটা যতটা কাস্টমাইজড, ডিটেইলড এবং পার্সোনাল টাচ সম্বলিত হবে তা অন্য কারো কাছ থেকে নিলে হবে না। তবে আমি এটা বলছি না যে আপনি হাইপ্রোফাইল কারো কাছ থেকে রেকমেন্ডেশন লেটার নিতে পারবেন না। কোন হাইপ্রোফাইল ব্যক্তি যদি আপনার ডিরেক্ট সুপারভাইজার হয়ে থাকেন আপনি অবশ্যই তার থেকে রেকমেন্ডেশন লেটার নিতে পারবেন এবং সেটাই হবে সবচেয়ে যুক্তিযুক্ত।

🎓 যার থেকে রেকমেন্ডেশন লেটারটা নিবেন সেক্ষেত্রে একটা বিষয়ে আমি সাজেস্ট করব, তার সাথে বারবার যোগাযোগ করুন, দেখা করুন এবং তার সাথে আপনার রেকমেন্ডেশন লেটার নিয়ে আলোচনা করুন। তাকে এই তথ্যগুলি দিয়ে সহায়তা করুন যে, আপনি কি কারনে রেকমেন্ডেশন লেটারটা নিচ্ছেন, আপনার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য কি এবং এই রেকমেন্ডেশন লেটারটা আপনাকে আপনার লক্ষ্যে পৌঁছাতে কিভাবে সহায়তা করবে। কেবল তখনই আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত রেকমেন্ডেশন লেটারটি পাবেন। বিশ্বাস করুন, আপনি অবাক হয়ে যাবেন যখন জানতে পারবেন একটি ভাল রেকমেন্ডেশন লেটার আসলে আপনাকে আপনার লক্ষ্যে পৌঁছাতে কি পরিমান সাহায্য করবে।

লিখাটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আশাকরি পোস্টটি আপনাদের কাজে আসবে। কানাডা, বিদেশ, ক্যারিয়ার এবং আত্ম উন্নয়ন বিষয়ক আরো অনেক পোস্ট সামনে আসবে। যদি পোস্টটি ভাল লেগে থাকে এবং বিদেশে আসার বিষয়ে আগ্রহী হয়ে থাকেন, তবে লাইক দিয়ে সাথে থাকতে পারেন, যারা এই বিষয়ে আগ্রহী তাদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করতে পারেন। কানাডা বা অন্য যেকোনো দেশে যাওয়ার জন্য যারা চেষ্টা করছেন তাদের সকলের জন্য অনেক শুভকামনা এবং দোয়া।

এসওপি রিলেটেড পোস্টটিঃ https://www.facebook.com/permalink.php?story_fbid=pfbid029954hyAaoi98ru31WhHYTEngA9BDZYFEbbQPAMMdGwXJro6rgnao3XjjbHFUgwuhl&id=100091953195836

বিদেশে পড়তে যাওয়ার জন্যে কিছু স্কলারশীপ 👩‍🎓হ্যালো, আশা করি সবাই ভাল আছেন। অনেকেই বিদেশে ✈️ পড়ালেখা করতে আগ্রহ প্রকাশ করে...
16/06/2023

বিদেশে পড়তে যাওয়ার জন্যে কিছু স্কলারশীপ 👩‍🎓

হ্যালো, আশা করি সবাই ভাল আছেন। অনেকেই বিদেশে ✈️ পড়ালেখা করতে আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন। তবে তথ্য ও দিক নির্দেশনা সঠিকভাবে না পাওয়ায় তাদের আর বিদেশ যাওয়া হয়ে উঠে না। তাই আজ কোন দেশ কোন স্কলারশীপটি দিয়ে থাকে সেসব নিয়ে জানবো।

বিদেশে পড়ালেখা করতে যাবার জন্য অনেক ধরণের স্কলারশীপ রয়েছে। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি নিয়ে নিচে কিছু তথ্য দেয়া হলো –

১। 🇨🇦 কানাডাঃ জাতীয় স্কলারশীপের নাম – Vanier Canada Graduate Scholarships Program; এটি পিএইচডি-র জন্যে। NSERC (National Science and Engineering Research Council of Canada) Fellowship – এটি মাস্টার্স এবং পিএইচডি-র জন্যে। পোস্ট ডক্টরাল ফেলোশিপের জন্যে – Banting Post Doctoral Fellowships। এছাড়া প্রতিটি প্রফেসারের রয়েছে নিজস্ব ফান্ডিং।

২। 🇺🇸 যুক্তরাষ্ট্রঃ Fulbright scholarship – এটি যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃক প্রদত্ত সরকারি স্কলারশীপ। নামটাতে যেমন Full রয়েছে, কাজও ফুল। যাতায়াত থেকে শুরু করে, থাকা-খাওয়া, মেডিকেল, লিভিং অব কস্ট বলতে গেলে সব দিয়ে থাকে। এছাড়া অন্যান্য অনেক বেসরকারি স্কলারশীপও রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে Humphrey Fellowship Program. প্রতিটি ভালো ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ের আছে বেশ কিছু স্কলারশীপ। যেমন –
(a) American University Scholarships
(b) Cornell University Scholarships
(c) Michigan State University International Scholarships
(d) Arkansas University Scholarships

৩। 🇯🇵 জাপানঃ জাতীয় স্কলারশীপের নাম – Japanese Government Scholarship (Monbukagakusho: Mext); আন্ডারগ্রাড, পোস্টগ্রাড এবং পিএইচডি-র জন্যে এই স্কলারশীপ। পোস্ট ডক্টরাল ফেলোশিপের জন্যে – Japan Society for the Promotion of Science (JSPS) Fellowships। এছাড়াও প্রায় প্রতিটি ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব স্কলারশীপ রয়েছে। যেমন – টোকিও ইউনিভার্সিটির আছে ১০০-১৫০টি স্কলারশীপ; যার নাম – University of Tokyo Fellowships।

৪। 🇩🇪 জার্মানীঃ জাতীয় স্কলারশীপের নাম – DAAD Scholarship (German Academic Exchange Service)। প্রতিটি ভালো বিশ্ববিদ্যালয়েও অনেক স্কলারশীপ রয়েছে। যেমন – Universität Leipzig -এ রয়েছে BuildMoNa Scholarship যেটি কিনা পিএইচডি-র জন্যে। পোস্ট ডক্টরাল ফেলোশিপের জন্যে – Humboldt Research Fellowship (AvH)।

৫। 🇬🇧 ব্রিটেনঃ জাতীয় স্কলারশীপের নাম – Commonwealth Scholarship and Fellowship Plan (CSFP), British Chevening Scholarships (বিদেশী শিক্ষার্থীদের জন্যে) এবং University Research Scholarships (URS)। ব্রিটেনের প্রতিটি ভালো ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ের রয়েছে বেশ কিছু স্কলারশীপ। যেমন – Nottingham University – তে রয়েছে Dean’s Award, Nottingham Research Fellowships।

৬। 🇦🇺 অস্ট্রেলিয়াঃ জাতীয় স্কলারশীপের নাম – International Postgraduate Research Scholarships (IPRS); এটি মাস্টার্স এবং পিএইচডি-র জন্যে।

৭। 🇪🇺 ইউরোপঃ European Union (EU) স্কলারশীপ মাস্টার্স এবং পিএইচডি-র জন্যে, The Erasmus Mundus Scholarship Programme। বেলজিয়াম – VLIR-OUS স্কলারশীপ বিদেশী শিক্ষার্থীদের মাস্টার্সের জন্যে ; VLIR-OUS www.vliruos.be/scholarships

৮। 🇸🇪 সুইডেনঃ Sweden Government Scholarships – বিদেশী শিক্ষার্থীদের জন্যে এবং The Erasmus Mundus programme-ও রয়েছে।

৯। 🇲🇾 মালয়েশিয়াঃ জাতীয় স্কলারশীপের নাম – Malaysia International Scholarship (MIS); এটি মাস্টার্স, পিএইচডি এবং পোস্ট ডক্টরেট-এর জন্যে।

১০। 🇰🇷 কোরিয়াঃ জাতীয় স্কলারশীপের নাম – Korean Government Scholarship Programme (KGSP) আন্ডারগ্রাড এবং পোস্টগ্রাডদের জন্যে।

প্রতিটি ওয়েবসাইটে আবেদনের সময়কাল এবং প্রফেসারদের ইমেইল রয়েছে। চাইলে প্রফেসারদের ইমেইল করতে পারেন। ভয়ের কোন কারণ নেই, নির্ভয়ে ইমেইল করবেন প্রফেসারদের। তারা সময় পেলে এবং বিষয়টি উপযুক্ত পেলে অবশ্যই উত্তর দিবেন।

কানাডা বা অন্য যেকোনো দেশে যাওয়ার জন্য যারা চেষ্টা করছেন এবং যেতে আগ্রহী তাদের সকলের জন্য অনেক শুভকামনা এবং দোয়া।

লিখাটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আশাকরি পোস্টটি আপনাদের কাজে আসবে। কানাডা, বিদেশ, ক্যারিয়ার এবং আত্ম উন্নয়ন বিষয়ক আরো অনেক পোস্ট সামনে আসবে। যদি পোস্টটি ভাল লেগে থাকে এবং বিদেশে আসার বিষয়ে আগ্রহী হয়ে থাকেন, তবে লাইক 👍 দিয়ে সাথে থাকতে পারেন, যারা এই বিষয়ে আগ্রহী তাদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করতে পারেন।

কানাডায় স্টুডেন্ট হিসেবে আসার ধাপ সমূহঃ https://www.facebook.com/permalink.php?story_fbid=pfbid02MaWEFKnrfNqjH51LemMyPEZvWSkn7aSkYEcY5vvn6popsJss8roDhVADrRVkzFczl&id=100091953195836

Source: http://addakhana.com/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7.../

হ্যালো, আশা করি সবাই ভাল আছেন। আপনি যদি ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট হিসেবে কানাডায় 🇨🇦 আসতে চান সে ক্ষেত্রে ভিসা আবেদনের সম...
11/06/2023

হ্যালো, আশা করি সবাই ভাল আছেন। আপনি যদি ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট হিসেবে কানাডায় 🇨🇦 আসতে চান সে ক্ষেত্রে ভিসা আবেদনের সময় আপনার অনেকগুলো ডকুমেন্টস প্রয়োজন হবে। ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট হিসেবে কানাডায় আসার জন্য ডকুমেন্টস সাবমিশন পুরো জার্নির চতুর্থ ধাপ হলেও ডকুমেন্টস কালেকশন বা প্রিপারেশন আপনাকে প্রথম থেকেই শুরু করে দিতে হবে। তার মূল কারণ হলো, ডকুমেন্টসের পরিমাণ অনেক এবং এই ডকুমেন্টস গুলো কালেক্ট বা প্রিপেয়ার করা অনেক সময় সাপেক্ষ। যেহেতু IELTS দেয়া এবং ভার্সিটি এডমিশনে অনেক সময় লাগে, তাই এর পাশাপাশি যদি ডকুমেন্টস কালেকশন বা প্রিপারেশন শুরু করে দেয়া যায় তাহলে ভিসা আবেদনের সময় মোমেন্টামটা ধরে রাখা যায় এবং সঠিক সময়ে ভিসা আবেদন করা যায়। যেহেতু ডকুমেন্টসের পরিমাণ অনেক সেহেতু একটা গাইডলাইন বা লিস্ট পেলে ডকুমেন্টস গুলো কালেক্ট বা প্রিপেয়ার করতে বেশ সুবিধে হয়, অন্তত আমি আমার আবেদনের সময় এরকমই অনুভব করেছিলাম। তাই এই বিষয়টা মাথায় রেখেই সম্ভাব্য (এর মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, কারণ কেস ভেদে ডকুমেন্টস কম বা বেশি লাগতে পারে) ডকুমেন্টসের একটি তালিকা নিম্নে দেয়ার চেষ্টা করছি, হয়তো আপনাদের কাজে আসবে।

📌 ১. স্টেটমেন্ট অব পারপাস (SOP) / স্টাডি প্ল্যান
📌 ২. জন্ম সনদ (নিজের, বাবা এবং মায়ের)
📌 ৩. নিজের পাসপোর্টের কপি (ইনফরমেশন পেজ, ট্রাভেল করে থাকলে ওই পেজ গুলো এবং ডলার অ্যান্ডোর্সমেন্ট করা থাকলে ওই পেজ)
📌 ৪. একাডেমিক সার্টিফিকেটস এবং ট্রান্সক্রিপ্টস
📌 ৫. IELTS সার্টিফিকেট
📌 ৬. সিভি
📌 ৭. পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
📌 ৮. বিবাহিত হলে বিবাহের সনদ, নিকাহনামা এবং বিবাহের ছবি
📌 ৯. আপনি নিজে যদি চাকুরীজীবী হোন সে ক্ষেত্রে অফিস আইডি কার্ড, অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার, এক্সপেরিয়েন্স লেটার, স্যালারি সার্টিফিকেট। যদি ব্যবসায়ী হোন সে ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স, ব্যাংক স্টেটমেন্ট)
📌 ১০. স্পাউস সহ আবেদন করলে, তার OWP এর জন্য ফরওয়ার্ডিং লেটার
📌 ১১. স্পন্সরের সকল ধরণের কাগজের কপি (যেমনঃ ব্যাংক স্টেটমেন্ট, এফডিআর কপি, সঞ্চয়পত্রের কপি ইত্যাদি)
📌 ১২. ট্যাক্স সার্টিফিকেট এবং রিটার্ন কপি (অন্তত বিগত ২ বছরের)
📌 ১৩. স্পন্সরের পরিচয় পত্র (পাসপোর্টের ইনফরমেশন পেজটা হলে বেস্ট, তবে NID এর কপিও হবে)
📌 ১৪. Asset evaluation এর কপি
📌 ১৫. সোর্স অব ফান্ডের এক্সপ্লেনেশন লেটার
📌 ১৬. স্পন্সরের ইনকামের প্রমাণ (ব্যবসায়ী হলে ট্রেড লাইসেন্স, চাকুরী হলে স্যালারি সার্টিফিকেট ইত্যাদি। সবকিছু নোটারী করে নিতে হবে।)
📌 ১৭. কানাডায় ভার্সিটিতে এডমিশনের কনফার্মেশন কপি/অফার লেটার, কোন রকমের ফি দিয়ে থাকলে তার কপি ইত্যাদি
📌 ১৮. পরিবারের সকলের তথ্য (জেনারেল)
📌 ১৯. আপফ্রন্ট মেডিকেল করালে তার কপি
📌 ২০. পূরণ এবং স্বাক্ষরকৃত IMM5707

নামে কোন ধরণের সংশোধন করার থাকলে আগে থেকেই করে রেডি রাখতে হবে। কোন কাগজে কোন ধরণের নামের সংশোধন করলে তার এফিডেবিট কপিও রেডি রাখতে হবে। সকল কাগজপত্র ইংরেজিতে হতে হবে।

সাধারণত, এই ডকুমেন্টস গুলোই প্রয়োজন হয় স্টুডেন্ট ভিসা আবেদনের জন্য। তবে কেস ভেদে কিছু কগজ বেশিও লাগতে পারে।
আশাকরি, এই গাইডলাইনটি ফলো করলে আপনার ডকুমেন্টস কালেকশন বা প্রিপারেশনের জার্নিটা সহজতর হবে।

কানাডা বা অন্য যেকোনো দেশে যাওয়ার জন্য যারা চেষ্টা করছেন এবং যেতে আগ্রহী তাদের সকলের জন্য অনেক শুভকামনা এবং দোয়া।

লিখাটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আশাকরি পোস্টটি আপনাদের কাজে আসবে। কানাডা, বিদেশ, ক্যারিয়ার এবং আত্ম উন্নয়ন বিষয়ক আরো অনেক পোস্ট সামনে আসবে। যদি পোস্টটি ভাল লেগে থাকে এবং বিদেশে আসার বিষয়ে আগ্রহী হয়ে থাকেন, তবে লাইক দিয়ে সাথে থাকতে পারেন, যারা এই বিষয়ে আগ্রহী তাদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করতে পারেন।

👉 কানাডায় স্টুডেন্ট হিসেবে আসার ধাপ সমূহঃ https://www.facebook.com/permalink.php?story_fbid=pfbid02MaWEFKnrfNqjH51LemMyPEZvWSkn7aSkYEcY5vvn6popsJss8roDhVADrRVkzFczl&id=100091953195836

সুন্দর একটা বিকেল। সূর্য মেঘের আড়ালে থাকলেও ঠাণ্ডা তেমন ছিল না। আমাদের বাড়ির পাশেই আটলান্টিক, সব সময়ই বাহিরে একটা আউলা ব...
23/05/2023

সুন্দর একটা বিকেল। সূর্য মেঘের আড়ালে থাকলেও ঠাণ্ডা তেমন ছিল না। আমাদের বাড়ির পাশেই আটলান্টিক, সব সময়ই বাহিরে একটা আউলা বাতাস থাকে, এরকম মনোরম একটা পরিবেশে হাঁটতে কিন্তু বেশ লাগে!

যারা চেষ্টায় আছেন কানাডায় আসার জন্য, তাদের জন্য অনেক দোয়া ও শুভকামনা। ইনশাআল্লাহ্‌ নিকট ভবিষ্যতে আপনিও কানাডা থাকবেন এবং এরকম মুহূর্ত কাটাবেন।

হ্যালো, আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজকে আমরা আলোচনা করব এসওপি বা স্টেটমেন্ট অব পারপাস নিয়ে। স্টুডেন্ট হিসেবে কানাডায় ভিসা ...
22/05/2023

হ্যালো, আশা করি সবাই ভাল আছেন। আজকে আমরা আলোচনা করব এসওপি বা স্টেটমেন্ট অব পারপাস নিয়ে। স্টুডেন্ট হিসেবে কানাডায় ভিসা আবেদনের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট গুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে এসওপি। আইইএলটিএস এবং পড়াশোনার খরচের জন্য টাকা পয়সা ম্যানেজ করার পরে সবচেয়ে কঠিন একটি ধাপ হচ্ছে এসওপি লিখা। কানাডা ভিসা আবেদনের জন্য যেহেতু কোন রকমের ইন্টারভিউ এর প্রয়োজন হয় না সেই ক্ষেত্রে এসওপিই হচ্ছে একমাত্র উপায় যার মাধ্যমে আপনি ভিসা অফিসার কে আপনার প্ল্যান সম্পর্কে জানাতে পারেন। এই এসওপি পড়েই একজন ভিসা অফিসার আপনার সম্পর্কে জানতে পারবে। আপনি কে? আপনি কি কারণে পড়াশোনা করতে কানাডায় যেতে চাচ্ছেন এবং আপনার উদ্দেশ্য কি? এই বিষয় গুলো সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলতে হয় এসওপিতে। সুতরাং বুঝতেই পারছেন এই ডকুমেন্টটার গুরুত্বটা কতটুকু আপনার ভিসা আবেদনের জন্য। খুব সুন্দর করে গুছিয়ে লিমিটেড জায়গার মধ্যে যেহেতু নিজের পুরো গল্পটা সাজিয়ে বলতে হয়, তাই কিভাবে সুন্দর করে এসওপি লিখতে হবে এই বিষয়ে আমাদের দেশের অনেক ছাত্র-ছাত্রী কনফিউসড বা লস্ট ফিল করে। তাদের উদ্দেশ্যেই একটি সুন্দর এসওপি কিভাবে গুছিয়ে লিখতে হয় এবং কি কি পয়েন্টস উল্লেখ করতে হবে তা জানিয়ে এই পোস্টটা দিচ্ছি।

একটি এসপিতে মূলত পাঁচটি সেকশন থাকে। এই সেকশনগুলো কি এবং সেকশনগুলোর মধ্যে কোন কোন বিষয় গুলো ব্যাখ্যা করতে হবে সেই বিষয়গুলো আমি নিচে তুলে ধরছিঃ

প্রথমে হচ্ছে ইন্ট্রোডাকশন, এই সেকশনটা এসওপির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং চ্যালেঞ্জিং। কেননা আপনাকে মাথায় রাখতে হবে একজন ভিসা অফিসার সারাদিনে অনেকগুলো এসওপি পড়ছে। সুতরাং এমনভাবে শুরু করতে হবে যেন ভিসা অফিসার প্রথমেই আকর্ষণ অনুভব করে আপনার পুরো এসওপিটা মনোযোগ দিয়ে পড়ার। বিষয়টা অনেকটা ভাল একটা গল্পের বইয়ের মত, যেখানে আপনি প্রথম প্যারা পড়েই হুকড হয়ে যান পুরো গল্পটা শেষ করার জন্য।

ইন্ট্রোডাকশন এরপর শুরু হবে পরিচয় পর্ব। এখানে আপনি আপনার সম্পর্কে বলবেন, আপনার একাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ড এবং আপনার প্রফেশনাল এক্সপেরিয়েন্স। স্কুল, কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে যদি আপনার কোন এচিভমেন্ট থাকে সেই বিষয়টা এখানে মেনশন করবেন তার পাশাপাশি প্রফেশনাল লাইফে যদি আপনার কোন এক্সট্রা এচিভমেন্ট থাকে, কি কি স্কিল আপনি শিখেছেন সেই বিষয়টা এখানে মেনশন করবেন।

এর পরের ধাপে আপনার পছন্দকৃত বিষয় এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পর্কে ব্যাখ্যা করতে হবে। আপনি ব্যাখ্যা করবেন কেন কানাডার এই বিশ্ববিদ্যালয় আপনি পছন্দ করলেন, কেন এই বিষয়টাই আপনি পড়তে যেতে চাচ্ছেন। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এই বিষয়টি পড়ার পরে, এই ডিগ্রিটা আপনাকে কিভাবে প্রফেশনালি এবং পার্সোনালি সমৃদ্ধ করবে সেই বিষয়টা এই প্যারাতে ব্যাখ্যা করতে হবে। এখানে আপনাকে এটাও ব্যাখ্যা করতে হবে যে এই বিষয়টি কেন আপনি আপনার নিজের দেশ মানে বাংলাদেশে পড়ছেন না বা বাংলাদেশ থেকে কেন ডিগ্রিটা কমপ্লিট করছেন না। মনে রাখতে হবে এই বিষয়টি যখন ব্যাখ্যা করবেন তখন যেন কোনভাবেই নিজের দেশ মানে বাংলাদেশ সম্পর্কে কোন রকমের নেগেটিভ বা নিজের দেশকে ছোট না করা হয়। কারণ নিজের দেশকে যখন ছোট করা হয় তখন ভিসা অফিসার তা ভালোভাবে গ্রহণ করেন না।

এর পরের ধাপে সংক্ষেপে সোর্স অফ ফান্ড এবং ভালভাবে কান্ট্রি টাই ব্যাখ্যা করতে হবে। যেহেতু সোর্স অফ ফান্ডের জন্য আলাদা একটা ডকুমেন্ট দেয়া হয় ফিনান্সিয়াল প্ল্যানিং হিসেবে তাই এসওপিতে সোর্স অফ ফান্ড সম্পর্কে সংক্ষেপে বললেই হয়।

সবশেষে, কনক্লুশনে ভিসা অফিসারের নিকট আপনার ভিসা আবেদন এপ্রুভ করার আবেদন জানিয়ে আপনার এসওপির ইতি টানতে হবে।

টিপসঃ
১. পুরো এসওপিটা এমন ভাবে সাজিয়ে লিখতে হবে যেন এটা একটা গল্পের মত মনে হয়।
২. এসওপি সাধারণত এক থেকে দুই পৃষ্ঠার হয়ে থাকে। তবে আপনার যদি প্রয়োজন মনে হয় এবং আপনার বিষয়গুলো ব্যাখ্যা করার জন্য যদি এর থেকেও বেশি পৃষ্ঠার প্রয়োজন হয় সেই ক্ষেত্রে ঘাবড়াবার কোন প্রয়োজন নেই। আপনার গল্প ব্যাখ্যা করার জন্য যতোটুকু প্রয়োজন আপনি সেই পরিমাণ শব্দ বা পৃষ্ঠা ব্যবহার করতে পারেন। তবে তা যেন অতিরিক্ত না হয়ে যায়। যেমন আমার ক্ষেত্রে আমার বিষয়গুলো ব্যাখ্যা করার জন্য চার পৃষ্ঠার মতো লেগেছিল।
৩. একটা সমস্যা অনেকেই করে থাকেন, যেমন অনেকে হয়তোবা অনেক বড় প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। তো নিজের ওই প্রতিষ্ঠানে কাজ করার ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে প্রতিষ্ঠানকে এমন ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয় আসলে তখন নিজের ফোকাসটা হারিয়ে যায়। এই ক্ষেত্রে অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে এসওপিতে আপনি হচ্ছেন মূল চরিত্র। এমনভাবে গল্প বলবেন যেন পুরো এসওপিতে শুধুমাত্র আপনার ছাপ খুঁজে পাওয়া যায়। বাকি যা আছে, সব আপনার সহায়ক হিসেবে কাজ করবে।
আশাকরি, এই গাইডলাইনটি ফলো করলে আপনি আপনার কাঙ্খিত এসওপিটি তৈরি করতে পারবেন।

কানাডা বা অন্য যেকোনো দেশে যাওয়ার জন্য যারা চেষ্টা করছেন এবং যেতে আগ্রহী তাদের সকলের জন্য অনেক শুভকামনা এবং দোয়া।

লিখাটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আশাকরি পোস্টটি আপনাদের কাজে আসবে। কানাডা বা বিদেশ বিষয়ক আরো অনেক পোস্ট সামনে আসবে। যদি পোস্টটি ভাল লেগে থাকে এবং বিদেশে আসার বিষয়ে আগ্রহী হয়ে থাকেন, তবে লাইক দিয়ে সাথে থাকতে পারেন, যারা এই বিষয়ে আগ্রহী তাদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করতে পারেন।

IELTSবিদেশে যারা পাড়ি জমাতে চাচ্ছেন তা সে পড়াশোনা বা কর্মক্ষেত্র যাই হোক না কেন, আপনার এই প্রক্রিয়ার অন্যতম প্রধান একটি ...
17/05/2023

IELTS
বিদেশে যারা পাড়ি জমাতে চাচ্ছেন তা সে পড়াশোনা বা কর্মক্ষেত্র যাই হোক না কেন, আপনার এই প্রক্রিয়ার অন্যতম প্রধান একটি ধাপ হচ্ছে IELTS. সবারই এ বিষয়টি জানা থাকলেও অনেকের মনে প্রশ্ন থাকে যে, IELTS কিভাবে শুরু করবে, কিভাবে স্কোর বাড়াবে, কোচিং করবে কিনা? যারা এই ধরণের কনফিউশনে আছেন তাদের জন্য আজকের এই পোস্ট।

প্রথমেই বলে নেই IELTS টা কি? IELTS হচ্ছে, International English Language Testing System বা সংক্ষেপে IELTS. নামটা থেকে আমরা বুঝতে পারছি যে, এটা হল এমন এক পরীক্ষা পদ্ধতি যার মাধ্যমে কারো ইংরেজি ভাষাতে কি পরিমাণ দক্ষতা আছে তা যাচাই করা হয়।

IELTS exam দুভাগে বিভক্ত। ০১. Academic ও ০২. General Training (GT). যারা মূলত পড়াশোনার উদ্দেশ্যে বিদেশে আসতে চাচ্ছেন তাদের জন্য Academic এবং যারা অভিবাসনের উদ্দেশ্যে আসবেন তাদের ক্ষেত্রে General Training.

Academic আর General Training এ বিস্তর পার্থক্য রয়েছে এবং একটা দিয়ে আরেকটার কাজ হবেনা। প্রশ্নের ধরণ প্রায় একই হলেও Difficulty level ভিন্ন। Academic এর জন্য প্রস্তুতি নিলে কারো GT এর জন্য আলাদা করে প্রস্তুতি নিতে হবেনা। কিন্তু GT এর জন্য প্রস্তুতি নিলেও Academic পারা যাবেনা। এর মূল কারনটা হচ্ছে, Academic এর difficulty level টা একটু বেশি। Difficulty level ভিন্ন হলেও দুটো exam এর pattern একই। মূল পরীক্ষা ৪টা মডিউলে বিভক্তঃ ০১. Listening, ০২. Reading, ০৩. Writing ও ০৪. Speaking.

অনেকের কাছেই স্পিকিং এবং লিসেনিং সেকশন তুলনামূলক সহজ মনে হয়, তবে আমার কাছে সবগুলো মডিউল সমান কঠিন মনে হয়েছে। তাই, সবগুলো মডিউলে আলাদা আলাদা প্রস্তুতি দরকার। সবগুলো মডিউলে যখন আলাদাভাবে ভাল স্কোর আসবে তখনই টোটাল ব্যান্ড স্কোর ভাল আসবে। সুতরাং কোন মডিউলেই আসলে কম গুরুত্ব দিলে চলবে না।

এবার আসি প্রস্তুতি শুরুর বিষয়ে। প্রথমে সবাই কনফিউশনে পড়ে যায়, কোচিং করবে কি করবে না, আদৌ কোচিং এর দরকার আছে কিনা। এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনার নিজের এবিলিটির উপর। যদি মনে করেন, ইংরেজিতে ভাল দক্ষতা আছে, নিজে নিজে প্রস্তুতি নিতে পারবেন, তাহলে কোচিং এর দরকার নেই। আর যদি মনে করেন ইংরেজিতে টুকটাক দুর্বলতা আছে, গ্রামারে দুর্বলতা আছে, স্পিকিংএ জড়তা আছে, তাহলে কোচিংএ ভর্তি হতে পারেন। তারা আপনাকে গ্রামার শেখাবেনা, কথা বলতে শেখাবেনা, তারা শুধু কিছু টেকনিক বলে দিবে যা দিয়ে আপনি কোনরকম পার পেয়ে যেতে পারবেন। তবে ওভারল ভাল স্কোর করতে হলে নিজের দক্ষতা বৃদ্ধির বিকল্প নেই এবং সেটা নিজের চেষ্টায়ই করতে হবে। কোচিং এর দরকার আছে কিনা তা বোঝার জন্য একটা টেকনিক আপনারা ট্রাই করতে পারেন, আমি নিজেই এটা ট্রাই করেছিলাম। অনলাইনে, ইতো মধ্যে হয়ে যাওয়া IELTS এর প্রশ্নপত্র পাবেন। একসেট প্রশ্ন ডাউনলোড করে নিজে নিজে একবার পরীক্ষাটা দিয়ে দেখুন। যদি দেখেন যে, আপনি প্রশ্ন বুঝতে পারছেন এবং উত্তর করতে পারছেন হয়ত আপনার সময় বেশি লাগছে তবে সে ক্ষেত্রে আপনার শুধুমাত্র practice করলেই হয়ে যাবে। তবে বিষয়টা যদি এমন হয় যে, আপনি প্রশ্নের ধরণ বুঝতে পারছেন না, উত্তর খুঁজে পাচ্ছেন না, বারবার পড়ার পরও pattern ধরতে পারছেন না কিন্তু কিছুটা guidance পেলে আপনি track টা ধরতে পারবেন, সে ক্ষেত্রে আপনি কোন প্রতিষ্ঠান বা ব্যাক্তির সাহায্য অবশ্যই নিতে পারেন। মনে রাখবেন, নিজের টার্গেট পূরণ করার জন্য যে পদক্ষেপ নেয়া দরকার, প্রয়োজন অনুযায়ী সে পদক্ষেপ নেয়াটা আপনাকে আপনার লক্ষ্যে পৌঁছতে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করবে।
যারা নিজে নিজে শুরু করতে চান, তাদের জন্য কিছু রিসোর্স দিয়ে দিচ্ছি যেগুলো খুবই হেল্পফুল।
০১. Edx - IELTS এটি ফুল ফ্রি একটি কোর্স যাতে IELTS এর A to Z আলোচনা করা হয়েছে এবং ভাল করার উপায় বলে দেওয়া হয়েছে। সাথে আছে ফ্রি প্র‍্যাকটিস টেস্ট। কোর্সটি নিয়েছেন Australia এর University of Queensland এর ফ্যাকাল্টিরা।
০২. IELTS LIZ এবং IELTS SIMON ভিডিও লেকচার, এখানে টিপস, মডেল Essay এগুলো পাবেন।
০৩. Youtube এ সার্চ দিলে অসংখ্য স্পিকিং টেস্ট এর ভিডিও পাবেন। এগুলো থেকে রিয়েল লাইফ এক্সাম এর ধারণা পাবেন।

যে বইগুলো কিনতে হবেঃ
০১. Cambridge IELTS 6-16 বা সর্বশেষ যে সিরিজটা আছে। pdf download করে নিতে পারেন বা বই কিনতে পারেন। তবে আমার কাছে মনে হয়েছে বই থেকে দাগিয়ে দাগিয়ে অনুশীলনটা বেশি কাজে দেয়।
০২. Cambridge Official Guide to IELTS
০৩. IELTS practice test plus - Katy Salisbury (optional)
ব্যাস, এই অনলাইন রিসোর্সগুলো ঘাটালে এবং বইগুলো পুরোপুরি শেষ করে ফেললে আপনি ভাল IELTS score করার জন্য প্রস্তুত। এছাড়া নিচের টিপসগুলো আপনাকে মডিউল-ওয়াইজ ভাল স্কোর করতে হেল্প করবে।

রিডিং - স্পিড রিডিং স্কিল বাড়াবেন। কোন একটা আর্টিকেল যত দ্রুত সম্ভব পড়ে অর্থ মোটামুটি বুঝার চেষ্টা করবেন। এক্ষেত্রে সব খুঁটিনাটি বুঝার দরকার নেই।

লিসেনিং - যত বেশি ইংরেজি মুভি, সিরিয়াল, নিউজ, কমেন্টারি দেখবেন, লিসেনিং স্কিল তত বাড়বে। প্রথমে সাবটাইটেল দিয়ে, পরে সাবটাইটেল ছাড়া দেখার অভ্যাস করবেন।

রাইটিং - একুরেট গ্রামার, uncommon words, কমপ্লেক্স সেনট্যান্স, পেসিভ ভয়েস এগুলোর ব্যাবহার বেশি বেশি প্র‍্যাকটিস করবেন।

স্পিকিং - কোন বন্ধু বা ফ্যামিলি মেম্বারের সাথে কিউ কার্ড দিয়ে নিয়মিত স্পিকিং করবেন। প্রায় সবগুলো কোচিং-এ ফ্রি স্পিকিং ক্লাব আছে। ওগুলোতে জয়েন করতে পারেন।

সবগুলো মডিউল এর জন্য Universal tips হল, প্র‍্যাকটিস, প্র‍্যাকটিস এবং প্র‍্যাকটিস। মনে রাখবেন, Practice makes your IELTS score better!

আর যাদের ক্ষেত্রে, নিজেরা একটু ছন্নছাড়া অনুভব করেন, কেউ একটু গুছিয়ে দিলে এবং গাইড করলে, সহজ কথায় একটু মেন্টরিং পেলে আপনি দ্রুত ভাল করতে পারবেন, তারা নির্দ্বিধায় কোন কোর্সে ভর্তি হয়ে যেতে পারেন।

কানাডা বা অন্য যেকোনো দেশে যাওয়ার জন্য যারা চেষ্টা করছেন এবং যেতে আগ্রহী তাদের সকলের জন্য অনেক শুভকামনা এবং দোয়া।

লিখাটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আশাকরি পোস্টটি আপনাদের কাজে আসবে। কানাডা বা বিদেশ বিষয়ক আরো অনেক পোস্ট সামনে আসবে। যদি পোস্টটি ভাল লেগে থাকে এবং বিদেশে আসার বিষয়ে আগ্রহী হয়ে থাকেন, তবে লাইক দিয়ে সাথে থাকতে পারেন, যারা এই বিষয়ে আগ্রহী তাদের সাথে পোস্টটি শেয়ার করতে পারেন।

Address

NS

Telephone

+19025493271

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Mehedi Hasan Robin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share