সত্যের পথে নতুনের খোঁজে

  • Home
  • সত্যের পথে নতুনের খোঁজে

সত্যের পথে নতুনের খোঁজে Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from সত্যের পথে নতুনের খোঁজে, News & Media Website, .

05/11/2024

আবু সালেহ মো ইউসুফ : সত্যের পথে নতুনের খোঁজে শ্লোগান নিয়ে যাত্রা শুরু করা ফ্রিডম সিলেটে আজ আপনাদের ভালবাসায় ৬৩ হাজ...

05/11/2024

দক্ষিণ কোরিয়াকে বাংলাদেশে আরও বেশি বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম....

05/11/2024

ইসকনের আয়ের উৎস প্রকাশের দাবি ইনকিলাব মঞ্চের

05/11/2024

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শুরু হচ্ছে আজ। এ নির্বাচনে রিপাবলিকান দলের হয়ে লড়ছেন স....

05/11/2024

  বালাগঞ্জে জন্মগত ঠোঁঁট কাটা, আংশিক নাড়িভুঁড়ি বাহিরসহ শরীরে বিভিন্ন ত্রুটি নিয়ে এক শিশুর জন্ম হয়েছে। মঙ্গলবা.....

31/10/2024

আছিরগঞ্জ উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজের
প্রধান শিক্ষক নয় যেন, দুর্নীতি কারিগর!!!

কামরান আহমদ :বিয়ানীবাজারের আছিরগঞ্জ স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে তা ও একবার কয়েকবার।শিক্ষক নামের দুনীতিবাজের অনিয়মের কারণে বিদ্যালয়টি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। অবিলম্বে তাকে কলেজ থেকে প্রত্যাহার করা না হলে আছিরগঞ্জ এনিয়ে ঘটে যেতে পারে অনাকাংঙ্খিত ঘটনা। তার সৃষ্টি করা কুকর্মের ফলাফল ভোগ করেছিল এতদিন শিক্ষার্থীরা এখন ভুক্তভোগী ২টি থানার নিয়ে গঠিত আছিরগঞ্জের গোঠা এলাকা। তিনি স্কুলের আশা পর থেকে তো প্রতিষ্টানটি লেখাপড়ার তো ১২ টা বেজেই গেছে বলা যায়।

কখনো ফলাফল নিয়ে সমালোচনা, কখনো গেইটের নামকরন,কখনো বিদ্যালয়ের অফিসে রাতের আঁধারে চুরি। শুধু তাই নয়। একবার তো শিক্ষার্থীর সাটিফিকেট ও আছিরগঞ্জের খালের পানিতে ও মিলেছিল। রাতের আঁধারে কে বা কারা সব গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস খালের পানিতে ফেলে
দিয়ে ছিল। এখন আবার সেই একই ভাবে কে বা কারা সে একই ভাবে রাতের আঁধারে আছিরগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের ও কলেজ লেখা গেইটের নাম বিয়ানীবাজার যুক্ত করে নতুন সমস্যা সৃষ্টি করেছে।
সব কিছুর পর প্রশ্ন হলো প্রধান শিক্ষক কোথায় ছিলেন ? গ্রাম অঞ্চলে পূর্বের মুরব্বিরা বলতেন যে এমন (বিনা বাতাসে গাছের পাতা নড়ে না) ইচ্ছে করে দুই থানা'র জনগনের মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে অর্থ দিকে পুরোনো দৃষ্টি দিচ্ছেন না তো আবার?

শান্তিময় এলাকার মানুষকে অশান্তি সৃষ্টি করে পুরনো খেলা আবার নতুন করে সৃষ্টি করার সুযোগই বা কীভাবে পান তিনি?
জানা উচিত যে
২০১৭ সালে ১৯ মার্চ এলাকার সুশীল সমাজ, মুরব্বিরা মিলে একটি অভিযোগ দিয়েছিলেন। এমনকী এ নিয়ে
সাংবাদিক সম্মেলন করা হয়েছিল এলাকাবাসির পক্ষ থেকে। অভিযোগ করেন ছিলেন মৃত ১০ বাদেপাশা ইউনিয়নের আমকোনা গ্রামের মুক্তদির আলী লাল মিয়া, খাগাইল গ্রামের মৃত ছমির উদ্দিন মাস্টার, হলিমপুর গ্রামের প্রবাসী আবুল কাশেম সহ সাংবাদিল সম্মেলন করেছিলেন যেখানে অর্ধশতাধিক লোক উপস্থিত ছিলেন।

বক্তব্যে বলা হয়েছিল প্রধান শিক্ষক হয়ে শিক্ষা অধিদপ্তরের কোন সার্কুলার ছাড়াই সাইনবোর্ড লাগিয়ে নিজে নিজে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন মো. শফিউল আলম। তিনি নিজের মত করে বিদ্যালয় পরিচালনা করছেন। কলেজ শাখা থেকে সরকার নির্ধারিত ২৮’শ টাকা রেজিস্ট্রেশন ফি নেওয়ার কথা অথচ নেওয়া হয় ৪২‘শ টাকা করে। একইভাবে স্কুল শাখা থেকে নেওয়ার কথা ৮‘শ টাকা। নেওয়া হয় ১২’শ ৪০ টাকা। বর্তমানে বিদ্যালয়ের মাসিক ফি বাড়ানোর পায়তারা করছেন প্রধান শিক্ষক।

সংবাদ সম্মেলনে উল্লেখ করা হয়, সঠিক সময়ে শিক্ষার্থী ও অনান্য শিক্ষকরা বিদ্যালয়ে আসলেও শফিউল আলম সিলেট নগরী থেকে গিয়ে হাজির হন সকাল সাড়ে ১১ টায়। বিদ্যালয়ে নিয়মিত পাঠদান না করিয়ে এইচএসসি, এসএসসি ও জেএসসি পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে কোচিং ফি হিসাবে প্রতিমাসে এক হাজার টাকা করে নেন। এছাড়া খন্ডকালীন শিক্ষক নিয়োগের কথা বলে ম্যানেজিং কমিটির কাছ থেকে ৪০ হাজার টাকা নিয়েও ওই পদ সৃষ্টি করা হয়নি। এসএসসি পরীক্ষার্থীদের প্রশংসাপত্র এবং মূল সনদপত্র নিতে ৫‘শ টাকা করে মোট ১‘হাজার টাকা নেওয়া হয়। একইভাবে উপবৃত্তির টাকাও ব্যাংকে জমা করা হয়না।

বিভিন্ন অভিযোগ এনে বলা হয়, ২০১২ সালের ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচনে ৭ প্রার্থীর কাছ থেকে মনোনয়ন ফি বাবদ ৩৫ হাজার, ২০১৪ সালের নির্বাচনে ৬ প্রার্থীর কাছ থেকে ৩০ হাজার এবং ২০১৬ সালের নির্বাচনে ৬ প্রার্থীর কাছ থেকে ৩০ হাজার টাকা নেওয়া হয়। এখনো ওই টাকাগুলোর কোন হদিস মিলেনি। বছর তিনেক আগে বিদ্যালয়ের আঙ্গিনায় রোপিত রেইন ট্রি গাছ নিলামে দুই লাখ টাকা বিক্রি করা হয়। সেই টাকারও কোন হদিস নেই। ২০০১ সালে বিদ্যালয়ের পাশেই মসজিদ নির্মাণের জন্য কিছু ভ’মি বরাদ্দ দেওয়া হয়। মসজিদ নির্মাণের জন্য দেশে বিদেশে টাকা উত্তোলন করা হয়। ৪০ জন দাতা সদস্যের মধ্যে তিনজন দাতা সদস্যের নাম রয়েছে সেখানে নতুন করে ২০ জনকে দাতাসদস্য করার জন্য নাম প্রস্তাব করে তাদের প্রত্যেকের কাছ থেকে ১০ হাজার টাকা করে নেওয়া হয়েছে। অথচ এখনো সেই টাকা বিদ্যালয়ের একাউন্টে জমা হয়নি।

প্রধান শিক্ষকের অদক্ষতার কারণে বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা মামলার আসামী হতে হয়েছে উল্লেখ করে বলা হয়, অনেক শিক্ষার্থী মামলার অসামী হয়ে লেখাপড়ার পাঠ চুকিয়ে দিয়েছে। অনেকেই পাশ্ববর্তী বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়। ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি নিয়ে প্রধান শিক্ষক জালিয়াতির আশ্রয় নেন। বোর্ডে রেজুলেশন কপি সংযুক্ত না করে তার মনোনীত প্রার্থীকে সভাপতি বানিয়ে কমিটি অনুমোদন করিয়ে নেন। কমিটির নির্বাচিত দুই সদস্য বোর্ডে গিয়ে বিষয়টি জানতে পেরে আপত্তি জানিয়ে লিখিত অভিযোগ দেন। প্রধান শিক্ষক ২৩ আগষ্টের রেজুলেশনসহ বোর্ডে হাজির হওয়ার জন্য নির্দেশ দেয়। বোর্ডে প্রধান শিক্ষকের অনিয়ম ধরা পড়লে তিনি ক্ষমা চেয়ে লিখিত মুচলেকা দিয়ে সভাপতি মনোনয়নের জন্য প্রবিধানমালা ২০০৯ এর ৫ (৩) ধারা অনুযায়ী আগের কমিটি বাতিল করার জন্য আবেদন জানান। পাশাপাশি প্রধান শিক্ষক তার আবেদনে সভাপতি মনোনয়ন সংক্রান্ত ‘স্মারক নং সিশিবো/ক:শা:/গভ:বডি/২০১৬/৩৪৮ পত্র বাতিল করার আবেদন জানান। তার আবেদনে বোর্ড কর্তৃপক্ষ আগের দেওয়া কমিটির কার্যক্রম স্থগিত করে। অথচ কমিটি গঠনের পূর্বে যুক্তরাজ্যে ছিলেন মুহিবুর রহমান।

পরে গত বছরের ৪ অক্টোবর বিদ্যালয়ের কমিটি নিয়ে দুটি পক্ষ তৈরী হলে বিরোধ মীমাংসার জন্য এগিয়ে আসেন উত্তর বাদেপাশা ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাক আহমদ। তার সভাপতিত্বে বৈঠকে রেজুলেশন অনুযায়ী সিরাজ উদ্দিনকে সভাপতি করে ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলা হয়। এরপর বোর্ড কতৃপক্ষ ২৩ আগষ্ট এবং ৪ অক্টোবরের রেজুলেশন অনুযায়ী সিরাজ উদ্দিনকে সভাপতি করে কমিটি অনুমোদন দিলে সেটি আজো বাস্তবায়ন করেননি প্রধান শিক্ষক। বিদ্যালয়ের কাজ তিনি ম্যানেজিং কমিটির অনুমোদন ছাড়াই করিয়ে ভ’য়া ভাউচার বানিয়ে টাকা আদায় করে নেন।

প্রধান প্রধান শিক্ষক হিসাবে যোগ দেওয়ার পর থেকে বিদ্যালয়ের ভাবমূর্তি শুন্যের কোঠায় এসে নেমেছে দাবি করে বক্তব্যে বলা হয়, লেখাপড়ার মান অনেকটা নীচে নেমে গেছে। ২০১৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় পরীক্ষার্থী ছিল ৮৭ জন। তার অদক্ষতার কারনে পাশ করে মাত্র ১৭ জন। একইভাবে প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয়ে যোগ দেওয়ার পর থেকেই এসএসসি ও জেএসসি পরীক্ষায় খারাপ ফলাফল করছে শিক্ষার্থীরা। সংবাদ সম্মেলনে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানানো হয়।

তবে, ২০১৭ সালে কাজের কাজ হয়নি। এত কিছু পর কোন এক অদৃশ্য শক্তিতে এখনো পর্যন্ত তিনি এলাকর ধ্বংসের কাজে লেগেই আছেন। নতুন বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে স্কুলের প্রধান শিক্ষের বেতন ও কলেজের অধ্যক্ষের বেতন তুলছেন তিনি। কালকে যদি এলাকার সাধারণ মানুষের প্রশ্নের সামনে পড়েন শতকরা ১০০ ভাগের মধ্যে ১০ ভাগ হিসাব দিতে ব্যর্থ হবেন তিনি।

আপনারা গেইটের নাম, কে হবেন মেনজিং কমিটি সভাপতি এখানে পড়েন আছেন। আর তিনি যে আপনার এলাকা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে ধ্বংস করে দিচ্ছে একা কী আমাদের চোখে পড়ে না।

মনে রাখা উচিত যে
দুজন বিদ্বান হলেও পরিত্যাজ্য।
এখনই প্রকৃত সময়।

তারা গেছে তো গেছে এলাকা মানুষ দেশের মানুষকে রাজনীতি শেখাতে চায় shame on you guys
17/10/2024

তারা গেছে তো গেছে এলাকা মানুষ দেশের মানুষকে রাজনীতি শেখাতে চায় shame on you guys

15/10/2024

#একটু #মনোযোগ #দিয়ে #লেখাটি #পড়া #উচিত #নয় #কী?

সিলেট শিক্ষা বোর্ড
উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষা ২০২৪
প্রতিষ্ঠান: আছিরগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ
মোট পরীক্ষার্থী: ৬৪ জন
উপস্থিত: ৬৪ জন
পাস করেছে: ২৫ জন
পাসের হার: ৩৯.০৬%
জিপিএ ৪.০০= 00 জন
জিপিএ ৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থী: 00 জন

আছিরগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের এমন ফলাফল ধারাবাহিক চলছে প্রতিবছর । এমনকী,এ বিদ্যায়ের এসএসসি ফলাফলের একই অবস্থা।
সমস্যাটা কোথায়

আপনারা এলাকার মানুষ হিসাবে, শিক্ষার্থী হিসেবে আমাদের কী একটুও হৃদয়ে রক্তকরণ হচ্ছে না?
মনে রাখবেন
বিজ্ঞানের চরম উৎকর্ষের এই যুগে আমাদের আছিরগঞ্জের শিক্ষাব্যবস্থাকে যুগোপযোগীকরণ, শিক্ষাক্ষেত্রে বৈষম্য দূরীকরণ এবং শিক্ষকদের নীতি-নৈতিকতার বিপর্যয় রোধ করতে না পারলে অমানিশার অন্ধকারে হারিয়ে যাবে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম।

প্রশ্ন হলো দায় কার?

মেসেজিং কমিটির দায়িত্ব কী? এখন আসবে তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন মুগ্ধ ভাই কই পানি লাগবে পানি
15/10/2024

মেসেজিং কমিটির দায়িত্ব কী?
এখন আসবে তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন
মুগ্ধ ভাই কই পানি লাগবে পানি

#একটু #মনোযোগ #দিয়ে #লেখাটি #পড়া #উচিত #নয় #কী?

সিলেট শিক্ষা বোর্ড
উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) পরীক্ষা ২০২৪
প্রতিষ্ঠান: আছিরগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ
মোট পরীক্ষার্থী: ৬৪ জন
উপস্থিত: ৬৪ জন
পাস করেছে: ২৫ জন
পাসের হার: ৩৯.০৬%
জিপিএ ৪.০০= 00 জন
জিপিএ ৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থী: 00 জন

আছিরগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের এমন ফলাফল ধারাবাহিক চলছে প্রতিবছর । এমনকী,এ বিদ্যায়ের এসএসসি ফলাফলের একই অবস্থা।
সমস্যাটা কোথায়

আপনারা এলাকার মানুষ হিসাবে, শিক্ষার্থী হিসেবে আমাদের কী একটুও হৃদয়ে রক্তকরণ হচ্ছে না?
মনে রাখবেন
বিজ্ঞানের চরম উৎকর্ষের এই যুগে আমাদের আছিরগঞ্জের শিক্ষাব্যবস্থাকে যুগোপযোগীকরণ, শিক্ষাক্ষেত্রে বৈষম্য দূরীকরণ এবং শিক্ষকদের নীতি-নৈতিকতার বিপর্যয় রোধ করতে না পারলে অমানিশার অন্ধকারে হারিয়ে যাবে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম।

প্রশ্ন হলো দায় কার?

18/08/2023

Address


Telephone

+8801758366225

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সত্যের পথে নতুনের খোঁজে posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share