L O V E f o r e v e r

  • Home
  • L O V E f o r e v e r

L O V E f o r e v e r This page saying
about love

আয়নাঘর থেকে বেরুনো মাইকেল চাকমা এতো সুস্থ্য সবল নাদুসনুদুস কেন? এই সহজ প্রশ্নটি আপনার মনে কখনও এসেছে! যদি আপনার কিউরিয়...
04/09/2024

আয়নাঘর থেকে বেরুনো মাইকেল চাকমা এতো সুস্থ্য সবল নাদুসনুদুস কেন? এই সহজ প্রশ্নটি আপনার মনে কখনও এসেছে! যদি আপনার কিউরিয়াস মন জানতে চায় তবে নিচের লেখাটি পড়ুন---
আয়নাঘর সত্য যেভাবে ভূত সত্য!
-------------------------------------------------
এখন পর্যন্ত আমার কাছে আয়নাঘর আরেকটা ফাতরামির নাম। ফ্যাসিস্ট সমন্বয়কদের নেতৃত্বাধীন সরকার ক্ষমতায় থেকেও এখন পর্যন্ত কুখ্যাত আয়নাঘর দেখাতে পারেনি কেন? ভেড়াকে ঘাস খাইয়ে বুঝ দেয়া যায়, মানুষকে না! আবেগ দেখিয়ে মূর্খদের ভুলিয়ে রাখা যায়, যুক্তিবোধ সম্পন্ন মানুষদের না।
আয়নাঘর সম্পর্কে যুক্তিসঙ্গত কোনো অস্তিত্ব, প্রমাণ এখন পর্যন্ত পাইনি বলে আয়নাঘর নামে কিছু আছে আর ভুত আছে মেনে নিচ্ছি! যুক্তি, তথ্য, প্রমাণ ছাড়া একটা গোষ্ঠীর কাছে অস্তিত্বহীন ভূত যেভাবে সত্য আয়নাঘরও সেভাবেই সত্য!
আয়নাঘর নামক গুজবখানা থেকে যারাই আসতেছে তারাই উল্টাপাল্টা কথাবার্তা বলতেছে। অসংলগ্ন কথাবার্তা বলতেছে। যত বেশি রোমাঞ্চিত, রোমহষর্ক বর্ণনা দিচ্ছে তত বেশি অসঙ্গতি ফুটে উঠেছে। নিজেদের বর্ণনায় নিজেরাই ফেঁসে যাচ্ছে। তাদের বক্তব্য, তাদের শরীরের গঠন, পারিপার্শ্বিক অবস্থার সাথে মিল পাওয়া যায় না।
সাধারণ উদাহরণ- আয়নাঘর থেকে মুক্তি পাওয়া মাইকেল চাকমা'র বর্ণনা অনুযায়ী তাকে এমন অন্ধকারে রাখা হয় যেখানে দিনরাত বুঝা যায় না। বছরের পর বছর যদি এমন আলোবাতাস ছাড়া অন্ধকারে রাখা হয় বিশেষ করে সূর্যের আলো ছাড়া তাহলে তার শরীরের রঙে এমনিতেই কিছু না কিছু পরিবর্তন আসার কথা। সাদা/ফর্সা হয়ে যাবার কথা। কিন্তু তার গায়ের রঙ, গড়ন আর বক্তব্যে মিলে না। বুঝাই যাচ্ছে ঘুম, খাওয়াদাওয়া ঠিকঠাক ছিল।
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে দন্ডিত মীর কাসেম পুত্র দাবি করেছে, ৮ বছর তার চোখ বাঁধা ছিল। ৮ বছর চোখ বাঁধা থাকলে খাওয়াদাওয়া করলো কীভাবে? স্নান+প্রাকৃতিক কাজ কীভাবে করলো? ৮ বছর চোখ বাঁধা থাকলে চোখে কি কোনো সমস্যা হতে পারে? লিস্টে চোখের ডাক্তার কেউ থাকলে কমেন্ট করুন প্লিজ। কাসিম পুত্রের গায়ের রঙেও কোনো পরিবর্তন নাই। তার চোখ বাঁধা থাকলে চোখের আশেপাশে কোনো দাগ নাই কেন? রক্ত জমাট বাঁধা বা রক্ত মরে যাওয়ার দাগ তো থাকার কথা। কিছু তো একটা থাকার কথা। অথচ তার কপালে কালো দাগ আছে যা নামাজ পড়লে হয়।
যে ক'জনকে মুক্তি দেয়া হয়েছে তাদেরকে মুক্তি দেয়ার সময় সাংবাদিক, লাইট, ক্যামেরা একশন নাই কেন? তাদের দাবি শেখ হাসিনা আয়নাঘর বানিয়েছে। এখন তো শেখ হাসিনা বিরোধী সরকার ক্ষমতায়। উপদেষ্টাদের সবার আগে উচিত ছিল সাংবাদিক ডেকে আয়নাঘর দেখানো। শেখ হাসিনার বিভৎসতা দেখানো। কারণ জনমনে কৌতূহল, সন্দেহ বিরাজ করছে। নানান প্রশ্ন ডালপালা মেলছে। উল্টো তাদের মুখে আয়নাঘর নিয়ে কোনো বক্তব্য নাই। কিন্তু কেন? আয়নাঘরের অস্তিত্ব থাকলে তো!
সরকার কেন চাইবে আয়নাঘরে মানুষ আটকে রেখে নিজের বিপদ ডেকে আনতে? ক্ষতি করার ইচ্ছা থাকলে তো সরকার khun করে সাগরে ভাসিয়ে দিতে পারতো। সেটা না করে আয়নাঘর নামক বন্দিশালায় বন্দী করে রাখবে কেন? এগুলো তো কমনসেন্সের বিষয়। আমি সরকার হলে আর আমার মধ্যে আয়নাঘরের মতো জঘন্য কোনো চিন্তা আসলে আমি শত্রুদের বন্দী করে রেখে নিজের এবং অন্যদের বিপদ বাড়াতাম না। এটা উপলব্ধি করা বা বুঝার জন্য তো রকেট সায়েন্স পড়া লাগে না। কমনসেন্স ব্যবহার করলেই বুঝা যায়।
আয়নাঘর থেকে একজন একজন করে মুক্তি পাবে কেন? একসাথে সবাইকে ছেড়ে দিলেই তো পারে? কাহিনি কী? নাকি হাসিনা সরকারের নাম করে এমন কেউ এদেরকে লুকিয়ে রেখে রাজনৈতিক খেলা খেলেছিল? সরকারের পদত্যাগে এখন সুবিধা নিতে চাচ্ছে? তাছাড়া আয়নাঘর থেকে এদেরকে কারা মুক্ত করতেছে? তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে না কেন? ফ্যাসিস্ট সমন্বয়কদের নেতৃত্বাধীন ইউনূসের সরকারের অগ্রাধিকার ভিত্তিক কাজ হওয়া উচিত ছিল আয়নাঘরের রহস্য উন্মোচন করা।
মীর কাসিম পুত দাবি করেছে তাকে আজান শুনতে দেয় নাই। এটাও একটা ডাহামিথ্যে কথা। ৮ বছর নিয়ম করে দিন ৫ বার এই কাজ কেউ করবে না এটা নিশ্চিত। আজান শুনলে সরকারের কী লাভ বা ক্ষতি হতে পারতো? আজান শুনতে না দেয়ার কথা বলায় আয়নাঘর সম্পর্কে যুক্তিবোধ সম্পন্ন মানুষের অবিশ্বাস আরও বেড়েছে। ধর্মীয় অনুভূতি ব্যবহার করে বিষয়টায় রঙ দেয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।
ফ্যাসিস্ট সমন্বয়কদের নেতৃত্বাধীন ইউনূসের সরকার এখন পর্যন্ত দেশবাসী তথা বিশ্ববাসীকে আয়নাঘর দেখাতে পারেনি। নাকি তারা নিজেরা আয়নাঘর বানাচ্ছে। বানানো শেষ হলে শেখ হাসিনার আয়নাঘর নামে চালিয়ে দেবে? আয়নাঘর নিয়ে আয়নাবাজি এখন পর্যন্ত এতটুকুই। পরবর্তী পর্বে আরও আসবে!
✍️জয়তূর্য চৌধুরী - আয়নাঘর - আগস্ট ১৯

Nice Poem
08/08/2024

Nice Poem

*লিওনার্দো ভিঞ্চির সৃষ্টি মোনালিসাকে পৃথিবীরসবচেয়ে সুন্দরি মেয়ের ছবি বলা হয়।কিন্তু মোনালিসার ছবিতে টর্চলাইট দিয়ে খুজ...
02/08/2024

*লিওনার্দো ভিঞ্চির সৃষ্টি মোনালিসাকে পৃথিবীর
সবচেয়ে সুন্দরি মেয়ের ছবি বলা হয়।

কিন্তু মোনালিসার ছবিতে টর্চলাইট দিয়ে খুজেও সৌন্দর্য খুজে পাওয়াটা কঠিন!
কিন্তু মোনালিসার ছবির সৌন্দর্য ঠিক
মোনালিসাতে নয়। সৌন্দর্যটা এই ছবির রহস্যে! রং
তুলিতে এই ছবি আকতে গিয়ে ভিঞ্চি জন্ম দিয়ে
গেছেন অসংখ্য রহস্যের.........
১৫০৩ সালে ভিঞ্চি মোনালিসা আকা শুরু করেন।
১৫১৫ সালে মোনালিসা আকার সময় তিনি রহস্যজনক
ভাবে মৃত্যবরণ করেন। ১২ বছর সময় নিয়ে আকা
মোনালিসার ছবি সম্পূর্ণ না করেই তিনি মারা যান!
অর্থাৎ আমরা মোনালিসার যে ছবিটি এখন দেখি
সেটিতে আরো কিছু আঁকার বাকি ছিল.......
ভিঞ্চি মোনালিসাকে কোন কাগজ বা কাপড়ে নয়,
এঁকেছিলেন পাতলা কাঠের উপর। অবাক করার বিষয়
হলো মোনালিসার ছবিটিকে যদি বিভিন্ন এঙ্গেল
থেকে দেখা হয় তবে মোনালিসা তার হাসি
পরিবর্তন করে!
এ যেন এক রহস্যময়ী মোনালিসা!
১৭৭৪ সালে সর্বপ্রথম প্যারিসের লুভর মিউজিয়ামে
মোনালিসার ছবিটির দেখা মিলে। কিন্তু ছবিটা
মিউজিয়ামে কিভাবে এল কিংবা কে আনল এমন
প্রশ্নের উত্তর মিউজিয়ামের কর্মীরাই জানতোনা!
কারণ তারা কাউকে ছবিটি নিয়ে আসতে দেখিনি!!
রহস্যময়ভাবে লুভর মিউজিয়ামে পৌছানো এই ছবি
১৯১১ সালে চুরি হয়ে যায়! রাতের আধারে চোরকে
দেখে মিউজিয়ামের এক কর্মী পরদিনই চাকড়ি
ছেড়ে পালিয়ে যায়। পরে সে বলেছিল সে চোরকে
দেখেছে। সেই চোর আর কেউ নয়। প্রায় ৩৫০ বছর
আগে মারা যাওয়া ভিঞ্চি!!
১০ বছর পর এই ছবিটি আবার ওই মিউজিয়ামে পাওয়া
যায়। লুভর মিউজিয়াম কতৃপক্ষ ছবিটি সংরক্ষনের
জন্য প্রায় ৫০ কোটি টাকা খরচ করে একটি নিরাপদ
কক্ষ তৈরী করে। হয়ত ভাবছেন একটা ছবির জন্য
এতো টাকা খরচ!!
এই ছবির বর্তমান মূল্যের তুলনায় ৫০ কোটি টাকা
কিছুই নয়। মোনালিসা ছবির বর্তমান অর্থমূল্য ৭৯০
মিলিয়ন ডলার।
টাকায় পরিমানটা ৫৩৮০ কোটি টাকা!!
মোনালিসা কে? প্রশ্নটির উত্তর ভিঞ্চি নিজেও
দিয়ে যাননি। ২০০৫ সালে খুজে পাওয়া এক চিঠিতে
অনেকে মোনালিসার পরিচয় খুজে পেয়েছেন বলে
দাবি করেন। ১৫০৩ সালে লেখা এই চিঠিতে
ভিঞ্চির বন্ধু ফ্রান্সিস জিয়াকন্ড তার স্ত্রী লিসা
জিয়াকন্ডের একটি ছবি আঁকতে ভিঞ্চিকে অনুরোধ
করেন। আর ওই সময় ভিঞ্চি মোনালিসার ছবি আঁকা
শুরু করেন।
২০০৪ সালে বিজ্ঞানী পাস্কেল পাটে মোনালিসার
ছবিকে আলাদা ভাগে ভাগ করে হাইডেফিনেশন
ক্যামেরায় ছবি তোলেন। পাস্কেল আবিষ্কার করেন
যে ভিঞ্চি যে রং ব্যাবহার করেছিলেন তার স্তর
৪০ মাইক্রোমিটার।
অর্থাৎ একটি চিকন চুলের থেকেও পাতলা!
পাস্কেল আরো আবিষ্কার করেন যে মোনালিসার
ছবিতে আরো ৩টি চিত্র আছে। তাদের একটি সাথে
লিসা জিয়াকন্ডের মুখের মিল খুজে পাওয়া যায়।
সম্ভবত ভিঞ্চি বন্ধুর অনুরোধে লিসার ছবিটিই
আঁকছিলেন। কিন্তু তিনি এমন কিছু দেখেছিলেন যা
পুরো ছবিতে অন্য এক নতুন মুখের জন্ম দিয়ে
দিয়েছে!
সান্ডারল্যান্ড ইউনিভার্সিটির এক সার্ভেতে
মোনালিসা সম্পর্কে অদ্ভুত কিছু তথ্য পাওয়া যায়।
মোনালিসাকে দূর থেকে দেখলে মনে হয় সে
হাসছে। কিন্তু কাছে গিয়ে তার দিকে তাকালে
মনে হয় সে গভীরভাবে কোন কিছু চিন্তা করছে।
মোনালিসার চোখের দিকে তাকালে তাকে
হাসিখুশি মনে হয়। কিন্তু তার ঠোটের দিকে
তাকালেই সে হাসি গায়েব!
সান্দারলেন্ড ভার্সিটির ছাত্ররা মোনালিসার
ছবির বামপাশ থেকে আল্ট্রা ভায়োলেট পদ্ধতি
ব্যাবহার করে ভিঞ্চির লেখা একটি বার্তা উদ্ধার
করে। বার্তাটি ছিল " লারিস্পোস্তা শ্রীমতি শিল্পী হাওলাদার
তোভাকি"। যার অর্থ "উত্তরটা এখানেই আছে।"
যুগের পর যুগ মানুষকে মুগ্ধ করে আসা মোনালিসার
এই ছবি দেখে জন্ম নেয়া হাজার প্রশ্নের মাঝে
সবচেয়ে বড় প্রশ্ন ছিল, এই ছবি দিয়ে ভিঞ্চি কি
বোঝাতে চেয়েছিলেন?"
প্যারানোরমাল ম্যাগাজিনের একদল তরুন ছাত্র
উত্তরটা বের করার জন্য অনেক চেষ্টা করেছে।
অবশেষে তারা যা জানিয়েছে সেটাও চমকে
দেয়ার মত!
ভিঞ্চি মোনালিসার ছবির বামপাশে গোপন বার্তা
দিয়েছিলেন "উত্তর টা এখানেই আছে"।

সে বাম পাশকে আয়নার কাছে আনলে একটা ছবি
তৈরী হয়। অবাক করার বিষয় এই তৈরী হওয়া ছবির
জীবটিকে ভিঞ্চি ১৫০০ সালের দিকে
দেখেছিলেন!
ছবিটা একটা এলিয়েনের!!
ভিনগ্রহের এলিয়েন.....!!
MG Rabbul Islam Pappu

Address


Telephone

+8801712348449

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when L O V E f o r e v e r posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to L O V E f o r e v e r:

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share