Comments
Our google location
সকল পাঠকদের জানাই আন্তর্জাতিক বই দিবসের শুভেচ্ছা।
New edition
সুলভ মূল্যে পাওয়া যাচ্ছে।
রাত পোহালেই মহালয়া
🌺 শুভ মহালয়া 🌺
"অটোফেজি" বা "উপবাস" এর উপকারিতাঃ-
°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°°
হিন্দু বা বৌদ্ধরা না খেয়ে থাকলে তাকে বলা হয় "উপবাস"।
খ্রিস্টানরা না খেয়ে থাকলে তাকে বলা হয় ‘’ফাস্টিং"।
মুসলিমরা রোজা রাখলে তাকে বলা হয় "সিয়াম"।
বিপ্লবীরা না খেয়ে থাকলে তাকে বলা হয় ‘’অনশন"।
আর, মেডিক্যাল সাইন্সে উপবাস করলে, তাকে বলা হয় "অটোফেজি"।
২০১৬ সালে নোবেল কমিটি জাপানের ডাক্তার
‘ওশিনরি ওসুমি’-কে অটোফেজি আবিষ্কারের জন্যে পুরষ্কার দেন ।
যাই হোক, ‘Autophagy‘ কি ?
Autophagy শব্দটি একটি গ্রিক শব্দ ।
Auto অর্থ নিজে নিজে এবং Phagy অর্থ খাওয়া ।
সুতরাং, অটোফেজি মানে নিজে নিজেকে খাওয়া ।
মেডিক্যাল সাইন্স থেকে জানা যায়, শরীরের কোষগুলো বাইরে থেকে কোনো খাবার না পেয়ে, নিজেই যখন নিজের অসুস্থ কোষগুলো খেতে শুরু করে, তখন মেডিক্যাল সাইন্সের ভাষায় তাকেই অটোফেজি বলা হয়।
আরেকটু সহজভাবে বলি -
আমাদের ঘরে যেমন ডাস্টবিন থাকে, অথবা আমাদের কম্পিউটারে যেমন রিসাইকেল বিন থাকে, তেমনি আমাদের শরীরের প্রতিটি কোষের মাঝেও একটি করে ডাস্টবিন আছে ।
সারা বছর শরীরের কোষগুলো খুব ব্যস্ত থাকার কারণে, ডাস্টবিন পরিষ্কার করার সময় পায় না। ফলে, কোষগুলোতে অনেক আবর্জনা ও ময়লা জমে যায় ।
শরীরের কোষগুলো যদি নিয়মিত তাদের ডাস্টবিন পরিষ্কার করতে না পারে,
তাহলে কোষগুলো একসময় নিষ্ক্রিয় হয়ে শরীরে বিভিন্ন প্রকারের রোগের উৎপন্ন করে। ক্যান্সার বা ডায়াবেটিসের মতো অনেক বড় বড় রোগের শুরু হয় এখান থেকেই। মানুষ যখন খালি পেটে থাকে, তখন শরীরের কোষগুলো অনেকটা বেকার হয়ে পড়ে। কিন্তু তারা তো আর অলস হয়ে বসে থাকে না, তাই প্রতিটি কোষ তার ভিতরের আবর্জনা ও ময়লাগুলো পরিষ্কার করতে শুরু করে দেয় ।
কোষগুলোর আমাদের মতো আবর্জনা ফেলার কোন জায়গা নেই বলে, তারা নিজের আবর্জনা নিজেই খেয়ে ফেলে। মেডিক্যাল সাইন্সে এই পদ্ধতিকে বলা হয় অটোফেজি।
শুধুমাত্র এই জিনিসটা আবিষ্কার করেই জাপানের, ওশিনরি ওসুমি (Yoshinori Ohsumi) ২০১৬ সালে নোবেল পুরস্কারটা পেয়ে গেলেন ।
তিনি আবিষ্কার করেন যে ১২-২৪ ঘন্টা উপবাস রাখলে মানুষের দেহে অটোফেজি চালু হয়।
তিনি প্রমান করেন যে, উপবাস থাকার মাধ্যমে মানুষের নিম্নলিখিত উপকার গুলো হয়-
১| দেহের সেল পরিস্কার হয়।
২| ক্যান্সার সেল ধ্বংস হয়।
৩| পাকস্থলীর প্রদাহ সেরে যায়।
৪| ব্রেইনের কার্যকরীতা বাড়ে।
৫| শরীর নিজে নিজেই সেরে যায় (Autophazy)।
৬| ডায়াবেটিস ভালো হয়।
৭| বার্ধক্য রোধ করা যায়।
৮| স্থূলতা দূর হয়।
৯| দীর্ঘ জীবন লাভ করা যায়।
সকলকে জানাই কৃষ্ণ প্রীতি ও শুভেচ্ছা।
#শুভ_জন্মাষ্টমী
আমাদের প্রকাশিত বিভিন্ন সাইজের গীতা।
আসুন সকলে গীতা পাঠ করি।
#নিউ_এজ_পাবলিকেশন্সের পক্ষ থেকে জানাই জন্মাষ্টমীর প্রীতি শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।
পরম করুনাময় সৃষ্টিকর্তা যেন মহামারী থেকে সকলকে রক্ষা করেন।
#শুভ_জন্মাষ্টমী
ইসকন জিবিসি ভক্তিচারু স্বামী মহারাজ আমেরিকার ফ্লোরিডার অঙ্গরাজ্যের মায়ামিতে কোভিড 19 করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ইহলোক ত্যাগ করেছেন।
ইনি ইসকনের প্রতিষ্টাতা শ্রীল প্রভুপাদের দ্বারা অনুপ্রানিত হয়ে শিষ্যত্ব গ্রহন করেন।
তিনি ১৯৪৫ সালে কোলকাতায় জন্মগ্রহন করেন। এবং উচ্চশিক্ষার ১৯৭০ সালে জন্য জার্মানী গমন করেন।
শ্রীল প্রভুপাদ উনার লেখা ইংরেজী গ্রন্থ গুলোর বাংলা অনুবাদ করতে উনাকে জীবদ্দশায় নির্দেশ দিয়ে যান।তিনি সেই দায়িত্ব যথাযথ পালন করেন।
তিনি ভারতের উজ্জয়নী(মধ্যপ্রদেশ) একটি ইসকন সেন্টার স্থাপন করেন।যেটি একটি পবিত্র জায়গায় অবস্থিত।যেখানে শ্রীকৃষ্ন, তার ভ্রাতা বলরাম ও মিত্র সুধামার সাথে সান্ধিপানি মুনির আশ্রমে বেদশিক্ষা গ্রহন করেন।
মধ্যপ্রদেশে ইসকনের মিড ডে মিল চালু করেন যে প্রজেক্টের আওতায প্রতিদিন ১৭ লক্ষ শিশুকে দুপুর বেলার কৃষ্নপ্রসাদ বিতরন করেছেন।
আমেরিকার সর্বোচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্টাণ MIT ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ ইনফরমেশন টেকণোলজিতে ইন্জিনিয়ারিং,লিডারশীপ,ম্যানেজমেন্ট এর উপর অসংখ্য সেমিনার করেছেন।
গত ডিসেম্বর হতে সারা বিশ্বে ধীরে ধীরে যখন করোনার প্রকোপ বাড়ছিল তখন তিনি এমন বিরুপ পরিস্থিতিতেও করোনার হটস্পট আমেরিকার ফ্লোরিডায় তার প্রতিষ্টিত আরেকটি ইসকন সেন্টারের ভক্তদের দেখার অভিলাসে আমেরিকা গমন করেন জীবন ঝুঁকি নিযে মায়াপুর, উজ্জয়নীর ভক্তদের নিষেধ অমান্য করে।
আমেরিকা গমনের আগে তিনি বলেছিলেন শ্রীল প্রভুপাদ ভক্তদের বৈষ্ণব হবার দীক্ষা দিয়েছেন বৃন্দাবন,বর্ষানা,রাধাকুন্ড, শ্যামকুন্ড,মথুরায় থাকার জন্য নয়।
কৃষ্ণভাবনামৃত সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দিতে, আমি জানি আমেরিকা এমন পরিস্থিতিতে আমি গেলে আমি আক্রান্ত হতে পারি এমনকি মারাও যেতে পারি কিন্তু কৃষ্নভাবনামৃত প্রচারে ভক্তদের টানে আমাকে যেতেই হবে।
সেই যে গেলেন আর ফিরলেন না আমেরিকায় গিয়ে তিনি কোভিড 19 ভাইরাসে আক্রান্ত হলেন। এবং আজ ৪/৭/২০২০ সালে ভেন্টিলেটর সাপোর্টে এই মহান বৈষ্ণব দেহ রেখেছেন।
রেখে গেছেন সারা বিশ্বে কোটি কোটি ভক্তকে।
দিব্যান লোকান স্বগচ্ছতু।
😭😭😭😭😭😭
We are in deep shock for his untimely Demise.
Rest in peace Rising star 💔 Susant Singh Rajput
জাতীয় অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান আর নেই। রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে অাজ বিকাল ৪টা ৫৫ মিনিটে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। এই কীর্তিমান শিক্ষাবিদের বিদায়ে আমরা শোকাহত।