MD:Jilhoz Khan

  • Home
  • MD:Jilhoz Khan

MD:Jilhoz Khan আমার ব্যবহারই বলে দেবে আমি কোন ধরণের মানুষ

আপনি ভোট দেয়ার সুযোগ পেলে কি মার্কায় ভোট দিবেন
05/09/2023

আপনি ভোট দেয়ার সুযোগ পেলে কি মার্কায় ভোট দিবেন

নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামীন ধৈর্য শীল কে পছন্দ করেন।
04/09/2023

নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামীন ধৈর্য শীল কে পছন্দ করেন।

আজকে বাংলাদেশ শ্রীলংকার সাথে কত রানে বা কত উইকেটে জিতবে কমেন্টে সবাই জানান।
31/08/2023

আজকে বাংলাদেশ শ্রীলংকার সাথে কত রানে বা কত উইকেটে জিতবে কমেন্টে সবাই জানান।

31/08/2023

আমাদের বন্ধুরা ২ কেজি ওজনের ইলিশ মাছ বিক্রি করছে সাড়ে তিনশ টাকা কেজি আর আমরা বিক্রয় করছে কয় টাকা কেজি সবাই কমেন্টে জানাবেন দয়া করে।

কথা ঠিক না ভেজাল।
07/08/2023

কথা ঠিক না ভেজাল।

03/08/2023
09/07/2023

রাজনীতি বিষয়ে জ্ঞান দান চেষ্টা করতেছিলাম একটা কুকুরকে দেখা যাক কতদিন দেয়া যায় মানুষ তো আর এখন শোনে না

এই নাস্তিক কুলাঙ্গার আসাদ নুরের বিষয়ে যেকোনো সময় লাইফে কথা বলব।
06/07/2023

এই নাস্তিক কুলাঙ্গার আসাদ নুরের বিষয়ে যেকোনো সময় লাইফে কথা বলব।

আঞ্চলিক ভাষায় কী নামে চিনেন??🤔🤔
05/07/2023

আঞ্চলিক ভাষায় কী নামে চিনেন??🤔🤔

মরিচ, মরিচ দাদা, কাঁচা মরিচ আমার কাছে নেইকো বুবু কম দামের মরিচ।আমার কাছে আছে বুবু শুধু কাঁচা মরিচপায়ের তোড়া, হাতের বাল...
01/07/2023

মরিচ, মরিচ দাদা, কাঁচা মরিচ
আমার কাছে নেইকো বুবু কম দামের মরিচ।
আমার কাছে আছে বুবু শুধু কাঁচা মরিচ

পায়ের তোড়া, হাতের বালা
থাকে যদি City Gold-এর chain, দিয়ে যাবেন
তাতে সমান সমান তোমরা কাঁচা মরিচ পাবেন।
আমার কাছে পাবেন শুধু কাঁচা মরিচ

আমাদের আর কথা হবে না। মনে ঝ*ড় সৃষ্টি হবে, বি*প*দ*সীমা অতিক্রম হবে, কথা না বলতে-বলতে নিঃশ্বাসটা গলার দুয়ারে এসে আ*ট*কে পড়...
21/06/2023

আমাদের আর কথা হবে না। মনে ঝ*ড় সৃষ্টি হবে, বি*প*দ*সীমা অতিক্রম হবে, কথা না বলতে-বলতে নিঃশ্বাসটা গলার দুয়ারে এসে আ*ট*কে পড়বে...তবুও আমরা চাইলেও কথা বলতে পারবো না।

একই শহর, মুখস্ত রাস্তা, পরিচিত মেঘ...তবুও দু'জন আলাদা বৃষ্টিতে চোখের পানি মিশিয়ে রাখবো। সামনাসামনি হওয়ার ভ*য়ে কেউ কখনও কারও পথের দিকে ভুলেও হাঁটতে যাবো না।

আষাঢ়ি সন্ধ্যার জ্বরে আমাদের শরীর পু*ড়*বে, নির্ঘুম রাতের চোখে'রা ক্লান্ত হয়ে অন্ধকার জড়িয়ে ধরবে...তবুও কেউ কারও খোঁজ নেবো না।

হুট করে অধিকার পাওয়া মানুষগুলো আমাদের অনুভূতি বোঝার চেষ্টা করবে। কিন্তু কখনও তারা আমাদের ভাগ্যের ক্ষ*ত দেখতে পাবে না।

আমাদের অলিখিত ভালোবাসার কাঠগোলাপেরা সেদিন থেকে আমাদের ছাড়াই বাঁচতে শিখে যাবে।

কিন্তু দেখে নিও, আমরা নিজের অজান্তেই তখন থেকে ভালো থাকতে ভুলে যাবো।

11/06/2023

হ্যাঁ সত্যিই! আপনি যদি কাজ করতে ইচ্ছুক হন তবে আপনি যে কোনও কিছু পেতে পারেন। আপনি যেখানে চান সেখানে পৌঁছাতে যত সময় লাগে না কেন, হাল ছেড়ে দেবেন না, সবকিছুর জন্য সময় লাগে, ধৈর্য ধরুন। লাগাতে থাকুন

11/06/2023

Yes indeed! You can get anything if you're willing to put in the work. Don't give up no matter how long it takes to get to where you want, everything worth having takes time, be patient. Keep putting in the work consistently toward your goals and don't lose hope no matter what you face along the way. There is no obstacle you can't get past and no setback you can't bounce back from.

03/12/2022

ক্যামেরুন কেমন দিলো ভরন... Brazil

তার সকল কন্ট্রোভার্সি যদি আমরা বাদ দিই, তবে হিরো আলম থেকে আমাদের শিখার অনেক কিছুই আছে। সেটা হলো সামনে যাই আসুক না কেন, ম...
30/10/2022

তার সকল কন্ট্রোভার্সি যদি আমরা বাদ দিই, তবে হিরো আলম থেকে আমাদের শিখার অনেক কিছুই আছে। সেটা হলো সামনে যাই আসুক না কেন, মানুষ যতই আপনাকে নিয়ে বাজে কথা বলুক না কেন, আপনাকে নিয়ে হাসাহাসি বা ট্রল করুক না কেন, এই পৃথিবীতে থেমে থাকলে চলবে না, সামনে এগিয়ে যেতে হবে সকল বাধা আর সমালোচনা পিছনে ফেলে। হিরো আলমের এই গুণটা আমাকে অনেক অনুপ্রাণিত করে। অনেকেই হয়তো আমার সাথে একমত হবেন না, কিন্তু আমাদের মাঝে যদি এই গুণটা থাকে তবে দেখবেন জীবনে লক্ষ্য অর্জনের পথটা অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে। এই পৃথিবীতে অনেকেই আপনাকে থামিয়ে দিতে চাইবে, কিন্তু আপনার লক্ষ্য অর্জনের পথে থেমে গেলে চলবে না, এগিয়ে যেতে হবে ।( সংগৃহীত)

19/10/2022

কুষ্টিয়া শহরে কিছু শিশু বিশেষজ্ঞর নাম
আমাদের ছোট্ট শিশুটির যখন কোন রোগে আক্রান্ত হয় তখন ভীষণ দুঃচিন্তায় পড়ে যায়। তাই কুষ্টিয়া ও এর আশেপাশের মানুষের সুবিধার জন্য কিছু শিশু ও কিশোর রোগ বিশেষজ্ঞ নাম দিলাম।

১. ডাঃ মোঃ জমির উদ্দিন
এম বি বি এস, বি সি এস, এমপিএইচ, ডিসিএইচ
সহকারী অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান শিশু বিভাগ
কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, কুষ্টিয়া ।


২. ডাঃ ফিরোজ আহমেদ
এম বি বি এস (ঢাকা), বি সি এস (স্বাস্থ্য) এম.ডি (শিশু)
কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, কুষ্টিয়া ।

৩. ডাঃ এ. বি. সিদ্দিকী
এম বি বি এস, ডিসিএইচ, এফ সি পি এস(প্রেডিয়াট্রিক)
কনসালটেন্ট শিশু
কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল কুষ্টিয়া

৩. ডাঃ মোঃ এইচ এস কল্লোল
এম বি বি এস, ডিসিএইচ, এফ সি পি এস(শেষ পর্ব) শিশু
শিশু ও কিশোর রোগ বিশেষজ্ঞ
জুনিয়র কনসালটেন্ট শিশু

৪. ডাঃ নাসরিন আক্তার
এম বি বি এস, এম সি পি এস, এফ সি পি এস(শিশু)
শিশু ও কিশোর রোগ বিশেষজ্ঞ
কনসালটেন্ট শিশু

আরও তথ্য জানার থাকলে দয়াকরে আপনার মতামত জানান।

গনমাধ্যম কর্মী হিসাবে পরিচিত হওয়ার পূর্ব শর্তঃ-"সংবাদ লেখার কৌশল"--------------------------------সাংবাদিকতা (Journalism)...
15/10/2022

গনমাধ্যম কর্মী হিসাবে পরিচিত হওয়ার পূর্ব শর্তঃ-

"সংবাদ লেখার কৌশল"
--------------------------------
সাংবাদিকতা (Journalism) এই সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় মহান পেশা। অনেকেই এই পেশার প্রতি আগ্রহী হচ্ছে। বাংলাদেশে এখন মিডিয়ার সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় এই পেশার প্রচুর লোকও দরকার। গণমাধ্যমে দেশ বিদেশের ঘটে যাওয়া ঘটনা কিংবা অন্য যে কোন তথ্য মানুষের জন্য বিশেষ পদ্ধতিতে উপস্থাপন করাই সাংবাদিকতা। একজন সাংবাদিক গণমাধ্যমে যা তুলে ধরেন সেটাই সংবাদ (News)। সাংবাদিকতা করার জন্য আপনাকে আগে জানতে হবে সংবাদ লেখার বা উপস্থাপনের কৌশল।

সংবাদ কী (What is News)
-----------------------------------------
প্রতিদিনের ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো মানুষকে জানানোর জন্য গণমাধ্যমে প্রকাশের নামই সংবাদ। যা মানুষকে দেশ-বিদেশের ঘটনাগুলো সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা প্রদান করে।

মূলত সংবাদ বলতে বোঝায়-

যা কিছু নতুন যা মানুষ জানতে চায়
অর্থগত দিক : NEWS শব্দটি North, East, West, South এই শব্দগুলোর সংক্ষিপ্ত রূপ। অর্থাৎ চারদিকের খবর।

নিউজজের নতুন রূপঃ-
NEW’s শব্দটি ইংরেজীতে New something শব্দের বহুবচন অর্থাৎ নতুন কিছু।

সংবাদের বিষয়ঃ
------------------------
তাৎক্ষণিক, ঘটনা-দুর্ঘটনা, দ্বন্দ্ব-সংঘাত, অপরাধ, অর্থ, যৌনতা, খ্যাতি, নৈকট্য (ভৌগলিক ও মনস্তাত্বিক), আকার, তাৎপর্য, উন্নয়ন-অগ্রগতি, রহস্য, মানবিক আবেদন, আবিষ্কার, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা।

একটি সংবাদপত্রে ৫টি জিনিস থাকে : খবর, ছবি, মতামত, বিজ্ঞাপন ও বিনোদন।

সংবাদের প্রকারভেদঃ

* নিউজ (* হার্ড নিউজ *সফট নিউজ, * স্কুপ নিউজ * এক্সক্লুসিভ নিউজ)

* স্থানীয় সংবাদ * জাতীয় সংবাদ * আন্তর্জাতিক সংবাদ

সংবাদের বৈশিষ্ট :
(যথার্থতা) Accuracy

(ভারসাম্য) Balance – সব পক্ষের ভাষ্য থাকবে

(সংক্ষিপ্ত, বাহুল্যবর্জিত) Brevity

(স্বচ্ছতা) Clarity

(বিশ্বাসযোগ্যতা) Credibility

(নির্যাস) Condense

*বহুধাপ তথ্য যাচাই
*পক্ষপাতহীন
*পূর্ণাঙ্গতা
*সামাজিক দায়বদ্ধতা
*সম্পাদকীয় নীতির আলোকে
*তথ্যের যথাযথ বরাত
সংবাদের ABC বলা হয় এগুলোকো।

সংবাদ কাঠামো :
সংবাদের প্রধানত তিনটি অংশ: শিরোনাম, ইন্ট্রো, বর্ণনা।

" 5W"
1H :Who-কে,What-কী,When-কখন,Why-কেন,
Were-কথায় and How-কিভাবে। বাংলায় যাকে বলে
সড় ‘ক’।

5W 1H সংবাদ কাঠামোর একটি মৌলিক উপাদান। অর্থাৎ সংবাদের মধ্যে অবশ্যই কে, কী, কখন, কেন, কোথায় এবং কিভাবে- এই প্রশ্নগুলোর উত্তর থাকতে হবে।

যেসব বিষয় খেয়াল রাখতে হবেঃ

*সহজ-সরল ভাষা ক্স বানান ও ভাষারীতি, বাক্যগঠন, নামের বানান, পদবি সঠিক হওয়া।
*ব্যাকরণগত ক্রুটি না থাকা।
*শব্দ চয়নে সাবধানতা
*নিহতের সংখ্যা, আহতের সংখ্যা, ক্ষয়-ক্ষতির পরিমান নির্ভুল হওয়া। অনুমান করে লেখা যাবে না।
*রিপোর্টারের মতামত, বক্তব্য না থাকে। বিজ্ঞাপন ধর্মী না হওয়া।
*অনুমান করে কিছু লেখা যাবে না। ঘটনা ঘটার আগেই লেখা যাবে না।
*বর্ণবাদী, জাতিগতবিভেদ, ধর্মীয় বিতর্কীত বিষয় এরিয়ে চলা।
*টেলিফোনে তথ্য সংগ্রহের ক্ষেত্রে আগে কুশল জানা, তার কথা বলার সময় আছে কিনা জিজ্ঞাসা করা।
*অপমান সূচক কথা না থাকা।
*উস্কানি দেয়া যাবে না।
*উক্তি ব্যবহারের সাবধানতা।
*সাংবাদিকতার নীতিগুলো মেনে চলা।

Journalist শব্দটি এসেছে Journal শব্দ থেকে। Jour অর্থ দিন। তাই Journal বলতে বোঝায় দৈনন্দিন ঘটনাবলীর সুবিন্যাস্ত মুদ্রিত উপস্থাপনা।

সাংবাদিকের যোগ্যতাঃ-

*শিক্ষা
*সংবাদ অনুধাবনের ক্ষমতা
*আগ্রহ-কৌতুহল-উদ্যম
*উদ্ভাবনী-অনুসন্ধানী-সৃজনশীল মানসিকতা
*প্রচলিত আইন সম্পর্কে ধারণা
*যুগোপযোগী জ্ঞান(তথ্য-প্রযুক্তি ও অন্যান্য)
*রচনারীতি ও ভাষার ওপর দখল
*গণমুখী
*গণমাধ্যমের পলিসি সম্পর্কে ধারণা
*পরিস্থিতিগত পরিমিত বোধ (আবেগ নিয়ন্ত্রণ)
*সময়জ্ঞান
*পেশাদারিত্ব ও পেশার প্রতি নিবেদন।

"সংবাদের উৎস"
-----------------------
*সরাসরি অনুসন্ধান
*সোর্স
*প্রেসবিজ্ঞপ্তি
*সংবাদ সম্মেলন
*ঘটনা-দুর্ঘটনা

সোর্সের সাথে সম্পর্কঃ

*সঠিক সোর্স সম্পর্কে জানা
*নিজেকে তুলে ধরা
*আস্থার সম্পর্ক
*সোর্সকে বিপদে না ফেলা
*উত্তম শ্রোতা হওয়া
*বিকল্প সোর্সের ব্যবস্থা রাখা।
*কোন সংবাদে কার বক্তব্য থাকবে সেটি সম্পর্কে ধারণা রাখা।

রিপোর্ট কেন ছাপা হয় না?

*লেখা ভালো না হলে।
*তথ্যে গড়মিল থাকলে।
*রিপোর্ট অসম্পূর্ণ হলে।
*যথাযথ কর্তৃপক্ষের বক্তব্য না থাকলে।
*নির্দিষ্ট সময়ে পাঠাতে না পারলে

ভালো লেখার শর্ত
------------------------- "পড়া"
পাঠক নয়, সাংবাদিক হিসেবে পড়া। সংবাদপত্র পড়ার সময় লেখার স্টাইল খেয়াল করা।
নিয়মিত লেখার অভ্যাস করা। প্রতিদিন অন্তত কিছু লেখা। (স্যোশাল মিডিয়া, লিটলম্যাগ, ব্লগ)

"ধন্যবাদ"

14/10/2022

চোখ উঠলে বা ভাইরাস হলে অবশ্যই যা করবেন।

চোখ যে শুধু মনের কথা বলে তা নয়, চোখ আপনার রোগের কথাও বলে। চোখের সাদা অংশ লালচে হলে, চোখ দিয়ে পানি পড়লে বা ব্যথা অনুভব করলে সাধারণত আমরা চোখ ওঠা বলি। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় যাকে বলে কনজাংটিভাইটিস। গরম আর বর্ষায় এই চোখ ওঠার প্রকোপ বাড়ে। রোগটি ছোঁয়াচে। ফলে দ্রুত অন্যদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে।

কনজাংটিভাইটিসের লক্ষণ হলো- চোখের নিচের অংশ লাল হয়ে যাওয়া, চোখে ব্যথা, খচখচ করা বা অস্বস্তি। প্রথমে এক চোখ আক্রান্ত হয়, তারপর অন্য চোখে ছড়িয়ে পড়ে। এ রোগে চোখ থেকে পানি পড়তে থাকে। চোখের নিচের অংশ ফুলে ও লাল হয়ে যায়। চোখ জ্বলে ও চুলকাতে থাকে। আলোয় চোখে আরও অস্বস্তি হয়।

সম্প্রতি কুষ্টিয়াসহ সারা দেশে চোখ ওঠা রোগের প্রকোপ বেড়ে গেছে। রোগটি সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান না থাকায় অনেকেই বিভ্রান্তিতে পড়ছেন। এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সাধারণত ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার কারণে চোখ ওঠা রোগ হয়। আবার কখনও কখনও অ্যালার্জির কারণেও এ রোগ হয়ে থাকে। যে মৌসুমে বাতাসে আদ্রতা বেশি থাকে, সে সময় এ রোগটা বেশি হয়।

চিকিৎসকরা বলছেন, এ রোগটি ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া দুই কারণেই হতে পারে। যাদের চোখ জ্বালাপোড়ার সঙ্গে ময়লা আসে তাহলে সেটা ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন। একে বলে ব্যাকটেরিয়াল কনজাংটিভাইটিস। আর শুধু ভাইরাল ইনফেকশন হলে চোখ জ্বালাপোড়া করে এবং লাল হলে হয়ে যায়। এক্ষেত্রে চোখে হাত দেয়া যাবে না। এলার্জি হয় এমন খাবার এড়িয়ে যাওয়াই ভালো।

চিকিৎসকরা আশ্বস্ত করে বলেন, তবে এ রোগ নিয়ে উদ্বেগের কিছু নেই। কিছুদিন ঘরে থেকে প্রাথমিক চিকিৎসা নিলেই ঠিক হয়ে যায়।

রাজধানীর জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের চিকিৎসক ফাতিমা-তুজ জোহরা জানান, যেহেতু রোগটি ছোঁয়াচে, তাই যতটা সম্ভব আইসোলেশনে থাকা ভালো। ছোঁয়াচে এবং বাতাসের মাধ্যমে ছড়ায় বলে লোকজন থেকে দূরে থাকতে বলা হয়। সানগ্লাস পরে থাকতে হবে। চুলকানি হলে রোগী ঠান্ডা এবং এলার্জিজনিত রোগের ওষুধ খেতে পারেন। চোখের কিছু ড্রপ রয়েছে, আমরা সেগুলো সাজেস্ট করি। তবে অনেকেই বার বার চোখে হাত দেয় বা চুলকায়। এতে চোখের ক্ষতি হতে পারে। তবে ভয়ের তেমন কোনো কারণ নেই। সাধারণ ৬ থেকে ৭ দিনেই এটি ভালো হয়ে যায়।

বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলেন, করোনার এ সময় চোখ ওঠা নিয়ে আরও সতর্ক হতে হবে। কারণ করোনার সংক্রমণে কারও কারও চোখে প্রদাহ হতে দেখা যাচ্ছে। কাজেই এ সময় চোখ উঠলে করোনার অন্য উপসর্গ রয়েছে কি না, তা খেয়াল করতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে প্রয়োজনে করোনার পরীক্ষা করাতে হবে।

এ বিষয়ে করণীয়-

# সাবানপানি দিয়ে কিছুক্ষণ পরপরই হাত পরিষ্কার করতে হবে।
# কোনো কারণে চোখ ভেজা থাকলে চোখ টিস্যু পেপার দিয়ে মুছে নিতে হবে। ব্যবহারের পর টিস্যু পেপারটি অবশ্যই ময়লার ঝুড়িতে ফেলে দিতে হবে। না হলে ব্যবহার করা টিস্যু পেপার থেকে সংক্রমণ ছড়াতে পারে।

# চোখ উঠলে চশমার ব্যবহার করুন। এতে চোখে স্পর্শ করা কমবে এবং ধুলাবালু, ধোঁয়া থেকে চোখ রক্ষা পাবে। আলোয় অস্বস্তিও কমবে।

# চিকিৎসকের পরামর্শে অ্যান্টিবায়োটিক ড্রপ ব্যবহার করতে পারেন।

আরও পড়ুন: চোখ ওঠা রোগীদের নিয়ে বিমানবন্দরের জরুরি নির্দেশনা

# নিজের ব্যবহার করা প্রসাধনসামগ্রী ও ব্যক্তিগত কাপড়চোপড় অন্য কাউকে ব্যবহার করতে দেয়া যাবে না। একইভাবে অন্যের ব্যবহৃত প্রসাধনসামগ্রী ও ব্যক্তিগত জিনিসপত্র রোগীর ব্যবহার করা চলবে না।

# চোখ ঘষে চুলকানো যাবে না। অন্য কারও আই ড্রপ ব্যবহার করা উচিত হবে না। এতে আবার কনজাংটিভাইটিস হতে পারে।

# প্রয়োজনে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

# ভিটামিন সি এর পাশাপাশি সুষম খাবার খাওয়া।

# এ সময়ে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিতে হবে

09/09/2022

কেউ খাবার যোগাতে কাজের সন্ধানে দৌড়াচ্ছে, আবার কেউ অতিরিক্ত খেয়ে, খাবার হজমের জন্য দৌড়াচ্ছে.

গভীর রাতে কারো পাজেরো গাড়ি থামছে নিষিদ্ধ পল্লীতে, ঘরে অপেক্ষারত স্ত্রী দীর্ঘশ্বাস ফেলছে!
কেউ ভাঙা ঘরে থেকেও স্ত্রীকে নিয়ে অবিরত সুখের স্বপ্ন বুনছে!

কেউ ভাবছে আর কয়েকটা দিন ডিভোর্স পেপারে সাইন করলেই মুক্তি!! কেউ একটা সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য যুদ্ধ করে চলছে.

কেউ সন্তান ডাস্টবিনে ফেলে দিয়ে দায়মুক্ত হতে চাইছে. কেউ একটা সন্তানের জন্য সারাটা জীবন হাহাকার করছে!

কেউ লাখ টাকার ডাইনিং টেবিলে বসেও তৃপ্তি সহকারে ভাত খেতে পারছেনা!
কেউ পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ কচলিয়ে গোগ্ৰাসে ভাত গিলছে.

কারো দামি খাটে শুয়েও আবার ঘুমের ওষুধ খেতে হচ্ছে! কেউ আবার হিমেল হাওয়ায়,রাস্তায়,ওভার ব্রিজে অঘোরে ঘুমোচ্ছে.

কারো পড়ার টেবিলে নতুন বইয়ের সমারোহ কিন্তু পড়তে ইচ্ছে করছেনা.
কেউ পুরাতন বইয়ের দোকান চষে বেড়াচ্ছে, পকেট খালি বলে!

কেউ বিলাস বহুল গাড়িতে বসে চিন্তিত, সন্তানগুলো মানুষ হলোনা! এতো সম্পত্তি রাখতে পারবেতো?
কেউ পায়ে হেঁটে পথ চলছে, মনে মনে ভাবছে সন্তানতো মানুষ করতে পেরেছি! আল্লাহ চাইলে, ওরাই জীবনটা এখন গড়ে নিবে.

সত্যিই নানান রঙের মানুষ, নানান রঙের স্বপ্নের ঘুড়ি...!
তবে শেষ ঠিকানা সাড়ে তিন হাত মাটি।

05/09/2022

ভবিষ্যৎ কি হবে?

15/08/2022

হয় তো একদিন আমি উধাও হবো এই পৃথিবী থেকে। পৃথিবীর সব কিছু তার নিয়ম মাফিক চলবে শুধু সেদিন আমার নিয়ম গুলো স্তব্ধ হয়ে যাবে। হয়তো কিছু মানুষের মুখে সেদিন আমি পৃথিবীর সেরা মানুষ থাকবো।

আমার সুনাম সবার আমার চরম শত্রুর মুখেও থাকবে সেদিন। সন্ধ্যা পেরিয়ে রাত হবে পাখিরা ফিরবে তার আপন নীড়ে,আমার আর ফেরা হবে না। কারণ আমার বেলা সেদিন আমার বেলা ফুরিয়ে যাবে।

নিভে যাবে আমার জীবনের সব সন্ধ্যা তারা গুলো। হয়তো আস্তে আস্তে করে আমাকে সবাই ভুলে যাবে।রঙিন মখমল দিনগুলি হারিয়ে যাবো আমি৷ খুব ছিমছাম ও নির্জনে কোথাও দাফন করা হবে আমায়৷

হয়তো কোনো এক বিকেলে অনেক মানুষেরা কবরস্থানে ঘুরতে আসবে৷ উপভোগ করবে ঝরা বিকেলকে৷ ছোট, বড়—কতজন কবস্থানের পাশ দিয়ে হাসতে হাসতে থাকবে৷ কত মানুষ কবর জিয়ারত করে কাঁদবে৷

আমি সেদিন কবর মাঝারে থাকবো৷ হুঁ-হঁ করে কেঁদে আফসোস করবো আমি! আহা!
কবরের উপরে ঝরে পড়বে অনেক পাতা৷ কেউ কুড়িয়ে নিবে না৷ কবরের চারদিকে থাকবে বাহারী ফুল৷

বকুল ফুলও থাকবে হয়ত চারদিকে৷ সেগুলো ফের শুকিয়ে নুয়ে পড়বে৷ ঝরে পড়বে গাছতলায়৷ কেউ নিবে না৷ কারণ কবরের ফুলকে কেউ নিতে চায় না৷

কিছু আক্ষেপ ভরা কষ্ট থেকে যাবে এই আক্ষেপে হয়তো আমার কবরটা নূয়ে পড়বে।এই ছোট্ট জীবনে যা পেয়েছি যা হারিয়েছি সব কিছু মেনে আলহামদুলিল্লাহ বলে সবার থেকে বিদায়(Collected )

10/08/2022

বহুমুখী চাপে থাকা অর্থনীতির কথা না ভেবে জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর সাহস কোথায় পেল সরকার প্রশ্ন বিশেষজ্ঞদের

12/07/2022

শোয়েব আখতার ক্রিকেট ছেড়েছেন প্রায় এক যুগ হতে চলল। এখন পর্যন্ত রেকর্ড বুকে তিনি বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির বোলার। ১...

দেশের এত উন্নয়ন হইছে বুঝতে পারলাম দেখতেও পারছি। কিন্তু আমার উন্নয়ন কই হইছে ফজরের আজান দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাকে কাজে আস...
10/06/2022

দেশের এত উন্নয়ন হইছে বুঝতে পারলাম দেখতেও পারছি। কিন্তু আমার উন্নয়ন কই হইছে ফজরের আজান দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাকে কাজে আসতে হয় বাড়িতে পাঁচ-ছয়টা খানে আলা সকাল ছয়টা থেকে সন্ধ্যা ছয়টা অবদি কাজ করে মাত্র ৪০০/ ৫০০ টাকা হাজির হয়. আবার কোনদিনও হয়না. যেদিন ৪০০ টাকা ৫০০ টাকা ইনকাম হয় সেদিন বাজার করি ১ কেজি সয়াবিন তেল ২০৫ টাকা ১ কেজি চাউল ৬০ টাকা থেকে ৭০ টাকা ১ কেজি পেঁয়াজ ৩৫ টাকা ১ কেজি আলু ৩৭ টাকা, এর সাথে আরও কিছু কিনতে গেলে এটা হয়ত ওইটা হয়না.। গরুর মাংস মাছ কেনার কথা তো ভাবতেও পারিনা। এর মাঝে যদি পোলাপানের লেখাপড়ার খরচ রোগবালাই হলে চিকিৎসা ঔষধের খরচ কিভাবে মেটায় বলেন। দেশ নাকি উন্নত হয়েছে আমার উন্নতি কি হয়েছে। প্রতি বছর কোটি কোটি টাকা বাজেট হয় আমাদের জন্য কি একটা বাজেট হয় না । #একটা কথা আপনাদের বলে যেতে চাই কান খুলে শুনে রাখুন আপনাদের ক্ষমতা আছে গলার জোর আছে। আমাদের আল্লাহ আছে, এই গরীবের উপরে অত্যাচার আল্লাহপাক সইবে না,

👉👉কুষ্টিয়া জেলা নামকরণের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস 👈👈কুষ্টিয়া বহুপূর্ব থেকেই বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী হিসেবে এর অবিসংবাদিত ...
28/05/2022

👉👉কুষ্টিয়া জেলা নামকরণের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস 👈👈

কুষ্টিয়া বহুপূর্ব থেকেই বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক রাজধানী হিসেবে এর অবিসংবাদিত পরিচিতি রয়েছে। তবে ‘কুষ্টিয়া’ নামটি কীভাবে এলো, তা নিয়ে ইতিহাসকারদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। সবচেয়ে সমর্থিত মতটি হেমিলটনস-এর গেজেটিয়ার সূত্রে পাওয়া। সেটি হলো, কুষ্টিয়াতে এক সময় প্রচুর পরিমাণে পাট উৎপাদিত হতো। পাটকে স্থানীয় ভাষায় ‘কোষ্টা’ বা ‘কুষ্টি’ বলতো, যার থেকে কুষ্টিয়া নামটি এসেছে। কারো মতে ফারসি শব্দ ‘কুশতহ’ থেকে কুষ্টিয়ার নামকরণ হয়েছে যার অর্থ ছাই দ্বীপ। আবার সম্রাট শাহজাহানের সময় কুষ্টি বন্দরকে কেন্দ্র করে কুষ্টিয়া শহরের উৎপত্তি বলেও একটি মত রয়েছে।

কুষ্টিয়া জেলার উপজেলা সমুহঃ কুষ্টিয়া সদর, কুমারখালী, খোকসা, মিরপুর, দৌলতপুর, ভেড়ামারা।

কুমারখালী উপজেলাঃ
কথিত আছে, নবাব মুর্শিদকুলি খাঁ রাজস্ব সংগ্রহের জন্য কমরকুলি খাঁ-কে এই অঞ্চলের কালেক্টর নিযুক্ত করেন। তাঁর নামানুসারেই এই অঞ্চলের নাম হয় ‘কমরখালী’, যার অপভ্রষ্ট-রূপ বর্তমান ‘কুমারখালী’। কুমার নদীর খাল থেকে ‘কুমারখালী’ নামের উৎপত্তি এই ধারণাও কেউ কেউ পোষণ করেন।

খোকসা উপজেলাঃ
উপজেলা পরিষদের পক্ষ থেকে প্রকাশিত পত্রিকা থেকে জানা যায়, গড়াই বিধৌত এই সমভূমিতে খোকসা নামক একপ্রকার গাছ জন্মাতো। এই গাছের বৈশিষ্ট্য ছিল অনরবত খোসা ছড়ানো। খোকসা গাছের নামানুসারে খোকসা নামের উৎপত্তি হয়েছে। আবার অনেকের মতে, আঠার শতকের প্রথমার্ধে এই এলাকায় অনেক কলু (তেল উৎপাদনকারী) বাস করতো। স্থানীয় ভাষায় কলুদের ‘শাহ’ নামে অভিহিত করা হয়। কলু সম্প্রদায়ের এক প্রভাবশালী লোকের নাম ছিল খোকা শাহ। তার নামানুসারে এই এলাকার নাম হয় খোকাশাহ। এই খোকাশাহ নাম লোকমুখে সংক্ষিপ্ত হয়ে খোকসা রুপলাভ করেছে। উল্লেখ্য খোকসা উপজেলায় এখনও অনেক কলুর বসতি রয়েছে।

মিরপুর উপজেলাঃ
এই নামকরণের ক্ষেত্রে জানা যায়, এক সময় বর্তমান এলাকায় এক প্রসিদ্ধ মীর পরিবার বাস করতো। এই পরিবারের পদবি থেকে এই এলাকার নামকরণ করা হয়েছে মিরপুর বলে মনে হয়।

খোকসা উপজেলাঃ
খোকসা নামের উৎপত্তি কোথা থেকে তার সঠিক কোন ইতিহাস এখন পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। তবে যতদুর শোনা যায় খোকা শাহ নামের এক সাধকের নাম থেকে খোকসা নামের উৎপত্তি হয়েছে। আবার কারও কারও মতে খোকসা নামক গাছের থেকে খোকসা নামের উৎপত্তি। তবে এ এলাকা থেকে এ গাছ অনেক আগেই বিলুপ্ত হলেও বর্তমান রংপুর অঞ্চলের কিছু কিছু এলাকায় খোকসা নামক গাছ এখনও আছে বলে তথ্য পাওয়া গেছে।

দৌলতপুর উপজেলাঃ
এই এলাকার নামকরণ নিয়ে বিভিন্ন মত প্রচলিত আছে, তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় মত হচ্ছে, স্থানীয় প্রভাবশালী ও সম্ভ্রান্ত ব্যক্তি দৌলতখানের নামানুসারে এলাকার নাম হয় দৌলতপুর। অন্যমতে, দৌলত শব্দের বাংলা অর্থ সম্পদ এ থেকেও এলাকার নাম দৌলতপুর হতে পারে।

ভেড়ামারা উপজেলাঃ
ভেড়ামারা নামের পিছনে চমৎকার একটি কিংবদন্তী রয়েছে এই এলাকা একসময় জঙ্গলাকীর্ণ ছিল। একদা এক বাঘ জঙ্গল থেকে বের হয় একটি ভেড়াকে আক্রমন করে। নিকটবর্তী লোকজন এই দৃশ্য দেখে জোরে চিৎকার করতে থাকে। লোকজনের চিৎকার শুনে কিছু স্ংখ্যাক ইংরেজ বের হয়ে আসে। লোকজনকে চিৎকারের কারন জানতে চাইলে তারা জানায় একটি বাঘ একটি ভেড়া মেরে ফেলেছে। কালক্রমে এই ভেড়া ও মারা শব্দ দুটি লোকমুখে প্রচারিত হতে হতে এলাকার নাম হয়ে যায় ভেড়ামারা। আবার অন্যমতে জানা যায়, কোন এক কারণে এখানে প্রচুর সংখ্যাক ভেড়া মারা পড়ে এ থেকে এ এলাকা ভেড়ামাড়া নামে পরিচিত হয়।( সংগৃহীত)

“মূর্খের দেশে আবার কিসের বিশ্ববিদ্যালয়, তারাতো ঠিকমতো কথাই বলতে জানেনা"যার দান করা ৬০০ একর জমির উপর আজকের ঢাকা বিশ্ববিদ...
26/05/2022

“মূর্খের দেশে আবার কিসের বিশ্ববিদ্যালয়, তারাতো ঠিকমতো কথাই বলতে জানেনা"

যার দান করা ৬০০ একর জমির উপর আজকের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিকেল, বুয়েটের মতো দেশের শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো দাঁড়িয়ে আছে। অথচ তাঁর মৃত্যুবার্ষিকীতে এইসব প্রতিষ্ঠানে কোন দোয়ার আয়োজন করা হয়নি। করা হয়নি কোনো স্মৃতিচারণামূলক অনুষ্ঠান। অন্যদিকে তৎকালীন সময়ে কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাঙালি বিদ্বেষ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় বিরোধীতার কথা কমবেশি সবারই জানা।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় শুধু কঠোরভাবে বিরোধিতা করেই ক্ষান্ত হননি বরং তিনি ব্রিটিশদের সাথে রীতিমতো দেন-দরবার করেছিলেন যাতে ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় না করা হয়। সেসময় রবীন্দ্রনাথ এক অনুষ্ঠানে দাম্ভিকতার সাথে বলেছিলেন “মূর্খের দেশে আবার কিসের বিশ্ববিদ্যালয়, তারাতো ঠিকমতো কথাই বলতে জানেনা!” অন্যত্র এক অনুষ্ঠানে এদেশের মানুষকে তীব্রভাবে কটাক্ষ করে রবী ঠাকুর বলেছিলেন “সাত কোটি সন্তানের হে মুগ্ধ জননী, রেখেছো বাঙালী করে মানুষ করোনি”। অথচ সেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন, মৃত্যুদিন, সাহিত্য উৎসবসহ আরো অনেক অায়োজন ধুমধামের সাথে পালন করা হয়।

আর যে বঙ্গসন্তান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রূপকার সেই নবাব স্যার সলিমুল্লাহকে আজকের শিক্ষার্থীদের অনেকেই চেনাতো দূরের কথা নামটাও জানেনা। আমরা এতোটা অকৃতজ্ঞ যে বলতেও লজ্জা লাগে!

01/05/2022

স্টাফ রিপোর্টার: মোঃজিলহজ খান Mtn News 24

13/04/2022

আজ থেকে ২০০ বছর পর আমার বাড়িতে, আমার ঘরে যারা বসবাস করবে, যারা আমার জায়গা জমি ভোগ করবে আমি তাদের চিনিনা।
তারাও আমাকে চিনবেনা।
কারন তাদের জন্মের অনেক আগেই আমি কবরবাসি হয়ে যাব।
আর ততদিন মুছে যাবে আমার নাম নিশানা।
কবরটাও নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।
আমার সন্তানরা যতদিন বেঁচে থাকবে ততদিন তারা হয়ত মনে পড়লে দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলবে!

কিন্তু তাদের মৃত্যুর পর তাদের সন্তানরা তাদের যতটুকু মিস করবে আমাকে ততটুকু মিস করবে না।
হয়ত বাবার কবর জিয়ারত করে দোয়া করার সময় দাদার জন্যও একটু করবে।
কিন্তু তার পরের প্রজন্ম আর মনে রাখবেনা।

প্রায় ২০০ বছর আগে মারা গেছে আমার দাদার দাদা।
যিনি আমার পূর্ব পুরুষদের জন্য ঘর বাড়ি, জায়গা জমি রেখে গেছেন। একিই বাড়ি, একিই জায়গা জমি আমরা এখন ভোগ করছি।
কিন্তু উনার কবরটা কোথায় সেটা আমরা জানিনা।
হয়ত আমার দাদার পিতা জানতেন।
কিন্তু দাদার পিতা তো বেঁচে নেই, দাদাও বেঁচে নেই।

তবে সাত পাঁচ করে যে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন সেটা কবরে নিয়ে যেতে পারবেননা।
আর যাদের জন্য রেখে যাচ্ছেন তারা ও আপনাকে মনে রাখবেনা এটা নিশ্চিত!

অন্যের সম্পত্তি জবর দখল করে ভাবছেন আপনি জিতে গেছেন?
সুদ, ঘুষ, কমিশন বাণিজ্য করে সম্পদের পাহাড় গড়ে ভাবছেন আপনি জিতে গেছেন?
তাহলে আপনি আস্ত একটা বোকা !
এই শব্দটা ব্যবহার করার জন্য স্যরি!
ক্ষমা করবেন।
আমাদের সময় খুব কম! তাই এই সুদ, ঘুষ ,দুর্নীতি ক্ষমতার অপব্যবহার , সম্পত্তি নিয়ে বিবাদ ইত্যাদি । কোন লাভ নেই ভাইজান ।। সময় থাকা কালীন ভালো হয়ে কবরের খোরাক সংগ্রহ করুন ঐটাই বুদ্ধিমানের কাজ।। আসুন নিজেকে সৎ মানুষ হিসেবে তৈরি করি পরকালের জন্য পূর্ণতা সন্ধয় করি।। ঐটাই আপনার জন্য প্রকৃত সম্পদ।।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে ক্ষমা করে দাও। আমিন.:'(সংগ্রহীত)

08/04/2022

আল্লাহ সবাইকে সব কিছু বুঝার তৌফিক দান করুক আমিন

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MD:Jilhoz Khan posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to MD:Jilhoz Khan:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share