Felani News

Felani News We believe on true News.

10/12/2023
রিজভীর সংবাদ সম্মেলনFelani News বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, সারাদেশে কারাগারগুলোতে উপচে পড়ছে ব...
08/12/2023

রিজভীর সংবাদ সম্মেলন
Felani News
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, সারাদেশে কারাগারগুলোতে উপচে পড়ছে বিএনপির নেতাকর্মী। কারাগারে যাওয়ার পরে অসুস্থ হচ্ছে এবং ধুকেধুকে সেখানে মরছে। বিএনপির সিনিয়র নেতা থেকে শুরু করে অধিকাংশের সেই পরিস্থিতি এবং সেই পরিণতি। শুক্রবার বিকালে এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

30/11/2023

ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনে রাজী হয়েছে বিএনপি সহ ৩৯ রাজনৈতিক দল।
Felani News
আগামীতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা পার্টি, গ্রীনপার্টি, সোনার বাংলা পার্টি, বাংলাদেশ গণ মুক্তি পার্টি সহ আরো অনেক অসংখ্য রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণের সম্ভাবনা রয়েছে।

৩০ নভেম্বর ২০২৩ বৃহস্পতিবার ঢাকাস্থ তোপখানা রোডের শিশু কল্যান পরিষদের হলরুমে বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দারের সভাপতিত্বে এক যৌথসভায় বিএনপি, লেবার পার্টির দুই অংশ, এনপিপি, গণদল, জাগপার দুই অংশ, জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন-এনডিএম, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, বাংলাদেশ ন্যাপ, বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টি, এলডিপি, প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দল, বাংলাদেশের সাম্যবাদী দল (এমএল), ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (ন্যাপ ভাসানী), বাংলাদেশ জাতীয় দল, ইসলামী ঐক্যজোট (একাংশ), বাংলাদেশ এলডিপি, এবি পার্টি, সমাজতান্ত্রিক মজদুর পার্টি, গণঅধিকার পরিষদ (রেজা কিবরিয়া), সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি, বাংলাদেশ পিপলস পার্টি, নাগরিক ঐক্য, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), গণসংহতি আন্দোলন, ভাসানী অনুসারী পরিষদ, গণফোরাম (মন্টু), এডিপি, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণঅধিকার পরিষদ (নুরুল হক নুর), জাস্টিস পার্টি, বিকল্পধারা (একাংশ), বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, বাংলাদেশ সাম্যবাদী দল, ডিএলসহ ৩৯ দলের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

We save forests for various important reasons. Firstly, forests are vital for maintaining biodiversity. They house count...
06/11/2023

We save forests for various important reasons. Firstly, forests are vital for maintaining biodiversity. They house countless species of plants, animals, and microorganisms, many of which are still undiscovered. Preserving forests helps to safeguard these diverse ecosystems and protect endangered species.

Secondly, forests play a significant role in climate regulation. Trees absorb carbon dioxide during photosynthesis, acting as "carbon sinks." By reducing greenhouse gas emissions and mitigating climate change, forests contribute to stabilizing the planet's temperature.

Moreover, forests provide essential ecosystem services. They help regulate water cycles, prevent soil erosion, and maintain air quality. Forests also serve as sources of freshwater, as they capture and store rainfall, replenishing rivers and underground aquifers.

Furthermore, forests are crucial for human livelihoods. They offer valuable resources like timber, non-timber forest products, and medicinal plants, which support local communities and industries. Forests also attract tourism, providing economic opportunities.

Lastly, forests have cultural and spiritual significance for many indigenous and traditional communities worldwide. These communities have deep connections with forest ecosystems, relying on them for cultural practices, identity, and well-being.

In summary, saving forests is essential for preserving biodiversity, mitigating climate change, sustaining ecosystem services, supporting human livelihoods, and respecting cultural heritage. It requires collective efforts to ensure a sustainable future for both nature and humanity.
✒️
Razu Ahmed Khan - Chief Adviser - HRA Human Rights Activities.
আমরা বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কারণে বন সংরক্ষণ করি। প্রথমত, জীববৈচিত্র্য বজায় রাখার জন্য বন জরুরী। সেখানে অগণিত প্রজাতির উদ্ভিদ, প্রাণী এবং অণুজীবের বাসস্থান করে, যার মধ্যে অনেকগুলি এখনও অনাবিষ্কৃত। বন সংরক্ষণ এই বৈচিত্র্যময় বাস্তুতন্ত্রকে রক্ষা করতে এবং বিপন্ন প্রজাতিকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।

দ্বিতীয়ত, জলবায়ু নিয়ন্ত্রণে বন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সালোকসংশ্লেষণের সময় গাছ কার্বন ডাই অক্সাইড শোষণ করে, "কার্বন সিঙ্ক" হিসাবে কাজ করে। গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন হ্রাস করে এবং জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমিত করে, বন গ্রহের তাপমাত্রা স্থিতিশীল করতে অবদান রাখে।

অধিকন্তু, বনগুলি প্রয়োজনীয় বাস্তুতন্ত্রের পরিষেবা প্রদান করে। তারা জল চক্র নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে, মাটির ক্ষয় রোধ করে এবং বায়ুর গুণমান বজায় রাখে। বনগুলি মিষ্টি জলের উৎস হিসাবেও কাজ করে, কারণ তারা বৃষ্টিপাতকে ধরে রাখে এবং সঞ্চয় করে, নদীগুলি এবং ভূগর্ভস্থ জলাধারগুলিকে পূর্ণ করে৷

উপরন্তু, বন মানুষের জীবিকার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তারা কাঠ, অ-কাঠ বন পণ্য এবং ঔষধি গাছের মতো মূল্যবান সম্পদ সরবরাহ করে, যা স্থানীয় সম্প্রদায় এবং শিল্পকে সমর্থন করে। বনও পর্যটনকে আকর্ষণ করে, অর্থনৈতিক সুযোগ প্রদান করে।

পরিশেষে, বিশ্বব্যাপী অনেক আদিবাসী ও ঐতিহ্যবাহী সম্প্রদায়ের জন্য বনের সাংস্কৃতিক ও আধ্যাত্মিক তাৎপর্য রয়েছে। এই সম্প্রদায়গুলির বন বাস্তুতন্ত্রের সাথে গভীর সংযোগ রয়েছে, সাংস্কৃতিক অনুশীলন, পরিচয় এবং সুস্থতার জন্য তাদের উপর নির্ভর করে।

সংক্ষেপে, জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ, জলবায়ু পরিবর্তন প্রশমন, ইকোসিস্টেম পরিষেবাগুলি টিকিয়ে রাখা, মানুষের জীবিকাকে সমর্থন করা এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে সম্মান করার জন্য বন সংরক্ষণ অপরিহার্য। প্রকৃতি এবং মানবতার জন্য একটি টেকসই ভবিষ্যত নিশ্চিত করার জন্য যৌথ প্রচেষ্টার প্রয়োজন।
✒️
রাজু আহমেদ খান
প্রধান উপদেষ্টা
এইচ আর এ
হিউম্যান রাইটস এক্টিভিটিস

08/09/2023

Transgender individuals are an important part of our diverse society, representing a variety of gender identities. It is crucial to respect and support their rights and well-being. In terms of "what to do with us," it is essential to promote inclusivity, equality, and understanding. This involves embracing transgender individuals' rights to self-identify, access healthcare, education, employment, and live free from discrimination and violence.

Society can take several steps to ensure inclusivity. These include advocating for legal protection against discrimination based on gender identity, creating safe spaces that welcome and validate transgender people, educating the public about transgender experiences, offering mental health support, and fostering an environment where everyone can thrive regardless of their gender identity. Additionally, supporting transgender rights organizations, engaging in open dialogue, and challenging societal biases and stereotypes are all meaningful ways to promote acceptance and equality.

Ultimately, treating transgender individuals with dignity, recognizing their rights, and acknowledging the importance of their perspectives enriches our society and contributes to a more equitable future for all.

ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিরা আমাদের বৈচিত্র্যময় সমাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, যা বিভিন্ন লিঙ্গ পরিচয়ের প্রতিনিধিত্ব করে। তাদের অধিকার এবং মঙ্গলকে সম্মান করা এবং সমর্থন করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। "আমাদের সাথে কি করতে হবে" এর পরিপ্রেক্ষিতে অন্তর্ভুক্তি, সমতা এবং বোঝাপড়ার প্রচার করা অপরিহার্য। এর মধ্যে ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিদের আত্ম-পরিচয়, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা, কর্মসংস্থান এবং বৈষম্য ও সহিংসতা থেকে মুক্ত থাকার অধিকার গ্রহণ করা জড়িত।

অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করতে সমাজ বেশ কিছু পদক্ষেপ নিতে পারে। এর মধ্যে রয়েছে লিঙ্গ পরিচয়ের উপর ভিত্তি করে বৈষম্যের বিরুদ্ধে আইনি সুরক্ষার জন্য ওকালতি করা, নিরাপদ স্থান তৈরি করা যা হিজড়াদের স্বাগত জানায় এবং বৈধ করে, ট্রান্সজেন্ডার অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জনসাধারণকে শিক্ষিত করা, মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা প্রদান করা এবং এমন একটি পরিবেশ গড়ে তোলা যেখানে প্রত্যেকে তাদের লিঙ্গ পরিচয় নির্বিশেষে উন্নতি করতে পারে। অতিরিক্তভাবে, ট্রান্সজেন্ডার অধিকার সংস্থাগুলিকে সমর্থন করা, খোলামেলা সংলাপে জড়িত হওয়া এবং সামাজিক পক্ষপাত এবং স্টেরিওটাইপগুলিকে চ্যালেঞ্জ করা হল গ্রহণযোগ্যতা এবং সমতাকে উন্নীত করার অর্থপূর্ণ উপায়।

পরিশেষে, ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিদের সাথে মর্যাদার সাথে আচরণ করা, তাদের অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়া এবং তাদের দৃষ্টিভঙ্গির গুরুত্ব স্বীকার করা আমাদের সমাজকে সমৃদ্ধ করে এবং সবার জন্য আরও ন্যায়সঙ্গত ভবিষ্যতের জন্য অবদান রাখে।
✒️
Razu Ahmed Khan - Chief Adviser - HRA Human Rights Activities.

08/09/2023

Child marriage is indeed a concerning issue with significant negative consequences. Preventing child marriage requires a comprehensive approach that addresses the underlying factors contributing to its occurrence. Here are some strategies that can help in preventing child marriage:

1. Education and awareness: Promoting access to quality education for girls and boys can increase their chances of making informed choices about their lives, delaying marriage, and pursuing their aspirations.

2. Legal reforms and policies: Strengthening laws and policies that set a minimum age for marriage and ensuring their effective implementation can act as a deterrent. Additionally, laws protecting children from various forms of abuse and exploitation need to be enforced.

3. Empowering girls and women: Providing opportunities for skill development, vocational training, and economic empowerment can enhance the prospects of girls and women, enabling them to have greater control over their lives and resist early marriage.

4. Community engagement: Engaging communities through awareness campaigns, involving religious and community leaders, and fostering dialogue about the harmful effects of child marriage can create social norms against this practice.

5. Access to healthcare: Ensuring access to reproductive health services, including family planning, can help delay pregnancies and reduce the health risks associated with early childbirth.

6. Supportive services: Providing support systems such as counseling, helplines, and safe spaces for girls at risk of child marriage can offer assistance and protection.

7. Data collection and research: Collecting data on child marriage prevalence, causes, and consequences can inform evidence-based policies and interventions.

It's important to recognize that addressing child marriage requires collaboration among governments, civil society organizations, communities, and individuals to create lasting change and protect the rights and well-being of children.
✒️
Razu Ahmed Khan - Chief Adviser - HRA Human Rights Activities.

08/09/2023

Keeping our surroundings clean is indeed crucial for maintaining good health and preventing various issues such as mosquito attacks and the negative impacts of industrial and hospital waste. Here are some details on how to prevent these problems:

1. Mosquito Control: Eliminate stagnant water sources where mosquitoes breed, such as in flower pots, unused containers, or blocked drains. Use mosquito repellents, nets, or screens to protect yourself from mosquito bites. Encourage community efforts for regular cleaning and waste management.

2. Industrial Waste Management: Industries should adopt proper waste disposal methods and follow environmental regulations. This includes treating wastewater before releasing it into rivers or oceans, recycling materials whenever possible, and minimizing the use of hazardous substances. Government regulations and industry incentives can help ensure compliance.

3. Hospital Waste Management: Hospitals must adhere to strict guidelines for managing medical waste. Proper segregation, storage, transportation, and treatment of waste are essential. This may involve using specialized containers, autoclaving, incineration, or other approved methods. Training healthcare staff on best practices is crucial to prevent contamination and health risks.

4. Public Awareness and Education: Promote awareness campaigns to educate individuals, communities, and industries about the importance of cleanliness. Encourage responsible waste disposal practices, recycling, and the use of eco-friendly products. Foster a culture of cleanliness through schools, media, and community involvement.

Preventing these issues requires a combination of individual responsibility, government regulations, and collective efforts. By taking proactive measures and promoting awareness, we can protect our health and environment effectively.
✒️
Razu Ahmed Khan - Chief Adviser - HRA Human Rights Activities.

08/09/2023

Malnutrition in children can result from various factors, including poverty and lack of knowledge about proper nutrition. To address this issue and save children from malnutrition, several approaches can be implemented:

1. Education and awareness: Providing parents, caregivers, and communities with knowledge about balanced diets, nutrient-rich foods, and the importance of breastfeeding can help prevent malnutrition. Educating them on affordable and accessible local food sources can also be beneficial.

2. Nutritional supplementation: In areas where access to diverse and nutritious foods is limited, providing vitamin and mineral supplements can bridge nutritional gaps. Programs like school feeding initiatives and distribution of nutrient-enriched foods can also contribute to improving children's nutrition.

3. Healthcare services: Access to quality healthcare is crucial for early detection and management of malnutrition. Regular growth monitoring, screening for deficiencies, and timely treatment can prevent complications and long-term consequences.

4. Agricultural support: Improving agricultural practices, promoting sustainable farming, and enhancing crop diversity can increase the availability and affordability of nutritious foods. Supporting small-scale farmers and empowering communities to cultivate nutritious crops can make a significant impact.

5. Poverty alleviation: Addressing poverty through social welfare programs, employment opportunities, and income generation initiatives can alleviate the underlying causes of malnutrition. When families have improved economic conditions, they can afford nutritious food and essential healthcare for their children.

It is important to approach these solutions holistically and involve stakeholders such as governments, NGOs, healthcare professionals, educators, and community leaders. Collaboration and sustained efforts can create lasting change and save children from the devastating effects of malnutrition.
✒️
Razu Ahmed Khan - Chief Adviser - HRA Human Rights Activities.

08/09/2023

Schizophrenia is a complex mental illness characterized by abnormal thoughts, emotions, perceptions, and behavior. While the exact cause of schizophrenia is not known, research suggests that it arises from a combination of genetic, environmental, and neurochemical factors.

Genetic factors play a role, as schizophrenia tends to occur more frequently in individuals who have close family members with the disorder. Environmental factors, such as exposure to certain viruses during prenatal development, complications during birth, or experiences of trauma or stress, can also contribute.

Regarding remedies, it's important to note that there is currently no cure for schizophrenia. However, treatment aims to manage symptoms and improve quality of life. The main treatment approaches involve medication and psychosocial interventions.

Antipsychotic medications are commonly prescribed to reduce symptoms like hallucinations, delusions, and disorganized thinking. These medications work by targeting imbalances in neurotransmitters, particularly dopamine. It's essential to work closely with a healthcare professional to find the most effective medication and dosage for an individual.

Psychosocial interventions, such as cognitive-behavioral therapy, family therapy, and social skills training, are also beneficial. These interventions help individuals cope with symptoms, enhance communication and problem-solving skills, and promote independent living.

Early intervention, a strong support system, and ongoing treatment adherence are crucial for managing schizophrenia effectively. It's important to consult with a qualified healthcare professional for comprehensive information and guidance specific to an individual's circumstances.

সিজোফ্রেনিয়া হল একটি জটিল মানসিক রোগ যা অস্বাভাবিক চিন্তাভাবনা, আবেগ, উপলব্ধি এবং আচরণ দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। সিজোফ্রেনিয়ার সঠিক কারণ জানা না গেলেও, গবেষণায় জানা যায় যে এটি জেনেটিক, পরিবেশগত এবং নিউরোকেমিক্যাল কারণের সংমিশ্রণ থেকে উদ্ভূত হয়।

জেনেটিক কারণগুলি একটি ভূমিকা পালন করে, কারণ সিজোফ্রেনিয়া এমন ব্যক্তিদের মধ্যে বেশি ঘন ঘন দেখা যায় যাদের পরিবারের ঘনিষ্ঠ সদস্য এই ব্যাধিতে আক্রান্ত। পরিবেশগত কারণগুলি, যেমন প্রসবপূর্ব বিকাশের সময় নির্দিষ্ট ভাইরাসের সংস্পর্শে আসা, জন্মের সময় জটিলতা, বা মানসিক আঘাত বা চাপের অভিজ্ঞতাও অবদান রাখতে পারে।

প্রতিকারের বিষয়ে, এটা মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে বর্তমানে সিজোফ্রেনিয়ার কোনো প্রতিকার নেই। যাইহোক, চিকিৎসার লক্ষ্য লক্ষণগুলি পরিচালনা করা এবং জীবনের মান উন্নত করা। প্রধান চিকিৎসা পদ্ধতির মধ্যে ওষুধ এবং মনোসামাজিক হস্তক্ষেপ জড়িত।

অ্যান্টিসাইকোটিক ওষুধগুলি সাধারণত হ্যালুসিনেশন, বিভ্রম এবং অসংগঠিত চিন্তাভাবনার মতো লক্ষণগুলি কমাতে নির্ধারিত হয়। এই ওষুধগুলি নিউরোট্রান্সমিটার, বিশেষ করে ডোপামিনের ভারসাম্যহীনতা লক্ষ্য করে কাজ করে। একজন ব্যক্তির জন্য সবচেয়ে কার্যকর ওষুধ এবং ডোজ খুঁজে পেতে একজন স্বাস্থ্যসেবা পেশাদারের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করা অপরিহার্য।

মানসিক-সামাজিক হস্তক্ষেপ, যেমন জ্ঞানীয়-আচরণগত থেরাপি, পারিবারিক থেরাপি, এবং সামাজিক দক্ষতা প্রশিক্ষণও উপকারী। এই হস্তক্ষেপগুলি ব্যক্তিদের উপসর্গগুলি মোকাবেলা করতে, যোগাযোগ এবং সমস্যা সমাধানের দক্ষতা বাড়াতে এবং স্বাধীন জীবনযাপনের প্রচার করতে সহায়তা করে।

সিজোফ্রেনিয়া কার্যকরভাবে পরিচালনার জন্য প্রাথমিক হস্তক্ষেপ, একটি শক্তিশালী সমর্থন ব্যবস্থা এবং চলমান চিকিৎসা আনুগত্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একজন ব্যক্তির পরিস্থিতির জন্য সুনির্দিষ্ট ব্যাপক তথ্য এবং নির্দেশনার জন্য একজন যোগ্য স্বাস্থ্যসেবা পেশাদারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।
✒️
Razu Ahmed Khan - Chief Adviser - HRA Human Rights Activities.

08/09/2023

The Titanic was a British passenger liner that famously sank on its maiden voyage in 1912. It was one of the largest and most luxurious ships of its time, built by the White Star Line company. The ship set sail from Southampton, England, on April 10, 1912, and was headed to New York City.

Tragically, the Titanic collided with an iceberg on the night of April 14, causing severe damage to its hull. Despite efforts to save the ship, it began sinking in the early hours of April 15. Insufficient lifeboats and emergency procedures resulted in the loss of more than 1,500 lives out of the approximately 2,200 people on board.

The sinking of the Titanic had a profound impact on the maritime industry and led to significant changes in shipbuilding regulations and safety practices. It also captured public attention due to the magnitude of the disaster and the stories of heroism and tragedy associated with it.

The Titanic's story has been widely documented and depicted in numerous books, documentaries, and movies, including the famous 1997 film "Titanic" directed by James Cameron.

টাইটানিক ছিল একটি ব্রিটিশ যাত্রীবাহী জাহাজ যা বিখ্যাতভাবে ১৯১২ সালে তার প্রথম সমুদ্রযাত্রায় ডুবে গিয়েছিল। এটি তার সময়ের সবচেয়ে বড় এবং সবচেয়ে বিলাসবহুল জাহাজগুলির মধ্যে একটি, হোয়াইট স্টার লাইন কোম্পানি দ্বারা নির্মিত। জাহাজটি ১০ ​​এপ্রিল, ১৯১২ তারিখে ইংল্যান্ডের সাউদাম্পটন থেকে যাত্রা করে এবং নিউ ইয়র্ক সিটির দিকে রওনা হয়।

দুঃখজনকভাবে, ১৪ এপ্রিল রাতে টাইটানিক একটি আইসবার্গের সাথে ধাক্কা খেয়েছিল, যার ফলে তার হুলের মারাত্মক ক্ষতি হয়েছিল। জাহাজটিকে বাঁচানোর প্রচেষ্টা সত্ত্বেও, এটি ১৫ এপ্রিলের প্রথম দিকে ডুবতে শুরু করে। অপর্যাপ্ত লাইফবোট এবং জরুরি পদ্ধতির অভাবে জাহাজে থাকা প্রায় ২২০০ জনের মধ্যে ১৫০০ জনেরও বেশি প্রাণ হারায়।

টাইটানিকের ডুবে যাওয়া সামুদ্রিক শিল্পের উপর গভীর প্রভাব ফেলেছিল এবং জাহাজ নির্মাণের বিধিবিধান এবং নিরাপত্তা অনুশীলনে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এনেছিল। দুর্যোগের তীব্রতা এবং এর সাথে যুক্ত বীরত্ব ও ট্র্যাজেডির কাহিনীর কারণেও এটি জনসাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল।

টাইটানিকের গল্পটি জেমস ক্যামেরন পরিচালিত ১৯৯৭ সালের বিখ্যাত চলচ্চিত্র "টাইটানিক" সহ অসংখ্য বই, তথ্যচিত্র এবং চলচ্চিত্রে ব্যাপকভাবে নথিভুক্ত এবং চিত্রিত করা হয়েছে।
✒️
Razu Ahmed Khan - Chief Adviser - HRA Human Rights Activities.

30/06/2023

এখানে সবচেয়ে বড় দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হলো আমাদের নিজস্ব বিপুল কাঁচামাল থাকা সত্ত্বেও আন্তর্জাতিকভাবে চামড়ার বাজারে এখন পর্যন্ত আমরা ফুটস্টেপ তৈরি করতে পারিনি। আমরা চামড়া রপ্তানিতে কখনো বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যাই আবার কখনো সেখান থেকে পিছিয়ে পড়ি। অথচ বলা হয়ে থাকে, বিশ্বজুড়ে চামড়ার ৩০০-৪০০ বিলিয়ন ডলারের বাজার রয়েছে। অথচ আশির দশকেও কিন্তু তৈরি পোশাকের ওপরে ছিল চামড়াশিল্পের অবস্থান। দীর্ঘদিন ধরে আমরা চামড়া বা চামড়াজাত পণ্যের বাজারটি তৈরি করতে পারিনি। এখানে সরকার, উদ্যোক্তা, ট্যানারিমালিক, চামড়া প্রস্তুতকারক, চামড়াজাত পণ্য উৎপাদনকারী—সবারই দায় রয়েছে।

এখানে মনে রাখা দরকার যে চামড়া প্রস্তুত করা ও চামড়াজাত পণ্য তৈরির ক্ষেত্রে মূল নির্ণায়ক পরিবেশসম্মতভাবে তা করা। আমাদের এখানে পরিবেশসম্মতভাবে চামড়া প্রস্তুত করা হয় না। চামড়া প্রস্তুতের ক্ষেত্রে মান নিয়ন্ত্রণে আন্তর্জাতিকভাবে লেদার ওয়ার্কিং গ্রুপ (এলডব্লিউজি) সনদপ্রাপ্ত মাত্র চারটি লেদার ফ্যাক্টরি রয়েছে এখানে, তা–ও তারা নিজস্ব উদ্যোগে সেটি করেছে। কিন্তু এখানে জাতীয়ভাবে যে বিসিক শিল্পনগরী রয়েছে সাভারে, তা মোটেই এমন মানসম্পন্ন নয়। আন্তর্জাতিকভাবে আমাদের চামড়ার মান এখন পর্যন্ত পরিবেশসম্মত না হওয়ায় চামড়াজাত পণ্য উৎপাদনকারী মূল প্রতিষ্ঠানগুলো যাতে এ চামড়া ব্যবহার না করে, এমনটা বলে দেওয়া হয়ে থাকে।

আরও দুর্ভাগ্য হচ্ছে, প্রতিবছর আমাদের এখানে চামড়া আমদানি বাড়ছে। অথচ আমাদের এখানে অভ্যন্তরীণভাবে চামড়া নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, ফেলা দেওয়া হয়, পুঁতে ফেলা হয়। নিজেদের কাঁচামাল থাকা সত্ত্বেও বিদেশ থেকে চামড়া আমদানি করা হচ্ছে এবং প্রতিবছর সেটির পরিমাণ বাড়ছে। এলডব্লিউজি সনদে প্রস্তুত হওয়া চামড়া আমাদের বড় বড় কারখানামালিক বা কোম্পানিগুলো আমদানি করছে। তার মানে আমরা যত দিন পর্যন্ত এলডব্লিউজি সনদপ্রাপ্ত হব না, তত দিন আমরা বৈশ্বিক চামড়ার বাজারে ঢুকতে পারব না। এখন আমরা চামড়ার বাজার উন্মুক্ত করে দেওয়ার কথা বলছি। সেটি হলে দেখা গেল, আমাদের চামড়াগুলো নিয়ে ভারত, ভিয়েতনাম, তাইওয়ান বা চীনের মতো দেশগুলো প্রস্তুত করছে এবং তারা সেখান থেকে সেগুলোকে তাদের ব্র্যান্ড হিসেবে আন্তর্জাতিক বাজারে রপ্তানি করছে। অথচ সেটি আমরা করতে পারছি না। এর চেয়ে দুর্ভাগ্যের আর কী আছে।
✒️
আদনান শিকদার
জাতীয় সমন্বয়ক
HRA - Human Rights Activities.

12/06/2023

"অ্যান্টি-ডাম্পিং" ডব্লিউ টি ও এর রুলস বিরোধী। পূনবিবেচনার দাবী জানায় HRA - Human Rights Activities.

বাংলাদেশের পাটজাত পণ্যে আরোপিত অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্কের মেয়াদ পাঁচ বছর বাড়িয়েছে ভারত। গত ৩০ ডিসেম্বর ২০২২ এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে দেশটির অর্থ মন্ত্রণালয়। বিজ্ঞপ্তির নতুন নীতিমালা অনুযায়ী বাংলাদেশের উৎপাদকদের পাটপণ্য রফতানিতে ভিন্ন ভিন্ন হারে শুল্ক প্রযোজ্য হবে। বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের তারিখ থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে (যদি না এ সময়ের আগে তা প্রত্যাহার, বাতিল বা সংশোধন করা হয়) কার্যকর হবে এ শুল্ক, যা ভারতীয় মুদ্রায় পরিশোধ করতে হবে।

২০১৭ সালের জানুয়ারিতে বাংলাদেশ থেকে পাটপণ্য রফতানির ক্ষেত্রে পাঁচ বছর মেয়াদে প্রতি টনে ১৯ দশমিক ৩০ থেকে ৩৫১ দশমিক ৭২ ডলার পর্যন্ত অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্কারোপ করে ভারত। গত ৩১ ডিসেম্বর মেয়াদ শেষ হওয়ার একদিন আগে বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নতুন করে মেয়াদ বাড়ানো হয়। এবিষয়ে ঘোরতর আপত্তি জানিয়ে হিউম্যান রাইটস একটিভিটিস। শুল্কারোপের ৬ মাস পর বিষয়টি পুণরায় আলোচনার জন্য বিজনেস সিন্ডিকেট এনালিস্ট জনাব ইফতেখার হাসান জনির প্রতিক্রিয়া জানতে শীঘ্রই প্রতিবেদন প্রকাশ করবে এইচ আর এ।

ভারতের দিল্লিতে ২২-২৩ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়েছে বাংলাদেশ-ভারত বাণিজ্যমন্ত্রী পর্যায়ের সভা। সেখানে ভারতের বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পীযূষ গয়ালের সঙ্গে বৈঠকে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি। সেখানে অ্যান্টি-ডাম্পিং ডিউটির মেয়াদ যেন না বাড়ে সে বিষয়ে আলোচনা হয়েছিল। বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি শুল্ক প্রত্যাহারের অনুরোধ জানানোর পাশাপাশি দ্বিপক্ষীয় আলোচনায় সমাধান না হলে ডব্লিউটিও বা বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার দ্বারস্থ হওয়ার সতর্কবার্তাও দিয়েছিলেন। কিন্তু তা সত্ত্বেও এর মেয়াদ ৫ বছর বাড়ালো ভারত, যা অনভিপ্রেত।

ভারত সফর শেষে গত ২৭ ডিসেম্বর ঢাকায় সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বাণিজ্যমন্ত্রী পর্যায়ের সভায় অ্যান্টি-ডাম্পিং ডিউটির বিষয়ে সংবাদ সম্মেলনে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছিলেন, ‘আলোচনার একটা বড় বিষয় ছিল জুট গুডসের ওপর অ্যান্টি-ডাম্পিং। সেটা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। অ্যান্টি-ডাম্পিং একটা টেকনিক্যাল বিষয়। এতে ওদের স্বার্থ জড়িত আছে। আমরা যেটা স্ট্যান্ড নিয়েছিলাম সেটা হলো ডব্লিউটিওর নিয়ম অনুসরণের। পাঁচ বছর মেয়াদ ডিসেম্বরেই শেষ হবে। চেষ্টা করেছিলাম যেন বাড়ানো না হয়। এ-সংক্রান্ত প্রস্তাব পাঠায় ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, অনুমোদন করে অর্থ মন্ত্রণালয়। দুই জায়গাতেই আমরা অনুরোধ করেছি। তারা বলেছে, পুরো ব্যাপারটা দেখবে। তাদের দেশের ব্যবসায়ীদের কিছু সমস্যার কথা বলেছেন তারা। সেসব কনসিডারেশনে নেবেন। আমরা বলেছি ডব্লিউটিওর রুলস অনুযায়ী অ্যান্টি-ডাম্পিং তোমরা করতে পারো না। আমরা এটাও বলেছি, আমাদের ২৫ হাজারের মতো শ্রমিক কর্মহীন হয়ে যাচ্ছেন।’

টিপু মুনশি আরো বলেন, ‘পশ্চিম বাংলার ব্যবসায়ীদের কিছু পর্যবেক্ষণ আছে অ্যান্টি-ডাম্পিং বিষয়ে। তার পরও তারা ইতিবাচকভাবে চিন্তা করবে। অ্যান্টি-ডাম্পিং নিয়ে তারা বলেছে, এটা তাদের জুট মিল মালিকদের কিছু সমস্যা। আমরা অনুরোধ করে বলেছি, ডব্লিউটিওর রুলস অনুযায়ী তোমরা এটা আটকাতে পারো না। আমরা চেয়েছি যে দ্বিপক্ষীয় আলোচনা করে বিষয়টির সমাধান হোক। সে অবস্থায় ছেড়ে দিয়ে এসেছি। আমরা এ কথাও বলেছি, যদি আপনারা এ রকম করে আটকে দেন, তাহলে আমরা হয়তো বাধ্য হব ডব্লিউটিওতে যেতে। তবে ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রী খুব ইতিবাচক। তিনি আমাকে অনুরোধ করেছিলেন বিষয়টি নিয়ে তাদের অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গেও কথা বলতে। আমরা সেখানেও অনুরোধ জানিয়েছি।’

বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থায় যাওয়ার বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত বাংলাদেশ নিয়েছে কিনা সংবাদ সম্মেলনে বণিক বার্তার পক্ষ থেকে এমন প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এসব ক্ষেত্রে কেবল এ কথাই শেষ কথা নয়। যাওয়ার জন্য ডব্লিউটিও শেষ কর্তৃপক্ষ, যেখানে যাওয়া যেতে পারে। ১০০ ভাগ নিশ্চিত নয় যে আমরা পারব, কিন্তু আমরা মনে করি ঠিক আছে। তার আগে আমরা চাই যে আমরা দুই পক্ষ অন্যান্য বিষয় যেভাবে বিবেচনায় নিই, এ বিষয়ও নেব। আমরা ডব্লিউটিওতে যেতে পারি, কিন্তু আমরা যেতে চাই না। আমরা চাই কথা বলে বিষয়টি শেষ করতে।’

বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার দ্বারস্থ হওয়ার বিষয়টি নিয়ে ভাবছেন বাংলাদেশের পাটপণ্য-সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরাও। তারা জানিয়েছেন, বাণিজ্যমন্ত্রীর সফরে বিষয়টির সুরাহা হওয়ার বিষয়ে তারা আশাবাদী ছিলেন। কিন্তু মেয়াদ বাড়ানোয় এখন বিকল্প ভাবতে হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা এটাও বলছেন, শুল্কারোপের মেয়াদ বৃদ্ধিতে দুই দেশের ব্যবসায়ীরাই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এই তথ্য পত্রিকার সুত্র মতে দেশের স্বার্থবিরোধী, আমরা এই সিদ্ধান্তকে বিরোধীতা করছি বলে মন্তব্য করেছেন রাজু আহম্মদ খান প্রধান উপদেষ্টা এইচ আর এ - হিউম্যান রাইটস একটিভিটিস।

জনতা জুট মিলস লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ বশির উদ্দিন বণিক বার্তাকে বলেছিলেন, ‘পাটজাত পণ্যের বড় গ্রাহক দেশ ভারত। আরোপিত শুল্কে ভারতের গ্রাহকরা ন্যায্যমূল্যের পণ্য প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। মেয়াদ বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত দুই দেশেরই স্বার্থ পরিপন্থী বলেও আমি মনে করি।’

তারা জানতে চাইলে বাংলাদেশ জুট স্পিনার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজেএসএ) ভাইস চেয়ারম্যান মৃধা মনিরুজ্জামান মনির সংবাদ মাধ্যমে বলেন, ‘বাণিজ্যমন্ত্রী বলেছিলেন, সম্ভবত বিষয়টি সমাধান হবে। আমরা আশাবাদী ছিলাম, শুল্ক প্রত্যাহার হবে। ভারতীয় কাউন্টার পার্টে যারা আমদানিকারক তারাও মনে করেছিল প্রত্যাহার হবে। কিন্তু যা ছিল তাই। কাউন্টার পার্টে দুটি পক্ষ আছে। যারা আমদানি করে, তারা চাচ্ছে শুল্ক প্রত্যাহার হোক। কিন্তু মিল মালিকরা চাচ্ছে শুল্ক আরোপিত থাকুক। আমরা খাতসংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করছি। দ্বিপক্ষীয়ভাবে সমাধান না হলে ডব্লিউটিওর কাছে যাওয়ার বিষয়ে চিন্তা করছি।’

জানা গেছে, ভারতে উৎপাদন খরচের চেয়ে কম দামে পাটপণ্য রফতানি করে আসছিলেন বাংলাদেশের রফতানিকারকরা। এ পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৪ সালে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের প্রস্তুতি নেন দেশটির পাটপণ্য উৎপাদনকারীরা। আনুষ্ঠানিক অভিযোগের পর এ বিষয়ে তদন্ত শুরু করে ভারতের ডিরেক্টরেট জেনারেল অব অ্যান্টি-ডাম্পিং অ্যান্ড অ্যালাইড ডিউটিজ (ডিজিএডি)। প্রায় এক বছর তদন্তের পর ২০১৫ সালের অক্টোবরে চূড়ান্ত প্রতিবেদন পেশ করে সংস্থাটি। এতে অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক আরোপের সুপারিশ করা হয়। এ সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৭ সালের ৫ জানুয়ারি ভারতের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অধীন রাজস্ব বিভাগ শুল্কারোপ করে প্রজ্ঞাপন জারি করে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ডিজিএডির সুপারিশের আলোকে বাংলাদেশ ও নেপাল থেকে রফতানি হওয়া জুট ইয়ার্ন/টোয়াইন, হেসিয়ান ফ্যাব্রিক ও জুট স্যাকস—ডাম্পিং হচ্ছে। ভারতের অভ্যন্তরীণ শিল্পের চেয়ে কম দামে এসব পণ্য আমদানি করা হচ্ছে। এতে অভ্যন্তরীণ শিল্পের মুনাফা ও বিনিয়োগে বিরূপ প্রভাব পড়ছে। এজন্য এসব দেশ থেকে পাটপণ্য রফতানিতে অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক আরোপের সুপারিশ করছে রাজস্ব বিভাগ। গেজেট প্রকাশের দিন থেকে পরবর্তী পাঁচ বছর এটি কার্যকর থাকবে। এ শুল্ক দিতে হবে ভারতীয় মুদ্রায়।

গত ৩০ ডিসেম্বরের মেয়াদ বৃদ্ধির প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, বাংলাদেশের রফতানিকারক প্রতিষ্ঠানের ওপর প্রতি টন পাটপণ্যে সর্বনিম্ন ১৯ দশমিক ৩০ থেকে সর্বোচ্চ ৩৫১ দশমিক ৭২ ডলার অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে রয়েছে হাসান আলী জুট মিলস লিমিটেড, আলীজান জুট মিলস, সোনালী আঁশ ইন্ডাস্ট্রিজ, সিডল টেক্সটাইলস, সাগর জুট স্পিনিং মিলস, জনতা জুট মিলস, আশা জুট ইন্ডাস্ট্রিজ, প্রাইড জুট মিলস, বগুড়া জুট মিলস, এএম জুট ইন্ডাস্ট্রিজ, হাসান জুট অ্যান্ড স্পিনিং, রানু অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ, নওহাটা জুট মিলস, মাওনা জুট মিলস, রাবেয়া জুট মিল, ওরিয়েন্টাল জুট মিলস, নওয়াব আব্দুল মালেক জুট মিলস, রহমান জুট মিলস, রাজবাড়ী জুট মিলস, ঊষা জুট স্পিনার্স, মদীনা জুট ইন্ডাস্ট্রিজ, মির্জা জুট মিলস, জেম জুট, আফজাল ফাইবার প্রসেসিং ইন্ডাস্ট্রিজ, আনাম জুট প্রডাক্টস, বোনানজা জুট কম্পোজিট অ্যান্ড ডাইভার্স ফ্যাক্টরি, যমুনা জুট ইন্ডাস্ট্রিজ, জয় জুট মিলস, জুট টেক্সটাইল মিলস, গোল্ডেন জুট ইন্ডাস্ট্রিজ, হাসেন জুট ইন্ডাস্ট্রিজ, মাজেদা জুট ইন্ডাস্ট্রিজ, রিলায়েন্স জুট মিলস, সেলিম অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ, শমসের জুট মিলস, ওয়াহাব জুট মিলস, আকিজ জুট মিলস, লাভলি জুট মিলস ও গ্লোরি জুট।

পত্রিকাকাটি বলেছে, জানা গেছে, পাটপণ্য রফতানিতে বাংলাদেশের শীর্ষ গন্তব্য ছিল ভারত। দীর্ঘদিন ধরে দেশটিতে পাট রফতানি করে আসছিলেন এখানকার রফতানিকারকরা। আর ভোক্তা চাহিদা থাকায় দেশটিও বাংলাদেশ থেকে বিপুল পরিমাণে পাট আমদানি করত। তবে প্রতিযোগিতা সক্ষমতার দোহাই দিয়ে ভারতের পক্ষ থেকে পাটপণ্যে এ ধরনের কোনো আইনি পদক্ষেপের ঘোষণা ২০১৭ সালেই প্রথম।

সরকার পাট ও পাটজাত পণ্য রফতানিতে ব্যবসায়ীদের নগদ অর্থ সহায়তা দেয়। এতেই বাংলাদেশের বিরুদ্ধে পাটপণ্যে ভর্তুকির মাধ্যমে ডাম্পিংয়ের অভিযোগ তোলেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। পরে ২০১৪ সালে ভারত সরকারের অনুমতি নিয়ে মামলা করেন সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা। এ প্রসঙ্গে সে সময় ভারতের পাট ব্যবসায়ীদের সংগঠন ইন্ডিয়ান জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (আইজেএমএ) পক্ষ থেকে বলা হয়, বাংলাদেশের রফতানিকারকরা ভর্তুকি মূল্যে ভারতে পাট রফতানি করছেন। ফলে বাংলাদেশ থেকে আমদানিও অনেক বেড়েছে। এর প্রভাবে স্থানীয় শিল্পসংশ্লিষ্টরা ব্যবসার ‘লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড’ পাচ্ছেন না। স্থানীয় শিল্প সুরক্ষা নিশ্চিত করতেই অ্যান্টি-ডাম্পিং মামলা।

তবে নগদ অর্থসহায়তার মাধ্যমে ডাম্পিং হচ্ছে না বলে দাবি করেছেন বাংলাদেশের রফতানিকারকরা। একই মত ব্যক্ত করেছেন পাট ও বস্ত্র মন্ত্রণালয় এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। তাদের মতে, সরকার পাট ও পাটজাত পণ্য রফতানিকারকদের নগদ সহায়তা দিচ্ছে সত্য। তা দেয়া হচ্ছে বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার বিধি অনুযায়ী নির্দিষ্ট সীমার মধ্যে থেকেই। তবে কোনো সুরাহা নেই।

২০২৩ এর মে মাসের এক পত্রিকার সূত্রমতে নীতিমালার কোনো পরিবর্তন হয়নি বলে জানা যায়। তা হুবহু নীচে তুলে ধরা হলো।

ভারতের অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক প্রত্যাহার চায় বাংলাদেশি পাট ব্যবসায়ীরা:
নিয়মানুযায়ী, কোনো পণ্যের উপর পাঁচ বছরের বেশি মেয়াদে অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করা যায় না।
পাটপণ্যের উপর আরোপিত অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক প্রত্যাহার করতে ভারতকে চিঠি দেওয়ার পর নিজেদের পাটশিল্প রক্ষা ও রপ্তানি বাড়াতে এই শুল্ক অব্যাহত রাখার দাবি জানিয়েছে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা।

ভারতীয় পাটকল সমিতির (আইজেএমএ) দাবি, বাংলাদেশ সরকারের প্রণোদনা ভারতের পাটশিল্পের জন্য হুমকিস্বরূপ।

তবে এ খাতের বাংলাদেশি উদ্যোক্তারা বলছেন, ২০১৭ সাল থেকে কার্যকর অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক বহাল রাখতে ভারত সরকারের উপর চাপ সৃষ্টিতেই তারা এমনটা বলছে।

নিয়মানুযায়ী, কোনো পণ্যের উপর পাঁচ বছরের বেশি মেয়াদে অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করা যায় না।

বাংলাদেশের পাটপণ্যের উপর আরোপিত অ্যান্টি ডাস্পিং শুল্ক প্রত্যাহারের জন্য গত মাসে ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রীকে চিঠি দিয়েছেন বাংলাদেশের বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।

বাংলাদেশি পাটপণ্যের উপর ভারতের আরোপিত এন্টি ডাম্পিং শুল্কের মেয়াদ পাঁচ বছর হয়ে যাওয়ায় এর মেয়াদ বাড়াতে সানসেট রিভিউ শুরু করছে দেশটি।

রোববার দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ডাব্লিউটিও সেলের মহাপরিচালক মো. হাফিজুর রহমান জানান, ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রীকে লেখা চিঠির কোনো উত্তর আসেনি এখনো।

ভারতীয় সংবাদপত্র দ্য হিন্দুর এক প্রতিবেদনে ভারতীয় পাটকল সমিতির এক বিবৃতির উদ্ধৃতি দিয়ে বলা হয়েছে, "ভারত সরলার অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক আরোপ না করলে এতোদিনে দেশের পাত খাত ধ্বংস হয়ে যেত"।

বাংলাদেশের পাট খাতের উদ্যোক্তারা বলছেন, এই শুল্ক আরোপের কারণে রপ্তানি কমে যাওয়ায় বাংলাদেশের পাট শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

বাংলাদেশ জুট স্পিনার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিজেএসএ) ভাইস-চেয়ার ও গোল্ডেন জুট ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মৃধা মনিরুজ্জামান মনির বলেন, "অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্কের কারণে ভারতে বাংলাদেশের রপ্তানি ক্রমান্বয়ে কমছে। একই দেশের পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে দুই ধরনের নীতি থাকতে পারে না। ফিনিশড গুডসে অ্যান্টি-ডাম্পিং ডিউটি দেওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি কিন্তু নিজেদের মিলগুলোর জন্য তারা র'জুট নিয়ে যাচ্ছে। আমরা সরকারের কাছে দাবি জানিয়েছি, অ্যান্টি-ডাম্পিং তুলে দেওয়া হোক অথবা র'জুট আমদানির ওপর কর বাড়ানো হোক।"

ভারতীয় পাটকলগুলোর স্বার্থেই বাংলাদেশ থেকে পাট ও পাটপণ্য আমদানিতে দ্বৈতনীতি বাস্তবায়ন করা হয়েছে উল্লেখ করে এই দ্বৈতনীতি প্রত্যাহার অথবা বাংলাদেশে থেকে কাঁচাপাট আমদানিতে অতিরিক্ত শুল্ক ট্যাক্স বসানোর দাবি জাানিয়েছেন তিনি।

ভর্তুকির বিষয়ে তিনি বলেন, "রপ্তানিতে সরকার যে প্রণোদনা দিচ্ছে, তা সহায়ক হয়েছে কিন্তু অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্কের কারণে ব্যয় বেশি হচ্ছে। এই প্রণোদনা যে বাংলাদেশ-ই শুধু দিচ্ছে এমনটা নয়, ভারত সরকারও তো দিচ্ছে। আমরা তো এটা নিয়ে কোনো অভিযোগ করছি না।"

রপ্তানি উৎসাহিত ও বাড়ানোর লক্ষ্যে বাংলাদেশ সরকার পাটসহ বিভিন্ন পণ্যে নগদ ভর্তুকি প্রদান করে।

২০১৭ সালে ভারত সরকার বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানির ওপর প্রতি টনে ১৯ ডলার থেকে ৩৫২ ডলার পর্যন্ত অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করে।

ভারতের মিনিস্ট্রি অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের কমার্স ডিপার্টমেন্টের এক নির্দেশনায় বাংলাদেশ ও নেপাল থেকে রপ্তানি হওয়া পাটের সুতা, হেসিয়ান ফ্যাব্রিক, সেকিং ও সিবিসি এবং পাটের বস্তার উপর অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ক আরোপ করা হয়।

প্রথম দফায় এই শুল্ক আরোপের ৫ বছর মেয়াদ গত জানুয়ারিতে শেষ হয়েছে। দ্বিতীয় দফায় শুল্ক আরোপের মেয়াদ আগামী জুন পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে।

বার বার অনুরোধ সত্বেও ভারত অ্যান্টি ডাম্পিং শুল্ক প্রত্যাহার না করায় গত বছর ভারতে কাঁচাপাট রপ্তানির উপর নিয়ন্ত্রণ আরোপের পরিকল্পনা করছিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে কাঁচাপাট রপ্তানির ক্ষেত্রে ন্যূনতম রপ্তানি মূল্য নির্ধারণ করে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল।

তবে পাটের উচ্চমূল্য এবং দেশীয় চাষীদের ক্ষতির আশঙ্কা থেকে সে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।

খাত সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে এই শুল্ক প্রত্যাহারের আবেদন জানানো হলেও ভারত সরকার কোনো উদ্যোগই নেয়নি। শুধুমাত্র পাটপণ্যের কাঁচামাল র'জুটকে এই শুল্কের বাইরে রাখা হয়েছে। কারণ ভারতীয় মিলগুলোর প্রয়োজনীয় কাঁচামালের একটি অংশের যোগান দেয় বাংলাদেশের পাটখাতের উদ্যোক্তারা।

খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এই শুল্কের কারণে ভারতে পাটপণ্য রপ্তানিতে ব্যয় বৃদ্ধি পেয়েছে, পণ্য আমদানিতে খরচ বেশি হওয়ায় ভারতীয় ক্রেতা হারাচ্ছে দেশের পাট শিল্প।

এরফলে, ভারতে বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানি কমছে। অর্ডার না থাকায় অনেক মিল এখন বন্ধ ও কোথাও কোথাও সীমিত পরিসরে উৎপাদন চলছে বলে জানান তারা।

বাংলাদেশ পাটপণ্য রপ্তানিকারক সমিতি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডকে বলেন, "ভারতীয় মিলগুলো চাহিদা অনুযায়ী পণ্য ‍উৎপাদন করতে না পারায় চাহিদা পূরণে বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হয়। সরকার তো শুধু ভারতে পণ্য রপ্তানির জন্যই প্রণোদনা দিচ্ছে না। সব দেশের ক্ষেত্রেই দিচ্ছে, এতে ভারতের জুট মিলগুলো কোনো সমস্যা হওয়া কথা নয়।"

"জুট শিল্পের সাথে প্রায় চার থেকে সাড়ে চার কোটি মানুষের কর্মসংস্থান জড়িত। বিশাল সংখ্যক মানুষের জীবিকা ও পাট শিল্পকে বাঁচিয়ে রাখার জন্যই সরকার ইনসেনটিভ দিচ্ছে। ইনসেনটিভ না দিলে ফ্যাক্টরিগুলো চলানো যাবে না।"

তুলিকা ইকো লিমিটেডের প্রধান কার্য নির্বাহী ইসরাত জাহান চৌধুরী টিবিএসকে বলেন, "ভারত তার বিভিন্ন পণ্যের ওপর যেমন প্রণোদনা দেয়, তেমনি বাংলাদেশও রপ্তানি বৃদ্ধির ও শিল্পকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য প্রণোদনা দিয়ে থাকে।"

পাট শিল্পকে আরো এগিয়ে নেওয়ার উদ্দেশ্যে প্রণোদনা দেওয়া হয়, এটা কোন দেশের সাথে সম্পৃক্ত না। অ্যান্টি-ডাম্পিং শুল্ককে ইস্যু করার জন্য এগুলো কেবল-ই অজুহাত বলে মন্তব্য করেন তিনি।
✒️
Effect of Business Syndicate - HRA

Address


Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Felani News posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share