m97bd.com

m97bd.com thanks for watching this video� please! keep supporting me. please guys!Subscribe's to my channel for more video's &also do Like-comments& share this video.

আল্লাহ তুমি আমার জন্য যথেষ্ট, ইয়া মালিক তুমি অন্তরের খবর জানো,ইয়া রব তুমি আমাকে ভাল কিছুর ব্যাবস্হা করে দাও, আর পারছি না...
02/07/2024

আল্লাহ তুমি আমার জন্য যথেষ্ট,

ইয়া মালিক তুমি অন্তরের খবর জানো,

ইয়া রব তুমি আমাকে ভাল কিছুর ব্যাবস্হা করে দাও,
আর পারছি না,

না হয় আমাকে উঠিয়ে নাও...!

16/05/2024

مفيش في العالم راجل مبسوط وهو بيشتغل

مفيش راجل متقبل إن عمره بيتسرق منه في شغله لمجرد إنه بياخد مرتب، مفيش راجل واعي بيختار الشغل علي حساب أهل بيته وكل الرجاله الطبيعيين -كلهم- لو كان عندهم رفاهية الإختيار كانوا هيختاروا القعده في بيوتهم مع عيالهم وستاتهم أو لوحدهم قدام التلفزيون أو تحت التكييف أو في السيبر

الراجل مجبر و مضطر إنه ينزل كل يوم على باب الله ويجري ويهلك نفسه لأنه ببساطة مسئول عن أرواح تانية في رقبته لو معملش كده هيضيعوا أو مش هيلاقوا ياكلوا

الراجل بيعيش حياة تانيه بره بيته فيها صراعاتها ومكايدها واذاها الخاص وجايز جدا ميكونش بيحكي لاهله حاجه او بيحكي الحلو بس

الراجل طول الوقت خايف، قلقان، مرعوب من فكرة انه يبقي في الشارع فجأه او يخسر اللي معاه او يمد ايده لحد او يبان عاجز في يوم من الايام قدام نفسه وعياله والناس اللي مسؤول عنهم
اغلب الرجاله بياخدوا مسكنات ومهدئات و مدمنين كافيين وسجاير و - حاجات تانيه - عشان يحاولوا يخففوا الضغط اللي علي اعصابهم من ضغط مديرينهم ورؤساؤهم واللي بيشغلوهم لانهم ببساطه ميقدروش يعترضوا علشان اكل عيشهم

الراجل مجبر ومضطر ومغصوب وطالع عين امه، فارجوكي بلاش تشوفي جوزك او خطيبك او ابوكي بيختار شغله علي حسابكم او راميكم وله حياته الخاصه لانه طالع تلاته عين اهله حتي لو بينكر ده

- هونوا على الرجاله وارحموا جريهم وسعيهم واشكروا تعبهم وغلبهم وضياع احلامهم عشانكم، او ع الاقل ع الاقل يعني سيبوهم في حالهم ومتنظروش عليهم

Alhamdulillah
17/09/2023

Alhamdulillah

14/09/2023
21/03/2021

সৌদি আরবের রিয়াদের হারা এলাকায় প্রবাসী বাংলাদেশীদের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত হয়েছেন একজন বাংলাদেশী প্রবাসী। এছাড়াও এই সংঘর্ষে আহত হয়েছেন শতাধিক বাংলাদেশী প্রবাসী।

m97bd.com

03/03/2021

আরবি ভাষা শিখুন

আমি ---আনা
তুমি-- ইন্তা
সে---হুয়া
গাড়ি---চেহারা
এখানে --ইনা,
এসো--- তাল
যাও---- রো
আমার---- হাগগী
তোমার সাথে---- ইন্তা চাওয়া চাওয়া
আমার সাথে----- আনা চাওয়া চাওয়া
দরজা----- ভাব
ড্রয়ার-------দারাজ
তোমার------হাগগো
ওখানে---হিনা/হীনাক
দাঁড়াও----ওয়াগ্গাফ
বাহিরে-----বাররা
ভিতরে----দাখিল/জুয়া
রুমে/বাসায়----গুরফা/বিলবেত্
রুম/বাসা------গুরফা
আমি যাব-----আনা ইবগা ইমশী
আমি আসি?-----আনা ইজি?
আমাকে কি আসতে হবে?----- ইবগা ইজি আনা?
তোমাকে আমার দরকার,----- আনা ইবগা ইনতা
আমাকে তোমার দরকার আছে?------ ইন্তা ইবগা আনা?
তুমি কোথায় যাও?----- ইন্তা রো ফোয়েন?
তোমাকে রাকিবের দরকার,------- রাকিব ইবগা ইন্তা
আমি ঘুমাবো----- আনা ইবগা নুম
আমি বসব অথবা আমি বসি,----- আনা খাল্লি ইজলিশ
তুমি বস অথবা তুমি বসবা?-;-৷-----খাল্লি ইজলিশ/ খাল্লি ইজলিশ ইন্তা,
তুমি কি এখন যাইবা সেখানে?----- দালহিন ইন্তায়া রোহ হিনাক
তুমি কি এখন আসবে এখানে?----- ইন্তা ইজি ইনা আল হিন
সকালের নাস্তা, --- ছোবা ফতুর
দুপুরের খাবার---- গাধা
রাতের খাবার------ আশা
আমি পানি পান করবো,----- শেরাব ময়া
তুমি কি পানি পান করবা?- --- ইন্তা ইবগা ময়া
আমি খাব---- আনা ইবগা আক্কেল/ আনা আক্কেল
আমার ডিউটি আছে------- আনা ফি দোয়াম
আমি ডিউটিতে যাই -------আনা ইমশি দোয়াম
আমি ডিউটিতে যাব------- আনা ইবগা রোহ দোয়াম
আমি জানি---- আনা মালুম/ আনা আরফ
আমি জানিনা ------- আনা মাফি মালুম
আমি ঠিক করবো-------আনা চাওই তারতিব
আমি চেষ্টা করব---- আনা হাওল ইনশাআল্লাহ
আমি করবো---- আনা চাওই
ভাত-- রোজ
ডাল-- আদার্চ
মাছ---ছামাক
গোস্ত----লাহাম
পানি---ময়া
আগুন*----নার
আগুনের ধুয়া----দোক্ষান
রান্না -----তাব্বাক
আমি রান্না করবো-------আনা ইবগা তাব্বাক
তেল-----ঝেত
ডিজেল-----ডিজেল
পেট্রোল---বেঞ্জিন
গাড়ি---চিয়ারা
পার্কিং---বার্কিং
নামাজ----ছাল্লি/ছালা
সহযোগিতা---মোছাদা
নাস্তা করেছো?----ফতুর খালাস?
আমি নাস্তা করে ফেলেছি---আনা ফতুর খালাস।
দুপুরে খেয়েছো?---------গাধা খালাস?
রাতে খেয়েছ?-----আশা খালাস.?
আমার কাজ শেষ----আনা সোগল খালাস,
তোমার কাজ শেষ হয়েছে--------সোগল খালাস ইন্তা?
তোমার কাজ আছে-------ইন্তা ফি সোগল?
তোমার কি কাজ লাগবে?--------ইন্তা ইবগা সোগল
দরকার আছে------ইবগা
আমার কাজের দরকার-----আনা ইবগা সোগল
দোকান------বাকালা
হোটেল------বাকালা
নাস্তার দোকান--------ভুপিয়া
রাস্তা-------তোরিক,
তুমি এখন যাও------ রো ইন্তা আলহিন

14/02/2021

৪ বন্ধু মিলে ১টা পেট্রোল পাম্প দিল।
কিন্তু তারা একটা কাস্টমারও
পেলনা!!!!
কারন, পেট্রোল পাম্পটা ছিল এক তলার
উপরে!!!
এবার তারা ঐ জায়গায়
একটা রেস্টুরেন্ট খুলল । কিন্তু এবারও
তারা কোন কাস্টমার পেলনা!!!

কারন,তারা পেট্রোল পাম্প এর
সাইনবোর্ডটা খুলে নাই!!!!

এবার তারা ৪ জন
মিলে একটা ট্যাক্সি কিনলো । কিন্তু
এবারও তারা কোন যাত্রী পেলোনা!!

কারন,২ বন্ধু সামনে আর ২ বন্ধু
পিছনে বসে যাত্রী খুজতে ছিল!!!
যাত্রী বসবে কই??

কিছুদিন পর তাদের
ট্যাক্সি নষ্ট হয়ে গেল!!! তারা ৪ জন
ট্যাক্সি ধাক্কা দিতে লাগল, কিন্তু
ট্যাক্সি তার জায়গা থেকে একটুও নড়ল
না!!!

কারন ২ জন পিছন দিয়ে ঠেলতে ছিল আর
২ জন সামনে দিয়ে!!

মোরালঃ
পুঁজি আর জনবল থাকলেই সবাই সফল হয়না। সফল হতে হলে সঠিক সময়ে সঠিক পদক্ষেপ নিতে হয়।

না জেনে না বুঝে অন‍্যেরা ভাল ব‍্যবসা করছে আমাকেও এই ব‍্যবসা করতে হবে এমন ভাবনা না ভেবে যে ব‍্যবসা করব সেই ব‍্যবসা সম্পকে ভাল মন্দ জেনে ব‍্যবসায়ে নামা উচিত।

ড্রাইভিং_লাইসেন্স_করতে_চাচ্ছেন!ড্রাইভিং লাইসেন্সের লিখিত পরীক্ষার স্ট্যান্ডার্ড ৮৫টি প্রশ্ন ব্যাংক ও উত্তর নিজে শিখুন এব...
29/01/2021

ড্রাইভিং_লাইসেন্স_করতে_চাচ্ছেন!
ড্রাইভিং লাইসেন্সের লিখিত পরীক্ষার স্ট্যান্ডার্ড ৮৫টি প্রশ্ন ব্যাংক ও উত্তর নিজে শিখুন এবং অন্যকে শেখার জন্য উৎসাহিত করুন।
=====================================
০১. প্রশ্ন : মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ মোটরযান আইনে মোটরযান অর্থ কোনো যন্ত্রচালিত যান, যার চালিকাশক্তি বাইরের বা ভিতরের কোনো উৎস হতে সরবরাহ হয়ে থাকে।

০২. প্রশ্ন : গাড়ি চালনার আগে করণীয় কাজ কী কী ?
উত্তরঃ ক. গাড়ির হালনাগাদ বৈধ কাগজপত্র (রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট, ট্যাক্সটোকেন, ড্রাইভিং লাইসেন্স, ইনসিওরেন্স (বিমা) সার্টিফিকেট, রুট পারমিট ইত্যাদি) গাড়ির সঙ্গে রাখা।
খ. গাড়িতে জ্বালানি আছে কি না পরীক্ষা করা, না থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
গ. রেডিয়েটর ও ব্যাটারিতে পানি আছে কি না পরীক্ষা করা, না থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
ঘ. ব্যাটারি কানেকশন পরীক্ষা করা।
ঙ. লুব/ইঞ্জিন অয়েলের লেবেল ও ঘনত্ব পরীক্ষা করা, কম থাকলে পরিমাণ মতো নেওয়া।
চ. মাস্টার সিলিন্ডারের ব্রেকফ্লুইড, ব্রেকঅয়েল পরীক্ষা করা, কম থাকলে নেওয়া।
ছ. গাড়ির ইঞ্জিন, লাইটিং সিস্টেম, ব্যাটারি, স্টিয়ারিং ইত্যাদি সঠিকভাবে কাজ করছে কি না, নাট-বোল্ট টাইট আছে কি না অর্থাৎ সার্বিকভাবে মোটরযানটি ত্র“টিমুক্ত আছে কি না পরীক্ষা করা।
জ. ব্রেক ও ক্লাচের কার্যকারিতা পরীক্ষা করা।
ঝ. অগ্নিনির্বাপকযন্ত্র এবং ফাস্টএইড বক্স গাড়িতে রাখা।
ঞ. গাড়ির বাইরের এবং ভিতরের বাতির অবস্থা, চাকা (টায়ার কন্ডিশন/হাওয়া/নাট/এলাইমেন্ট/রোটেশন/স্পেয়ার চাকা) পরীক্ষা করা।

০৩. প্রশ্ন : মোটরযানের মেইনটেনেন্স বা রক্ষণাবেক্ষণ বলতে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ ত্রুটিমুক্ত অবস্থায় একটি গাড়ি হতে দীর্ঘদিন সার্ভিস পাওয়ার জন্য প্রতিদিন গাড়িতে যে-সমস্ত মেরামত কাজ করা হয়, তাকে মোটরযানের মেইনটেনেন্স বলে।

০৪. প্রশ্ন : একটি মোটরযানে প্রতিদিন কী কী মেইনটেনেন্স করতে হয় ?
উত্তরঃ ২ নং প্রশ্নের উত্তরের খ থেকে ঞ পর্যন্ত।

০৫. প্রশ্ন : সার্ভিসিং বলতে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ মোটরযানের ইঞ্জিন ও বিভিন্ন যন্ত্রাংশের কার্যক্ষমতাকে দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য নির্দিষ্ট সময় পরপর যে-কাজগুলো করা হয়, তাকে সার্ভিসিং বলে।

০৬. প্রশ্ন : গাড়ি সার্ভিসিংয়ে কী কী কাজ করা হয় ?
উত্তরঃ ক. ইঞ্জিনের পুরাতন লুবঅয়েল (মবিল) ফেলে দিয়ে নতুন লুবঅয়েল দেওয়া। নতুন লুবঅয়েল দেওয়ার আগে ফ্লাশিং অয়েল দ্বারা ফ্লাশ করা।
খ. ইঞ্জিন ও রেডিয়েটরের পানি ড্রেন আউট করে ডিটারজেন্ট ও ফ্লাশিংগান দিয়ে পরিষ্কার করা, অতঃপর পরিষ্কার পানি দিয়ে পূর্ণ করা।
গ. ভারী মোটরযানের ক্ষেত্রে বিভিন্ন গ্রিজিং পয়েন্টে গ্রিজগান দিয়ে নতুন গ্রিজ দেওয়া।
ঘ. গাড়ির স্পেয়ার হুইলসহ প্রতিটি চাকাতে পরিমাণমতো হাওয়া দেওয়া।
ঙ. লুবঅয়েল (মবিল) ফিল্টার, ফুয়েল ফিল্টার ও এয়ারক্লিনার পরিবর্তন করা।

০৭. প্রশ্ন : গাড়ি চালনাকালে কী কী কাগজপত্র গাড়ির সঙ্গে রাখতে হয় ?
উত্তরঃ ক. ড্রাইভিং লাইসেন্স, খ. রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট (ব্লু-বুক), গ. ট্যাক্সটোকেন, ঘ. ইনসিওরেন্স সার্টিফিকেট, ঙ.ফিটনেস সার্টিফিকেট (মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়) এবং চ. রুটপারমিট (মোটরসাইকেল এবং চালক ব্যতীত সর্বোচ্চ ৭ আসন বিশিষ্ট ব্যক্তিগত যাত্রীবাহী গাড়ির ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)।

০৮. প্রশ্ন : রাস্তায় গাড়ির কাগজপত্র কে কে চেক করতে পারেন/কোন কোন ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তিগণকে গাড়ির কাগজ দেখাতে বাধ্য ?
উত্তরঃ সার্জেন্ট বা সাব-ইনসপেক্টরের নিচে নয় এমন পুলিশ কর্মকর্তা, মোটরযান পরিদর্শকসহ বিআরটিএর কর্মকর্তা এবং মোবাইলকোর্টের কর্মকর্তা।

০৯. প্রশ্ন : মোটরসাইকেলে হেলমেট পরিধান ও আরোহী বহন সম্পর্কে আইন কী ?
উত্তরঃ মোটরসাইকেলে চালক ব্যতীত ১ জন আরোহী বহন করা যাবে এবং উভয়কেই হেলমেট পরিধান করতে হবে (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১০০)।

১০. প্রশ্ন : সড়ক দুর্ঘটনার প্রধান কারণ কী কী?
উত্তরঃ ক. অত্যধিক আত্মবিশ্বাস, খ. মাত্রাতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালানো, গ. অননুমোদিত ওভারটেকিং এবং ঘ. অতিরিক্ত যাত্রী ও মালামাল বহন।

১১. প্রশ্ন : গাড়ি দুর্ঘটনায় পতিত হলে চালকের করনীয় কী ?
উত্তরঃ আহত ব্যক্তির চিকিৎসা নিশ্চিত করা, প্রয়োজনে নিকটস্থ হাসপাতালে স্থানান্তর করা এবং ২৪ ঘণ্টার মধ্যে নিকটবর্তী থানায় দুর্ঘটনার বিষয়ে রিপোর্ট করা।

১২. প্রশ্ন : আইন অনুযায়ী গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা কত ?
উত্তরঃ হালকা মোটরযান ও মোটরসাইকেলের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৭০ মাইল, মাঝারি বা ভারী যাত্রীবাহী মোটরযানের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩৫ মাইল এবং মাঝারি বা ভারী মালবাহী মোটরযানের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩০ মাইল।

১৩. প্রশ্ন : মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স কী ?
উত্তরঃ সর্বসাধারণের ব্যবহার্য স্থানে মোটরযান চালানোর জন্য লাইসেন্স কর্তৃপক্ষ কর্তৃক ইস্যুকৃত বৈধ দলিলই মোটর ড্রাইভিং লাইসেন্স।

১৪. প্রশ্নঃ অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে-লাইসেন্স দিয়ে একজন চালক কারো বেতনভোগী কর্মচারী না হয়ে মোটর সাইকেল, হালকা মোটরযান এবং অন্যান্য মোটরযান (পরিবহনযান ব্যতীত) চালাতে পারে, তাকে অপেশাদার ড্রাইভিং লাইসেন্স বলে।

১৫. প্রশ্ন : ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স কত ?
উত্তরঃ পেশাদার চালকের ক্ষেত্রে ২০ বছর এবং অপেশাদার চালকের ক্ষেত্রে ১৮ বছর।

১৬. প্রশ্ন : কোন কোন ব্যক্তি ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে?
উত্তরঃ মৃগীরোগী, উন্মাদ বা পাগল, রাতকানারোগী, কুষ্ঠরোগী, হৃদরোগী, অতিরিক্ত মদ্যপব্যক্তি, বধিরব্যক্তি এবং বাহু বা পা চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে অসুবিধা হয় এমন ব্যক্তি।

১৭. প্রশ্ন : হালকা মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাই ওজন ৬,০০০ পাউন্ড বা ২,৭২৭ কেজির অধিক নয়, তাকে হালকা মোটরযান বলে।

১৮. প্রশ্ন : মধ্যম বা মাঝারি মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাইওজন ৬,০০০ পাউন্ড বা ২,৭২৭ কেজির অধিক কিন্তু ১৪,৫০০ পাউন্ড বা ৬,৫৯০ কেজির অধিক নয়, তাকে মধ্যম বা মাঝারি মোটরযান বলে।

১৯. প্রশ্ন : ভারী মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ যে-মোটরযানের রেজিস্ট্রিকৃত বোঝাই ওজন ১৪,৫০০ পাউন্ড বা ৬,৫৯০ কেজির অধিক, তাকে ভারী মোটরযান বলে।

২০. প্রশ্ন : প্রাইভেট সার্ভিস মোটরযান কাকে বলে ?
উত্তরঃ ড্রাইভার ব্যতীত আটজনের বেশি যাত্রী বহনের উপযোগী যে-মোটরযান মালিকের পক্ষে তার ব্যবসা সম্পর্কিত কাজে এবং বিনা ভাড়ায় যাত্রী বহনের জন্য ব্যবহৃত হয়, তাকে প্রাইভেট সার্ভিস মোটরযান বলে।

২১. প্র্রশ্নঃ ট্রাফিক সাইন বা রোড সাইন (চিহ্ন) প্রধানত কত প্রকার ও কী কী ?
উত্তরঃ ট্রাফিক সাইন বা চিহ্ন প্রধানত তিন প্রকার। ক. বাধ্যতামূলক, যা প্রধানত বৃত্তাকৃতির হয়,
খ. সতর্কতামূলক, যা প্রধানত ত্রিভুজাকৃতির হয় এবং গ. তথ্যমূলক, যা প্রধানত আয়তক্ষেত্রাকার হয়।

২২. প্রশ্ন : লাল বৃত্তাকার সাইন কী নির্দেশনা প্রদর্শন করে ?
উত্তরঃ নিষেধ বা করা যাবে না বা অবশ্যবর্জনীয় নির্দেশনা প্রদর্শন করে।

২৩. প্রশ্ন : নীল বৃত্তাকার সাইন কী নির্দেশনা প্রদর্শন করে ?
উত্তরঃ করতে হবে বা অবশ্যপালনীয় নির্দেশনা প্রদর্শন করে।

২৪. প্রশ্ন : লাল ত্রিভুজাকৃতির সাইন কী নিদের্শনা প্রদর্শন করে ?
উত্তরঃ সতর্ক হওয়ার নির্দেশনা প্রদর্শন করে।

২৫. প্রশ্ন : নীল রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন ?
উত্তরঃ সাধারণ তথ্যমূলক সাইন।

২৬. প্রশ্ন : সবুজ রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন?
উত্তরঃ পথনির্দেশক তথ্যমূলক সাইন, যা জাতীয় মহাসড়কে ব্যবহৃত হয়।

২৭. প্রশ্ন : কালো বর্ডারের সাদা রঙের আয়তক্ষেত্র কোন ধরনের সাইন?
উত্তরঃ এটিও পথনির্দেশক তথ্যমূলক সাইন, যা মহাসড়ক ব্যতীত অন্যান্য সড়কে ব্যবহৃত হয়।

২৮. প্রশ্ন : ট্রাফিক সিগন্যাল বা সংকেত কত প্রকার ও কী কী ?
উত্তরঃ ৩ (তিন) প্রকার। যেমন- ক. বাহুর সংকেত, খ. আলোর সংকেত ও গ. শব্দ সংকেত।

২৯. প্রশ্ন : ট্রাফিক লাইট সিগন্যালের চক্র বা অনুক্রমগুলি কী কী ?
উত্তরঃ লাল-সবুজ-হলুদ এবং পুনরায় লাল।

৩০. প্রশ্ন : লাল, সবুজ ও হলুদ বাতি কী নির্দেশনা প্রদশন করে ?
উত্তরঃ লালবাতি জ্বললে গাড়িকে ‘থামুনলাইন’এর পেছনে থামায়ে অপেক্ষা করতে হবে, সুবজবাতি জ্বললে গাড়ি নিয়ে অগ্রসর হওয়া যাবে এবং হলুদবাতি জ্বললে গাড়িকে থামানোর জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।

৩১. প্রশ্নঃ নিরাপদ দূরত্ব বলতে কী বুঝায়?
উত্তরঃ সামনের গাড়ির সাথে সংঘর্ষ এড়াতে পেছনের গাড়িকে নিরাপদে থামানোর জন্য যে পরিমাণ দূরত্ব বজায় রেখে গাড়ি চালাতে হয় সেই পরিমাণ নিরাপদ দূরত্ব বলে।

৩২. প্রশ্ন : পাকা ও ভালো রাস্তায় ৫০ কিলোমিটার গতিতে গাড়ি চললে নিরাপদ দূরত্ব কত হবে?
উত্তরঃ ২৫ মিটার।

৩৩. প্রশ্ন : পাকা ও ভালো রাস্তায় ৫০ মাইল গতিতে গাড়ি চললে নিরাপদ দূরত্ব কত হবে ?
উত্তরঃ ৫০ গজ বা ১৫০ ফুট।

৩৪. প্রশ্ন : লাল বৃত্তে ৫০ কি.মি. লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ গাড়ির সর্বোচ্চ গতিসীমা ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. অর্থাৎ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটারের বেশি গতিতে গাড়ি চালানো যাবে না।

৩৫. প্রশ্ন : নীল বৃত্তে ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ সর্বনিম্ন গতিসীমা ঘণ্টায় ৫০ কি.মি. অর্থাৎ ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটারের কম গতিতে গাড়ি চালানো যাবে না।

৩৬. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের মধ্যে হর্ন আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ হর্ন বাজানো নিষেধ।

৩৭. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের ভিতরে একটি বড় বাসের ছবি থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ বড় বাস প্রবেশ নিষেধ।

৩৮. প্রশ্ন : লাল বৃত্তে একজন চলমান মানুষের ছবি আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ পথচারী পারাপার নিষেধ।

৩৯. প্রশ্ন : লাল ত্রিভুজে একজন চলমান মানুষের ছবি আঁকা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ সামনে পথচারী পারাপার, তাই সাবধান হতে হবে।

৪০. প্রশ্ন : লাল বৃত্তের ভিতর একটি লাল ও একটি কালো গাড়ি থাকলে কী বুঝায়?
উত্তরঃ ওভারটেকিং নিষেধ।

৪১. প্রশ্ন : আয়তক্ষেত্রে ‘চ’ লেখা থাকলে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ পার্কিংয়ের জন্য নির্ধারিত স্থান।

৪২. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে গাড়ির হর্ন বাজানো নিষেধ ?
উত্তরঃ নীরব এলাকায় গাড়ির হর্ন বাজানো নিষেধ। হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অফিস-আদালত বা অনুরূপ প্রতিষ্ঠানসমূহের চতুর্দিকে ১০০ মিটার পর্যন্ত এলাকা নীরব এলাকা হিসাবে চিহ্নিত।

৪৩. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে ওভারটেক করা নিষেধ ?
উত্তরঃ ক. ওয়ারটেকিং নিষেধ সম্বলিত সাইন থাকে এমন স্থানে, খ. জাংশনে, গ. ব্রিজ/কালভার্ট ও তার আগে পরে নির্দিষ্ট দূরত্ব, ঘ. সরু রাস্তায়, ঙ. হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায়।

৪৪. প্রশ্ন : কোন কোন স্থানে গাড়ি পার্ক করা নিষেধ ?
উত্তরঃ ক. যেখানে পার্কিং নিষেধ বোর্ড আছে এমন স্থানে, খ. জাংশনে, গ. ব্রিজ/কালভার্টের ওপর, ঘ. সরু রাস্তায়,
ঙ. হাসপাতাল ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এলাকায়, চ. পাহাড়ের ঢালে ও ঢালু রাস্তায়, ফুটপাত, পথচারী পারাপার এবং তার আশেপাশে, ছ. বাস স্টপেজ ও তার আশেপাশে এবং জ. রেলক্রসিং ও তার আশেপাশে।

৪৫. প্রশ্ন : গাড়ি রাস্তার কোনপাশ দিয়ে চলাচল করবে ?
উত্তরঃ গাড়ি রাস্তার বামপাশ দিয়ে চলাচল করবে। যে-রাস্তায় একাধিক লেন থাকবে সেখানে বামপাশের লেনে ধীর গতির গাড়ি, আর ডানপাশের লেনে দ্রুত গাতির গাড়ি চলাচল করবে।

৪৬. প্রশ্ন : কখন বামদিক দিয়ে ওভারটেক করা যায় ?
উত্তরঃ যখন সামনের গাড়ি চালক ডানদিকে মোড় নেওয়ার ইচ্ছায় যথাযথ সংকেত দিয়ে রাস্তার মাঝামাঝি স্থানে যেতে থাকবেন তখনই পেছনের গাড়ির চালক বামদিক দিয়ে ওভারটেক করবেন।

৪৭. প্রশ্ন : চলন্ত অবস্থায় সামনের গাড়িকে অনুসরণ করার সময় কী কী বিষয় লক্ষ্য রাখা উচিত ?
উত্তরঃ (ক) সামনের গাড়ির গতি (স্পিড) ও গতিবিধি, (খ) সামনের গাড়ি থামার সংকেত দিচ্ছে কি না, (গ) সামনের গাড়ি ডানে/বামে ঘুরার সংকেত দিচ্ছে কি না, (ঘ) সামনের গাড়ি হতে নিরাপদ দূরত্ব বজায় থাকছে কি না।

৪৮. প্রশ্ন : রাস্তারপাশে সতর্কতামূলক ‘‘স্কুল/শিশু” সাইন বোর্ড থাকলে চালকের করণীয় কী ?
উত্তরঃ (ক) গাড়ির গতি কমিয়ে রাস্তার দু-পাশে ভালোভাবে দেখে-শুনে সতর্কতার সাথে অগ্রসর হতে হবে।
(খ) রাস্তা পারাপারের অপেক্ষায় কোনো শিশু থাকলে তাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে।

৪৯. প্রশ্ন : গাড়ির গতি কমানোর জন্য চালক হাত দিয়ে কীভাবে সংকেত দিবেন ?
উত্তরঃ চালক তার ডানহাত গাড়ির জানালা দিয়ে সোজাসুজি বের করে ধীরে ধীরে উপরে-নীচে উঠানামা করাতে থাকবেন।

৫০. প্রশ্ন : লেভেলক্রসিং বা রেলক্রসিং কত প্রকার ও কী কী ?
উত্তরঃ লেভেলক্রসিং বা রেলক্রসিং ২ প্রকার। ক. রক্ষিত রেলক্রসিং বা পাহারাদার নিয়ন্ত্রিত রেলক্রসিং, খ. অরক্ষিত রেলক্রসিং বা পাহারাদারবিহীন রেলক্রসিং।

৫১. প্রশ্নঃ রক্ষিত লেভেলক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
উত্তরঃ গাড়ির গতি কমিয়ে সতর্কতার সাথে সামনে আগাতে হবে। যদি রাস্তা বন্ধ থাকে তাহলে গাড়ি থামাতে হবে, আর খোলা থাকলে ডানেবামে ভালোভাবে দেখে অতিক্রম করতে হবে।

৫২. প্রশ্নঃ অরক্ষিত লেভেলক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
উত্তরঃ গাড়ির গতি একদম কমিয়ে সতর্কতার সাথে সামনে আগাতে হবে, প্রয়োজনে লেভেলক্রসিংয়ের নিকট থামাতে হবে। এরপর ডানেবামে দেখে নিরাপদ মনে হলে অতিক্রম করতে হবে।

৫৩. প্রশ্ন : বিমানবন্দরের কাছে চালককে সতর্ক থাকতে হবে কেন ?
উত্তরঃ (ক) বিমানের প্রচণ্ড শব্দে গাড়ির চালক হঠাৎ বিচলিত হতে পারেন, (খ) সাধারণ শ্রবণ ক্ষমতার ব্যাঘাত ঘটতে পারে, (গ) বিমানবন্দরে ভিভিআইপি/ভিআইপি বেশি চলাচল করে বিধায় এই বিষয়ে সতর্ক থাকতে হয়।

৫৪. প্রশ্নঃ মোটরসাইকেল চালক ও আরোহীর হেলমেট ব্যবহার করা উচিত কেন ?
উত্তরঃ মানুষের মাথা শরীরের অন্যান্য অঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। এখানে সামান্য আঘাত লাগলেই মানুষের মৃত্যু ঘটতে পারে।
তাই দুর্ঘটনায় মানুষের মাথাকে রক্ষা করার জন্য হেলমেট ব্যবহার করা উচিত।

৫৫. প্রশ্ন : গাড়ির পেছনের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য কতক্ষণ পর পর লুকিং গ্লাস দেখতে হবে ?
উত্তরঃ প্রতিমিনিটে ৬ থেকে ৮ বার।

৫৬. প্রশ্নঃ পাহাড়ি রাস্তায় কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় ?
উত্তরঃ সামনের গাড়ি থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে ১ নং গিয়ারে বা ফার্স্ট গিয়ারে সতর্কতার সাথে ধীরে ধীরে ওপরে উঠতে হবে। পাহাড়ের চূড়ার কাছে গিয়ে আরো ধীরে উঠতে হবে, কারণ চূড়ায় দৃষ্টিসীমা অত্যন্ত সীমিত। নিচে নামার সময় গাড়ির গতি ক্রমে বাড়তে থাকে বিধায় সামনের গাড়ি থেকে বাড়তি দূরত্ব বজায় রেখে নামতে হবে। ওঠা-নামার সময় কোনোক্রমেই ওভারটেকিং করা যাবে না।

৫৭. প্রশ্নঃ বৃষ্টির মধ্যে গাড়ি চালনার বিষয়ে কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়?
উত্তরঃ বৃষ্টির সময় রাস্তা পিচ্ছিল থাকায় ব্রেক কম কাজ করে। এই কারণে বাড়তি সতর্কতা হিসাবে ধীর গতিতে (সাধারণ গতির চেয়ে অর্ধেক গতিতে) গাড়ি চালাতে হবে, যাতে ব্রেক প্রয়োগ করে অতি সহজেই গাড়ি থামানো যায়। অর্থাৎ ব্রেক প্রয়োগ করে গাড়ি যাতে অতি সহজেই থামানো বা নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সেইরূপ ধীর গতিতে বৃষ্টির মধ্যে গাড়ি চালাতে হবে।

৫৮. প্রশ্ন : ব্রিজে ওঠার পূর্বে একজন চালকের করণীয় কী ?
উত্তরঃ ব্রিজ বিশেষকরে উঁচু ব্রিজের অপরপ্রান্ত থেকে আগত গাড়ি সহজে দৃষ্টিগোচর হয় না বিধায় ব্রিজে ওঠার পূর্বে সতর্কতার সাথে গাড়ির গতি কমিয়ে উঠতে হবে। তাছাড়া, রাস্তার তুলনায় ব্রিজের প্রস্থ অনেক কম হয় বিধায় ব্রিজে কখনো ওভারটেকিং করা যাবে না।

৫৯. প্রশ্ন : পার্শ্বরাস্তা থেকে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করার সময় কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হয় ?
উত্তরঃ পার্শ্বরাস্তা বা ছোট রাস্তা থেকে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করার আগে গাড়ির গতি কমায়ে, প্রয়োজনে থামায়ে, প্রধান রাস্তার গাড়িকে নির্বিঘেœ আগে যেতে দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। প্রধান সড়কে গাড়ির গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে সুযোগমত সতর্কতার সাথে প্রধান রাস্তায় প্রবেশ করতে হবে।

৬০. প্রশ্ন : রাস্তার ওপর প্রধানত কী কী ধরনের রোডমার্কিং অঙ্কিত থাকে ?
উত্তরঃ রাস্তার ওপর প্রধানত ০৩ ধরনের রোডমাকিং অঙ্কিত থাকে।
ক. ভাঙালাইন, যা অতিক্রম করা যায়।
খ. একক অখন্ডলাইন, যা অতিক্রম করা নিষেধ, তবে প্রয়োজনবিশেষ অতিক্রম করা যায়।
গ. দ্বৈত অখন্ডলাইন, যা অতিক্রম করা নিষেধ এবং আইনত দণ্ডনীয়। এই ধরনের লাইন দিয়ে ট্রাফিকআইল্যান্ড বা রাস্তার বিভক্তি বুঝায়।

৬১. প্রশ্ন : জেব্রাক্রসিংয়ে চালকের কর্তব্য কী ?
উত্তরঃ জেব্রাক্রসিংয়ে পথচারীদের অবশ্যই আগে যেতে দিতে হবে এবং পথচারী যখন জেব্রাক্রসিং দিয়ে পারাপার হবে তখন গাড়িকে অবশ্যই তার আগে থামাতে হবে। জেব্রাক্রসিংয়ের ওপর গাড়িকে থামানো যাবে না বা রাখা যাবে না।

৬২. প্রশ্ন : কোন কোন গাড়িকে ওভারটেক করার সুযোগ দিতে হবে ?
উত্তরঃ যে-গাড়ির গতি বেশি, এ্যাম্বুলেন্স, ফায়ার সার্ভিস ইত্যাদি জরুরি সার্ভিস, ভিভিআইপি গাড়ি ইত্যাদিকে।

৬৩. প্রশ্ন : হেড লাইট ফ্ল্যাশিং বা আপার ডিপার ব্যবহারের নিয়ম কী ?
উত্তরঃ শহরের মধ্যে সাধারণত ‘লো-বিম বা ডিপার বা মৃদুবিম’ ব্যবহার করা হয়। রাতে কাছাকাছি গাড়ি না থাকলে অর্থাৎ বেশিদূর পর্যন্ত দেখার জন্য হাইওয়ে ও শহরের বাইরের রাস্তায় ‘হাই বা আপার বা তীক্ষ্ম বিম’ ব্যবহার করা হয়। তবে, বিপরীতদিক থেকে আগত গাড়ি ১৫০ মিটারের মধ্যে চলে আসলে হাইবিম নিভিয়ে লো-বিম জ্বালাতে হবে। অর্থাৎ বিপরীতদিক হতে আগত কোনো গাড়িকে পাস/পার হওয়ার সময় লো-বিম জ্বালাতে হবে।

৬৪. প্রশ্ন : গাড়ির ব্রেক ফেল করলে করণীয় কী ?
উত্তরঃ গাড়ির ব্রেক ফেল করলে প্রথমে অ্যাক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে নিতে হবে। ম্যানুয়াল গিয়ার গাড়ির ক্ষেত্রে গিয়ার পরিবর্তন করে প্রথমে দ্বিতীয় গিয়ার ও পরে প্রথম গিয়ার ব্যবহার করতে হবে। এর ফলে গাড়ির গতি অনেক কমে যাবে। এই পদ্ধতিতে গাড়ি থামানো সম্ভব না হলে রাস্তার আইল্যান্ড, ডিভাইডার, ফুটপাত বা সুবিধামত অন্যকিছুর সাথে ঠেকিয়ে গাড়ি থামাতে হবে। ঠেকানোর সময় যানমালের ক্ষয়ক্ষতি যেনো না হয় বা কম হয় সেইদিকে সজাগ থাকতে হবে।

৬৫. প্রশ্ন : গাড়ির চাকা ফেটে গেলে করণীয় কী ?
উত্তরঃ গাড়ির চাকা ফেটে গেলে গাড়ি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে। এই সময় গাড়ির চালককে স্টিয়ারিং দৃঢ়ভাবে ধরে রাখতে হবে এবং অ্যাক্সিলারেটর থেকে পা সরিয়ে ক্রমান্বয়ে গতি কমিয়ে আস্তে আস্তে ব্রেক করে গাড়ি থামাতে হবে। চলন্ত অবস্থায় গাড়ির চাকা ফেটে গেলে সাথে সাথে ব্রেক করবেন না। এতে গাড়ি নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে।

৬৬. প্রশ্ন : হ্যাজার্ড বা বিপদ সংকেত বাতি কী ?
উত্তরঃ প্রতিটি গাড়ির সামনে ও পিছনে উভয়পাশের কর্ণারে একজোড়া করে মোট দু-জোড়া ইন্ডিকেটর বাতি থাকে। এই চারটি ইন্ডিকেটর বাতি সবগুলো একসাথে জ্বললে এবং নিভলে তাকে হ্যাজার্ড বা বিপদ সংকেত বাতি বলে। বিপজ্জনক মুহূর্তে, গাড়ি বিকল হলে এবং দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় এই বাতিগুলো ব্যবহার করা হয়।

৬৭. প্রশ্ন : গাড়ির ড্যাশবোর্ডে কী কী ইন্সট্রুমেন্ট থাকে ?
উত্তরঃ ক. স্পিডোমিটার- গাড়ি কত বেগে চলছে তা দেখায়।
খ. ওডোমিটার – তৈরির প্রথম থেকে গাড়ি কত কিলোমিটার বা মাইল চলছে তা দেখায়।
গ. ট্রিপমিটার- এক ট্রিপে গাড়ি কত কিলোমিটার/মাইল চলে তা দেখায়।
ঘ. টেম্পারেচার গেজ- ইঞ্জিনের তাপমাত্রা দেখায়।
ঙ. ফুয়েল গেজ- গাড়ির তেলের পরিমাণ দেখায়।

৬৮. প্রশ্ন : গাড়িতে কী কী লাইট থাকে ?
উত্তরঃ ক. হেডলাইট, খ. পার্কলাইট, গ. ব্রেকলাইট, ঘ. রিভার্সলাইট ঙ. ইন্ডিকেটরলাইট, চ. ফগলাইট এবং ছ. নাম্বারপ্লেট লাইট।

৬৯. প্রশ্ন : পাহাড়ি ও ঢাল/চূড়ায় রাস্তায় গাড়ি কোন গিয়ারে চালাতে হয় ?
উত্তরঃ ফার্স্ট গিয়ারে। কারণ ফার্স্ট গিয়ারে গাড়ি চালানোর জন্য ইঞ্জিনের শক্তি বেশি প্রয়োজন হয়।

৭০. প্রশ্ন : গাড়ির সামনে ও পিছনে লাল রঙের ইংরেজি “খ” অক্ষরটি বড় আকারে লেখা থাকলে এরদ্বারা কী বুঝায় ?
উত্তরঃ এটি একটি শিক্ষানবিশ ড্রাইভারচালিত গাড়ি। এই গাড়ি হতে সাবধান থাকতে হবে।

৭১. প্রশ্ন : শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স দিয়ে গাড়ি চালানো বৈধ কী ?
উত্তরঃ ইনসট্রাক্টরের উপস্থিতিতে ডুয়েল সিস্টেম (ডাবল স্টিয়ারিং ও ব্রেক) সম্বলিত গাড়ি নিয়ে সামনে ও পিছনে “খ” লেখা প্রদর্শন করে নির্ধারিত এলাকায় চালানো বৈধ।

৭২. প্রশ্ন : ফোরহুইলড্রাইভ গাড়ি বলতে কী বুঝায় ?
উত্তরঃ সাধারণত ইঞ্জিন হতে গাড়ির পেছনের দু-চাকায় পাওয়ার (ক্ষমতা) সরবরাহ হয়ে থাকে। বিশেষ প্রয়োজনে যে-গাড়ির চারটি চাকায় (সামনের ও পিছনের) পাওয়ার সরবরাহ করা হয়, তাকে ফোরহুইলড্রাইভ গাড়ি বলে।

৭৩. প্রশ্ন : ফোরহুইলড্রাইভ কখন প্রয়োগ করতে হয় ?
উত্তরঃ ভালো রাস্তাতে চলার সময় শুধুমাত্র পেছনের দু-চাকাতে ড্রাইভ দেওয়া হয়। কিন্তু পিচ্ছিল, কর্দমাক্ত রাস্তায় চলার সময় চার চাকাতে ড্রাইভ দিতে হয়।

৭৪. প্রশ্ন : টুলবক্স কী ?
উত্তরঃ টুলবক্স হচ্ছে যন্ত্রপাতির বাক্স, যা গাড়ির সঙ্গে রাখা হয়। মোটরযান জরুরি মেরামতের জন্য প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও মালামাল টুলবক্সে রাখা হয়।

৭৫. প্রশ্ন : ড্রাইভিং লাইসেন্স ব্যতীত গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী ?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৪ মাস কারাদণ্ড অথবা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৩৮ ধারা)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন।

৭৬. প্রশ্ন : গাড়িতে গাড়িতে নিষিদ্ধ হর্ন কিংবা উচ্চশব্দ উৎপাদনকারী যন্ত্র সংযোজন ও তা ব্যবহার করলে শাস্তি কী ?
উত্তরঃ ১০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৩৯ ধারা)।

৭৭. প্রশ্ন : রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট, ফিটনেস সার্টিফিকেট ও রুটপারমিট ব্যতীত গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী?
উত্তরঃ প্রথমবার অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড অথবা ২০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড। দ্বিতীয়বার বা পরবর্তী সময়ের জন্য সর্বোচ্চ ৬ মাস কারাদণ্ড অথবা ৫০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৫২ ধারা)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন।

৭৮. প্রশ্ন : মদ্যপ বা মাতাল অবস্থায় গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড বা ১০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড। পরবর্তী সময়ে প্রতিবারের জন্য সর্বোচ্চ ২ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড বা ১০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড এবং নির্দিষ্ট মেয়াদে ড্রাইভিং লাইসেন্স বাতিল (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪৪ ধারা)।

৭৯. প্রশ্ন : নির্ধারিত গতির চেয়ে অধিক বা দ্রুত গতিতে গাড়ি চালনার শাস্তি কী?
উত্তরঃ প্রথমবার অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ৩০ দিন কারাদণ্ড বা ৩০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড। পরবর্তীতে একই অপরাধ করলে সর্বোচ্চ ৩ মাস কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা বা উভয়দণ্ড এবং ড্রাইভিং লাইসেন্সের কার্যকারিতা ১ মাসের জন্য স্থগিত (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪২ ধারা)।

৮০. প্রশ্ন : বেপরোয়া ও বিপজ্জনকভাবে গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৬ মাস কারাদণ্ড বা ৫০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা এবং যে-কোনো মেয়াদের জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্সের কার্যকারিতা স্থগিত (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ১৪৩ ধারা)।

৮১. প্রশ্ন : ক্ষতিকর ধোঁয়া নির্গত গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
উত্তরঃ ২০০ টাকা জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১৫০)।

৮২. প্রশ্ন : নির্ধারিত ওজন সীমার অধিক ওজন বহন করে গাড়ি চালালে বা চালানোর অনুমতি দিলে শাস্তি কী ?
উত্তরঃ প্রথমবার ১,০০০ পর্যন্ত জরিমানা এবং পরবর্তী সময়ে ৬ মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড অথবা ২,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা অথবা উভয়দণ্ড (ধারা-১৫৪)। এই ক্ষেত্রে মালিক ও চালক উভয়েই দণ্ডিত হতে পারেন ।

৮৩. প্রশ্ন : ইনসিওরেন্স বিহীন অবস্থায় গাড়ি চালনার শাস্তি কী ?
উত্তরঃ ২,০০০ টাকা পর্যন্ত জরিমানা (মোটরযান অধ্যাদেশ, ১৯৮৩ এর ধারা-১৫৫)।

৮৪. প্রশ্ন : প্রকাশ্য সড়কে অথবা প্রকাশ্য স্থানে মোটরযান রেখে মেরামত করলে বা কোনো যন্ত্রাংশ বা দ্রব্য বিক্রয়ের জন্য সড়কে রেখে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে শাস্তি কী ?
উত্তরঃ সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা জরিমানা। অনুরূপ মোটরযান অথবা খুচরা যন্ত্র বা জিনিসপত্র বাজেয়াপ্ত করা যাবে (ধারা-১৫৭)।

৮৫. প্রশ্ন : ফুয়েল গেজের কাজ কী ?
উত্তরঃ ফুয়েল বা জ্বালানি ট্যাংকে কী পরিমাণ জ্বালনি আছে তা ফুয়েল গেজের মাধ্যমে জানা যায়।ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে চাচ্ছেন ?
(সংগ্রহিত)

সৌদি আরব যেখানে কিছুদিন আগে নারীরা ড্রাইভিং করার অনুমতি পেয়েছে ! কিন্তু সৌদির ৯৫% নারীরা নিকাব পরে, তাই নিকাবধারী সৌদিয়া...
11/01/2021

সৌদি আরব যেখানে কিছুদিন আগে নারীরা ড্রাইভিং করার অনুমতি পেয়েছে ! কিন্তু সৌদির ৯৫% নারীরা নিকাব পরে, তাই নিকাবধারী সৌদিয়ান কোন নারীর ড্রাইভিং লাইসেন্স চেক করতে গেলে লাইসেন্সের সাথে চেহেরা মিল খুজতে কোন নারীর নিকাব খুলতে হবে না (মানে চেহেরার উপর দিয়ে কাপড় সরাতে হবে না) পরপুরুষের সামনে ! তাই সেজন্য সৌদির পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে ফিঙ্গারপ্রিন্ট ভেরিফিকেশন ডিভাইস ; চেকপয়েন্ট পুলিশ যখন কোন ড্রাইবরত নারীর লাইসেন্স চেকিং করবে তখন ঔ নারী মুখের উপর দিয়ে পর্দা সরাতে হবে না শুধু ডিভাইসে ফিঙ্গার প্রেস করলে তার পরিচয় সনাক্ত করা যাবে !!

আধুনিকতা ও অশ্লীলতা একবিষয় না ; ইসলাম আধুনিকতা সাপোর্ট করে কিন্তু অশ্লীলতা সাপোর্ট করে না ! আধুনিকতার সঙ্গে ইসলামের বিরোধ নেই বরং ইসলাম হলো আধুনিক বিশ্বের প্রবর্তক।

১৯৭২-এ তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের অনুরোধে অস্ট্রেলিয়া থেকে ডাঃ জিওফ্রে ডেভিসের নেতৃত্বে চিকিৎসকদের একটি দল ঢাকায় আসেন। স...
22/12/2020

১৯৭২-এ তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকারের অনুরোধে অস্ট্রেলিয়া থেকে ডাঃ জিওফ্রে ডেভিসের নেতৃত্বে চিকিৎসকদের একটি দল ঢাকায় আসেন। সরকারের পক্ষ থেকে তাদের অনুরোধ করা হয়েছিল যে, ১৯৭১-এ পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর হাতে নির্যাতিত ১ লাখ ৭০ হাজারেরও বেশী বাঙালী নারী গর্ভবতী। তাদের জরুরী ভিত্তিতে শারিরীক-মানসিক এবং গর্ভপাতের ব্যবস্থা ও উন্নত চিকিৎসার প্রয়োজন।

তখন ডাঃ ডেভিসের নেতৃত্বাধীন চিকিৎসকগণ সার্বিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করে সরকারের ঊর্ধ্বতনদের কাছে এক প্রতিবেদন প্রস্তাবাকারে পেশ করেন। তাতে বলা হয়েছে- "দখলদার আমলে পাকিস্তানী সেনাবাহিনী কর্তৃক ধর্ষিত বাংলাদেশের নারীদের একটা বিরাট অংশ বন্ধ্যাত্ব ও পৌনপুনিক রোগের সম্মুখীন হয়েছে।"

সিডনীর প্রখ্যাত শল্য চিকিৎসক ডাঃ ডেভিস আরো বলেন যে, "৯ মাসে পাকবাহিনীর দ্বারা ধর্ষিতা ৪ লাখ নারীর বেশীর ভাগই সিফিলিস অথবা গনোরিয়া কিম্বা উভয় ধরনের রোগের শিকার। এদের অধিকাংশই ইতোমধ্যেই ভ্রুণ হত্যাজনিত অভিজ্ঞতা লাভ করেছেন। এবং এঁদের অনেকেই বন্ধ্যা হয়ে যেতে পারেন অথবা জীবনভর দৈহিক বা মানসিক রোগে ভুগতে পারেন।"

সরকারী হিসেবে ধর্ষিতাদের সংখ্যা ২ লাখ বলা হলেও ডাঃ ডেভিস বলছেন, "এই সংখ্যা ৪ লাখ থেকে ৪ লাখ ৩০ হাজারের কম নয়।"

পাকবাহিনীর কন্সেনট্রেশন ক্যাম্পে আটকাবস্থায় নারীদের উপর নির্যাতনের ধারাবাহিক প্রতিবেদন রয়েছে ১৯৭২ থেকে ১৯৭৪ পর্যন্ত বাংলাদেশের প্রায় সবগুলো দৈনিকে। সেসব অভিজ্ঞতার মর্মস্পর্শী প্রতিবেদন ভয়াবহ! যতোবার পড়েছি অন্তর পাথর হয়ে কেবলই মনে হয়েছে এসব ঘটনা অবলম্বনে চলচ্চিত্র তৈরী হওয়াটা জরুরী।

১৯৭১-এর ৬ই ডিসেম্বর যশোর মুক্ত হয়। এসময় যশোর ক্যান্টনমেন্টের একটি গুদাম ঘরে দীর্ঘ ৯ মাস নগ্ন অবস্থায় আটক থাকার পর পাকবাহিনীর বন্দীশালা থেকে মুক্ত বর্বর পাকবাহিনী কর্তৃক পাশবিক নির্যাতনের শিকার বাঙালী মা-বোনদের অমানবিক দৃশ্য দেখা যাচ্ছে ১৯৭২-এর এপ্রিলে, দৈনিক পূর্বদেশে প্রকাশিত ছবিটিতে!

©মুক্তিযুদ্ধের বই, যুদ্ধ দলিল

তারপরও তুরা ফাকিস্তানি শুয়ারের বাচ্চাদের দালালী করিস। ছি..

স্ত্রী_সহবাসের_সুন্নাত_নিয়ম? ,,,,,,,,,--------------------,,,,,,,,,,,,অনেকে স্ত্রীর সাথে সুন্নাত তরিকায় কি কিভাবে সহবা...
16/11/2020

স্ত্রী_সহবাসের_সুন্নাত_নিয়ম?
,,,,,,,,,--------------------,,,,,,,,,,,,
অনেকে স্ত্রীর সাথে সুন্নাত তরিকায় কি কিভাবে সহবাস করবো জানতে চেয়েছেন
সে জন্য অনেকেরই দরকারী মনে করে পোষ্ট লেখলাম। কেননা ইসলামি যৌন বিজ্ঞান সম্পর্কে বর্তমান সমাজের অনেকই অজ্ঞ! যেগুলির কারনে মানুষ অহরহ পাপ না জেনে পাপ কাজ করছে। সঠিক মাত্রা ও ব্যবহার পদ্ধতি না জানার কারনে তৈরি হচ্ছে নানাবিধ যৌন রোগ যার কারনই অামাদের গোপন থেকে যায়। যাই হোক মুল কথায় ফিরছি।
সহবাসের সঠিক নিয়ম হলো স্ত্রী নিচে থাকবে আর স্বামী ঠিক তার উপরি ভাবে থেকে সহবাস করবে। মহান আল্লাহ তায়ালা সহবাসের নিয়ম এভাবেই সুরা অারাফের ১৮৯ নম্বর অায়াতে
বলেছেন
فَلَمَّا تَغَشَّاهَا حَمَلَتْ حَمْلاً خَفِيفًا فَمَرَّتْ بِهِ فَلَمَّا أَثْقَلَت دَّعَوَا اللّهَ رَبَّهُمَا لَئِنْ آتَيْتَنَا صَالِحاً لَّنَكُونَنَّ مِنَ الشَّاكِرِينَ (
অতঃপর পুরুষ যখন নারীকে আবৃত করল, তখন, সে গর্ভবতী হল। অতি হালকা গর্ভ। সে তাই নিয়ে চলাফেরা করতে থাকল। ( সুরা অারাফ: ১৮৯ অংশ)

বিজ্ঞ ডাক্তারগন এটিই বার বার বলে থাকেন।
বিধায় স্পষ্ট নিয়ম হলো স্ত্রী নিচে থাকবে স্বামী উপরে থাকবে। অার তাতেই স্ত্রী গর্ভধারন করবে।
সতর্কতা : এমন যেন না হয় যে স্ত্রী স্বামীর উপর থেকে বসে সহবাস করছে আর সে সময় স্বামীর বীর্যপাত হয়ে গেল। তাহলে ডাক্তারী চিকিৎসা মতে তখন বীর্য পুরো বের হয় না ভেতরে বিশেষ জায়গায় থেকে যায় আর তাতে পুরুষের ভেতর পাথর তৈরি হয়ে বড় ধরনের রোগ হবার অাশংকা থাকে। তাছাডা স্ত্রী গর্ভধারণও করেনা।যদিও ইদানিং অনেক নিয়ম নেটে দেখানো হয় এ গুলো সঠিক নিয়ম নয় এগুলোতে প্রশান্তি নেই।
সহবাসের আরো কিছু সুন্নত নিয়ম হলো।
১/ স্ত্রী সহবাসের আগে ভাল করে দাতঁ ব্রাশ বা মিসওয়াক করবে।
২/ স্বামীও ভাল করে দাঁত মেসওয়াক বা ব্রাশ করবে। সিগারেট বা কোন বদ নেশার দুর্গন্ধ নিয়ে স্ত্রীর কাছে যাবে না।
৩/ স্বামী স্ত্রী সহবাসের পুর্বে উভয় ওজু করে নিবে
৪/ বিসমিল্লাহ বলে আরম্ভ করা মুস্তাহাব।
শুরুতে ভুলে গেলে বীর্যপাত হবার পর বিসমিল্লাহ পড়বে ।
৫/ স্ত্রীগণ শরীরে সুগন্ধি টেলকম পাউডার বা সুগন্ধি লাগিয়ে নিবে। স্বামীও আতর বা সুগন্ধি লাগিয়ে নিবে ।
৬/ সহবাসের সময় কেবলা মুখি হয়ে করবেনা।
৭/ সহবাসের সময় একেবারে উলঙ্গ হয়ে পড়বেনা। যদি তৃপ্তি না আসে তাহলে উপরে কোন কাপড় বা চাদর দিয়ে ঢেকে নিবে।
৮/ বীর্যপাত হয়ে গেলে সাথে সাথে স্ত্রীর উপর থেকে নেমে পড়বেনা। বরং কিছু সময় তার উপর শুয়ে থাকবে। আবার পুরো শরিরের ভর তার উপর ছেড়ে দিবে না যাতে তার কষ্ট না হয় সেদিকে খেয়াল রাখা সুন্নত।
৮/ সহবাসের পর দোয়া পড়বে।
অথবা বাংলাতে বলবে হে আল্লাহ বিতারিত শয়তান থেকে আপনার কাছে আমরা আশ্রয় চাচ্ছি হে আল্লাহ আমাদেরকে নেক সন্তান দান করুন ও আপনার নেয়ামত দ্বারা পরিপূর্ন করুন।
তাহলে এই সহবাস দ্বারা যদি সন্তান লাভ হয় তাহলে শয়তান সে বাচ্চার কোন ক্ষতি করতে পারবেনা ।
৯/ কোন ভাবেই পায়ূ পথে সঙ্গমের চিন্তা ও করবে না এটা মহাপাপ, যেটা কোরআন হাদিসে কঠিন ভাবে নিষেধ করা হয়েছে।তা ছাডা ডাক্তারী সাইন্স মতে উভয়ের এমন কঠিন ব্যধির আশংকা রয়েছে যার চিকিৎসা পৃথিবীর কোন ডাক্তার ও করতে পারবে না।
তাই সাবধান!!!!
১০/ কোন অবস্থায় নেশা জাতীয় খাদ্যে বা পানীয় খেয়ে বা পান করে সহবাস করবে না।
১১/ কারো সামনে এমনকি নিজের আড়াই/ তিন বছরের জাগ্রত শিশুর সামনে ও নয়।
১২। নিয়ত ঠিক করুন। হযরত আলী (রা.) তাঁর অসিয়ত নামায় লিখেছেন যে, সহবাসের ইচ্ছে হলে এই নিয়তে সহবাস করতে হবে যে, আমি ব্যভিচার থেকে দূরে থাকবো। আমার মন এদিক ওদিক ছুটে বেড়াবেনা আর জন্ম নেবে নেককার ও ভালো সন্তান। এই নিয়তে সহবাস করলে তাতে সওয়াব তো হবেই সাথে সাথে উদ্যেশ্যও পূরণ হবে, ইনশাআল্লাহ।

🍁🍁🍂🍂🍁🍁🍂🍂🍁🍁🍂🍂🍁🍁
ইসলাম শুধু নামাজ, রোজা, হজ্জ, যাকাত, নয়
প্রতিটি কাজের সাথে গভীর ভাবে জড়িয়ে অাছে
ইসলামের হুকুম আহকাম ও নিয়ম কানুন গুলো প্রতি কাজ কর্মে মেনে চলুন, ইনশাআল্লাহ দুনিয়া ও অাখেরাতে কল্যাণ বয়ে আনবে, নবীর সুন্নাহ অনুযায়ী আমল করুন ।
প্রিয় নবী আমাদের সব কিছু শিখিয়ে গেছেন, সেই ভাবে জীবন যাপন করি, জান্নাতি মানুষদের অনুসরণ করে। আমরা ও যেনো জান্নাতি হতে পারি 💓। আমাদের সমস্ত মুসলমানদের সেই তাওফিক দান করুন, আমিন 🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌹🌳🌳

বি,দ্রঃ যারা গল্প পরেন বা গল্প পরতে ভাল লাগে এবং ইসলাম সম্পর্কে আরো জানতে চান, ইসলামিক গল্প পড়তে ভালোবাসেন, তারা কমেন্ট বক্স এ জানাবেন আমি তাদের আমার ফ্রেন্ড লিস্টে রাখতে চাই 💖

আপনার রিকুুয়েস্ট দিতে problem হলে আমি নিজেই দিব। ইনশাআল্লাহ 🌺
আর আপনি দিলে একটু অপেক্ষা করতে হবে।
কারন আমি always Active থাকি না Bze থাকি।
ধন্যবাদ🌿🌿

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when m97bd.com posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to m97bd.com:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share