md_arif_dj_100

  • Home
  • md_arif_dj_100

md_arif_dj_100 hi friends,i am arif.thanks you so much.

07/06/2023

বর্তমান পরিস্থিতি আসলেই যথেষ্ট ঝুকিপূর্ণ -জীবনের সিদ্বান্ত গুলাে নিবেন অত্যন্ত ভেবেচিন্তে।

এমন কোন সিদ্বান্ত নিবেন না-যা আপনার জন্য অত্যন্ত ঝুকির কারণ হবে।

পরিস্থিতি অবশ্যই পরিবর্তন হবে-একটু ধৈর্য ধরুন।

আল্লাহ তার বান্দার জন্য উত্তম রিজিকের ব্যবস্থা করবেন।

26/05/2023

পুরুষ মানুষের সাথে ডিল করার সময় দুইটা ক্রাইটেরিয়া মনে রাখবেন:-
১. পুরুষ মানুষকে নিয়ে অহংকার করলে সে পুরুষের পতন নিশ্চিত।
২. পুরুষ মানুষকে অপমান করলে সে পুরুষ সাফল্যের চরমে শিখরে পৌছুবে।
পুরুষ মানুষের তেজ, আত্মসম্মান অনেক অনেক বেশি; একবার সে জাতের লেভেলে আঘাতপ্রাপ্ত হলে সে তা অর্জন করে দেখাবেই দেখাবে।

10/05/2023

অনেক পছন্দের একটি লেখা !

১.কেউ যন্ত্রণা দিচ্ছে?
- চুপ হয়ে যান।
২.কেউ অনেক ভালবাসার পরও প্রাপ্যটা দেয়নি?
- চুপ হয়ে যান।
৩.কোন মানুষ অনেক অপমান করছে?
- চুপ হয়ে যান।
৪.কেউ ঠকিয়ে গেছে?
- চুপ হয়ে যান।
৪.কেউ আপনাকে নিয়ে তুমুল মিথ্যা দোষারোপ করছে?
- চুপ হয়ে যান।
৫.কেউ বিশ্বাসঘাতকতা করছে?
- চুপ হয়ে যান।

এমন নিরব হয়ে যান যে সে মানুষগুলো যেনো আর কখনোই আপনার শব্দ না শোনে। মৃত হয়ে যান তাদের কাছে। প্রতিজ্ঞা করুন আর কখনোই ঘুরে তাকাবেন না। শুধু এই প্রতিজ্ঞাটা করতে পারলে আপনি কষ্ট পাবেন না । এই নিরবতা আপনাকে দম বন্ধ করা আর্তনাদ দিবে কিন্তু অপর পক্ষকে দিবে আফসোস।

আসলে আমরা হারাবার ভয়ে শব্দ দিয়ে প্রতিবাদ করি।
কিন্তু আপনি কি জানেন, যে মানুষগুলো আপনাকে মানুষ বলে মূল্যায়ন করেনি, আপনাকে দমবন্ধ কান্নার অনুভূতি দিয়েছে তারা আপনার কেউ না। তাই শব্দ দিয়ে, কান্না দিয়ে, দুনিয়ার সমস্ত প্রায়োরিটি দিলেও ওরা আপনার মূল্য বুঝবে না।

তাই নিজের স্বার্থে বাঁচুন।
নিজেকে ভালোবাসুন।
আপনার একজন "রব" আছেন।
সেজদায় গিয়ে সকল দুঃখ, কষ্ট, চাওয়া, পাওয়ার কথা রবকে বলুন। তিনি সব কিছুর সমাধান করবেন। ইনশাআল্লাহ।

-সংগৃহীত

শুধুমাত্র শারীরিক সম্পর্ক তৈরি করা ও বাচ্চার জন্ম দেওয়ার জন্য মানুষ সংসার করে না।সংসার একটা অভ্যেস, যা একসাথে থাকতে থাকত...
23/06/2022

শুধুমাত্র শারীরিক সম্পর্ক তৈরি করা ও বাচ্চার জন্ম দেওয়ার জন্য মানুষ সংসার করে না।

সংসার একটা অভ্যেস, যা একসাথে থাকতে থাকতে গড়ে ওঠে, একে অপরের সাথে কথা বলতে বলতে, একে অপরকে সহ্য করতে করতে এই অভ্যেস গড়ে ওঠে।

সংসার মানে হলো একসাথে থাকতে থাকতে একে অপরের গায়ের গন্ধটা আত্মস্থ করে নেওয়া। সংসার মানে হলো মানুষটা মুখের সামনে এসে দাঁড়ালেই মানুষটার মনের ভেতর কি চলছে, সেটা বুঝে ফেলা।

সংসার মানে হলো বর অফিস থেকে ফিরলে এক গ্লাস জল রোজই মুখের সামনে তুলে ধরা।

সংসার মানে হলো ছেঁড়া বোতাম সেলাই করতে করতে নিজেদের ভেতর ভুল বোঝাবুঝি গুলো মাঝেমধ্যে সেলাই করে নেওয়া।

সংসার মানে হলো এডজাস্টমেন্ট, "তোমার আমার" থেকে আমাদের হয়ে ওঠা। সংসার মানে মাছের ঝোলে নুন বেশি হলেও চুপচাপ হাসিমুখে খেয়ে ফেলা, সংসার মানে হলো রোজই বিছানার উপর রাখা নিজের পার্টনারের ভেজা টাওয়ালটা মেলে দেওয়া।

সংসার মানে হলো বিয়ের ডেট, একে অপরের জন্মদিনের তারিখ ভুলে গেলেও মানিয়ে নেওয়া।

সংসার মানে গাঢ় নীল রং নিজের পছন্দ না হওয়া সত্ত্বেও পার্টনারের পছন্দ বলে একদিন নীল রঙের পাঞ্জাবিটা পরে ফেলা, আবার তেমনি শাড়ি পরতে একটুও ভালো না লাগলেও এক দুটো দিন নিজের পার্টনারের পছন্দকে গুরুত্ব দিয়ে একটা লাল টকটকে শাড়ি পরে পার্টনারের সামনে এসে দাঁড়ানো।

সংসার হলো একটা প্রতিজ্ঞা, যার ভেতর মান, অভিমান, রাগ, ক্ষোভ, দুঃখ, ব্যথা সবই থাকবে, কিন্তু দিনের শেষে একে অপরের মুখের সামনে ভাতের থালা তুলে দেওয়ার প্রতিজ্ঞাটা একে অপরকে করতে হবে।

সংসার মানে হলো মাসের শেষে টাকাপয়সার হিসেব করতে করতে একটা দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলে স্ত্রীকে জড়িয়ে ধরে বলা "আজ তোমার কোলে মাথা রেখে ঘুমাবো, আজ আমায় একটু ঘুম পাড়িয়ে দাও"

সংসার মানে হলো মাঝরাতে বরকে ঘুম থেকে তুলে শিশির ভেজা রাস্তায় হাঁটতে যাওয়ার বায়না ধরা।

সংসার করা সহজ, কিন্তু একটা সংসারকে প্রতি মুহূর্তে যাপন করা সহজ নয়

সংসার মানে হাজারো ব্যস্ততার মধ্যেও একবার অন্তত ফোন করে জিজ্ঞেস করা "খেয়েছো"

সংসারে ওঠানামা, ভাঙাগড়া থাকবেই, কিন্তু হাঁপিয়ে গেলে চলবে না, একে অপরকে মানিয়ে নিতে হবে, একে অপরের সমস্যায় পাশে থাকতে হবে, একে অপরকে সাহস যোগাতে হবে

সংসারে কেউ কারোর থেকে ছোট বা বড় হয় না, দুজনেই দুজনের পরিপূরক হয়, তাই সংসার করতে গেলে একে অপরকে সম্মান ও শ্রদ্ধা করা বড্ড জরুরি....🌸

ডিভোর্সের আগে শ্বশুর বাড়ি জেলখানা মনে হতো,ডিভোর্সের পরে এখন নিজের বাড়িই দোজখের মত লাগছে।( বাণীতে ডিভোর্সি নারী)  পরিস্থি...
23/06/2022

ডিভোর্সের আগে শ্বশুর বাড়ি জেলখানা মনে হতো,
ডিভোর্সের পরে এখন নিজের বাড়িই দোজখের মত লাগছে।( বাণীতে ডিভোর্সি নারী)

পরিস্থিতি যেমনই হোক, ডিভোর্স কখনো সুখ দেয়না!!
কমপক্ষে কোন মেয়ে সুখী হতে পারে না।

এক ডিভোর্সি নারীর বাস্তব জীবনী😭

জানিনা, আমি কেন লিখছি। হয়তো এজন্য কারণ আমি চাই আর কেউ আমার মতো ভুল না করুক। হয়তো এজন্য কারণ আমি চাই ঠুনকো কারণে সংসারগুলো ভেঙে না পড়ুক।
আমি ঊনিশ বছর বয়সী একজন নারী। আমাদের বিয়ে হয়েছিল আমার পছন্দে। সংসারও টিকে ছিল দের বছর। আমাদের একটা ছেলেও আছে, ওর বয়স এখন এক বছর।
আমার স্বামীর স্বভাব-চরিত্র সবই বেশ ভালোই ছিল। শুধু একটু জেদি । অবশ্য তাও সবসময় না, মাঝেমধ্যে। মানুষ ভাবে ওর বদ জেদের জন্যই বুঝি আজ এই অবস্থা, কিন্তু আমি জানি, আমাদের সমস্যার শুরুটা ওর দিক থেকে হয় নি।

সব সংসারেই তো টুকটাক কিছু সমস্যা থাকে। ওরকম আমাদের মধ্যেও মাঝেসাঝে ঝগড়া-ঝাটি হতো। কিন্তু ঝগড়া বাধলেই আমি তল্পিতল্পা গুছিয়ে বাপের বাড়ির দিকে হাঁটা দিতাম। বাপের বাড়িতে বোনরাও আসতো, আর ভাইরা তো ছিলই। ওদের কাছে কেদেকেটে সব বলতাম। তখন সবাই ওকে ফোন করে কথা শোনাত। আমার ছোট বোন তো রীতিমত অপমান করত!
আমার কাছেও মনে হতো, ঠিকই আছে। কত বড় সাহস, আমার সাথে লাগতে আসে। আমাকে নিজের মতো চালাতে চায়। আমার মধ্যে কেমন একটা জেদ কাজ করতো। ওর কাছে ছোট হব, ওর কাছে নিজের ভুল স্বীকার করব, মাফ চাইব, এটা ভাবতেই পারতাম না। উল্টো বড় গলা করে বলতাম, “ডিভোর্স দাও! তোমার মতো লোকের সাথে কে সংসার করে?”
নাহ, ডিভোর্স আমি কখনোই মন থেকে চাই নি। ওটা ছিল মুখের কথা।
ওর সামনে ছোট হওয়ার চাইতে ডিভোর্স চাওয়াই আমার কাছে সঠিক মনে হতো।

একদিনের কথা এখনও মনে পড়ে। সেদিন ছোট একটা ব্যাপার নিয়ে তর্ক করতে করতে দুজনেই খুব উত্তেজিত হয়ে পড়েছি। রাগে আমার শরীর কাঁপছে। যা মুখে আসছে তাই বলছি। তুই-তোকারি, গালিগালাজ, অপমান কিচ্ছু বাদ যায় নি। এক পর্যায়ে সহ্যের বাধ ভেঙে ও আমার গায়ে হাত তুললো!
এর আগে কিংবা পরে কখনোই ও আমার গায়ে হাত তুলে নি। কিন্তু ঐ একটা থাপ্পড়, ওটাই যথেষ্ট ছিল।
আমি বাপের বাড়ি চলে গেলাম। আর হ্যাঁ বরাবরের মতো এবারও নিজের দিকটা না বলে খালি ওর দিকটাই বলে গেলাম। মানুষের দোষ দিয়ে আর কী লাভ! সবাইকে যা বলেছি, সেটার উপর ভিত্তি করেই তারা বিচার করেছে। পরিবারের সবাই বললো, এমন ছেলের সাথে সংসার করার কোনো দরকার নাই। মামলা ঠুকে দাও।
আমি সবার পরামর্শে মামলা করলাম।
ওর নামে নারী নির্যাতনের কেইস করা হল। খুব দ্রুতই ওকে পুলিশ ধরে নিয়ে গেল। ওর পরিবার থেকে মুরুব্বিরা এসে বার বার অনুরোধ করল, আমি যেন এই কেইস তুলে নিই।
ভেতরে ভেতরে আমিও চিন্তা করতাম, আচ্ছা, আমার স্বামী কি আসলেই জালেম? ও কি কোনদিন নিজে থেকে আমার গায়ে হাত তুলেছে? আমি যদি ওকে এত কথা না শোনাতাম, তাহলে কি ও আমার গায়ে সেদিন হাত তুলতো?
আমার বাবা মা আমাকে বুঝিয়েছিল, আমি যদি এতকিছুর পর ফিরে যাই, তাহলে ও ভাববে, আমি বুঝি অসহায়। আমাকে আরো পেয়ে বসবে। আমার উপর ইচ্ছামত ছড়ি ঘুরাবে। একবার গায়ে হাত তুলেছে মানে বার বার একই কাজ করবে। কাজেই নিজে থেকে ফিরে যাওয়ার তো প্রশ্নই আসে না।
কিন্তু আমার মনের ভেতর কে যেন চিৎকার করে বলতো, ও তো এমন লোক না। ও যেদিন আমার গায়ে হাত তুলেছিল, সেদিনই হাটু জোর হয়ে আমার কাছে মাফ চেয়েছে। এসব ভেবে ভেবে আমি মামলা তুলে নিলাম। তবে ওর কাছে ফেরত গেলাম না।
কিছুদিন পর দুই পরিবার থেকে বিচার-সালিশ হল। সবার কাছে ও দোষী প্রমাণিত হল। সবাই ওকে নানা কথা বোঝাল, উপদেশ দিল। তারপর আবার সংসার শুরু করলাম।
এর পরের কয়েক মাস ভালোই চলছিল, কিন্তু হুট করে আবার কী একটা নিয়ে আমাদের ঝগড়া বেধে গেল। ব্যস, কাপড়চোপড় গুছিয়ে আবার আমি বাপের বাড়ি গিয়ে উঠলাম। এর মধ্যে শুনলাম ও নাকি খুব অসুস্থ ! আমি বাসায় ফিরতে চাইলে আমার পরিবার বললো, এভাবে একটা ঝগড়ার পর একা একা ফিরলে সেটা ভালো দেখায় না। আর আমার বোনদের কথা ছিল, ওসব অসুস্থ-টসুস্থ কিছু না, সব বাহানা!

আমরা চাচ্ছিলাম ঐ পক্ষ থেকে কিছু আত্মীয়-স্বজন এসে ওর ভুল স্বীকার করে আমাকে হাতেপায়ে ধরে নিয়ে যাক। কিন্তু এবার কেউই আসলো না।
এরও কিছুদিন পর ও আমাকে ডিভোর্স লেটার পাঠিয়ে দিল। ডিভোর্স লেটার দেখে আমাদের পরিবারের সবাই খুব খেপে গেল। কতবড় সাহস, মেয়েকে এত কষ্টে রেখেছে, তার উপর ডিভোর্স লেটার পাঠায়। সবার কথায় আমার কাছেও মনে হলো, ঠিকই তো, কত বড় সাহস! আমাকে ডিভোর্স দিতে চায়? ওর সব ভুলগুলো চোখের উপর ভাসতে লাগলো।মা বাবা মনে করিয়ে দিলো, ও হলো সেই ছেলে যে কিনা আমার গায়েও হাত তুলেছে।
প্রতিশোধের আগুনে জ্বলতে জ্বলতে আমিও ঠিক করলাম, এবার ডিভোর্সই দেব। কে চায় এমন ফালতু লোকের সংসার করতে? কোর্টে গিয়েও ওকে হেনস্থা করার চেষ্টা করলাম। আমার মাসিক খরচ বাড়িয়ে একটা আকাশছোঁয়া অংক দাবি করলাম! আমি চাচ্ছিলাম ওর যেন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যায়। যেন নিজে থেকে আমার কাছে এসে আবার সংসার করতে চায়। আসলে ডিভোর্স হোক আমি কখনোই চাই নি৷ কিন্তু জিদ আমাকে খেয়ে নিচ্ছিল। আগ বাড়িয়ে ওকে ডিভোর্স তুলে নিতে বলা আমার পক্ষে অসম্ভব! ওর কাছে ছোট হওয়া আমি মানতেই পারি নি।
কিন্তু আশ্চর্য ব্যাপার, ও আমার আকাশছোঁয়া সমস্ত দাবি মেনে নিলো। আমাদের ছেলেকে আমি পেয়ে গেলাম। ভরণপোষণ, মাসিক খরচ, ওর সম্পত্তি সব! বিনিময়ে ও পেলো শুধু ডিভোর্স।
আমাদের ডিভোর্স হয়েছে আজ সাড়ে তিন বছর।
ও আবারও বিয়ে করেছে। সুখেই আছে বোঝা যায়। আসলে ওর মতো নির্ঝঞ্ঝাট স্বামীকে নিয়ে মেয়েরা হয়তো সুখেই থাকবে।
এখন আমার নিজের কথা ভেবে আফসোস হয়। মানুষের মুখের কথা কখনো কখনো ছুরির চেয়েও ধারালো হতে পারে। ও আমাকে একবার থাপ্পড় মেরেছিল ঠিকই, কিন্তু আমি কথার তীরে ওকে ছিন্নবিছিন্ন করে ফেলতাম। শারীরিক নির্যাতন করি নি সত্যি, কিন্তু মানসিকভাবে কষ্ট দিতাম। এসব কথা আমার মা বাবাকে কখনোই বলা হয় নি। নিজের দোষের কথা মানুষ কতটাই বা বলে!
মাঝে মাঝে ভাবি, ইশ, আমার পরিবার যদি একটু নিজে থেকে বুঝে আমাকে সংসার করার উপদেশ দিতো। যখন আমি ওর কাছে ফিরে যেতে চাইতাম, তখন ওর খারাপটা না বলে যদি একটু ভালো দিকগুলোর কথা মনে করাতো! আমি যদি নিজের জিদ নিয়ে পড়ে না থেকে, একটু ওর কাছে নত হতাম! তাহলে হয়তো আজ আমাকে এই দিন দেখা লাগতো না।ডিভোর্সের আগে শ্বশুর বাড়ি জেলখানা মনে হতো,
ডিভোর্সের পরে এখন নিজের বাড়িই দোজখের মত লাগছে।

আজ আমার ভাইবোন বন্ধুবান্ধব সবার নিজেদের সংসার আছ কিন্তু ছোট্ট ভুলে সব শেষ হয়ে গেছে তাই দোয়া করি আর কারো সাথে যেন এমন না হয়।

07/03/2022

যদি বউটা বলে
~একটু আসো তো একা একা
রান্না করতে পারছি না😊
তাহলে ভেবো না
সে তোমাকে খাটাতে চাচ্ছে!!!
– সে চায় তুমি তাকে পেছন থেকে জড়িয়ে
ধরো😍😍
*
- যদি বউটা বলে কই গো!
একা একা শাড়ী পরা যায়?
একটু আসো।😊
তাহলে শুয়ে থেকোনা!!!
সে চায়, শাড়ীর কুচি ধরে
নাভী ঘেঁষে
তোমার নিজ হাতে শাড়ীটা পড়িয়ে দাও😍
*
- যদি বউটা বলে
" অফিস (বা যেকোনো কর্মস্থল) থেকে এত দেরি করে বাড়ি
ফিরেছো কেন"?
তাহলে ভেবো না,
সে তোমাকে সন্দেহ করছে!!!
সে চায়,
অনেক সময় তোমার সাথে
থাকতে!!😍
*
যদি বউ বলে,
এক্ষূণি বাজার করে আনো,
ঘরে বাজার নেই,
তাহলে ভেবনা সে তোমাকে শুধু
বাজার করার জন্যেই পাঠাচ্ছে . . .
সে চায়,
তুমি ফেরার পথে তার জন্য
চকলেট চিপস্ ফুচকা ইত্যাদি আনো😍
*
যদি বউ বলে, খেতে ভাল লাগছেনা।
তাহলে ভেবনা তার খিদে নেই।
সে চায়, তুমি তাকে নিজ হাতে খাইয়ে দাও😍
*
যদি বউ বলে, তুমি আর আগের মতো আমাকে ভালবাসো না। দিন দিন পচা হয়ে যাচ্ছ,
তাহলে ভেবনা, সে তোমাকে অপছন্দ করে।
সে চায়,
তুমি তার কাছে আরো ভালো রোমান্টিক
স্বামী হয়ে উঠো😍
*
- যদি বউটা বলে, আজ তোমাকে ঘুমাতে
দেবোনা,
তাহলে মনে করোনা সে তোমাকে
সহ্য করতে পারেনা!!!
সে চায় " আজ রাতে গোছালো বিছানাটা
এলোমেলো হোক দুজনের
দুষ্টমিতে "😍😍😍😚😚😚
🥱🥱

🌺🌺 🌺🌺

08/12/2021

এভাবে কি কোনদিন ভেবে দেখেছেন???
NEGATIVE এ ৮টি অক্ষর,
POSITIVE এও তাই!
FAILURE এ ৭টি অক্ষর,
SUCCESS এও তাই
RIGHT এ ৫টি অক্ষর,
WRONG এও তাই!
BELOW তে ৫টি অক্ষর,
ABOVE এও তাই!
ANGER এ ৫টি অক্ষর,
HAPPY তেও তাই!
LIFE এ ৪টি অক্ষর আছে,
DEAD এও তাই!
HATE এ ৪টি অক্ষর আছে,
LOVE এও তাই!
RICH এ ৪টি অক্ষর ,
POOR এও তাই!
FAIL এ ৪টি অক্ষর ,
PASS এও তাই!
CRY এ ৩টি অক্ষর,
JOY তেও তাই!
বিপরীত শব্দে এত মিল!
তবে
মানুষ মানুষের মধ্যে এতো প্রভেদ
কেনো ?

সকলের জানা উচিৎ  স্বাস্থ্যবিষয়ক কিছু কথা :১. আপনার পাকস্থলী কখন ভীত যখন আপনি সকালে ব্রেকফাস্ট করছেন না।২. আপনার কিডনি কখ...
23/11/2021

সকলের জানা উচিৎ স্বাস্থ্যবিষয়ক কিছু কথা :
১. আপনার পাকস্থলী কখন ভীত যখন আপনি সকালে ব্রেকফাস্ট করছেন না।

২. আপনার কিডনি কখন আতঙ্কিত যখন আপনি ২৪ ঘন্টায় ১০ গ্লাস পানি পান করতে ব্যর্থ হচ্ছেন।

৩. আপনার গলব্লাডার ভীত যখন আপনি রাত ১১টার মধ্যে ঘুমাতে এবং সূর্যোদয়ের সাথে সাথে বিছানা ছাড়তে ব্যর্থ হচ্ছেন।

৪. আপনার ক্ষুদ্রান্ত্র আতঙ্কিত যখন আপনি ঠান্ডা এবং বাসী খাবার খাচ্ছেন।

৫. বৃহদান্ত্র আতঙ্কিত যখন আপনি ভাজাপোড়া এবং ঝাল মশলাযুক্ত খাবার বেশি খাচ্ছেন।

৬. ফুসফুস তখন ভীত যখন আপনি ধোঁয়া, ধুলা এবং বিড়ি ও সিগারেটের বিষাক্ত আবহাওয়ায় থাকছেন।

৭. লিভার ভীত যখন আপনি অতিরিক্ত ভাজা, জাঙ্কফুড এবং ফাস্টফুড খাচ্ছেন।

৮. হৃদপিন্ড ভীত যখন আপনি বেশি লবন এবং কোলেস্টরলযুক্ত খাবার খাচ্ছেন।

৯. প্যানক্রিয়াস আতঙ্কিত যখন আপনি সহজলভ্য এবং সুস্বাদু বলে প্রচুর মিষ্টিজাত খাবার খাচ্ছেন।

১০. আপনার চোখ আতঙ্কিত যখন আপনি অন্ধকারে মোবাইলের আলো এবং কম্পিউটার স্ক্রীনের আলোয় কাজ করছেন। এবং
১১. আপনার মস্তিষ্ক ভীত যখন আপনি নেতিবাচক চিন্তাকে প্রশ্রয় দেয়া শুরু করেছেন।

আপনার শরীরের অঙ্গ প্রতঙ্গসমূহের যত্ন নিন।

23/11/2021
22/06/2021

মাওলানা জালাল উদ্দীন রুমি (রহঃ) তিনার রওজাতে এপিটাফটিতে উজ্জ্বল হরফে লেখা রয়েছে, ‘যখন আমি মৃত, তখন আমাকে আমার সমাধিতে না খুঁজে মানুষের হৃদয়ে খুঁজে নাও।

মাওলানা জালাল উদ্দীন রুমি রহঃ হৃদয়ের জানালা খুলে দেওয়া কিছু অন্তর্স্পর্শী উক্তি:

১./ জীবন হলো ধরে রাখা ও যেতে দেওয়ার মধ্যকার ভারসাম্য।।

২./ গতকাল আমি চালাক ছিলাম,তাই দুনিয়া পাল্টাতে চেয়েছিলাম,আজ আমি জ্ঞানী।তাই নিজেকে পালটাচ্ছি।।

৩./ নিজেকে একা ভেবো না, পুরো জগতটাই তোমার ভেতরে স্থিত।।

৪./ তুমি আমার মধ্যে যে সৌন্দর্য দেখো তা তোমারই প্রতিচ্ছবি।।

৫./ তুমি সাগরের মধ্যে একবিন্দু জল নও। একবিন্দু জলের ভেতর গোটা সাগর।।

৬./ যদি তুমি কোনও কিছু খুব কাছ থেকে দেখো, তবে তুমি তার আসল স্বরূপটিই ধরতে পারবে না।।

৭./ একমাত্র হৃদয় দিয়েই আকাশ ছোঁয়া সম্ভব।।

৮./ বৃক্ষের মতো হও এবং মরাপাতা ঝরে যেতে দাও।।

৯./ আমরা প্রেমের সন্তান,প্রেম আমাদের জননী।।

১০./ যদি তুমি দিনের মতো আলোকিত হতে চাও, তবে তুমি অহমের রাত্রি পুড়িয়ে ফেলো।।

১১./ তুমি যা খুঁজছ, তা মূলত তুমি নিজেই।।

১২./ খাদ্য অন্বেষণকালেই সিংহকে সবচেয়ে বেশি সুদর্শন দেখায়।।

১৩./ পদক্ষেপ শুরু করলেই পথ দৃশ্যমান হয়।

১৪./ প্রেম অন্বেষণ তোমার কর্ম নয়, বরং এর বিরুদ্ধশক্তি হিসেবে কী কী প্রতিবন্ধকতা নিজের মধ্যে সৃষ্টি করেছ তা খুঁজে বের করো।।

১৫./ নিশ্চিত থাকো যে, প্রেমধর্মে কোনও বিশ্বাসী বা অবিশ্বাসী নেই।
প্রেম সকলকেই আলিঙ্গন করে।।

১৬./ নিরবতা ঈশ্বরের ভাষা,
আর সব দুর্বল ভাষান্তর।।

১৭./ কৃতজ্ঞতা আত্মার মদ। মাতাল হও।

১৮./ আমি কোনও ধর্মের অন্তর্গত নই। আমার ধর্ম প্রেম। প্রতিটি হৃদয় আমার উপাসনালয়।।

১৯./ আমরা ভালোবাসি বলেই জীবন এত বিস্ময়কর উপহারে পরিপূর্ণ।।

২০./ বিদায় শব্দটি তাদের জন্য যারা চোখ দিয়ে ভালোবাসে। যারা হৃদয় দিয়ে ভালোবাসে তাদের জন্য বিচ্ছেদ বলে কিছুই নেই।।

২১./ কণ্ঠ নয়, তোমার কথা তুলে ধরো। ঝড় নয় বৃষ্টিতেই ফুল বেড়ে ওঠে।।

২২./ তোমার হৃদয় মহাসাগরের ন্যায়। এর গুপ্ত গভীরতায় নিজেকে খুঁজে বের করো।।

২৩./ রাত্রিকে এড়িয়ে না গেলেই চাঁদ উজ্জ্বল থাকে।।

২৪./ যখন তুমি আমিত্বের অনুভূতি হারিয়ে ফেলবে, তখন সহস্র শৃঙ্খলের বাঁধন অন্তর্হিত হয়ে যাবে।।

২৫./ যা-ই ঘটুক না কেন, স্রেফ মুখে হাসি বজায় রাখো আর নিজেকে প্রেমে হারিয়ে ফেলো।।

২৬./ সময়ের বৃত্ত থেকে বেরিয়ে এসে প্রেমের বৃত্তে প্রবেশ করো।।

২৭./ বেদনা হলো গুপ্তধন, কারণ তা সমবেদনা ধারণ করে।।

২৮./ সহিষ্ণুতার কর্ণ দিয়ে শ্রবণ করো, সহানুভূতির দৃষ্টি দিয়ে দেখো, প্রেমের ভাষা দিয়ে কথা বলো।।

২৯./ তোমার ভেতর রত্নভাণ্ডার বিদ্যমান থাকা সত্ত্বেও কেন তুমি এই জগতের প্রতি এত মোহিত।।

৩০./ আমরা ভেতরের সংগীত কদাচিৎ শুনতে পাই, তা সত্ত্বেও এর মধ্যেই আমরা সকলেই নৃত্যরত।।

৩১./ খুব অল্পসংখ্যক মানুষ ব্যতীত এই গ্রহের সকলেই অপরিণত। বাসনামুক্ত মানুষ ছাড়া খুব অল্পসংখ্যকই পরিণত।।

৩২./ প্রেম কোনও ভিত্তির উপর অবলম্বন করে টিকে থাকে না। এটি অসীম সমুদ্র, যার আদি-অন্ত নেই।।

৩৩./ কী উপেক্ষা করতে হয়, তা জানাই হলো জানার শিল্প।।

৩৪./ পাখা নিয়ে জন্মেছ যখন, তবে হামাগুড়ির জীবন কেন পছন্দ।।

৩৫./ যত বেশি নীরব হবে, তত বেশি শুনতে পাবে।।

৩৬./ এত প্রশস্ত দরোজা থাকার পরও কেন তুমি কারাগারে বাস করো।।

৩৭./ প্রতিটি মানুষের মধ্যে চাঁদ রয়েছে। তার সহচর হতে শেখো।।

৩৮./ আমাদের হৃদয়ের কোমলতা ও প্রেমময়তাই আমাদের সর্বশ্রেষ্ঠ শক্তি।।

৩৯./ কৃতজ্ঞতাকে পোশাকের মতো ধারণ করো। তা তোমার জীবনের প্রতিটি অংশকে শক্তি জোগাবে।।

৪০./ যখন তুমি প্রশান্ত আনন্দ অনুভব করো, তখন তুমি সত্যের কাছাকাছি অবস্থান করো।।
মাঃজালাল উদ্দীন রুমী

30/08/2020

সমস্যার মধ্যে দিয়েই যাচ্ছেন ? অথচ একটা সময় পর মনে হবে এই সবকিছু ছিলো কেবলমাত্র একটা কল্পনা।

অন্ধকারে মানুষ খানিকটা ভয় পেয়ে যায়, চরম বিপদের মুখোমুখি হওয়ার পর মানুষ নিজেকে শুদ্ধ করার প্রতিশ্রুতি করে।

দীর্ঘদিন হাসপাতালের বেডে শুয়ে শুয়ে মানুষ নিজের অতীতের ভুল গুলো একটা একটা করে খুজে বের করে, নিজেকে ধিক্কার জানায়। সুন্দর একটা স্বপ্ন দেখে এবং ভবিষ্যতে সুন্দর একটা জায়গায় নিজেকে দেখতে চায়।

বাসা থেকে বের হওয়ার পর পথের কিনারে থাকা ভিক্ষুকদের অল্প চাওয়া গুলো যখন পুর্ণ করতে না পারেন, তখন মনে মনে ভাবেন একটা কিছু হয়ে যাক, তারপর এরকম হাজারো ভিক্ষুকদের মুখে হাসিঁ ফুটাবো। তাদের পাশে দাড়াবো।

সম্পর্কে থাকা মানুষগুলো যখন বিশেষ বিশেষ দিন গুলো তে, তার প্রিয় মানুষকে উপহার হিসেবে কিছু না দিতে পারে! তখনকার সেই যন্ত্রণা আর লজ্জার কথা অন্য কেউ বুঝবে না অথচ এক পাশে এইসব কিছু ফেলে দিয়ে যখন বলে,এইবার মনের মতো কিছু দিতে পারিনি তবে সামনের বার তোমায় অন্নেক কিছুই দিবো।

পড়াশোনার জীবন চলাকালীন সময়ে অনেক বার মনে হয়, বাবা আমায় নতুন জামা দিলেন না, ভালো একটা মোবাইল ও কিনে দিলেন না, বন্ধুরা কলেজে বাইক নিয়ে আসা যাওয়া করে অথচ আমাকে রোধ আর বৃষ্টির মধ্যে দিয়েই হেটে হেটেই যাওয়া আসা করতে হয়।
পড়াশোনা শেষ করে একটা চাকরি পেয়ে যাই, তখন দেখবো।

আজ আপনি আপনার অতীতের ঠিক বিপরীত রাস্তায় দাড়িয়ে আছেন। তখন মনে হতো আপনি অন্ধকার একটা সময় অতিক্রম করছেন অথচ আজ আলোর দেখা পেয়েছেন। বেকার ছিলেন আজ চাকরি আছে। অসুস্থ ছিলেন আজ সুস্থ আছেন। কাউকে কিছু দেওয়ার মতো কিছু ছিলো না, আজ চাইলেই অনেক কিছু দেওয়া সম্ভব। তখন ভালো জামা, পছন্দের মোবাইল, বাইক ছিলো না অথচ আজ আপনার সব আছে, সবকিছুই আছে।

অথচ একটা সময় পর মানুষ ভুলে যায় তার দুঃস্বপ্নের রাত গুলোর কথা। অসহায় অবস্থায় থাকা তার সৎ আর অসম্ভব সুন্দর পরিকল্পনা গুলোর কথা, প্রতিশ্রুতির কথা। হাহাহা মানুষ ভেবেই বসে তার অতীত ছিলো কেবল একটা কল্পনামাত্র!

আচ্ছা অন্ধকার পেরিয়ে আলোর দেখা পেয়েছেন কিন্তু আবার অন্ধকারের মধ্যে হারিয়ে যে যাবেন না তার কি কোন নিশ্চয়তা আছে ?
#উন্মাদ_পাগল🤗

29/08/2020

#বাবা #ছেলে #অন্বেষণ #টিভি #আরিফ সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য।আরো নতুন নতুন ভিডিও পেতে আমাদের চ্যানেলটি ...

29/08/2020

#জাহিদ #জিবনের #গল্প #এম ডি আরিফ #জাহিদ পার্ট-২ঃhttps://youtu.be/hnjaWjoSpj4 সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভিডিওটি দেখার জন্য।আরো নতুন নতুন .....

29/08/2020

অন্বেষণ_টিভি

কখনও যদি কেউ আপনার প্রেমে পড়ে,,আর আপনি সেটা বুঝতে পারেন,,কিন্তু আপনি যদি তার প্রেমে সাড়া না দেন তাকে এড়িয়ে চলেন ,,তখন দে...
24/07/2020

কখনও যদি কেউ আপনার প্রেমে পড়ে,,আর আপনি সেটা বুঝতে পারেন,,কিন্তু আপনি যদি তার প্রেমে সাড়া না দেন তাকে এড়িয়ে চলেন ,,তখন দেখবেন ঐ ব্যাক্তি টি আপনাকে রাজি করানোর জন্য উঠেপরে লাগবে,,সবসময় আপনার পিছে পিছে ঘুরঘুর করবে,,আপনার ভালোলাগার জিনিস গুলো করার চেস্টা করবে,,আপনাকে পাওয়ার জন্য সে সবকিছু করতে পারবে,, আপনি তার জীবনে অনেক গুরুত্ব্যপূর্ন একজন ব্যাক্তি,,এটা বুঝানোর চেষ্টা করবে,, আরো কতো পাগলামি করে সে আপনাকে পটানোর চেষ্টা করবে ! কিন্তু এইসব পাগলামি গুলো ঠিক ততক্ষন থাকবে যতক্ষন পর্যন্ত আপনি তার ডাকে সাড়া না দিবেন,,যতক্ষন পর্যন্ত আপনি তাকে ভালো না বাসবেন ,,যখনি আপনি তার এইসব পাগলামি গুলোকে আপনার প্রতি তার ভালোবাসা ভেবে আপনিও তাকে খুব ভালোবেসে ফেলবেন ,,তাকে আপনার জীবনের সাথে জরিয়ে ফেলবেন ! একটা সময় যখন তাকে ছাড়ার কথা ভাবলে আপনার নিস্ব্যাস নিতে কষ্ট হবে,,তাকে ছাড়া নিজেকে অসহায় লাগবে ঠিক ওই সময় টাতে দেখবেন আপনার প্রতি তার ভালেবাসার পরিমান গুলো আস্তে,আস্তে কমে আসছে,,ভালোবাসাটা ধীরে,ধীরে অবহেলায় পরিনত হচ্ছে,,সেই সময়টাতে আপনি যখন তার কাছে জানতে চাইবেন কেনো এই পরিবর্তন ? তখন দেখবেন তার নানা অজুহাত শুরু হয়ে যাবে,,হয়ত বলবে তার এখনো বিয়ে করার সময় হয় নাই ,,বা তার ফ্যামিলী আপনাকে মেনে নিবে না ,,বা আপনি তার বা তার ভালেবাসা পাবার যোগ্য না আরো অনেক বাহানা দিবে,,ধীরে ধীরে সম্পর্ক টাকে বিরক্তিকর অধ্যায়ে নিয়ে আসবে ,,এবং একটা সময় সে আপনার থেকে মুক্তি চাইবে,,কিন্তু বিদায় বেলায় এমন কিছু পরিস্থীতি তৈরি করবে জেনো সব দোষটা আপনারই ছিলো ,,আপনার জন্যই সে আপনাকে ছেড়ে চলে গেছে এটাই বুঝাবে আপনাকে এবং এক সময় ইতি ঘটবে সম্পর্কটার 🙂🙂🙂
না,,এটা কোনো গল্প না,,আর না কোনো কাহিনি,,মন থেকে লিখলাম কথাগুলো সবার জীবনে না হলেও হাজার হাজার মানুষের জীবনের কাহিনি এটা ,,এইভাবেই বিচ্ছেদ ঘটে অনেক সম্পর্কের ।

#সংগৃহীত

হরিন এক লাফে ১৩ হাত পর্যন্ত সামনে যেতে পারে আর বাঘ এক লাফে ১২ হাত পর্যন্ত সামনে যায়।এদের একসাথে দৌড়াতে দিলে বাঘ হরিন কে ...
22/07/2020

হরিন এক লাফে ১৩ হাত পর্যন্ত সামনে যেতে পারে আর বাঘ এক লাফে ১২ হাত পর্যন্ত সামনে যায়।
এদের একসাথে দৌড়াতে দিলে বাঘ হরিন কে কখনো ধরতে পারবে না।

কিন্তু হরিন মাঝে মাঝে পিছনের দিকে তাকিয়ে বাঘের দুরত্ব দেখার চেষ্টা করে।
হরিনের সব থেকে বড় ভুল পিছনের দিকে তাকিয়ে অন্যের অবস্থান জানতে চাওয়া।

তাই হরিনের মতো আমরা কোন ভুল করবো না,
জীবনে অনেক ভুল ও স্মৃতিময় গল্প থাকবে এটা নিয়ে এত বেশি চিন্তা করা যাবে না।

বার বার ভুল স্মৃতি গুলোর দিকে না তাকিয়ে
নিজের লক্ষ নিয়ে সামনের দিন গুলো ব্যস্ত থাকতে হবে তবেই মিলবে সফলতা।

......... ❤❤❤আপনি যখন লাইফে প্রথম কাউকে মন থেকে ভালোবাসবেন এবং কিচু দিন পর বুজতে পারবেন,,,সে আপনার সাথে তার প্রযোজনে টাই...
15/07/2020

......... ❤❤❤আপনি যখন লাইফে প্রথম কাউকে মন থেকে ভালোবাসবেন এবং কিচু দিন পর বুজতে পারবেন,,,সে আপনার সাথে তার প্রযোজনে টাইম পাস করেচে মাএ।....ঠিক তখনি খুব বড়সর একটা ধাক্কা খাবেন। আপনি ব্যাপারটা মেনে নিতে পারবেনা😢

কিচু না ভেবে নিজের মিত্যু কামনা করবেন। মনে হবে যেন মরে গেলে সব কষ্ট কমে যাবে।কিংবা আগের মতো মানুষটাকে আপনার জীবনে ফিরে পেতে চাইবেন❤
এটা বোকামি!!! আপনাকে এড়িয়ে যাওয়া মানুষটাকে আবার ফিরে পেতে চাওয়াটা বড্ড বোকামি😶
...... কারন মানুষটা আপনার কখনোই ছিলোনা সে ক্ষনিকের জন্য আপনার হয়েছিলো তার প্রয়োজনে🤥🤠
.......হয়তো তার পূর্বের কোন ক্ষত সারানোর জন্য আপনাকে মেডিসিন হিসেবে ব্যাবহার করে মাএ। 😭 এখন সে সম্পূর্ন সুস্থ। আর সুস্থ হয়ে গেলে মানুষের কী মেডিসিনের প্রয়োজন হয়???
......সে স্বাভাবিক ভাবে আপনাকে ছেরে যাবে। আপনি হয়তো আপনার জায়গায় দাড়িয়ে ভাববেন সে হয়তো রাগ কিংবা অভিমান করে আছে। """"একদম না!!! এটা ভেবে থাকলে ভুল করবেন খুব বড় ভুল। আর এ ভুলের মাসুল দিতে হবে একটু একটু করে"""""'
......আপনি ভুল ভেবে তার রাগ ভাঙ্গানোর চেষ্টা করবেন। আর সে আপনার দূর্বলতা দেখে আরো একটু পাল্টি মারবে।""""""" আপনাকে দিনেরপর দিন ইগনোর করবে। আর আপনি সেটা রাগ ভেবে সেটা ঠিক করে নিতে চাইবেন।😨😨
........একসময় আপনি তলিয়ে যাবেন তার থেকে পাওয়া অবহেলার সাগরে। সে খানে কুল কিনারা না পেয়ে বাচতে চাইবেন আপনি। কিন্তু পিছনে ফেলে আসা স্মৃতি আপনাকে সামনে এগোতে দিবেনা।বাচতে দিবেনা নতুন করে।😎😎
..... আসলে মন থেকে মেনে নিতে পারবেন না তার চলে যাওয়াটা। ভাববেন হয়তো সে ফিরে আসবে। অপেক্ষা করবেন ফিরে আসার। কিন্তু শূন্য খাচা শূন্যই রয়ে যাবে।ফেরার তো কেউ কোন কালে ছিলোনা আপনার।🙁🙁🙁
.....একটা সময় মনে হবে সব মিথ্যে। মনে হবে ভালোবাসা বলতে কিচু নেই আবেগ বলে কিচু নেই। ভাববেন আবেগ দিয়ে জীবন চলেনা।
.......নিজের উপর থেকে বিশ্বাস হারিয়ে ফেলে বলবেন জীবনে কখনো আর কাউকে ভালোবাসতে পারবেন না। মানুষ একবারে প্রেমে পড়ে। কিন্তু সেটা ভুল। আপনি সেটা ভুল ভাববেন তখন??
.....আসলে আপনার সময় নেওয়ার প্রয়োজন। প্রকৃত মানুষটার জন্য অপেক্ষার প্রয়োজন। সে আসবে নিশ্চই আসবে। সে অন্যকারো রোগে আক্রান্ত হয়ে আপনাকে মেডিসিন হিসেবে ব্যাবহার করতে নয়।
......যে আপনার রোগে আক্রন্ত। যে আপনাকে পাওয়ার জন্য প্রার্থনা করে। সে আসবেই। আর তখন তাকে পেয়ে মনে হবে প্রেমে পড়ে মানুষ একবার নয়,,,, """""মানুষ প্রেমে পড়ে বার বার""""💞💞💞💞💞💞💞💞

👉(মা) ওমা (মা) তুই এতো ঘুমাইতেসস কেন (মা) অই (মা) উঠ না (মা) জলদি উঠ (মা)👈🍜আমার খুব খুধা লাগছে (মা)👈🚰আমারে গোসল করাইয়া দ...
10/07/2020

👉(মা) ওমা (মা) তুই এতো ঘুমাইতেসস কেন (মা) অই (মা) উঠ না (মা) জলদি উঠ (মা)👈
🍜আমার খুব খুধা লাগছে (মা)👈

🚰আমারে গোসল করাইয়া দিবিনা (মা) কিরে (মা) তুই কি আমার সাথে রাগ করলি (মা)👈

🙈তুই কি আমারে একা ফেলে চলে গেলি (মা) এখন আমাকে আর কে বুকে নিয়ে ঘুম পাড়াবে (মা)👈

🙊তুই এইভাবে আমায় সারাজিবন কাঁদাবি আমি আগে যানতাম না (মা)👈

👏ঠিক আছে (মা) "" তর জন্য কেঁদে কেঁদে সারাজিবন দোআ করবো (মা)👈

👏আমার আল্লাহ যেন আমার চোঁখের পানির বিনিময় আমার মাকে জান্নাত দেয়👈
👳👏আমিন আমিন আমিন👏👳
♥বন্ধুরা জানিনা কার মা বেচে আছে কার নেই।
♥তবে সবাই মা কে নিয়ে আপনারা মূল্যবান কমেন্ট করে যাবেন।
♥দেখি কত জন আছে মা কে ভালবাসে.....

সবাই দোয়া করবেন আল্লাহ যেন আমাকে এবং আমার মা কে সুস্থ ভাবে একসঙ্গে ঈদ পলন করার তৌফিক দান করে। (আমিন)
ি_আরিফ

একটা সময় ছিলো যখন একটা নির্দিষ্ট ফোননাম্বার সবসময়ই কল লিস্টের প্রথমেইথাকতো।নাম্বারটা খুজতে কন্টাক্ট লিস্টে বা ফোনবুকেয...
05/07/2020

একটা সময় ছিলো যখন একটা নির্দিষ্ট ফোন
নাম্বার সবসময়ই কল লিস্টের প্রথমেই
থাকতো।
নাম্বারটা খুজতে কন্টাক্ট লিস্টে বা ফোন
বুকে
যাওয়ার প্রয়োজন ছিলো না।
সেই একই নাম্বার একটা সময় চলে যায়
yesterday
তে। তারপর চলে যায় আরো পেছনের
তারিখে। এভাবে একটা সময় আর ডায়াল,
রিসিভ বা মিস
কল লিস্টেও নাম্বারটা থাকে না। নাম্বার
টা কন্টাক্ট বা
ফোন বুকে ঘুমিয়ে থাকে।
হঠাৎ হঠাৎ নাম্বারটাতে কল দিতে ইচ্ছে
করে।
খুঁজে বের করে কল দেবো-কি দেবো না, এই
নিয়ে দ্বিধা দ্বন্দ্বে কিছুক্ষণ সময় পার
করে "না
থাক " এটা বলে আর কল দেওয়া হয় না।
তারপর
একটা সময় আসে যখন হঠাৎ আর কল দিতেও
ইচ্ছে করেনা।
স্মৃতি তে ধুলো জমে,,, ঝাপসা হয়ে যায় সব
অতীত। তারও অনেক পরে একটা সময় আসে
যখন দেখা যায় সেই নাম্বারটা খুঁজেই
পাওয়া যায় না,
যে নাম্বারটা এত ভালো করে মুখস্ত ছিলো,
সেই নাম্বারটার শেষের বা মাঝের এক-
দুইটা সংখ্যা
মনেই পড়ছে না !
কোন এক সন্ধ্যায় হঠাৎ মন খারাপ হয়ে যায়,
হয়তোবা সেদিন একটু একটু বৃষ্টি পড়ে,
একঘেয়েমি ঝিরি ঝিরি বৃষ্টি ।
বুকের মধ্যে হঠাৎ মোচড় দিয়ে উঠে, একটা
হাহাকার জেগে উঠে । নাম্বারটা যে
মানুষটার তার
ছবি মনে ভেসে উঠে। আচ্ছা,, মানুষটা এখন
কোথায় আছে,, কেমন আছে.? হাত বাড়ালেই
যাকে ছোঁয়া যেত,, চোখ মেললেই যাকে
দেখা যেত, সে এখন যোজন যোজন দূরে।
জীবনের ঘাত--প্রতিঘাতে বাস্তবতাকে
আমরা
অস্বীকার করতে পারিনা। তবুও শত
অধিকারের
অভিমান বুকে চেপে আমরা বেঁচে থাকি।
এভাবেই
একদিন সব লেনদেন শেষ করে হারিয়ে যাই
বিষন্ন মেঘমালার ভীড়ে.....
ভালো থাকুক হারিয়ে যাওয়া প্রিয় মানুষটা

---ইতি সেই কষ্টে যার জীবনগড়া
ি_আরিফ

সাফল্যের ৩টি শর্তঃঅন্যের থেকে বেশী জানুন!অন্যের থেকে বেশী কাজ করুন!অন্যের থেকে কম আশা করুন!— উইলিয়াম শেক্সপিয়ার
27/06/2020

সাফল্যের ৩টি শর্তঃ

অন্যের থেকে বেশী জানুন!
অন্যের থেকে বেশী কাজ করুন!
অন্যের থেকে কম আশা করুন!

— উইলিয়াম শেক্সপিয়ার

26/06/2020
 #প্রিয়_যশোর। #আয়তন- ২৫৭০.৪২ বর্গ কি.মি.। #জনসংখ্যা- ২৪ লক্ষ ৭১ হাজার ৫৪ জন।যশোর জেলার উত্তরে ঝিনাইদহ এবং মাগুরা জেলা, দ...
22/06/2020

#প্রিয়_যশোর।
#আয়তন- ২৫৭০.৪২ বর্গ কি.মি.।
#জনসংখ্যা- ২৪ লক্ষ ৭১ হাজার ৫৪ জন।
যশোর জেলার উত্তরে ঝিনাইদহ এবং মাগুরা জেলা, দক্ষিণে সাতক্ষীরা এবং খুলনা, আর পূর্বে নড়াইল জেলা, পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ অবস্থিত।
যশোর জেলা ৮ টি উপজেলা নিয়ে গঠিত।
১। বাংলাদেশের প্রথম বিভাক্ত জেলা যশোর।
যশোর, মনিরামপুরে অবস্থিত বাংলাদেশের প্রথম ভাষমান সেতু ঝাঁপা বাওঁড়।
২। যশোর জেলা যশোহর নামে গঠিত হয় ১৭৮১ সালে। বাংলাদেশের প্রথম স্বাধীন জেলা যশোর, স্বাধীন দেশের লাল সবুজের পতাকা এখানে প্রথম উত্তলন করা হয়। ১৯৭১ সালের ৭ ডিসেম্বর শত্রু মুক্ত স্বাধীন জেলা হিসাবে প্রচার করা হয়।
-মুক্তি যুদ্ধের সৃতিচিহ্ন হিসাবে যশোরে রয়েছে সৃতিস্তম্ভ ৫ টি, ভাস্কর্য ২ টি, বদ্যভুমি ১ টি।
৩। বাংলাদেশের প্রথম ডিজিটাল জেলা যশোর (২০১২)।
৪। বাংলাদেশের সবচেয়ে মাঝারি উচুঁ জেলা যশোর।
৫। এশিয়া মহাদেশের বৃহত্তম বিলাশবহুল সিনেমা হল মনিহার যেটা অবস্থিত যশোর।
৬। বিশ্বনন্দিত কবি মাইকেল এর জন্মস্থান যশোর, এবং প্রমথ চৌধুরির বাসস্থান যশোর এছাড়া অনেক গুনিজন তার মধ্য-
কর্ম বীর মুনসী মোঃ মেহেরুল্লাহ,
রায় বাহাদুর, জোদুনাথ মজুমদার, জোতিস্কিবীদ বিঙ্গানী রাধা গোবিন্দ চন্দ্র, সাংবাদিক ও সাহিত্যিক শিশির কুমার বোস্, এ্যাডঃ শহীদ মশিউর রহমান, জোতিন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়, প্রফেসর শরিফ হোসেন, সংগ্রামী মোঃ বেলায়েত হোসেন, নারী আন্দলন নেত্রী বেগম আয়েশা সরদার, শিক্ষাবীদ আব্দুর রউফ, সমাজসেবক রওশন আলী, কালীপদ বসু এবং আলোকচিত্র মোঃ শফিক ।
৭। দক্ষিণ বঙ্গের বৃহত্তম মেলা বসে যশোর যেটা সাগরদাঁড়ি_মধুমেলা নামে পরিচিত (কেশবপুর)।
৮। বাংলাদেশে বিরল প্রজাতির হুনুমান পাওয়া যায় যশোর কেশবপুর, এবং খেজুরের রস ও চিটাগুড়ের প্রসিদ্ধ স্থান যশোর।
৯। বাংলাদেশের বিমান প্রশিক্ষন কেন্দ্র যশোর।
১০। বাংলাদেশের প্রথম স্থল বন্দর এবং বর্ডার বেনাপোল অবস্থিত যশোর।
১১। যশোর জেলায় রয়েছে বৃহত্তম থানা মনিরামপুর এবং সবচেয়ে ছোট থানা অভয়নগর।
১২। বাংলাদেশের ফুলের রাজধানী ঝিকরগাছা গদখালি যার স্থান যশোর এবং বাংলাদেশের সবচেয়ে শাক-সবজি উৎপাদনের প্রসিদ্ধ স্থান যশোর।
১৩। বীর শ্রেষ্ট নূর মোহাম্মদের সমাধী যশোর শার্শা থানার কাশীপুর গ্রামে।
১৪। যশোরের উল্লেখযোগ্য নদী-ভৈরব, চিত্রা, কপতাক্ষ, ও মুক্তেশ্বরী।
১৫। এখানে বেশকিছু পত্রপত্রিকা ও সাময়িকী প্রকাশিত হয়-গ্রামের কাগজ, পূরোবি, দৈনিক টেলিগ্রাম, রানার, এছাড়া সাপ্তাহিক-সোনালী দিন, বাংলা লোক, গনমানুষ ইত্যাদি।
১৬। যশোরের গ্রাম অঞ্চলে যাত্রা-পালা, কবি গান, জারি গান, বাউল গান, এবং ফলোই গানের প্রচলন রয়েছে।
১৭। যশোর শাসনগনের মধ্য- মহারাজা বিক্রাম আদিত্ব, রাজা প্রতাপ আদিত্ব, সীতারাম রায়, ইসলাম প্রচারক খানজাহান আলী প্রমুখ উল্লেখযোগ্য।
এগুলো ব্যাতিত আপনি যদি কোন তথ্য জানেন তবে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন!!

ছোট একটা গল্প 😍সবাই পড়বেন প্লিজ 🥰🥰🥰🥰ছেলে : ভালোবাসি।🙂মেয়ে : আমি বাসি না।😥ছেলে : কেনো?😞মেয়ে : আমার ভালো লাগে না😥ছেলে : ক...
13/06/2020

ছোট একটা গল্প 😍সবাই পড়বেন প্লিজ 🥰🥰🥰🥰

ছেলে : ভালোবাসি।🙂

মেয়ে : আমি বাসি না।😥

ছেলে : কেনো?😞

মেয়ে : আমার ভালো লাগে না😥

ছেলে : কেনো ভালো লাগে না।😞

মেয়ে : আমি বিশ্বাস করি না ভালোবাসায়🥰🥰

ছেলে : আমাকে একবার করে দেখ🥰

মেয়ে : করলে আমার কি লাভ হবে।

ছেলে : করেই দেখ।🥰

মেয়ে : করতে পারি এক শর্তে 😇

ছেলে : ভালোবাসায় শর্ত থাকে নাকি 🙂

মেয়ে : রাজি থাকলে বল নয়তো চললাম 😏

ছেলে : ওকে আমি রাজি🥰

মেয়ে : প্রমিস।🥰

ছেলে : পাক্কা।🥰

মেয়ে : তোর একটা কিডনি আমাকে দে 😬

ছেলে : কি বলছিস। 😩

মেয়ে : তুই কিন্তু প্রমিস করেছিস।😁

ছেলে : কিন্তু 😥

মেয়ে : কোনো কিন্তু নয় 🙂

ছেলে : কি দিয়ে কাটবো 😑

মেয়ে : এই নে।👉একটা ভোতা ছুরি দিয়ে😊

ছেলে : এটা দিয়ে কাটবে নাতো।🥰

মেয়ে : তাহলে কাটতে হবে না।😁

ছেলে : কেনো? তুই না বললি।🥰

মেয়ে : বললেই করতে হবে নাকি🥰

ছেলে : আমি যে প্রমিস করেছি।😍

মেয়ে : ফিরিয়ে নে😍

ছেলে : কেন?😍

মেয়ে : ভালোবাসি।🥰

ছেলে : কাকে?🥰

মেয়ে : তোকে।🥰

ছেলে : তাহলে তখন না বললি কেন?🥰

মেয়ে : দেখলাম।🥰

ছেলে : কি?🥰

মেয়ে : তুই কতটা ভালোবাসিস।🥰

ছেলে : কতটা?🥰

মেয়ে : বলে শেষ করা যাবেনা।🤗

মেয়ে : i love you pagol.😏

ছেলে : i love you too pagli.🥰

সত্যিকারের ভালোবাসাগুলো ঠিক এমনি।

কেমন লাগলো অবশ্যই৷ 😏😏 একটা কমেন্ট 😁
# এমডি আরিফ

কারো বিপদ দেখে উল্লাসিতহয়োনা,,আগামী কাল তুমি কোন অবস্হায় পতিত হবে তা তোমার জানা নেই,,হযরত আলী
12/06/2020

কারো বিপদ দেখে উল্লাসিত
হয়োনা,,
আগামী কাল তুমি কোন
অবস্হায় পতিত হবে
তা তোমার জানা নেই,,
হযরত আলী

 #কালো  অবহেলিতো মেয়েবাসর রাতে বউকে তুই বলে ডেকেছিলাম। বলেছিলাম তুই আমাকে আপনি করে ডাকবি। কাছে ঘেষার চেষ্টা করবিনা কখনো।...
12/06/2020

#কালো অবহেলিতো মেয়ে

বাসর রাতে বউকে তুই বলে ডেকেছিলাম। বলেছিলাম তুই আমাকে আপনি করে ডাকবি। কাছে ঘেষার চেষ্টা করবিনা কখনো। কারণ বউছিলো পুরাই কয়লার ড্রাম। কুচকুচে কালো তার গায়ের রং। বাসর ঘরে ঢুকে বিছানায় তাকিয়ে দেখি যেন ঠিক একটা কালো কুকুর বসে আছে লাল ঘোমটা দিয়ে। ঠোঁটে লাল লিপস্টিক, কপালে ঢ্যামা একটা টিপ। ওয়াক থু, কি বিচ্ছিরি সাজ। লাল কালোয় কি এক অগোছালো সাজ। বাতি বন্ধ করতেই বুঝলাম যেন একটা আধার নিয়ে শুয়ে আছি। নেহাৎ যৌনতার দায় সারা হয়েছিল সে রাতে। তারপর বিছানা থেকে তুলে দিয়েছিলাম তাকে।
যৌতুক বিরোধী ছিলাম আমরা। তাই বাবার বক্তব্য ছিলো বিনা যৌতুকে নিজের আত্মীয়ের কারো মেয়েকে পুত্রবধু করে আনবেন। তাই হল। হাজারো অনিচ্ছা স্বত্তেও বাবার গরিব বন্ধুর কালো মেয়েকে বিয়ে করতে হল আমায়। কলেজের সেলফি বয়ের এমন একট বউ জুটলো, যে জীবনে বউকে নিয়ে আর সেলফি তোলা যাবেনা। বন্ধুরা অনুরোধ করত বউ নিয়ে বেড়াতে আসতে। কিন্তু আমি তাকে নিতামনা। লজ্জা আছে তো নাকি। রাতে বাড়ি ফিরতাম দেরি করে। তখনো সে জেগে থাকত। খাবার বেড়ে দিত। কথা বলতাম না আমি। কিভাবে বলি, বারে, ডিস্কোতে সুন্দরী মেয়ে দেখে বাড়িতে কি অমন আলকাতরা ভালো লাগে? ওর কি প্রয়োজন সেটা কোনদিন জিজ্ঞেস করিনি। বাড়িতে সবার কাপড় কেনাহত, খাবার তো আছেই। আর কি চাই? এভাবেই কেটে গেল কয়েকমাস।
সেদিন একবন্ধু তার গার্লফ্রেন্ডকে গিফট দেয়ার জন্য কিছু কিনেছিল। সেটা আমাকেই পৌছে দিতে হবে। অনেকরাত গিফট বক্স নিয়ে বাড়ি ফিরলাম আমি। দেখলাম সে সোফায় ঘুমিয়ে গেছে। ভাবলাম খেয়েছে তো? আমি না আসা পর্যন্ত আবার ওকে খেতে দেখিনি কোনদিন। শুয়ে পরলাম। কিন্তু মনটা বড় খচখচ করছে। ডেকে তুলে বললাম, খেয়ে তারপর শুবি। পরদিন সকালে গিফট বক্স খুজে দেখি ওটা আর আস্তনেই। ও ওটা খুলে ভিতরে যা ছিল ব্যবহার করা শুরু করে দিয়েছে। ওর খুশি মুখ দেখে কিছু বললামনা। বেচারী। কালো বলে কি সাজতে নেই? নিজেই হেসেছিলাম সেদিন। তারপর নতুন করে গিফট সাজিয়ে পৌছে দিলাম আমি। তারপর একদিন ও বমি করলে বুঝলাম ও মা হতে চলেছে।
এক শীতের বিকেলে বাবা মা বেড়াতে গেলেন গ্রামে। বাসায় রইলাম আমি আর সে। সে রাতে তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরলাম। কারণ বাড়ি পুরো একা। গ্রাম্য মেয়ে। বলা যায়না ভুতের ভয়টয় পায় নাকি। বাসায় ফিরে শুনলাম রান্না হয়নি। কারণ জানতে চাইলে ও বলল, ভেবেছিলাম আপনি বন্ধুদের সাথে খাবেন। দুপুরের কিছু ভাত ছিল। আমার হয়েযাবে। তাই, ফ্রিজ খুলে দেখলাম। সামান্যই ভাত। বললাম চল, কাপড় পরে নে। হোটেলে খাবি। ও যেতে চাইলনা। আমিও রেখে যেতে পারছিনা একা বাড়ি বলে। অবশেষে দুজনে বাহির হলাম। রাতের শহর ও যেন হা হয়ে দেখছিল। বললাম হাত ধর, নাহলে ভীড়ে আবার হারিয়ে যাবি। সেদিন প্রথম ও আমার সাথে বেড়িয়েছিলো, প্রথম আমার হাত ধরেছিল। মন্দ না। আমিও ওর আঙুল ধরেছিলাম যাতে ও হারিয়ে না যায়! হোটেলে আমাকে আপনি করে বলবিনা, তুমি করে বলবি আচ্ছা? মাথা নাড়ল ও। কিন্তু হোটেলে খাবার সময় ও একবারো আমায় ডাকেনি। উল্টো আমিই বলেছিলাম, তুমি আরো কিছু খাবে!
সেদিন দেখি স্নোর টিউব কেটে স্নো বাহির করছে। রেগে বললাম, স্নো ফুরিয়ে গেছে বলতে পারোনা? সেদিনই সে প্রথম আমার কাছে শ্যাম্পু চেয়েছিল। আমি সেদিন ওকে নিয়ে মার্কেটে গেলাম কসমেটিকস কিনতে। বন্ধুরা অনেকেই দেখেছিল সেদিন কিন্তু সবাই ভাবি বলে যথেষ্ঠ রেসপেক্ট করেছিল। সবাই তিনদিন পর আড্ডাতে আসার জন্য অনুরোধ করছিলো ওকে। তিনদিন পর আমিই ওকে নিয়ে গিয়েছিলাম মোটর সাইকেলে। ওর জীবনের প্রথম লংড্রাইভ আর ড্রাইভার ছিলাম আমি। আর আমার বউকে নিয়ে প্রথম।
জীবনের প্রথম ওরজন্য আজ খোদার দরবারে হাত তুলেছি আমি। ও যেন সুস্থ থাকে। কারণ আজ ও মা হবে। আমি বাবা হব। জানিনা কোথা থেকে আজ এতো কান্না আসছিল আমার। হাসপাতালে ওর কাছে বার বার ছুটে যাচ্ছিলাম। ও হাতধরে যতবার বলেছিলো ওর খুব ভয় করছে, ততবারই বলেছি ভয় পেওনা আমি আছি। সেদিন ও কাউকে খুজেনি শুধু আমায় খুজেছে। আমায় পাশে থাকতে বলেছে বার বার। আর আমি, বার বার পর্দার ফাকে বার বার ওকে দেখলাম। সিজারে নেওয়া হয়েছিলো ওকে। সন্তান পেলাম। কিন্তু ওকে পেলাম না। ওর দেহটা ধরে সেদিন খুব কেঁদেছিলাম। মনে হচ্ছিলো খুব যেন নিজের কলিজাটা ছিড়ে গেছে। আজো ওর কবরের পাশে ছুটে যাই। চিৎকার করে বলি, ফিরে এসো তুমি, একটা রাত তোমার সাথে গল্প করা বাকিছিলো, একটা সেলফি তোমায় নিয়ে তোলার ছিল। জানি ওকে ভালবাসা দিতে পারিনি। কিন্তু আজ বুঝছি কেন এখনো বুকের বামপাশটা চিনচিন করে ব্যাথা করে।


ি_আরিফ

Address


Telephone

+8801931519762

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when md_arif_dj_100 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share