Modhumita Ghosh

  • Home
  • Modhumita Ghosh

Modhumita Ghosh Hi
It's me Modhumita Ghosh
This is my officials page

08/09/2024

আসলেই মেয়েদের কোনো বাড়ি নেই।।
নিজের বলতে কেউ নেই।।
যাওয়ার জায়গা নেই।।
তাইতো অনেকেই কিছু হলেই বাড়ি থেকে বেড়িয়ে যেতে বলতে পারে 🙂
তাদের তো সবই আছে
মেয়েদের একমাত্র নিজের বলতে ঐ মৃত্যুটাই আছে আর কিছু না,, মেয়েরা সবার প্রয়োজন প্রিয়জননা🙂🙂

05/09/2024

একটা মেয়ের জীবনে সবথেকে বড় অপমান
বলতে পারেন গলায় ফাঁস নেওয়া অপমান তা হচ্ছে কষ্ট করে তিন চার রকম রান্না করার পর একটা খাবারে হলুদ বা লবন বেশি হওয়ায় বাড়ির সবাইকে ডেকে বৌকে অপমান করা,,,তো ভাই ওরকম অপমান না করে বৌকে খারাপ রান্না করার ফলস্বরূপ একটু বিষ দিয়েন তাতেও সে খুশি হবে,,বৌকে সারাজীবনের জন্য টিটকারির পাত্রী বানাবেন না বাকিদের কাছে,,বিবেকবান মানুষ কখনো এরকম করে না।।কাজটা করে হয়তো আপনি শান্তি পাবেন সবাই হাসাহাসি করবে কিন্তু যে মানুষটা হাত পুড়িয়ে রান্না করলো যার রান্না বাকি জীবনেও খেতে হবে তার হাসিটা আর সম্মানটা কেড়ে নিবেন না।
নীরবে একটু ভেবে দেখবেন কাজটা কী আপনারা আসলেই ঠিক করেন???

29/08/2024

পুরুষ কেন গোপনে কাঁদে?
একজন প্রজ্ঞাময় বৃদ্ধকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, পুরুষ কি কাঁদে?
তিনি জবাব দিয়েছিলেন, হ্যা, পুরুষ কাঁদে, অবশ্যই কাঁদে।
যে প্রশ্ন করেছিল সে অবাক হয়ে বললো, পুরুষও কাঁদে? কখন? কিভাবে? কি এমন কারণ থাকতে পারে, যাতে করে পুরুষ কেঁদে উঠবে?

বৃদ্ধ বললেন,

পুরুষ কাঁদে, যখন তার মায়ের মত আপন মানুষগুলো এই দুনিয়া ছেড়ে চলে যায়,
পুরুষ কাঁদে, যখন সে তার বাবা মা দুজনকেই হারায়,
পুরুষ কাঁদে, যখন তার সন্তান অসুস্থ হয়ে পড়ে,
পুরুষ কাঁদে, যখন সে তার মেয়ের বিয়ে দেয়,
পুরুষ কাঁদে, যখন তার অকৃতজ্ঞ একগুঁয়ে সন্তান তাকে সবার সামনে অপমান করে,
পুরুষ কাঁদে, যখন সে বুঝতে পারে সে আসলে কি ভীষণ অসহায়, জীবন যুদ্ধ তাকে কিভাবে গোলাম বানিয়ে রেখে দিয়েছে,
পুরুষ কাঁদে, যখন সে তার ভালবাসার মানুষগুলোর ভরণ পোষণ করতে ব্যর্থ হয়, তাদের সামান্যতম সখগুলোও সে যখন আর মিটাতে পারে না,
পুরুষ কাঁদে, যখন সে তার নিজের মা, মাটি আর দেশ থেকে অনেক দূরে, ভালবাসার মানুষগুলোকে একটু ছুঁতেও পারে না, একটু আদরও করতে পারে না,

হ্যা, পুরুষ কাঁদে, কিন্তু... সে তখনই কাঁদে,
যখন সে আঁধারের অতলে...
যখন ঝুম বৃষ্টি নামে...
যখন তার পাশে বালিশটা ছাড়া আর কেউই নেই...

পুরুষের সেই অশ্রু তার চোখের গর্ত থেকে বেরিয়ে আসে না, যা অন্য কেউ দেখে ফেলবে,
পুরুষের অশ্রু বেরিয়ে আসে তার হৃদয়ের গহীন থেকে, কখনো সেটা একটা দীর্ঘশ্বাস, কখনো বিস্ময়ে হতবাক হয়ে তাকিয়ে থাকা,
পুরুষের অশ্রুতে তার চামড়ায় ভাঁজ পড়ে, চুল দাড়ি পেকে যায়, তার হাত দু'টো কেঁপে কেঁপে ওঠে।

এতটুকু বলে সেই বৃদ্ধ আর নিজেকে ধরে রাখতে পারলেন না, নিজেই কেঁদে উঠলেন তিনি, বললেন,
হ্যা রে মা, ঠিক এভাবেই পুরুষ মানুষ কেঁদে ওঠে, কাঁদতে থাকে।
সবই হলো কিন্তু পুরুষ নিজের স্ত্রীর জন্য কখনো কাদলো না 🙂

26/08/2024

আমি মনে করি বিয়ের পর পর নবদম্পতির আলাদা বাসায় শিফট হওয়া উচিত যদি সামর্থ্য থাকে।

সামর্থ্য না থাকলেও চেষ্টা করা উচিত আলাদা থাকার ব্যবস্থা করার।

কারণ, বিয়ের পরের সময়টাই আসল সময় নিজেদেরকে ভালো ভাবে জানার বোঝার, আর এই জানাবোঝার জন্য একান্ত সময়ের প্রয়োজন।
যে সময়টা পরিবারের সাথে থাকলে পাওয়া সম্ভব না। এখানে কিন্তু পরিবার আলাদা সময় দিবেনা, ব্যাপার টা এমন না।

পরিবার নবদম্পতিকে আলাদা সময় দিতে চাইলেও সেটা তারা ব্যবহার করতে পারেনা অনেক কারণে।

ছোটখাটো কয়েকটি উদাহরণ দিই-
রাতভর গল্প করে সকালে দেরিতে উঠলে কেউ কিছু না বললেও নিজের কাছেই গিল্টি ফিল হয়, একই সাথে লজ্জাও লাগে এই ভেবে যে কে কি মনে করলো!

দুপুরের ভাত ঘুমের পর হয়তো একে অপরকে জড়িয়ে ধরে শুয়ে গল্প করছে, অমনি কেউ ডাক দিবে, গেস্ট এসেছে নতুন বউকে দেখতে!

সন্ধ্যায় কিংবা মধ্যরাতে বারান্দায় অপরকে বাহুতে জড়িয়ে ধরে বসতে পারা যায়না, কে কখন ডাক দিবে!

দুজনে চা/কফি কিংবা ডিনারে যেতে চাইলে একটা দ্বিধা কাজ করে, পরিবারকে ছাড়া যাওয়াটা কেমন লাগে...ছোট ভাইবোন থাকলে আরও খারাপ লাগে তাদেরকে রেখে যেতে।

৩/৪ দিনের ছুটি পেলে কোথাও ট্যুরে যাওয়ার ইচ্ছে করতে পারে, কিন্তু সেখানেও দ্বিধা, এভাবে হুটহাট যাবো বাসায় কি বলা যায়...তাদেরকে রেখে যাওয়াটা কেমন দেখায়!

যেমন ইচ্ছে তেমন পোশাক পরা যায়না, যা ইচ্ছে তা বলা যায়না, যখন তখন রোমান্স করা যায়না...
সবসময় মাথায় রাখা লাগে সবার মধ্যে আছি!

সময় মতো না উঠলে কে কি ভাবে, এই পোশাক টা পরলে কে কি ভাববে, এই সময় ইন্টিমেট হইলে কেউ যদি বুঝে কেমন লাগবে, এই অবেলায় গোসল করা যায় কি বাহানায়...

কেউ কিছু ভাবুক আর না ভাবুক, ভাবতে পারে বলতে পারে বুঝতে পারে এই ভাবনাতেই নিজেদের জীবনের সবচেয়ে সুন্দর সময়টা সুন্দর ভাবে কাটানো সম্ভব হয়না!

শুনতে এসব খুব সাধারণ মনে হলেও ঘরে ঘরে এইসব নিয়ে অনেক অশান্তি হতে দেখেছি শুনেছি।

কেউ স্বীকার করুক আর না করুক, এটাই সত্য যে বিয়ের পর প্রথম কয়েকবছর যে পরিমাণ আগ্রহ একে অপরকে মানসিক শারীরিক ভাবে চেনার জানার কাছে পাওয়ার থাকে তা একেবারেই অন্য লেভেলের!
সময়ের সাথে সাথে এক্সাইটমেন্ট টা পরিবর্তন হয়ে যায়, তখন জীবন রুটিনের মধ্যে চলে আসে। ভবিষ্যৎ প্ল্যানিং, ফ্যামিলি প্ল্যানিং, ক্যারিয়ার ইত্যাদি ইত্যাদির মধ্যে নিজেদের একান্ত চাওয়া পাওয়া গুলা কিছুটা হলেও কমে যায়...

06/08/2024

আমি মেসেজের পর মেসেজ পাঠিয়েই যাই,
আমার বির'ক্ত লাগে না, আমার ক্লান্তি আসে না । আমার পাঠানো মেসেজের সংখ্যা পঞ্চাশ পেরিয়ে যায়,
সে দেখে না! কিংবা দেখে এড়িয়ে যায়!

আমি বুঝি তার এখন আর আমাকে ভালোই লাগে না!সে অনলাইনে আসে! আমার বুকের ধুকপুকানি বেড়ে যায়.. 'এই বুঝি মেসেজ সীন করবে', 'এই বুঝি বলে ফেলবে কিছু একটা!
আমি আশায় থাকি, আর সে আমাকে অবহেলা করতে ব্যস্ত থাকে!

আমি তার ইনবক্সে পড়েই থাকি!
মেসেজ পাঠাই,রিফ্রেশ করি ।
তার নামের পাশে সবুজ বাতি জ্বলে
কিন্তু মেসেজ আসে না!
অনেক গুলা মেসেজ পাঠানো হয়ে গেছে । Seen লেখা উঠলো অবশে'ষে! আমার হৃদপন্ড বেড়ে গেলো! অনেকগুলো মেসেজ দেখে এবার বকা দিবে বোধহয়!! তার আর দো'ষ কি? আমি'ই তো তাকে বির'ক্ত করি মেসেজ দিয়ে!

সে কয়েক শব্দের একটা মেসেজ পাঠায় ।
কিংবা বলে বিজি আছে ।
আমি বিশ্বা'স করি, বিশ্বা'স করতে হয় ।
তাকে ছাড়তেও পারিনা, ধরে রাখতেও পারিনা।

অনেকেই বলে "সে ভালোবাসেনা আর!"
এতো এতো লোকের কথায় আমি কান দেই না । আমার তাকেই বিশ্বা'স করতে ভালো লাগে ।

তার কাছে 'বেহায়া' সাজতে ভাল্লাগে । সে আমার একশো টা মেসেজের বিপরীতে দুইটা মেসেজ পাঠায় আজকাল! তা দেখেই স'স্তি পাই।

খুব ব্যস্ত থাকে বোধহয়! আমার কি দো'ষ? "তাকে অনেক বেশি ভালোবাসি" এটাই কি দোষ আমার? নাকি তাকে অ'ন্ধের মতো বিশ্বাস করাটা দোষ?
আইডিটাতে সবুজ বাতি জ্ব'লছে প্রায় এক ঘন্টা ধরে । মেসেজ পাঠিয়েই যাচ্ছি । সীন করেনি এখনো!
ব্যস্ত বোধহয়!
হয়তো আমাকে অ'বহে'লা করতে ব্যস্ত কিংবা
সে এখন অন্য কারো ইনবক্সে ব্যস্ত।
😄😄😄😄

প্রথম প্রথম নিজেকে খুব লাকি মনে হবে। দিনে ৫০ খানা ম্যাসেজ, ১০বার ফোন, 'কবে দেখা করবে?' এর আব্দার। 'কী করছো? ম্যাসেজের উত...
04/08/2024

প্রথম প্রথম নিজেকে খুব লাকি মনে হবে। দিনে ৫০ খানা ম্যাসেজ, ১০বার ফোন, 'কবে দেখা করবে?' এর আব্দার।
'কী করছো? ম্যাসেজের উত্তর দিচ্ছ না কেন? ফোন করোনি কেন? আমায় মনে পড়ে না বুঝি? স্নান করেছো? খেয়েছো? ঘুমিয়ে পড়ো কিন্তু! নিজের যত্ন নাও ঠিক করে...' কতো কেয়ার, কতো ভালোবাসা, নিজেকে খুব মূল্যবান মনে হবে। মনে হবে এই তো সে, যার জন্য আমাকে পাঠিয়েছেন ঈশ্বর।

তারপর আস্তে আস্তে যত সময় কাটবে, সম্পর্কের শরীর থেকে উরে যাবে টাটকা তরতাজা গন্ধ, তত কমে যাবে ফোন, ম্যাসেজ, দেখা করার ইচ্ছা।
'ফোন তোলোনি কেন? ম্যাসেজের উত্তর দাওনি কেন? এত্ত ব্যস্ত যে সারাদিনে একটা ফোন করতে পারোনি?'
এ'সব প্রশ্নের উত্তরে আসবে, 'এত এক্সপ্ল্যানেশন দিতে হবে নাকি তোমাকে কথায় কথায়?' , 'বিরক্ত কোরো না তো, পরে কথা বলছি'...
প্রশ্ন একই থাকবে, উত্তর বদলে যাবে।

তখন নিজেকে আর মূল্যবান বা লাকি মনে হবে না, বরং খুব বোকা লাগবে যে একদিন নিজেকে এত্ত ইম্পর্টেন্ট ভেবেছিলাম।
শোনো, মানুষ পাশে বসে, সুখ দুঃখের গল্প করে, হাতের ভিতর হাত রেখে মায়া বাড়ায় তারপর হঠাৎ করে একদিন বিনা নোটিশে সব মায়া ভেঙে দেয়। এটাই জীবন।
তাই আজ নতুন কোনও মানুষ যদি তোমার খুব খেয়াল রাখে, খুব যত্ন করে, খুব খোঁজ খবর নেয় চারবেলা; তবে শুরুতেই নিজেকে ভীষণ লাকি বা সেই মানুষটাকে খুব কেয়ারিং ভেবে ফেলো না। অপেক্ষা করো, আগে দেখো, সময়ের ঝড়ে তার যত্ন-ভালোবাসা-অভ্যাস সব ধীরে ধীরে উরে যায় নাকি!
আসলে এক্সপেক্টেশন একটু কমই থাকা ভালো। পরে সব ভেঙে গেলে, যন্ত্রণা কম হয়...
🙂🙂🙂🙂🙂

17/07/2024

আপনারে যে ভালোবাসে না, গুরুত্ব দেয় না, এফোর্ট দেয় না, যত্ন করে না,তবুও আপনি জেদ ধরে বসে আছেন সবকিছুই একদিন ঠিক হয়ে যাবে। সে আপনারে একদিন আপনার মতো করে বুঝবে, আপনার লাইগা পাগলামি করবে, ভালোবাসবে-তাইলে আপনি ভুল ভাবতেছেন। কিচ্ছু ঠিক হবে না, কিচ্ছু না। আমি আবারও বলতেছি কিচ্ছু ঠিক হবে না।

কারণ, আপনি তার প্রিয় নারী হইতে পারেন নাই। আপনি তার কাছে অত গুরুত্বপূর্ণ না। যদি হতেন তবে সে আপনার বলার আগেই আপনার জন্যে সে-সব করতো যা আপনি আশা করেন।

একজন পুরুষকে কখনও বলতে হয় না আমারে গুরুত্ব দাও, আমারে যত্ন করো, আমারে তুমি ভালোবাসো। আপনি যদি আপনার পুরুষের পছন্দের নারী হয়ে থাকেন সে আপনার জন্য সব করতে পারে সব। সব বুঝেন? দুনিয়াদারী এক কইরা দিতে পারে। পৃথিবীর বিরুদ্ধে গিয়ে হলেও আপনার জন্য লড়াই করতে পারে। যদি আপনি না-ও চান তবুও সে আপনার পায়ে কাছে মেলে ধরতে পারে দুনিয়া।
পুরুষ বা নারী না, যেকোনো মানুষ তার জন্যেই নিজের সর্বোচ্চটা দেয় যার সাথে সে থাকতে চায়। বাঁচার আনন্দ খুঁজে পায়।

মনে রাখবেন, মানুষ তার প্রয়োজনে পরিবর্তন হয়। আপনাকে যার প্রয়োজন সে আপনার জন্য তাকে পরিবর্তন করবে, অনথা আপনি হাজার চেষ্টা করলেও তাকে পরিবর্তন করতে পারবেন না।

আপনি যদি কারোর শখের মানুষ হয়ে থাকেন তবে বিশ্বাস, ভরসা, ভালোবাসা, যত্ন, গুরুত্ব এগুলো এমনিতেই পেয়ে যাবেন, জোর করে আদায় করার প্রয়োজন পড়বে না।🫠🫠🙂

16/07/2024

বাজারের সব ইলিশ 'পদ্মার', সব দই 'বগুড়ার', সব বিরিয়ানি 'হাজির', সব আম 'রাজশাহীর' আর বাসার সব দোষ 'আমার!'🙂🤔

14/07/2024

#ভাত_বেড়েছি_খাবি_আয় ❤️

কোনো একটা সময় ছিল, যখন মা ভাত বেড়ে ডাকতো, আর আমরা, খেয়ে উদ্ধার করার একটা ভঙ্গি নিয়ে খেতে বসতাম।।
এটা খাবো না সেটা খাবো না নিয়ে কত বায়নাক্কা হয়তো দেখিয়েছি।। 💔

বিয়ের পর মায়ের কাছে গেলে সব থেকে বেশি যেটা অনুভব করি, 😢
একমাত্র মা ই আছে যে কিনা খাবারের থালা সাজিয়ে মেয়েকে খেতে ডাকে।। মেয়েকে খাওয়ানোর কি উদ্বেগ।।হাত দিয়ে চাপা না দেওয়া অব্দি, এটা সেটা দিতে থাকে থালায়।। 😊

হয়তো বিষয় টা খুব ই সামান্য, কিন্তু মনকে কি অদ্ভুত এক, শান্তির অনুভূতি দেয়❤️
কারণ বিয়ের পর, আমরা সময়ের নিয়মে, দুম করে বড় হয়ে যাই, নিজেরা বেড়ে খাই, বাকি সদস্যদের জন্য থালা সাজিয়ে খেতে ডাকি।।
আবার দিদার বাড়ি গিয়ে দেখেছি, ঠিক একই ভাবে, দিদা মায়ের পাশে দাঁড়িয়ে থাকে, -
"আরেটু ঝোল, আলু দিই"
"আরেকটা মাছ নে না মা"
আমি উল্টো দিকে বসে, মুচকি মুচকি হাসি।।❤️

কি অদ্ভুত মেয়েদের স্থানান্তর
স্ত্রী, মা , বৌমা, বৌদি, জা, মামী, কাকী, জেঠী , পিসি, মাসি - সমস্ত রোলে মেয়েদের ভাগে শুধু দায়িত্ব ❤️
একমাত্র মেয়ের সাজে, মেয়ের একটু আরাম ❤️

মায়েদের ছুটি নেই, মেয়েদের সন্তানদেরও সামলে দেন, যাতে মেয়ে কিছু টা স্বস্তি পায়, মেয়ে যেন, নিজের কেরিয়ার টুকু এগিয়ে নিয়ে যেতে পারে।। ❤️

ফিরে যাওয়ার দিন যা পারে তাই, ব্যাগে ভোরে দেয় মায়েরা হয়তো খুব বিরক্তও লাগে, রাগ ধরে।। 😡
কিন্তু পরক্ষণেই ভাবি, এই মানুষটা ছাড়া আমার খাওয়া নিয়ে এতটা কনসার্ন হবার মত, আর কি কেউ আছে ?
না! বেশিরভাগ মেয়েদেরই স্বামী ছাড়া কারোর নাম মনে পড়ে না।। 💔
কারো কারো ক্ষত্রে তো সেটুকুও নয় ।। 💔
সামনে খুব চেঁচামেচি করে বলি- "এইরকম করলে কিন্তু এর আসবেনা, আর একটা ব্যাগ ও তুমি করবে না"
মনে মনে বলি- "ভাগ্যিস তুমি ছিলে মা❤️🥹😇

09/07/2024

ছেলেদের যেভাবে ব‌উদেরকে ভালোবাসা উচিত।

১। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ১০ মিনিট জড়িয়ে ধরে বসে থাকবেন।
২। প্রতিদিন তিনবেলা তিনবার করে ( I ❤ U) বলা।
৩। প্রতিদিন তিনবেলা করে কপালে Kiss করবেন।
৪। প্রতিদিন তিনবেলা তিনবার করে Lip Kiss করবেন।
৫। প্রতিমাসে ৪-৫ বার করে বাহিরে ঘুরতে নিয়ে যাওয়া।
৬। রাগ করে দাঁড়িয়ে থাকলে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরা-- যতক্ষণ রাগ না কমবে।
৭। সে বাপের বাড়ি যেতে চাইলে অনেক আভিমান করবেন!! কারণ তাকে ছাড়া থাকতে পারবেন না।
৮। রান্না খারাপ হলে চুপ করে খেয়ে নিবে তাকে বুঝতেই দিবন না।
৯। দরজা খুলতে দেরি হলে~ রাত আদার করে দেরিতে আসবো।
১০। একটা চাইলে দুইটা দিবেন,, যেমন (সন্তান)।
১১। রাতে জড়িয়ে না ধরলে ঘুমাবেন না ~ বউকে ও ঘুমাতে দিবেন না।
১২। মাঝেমধ্যে সারা রাত দুজনে গল্প করে কাটিয়ে দিবেন।
১৩। মাঝেমধ্যে বউকে কোলে তুলে নিবেন আর কপালে Kiss করবেন।
১৪। মাঝেমধ্যে বউয়ের চুলে বেনি বেদে দিবেন।

বউয়ের এর জন্য ভালোবাসা আভিরাম...!!

বউকে শাড়ি পড়ানোর দায়িত্ব আপনার বিয়ের পর বউয়ের জন্য :-
মাথায় তেল দিয়ে চুল বেনী কেটে দিবেন (রাতের বেলায়)

প্রতিদিন কম করে হলেও কপালে 20টা চুমু একে দিবেন।

অফিস থেকে আসতে দেরি হলে,আর বউ রাগ করে বসে থাকলে বুকের সাথে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে রাগ ভাঙ্গাবেন।

অভিমান করে বসে থাকলে রোমান্টিক গান শোনাবেন আর উরাধুরা ডান্স দিবেন (যদিও পারেন না তারপরও) আর মজার মজার কৌতুক শুনাবেন আর অভিমান ভাঙ্গাবেন।

অফিস থেকে বাসায় আসার সময় প্রেত্যেক দিন আইসক্রিম, ফুচকা, ঝালমুড়ি, চকলেট নিয়ে আসবেন ওর জন্য।

শনিবার এবং রবিবার সপ্তাহের ছুটির দিন পুরা সপ্তাহের কাজ দুইজন একসাথে করবো আর রান্না টাও একসাথেই করে দুইজন এক প্লেটে খেয়ে বিছানায় হালকা গা এলিয়ে, বিকেল টাইমে ফুটপাতের কোন দোকানে তার প্রিয় খাবার গুলি দুইজন শেয়ার করবেন।
সেখান থেকে কোন একটা লেকের ধারে তার মাথাটা আমার কাঁধে নিয়া কিছুক্ষণ বসে থেকে বাসায় এসে রাতের বেলায় দুইকাপ চা নিয়ে বসে চা খাবেন। আর সে আকাশের চাঁদ দেখবে আর আপনি আপনার চাঁদ দেখবেন।

পাগলি টাকে অনেক অনেক অনেক বেশি ভালোবাসবেন যে ভালোবাসার কোন দিন ও কমতি থাকবে না।

😇

05/07/2024

নিজের Ex কে অন্য কারো সাথে দেখলেকষ্ট পাওয়ার কিছু নেই🙃💔পুরোনো জিনিস গরীবদের মাঝে।😂দান করতে হয় 😁it’s মানবতা 😝👀🤐

02/07/2024

এই যে তুমি আগের মতো হাসো না, ভালোবাসো না, চুপচাপ একা থাকো। আমার বুঝি আফসোস হয় না?

এই যে আগের মতো রাত জেগে কথা বলা, হুটহাট অভিমান হলে গাল দুটো লাল হওয়া, জড়িয়ে ধরার বায়নায় দিনরাত অপেক্ষা, কই? এখন তো দেখি না।

এমন ঝিরিঝিরি বৃষ্টির দিনে, আগের মতো ভিজো না। উতলা হয়ে কাছে ডাকো না।

আমার বুঝি কষ্ট হয় না? দুঃখ হয় না?
এটা যে ভালোবাসা নয়। ভালোবাসলে কী কেউ একা ভোগে? একা পুড়ে বিরহ অনলে? দুঃখ-কষ্টে, রোগে-শোকে এভাবে ফুরিয়ে যেতে চায়?

এই যে তুমি আগের মতো হাসো না, কাছে আসো না, দূরে থাকো। এতে কী দুঃখ কমে? অসুখ সারে? ভালোবাসা কাছাকাছি না থাকলে, শ্বাসকষ্ট হয়, অসুখ হয়, জ্বর আসে!

এভাবে ভালোবাসা অবজ্ঞা করতে নেই পাখি।
জড়িয়ে ধরো, মুক্ত নিঃশ্বাস নাও এবং দুঃখকে ভাগ করো। এভাবে একা একা নিজে নিজে দুঃখ বয়ে বেড়ানো যে যন্ত্রণার–ভীষণ কষ্টের!

ভালো না বাসো, বিরহের ভাগ দাও, রোগ-শোকে পাশে রাখো। এভাবে আমায় দূরে ঠেলে দিয়ে তুমি কী আদৌ ভালো থাকতে পারো? হয়তো পারো, তবে আমি যে পারি না। তোমার মুখে হাসি না দেখলেই, আমার পৃথিবী জুড়ে নেমে আসে শোকের আভাস!

🙂😔♥️

30/06/2024

ক্লাস করি এক স্যারের, নোট পড়ি আরেক ভাইয়ের, পড়া বুঝি ইউটিউব দেখে, এক্সামে লিখে আসি নিজে বানিয়ে! 😜😜

30/06/2024

ক্ষতি সবসময় তার যে একটু বেশি ভালোবেসে ফেললো। যে একটু বেশি মানিয়ে নিলো। যে একটু বেশি গুরুত্ব দিয়ে ফেললো। যে একডাকে সাড়া দিয়ে ফেললো। যে একটু মিষ্টি ব্যবহারে গলে গেল। যার রাগ ভাঙিয়ে দেওয়া দারুণ সহজ ব্যাপার। যে বারবার ক্ষমা করে দিলো। যে সরল মনে আবার বিশ্বাস করে ফেললো। যে অপলক তাকিয়ে রইলো তার মুখ পানে। যে পা বাড়িয়ে এগিয়ে যেতে শিখলো না। যে চুপচাপ অপেক্ষা করতে রইলো। যে দূর থেকে মঙ্গল কামনা করলো সেই মানুষটার, যেই মানুষটার জন্য তার সবকিছু এলোমেলো হয়ে গ্যাছে...

ক্ষতি সবসময় তার যে হিসেব করে ভালোবাসতে পারলো না।

😃

29/06/2024

কিছু কিছু মানুষ আছে দেখবেন, এরা জন্ম থেকেই পোড়া কপালের হয়! পরিবারের কাছে অবহেলা-অবজ্ঞায়, অভাব-অনটনে বড় হয়ে দাম্পত্য জীবনেও চরম ভাবে অসুখী হয়!

নিজের সখ-আহ্লাদ, চাওয়া- পাওয়ার কোনো মূল্য এরা পায় না। জন্মের পর থেকে পরিবার এবং বিয়ের পর থেকে নিজের সঙ্গীর কাছেও প্রাপ্য মূল্য, অধিকার এবং সম্মান টুকুনও পায় না!

অবহেলা অনাদরে বেড়ে ওঠা মানুষগুলোর চাহিদা খুব সীমিত থাকলেও তারা নিজেদের চাহিদা, না পরিবার আর না সঙ্গীর কাছ থেকে পূরণ করতে পারে। তাদের কাছে জীবন মানে বিষাদময় এবং যন্ত্রণার!

যারা পরিবার থেকে নিজের ইচ্ছে, স্বপ্ন এবং প্রত্যাশা পূরণ করতে পারে না, তারা স্বপ্ন দেখে বিয়ের পর সঙ্গী অন্তত তাদের বুঝবে, দাম্পত্য জীবন সুখের হবে। কিন্তু সেই স্বপ্ন যখন দুঃস্বপ্নে পরিণত হয়, তখন তারা জীবনের সব সখ-আহ্লাদকে বিসর্জন দেয়!

একজন মানুষ হিসাবে, ভালো ভাবে বাঁচতে যা যা প্রয়োজন, তারা সেটুকু পায় না। আ মৃ ত্যু অভাববোধ আর ভালোবাসার সংকট নিয়ে তারা হতাশায় মুখ থুবড়ে পড়ে থাকে! একমাত্র উপরওয়ালা ছাড়া তাদের খোঁজ কেউ রাখে না– কেউ রাখে না! তাদের জন্মই হয় আ মৃ ত্যু শুধু দুঃখ পাওয়ার জন্য।😃😃

29/06/2024

নিজের আত্মসম্মানকে বিসর্জন দিয়ে, আমরা ভালোবাসাকে প্রাধান্য দেই। অবশেষে আমরা নিজের আত্মসম্মান হারিয়েও ভালোবাসা টুকু পাই না! খুব সহজে মানুষকে বিশ্বাস করা, মানুষকে আপন মনে করা, শত অবহেলা- অবজ্ঞা পাওয়ার পরেও বারবার গুরুত্ব দেয়াটাই হচ্ছে জীবনের সেরা ভুল।

সামান্য একটু ভালো থাকার লোভে আমরা যাদের পাশে চাই, যাদের ভালোবাসা চাই, যাদের কাছে প্রত্যাশা রাখি, তারা আমাদের শুধু হতাশই করে! অবহেলা, অনাদর পাওয়ার পরেও যখন নির্লজ্জের মতো প্রত্যাশায় বারবার হতাশ হতে থাকি, তখন অনুভূতি আপনাআপনিই তার ভাষা হারায়, ছন্দ হারায়!

এভাবে অনুভূতি হারিয়ে শেষমেশ নিজেকে ভালোবাসার মতো ইচ্ছেটুকুও আর হয়ে উঠে না। অবহেলা শুধু সম্পর্ক নয়, অনুভূতিও নষ্ট করে দেয়– খুউব বাজে ভাবে নষ্ট করে দেয়!

এক ভুল বারবার করে আমরা যার কাছে একটু গুরুত্ব পেতে চাই, যার কাছে একটু সময় পেতে চাই, একটু যত্ন পেতে চাই, ঠিক সেই মানুষটাই আমাদের অনুভূতি নষ্ট করে দেয়। আর তারপর আমরা অনুভূতিহীন মানুষ হয়ে অসহায়ের মতো মুখ থুবড়ে পড়ে থাকি হতাশায়!

🙂🙂🙂🙂

29/06/2024

- স্টোরিতে রিপ্লাই দিয়ে প্রেম হয়ে গেছে অনেকের,আমি স্টোরি দিলেই বলে'ভিডিওটা সেন্ড করেন'।💔🥹

28/06/2024

Address

Faridpur Road

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Modhumita Ghosh posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Modhumita Ghosh:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share