14/12/2023
অফার 📢💥! অফার 📢💥! অফার 📢💥!
আমরা নিয়ে এসেছি সকল ধরনের ওটিটি প্ল্যাটফর্ম এর সাবস্ক্রিপশন। এছাড়াও আমাদের কাছে আরও পেয়ে যাচ্ছেন মাল্টি স্ক্রিন সাবস্ক্রিপশন সবচেয়ে সাশ্রয়ী মূল্যে ।
আমাদের সার্ভিস প্রোভাইডিং এর মধ্যে উল্লিখিত ওটিটি প্ল্যাটফর্ম ছাড়াও রয়েছে সকল ধরনের জনপ্রিয় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম এর সাবস্ক্রিপশন ।
We're offering all the OTT Platform subscriptions in affordable price
. So grab it soon and enjoy ! 🖤
📢!! লিমিটেড টাইম অফার !!📢
📢!! লিমিটেড টাইম অফার !!📢
📢!! লিমিটেড টাইম অফার !!📢
🤩🤩 তাই আর দেরি না করে সেরা সার্ভি-স টি পেতে এখনই যোগাযোগ করুন আমাদের সাথে।
অর্ডার করতে বা বিস্তারিত জানতে এখনই ইনবক্স করুন 😍😍
Whtapps : https://wa.me/message/7VLPZM7CJD2XJ1?src=qr
Whtapps Number: 01301-958912
👌👌👌Reviwe 👌👌👌
Leo: Bloody Sweet (2023)
Director:- Lokesh Kanagaraj
Language:- Tamil (original)/Hindi dubbed
Genere:- Action Thriller
Release Date:- 19/10/2023
Leo আমার সিনেমা হলে গিয়ে দেখা প্রথম দক্ষিণ ভারতীয় ছবি।চেয়েছিলাম original Tamil language with English subtitles দিয়ে ফিল্মটি দেখতে,,কিন্তু কাছাকাছির মধ্যে একমাত্র হিন্দি ডাবিং এসেছিল।অগত্যা তাই দেখতে যাই।কিন্তু কেন?আমি কিন্তু থালাপতি বিজয়ের বিরাট বড় ফ্যান নই!এর এক এবং একমাত্র কারন কিন্তু পরিচালক লোকেশ কানাগরাজ ও তাঁর সৃষ্ট LCU..বিক্রম পরবর্তী যুগে যার আকর্ষণ অমোঘ!!এখন লোকেশ কতটা আমাকে সন্তুষ্ট করতে পারলেন অথবা মুক্তির পরে লিও নিয়ে এই যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া ছড়িয়েছে দর্শকমহলে এই সব কিছু নিয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করব।
ট্রেলারে যা দেখেছেন তার বেশি এই রিভিউতে গল্প নিয়ে আলোচনা নিরর্থক।হিমাচল প্রদেশের বরফে ঢাকা শান্ত শীতল টাউন থিওগের এক কফি শপ মালিক পার্থিবন যিনি স্ত্রী সত্যা,ছেলে সিদ্ধু আর কন্যা চিন্টুকে নিয়ে আরাম ও আয়েশের জীবন যাপন করছেন,,তাঁর জীবনে হঠাৎ ওঠা ঝড় ও বিপদের আগমন নিয়ে এই কাহিনির বিস্তার।যেখানে প্রশ্নের সম্মুখীন হয়ে পড়ে পার্থিবনের আসল পরিচয় ও অস্তিত্ব!কে এই পার্থিবন?তাঁর আসল পরিচয় কি?
আলোচনার শুরুতে আসব LCU নিয়ে ব্যাপকভাবে উৎসাহী হওয়া সত্ত্বেও দর্শকমহলে অনেকেরই ভ্রু কুঞ্চিত হয়েছে ছবিটি দেখার পরে,,,,তার কারন অনুসন্ধানে।যা প্রকৃতপক্ষে ফিল্মটির নেগেটিভ পয়েন্টসগুলিকেও হাইলাইট করবে।
১.প্রথমত ছবির গল্প খুব সোজাসাপটা ও সাদামাটা।A History of violence (2005) এই হলিউড ছবির থেকে এটি অনুপ্রাণিত এরকম অনেক তথ্য সামনে এলেও,,এইরকম স্টোরিলাইন খুব খুব common..সুতরাং ওই ব্যাপারটা সরিয়ে রাখাই যায়।কিন্তু LCU র তৃতীয় কিস্তির ফিল্মে এরকম সাদামাটা স্টোরিলাইন ও পর্যাপ্ত টুইস্টের অভাব অনেকেই আশা করেননি।পাশাপাশি চিত্রনাট্য বেশ slow হওয়ার কারনে ও ক্রমাগত পার্থি'র অতীত ও বর্তমান জীবনের ময়নাতদন্তে আগুপিছু ঘুরপাক খাওয়ার কারনে অনেকেই হতাশ বোধ করেছেন।
২.LCU নিয়ে মারাত্মক hype সবারই ছিল।একটা সময় প্রশ্ন উঠে গেছিল যে আদৌ লিও LCU connected কিনা!সেখান থেকে হলে এসে লিও-LCU connection দেখানোর পরেও গল্প খুব বেশি না এগোনোয় অনেকেই মুহ্যমান হয়ে পড়েছেন।
৩.বিক্রমের গল্পে যেরকম দমদার পার্শ্ব অভিনেতা ও surprise cameo দেখা গেছিল,সেটা এখানে অনুপস্থিত।
৪.জানিনা...অনেকেই আমার সাথে একমত নাও হয়ত হতে পারেন,কিন্তু জেলার আর জওয়ানের অসাধারণ সাফল্যের পরে অনিরুদ্ধের আবহসঙ্গীত বিরাট কিছু sensational লাগল না,,একমাত্র Leo Das..freaking bad ass বাদ রাখলে।এছাড়া বিক্রমের মত প্রতিটি চরিত্রের জন্য আলাদা আলাদাভাবে দুর্ধর্ষ বিজিএম এখানে পাইনি।হায়েনা সিকুয়েন্স ঠিকঠাক লাগলেও গাড়ি উলটে যাওয়ার vfx গুলো খুব বাজে দেখতে লেগেছে।
কিন্তু আমার চোখে পজিটিভ পয়েন্টসও বেশ কিছু রয়েছে,,তুলনামূলকভাবে কম হলেও।
১.এই ফিল্ম এক ও একমাত্র থালাপতি বিজয়ের!বিজয়ের সম্ভবত এযাবৎ কালের মধ্যে সেরা অভিনয় এটিই।পার্থিবনের identity crisis অসম্ভব সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছিলেন বিজয়।তার vulnerabilities,,অসহায়তা,,পরিবারের প্রতি সুতীব্র ভালবাসা পাশাপাশি বিপদের সামনে দাঁড়িয়ে শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত দাঁতে দাঁত চেপে লড়ে যাওয়ার যে দুরন্ত স্পিরিট সবকিছুই দুর্দান্ত ভাবে portray করেছেন বিজয়।আর এই ছবিটা অবশ্যই বিজয়ের স্টারডমের প্রতি লোকেশের উপহার,,যেটা আরও প্রকট হয় শেষ দিকের ক্লাইম্যাক্সের অবিশ্বাস্য ফাইট সিনে।পার্শ্ব চরিত্রে পার্থির স্ত্রী সত্যার চরিত্রে তৃষা বেশ ভাল।একদিকে আতঙ্কগ্রস্ততা ও স্বামীর আসল পরিচয় নিয়ে দ্বিধাবোধ দুটোই তৃষা বেশ ভালভাবে চিত্রায়িত করেছেন।ফরেস্ট অফিসার যোশীর রোলে গৌতম বাসুদেব মেননকে ভাল লাগল।তবে antagonist রোলে সঞ্জয় দত্ত ও অর্জুন সারজা'কে যেন নেওয়াই হয়েছিল বিজয়ের হাতে হেনস্থা হবার জন্য!
২.ক্যামেরার কাজ বেশ ভাল লাগল।বিশেষ করে ফ্ল্যাশব্যাকে তেলেঙ্গানার টোবাকো ফ্যাক্টরির ভেতর অ্যাকশন সিকুয়েন্সটি যেভাবে ওয়ান টেক শটে ৩৬০ ডিগ্রি ক্যামেরা রোটেশনে নেওয়া হয়েছে সেটি জাস্ট wow moment ছিল।আর অ্যাকশন কোরিওগ্রাফি এক কথায় দুর্দান্ত ছিল বিশেষ করে hand to hand combat এর দৃশ্যগুলি।
৩.শেষ দৃশ্যের কোনো রকম ক্যামিও ছাড়াই শুধুমাত্র বিশেষ একজনের voice over এর মাধ্যমে যেভাবে LCU connect দেখানো হয়েছে তা রীতিমতো goose bump moment ছিল।
যে কথাটা বলে শেষ করতে চাই সেটা হল DC বা Marvel এর দুনিয়ায় এইরকম ফিল্ম কিন্তু অনেক আছে যেখানে একটা ক্যারেক্টরকে introduce করা হয় সেই ইউনিভার্সের মধ্যে।LCU র দুনিয়ায় লিও সেইরকম একটা ফিল্ম।তাই প্রথম প্রথম হতাশ লাগলেও একটু সবুর করুন,,মেওয়া আশাকরি ফলবে।তাই আপাতত রাই ধৈর্য্যং,রহু ধৈর্য্যং!
©অরিন্দম
পুনশ্চ:-
দুটি কথা..
কৃষ্ণা অভিষেকের ভয়েস ওভার যতটা খারাপ হয়েছে বলে শুনেছিলাম,আমার ব্যাক্তিগতভাবে অতটা মোটেও খারাপ লাগেনি।আর দ্বিতীয়ত থিওগ হিমাচল প্রদেশের লোকেশনটির স্থানীয় মানুষদের পোশাকপরিচ্ছদ কিন্তু মোটেও হিমাচলীদের মত ছিল না,বরং অনেক বেশি কাশ্মীরীদের মত লেগেছে দেখতে।
01301-958912]