মসজিদ আল্ আকসা কমপ্লেক্স, Mosque Al Aqsa Complex

  • Home
  • মসজিদ আল্ আকসা কমপ্লেক্স, Mosque Al Aqsa Complex

মসজিদ আল্ আকসা কমপ্লেক্স, Mosque Al Aqsa Complex মসজিদের উন্নায়নের জন্য এই নম্বরে দান করুন
অগ্রণী ব্যাংক: 0200015329159
বিকাশ: 01722656780

ইমাম তারাবীহ পড়াচ্ছেন, পিছনে মুসল্লিরা নামাজ পড়ছেন। সামনে দুটো বাচ্ছা দুষ্টামি করছেন। এই দৃশ্য যদি বাংলাদেশে হলে কি হতো ...
22/03/2024

ইমাম তারাবীহ পড়াচ্ছেন, পিছনে মুসল্লিরা নামাজ পড়ছেন। সামনে দুটো বাচ্ছা দুষ্টামি করছেন। এই দৃশ্য যদি বাংলাদেশে হলে কি হতো তা আপনারা কমেন্টস্ করে বলুন।

মসজিদ আল আকসা কমপ্লেক্সচরকানাইদিয়া, তালা, সাতক্ষীরা।পুকুরের সাইটের একাংশ,
16/03/2024

মসজিদ আল আকসা কমপ্লেক্স
চরকানাইদিয়া, তালা, সাতক্ষীরা।
পুকুরের সাইটের একাংশ,

সুবহান আল্লাহ🤲🥀
16/03/2024

সুবহান আল্লাহ🤲🥀

16/03/2024
মানুষের উপকার করার তিনটি স্তর রয়েছে: ◈ সর্ব নিম্ন স্তর: কেউ আবেদন করলে খুশি মনে তার উপকার করা। ◈ মধ্যম স্তর: আবেদন করার ...
16/03/2024

মানুষের উপকার করার তিনটি স্তর রয়েছে:
◈ সর্ব নিম্ন স্তর: কেউ আবেদন করলে খুশি মনে তার উপকার করা।
◈ মধ্যম স্তর: আবেদন করার আগেই তার প্রয়োজন পূরণ করা।
◈ সর্বোচ্চ স্তর: নিজের অভাব থাকা স্বত্বেও অন্যের উপকার করাকে অগ্রাধিকার দেওয়া।
[মুখতাসার মিনহাজুল কাসেদিন-ইবনে কুদামা আল মাকদেসি]

15/03/2024

চারটি বিষয় মাথায় রেখে দুরুদ পড়ুন, আপনার দুরুদের প্রতি আকর্ষণ বাড়তেই থাকবে ইনশাআল্লাহ!

১) আপনি যখনি রাসূল (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর উপর দুরুদ পড়েন, সাথে সাথে একজন ফেরেশতা রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কে গিয়ে আপনার নাম বলে। হ্যাঁ, স্বয়ং রাসূল (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কে আপনার "নাম" বলে।

২) রাসূল (সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর প্রতি একবার সালাম পাঠালে, স্বয়ং আল্লাহ, হ্যাঁ স্বয়ং আল্লাহ, আপনার উপর ১০ বার সালাম পাঠান।

৩) অবিরত দুরুদ পড়লে আপনার সমস্ত সমস্যার দায়িত্ব স্বয়ং আল্লাহ নিয়ে নেন। এমনকি যদি আপনি ঐসব সমস্যার জন্য আলাদা করে দুআ না ও করেন।

৪) আপনি তার প্রতি সালাম পাঠাচ্ছেন, যিনি শুধুমাত্র আপনাকে আমাকে জাহান্নাম থেকে বাঁচানোর জন্য বারবার রক্তাত্ত হয়েছিলেন। যার সামনে তার প্রিয় সাহাবীদের(রাদিয়াল্লাহু আনহুমা) পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছিল।

সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম

~সংগৃহীত

15/03/2024

রামাযান মাসে মুমিনের দৈনন্দিন কর্মসূচী

আল হামদু লিল্লাহ, ওয়াস সালাতু ওয়াস সালামু আলা রাসূলিল্লাহ, আম্মা বাদ :

রহমতের মাস, বরকতের মাস, কল্যাণের মাস, ক্ষমার মাস, কুরআনের মাস মাহে রামাযান আমাদের মাঝে উপস্থিত। এ মাসে জান্নাতের দরজাগুলো খুলে দেয়া হয়েছে। জাহান্নামের দরজাগুলো বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। কিন্তু আমরা কি রামাযানের এই মহামূল্যবান সময়গুলোকে যথাযথভাবে কাজে লাগাতে পারছি? আসুন না, আমরা একটি তালিকা তৈরি করি যেন, এই মাসের প্রতিটি মুহূর্তে নেকী কুড়িয়ে আখেরাতের জন্য সঞ্চয় করে রাখতে পারি।

🌠 ফজর পূর্বে:

🔹 ১) আল্লাহর দরবারে তাওবা-ইস্তেগফার ও দুয়া: কারণ মহান আল্লাহ প্রত্যেক রাতের শেষ তৃতীয়াংশে পৃথিবীর আকাশে অবতরণ করে বলেন: "কে আছে আমার কাছে দুআকারী, আমি তার দুআ কবুল করবো"। (মুসলিম)

🔹 ২) সাহরী ভক্ষণ: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন : "সাহরী খাও। কারণ সাহরীতে বরকত আছে"। (বুখারী মুসলিম)

🌅 ফজর হওয়ার পর:

🔸 ১) ফজরের সুন্নত আদায়: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন : "ফজরের দুই রাকাআত সুন্নত দুনিয়া ও দুনিয়ার মাঝে যা আছে তার থেকে উত্তম"। (মুসলিম )

🔸 ২) ইকামত পর্যন্ত দুআ ও যিকিরে মশগুল থাকা: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন :"আযান ও ইকামতের মাঝে দুআ ফিরিয়ে দেওয়া হয় না"। (আহমদ, তিরমিযী, আবূ দাউদ)

🔸 ৩) ফজরের নামায আদায়: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন :"তারা যদি ইশা ও ফজরের ফযীলত জানতো, তো হামাগুড়ি দিয়ে হলেও তাতে উপস্থিত হত"। (বুখারী ও মুসলিম)

🔸 ৪) সূর্যোদয় পর্যন্ত সকালে পঠিতব্য দুআ-যিকর ও কুরআন তিলাওয়াতের মাধ্যমে মসজিদে অবস্থান: "নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ফজর নামাযের পর নিজ স্থানেই সূর্যোদয় পর্যন্ত অবস্থান করতেন"। (মুসলিম )

🔸 ৫) সূর্যোদয়েরে পর দু রাকাআত নামায: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন :"যে ব্যক্তি জামায়াতের সহিত ফজরের নামায পড়লো, অতঃপর সূর্যোদয় পর্যন্ত বসে আল্লাহর যিকর করলো, তারপর দুই রাকাআত নামায আদায় করলো, তার জন্য এটা একটি পূর্ণ হজ্জ ও উমরার মত "। (তিরমিযী)

🔸 ৬) নিজ নিজ কর্মে মনোযোগ দেয়া: নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: "নিজ হাতের কর্ম দ্বারা উপার্জিত খাদ্যের চেয়ে উত্তম খাবার নেই"। (বুখারী)

☀ যোহরের সময়:

✳ ১) জামায়াতের সহিত জোহরের নামায আদায়। অতঃপর কিছুক্ষণ কুরআন কিংবা অন্যান্য দীনী বই পাঠ।

15/03/2024

“প্রত্যেক ব্যক্তির দো`আ কবুল হয়ে থাকে, যদি সে তাড়াহুড়া না করে”!!
❝সুবহানাল্লাহ্❞
-[সহীহ বুখারীঃ ৬৩৪০]

15/03/2024

প্রশ্ন: ইচ্ছাকৃত রোজা ভঙ্গ করার শাস্তি ও বিধান কি? কেউ যদি কোন কারণ ছাড়া রোজা ভঙ্গ করে তাহলে তার করণীয় কি?

উত্তর:

নিম্নে রোজা ভঙ্গের ভয়াবহ শাস্তি এবং এর কাজা ও কাফফারার পদ্ধতি সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোকপাত করা হল:

ক. শরিয়ত অনুমোদিত কারণ ছাড়া রোজা না রাখার বা রোজা ভেঙ্গে ফেলার ভয়াবহ শাস্তি:

রমজান মাসে রোজা রাখা প্রত্যেক সুস্থ, মুকিম (আবাসে অবস্থানকারী/সফরকারী নয়) প্রাপ্ত বয়স্ক ও সক্ষম ব্যক্তির উপর ফরজ। এটি ইসলামের ৫টি স্তম্ভের মধ্যে ৪র্থ। শরিয়ত অনুমোদিত ওজর ছাড়া (যেমন: অসুস্থতা, সফর, ক্ষুধা-পিপাসায় প্রাণনাশ বা অঙ্গহানির আশংকা ইত্যাদি) রোজা ভঙ্গ করা কবিরা গুনাহ ও কঠিন শাস্তিযোগ্য অপরাধ। হাদিসে বিনা কারণে রোজা ভঙ্গের ভয়ঙ্কর শাস্তির কথা বর্ণিত হয়েছে। (আল্লাহ আমাদেরকে রক্ষা করুন)

হাদিসে এসেছে:

আবু উমামা বাহিলি রা. বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে বলতে শুনেছি, ‎

بينَا أنَا نَائِمٌ إذْ أَتَاني رَجُلانِ فأخَذَا بضَبْعِي -أي: عَضُدِي- فَأَتَيَا بي جَبَلاً وَعْراً فَقَالَا لي: اصْعَدْ، فقلت: إني لا أُطِيقُه، فقَالَ: إنا سَنُسَهِّلُه لك،فَصَعَدتُ حتى إذا كُنتُ في سَواءِ الجَبَل إذا أنا بِأصْواتٍ شدِيدَةٍ،فَقُلْتُ: مَا هَذهِ الأَصْواتُ؟ قَالَوا: هَذا عِوى أَهْلِ النَّارِ، ثمَّ انْطُلِقَ بي فَإِذا أَنا بِقَومٍ مُعَلَّقِين بِعَرَاقِيبهِم، مُشَقَّقَةٍ أَشْدَاقُهُم تَسِيلُ أشْداقُهُم دَماً، قَالَ: قُلتُ: مَن هَؤُلاءِ؟ قَالَ: هؤُلاءِ الَّذين يُفطِرُون قَبلَ تَحِلَّة صَوْمِهِم

“আমি ঘুমিয়ে ছিলাম। সহসা দু জন লোক এসে আমার বাহু ধরে আমাকে সহ তারা এক দুর্গম পাহাড়ে গমন করল।

তারা আমাকে বলল: পাহাড়ে উঠো।

আমি বললাম: এ পাহাড়ে উঠা আমার দ্বারা সম্ভব নয়।

তারা ‎বলল: আমরা তোমাকে সাহায্য করব।

যাহোক আমি ওপরে উঠতে শুরু করলাম। যখন পাহাড়ের চূড়ায় ‎‎পৌঁছলাম তখন বিকট আওয়াজের সম্মুখীন হলাম।

জিজ্ঞাসা করলাম: এগুলো কিসের আওয়াজ?

তারা ‎বলল: এগুলো জাহান্নামীদের আর্তনাদ।

অতঃপর তারা আমাকে নিয়ে রওনা করার পর আমি এমন লোকদের সম্মুখীন হলাম, যাদেরকে হাঁটুতে বেধে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। তাদের চোয়াল ‎‎ক্ষতবিক্ষত। সেখান থেকে অনবরত রক্ত ঝরছে।

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন: আমি জিজ্ঞাসা করলাম: এরা কারা?

তারা বলল: এরা ‎হল সেসব লোক যারা রোজা পূর্ণ করার আগে ভেঙ্গে ফেলত।”

15/03/2024

“স্বামীকে একবার মারহাবা বললেই জিহাদের অর্ধেক সওয়াব অর্জিত হয়!”-একটি ভিত্তিহীন কথা ও জাল হাদিস

প্রশ্ন: ফেসবুকে একটা পোস্ট চোখে পড়ছে যে, “যখন স্বামী বাইরে থেকে পেরেশান হয়ে বাড়ি ফিরে তখন যদি স্ত্রী স্বামীকে মারহাবা বলে সান্ত্বনা দেয় তাহলে ঐ স্ত্রীকে জিহাদের অর্ধেক পরিমাণে নেকী দেওয়া হয়।”-এ কথা কি সঠিক?
উত্তর:
না, এ কথা সঠিক নয় বরং তা হাদিসের নামে মিথ্যাচার।
দাম্পত্য জীবনের স্বাভাবিক নিয়ম হল, স্বামী যখন বাহির থেকে ঘরে প্রবেশ করবে তখন সালাম দিয়ে দুআ পড়ে প্রবেশ করবে। আর স্ত্রী এগিয়ে এসে হাসিমুখে তাকে স্বাগত জানাবে, তার কোন প্রয়োজন থাকলে পূরণ করবে, ক্ষুধার্ত থাকলে খাবার পরিবেশন করবে, ক্লান্ত থাকলে বিশ্রামের ব্যবস্থা করবে। এভাবে সম্মান, সেবা ও ভালোবাসা দিয়ে স্বামীকে খুশি করার চেষ্টা করবে। স্বামীও আন্তরিক ভালোবাসা দিয়ে তার স্ত্রীর হৃদয়কে ভরে দিবে এবং তারা উভয়েই কুরআন-হাদিসে বর্ণিত স্বামী-স্ত্রীর পারস্পারিক অধিকার ও দায়িত্ব-কতর্ব্যের আলোকে তাদের দাম্পত্য জীবনকে সাজানোর সর্বাত্মক চেষ্টা করবে। তাহলেই আল্লাহ চাহে তো তাদের দাম্পত্য জীবন হয়ে উঠবে আনন্দ মুখর ও সুখ-শান্তিতে পরিপূর্ণ।

কিন্তু স্বামীর প্রতি স্ত্রীর ভালোবাসা প্রকাশ ও দায়িত্ববোধের নামে এ সব জাল ও ভিত্তিহীন হাদিস বর্ণনা করা জায়েজ নয়। হাদিসের নামে এসব বানোয়াট কথাবার্তা দ্বারা জি/হাদের মত এত উচ্চ মর্যাদাপূর্ণ ইবাদতকে (যাকে হাদিসে ইসলামের ‘সর্বোচ্চ চূড়া’ বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে) এত হালকা করার ব্যাপারে আল্লাহকে ভয় করা উচিৎ।
আমাদের মনে রাখা কর্তব্য যে, কেউ যদি জেনে-বুঝে আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর নামে মিথ্যা হাদিস বর্ণনা করে তাহলে তার পরিণতি জাহান্নাম। তাই তো রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বানোয়াট হাদিস বর্ণনার ব্যাপারে সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন,
مَنْ كَذَبَ عَلَيَّ مُتَعَمِّداً فَلْيَتَبَوَّأْ مَقْعَدَهُ مِنَ النَّارِ
“যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃত ভাবে আমার উপর মিথ্যা রোপ করল (মিথ্যা হাদিস বর্ণনা করল), সে যেন জাহান্নামে নিজের ঠিকানা করে নিলো।" [সহিহ বুখারি, অনুচ্ছেদ: আম্বিয়াদের হাদিস, হাদিস নম্বর ৩২৭৪]
● তিনি আরও বলেন,
كفى بالمرء كذباً أن يحدث بكل ما سمع
“মানুষের মিথ্যাবাদী হওয়ার জন্য এতটুকুই যথেষ্ট যে, সে যা শুনবে তাই বর্ণনা করবে।” [সহিহ মুসলিম এর ভূমিকা, আবু দাউদ ৪/২৯৮, ইবনে হিব্বান, ১/২১৩]

15/03/2024

রমাদান সংশ্লিষ্ট কিছু হাদিসঃ-

➤আল্লাহ তাআলা প্রতি ইফতারের অর্থাৎ প্রতি রাতে বেশ সংখ্যক লোককে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেন।
-ইবনে মাজাহ-১৬৪৩

➤রাসূল (সাঃ) বলেছেন, সিয়াম (রোযা) ঢাল স্বরুপ।
-সহিহ বুখারী-১৮৯৪

➤সায়িমের দু’টি খুশী। সে ইফতার করে সে খুশী হয় এবং সে তাঁর রবের সাথে সাক্ষাৎ করবে তখন সওমের বিনিময়ে আনন্দিত হবে।
-সহিহ বুখারী-১৯০৪

➤অবশ্যই সওম পালনকারীর মুখের গন্ধ, আল্লাহর নিকট মিসকের সুগন্ধির চাইতেও উৎকৃষ্ট।
-সহিহ বুখারী-১৮৯৪

➤যে ব্যক্তি ঈমানসহ সওয়াবের আশায় রমযানে সিয়াম পালন করবে, তারও অতীতের সমস্ত গোনাহ মাফ করা হবে।
-সহিহ বুখারী-১৯০১

➤সিয়াম আমারই জন্য। তাই এর পুরস্কার আমি নিজেই দান করব।
-সহিহ বুখারী-১৮৯৪

➤জান্নাতের রাইয়্যান নামক একটি দরজা আছে। এ দরজা দিয়ে কিয়ামতের দিন সওম পালনকারীরাই প্রবেশ করবে।
-সহিহ বুখারী-১৮৯৬

➤রমযান আসলে জাহান্নামের দরজাসমূহ বন্ধ করে দেয়া হয়।
-সহিহ বুখারী-১৮৯৯

➤পরিবার, ধন-সম্পদ এবং প্রতিবেশীই মানুষের জন্য ফিতনা। সালাত, সিয়াম এবং সদকা এর কাফফারা হয়ে যায়।
-সহিহ বুখারী-১৮৯৫

➤রমযান আসলে শয়তানগুলোকে শিকলবন্দী করে দেয়া হয়।
-সহিহ বুখারী-১৮৯৯

➤যখন রমযান আসে তখন জান্নাতের দরজাসমূহ উন্মুক্ত করে দেয়া হয়।
-সহিহ বুখারী-১৮৯৮

➤আল্লাহর রসূল (সাঃ) বলেছেন,
লোকেরা যতদিন শীঘ্র ইফতার করবে, ততদিন তারা কল্যাণের উপর থাকবে।
-সহিহ বুখারী-১৯৫৭

➤রাসূল (সাঃ) বলেছেন, তোমরা সাহরী খাও। কেননা সাহরীতে বরকত রয়েছে।
-সহিহ বুখারী-১৯২৩

রাসূল (সাঃ) বলেন, ঈমানদার ব্যক্তির জন্য খেজুর দিয়ে সাহারী খাওয়া, কতোই না উত্তম।
-আবু দাউদ-২৩৪৫

15/03/2024

রোজা না রাখা মুসলমানদের গ্রেফতার করছে নাইজেরিয়ান পুলিশ

নাইজেরিয়ার ইসলামিক পুলিশ ‘হিসবাহ’ নামে পরিচিত এবং রমজান মাসে তারা রোজা পালন না করা মুসলমানদের ধরতে অভিযান চলমান রাখবে।

বছর ঘুরে আবারও শুরু হয়েছে রহমত, মাগফেরাত আর নাজাতের মাস মাহে রমজান। রোজা ইসলামের মৌলিক ইবাদতের মধ্যে অন্যতম এবং এই কারণে সারা বিশ্বের মুসলিমরা ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে রোজা পালন করে থাকেন।

এমন অবস্থায় নাইজেরিয়ায় পবিত্র রমজান মাসে রোজা না রাখা মুসলমানদের গ্রেপ্তার করছে দেশটির ইসলামিক পুলিশ। মূলত আফ্রিকার এই দেশটির একটি প্রদেশে রোজার মাসে দিনের বেলা খাবার খেতে দেখার পর বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

বুধবার (১৩ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নাইজেরিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় কানো প্রদেশের ইসলামিক পুলিশ গত মঙ্গলবার ১১ জন মুসলমানকে গ্রেপ্তার করেছে। তাদেরকে রমজানের রোজার সময় খাবার খেতে দেখা গেছে।

বিবিসি বলছে, কানোতে সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিম জনসংখ্যা রয়েছে এবং এখানে ধর্মনিরপেক্ষ আইনের পাশাপাশি ইসলামি আইনি ব্যবস্থা অর্থাৎ শরিয়া আইনও কার্যকর রয়েছে। আর ইসলামিক পুলিশ ‘হিসবাহ’ নামে পরিচিত এবং প্রতি বছর রমজান মাসে তারা খাবারের দোকান এবং বাজারে তল্লাশি চালিয়ে থাকে।

মঙ্গলবার (১২ মার্চ) গ্রেপ্তারকৃত ১১ জনের মধ্যে ১০ জন পুরুষ এবং একজন নারী। বিবিসি বলছে, গ্রেপ্তারের পর তারা ইচ্ছাকৃতভাবে আর একটি রোজাও মিস করবে না বলে শপথ করার পর তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।

14/03/2024

ছদকায়ে জারিয়া করতে ওও
আপনার হালাল সম্পদ খাটি করতে,
মসজিদে দান করুন, আমাদের মসজিদে এখনো অনেক কাজ বাকি আছে, যার জন্য প্রচুর পরিমানে অর্থের প্রয়োজন হচ্ছে, সকলের সহযোগিতায় আমাদের মসজিদের কাজ আরো তাড়াতাড়ি সহজ ও সুন্দর করে তুলবে। সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।
দানের জন্য পেজের প্রোফাইলে ব্যাংক একাউন্ট নম্বর দেওয়া আছে।
বি: দ্র: মসজিদের তদন্ত করে দান করবেন, তাহলে মনে কোন সন্দেহ থাকবে না।

14/03/2024

খেজুর দিয়ে ইফতার করা সুন্নাত! নবী করিম (সা.) বলেছেন, ‘যখন তোমাদের কেউ ইফতার করে সে যেন খেজুর দ্বারা ইফতার করে! কেননা, তাতে বরকত ও কল্যাণ রয়েছে!🖤

- মেশকাত : ১৮৯৩

14/03/2024

⚠️⚠️ রমজানের বিশেষ সতর্কতা ⚠️⚠️

অনেকেই ফজরের আজান শোনার পর সাহরী খাওয়া বন্ধ করে, অনেকেই সর্বশেষ আজান শেষ হওয়ার আগ সেকেন্ডে খাওয়া বন্ধ করে, আবার অনেকেই দিনের আলো পরিষ্কার হলে খাওয়া বন্ধ করে। দুঃখজনকভাবে কারো রোজাই হচ্ছে না!!!

কারণ বাংলাদেশে ফজরের আজান যখন দেয়া হয় তার কয়েক মিনিট পূর্বেই সাহরী খাওয়ার সময় শেষ হয়। সাহরী খাওয়ার সময় শেষ হওয়ার পরেও সাহরী খেলে নিশ্চই রোজা হবে না।

সমাধান কি। সমাধান হচ্ছে, সবাই ক্যালেন্ডারে দেয়া সর্বশেষ সময় দেখে সাহরী খাওয়া শেষ করবো, সম্ভব হলে ১-২ মিনিট আগেই শেষ করবো তাহলেই সবচেয়ে সেফ।

সকলেই পোস্টটি শেয়ার করে সবাইকে সচেতন করি, পাশাপাশি পরিবারের সকলকেই সচেতন করি।

14/03/2024

.—যে বেক্তি সুরা ইখলাস'কে ভালোবাসবে,, সেই সুরা তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবে..।"
–তিরমিজি-২৯০১
সুবহানাল্লাহ

14/03/2024

"যদি তোমরা শুকরিয়া আদায় করো তবে অবশ্যই আমি তোমাদের রিজিক বাড়িয়ে দেব
(সূরা ইবরাহীম --০৭)

সব কিছুর জন্য আলহামদুলিল্লাহ

14/03/2024

: আচ্ছা শাইখ! রোজা রেখে নখ কাটলে কি রোজা ভেঙে যাবে?
শাইখ: আপনি কি নখ কেটে সেগুলো খেয়ে ফেলেন?
: না তো।
: তাহলে ভাঙবে না...😅😅

14/03/2024

'রোজা ততক্ষণ পর্যন্ত ইবাদত থাকে, যতক্ষণ পর্যন্ত না রোজাদার গীবত করে ফেলে।'

— তাবিয়ি আবুল আলিয়া (রহ.)
(মুসান্নাফ ইবনে আবি শাইবাহ, ৮৩৭৫, ৮৯৮০)

14/03/2024

প্রতিদিন ১০০ বার এই দোয়া পড়তে বলা হয়েছে—

উচ্চারণ : লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা-শারিকালাহু লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদির।

অর্থ : আল্লাহ ছাড়া কোনো ইলাহ নেই, তিনি একক, তাঁর কোনো শরিক নেই, রাজত্ব একমাত্র তাঁরই, সব প্রশংসা একমাত্র তাঁরই জন্য, আর তিনি সব কিছুর ওপর ক্ষমতাবান।

উপকার : আল্লাহর রাসুল (সা.) বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রতিদিন ১০০ বার এ দোয়া পড়বে, তার ১০টি গোলাম আজাদ করার সওয়াব হবে। তার জন্য ১০০ পুণ্য লেখা হবে এবং ১০০ গুনাহ মিটিয়ে ফেলা হবে। ওই দিন সন্ধ্যা পর্যন্ত সে শয়তান থেকে রক্ষিত থাকবে। কোনো মানুষ তার চেয়ে উত্তম সওয়াবের কাজ করতে পারবে না। তবে হ্যাঁ, ওই ব্যক্তি সক্ষম হবে, যে তার চেয়ে এই আমল বেশি পরিমাণে করবে।

(বুখারি, হাদিস ৩২৯৩)

14/03/2024

আসসালামু আলাইকুম আপুরা,
অনেক আপুরাই প্রশ্ন করে তারাবির সালাত কত রাকাত?
অনেক আপুরাই বলে যত বেশি সালাত আদায় করবে ততই নাকি নেকি, আসলে কথাটি একেবারেই ভুল। সঠিক হলো আল্লাহর রাসূল সা.যত রাকাত সালাত আদায় করেছেন আমাদের উচিত ততটুকুই সালাত আদায় করা। আসুন তাহলে দেখে নেই, আসলে তারাবির সালাত কত রাকাত ৮ রাকাত ২০ রাকাত নাকি একশ রাকাত? কারো মুখের কথায় না, আমাদের জানা উচিত সহিহ হাদিস এবং দলিল সহ।

রামাযান বা রামাযানের বাইরে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) হ’তে রাত্রির এই বিশেষ নফল ছালাত তিন রাক‘আত বিতরসহ ১১ রাক‘আত ছহীহ সূত্র সমূহ দ্বারা প্রমাণিত হয়েছে। যেমন আয়েশা (রাঃ) বলেন,

مَا كَانَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَزِيْدُ فِيْ رَمَضَانَ وَلاَ فِيْ غَيْرِهِ عَلَى إِحْدَى عَشْرَةَ رَكْعَةً، يُصَلِّيْ أَرْبَعًا فَلاَ تَسْأَلْْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُوْلِهِنَّ ثُمَّ يُصَلِّيْ أَرْبَعًا فَلاَ تَسْأَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُوْلِهِنَّ ثُمَّ يُصَلِّيْ ثَلاَثًا، متفق عليه-

অর্থ : রামাযান বা রামাযানের বাইরে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) রাত্রির ছালাত এগার রাক‘আতের বেশী আদায় করেননি। তিনি প্রথমে (২+২) [8] চার রাক‘আত পড়েন। তুমি তার সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করো না। অতঃপর তিনি (২+২) চার রাক‘আত পড়েন। তুমি তার সৌন্দর্য ও দীর্ঘতা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করো না। অতঃপর তিন রাক‘আত পড়েন।
📘[9](১) বুখারী ১/১৫৪ পৃঃ, হা/১১৪৭; (২) মুসলিম ১/২৫৪ পৃঃ, হা/১৭২৩; (৩) তিরমিযী হা/৪৩৯; (৪) আবুদাঊদ হা/১৩৪১; (৫) নাসাঈ হা/১৬৯৭; (৬) মুওয়াত্ত্বা, পৃঃ ৭৪, হা/২৬৩; (৭) আহমাদ হা/২৪৮০১; (৮) ছহীহ ইবনু খুযায়মা হা/১১৬৬; (৯) বুলূগুল মারাম হা/৩৬৭;

14/03/2024

বেশি বেশি "আলহামদুলিল্লাহ" পড়ুন "আলহামদুলিল্লাহ" মীযানের পাল্লাকে ভারি করে দেয়, এবং সর্বোত্তম দো'আ!

[ তিরমিজিঃ- ৪৬২ ]

14/03/2024

▌প্রচলিত রমজানের বিদাআতসমূহ :

❑ মুখে উচ্চারণ করে রোজার নিয়ত।(নাওয়াইতু আন আছুম্মা গাদাম...)

❑ মুখে উচ্চারণ করে তারাবীহ নামাজের নিয়ত। (নাওয়াইতু আন উসাল্লিয়া..)

❑ ইফতারের দোআ(এই দোআর কিছু অংশ জয়ীফ,কিছু অংশ জাল) দোআটি হলো -আল্লাহুম্মা লাকা সুমতু....

❑ তারাবীর নামাজে চার রাকাত পর পর দোআ।(সুবহানা জিল মুলকি ...)

❑ তারাবীর নামাজে শেষে মোনাজাতের দোআ করা।(আল্লাহুম্মা ইন্না নাসআলুকাল...)

বিদাআ'তের কোনো সহীহ দলিল হয় না বোন! সহীহ দলিল নেই দেখেই তো এটা বিদাআত, দলিল চাওয়াটাই বরং মূর্খামী,কারণ বিদাআত মানেই দ্বীনের মধ্যে ইবাদত হিসেবে নতুন কোনো কাজ আবিষ্কৃত করা। তাহলে আমি কোথা থেকে আপনাকে দলিল দিবো বলেন? আপনি যেহেতু বলছেন "এসব বিদাআত না", তাহলে তো আপনার কাছে সহীহ দলিল থাকার কথা,আপনিই আমাকে দলিল দেখান।
প্রত্যেক বিদাআ'তীই ভ্রষ্টতা(আবু দাউদ-৩৯৯১)
আরেকটা কথা বোন!
বাপ-দাদার আমল কখনো দলিল হতে পারে না,ছোট থেকে করে আসছেন দেখেই এটা কুরআন ও সুন্নাহায় আছে তা কি করে ভাবেন,অনেক বিধর্মীরা বা মাজার পূজারিরা তো বাপ-দাদাকে অনুসরণ করে তাদের ধর্ম ছাড়ছে না,তাহলে কি আমরা বলতে পারি তারা সঠিক পথে আছে ? তারা জাহান্নামে যাবে না?
তাছাড়া,আগে তো বাপ-দাদারা সহীহভাবে কুরআন তেলায়াতটা পর্যন্ত শিখেনি,তাহলে এখন কেনো আপনি আপনার তেলায়াত সহীহ করতে এখানে ওখানে ছুটে বেড়ান?
আপনি এখন নিজে ঠিকই বুঝছেন আপনার বাপ-দাদাদের কুরআন তেলায়তে ভুল ছিলো,কিন্তু বিদাআ'ত বর্জনের মতো আমলের ক্ষেত্রে বাহানা দিচ্ছেন।

অন্ধভক্তি ছাড়ুন,কুরআন ও সুন্নাহার দিকে ফিরে আসুন ইনশাআল্লাহ।

18/01/2024

সকলের সহযোগিতায় মসজিদে এখন ৫ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সহিত আদায় হয়,
আলহামদুলিল্লাহ

18/01/2024

মসজিদের সোলার প্যানেল লাগানো হল
আলহামদুলিল্লাহ

18/01/2024

মসজিদে নবাবিতে প্রতিদিন ৩০ টন সুগন্ধি ব্যবহার করে

আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষই জানেই না কেনো মুসলমানদের নিকট মসজিদুল আকসা এত্তোটা গুরুত্বপূর্ণ??যেখানে ইহুদিরা সমগ্র ফিলিস্...
11/10/2023

আমাদের দেশের অধিকাংশ মানুষই জানেই না কেনো মুসলমানদের নিকট মসজিদুল আকসা এত্তোটা গুরুত্বপূর্ণ??

যেখানে ইহুদিরা সমগ্র ফিলিস্তিনই দখল করে নিছে, সেখানে মাত্র ১৪ একর জায়গার জন্য কেনো এত্তো অত্যাচার নির্যাতনের পরেও ফিলিস্তিনের মুসলমানরা বারবার মসজিদের দিকে ধাবিত হচ্ছে!!

১. এখানেই রয়েছে হযরত ইব্রাহিম এবং মূসা (আ) সহ অসংখ্য নবী রাসুলের কবর।

২. এখানেই আল্লাহর মহানবী রাসুল (সা) সকল নবী রাসুলদের এবং ফেরেস্তাদেরকে নিয়ে নামাজ পড়ছিলেন।সেই জামাতের ইমাম ছিলেন মহানবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। এবং এই জামাতে মতান্তরে প্রায় ২৪ হাজার নবী রাসুল ছিলেন।

৩. এখান থেকেই মহানবী হজরত মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বোরাকে করে আল্লাহর সাথে সাক্ষাৎ করার উদ্দেশ্যে যাত্রা করছিলেন।

৪. এই মসজিদের নির্মাণের সাথে জড়িয়ে আছে হজরত আদম এবং সুলাইমান আলাইহিসসালাম এর নাম।

৫. এর সাথে জড়িয়ে আছে খলিফা হজরত উমর (রা)এর সেই বিখ্যাত উটের বিরল ঘটনা।

৬. এখানের সাথেই জড়িয়ে আছে দ্যা গ্রেট সুলতান সালাউদ্দিন আইয়ুবীর অসংখ্য স্মৃতি।

৭. এই মসজিদের পাথরের গায়ে লেখা রয়েছে সম্পূর্ণ সূরা ইয়াসিন।

৮. এই মসজিদের জন্য জ্বীনদের দ্বারা পাথর উত্তোলন করা হয়েছে গহীন সাগরের তলদেশ থেকে।যা কিনা কোন মানুষের পক্ষে অসম্ভব!!!

৯. এই মসজিদে ২ রাকাআত নামাজ আদায় করার জন্য একজনের আমল নামায় ২৫ হাজার রাকাআত নামাজের সমপরিমাণ সওয়াব লিখা হবে।

১০. পবিত্র কোরআনের সবচেয়ে মধ্যখানেই মহান আল্লাহ এই মসজিদ নিয়ে আলোচনা করছেন।

"তোমাদের কেউ যদি কোনো খারাপ কাজ বা বিষয় দেখে তাহলে সে যেন হাত দিয়ে তা পরিবর্তন করে দেয়, যদি তা করতে অপারগ হয় তাহলে যেন মুখ দিয়ে তার প্রতিবাদ করে, যদি তাও করতে সক্ষম না হয় তাহলে যেন অন্তর দিয়ে তা ঘৃণা করে, আর এটাই হচ্ছে ঈমানের মধ্যে সবচেয়ে দুর্বলতম স্তর।"
(বুখারি, হাদিস নং: ১৯৪)

প্রাথমিক পর্যায়ে কোম্পানির ইফতার সামগ্রি পেয়ে গেলাম, ধন্যবাদ (কে এস এফ)কোম্পানির প্রতি কোটি কোটি ভালবাসা।
05/04/2023

প্রাথমিক পর্যায়ে কোম্পানির ইফতার সামগ্রি পেয়ে গেলাম, ধন্যবাদ (কে এস এফ)
কোম্পানির প্রতি কোটি কোটি ভালবাসা।

Address


Telephone

+8801722656780

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মসজিদ আল্ আকসা কমপ্লেক্স, Mosque Al Aqsa Complex posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to মসজিদ আল্ আকসা কমপ্লেক্স, Mosque Al Aqsa Complex:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share