K M Asifur Rahman

  • Home
  • K M Asifur Rahman

K M Asifur Rahman Official page for Mr. K M Asifur Rahman. A former Military personnel, Investor and Entrepreneur of B

10/12/2023

মাশা আল্লাহ। আপুটা কি সুন্দর

নতুন চমক Facebook -একমেন্টে গিয়ে প্রথমে @ লিখুন, যদি highlight লিখা আসে, তাহলে সেটা কমেন্ট করুন। যদি highlight লেখাটি নী...
10/12/2023

নতুন চমক Facebook -এ

কমেন্টে গিয়ে প্রথমে @ লিখুন, যদি highlight লিখা আসে, তাহলে সেটা কমেন্ট করুন। যদি highlight লেখাটি নীল হয়, ঠিক এইরকম ( )
তাহলে বুঝবেন আপনার আইডি মজবুত আছে এবংসহজে কেউ হ্যাক করতে পারবে না ।

এই হল অবস্থা
10/12/2023

এই হল অবস্থা

ছবির ভদ্রলোক গতকাল পাবনায় ধান কাটতে গিয়ে  রাসেল ভাইপার (চন্দ্রবোড়া) এর কামড়ে মৃত্যুবরণ করেন। এই প্রানঘাতী বিষধর সাপটি আশ...
09/12/2023

ছবির ভদ্রলোক গতকাল পাবনায় ধান কাটতে গিয়ে রাসেল ভাইপার (চন্দ্রবোড়া) এর কামড়ে মৃত্যুবরণ করেন।

এই প্রানঘাতী বিষধর সাপটি আশঙ্কাজনকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে পুরো দেশে। ধারনা করা হয়, বন্যার সময় ভারত থেকে ভেসে এসেছে এই সাপ। খুব দ্রুত এবং সংখ্যায় অনেকগুলো করে ডিম পাড়ে এরা।

কৃষকরা ধান কাটতে যেতে পারছেন না। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাটতে হচ্ছে। এই সাপের এন্টিভেনম সম্ভবত সব জায়গায় এভেইলেবেল নেই।

সাপটি চেনা সহজ। গায়ে ডায়মন্ড শেপের ছোপ। জায়গা থেকে সহজে নড়ে না। অন্য সাপ পায়ের শব্দ পেলে সরে যায়, এরা সরে না। বিপদ টা এখানেই।

সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ।

হে আল্লাহ, এই জুম্মা বারের উছিলায় আমাদের মনে আশা আপনি পূরন করে দেন।
08/12/2023

হে আল্লাহ, এই জুম্মা বারের উছিলায় আমাদের মনে আশা আপনি পূরন করে দেন।

02/12/2023

বিদ্যুৎ বিভাগের কর্মীদের কি দারুন দক্ষতা। ঠিক ভুমিকম্পের মধ্য থেকে তারা ইলেক্ট্রিসিটি অফ করতে পারে। আর এদিকে মালিহার ডাকে হটাৎ ঘুম ভাংগসে। বুক ধড়ফড় চলছিলো যদিও। এর মাঝে বলে চলো বাচ্চাকাচ্চা নিয়ে দৌড় দেই। কি এক্টা অবস্থা সব মিলিয়ে।

আলহামদুলিল্লাহ। আমার ছেলে দুদিন বেশ অসুস্থ ছিল। এখন আল্লাহর রহমতে ভাল আছে। সকলের দু'আ প্রার্থী।
30/11/2023

আলহামদুলিল্লাহ। আমার ছেলে দুদিন বেশ অসুস্থ ছিল। এখন আল্লাহর রহমতে ভাল আছে। সকলের দু'আ প্রার্থী।

কেমন ছিল ব্যাবিলনের ঝুলন্ত উদ্যান?==========================ব্যাবিলনের শূন্য/ঝুলন্ত উদ্যান (Hanging Gardens of Babylon) ...
19/11/2023

কেমন ছিল ব্যাবিলনের ঝুলন্ত উদ্যান?
==========================
ব্যাবিলনের শূন্য/ঝুলন্ত উদ্যান (Hanging Gardens of Babylon) ছিল পৃথিবীর প্রাচীন সপ্তাশ্চর্যের (Seven Wonders of the Ancient World) মধ্যে একটি। সেই উদ্যান ছিল রঙিন ফুলের উদ্যান। পাখি আর প্রজাপতি সেখানে উড়ে বেড়াত সারাক্ষণ। মনোহর সেই উদ্যানটিকে অত্যাশ্চর্য উদ্যান বলা হতো শুধু একটি কারণে, আর তা হলো- উদ্যানটিকে দূর থেকে দেখে মনে হতো হাওয়ায় ভাসছে।

ব্যাবিলনের শূন্য উদ্যানের বর্ণনায় বলা হয়েছে, সম্রাট নেবুচাদের এই হাওয়ায় ভাসমান শূন্য উদ্যানটির চূড়ায় অসংখ্য সিঁড়ি বেয়ে যেতে হতো। প্রতিটি সিঁড়িতে আঁকাবাঁকা ধাপে লাগানো হয়েছিল অসংখ্য ফুলের গাছ। সিঁড়িগুলোর প্রতি ধাপে এভাবে গাছ লাগানোর ফলে বিশাল বাগানে পরিণত হয়েছিল।

অধিকাংশ ইতিহাসবিদ এবং সাহিত্যিক একমত হয়েছেন যে, ইরাকের ইউফ্রেটিস নদীর তীরে খ্রীস্টপূর্ব ৬০০ অব্দে তৎকালীন ব্যাবিলনের সম্রাট "নেবুচাদনেজার" তার সম্রাজ্ঞীর প্রেরণায় এটি নির্মাণ করেন। সম্রাট নেবুচাদনেজার ছিলেন ভীষণ আমুদে স্বভাবের। নিনেভে দখল করার সময় মিডিয়ান সম্রাট তাকে সহযোগিতা করেছিলেন। মিডিয়ান রাজকন্যার সৌন্দর্যে আকৃষ্ট হয়ে তিনি তাঁকে বিয়ে করেন। বিয়ের পর রাজকন্যা হলেন ব্যাবিলনের সম্রাজ্ঞী। কিন্তু ব্যাবিলনের সম্রাজ্ঞীর আদৌ ভালো লাগত না, কারণ মিডিয়া ছিলো পাহাড় পর্বতের দেশ। আর ব্যাবিলন ছিল সমতল ভুমি।
সম্রাজ্ঞী পাহাড়ি দৃশ্যের জন্য ব্যাকুল হয়ে পড়লেন। সম্রাট সম্রাজ্ঞীর মনের কথা বুঝতে পেরে তাঁকে খুশী করতে প্রাসাদের ওপর বিশাল পাহাড় তৈরি করেন। পাহাড়ের সঙ্গে তৈরি হলো মনোরম উদ্যান। সারা পৃথিবী থেকে চমৎকার সব উদ্ভিদ আর ফুল এনে সাজিয়ে দেয়া হলো বিশ্ববিখ্যাত এই উদ্যান। কারণ তিনি চেয়েছিলেন, পৃথিবীর সব আনন্দ আর সুখের সম্রাজ্ঞীর জন্য ভালোবাসার প্রতীক অঙ্কন করতে।ঝুলন্ত এই উদ্যানটির বিশালতায় অবাক হতে হয়।

প্রথমে নির্মাণ করা হয় বিশাল এক ভিত, যার আয়তন ছিল ৮০০ বর্গফুট। ভিতটিকে স্থাপন করা হয় সম্রাটের খাস উপাসনালয়ের সুবিস্তৃত ছাদে। ভিত্তি স্থাপন করার পর মাটি থেকে এর উচ্চতা দাড়িয়েছিল ৮০ ফুট। এই ভিত্তির উপরেই নির্মিত হয়েছিল বিশ্বের সর্ববৃহৎ এবং বিস্ময়কর পুস্পবাগান। ৪ হাজার শ্রমিক রাতদিন পরিশ্রম করে তৈরি করেছিলো এই উদ্যান।
উদ্যান পরিচর্যার কাজে নিয়োজিত ছিল ১ হাজার ৫০ জন মালী। ৫ থেকে ৬ হাজার প্রকার ফুলের চারা রোপণ করা হয়েছিল এই ঝুলন্ত উদ্যানে। ৮০ ফুট উচুতে অবস্থিত উদ্যানের সুউচ্চ ধাপগুলোতে নদী থেকে মোটা পেঁচানো নলের সাহায্যে প্রতিদিন প্রায় বিরাশি হাজার গ্যালন পানি উঠানো হতো।

৫১৪ খ্রিস্টাব্দে পার্শ্ববর্তী পারস্য রাজ্যের (বর্তমান ইরানের) রাজার সাথে এক ভয়াবহ রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ হয় সম্রাট নেবুচাদনেজারের। আর এই যুদ্ধেই সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে যায় আশ্চর্য সুন্দর ব্যাবিলনের ঝুলন্ত উদ্যান।।

বাংলাদেশের ভূমি অনুযায়ী জনসংখ্যা ঘনত্ব অনেক বেশি। তারপরও আমাদের অনেক জমি বছরের অধিকাংশ সময় জলাবদ্ধতা থাকে, ফলে অনেক চাষি...
14/11/2023

বাংলাদেশের ভূমি অনুযায়ী জনসংখ্যা ঘনত্ব অনেক বেশি।
তারপরও আমাদের অনেক জমি বছরের অধিকাংশ সময় জলাবদ্ধতা থাকে, ফলে অনেক চাষি বেকার থাকে।
ফলাফল আমরা খাদ্য ঘাটতি শিকার হচ্ছি।
অথচ য়ে সকল জমি ৩ ফিট পরযন্ত পানি উঠে সেগুলো পানির স্তরের উপর নিয়ে আসা যায়।সারাবছর চাষযোগ্য করা যায়।
বরিশাল এর ভাষায় কাচা ব কান্দি পদ্ধতি।
এটা হলো ১০ ফিট পর ১০ ফিট নালা কেটে জমিকে উচু করে নেয়া।
সুবিধা
এতে আপনি সারা বছর শাকসবজি উতপাদন করতে পারেন। নিচে মাছ করতে পারেন।
পাশে সবজি, মাঝে শাক কলা পেপে পেয়ারা লেবু লাগান।পাশে লাউ কুমড়া শশা করলা চালকুমড়া বরবটি লাগিয়ে নালায় মচা দিন।কোন জমি অপচয় হয় না।
এই পদ্ধতি তে ন্যাচারাল ফারমিং করুন, সার ঔষধ কিনতে হবে না।। বিমুক্ত শাকসবজি উতপাদন করুন।।
ইন্সআল্লাহ ভালো রেজাল্ট পাবেন। সারা বছর চলমান থাকতে পারেন।

ধন্যবাদ সবাইকে

দু'শ ডলারের লোক্যালি প্রোডিউসড ইয়াসিন-১০৫ আরপিজি, যা কিনা রুশ ট্যান্ডম-৮৫ আরপিজির উপর বেস করে তৈরী করা...এর সামনে সাড়ে ত...
11/11/2023

দু'শ ডলারের লোক্যালি প্রোডিউসড ইয়াসিন-১০৫ আরপিজি, যা কিনা রুশ ট্যান্ডম-৮৫ আরপিজির উপর বেস করে তৈরী করা...এর সামনে সাড়ে তিন মিলিয়ন ডলার সমমূল্যের বিভিন্ন ভার্সনের মারকাভার অসহায়ত্ব দেখার মত। সর্বোচ্চ দেড়শ' মিটার দূর থেকে ছোড়া সম্ভব হলেও ক্লোজ কোয়ার্টার কম্ব্যাটে এর পিনপয়েন্ট হিট প্রোব্যাবলিটি, এক্যুরেশি, ড্যামেজ অতুলনীয়।

ট্যাংকের আউটার সাইডের ডাবল স্টিলের রোল্ড হোমোজিনিয়াস আর্মার, মড্যুলার কম্পোজিট আর্মার, সিরামিক স্টিল নিকেল প্লেট কম্পোজিট সম্বলিত ক্লথ ম্যাট্রিক্স আর্মার ভেদ করে ইন্টারনাল সলিড আয়রন আর্মারের ৬০ সেন্টিমিটার ভেতরে পেনেট্রেট করার ক্যাপাবিলিটি রয়েছে হা মা সে র তৈরী এই আরপিজির।

অথচ, মারকাভাতে রয়েছে বিশ্বের অন্যতম সেরা কাউন্টারমেজার; যার নাম ট্রফি প্রটেকশন সিস্টেম। যা এতটাই অ্যাডভান্সড যে ড্রোন থেকে ড্রপাবেল কোনো অ্যামুনেশন কিংবা আরপিজি, এটিজিএম ডিজেবল করে দিতে পারে মুহূর্তেই। অথচ দিনশেষে ব্যাটেলগ্রাউন্ডে কিছুই কাজে আসছেনা।

এগুলো দেখলে মাথায় আসে সূরা আনফালের সেই ১৭ নাম্বার আয়াত। যেখানে আল্লাহ তা'য়ালা বলেন—
“তোমরা তাদেরকে হত্যা করনি বরং আল্লাহই তাদেরকে হত্যা করেছেন। আর তুমি নিক্ষেপ করনি যখন তুমি নিক্ষেপ করেছিলে; বরং আল্লাহই নিক্ষেপ করেছেন এবং যাতে তিনি তাঁর পক্ষ থেকে মুমিনদেরকে পরীক্ষা করেন...উত্তম পরীক্ষা। নিশ্চয় আল্লাহ সর্বশ্রোতা, সর্বজ্ঞ”

(শাফিজ রহমান)

আইসিসির রুলবুক অনুযায়ী মোট 10 ভাবে কোনও ব্যাটার আউট হতে পারেন। একনজরে দেখে নিন সেই সমস্ত আউটের নিয়মাবলী -🔴 বোল্ড আউট (LA...
08/11/2023

আইসিসির রুলবুক অনুযায়ী মোট 10 ভাবে কোনও ব্যাটার আউট হতে পারেন। একনজরে দেখে নিন সেই সমস্ত আউটের নিয়মাবলী -

🔴 বোল্ড আউট (LAW 32) - কোনও বোলারের করা বৈধ ডেলিভারি উইকেটে এসে লাগার পর যদি বেল পড়ে যায়, তাহলে ব্যাটার বোল্ড আউট হন।

🔴 কট আউট (LAW 33) - কোনও বোলারের করা বৈধ ডেলিভারি ব্যাটারের ব্যাট অথবা গ্লাভসে (ব্যাটের সঙ্গে গ্লাভসের স্পর্শ থাকাকালীন) লাগার পর যে-কোনও ফিল্ডারের হাতে জমা পড়লে ব্যাটার কট আউট হন।

🔴 হিট দ্য বল টোয়াইস (LAW 34) - কোনও বৈধ ডেলিভারি ব্যাটে লাগার পর যদি ব্যাটার ইচ্ছাকৃত ভাবে সেই বলটা হাত দিয়ে আটকানোর চেষ্টা করেন (ফিল্ডার যাতে সেই বলটা ধরতে না পারেন, অথবা বল যাতে উইকেটে না লাগে), সেক্ষেত্রে আম্পায়ারের পরামর্শ অনুযায়ী আউট দেওয়া হতে পারে। তবে একবার ব্যাটে লাগার পর দ্বিতীয়বার ব্যাট দিয়ে বা পা দিয়ে সেই বল আটকানো যেতে পারে।

🔴 হিট উইকেট (LAW 35) - কোনও বৈধ ডেলিভারি ফেস করার পর ব্যাটারের ব্যাট বা শরীরের কোনও অংশ লেগে যদি স্টাম্পের বেল পড়ে যায়, তাহলে সেই ব্যাটার হিট উইকেট আউট হন। তবে রান নেওয়ার সময় যদি কোনও ব্যাটারের সঙ্গে উইকেটের সংঘর্ষে বেল পড়ে যায়, তাহলে সেটা আউট হিসেবে গণ্য হয় না।

🔴 লেগ বিফোর উইকেট (LAW 36) - কোনও বৈধ ডেলিভারি ফেস করার সময় ব্যাট বা গ্লাভসের বদলে বল যদি প্যাড বা শরীরের অন্য কোনও অংশে এসে লাগে, এবং আম্পায়ার যদি মনে করেন যে বল উইকেটে লাগতে পারত, তাহলে ব্যাটারকে LBW আউট দেওয়া হয়।

🔴 অবস্ট্রাকটিং দ্য ফিল্ড (LAW 37) - কোনও ডেলিভারি ফেস করার পর বা দৌড়ানোর সময় স্ট্রাইকার অথবা নন-স্ট্রাইকার ব্যাটার যদি ইচ্ছাকৃতভাবে ফিল্ডারের থ্রোয়িং লাইনের সামনে চলে আসেন, অথবা ক্যাচ ধরার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ান, অথবা ফিল্ডারকে কোনওভাবে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেন, তাহলে সেই স্ট্রাইকার অথবা নন-স্ট্রাইকারকে 'অবস্ট্রাইকটিং দ্য ফিল্ড'-এর আন্ডারে আউট দেওয়া হয়।

🔴 রান আউট (LAW 38) - কোনও ডেলিভারি ফেস করার পর রান নেওয়ার ক্ষেত্রে স্ট্রাইকার বা নন-স্ট্রাইকারের ব্যাট যদি পপিং ক্রিজ থেকে দূরে থাকে এবং ফিল্ডারের থ্রো করা বল উইকেটে এসে লাগে, তখন সেই স্ট্রাইকার বা নন-স্ট্রাইকার রান আউট হন। এছাড়া বল ডেলিভার করার আগে যদি নন-স্ট্রাইকার ক্রিজ ছেড়ে এগিয়ে আসেন, তাহলে বোলার তার অ্যাকশন সম্পূর্ণ করার আগে নন-স্ট্রাইকারকে রান আউট করতে পারেন।

🔴 স্টাম্পড আউট (LAW 39) - কোনও বৈধ ডেলিভারি ফেস করার সময় ব্যাটারের ব্যাট বা গ্লাভসে না লেগে বল কিপারের হাতে পৌঁছানোর পর ব্যাটার যদি ক্রিজের বাইরে থাকেন, তাহলে কিপার বল হাতে স্টাম্পে হিট করলে সেই ব্যাটার স্টাম্পড আউট হন।

🔴 টাইমড আউট (LAW 40) - কোনও উইকেট পড়ার পর নতুন ব্যাটার যদি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে ক্রিজে এসে স্ট্রাইক না নিতে পারেন, সেক্ষেত্রে বিপক্ষ দলের ক্যাপ্টেন অ্যাপিল করলে আম্পায়ার সেই নতুন ব্যাটারকে টাইমড আউট ঘোষণা করেন।

🔴 রিটায়ার্ড আউট (LAW 25.4) - ম্যাচের যে কোনও মুহূর্তে যদি কোনও ব্যাটার আম্পায়ারের পরামর্শ না নিয়েই মাঠের বাইরে চলে যান, তাহলে সেই ব্যাটারকে রিটায়ার্ড আউট ঘোষণা করা হয়৷ বিপক্ষ দলের ক্যাপ্টেন চাইলে তাকে ফিরিয়ে আনতে পারেন আবার।

এর আগে 'হ্যান্ডেলড দ্য বল' নামক আরও একরকম আউট ছিল ক্রিকেটের রুলবুকে, যেটা এখন আর নেই। উল্লেখিত 10 রকম আউটের প্রত্যেকটা আউটই নিয়মের মধ্যে পড়ে, এবং রেয়ার আউটগুলোর ক্ষেত্রে ফিল্ডিং টিমের ক্যাপ্টেন এবং আম্পায়ারের সিদ্ধান্ত খুব গুরুত্বপূর্ণ ☝️

✍️Collected

একটা বাজপাখি সাউথ আফ্রিকা থেকে ফিনল্যান্ডে উড়ে যাওয়ার সময় তার শরীরে কিছু ইকুইপমেন্ট বসানো হয়, আর এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে স্...
07/11/2023

একটা বাজপাখি সাউথ আফ্রিকা থেকে ফিনল্যান্ডে উড়ে যাওয়ার সময় তার শরীরে কিছু ইকুইপমেন্ট বসানো হয়, আর এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে স্যাটেলাইট থেকে তার যাত্রাপথ।

পাখিটি ৪২ দিনে এই ১৫,০০০কিলোমিটার পথ উড়ে পারি দিয়েছে, গড়ে প্রতিদিন ৩৫৭কিমি উড়েছে প্রায় সমান্তরালভাবে।

স্যাটেলাইটে তার রুটে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখা যাবে, বড় জলাশয় বা সমুদ্র সামনে আসলে সে সেখান থেকে পথ পরিবর্তন করেছে যেন বিশ্রাম নিতে চাইলে স্থলভুমি পায়।

আবার, মিশর-সুদানের মরুভূমিকেও পাশ কাটিয়ে গিয়েছে যেন তৃষ্ণা পেলে পানির অভাবে না পরতে হয়।

কঠিন কঠিন এসব ম্যাপিং, রাউটিং, আল্টিটিঊড নলেজ সায়েন্টিস্টরা যুগের পর যুগ ধরে যেখানে ডেভেলপ করে, পাইলটদের এসব শিখতে যেখানে বছরের পর বছর লেগে যায়, এই ছোট্ট পাখিকে তাহলে কে শেখালো এতকিছু?

আরও মজার কথা হল, হাই আল্টিটিঊডে উড়ার সময় এদের ১% এনার্জিও খরচ হয়না, শুধু ভেসে ভেসে, অনেক সময় ঘুমিয়ে ঘুমিয়েও এরা শত শত মাইল পাড়ি দিতে পারে। এই নিখুঁত টেকনোলজি কিভাবেই বা এদের শরীরে এলো?একমাত্র আল্লাহ সুবহানুওয়াতায়ালা ছাড়া আর কে আছেন এই জ্ঞান দান করার ??? আলহামদুলিল্লাহ কারন আমি একজন মুসলমান।

25/10/2023

বর্তমানে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের মূলমন্ত্র : জয় নয় অংশগ্রহনই বড় কথা।

24/10/2023

ভৈরবে মর্মান্তিক ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত সকলের আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি। সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত ও ভয়াবহ একটি ঘটনা।

♠গল্পে গল্পে Parts of speech♠Noun আর তার ভাইয়েরা মোট  ৮ জন । তাদের বাড়ির নাম হল Sentence ভিলা । সমাজের মানুষ তাদের Part...
19/10/2023

♠গল্পে গল্পে Parts of speech♠

Noun আর তার ভাইয়েরা মোট ৮ জন । তাদের বাড়ির নাম হল Sentence ভিলা । সমাজের মানুষ তাদের Parts of speech বলে ডাকে । এক বাড়িতেই (Sentence) তারা ৮ ভাই থাকে । তবে তাদের কাজকর্ম এক না ।
১ম ভাইয়ের নাম হল Noun । তার কাজ হল সব কিছুর নাম বলা । বাড়িতে যা যা দরকার শাকসবজি, গোশত, মাছ সবকিছুর নাম বলা ।
২য় ভাইয়ের নাম হল Pronoun । Noun বাড়িতে না থাকলে সে noun এর কাজ করে দেয় । Noun এর অনুপস্থিতিতে Noun এর সব কাজ Pronoun ই করে ।
৩য় ভাইয়ের নাম হল Adjective । Noun ও Pronoun এর পিছনে গোয়েন্দাগিরি করা । তাদের দোষ-গুণ লিখে রাখাই হল Adjective এর কাজ ।
৪র্থ ভাইয়ের নাম হল Verb । তার কাজ হল সবার কাজ বলে দেওয়া । খাওয়া-দাওয়া, ঘুম, গোসল সব কাজ বলে দেওয়া ।
৫ম ভাইয়ের নাম হলো Adverb । তার কাজ হল ৩য় ও ৪র্থ ভাই (Verb, Adjective) এর নজরদারি করা । তাদের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা । মাঝেমধ্যে সে নিজের অবস্থাও পর্যবেক্ষণ করে ।
৬ষ্ঠ ভাইয়ের নাম হল Preposition । ভাইদের মাঝে সম্পর্কের বন্ধন তৈরি করাই তার কাজ ।
(Noun ‌+ Verb+Pronoun, Noun+ Noun)
৭ম ভাইয়ের নাম হল Conjunction । তার কাজ Preposition এর কাজের চেয়ে বড় । সে এক বাড়ির সাথে অন্য বাড়ির আত্মীয়তার সম্পর্ক সৃষ্টি করে এবং তারা সবাই মিলে সেই বাড়িতে দাওয়াত খায় ।
(Sentence + Sentence)
৮ম ভাইয়ের কাজটা খুবই দারুণ ! তার নাম Interjection । সে আনন্দে-দুঃখে সব সময় সবার পাশে থাকে । সবার আবেগ প্রকাশ করাই তার একমাত্র কাজ।

জুম'আ মুবারক। আল্লাহ পাক আমাদের হেফাজত করুন।
13/10/2023

জুম'আ মুবারক। আল্লাহ পাক আমাদের হেফাজত করুন।

09/10/2023

কুকুরের কাজই হল আপনার পিছনে ঘেউঘেউ করা তবে কার্তিক মাসের কুত্তি হলে ভিন্ন কথা। তখন সে ঘেউঘেউ ছাড়াও আরো অনেক কিছুই করতে পারে।তখন এদের শায়েস্তা করতে দরকার শুধু একটা লাঠি।

মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের দুইদিন পর ১৮ই ডিসেম্বর রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে অজস্র লাশের ভিড়ে পাওয়া গিয়েছিলো একটি লাশ।লাশটির দুই চোখ...
07/10/2023

মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের দুইদিন পর ১৮ই ডিসেম্বর রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে অজস্র লাশের ভিড়ে পাওয়া গিয়েছিলো একটি লাশ।


লাশটির দুই চোখ উপড়ানো। সমগ্র শরীরে জুড়ে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে আঘাতের চিহ্ন। দু হাত পিছনে গামছা দিয়ে বাঁধা। লুঙ্গিটা উরুর উপরে আটকানো। হৃদপিন্ড আর কলিজাটা ছিঁড়ে ফেলেছে হানাদার ও নিকৃষ্ট আলবদরেরা।


লাশটি ছিলো ছবির এই ভদ্রলোকের। বিশ্বখ্যাত কার্ডিওলজিস্ট শহীদ অধ্যাপক ডাঃ ফজলে রাব্বি।


এই ফজলে রাব্বি তিনি, সমগ্র পাকিস্তানকে সাত বার আটি দরে বিক্রি করলেও তাঁর মস্তিষ্কের দাম উঠবে না৷ সেই ফজলে রাব্বি তিনি যিনি হতে পারতেন বাংলাদেশের প্রথম নোবেলজয়ী চিকিৎসা বিজ্ঞানী।


তিনি ছিলেন ঢাকা মেডিকেলের এমবিবিএস চূড়ান্ত পরীক্ষায় সমগ্র পাকিস্তানে শীর্ষস্থান অধিকারী ছাত্র।

১৯৬২ সালে মাত্র ত্রিশ বছর বয়সে লন্ডনের রয়্যাল কলেজ অব ফিজিশিয়ানের অধীনে এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমআরসিপি ডিগ্রি নিয়েছিলেন ডাঃ ফজলে রাব্বি। তাও আবার একটি বিষয়ে নয়, বরং দুটিতে। যথাক্রমে ইন্টারনাল মেডিসিন এবং কার্ডিওলজিতে। দেশে ফিরে যোগ দিয়েছিলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের মেডিসিন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে।


মাত্র ৩২ বছর বয়সে ১৯৬৪ সালে মেডিসিনের উপর তাঁর বিখ্যাত কেস স্টাডি 'A case of congenital hyperbilirubinaemia ( DUBIN-JOHNSON SYNDROME) in Pakistan' প্রকাশিত হয়েছিলে বিশ্বখ্যাত গবেষণা জার্নাল 'জার্নাল অব ট্রপিক্যাল মেডিসিন হাইজিন' এ।


মাত্র ৩৮ বছর বয়সে ১৯৭০ সালে তাঁর বিশ্বখ্যাত গবেষণা Spirometry in tropical pulmonary eosinophilia প্রকাশিত হয়েছিলো ব্রিটিশ জার্নাল অফ দা ডিসিস অফ চেস্ট ও ল্যান্সেট এ।

১৯৭০ সালে মাত্র ৩৮ বছর বয়সেই ডাঃ ফজলে রাব্বি মনোনীত হয়েছিলেন পাকিস্তানের সেরা অধ্যাপক পুরস্কারের জন্য। কিন্তু তাঁর আত্মায় ছিলো বাংলার অসহায়র্ত মানুষ। ঘৃণাভরে প্রত্যাখান করেছিলেন তিনি সেই পুরুষ্কার।


মাত্র ৩৯ বছর বয়সী ডা. মোহাম্মদ ফজলে রাব্বি ছিলেন ঢাকা মেডিকেল কলেজের প্রফেসর অব ক্লিনিক্যাল মেডিসিন অ্যান্ড কার্ডিওলজিস্ট। আজকের দিনে কল্পনা করা যায়?


মুক্তিযুদ্ধের পুরোটা সময় তিনি আহত মানুষদের সেবা দিয়েছেন মেডিকেলে বসে। বেশ কয়েকদফা নিজের সাধ্যের চেয়ে বেশী ঔষধ আর অর্থ সহায়তা দিয়েছিলেন মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য। আহত মুক্তিযোদ্ধাদের পরিচয় গোপন রেখে দিয়েছিলেন চিকিৎসাও।


মুক্তিযুদ্ধের ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর ডাঃ ফজলে রাব্বির স্ত্রী জাহানারা রাব্বী একই স্বপ্ন দুবার দেখলেন। স্বপ্নটা এমন একটা সাদা সুতির চাদর গায়ে তিনি তিন ছেলেমেয়েকে নিয়ে জিয়ারত করছেন এমন একটা জায়গায়, যেখানে চারটা কালো থামের মাঝখানে সাদা চাদরে ঘেরা কী যেন।


১৫ই ডিসেম্বর সকালে ঘুম থেকে জাহানারা রাব্বি স্বামীকে এই স্বপ্নের কথা খুলে বললেন। জবাবে ফজলে রাব্বি মৃদু হেসে বললেন, ‘তুমি বোধ হয় আমার কবর দেখেছ’। শুনে ভয় পেলেন জাহানারা রাব্বি।


টেলিফোন টেনে পরিচিত অধ্যাপকদের কারো কারো বাড়িতে ফোন করতে বললেন। দেশের কি অবস্থা জানার জন্য। ডাঃ ফজলে রাব্বিও ফোন করলেন। কিন্তু কারো বাড়িতেই সংযোগ পাওয়া যাচ্ছিলো না। একসঙ্গে কাউকেই পাওয়া যাচ্ছেনা খানিকটা অবাক হলেন জাহানারা রাব্বি।


নাস্তা করে তাঁরা খেয়াল করলেন আকাশে ভারতীয় বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান উড়ছে। কাছেই কোথাও বিমান থেকে বোমা হামলা চালাতেই বিকট শব্দের আওয়াজ। চমকে উঠলেন জাহারারা রাব্বী।


সকাল ১০টার দিকে জানা গেল দুই ঘণ্টার জন্য কারফিউ উঠেছে। এমন সময়ে ডাঃ ফজলে রাব্বি তাড়ার গলায় স্ত্রীকে বললেন, 'পুরান ঢাকায় যেতে হবে একবার। এক অবাঙালি রোগীকে দেখতে যাবো। দেখেই ফিরে আসবো।'


শুনেই জাহারানা রাব্বি বললেন, 'ওখানে যাওয়ার কাজ নেই। দেশের পরিস্থিতি ভয়াবহ। ওরাই তো পাকিস্তানীদের সঙ্গ দিচ্ছে।'


জবাবে ফজলে রাব্বি হালকা হেসে বললেন, '‘ভুলে যেও না, সে মানুষ।’ জাহানারা রাব্বি বললেন, 'তুমি যে বল আজই আত্মসমর্পণ করবে। তো মিরপুর মোহাম্মদপুরের লোকদের আমরা ক্ষমা করতে পারব?' গাড়ি থেকে মুখ বাড়িয়ে ডাঃ ফজলে রাব্বি বললেন, 'আহা ওরাও তো মানুষ। তাছাড়া ওদের দেশ নেই।' জাহানারা রাব্বি বললেন, কিন্তু এতসবের পর ওদেরকে ক্ষমা আমরা কেমন করে করবো?' জবাবে ফজলে রাব্বী বললেন, হ্যাঁ ক্ষমাও করবে এবং এবং আমাদের স্বাধীন দেশে থাকতেও দেবে।'


সেদিব ডাঃ ফজলে রাব্বি বাসায় ফিরে এসেছিলেন ফের কারফিউ শুরু হওয়ার কিছুক্ষণ আগেই। দুপুরের খাবার ছিলো আগের দিনের বাসি তরকারি। কিন্তু ডাঃ ফজলে রাব্বী উল্টো বলেছিলেন, ‘আজকের দিনে এত ভালো খাবার খেলাম।’ জাহানারা রাব্বি এরই মধ্যে বেশ কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলেছেন। দেশের এই অবস্থায় এখানে থাকাটা বিপজ্জনক। জাহানারা রাব্বি স্বামীকে বললেন, 'চলো এখনই চলে যাই।' ডাঃ ফজলে রাব্বি বলেছিলেন 'আচ্ছা, দুপুরটা একটু গড়িয়ে নিই। বিকেলের দিকে না হয় বেরোনো যাবে।'

কিছুক্ষণ পর বাবুর্চি এসে বললো ‘সাহেব, বাড়ি ঘিরে ফেলেছে ওরা।’ সিদ্ধেশ্বরীর বাসার বাইরে তখন কাদালেপা মাইক্রোবাস ও একটি জীপ দাঁড়িয়ে। মাইক্রোবাসের সামনে বেশ কয়েক জন তরুণ। পাশেই জীপে বেশ কয়েকজন পাকিস্তানী সৈন্য দাঁড়িয়ে। যে আশংকা করছিলেন জাহানারা রাব্বি, ঠিক যেন তাই হলো।


খুব হালকা স্বরে ফজলে রাব্বি জাহানারা রাব্বির দিকে না তাকিয়েই বললেন, ‘টিঙ্কুর আম্মা ওরা আমাকে নিতে এসেছে।’ এরপর দারোয়ানকে গেট খুলে দিতে বলেছিলেন তিনি। যখন মাইক্রোবাসে তিনি উঠলেন তখন সময় ঘড়িতে বিকেল চারটা।


১৮ই ডিসেম্বর ডাঃ ফজলে রাব্বির লাশটি পাওয়া গিয়েছিলো রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে। দুই চোখ উপড়ানো। সমগ্র শরীরে জুড়ে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে আঘাতের চিহ্ন। দু হাত পিছনে গামছা দিয়ে বাঁধা। লুঙ্গিটা উরুর উপরে আটকানো। তাঁর হৃদপিন্ড আর কলিজাটা ছিঁড়ে ফেলেছে হানাদার ও নিকৃষ্ট আলবদরেরা।


এই সেই ডাঃ ফজলে রাব্বি, যাঁর গোটা হৃদয় জুড়ে ছিলো বাংলাদেশ আর অসহায়র্ত মানুষ। যার হৃদয় জুড়ে ছিলো স্বাধীন বাংলাদেশের স্বপ্ন। হানাদার ও আল বদরের ঘৃণ্য নরপিশাচেরা সেই হৃদয়কে ছিঁড়ে ফেললেই কি সমগ্র বাংলার মানুষের হৃদয় থেকে কি তাঁকে বিছিন্ন করা যায়। যায়না।


আমরা হারিয়েছিলাম আমাদের ইতিহাসের অন্যতম শ্রেষ্ঠ এই সন্তানকে।

হাজার বছর পরেও ডাঃ ফজলে রাব্বি থাকবেন আমাদের প্রাণে, হৃদয়ের গহীনে। বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করি এই কিংবদন্তি শহীদ বুদ্ধিজীবীকে

সংগৃহীত ও পরিমার্জিত ।

সফলতার সাথে পুরো সিষ্টেমের উপর মুতে দেওয়া শিশু জুনায়েদ 💪❗শাহজালাল বিমানবন্দর পৃথিবীর সবচাইতে দুর্ধর্ষ নিরাপত্তা বিশিষ্ট ...
04/10/2023

সফলতার সাথে পুরো সিষ্টেমের উপর মুতে দেওয়া শিশু জুনায়েদ 💪❗
শাহজালাল বিমানবন্দর পৃথিবীর সবচাইতে দুর্ধর্ষ নিরাপত্তা বিশিষ্ট বিমানবন্দর। এখানে চেকিং শুরু হয় রাস্তা থেকে। রাস্তায় একবার গাড়ি থামায়, তারপর ব্রিজে উঠার সময় গাড়ি থামায়, তারপর ড্রপ পয়েন্টের আগে একবার গাড়ি থামিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে অনেক সময়।
ভেতরে ঢোকার আগে বিশাল লম্বা লাইন লেগে যায়, কারন শাহজালাল বিমাবন্দর হচ্ছে বিশ্বের একমাত্র বিমানবন্দর যেখানে প্রবেশমুখে পুরো স্ক্যান করা হয়।
তো, আপনি ঢোকার আগেই চারবার চেকিংয়ের শিকার হবেন, যেটা দুনিয়ার অন্য কোনো এয়ারপোর্টে হয় বলে দেখিনি। ভেতরে ঢুকে দেখবেন শত শত লোক গলায় ব্যাজ লাগিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এরা নানান সরকারি সংস্থার লোক হিসেবে বিমানবন্দর ম্যানেজমেন্টে আছেন। যাত্রীর বেশি না এসব ব্যাজধারী সরকারি লোক বেশি, মাঝে মাঝে চিন্তায় পড়ে যাবেন।

যাক, ভেতরে গেলেন।
তারপর বিমানে উঠতে হলে অবশ্যই ইমিগ্রেশন অফিসারের সামনের চিপা গলি দিয়ে আপনাকে যেতে হবে। ইমিগ্রেশন শেষ হওয়ার পরে একটা ছোট গেট দিয়ে বের হতে হবে, সেখানে আবার ইমিগ্রেশনের সিল দেখার জন্য আরেকজন ইমিগ্রেশন পুলিশ বসে থাকেন। ( এটাও দুনিয়ার কোথাও আপনি দেখবেন না।)

সবশেষে রয়েছে বোর্ডিং গেটের সামনের ফাইনাল নিরাপত্তার চেকিং। জুতা খুলে, বেল্ট খুলে, ঘড়ি খুলে যেতে হবে। পাসপোর্ট দেখবে, বোর্ডিং কার্ড দেখবে। তারপর ঢুকতে পারবেন।

তো, এই পর্যন্ত মোট ৭টা পর্যায়ে আপনাকে নিরাপত্তা তল্লাশি পার হয়ে বিমানে চড়তে হবে।

মফস্বলের শিশু জোনায়েদ একা একা ঘুরতে এসে একেবারে বিমানে চড়ে বসেছিল। শেষ সময়ে সিটের চাইতে লোক বেশি হওয়ায় এয়ারহোস্টেসরা বিষয়টি ধরতে পেরে তাঁকে নামিয়ে দিয়েছেন।

এই সপ্তস্তরের নিরাপত্তা, এই শত ব্যাজধারীর হুতুম হাতুম, সবকিছুকে এই শিশু একাই দেখিয়ে দিয়েছে, 'রাজা, তুমি ন্যাংটো👮‍♂️❗

30/09/2023

ক্রিকেট দিয়ে নাটক করলেই কি সব ইস্যু ধামাচাপা দেয়া যাবে?

যে দেশে গুণীদের কদর নাই, সে দেশে জন্ম নেয় চাটুকার এর দলআমরা সাকিব আল হাসান কিংবা সাকিব খান কে চিনি। কারন তারা সুপারস্টা...
04/09/2023

যে দেশে গুণীদের কদর নাই, সে দেশে জন্ম নেয় চাটুকার এর দল

আমরা সাকিব আল হাসান কিংবা সাকিব খান কে চিনি। কারন তারা সুপারস্টার। আমরা কি কৃষি বিজ্ঞানী ড. কাজী এম বদরুদ্দোজাকে চিনি? চিনি না। কারন আমাদের মিডিয়া তাকে কখনোই সুপারস্টার হিসেবে পরিচয় করিয়ে দেয় নি। দিবে ই বা কখন? তারা তো পরিমনিদের জ্বরের খবর দিয়েই কুল পায় না।

ড. বদরুদ্দোজা পেয়ারার একটি জাত উদ্ভাবন করেন, যা তার নামানুসারে নামকরণ করা হয়েছে 'কাজী পেয়ারা'।
ধানের বাইরে বাংলাদেশের প্রধান দুটি দানাদার ফসল চাষ শুরুর ক্ষেত্রেও কাজী বদরুদ্দোজা নেতৃত্ব দেন। দেশে আধুনিক জাতের গম উদ্ভাবন ও চাষ শুরু করা আর ভুট্টার বাণিজ্যিক আবাদ তার হাত দিয়ে শুরু। ভুট্টা থেকে তেল উদ্ভাবন এবং তা পোলট্রিশিল্পের খাদ্য হিসেবে ব্যবহার শুরুর ধারণাটিও তার কাছ থেকে আসা। ছত্রাকের গণ 'কাজিবোলেটাস' এর নামকরণও করা তার নাম থেকেই।

আমার চোখে সাকিব আল হাসান, সাকিব খান, মাশরাফি , পরি, মাহি, বিয়াজেরা সুপারস্টার নয়। জাতি গঠনে, দেশ বিনির্মাণে বা মানব কল্যাণে এসব তথাকথিত সুপারস্টারদের নূন্যতম প্রয়োজনীয়তা নেই।
আসল সেলিব্রিটি বা সুপারস্টার হলো
এমন কাজী সাহেবরা ❤

বিশিষ্ট কৃষি বিজ্ঞানী, ন্যাশনাল এমিরেটাস সাইন্টিস্ট ও স্বাধীনতা পুরস্কার প্রাপ্ত প্রখ্যাত কৃষি বিজ্ঞানী ড. কাজী এম বদরুদ্দোজা বার্ধক্যজনিত রোগে মৃত্যুবরণ করেছেন ৩০ আগস্ট বিকেল ৪ টায়।
কাজী পেয়ারার সাথে উনি বেচেঁ থাকবেন আমাদের হৃদয়ে ..
©

Ameen
25/05/2023

Ameen

ছোটু : দাদু পড়তে মন চাচ্ছেনা, একটু টিভি দেখবো?দাদু : টিভি থাক দাদুভাই, তুমি আমার সাথে গল্প করো।ছোটু: আচ্ছা দাদু আমাদের প...
29/03/2023

ছোটু : দাদু পড়তে মন চাচ্ছেনা, একটু টিভি দেখবো?

দাদু : টিভি থাক দাদুভাই, তুমি আমার সাথে গল্প করো।

ছোটু: আচ্ছা দাদু আমাদের পরিবার কি সারাজীবন সাতজনেরি থাকবে?

মানে আমি, বোন, তুৃমি, দাদি, বাবা-মা আর আমাদের বিড়াল ছানা ক্যাটি।

দাদু : এবার আমরা একটা কুকুর কিনবো তখন আমরা আটজন হয়ে যাবো।

ছোটু : কুকুরটা তো বিড়াল ছানাটিকে মেরে ফেলবে, তখন আমরা আবার সাতজন হয়ে যাবো।

দাদু : তুমি বিয়ে করে আনলে তখন আমরা আবার আটজন হয়ে যাবো।

ছোটু : কিন্তু বোন বিয়ে করে চলে গেলে আমরা আবার সাতজন হয়ে যাবো।

দাদু : তোমার ছেলে-মেয়ে হলে আমরা আট-নয়জন হয়ে যাবো।

ছোটু : কিন্তু তুমি আর দাদী মারা গেলে আমরা আবার সাতজন হয়ে যাবো।

দাদু : হারামজাদা তুই যা গিয়ে টিভি দেখ। 🤥

পৃথিবীর একমাত্র ফুটবলার যাকে কোন কারন ছাড়াই পছন্দ করি না!
20/12/2022

পৃথিবীর একমাত্র ফুটবলার যাকে কোন কারন ছাড়াই পছন্দ করি না!

পৃথিবীর মোট ফুটবলের শতকরা ৭০% তৈরী হয় পাকিস্তানের শিয়ালকোটে (Sialkot)। এবছর ফিফা বিশ্বকাপ খেলা অনুষ্ঠিত হবে পাকিস্তানে...
27/11/2022

পৃথিবীর মোট ফুটবলের শতকরা ৭০% তৈরী হয় পাকিস্তানের শিয়ালকোটে (Sialkot)। এবছর ফিফা বিশ্বকাপ খেলা অনুষ্ঠিত হবে পাকিস্তানে তৈরি ফুটবল দিয়ে। পাক-পাঞ্জাবের উত্তরে এই শহরেই তৈরি হয়েছে রাশিয়া বিশ্বকাপের সমস্ত ফুটবল।
শুধু রাশিয়া বিশ্বকাপ না, শিয়ালকোট বরাবরই পৃথিবীর ফুটবল তৈরির কারখানা। ১৯৯০ সাল থেকে প্রায় প্রতিটি বিশ্বকাপেই ফুটবল গিয়েছে শিয়ালকোট থেকে। শুধু ফুটবল বিশ্বকাপ না, এই মুহূর্তে শিয়ালকোটে বানানো ফুটবলেই খেলা হয় চ্যাম্পিয়নস লিগ, জার্মান বুন্দেসলীগা ও ফরাসি লিগ।
২০১০ সাল পর্যন্ত বিশ্বকাপ খেলা হত হাতে সেলাই করা ফুটবলে। তখনও ফুটবল যেত পাকিস্তান থেকেই। কিন্তু সেলাই করা ফুটবলে এখন আর খেলা হয় না। এখন এসেছে থার্মো বন্ডেড ফুটবল। তবে নতুন প্রযুক্তিতেও সেরা ফুটবল তৈরি হয় শিয়ালকোটেই।
শিশুশ্রম ব্যবহার করা হচ্ছে, এই অভিযোগে ২০০৬ সালে শিয়ালকোটের সমস্ত বরাত বাতিল করেছিল ক্রীড়া-সরঞ্জাম প্রস্তুতকারক সংস্থা নাইকি। অভিযোগ ছিল, সেলাইয়ের কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে শিশুদের ছোট ছোট হাত। তবে থার্মো-বন্ডেড ফুটবলে সেই ঝামেলা নেই। নতুন প্রযুক্তিতে অনেকটাই কমেছে শিশুশ্রমের ব্যবহার।
শিয়ালকোটে ফুটবল তৈরির শুরু অনেকটা কাকতালীয় ভাবেই। ভারতে বসবাসকারী ব্রিটিশদের কাছে ফুটবল বরাবরই ছিল জনপ্রিয় খেলা। তাঁদের জন্য জাহাজে করেই ইংল্যান্ড থেকে ফুটবল আসত ভারতে। অনেক সময়ই ফুটবল আসতে দেরি হত।
১৮৮৯ সালে শিয়ালকোটের এক ব্রিটিশ সেনা তাঁর খারাপ হয়ে যাওয়া ফুটবলটি সারাতে দেন স্থানীয় মুচিকে। তাঁর কাজ দেখে মুগ্ধ হয়ে তাঁকে একটি ফুটবল বানানোর বরাত দেন তিনি। শিয়ালকোটে বানানো প্রথম ফুটবল সেটিই। তারপর থেকেই শুরু ফুটবল মাঠে শিয়ালকোটের একক আধিপত্য।
লেখা: Ahmed Rafique Barki

পরবর্তী জেনারেশন কি চিনবে? এই মহান মানুষ টা কে?চীন থেকে ফিরতি পথে পাকিস্তানে নেমেছিলেন ভাসানী।মেয়র এক নাগরিক সংবর্ধনা দি...
24/11/2022

পরবর্তী জেনারেশন কি চিনবে? এই মহান মানুষ টা কে?

চীন থেকে ফিরতি পথে পাকিস্তানে নেমেছিলেন ভাসানী।
মেয়র এক নাগরিক সংবর্ধনা দিয়েছিলেন ভাসানীকে। ভাসানীর মাথায় তালের টুপী আর পরনে ছিল লুঙ্গি, স্টেজে উঠেছেন ভাষণ দিতে....
ভাসানীর বেশ ভূষা দেখে দর্শক শ্রোতাদের মধ্যে গুনগুন মন্তব্য
"ইয়ে তো মিসকিন হ্যায়"..!!

কোরান তেলাওয়াত দিয়ে ভাসানীর বক্তব্য শুরু হতেই ওই শ্রোতাদের কণ্ঠে আরেকটি মন্তব্য ভেসে এলো
"ইয়ে তো মাওলানা হ্যায় "..!!

ভাসানীর রাজনৈতিক বক্তব্য শুরু হতেই ঐ একই দর্শক শ্রোতারা বলে উঠলেন
"আরি বাহ্ ইয়ে তো পলিটিশিয়ান হ্যায়"..!!

ভাসানী যখন বিশ্ব পরিস্থিতি ও বিশ্ব মোড়লদের শোষণ পীড়ন নিপীড়নের কথা বলতে শুরু করলেন তখন ঐ একই দর্শক শ্রোতারাই বলে উঠলেন
"হায় আল্লাহ ইয়ে তো এস্টেট মেন হ্যায়"..!!

মজলুম জননেতা,উপমহাদেশের রাজনীতির প্রবাদ পুরুষ, ইতিহাসের মহানায়ক।
মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী

গভীর শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা রইলো আপনার প্রতি।

জরিপে দেখা গেছে বিবাহিত পুরুষেরা বেশিদিন বেচে থাকে অবিবাহিত পুরুষ থেকে । কারন একটাই বিবাহিত পুরুষদের জন্য নারী  নামক ব্য...
20/11/2022

জরিপে দেখা গেছে বিবাহিত পুরুষেরা বেশিদিন বেচে থাকে অবিবাহিত পুরুষ থেকে । কারন একটাই বিবাহিত পুরুষদের জন্য নারী নামক ব্যাক্তি থাকে যারা পুরুষদের তাদের সন্তানদের মতই যত্ন নেয় ।মাঝে মাধে সন্তানের চেয়ে বেশি । রিয়েল লাইফে প্রতিদিন সন্তান হয়ত একটি খাবার পেলেই সন্তুষ্ট থাকে । পুরুষের টেবিলে থাকে তিন চারটি । তাদের কাপর চোপর থেকে শুরু করে অন্তর্বাস ও নারীর নখ দর্পনে থাকা লাগে ।
পুরুষ যদি একা হতো তাহলে হতো । পুরুষের এন্তার পরিবার এবং বন্ধু বান্ধবের চাহিবা মাত্রই প্রাপক কে দিতে বাধ্য থাকিবে সেই শর্তে নারী সেবা দেয় ।

একটু এদিক সেদিক হলেই নারী বিবাহের যোগ্য না । সংসারের যোগ্য না ।

চব্বিশ ঘন্টা শারিরিক , মানসিক ভাবে ব্যস্ত থাকার জন্য নারীর নিজের শরীর উপেক্ষিত হয় । যার ফলে শরীর ভেঙ্গে পড়ে।
শুধু নিত্য দিনের সংসার না পুরুষ নানা ভাবে নারীর বোঝা হয়ে পড়ে । পুরুষদের শরীরের এলার্জি থেকে শুরু করে চাইল্ডহুড ট্রমা সবকিছু তারা নারীকে দিয়ে দিতে চায় । তারা প্রয়োজনে চিকিৎসকের কাছে যায় না । বিশেষ করে মানসিক সমস্যায় । বসের ঝারি , অর্থনৈতিক সমস্যা, মা বাবার দেয়া কষ্ট সব স্ত্রীকে যন্ত্রনা দেয়ার মাধ্যমে মুক্ত হতে চায় ।
যার ফলে যৌবনের পুরুষ যেমন আকর্ষনীয় থাকে শেষ পুরুষের পুরুষ নারীদের কাছে অত্যন্ত কুৎসিত এবং করুনার পাত্র হয় ।

আমি এমন কোন নারী দেখি নাই যে স্বামীকে হারিয়ে বেশি দিন শোক করেছে ।

কিন্তু বহু পুরুষ দেখেছি যারা স্ত্রী বিয়োগে একদম অসহায় হয়ে যায়। তার একমাত্র কারন তারা তাদের যত্নের ভার পুরোই স্ত্রীকে দিয়ে বসে ছিল। স্ত্রী নাই তাই তাদের সেই সুখ ও শেষ ।

অন্যদিকে সারা জীবন ত্যক্ত বিরক্ত করা স্বামী বিয়োগে নারীর সুখ না হলেও স্বস্তি হয় একশ ভাগ ।

পুরুষ দিবসে পুরুষদের বলি এরকম স্ত্রীগনের আপনারা স্বামী হতে পেরেছেন । যোগ্য সঙ্গী হতে পারেন নি ।
Collected

এ দেশের নারীদের জাগানোর জন্য " উইমেন লিডারশিপ করপোরেশন" নামক এক প্রতিষ্ঠান,  বলিউডের আইটেম গার্ল নোরা ফাতেহিকে আমন্ত্রণ ...
19/11/2022

এ দেশের নারীদের জাগানোর জন্য " উইমেন লিডারশিপ করপোরেশন" নামক এক প্রতিষ্ঠান, বলিউডের আইটেম গার্ল নোরা ফাতেহিকে আমন্ত্রণ করে ঢাকায় নিয়ে আসছে।

উদ্দেশ্য... এ দেশের নারী উদ্যোক্তাদের হাতে ক্রেস্ট তুলে দিবেন।

সাকি সাকি, দিলবার দিলবার খ্যাত নোরা ফাতেহির হাত থেকে ক্রেস্ট নিলে এ দেশের নারী উদ্যোক্তারা সাহস পাবেন,অনুপ্রেরণা পাবেন,লড়াই করার শক্তি পাবে।

এর কারণ,আজকের নারী সমাজের আইডল নোরা ফাতেহি বি-টাউনের ১ নাম্বার কুইন বনে যাওয়ার ঘটনা রাতারাতি বা একদিনে হয়নি।
অনেক কাঠখোট্টা পুড়িয়ে,অনেক বাধা বিপত্তি পেরিয়ে, অনেক জল গড়িয়ে, বলিউডের মাটিতে শক্ত অবস্থান দাঁড় করিয়েছেন।

এই কানাডিয়ান মডেল বলিউডে যখন পা রেখেছিলেন তখন তার ভ্যানিটিব্যাগে মাত্র ৫ হাজার রুপি ছিল। যে এজেন্সিতে প্রথম জয়েন করেছিলেন, সেই এজেন্সি প্রতি সপ্তাহে মাত্র ৩ হাজার রুপি বেতন দিতো। ফিল্মে চান্স পাওয়ার জন্য পরিচালক প্রযেজোকদের দুয়ারে দুয়ারে ঘুরে ছিলেন,যেখানে সুযোগ পেয়েছেন সেখানেই অডিশন দিয়েছিলেন। বহু পরিশ্রমের পর বলিউডে আজ পায়ের তলার মাটি শক্ত হয়েছে।

যে মেয়ে মাত্র ৫ হাজার টাকা নিয়ে বলিউডে পা রেখেছিলেন,সেই মেয়ের আজ বাড়ি গাড়ি টাকার অভাব নেই।

এমন জীবন্ত কিংবদন্তি মহীয়সী নারীকে সরাসরি সামনে থেকে দেখলেই তো আমাদের সমাজের নারীরা অনুপ্রাণিত হবে।

কিন্তু ঘটনা ঘটেছে উলটো, নোরা ফাতেহি'কে দেখে আমাদের আপু সমাজ ভাই সমাজ হতাশ হয়েছেন।
যে অনুষ্ঠানে নোরা ফাতেহি উপস্থিত হয়েছিলেন সেই অনুষ্ঠানের টিকিটের দাম ছিল মাত্র ৫- ১৫ হাজার টাকা। এই টাকা দিয়ে টিকিট কেটে তারা খুশি হতে পারেনি। কারণ,নোরা তাদের সামনে পা★ছা দুলিয়ে নৃত্য পরিবেশন করেনি। মানে সামনে থেকে এই মহীয়সী নারীকে দেখেছে তা যথেষ্ট হয়নি,তাদের সামনে নৃত্য করা লাগবে। ভিডিওতে দেখলাম, অনেকে কান্নাকাটি পর্যন্ত করেছে। মানে ৫ হাজার ১০ হাজার টাকা কি,জীবনটাই লস।

এক আপুকে দেখলাম কাঁদো কাঁদো স্বরে যা বলল,তার সারমর্ম হল- নোরা ফাতেহি যদি কোমর দুলাইয়া একটা জোরকা ঝাটকা নাচ দিতো তাহলেই" আমাদের নারী সমাজ জাগতো"।

- কালেক্টেড

বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন নতুন অধ্যাপক তাঁর ক্লাস নিতে শুরু করলেন। যে মুহুর্তে তিনি পড়ানোর জন্যে ব্ল্যাকবোর্ডের দিকে ঝুঁকলেন, ...
08/10/2022

বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন নতুন অধ্যাপক তাঁর ক্লাস নিতে শুরু করলেন। যে মুহুর্তে তিনি পড়ানোর জন্যে ব্ল্যাকবোর্ডের দিকে ঝুঁকলেন, সেই সময় ছাত্রদের মধ্যে কেউ একজন হঠাৎ করেই সিনেমা হলের মতো জোরে শিস বাজালো।

অধ্যাপক ঘুরে ক্লাসের দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, কে, কে শিস দিয়েছে? কে সিটি মারলো?

কেউ উত্তর দিলোনা। সবাই চুপ। সবাই এমন ভাব করেছে যেন কেউ কিছু শুনেনি বা দেখেনি।

অধ্যাপক শান্তভাবে চকটি টেবিলে রেখে বললেন, আজ আর লেকচার দেবোনা। তবে আমার জীবনে ঘটে যাওয়া একটি গল্প শোনাব তেমাদের।

সবাই আগ্রহী হয়ে নড়ে চড়ে বসলো। অধ্যাপক গল্প শুরু করলেন।

গতকাল রাতে আমি ঘুমানোর জন্য খুব চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু ঘুম আমার চোখ থেকে কয়েক মাইল দূরে আছে মনে হলো। ভাবলাম, ঘুম যখন আসছেনা আমার গাড়িতে রাতে পেট্রোল ভরে রাখি। যা কাল সকালের ভিড়ে আমার সময় বাঁচাবে এবং তারপর নির্বিঘ্নে আমি ঘুমাতেও পারবো।

গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে ট্যাংকটি পরিপূর্ণ করে নেয়ার পরে দেখি পুরো রাস্তা খালি। চারিদিকে ঠান্ডা বাতাস, আকাশে হালকা মেঘের আড়ালে আধো চাঁদ। তাই ভাবলাম একটু আশেপাশে ঘুরেই আসি।

একটু সামনে অগ্রসর হতেই হঠাৎ রাস্তার পাশের এক কোণে আমি একজন ভদ্রবেশী তরুণী মেয়েকে দেখলাম। আলো আঁধারিতে দাঁড়িয়ে আছেন অসহায় ভাবে। যেই রকম সুন্দরী সেই রকম সুন্দর পোশাক তাঁর! পোশাকটি দেখে মনে হচ্ছিলো তাঁর রূপের সঙ্গে ম্যাচ করে কোন নিপুণ শিল্পী এটি বানিয়েছেন! নিশ্চয়ই কোনও পার্টি থেকে ফিরছেন তিনি। আমি চোখ ফেরাতে পারছিলাম না! প্রথম নজরেই প্রেমে পড়ে গেলাম।

সৌজন্যতা বোধ হারিয়ে আমি আমার গাড়িটি ঘুরিয়ে তাঁর পাশে থামাই। গাড়ির কাচ নামিয়ে জিজ্ঞেস করলাম, 'আমি কি কোনো সহায়তা করতে পারি আপনাকে? যদি কোন সাহায্য করতে পারি তবে বলুন।'

তরুণীটি হেসে উঠলো সলজ্জভাবে। তাঁর শুভ্র দন্তরাজীর ঝিলিক দেখে মনে হলো, যেন সন্ধ্যাতারা রাস্তার কোণ জুড়ে নেমে এসেছে।

তিনি মৃদু হেসে আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন, 'আমি কি তাকে তাঁর বাড়িতে পৌঁছে দিতে পারি? তাঁর গাড়িটি আসবেনা কারণ স্টার্ট নিচ্ছেনা বলে জানিয়েছে তাঁর ড্রাইভার। আর সে কোন ট্যাক্সিও পাচ্ছেনা অনেক্ষণ ধরে।

আমার হার্টবিট বেড়ে গেলো। আমি গাড়ি থেকে নেমে তাকে আমার সামনের দরজা খুলে দিলাম। তিনি আমার সাথে সামনের সিটেই বসলেন সানন্দে।

অতঃপর আমি তাকে নিজের পরিচয় জানিয়ে বললাম, আমি আপনাদের এলাকারই পাশের বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক।

উনি উনার পরিচয় জানালেন। আমরা কথা বলতে শুরু করলাম এবং অবাক হয়ে দেখলাম তিনি খুবই বুদ্ধিমতী! বিভিন্ন ধরণের টপিক নিয়ে আলোচনা করার পর বুঝলাম; সবগুলো বিষয়ের উপরই তাঁর প্রভুত জ্ঞান আছে। যা আজকালকার অনেক যুবকেরই নেই।

অনেক দূরে তাঁর ঠিকানায় যখন পৌঁছলাম, তিনি আমার বিনয় প্রকৃতি ও সুন্দর আচরণের প্রশংসা করে বললেন, আমরা দুজনেই মুক্ত মনের মানুষ। আমাদের আবার দেখা হতে পারে। এবং লজ্জাবতী পাতার মতো গুটিয়ে না গিয়ে বলেই ফেললেন, আমার মতো একজন যুবক ছিল তাঁর কল্পনায়। রাখঢাক না করেই জিজ্ঞেস করলেন, আপনি কি বিবাহিত? আমি বুঝে ফেললাম, তিনিও প্রথম দর্শনেই আমার প্রেমে পড়েছেন।

আমি বললাম, আপনার অপরূপ সৌন্দর্যের কারণে প্রথমেই আমি গাড়ি ঘুরিয়েছিলাম। এই রকম একজন রাজকন্যার স্বপ্ন আমি দেখতাম, যে দেখতে ঠিক আপনার মতো হবে এবং আমি ভাবতাম তাকেই আমি বিয়ে করবো। তারপর আপনার জ্ঞান, বুদ্ধি ও কথার গভীরতা শুনে আমি খোলাখুলি বলছি, ইতিমধ্যে আমিও আপনার গভীর প্রেমে পড়ে গেছি।

মেয়েটি বললো, আসুন আমাদের এপার্টমেন্টে। চা খাবেন ও আরো কিছুক্ষন গল্প করা যাবে।

প্রেম যখন প্রকাশিত হয়েই গেছে দুই তরফে, তাহলে আর দ্বিধা রেখে লাভ কি। ওর বাসার ভেতরে চলে গেলাম।

আরো কিছুক্ষণ গল্প করে বিদায় নেয়ার সময় সে আমাকে বললো, শুনুন, আপনি যে বিশ্ববিদ্যালয়ের কথা উল্লেখ করেছেন, আমার ভাই সে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে। মানে আপনারই ছাত্র হবে। যদিও সে এখন বাসায় নেই। আপনি ওর দিকে একটু খেয়াল রাখবেন যেন ঠিকমতো পড়াশুনা করে। এখন থেকে আমাদের মধ্যে যেহেতু একটি সুন্দর সম্পর্ক হয়ে গেছে সেহেতু এটি আপনার দায়িত্ব হয়ে গেল।

আমি বললাম, তোমার ভাইয়ের নাম কি?

আমার নব্য প্রেমিকা বললো, আপনি আর আমি পরস্পরকে আমাদের প্রখর বুদ্ধিমত্তার কারণে স্বল্প সময়ে ভালোবেসে ফেলেছি। আপনি আপনার বুদ্ধি দিয়ে খুঁজে বের করবেন তাকে। তাই আমি তাঁর নাম বলছি না। তবে আমার ভাইয়ের একটা বৈশিষ্ট আছে যা দিয়ে আপনি তাকে চিনতে পারবে।

বললাম, আচ্ছা। তাহলে বলো কি সেই বৈশিষ্ট?

আমার প্রেমিকা বললো, সে প্রায়ই হঠাৎ জোরে শিস দেয়!

পুরো ক্লাসের সমস্ত চোখ তৎক্ষণাৎ যে ছেলেটি শিস দিয়েছিল তাঁর দিকে ঘাড় ফিরিয়ে তাকিয়ে রইলো।

অধ্যাপক ধীরে ধীরে চকটি আবার হাতে উঠিয়ে নিয়ে গম্ভীর ভাবে বললেন: "আমি মনোবিজ্ঞানে আমার পিএইচডি ডিগ্রিটি কিনিনি, আমি এটি অর্জন করেছি।"

মূল থিম: বিজ্ঞ অধ্যাপক একটি কাল্পনিক গল্পের মাধ্যমে ক্লাসে শিস দেয়া ছাত্রটিকে খুঁজে

 #না_পড়লে_বুঝবেন_নাবাসে গাদাগাদি ভিড়। এক ভদ্রলোক একটি দামী স্যুটকেস নিয়ে উঠলেন। অধ্যাপক টাইপ চেহারা।প্রশ্ন করলেন-"আচ্ছা,...
01/10/2022

#না_পড়লে_বুঝবেন_না

বাসে গাদাগাদি ভিড়। এক ভদ্রলোক একটি দামী স্যুটকেস নিয়ে উঠলেন। অধ্যাপক টাইপ চেহারা।

প্রশ্ন করলেন-"আচ্ছা, পলাশীর যুদ্ধে নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয়ের কারণ কী?"

সকলেই চুপ করে শুনতে থাকলেন তার কথা। কেউ কোনও কথা বলছেন না দেখে তিনি আবার শুরু করলেন -

"পলাশীর প্রান্তরে সেদিন নবাব সিরাজউদ্দৌলার সৈন্য ছিল অনেক। লর্ড ক্লাইভের সৈন্য অল্পসংখ্যক থাকা সত্ত্বেও নবাব পরাজিত হয়েছিলেন। আপনারা বলবেন যে জগৎ শেঠ, মীর জাফরদের গাদ্দারির কারণে নবাব পরাজিত হয়েছিলেন। কিন্তু এই ইতিহাস সবটাই সত্য নয়। সত্য ইতিহাস জানতে হবে।"

একজন কৌতূহলী যাত্রী জানতে চাইলেন -- "তবে সত্য ইতিহাসটা কী?"

"সত্য ইতিহাস আজ আপনাদের সামনে তুলে ধরতে চাই। ক্লাইভ দূরবীন দিয়ে নবাবের সৈন্যদের গতিবিধি লক্ষ্য করলেন। পলাশীর আম বাগান তখন শূন্য। মীর জাফর তার আয়ত্ত্বাধীন সৈন্য নিয়ে কেটে পড়েছে। ক্লাইভ তো অবাক। নবাবের সৈন্যরা তবে গেল কোথায়? নিশ্চয়ই কোনও চাল চেলেছে।

হঠাৎ নজর পড়ল আমগাছের দিকে। একটি ডাল নড়ে উঠল। ক্লাইভ এবার দেখল যে, নবাবের সৈন্যরা আম গাছের ডালে ডালে বসে আছে। নিচ দিয়ে যেতে গেলেই তারা গেরিলা আক্রমণ করবে বলে প্রস্তুত।

ক্লাইভ কাছাকাছি না গিয়ে দূর থেকে কামান আর বন্দুক তাক করল। ফলন্ত গাছ থেকে আমের সাথে সাথে টুপটুপ করে ঝরে পড়তে লাগল নবাবের সৈন্য। আহ্!"

ভদ্রলোকের বলার ভঙ্গিতে যাদু ছিল। সকলেই মন দিয়ে শুনছিলেন তার কথা। তিনি আবার বলে উঠলেন -

"নবাবের সৈন্যরা সকলেই ইংরেজদের হাতে মারা পড়লেন। কিন্তু আমার প্রশ্ন আপনাদের কাছে। আম গাছের ডাল সেদিন নড়ে উঠল কেন? কী ছিল ষড়যন্ত্র?"

যাত্রীদের সকলের মনে প্রশ্ন জেগে উঠল। তাই তো, আম গাছের ডাল নড়ে উঠল কেন? গাছের ডাল না নড়লে তো ক্লাইভের নজরে আসত না সৈন্যদের অবস্থান!

ভদ্রলোক বললেন, "কেন নড়ে উঠেছিল গাছের ডাল? কে বলতে পারবেন?"

যথারীতি সকলেই চুপ করে থাকলেন। ভাবগতিক এমন যে, "আমরা জানি না, আপনিই বরং বলে দিন।"

তিনি তখন স্যুটকেস খুললেন। একটি জিনিস বের করে সকলকে দেখিয়ে বললেন -

"ডাল নড়ে ওঠার কারণ ছিল- চুলকানি, দাউদ, চর্মরোগ। বড় মারাত্মক এই রোগ, বুঝলেন? নবাবের এক সৈন্যের ছিল চুলকানি। এই চুলকানির জন্যই সেদিন ডাল নড়ে উঠেছিল। ডাল না নড়লে ক্লাইভ নিশ্চিহ্ন হয়ে যেত।

আর তাই আমি এনেছি চুলকানির মলম। দাম মাত্র ত্রিশ টাকা!☺️

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when K M Asifur Rahman posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to K M Asifur Rahman:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share