India to Bhutan highway
Asian Highway 48 or AH48 is a transnational route in India and Bhutan, running 276 kilometres (171 mi) from Changrabandha in India to Thimphu in Bhutan.
Music Credit:
Movie: Saptapadi
Singers: Hemanta Mukherjee, Sandhya Mukherjee
Cast: Uttam Kumar, Suchitra Sen...
Collect Audio: https://www.youtube.com/watch?v=lEzqQNh70KY
Female Drummers of Durga Puja 2022, India
indian army's durga puja #durgapujo #indianarmy #army
ঢাকের তালে দুর্গাপূজা, 2022
#দুর্গাপূজা
Durga Puja ২০২২. Uttarn club, Dhupguri, Jalpaiguri, India
পাখির চোখে ঘুড়ি...
কবিতা: ইচ্ছে ঘুড়ি
কবি: সাইফ আলি
আবৃত্তি: রুম্পা বসাক
-------------------------------------------------------------------------------
© Disclaimer:
Don't download & copy anything from this Channel. It’s a cybercrime. All videos of this channel are copyrighted by Shuvo Basak
---------------------------------------------------------------------------------
⚝Youtube: https://www.youtube.com/birdseye360
⚝ Facebook: https://www.fb.com/birdseye99
❖ Voice: Rumpa Basak
▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬
✆ CONTACT US
E-mail: [email protected]
Facebook: https://www.fb.com/shuvo.basak
▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬
Thanks For Watching
ঝাকি জালে মাছ শিকার
জাল বাংলাদেশের প্রাচীন মাছ ধরার কৌশল। তম্মধ্যে ঝাঁকি জাল অন্যতম। ঝাঁকি জালের উপরের প্রান্তে সরু রশি বাঁধা থাকে। জালের নিচের দিকে লোহার ছোট ছোট কাঠি যুক্ত করা হয়।যাতে পানিতে জাল ফেললে তাড়াতাড়ি ডুবে যেতে পারে। মাছ ধরার সময় খাল,পুকুর বা নদীর তীর থেকে রশিটি হাতে রেখে জাল পানিতে ছুড়ে মারা হয়। পরে রশি ধরে টেনে জাল তোলা হয়। জালের নিচে অনেক ধরনের মাছ আটকা পড়ে। পুঁটি,চিংড়ি,কার্প ও নল মাছ বেশি ধরা পড়ে। কুমিল্লার বেশ কিছু অঞ্চলে বর্ষাকালে ঝাঁকি জালের মাধ্যমে মাছ ধরতে দেখা যেত।কিন্তু বর্তমানে কুমিল্লাসহ বাংলাদেশের অনেক স্থানে জালের ব্যবহার প্রচুর কমে যাচ্ছে। এর মূল কারণ বর্তমানে এই জাল ব্যবহার করে অতীতের মত যথেষ্ট মাছ ধরা সম্ভব হচ্ছেনা। কিছু স্থানীয় কৃষকদের মতে এই জাল ব্যবহার দুই থেকে তিনশত টাকার মাছ অর্জন হয়। এই কারণে এই জালের ব্যবহার কমে যাচ্
২০১ গম্বুজ মসজিদ, টাঙ্গাইল
২০১ গম্বুজ মসজিদ
#201Gombuj #Masjid #Tangail
২০১ গম্বুজ মসজিদ হলো বাংলাদেশের টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলার নগদা শিমলা ইউনিয়নের দক্ষিণ পাথালিয়া গ্রামে অবস্থিত একটি মসজিদ। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি গম্বুজ এবং দ্বিতীয় উচ্চতম মিনার বিশিষ্ট মসজিদ হিসাবে স্বীকৃত। মসজিদটির নকশা করা হয়েছে ২০১টি গম্বুজ ও ৯টি মিনার দিয়ে সজ্জিত একটি পূর্ণাঙ্গ মসজিদ কমপ্লেক্স হিসেবে। মসজিদটি নির্মাণাধীন রয়েছে।
ইতিহাস
২০১৩ সালের জানুয়ারি এই মসজিদ নির্মাণ কাজ শুরু হয়। মসজিদটি বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম কল্যাণ ট্রাস্টের উদ্যোগে নির্মিত হচ্ছে। নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম কল্যাণ ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যানের মা রিজিয়া খাতুন। মসজিদ নির্মাণে ব্যয় হবে আনুমানিক ১০০ কোটি টাকা। নির্মাণ শেষ হলে মসজিদ আল হারামের ইমাম এসে নাম
সূর্যাস্ত কি প্রমাণ দেয় না? শেষটাও সুন্দর হয়!
201 Gombuj Masjid, Tangail || ২০১ গম্বুজ মসজিদ, টাঙ্গাইল || ৫৭তলা ভবনের সমান এই মসজিদ!!
❖২০১ গম্বুজ মসজিদ
২০১ গম্বুজ মসজিদ হলো বাংলাদেশের টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলার নগদা শিমলা ইউনিয়নের দক্ষিণ পাথালিয়া গ্রামে অবস্থিত একটি মসজিদ। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি গম্বুজ এবং দ্বিতীয় উচ্চতম মিনার বিশিষ্ট মসজিদ হিসাবে স্বীকৃত। মসজিদটির নকশা করা হয়েছে ২০১টি গম্বুজ ও ৯টি মিনার দিয়ে সজ্জিত একটি পূর্ণাঙ্গ মসজিদ কমপ্লেক্স হিসেবে। মসজিদটি নির্মাণাধীন রয়েছে।
❖ইতিহাস
২০১৩ সালের জানুয়ারি এই মসজিদ নির্মাণ কাজ শুরু হয়। মসজিদটি বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম কল্যাণ ট্রাস্টের উদ্যোগে নির্মিত হচ্ছে। নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম কল্যাণ ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যানের মা রিজিয়া খাতুন। মসজিদ নির্মাণে ব্যয় হবে আনুমানিক ১০০ কোটি টাকা। নির্মাণ শেষ হলে মসজিদ আল হারামের ইমাম এসে নামাযের ইমা
201 Gombuj Masjid #Masjid #201gombuj #drone #dronevideo #islam #islamic
একদিন এভাবে ঘুরে বেড়াবো নদীর বুকে তোমাকে নিয়ে😍✌️ ধলেশ্বরী নদীতে ঈদ বিলাস✌️
শেখ হাসিনা সেতু, কেদারপুর, নাগরপুর, টাংগাইল
বালিয়াটি জমিদার বাড়ি, মানিকগঞ্জ | Baliati Jomidar Bari, Manikganj | ইতিহাস ও ভ্রমণ গাইড
❖ বালিয়াটি জমিদার বাড়ি
বালিয়াটি প্রাসাদ বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত মানিকগঞ্জ জেলার সদর থেকে আনুমানিক আট কিলোমিটার পশ্চিমে এবং ঢাকা জেলা সদর থেকে পয়ত্রিশ কিলোমিটার দূরে সাটুরিয়া উপজেলার বালিয়াটি গ্রামে অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের ১৯ শতকে নির্মিত অন্যতম প্রাসাদ। একে বালিয়াটি জমিদার বাড়ি বা বালিয়াটি প্রাসাদ বলেও ডাকা হয়।
মোট সাতটি স্থাপনা নিয়ে এই জমিদার বাড়িটি অবস্থিত। এই বালিয়াটি জমিদার বাড়ি বা প্রাসাদটির সবগুলো ভবন একসাথে স্থাপিত হয় নি। এই প্রাসাদের অন্তর্গত বিভিন্ন ভবন জমিদার পরিবারের বিভিন্ন উত্তরাধিকার কর্তৃক বিভিন্ন সময়ে স্থাপিত হয়েছিল। বর্তমানে কেন্দ্রীয় ব্লকটি যাদুঘর। এই প্রাসাদটি বাংলাদেশ প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগ কর্তৃক সংরক্ষিত ও পরিচালিত।
❖ ইতিহাস
গোবিন্দ রাম সাহা” বালিয়াটি জমিদার পরিবারের গোড়াপত্তন ক
ধামরাইয়ের ঐতিহ্যবাহী রথযাত্রা ২০২২
ধামরাইয়ের এ রথ, এশিয়া উপ মহাদেশের সর্ববৃহত। ৪০ ফিট উচু কাঠের তৈরী এই রথ।শুধু বাংলাদেশেই নয় ধামরাই রথের ইতিহাস ভারতের মাহেষের রথ ও উরিষ্যার পুরিতে শ্রীশ্রী জগন্নাথ দেবের মত ঐতিহাসিক ধামরাইয়ের শ্রীশ্রী যশো মাধব দেবের রথ যাত্রা উৎসব ও তার মাস ব্যাপী মেলা উপ-মহাদেশের মধ্যে বিশেষ একটি স্থান জুড়ে রয়েছে।
ঐতিহ্য বাহী রথযাত্রা উৎসব কে কেন্দ্র করে ধামরাইয়ে এখন সাজ সাজ রব পড়েছে। ধীরে ধীরে মেলাঙ্গন ভরছে দোকানী ও আগতদের ভীড়ে কোলা হল মুখর পরিবেশের সৃষ্টি হচ্ছে।
বাংলাদেশের ঐতিহ্য বাহী লোক উৎসবের অন্যতম প্রধান রথ উৎসব। গ্রাম বাংলার মানুষের হৃদয় ছুড়ে যাওয়া এই লোক উৎসব মুলতঃ হিন্দু ধর্মীয় চেতনার উপর প্রতিষ্ঠিত হলেও এর স্রোতধারা এখন নির্দিষ্ঠ কোন গন্ডিতে সীমাবদ্ধ নয়। প্রতি বছর বাংলা আষাঢ় মাসের শুল্কা দ্বিতীয়ায় এই রথ উৎসব শুরু হয়ে থাকে। ধামরাইয়ের শ্রীশ্রী যশো ম
পাকুটিয়া জমিদার বাড়ি
ইংরেজ আমলের শেষ দিকে এবং পাকিস্তান আমলের দীর্ঘ সময় পর্যন্ত তৎকালীন ব্রিটিশ রাজাধানী কলকাতার সাথে মেইল স্টিমারসহ মাল এবং যাত্রীবাহী স্টিমার সার্ভিস চালু ছিল। একপর্যায়ে নাগরপুরের সাথে কলকাতার একটি বাণিজ্যিক এবং সাংস্কৃতিক সম্পর্ক গড়ে উঠে। পরবর্তীতে পশ্চিম বঙ্গ কলকাতা থেকে আসেন রামকৃষ্ণ সাহা মন্ডল (ধনাঢ্য ব্যক্তি)।ঊনবিংশ শতাব্দীর শুরুতে তিনি পাকুটিয়ায় জমিদারী শুরু করেন। প্রায় ১৫ একর এলাকা জুড়ে একই নকশার পর পর তিনটি প্যালেস বা অট্টালিকা নির্মাণ করা হয় (১৯১৫)। তখন জমিদার বাড়িটি তিন মহলা বা তিন তরফ নামে পরিচিত ছিল।
ধলেশ্বরী নদী -গোপালপুর-
ধলেশ্বরী নদী বাংলাদেশের উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের টাঙ্গাইল জেলা, মানিকগঞ্জ জেলা, ঢাকা জেলা নারায়ণগঞ্জ জেলা এবং মুন্সীগঞ্জ জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ২৯২ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ১৪৪ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক ধলেশ্বরী নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নদী নং ২৭।[১] নদীটি মূলত বাংলাদেশের মধ্যভাগে দিয়ে প্রবাহিত একটি জলধারা। এটি যমুনা নদীর একটি শাখা। ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী হচ্ছে বুড়িগঙ্গা ।
ঘুড়ি তুমি কার আকাশে উড়ো