Bird's Eye

Bird's Eye ইতিহাস, ঐতিহ্য ও প্রকৃতি

23/10/2022

Asian Highway 48 or AH48 is a transnational route in India and Bhutan, running 276 kilometres (171 mi) from Changrabandha in India to Thimphu in Bhutan.
Music Credit:

Movie: Saptapadi
Singers: Hemanta Mukherjee, Sandhya Mukherjee
Cast: Uttam Kumar, Suchitra Sen...

Collect Audio: https://www.youtube.com/watch?v=lEzqQNh70KY

মেঘের রাজ্য ভুটান 😍
07/10/2022

মেঘের রাজ্য ভুটান 😍

05/10/2022

ঢাকের তালে দুর্গাপূজা, 2022
#দুর্গাপূজা

03/10/2022

Durga Puja ২০২২. Uttarn club, Dhupguri, Jalpaiguri, India

26/09/2022

কবিতা: ইচ্ছে ঘুড়ি
কবি: সাইফ আলি
আবৃত্তি: রুম্পা বসাক
-------------------------------------------------------------------------------
© Disclaimer:
Don't download & copy anything from this Channel. It’s a cybercrime. All videos of this channel are copyrighted by Shuvo Basak
---------------------------------------------------------------------------------
⚝Youtube: https://www.youtube.com/birdseye360
⚝ Facebook: https://www.fb.com/birdseye99

❖ Voice: Rumpa Basak

▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬
✆ CONTACT US
E-mail: [email protected]
Facebook: https://www.fb.com/shuvo.basak
▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬

Thanks For Watching

19/09/2022

জাল বাংলাদেশের প্রাচীন মাছ ধরার কৌশল। তম্মধ্যে ঝাঁকি জাল অন্যতম। ঝাঁকি জালের উপরের প্রান্তে সরু রশি বাঁধা থাকে। জালের নিচের দিকে লোহার ছোট ছোট কাঠি যুক্ত করা হয়।যাতে পানিতে জাল ফেললে তাড়াতাড়ি ডুবে যেতে পারে। মাছ ধরার সময় খাল,পুকুর বা নদীর তীর থেকে রশিটি হাতে রেখে জাল পানিতে ছুড়ে মারা হয়। পরে রশি ধরে টেনে জাল তোলা হয়। জালের নিচে অনেক ধরনের মাছ আটকা পড়ে। পুঁটি,চিংড়ি,কার্প ও নল মাছ বেশি ধরা পড়ে। কুমিল্লার বেশ কিছু অঞ্চলে বর্ষাকালে ঝাঁকি জালের মাধ্যমে মাছ ধরতে দেখা যেত।কিন্তু বর্তমানে কুমিল্লাসহ বাংলাদেশের অনেক স্থানে জালের ব্যবহার প্রচুর কমে যাচ্ছে। এর মূল কারণ বর্তমানে এই জাল ব্যবহার করে অতীতের মত যথেষ্ট মাছ ধরা সম্ভব হচ্ছেনা। কিছু স্থানীয় কৃষকদের মতে এই জাল ব্যবহার দুই থেকে তিনশত টাকার মাছ অর্জন হয়। এই কারণে এই জালের ব্যবহার কমে যাচ্ছে।

15/09/2022

২০১ গম্বুজ মসজিদ



২০১ গম্বুজ মসজিদ হলো বাংলাদেশের টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলার নগদা শিমলা ইউনিয়নের দক্ষিণ পাথালিয়া গ্রামে অবস্থিত একটি মসজিদ। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি গম্বুজ এবং দ্বিতীয় উচ্চতম মিনার বিশিষ্ট মসজিদ হিসাবে স্বীকৃত। মসজিদটির নকশা করা হয়েছে ২০১টি গম্বুজ ও ৯টি মিনার দিয়ে সজ্জিত একটি পূর্ণাঙ্গ মসজিদ কমপ্লেক্স হিসেবে। মসজিদটি নির্মাণাধীন রয়েছে।
ইতিহাস
২০১৩ সালের জানুয়ারি এই মসজিদ নির্মাণ কাজ শুরু হয়। মসজিদটি বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম কল্যাণ ট্রাস্টের উদ্যোগে নির্মিত হচ্ছে। নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম কল্যাণ ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যানের মা রিজিয়া খাতুন। মসজিদ নির্মাণে ব্যয় হবে আনুমানিক ১০০ কোটি টাকা। নির্মাণ শেষ হলে মসজিদ আল হারামের ইমাম এসে নামাযের ইমামতি করে মসজিদটি উদ্বোধন করার কথা রয়েছে।

স্থাপত্যশৈলী

মসজিদটির ছাদে ৮১ ফুট উচ্চতার একটি গম্বুজ রয়েছে। এই বড় গম্বুজের চারপাশে ছোট ছোট গম্বুজ আছে ২০০টি। প্রত্যেকের উচ্চতা ১৭ ফুট। মূল মসজিদের চার কোণায় রয়েছে ৪টি মিনার। প্রত্যেকের উচ্চতা ১০১ ফুট। পাশাপশি ৮১ ফুট উচ্চতার আরও চারটি মিনার আছে। সবচেয়ে উঁচু মিনারটি মসজিদের পাশে অবস্থিত, যার উচ্চতা ৪৫১ ফুট। মসজিদটি দৈর্ঘ্যে ১৪৪ ফুট ও প্রস্থে ১৪৪ ফুট। মসজিদটিতে একসঙ্গে প্রায় ১৫ হাজার মানুষ নামাজ আদায় করতে পারবেন। মসজিদের দেয়ালের টাইলসে পূর্ণ কোরআন শরিফ অঙ্কিত রয়েছে। মসজিদের প্রধান দরজা নির্মাণে ব্যবহার করা হবে ৫০ মণ পিতল। আজান দেওয়ার জন্য মসজিদের সবচেয়ে উঁচু মিনারে বানানো হবে। মসজিদটি সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হলেও এতে সহস্রাধিক বৈদ্যুতিক পাখা যুক্ত করা হবে।

মসজিদ কমপ্লেক্স
১৫ বিঘা জমির ওপর বিশাল মসজিদ ও মসজিদ কমপ্লেক্স অবস্থিত। মিহরাবের পাশে মৃতদেহ রাখার জন্য হিমাগার তৈরি করা হবে। এছাড়া মসজিদের পাশে নির্মাণ করা হবে আলাদা ভবন, যেখানে থাকবে দুঃস্থ নারীদের জন্য বিনামূল্যের হাসপাতাল, এতিমখানা, বৃদ্ধাশ্রম, দুঃস্থ মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা।

wikipedia: https://en.wikipedia.org/wiki/201_Dome_Mosque

❖ 201 Gombuj Masjid Google Map Location: https://goo.gl/maps/GXtdkz2XYQeUjit26
-------------------------------------------------------------------------------
© Disclaimer: Don't download & copy anything from this Channel. It’s a cybercrime. All videos of this channel are copyrighted by Shuvo Basak
---------------------------------------------------------------------------------
⚝Youtube: https://www.youtube.com/birdseye360
⚝ Facebook: https://www.fb.com/birdseye99
❖ Voice: Rumpa Basak
❖Video and Editing: Shuvo Basak & Sishir Mahamud Matlaun (Rubel)
▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬
✆ CONTACT US E-mail: [email protected]
Facebook: https://www.fb.com/shuvo.basak
▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬

Thanks For Watching
LIKE || COMMENT || SHARE || SUBSCRIBE

16/08/2022

❖২০১ গম্বুজ মসজিদ
২০১ গম্বুজ মসজিদ হলো বাংলাদেশের টাঙ্গাইল জেলার গোপালপুর উপজেলার নগদা শিমলা ইউনিয়নের দক্ষিণ পাথালিয়া গ্রামে অবস্থিত একটি মসজিদ। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি গম্বুজ এবং দ্বিতীয় উচ্চতম মিনার বিশিষ্ট মসজিদ হিসাবে স্বীকৃত। মসজিদটির নকশা করা হয়েছে ২০১টি গম্বুজ ও ৯টি মিনার দিয়ে সজ্জিত একটি পূর্ণাঙ্গ মসজিদ কমপ্লেক্স হিসেবে। মসজিদটি নির্মাণাধীন রয়েছে।

❖ইতিহাস
২০১৩ সালের জানুয়ারি এই মসজিদ নির্মাণ কাজ শুরু হয়। মসজিদটি বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম কল্যাণ ট্রাস্টের উদ্যোগে নির্মিত হচ্ছে। নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম কল্যাণ ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যানের মা রিজিয়া খাতুন। মসজিদ নির্মাণে ব্যয় হবে আনুমানিক ১০০ কোটি টাকা। নির্মাণ শেষ হলে মসজিদ আল হারামের ইমাম এসে নামাযের ইমামতি করে মসজিদটি উদ্বোধন করার কথা রয়েছে।

❖স্থাপত্যশৈলী
মসজিদটির ছাদে ৮১ ফুট উচ্চতার একটি গম্বুজ রয়েছে। এই বড় গম্বুজের চারপাশে ছোট ছোট গম্বুজ আছে ২০০টি। প্রত্যেকের উচ্চতা ১৭ ফুট। মূল মসজিদের চার কোণায় রয়েছে ৪টি মিনার। প্রত্যেকের উচ্চতা ১০১ ফুট। পাশাপশি ৮১ ফুট উচ্চতার আরও চারটি মিনার আছে। সবচেয়ে উঁচু মিনারটি মসজিদের পাশে অবস্থিত, যার উচ্চতা ৪৫১ ফুট। মসজিদটি দৈর্ঘ্যে ১৪৪ ফুট ও প্রস্থে ১৪৪ ফুট। মসজিদটিতে একসঙ্গে প্রায় ১৫ হাজার মানুষ নামাজ আদায় করতে পারবেন। মসজিদের দেয়ালের টাইলসে পূর্ণ কোরআন শরিফ অঙ্কিত রয়েছে। মসজিদের প্রধান দরজা নির্মাণে ব্যবহার করা হবে ৫০ মণ পিতল। আজান দেওয়ার জন্য মসজিদের সবচেয়ে উঁচু মিনারে বানানো হবে। মসজিদটি সম্পূর্ণ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত হলেও এতে সহস্রাধিক বৈদ্যুতিক পাখা যুক্ত করা হবে।

❖মসজিদ কমপ্লেক্স
১৫ বিঘা জমির ওপর বিশাল মসজিদ ও মসজিদ কমপ্লেক্স অবস্থিত। মিহরাবের পাশে মৃতদেহ রাখার জন্য হিমাগার তৈরি করা হবে। এছাড়া মসজিদের পাশে নির্মাণ করা হবে আলাদা ভবন, যেখানে থাকবে দুঃস্থ নারীদের জন্য বিনামূল্যের হাসপাতাল, এতিমখানা, বৃদ্ধাশ্রম, দুঃস্থ মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা।

❖Wikipedia: https://en.wikipedia.org/wiki/201_Dom...

❖ 201 Gombuj Masjid Google Map Location: https://goo.gl/maps/GXtdkz2XYQeUjit26
-------------------------------------------------------------------------------
© Disclaimer:
Don't download & copy anything from this Channel. It’s a cybercrime. All videos of this channel are copyrighted by Shuvo Basak
---------------------------------------------------------------------------------
⚝Youtube: https://www.youtube.com/birdseye360
⚝ Facebook: https://www.fb.com/birdseye99

❖ Voice: Rumpa Basak
❖Video and Editing: Shuvo Basak & Sishir Mahamud Matlaun (Rubel)

▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬
✆ CONTACT US
E-mail: [email protected]
Facebook: https://www.fb.com/shuvo.basak
▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬

Thanks For Watching
LIKE || COMMENT || SHARE || SUBSCRIBE

10/07/2022
08/07/2022

❖ বালিয়াটি জমিদার বাড়ি

বালিয়াটি প্রাসাদ বাংলাদেশের ঢাকা বিভাগের অন্তর্গত মানিকগঞ্জ জেলার সদর থেকে আনুমানিক আট কিলোমিটার পশ্চিমে এবং ঢাকা জেলা সদর থেকে পয়ত্রিশ কিলোমিটার দূরে সাটুরিয়া উপজেলার বালিয়াটি গ্রামে অবস্থিত। এটি বাংলাদেশের ১৯ শতকে নির্মিত অন্যতম প্রাসাদ। একে বালিয়াটি জমিদার বাড়ি বা বালিয়াটি প্রাসাদ বলেও ডাকা হয়।

মোট সাতটি স্থাপনা নিয়ে এই জমিদার বাড়িটি অবস্থিত। এই বালিয়াটি জমিদার বাড়ি বা প্রাসাদটির সবগুলো ভবন একসাথে স্থাপিত হয় নি। এই প্রাসাদের অন্তর্গত বিভিন্ন ভবন জমিদার পরিবারের বিভিন্ন উত্তরাধিকার কর্তৃক বিভিন্ন সময়ে স্থাপিত হয়েছিল। বর্তমানে কেন্দ্রীয় ব্লকটি যাদুঘর। এই প্রাসাদটি বাংলাদেশ প্রত্নতাত্ত্বিক বিভাগ কর্তৃক সংরক্ষিত ও পরিচালিত।

❖ ইতিহাস
গোবিন্দ রাম সাহা” বালিয়াটি জমিদার পরিবারের গোড়াপত্তন করেন। ১৮ শতকের মাঝামাঝি সময়ে তিনি লবণের বণিক ছিলেন। জমিদার পরিবারের বিভিন্ন উত্তরাধিকারের মধ্যে “কিশোরীলাল রায় চৌধুরী, রায়বাহাদুর হরেন্দ্র কুমার রায় চৌধুরী তৎকালীন শিক্ষাখাতে উন্নয়নের জন্য বিখ্যাত ছিলেন। ঢাকার জগন্নাথ কলেজ (বর্তমানে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়) প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন কিশোরিলাল রায় চৌধুরীর পিতা এবং যার নামানুসারে উক্ত প্রতিষ্ঠানের নামকরণ করা হয়।

বালিয়াটি জমিদার বাড়ি নামে পরিচিত, এই প্রাসাদ চত্বরটি প্রায় ১৬,৫৫৪ বর্গমিটার জমির উপর ছড়িয়ে থাকা ৭টি দক্ষিণমুখী দালানের সমাবেশ। এই দালানগুলো খ্রিষ্টীয় মধ্য ঊনবিংশ শতক থেকে বিংশ শতকের প্রথমভাগের বিভিন্ন সময়ে জমিদার পরিবারের কয়েকজন সদস্যের দ্বারা নির্মিত হয়েছিল। সামনের চারটি প্রসাদ ব্যবহৃত হত ব্যবসায়িক কাজে। এই প্রসাদের পেছনের প্রাসাদকে বলা হয় অন্দর মহল যেখানে বসবাস করত তারা।

❖ স্থাপত্য
বালিয়াটি প্রাসাদ বাংলাদেশের ১৯ শতকে নির্মিত রেনেসা যুগে নির্মিত স্থাপত্যকৌশলের সাহায্যে নির্মিত অন্যতম নিদর্শন। এই বিশাল প্রাসাদটি ২০ একরের চেয়ে বেশি স্থান জুড়ে অবস্থিত। আসলে এই প্রাসাদটি একই রকম দেখতে কিন্তু পাচটি স্বতন্ত্র ব্লকের সমন্বয়ে গঠিত যার সর্ব পূর্বদিকের একটি ব্লক ব্যতীত বাকি চারটি ব্লক এখনো বিদ্যমান। বর্তমানে চারটি ব্লক আছে যার মধ্যে মাঝের দুইটি ব্লক, যার একটি দ্বীতল বিশিষ্ট এবং আরেকটি টানা বারান্দা বিশিষ্ট যা তিনতল বিশিষ্ট।

এই প্রাসাদের চারটি ব্লকের পিছন অংশে চারটি আলাদা আভ্যন্তরিণ ভবন বা অন্দর্মহল আছে। উত্তরদিকে কিছুদূরে অবস্থিত পরিত্যক্ত ভবনটি হল বহির্মহল যা কাঠের কারুকার্য সম্পন্ন। এই ভবনে প্রাসাদের চাকর বাকর, গাড়ি রাখার গ্যারেজ, ঘোড়াশাল ছিল বলে ধারণা করা হয়। এই বিশাল প্রাসাদটির চারপাশ সুউচ্চ দেয়াল দ্বারা পরিবেষ্টিত। এই প্রাসাদের তিনটি প্রবেশপথ আছে। যার প্রত্যেকটিতে অর্ধবৃত্তাকার খিলান আকৃতির সিংহ খোদাই করা তৌরণ বিদ্যমান।

মানিকগঞ্জ জেলার সাটুরিয়া উপজেলায় অবস্থিত বালিয়াটি জমিদার বাড়ি উনিশ শতকে বাংলাদেশে নির্মিত প্রাসাদ সমূহের মধ্যে অন্যতম। এ জমিদার পরিবারের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন জনৈক গোবিন্দ রাম সাহা। যিনি একজন মহাজন ও ব্যবসায়ী ছিলেন। জমিদার বাড়িটিতে অনেকগুলো স্থাপনা রয়েছে যেগুলো পাচঁটি পৃথক ভাগে বিভক্ত। সর্বমোট আটটি সুবিশাল দ্বিতল ও ত্রিতল স্থাপনা রয়েছে। স্থাপনাগুলো ঘিরে রয়েছে প্রাচীর। প্রাসাদটির দক্ষিণ দিকে প্রবেশদ্বার হিসেবে চারটি সিংহদুয়ার রয়েছে এবং উত্তরে বিশাল আকৃতির পুকুর রয়েছে। দক্ষিণ দিকে অর্থাৎ সম্মুখভাগের ইমারতগুলোতে কোরিনথিয় স্তম্ভের সারি রয়েছে। এছাড়াও স্থাপনাগুলোতে দৃষ্টিনন্দন কারুকার্য লক্ষ করা যায়। জমিদার বাড়ির ভেতরে রং মহল নামে খ্যাত ভবনে বর্তমানে জাদুঘর স্থাপন করা হয়েছে।

❖ যেভাবে যাবেন
ঢাকার গাবতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে জনসেবা বা এসবি লিংক গেটলক পরিবহনে মাত্র দুই ঘণ্টায় সাটুরিয়া পৌঁছে যাওয়া যায়। বাস ভাড়া পড়বে জনপ্রতি ৭৫ টাকা। সাটুরিয়া বাসস্ট্যান্ড থেকে মাত্র ৩০ টাকা রিকশা ভাড়ায় চলে যেতে পারবেন বালিয়াটি জাদুঘর।
Wikipedia: https://bn.wikipedia.org/wiki/বালিয়াটি_প্রাসাদ

❖বালিয়াটি জমিদার বাড়ি কখন খোলা/বন্ধ থাকে

⚝গ্রীষ্মকাল : সকাল ১০ টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত |
⚝শীতকাল : সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত |
⚝ শক্রবার : দুপুর ১২টা ৩০ মিনিট থেকে ২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত বিরতি|
❖ বালিয়াটি জমিদার বাড়ি প্রতি সপ্তাহের রবিবার সম্পুর্ণ দিন এবং সোমবার অর্ধদিবস বন্ধ থাকে। এছাড়া সকল সরকারি ছুটির দিন এবং ঈদের পরের দিন এই প্রাসাদ বন্ধ থাকে।

❖ Baliati Jomidar Bari Map Location: https://g.page/baliati-palace?share
-------------------------------------------------------------------------------
© Disclaimer:
Don't download & copy anything from this Channel. It’s a cybercrime. All videos of this channel are copyrighted by Shuvo Basak
--------------------------------------------------------------------------------------------
⚝ Youtube: https://www.youtube.com/birdseye360
⚝ Facebook: https://www.fb.com/birdseye99

❖ Voice: Rumpa Basak
❖Video and Editing: Shuvo Basak & Sishir Mahamud Matlaun (Rubel)

▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬
✆ CONTACT US
E-mail: [email protected]
Facebook: https://www.fb.com/shuvo.basak
▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬ ▬

Thanks For Watching
LIKE || COMMENT || SHARE || SUBSCRIBE

02/07/2022

ধামরাইয়ের এ রথ, এশিয়া উপ মহাদেশের সর্ববৃহত। ৪০ ফিট উচু কাঠের তৈরী এই রথ।শুধু বাংলাদেশেই নয় ধামরাই রথের ইতিহাস ভারতের মাহেষের রথ ও উরিষ্যার পুরিতে শ্রীশ্রী জগন্নাথ দেবের মত ঐতিহাসিক ধামরাইয়ের শ্রীশ্রী যশো মাধব দেবের রথ যাত্রা উৎসব ও তার মাস ব্যাপী মেলা উপ-মহাদেশের মধ্যে বিশেষ একটি স্থান জুড়ে রয়েছে।

ঐতিহ্য বাহী রথযাত্রা উৎসব কে কেন্দ্র করে ধামরাইয়ে এখন সাজ সাজ রব পড়েছে। ধীরে ধীরে মেলাঙ্গন ভরছে দোকানী ও আগতদের ভীড়ে কোলা হল মুখর পরিবেশের সৃষ্টি হচ্ছে।

বাংলাদেশের ঐতিহ্য বাহী লোক উৎসবের অন্যতম প্রধান রথ উৎসব। গ্রাম বাংলার মানুষের হৃদয় ছুড়ে যাওয়া এই লোক উৎসব মুলতঃ হিন্দু ধর্মীয় চেতনার উপর প্রতিষ্ঠিত হলেও এর স্রোতধারা এখন নির্দিষ্ঠ কোন গন্ডিতে সীমাবদ্ধ নয়। প্রতি বছর বাংলা আষাঢ় মাসের শুল্কা দ্বিতীয়ায় এই রথ উৎসব শুরু হয়ে থাকে। ধামরাইয়ের শ্রীশ্রী যশো মধাব দেবের বিগ্রহকে রথের উপর উঠিয়ে টানা হয় এবং পুনরায় দশমিতে ঐ রথ টেনে পূর্ব স্থান ধামরাই রথ খোলায় আনা হয়। যার নাম উল্টো রথ। এই রথ সারা বছর এই খানে রাখা হয় বলে এই স্থানটির নাম করন হয়েছে ধামরাই রথ খোলা।

শুধু বাংলাদেশেই নয় ধামরাই রথের ইতিহাস ভারতের মাহেষের রথ ও উরিষ্যার পুরিতে শ্রীশ্রী জগন্নাথ দেবের মত ঐতিহাসিক ধামরাইয়ের শ্রীশ্রী যশো মাধব দেবের রথ যাত্রা উৎসব ও তার মাস ব্যাপী মেলা উপ-মহাদেশের মধ্যে বিশেষ একটি স্থান জুড়ে রয়েছে।

যশো মধব ঠাকুরের কূর্ষীনামা অনুসারে বাংলা ১০৭৯ সালে মুর্তিটি বর্তমান স্থানে (মাধব মন্দির) স্থাপিত হযেছে বলে জানা যায়।এসময় থেকেই শুরুতে একটি বাশের রথ নির্মান করে জনৈক রাম জীবন রায় মৌলিক এই রথ উৎসবের প্রচলন করেন ধামরাইয়ে।

কথিত রয়েছে ইতিহাস খ্যাত পাল বংশের রাজত্ব কালে শেষ রাজা যশো পাল ঘটনাক্রমে একদিন তিনি ঢাকা জেলার ধামরাই থানার শিমুলিয়া এলাকায় রণস্থানে হাতিতে চড়ে বেড়াতে যাচ্ছিলেন। এসময় যাবার পথে রণস্থান নামক স্থানে পৌছালে সমুক্ষে একটি লাল মাটির ঢিবি (উচু স্থান) দেখে রাজাকে বহনকৃত হাতিটি থেমে যায়।

এসময় রাজা যশো পাল তার সন্দেহ হলে হাতি থামার ব্যাপারে রাজার সঙ্গীয় লোকজনদের নির্দেশ করেন এবং সেই ঢিবি টি খনন করার জন্য নির্দেশ দেন।

রাজার লোকজন খনন কাজ শুরু করার কিছু ক্ষন পরে,গভীরে একটি সুরক্ষিত মন্দির রয়েছে বলে ধারনা করেন। পরবর্তীতে পুনরায় খনন কার্য চালাতে নির্দেশ করেন “রাজা যশো পাল”। সেখানে তার তত্বাবধান করেন রাজা নিজেই। সেখানে মন্দির আবিষ্কার হওযার পরে সেই সুরক্ষিত মন্দিরটিতে এই মাধব বিগ্রহ সহ অনেক বিগ্রহ পাওয়া যায়। কালের বিবর্তনে বিভিন্ন সময়ে শিমুলিয়াসহ বিভিন্ন স্থানে স্থাপিত হয় এই মূর্তি গুলি।

বর্তমান ধামরাই মাধব বাড়ীতে প্রতিষ্ঠিত হয় এবং রাজার নাম অনুসারে উক্ত বিগ্রহের নামের পূর্বে রাজা যশো পালের নাম যোগ হয়ে যায়। সেই নাম অনুসারে বর্তমানে মাধব বিগ্রহের নাম হয়েছে “শ্রীশ্রী যশোমাধব”,এই নামের ব্যাপক পরিচিতি ঘটেছে।

বাংলার গৌরবময় এই সুপ্্রাচীন ঐতিহ্যবাহী ধামরাই এর রথ ও রথ মেলা উৎসবের গোড়া পত্তন হয়েছিল বাংলা ১০৭৯ সালে। সুবিখ্যাত শ্রীশ্রীযশো মাধবদেব বিগ্রহ তৎকালীন সেবায়েত শ্রী রামজীবন রায় মৌলিকের ব্যক্তিগত উদ্যোগে ও প্রেরণায় এই রথমেলা উৎসবটি চালু হয়েছে বলে ইতিহাস থেকে জানা যায় এবং বর্তমানেও তার ধারা বাহিকতা বজায় রেখে চলছে উঃসবের যাবতীয় কর্মকান্ড।

28/06/2022

ইংরেজ আমলের শেষ দিকে এবং পাকিস্তান আমলের দীর্ঘ সময় পর্যন্ত তৎকালীন ব্রিটিশ রাজাধানী কলকাতার সাথে মেইল স্টিমারসহ মাল এবং যাত্রীবাহী স্টিমার সার্ভিস চালু ছিল। একপর্যায়ে নাগরপুরের সাথে কলকাতার একটি বাণিজ্যিক এবং সাংস্কৃতিক সম্পর্ক গড়ে উঠে। পরবর্তীতে পশ্চিম বঙ্গ কলকাতা থেকে আসেন রামকৃষ্ণ সাহা মন্ডল (ধনাঢ্য ব্যক্তি)।ঊনবিংশ শতাব্দীর শুরুতে তিনি পাকুটিয়ায় জমিদারী শুরু করেন। প্রায় ১৫ একর এলাকা জুড়ে একই নকশার পর পর তিনটি প্যালেস বা অট্টালিকা নির্মাণ করা হয় (১৯১৫)। তখন জমিদার বাড়িটি তিন মহলা বা তিন তরফ নামে পরিচিত ছিল।

26/06/2022

ধলেশ্বরী নদী বাংলাদেশের উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের টাঙ্গাইল জেলা, মানিকগঞ্জ জেলা, ঢাকা জেলা নারায়ণগঞ্জ জেলা এবং মুন্সীগঞ্জ জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ২৯২ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ১৪৪ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক ধলেশ্বরী নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নদী নং ২৭।[১] নদীটি মূলত বাংলাদেশের মধ্যভাগে দিয়ে প্রবাহিত একটি জলধারা। এটি যমুনা নদীর একটি শাখা। ধলেশ্বরী নদীর শাখা নদী হচ্ছে বুড়িগঙ্গা ।

24/06/2022

ঘুড়ি তুমি কার আকাশে উড়ো

বালিয়াটি রাজপ্রাসাদ
06/06/2022

বালিয়াটি রাজপ্রাসাদ

Address


Telephone

+8801719154566

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bird's Eye posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bird's Eye:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share