Rohingya Violence News TV

  • Home
  • Rohingya Violence News TV

Rohingya Violence News TV Through this Channel you learn the history how and when Rohingya people get violence decades to decades.

And Current situations about all Rohingya people in the world..

05/01/2024

Emerging information suggests a boat carrying a significant number of , including and , has reached India's shore possibly the same vessel highlighted in the Tribune recently. They embarked on a risky journey, aiming for or .

Follow for more information
Rohingya Violence News TV

Just met  Honourable Minister of Home Affairs. Look forward to mutual collaboration for refugee protection and solutions...
05/12/2023

Just met Honourable Minister of Home Affairs. Look forward to mutual collaboration for refugee protection and solutions.

Thank you, Bangladesh, for your generosity in hosting the Rohingya!

Follow our page to know more

Rohingya Violence News TV

Early this morning, Dec 2023, a group of 150 Rohingya from the world's largest refugee camp arrived in Sabang, an island...
02/12/2023

Early this morning, Dec 2023, a group of 150 Rohingya from the world's largest refugee camp arrived in Sabang, an island north of Aceh, Indonesia.

Unlimited thanks to Indonesian ppl &its gov for showing humanity towards the Rohingya genocide survivors. May Allah SWT bless you all!

Follow our page to know more

Rohingya Violence News TV

30/11/2023

Alhamdulillah, some of our Rohingya brothers and sisters went to Airport for Canada as resettlement from NYP and KTP camp. 29,11,2023

Follow us for more information.

Rohingya Violence News TV

21/08/2023

রোহিঙ্গা সমস্যার দুই বছর: সমাধান কোথায়?

রোহিঙ্গারা রাখাইন রাজ্যের একটি প্রান্তিক জনগোষ্ঠী। গত কয়েক দশক ধরে ক্রমবর্ধমান রাষ্ট্রীয় বৈষম্য, বঞ্চনা এবং নিপীড়নের শিকারে পরিণত হয়ে আসছে। দুই বছর আগে মায়ানমার কর্তৃক রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে সহিংসতার ঘটনা পত্র-পত্রিকার শিরোনামে পরিণত হয়েছিল। তখন থেকে আজ পর্যন্ত রোহিঙ্গাদের এই অঞ্চলে আইনগত বৈধতার সংকট সমাধানে, অথবা তাদের মিয়ানমার ছেড়ে চলে আসার অন্তর্নিহিত কারণসমূহ খতিয়ে দেখার ক্ষেত্রে খুব কমই অগ্রগতি হয়েছে।

কক্সবাজারে কর্মরত এমএসএফ-এর ইমারেজেন্সি কোঅর্ডিনেটর আরুন জেগান বলেন, ‘আমি প্রথম কক্সবাজার এসেছিলাম ২০১৭ সালের জুন মাসে। তখনও আগের কয়েকটি সহিংস ঘটনার শিকার হয়ে পালিয়ে আসা হাজার হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশে ছিল। এমন কি তখনো, মানবিক সাহায্যের প্রয়োজনীয়তা ছিল ব্যাপক। আমি সেই বছরের আগস্ট মাসে ফিরে আসি প্রকল্প সমন্বয়ক (প্রজেক্ট কোঅর্ডিনেটর) হিসেবে, যখন আগস্ট ও সেপ্টেম্বর মাসে দুই সপ্তাহ ধরে লাখ লাখ রোহিঙ্গা পালিয়ে আসছিলো। আমরা স্পষ্ট দেখতে পারছিলাম সীমান্তের ওপারে ধোঁয়ার কুন্ডলি, খুব সম্ভবত সীমান্তবর্তী বেশ কিছু বাড়ি ও গ্রামে আগুন দেয়া হয়েছিল। আমরা দেখেছিলাম সীমান্ত পারাপারে আগুনে পোড়া, গুলিবিদ্ধ, গভীর কাটা ক্ষত এবং ধোঁয়াজনিত শ্বাসকষ্ট নিয়ে রোহিঙ্গারা আসছে। সেই আতঙ্ক তাদের চেহারা ও শরীরে দৃশ্যমান ছিল”।

রোহিঙ্গারা যেসব দেশে পালাতে বাধ্য হয়েছে, সবখানেই তাদের মূলত সমাজের প্রান্তিক পর্যায়ে ঠেলে দেওয়া হয়েছে এবং আজ পর্যন্ত তাদের কোনো অর্থপূর্ণ সমাধান দেয়া হয়নি। বাংলাদেশে যখন তারা এসেছিল, ঠিক সেই সময়ের মতো ৯,১২,০০০-এর বেশি রোহিঙ্গা আজও সেই বাঁশ আর প্লাস্টিক দিয়ে বানানো ঘরে থাকে; চলাচল ও কর্মসংস্থানের সীমাবদ্ধতার মধ্যে এবং সম্পূর্ণরূপে মানবিক সহযোগিতার ওপর নির্ভরশীল হয়ে তারা জীবনযাপন করছে। শিশুরা স্কুলে যেতে না পারায় পরবর্তী প্রজন্ম তাদের অবস্থার উন্নতি সাধনের সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। গত দুই বছরে এমএসএফ রোহিঙ্গাদের যেসব রোগের চিকিৎসা দিয়েছে তার বেশির ভাগই স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা এবং পানীয় জলের অভাব তথা তাদের মানবেতর পরিবেশে বসবাসের কারণে সৃষ্টি হয়েছে। এমএসএফ ২০১৭ সালের আগস্ট থেকে ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত ১৩ লাখেরও বেশি চিকিৎসা পরামর্শ (মেডিক্যাল কনসালটেশন) দিয়েছে এবং প্রতি মাসে হাজার হাজার রোগীকে চিকিৎসা দিয়ে আসছে।

আরুন জেগান বলেন, ‘দুই বছর পার হয়ে গেল, এখন ক্যাম্পের ভেতর ও বাইরে ভালো রাস্তা তৈরি হয়েছে, আরও বেশি স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা ও পরিষ্কার পানির উৎস বসানো হয়েছে। সবকিছু আগের চেয়ে গোছানো। কিন্তু ক্যাম্প এখনও অনিরাপদ এবং রোহিঙ্গাদের ভবিষ্যৎ কী হবে– এরকম গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর এখনও মেলেনি’।

মায়ানমারে যেসব রোহিঙ্গা এখনো রয়ে গেছে তাদের অবস্থাও একই রকম নিদারুণ। ১৯৮২ সালে এক নাগরিকত্ব আইন দিয়ে তাদের কার্যত রাষ্ট্রহীন করে দেওয়া হয়েছে, এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে তাদের আরো অনেক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়েছে; এর মধ্যে রয়েছে নাগরিক সুবিধার অন্তর্ভুক্তি, শিক্ষার অধিকার, বিয়ে, পরিবার পরিকল্পনা থেকে শুরু করে চলাচলের স্বাধীনতা এবং স্বাস্থ্যসেবা।

২০১২ সালে রোহিঙ্গা ও রাখাইন সম্প্রদায়ের মধ্যকার সহিংসতায় অনেক গ্রাম সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। তারপর থেকে মধ্য রাখাইনের প্রায় ১,২৮,০০০ রোহিঙ্গা ও কামান মুসলিমরা ঘনবসতিপূর্ণ ও নোংরা উদ্বাস্তু শিবিরে বাস করছে। চলাচল ও কর্মসংস্থানের স্বাধীনতা থেকে বঞ্চিত হয়ে, এবং একই সঙ্গে মৌলিক অধিকার না পেয়ে তারা মূলত পুরোপুরি মানবিক সহায়তার ওপর নির্ভর করছে।

রাখাইন রাজ্যজুড়ে এখন আনুমানিক প্রায় সাড়ে ৫ লাখ থেকে ৬ লাখ রোহিঙ্গা রয়েছে। তাদের বর্তমানের জীবন কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে যাচ্ছে, কারণ মায়ানমারের সেনাবাহিনী ও রাখাইনের আরাকান জনগোষ্ঠীর সশস্ত্র বাহিনী আরাকান আর্মির মধ্যকার চলমান সংঘাত আরও খারাপ পরিস্থিতির দিকে যাচ্ছে এবং এর প্রভাবে রোহিঙ্গা ও অন্যান্য সম্প্রদায়কে ভুগতে হচ্ছে।

আরুন জেগান বলেন, ‘যখন আমি রোহিঙ্গাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবি, আমি সবচেয়ে বেশি চাই যেন তারা নিরাপদে নিজেদের বাড়ি ফিরতে পারে। ততদিন পর্যন্ত, আমি আশা করি, তারা ব্যাপকভাবে স্বয়ংসম্পূর্ণ থাকবে, শিক্ষার অধিকার ও আশানুরূপ বৈধ স্বীকৃতি পাবে। যদি এই কাজগুলো এখন করা না হয়, আমার আশঙ্কা - রোহিঙ্গা জনগণ আগামী দুই বছরও একই অবস্থায় থাকবে, তখন হয়তো আরও কম সেবা তারা পাবে। মানবিক সহায়তার হার যেকোনো পরিমাণে কমানো হলে তার সাথে সামঞ্জস্য রেখে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর স্বাবলম্বী হওয়ার পথ উন্মুক্ত করতে হবে।

অনলাইন ডেস্ক দৈনিক ইত্তেফাক

Rights watchdog: Bangladesh failing to protect Rohingya against rising violence in campsAhammad Foyez and Abdur Rahman20...
26/07/2023

Rights watchdog: Bangladesh failing to protect Rohingya against rising violence in camps

Ahammad Foyez and Abdur Rahman
2023.07.13
Dhaka and Cox’s Bazar, Bangladesh

Bangladesh is not doing enough to protect Rohingya from increasing violence by armed groups and criminal gangs operating in the refugee camps near the country’s border with Myanmar, Human Rights Watch said on Thursday.

Some of these stateless refugees who fled from persecution in Myanmar’s Rakhine state are all the more vulnerable because Bangladeshi authorities force them to act as informants against criminal elements, the New York-based watchdog alleged in a new report.

“Prime Minister Sheikh Hasina’s past pledges to protect Rohingya refugees are now threatened by violent groups and an indifferent justice system,” said Meenakshi Ganguly, deputy Asia director at Human Rights Watch (HRW).

In response, the Bangladesh government and security officials acknowledged the difficulty of policing the camps in Cox’s Bazar, a southeastern district where close to a million refugees live, but said they were doing their utmost to ensure safety. They also denied they were forcing anyone to act as informants.

HRW said it had documented 26 cases of violence against Rohingya, including murder, kidnapping, torture, r**e and sexual assault, and forced marriage between January and April 2023.

“Authorities have been forcing Rohingya leaders to serve as informants, putting them at grave risk of being abducted or killed, without access to protection,” Human Rights Watch said in its report, adding that it interviewed 45 Rohingya and gathered supporting evidence, including police and medical reports, for its report.

Of the refugee population of nearly 1 million, about 740,000 Rohingya fled their home state of Rakhine for neighboring Bangladesh amid a brutal military crackdown in 2017.

Refugees told HRW that rebel groups such as the Arakan Rohingya Salvation Army (ARSA) and the Rohingya Solidarity Organization (RSO), and criminal groups such as the Munna gang, were the perpetrators of increasingly brutal crimes in the camps.

“Several majhis [community leaders] who were killed or attacked over the past year were targeted by alleged ARSA members who considered them informants for Bangladesh authorities,” the HRW report said.

“Majhis said that authorities forced them to take part in nighttime watches, to join police raids, and to identify members of armed groups, at times in front of the suspects.”

Rohingya cannot seek redress from police or courts when they have been victims of a crime, the report also said.

‘“Instead, they must approach Bangladesh administrative authorities or security forces in the camps. Several families said they could not get the required approval from the camp-in-charge, a Bangladesh official, to file a report with the police,” HRW said.

“Others said they obtained permission to bring a complaint to the Armed Police Battalion (APBn) but could go no further, as the force has no civilian investigative function. Refugees who did manage to register their case at a local police station said there was no follow-up, often because they could not cover the bribes and legal fees demanded.”

‘We face many challenges’

Providing full security in the sprawling but dense camps is a tough task, the government and the Armed Police Battalion said.

Bangladesh Home Minister Asaduzzaman Khan Kamal said that a large number of people, whom he described as terrorists, were responsible for criminal acts in the camps.

“While working for the security of the Rohingya, sometimes the members of our forces are also in danger,” he told BenarNews.

“It is not very easy to deal with the way crimes are being committed inside the camps. We have to gain a lot of momentum to fight it.”

He denied that the Rohingya had no access to the police or courts.

An ABPn Superintendent, whose battalion patrols in the Cox’s Bazar area, expressed similar sentiments.

“Being a densely populated area, we face many challenges in carrying out our duties in the camps. Yet we are carrying out our duties risking our lives,” said 8-APBn Superintendent of Police Farooq Ahmed.

He denied the police had forced any refugee to become informants for law enforcement.

“Many times the Rohingya leaders keep in touch with the law enforcement agencies for the sake of the security of their people,” he told

ARU DG, Reza Uddin, Senior Advisor Brig General Manzur Qader (Rtd) and it’s members met today with Education Ministry me...
25/07/2023

ARU DG, Reza Uddin, Senior Advisor Brig General Manzur Qader (Rtd) and it’s members met today with Education Ministry members in Ankara on education support for Rohingya community. It is being agreed to increase scholarship for Rohingya students undergraduate, graduate degree program and increase by hundreds for secondary education scholarships for High School students as well. ARU education department will work on it with the corporation of Turkiye Education Ministry, Insha Allah.

Rohingya refugees repeatedly pushing back into the mouth of tiger without Rights and Justice by whom?These are primitive...
25/07/2023

Rohingya refugees repeatedly pushing back into the mouth of tiger without Rights and Justice by whom?
These are primitive people. At the end of the day they will go where they are told to go.’ These were the words of a senior UN High Commissioner for Refugees (UNHCR) staff member in 1993, during a meeting convened to discuss potential solutions for the 250,000 Rohingya refugees who had recently fled from Myanmar to Bangladesh. The dismissive tone of the statement was emblematic of the organisation’s engagement with the Rohingya, which for many years showed limited respect for their rights and a readiness to abandon UNHCR’s own protection principles. Drawing on previously unpublished material from the UNHCR archives, this article shows how, in both the 1970s and 1990s, large numbers of Rohingya refugees were returned to Myanmar in a manner that was premature, involuntary and unsafe. The article concludes by asking whether a similar scenario could develop in relation to the 700,000 Rohingya refugees who fled to Bangladesh in the second half of 2017.
An unwanted community
The Rohingya are a Muslim minority group whose presence in Rakhine State in Myanmar dates back to at least the twelfth century. Their number expanded significantly as a result of labour migration from Bengal, both in the pre-colonial period and under British rule. Violence broke out between the Rohingya and Rakhine Buddhists following the Japanese invasion of Myanmar in 1942, and persisted once the country gained independence in 1948. While the new Constitution and Citizenship Act did not explicitly render them stateless, the Rohingya were excluded from a list of officially recognised ethnic groups. National Registration Cards issued by the military government after 1962 stated that ‘holding this certificate shall not be considered as conclusive proof of citizenship’. New restrictions imposed in 1974 reinforced their economic, social and political marginalisation. A military assault on the Rohingya began in February 1978, prompting some 200,000 to flee to Bangladesh. Between August 1978 and December 1979 almost all of these refugees returned to Myanmar under a bilateral agreement between the two countries.
The 1978 repatriation of Rohingya refugees.
According to a later assessment prepared for UNHCR’s Evaluation Service, it was ‘highly questionable’ whether the 1978 repatriation was voluntary. ‘Early repatriation,’ that paper explains, ‘was the government of Bangladesh’s priority from the outset of the crisis.’ To achieve that objective, a variety of tactics were employed. From late 1978, Bangladeshi security personnel and government officials were involved in a number of attacks on the Rohingya. Commenting on these events, one UNHCR official observed that the refugees ‘were at best very reluctant’ to repatriate, but ‘to this end the Bangladesh government was prepared to go to considerable lengths, and ultimately, it seemed, to use force if necessary’. When asked by UNHCR headquarters to explain why a growing number of Rohingya were returning to Myanmar, the official replied that ‘one reason could be that the refugees were disturbed about the serious incidents in the camps which had led to a number of deaths … They realize that they really had no future in Bangladesh and preferred to return home’.
Another method used to induce repatriation was to withhold food and other essential assistance from the refugees. One experienced UN official described the Rohingya camps as ‘death traps – the worst I have ever seen’. Malnutrition was soaring, and in July 1978 the mortality rate in the camps was four times higher than in the rest of Bangladesh. Even so, a senior official in the Ministry of Relief observed in one meeting: ‘Well gentlemen. It is all very well to have fat, well-fed refugees. But I must be a politician, and we are not going to make the refugees so comfortable that they won’t go back to Burma’. One UNHCR staff member observed that ‘by this time, Bangladesh government policy had become one in fact of starving the refugees into leaving’. ‘Lack of food,’ he concluded, ‘resulted in widespread malnutrition and death rates that were avoidable, but their greatest significance was in increasing the momentum of the return operation.’
The role of UNHCR
In January 1980, once the repatriation had concluded, UNHCR acknowledged in a press briefing that up to 10,000 refugees had died in the camps, citing epidemics as the principal cause. Privately, however, staff in the field agreed that the high mortality rate was a result of the government’s failure to release and distribute food supplies that were readily available in the country. ‘Can there be an excuse,’ one asked, ‘for an international organization like UNHCR, whose brief is refugee welfare, to acquiesce in a policy which results in more than 9,000 unnecessary deaths.’
As this quotation suggests, UNHCR played a highly questionable role in the 1978 repatriation, especially at the more senior levels of the organisation. Early in the emergency, a fact-finding mission to Bangladesh quickly concluded that the Rohingya had been subjected to human rights violations such as r**e, shootings, beatings and forced labour, and that they could consequently be considered refugees. But the organisation’s approach to the emergency was not consistent with that conclusion. In September 1978, when the refugees were being encouraged to return, the High Commissioner stated that ‘UNHCR would like to see that the repatriation agreement between Bangladesh and Burma is implemented successfully’. It was a position adopted on pragmatic grounds, based on an understanding that the refugees were unwanted in Bangladesh, that a long term relief operation would be financially unsustainable and that a prolonged refugee situation could lead to a border conflict between the two countries. In the words of another senior staff member, it was ‘collective wisdom that the refugees had to go back as soon as possible’.
This position ran contrary to UNHCR’s protection responsibilities. The refugees were not consulted about the repatriation operation or informed of the conditions awaiting them in Myanmar. Little was done to halt the abuses in the refugee camps, and two field staff who tried to raise the alarm were removed from the operation. In an attempt to deflect criticism, UNHCR stated publicly that it had little involvement in the repatriation and claimed (implausibly, given its mandate) that it ‘was not entrusted with the responsibility of ascertaining the voluntary character of the decision taken by refugees to return’. Privately, senior staff agreed that UNHCR should ‘persuade the refugees to repatriate’. ‘The procedure,’ one observed, ‘is not to ask them if they wish to repatriate, but passively to repatriate them if they do not object to the action.’ In the words of the assessment undertaken by UNHCR’s Evaluation Service, this approach demonstrated a ‘reckless regard for the voluntary nature of the repatriation exercise’.
A new cycle of displacement
A further flaw of the 1978 repatriation was that it was not accompanied by any serious effort to ameliorate conditions for Myanmar’s Rohingya population. Indeed, four years later the country introduced new legislation that definitively excluded the Rohingya from citizenship. A decade later, Myanmar’s armed forces launched a new assault on them, involving killings, sexual violence and the destruction of settlements and mosques. In 1991 and 1992, around 250,000 Rohingya fled again to Bangladesh.
Subsequent events bore a striking resemblance to those of 1978. Bangladesh began negotiating a repatriation agreement with Myanmar in November 1991, when Rohingya refugees were still fleeing in significant numbers. While stipulating that returns would be ‘safe and voluntary’, the agreement also said that repatriation should begin by May 1992 and be completed within six months. Once again, pressure was placed on the refugees in an attempt to meet that target, with restrictions on food and other assistance. In February 1992, Bangladesh stated its intention to limit the aid provided to the Rohingya, as ‘it would not wish to create a pole of attraction for more refugees’. The negative consequences of this approach quickly became apparent. Just four months later, a UNHCR staff member observed that ‘in 1978, over 10,000 refugees died from problems relating to inadequate assistance. The present line of the government is coming dangerously close to creating a repetition of this tragedy’.
Engagement or withdrawal
With the support of a number of NGOs and diplomats, the UNHCR office in Bangladesh managed to persuade the authorities to limit restrictions on the provision of assistance. The organisation also stood firm on the principle that repatriation should be voluntary, with one senior staff member observing in May 1992 that ‘we should be ready to pass on our present relief responsibilities to some other agency and leave the scene if we come across clear evidence that we cannot stop an unacceptable repatriation’.
With growing evidence that the refugees were being subjected to physical and psychological harassment in an attempt to force their departure from Bangladesh, UNHCR announced in December 1992 that it had no alternative but to disassociate itself from the repatriation operation. However, in subsequent discussions with the government the agency agreed to continue its involvement, based on its conclusion that ‘UNHCR will experience problems with the authorities in attempting to stop them from applying pressure mechanisms in the camps to force people to repatriate’. ‘It will be equally difficult,’ the same document observed, ‘to convince them that some refugees will stay longer in the country while waiting for a durable solution. Most likely, the attitude of the authorities towards the refugees and UNHCR may not improve.’
Wishing to avoid a confrontation with the government, and recognising that many refugees had resigned themselves to repatriation, in May 1993 UNHCR signed a Memorandum of Understanding (MoU) with the government of Bangladesh. While the agreement stipulated that the agency would ‘assist in the smooth repatriation of refugees who opt to return on the basis of their own judgement’, UNHCR also agreed to ‘undertake promotional activities to motivate refugees to return home’. A separate MoU was subsequently signed between UNHCR and the Myanmar government setting out conditions for the return and reception of the refugees.
With these agreements in place, UNHCR felt able to engage fully with the repatriation. In July 1994, a senior official from UNHCR headquarters (themselves a Bangladeshi) announced that the organisation would actively encourage the return of the Rohingya, based on the belief that it was now safe for them to go back. Rather than verifying the voluntary nature of return on an individual basis, the organisation would conduct a mass repatriation registration exercise, with the onus being on refugees to decline to register if they did not wish to return. Few felt able to choose that option, and by mid-1995 200,000 had returned to Myanmar.
Success story?
While lauded as a success in official UNHCR statements, this second repatriation was in fact both controversial and contradictory to refugee protection principles. As the Evaluation Service’s assessment stated, some UNHCR staff ‘were not convinced that the refugees really wanted to return or that the conditions for voluntary repatriation in safety and dignity could be met’. Staff ‘could not understand the change of policy and wanted to leave the operation’, while UNHCR managers in Bangladesh ‘felt trapped between pressure from headquarters to repatriate refugees and field staff who contested the validity of UNHCR’s involvement in such a repatriation’. Noting these concerns, as well as the many criticisms levelled at the operation by NGOs and human rights organisations, the review concluded that ‘refugees believed they had no choice and accepted a repatriation that they feared and did not wish to undertake because they were told to do so by UNHCR and the authorities and believed they had no other choice’. In other words, and as had been predicted before the operation commenced, they went where they were told to go.
Repeat performance?
The obvious question raised by this account is whether the 700,000 Rohingya refugees who fled Rakhine State for Bangladesh in 2017 (again as a result of a murderous assault by the Myanmar military) will again be induced to participate in a repatriation that is premature, involuntary and unsafe, and in which UNHCR is fully engaged. There are certainly reasons to fear such an outcome. Donor states made it clear from a very early stage of the emergency that they consider a speedy return to Myanmar to be the optimal solution to the crisis. And while Bangladesh has responded in a very generous manner to the Rohingya influx, the government has also made it clear that the refugees are placing excessive strain on the country’s economy, environment and infrastructure, and that their future consequently belongs in Rakhine State.
In Myanmar itself, the signals are mixed. Under pressure from the international community, the government has endorsed the notion that the refugees should return by means of a safe and voluntary repatriation. However, it remains unwilling to address the issue of Rohingya citizenship, and there are serious doubts about the willingness of the military to countenance the return of the Rohingya. Even so, under pressure from the international community the government has endorsed safe and voluntary refugee returns, and has signed an agreement with UNHCR and the UN Development Programme (UNDP) (which has not been published) with respect to the repatriation and reintegration process. As for UNHCR, the agency is under serious pressure from governments – not only in the Rohingya context, but also in many other parts of the world – to ensure the speedy return of refugee populations, and in doing so to compromise voluntariness and safety.
Two conditions may militate against another repatriation operation that fails to meet UNHCR’s protection standards. The first is that the plight of the Rohingya is under unprecedented international and media scrutiny, and it seems unlikely that an induced return of the type that took place in the 1970s and 1990s could proceed without a major public outcry. Second, on the basis of past experience the Rohingya themselves have developed a much stronger understanding of the conditions under which they are – and are not – prepared to return to Rakhine State. According to one recent survey undertaken in Bangladesh, ‘99 percent said they would go back only if certain conditions were met, the majority mentioning citizenship of Myanmar with acknowledgement that they are Rohingya; freedom of movement and religion; and their rights and dignity restored’. In that respect, not to mention the incredible resilience that they have demonstrated since arriving in Bangladesh’s overcrowded refugee settlements, the Rohingya are anything but ‘primitive people’.
Jeff Crisp is a Research Associate at the Refugee Studies Centre, University of Oxford, and an Associate Fellow at Chatham House in London.

Follow our page to know more updates:

শরনার্থীর ছোট্ট একটা ঘর!কত যে স্বপ্ন!আহ্ এই ঘরে দীর্ঘ ৩১, বছর!বৃষ্টি হলে পনি,রোদ হলে গরম,আর শীত হলে ঠান্ডা।আহ্ চলছে জীবন...
23/07/2023

শরনার্থীর ছোট্ট একটা ঘর!
কত যে স্বপ্ন!
আহ্ এই ঘরে দীর্ঘ ৩১, বছর!
বৃষ্টি হলে পনি,
রোদ হলে গরম,
আর শীত হলে ঠান্ডা।
আহ্ চলছে জীবন জীবনের গতিতে!!

Today marks World Refugee Day, a day to raise awareness about the millions of people who have been forced to flee their ...
20/06/2023

Today marks World Refugee Day, a day to raise awareness about the millions of people who have been forced to flee their homes due to conflict, persecution, or other reasons. As someone who was born in the world's largest refugee camp in Bangladesh as a Rohingya, this day holds a special place in my heart.

I know firsthand the struggles that refugees face, from uncertainty about the future to the challenges of starting over in a new place. But I also know that refugees are resilient, resourceful, and full of hope for a better tomorrow.

On this World Refugee Day, let us remember the millions of refugees around the world who are still searching for safety, security, and a place to call home. Let us also recognize the contributions that refugees make to our communities, and work to create a world where everyone has the opportunity to thrive.

UNHCR ও সরকার কর্তৃক ঘোষিত আমাদের (UN) জাতিসংঘের লঘু পরিবর্তন করে পুণ আপডেট করা নিয়ে নিবন্ধিত শরনার্থীদের মতামত কী??যা ...
27/04/2023

UNHCR ও সরকার কর্তৃক ঘোষিত আমাদের (UN) জাতিসংঘের লঘু পরিবর্তন করে পুণ আপডেট করা নিয়ে নিবন্ধিত শরনার্থীদের মতামত কী??
যা আমাদের এই পর্যন্ত সকল শরণার্থী ডকোমেন্টে (UN) লঘু সংযুক্ত ছিল।
সরকার ও UNHCR এর বর্তমান পলিসি গ্রহনের পর আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের অধিকার ক্ষুন্ন বা বঞ্চিত হচ্ছে কি??❓
যতা সময়ে মুরব্বিদের বিবেচনা দরকার বটে।

What is the opinion of the registered refugees regarding the minor changes and updates of our (UN) announced by the UNHCR and the government?
Which we have so far attached to all refugee documents (UN).
After adopting the current policies of the government and UNHCR, are the rights of our future generations being undermined or denied??❓
Whenever the coach needs consideration.
UNHCR in Bangladesh

Latest update of fire incident in camp 11.Date: (05/03/2023), Time: (02:30 PM to 05:20 PM),(1) 12000 beneficiaries affec...
09/03/2023

Latest update of fire incident in camp 11.

Date: (05/03/2023), Time: (02:30 PM to 05:20 PM),

(1) 12000 beneficiaries affected.
(2) 2000 shelters affected.
(3) 2 PHCs (IRC & BDRCS) totally damaged.
(4) 1 health post partially damaged.
(5) 1 youth centre totally damaged.
(6) 5 LCs totally damaged.
(7) 1 CFS totally damaged.
(8) 1 PSS Centre totally damaged.
(9) 1 Info hub burnt down.
(10) 2 Water networks affected
(11) 2 FSMs affected.
(12) 13 MOSQUES (Masjid) affected and burnt.
(13) 35 Madarasa affected and burnt.
There are so many people still missing. May Almighty Allah reunite them with their family very soon. There is a rumor that three persons have passed away but it is not confirmed yet. The affected populations are really in need of emergency support and response.
It is a very huge loss for the Rohingya refugees today. 😥

Rohingya Violence News TV

We are the most vulnerable Rohingya refugees stuck in prolonged and harsh conditions in the Kutupalong and Naya Para reg...
16/01/2023

We are the most vulnerable Rohingya refugees stuck in prolonged and harsh conditions in the Kutupalong and Naya Para registered refugee camps.
Rehabilitation as the only permanent solution for us.
Let us be rehabilitated as soon as possible.

Ministry of Foreign Affairs, Bangladesh
IOM Bangladesh
UNHCR, the UN Refugee Agency

রোহিঙ্গা কন্যাহানিফ ডিলাক্স পরিবহনের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত চেয়ার কোচটি কমলাপুর বাসস্টপেজ থেকে চট্টগ্রাম যাচ্ছে। হেমন্তের শ...
16/01/2023

রোহিঙ্গা কন্যা
হানিফ ডিলাক্স পরিবহনের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত চেয়ার কোচটি কমলাপুর বাসস্টপেজ থেকে চট্টগ্রাম যাচ্ছে। হেমন্তের শেষে পৌষালী ঘনকুয়াশার চাদর ভেদ করে। খুউব ভোরে গাড়ির হেডলাইট জ্বালিয়ে প্রায় অন্ধকার থেকে আলোর পথে । আমি সেই গাড়ির একজন হতভাগ্য যাত্রী। গাড়ি চলছে দুর্নীতিরক্ষেত এক অষ্ট আলোর সন্ধানে। সংশয়াকীর্ণ হৃদয় কেবলি বলছে কক্সবাজরের রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরে আমার হেলায় ফেলে আসা শামসুন্নাহারের সন্ধান কী পাব না শুধুই কেবল মরিচিকা।
২৫ আগস্টের পর থেকে সংবাদপত্রের শিরোনামায় আর টিভির হেডলাইনে ‘রাখাইনে গণহত্যা' ‘প্রতিরাতে গোলাগুলির শব্দে প্রকম্পিত হচ্ছে রাখাইন’ ‘অশ্রু-রক্তে ভেজা রাখাইন’ ‘রাখাইনে রোহিঙ্গারা গণহত্যা ধর্ষণসহ বীভৎস নারকীয় ধংসযজ্ঞের শিকার' মিয়ানমারের সেনাবাহিনী রাখাইনে রোহিঙ্গাদের গ্রামের পর গ্রাম আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিয়েছে। মৃত্যু আতঙ্কে ভয়ার্ত লক্ষ লক্ষ রোহিঙ্গা নারী-পুরুষ আবালবৃদ্ধবনিতা। একটুখানি নিরাপদ আশ্রয়ের জন্য, প্রাণ বাঁচাবার জন্য বাংলাদেশে পালিয়ে আসছে ।
আমি ইতিহাসের ছাত্র বলেই রোহিঙ্গাদের ঐতিহাসিক অবস্থানটি খুঁজে দেখার চেষ্টা
করছি।
হযরত ওমরের আমলে মুসলমানদের বিজয়াভিযান শুরু হয়। অষ্টম শতাব্দীতে আরবীয় বণিকরা প্রথম চট্টগ্রামে আসে। বাংলায় মুঘল সুবাদার শায়েস্তা খান ও মীর জুমলা প্রমুখ বাংলা থেকে মগদের বিতাড়নের চেষ্টা করেন। বাংলার রাজধানী রাজমহল থেকে সরিয়ে ঢাকায় নিয়ে আসেন। কী আশ্চর্য! এত বছর পরেও সেই দুর্বৃত্ত মগদের অত্যচার থেকে আরাকানী মুসলমানরা আজও নিস্তার পেল না ।
ব্রিটিশরা লর্ড ডালহৌসির নেতৃত্বে ব্রহ্মযুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছিল। ইংরেজদের লাভ নয় বরং আর্থিক ক্ষতিই হয়েছিল। ১৮২৪ থেকে ১৯৪৮ সাল পর্যন্ত বার্মা ইংরেজ শাসনাধীনে ছিল। কিন্তু ইংরেজরা ১৯৪৮ সালে বার্মাকে স্বাধীনতা দিলেও অত্যন্ত দুঃখজনকভাবে আরাকানের রোহিঙ্গাদের অনিশ্চিত ভাগ্য বিড়ম্বনার মধ্যে রেখে গেল।
মনে পড়ে দশম শ্রেণিতে পড়াকালীন সময়ে ড. এনামুল হকের আরকানী রাজসভায় বাংলা সাহিত্যের কথা পড়েছি। আনুমানিক ১৬৫২ খ্রি. থেকে ১৬৮৪ খ্রি. পর্যন্ত আরাকান রোসাঙ্গা রাজারা বাংলা সাহিত্যের বিভিন্ন কবিকে পৃষ্ঠপোষকতা করেছে। মহাকবি আলাওলের পদ্মাবতীর কথা কে না জানে?
সেই পদ্মাবতীর দেশ মিয়ানমারের সামরিক সরকারের পৃষ্ঠপোষিত স্টেট কাউন্সিল প্রধান তথা তথাকথিত শান্তির জন্য নোবেল বিজয়ী আউংসান সুচি রাখাইনের মাটি ভস্মীভূত করল। সেই নারকীয় হত্যাযজ্ঞের ফলে রাখাইন রাজ্য আজ শ্মশানে পরিণত হয়েছে।
আমি কি এই পোড়া নিষ্প্রাণ ধ্বংসযজ্ঞের মধ্যে প্রাণের অস্তিত্ব খুঁজে পাব? শামসুন্নাহারকে খুঁজে পাব? দুর্বৃত্ত মগরা মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় হেন অপকর্ম নেই যা তারা করে চলেছে, গত ২৫ আগস্ট মাসে মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে পুলিশ ও সেনাক্যাম্পে তথাকথিত রোহিঙ্গাদের হামলার অজুহাতে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী রাখাইন রাজ্য আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিল। গণহত্যাকালে তারা জাতিগত নিধনযজ্ঞ শুরু করল। হাজার হাজার রোহিঙ্গা নারী পুরুষ শিশু সেই নিধনযজ্ঞে নির্মম বলি হলো। মানবতার নৈতিক মুল্যবোধ ভূলুণ্ঠিত হলো। ঘর থেকে তরুণীদের চুলের ঝুটি ধরে বাইরে দিবালোকে প্রকাশ্যে গণধর্ষণ করল । কারও কারও যৌনাঙ্গে বন্দুকের নল ঢুকিয়ে দিয়ে নির্মম পৈচাশিকতার চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ ঘটালো। সেই শ্বাপদ বিকৃত উল্লাসে মানবতার কণ্ঠ হারিয়ে গেল। আর হারিয়ে গেল নারী শিশুর আর্তনাদ আর পুরুষের প্রাণঘাতী হাহাকার ।
হানিফ পরিবহনের কোচটি এতক্ষণ মেঘনার ওপর দিয়ে ব্রিজ অতিক্রম করেছে। শীতের মেঘনা নদী আদিগন্ত কুয়াশাচ্ছন্ন। ধুসর স্মৃতির পাতায় যেন বিষণ্ন শিশির পড়ছে। আমি কানে হেডফোন বাঁধলাম। চিত্রাসিংয়ের গান হচ্ছে “স্মৃতির মণি মালা সবার চেয়ে দামী কিছু তো ভুলিনি আমি”। মনে পড়ছে সেই মিায়ানমারের আকিয়াব নৌবন্দরে কথা। আমি সামছুদ্দিন বয়স চল্লিশোর্ধ বাড়ি সাভার। বর্তমানে আমি বিপত্নীক। স্ত্রী মারা গেছে বেশ কয়েক বছর হলো। আর বিয়েথা করা হয়নি। আমার সংসারে কেবল আমার বৃদ্ধ মা আছেন। এক সময় আমি কাঠের ব্যবসা করতাম। শুনেছি আমার পুর্বপুরুষরাও কাঠের ব্যবসা করতেন। আমি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাস বিষয়ে পাসকোর্সে এমএ পাশ করি। বর্তমানে সাভার বাজার রোডে আমার একটি কাঠের ফার্নিচারের দোকান আছে। আমার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যায়নকালীন বন্ধু জগদীশচন্দ্র দাস। আমি আর জগদীশ ব্যবসা উপলক্ষে বেশ কয়েকবার মিয়ানমার গিয়েছি। আগে ফরাশগঞ্জের কাঠ পট্টিতে আমাদের যৌথভাবে কাঠের ব্যবসা ছিল। এখন জগদীশ একাই ব্যবসা করে। ওর দোকানের নাম জগদীশ টিম্বার মার্ট। ও রেঙ্গুন থেকে বার্মাটিক অর্থাৎ সেগুন কাঠ আমদানি করে। ওর দোকানের বার্মাটিক এই ফরাশগঞ্জ বাজার থেকে দেশের বিভিন্ন অংশে পাইকারিভাবে চালান দেওয়া হয় ।
আমি জগদীশের সাথে কয়েকবার মিয়ানমারে আরাকান আকিয়াফসহ বেশ কয়েকটি পর্যটন স্পটে গিয়েছি। বার্মা মুল্লুককে আমার অনেক কাছের মনে হয়। আমার পুর্বপুরুষরাও কলকাতা খিদিরপুর ডকইয়ার্ড থেকে রকেট স্টিমার করে রেঙ্গুন যেতেন। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের আমি একজন একনিষ্ঠ পাঠক। তাঁর বিখ্যাত উপন্যাস ‘শ্রীকান্ত’ বেশ কয়েকবার পড়েছি। সেই থেকে শ্রীকান্তের মত বার্মা মুল্লুকে ভ্রমণ করার একটা ইচ্ছা আমার বরাবরই ছিল। শহীদুল্লা কায়সারের সংশপ্তক উপন্যাসের খলনায়ক দুর্বৃত্ত রমজানের কথা মনে আছে। সেই রমজান চরিত্রে আমি মগজলদস্যুদের প্রতিচ্ছবি খুঁজে পাই। আমি আর জগদীশ আকিয়াবের বেশ ধনী কাঠের ব্যবসায়ী আব্দুল করিমের সঙ্গে আমাদের ব্যবসায়িক সম্পর্কে গড়ে ওঠে। শুধু তাই নয়, আমাদের মধ্যে একটি সৌহার্দ্যপুর্ণ হৃদ্যিক বন্ধনও গড়ে উঠে। সে মিয়ানমারে আমাদের বিশেষ পারিবারিক বন্ধুত্বের স্থান দখল করে নিল। করিম আকিয়াবে নিজের সুরম্য দ্বিতল বাড়িতে স্ত্রী রহিমা খাতুন আর এক কন্যা মরিয়মকে নিয়ে বেশ সুখে শান্তিতেই বাস করত। করিমের গ্রামের বাড়ি আকিয়াবের মঙভূতে। সে মাঝে মাঝে স্বপরিবারে সেখানে বেড়াতে যায়। বিশেষ করে শীতের সময় । পিঠাপুলি আর খেজুরের রস খাওয়ার জন্য। আর যায় ঈদুল আযহার সময়, গরীব আরাকানিদের মাঝে কুরবানীর মাংস বিরতণ করার জন্য। এখানকার অধিকাংশ জনগোষ্ঠীই ইসলাম ধর্মাবলম্ব। আরাকানের গ্রামগুলো আমাদের বাংলাদেশের গ্রামের মতই। জীবনাচারণও একই রকম। করিম বয়সে আমাদের চেয়ে বেশ কয়েক বছর বড় হবে। করিমের সঙ্গে একই বাড়িতে বাস করত তার একমাত্র শ্যালিকা সামসুন্নাহার। সামসুন্নাহার উচ্চ মাধ্যমিক শ্রেণির দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী ছিল।
মধ্যযুগীয় জীবনাচরণে অভ্যস্ত রাখাইন অঞ্চলটি হচ্ছে একটি অনগ্রসর দরিদ্র অঞ্চল। শিক্ষার আলোহীন একটি চরম পশ্চাৎপদ মুসলিম জনগোষ্ঠী অধ্যুষিত এলাকা। পাদপ্রদীপের আলোর নিচে পার্শ্ববর্তী আকিয়াব ছিল একটি ঐতিহাসিক পুরাতন বাণিজ্যিক শহর। এখানকার জনগোষ্ঠী মোটামুটি সিভিলাইজড শিক্ষিত । সামসুন্নাহারের সাথে আমার পর্যায়ক্রমে একটি বিনিসুতী মালার মতোই একটা পবিত্র বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ও জানে আমি বিপত্নীক, একটু বয়সও হয়েছে তথাপি তবু বলতে দ্বিধা নেই হৃদয়ের সম্পর্ক তো বয়স ঘিরে গড়ে ওঠে না। হৃদয়বৃত্তির কথাই এখানে শেষ কথা ।
শামসুন্নাহার তার রহিমা ভাবিকে নিয়ে আমাকে আর জগদীশকে নিয়ে, অবশ্যই মরিয়মকে নিয়ে মিয়ানমাররের বিভিন্ন পর্যটন স্পট আমাদের ঘুরিয়ে দেখিয়েছে। সাথে করিম প্রায়শই অনুপুস্থিত ছিল। কারণ সে ছিল একজন ব্যতিব্যস্ত ব্যবসায়ী। খুব একটা সময় দিতে পারত না ।
আব্দুল করিম কেবল একজন সফল ব্যবসায়ীই ছিল না। একজন আধুনিক মনমানসিকতা সম্পন্ন সংবেদনশীল দিলদরিয়া হৃদয়ের মানুষও ছিল বটে। সে বেশ ভোজনবিলাশী । রহিমা ভাবিও সমঝদার সুগৃহিনী বটে। মায়ানমারের খাবার তালিকায় আমাদের দেশের মতোই ডালভাত মাছই মুখ্য। আমাদের মতোই ইলিশ মাছ এখানে বেশ জনপ্রিয়। বিভিন্ন রকম ছোট মাছ, মুরগির মাংস, বিভিন্ন রকম শাকসবজি। এমকি কলমী শাকও আছে । বিভিন্ন বাঙালীয়ানা খাবার দিয়েই আমরা আপ্যায়িত হতাম ।
শামসুন্নাহার প্রায়শই আমাকে খুনসুটি আর কটাক্ষ করে বলত, ‘শামসু ভাই আমাদের ইলিশ মাছ আপনাদের দেশের ইলিশ মাছের চেয়েও বেশি সুস্বাদু।' আমি আমার দেশকে কিছুতেই খাটো করতে রাজি নই। বেশ চ্যালেঞ্জের সুরেই বললাম, *আমাদের পদ্মার ইলিশ বিশ্বের শ্রেষ্ঠ সুস্বাদু ইলিশ মাছ।' শামসুন্নাহার তৎক্ষণাৎ চালেঞ্জ গ্রহণ করে প্রত্যুত্তরে বলত, ‘তাহলে আমাদের ইলিশ মাছ আপনাদের দেশে ঠকবাজি ব্যবসায়ীরা পদ্মার ইলিশ বলে আমদানি করে চালিয়ে দেয় কেন? আমরা তো আপনাদের ইলিশ আমদানি করি না।।

চলবে
পরবর্তি পর্বের জন্য পেইজটিতে লাইক দিয়ে সাথে থাকুন
আপনার অনুভূতি কমেন্টে জানান
সংগৃহিত Mayulibrary

Address

Chakria

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rohingya Violence News TV posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Rohingya Violence News TV:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share