Vromon Raja

Vromon Raja GREAT THINGS NEVER CAME FROM COMFORT ZONES. IT IS TIME TO TRAVEL WITH VROMON RAJA. (ভ্রমণ রাজা)

27/09/2020
😍😍😍!!
22/09/2020

😍😍😍!!

21/09/2020

Waterfalls are one of the many wonders that our natural world holds. They are majestic and enticing; their beauty just demands to inspire awe. Being in the vicinity of waterfalls, one might feel overwhelmed by its marvelous presence.

20/09/2020
15/09/2020

ভ্রমণ করুন - ভ্রমন রাজার সাথে আরো সহজে এবং কম খরছে ।

15/09/2020

শাহজালাল (র:) আর শাহপরান (র:) এর পূণ্যভূমি সিলেটের পর্যটন স্থানগুলো খুব সহজেই ঘুরে দেখতে ভ্রমণ রাজা - Vromon Raja আপনাদের জন্য নিয়ে আসছে সব ধরণের সুবিধা। বিস্তারিত জানতে পেইজের ইনবেক্সে নক করুন।

02/09/2020

Adventure is worthwhile

বাবার ৪০ তম জন্মদিনে বাবার সাথে জ্যাকসন হওল্ডিং ৩ বছর বয়সী এই বৃটিশ বাচ্চাটি সর্বকনিষ্ঠ মানুষ হিসেবে সুইজারল্যান্ড-ইতালি...
10/08/2020

বাবার ৪০ তম জন্মদিনে বাবার সাথে জ্যাকসন হওল্ডিং ৩ বছর বয়সী এই বৃটিশ বাচ্চাটি সর্বকনিষ্ঠ মানুষ হিসেবে সুইজারল্যান্ড-ইতালি বর্ডারে অবস্থিত পিজ বাদিলে মাউন্টেইন (১০,০০০ ফিট) পাহাড় আরোহন করার রেকর্ড করেছে।

পুরো ট্রিপে তার সাথে ছিলো তার সাত বছর বয়সী বোন ফ্রেয়া, মা জেসিকা (৪১ বছর) এবং বাবা লিও (৪০ বছর) যিনি কিনা প্রফেশনাল ক্লাইম্বার।

জ্যাকসনের সাথে জ্যাকসনের বোন ফ্রেয়াও বিনা সহায়তায় পাহাড়ে আরোহন করা কনিষ্ঠতম ব্যাক্তি হিসেবে রেকর্ড করে। বাবা লিওয়ের ৪০তম জন্মদিন উৎযাপন করতে তার পরিবার এমন সামিটে অংশগ্রহন করেন।

ধামতুয়া ঝর্না ©MD Hasan
08/08/2020

ধামতুয়া ঝর্না

©MD Hasan

সিক্ষং ঝর্না ©MD Hasan
08/08/2020

সিক্ষং ঝর্না

©MD Hasan

নৌকাতেই যাঁদের ঘরবাড়ি, নৌকাতেই বসতি।যাযাবর জনগোষ্ঠির বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে বেদে সম্প্রদায়ের লোকজন অন্যতম। স...
07/08/2020

নৌকাতেই যাঁদের ঘরবাড়ি, নৌকাতেই বসতি।

যাযাবর জনগোষ্ঠির বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে বেদে সম্প্রদায়ের লোকজন অন্যতম। সুনামগঞ্জের দিরাইয়ে আমার নিজ গ্রামে শতাধিক বেদে সম্প্রদায়ের মানুষের বসবাস। এদের একটা অংশ ডাঙ্গায় স্থায়ীভাবে বসবাস করলেও আরেকটা অংশ নৌকায় ভাসমান অবস্থায় বসবাস করে। ছোটবেলা থেকেই তাঁদের এভাবে নৌকায় ভাসমান অবস্থায় জীবনযাপন করতে দেখে আসছি। যেন আধুনিকতার এতটুকু ছোঁয়া লাগেনি মানুষগুলোর মধ্যে। নৌকাতেই গড়ে তুলেছে নিজেদের বসতি, নিজেদের ঘরবাড়ি। ছবিগুলো তোলার সময় সাকিবা নামের এক শিশুর কাছে জানতে চেয়েছিলাম, সে খেলাধুলা কোথায় করে। সাকিবা জানায়, সে নৌকাতেই খেলাধুলা করে, নৌকাতেই সময় কাটায়। অন্য দশটা শিশুর জীবনযাপন থেকে সাকিবার জীবনযাপন যেমন ভিন্ন, তেমনি অন্য দশজন মানুষের চেয়ে সাকিবার মা-বাবার জীবনযাপনও যেন ভিন্ন।

© Debashis Roni

জীবনে  প্রথম দেখলাম দোতলা মাটির ঘর 😍😍লোকেশনঃ গুথুমা, পরশুরাম, ফেনীছবিঃ Abdullah Al Masud Tareq
04/08/2020

জীবনে প্রথম দেখলাম দোতলা মাটির ঘর 😍😍
লোকেশনঃ গুথুমা, পরশুরাম, ফেনী

ছবিঃ Abdullah Al Masud Tareq

স্মৃতির অবগাহন 😑©MD Maidul Islam
04/08/2020

স্মৃতির অবগাহন 😑

©MD Maidul Islam

অপরুপ কাপ্তাই লেক-রাংগামাটি ❤❤❤ #রাংগামাটির ©wasif taisif
03/08/2020

অপরুপ কাপ্তাই লেক-রাংগামাটি ❤❤❤

#রাংগামাটির


©wasif taisif

সিরিয়া থেকে অধিকৃত ফিলিস্তিনের উত্তরে প্রবাহিত বানিয়াস নদী।
02/08/2020

সিরিয়া থেকে অধিকৃত ফিলিস্তিনের উত্তরে
প্রবাহিত বানিয়াস নদী।

Dear followers, EID MOBARAK TO YOU.ভ্রমণ রাজা - Vromon raja
01/08/2020

Dear followers,

EID MOBARAK TO YOU.

ভ্রমণ রাজা - Vromon raja

যতদূর চোখ যায় দুইদিকে কেবল সাদা পাথর, মাঝখানে স্বচ্ছ নীল জল আর পাহাড়ে মেঘের আলিঙ্গন। যেন অপরুপ এক স্বর্গরাজ্য। সব মিলিয়ে...
31/07/2020

যতদূর চোখ যায় দুইদিকে কেবল সাদা পাথর, মাঝখানে স্বচ্ছ নীল জল আর পাহাড়ে মেঘের আলিঙ্গন। যেন অপরুপ এক স্বর্গরাজ্য। সব মিলিয়ে অদ্ভূত এক সৌন্দর্যের ক্যানভাস।

ভোলাগঞ্জ- সধাপাথর সিলেট
bholagonj Sylhet

©Aminul islam Himel

রংপুরের শ্যামপুরে দেশের ৫০০ বছরের প্রাচীন ছোট মসজিদ :ইতিহাস ঐতিহ্যের সমৃদ্ধ ভান্ডা‌রে ভরপুর এক জনপদের নাম রংপুর। এই জেলা...
30/07/2020

রংপুরের শ্যামপুরে দেশের ৫০০ বছরের প্রাচীন ছোট মসজিদ :

ইতিহাস ঐতিহ্যের সমৃদ্ধ ভান্ডা‌রে ভরপুর এক জনপদের নাম রংপুর। এই জেলায় রয়েছে প্রাচীন স্থাপত্যের অনেক ঐতিহাসিক নির্দশন। এমনই একটি কালের সাক্ষী দাঁড়িয়ে আছে মোঘল স্থাপত্য শৈলীর নির্দশন রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নে শ্যামপুরের ঐতিহাসিক আকন্দপাড়ার প্রাচীন মসজিদ।

শৈল্পিক আঁচরে তৈরী ছোট ছোট ইটের গাঁথুনির বিন্যাসে নির্মিত মসজিদটির চোখ ধাঁধাঁনো দৃষ্টিনন্দন কারুকার্য নজর কারার মতো। স্বল্প পরিসর জায়গায় দাঁড়িয়ে থাকা এই মসজিদের আয়তন নিয়ে রয়েছে কৌতুহলী নানা মত। এর উত্তর-দক্ষিণে ৬ ফুট ৭ ইঞ্চি দীর্ঘ এবং পূর্ব পশ্চিমে ১১ ফুট ৯ ইঞ্চি প্রস্ত কাঠামো। এর দেয়াল ১ ফুট ১১ ইঞ্চি প্রস্ত। আয়তনে এত ছোট মসজিদ দেশের আর কোথাও নেই বলে জনমনের বিশ্বাস।

ঐতিহাসিক এই নিদর্শনটির অবস্থান রংপুরের বদরগঞ্জ উপজেলার শ্যামপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে প্রায় এক কিলেমিটার দক্ষিণে গোপালপুর ইউনিয়নে। এই ইউনিয়নের আকন্দপাড়ার নান্দিনার দিঘীর পাড় থেকে মাত্র ৩শ গজের ব্যবধানে প্রাচীন জরাজীর্ন এই মসজিদটি দাঁড়িয়ে প্রাচীন ঐতিহ্যের জানান দিচ্ছে। গ্রামের মেঠোপথের পাশেই বাঁশ বাগানের ভিতর লতাগুল্ম আর জঙ্গলে ভরা মসজিদটি বটবৃক্ষের বেষ্টনে এখন ভুতুরে পরিবেশে দাঁড়িয়ে আছে। মসজিদটি বর্তমানে পরিত্যক্ত অব্যবহৃত অবস্থায় রয়েছে। কারুকার্যে খচিত মসজিদের মিনারসহ ভেঙে পড়েছে এর অবকাঠামো। মসজিদ বেয়ে উঠেছে বিরাট বটগাছের বেষ্টনি। এই বটবৃক্ষের ভারে খসে পড়েছে ইট। ভেঙে পড়েছে এর দেয়ালের বিভিন্ন অংশ। বর্তমানে মসজিদের কোল ঘেঁষে দুটি কবর রয়েছে। ছোট ছোট ইটের গাঁথুনির গুচ্ছমালায় তৈরি প্রাচীন মোঘল স্থাপত্যের নিদর্শন এই মসজিদ। সময়ের পরিক্রমায় সংস্কারের ছোঁয়া লাগেনি র্দীঘদিন। অযত্ন-অবহেলা আর সংরক্ষণের উদ্যোগ না থাকায় বর্তমানে প্রাচীন এই মসজিদটি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। মসজিদটি দেখতে প্রায়ই বিভিন্ন স্থান থেকে কৌতুহলী দর্শনাথীদের আগমন ঘটে এখানে। এবিষয়ে কথা বলেন স্থানীয় গবেষক জাহাঙ্গীর আলম। তিনি জানান, মতান্তরে এই মসজিদটির বয়স অন্ততঃ চার থেকে পাঁচ’শ বছরের মত হবে। এখানকার পূর্ব পুরুষদের মতে এই অঞ্চলে এতো ছোট মসজিদ আর নেই। এর জমির পরিমাণ ও আকার-আয়তন খুবই তাৎপর্য পূর্ণ ভাবে কম। তিনি আরো জানান, মসজিদের উত্তর দক্ষিণে ৬ ফুট ৭ ইঞ্চি ও পূর্ব পশ্চিমে ১১ ফুট ৯ ইঞ্চি। দেয়াল ১ ফুট ১১ ইঞ্চি প্রস্ত। একটি প্রবেশ পথ ও মেহরাব রয়েছে। মসজিদটি এতই ছোট যে এখানে ঈমামসহ ৩-৪জন নামাজ পড়তে পারতেন। মসজিদটির মিনার ভেঙে পড়েছে। বর্তমানে মসজিদটিকে ঘিরে বিরাট বটগাছের বহর বেয়ে উঠেছে। প্রাচীন এই নিদর্শনটি সংরক্ষণ ও সংস্কারে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানিয়েছেন এলাকাবাসী।

তানজানিয়ার নাম কি কেউ শুনেছেন? আফ্রিকার পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত একটি দেশ। যদিও আফ্রিকার অন্যান্য দেশগুলোর মতো এত জনপ্রিয়...
29/07/2020

তানজানিয়ার নাম কি কেউ শুনেছেন? আফ্রিকার পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত একটি দেশ। যদিও আফ্রিকার অন্যান্য দেশগুলোর মতো এত জনপ্রিয় না তানজানিয়া আমাদের দেশের মানুষের কাছে, অনেকের কাছেই নামটা নতুন। তবু দুই ধরনের মানুষের কাছে এর আলাদা বিশেষত্ব আছে, এক যারা দেশবিদেশে ঘুরাঘুরি করতে পছন্দ করেন, আর দুই যারা বাইরের দেশের ইসলামিক অ্যাকটিভিটির ব্যাপারে খবর রাখেন টুকটাক।

ভ্রমণপিপাসুদের জন্যে দেশটি আকর্ষণীয় হবার কারন আফ্রিকা মহাদেশের সর্ববৃহৎ পর্বত ‘কিলিমানজারো’ তানজানিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চলে অবস্থিত, আফ্রিকার সর্ববৃহৎ হ্রদ ‘লেক ভিক্টরিয়ার’ অনেক বড় অংশও এখানে অবস্থিত। এছাড়াও দেশটির প্রধান আকর্ষণ হিসেবে আছে জানজিবার দ্বীপপুঞ্জ, রয়েছে সেরেঙ্গেটি এবং গোরংগরো নামের জনপ্রিয় দুটি সাফারি পার্ক যেগুলো কিনা পৃথিবীজুড়ে পর্যটকদের ভ্রমণ লিস্টের উপরের কাতারে জায়গা করে নেয়।

খ্রিস্টানপ্রধান দেশ হলেও মুসলমানদের সক্রিয়তা সেখানে খুবই লক্ষণীয়। ফেসবুকের কল্যাণে অনেকেই হয়তো দেখে থাকবেন সেখানে স্টেডিয়ামের মধ্যে কুরআন তেলাওয়াতের প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। ক্রিকেট ফুটবল অথবা কনসার্টে তো আমরা এমনটা প্রায়ই দেখি কিন্তু পবিত্র কুরআনের তেলাওয়াত শুনার আকাঙ্ক্ষায় এত বিপুল সংখ্যক দর্শকের উপস্থিতি অন্য কোথাও খুব একটা লক্ষ করা যায় না।

আমার জীবনের দীর্ঘ একটা সময় ওখানে কাটে, প্রায় ১০ বছর। অনেক কাছ থেকে তাদের সাথে মেশার সুযোগ হয়, তাদের লাইফস্টাইল, চলাফেরা, কালচার, ভালো খারাপ মোটামুটি সবকিছুই দেখেছি। সেগুলো নিয়ে অন্য একদিন আলোচনা করবো। আজ শুধু ওদের একটা অভ্যাসের কথাই বলি।

অর্থনৈতিকভাবে তানজানিয়ার অবস্থা খুব একটা উন্নত নয়, গরীব দেশই বলা চলে। কিন্তু তাদের একটা অভ্যাস আছে খুবই প্রশংসনীয় যা আমি টের পাই প্রথম প্রথম বাজার করতে যেয়ে। শাক সবজি যাই কিনি না কেন ওজন করার পর ওরা সব সময় একটু বেশি ব্যাগের মধ্যে ভোরে দেয়। প্রথম প্রথম খুব অবাক হতাম, পরে আব্বুকে জিজ্ঞেস করলে বলে ওরা সবসময় খুব সতর্ক থাকে কখনো যেনো ওজনে কম না হয়, এজন্যই সেফ সাইডে থাকার জন্য ওজন করার পরও একটু বেশিই দিয়ে দেয়।

ক্ষুদ্র এই প্র্যাকটিসটা অনেকেই হয়তো হালকাভাবে নিবেন, কিন্তু ইসলামে যে এই ব্যপারটায় কতটা জোর দাওয়া হয়েছে তা হয়তো আমরা অনেকেই উপলব্ধি করতে পারি না।

পবিত্র কুরআনে মাপ ও ওজনে কম করাকে হারাম করা হয়েছে এবং এই ব্যপারে সাবধান করে অনেকগুলো আয়াত নাযিল হয়েছে।

“ধ্বংস যারা পরিমাপে কম দেয় তাদের জন্য।”
(সূরাঃ আল-মুতাফফিফীন ৮৩:১)

তবে আয়াতে উল্লেখিত تَطْفِيْفٌ শুধু মাপ ও ওজনের মধ্যেই সীমিত থাকবে না; বরং মাপ ও ওজনের মাধ্যমে হোক, গণনার মাধ্যমে হোক অথবা অন্য কোন পন্থায় প্রাপককে তার প্রাপ্য কম দিলে তা تَطْفِيْفٌ এর অন্তর্ভুক্ত হয়ে হারাম হবে। সুতরাং প্রত্যেক প্রাপকের প্রাপ্য পূর্ণমাত্রায় দেয়াই যে আয়াতের উদ্দেশ্য এ কথা বলাই বাহুল্য।

এছাড়াও কুরআনের বিভিন্ন জায়গায় এ নিয়ে সাবধান করা হয়েছে।

“ওজনে বাড়াবাড়ি করো না, ঠিক ঠিকভাবে ইনসাফের সাথে ওজন করো এবং পাল্লায় কম করে দিয়ো না।”
(সূরা আর-রহমান: ৮–৯)

“ইনসাফ সহকারে পুরো ওজন ও পরিমাপ করো। আমি কাউকে তার সামর্থের চাইতে বেশীর জন্য দায়িত্বশীল করি না।”
(সূরা আল-আনআমঃ ১৫২)

“মাপার সময় পুরো মাপবে এবং সঠিক পাল্লা দিয়ে ওজন করবে।”
(সূরা আল-ইসরা: ৩৫)

“যারা লোকদের কাছ থেকে মেপে নেয়ার সময় পূর্ণমাত্রায় গ্রহণ করে। আর যখন তাদেরকে মেপে দেয় অথবা ওজন করে দেয় তখন কম দেয়। তারা কি দৃঢ় বিশ্বাস করে না যে, নিশ্চয় তারা পুনরুত্থিত হবে, এক মহা দিবসে?”
(সূরাঃ আল-মুতাফফিফীন ৮৩:২-৫)

শু'আইব (আ) সম্প্রদায়ের ওপর এ অপরাধের কারণে আযাব নাযিল হয় যে, তাদের মধ্যে ওজনে ও মাপে কম দেওয়ার রোগ সাধারণভাবে ছড়িয়ে পড়েছিল এবং শু'আইব (আ) এর বারবার নসীহত করা সত্বেও এ সম্প্রদায়টি এ অপরাধমূলক কাজটি থেকে বিরত থাকেনি।

হাদীসে বর্ণিত হয়েছে যে, যে জাতিই মাপ ও ওজনে কম দেবে, সে জাতিই দুর্ভিক্ষ, কঠিন খাদ্য-সংকট এবং শাসকগোষ্ঠীর অত্যাচারের শিকার হবে। (ইবনে মাজাহ ৫০১৯নং, সিলসিলাহ সহীহাহ ১০৬নং)

অনেকেই এখন ইসলামের নিয়মকানুনকে কঠিন মনে করে এবং এখনকার সময়ের জন্য অকার্যকর মনে করি। আমাদের শিক্ষা নেওয়া উচিত আফ্রিকার এই গরীব দেশের মানুষরা যদি আল্লাহর এই বিধানকে নিজেদের নিত্যদিনের অভ্যাসে পরিণত করতে পারে তাহলে অন্যরা কেন পারবে না।

আমরা যেন ভুলে না যাই রিযিকের মালিক আল্লাহ।
“হে মুমিনগণ, আহার কর আমি তোমাদেরকে যে হালাল রিযক দিয়েছি তা থেকে এবং আল্লাহর জন্য শোকর কর, যদি তোমরা তাঁরই ইবাদাত কর।”
(সূরাঃ আল-বাকারা ২:১৭২)

আল্লাহ আমাদের সকলকে হালাল ইনকামের এবং দেশ বিদেশে ঘুরে তার অপূর্ব সুন্দর সৃষ্টির নিদর্শন দেখতে পারার তৌফিক দান করুক, আমিন।

🖌Sadman Sakib Sifat

বগালেক 😍😍😍
29/07/2020

বগালেক 😍😍😍

29/07/2020

বাংলাদেশ - BANGLADESH

ভালো থেকো ফুল, মিষ্টি বকুল, ভালো থেকো।
ভালো থেকো ধান, ভাটিয়ালি গান, ভালো থেকো।
ভালো থেকো মেঘ, মিটিমিটি তারা।
ভালো থেকো পাখি সবুজ পাতারা।
ভালো থেকো চর, ছোট কুড়ে ঘর, ভালো থেকো।
ভালো থেকো চিল, আকাশের নীল, ভালো থেকো।
ভালো থেকো পাতা, নিশির শিশির।
ভালো থেকো জল, নদীটির তীর।
ভালো থেকো গাছ, পুকুরের মাছ, ভালো থেকো।
ভালো থেকো কাক কুহুকের ডাক, ভালো থেকো।
ভালো থেকো মাঠ, রাখালের বাশিঁ।
ভালো থেকো লাউ, কুমড়োর হাসি।
ভালো থেকো আম, ছায়া ঢাকা গ্রাম, ভালো থেকো।
ভালো থেকো ঘাস, ভোরের বাতাস, ভালো থেকো।
ভালো থেকো রোদ, মাঘের কোকিল,
ভালো থেকো বক আড়িয়ল বিল,
ভালো থেকো নাও, মধুমতি গাও,ভালো থেকো।
ভালো থেকো মেলা, লাল ছেলেবেলা, ভালো থেকো।
ভালো থেকো, ভালো থেকো, ভালো থেকো।

সিলেট শহর থেকে জাফলং রোড ধরে ১০ কিমি এর মতো এগুলেই শাহপরান মাজার গেট পেরুনোর পর পরই খাদিম চৌমুহনা। খাদিম চৌমুহনা থেকে হা...
28/07/2020

সিলেট শহর থেকে জাফলং রোড ধরে ১০ কিমি এর মতো এগুলেই শাহপরান মাজার গেট পেরুনোর পর পরই খাদিম চৌমুহনা। খাদিম চৌমুহনা থেকে হাতের ডানদিকে চলে গেছে রাস্তা। রাস্তা ধরে সামনে গেলে খাদিমনগর চাবাগানের শুরু। বাগানের রাস্তা ধরে আরেকটু সামনে গেলে একটা কালভার্ট। কালভার্ট পেরিয়ে বামের রাস্তা না ধরে পথ ধরে এগিয়ে যেতে থাকলে আরো চা বাগান, চা বাগানের পর প্রাকৃতিক বনের হাতছানি। মুল সড়ক থেকে উত্তরের দিকে পাকা, কাঁচা ও ইট বিছানো পাঁচ কিমি পথ পেরুনোর পর খাদিমনগর রেইনফরেস্টের শুরু। পূর্বে ছড়াগাঙ্গ ও হাবিবনগর, পশ্চিমে বরজান ও কালাগুল, উত্তরে গুলনি, দক্ষিনে খাদিমনগর এই ছয়টি চা বাগানের মাঝখানে ১৬৭৩ একর পাহাড় ও প্রাকৃতিক বনের সমন্বয়ে গড়ে উঠা এই রেইনফরেস্টটি জাতীয় উদ্যান বলে সরকারী স্বীকৃতি পেয়েছে এবং ইউএসএইড এর সহায়তায় এর ব্যবস্থাপনা পরিচালিত হচ্ছে।

খাদিমনগর ন্যাশনাল পার্ক (Khadimnagar National Park) এ হাঁটার জন্য ৪৫ মিনিট ও দুই ঘন্টার দুটো ট্রেইল আছে। বনবিভাগের বিট অফিসের সামনে ট্রেইল দুটোর মানচিত্র দেয়া আছে, এ ছাড়া স্থানীয় কাউকে গাইড হিসাবে ও সাথে নেয়া যেতে পারে।


#খাদিম_নগর_জাতীয়_উদ্যান

28/07/2020

লালাখালের প্রেমে পড়ে গেলাম ।

মেঘালয় পর্বত শ্রেনীর সবচেয়ে পুর্বের অংশ জৈন্তিয়া হিলসের ঠিক নীচে পাহাড়, প্রাকৃতিক বন, চা বাগান ও নদীঘেরা একটি গ্রাম লালাখাল, সিলেট জেলার জৈন্তিয়াপুর উপজেলায়। জৈন্তিয়া হিলসের ভারতীয় অংশ থেকে মাইন্ডু ( Myntdu) নদী লালাখালের সীমান্তের কাছেই সারী নদী নামে প্রবেশ করেছে এবং ভাটির দিকে সারীঘাট পেরিয়ে গোয়াইন নদীর সাথে মিশেছে। লালাখাল থেকে সারীঘাট পর্যন্ত নদীর বারো কিমি পানির রঙ পান্না সবুজ- পুরো শীতকাল এবং অন্যান্য সময় বৃষ্টি না হলে এই রঙ থাকে। মুলতঃ জৈন্তিয়া পাহাড় থেকে আসা প্রবাহমান পানির সাথে মিশে থাকা খনিজ এবং কাদার পরিবর্তে নদীর বালুময় তলদেশের কারনেই এই নদীর পানির রঙ এরকম দেখায়।সারীঘাটে নাজিমগডরিসোর্টএরএকটি বোট স্টেশন আছে। এখান থেকে ও বিভিন্ন ধরনের ইঞ্জিন চালিত নৌকা নিয়ে লালাখাল যাওয়া যায়। লালাখালে সারী নদীর তীরে নাজিমগড়ের একটি মনোরম রেস্টুরেন্ট রয়েছে- ‘রিভার কুইন’ । সব অতিথিদের জন্যই এটি উন্মুক্ত। রিভারকুইন রেস্টুরেন্টের পাশেই রয়েছে ‘এডভেঞ্চার টেন্ট ক্যাম্প ‘ । এডভেঞ্চার প্রিয় পর্যটকরা এখানে রাত্রিযাপন করতে পারেন। নদীপেরিয়ে লালাখাল চা বাগানের ভেতর দিয়ে রয়েছে প্রাকৃতিকভাবে গড়ে উঠা হাঁটার পথ ( ট্রেকিং ট্রেইল) । এছাড়া পেছনে পাহাড়ের ঢাল ও চুঁড়োয় গড়ে উঠেছে নাজিমগড়ের বিলাসবহুল নতুন রিসোর্ট ‘ওয়াইল্ডারনেস’। আবাসিক অতিথি ছাড়া এখানে প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত। সরাসরি গাড়ী নিয়ে ও লালাখাল যাওয়া যায়। সারী ব্রীজ় পেরিয়ে একটু সামনেই রাস্তার মাঝখানে একটি পুরনো স্থাপনা।এটি ছিলো জৈন্তিয়া রাজ্যের রাজকুমারী ইরাবতীর নামে একটি পান্থশালা। এর পাশ দিয়ে হাতের ডানের রাস্তায় ঢুকে সাত কিমি গেলেই লালাখাল। লালাখাল এ রিভার কুইন রেস্টুরেন্ট এর সামনে থেকে ও নৌকা নিয়ে জিরোপয়েন্ট ঘুরে আসা যায়।

26/07/2020

সেন্টমার্টিন দ্বীপ কেন এত সুন্দর 😍

#সেন্টমার্টিন

25/07/2020

কতইনা সুন্দর সাজেক ভ্যালি ❤



Work, Travel, Save, Repeat
25/07/2020

Work, Travel, Save, Repeat

Live with no excuses and travel with no regrets
25/07/2020

Live with no excuses and travel with no regrets


জইনপুর, সিলেট 😍
25/07/2020

জইনপুর, সিলেট 😍

ট্রাভেলিং করতে প্রচুর পছন্দ করি। তাই বলতে পারেন ট্রাভেলিং আমার নেশায় পরিনত হয়েছে। অনেক সময় সেমিস্টার  ফাইনালের একদিন আগে...
24/07/2020

ট্রাভেলিং করতে প্রচুর পছন্দ করি। তাই বলতে পারেন ট্রাভেলিং আমার নেশায় পরিনত হয়েছে। অনেক সময় সেমিস্টার ফাইনালের একদিন আগেও দুরের বা কাছের কোথাও গিয়ে ঘুরে আসতাম মাইন্ড ফ্রেশ করার জন্য।

ট্রাভেলিং মানুষকে হাসতে শিখায়, ভালো বাসতে শিখায়, কথা বলতে শিখায়, অজানা কে জানতে শিখায়, ভাবতে শিখায়।

ট্রাভেলিং করতে হলে তিনটে জিনিস নাকি থাকতে হয়।
১। মন মুগ্ধকর ভাষা।
২। মায়াবী চেহারা (ফর্সা নয়)
৩। অথবা টাকা।

টাকা থাকলে বাকি দুইটা না হলেও চলে, বিশ্ব ভ্রমণ করা যায়। তবে শুধু মাত্র টাকায় ভ্রমণ করলে ট্রাভেলার হওয়া যায়না টুরিস্ট হওয়া যায়।

টুরিস্টরা ঘুরতে গিয়ে হোটেলে থাকতে হয়। ভালো গাড়িতে ছড়তে হয়। ভালো খাওয়ার না খেলেতো মনে হয় ট্যুরই বৃথা গেলো। তবে টুরিস্টদের সবচেয়ে বড় না পাওয়া হচ্ছে, তারা যেখানে যায় সেখানকার প্রকৃত রুপ রহস্যের স্বাদ নিতে পারেনা।

কোন এলাকায় গিয়ে সেখানকার লোকাল মানুষদের সাথে মন খুলে আড্ডা না দিতে পারলে বা রাত বিরাতে ঘুরে বেড়াতে না পারলে সেই এলাকার চেহারা দেখা যাবেনা এটাইতো স্বাভাবিক। মেহমানের সামনে সবাই চেষ্টা করে একটু সাজানো গোছানো ভালো কিছু দেখাতে। ভালো আচার অনুষ্ঠান করতে,ভালো খাওয়াতে।

তবে ট্রাভেলারদের ব্যাপারটাই আলাদা। তারা যা পায় তাই খায়। যেখানে রাইত সেখানেই কাইত৷ নতুন নতুন বন্ধুত্ব জমে উঠে তাদের পরিচিত অপরিচিত মানুষের সাথে। তারা জানতে পারে এবং জানাতে পারে। তাই ট্রাভেলারদের মন-মুগ্ধকর ভাষা দক্ষতা এবং মায়াবী চেহারার অধিকারি হতে হয়, টাকা অল্প হলেও চলে ।

তখন ক্লাস ফাইভে পড়তাম। এক ঈদে চট্রগ্রামের মিরসরাইয়ের(নদুয়ার বাজার) নামক একটা গ্রামে গিয়েছিলাম আমি এবং আমার বন্ধু নজরুল। নজরুল এখন কোথায় আছে আমি জানিনা। ক্লাস সিক্সে সে আর আমার সাথে পড়াশোনা করেনি। আমাকে বলেছিলো ঢাকাতে গিয়ে কোন একটা এলাকায় যেন থাকবে। তখন মোবাইল ছিলোনা তাই ওর নাম্বার নেই আমার কাছে। তবে একবার নজরুলদের গ্রামে গিয়েছিলাম তাকে খুজতে, কিন্ত খুজে পাইনি। গ্রামের কেউ নাকি এই নামে কাউকে চিনেইনা। কষ্ট নিয়ে বাসায় ফিরে আসতে হয়েছিলো।

আমি নজরুলকে এখনো মনে মনে খুজে বেড়াই। পহাড়ি ঝর্নায় গেলে ওর কথা খুব বেশি মনে পড়ে।
আল্লাহর কাছে দোয়াকরি একটা বার হলেও যেন তার সাথে আমার দেখা হয়। হয়তো এখন সে অনেক বড় হয়ে গেছে। দেখলে চিনবো কিনা যানিনা।

আমার জিবনের প্রথম পাহাড়ি এলাকায় ভ্রমন সাথী ছিলো নজরুল। আমার এখনো মনে পড়ে প্রথম বার যখন পাহাড়ি ঝর্না দেখি( হুবহু এই ছবি গুলোর মত) আমি চিৎকার করে উঠি। আমি আগে কখনো এমন ঝর্না দেখিনি। আমি এতটা আনন্দ পেয়েছিলাম সেই আনন্দ টুকু এখনো খুজে বেড়াই বাংলাদেশের আনাচে কানাচে। ভ্রমণে গেলে এখনো আনন্দ পাই কিন্তু অই আনন্দটা আর পাইনা। সেই থেকে পাহাড়ের প্রতি আমার আলাদা এক ভালোবাসা। পাহাড়ে আমি খুজে পাই আমার সুখ, প্রশান্তি।

জান্নাতে নাকি পাহাড় আর ঝর্নাও আছে। এখন আমি জান্নাতেও যেতে চাই। দুনিয়ার পাহাড় আর ঝর্না দেখে নিজেকে সামলাতে পারিনা। আনন্দে আত্বহারা হই। না জানি জান্নাতের পাহাড় আর ঝর্না গুলো কত সুন্দর । সুবহানআল্লাহ

নজরুল তখন চট্রগ্রামে একটা মাদ্রাসায় পড়তো। মাদ্রাসা থেকে পালিয়ে রেল লাইন ধরে হেটে হেটে সে মিরসরাই চলে আসে। পথে রাত হয়ে গেলে পাহাড়ি এলাকায় একটা মসজিদে ঘুমিয়ে পড়ে। এলাকাবাসী পাঞ্জাবি গায়ে ছোট বাচ্চা দেখতে পেয়ে বুঝতে পেরে যায় ছেলেটি মাদ্রাসা থেকে পালিয়েছে।

ওই এলাকার নেতা মন্নান মিয়া (৩২) নজরুলকে তার বাসায় নিয়ে যায়। মন্নান মিয়া অসাধারণ একজন মানুষ। নজরুল কে রাতে খাইয়েছেন, গোসল করিয়েছেন, নতুন জামাও কিনে দিয়েছেন। প্রায় ১ সাপ্তাহ নিজের সাথে পাহাড়ি এলাকা ঘুরে দেখিয়েছেন। পরে মাদ্রাসায় খোজ খবর নিয়ে নজরুলকে পরিবারের কাছে তুলে দেন।

নজরুল আর কখনোই চট্রগ্রামের অই মাদ্রাসায় ফিরে যায়নি। সে এখন আমাদের সাথে ক্লাস ফাইভে পড়ে। এই গল্প গুলো সে আমাকে প্রায় প্রতিদিন ক্লাসে শোনাতো। মন্নান মিয়াকে নাকি সে ভুলতে পারেনা। তার নাকি মন্নান মিয়ার সাথে সেই এলাকা গুলো আবারো ঘুরে দেখার ইচ্ছে। তার কাছে গল্প গুলো শুনতে শুনতে আমারো খুব ইচ্ছে জাগলো মন্নান মিয়ার পাহাড়ি এলাকা ঘুরে দেখার।

কয়েকদিন পরেই ঈদ,সামনে লম্বা এক ঈদের ছুটি। আমি আর নজরুল প্লেন করি বাসার কাউকে না জানিয়েই মন্নান মিয়ার সেই গ্রামে চলে যাবো। বাসায় জানালে যেতে দিবেনা আমাদের। ঈদের সালামিতে পকেট গরম ছিলো। দুজন চলে গেলাম মন্নান মিয়ার গ্রামে। মন্নান মিয়াও জানতোনা আমরা যাবো। মন্নান মিয়া বাসায় বসে বসে সেমাই খাচ্ছিলো তখন আমরা গিয়ে হাজির। আমাদের দেখেই মন্নান মিয়া জড়িয়ে ধরলেন। মন্নান মিয়া যেন বিশ্বাস করতে পারছিলেন না, মানুষটা অনেক খুশি হয়েছিলেন।

আব্বুর নাম্বার আমার মুখস্থ ছিলো। উনি আব্বুকে কল দিয়ে সব খুলে বলেন। এটাও বলে রেখেছিলেন ঈদের ছুটি যতদিন থাকবে আমরা ওনার কাছেই থাকবো।

পাহাড়ি এলাকার ছোট বড় সব ঝর্নায় গিয়েছিলাম। পাহাড়িদের ঘরে গিয়েছিলাম। মন্নান ভাই পাহাড়িদের সাথে আমাদের পরিচয় করিয়ে দেন খালাতো ভাই বলে। তাই আমরাও ওনাকে মন্নান ভাই বলে ডাকি।

মন্নান ভাই এলাকার নেতা তাই যে ঘরেই গিয়েছি কিছুনা কিছু খেতে দিয়েছেন। পাহাড়ি ফল, পেপে, কলা। পাহাড়িরা একটা সাদা পানিয়ো দিয়েছিলো খাওয়ার জন্য। পানিটা কেমন যেন একটা গন্ধ, তাই আমি খাইনি। কিন্ত মন্নান ভাই ঢকঢক করে গিলে খায়। ওনার নাকি প্রচুর পছন্দ।

দিন নেই রাত নেই আমাদের নিয়ে পাহাড়ে পাহাড়ে ঘুরে বেড়িয়েছেন মন্নান ভাই। দুপুরে ঝর্নায় পাহাড়িদের সাথে গোসল করতাম। মাছ ধরতাম পাহাড়ি বাচ্চাদের সাথে। পাহাড়ি বাচ্চাগুলো কাকড়াও ধরতো। ওরা একটা কাকড়া পেলে আনন্দে ঝলমল করতো। দুপুরে আমি আর নজরুল জুম চাষিদের জুম ঘরে ঘুমিয়ে পড়তাম। মন্নান ভাই পাশেই বসে বসে চি খেতেন৷ রাতে চাদের আলোতে পাহাড়িদের উঠোনে পাহাড়ি গান হতো। কখনো কখনো দুর থেকে বেসে আসতো পাহাড়ি বাশীর সুর । সকালে বের হতাম আবার রাতে বাসায় ফিরতাম । আহা কি আনন্দটাই না পেয়েছিলাম। আনন্দের সময় গুলো খুব তারাতাড়িই যেন ফুরিয়ে যায়।

ঈদের ছুটিও শেষ হয়ে এলো। আমাদের আবার ক্লাসে ফিরতে হবে। মন্নান ভাই কয়েকদিন পর আমাদের বাসায় পৌছে দেন।

এরি মাঝে ক্লাস ফাইভের সমাপনী পরিক্ষাও শেষ। নজরুল ঢাকায় চলে যায়। জানিনা নজরুল এখন কোথায় আছে? কেমন আছে? মান্নান ভাই কোথায় তাও জানিনা। আমি আবার কখনো যেতে চাই সেই মন্নান ভাইয়ের গ্রামে (নদুয়ার বাজার) মিরসরাই, চট্রগ্রাম।

জুন-২০২০ এখনো ছুটি চলছে। কিন্তু এই ছুটি আমাদের বাচার জন্য। ঘরে বসে পুরোনো সৃতি গুলো মনে করেই বেচে থাকতে হবে। আমরা আবারো যাবো সেই জুম চাষিদের দেখতে। আবারো পাহাড়ি ঝর্নায় মাছ ধরবো। আবারো ঘুমাবো পাহাড়ি জুম ঘরে। আমরা আবারো বের হবো মুক্ত বাতাসের খোজে।

© Aminul Islam Himel

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Vromon Raja posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share