Tanvir Hossain,a Bengali and a Bangladeshi.

  • Home
  • Tanvir Hossain,a Bengali and a Bangladeshi.

Tanvir Hossain,a Bengali and a Bangladeshi. We actually start our journey exactly frm whr we belong.So don't be shy to share what you have truly.

Life is a way
29/03/2023

Life is a way

24/03/2023
14/03/2023

❤️❤️👍

❤️🙏Congratulations. Bangladesh
10/03/2023

❤️🙏Congratulations.
Bangladesh

এই দলটা হারুক জিতুক সবারই উচিত তাদেরকে ব্যাক করা। তরুনদের নিয়ে এই টি -২০ দলটা কিছুদিন একসাথে খেলতে পারলে দারুন কিছু হবে মনে হয়।
অভিনন্দন বাংলাদেশ❣️

❤️🙏🇧🇩এবারে সংগ্রাম। আমাদের মুক্তির সংগ্রাম।এবারের সংগ্রাম। স্বাধীনতার সংগ্রাম।জয় বাংলা।
07/03/2023

❤️🙏🇧🇩
এবারে সংগ্রাম। আমাদের মুক্তির সংগ্রাম।
এবারের সংগ্রাম। স্বাধীনতার সংগ্রাম।
জয় বাংলা।

05/03/2023
05/03/2023
04/03/2023

বঙ্গবন্ধু একাত্তরের মার্চেই বিকল্প সরকার পরিচালনা করেন

বাংলাদেশ কেবল স্বাধীনতা অর্জন নয়, প্রশাসন পরিচালনা, আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখা ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল রাখার জন্যও যে প্রস্তুত, সেটা স্পষ্ট হয়ে যায় ১৯৭১ সালের মার্চ মাসে অসহযোগ আন্দোলনের দিনগুলোতে। ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন, আজ থেকে এই বাংলাদেশে কোর্ট-কাছারি, আদালত-ফৌজদারি, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অনির্দিষ্টকালেল জন্য বন্ধ থাকবে। ...সেক্রেটারিয়েট, সুপ্রিমকোর্ট, হাইকোর্ট, জজকোর্ট, সেমি-গভর্নমেন্ট দপ্তর, ওয়াপদা কোনো কিছু চলবে না। ২৮ তারিখে কর্মচারীরা বেতন নিয়ে আসবেন।... যে পর্যন্ত আমার এই দেশের মুক্তি না হচ্ছে ততদিন খাজনা ট্যাক্স বন্ধ করে দেওয়া হলো- কেউ দেবে না।’

লক্ষণীয় যে বঙ্গবন্ধু তাঁর ভাষণে পূর্ব পাকিস্তান নয়, ‘বাংলাদেশ’ বলেছিলেন। প্রকৃতপক্ষে ১ মার্চ থেকেই বাংলাদেশ ভূখণ্ডে পাকিস্তান সরকার কিংবা মার্শাল ল’ কর্তৃপক্ষের কোনো নির্দেশ কার্যকর হচ্ছিল না। জেলা, মহকুমা ও থানা প্রশাসন এবং পুলিশ ও আইন শৃঙ্খলা বাহিনী (গোয়েন্দা বিভাগসহ) চলছিল ধানমণ্ডি ৩২ নম্বর সড়ক থেকে আসা নির্দেশ মোতাবেক। সচিবালয়ের কর্মকর্তারা বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে দেখা করে তাঁর নির্দেশনা অনুযায়ী কাজ করার অঙ্গীকার করে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক ও অন্যান্য ব্যাংকের শীর্ষ অফিসার এবং ব্যবসায়ীদের সংগঠনের নেতারাও একই পথে চলতে থাকেনন্মনে রাখতে হবে, সে সময় প্রতিদিন বঙ্গবন্ধুর বাসভবনে অসংখ্য মিছিল আসত এবং বঙ্গবন্ধু বাড়ির ব্যালকনি ও গেটে এসে জনগণের সঙ্গে দেখা করতেন, বক্তব্য রাখতেন। রাজনৈতিক ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারাও আসতেন। ১৬ মার্চ থেকে শুরু হয় ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে আলোচনা।

বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আলোচনার জন্য পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান ঢাকায় আসেন ১৫ মার্চ। বঙ্গবন্ধু তাকে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট নয়, ‘বাংলাদেশের অতিথি বা গেস্ট’ হিসেবে বর্ণনা করেন। সে সময় পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনীর ঢাকায় দায়িত্বপ্রাপ্ত জনসংযোগ কর্মকর্তা সিদ্দিক সালেক তাঁর ‘উইটনেস টু সারেন্ডার’ গ্রন্থে লিখেছেন, ‘ইয়াহিয়া ঢাকা বিমানবন্দর থেকে প্রেসিডেন্ট হাউসে কীভাবে যাবেন সেটা নিয়ে আলোচনার সময় ঢাকার বাঙালি পুলিশ সুপার আনন্দের সংবাদ দেন যে শেখ সাহেব To avoid embarrassment to his guest, ফার্মগেট চেকপোস্ট অপসারণে সদয়সম্মতি প্রদর্শন করেছেন।’ [পৃষ্ঠা ৫৯]

আমরা জানি, রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে অতিথি আসেন ভিন্ন রাষ্ট্র থেকে কোনো স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্রে। বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানকে ভিন্ন রাষ্ট্র এবং বাংলাদেশকে সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবেই গণ্য করেন।

ইয়াহিয়া খানের ঢাকায় আসার প্রাক্কালে সামরিক কর্তৃপক্ষ এমএলআর ১১৫ জারি করে অনুপস্থিত সকল সরকারি অফিসার ও কর্মচারীকে ১৫ মার্চের মধ্যে নিজ নিজ কর্মক্ষেত্রে হাজির হওয়ার নির্দেশ প্রদান করে। অন্যথায় কোর্ট মার্শাল করে কঠোর শাস্তি প্রদানের হুমকি দেওয়া হয়। কিন্তু কেউ এ নির্দেশ পালন করেনি। ২৩ মার্চ স্বাধীন বাংলা ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ সর্বত্র বাংলাদেশ-এর পতাকা উত্তোলনের আহ্বান জানালে তা পালিত হয়। বঙ্গবন্ধু তাঁর গাড়িতে এ পতাকা লাগিয়েই ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে আলোচনায় অংশ নেন।

অন্যদিকে, ১৫ মার্চ থেকে অসহযোগ আন্দোলনের নয়া নির্দেশাবলী ঘোষণা করা হয় বঙ্গবন্ধুর বাসভবন থেকে, যা ততদিনে ‘বাংলাদেশ-এর সচিবালয়ে’ পরিণত হয়েছে। এতে ছিল ৩৫টি নির্দেশ, যার প্রথমটি ছিল সরকারী সংস্থাসমূহের প্রতি, যাতে বলা হয়- 'নিম্নে বর্ণিত বিশেষ নির্দেশাবলী এবং বিভিন্ন সময়ে যে সব ছাড় ও ব্যাখ্যা দেওয়া হবে তা সবাই মেনে চলবেন’। তিন নম্বর নির্দেশ ছিল আইনশৃঙ্খলা রক্ষা সংক্রান্ত, যাতে বলা হয় পুলিশ আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব পালন করবে এবং প্রয়োজনবোধে আওয়ামী লীগ স্বেচ্ছাসেবক বাহিনীর সাথে যোগ দেবে। বন্দর, আমদানি বাণিজ্য, সড়ক ও রেলওয়ে, ডাক বিভাগ ও টেলিফোন বিভাগকে ৭ মার্চ থেকেই হরতালের আওতামুক্ত ঘোষণা করা হয়। অসহযোগ আন্দোলনের সময় এ সব প্রতিষ্ঠান কীভাবে কাজ করবে সেটা ৪ থেকে ১০ নম্বর নির্দেশে স্পষ্ট করে বলা হয়।

১১ নম্বর নির্দেশে বলা হয়, বেতার- টেলিভিশন ও সংবাদপত্রে গণআন্দোলন সম্পর্কিত বক্তব্য-বিবৃতি-সংবাদ প্রচার করা হবে। হাসপাতাল, বিদ্যুৎ বিভাগ, গ্যাস ও পানি সরবরাহ বিভাগগুলো কীভাবে কাজ করবে সেটা স্পষ্ট করার পাশাপাশি কৃষি খাত, বন্যা নিয়ন্ত্রণ, নির্মাণ কাজ যেন সচল থাকে সে জন্যও নির্দেশনা দেওয়া হয়। ২৫ ও ২৬ নম্বর নির্দেশ ছিল ব্যাংকিং কার্যক্রম সংক্রান্ত। একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের অর্থ মন্ত্রণালয় ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক যেভাবে কাজ করে, অসহযোগ আন্দোলনের সময় আমরা সেই ভূমিকাই পালন করতে দেখি বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে পরিচালিত ‘বিকল্প প্রশাসনকে’। ৩১ নম্বর নির্দেশে বলা হয়- কোনো খাজনা-ট্যাক্স আদায় করা যাবে না। তবে প্রাদেশিক সরকারের কর আদায় করা যাবে এবং ‘বাংলাদেশ সরকারের অ্যাকাউন্টে তা জমা দিতে হবে।’ এতে স্পষ্ট করে দেওয়া হয় যে কেন্দ্রীয় সরকারের পরোক্ষ কর আদায় করলেও তা কেন্দ্রীয় সরকারকে না দিয়ে ‘বাঙালি মালিকানাধীন ইস্টার্ন ব্যাংকিং কর্পোরেশন অথবা ইস্টার্ন মার্কেন্টাইল ব্যাংকে বিশেষ অ্যাকাউন্ট খুলে জমা করতে হবে। কেন্দ্রীয় সরকারের সকল প্রত্যক্ষ কর (যেমন আয়কর) আদায় পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।

খ্যাতিমান রাষ্ট্রবিজ্ঞানী ড. জিল্লুর রহমান খান তাঁর ‘বঙ্গবন্ধুর সম্মোহনী নেতৃত্ব ও স্বাধীনতা সংগ্রাম’ গ্রন্থে লিখেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হচ্ছেন বিশ্বের একমাত্র নেতা যিনি অসহযোগ আন্দোলনের মাধ্যমে সাড়ে সাত কোটি লোকের জন্য একটি ডি-ফ্যাক্টো বা কার্যত সরকার গঠন করেছিলেন (মহাত্মা গান্ধী ও মার্টন লুথার কিং ডি-ফ্যাক্টো সরকার গঠন করেননি)।...তিনি স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রক্রিয়ায় এমন একজন অবিসংবাদিত নেতায় পরিণত হয়েছিলেন, যিনি যা চাইতেন জনগণ সেটাই করত। [পৃষ্ঠা ১৩-১৪]

খাজনা-ট্যাক্স সংক্রান্ত বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ প্রতিটি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান অক্ষরে অক্ষরে পালন করে। ড. জিল্লুর রহমান খান ওই গ্রন্থে আরও লিখেছেন, ‘এ সময়ে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান একটি পয়সাও কর প্রদান করেনি এবং কোনো প্রতিষ্ঠান তা করারও সাহস দেখায়নি। এমনকি ঢাকার দুই অভিজাত হোটেলও (ইন্টারকন্টিনেন্টাল ও পূর্বানী) হোটেল ও বিনোদন কর আদায় বন্ধ করে দিলে সেখানের খাদ্যদ্রব্যের মূল্য এত কমে যায় যে মধ্যবিত্তরাও সেখানে খেতে পারে। শেখ মুজিবুর রহমান পরবর্তী সময়ে নো-ট্যাক্স নির্দেশ সংশোধন করেন এবং কেন্দ্রীয় সরকারের কোনো বিভাগের পরিবর্তে বাঙালি মালিকানাধীন দুটি ব্যাংকে কর জমা দিতে বলেন এবং শিল্পপণ্য উৎপাদক, বিক্রেতা ও আমদানিকারকরা সে নির্দেশ পালন করে।’ [পৃষ্ঠা ১২০-১২১]

প্রকৃতপক্ষে ১৯৭১ সালের মার্চ মাসের সেই অগ্নিঝরা আন্দোলনের দিনগুলোতে বঙ্গবন্ধুর বিকল্প সরকার প্রশাসন, আইন শৃঙ্খলা ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনাতেও অনন্য দক্ষতা প্রদর্শন করে। এই অভিজ্ঞতা ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল গঠিত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার (১৭ এপ্রিল মুজিব নগরে এ সরকার শপথগ্রহণ করে) যথাযথভাবে কাজে লাগাতে পারে।

১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতা ঘোষণার অনেক আগেই জাতীয় সঙ্গীত, জাতীয় পতাকা, কৃষি-শিল্প-বাণিজ্যসহ আর্থ-সামাজিক নীতি, পররাষ্ট্র নীতি- এ ধরনের অনেক বিষয়ে সিদ্ধান্ত এবং নীতি-কর্মপন্থা চূড়ান্ত করার কাজে বঙ্গবন্ধু ছিলেন উদ্যোগী। নিষ্ঠুর গণহত্যার সময়ে গঠিত বাংলাদেশ সরকার প্রথম দিন থেকেই যেভাবে কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে থাকে তাতেও গোটা বিশ্ব বুঝে যায়- বাংলাদেশ স্বাধীনতার জন্য প্রস্তুত। গোটা বাংলাদেশ ভূখণ্ড যখন বধ্যভূমি, এমন পরিবেশেই আমাদের সরকার লাখ লাখ ছাত্র-যুবককে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে প্রশিক্ষণ প্রদান ও অস্ত্রসজ্জিত করে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের সহযোগীদের নাকাল করেছে, শত্রুকে বাধ্য করেছে নিঃশর্ত আত্মসমর্পনে। পরিকল্পনা কমিশনের আদলে সেল গঠিত হয়েছে। নিজস্ব শিল্পী-কলাকুশলী দিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ বেতার কেন্দ্র পরিচালনা করেছে। এক বছর শত্রুর দুর্গে বন্দি থেকে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি নিজের আজন্মলালিত স্বপ্নসাধ পূরণ হওয়া মুক্ত বাংলাদেশে ফেরার সঙ্গে সঙ্গেই তাই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাষ্ট্র বিনির্মাণে মনোনিবেশ করতে পেরেছেন। জনগণও বাংলাদেশের স্থপতির দিকনির্দেশনার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুত হয়েই ছিল। প্রকৃতপক্ষে বঙ্গবন্ধুর সরকার পুনর্বাসন ও পুনর্গঠনের কঠিন দায়িত্ব পালনে যে দক্ষতা প্রদর্শন করে তার ভিতর তিনিই ১৯৭১ সালের মার্চ মাসেই রচনা করেছিলেন।

লেখকঃ অজয় দাশগুপ্ত, মুক্তিযোদ্ধা, একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক

#বঙ্গবন্ধু #শেখমুজিব #অগ্নিঝরা_মার্চ

02/03/2023

১৪ বছরে যা হয়েছে, ২৯ বছরেও তা হয়নি: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, অনেক সংগ্রামের পথ বেয়ে আমরা দেশ পেয়েছি, জাতি হিসেবে আত্মমর্যাদা পেয়েছি এবং গণতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে পেরেছি বলেই আজকে আমরা উন্নত জাতি গড়তে পেরেছি।

আজকের বাংলাদেশ গত ১৪ বছরে যে উন্নতি করেছে, যেটি দীর্ঘ ২৯ বছরে হয়নি। আমরা চাই বাংলাদেশ আরও উন্নত হোক।

মঙ্গলবার কিশোরগঞ্জের মিঠামইনে বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হামিদ সেনানিবাস উদ্বোধনকালে এ কথা বলেন সরকারপ্রধান।

তিনি বলেন, আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে সশস্ত্র বাহিনী গড়ে উঠেছে। স্বাধীন সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তোলা, গরিব দেশে শক্তিশালী বাহিনী গড়ে তোলা ছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের লক্ষ্য। তারই ধারাবাহিকতায় ১৯৭৪ সালে প্রতিরক্ষা নীতিমালা তৈরি করে যান তিনি। সেই নীতিতে আমরা ফোর্স গঠন করে বাস্তবায়ন করে যাচ্ছি।

সেনাবাহিনীর উন্নয়ন তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা সেনাবাহিনীর সাংগঠনিক কাঠামো পুনর্বিন্যাস করেছি। সিলেট, রামু ১০ পদাতিক প্রতিষ্ঠা করেছি। এ ছাড়া বিভিন্ন ফরমেশনের অধীন তিনটি ব্রিগেড, ৫৮টি ইউনিট প্রতিষ্ঠা করেছি।

নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত পদ্মা সেতুর মাওয়া জাজিরায় নিরাপত্তার লক্ষ্যে সেনানিবাস প্রতিষ্ঠা করেছি। রাজবাড়ী ও ত্রিশালে নতুন দুটি সেনানিবাসের কার্যক্রম চলছে। সর্বোপরি সেনাবাহিনীর আধুনিকায়নে সর্চোচ্চ কাজ করে যাচ্ছি। ইতোমধ্যে সেনাবাহিনীর জন্য জাহাজ, হেলিকপ্টার, চতুর্থ প্রজন্মের ট্যাংক ক্রয় করেছি।

তিনি আরও বলেন, তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর সরঞ্জামাদি ও আধুনিক যানমালও ক্রয় করেছি। পাশাপাশি সেনাবাহিনীতে আধুনিক চিকিৎসা সরঞ্জামাদি যুক্ত করা হয়েছে। সেনাসদস্যদের জন্য উন্নত প্রশিক্ষণ, বাসস্থানসহ অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা হয়েছে।

শুধু তাই নয়, আমাদের বাঙালির ভাতের অভ্যাস, একসময় দুপুরে ভাত দেওয়া হতো না। আওয়ামী লীগ সরকার এসে সৈনিকদের ভাতের ব্যবস্থা করেছে। আবদুল হামিদ সেনানিবাস তৈরির মধ্য দিয়ে এ অঞ্চলের মানুষের উন্নয়ন হবে।

হাওরাঞ্চলের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, মিঠামইন এলাকায় অধিকাংশই হাওরাঞ্চল। বর্ষাকালে ছোট ছোট দ্বীপের মতো হযে যায়। যদিও শীতকালে এসে বোঝার উপায় নেই। ফুলে ফলে ভরে গেছে এ অঞ্চল। অথচ বর্ষাকালে বিপরীত চিত্র দেখা যায়। এ অঞ্চলের মানুষের প্রতিনিয়ত লড়াই করে বাঁচতে হয়।

এ সময় রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের ভূয়সী প্রশংসা করে সরকারপ্রধান বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুল হামিদ ১৯৭০ সাল থেকে প্রতিটি নির্বাচনে জয়লাভ করেছেন। জনগণের সেবা করে গেছেন। এই দুর্গম অঞ্চলের মানুষের পাশে থাকা এবং সুখ-দুঃখের অংশী হওয়া, ভাগ্য পরিবর্তনে নিরলস পরিশ্রম করেছেন।

এ অঞ্চলের সার্বিক উন্নয়নের জন্য তার নামে সেনানিবাস করেছি। মহামান্য রাষ্ট্রপতি যখন যেটি দায়িত্ব পেয়েছেন, তখন সেটি নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করেছেন। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ থেকে স্বাধীনতা বিধ্বস্ত দেশকে এগিয়ে নেওয়ায় তার অবদান অপরিসীম।

শেখ হাসিনা বলেন, হাওরাঞ্চলের রাস্তাঘাট অনেক উন্নত হয়েছে। আমি ইতোমধ্যে নির্দেশ দিয়েছি হাওর ও বিল এ অঞ্চলের প্রতিটি রাস্তা হবে এলিভেটেড। যাতে বর্ষাকালে পানি চলাচল করতে পারে।

এতে মানুষের চলাচল, পানি ও নৌকা চলাচল ঠিক থাকবে। এই সেনানিবাস থেকে ঢাকা-সিলেট যোগাযোগব্যবস্থা সহজ হবে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী।

-যুগান্তর

#শেখহাসিনা #আওয়ামীলীগ #কিশোরগঞ্জ #বাংলাদেশ

02/03/2023
02/03/2023
01/03/2023
01/03/2023

Radisson Blu Dhaka wishes everyone a joyous International Language Day!

01/03/2023

Enjoy a variety of hot grill dishes to warm up the winter months, available every Friday till 3 March 2023!

For further details & reservations, please call +8801730089130

01/03/2023
01/03/2023

Enjoy a wide variety of international dishes available at our dinner buffet!

For further details & reservations, please call +8801730089130

01/03/2023

Enjoy a wholesome dinner buffet with your favorite dishes at Water Garden Brasserie!

For further details & reservations, please call +8801730089130

01/03/2023

On the occasion of International Women’s Day, Radisson Blu Dhaka presents Women’s Day Celebration!

Special lunch and dinner buffet available on 8 March and 7-9 March 2023 respectively. 50% discount for all female diners at Special lunch and dinner buffet.

For further details & reservations, please call +8801730089130

01/03/2023

Celebrating International Women's Day 2023
Savour mouthwatering delicacies at CAFE BAZAR and avail 15% off on A La Carte Menu only on 08 March 2023


01/03/2023
01/03/2023

The Bangladesh Cricket Board (BCB) announces the squad for the first and second matches of the T20 i...

01/03/2023

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tanvir Hossain,a Bengali and a Bangladeshi. posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share