DQTV BD

DQTV BD Tafsir Mahfil, nuton alochokder alochona nutun woaz, selybrty alemder alochona antorjatic boktader alochona,islamic lecter, somoshamoyik songbad,

লাকসাম থেকে খিলা ও নাথেরপেটুয়া পর্যন্ত সি এন জি চালিত বাদ দিয়ে মিনি বাস চালু করা হক, কারন সিএনজি চালকরা সন্ধ্যা হলেই নিধ...
02/03/2024

লাকসাম থেকে খিলা ও নাথেরপেটুয়া পর্যন্ত সি এন জি চালিত বাদ দিয়ে মিনি বাস চালু করা হক, কারন সিএনজি চালকরা সন্ধ্যা হলেই নিধারিত ভাড়া চেয়ে দ্ব্বিগুন ভাড়া চেয়ে বসে, তারা সিন্ডিকেটের মাধ্যমে এগুলা করে থাকে,যা গরিব মানুষের জন্য কষ্ট হয়ে যায়,তাই বলছি যে আমদের মিনি বাস চালু করা হক, আপনারা কি সহমত,

From Laksam to Khila and Natherpetua, mini buses should be introduced except CNG driven ones, because CNG drivers charge double the fixed fare in the evening, they do it through syndicates, which is a hardship for the poor people, so I am saying that we Do you agree to launch the mini bus

মজলুম জননেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের সহধর্মিনী শামসুন্নাহার ইসলাম-এর নামাজে জানাজা সম্পন্নবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী...
02/03/2024

মজলুম জননেতা এটিএম আজহারুল ইসলামের সহধর্মিনী শামসুন্নাহার ইসলাম-এর নামাজে জানাজা সম্পন্ন

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল কারারুদ্ধ মজলুম জননেতা জনাব এটিএম আজহারুল ইসলামের সহধর্মিনী, জামায়াতের রুকন (সদস্য) শামসুন্নাহার ইসলাম ১ মার্চ রাত দেড়টার দিকে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ৬৭ বছর বয়সে ইন্তিকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিঊন)। তিনি কারারুদ্ধ স্বামী, ১ পুত্র ও ৪ কন্যাসহ বহু আত্মীয়-স্বজন রেখে গিয়েছেন।

উল্লেখ্য, মরহুমার স্বামী জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল কারুরুদ্ধ মজলুম জননেতা জনাব এটিএম আজহারুল ইসলাম প্যারোলে মুক্তি পেয়ে মরহুমার জানাযায় অংশগ্রহণ করেন। জানাযায় ইমামতি করেন সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত আমীর ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মুজিবুর রহমান। নায়েবে আমীর ও সাবেক এমপি ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোঃ তাহের ও মাওলানা আনম শামসুল ইসলাম, সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, জনাব হামিদুর রহমান আযাদ, মাওলানা আবদুল হালিম, এ্যাডভোকেট মোয়ায্যম হোসাইন হেলাল ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের সেক্রেটারি জনাব মতিউর রহমান আকন্দ, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমীর জনাব নূরুল ইসলাম বুলবুল, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমীর জনাব সেলিম উদ্দিন, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য জনাব মোবারক হোসাইন, ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলামসহ জামায়াতে ইসলামীর বহু নেতাকর্মী এবং শতশত মুসল্লী জানাযায় শরীক হন।

১ মার্চ রাত ১২টার দিকে ধানমন্ডি ঈদগাহ মাঠে জানাযা শেষে তাঁকে আজিমপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে।

02/03/2024

১মার্চ থেকে এক তরপা সিদ্ধান্তের মাধ্যমে বিদ্যুতের দাম বাড়িয়ে জনগণের কাঁদে বাঁড়তি বোঝা চাপিয়ে দেওয়ার প্রতিবাদে বাংলাদে জামায়াতে ইসলামী বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা

01/03/2024

রাজধানীর বেইলিরোডের অ-গ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মৃ-ত্যুর সংখ্যা বেড়ে ৪৩ জন... সরাসরি

কিরে ভাই ইসলাম কি বাপদাদার আর আকাবিরদের পৈত্রিক সম্পত্তি হয়ে গেলো নাকি?
29/02/2024

কিরে ভাই ইসলাম কি বাপদাদার আর আকাবিরদের পৈত্রিক সম্পত্তি হয়ে গেলো নাকি?

এ রকম রিষ্ট্রেকশন এর কারণ কি?
29/02/2024

এ রকম রিষ্ট্রেকশন এর কারণ কি?

মাওলানা সাইয়্যেদ আবুল আলা মওদূদী রহঃ এর উপর মিথ্যা অপবাদ দান কারীদের আল্লাহ তায়ালা হেদায়েত দান করুন হেদায়াত না থাকলে লা'...
29/02/2024

মাওলানা সাইয়্যেদ আবুল আলা মওদূদী রহঃ এর উপর মিথ্যা অপবাদ দান কারীদের আল্লাহ তায়ালা হেদায়েত দান করুন হেদায়াত না থাকলে লা' নত দান করুন

সাহাবিদের শানে সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী (রঃ) কয়েকটি উক্তি:

১. সংস্কার সংশোধন এবং তাকওয়া ও পরহেজগারির দিক থেকে সাহাবারা এমন উচ্চতর শিখরে আরোহণ করতে পেরেছিলেন, পৃথিবীতে কোনো মানব সমাজ কখনো সে স্তরে পৌঁছাতে পারেনি।
(রাসায়েল ও মাসায়েল, ৩য় খন্ড, প্রাগুপ্ত,পৃষ্ঠা-১১০)

২. তোমাদের মর্যাদা এত বেশি যে, আল্লাহর আরশের ধারক ফেরেশতারা এবং তার চারপাশে অবস্থানরত ফেরেশতারা পর্যন্ত তোমাদের সহযোগী।
(তাফহীমুল কুরআন, সুরা গাফির, টীকা-৬)

৩. সাহাবাদের সাথে হিংসা-বিদ্বেষ পোষণ করা আমার দৃষ্টিতে স্বয়ং ইসলাম ও রাসূল (সাঃ)-এর সাথে দুশমনী করার সমতুল্য।
(সাহাবায়ে কেরামদের মর্যাদা, পৃ.১০)

৪. সাহাবাদের নিন্দা করা এবং তাঁদের বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করা জায়েয নেই। আল্লাহর অনুগ্রহে এ কাজ আমি কখনো আমার কোনো রচনায় করিনি।
(রাসায়েল ও মাসায়েল, ৫খন্ড, প্রাগুপ্ত, পৃষ্ঠা-১২৪)

৫. যে ব্যক্তি সাহাবায়ে কেরামদের মন্দ বলে, আমার মতে সে কেবল ফাসিকই নয়, বরং তার ঈমানই সংশয়পূর্ণ।
(সাহাবায়ে কেরামদের মর্যাদা, প্রাগুপ্ত, পৃষ্ঠা-২১)

৬. রাসূল (সাঃ) এর সঙ্গী সাথী এমন যে, কেউ তাদের একবার দেখা মাত্রই বুঝতে পারবে যে তারা সৃষ্টির সেরা। কারণ, তাদের চেহেরায় আল্লাহ -ভীরুতার দীপ্তি সমুজ্জ্বল।
(তাফহীমুল কুরআন, সূরা ফাতাহ, টীকা-৫৪)

৭. রাসূল (সাঃ)-যে সৌভাগ্যবান লোকদের প্রশিক্ষণ দান করেছিলেন, মানবজাতির ইতিহাসে তাঁরা ছিলেন অতুলনীয়। এই সৌভাগ্যেবান পবিত্রাত্মার মনীষীদের একজন ছিলেন হযরত উমর (রাঃ)।
(সাহাবায়ে কেরামদের মর্যাদা, প্রাগুপ্ত, পৃষ্ঠা-৩২)

৮. সালফে সালেহীনদের মধ্যে যদিও সাহাবিদের সংজ্ঞা নিয়ে মতপার্থক্য ছিল, কিন্তুু যে-কোনো সংজ্ঞানুযায়ী মুআবিয়া (রাঃ)-সাহাবীর মর্যাদা লাভ করেছিলেন। তার কোনো কোনো ব্যক্তিগত কাজ দেখার বিষয়, কিন্তুু সামগ্রিকভাবে তাঁর খেদমত ও পুরস্কার নিশ্চিত ব্যাপার।
(প্রাগুপ্ত, পৃষ্ঠা-২২)

৯. হযরত মুআবিয়া (রাঃ) যথার্থই বিপুল গুনের অধিকারী ছিলেন। তার সাহাবী হওয়ার মর্যাদাও অতীব সম্মানার্থ। তিনি মুসলিম জাহানকে পুনরায় এক পতাকাতলে সমবেত করেন এবং বিশ্বে ইসলামের বিজয়ের গতি পূর্বের চেয়েও দ্রুত করেন। তাঁর এসব খেদমত অনস্বীকার্য।
(খেলাফত ও রাজতন্ত্র, প্রাগুপ্ত, পৃষ্ঠা-১৫২)

কপি পোষ্ট

29/02/2024

আসসালামু আলাইকুম ওয়ারহমাতুল্লাহ প্রিয় সর্বস্তরের আলেম ভাইয়েরা আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন আল্লাহ আপনাদের সুস্থ এবং ভালো রাখুন এটাই আমাদের প্রার্থনা মহান রবের নিকট।
প্রিয় ভাইয়েরা গত কয়েক দিন থেকে দেখে আসতেছি একটি মিয়ার হক্ব সাহাবায়ে কেরাম রাঃ নাকি রাসূল সাঃ এ বিষয় টি নিয়ে সোশাল মিডিয়াতে ব্যাপক আলোচনা পর্যালোচনা চলছে এতে কোন ভাই অপর ভাইকে প্রতিপক্ষ বানিয়ে খুব খারাপ ভাষা ব্যাবহার করতেছেন প্রিয় ভাই আপনি নিয়ত বিশুদ্ধ করে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করার জন্য কোন কথা বলেন তাহলে সেটা হবে অবশ্যই কোরআন হাদিসের দললি ভিত্তিক সাবলীল ও মিষ্টি ভাষায় যেহেতু আপনার উদ্দেশ্য আল্লাহর সন্তুষ্টি আর যদি অন্য কাউকে খুশি করার জন্য অথবা এতোদিনের শিখে আসা ভুল তথ্য গুলো কে বিজয় করার যে কোন পন্থা অবলম্বন করতে হবে আকাবের দের শেখানো মাসয়ালা উপরে রাখতে হবে, ইতিপূর্বে দেওয়া নিজের ভুল ফতোয়া ভুল হলেও উপরে রাখতে হবে এমন মানসিকতা লালন করেন তবে ভাই আপনার কথার মধ্যে কোন প্রকার মিষ্টি থাকবেনা, কথা কোন যুক্তি থাকবেনা, কোরআন হাদিসের দললি থাকবেনা, এতে আল্লাহর সন্তুষ্টি তো দূরে থাক বরং উম্মাহর মধ্যে ফেৎনা ও বিভক্তি সৃষ্টির অপরাধে আল্লাহর আদালতে আপনি আসামি হিসেবে দাঁড়াতে হতে হবে সে জন্য আসুন ভাষাকে সংযত করি আল্লাহকে ভয় করি নিজেদের ভুল বুঝাবুঝি দূর করি যদি সম্ভব হয় তবে কোরআন হাদিসের আলোকে জবাব দেয় আর কোরআন হাদিসের দললি না থাকলে বিবেককে কাজে লাগিয়ে যে বা যারা কোরআন হাদিসের আলোকে উত্তম দলিল দিতে পারবে তাদের টা গ্রহণ করি সকল প্রকার গোয়ার্তমি পরিহার করি
আল্লাহ আমাদের সহায় হোক

27/02/2024

আরিফ বিন হাবিব সাহেব কওমী শিক্ষা ব্যবস্থাকে প্রশ্নবিদ্ধ করে তুললেন!
আমাদের জামেয়ার নাজিম সাহেব প্রায় সময় বলতেন, পেছনে বসা শয়তানগুলো কিছু পরে তক্তা হইয়া জাতীরে জ্ঞান দিব। ঘটনা পয়ত্রিশ বছর আগের হলেও বাস্তবতা এখন সমান। আমাদের এলাকায় তিনবার ফেল করা, নারী কেলেঙ্কারিতে ধোলাই খাওয়া হাফিজুর এখন খতিবুল উম্মাহ। প্রতি মিনিটে বিল করে এক হাজার টাকা।

যাই হোক আরিফ বিন হাবিব সাহেবের বক্তব্যে একটি বিষয়তো স্পষ্ট হয়েছে যে, ওনারা বিভিন্ন মাদ্রাসার প্রধান মুহাদ্দিস লকব লাগিয়ে সারাবছর বয়ানের ময়দানে ঘুরে বেড়ান! ফলে ছাত্রদের হাদিসের উসুল শিক্ষা দেওয়ার সময় পাননা। এরপরে দেখা যাবে পেছনের ব্যাঞ্চের কোন এক ছাত্র হটাৎ কইরা আইসা বলে দেবে দেবে, সাহাবাগনকে নিস্পাপ না মানলে হাদিস শাস্ত্র মিথ্যা হয়ে যায়। কারণ হাদিস পাওয়ার মাধ্যম তারাই ছিলেন।

তখন একদল লোক প্রতিবাদ করবে, আসল সত্য তুলে ধরবে তখন তাদের সাহাবা বিদ্বেষী বলা হবে। কিছু মুকাল্লিদ স্বমস্বরে চিল্লাইয়া উঠবে , ওরে বাবা কি এলেমরে ! এরেই বলে হুব্বে সাহাবা! লাথি মারি তোর এরকম হুব্বে সাহাবা নামের ভন্ডামীর পাছায়। ব্যাটা স্ত্রী যতই ভালোবাসার হোক, যোগ্য হোক, আদরের হোক তাকে মায়ের স্থান দেওয়া যায়না। তোমরা সেই পথে হাটছো। আমরা খ্যান্ত দিচ্ছি! এবার শুনুন।

ইলমুল হাদিসের গুরুত্বপূর্ণ পরিভাষা হচ্ছে আদালতে সাহাবা। আদালতে সাহাবা সম্পর্কিত সকল সংজ্ঞা একত্রিত করলে যা দাড়ায় তার সারমর্ম হলো এই, আদালতে সাহাবা একান্তই ইলমুল হাদিসের গুরুত্বপূর্ণ পরিভাষা। এর অর্থ হচ্ছে হাদিস বর্ণনায় সাহাবাগন আদেল! শুধুমাত্র হাদিস বর্ণনায়। ব্যক্তিগত জীবনে আদেল ছিলেন না এটা স্বতঃসিদ্ধ কথা!

সাহাবাগন কখনোই হাদিস বর্ননায় আদালত ত্যাগ করেননি। যখনই কোন হাদিস সাহাবাগন পর্যন্ত প্রমাণিত হবে তখন রসূলের স কথা হিসেবে সাব্যস্ত হবে। কেননা আল্লাহর রসূলের স হাদিসকে হেফাজত করতে এটা আল্লাহ পাকের বিশেষ ব্যবস্থা ছিল বলে মুহাদ্দিসগণ একমত।

বিশুদ্ধ বর্ণনাগুলো প্রমাণ করে যে সাহাবাগন একে অন্যের সাথে যুদ্ধ করেছেন, প্রতারণা, ছলছাতুরীর মাধ্যমে নিজ স্বার্থ রক্ষা করতে চেয়েছেন কিন্তু কখনোই নিজের পক্ষে রসূলের স নামে কোনো মিথ্যা হাদিস নামে কথা চালিয়ে দিয়ে নুন্যতম সুবিধা নেননি । আল্লাহ পাক সেই সুযোগ রাখেননি। আলহামদুলিল্লাহ।

একারনে হাদিসের রাবীদের পর্যালোচনা তাবেইন পর্যন্ত থেমে যায়, সাহাবা পর্যন্ত যায়না। সাহাবাগন আদেল হওয়ার অর্থ মুহাদ্দিসগণ এভাবেই নিয়েছেন। সাহাবাগন নিস্পাপ, ব্যক্তিগত কর্মকাণ্ডে সবাই আদেল, অন্ধ অনুসরনীয় এরকম বিভ্রান্ত।চিন্তা সালাফদের সামনে ছিলনা। এগুলো কারা আবিস্কার করলো এটা অবশ্যই গবেষণার বিষয়।

আজকে এই আলোচনা যত সামনে এগুচ্ছে বহু কুতুবদের ইলমের দৈন্যতা প্রকাশিত হচ্ছে। নিজ নিজ সমর্থকদের আবেগের পিঠে চাবুক মেরে তাদের আবেগের গতি বাড়িয়ে কিছু বাহবা বাহবা তো কুড়াচ্ছেন কিন্তু বিশাল এক ক্ষতি তাদের করে যাচ্ছেন সেটা বুঝতে পারছেন না। এরা কখনোই সত্যের মুখোমুখি হতে পারবে না।

ইমাম বুখারী হাদিস গ্রহণের ক্ষেত্রে রাবীর যেসব বৈশিষ্ঠ উল্লেখ করেছেন সেগুলোর ব্যসিসে তাদেরও সত্যের মাপকাঠি বানাতে হয়। কারণ, বিশুদ্ধ বর্ণনার মাধ্যমে বিশুদ্ধ দ্বীন তাদের মারফত পেয়েছি। তাদের প্রশ্নবিদ্ধ করার অর্থ হলো গোটা দীনকে প্রশ্নবিদ্ধ করা। কারণ সাহাবা পর্যন্ত পৌঁছার একমাত্র মাধ্যম তারাই ছিলেন।

এভাবেই তালিকা বাড়তে বাড়তে সর্বশেষ ওলামায়ে দেওবন্দ ও সত্যের মাপকাঠি হয়ে যাবেন। সম্ভবত তারা এটাই চাচ্ছেন। আপাতত পিঁড়ার কোনায় বসতে পারলে বাকিটা দেখা যাবে। এরকম চলতে থাকলে সত্যের মাপকাঠি কোন লেবেলে গিয়ে পৌঁছে আল্লাহ ভালো জানেন।

সাহাবাদের কেনো, উম্মাহর ইজমাও হুজ্জত। এখন উম্মতকে সত্যের মাপকাঠি বানিয়ে দেন। আরে ভাই একটা কমন কথা কেন আপনাদের মাথায় ঢুকছে না যে, কোরআন এবং সুন্নাহর সুস্পষ্ট ঘোষণা পাওয়া গেলে সেখানে নিজস্ব ইজতেহাদ পর্যন্ত হারাম করা হয়েছে। এটা সাহাবীদের রা মতামত।

আমীরে মুয়াবিয়া রা একটি সিদ্ধান্ত কে ভুল প্রমাণ করে আকবর শাহ রহ (দেওবন্দী) লিখেন, যে বিষয়ে আল্লাহর রসূলের স সুস্পষ্ট হুকুম রয়েছে সে বিষয়ে নিজে ইজতিহাদ করে নতুন সিদ্ধান্ত দিয়েছেন আমীরে মুয়াবিয়া। কিছু নালায়েক সেটাকে নতুন সুন্নাহ নাম দিয়েছে। অথচ ততকালীন সকল বুজুর্গ সাহাবী বিষয়টির প্রতিবাদ করেছেন!

বুঝাই যাচ্ছে ইজতেহাদের জন্য কোরআন এবং সুন্নাহর মানদন্ডে অনুমিত হওয়া লাগে, স্পেস নেওয়া লাগে। সাহাবাদের রা মধ্যে বিওিন্ন ধারার জ্ঞানী ছিলেন যারা তাদের কোন বক্তব্য সন্দেহজনক হলে খলিফাগণ সাক্ষী আনতে বলতেন। কারণ, সাহাবগণ নিজেদের মতামতকে সুপ্রিম অর্ডার মনে করতেন না। আমরাও তাদের অনুসারী!

কপি সংগৃহিত ঃমুহতারাম অপু আহমেদ ভাইয়ের ওয়াল

27/02/2024

এক মাত্র নবী এবং রাসূল সাঃ গণই হচ্ছেন মা'সূম
ও সত্যের মাফকাঠি।
আর নবী এবং রাসূল সাঃ গণের পর সবচেয়ে সম্মানিত মর্যাদার অধিকারি সাহাবায়ে কেরাম রাঃ
তবে উনারা সত্যের মাপকাঠি নয় কেননা সাহাবায়ে কেরাম ভুলের উর্ধে ও নয় ওহী প্রাপ্তও নই।

27/02/2024

আলি হাসান উসামা সাহেবের জবাব চাই -

মিয়ারে হক বা সত্যের মাপকাঠি শুধু রাসূল সা: সাহাবায়ে কেরাম নন। বিখ্যাত আলিমদের ফতোয়া:

১| দারুল উলুম দেওবন্দের মুহতামিম মাওলানা ক্বারী তায়্যিব রহঃ বলেন:
اِتَّبِعُوْا مَاۤ اُنْزِلَ اِلَیْكُمْ مِّنْ رَّبِّكُمْ وَ لَا تَتَّبِعُوْا مِنْ دُوْنِهٖۤ اَوْلِیَآءَ١ؕ قَلِیْلًا مَّا تَذَكَّرُوْنَ

"তোমরা তাঁর অনুসরণ কর, যা তোমাদের রবের পক্ষ থেকে অবতীর্ণ হয়েছে এবং তা বাদ দিয়ে আউলিয়াদের অনুসরণ করো না। তোমরা অল্পই উপদেশ গ্রহণ করে থাক।"-সূরা আল আরাফ : ৩
দারুল উলুম দেওবন্দের প্রাক্তন মুহতামিম মাওলানা ক্বারী তায়্যিব (র) এ আয়াতের ব্যাখ্যায় বলেছেন যে-

جیسا که ما انزل الیکم کا تقاضا هي كه معيار حق ما انزل هو جو خدا کی طرف سے نازل شده هو اور هم تك بعينه وهي نازل شده چيز
پهونچي هو - مقالات طيبة ص ٦٠

“যেভাবে ما انزل اليكم অর্থাৎ 'যা তোমাদের নিকট অবতীর্ণ হয়েছে' এর দাবী ও স্পষ্ট চাহিদা হচ্ছে যে, তা সত্যের মাপকাঠি হবে। তা আল্লাহর পক্ষ থেকে নাযিলকৃত এবং তা আমাদের নিকট হুবহু সম্পূর্ণ অবিকৃত ভাবে পৌছেছে।"-মালাকাতে তায়্যিবাহ : ৬০

মি'য়ারে হক্ক সম্পর্কিত বক্তব্য:

মহামান্য মুহতামিম ক্বারী মুহাম্মাদ তায়্যিব সাহেব রাহঃ এর নিকট কোন এক ব্যক্তি বিস্তারিতভাবে জানতে চাইল- সাহাবায়ে কেরাম রাদিয়াল্লাহু আনহুম মি'য়ারে হক্ক কিনা? প্রশ্নের জবাবে হযরত মুহতামিম সাহেব মাওলানা মওদূদী রাহঃ সম্পর্কে পরিপূর্ণ সত্যায়ন করেন এবং খুবই সংক্ষিপ্ত অথচ তথ্যবহুল উত্তর রচনা করে পাঠিয়ে দেন। উত্তরটি নিম্নরূপ:

উত্তর: আমার কাছে আপনার প্রেরিত চিঠি পৌঁছেছে। আমি ওই দিনগুলোতে সফরে ছিলাম এ কারণে উত্তর প্রদানে বিলম্ব হয়েছে।

মি'য়ারে হক্ক শুধুমাত্র আল্লাহ ও তাঁর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। হযরত সাহাবায়ে কেরাম এই সত্যের বর্ণনাকারী ও বাস্তব জীবনে বাস্তবায়নকারী ছিলেন। এ কারণে সাহাবায়ে কেরামের প্রতি সম্মান ও আনুগত্য প্রদর্শন সকলের জন্য আবশ্যক। যদিও এই মর্যাদার ক্ষেত্রে কিছু মতভেদ অর্থাৎ বিভিন্ন প্রকার রেওয়ায়াত বিদ্যমান রয়েছে, তবুও উসুলে ফিকহের নিয়ম অনুযায়ী তাদের মাঝে শ্রেষ্ঠত্ব ও অগ্রাধিকার এবং অন্যান্য বিষয়ে সামঞ্জস্য বিধান করা হয়েছে। অন্যথায় সাহাবায়ে কেরাম সম্পর্কে স্বয়ং বিভিন্ন প্রকার হাদিসের বর্ণনার ফয়সালা কি হবে? আম্বিয়া কেরাম আলাইহিমুস সালাম ইজতিহাদী ভুল ত্রুটি করেছিলেন। কিন্তু এই ভুলের মাঝে উনারা অটল ছিলেন না। তৎক্ষণাৎ তাদেরকে ওহীর মাধ্যমে সঠিক দিকটি বর্ণনা করে দেওয়া হয়েছে। পরিশেষে তাদের ইজতিহাদও শরয়ী টেক্সটে পরিণত হয়। বিস্তারিত বলার সময় নেই। সময় সঙ্কীর্ণ।"

দস্তখত

মুহাম্মাদ তায়্যিব
মুহতামিম দারুল উলুম দেওবন্দ

তথ্যসূত্র: (ক) রিসালায় হাকিকত পৃষ্ঠা নং ১৮ থেকে ১৯ আল্লামা আমের ওসমানী দেওবন্দী এর সূত্রে, প্রকাশনায় মাকতাবায়ে তামিরে মিল্লাত চকবাজার মুলতান শহর।

২| ইমামুল হিন্দ মাওলানা আবুল কালাম আযাদ রহঃ বলেন:
شرعا معيار حق صاحب وحى هي - صحابه کرام کو جو مقام حاصل هے وه تبعا حاصل ہے یعنی انھوں نے انحضرت صلى الله عليه وسلم کے قول وفعل كا حتى الا مكان اتباع کیا اس لئے ان کی شخصیت بھی ہمارے لئے قابل احترام ہوئی لیکن هر حال میں اصل شخصیت صاحب وحی کی هے نه که کسی اور کی انحضرت صلى الله عليه وسلم کے سوا ہمارے عقیدہ میں کوئی شخص معصوم عن الخطأ نهيں هي - يهي وجه هے كه امام مالک نے انحضرت صلى الله عليه وسلم کی قبر کی طرف اشارہ کر کے کہا : اس قبر والے کے سوا ھر شخص سے دلیل پوچھی جائے گی اور غلطی پر باز پرس هو گی ۔

ملفوظات آزاد ص ۱۱۰

"ওহীপ্রাপ্ত রাসূলই শরীয়তের দৃষ্টিতে 'মিয়ারে হক' বা 'সত্যের মাপকাঠি। সাহাবায়ে কেরামের যে মর্যাদা অর্জিত হয়েছে তা অনুসরণের দরুন অর্জিত হয়েছে। অর্থাৎ তারা যথাসাধ্য নবী করীম (স)-এর কথা ও কাজের অনুসরণ করেছেন। এজন্য তাঁদের ব্যক্তিত্বও আমাদের জন্য সম্মান উপযোগী। তবে সর্বাবস্থায় মূল ব্যক্তিত্ব ওহীপ্রাপ্ত নবীর জন্যই স্বীকৃত, অন্য করো জন্য নয়। এজন্য ইমাম মলেক (র) নবী করীম (স)-এর কবর শরীফের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেন: এ
কবরবাসী ছাড়া সকলের কাছেই দলিল চাওয়া হবে এবং ভুলের জন্য তাকে জিজ্ঞেস করা হবে।"-মালফুজাতে আযাদ : ১১০

মাওলানা আযাদের (র) এ বক্তব্য থেকে জানা গেল যে, ওহীপ্রাপ্ত নবীই শরীয়তের দৃষ্টিতে সত্যের মাপকাঠি। সাহাবায়ে কেরাম নন। বরং সাহাবায়ে কেরাম তাঁর অনুসারী। সর্বাবস্থায় মূল ব্যক্তিত্ব হলেন রাসূল (স)। রাসূল (স) ছাড়া সকলের কাছে দলিল চাওয়া হবে এবং ভুলের জন্য তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।

মাওলানা আযাদের এ আকীদা মাওলানা মওদূদী (র) প্রণীত জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রে সত্যের মাপকাঠির আকীদার সাথে ষোল আনা মিলযুক্ত ও সামঞ্জস্যশীল এবং এ আকীদা-বিশ্বাসই হলো আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের স্থির আকীদা-বিশ্বাস।

৩| জমিয়তের আলেম মাওলানা মুশাহিদ আলী বায়মপুরী রহ: বলেন:
خلاصه يه هے كه جبتك انسان جمله امور میں خواه سياسيه هو يا
غير سياسيه جناب رسول مقبول ﷺ کو واحد فيصل نه سمجهے اور
پھراپ کی فیصلہ
کو اطمئنان کلی کے ساته بطيب خاطر قبول نه
کرے اسی وقت وہ مؤمن نهيں هو سكتا - فتح الكريم ص ١١

"মোদ্দাকথা এই যে, যতক্ষণ পর্যন্ত মানুষ যাবতীয় বিষয়ে চাই তা রাজনৈতিক হোক অথবা অরাজনৈতিক হোক জনাব রাসূল মাকবুল (স)-কে একমাত্র মীমাংসাকারী হিসেবে মেনে না নেবে এবং তাঁর দেয়া ফায়সালা ও সিদ্ধান্তকে সন্তুষ্টচিত্তে এবং পূর্ণ আন্তরিকতার সাথে গ্রহণ না করবে ততক্ষণ পর্যন্ত সে মুমিন হতে পারে না।"-ফাতহুল করীম: ১১

এখানে দেখা যায় যে, মাওলানা আযাদ ও মাওলানা মুশহিদ উভয়ে সত্যের মানদণ্ড রাসূল (স)-কে স্থির করেছেন। 'মিয়ারে হক' আর 'ওয়াহিদ ফায়সল'-এর মধ্যে শব্দগত বিভিন্নতা আছে কিন্তু অন্তনির্হিত ভাবধারা এক ও অভিন্ন ।
জমিয়তের শ্রেষ্ঠ আলেম মাওলানা মাদানী (রহ)-এর সুযোগ্য সাগরিদ মাওলানা মুশাহিদ (র) দ্বিধাহীনভাবে ঘোষণা দিচ্ছেন যে, সকল বিষয়ে রাসূল (স)-কে একমাত্র মীমাংসাকারী হিসেবে গ্রহণ না করা পর্যন্ত কোনো মানুষ ঈমানদার হতে পারে না। এ কারণেই মাওলানা মওদূদী (র) রাসূল )স)-কে সত্যের মানদণ্ড বলেছেন। জমিয়তের নেতা যাকে واحد فيصل 'একমাত্র মীমাংসাকারী' বলেছেন মাওলানা মওদূদী তাঁকে 'সত্যের মাপকাঠি' বলেছেন। শব্দ বিভিন্ন হলেও মর্মার্থ এক ও অভিন্ন। তবে লক্ষ্যণীয় বিষয় হলো, মাওলানা মুশহিদ এখানে কুফরী ফতোয়া জারি করেছেন। অর্থাৎ যে ব্যক্তি যাবতীয় বিষয়ে একমাত্র রাসূল (স)-কে মীমাংসাকারী মানবে না সে মুমিন নয়, তাহলে নিশ্চয়ই সে কাফের। তিনি এর সমর্থনে কুরআনের একটি আয়াতও পেশ করেন।

فَلَا وَرَبِّكَ لَا يُؤْمِنُونَ حَتَّى يُحَكِّمُوكَ فِيمَا شَجَرَ بَيْنَهُمْ ثُمَّ لَا يَجِدُوا فِي

أَنْفُسِهِمْ حَرَجًا مِّمَّا قَضَيْتَ وَيُسَلِّمُوا تَسْلِيمًا )

"হে মুহাম্মাদ তোমার রবের শপথ, তারা কিছুতেই ঈমানদার হতে পারবে না, যে পর্যন্ত না তারা সকল বিষয় তোমাকেই চূড়ান্ত ফায়সালাকারী হিসেবে গ্রহণ করে। তোমার সিদ্ধান্ত সম্পর্কে অন্তরে কোনো দ্বিধা-সংকোচ না রেখে অবনত মস্তকে তা মেনে নেয়।" -(সূরা আন নিসা : ৬৫)

আয়াতটি স্পষ্টভাবে প্রমাণ করে যে, একমাত্র রাসূল (স) সত্যের মাপকাঠি এবং তিনিই সকল বিষয়ে চূড়ান্ত মীমাংসাকারী। একেই বলে সত্যের মানদণ্ড। সুতরাং যারা সাহাবা তাবেঈদের সত্যের মানদণ্ড মানতে চান তারা নির্ঘাত ভুলের উপর রয়েছেন। তাতে কোনোই সন্দেহ নেই।

৪| আল্লামা জাফর আহমদ উসমানী স্পষ্ট করে বলেছেন:
کلمه اسلام کے دوسرے جزء محمد رسول الله كے معنى يه هے كه

اب معيار حق سيدنا محمد ﷺ کے سواء کوئی انسان نهیں هے اس لئے یه عبارت هر مرد مؤمن و مسلم کا عقیدہ ہے اور ھونا چاھئے ۔
দেখুন;
۔ جماعت اسلامی اسی علماء کی نظر میں

"কালিমায়ে ইসলামের ২য় অংশ “মুহাম্মদুর রাসূলুল্লাহ"-এর অর্থ এই যে, বর্তমানে একমাত্র রাসূলুল্লাহ ছাড়া আর কেউই মিয়ারে হক বা সত্যের মাপকাঠি নয়। তাই এটা প্রত্যেক মু'মিনের ও মুসলমানের বিশ্বাস এবং এ বিশ্বাস থাকা আবশ্যক।"

৫| মাওলানা আব্দুল মাজেদ দরিয়াবাদী রহঃ বলেন:
آپ نے بنیادی عقیدہ کی جو عبارت نقل کی ہے وہ عین حق وصواب

ھے اور ھر مسلمان کا یہی عقیده هونا چاهئے رسول خدا کو معيار حق بنائے کے معنی یه هے که سارے انبیاء کے تصدیق اس میں اگئی معترض کو شاید تنقید اور توهین و تنقیص کے درمیان فرق نھیں معلوم، محدثین نے کسی غضب کی تنقید رواۃ پر کی ھے کیا وہ سب توهین و تنقیص کے مرتکب هوے هیں ؟
দেখুন;
جماعتا اسلامی اس علماء کی نظر میں ۔
"আপুনি মৌলিক আকীদা-বিশ্বাস সম্পর্কীয় যে উদ্ধৃতিটি পাঠিয়েছেন। তা সম্পূর্ণ সত্য ও সঠিক। এবং প্রত্যেক মুসলমানের এ আকীদা হওয়া উচিত। আল্লাহর রাসূল (স)-কে সত্যের মাপকাঠি স্বীকার করার ভিতর দিয়ে অন্যান্য নবীদের স্বীকৃতিও এসে গেছে। অভিযোগকারীর কাছে সম্ভবত তানকীদ (যাচাই-বাছাই) এবং তাওহীন (অপমান) তানকীস (অসম্মান)-এর মধ্যে ব্যবধান অজ্ঞাত। হাদীস শাস্ত্রবিদগণ হাদীস বর্ণনাকারীদের কী কঠোরভাবে তানকীদ করেছেন এতে কি তাঁরা অসম্মানকারী হয়ে গেলেন?"

মাওলানা মওদূদী (র)-এর দৃষ্টিতে সত্যের মাপকাঠি:

ইসলামের বুনিয়াদী আকীদাহঃ লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলল্লাহ-এর প্রতি ঈমান আনার অনিবার্য দাবি ও স্পষ্ট চাহিদার প্রেক্ষিতে মাওলানা মওদূদী (র) বলেছেন:
প্রেক্ষিতে মাওলানা মওদূদী (র) বলেছেন:
(১) আল্লাহর রাসূল ছাড়া অন্য কোনো মানুষকে 'মিয়ারে হক' বা সত্যের
মাপকাঠি বানাবে না।

(২) কাউকে তানকীদ বা যাচাই-বাছাই এর ঊর্ধ্বে মনে করবে না।

(৩) কারো যেহনী গোলামী বা অন্ধ অনুসরণে লিপ্ত হবে না।

(৪) বরং প্রত্যেককে আল্লাহর দেয়া ঐ মিয়ারে কামেল বা পূর্ণাঙ্গ মাপকাঠিতে যাচাই ও পরখ করবে এবং এ মাপকাঠির দৃষ্টিতে যার যে মর্যাদা হবে তাকে সেই মর্যাদা দিবে অর্থাৎ যিনি যে স্তরের হবেন তাকে সেই স্তরেই রাখবে।"
( দস্তুরে জামায়াতে ইসলামী )

মাওলানা মওদূদী (র)-এর দৃষ্টিতে সত্যের মাপকাঠির ব্যাখ্যা:

মিয়ারে হক বা সত্যের মাপকাঠি সম্পর্কিত মাওলানা মওদূদী (র) প্রণীত জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের কথাগুলো যখন কোনো কোনো ধর্মীয় মহলের নিকট অস্পষ্ট ও আপত্তিকর মনে হলো তখন তাঁকে পুনর্বার সত্যের মাপকাঠি সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি তার ব্যাখ্যায় বলেছেনঃ

هماری نزديك معيار حق سے مراد وہ چیز هے جس سے مطابقت ركهنا حق هو اور جس کے خلاف هونا باطل هو اس لحاظ سے معیار حق صرف خدا کی کتاب اور اس کے رسول کی سنت هے صحابه كرام معيار حق نهیں هیں بلکه کتاب وسنت کے معیار پر پورے اترتے هيں كتاب وسنت کے معیار پر جانچ کرهم اس نتیجے پر پھنچے هیں
که وه بر حق ہیں ۔

"আমাদের মতে 'মিয়ারে হক' (সত্যের মাপকাঠি) হচ্ছে সেই বস্তু যার অনুকুল হওয়ার মধ্যে 'হক' নিহিত এবং যার বিপরীত হওয়ার মধ্যে বাতিল (মিথ্যা) নিহিত। এ দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করলে দেখা যায় যে, একমাত্র আল্লাহর কিতাব কুরআন ও তাঁর রাসূলের সুন্নাতই হচ্ছে সত্যের মাপকাঠি। সাহাবায়ে কেরাম (রা) সত্যের মাপকাঠি নন। বরং তারা কুরআন ও সুন্নাহর মাপকাঠিতে পূর্ণভাবে উত্তীর্ণ হয়েছেন। কুরআন ও সুন্নাহর মানদণ্ডে যাচাই করে আমরা এ সিদ্ধান্তে পৌঁছেছি যে, সাহাবায়ে কেরাম (রা) নিঃসন্দেহে সত্যনিষ্ঠ দল।"
( তরজমানুল কুরআন, জেলদ ৫৬, সংখ্যা ৫ )
শায়খ হুসাইন আহমদ মাদানী + মাওলানা আহমদ শফী + মুফতি মনসুরুল হক + মাওলানা নুরুল ইসলাম ওলিপুরী প্রমুখের মতে,
মিয়ারে হক বা সত্যের মাপকাঠি হওয়ার জন্য ইসমত শর্ত।
বিস্তারিত জানার জন্য দেখুন;
দস্তুরে মওদুদী, পৃষ্ঠা ৩৩ ও ৬৯।
হক বাতিলের চিরন্তন দ্বন্দ্ব, মিয়ারে হকের আলোচনা দ্রষ্টব্য |
নুরে মদীনা বর্ধিত সংস্করণ।
কুরআন ও হাদীসের আলোকে মওদুদী মতবাদ।
দারুল উলুম দেওবন্দের সাবেক প্রধান মুফতী মোহাম্মদ শফী (র) বলেন:

ان سب حضرات کا اس پر بھی اتفاق هے که صحابه كرام انبیاء کرام کی طرح معصوم نہیں ۔ ان سے خطائیں اور گناھیں سرزد ہو سکتے ھیں اور ھوئے ھیں جن پر رسول الله صلى الله عليه وسلم حدود و سزائیں جاری فرمائی ہیں احاديث نبويه ميں يه سب واقعات ناقابل

انکار ہیں - مقام صحابه ص ۱۱۱

"আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের সকল ইমাম একমত যে, সাহাবায়ে কেরাম আম্বিয়ায়ে কেরামের মত নিষ্পাপ নন। বরং তাদের পক্ষে গোনাহ ও ভুল-ত্রুটি সংঘটিত হতে পারে এবং হয়েছেও। যার জন্য রাসূল (স) দণ্ডবিধি ও বিভিন্ন প্রকারের শাস্তি প্রয়োগ করেছিলেন। রাসূলের হাদীসে এসকল ঘটনা অনস্বীকার্য।"-মাকামে সাহাবা: ১১১

আল্লামা আলুসী (র) রুহুল মা'আনীতে বলেন, "অধিকাংশ আলেম এ সম্পর্কে যে সুষ্পষ্ট অভিমত পোষণ করেন, তাই সত্য ও নির্ভুল। তারা বলেন, সাহাবায়ে কেরাম নিষ্পাপ নন, তাদের দ্বারা কবীরা গোনাহ সংঘটিত হতে পারে, যা ফিসক তথা পাপাচার। এরূপ গোনাহ হলে তাঁদের বেলায় শরীয়াত সম্মত শাস্তি প্রযোজ্য হবে এবং মিথ্যা সাব্যস্ত হলে তাদের খবর ও সাক্ষ্য প্রত্যাখ্যান করা হবে। কিন্তু কুরআন ও সুন্নাহর বর্ণনাদৃষ্টে আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত এর আকীদা হচ্ছে এই যে, সাহাবী (রা) গোনাহ করতে পারেন, কিন্তু এমন কোনো সাহাবী নেই, যিনি গোনাহ থেকে তাওবা করে পবিত্র হননি।"- তাফসীরে মা'আরেফুল কুরআন সংক্ষিপ্ত -১২৭৯

এখন আপনারাই বলুন, উপরের চারজন দেওবন্দী আলিমদের মত অনুযায়ী সাহাবায়ে কেরাম কি করে সত্যের মাপকাঠি হবেন?
তাদের বিভিন্ন দলিলগুলো পরবর্তী তে পর্যালোচনা করা হবে ইংশাআল্লাহ।

পোস্টের শুরুতে যে সকল আলিমদের ফতোয়া যোগ করা হয়েছে তাদের ব্যাপারে আলী হাসান উসামা ফতোয়া কি হবে?
তাহলে, এলাউস সুনান গ্রন্থাকার + মাওলানা আব্দুল মাজেদ দরিয়াবাদী প্রমুখ আলিমরাও কি অবুঝ, অজ্ঞ, গোমরাহ?

পোস্ট লিখেন
রিফআত হাসান
ফাযেলে দেওবন্দ

27/02/2024
26/02/2024

এটা সুস্পষ্ট কুফরি আক্বিদাহ্। কারণ এটা রাসুলুল্লাহ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের খাস পজিশন। সুতরাং রাসুলের খাস পজিশনে অন্য কাউকে স্থলাভিষিক্ত করার অর্থই হলো কুফরি করা।
যেমন: খাতামুন্নাবিয়্যিন হলেন একমাত্র মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। অথচ কাদিয়ানিরা তা না মেনে কাফির হয়ে গেছে।
সত্য তথা ইসলাম নিয়ে আগমন করেছেন স্বয়ং মুহাম্মদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। সুতরাং সত্যের মাপকাঠিও তিনিই।
স্বয়ং আল্লাহ সোবহানাহু তায়ালা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেছেন, ‘নিশ্চয়ই তোমাদের জন্য রাসুলের মধ্যে রয়েছে উত্তম আদর্শ' (সূরা আজহাব, আয়াত: ২১)।
সুরা নিসার ৫৯ নং আয়াতে ঘোষণা করা হয়েছেঃ
হে মুমিনগণ, তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর ও আনুগত্য কর রাসূলের এবং তোমাদের মধ্য থেকে কর্তৃত্বের অধিকারীদের। অতঃপর কোন বিষয়ে যদি তোমরা মতবিরোধ কর তাহলে তা আল্লাহ ও রাসূলের দিকে প্রত্যার্পণ করাও- যদি তোমরা আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি ঈমান রাখ। এটি উত্তম এবং পরিণামে উৎকৃষ্টতর।
এতটা সুস্পষ্ট বর্ণনার পরেও যারা বিপরীতে অবস্থান নিবে ওদেরকে মুসলিমদের অন্তর্ভুক্ত ভাবাটাও কষ্টকর বিষয়।
এবার দেখুন,
হোসাইন আহমদ মাদানীর(রাহি.) খাস মুরীদ এবং ভারতের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী ইমামুল হিন্দ মাওলানা
আবুল কালাম আজাদ (রহ)-এর দৃষ্টিতে আল্লাহ এবং তার রাসুল মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়া সাল্লামই একমাত্র সত্যের মাপকাঠি।

সত্যের মাপকাঠি কে হতে পারেন এ ব্যাপারে তিনি বলেনঃ

شرعا میعار حق صاحب وحی ھے۔صحابہ کرام کو جو مقام حاصل ھے وہ تبعا حاصل ھے. یعنی انھوں نے انحضرت کی قول فعل کا حتی الا مکان اتباع کیا۔اس لیئے ان کی شخصیت بھی ھمارے لئے قابل احترام ھوئے۔لیکن ھر حال میں اصل شخصیت صاحب وحی کی ھے نہ کہ کسی اور کی۔انحضرت کے سوا ہمارے عقیدہ میں کوئی شخص معصوم عن الخطأ نھیں ھے۔یھی وجہ ھے کہ امام مالک نے انحضرت صلی اللّٰہ علیہ وسلم کی قبر کی ترف اشارہ کر کے کہا: آس قبر والے کی سوا ھر شخص سے دلیل پھوثھی جائے گی اور غلطی پر باز پرس ھوگی۔ ملفوظات ازاد ص-110

"ওহী প্রাপ্ত রাসুলই শরিয়তের দৃষ্টিতে মিয়ারে হক্ব বা সত্যের মাপকাঠি। সাহাবায়ে কেরামের যে মর্যাদা অর্জিত হয়েছে তা অনুসরণের দ্বারা অর্জিত হয়েছে। অর্থাৎ তারা যথাসাধ্য রাসুল (সাঃ)-এর কথা ও কাজের অনুসরণ করেছেন। এজন্য তাদের ব্যক্তিত্বও আমাদের জন্য সম্মান উপযোগী। তবে সর্বাবস্থায় মূল ব্যক্তিত্ব ওহীপ্রাপ্ত নবীর জন্য স্বীকৃত, অন্য কারো জন্য নয়। এজন্যই ইমাম মালিক (রহ) নবী করীম (সাঃ)-এর কবরের প্রতি ইঙ্গিত করে বলেনঃ
এ কবরবাসী ছাড়া সকলের কাছেই দলিল চাওয়া হবে এবং ভুলের জন্য তাকে জিজ্ঞাসা করা হবে।"- (মালফুজাতে আজাদ-১১০)
মাওলানা আবুল কালাম আজাদ রহ-এর এ বক্তব্য থেকে জানা গেল যে,ওহীপ্রাপ্ত নবীই শরিয়তের দৃষ্টিতে মিয়ারে হক্ব বা সত্যের মাপকাঠি। সাহাবায়ে কেরাম সত্যের মাপকাঠি নয়। বরং সাহাবায়ে কেরাম তার অনুসারী। সর্বাবস্থায় মূল ব্যক্তিত্ব হলেন রাসুল (সাঃ)। রাসুল (সাঃ) ছাড়া সকলের কাছেই দলিল চাওয়া হবে এবং ভুলের জন্য তাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হবে।

মাওলানা আবুল কালাম আজাদ রহ-এর এ আক্বিদাহ মাওলানা সাইয়েদ আবুল আলা মওদুদী (রহ) কর্তৃক প্রণীত জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের সত্যের মাপকাঠির আক্বিদাহর সাথে ষোল আনা মিলযুক্ত ও সামঞ্জাস্যশীল আর এ আক্বিদাহ বিশ্বাসই হল আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াতের স্থির আক্বিদাহ-বিশ্বাস।
অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় রাসুলকে একমাত্র সত্যের মাপকাঠি মানতে নারাজ গোষ্ঠী কাফিরদের অন্তর্ভুক্ত হতে প্রস্তুত তবুও নিরেট সত্য উপলব্ধি করে আকাবিরদের অন্ধ পুজারী হওয়া থেকে বিরত হতে রাজি নয়।

26/02/2024

শোক সংবাদ
মনোহরগন্জ উপজেলার খিলা ইউনিয়ন শিকচাইল গ্রাম নিবাসী জনাব আবদুল আউয়াল মেম্বার (সাবেক)
এর শত বছর বয়সে বার্ধক্যজনিত কারণে
ইন্তেকাল করেন
ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজেউন
তিনি ছিলেন একজন বিচুক্ষণ সামাজিক নেতৃত্ব।
তার অবদান ছিলো সামাজিক জীবনে অসামান্য
আমি উনার এই বিদায়ে গভীর শোক এবং দুঃখ প্রকাশ করছি। মহান রবের নিকট মাগফেরাত কামনা করছি জীবনে চলার পথে উনার ভুল ত্রুটিগুলো মার্জনা করে জান্নাতের আলা মাকাম দান করুন
পরিবার পরিজনদের ধৈর্য্য ধারণ করার
তাওফিক দান করুন।

মোহাম্মদ উল্লাহ
সেক্রেটারি
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী
৮নং খিলা ইউনিয়ন

25/02/2024

আপনি আলিয়া মাদ্রাসাকে খাটো করে বক্তব্য দিলেন আবার প্রতি উত্তরে আরেক জন আপনার কারণে কওমী শিক্ষা ব্যাবস্থা ও উলামায়ে দেওবন্দ কে খাটো করে বক্তব্য দিলো এতে কাকে খুশি করা হলো এবং ইসলামের কি উপকার হলো?

কত কথা কত সৃতি জড়িয়ে আছে  রাঙ্গামাটির গায়ে
25/02/2024

কত কথা কত সৃতি জড়িয়ে আছে রাঙ্গামাটির গায়ে

25/02/2024

লাকসাম নবাব ফয়েজুন্নেছা সরকারি কলেজে ধর্মীয় পোশাকের বিরুদ্ধে কটুক্তি করায় সর্বস্তরের ছাত্র ছাত্রী দের প্রতিবাদ

23/02/2024

হঠাৎ রাঙ্গামাটির উদ্দেশ্যে সকলের দোয়া চাই

21/02/2024

অস্থির কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
ভিসি হওয়ার আগে একজন পাক্কা রাজনীতিবিদ হওয়া জরুরী। তাহলেই ভার্সিটির শিক্ষক সমিতি, শিক্ষক রাজনীতি, ছাত্র রাজনীতি, কর্মচারী পরিষদ, ছায়া সংগঠন সহ সবগুলোকে নিরহ প্রাণীর মত পিছনে পিছনে ঘুরানো যাবে। নিজ কার্য হাসিল করা যাবে। কুবির সাবেক ভিসি প্রফেসর এমরান কবির স্যার সেই কাজটাই করে গিয়েছিলেন। পাক্কা পলিটিশিয়ান ছিলেন বলেই দাপটের সাথে পূর্ণ মেয়াদ শেষ করেছেন।

যদিও বর্তমান সময়ে ভিসি পদ একটি অলিখিত রাজনৈতিক পদ, যেখানে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ছাড়া কেউ নিয়োগ প্রাপ্ত হয়না। (কুবি ফ্যাক্ট)।

20/02/2024

দাদুর জানাজা রাত ৯.৩০ ঘটিকার সময় খিলা বড়বাড়ি জামে মসজিদের প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে

20/02/2024

ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রজেউন আমার দাদু প্রায় ৯৮ বছর বয়সে বার্ধক্যজনিত কারণে ২.২০ ঘটিকার সময় ইন্তেকাল করেছেন

আলহামদুলিল্লাহ দুই ব্যাগ এবি পজিটিভ রক্ত ম্যানেজ করে দিলাম  অনেক প্ররিশ্রমেরপর প্রিয় মনির ও ইয়াকুব আলী কে আন্তরিক ধন্যবা...
16/02/2024

আলহামদুলিল্লাহ দুই ব্যাগ এবি পজিটিভ রক্ত ম্যানেজ করে দিলাম অনেক প্ররিশ্রমেরপর প্রিয় মনির ও ইয়াকুব আলী কে আন্তরিক ধন্যবাদ সহযোগিতা করার জন্য

আলহামদুলিল্লাহ, ডা. নুরুল্লাহ সাহেব জানিয়েছেন হুজুর ব্রেন- স্ট্রোক করার কারণে বাম হাত ও পা নাড়াতে পারছেন না।  আশা রাখি ম...
14/02/2024

আলহামদুলিল্লাহ,
ডা. নুরুল্লাহ সাহেব জানিয়েছেন হুজুর ব্রেন- স্ট্রোক করার কারণে বাম হাত ও পা নাড়াতে পারছেন না। আশা রাখি মহান আল্লাহ তায়ালার দয়ায় আস্তে আস্তে সুস্থ হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসবেন ইনশাআল্লাহ।

বাংলা ভাষার অন্যতম পন্ডিত ! তাওহীদি জনতার হৃদয়ের স্পন্দন,  ফাদিলাতুত তাফসীর আল্লামা লুৎফর রহমান সাহেব জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছ...
14/02/2024

বাংলা ভাষার অন্যতম পন্ডিত !
তাওহীদি জনতার হৃদয়ের স্পন্দন, ফাদিলাতুত তাফসীর আল্লামা লুৎফর রহমান সাহেব জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছেন।
প্রিয় মুহতারামের সুস্থতা ও নেক হায়াত কামনায় সকলের
দু' আ কামনা করছি৷

14/02/2024

একজন মায়ের অপারেশন দুই ব্যাগ এ বি পজেটিভ AB posetiv রক্ত জরুরী ভিত্তিতে লাগবে নিউ লাইফ হসপিটাল লাকসাম রোড টমচম ব্রীজ কুমিল্লা 01917780182

এতে কাপের  উদ্দেশ্যে যারা মক্কায় যেতে আগ্রহী তারা অথবা উনাদের আত্বীয় স্বজনরা দ্রুত যোগাযোগ করতে পারেন 01917780182
14/02/2024

এতে কাপের উদ্দেশ্যে যারা মক্কায় যেতে আগ্রহী তারা অথবা উনাদের আত্বীয় স্বজনরা দ্রুত যোগাযোগ করতে পারেন 01917780182

Address


Telephone

+8801917780182

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when DQTV BD posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share