Md Shohag Sarder

  • Home
  • Md Shohag Sarder

Md Shohag Sarder Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Md Shohag Sarder, TV Channel, .

নিশ্চয় শয়তান হল পরম করুণাময়ের অবাধ্য। সূরা মারইয়াম, আয়াত নং ৪৪।কুরআন তিলাওয়াত বাংলা।  আল কুরআন। কুরআন আয়াত বাংলা।  #কুরআ...
05/12/2022

নিশ্চয় শয়তান হল পরম করুণাময়ের অবাধ্য।
সূরা মারইয়াম, আয়াত নং ৪৪।

কুরআন তিলাওয়াত বাংলা। আল কুরআন। কুরআন আয়াত বাংলা।
#কুরআনতিলাওয়াতবাংলা #কোরআন_আয়াত_বাংলা #সূরা_মারিয়াম_আয়াত_নং_৪৪
#কোরআনআয়াত #কুরআনআয়াত #কুরআন #সূরা_মারইয়াম #আয়াত #কুরআন_তিলাওয়াত_বাংলা #কুরআন_আয়াত_বাংলা

কাজেই মহা দিবস প্রত্যক্ষকালে কাফিরদের ধ্বংস অনিবার্য। সূরা মারিয়াম, আয়াত নং ৩৭।কুরআন তিলাওয়াত বাংলা। আল কুরআন। কুরআন আয়া...
05/12/2022

কাজেই মহা দিবস প্রত্যক্ষকালে কাফিরদের ধ্বংস অনিবার্য।
সূরা মারিয়াম, আয়াত নং ৩৭।

কুরআন তিলাওয়াত বাংলা। আল কুরআন। কুরআন আয়াত বাংলা।
#সূরা_মারিয়াম_আয়াত_নং_৩৭
#কোরআনআয়াত #কুরআনআয়াত #কুরআন #আয়াত #কুরআনতিলাওয়াতবাংলা #সূরা_মারইয়াম #কুরআন_আয়াত_বাংলা #কোরআন_আয়াত_বাংলা
#কুরআন_তিলাওয়াত_বাংলা

আর নিশ্চয় আল্লাহ আমার রব এবং তোমাদের রব। সুতরাং তোমরা তাঁর ইবাদত কর। কুরআন তিলাওয়াত বাংলা। আল কোরআন, সূরা মারিয়াম,  আয়াত...
05/12/2022

আর নিশ্চয় আল্লাহ আমার রব এবং তোমাদের রব। সুতরাং তোমরা তাঁর ইবাদত কর।
কুরআন তিলাওয়াত বাংলা।
আল কোরআন, সূরা মারিয়াম, আয়াত নং ৩৬।
#সূরা_মারিয়াম_আয়াত_নং_৩৬
#কুরআনআয়াত #কোরআনআয়াত #আয়াত #কুরআন

05/12/2022

নামাজ নামাজ হচ্ছে দ্বীনের খুটি রবের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ। Md Shohag Sarder

সাইয়িদুল ইস্তিগফার (সাইয়েদুল ইস্তেগফার - Sayyidul Istighfar) বা ক্ষমা প্রার্থনার শ্রেষ্ঠ দো‘আ।রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘য...
28/11/2022

সাইয়িদুল ইস্তিগফার (সাইয়েদুল ইস্তেগফার - Sayyidul Istighfar) বা ক্ষমা প্রার্থনার শ্রেষ্ঠ দো‘আ।
রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘যে ব্যক্তি দৃঢ় বিশ্বাসের সাথে এই দো‘আ পাঠ করবে, দিনে পাঠ করে রাতে মারা গেলে কিংবা রাতে পাঠ করে দিনে মারা গেলে, সে জান্নাতী হবে’।

اَللَّهُمَّ أَنْتَ رَبِّىْ لآ إِلهَ إلاَّ أَنْتَ خَلَقْتَنِىْ وَأَنَا عَبْدُكَ وَأَنَا عَلى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ، أَعُوْذُبِكَ مِنْ شَرِّمَا صَنَعْتُ، أبُوْءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَىَّ وَأَبُوْءُ بِذَنْبِىْ فَاغْفِرْلِىْ، فَإِنَّهُ لاَيَغْفِرُ الذُّنُوْبَ إِلاَّ أَنْتَ

উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা আনতা রব্বী লা ইলা-হা ইল্লা আনতা খালাক্বতানী, ওয়া আনা ‘আবদুকা ওয়া আনা ‘আলা ‘আহদিকা ওয়া ওয়া‘দিকা মাসতাত্বা‘তু, আ‘ঊযুবিকা মিন শার্রি মা ছানা‘তু। আবূউ লাকা বিনি‘মাতিকা ‘আলাইয়া ওয়া আবূউ বিযাম্বী ফাগফিরলী ফাইন্নাহূ লা ইয়াগফিরুয্ যুনূবা ইল্লা আনতা।

অর্থ : ‘হে আল্লাহ! তুমি আমার পালনকর্তা। তুমি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। তুমি আমাকে সৃষ্টি করেছ। আমি তোমার দাস। আমি আমার সাধ্যমত তোমার নিকটে দেওয়া অঙ্গীকারে ও প্রতিশ্রুতিতে দৃঢ় আছি। আমি আমার কৃতকর্মের অনিষ্ট হ’তে তোমার নিকটে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। আমি আমার উপরে তোমার দেওয়া অনুগ্রহকে স্বীকার করছি এবং আমি আমার গোনাহের স্বীকৃতি দিচ্ছি। অতএব তুমি আমাকে ক্ষমা কর। কেননা তুমি ব্যতীত পাপসমূহ ক্ষমা করার কেউ নেই’। [105]

[105] . বুখারী, মিশকাত হা/২৩৩৫ ‘দো‘আ সমূহ’ অধ্যায়-৯, ‘ইস্তিগফার ও তওবা’ অনুচ্ছেদ-৪।

আল্লাহ বলেন "সুতরাং তোমরা মূর্তিপূজার অপবিত্রতা থেকে বিরত থাকো এবং মিথ্যা কথা পরিহার করো।" সূরা হজ্জ্ব, আয়াত ৩০।
22/11/2022

আল্লাহ বলেন "সুতরাং তোমরা মূর্তিপূজার অপবিত্রতা থেকে বিরত থাকো এবং মিথ্যা কথা পরিহার করো।"
সূরা হজ্জ্ব, আয়াত ৩০।

22/11/2022

কুরআন তিলাওয়াত বাংলা!
কুরআন থেকে শক্তিশালী দুআ - ৪০ রাব্বানা। 40 Rabbana Dua. পবিত্র কুরআন থেকে শক্তিশালী রব্বানা দোয়া গুলো এই ভিডিওতে সুন্দর ভাবে আরবি বাংলা উচ্চারণসহ আলোচনা করা হয়েছে । রোজ একটি করে দোয়া শুনুন ইনশাআল্লাহ্‌ খুব তাড়াতাড়ি রব্বানা দোয়া গুলো শিখতে পারবেন। দোয়া। দুআ। দুয়া। মোনাজাত। Dua.
Md Shohag Sarder


#কবুলযোগ্যআমল #কুরআনতিলাওয়াতবাংলা #কুরআন_তিলাওয়াত_বাংলা #প্রতিদিনেরদোয়া #আমল #দোআ #দুআ #দুয়া #দোয়া #মোনাজাত
#কুরআন_থেকে_শক্তিশালী_দুআ #৪০রাব্বানাদোআ #৪০রাব্বানা #রাব্বানাদোয়া
#পবিত্র_কুরআন_থেকে_শক্তিশালী_রব্বানা_দোয়া
#পবিত্র_কুরআন_থেকে_দোয়া #কুরআনে_বর্নিত_দোয়া
#রাব্বানা

22/11/2022

সূরা লোকমান।কুরআন শরীফের ৩১তম সূরা।
বাংলা অনুবাদ সহ সূরা লোকমান তিলাওয়াত। সূরা আল লুকমান।Surah Lokman. Surah Luqman.
The 31st Surah of the Quran. কুরআন তিলাওয়াত বাংলা The Holy Quran Tilawat. Md Shohag Sarder
সূরা লোকমান - সন্তানদের প্রতি লুকমান হাকিমের মূল্যবান উপদেশ।Surah Luqman.সূরা আল লুকমান।
► তিলাওয়াত: হুজাইফা আল কাঈদ।কি ছিল সন্তানদের প্রতি লুকমান হাকিমের মূল্যবান উপদেশসমূহ? সূরা আল লুকমান এর অন্তর তৃপ্ত করা কণ্ঠে তিলাওয়াত ।

সূরা লোকমান
কুরআন শরীফের ৩১তম সূরা।
সূরা লোক্‌মান (আরবি: سورة لقمانم‎‎; অনু. একজন জ্ঞানী ব্যক্তি), মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৩১ তম সূরা। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৩৪ টি।
শ্রেণীঃ মাক্কী।
নামের অর্থ : (একজন জ্ঞানী ব্যক্তি)।
সূরার ক্রম: ৩১।
আয়াতের সংখ্যা :৩৪।
← পূর্ববর্তী সূরা : সূরা রুম।
পরবর্তী সূরাঃ → সূরা সিজদাহ।
Surah Lokman.
The 31st Surah of the Quran.
Surah Luqman ( Arabic : سورة القمانم ‎; lit. a wise man) is the 31st sura of the Muslim holy book of the Qur'an . This Surah was revealed in Mecca and has 34 verses.
the class : Makki.
Name Meaning : (a wise man).
Statistics : Order of Surahs : 31.
Number of verses : 34.
← Previous Surah: Surah Room.
Next Surah →: Surah Sijdah.

Surah Luqman recited by Hothaifa Alkaeed.Surah Lukman Heart touching Recitation and Visualization of The Holy Quran.

#কুরআনতিলাওয়াতবাংলা #কুরআন_তিলাওয়াত_বাংলা
#সূরালোকমান #কুরআন_শরীফের_৩১তম_সূরা
#বাংলা_অনুবাদ_সহ_সূরা_লোকমান_তিলাওয়াত #সূরা_আল_লুকমান
#সূরা_লোকমান #সূরা #লোকমান #লুকমান #সূরা_লুকমান
্ঞানী_ব্যক্তি


#কুরআন

তারা কি পৃথিবীতে ভ্রমণ করে না? করলে দেখত তাদের পূর্ববর্তীদের কি পরিণাম হয়েছে। অথচ তারা তাদের অপেক্ষা অধিকতর শক্তিশালী ছি...
22/11/2022

তারা কি পৃথিবীতে ভ্রমণ করে না? করলে দেখত তাদের পূর্ববর্তীদের কি পরিণাম হয়েছে। অথচ তারা তাদের অপেক্ষা অধিকতর শক্তিশালী ছিল। আকাশ ও পৃথিবীতে কোন কিছুই আল্লাহকে অপারগ করতে পারে না। নিশ্চয় তিনি সর্বজ্ঞ সর্বশক্তিমান। সূরা ফাতির, আয়াত নং ৪৪।

اَوَلَمۡ یَسِیۡرُوۡا فِی الۡاَرۡضِ فَیَنۡظُرُوۡا کَیۡفَ کَانَ عَاقِبَۃُ الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِہِمۡ وَکَانُوۡۤا اَشَدَّ مِنۡہُمۡ قُوَّۃً ؕ وَمَا کَانَ اللّٰہُ لِیُعۡجِزَہٗ مِنۡ شَیۡءٍ فِی السَّمٰوٰتِ وَلَا فِی الۡاَرۡضِ ؕ اِنَّہٗ کَانَ عَلِیۡمًا قَدِیۡرًا

হে আমার প্রতিপালক! আমাকে নামাজ প্রতিষ্ঠাকারী বানাও আর আমার সন্তানদেরকেও, হে আমার প্রতিপালক! তুমি আমার প্রার্থনা কবুল কর।...
17/11/2022

হে আমার প্রতিপালক! আমাকে নামাজ প্রতিষ্ঠাকারী বানাও আর আমার সন্তানদেরকেও, হে আমার প্রতিপালক! তুমি আমার প্রার্থনা কবুল কর। আল কুরআন ১৪:৪০ (সূরা ইব্রাহিম)। কুরআন ও সহীহ্ হাদীস এর বাণী

Md Shohag Sarder

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ(আল্লাহ ছাড়া ইবাদতের উপযুক্ত কেউ নেই, মুহাম্মদ সা. তাঁর রাসুল)।এটা হলো কালিম...
11/11/2022

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ
(আল্লাহ ছাড়া ইবাদতের উপযুক্ত কেউ নেই, মুহাম্মদ সা. তাঁর রাসুল)।

এটা হলো কালিমায়ে তাইয়েবা (মহা পবিত্র বাক্য)। ইসলামে প্রবেশের একমাত্র দরজা। এর উপর স্থাপিত দ্বীন ও ঈমানের আকাশ-ছোঁয়া মিনার। আজন্ম কাফের-মুশরিকও যদি এ কালিমা গ্রহণ করে এবং বিশ্বাসের সঙ্গে পাঠ করে তাহলে মুহূর্তের মধ্যে সে মুমিন ও মুসলমানরূপে আত্মপ্রকাশ করে; দুনিয়া ও আখেরাতের চির মুক্তি ও নাজাতের অধিকারী হতে পারে। তবে শর্ত হলো এ কালিমার মাধ্যমে মহান আল্লাহর তাওহীদ এবং প্রিয় নবীর রেসালাতের যে স্বীকৃতি সে দান করলো তাকে তা বুঝতে হবে, উপলব্ধি করতে হবে এবং মনে প্রাণে মেনে নিতে হবে। কিন্তু সে যদি তাওহীদ ও রেসালাতের মর্ম মোটেই বুঝতে না পারে, শুধু মুখে উচ্চারণ করে, তাহলে আল্লাহ তাআলার নিকট সে মুসলমানরূপে গণ্য হতে পারবে না। এ-জন্য কালিমায়ে তাইয়েবার অর্থ ও মর্ম শিখে নেওয়া জরুরি।

কালিমার প্রথম অংশ: লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ

এর মাঝে আল্লাহ তাআলার তাওহীদের স্বীকারোক্তি নিহিত। এই স্বীকারোক্তির মর্ম ও মতলব হলো, মহান আল্লাহর সত্ত্বা ব্যতীত এমন কিছু নেই, যা ইবাদত ও উপাসনার উপযুক্ত হতে পারে। বরং ইবাদত-বন্দেগী কেবলি আল্লাহ তাআলার প্রাপ্য। তিনিই ¯্রষ্টা, তিনিই কর্তা, রিযিকদাতা, পালনকর্তা। শুধু তিনিই জীবনদাতা, কেবল তিনিই মৃত্যুদাতা, রোগদাতা-আরোগ্যদাতা। উপকার-অপকার, স্বচ্ছলতা-দরিদ্রতা মোটকথা, জগতের সকল ভাঙ্গাগড়ার একমাত্র মালিক তিনি। আসমান জমিনের সবকিছু মানুষ হোক, ফেরেশতা হোক অন্য আর যাইহোক সবই তাঁর সৃষ্টি, তাঁর হুকুমের গোলাম। কোনো সমকক্ষ নেই তাঁর। তাঁর রাজত্বে কারো কোন অংশ নেই। কারো কোনো শক্তি নেই তাঁর কাজে ব্যাঘাত ঘটাবার। সুতরাং তিনিই, শুধুই তিনি ইবাদতের উপযুুক্ত। সুখে-দুঃখে হৃদয় কেবলি তাঁর দিতে ছুটে যাবে। বিপদে-আপদে, জীবনের সকল প্রয়োজনে মানুষ তাঁরই দরবারে হাত ওঠাবে, অশ্রু ঝরাবে এবং ফরিয়াদ জানাবে। তিনি প্রকৃত বাদশাহ। দুনিয়ার সমস্ত হাকিমের চেয়ে বড় তিনি। মহীয়ান তিনি। গরীয়ান তিনি। সুতরাং তাঁরই হুকুম মান্য করা উচিৎ। পরম আন্তরিকতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে শুধু তাঁর হুকুম মোতাবেক জীবন যাপন করা উচিত। তাঁর হুকুম লংঘন করে কখনো কারো কথায় কর্ণপাতই করা উচিৎ নয়। সে যেই হোক; দেশের সরকার, বংশের সরদার, আপন পিতা, অন্তরঙ্গ বন্ধু এমনকি নিজের দিলের চাহিদা কিংবা অন্তরের প্রত্যাশা হলেও না।

আমরা আল্লাহ তাআলাকেই ইবাদতের উপযুুক্ত বলে জেনেছি, মেনে নিয়েছি এবং তাঁর গোলামি এখতিয়ার করে নিয়েছি। এবার আমাদেরকে আমেিদর বিশ্বাসের অনুরূপ কাজ করে দেখাতে হবে। দুনিয়াদারেরা যেন বুঝতে পারে, আমরা এক আল্লাহর গোলাম। আমরা কেবল আল্লাহর হুকুম মতো চলি। আল্লাহর জন্য বাঁচতে চাই, আল্লাহর জন্যই মরতে প্রস্তুত থাকি।

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ- এটা আমাদের স্বীকৃতি ও ঘোষণা।

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ- এটা আমাদের বিশ্বাস ও চেতনা।

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ- এটাই আমাদের কাজ ও প্রেরণা।
হে প্রিয় ভাই!

ঈমানী প্রাসাদের প্রথম ইট হলো লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ। এটাই ছিলো উম্মতের প্রতি সকল নবী-রাসুলের প্রথম সবক। দ্বীনের সকল বিষয়ের মাঝে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ-এর মর্যাদা সর্বাধিক। নবীজী ইরশাদ করেন,

الْإِيمَانُ بِضْعٌ وَسَبْعُونَ: أَفْضَلُهَا قَوْلُ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ
ঈমানের সত্তরের অধিক শাখা রয়েছে। তার মাঝে সর্বোত্তম শাখা হলো লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ-এর প্রবক্তা হওয়া। সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং ৪৬৭৬
এ জন্য সমস্ত যিকিরের মাঝে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ। এক হাদীসে এসেছে,

أَفْضَلُ الذِّكْرِ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ
যিকির সমূহের মাঝে শ্রেষ্ঠ যিকির হলো লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ। সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং ৩৮০০
অপর একটি হাদীসে এসেছে, আল্লাহ তাআলা হযরত মুসা আলাইহিস সালামকে বলেন,

يَا مُوسَى لَوْ أَنَّ أَهْلَ السَّمَاوَاتِ السَّبْعِ وَالْأَرَضِينَ السَّبْعِ فِي كِفَّةٍ، وَلَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ فِي كِفَّةٍ، مَالَتْ بِهِمْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ. أَخْرَجَه النَّسَائِيُّ بِسَنَدٍ صَحِيحٍ كما قال ابن حجر في فتح الباري.
হে মুসা! সাত তবক আসমান-জমিন এবং এতদুভয়ের মাঝে যা কিছু আছে, সবি যদি এক পাল্লায় রাখা হয়, আর অন্য পাল্লায় শুধু ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ রাখা হয়, তবে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’-এর পাল্লাই ভারী হয়ে যাবে। সুনানে কুবরা নাসাঈ, হাদীস নং ১০৬০২
কালিমায়ে তাইয়েবার এই অংশটুকুর এত ওজন ও ফজিলত এজন্য যে, এর ভেতর আল্লাহ তাআলার তাওহীদ ও একত্ববাদের স্বীকৃতি রয়েছে। তাঁর ইবাদত করা এবং তাঁর হুকুম মতো চলার অঙ্গীকার নিহিত আছে। এটাই ঈমানের রূহ এবং প্রাণস্পন্দন। নবীজী উম্মতকে বারবার এই কালিমা পাঠ করে ঈমান তাজা করার জন্য নসীহত করেছেন

جَدِّدُوا إِيمَانَكُمْ. قِيلَ: يَا رَسُولَ اللهِ، وَكَيْفَ نُجَدِّدُ إِيمَانَنَا؟ قَالَ: أَكْثِرُوا مِنْ قَوْلِ لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ. قال الهيثمي إِسْنَادُهُ جَيِّدٌ.
হে লোকসকল! তোমরা সব সময় তোমাদের ঈমানকে তরতাজা রাখার চেষ্টা করো। কতক সাহাবী আরজ করলেন, ঈমান তাজা রাখার উপায় কী? নবীজী ইরশাদ করলেন, বেশী বেশী ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’-এর যিকির করো। মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং ৮৭১০
এই কালিমার যিকির দ্বারা ঈমান তাজা হওয়ার কারণ হলো এতে আল্লাহ তাআলার বন্দেগীর অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত হয়। সর্বাবস্থায় তাঁর প্রতি নিবিষ্ট এবং তাঁর মুহাব্বত ও ভালোবাসায় নিমগ্ন থাকার প্রেরণা সৃষ্টি হয়। সুতরাং যত গভীর ধ্যান ও পরম উপলব্ধির সঙ্গে আমরা বেশী বেশী এই কালিমার যিকির করবো, নিশ্চিতভাবে আমাদের ঈমান সে পরিমাণ তাজা হতে থাকবে, ঈমানের মজবুতি ততই বাড়তে থাকবে ইনশাআল্লাহ। এভাবে এক সময় ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’এর যিকিরই আমাদের সর্বক্ষণের আমল হয়ে যাবে এবং এর দাবী অনুযায়ী জীবন যাপন আমাদের বৈশিষ্ট্যে পরিণত হবে।

সুতরাং, হে মুসলমান ভাই! আসুন আমরা খাঁটি দিলে ধ্যানের সঙ্গে বেশী বেশী ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ যিকির করি, যাতে আমরা ঈমান তাজা রাখতে পারি। আমাদের জীবনকে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’-এর ছাঁচে ঢেলে সাজাতে পারি।

কালিমার দ্বিতীয় অংশ: মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ

কালিমার এই অংশে মুহাম্মদ সাল্লালল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্পর্কে আল্লাহ তাআলার নবী হওয়ার ঘোষণা রয়েছে। এর দ্বারা উদ্দেশ্য হলো, আল্লাহ তায়ালার পক্ষ হতে নবীজীকে পৃথিবীবাসীর হেদায়েতের জন্য প্রেরণ করা এবং কোরআন আল্লাহ তাআলার বাণী হওয়া, ফেরেশতার বিদ্যমানতা, কেয়ামত সংঘটিত হওয়া, মৃত্যুর পর পুনরুত্থিত হওয়া, নেককারের জন্য জান্নাত এবং বদকারের জন্য জাহান্নামের ফয়সালা হওয়া ইত্যাদি যত সংবাদ নবীজী দান করেছেন, সবই ধ্রুব সত্য বলে বিশ্বাস করা। নবীজী আল্লাহ তাআলার পক্ষ হতে অকাট্য ও নিশ্চিত জ্ঞান লাভের পর উম্মতকে তা জানিয়েছেন। এর মাঝে সন্দেহের বিন্দুমাত্র অবকাশ নেই। এমনিভাবে নবীজী অন্যান্য যে সকল হেদায়েত দান করেছেন, যে সমস্ত হুকুম-আহকাম ও বিধানাবলী বর্ণনা করেছেন, সেগুলো মূলত আল্লাহরই আহকাম ও হেদায়েত। আল্লাহ তাআলা ওহীর মাধ্যমে নবীজীর অন্তরে সেগুলো ঢেলে দিয়েছেন।

এই আলোচনা থেকে আপনি বুঝতে পেরেছেন যে, কাউকে আল্লাহর নবী ও রাসুল হিসেবে মেনে নেওয়ার অর্থ তাঁর প্রতিটি আদেশ-নিষেধ মেনে চলা। কারণ আল্লাহ তাআলা যে বিধানাবলীর উপর মানব ম-লীকে চালাতে চান, সে বিধানগুলিই নবীর মাধ্যমে বান্দাদের নিকট পৌঁছে দিয়েছেন। কোরআন শরীফে আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন,

وَمَا أَرْسَلْنَا مِنْ رَسُولٍ إِلَّا لِيُطَاعَ بِإِذْنِ اللَّهِ
আমি কেবল এজন্য নবী প্রেরণ করেছি যে, আমার হুকুমে নবীর আনুগত্য করা হবে, তার আদেশ-নিষেধগুলো মান্য করা হবে। সূরা ৪, আয়াত ৬৪
মোটকথা নবীর উপর ঈমান আনার উদ্দেশ্য নবীর কথা সত্য বলে বিশ্বাস করা, তার বাতানো হেদায়েত ও শিক্ষাকে আল্লাহ তাআলার হেদায়েত ও শিক্ষা বলে মনে করা এবং তাঁর শেখানো তরিকার উপর চলার সিদ্ধান্ত নেওয়া। সুতরাং যে ব্যক্তি মুখে কালিমা পড়ে নিয়েছে, কিন্তু নবীজীর আনীত সকল বিষয়কে সত্য মনে করে না, নবীজীর তরিকার বিপরীত সকল মত ও পথকে অকার্যকর জ্ঞান করে না, নবীজীর দেয়া শরীয়ত মোতাবেক জীবন যাপনের সিদ্ধান্ত নেয় না, আসলে সে মুসলমানই নয়। সম্ভবত সে মুসলমান হওয়ার অর্থই বুঝেনি।

আমরা যখন কালিমা পড়ে নবীজী সাল্রাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আল্লাহ তাআলার সত্য নবী বলে স্বীকার করলাম, তখন তাঁর হুকুম মতো চলা, তাঁর দেয়া শরীয়ত অনুযায়ী আমল করা এবং তাঁর সকল কথা মান্য করা আমাদের উপর অপরিহার্য।

কালেমায়ে তাইয়েবা: একটি শপথ একটি অঙ্গীকার
কালিমার উভয় অংশের ব্যাখ্যা থেকে আপনি অনুভব করতে পেরেছেন যে, কালিমা যেন এক মহিমাময় শপথবাক্য। যার সার কথা হলো, আমি কেবল আল্লাহ তাআলাকে ইবাদতের উপযুক্ত মনে করি, দুনিয়া ও আখেরাতের সকল বিষয় তার কুদরতের কব্জায় রয়েছে বলে বিশ্বাস করি। সুতরাং আমি তাঁরই বন্দেগী ও গোলামি করি। তাঁকে ভালোবাসি, তাঁর হুকুম মতো জীবন পরিচালনা করি এবং আমি হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আল্লাহ তাআলার প্রেরিত সত্য নবী বলে স্বীকার করি। জীবনের সকল বিষয়ে আমি তাঁর আনুগত্য করি, তাঁর আনীত হেদায়েতের অনুসরণ করি।

এ-ভাবে শপথ নেওয়াকেই বলে ঈমান আনা, তাওহীদ ও রেসালাতের সাক্ষ্য দেওয়া। সুতরাং এই একরারনামা স্মরণ রাখা এবং এর দাবী অনুসারে জীবন গড়া প্রত্যেক মুসলমানের একান্ত কর্তব্য। তাহলে সে জান্নাতের হকদার হতে পারবে, আল্লাহ তাআলার নিকট সাচ্চা মুমিনের মর্যাদা লাভ করবে।

যে ব্যক্তি খাঁটি দিলে কালিমার দুই অংশ তথা তাওহীদ ও রেসালাত স্বীকার করবে এবং কাজেকর্মে এর বহিঃপ্রকাশ ঘটাবে, এমন খোশনসীব বান্দার জন্য বড় সুসংবাদ! নবীজী ইরশাদ করেন,

مَنْ شَهِدَ أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ، وَأَنَّ مُحَمَّدًا رَسُولُ اللهِ، حَرَّمَ اللهُ عَلَيْهِ النَّارَ
যে ব্যক্তি খাঁটি মনে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’-এর স্বাক্ষ্য দেবে, আল্লাহ পাক তার উপর জাহান্নাম হারাম করে দেবেন। সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৭
আমার দ্বীনি ভাই বোন!

আসুন, এই কালিমার হাকীকত ও মাহাত্য অন্তরে নিয়ে আমরা তাওহীদ ও রেসালাতের সাক্ষ্য দিই। এই কালিমার দাবী অনুসারে আপন আপন জিন্দেগী পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিই। অন্যথায় আমাদের এই সাক্ষ্য ধোকা ও প্রতারণা বলে সাব্যস্ত হবে। আমাদের ঈমান ও ইসলাম শংকার ভিতর পড়ে যাবে। অথচ এই কালিমা আমাদের দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির মূলমন্ত্র। ঈমান ও ইসলামের প্রথম বুনিয়াদ। সুতরাং পরম ভক্তি ও সুগভীর বিশ্বাসের সঙ্গে বলি,

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ- এটা আমার স্বীকারোক্তি, এটা আমার ঘোষণা ।

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ- এ বিশ্বাস আমার, এই চিন্তা-চেতনা আমার।

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ এটাই দাওয়াত আমার, জীবনসূত্র আমার। এরই প্রচার ও প্রতিষ্ঠায় জীবন আমার, মৃত্যু আমার।






#লা_ইলাহা_ইল্লালাহ_মুহাম্মাদুর_রাসুলুল্লাহ
#লা_ইলাহা_ইল্লাল্লাহু_মুহাম্মাদুর_রাসূলুল্লাহ
#কালিমায়েতাইয়েবা #কালিমায়ে_তাইয়েবা
#মহাপবিত্রবাক্য #মহা_পবিত্র_বাক্য
#ইসলামে_প্রবেশের_একমাত্র_দরজা #কালিমাতাইয়েবা
#জিকির #শ্রেষ্ঠজিকির #যিকির #শ্রেষ্ঠযিকির

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ(আল্লাহ ছাড়া ইবাদতের উপযুক্ত কেউ নেই, মুহাম্মদ সা. তাঁর রাসুল)।এটা হলো কালিম...
11/11/2022

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ
(আল্লাহ ছাড়া ইবাদতের উপযুক্ত কেউ নেই, মুহাম্মদ সা. তাঁর রাসুল)।
এটা হলো কালিমায়ে তাইয়েবা (মহা পবিত্র বাক্য)। ইসলামে প্রবেশের একমাত্র দরজা। এর উপর স্থাপিত দ্বীন ও ঈমানের আকাশ-ছোঁয়া মিনার। আজন্ম কাফের-মুশরিকও যদি এ কালিমা গ্রহণ করে এবং বিশ্বাসের সঙ্গে পাঠ করে তাহলে মুহূর্তের মধ্যে সে মুমিন ও মুসলমানরূপে আত্মপ্রকাশ করে; দুনিয়া ও আখেরাতের চির মুক্তি ও নাজাতের অধিকারী হতে পারে। তবে শর্ত হলো এ কালিমার মাধ্যমে মহান আল্লাহর তাওহীদ এবং প্রিয় নবীর রেসালাতের যে স্বীকৃতি সে দান করলো তাকে তা বুঝতে হবে, উপলব্ধি করতে হবে এবং মনে প্রাণে মেনে নিতে হবে। কিন্তু সে যদি তাওহীদ ও রেসালাতের মর্ম মোটেই বুঝতে না পারে, শুধু মুখে উচ্চারণ করে, তাহলে আল্লাহ তাআলার নিকট সে মুসলমানরূপে গণ্য হতে পারবে না। এ-জন্য কালিমায়ে তাইয়েবার অর্থ ও মর্ম শিখে নেওয়া জরুরি।

কালিমার প্রথম অংশ: লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ

এর মাঝে আল্লাহ তাআলার তাওহীদের স্বীকারোক্তি নিহিত। এই স্বীকারোক্তির মর্ম ও মতলব হলো, মহান আল্লাহর সত্ত্বা ব্যতীত এমন কিছু নেই, যা ইবাদত ও উপাসনার উপযুক্ত হতে পারে। বরং ইবাদত-বন্দেগী কেবলি আল্লাহ তাআলার প্রাপ্য। তিনিই ¯্রষ্টা, তিনিই কর্তা, রিযিকদাতা, পালনকর্তা। শুধু তিনিই জীবনদাতা, কেবল তিনিই মৃত্যুদাতা, রোগদাতা-আরোগ্যদাতা। উপকার-অপকার, স্বচ্ছলতা-দরিদ্রতা মোটকথা, জগতের সকল ভাঙ্গাগড়ার একমাত্র মালিক তিনি। আসমান জমিনের সবকিছু মানুষ হোক, ফেরেশতা হোক অন্য আর যাইহোক সবই তাঁর সৃষ্টি, তাঁর হুকুমের গোলাম। কোনো সমকক্ষ নেই তাঁর। তাঁর রাজত্বে কারো কোন অংশ নেই। কারো কোনো শক্তি নেই তাঁর কাজে ব্যাঘাত ঘটাবার। সুতরাং তিনিই, শুধুই তিনি ইবাদতের উপযুুক্ত। সুখে-দুঃখে হৃদয় কেবলি তাঁর দিতে ছুটে যাবে। বিপদে-আপদে, জীবনের সকল প্রয়োজনে মানুষ তাঁরই দরবারে হাত ওঠাবে, অশ্রু ঝরাবে এবং ফরিয়াদ জানাবে। তিনি প্রকৃত বাদশাহ। দুনিয়ার সমস্ত হাকিমের চেয়ে বড় তিনি। মহীয়ান তিনি। গরীয়ান তিনি। সুতরাং তাঁরই হুকুম মান্য করা উচিৎ। পরম আন্তরিকতা ও নিষ্ঠার সঙ্গে শুধু তাঁর হুকুম মোতাবেক জীবন যাপন করা উচিত। তাঁর হুকুম লংঘন করে কখনো কারো কথায় কর্ণপাতই করা উচিৎ নয়। সে যেই হোক; দেশের সরকার, বংশের সরদার, আপন পিতা, অন্তরঙ্গ বন্ধু এমনকি নিজের দিলের চাহিদা কিংবা অন্তরের প্রত্যাশা হলেও না।

আমরা আল্লাহ তাআলাকেই ইবাদতের উপযুুক্ত বলে জেনেছি, মেনে নিয়েছি এবং তাঁর গোলামি এখতিয়ার করে নিয়েছি। এবার আমাদেরকে আমেিদর বিশ্বাসের অনুরূপ কাজ করে দেখাতে হবে। দুনিয়াদারেরা যেন বুঝতে পারে, আমরা এক আল্লাহর গোলাম। আমরা কেবল আল্লাহর হুকুম মতো চলি। আল্লাহর জন্য বাঁচতে চাই, আল্লাহর জন্যই মরতে প্রস্তুত থাকি।

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ- এটা আমাদের স্বীকৃতি ও ঘোষণা।

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ- এটা আমাদের বিশ্বাস ও চেতনা।

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ- এটাই আমাদের কাজ ও প্রেরণা।
হে প্রিয় ভাই!

ঈমানী প্রাসাদের প্রথম ইট হলো লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ। এটাই ছিলো উম্মতের প্রতি সকল নবী-রাসুলের প্রথম সবক। দ্বীনের সকল বিষয়ের মাঝে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ-এর মর্যাদা সর্বাধিক। নবীজী ইরশাদ করেন,

الْإِيمَانُ بِضْعٌ وَسَبْعُونَ: أَفْضَلُهَا قَوْلُ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ
ঈমানের সত্তরের অধিক শাখা রয়েছে। তার মাঝে সর্বোত্তম শাখা হলো লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ-এর প্রবক্তা হওয়া। সুনানে আবু দাউদ, হাদীস নং ৪৬৭৬
এ জন্য সমস্ত যিকিরের মাঝে লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ সর্বশ্রেষ্ঠ। এক হাদীসে এসেছে,

أَفْضَلُ الذِّكْرِ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ
যিকির সমূহের মাঝে শ্রেষ্ঠ যিকির হলো লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ। সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদীস নং ৩৮০০
অপর একটি হাদীসে এসেছে, আল্লাহ তাআলা হযরত মুসা আলাইহিস সালামকে বলেন,

يَا مُوسَى لَوْ أَنَّ أَهْلَ السَّمَاوَاتِ السَّبْعِ وَالْأَرَضِينَ السَّبْعِ فِي كِفَّةٍ، وَلَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ فِي كِفَّةٍ، مَالَتْ بِهِمْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ. أَخْرَجَه النَّسَائِيُّ بِسَنَدٍ صَحِيحٍ كما قال ابن حجر في فتح الباري.
হে মুসা! সাত তবক আসমান-জমিন এবং এতদুভয়ের মাঝে যা কিছু আছে, সবি যদি এক পাল্লায় রাখা হয়, আর অন্য পাল্লায় শুধু ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ রাখা হয়, তবে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’-এর পাল্লাই ভারী হয়ে যাবে। সুনানে কুবরা নাসাঈ, হাদীস নং ১০৬০২
কালিমায়ে তাইয়েবার এই অংশটুকুর এত ওজন ও ফজিলত এজন্য যে, এর ভেতর আল্লাহ তাআলার তাওহীদ ও একত্ববাদের স্বীকৃতি রয়েছে। তাঁর ইবাদত করা এবং তাঁর হুকুম মতো চলার অঙ্গীকার নিহিত আছে। এটাই ঈমানের রূহ এবং প্রাণস্পন্দন। নবীজী উম্মতকে বারবার এই কালিমা পাঠ করে ঈমান তাজা করার জন্য নসীহত করেছেন

جَدِّدُوا إِيمَانَكُمْ. قِيلَ: يَا رَسُولَ اللهِ، وَكَيْفَ نُجَدِّدُ إِيمَانَنَا؟ قَالَ: أَكْثِرُوا مِنْ قَوْلِ لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ. قال الهيثمي إِسْنَادُهُ جَيِّدٌ.
হে লোকসকল! তোমরা সব সময় তোমাদের ঈমানকে তরতাজা রাখার চেষ্টা করো। কতক সাহাবী আরজ করলেন, ঈমান তাজা রাখার উপায় কী? নবীজী ইরশাদ করলেন, বেশী বেশী ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’-এর যিকির করো। মুসনাদে আহমদ, হাদীস নং ৮৭১০
এই কালিমার যিকির দ্বারা ঈমান তাজা হওয়ার কারণ হলো এতে আল্লাহ তাআলার বন্দেগীর অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত হয়। সর্বাবস্থায় তাঁর প্রতি নিবিষ্ট এবং তাঁর মুহাব্বত ও ভালোবাসায় নিমগ্ন থাকার প্রেরণা সৃষ্টি হয়। সুতরাং যত গভীর ধ্যান ও পরম উপলব্ধির সঙ্গে আমরা বেশী বেশী এই কালিমার যিকির করবো, নিশ্চিতভাবে আমাদের ঈমান সে পরিমাণ তাজা হতে থাকবে, ঈমানের মজবুতি ততই বাড়তে থাকবে ইনশাআল্লাহ। এভাবে এক সময় ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’এর যিকিরই আমাদের সর্বক্ষণের আমল হয়ে যাবে এবং এর দাবী অনুযায়ী জীবন যাপন আমাদের বৈশিষ্ট্যে পরিণত হবে।

সুতরাং, হে মুসলমান ভাই! আসুন আমরা খাঁটি দিলে ধ্যানের সঙ্গে বেশী বেশী ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’ যিকির করি, যাতে আমরা ঈমান তাজা রাখতে পারি। আমাদের জীবনকে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’-এর ছাঁচে ঢেলে সাজাতে পারি।

কালিমার দ্বিতীয় অংশ: মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ

কালিমার এই অংশে মুহাম্মদ সাল্লালল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্পর্কে আল্লাহ তাআলার নবী হওয়ার ঘোষণা রয়েছে। এর দ্বারা উদ্দেশ্য হলো, আল্লাহ তায়ালার পক্ষ হতে নবীজীকে পৃথিবীবাসীর হেদায়েতের জন্য প্রেরণ করা এবং কোরআন আল্লাহ তাআলার বাণী হওয়া, ফেরেশতার বিদ্যমানতা, কেয়ামত সংঘটিত হওয়া, মৃত্যুর পর পুনরুত্থিত হওয়া, নেককারের জন্য জান্নাত এবং বদকারের জন্য জাহান্নামের ফয়সালা হওয়া ইত্যাদি যত সংবাদ নবীজী দান করেছেন, সবই ধ্রুব সত্য বলে বিশ্বাস করা। নবীজী আল্লাহ তাআলার পক্ষ হতে অকাট্য ও নিশ্চিত জ্ঞান লাভের পর উম্মতকে তা জানিয়েছেন। এর মাঝে সন্দেহের বিন্দুমাত্র অবকাশ নেই। এমনিভাবে নবীজী অন্যান্য যে সকল হেদায়েত দান করেছেন, যে সমস্ত হুকুম-আহকাম ও বিধানাবলী বর্ণনা করেছেন, সেগুলো মূলত আল্লাহরই আহকাম ও হেদায়েত। আল্লাহ তাআলা ওহীর মাধ্যমে নবীজীর অন্তরে সেগুলো ঢেলে দিয়েছেন।

এই আলোচনা থেকে আপনি বুঝতে পেরেছেন যে, কাউকে আল্লাহর নবী ও রাসুল হিসেবে মেনে নেওয়ার অর্থ তাঁর প্রতিটি আদেশ-নিষেধ মেনে চলা। কারণ আল্লাহ তাআলা যে বিধানাবলীর উপর মানব ম-লীকে চালাতে চান, সে বিধানগুলিই নবীর মাধ্যমে বান্দাদের নিকট পৌঁছে দিয়েছেন। কোরআন শরীফে আল্লাহ পাক ইরশাদ করেন,

وَمَا أَرْسَلْنَا مِنْ رَسُولٍ إِلَّا لِيُطَاعَ بِإِذْنِ اللَّهِ
আমি কেবল এজন্য নবী প্রেরণ করেছি যে, আমার হুকুমে নবীর আনুগত্য করা হবে, তার আদেশ-নিষেধগুলো মান্য করা হবে। সূরা ৪, আয়াত ৬৪
মোটকথা নবীর উপর ঈমান আনার উদ্দেশ্য নবীর কথা সত্য বলে বিশ্বাস করা, তার বাতানো হেদায়েত ও শিক্ষাকে আল্লাহ তাআলার হেদায়েত ও শিক্ষা বলে মনে করা এবং তাঁর শেখানো তরিকার উপর চলার সিদ্ধান্ত নেওয়া। সুতরাং যে ব্যক্তি মুখে কালিমা পড়ে নিয়েছে, কিন্তু নবীজীর আনীত সকল বিষয়কে সত্য মনে করে না, নবীজীর তরিকার বিপরীত সকল মত ও পথকে অকার্যকর জ্ঞান করে না, নবীজীর দেয়া শরীয়ত মোতাবেক জীবন যাপনের সিদ্ধান্ত নেয় না, আসলে সে মুসলমানই নয়। সম্ভবত সে মুসলমান হওয়ার অর্থই বুঝেনি।

আমরা যখন কালিমা পড়ে নবীজী সাল্রাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আল্লাহ তাআলার সত্য নবী বলে স্বীকার করলাম, তখন তাঁর হুকুম মতো চলা, তাঁর দেয়া শরীয়ত অনুযায়ী আমল করা এবং তাঁর সকল কথা মান্য করা আমাদের উপর অপরিহার্য।

কালেমায়ে তাইয়েবা: একটি শপথ একটি অঙ্গীকার
কালিমার উভয় অংশের ব্যাখ্যা থেকে আপনি অনুভব করতে পেরেছেন যে, কালিমা যেন এক মহিমাময় শপথবাক্য। যার সার কথা হলো, আমি কেবল আল্লাহ তাআলাকে ইবাদতের উপযুক্ত মনে করি, দুনিয়া ও আখেরাতের সকল বিষয় তার কুদরতের কব্জায় রয়েছে বলে বিশ্বাস করি। সুতরাং আমি তাঁরই বন্দেগী ও গোলামি করি। তাঁকে ভালোবাসি, তাঁর হুকুম মতো জীবন পরিচালনা করি এবং আমি হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আল্লাহ তাআলার প্রেরিত সত্য নবী বলে স্বীকার করি। জীবনের সকল বিষয়ে আমি তাঁর আনুগত্য করি, তাঁর আনীত হেদায়েতের অনুসরণ করি।

এ-ভাবে শপথ নেওয়াকেই বলে ঈমান আনা, তাওহীদ ও রেসালাতের সাক্ষ্য দেওয়া। সুতরাং এই একরারনামা স্মরণ রাখা এবং এর দাবী অনুসারে জীবন গড়া প্রত্যেক মুসলমানের একান্ত কর্তব্য। তাহলে সে জান্নাতের হকদার হতে পারবে, আল্লাহ তাআলার নিকট সাচ্চা মুমিনের মর্যাদা লাভ করবে।

যে ব্যক্তি খাঁটি দিলে কালিমার দুই অংশ তথা তাওহীদ ও রেসালাত স্বীকার করবে এবং কাজেকর্মে এর বহিঃপ্রকাশ ঘটাবে, এমন খোশনসীব বান্দার জন্য বড় সুসংবাদ! নবীজী ইরশাদ করেন,

مَنْ شَهِدَ أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ، وَأَنَّ مُحَمَّدًا رَسُولُ اللهِ، حَرَّمَ اللهُ عَلَيْهِ النَّارَ
যে ব্যক্তি খাঁটি মনে ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ’-এর স্বাক্ষ্য দেবে, আল্লাহ পাক তার উপর জাহান্নাম হারাম করে দেবেন। সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ৪৭
আমার দ্বীনি ভাই বোন!

আসুন, এই কালিমার হাকীকত ও মাহাত্য অন্তরে নিয়ে আমরা তাওহীদ ও রেসালাতের সাক্ষ্য দিই। এই কালিমার দাবী অনুসারে আপন আপন জিন্দেগী পরিচালনার সিদ্ধান্ত নিই। অন্যথায় আমাদের এই সাক্ষ্য ধোকা ও প্রতারণা বলে সাব্যস্ত হবে। আমাদের ঈমান ও ইসলাম শংকার ভিতর পড়ে যাবে। অথচ এই কালিমা আমাদের দুনিয়া ও আখেরাতের মুক্তির মূলমন্ত্র। ঈমান ও ইসলামের প্রথম বুনিয়াদ। সুতরাং পরম ভক্তি ও সুগভীর বিশ্বাসের সঙ্গে বলি,

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ- এটা আমার স্বীকারোক্তি, এটা আমার ঘোষণা ।

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ- এ বিশ্বাস আমার, এই চিন্তা-চেতনা আমার।

লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ এটাই দাওয়াত আমার, জীবনসূত্র আমার। এরই প্রচার ও প্রতিষ্ঠায় জীবন আমার, মৃত্যু আমার।






#লা_ইলাহা_ইল্লালাহ_মুহাম্মাদুর_রাসুলুল্লাহ
#লা_ইলাহা_ইল্লাল্লাহু_মুহাম্মাদুর_রাসূলুল্লাহ
#কালিমায়েতাইয়েবা #কালিমায়ে_তাইয়েবা
#মহাপবিত্রবাক্য #মহা_পবিত্র_বাক্য
#ইসলামে_প্রবেশের_একমাত্র_দরজা #কালিমাতাইয়েবা
#জিকির #শ্রেষ্ঠজিকির #যিকির #শ্রেষ্ঠযিকির

La Ilaha Illallah Muhammadur Rasulullah. There is no deity but Allah.Prophet Muhammad (ﷺ) is his messenger.(There is non...
11/11/2022

La Ilaha Illallah Muhammadur Rasulullah.
There is no deity but Allah.
Prophet Muhammad (ﷺ) is his messenger.
(There is none worthy of worship except Allah, Muhammad is His Messenger)
Kalma Shahadat.
Md Shohag Sarder. First kalma.
This is Kalimaye Tayyaba. Kalimaye Tayyaba. Great Holy Word. The only door to Islam. The first brick of the palace of faith is La Ilaha Illallah. This was the first message of all prophets and messengers to the Ummah. Among the dhikrs, the best dhikr is La ilaha illallah.
কালিমায়ে তাইয়েবা
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ।
(আল্লাহ ছাড়া ইবাদতের উপযুক্ত কেউ নেই, মুহাম্মদ সা. তাঁর রাসুল)। মহা পবিত্র বাক্য। ইসলামে প্রবেশের একমাত্র দরজা। ঈমানী প্রাসাদের প্রথম ইট হলো লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ।
উম্মতের প্রতি সকল নবী-রাসুলের প্রথম সবক।
যিকির সমূহের মাঝে শ্রেষ্ঠ যিকির হলো লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ।
কালেমা
প্রথম কালেমা। প্রথম কালেমার ছবি।







#লা_ইলাহা_ইল্লালাহ_মুহাম্মাদুর_রাসুলুল্লাহ
#লা_ইলাহা_ইল্লাল্লাহু_মুহাম্মাদুর_রাসূলুল্লাহ
#কালিমায়েতাইয়েবা #কালিমায়ে_তাইয়েবা
#মহাপবিত্রবাক্য #মহা_পবিত্র_বাক্য
#ইসলামে_প্রবেশের_একমাত্র_দরজা #কালিমাতাইয়েবা
#জিকির #শ্রেষ্ঠজিকির #যিকির #শ্রেষ্ঠযিকির

10/11/2022

নিশ্চয় কুরআনে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ উপদেশ পাবেন!
কুরআন তিলাওয়াত বাংলা। Md Shohag Sarder

#নিশ্চয়_কুরআনে_পৃথিবীর_শ্রেষ্ঠ_উপদেশ_পাবেন
#উপদেশ
#কুরআন_তিলাওয়াত_বাংলা


#সূরা #কুরআন #কোরআন #তিলাওয়াত
#আয়াত #কোরআনআয়াত



#কুরআনআয়াত

10/11/2022

সূরা ফুরকান থেকে কিছু বৈজ্ঞানিক আয়াত !
Md Shohag Sarder

#সূরা_ফুরকান_থেকে_কিছু_বৈজ্ঞানিক_আয়াত
#কুরআন_তিলাওয়াত_বাংলা


#সূরা #কুরআন #কোরআন #তিলাওয়াত
#আয়াত #কোরআনআয়াত

-‘‘রাব্বানা আতিনা ফিদ দুনিয়া হাসানাতান ওয়া ফিল আখিরাতি হাসানাতাও ওয়াকিনা আজাবান না’র’’ ‘‘হে আমাদের রব! আমাদেরকে ইহকালে ক...
05/11/2022

-‘‘রাব্বানা আতিনা ফিদ দুনিয়া হাসানাতান ওয়া ফিল আখিরাতি হাসানাতাও ওয়াকিনা আজাবান না’র’’

‘‘হে আমাদের রব! আমাদেরকে ইহকালে কল্যাণ দিন এবং পরকালেও কল্যাণ দিন এবং আমাদেরকে জাহান্নামের আজাব থেকে রক্ষা করুন।”
সূরা বাকারা-২০১
কুরআন তিলাওয়াত বাংলা।

#কুরআন_তিলাওয়াত_বাংলা #মোনাজাত #দোয়া
#কোরআন #আয়াত #কোরআন_আয়াত #সূরাবাকারা_আয়াত২০১


25/10/2022

018 Surah Al Kahf الكهف With English Translation By M***i Ismail Menk. Surah Kahf With English Translation. Surah Kahf. Al-Kahf. Surah Al-Kahf.
The 18th Surah of the Quran. The Holy Quran Tilawat. Quran With English Translation. Md Shohag Sarder

Al-Kahf ( Arabic :سورة الكهف) is the 18th sura of the Muslim religious text of the Quran . Its number of verses is 110 and its number of rukur is 12. Surah Al Kahf was revealed in Mecca . In this Surah , the three questions of the Quraish are addressed and the questions answered. This Surah also describes the incident of Hazrat Musa and Hazrat Khizr .
the class :Makki Surah.
Name Meaning :the cave.
Order of Surahs :18.
Number of verses :110.
the order of:
15 (1-767 verses)
16 (75-110 verses).
Number of bows :12.
number of words : 1,583.
Number of characters : 6,425.
← Previous Surah :Surah Bani-Israel.
Next Surah →:Surah Maryam.
characteristics:
Muslim, Abu Dawud, Tirmidhi, Nasa'i and Musnad Ahmad have narrated on the authority of Hazrat Abu Darda that whoever memorizes the first ten verses of Surah Kahf will be safe from Dajjal. In Musnad Ahmad on the authority of Hazrat Sahl Ibn Mu'adh that the Messenger of Allah said: Whoever recites the first and last verses of Surah Kahf, a light will become for him from his feet to his head, and for whoever recites the entire Surah, from the earth to the heavens. becomes light

Narrated by Hazrat Anas in Ruhul-Ma'ani, the Messenger of Allah said: Surah Kahf was revealed in its entirety at one time and seventy thousand angels came with it. It reveals its greatness.
সূরা কাহফ। কুরআন শরীফের ১৮তম সূরা। সুরা কাহফ ইংরেজি অনুবাদ সহ তিলাওয়াত। ইংরেজি অনুবাদ সহ সুরা আল কাহফ তেলাওয়াত। কুরআন তিলাওয়াত বাংলা।
আল কাহফ (আরবি ভাষায়:سورة الكهف) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ১৮ তম সূরা৷ এর আয়াত সংখ্যা ১১০ টি এবং এর রূকুর সংখ্যা ১২ টি। আল কাহফ সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে। এই সূরায় কোরাইশদের তিনটি প্রশ্নের কথা এবং প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয়েছে। এই সূরায় হযরত মুসা এবং হযরত খিযির এর ঘটনাটিও বর্ণনা করা হয়েছে।
শ্রেণী : মক্কী সূরা।
নামের অর্থ : গুহা।
সূরার ক্রম : ১৮।
আয়াতের সংখ্যা : ১১০।
পারার ক্রম :
১৫ (১-৭৬৭ আয়াত)
১৬ (৭৫-১১০ আয়াত)।
রুকুর সংখ্যা : ১২।
শব্দের সংখ্যা : ১,৫৮৩।
অক্ষরের সংখ্যা : ৬,৪২৫।
← পূর্ববর্তী সূরা : সূরা বনী-ইসরাঈল।
পরবর্তী সূরা →: সূরা মারইয়াম।

বৈশিষ্ট্যঃ
মুসলিম, আবু দাউদ, তিরমিযী, নাসায়ী ও মুসনাদে আহমদে হযরত আবুদ্দারদা থেকে বর্ণিত আছে যে, যে ব্যক্তি সূরা কাহ্‌ফের প্রথম দশ আয়াত মুখস্থ করে, সে দাজ্জালের ফেৎনা থেকে নিরাপদ থাকবে। মুসনাদে আহমদে হযরত সাহ্‌ল ইবনে মু'আযের রেওয়ায়েতে আছে যে, রসূলুল্লাহ্‌ বলেনঃ যে ব্যক্তি সূরা কাহ্‌ফের প্রথম ও শেষ আয়াতগুলো পাঠ করে, তার জন্যে তার পা থেকে মাথা পর্যন্ত একটি নূর হয়ে যায় এবং যে ব্যক্তি সম্পূর্ণ সূরা পাঠ করে, তার জন্যে যমীন থেকে আসমান পর্যন্ত নূর হয়ে যায়।

রূহুল-মা'আনীতে হযরত আনাস -এর বর্ণিত রসূলুল্লাহ্‌ বলেনঃ সূরা কাহফ সম্পূর্ণটুকু এক সময় নাযিল হয়েছে এবং সত্তর হাজার ফেরেশতা এর সঙ্গে আগমন করেছেন। এতে এর মাহাত্ম্য প্রকাশ পায়।






#সূরা #কোরআন

#সূরা_কাহফ #সূরাকাহফ #গুহা #কুরআন_শরীফের_১৮তম_সূরা #সুরা_কাহফ_ইংরেজি_অনুবাদ_সহ_তিলাওয়াত #ইংরেজি_অনুবাদ_সহ_সুরা_আল_কাহফ_তেলাওয়াত।
#কুরআন_তিলাওয়াত_বাংলা

ঝড় তুফানের সময় দো'আঃ  #দোআ  #দোয়া
25/10/2022

ঝড় তুফানের সময় দো'আঃ
#দোআ #দোয়া

09/10/2022

মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেছেন,
‘হে নবী আমি আপনাকে সারাবিশ্বের জন্য রহমত হিসেবে প্রেরণ করেছি।’ (২১-সূরা আম্বিয়া : ১০৭)

Address


Telephone

+8801711000085

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md Shohag Sarder posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share