23/12/2020
Photo 2016 in Shibganj High School
Welcome to my official page Silky Shimul
Photo 2016 in Shibganj High School
বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা।
Gemcon Khulna won by 37 runs.
Khulna 146/8 (20)
Dhaka 109/10 (19.2)
Player of the Match:
Shuvagata Hom 3/13
Gazi Group Chattogram won by 10 runs.
Chattogram 151/7 (20)
Barishal 141/8 (20)
Player of the Match:
Shoriful Islam 3/27
Fortune Barishal won by 5 wickets.
Rajshahi 132/9 (20)
Barishal 136/5 (19)
Player of the Match:
Tamim Iqbal 77(61)* 4s: 10 6s: 2
Gazi Group Chattogram won by 9 wickets.
Khulna 86/10 (17.5)
Chattogram 87/1 (13.4)
Player of the Match:
Mustafizur Rahman 4/5 (3.5)
Gazi Group Chattogram won by 9 wickets.
Dhaka 88/10 (16.2)
Chattogram 90/1 (10.5)
Player of the Match: Mosaddek Hossain Saikat 2/9
Player of the Match:
Najmul Hossain Shanto 55(34) 4s: 6 6s: 3
Minister Group Rajshahi won by 6 wickets.
Khulna 146/6 (20)
Ariful Haque 41(31)*
Shamim Hossain 35(25)
Anamul Haque 26(24)
Mukidul Islam 2/44
Arafat Sunny 1/17
Mahedi Hasan 1/23
Rajshahi 147/4 (17.2)
Najmul Hossain 55(34)
Rony Talukdar 26(20)
Mohammad Ashraful 25(23)
Rishad Hossain 2/33
Al-Amin Hossain 1/13
Shahidul Islam 1/27
Player of the Match:
Najmul Hossain Shanto 55(34) 4s: 6 6s: 3
Bangabandhu T20 Cup 2020
Match no. 03
Vs
Today at: 1:30PM
Live on T-sports
এসএসসি থেকে ৭৫ ভাগ এবং জেএসসি থেকে ২৫ ভাগ নিয়ে হবে এইচএসসির ফলাফল। ডিসেম্বরেই হবে ফল প্রকাশ।
শিক্ষামন্ত্রী ড. দিপু মনি
আয়শা ভাবি ও তার মেয়ে টুনটুনি আলিশবা ইকবাল ❤❤
বঙ্গবন্ধু টি-টুয়েন্টি কাপ 2020 এর দ্বিতীয় ম্যাচে আরিফুল হকের লাস্ট ওভারে 5 বলে 4 ছক্কায় হাড হিটার ব্যাটিংয়ে ম্যাচ সেরা হয়েছেন Ariful Haque
48(34)*
জেমকন খুলনা উইন বাই 4 উইকেট।
বঙ্গবন্ধু টি-টুয়েন্টি কাপ 2020 এর দ্বিতীয় ম্যাচে জেমকন খুলনাকে 153 রানে টার্গেট দিলো তামিম ইকবাল এর ফরচুন বরিশাল।
বঙ্গবন্ধু টি-টুয়েন্টি কাপ 2020 এর প্রথম ম্যাচের ম্যাচ সেরা হয়েছেন ইয়াং স্টার Mahedi Hasan
ব্যাট হাতে 50(32) এবং বল হাতে 4 ওভারে 1/22
অভিনন্দন ❤
বঙ্গবন্ধু টি-টুয়েন্টি কাপ 2020 এর প্রথম ম্যাচে মেহেদি হাসানের অলরাউন্ডার নৈপুণ্য এ মিনিস্টার গ্রুপ রাজশাহীর 2 রানে জয়। লাস্ট ওভারে মেহেদির ইয়র্কার ভেলকিতে রাজশাহীর জয়।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
রাজশাহী 169/9 (20)
ব্যাটসম্যান:
মেহেদি হাসান 50(32)
নুরুল হাসান সোহান 39(20)
আনিসুল ইসলাম ইমন 35(23)
বোলিং:
মুক্তার আলী 3/22
মেহেদি হাসান রানা 2/31
নাঈম হাসান 1/32
ঢাকা 167/5 (20)
ব্যাটসম্যান:
মুশফিকুর রহিম 41(34)
আকবর আলী 34(29)
মুক্তার আলী 27(16)*
বোলিং:
মেহেদি হাসান 1/22
ফরহাদ রেজা 1/33
এবাদত হোসেন 1/36
ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ:
মেহেদি হাসান 50(32) এবং 1/22
অভিনন্দন মিনিস্টার গ্রুপ রাজশাহী😘❤❤
গল্প
↘️
#ভালোবাসার_উল্টোপিঠে
Part➡️ 02
রিয়ান তো শুধু ওর মায়ের সাথেই কথা বলতো।রিয়ানের ওর অবধি পৌছানো সম্ভব ছিলো না।
ঝিনুক রিয়ানদের বাড়িতে পৌছার পর ওর সব খারাপ লাগা কোথায় যেন উবে গেলো। রিয়ানের পরিবার ওকে এতো আপন করে নিয়েছে যে ঝিনুক বুঝতেই পারছিলো না ও এই প্রথম এখানে এসেছে।ওদের সাথে ওর যেন কতো বছরের পরিচয়।
সব ফর্মালিটি শেষে ঝিনুককে রিয়ানের রুমে নিয়ে যাওয়া হলো।
রাত প্রায় ১২ টা। রিয়ান তখনও ঘরে আসেনি। ঝিনুক বসে বসে ভাবছিলো রিয়ান এই রাতটা নিয়ে কতো শত গল্প করতো।কতো প্লানিং ছিলো ওর। ঝিনুক চুপচাপ মুগ্ধ হয়ে সেসব গল্প শুনতো আর হাসতো।
অথচ সেই রাতটা আজ ওদের জীবনে এলেও রিয়ানের সেদিকে কোনো খেয়ালই নেই। আচ্ছা রিয়ান কি তাহলে এই এক বছরে বদলে গেছে? ভুলে গেছে সেসব গল্প?
ঝিনুকের এসব ভাবনার মাঝেই ঘরে ঢুকলো রিয়ান। ঝিনুকের দিকে একবারও ফিরে তাকায়নি ও। ঘরে ঢুকেই কাপড় নিয়ে চেঞ্জ করতে চলে গেলো।
রিয়ান ফিরে এসে দেখলো ঝিনুক সেখানেই বসে আছে।
" এখানে এভাবে বসে না থেকে চেঞ্জ করে এসো। আর হ্যা আর একটা কথা তোমার সাথে বিছানা শেয়ার করা আমার পক্ষে সম্ভব না।
" কি বলছো রিয়ান? কেন বলছো?
" কিছুই জানোনা? না জানলেও তোমাকে জানানোর দায় আমার নয়। শুধু এটাই জেনে রাখো তোমার সাথে বিয়েটা করেছি শুধুমাত্র আমাকে দেওয়া কষ্টগুলো তোমাকে ফেরত দেওয়ার জন্য। প্রথমে ভেবেছিলাম বিয়ে করবো না। পরে আবার ভাবলাম আমি যতোটা কষ্ট পেয়েছি সেগুলো তোমাকে বুঝানোর এটাই সুযোগ। আমি কষ্টে থাকবো আর তুমি অন্য কারও সাথে ভালো থাকবে তা তো হতে পারে না। তোমারও বোঝা উচিত কষ্ট কেমন হয় যখন ভালোবাসার মানুষ দূরে চলে যায়। চোখের সামনে নিজের ভালোবাসার মানুষটাকে যখন অন্য কারও পাশে দেখতে হয়। তুমি আমাকে পেয়েও পাবে না। তোমার আর আমার মধ্যে কখনোই হাসবেন্ড ওয়াইফের মতো বন্ডিং হবে না।
ভালোবাসার উল্টোপিঠে ঘৃণা থাকে জানোতো? আমি তোমাকে এখন শুধু ঘৃণাই করি। শুধুই ঘৃণা। যতোটা ভালোবেসেছিলাম তার চেয়ে বেশি ঘৃনা করি তোমাকে।
কথাগুলো শুনে ঝিনুক কথা বলার শক্তিই হারিয়ে ফেলে। কি বলবে ও?
রিয়ান ওকে ঘৃনা করে এটা শোনার পর ওর কি বা বলার থাকে। ঝিনুক শুধু এটাই ভাবছে ও কি এমন করলো যে রিয়ান ওকে এতোটা ঘৃণা করে? ভালোবাসার মানুষকে অন্য কারও পাশে দেখার কথাই বা কেন বললো? কি বুঝাতে চাইলো রিয়ান?
রিয়ানের দিকে তাকাতেই দেখলো রিয়ান নিচে বিছানা করে শুয়ে পড়েছে। ঝিনুক ভাবছিলো রিয়ানকে ডেকে বিছানায় শুতে বলবে।কিন্তু সাহস হলো না।
পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেস হয়ে ঝিনুক রিয়ানের মায়ের কাছে যায়। রিয়ানের মায়ের আন্তরিকতায় ঝিনুক মুগ্ধ। ও যেন নিজের মাকে আবার ফিরে পেলো।
" আমি আজই ঢাকা চলে যাবো। অফিস থেকে কল এসেছিলো।
সবাই নাস্তা করছিলো। রিয়ানের কথা শোনে খাওয়া বন্ধ করে ওর দিকে তাকায়।
" তোর না পাঁচদিন ছুটি ছিলো?
রিয়ানের বাবা বললো।
" ছুটি বাতিল হয়েছে। কাজ পরে গেছে। যেতে হবে এখন।
" তাহলে ঝিনুক কি করবে?
রিয়ানের মা উদ্বিগ্ন হয়ে জিজ্ঞেস করলেন।
" সেটা ও জানে। চাইলে যাবে আমার সাথে নয়তো থাকবে এখানে।
" কি রে ঝিনুক তুই কি বলিস? কি করবি?
রিয়ানের মা ঝিনুকের দিকে তাকিয়ে বললো।
" আমি কি বলবো মা? আপনারা যা ভালো বুঝেন বলুন।
" কি আবার বলবে ও ঢাকায়ই যাবে রিয়ানের সাথে।
রিয়ানের বাবা বলে উঠলেন।
" হ্যা আমারও মনে হয় সেটাই ভালো।
রিয়ানের মা ও গলা মেলালেন।
" যদি যেতেই হয় তাহলে তাড়াতাড়ি ব্যাগ গুছাতে বলো।আমি একটু পরই বেরিয়ে পড়বো।
কথাটা শুনে ঝিনুক খাওয়া ছেড়ে উঠে রুমে চলে এলো সব গোছগাছ করে নিতে।
চলবে?
আপনারা নিয়মিত পাশে থাকলে অনেক সুন্দর, মজার মজার গল্প দিব।
Waiting for next part.
↘️
Please comment kore janaben kamon hoise.
The Final episode.
Tamim Iqbal live with Mashrafe Bin Mortaza, Mushfiqur Rahim, Mahmudullah.
4 Captain ❤❤❤❤
গল্প
↘️
#ভালোবাসার_উল্টোপিঠে
Part➡️ 01
ভালোবাসার উল্টোপিঠে ঘৃণা থাকে, জানো তো? আমি এখন তোমাকে শুধু ঘৃণাই করি।
"তুমি এমনভাবে কাঁদছো যেন তোমার বাবা তোমাকে জলে ফেলে দিয়েছে। স্টপ ইট ঝিনুক। বিরক্ত লাগছে আমার।
ঝিনুকের দিকে বিরক্তমুখে কথাটা ছুড়ে দিলো রিয়ান।
রিয়ানের কাছ থেকে এমন কথা ঝিনুক একদমই প্রত্যাশা করে নি।তাই ও কান্না থামিয়ে অবাক চোখে রিয়ানের দিকে তাকালো।রিয়ানের চোখে মুখে তখনও বিরক্তির ছাপ।রিয়ান গাড়ির জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে আছে।
কিছুক্ষণ আগেই রিয়ান আর ঝিনুকের বিয়ে হয়েছে। ঝিনুক এখন গাড়ি করে রিয়ানের পাশে বসে রিয়ানের বাড়ির উদ্দেশ্যই যাচ্ছে। ওদের বিয়েটা এরেঞ্জড কাম লাভ ম্যারেজও বলা চলে। দীর্ঘ পাঁচ বছরের সম্পর্ক ছিলো ওদের। যদিও মাঝে একটা বছর কোনো কারনে ওদের কোনো যোগাযোগ ছিলো না। তবে বিয়ের ব্যাপারে রিয়ানের পরিবারই উদ্যোগ নিয়েছে। রিয়ান অফিসে জয়েন করার পর থেকেই ওকে বিয়ের জন্য বলা হলেও ও কিছুতেই রাজি হচ্ছিলো না। অবশেষে রিয়ানের মা ওর বন্ধুদের সাথে কথা বলে ঝিনুকের কথা জানতে পারে। ওদের মাধ্যমেই ঝিনুকের ঠিকানা বের করে বিয়ের ব্যাপারে এগোয়। যদিও রিয়ান প্রথমে রাজি হয়নি।পরে আবার রাজি হয়ে যায়।
মাঝখানের একবছর ওদের কোনো রিলেশন ছিলোনা বলেই হয়তো রিয়ান রাজি হচ্ছিলো না।
এই একটা বছর ঝিনুকের জন্য প্রায় blank.
এক বছর আগেই ঝিনুক আর ওর মায়ের একটা বড়সড় এক্সিডেন্ট হয়। সেই এক্সিডেন্ট এ ঝিনুক বেঁচে গেলেও ওর মা বাঁচতে পারেনি। ঝিনুকও মাথায় খুব আঘাত পায়। শারীরিক আঘাতের সাথেও মাকে চোখের সামনে ওভাবে চলে যেতে দেখে ঝিনুক মেন্টালি বিধস্ত হয়ে যায়।
ওকে এই বছর মানসিক ট্রিটমেন্ট আর কাউন্সিলিং এ রাখা হয়েছিলো। ওর এই একবছরের অনেক কিছুই মনে নেই। এই সময় ওর রিয়ানের কথাও তেমন মনে ছিলো না। তাই ও রিয়ানের সাথে যোগাযোগ করতে পারেনি। কিন্তু ঝিনুক সুস্থ হওয়ার পর রিয়ানের সাথে যোগাযোগ করতে চেয়েও পারেনি। রিয়ান ঝিনুককে নাম্বার থেকে ব্লাক করে দিয়েছে এমনকি ফেসবুক থেকেও ব্লক করে রেখেছে। ওর ফ্রেন্ডস দের সাথে কথা বলার পর জানলো রিয়ান ওর সাথে কথা বলতে চায় না। কিন্তু কেন সেটা ওরাও জানে না।এমনকি ও ঝিনুকের ব্যাপারে কোনো কথা বলতে বা শুনতেও চায়না। ঝিনুক খুব অবাক হয়ে যায়। রিয়ান ওকে প্রচন্ডরকম ভালোবাসতো। হঠাৎ কি এমন হলো যে রিয়ান ওর সাথে কথা বলতেও নারাজ।
ঝিনুক আবারও কিছুটা ভেঙ্গে পড়লেও ওকে সামলে নেয় ওর Psychiatrist নোমান। যার কাউন্সিলিং এ সুস্থ হয়।
নোমানের আরেকটা পরিচয় হলো সে ঝিনুকের বড় ভাই যারিফ এর বন্ধু।
রিয়ানের বাড়ি থেকে বিয়ের প্রস্তাব আসার পর ঝিনুক যেন প্রাণ ফিরে। ওর বিশ্বাস ছিলো রিয়ান ঠিকই ফিরবে।রিয়ান যে ওকে বড্ড ভালোবাসে। ঝিনুক ও তো কম ভালোবাসে নি। ওর ভালোবাসায় তো খুত ছিলো না। ফিরতে তো হতোই রিয়ানকে।
ঝিনুক তখন সবেমাত্র ইন্টার দ্বিতীয় বর্ষে পড়ে। ফেসবুকে পরিচয় হয় রিয়ানের সাথে। টুকটাক কথা থেকে বন্ধুত্ব। তারপর দেখা করা, ফোনে কথা বলতে বলতে সম্পর্কটা কখন যে বন্ধুত্ব ছাপিয়ে ভালোবাসায় রূপান্তর হয়ে গেছে তা দুজনই বুঝতে পারেনি।
ঝিনুকের দুনিয়াটা রিয়ান আর ওর পরিবারকে নিয়েই ছিলো। ঝিনুকের কোনো বন্ধুবান্ধব ছিলো না। ঝিনুকের একমাত্র বন্ধু ছিলো ওর মা। ঝিনুক ওর মায়ের সাথেই সব শেয়ার করতো। এমনকি রিয়ানের কথাও। ঝিনুক কলেজ / ভার্সিটিতে ক্লাস করেই বাসায় চলে আসতো। ক্লাস ছাড়া এক মিনিটও ও কোথাও লেট করতো না।
পড়াশোনা আর রিয়ানকে নিয়ে ভালোই ছিলো ঝিনুক। আর মা তো ওর দুনিয়া ই।
সেই মাকে চোখের সামনে পরকালে পাড়ি জমাতে দেখে ঝিনুক অসাভাবিক আচরন করতে শুরু করে। নিজের মাথায় তো আঘাত ছিলো ই।
রিয়ান ওর খোঁজ না নেওয়ায় প্রথমে ঝিনুক একটু অভিমান করলেও পরে আবার ভাবলো রিয়ান কি করেই বা ওর খোঁজ নিবে।ওরা তো এক্সিডেন্ট এর পর ওদের ঢাকার ফ্লাট ছেড়ে গ্রামের বাড়িতে চলে গেছিলো। সেখানকার ঠিকানা তো রিয়ান জানতো না।রিয়ানের তো ঝিনুকের কোনো রিলেটিভ এর সাথেও যোগাযোগ ছিলো না। রিয়ান তো শুধু ওর মায়ের সাথেই কথা বলতো।রিয়ানের ওর অবধি পৌছানো সম্ভব ছিলো না।
চলবে?
আপনারা পাশে থাকলে নিয়মিত অনেক সুন্দর, মজার মজার গল্প দিব।
Waiting for next part.
↘️
Please comment kore janaben kamon hoise.
Tamim Iqbal live with Kane Williamson
Tamim Iqbal Live with Nannu, Akram Khan, Pilot and Wasim Akram.
Tamim Iqbal live with Virat Kohli
Welcome to my official page Silky Shimul
Be the first to know and let us send you an email when Silky Shimul posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Want your business to be the top-listed Media Company?