ফেরীওয়ালা - Hawker

  • Home
  • ফেরীওয়ালা - Hawker

ফেরীওয়ালা - Hawker I am motorcycle lover and blogger share my activities with you.

পোলাপাইন ছ্যাঁকা খেয়ে হাত কাটে! বিড়ি খায়! আত্নহত্যা করে! আর ইলন মাস্ক টুইটার কেনার পর এক্স এর একাউন্ট ডিলেট হয়ে যায়!...
07/08/2023

পোলাপাইন ছ্যাঁকা খেয়ে হাত কাটে! বিড়ি খায়! আত্নহত্যা করে! আর ইলন মাস্ক টুইটার কেনার পর এক্স এর একাউন্ট ডিলেট হয়ে যায়!😀

তাত্ত্বিকভাবে পৃথিবীর সবচেয়ে নিখুত চেহারার অধিকারী এম্বার। জনি ডেপের স্ত্রী থাকাকালীন ইলন মাস্কের গার্লফ্রেন্ডও ছিলেন! 😉

ইলন মাস্ককে খুবই ইন্টারেস্টিং আর রহস্যময় লাগে।
প্রতিশোধ ভাষা এমনি হওয়া উচিত। 😎
▪️এবার ট্রুডোর কিছু করার পালা!

27/07/2023

ভালবাসা মুখ ফুটে বলতে হয় না, ভালবাসা টের পাওয়া যায়।

হিমুর হাতে নীল পদ্ম
-হুমায়ন আহমেদ

11/07/2023

মন, তুই শরীরের কোথায় থাকিস জানতে পারলে বের করে কুচি কুচি করে কাটতাম...

07/07/2023

গরীবের মধ্যে গরীবের মনে কিছু হয়না, বড়লোকের মধ্যে নিজেরে খুব গরীব বলে মনে হয়....

স্বার্থ ছাড়া ভালবাসার নাম হলো মা"❤️❤️ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল মা"😘😘🖤🖤আমিন🖤🖤
15/06/2023

স্বার্থ ছাড়া ভালবাসার নাম হলো মা"❤️❤️

ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল মা"😘😘

🖤🖤আমিন🖤🖤

03/06/2023

ঠিকমত গরমটাকে উপভোগ
করতে পারছি না
মাঝে মাঝে কারেন্ট এসে
বিরক্ত করছে।😔😔

ঢাকা মেডিকেল কলেজে পড়বার সময় আমার মা আমাকে সপ্তাহে ১০০ টাকা দিতেন যাতায়াত ভাতা আর ৫০০ টাকা দিতেন মাসে অন্যান্য খরচের জন্...
30/05/2023

ঢাকা মেডিকেল কলেজে পড়বার সময় আমার মা আমাকে সপ্তাহে ১০০ টাকা দিতেন যাতায়াত ভাতা আর ৫০০ টাকা দিতেন মাসে অন্যান্য খরচের জন্য। সব মিলিয়ে ৯০০ টাকা। আমার সারা মাসে যাতায়াতের টাকা লাগত ৩০০ ।
সরাসরি মিনিবাসে চানখারপুল বা বখশিবাজার যেতে আসতে মীরপুর থেকে দিনে ১০ টাকা। মুড়ির টিন (বড় বাস) চড়লে ৬ টাকা , ছাত্র আই ডি কার্ড দেখালে হাফ ভাড়া, ৩ টাকা। তাই প্রতিবার মাসএর শেষ সপ্তাহের শুরুতে ১০০ টাকা পেলেই আমি চলে যেতাম নিউমার্কেট। হেঁটে যেতাম যাতে পয়সা বাঁচে,আর জমানো পুরো টাকা দিয়ে বই কিনতাম।
একবার সেরকম বই কিনে পকেটে আছে ১২ টাকা। রিকশা দিয়ে বাড়ী ফেরার সিদ্ধান্ত নিলাম। তখন ২য় বর্ষে পড়ি। রিকশাওয়ালা অতিরিক্ত ভাড়া চাইতে থাকায় আমি হেঁটে কলাবাগান চলে আসলাম। কলাবাগান থেকে আমার বাসার রিকশা ভাড়া ছিল আট টাকা। কেন যেন কোন রিকশা সেদিন আর যেতে রাজী হয় না।
আমি রাগ করে হেঁটে চলে এলাম আসাদগেট। এবার একজন রাজী হলো যেতে কিন্তু ভাড়া তখনো বেশী। পকেটের ১২ টাকাই সে চায়, আমি সিদ্ধান্ত নিলাম হেঁটেই বাড়ী ফিরবো।
ঠিক কলেজ গেট আর শ্যামলীর সংযোগস্থলে আসতেই দেখি রাস্তায় দাঁড়িয়ে এক দিনমজুর কাঁদছেন আর বলছেন,
“আল্লাহ তোমার দুনিয়ায় কি কেউ নাই আমাকে একবেলা ভাত খাওয়ায়।”
আমি তার সাথে কথা বলে মনে হলো তিনি সত্যি কথা বলছেন। সকালে এসেছিলেন তুরাগ নদীর ওপার থেকে বসিলা হয়ে। দেরী হয়ে যাওয়ায় কাজ পান নি। কাঁদতে কাঁদতে বললেন
“আজকে না খেলে তো কালকেও কাজ করতে পারবো না।”
উল্টোদিকের হোটেলে তাকে নিয়ে যেতে তিনি বললেন , কই মাছ দিয়ে ভাত খাবেন। হোটেলওয়ালা বললো, ভাত আর কই মাছ ১২ টাকা দাম। পকেটের সব টাকা দিয়ে তাকে ভাত আর কই মাছ খাওয়ালাম। তিনি হাততুলে আমাকে দোয়া করলেন, আমার স্পষ্ট মনে আছে।
“আল্লাহ,আমার ভাইটার জীবনে যেন কোনদিন ভাতের অভাব না হয়।”
অামি বাকি রাস্তা হেঁটে মীরপুরে আমার বাড়ীতে ফিরলাম।
আমার পকেটে বহুদিন টাকা ফুরিয়ে গেছে। (যখন এভাবে বই বা খেলনা কিনেছি) এমনকি বিদেশেও একবার এমন হয়েছিল। পকেটে টাকা নাই। থাকতে হবে আরো দুই দিন। খিদে লাগার সাথে সাথে কেউ না কেউ , আমাকে খাবার সেধেছে। আমার জীবনে এখনো ভাতের অভাব হয় নাই।
সেদিন কেন এতটা পথ হেঁটেছিলাম?
এখন বুঝি , আমি স্বেচছায় হাঁটি নাই। সেই দিনমজুরের দোয়া কবুল হয়েছিল। আমি হেঁটেছিলাম , কারন আল্লাহ সেদিন আমার মাধ্যমে তাকে ভাত পাঠিয়েছিলেন।
তাকে আরেকবার খুঁজে পেলে আমার জন্য দোয়া করতে বলতাম।
বলতাম , আল্লাহকে বলেন ভাই
“আমার ভাইটা যেন প্রিয় মানুষের ভালবাসার মধ্যে মরতে পারে। ”
-ডাঃ আব্দুর নূর তুষার।

06/04/2023

সেই পুরনো ভুলে থাকা ভয়েরা ভীড় জমিয়েছে চারপাশে,
নীল আকাশ থেকে বেদনা ধরনিতে।
শীতল রক্ত বইছে ধমনী দিয়ে,
ভীষন ভাবে শরীরটাকে ছেড়ে যেতে ইচ্ছা করছে।

06/04/2023

Whatever happens, I'll leave it all to chance.
Another heartache
Another failed romance.

11/01/2023

আর সহ্য করতে পারছি না, হতাশা গ্রাস করছে সব দিক থেকে। স্রোতের বিপরীতে চলতে চলতে ক্লান্ত আজ আমি।
মায়ায় পড়ে গেছি না হলে ছেড়ে যেতাম এ শরীর।

11/01/2023

এই দেশের মেধাবী ছেলেরা সুযোগ পেলেই আমেরিকায় চলে যায়। দুই দিন পর আবার এই দেশের মেয়েও নিয়ে যায়। অথচ এই স্রোতের বিপরীতে একজন প্রথা বিরোধী মানুষ হলেন ওয়াসার এমডি তাকসিম খান। নিজে আমেরিকার নাগরিক হয়েও আমেরিকায় পরিবার ফেলে ঢাকায় চাকরি করেন। ওয়াসার দুটো টাকা যেন বেশি খরচ না হয় সেইজন্য ওয়াসার বাসায় না থেকে শ্বশুর বাড়িতে থাকেন। পরিবার ফেলে একা একা ১৩টি বছর শুধু ঢাকায় পড়ে আছেন এই শহরের মানুষের মুখে একটু বিশুদ্ধ পানি তুলে দেওয়ার জন্য। একটা মানুষ একটা দেশকে এত ভাল কীভাবে বাসতে পারে? আজ থেকে তাকসিম খানের ডাকনাম হোক "ওয়াটারবন্ধু"। 💧

- সুব্রত শুভ

10/01/2023

ভালবাসা গুলো ফিকে হতে হতে একেবারে মলিন হয়ে গেছে তবে শেষ হয়ে যাইনি....

28/10/2022

জ্বিন পালা পাগলটা

বাংলাদেশ ক্রিকেট
27/10/2022

বাংলাদেশ ক্রিকেট

06/10/2022

দুইটা গল্পঃ

১। ইয়াহু নামমাত্র দামে গুগলকে কিনে ফেলার প্রস্তাব পেলেও কিনেনি।
২। নোকিয়া এন্ড্রোয়েডকে কিনার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলো।

শিক্ষণীয়ঃ
১। সময়ের সাথে নিজেকে আপডেট রাখুন, নয়তো আপনি অচলের হিসেবে নাম লেখাবেন।
২। কোন রিস্ক না নেওয়াটা হচ্ছে বড়ো রিস্ক। নতুন রিস্ক গ্রহণ করুন এবং সব সময় আপডেট থাকুন।

আরো দুইটা গল্পঃ
১। গুগল দুইটা সম্ভাবনাময়ী প্রজেক্ট ইউটিউব এবং এন্ড্রোয়েডকে কিনে নিয়েছে।
২। ফেসবুকে কিনে নিয়েছে ইন্সট্রাগ্রাম এবং হোয়াটসএপকে।

শিক্ষণীয়ঃ
১। শত্রুকে ঘৃণা না করে তার সাথে সংযুক্ত হয়ে আরো শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করুন।
২। দ্রুত এগিয়ে যান এবং শত্রুকে প্রতিহত করার চেষ্টা করুন।

আরো দুইটা গল্পঃ
১। বারাক ওবামা একজন আইসক্রিম বিক্রেতা ছিলেন।
২। এলন মাস্ক ছিলেন একজন লকার রুম গার্ড।

শিক্ষণীয়ঃ
১। ব্যাক্তিকে তার পূর্বের কাজের মাধ্যমে যাচাই করবেন না।
২। আপনার বর্তমান অবস্থা আপনার ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করতে পারে না। ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে আপনার চেষ্টা এবং পরিশ্রম।

আরো দুইটা গল্পঃ
১। কর্নেল স্যান্ডার্‌স ৬৫ বছর বয়সে KFC প্রতিষ্ঠা করেন।
২। জ্যাক মা কেএফসিতে চাকুরির আবেদন করেও কম যোগ্যতা সম্পন্ন মনে করায় চাকুরি পাননি।

শিক্ষণীয়ঃ
১। বয়স শুধু একটি সংখ্যা মাত্র, আপনি যে কোন বয়সেই সফল হতে পারেন।
২। কখনো হার মানবেন না। তারাই হেরে যায় যারা মেনে নেয়।

শেষ দুইটা গল্পঃ
১। Ferrari এর মালিক একজন ট্রাক্টর তৈরি করার কারিগরকে অপমান করেছিলেন।
২। সেই ট্রাক্টর তৈরি করার কারিগর Lamborghini প্রতিষ্ঠা করেন।

শিক্ষণীয়ঃ
১। কাউকে অবজ্ঞা করবেন না।
২। সফলতা হচ্ছে সর্বোত্তম প্রতিশোধ।

আপনি যে কোন বয়সেই সফল হতে পারেন। এর জন্য কোন বয়স কিংবা কোন ব্যাকগ্রাউন্ড বাধ্যতামূলক নয়।

25/09/2022

মরিয়ম মান্নান নামের এই মেয়েটির মা যেকোন ভাবে হোক গুম হয়েছিল, বহু নাটকিয়তার এক মাস পরে উদ্ধারও হয়েছে। তার কান্না দেখেই বুঝেছিলাম মেয়েটি কতটা ডিপ্রেশনে ছিল 😁 ছবিটা দেখার পর কনফার্ম হলাম।

এই সব দেখতে দেখতে জাতি আজ হতাশ।

ছবি © সুমাইয়া সুলতানা ফুল

14/09/2022

দিনাজপুর বাসীরা সাড়া দিন

13/09/2022

এ বছর কত বাবা তার সন্তানের জন্য কিনতে পারেননি তার হিসেব কি কেউ রাখে?

পাত্রীপক্ষকে বলা হয়েছিল,ছেলেদের তিনতলা বাড়ি আছে এবং নিচে মার্কেট ও আছে। বাকিটা ইতিহাস 🤐
08/09/2022

পাত্রীপক্ষকে বলা হয়েছিল,ছেলেদের তিনতলা বাড়ি আছে এবং নিচে মার্কেট ও আছে।
বাকিটা ইতিহাস 🤐

31/08/2022

আমরা ভালো আছি, বেহেসতে আছি কইয়া দিয়েন 😥

30/08/2022

পাপ is অন
২০ টাকা দিয়ে Rabbithole এর সাবস্ক্রিপশন কিনে খেলা দেখতে বসছি।

ভাব চু.... ক্রিকেটারদের খেলা দেখে 🤭🤭🤭

খালি ঘোরাঘুরি
21/08/2022

খালি ঘোরাঘুরি

It was a wonderful day and I am riding bike throughout beautiful Mokosh bil and enjoyed the beauty of road.

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সন্তোষ রবিদাস তার চা শ্রমিক 'মা' কে নিয়ে আবেগঘন এই লেখাটি লিখেছেন ... পড়তে পড়তে নিজের ...
17/08/2022

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী সন্তোষ রবিদাস তার চা শ্রমিক 'মা' কে নিয়ে আবেগঘন এই লেখাটি লিখেছেন ... পড়তে পড়তে নিজের অজান্তেই চোখে জল চলে এলো!
--------------------------------------------------

মৌলভীবাজার জেলার শমসেরনগরে ফাঁড়ি কানিহাটি চা-বাগানের এক চা শ্রমিক পরিবারের ছেলে আমি। জন্মের ছয় মাসের মাথায় বাবাকে হারিয়েছি। মা চা-বাগানের শ্রমিক। তখন মজুরি পেতেন দৈনিক ১৮ টাকা।

সেই সময় আমাকে পটের দুধ খাইয়ে, অন্যের বাসায় রেখে মা যেতেন বাগানে কাজ করতে।

২০০৭ সালে আমি ক্লাস ফাইভে পড়ি। মায়ের মজুরি তখন ৮৮ টাকা। এক দিন বললেন, ‘বাজারে গিয়ে পাঁচ কেজি চাল নিয়ে আয়।’ সেই চাল দিয়ে এক মাস চলেছে আমাদের। পরদিন সকালে স্কুলে যাওয়ার আগে দেখি মা চাল ভাজলেন। পলিথিনে সেই ভাজা চাল, আটার রুটি আর লাল চা একটা বোতলে ভরে গামছায় প্যাঁচালেন। আর আমাকে আটার রুটি ও লাল চা দিলেন। দুপুরে খেতে গিয়ে দেখি শুধু পেঁয়াজ, শুকনা ভাত, তেল আর লবণ আছে। তা দিয়ে মেখে খেলাম। রাতেও কোনো তরকারি ছিল না। তখন পাশের বাসার কাকু আমাকে ডেকে কুমড়া আর আলু দিয়েছিলেন, যা দিয়ে আমরা দুইটা দিন পার করেছিলাম। তখন কুপি বাতির আলোয় পড়তাম। মা আগেই রেডি করে দিতেন বাতি। তেল শেষ হয়ে গেলে আর পড়া হতো না। দোকানদার বাকিতে তেল দিতেন না।

পঞ্চম শ্রেণির পর ভর্তি পরীক্ষায় পাস করে ক্যামেলিয়া ডানকান ফাউন্ডেশন স্কুলে পাঁচ বছরের জন্য ফ্রি পড়ালেখার সুযোগ পাই। মা অনেক খুশি হয়েছিলেন। তখন তাঁর সামান্য আয়ের একটা অংশ থেকে আমাকে টিফিন খাওয়ার জন্য প্রতি সপ্তাহে ৭০-৮০ টাকা দিতেন।

২০১৩ সালে বিএএফ শাহীন কলেজে ভর্তি হই। তখন মা ১০২ টাকা করে পেতেন। এই সময়ে তিনি গ্রামীণ ব্যাংক থেকে কিস্তি তুলে আমার ভর্তির টাকা, ইউনিফর্ম আর বই-খাতা কিনে দিয়েছিলেন।

২০১৪ ডিসেম্বর। মায়ের হাতে টাকা নেই। তখন এইচএসসির রেজিস্ট্রেশন চলছিল। মা ৫০ টাকার একটা নোট দিয়ে চোখের জল ফেলতে ফেলতে বলেছিলেন, ‘কেউ ধার দেয়নি রে বাপ।’ কলেজের এক শিক্ষকের কাছ থেকে ধার নিয়ে সেবার রেজিস্ট্রেশন ফি দিয়েছিলাম।

এইচএসসির পর ভর্তি পরীক্ষার কোচিং। মা তখন আবার লোন নিলেন গ্রামীণ ব্যাংক থেকে। লোনের কিস্তির জন্য এই সময় মা বাড়ি থেকে অনেক দূরে গিয়ে বালু শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। বিনিময়ে পেতেন ৩০০ টাকা। আমি জানতাম ঘরে চাল নেই। শুধু আলু খেয়েই অনেক বেলা কাটিয়েছিলেন মা।

এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পেলাম। মা তখন কী যে খুশি হয়েছিলেন! কিন্তু ভর্তির সময় যত ঘনিয়ে আসছিল, মায়ের মুখটা তত মলিন দেখাচ্ছিল। কারণ চা-বাগানে কাজ করে যা পান তা দিয়ে তো সংসারই চলে না। ভর্তির টাকা দেবেন কোথা থেকে। পরে এলাকার লোকজন চাঁদা তুলে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে সহায়তা করল। বিশ্ববিদ্যালয়ে টিউশনি করেই চলতাম। হলের ক্যান্টিনে ২০ টাকার সবজি-ভাত খেয়েই দিন পার করেছি। অনেক দিন সকালে টাকার অভাবে নাশতাও করতে পারিনি। দুর্গাপূজায় কখনো একটা নতুন জামা কিনতে পারিনি।

২০১৮ সালে শ্রেষ্ঠ মা হিসেবে উপজেলায় মাকে সম্মাননা দেওয়া হবে বলে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে জানানো হয়। পরে মায়ের নামটা কেটে দেওয়া হয়েছিল। খোঁজ নিয়ে জেনেছি, মা আমার চা শ্রমিক। স্টেজে উঠে নাকি কিছু বলতে পারবেন না। তাই নাম কেটে দিয়েছে! মা এখনো প্রতিদিন সকালে একটা বোতলে লবণ, চা-পাতা ভর্তা, আটার রুটি, সামান্য ভাত পলিথিনে ভরে নিজের পাতি তোলার গামছায় মুড়িয়ে নিয়ে দৌড়ান চা-বাগানে। আট ঘণ্টা পরিশ্রম করে মাত্র ১২০ টাকা মজুরি পান! এই মজুরিতে কিভাবে চলে একজন শ্রমিকের সংসার? আজকাল মায়ের শরীর আর আগের মতো সায় দেয় না। বলেন, ‘তোর চাকরি হইলে বাগানের কাজ ছেড়ে দেব।’

আমি এখন সেই দিনের প্রতীক্ষায় আছি....!

- সন্তোষ রবিদাস অঞ্জন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।

#চা

Collected_from Zahirul Islam 's timeline 👍👍।

16/08/2022

কানাডার বেগমপাড়ার এক ছেলেকে প্রশ্ন করলাম, ‘তোমার বাবা কোথায়?’

ছেলেটি বললো, ‘বাবা তো এখন স্বর্গবাসী।’

চেহারা মলিন করে ‘ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না..’ পর্যন্ত পড়তেই ছেলেটি আমাকে থামিয়ে দিয়ে বললো, “বাবা মারা যান নাই। বাবা এখন স্বর্গবাসী মানে বাবা এখন বাংলাদেশে আছেন”

- (Abu Sayeed Ahamed)

15/08/2022

আজ যদি ডিম পাড়তে পারতাম 🤭

15/08/2022

গতকাল এক নেত্রী বুয়েট নিষিদ্ধের দাবী জানিয়েছেন,
ভাবতেছি আজকের পিটুনি খেয়ে আবার পুলিশ নিষিদ্ধের দাবী না জানায় 😷

15/08/2022

বিয়ে হয়েছে মাত্র দুদিন। বউভাতের অনুষ্ঠান ছিল আজ। হয়তো নতুন বউ আর শশুরের মধ্যে শ্রদ্ধার একটা রসায়নও তৈরি হয়েছিল।
শশুর নিজেই ড্রাইভ করছিলেন গাড়ি। উদ্দেশ্যে পুত্রবধুকে তার বাবার বাড়িতে পৌঁছে দেওয়া। সঙ্গে ছিলেন আরও কয়েকজন।

কিন্তু এখানে সৃষ্টিকর্তা হৃদয়বিদারক একটা ভিন্ন উপাখ্যান লিখে রেখেছিলেন। তার লীলাখেলা বোঝা যে বড় দায়। উত্তরায় নির্মাণাধীন ফ্লাইওভারে গার্ডার তোলার সময় ক্রেন থেকে ছিটকে পড়ে গার্ডার। চাপা পড়ে নববধুর সেই গাড়ি। সাথে সাথেই মারা যান চারজন। একটা শিশু বেশ কিছুক্ষণ জীবিত ছিলেন, কিন্তু বের করে আনা সম্ভব হয়নি। কিছুক্ষণ পরে নিস্প্রভ, প্রাণহীন।

খুব কষ্ট লাগছে না আপনাদের ! আসলেই মৃতেরা দুর্ভাগা। কিন্তু সৃষ্টিকর্তা তাদের পছন্দ করেছেন, তাই মৃত্যু। আপাতত এটা মেনে নিয়েই তাদের কল্যান কামনা করছি।

তবে দায় আমাদের থেকে যায়। চারদিকে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা বেষ্টনি ছাড়া কিভাবে এমন একটি ব্যস্ততম সড়কে কাজ করা যায় ! ক্রেনটার কি গার্ডার তোলার সক্ষমতা আছে কিনা ! দীর্ঘক্ষণ গাড়িটি চাপা পড়ে ছিল। কোনো যন্ত্র কি ছিলনা, গাড়িটিকে গার্ডারের নীচ থেকে তুলবে ? তাহলে হয়তো কেউ বেচেঁ যেতেও পারতো।

গত মাসে এভাবেই ক্রেন থেকে গার্ডার ধসে একজন নিহত হয়েছিল।

দায় কার! আলাপ তোলেন, চট্রগ্রামের বদ্দারহাটে গার্ডার ধসে যে ১৩ জন নিহত হয়েছিল সেই ঘটনার বিচার কতদূর।

হতভাগা স্বপন সরকার। কাপড়চোপর ব্যাগভর্তি করে রেখেছেন। একদিন পরেই বাড়ি যাবেন। ওমান যাওয়ার টাকা পয়সা যোগার হয়েছে, হোটেলে আর কাজ করবেন না। গ্রামের বাড়ি হবিগঞ্জে গিয়েই মেডিকেল চেকআপ করাবেন।
কিন্তু না আজ দুপুরে স্বপন সরকার আগুনে পুড়ে মারা গেছে। কেবল একজন না, ছয়জন মানুষ নিমিষেই আগুনে পুড়ে শেষ।

রাজধানীর চকবাজারের দেবীদাসলেন এলাকায় প্লাস্টিক কারখানা ও গোডাউনে এ আগুন লাগে। এর পর ওই ভবন থেকে ছয়জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। তবে এত বিভৎসভাবে পুড়েছে যে, একজনকেও শনাক্ত করা যায়নি।

একটু আলাপ তোলেন, গত কয়েকবছরে এই প্লাস্টিক কারখানা আর কেমিক্যালের আগুনে পুড়ে কত মানুষ মারা গেছে। মৃতের ঘটনায় কতজন গুদাম মালিক বা বাড়িওয়ালার শাস্তি হয়েছে। আগুন লাগার পরেই পুরান ঢাকা থেকে এসব দাহ্য পদার্থের কারখানা স্থানান্তরের আলোচনা আসে, ওয়াদা আসে, উদ্যোগ আসে। এরপর কেনো সব থেমে যায়, কারা থামায়।
যদি মূল বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করতে না পারেন, তবে এমন অপমৃত্যু বাড়বে। ব্যবসায়ীরা ব্যবসা করবে।

লেখাঃ Bengali Sarcasm

পাপনদা বিসিবি’র দায়িত্ব নেন ২০১২ সালে। সেই ২০১২ সাল থেকে এ পর্যন্ত ইন্ডিয়া ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান পরিবর্তন হয়েছে ৮ ব...
14/08/2022

পাপনদা বিসিবি’র দায়িত্ব নেন ২০১২ সালে। সেই ২০১২ সাল থেকে এ পর্যন্ত ইন্ডিয়া ক্রিকেট বোর্ডের চেয়ারম্যান পরিবর্তন হয়েছে ৮ বার। পাকিস্তানের ৭ বার। শ্রীলঙ্কার ৫ বার।
আমরা বলতে পারি... প্রেসিডেন্ট ওবামা চলে গেছে ডোনাল্ড ট্রাম্প এসে আমেরিকা শাসন করে বিদায় নিয়েছে বাইডেন প্রেসিডেন্ট হয়েছে কিন্তু পাপনদা রয়ে গেছে।
নোকিয়া ওল্ড মডেল বদলে স্মার্ট ফোন এসেছে কিন্তু পাপনদা রয়ে গেছে।
বিশ টাকার পেঁয়াজ ডাবল সেঞ্চুরি করে দামের রেকর্ড গড়েছে কিন্তু পাপন রয়ে গেছে।
৩০/৪০ টাকার চাল ৮০ টাকা হয়েছে কিন্তু পাপনদা রয়ে গেছে।
পরী মনি জেলে গিয়ে ছাড়াও পেয়ে গেছে কিন্তু পাপনদা রয়ে গেছে।
৮৫ টাকার সয়াবিন তেল ২০০ টাকা হয়েছে, তাও পাপনদা রয়ে গেছে।
জয় পাপোন্দা ✌️


#পাপন🐸

12/08/2022

ভারতের পে স্কেল ২০১৮ তে সর্বনিম্ন মূল বেতন ধরা হয়েছে- ১৮,০০০ রুপি বা ২১৪০৭ টাকা।

যুক্তরাষ্ট্রের পে স্কেল ২০১৯ তে সর্বনিম্ন মূল বেতন ধরা হয়েছে- ১৮ ,৭৮৫ ডলার বা ১৭৭৯৪৫২ টাকা।

ফিলিপাইনের পে স্কেল ২০১৮ তে সর্বনিম্ন মূল বেতন ধরা হয়েছে – ১০,৫১০ পেসো বা ১৭৯৪০ টাকা।

আর বাংলাদেশের ২০১৫ সালের পে স্কেল অনুযায়ী সর্বনিম্ন মূল বেতন ৮২৫০ টাকা।

আমরা কি সারা বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে পে স্কেল মিলাতে পারি না? কেবল তেলের দাম কোন দেশে কত সেটা দেখলেন কিন্তু ওইসব দেশগুলোর মানুষের সাথে আমাদের দেশের আয়ের পার্থক্য টাও তো দেখা উচিত।

এই দেশে ১১তম গ্রেড থেকে ২০তম গ্রেড পর্যন্ত বেতন স্কেল ১২৫০০ থেকে ৮৫০০ এর মধ্যে। দেশের বেতন স্কেলের অর্ধেক মানুষ বেতন পায় সাড়ে বারো হাজারের মধ্যে আর আপনারা পড়ে আছেন কোন দেশে তেলের লিটার কতো টাকা তার মধ্যে। বাহ! সেলুকাস।

কত মানুষ যে নিরবে কান্না করতেছে তা একবার দেখলেই বুঝতে পারতেন।আল্লাহ্ আমাদের প্রতি সহায় হোক।

তবুও সুস্থ,সবল হয়ে বেচেঁ আছি বলি,আলহামদুলিল্লাহ্।

12/08/2022

#২ টি ঘটনা:
১. Yahoo কোম্পানি Google কে প্রত্যাখ্যান করেছিল
২. Nokia কোম্পানি Android কে প্রত্যাখ্যান করেছিল

কি শিখলাম:
২টি কোম্পানি আজ মার্কেটে খুব খারাপ অবস্থায় আছে
√ সময়ের সাথে নিজেকে আপডেট করুন, অন্যথায় আপনি টিকতে পারবেন না।
√ কোন ঝুঁকি না নেওয়া সবচেয়ে বড় ঝুঁকি। ঝুঁকি নিন এবং নতুন প্রযুক্তি গ্রহণ করুন।

#আরো ২ টি ঘটনা:
১. Google কোম্পানি YouTube এবং Android কিনে নিয়েছে।
২. Facebook কোম্পানি Instagram এবং WhatsApp কিনে নিয়েছে।

কি শিখলাম:
√এত শক্তিশালী হয়ে যান যে আপনার শত্রুরা আপনার মিত্র হয়ে যায়।
√দ্রুত বড় হয়ে উঠুন। প্রতিযোগিতা আপনাথেকেই নির্মুল হয়ে যাবে।

#আরো ২ টি ঘটনা:
১. বারাক ওবামা একজন আইসক্রিম বিক্রেতা ছিলেন।
২. এলন মাস্ক ছিলেন একটি কাঠের কারখানার শ্রমিক।

কি শিখলাম:
√মানুষের অতীত কাজের ভিত্তিতে বিচার করবেন না।
√ আপনার বর্তমান আপনার ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করে না, আপনার সাহস এবং কঠোর পরিশ্রম তা নির্ধারণ করে।

#আরো ২ টি ঘটনা:
১. কর্নেল স্যান্ডার্স ৬৫ বছর বয়সে KFC তৈরি করেছিলেন।
২. KFC কর্তৃক প্রত্যাখ্যাত জ্যাক মা আলিবাবা প্রতিষ্ঠা করেন।

কি শিখলাম:
√বয়স শুধুমাত্র একটি সংখ্যা - আপনি যে কোন বয়সে সফল হতে পারেন।
√জীবনে কখনো হাল ছাড়বেন না - কেবল মাত্র তারাই জয়ী হবেন যারা কখনো হাল ছাড়েননি।

#২ টি শেষ ঘটনা:
১. ফেরারির মালিক একজন ট্রাক্টর প্রস্তুতকারককে অপমান করেছিলেন।
২. সেই ট্র্যাক্টর নির্মাতা ল্যাম্বোরগিনি তৈরি করেছেন।

কি শিখলাম:
√কখনই কাউকে অবমূল্যায়ন করবেন না বা অসম্মান করবেন না।
√সাফল্য হল সেরা প্রতিশোধ।

∆ আপনি যে কোন বয়সে এবং যেকোনো পটভূমি থেকে সফল হতে পারেন।
∆ বড় স্বপ্ন দেখুন, লক্ষ্য স্থির করুন,কঠোর পরিশ্রম করুন।

কখনোই হাল ছাড়বেন না, জীবনে আশা হারাবেন না। জয় নিশ্চিত।
ইনশাআল্লাহ ।

১.ভাবী! আপনি দুই বাচ্চার মা! আপনাকে দেখলে কেউ বিশ্বাসই করবে না, দেখে মনে হয় মাত্র মাধ্যমিক পাশ করছেন! সিরিয়াসলি!২. ম্য...
11/08/2022

১.ভাবী! আপনি দুই বাচ্চার মা! আপনাকে দেখলে কেউ বিশ্বাসই করবে না, দেখে মনে হয় মাত্র মাধ্যমিক পাশ করছেন! সিরিয়াসলি!
২. ম্যাডাম, একটা কথা বলবো? অনেকদিন থেকে ভাবছি! কিন্তু বলবো বলবো করে বলা হচ্ছে না। আপনি এমনিতেই সুন্দর। কিন্তু নাকের পাশের তিলটা আপনাকে একদম পরী বানিয়েছে। এত্ত সুন্দর। জাস্ট অসাধারণ লাগে!
৩. মন খারাপ কেন ভাবী? ঝগড়া টগড়া করলো নাকি? আপনার মতো এ রকম একটা মানুষের সাথেও ঝগড়া করা যায়? বিশ্বাসই হচ্ছে না!
৪. একটা কথা বলি আপু! কিছু মনে করবেন না তো? আপনার কণ্ঠটা এত্ত সুন্দর! কোনো প্রিয় গান বারবার শুনলেও যেমন বিরক্তি লাগে না, আপনার কথাবার্তার স্টাইলও এরকম। টানা ২৪ ঘন্টা শুনলেও বোরিং লাগবে না!
৫. আপনি যা ইচ্ছা মনে করতে পারেন, আজ থেকে আপনাকে আর আন্টি ডাকবো না, বলে দিচ্ছি। হুঁ! দেখলে মনে হয় আবার বিয়ে দেওয়া যাবে, আর আপনাকে ডাকবো আন্টি? না, আর না!
৬. একটা কথা বলবো? নীল শাড়ীতে আপনাকে দারুণ মানিয়েছে! না না, তেল দিচ্ছি না, সত্যি বলছি! সত্যি অনেকটা কোয়েল মল্লিকের মতো লাগে আপনাকে!

-----------------------------------------------

বিঃ দ্রঃ - অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, কিছু কিছু মানুষ আছে, নিজের অফিসের কলিগ,পাশের বাসার ভাবী, কিংবা বন্ধুর বউ,পরিচিত আপু ম্যাডামদের সাথে এভাবেই কথা বলে।

আপাতদৃষ্টিতে এগুলো "জাস্ট প্রশংসাবাক্য"। এর গভীরে যে কত বড় লাম্পট্য, আর অসৎ কামনা লুকিয়ে আছে, খেয়াল না করলে বুঝার উপায় নেই। যারা এগুলো করে, এরা কিন্তু ফাঁদে ফেলবার জন্যেই করে! এদের স্বভাবই হলো ফ্লার্ট করে নিজের বশে আনা!
খুব স্মার্ট সুদর্শন পুরুষ দেখলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে মহিলারাও এরকম ফ্লার্ট করে। সে সংখ্যাটাও কম না!! যে মহিলা জীবনে কোনোদিন স্বামীর বিকল্প স্বপ্নেও কল্পনাও করেন নি। মাঝে মাঝে ঝগড়া হয়, কিন্তুু স্বামীকে অনেক ভালোবাসেন। পর পুরুষের মুখে নিজের এত্ত সুন্দর প্রশংসা শুনে, "আমি হলে পায়ের কাছে পড়ে থাকতাম" কথাটা শুনে সেই মহিলাও ভাবেন, এই স্বামী আমাকে বঞ্চিত করছে, নিশ্চয়ই আমি আরও ভালো কিছু আশা করি!
যে মহিলা একটা সুখের সংসারে আছেন, বাচ্চা নিয়ে স্বামী স্ত্রী ব্যাস্ততার মাঝে কোনো কিছুর অভাবই বোধ করেন না, সে মহিলাও যখন বাইরের কারো কাছে নিজের কপালের তিলের এত্ত প্রশংসা শুনেন তখন তার মনে হতে পারে, "ওর সাথে এত্তদিন সংসার করলাম, ও তো একটা দিনের জন্যেও এভাবে আমার সৌন্দর্যের প্রশংসা করলো না!" নিজের বয়সের ব্যাপারে বাইরের পুরুষের প্রশংসা শুনে মহিলা, বারবার আয়নার সামনে নিজের চেহারা দেখেন। ভাবতে থাকেন, হ্যাঁ, আমি তো সুন্দরই। আর ওই পুরুষটাই আমার এ সৌন্দর্যের মূল্যায়ন করলো!
হ্যা, এভাবেই শুরু হয় দাম্পত্য কলহ যা পৃথিবীর নিকৃষ্টতম সম্পর্ক বা পরকীয়া বা ঘর ভাংগার মত ক্ষতির কাজ। তথা কথিত একটা "ইনোসেন্ট প্রশংসা"ই ধ্বংস করে দিতে পারে একটা মানুষকে, একটা পরিবারকে! এটা ভাবার কোনো কারণ নাই যে, যারা "ভাবী" টার প্রশংসা করছে, এরা "ফ্রি মাইন্ড" এ ইনোসেন্ট মন নিয়ে করছে! নাহ, এরা অবশ্যই অবশ্যই অবশ্যই কুমতলব নিয়েই প্রশংসা করে!!

যদি জীবনে সুখী হতে চান, কারো হালকা প্রশংসায় গলে যাবেন না। বরং এদের এড়িয়ে চলুন। প্রশংসা শুনতে সবারই ভাল লাগে। এভোয়েড না করলে, ধীরে ধীরে এদের ফাঁদে একদিন পড়বেনই। be careful 🍀

লেখক, কাউসার আলম।

চারিদিকে  উন্নতি, সন্ধ্যা হলেই মোমবাতি। তাহাজ্জুদ পড়া আউলিয়া,দেশ করেছে দেউলিয়া।
09/08/2022

চারিদিকে উন্নতি, সন্ধ্যা হলেই মোমবাতি।
তাহাজ্জুদ পড়া আউলিয়া,
দেশ করেছে দেউলিয়া।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ড. এম শামসুল আলম একটি ইন্টারেস্টিং প্রশ্ন তুলেছেন- "২০০৫ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ১০০ থেকে ১৮৯ ডলার পর্যন...
09/08/2022

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ড. এম শামসুল আলম একটি ইন্টারেস্টিং প্রশ্ন তুলেছেন- "২০০৫ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ১০০ থেকে ১৮৯ ডলার পর্যন্ত উঠেছিল জ্বালানি তেলের দাম। তখন কিন্তু বর্তমানের কয়েক ভাগ কম দামে বাজারে ডিজেল বিক্রি করেছে সরকার। অর্থাৎ অতীতে জ্বালানি তেলের দাম কম ছিল না, বরং বেশিই ছিল। কিন্তু ডিজেল তো তখন আজকের মতো ১১৪ টাকায় বিক্রি হতো না।

বর্তমান সরকার টানা প্রায় ১৩ বছর ক্ষমতায়। ২০১১ সালে জ্বালানি তেলের দাম ১৫০ ডলারে উঠেছিল। তখন কিন্তু আজকের দামে ডিজেল বিক্রি হয়নি। কেন তখন হয়নি? তখন সরকার কত ভর্তুকি দিত? এখন তাহলে কেন ভর্তুকি তুলে নিল- এসব প্রশ্নের কোনো পরিস্কার জবাব নেই আমাদের সামনে।" (সূত্র: অনেক প্রশ্নেরই পরিস্কার জবাব নেই, ৮ আগস্ট ২০২২, সমকাল)

ছবির লাল চিহ্নিত অংশটার দিকে তাকালে ড. শামসুল আলমের প্রশ্নের গুরুত্বটা উপলব্ধি করা যাবে। আসলেই তো, আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম তো এর আগেও ১০০ ডলারের উপরে উঠেছে এবং দীর্ঘ সময় ধরে বেশি থেকেছে। তখন তো ডিজেলের দাম বাড়িয়ে ১১৪ টাকা করা হয়নি। তখন যদি দেশের অর্থনীতি ১০০ ডলারের চেয়ে বেশি দামের জ্বালানি তেল আমদানি করে দেশে কম দামে বিক্রি সহ্য করতে পারে, এখন কেন পারছে না? এত উন্নয়নের কথা যে প্রচার করা হলো, সিঙ্গাপুর থেকে শুরু করে লসএঞ্জেলেসের গল্প বলা হলো, এক দশকের বেশি সময় ধরে চলা সেই উন্নয়ন কর্মকান্ডের ফলে দেশের অর্থনীতির ধাক্কা সামলানোর সক্ষমতা না বেড়ে উল্টো কমলো কেন?

আগে বছরের পর বছর ধরে বিপিসি লস দিয়ে তেল বিক্রি করলেও এখন মাত্র কয়েক মাসের লস কেন দেশের অর্থনীতির জন্য অসহনীয় হয়ে উঠল? তাহলে উন্নয়নটা কোথায় হলো?

- প্রকৌশলী কল্লোল মুস্তফা

টাকার অবমূল্যায়ন! ১,০০০ টাকার মুদ্রাটি চালু হয় ২০০৮ সালে। স্বর্নের দামের সাথে তুলনা করলে, ২০০৮ সালে ২২ ক্যারেট স্বর্নের ...
09/08/2022

টাকার অবমূল্যায়ন!
১,০০০ টাকার মুদ্রাটি চালু হয় ২০০৮ সালে। স্বর্নের দামের সাথে তুলনা করলে, ২০০৮ সালে ২২ ক্যারেট স্বর্নের ভরি ছিলো ২৬,১০০ টাকা। আজকের (০৮-০৮-২০২২ ইং) ২২ ক্যারেট স্বর্নের ভরি ৮৪,৩৩১ টাকা। সেই হিসেবে আজকে মুদ্রাটির ভ্যালু দারায় ৩০৯ টাকার মত। অথচ আমরা এটাকে ১,০০০ ই মনে করি 😎

জার্মান ওয়ার্ল্ড বা DW এর এক রিপোর্টে বলছে গত ১০ বছরে বাংলাদেশ থেকে ৬ লক্ষ ৫০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে। সংখ্যাটা লিখত...
08/08/2022

জার্মান ওয়ার্ল্ড বা DW এর এক রিপোর্টে বলছে গত ১০ বছরে বাংলাদেশ থেকে ৬ লক্ষ ৫০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে। সংখ্যাটা লিখতে গিয়ে রীতিমত ভিমরি খেয়ে গেছি। জানেন ৬৫-র পরে কয়টা শূন্য দিলে ৬ লক্ষ ৫০ হাজার কোটি টাকা হয়? Yes, ৬৫-র পর ১১টি শূন্য দিতে হয়। আর এই টাকাকে ডলারে কনভার্ট করলে কত হয় জানেন? ৬৮ বিলিয়ন ডলার! আমাদের বর্তমান ফরেন রিসার্ভ থেকে ২৮ বিলিয়ন ডলার বেশি। আমরা আইএমএফের কাছে মাত্র ৪.৫ বিলিয়ন চেয়েছি।

আমাদের পাচারকারী চোর, দুর্নীতিবাজ, ঘুষখোরগুলো যদি এই পরিমান টাকা পাচার না করতো বাংলাদেশের রিজার্ভ থাকতো ১০৮ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশের কোন সমস্যা থাকতো না। এত পরিমান টাকা রিজার্ভ থাকলে বাংলাদেশ বিশ্বের বুকে বুক ফুলিয়ে চলতে পারতো। বাংলাদেশ থেকে কাউকে আর বিদেশ চলে যেতে চিন্তা করতে হতো না। বরং বাঙলাদেশটাই সত্যিকারের বিদেশ হয়ে যেত। ইতালি ইউরোপ যাওয়ার জন্য সাগরে ডুবে মরতে হতো না। আরব দেশগুলোতে মানবেতর জীবন যাপন করতে হতো না। বাংলাদেশটা আসলেই একটা সোনার বাংলা হওয়ার দ্বারপ্রান্তে চলে যেত।

একদিকে আমাদের শ্রমিকরা কষ্ট করে রেমিটেন্স পাঠিয়ে, গার্মেন্টস কর্মীরা কষ্ট করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করে ফরেন রিজার্ভ বাড়ায় আর ক্ষমতাসীনদের মদদপুষ্টরা পাচার করে ফরেন রিজার্ভ কমায়। এত বিশাল পরিমান কমায় কল্পনাও করতে পারি নাই। করব কিভাবে এত বড় অংক করতে গেলে মাথা আউলাইয়া যায়।

এই চোরেরা পাচার করার ফলে বিশ্বে নজিরবিহীন হারে জ্বালানি তেলের মূল্য বাড়ানোর ঘানি আজ সাধারণ মানুষদের টানতে হচ্ছে। আমার ধারণা সামনের নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে ততই এক শ্রেণীর চোর ঘুষখোর ও দুর্নীতিবাজদের মাথায় ঢুকেছে যদি আবার আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় না আসে তাহলে কি হবে। এই নারভাসনেস থেকে তারা তাদের দুর্নীতির টাকা পাচার করে নিরাপদ করার চেষ্টা করছে। একই সাথে রাশিয়ান-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণেও মাথায় অনিশ্চয়তা ঢুকেছে। ভাবছে টাকা যদি কাগজ হয়ে যায়? তাই এই ভাবনা থেকেও টাকা পাচার করতে গিয়ে ডলারের বাজারকে টালমাটাল করে ফেলেছে। এর সাথে আমাদের সাধারণ মানুষের কোন যোগ নেই। কিন্তু এইসবের কুফল ভোগ করতে হবে তাদের। তারাতো বিপদ দেখলে সটকে পড়বে।

- কামরুল হাসান মামুন

07/08/2022

তেলের দাম বাড়ানোর পক্ষে যুক্তি দিতে গিয়ে সরকারি দলের পক্ষ থেকে হংকং সিঙ্গাপুর সহ বিভিন্ন দেশে তেলের বাড়তি দামের দৃষ্টান্ত দেখানো হচ্ছে। তাদের কাছে প্রশ্ন-

-- বিশ্ব বাজারে যখন তেলের দাম কম ছিল তখনো তেলের দাম না কমিয়ে বছরের পর বছর হাজার হাজার কোটি টাকা মুনাফা করেছিল কি ঐসব দেশের সরকারি প্রতিষ্ঠান?

-- ঐসব দেশের নাগরিকদের আয় কত আর বাংলাদেশের নাগরিকদের আয় কত? নাগরিক সুবিধা, সামাজিক সুরক্ষা ইত্যাদি ক্ষেত্রেই বা কতটুকু মিল? খালি তেলের দামের বেলায় মিল খুজতে চাইলেই হবে?

07/08/2022

শ্রীলংকাতে অকটেন ৪৫০ রুপি, বাংলা টাকায় ১১৮.৩৫ টাকা,
আর আমাদের দেশে ১৩৫ টাকা লিটার।

শ্রীলংকা দেউলিয়া হবার পরও তেলের দাম আমাদের থেকে কম!

Address


Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ফেরীওয়ালা - Hawker posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ফেরীওয়ালা - Hawker:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share