Engr Md Nurnabi

Engr Md Nurnabi Want Success? So Keep Working.

TechCare is looking for Senior Full Stack Developer(PHP & Vue.JS) to join our Develpment teamSalary: 130K-160K BDT/Month...
07/11/2023

TechCare is looking for Senior Full Stack Developer(PHP & Vue.JS) to join our Develpment team

Salary: 130K-160K BDT/Month

Experience: 4+ years

Work Type: Hybrid

Job Location: TechCare Dhaka Office (in collaboration with the Canada office)

Apply Link:

TechCare is a mobile app design and development service that helps businesses maintain an exciting online experience for their clients.

30/10/2023

#মিষ্টি কুমড়া আবাদ কিভাবে করবেন/আবাদ পদ্ধতি:

#মাটিঃ
জৈব পদার্থ সমৃদ্ধ দোআঁশ মাটি মিষ্টিকুমড়া চাষাবাদের জন্য উত্তম তবে চরাঞ্চলে পলি ও বেলে মাটিতে মিষ্টি কুমড়ার ভালো ফলন হয় ।

#বীজ বপনের সময়ঃ
#রবি মৌসুমেঃ
আশ্বিন-কার্তিক (অক্টোবর-নভেম্বর) এবং
#খরিফ মৌসুমেঃ
ফাল্গুন-চৈত্র (ফেব্রুয়ারী-মার্চ) মাস বীজ বোনার উপযুক্ত সময়।

#জাত নির্বাচন:
(ব্রাক সীডস) থাইল্যান্ড-১/থাইল্যান্ড -২
(সুপ্রিম সীডস) থান্ডার বল/ওয়ান্ডার বল/ ম্যাজিক বল/সুইট বল/
(ইউনাইটেড সীডস) কাজল/কালো মানিক/
(মালিক সীডস) বিশাল/ #ব্লাক_স্টোন
(ব্রাক সীডস) #শাফী
(লালতীর) #সুইটি/ #সাদিয়া/মমতা
(মাসুদ সীডস) সৈনিক-৫৭/সুইট হানি #ব্লাক স্টন-১৬

#বীজ হারঃ
শতক প্রতি ২-৩ গ্রাম বীজহার
বিঘা প্রতি (৩৩ শতাংশ) জন্য ৭০-১০০ গ্রাম

#বীজ ভিজানোঃ
বীজ বপনের পূর্বে ১৫-২০ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখলে বীজের অংকুরোদগম সহজ ও দ্রুত হয়।

#চারা তৈরি ও রোপণঃ
নার্সারিতে পলিব্যাগে চারা তৈরি করে রোপণ করা উত্তম।
অথবা সরাসরি মাদায় বীজ রোপন করা যায়।

#চারার বয়সঃ
চারার বয়স ১৬-২০ দিন হলে অথবা ৫-৬ পাতা বিশিষ্ট্য হলে মুল জমিতে রোপন করা যায়।

#বীজতলায় চারার পরিচর্যাঃ
নার্সারিতে চারার প্রয়োজনীয় পরিচর্যা নিশ্চিত করতে হবে । শীতকালে চারা উৎপাদনের ক্ষেত্রে বীজ গজানোর পূর্ব পর্যন্ত প্রতি রাতে প্লাস্টিক দিয়ে পলিব্যাগ ঢেকে রাখতে হবে এবং দিনে খোলা রাখতে হবে । চারার প্রয়োজন অনুসারে পানি দিতে হবে তবে সাবধান থাকতে হবে যাতে চারার গায়ে পানি না পড়ে । পলিব্যাগের মাটি চটা বাঁধলে তা ভেঙ্গে দিতে হবে । চারাগাছে “রেড পাম্পকিন বিটল” পোকার ব্যাপক আক্রমণ হয় । এটি দমনের ব্যবস্থা নিতে হবে । চারার বয়স ১৬-১৭ দিন হলে তা মাঠে প্রস্তুত মাদায় লাগাতে হবে ।

#জমি নির্বাচনঃ
চরের অনাবাদি পতিত জমিতে অথবা উর্বর যে কোন একই জমিতে বারবার একই ফসল চাষ পরিহার করতে পারলে রোগবালাই ও পোকামাকড়ের উপদ্রব কমানো যাবে। এদের শিকড়ের যথাযথ বৃদ্ধির জন্য জমি এবং গর্ত উত্তমরুপে তৈরি করতে হবে।

#বেড ও মাদা তৈরিঃ
মাটির প্রকৃতি ও স্থানভেদে ১৫-২০ সেমি উঁচু, ২.৫ সেমি চওড়া এবং লম্বায় সুবিধাজনক এমন বেড তৈরী করতে হবে যাতে পানি সেচ ও নিষ্কাশনের সুবিধা হয়। দু’টি বেডের মাঝে পর্যায়ক্রমে ৬০ সেমি এবং ৩০ সেমি নালা রাখতে হবে।

#মাদার সাইজঃ
মাদার আকার দৈর্ঘ্য প্রস্থ ও গভীরতা হবে ৫০ × ৫০× ৫০ সেমি।
#মাদার দুরত্বঃ
মাদা হতে মাদার দুরত্ব ৮ ফুট হতে হবে মাদার সারি হতে সারির দুরত্ব ৮ ফুট হবে।

#সার প্রয়োগ পদ্ধতিঃ (প্রতি শতক)
জমি তৈরির সময়ঃ
গোবর ২০ কেজি
ইউরিয়া ৭০০ গ্রাম
টিএসপি ৭০০ গ্রাম
পটাশ ৬১০ গ্রাম
জিপসাম ৩৯০ গ্রাম
দস্তা ৫০ গ্রাম
বোরাক্স ৪০ গ্রাম
ম্যাগনেশিয়াম ৫০ গ্রাম

#রোপণের ৭-১০ দিন পূর্বেঃ
অবশিষ্ট গোবর (মাদা প্রতি ১০ কেজি)
টিএসপি (মাদা প্রতি ৬০ গ্রাম)
পটাশ (মাদা প্রতি ৬০ গ্রাম)
বোরাক্স মাদা প্রতি ৬ গ্রাম
দস্তা মাদা প্রতি ৭ গ্রাম
ম্যাগনেসিয়াম (মাদা প্রতি ৭ গ্রাম) চারা রোপণের ৭-১০ দিন পূর্বে প্রয়োগ করতে হবে।

চারা রোপণের পূর্বে সার দেয়ার পর পানি দিয়ে মাদার মাটি ভালভাবে ভিজিয়ে দিতে হবে। অতঃপর মাটিতে জো এলে ৭-১০ দিন পর চারা রোপণ করতে হবে।

#রোপণের ১০-১৫ দিন পরঃ
চারা রোপণের ১০-১৫ দিন পর ১ম বার
ইউরিয়া (মাদা প্রতি ২৫ গ্রাম) এবং অবশিষ্ট পটাশ সার (মাদা প্রতি ৩০ গ্রাম) প্রয়োগ করতে হবে।

#রোপণের ৩০-৩৫ দিন পরঃ
চারা রোপণের ৩০-৩৫ দিন পর ২য় বার ইউরিয়া (মাদা প্রতি ২৫ গ্রাম) প্রয়োগ করতে হবে।

#রোপণের ৫০-৫৫ দিন পরঃ
চারা রোপণের ৫০-৫৫ দিন পর ৩য় বার ইউরিয়া (মাদা প্রতি ২৫ গ্রাম) প্রয়োগ করতে হবে।

#রোপণের ৭০-৭৫ দিন পরঃ
চারা রোপণের ৭০-৭৫ দিন পর ৪র্থ বার ইউরিয়া (মাদা প্রতি ২৫ গ্রাম) প্রয়োগ করতে হবে।

#চারা রোপণ পদ্ধতিঃ
মাঠে প্রস্তুত মাদাগুলোর মাটি ভালোভাবে ওলট-পালট করে, এক কোপ দিয়ে চারা লাগানোর জন্য জায়গা করে নিতে হবে। অতঃপর পলিব্যাগের ভাঁজ বরাবর ব্লেড দিয়ে কেটে পলিব্যাগ সরিয়ে মাটির দলাসহ চারাটি উক্ত জায়গায় লাগিয়ে চারপাশে মাটি দিয়ে ভরাট করে দিতে হবে । চারা লাগানোর পর গর্তে পানি দিতে হবে । পলিব্যাগ সরানোর সময় এবং চারা রোপণের সময় সাবধান থাকতে হবে যাতে চারার শিকড় ক্ষতিগ্রস্ত না হয় এবং মাটির দলা না ভাঙ্গে । নতুবা শিকড়ের ক্ষতস্থান দিয়ে ঢলে পড়া রোগের জীবাণু ঢুকতে পারে এবং শিকড় ক্ষতিগ্রস্ত হলে গাছের বৃদ্ধি দেরিতে শুরু হবে ।

#পানি সেচঃ
মিষ্টি কুমড়া পানির প্রতি খুবই সংবেদনশীল। বিশেষ করে ফল ধরার সময় প্রয়োজনীয় পানির অভাব হলে শতকরা ৯০ ভাগ ফল ঝরে যেতে পারে। কাজেই প্রয়োজন অনুসারে নিয়মিত সেচ দিতে হবে। মিষ্টি কুমড়ার জমিতে প্লাবন সেচ না দিয়ে শুধু নালায় পানি দেয়া উত্তম।

#শোষক শাখা অপসারণঃ
মিষ্টি কুমড়ার গাছের গোড়ার দিকে ছোট ছোট ডালাপালাগুলোকে শোষক শাখা বলা হয়। এগুলোকে গাছের গোড়ার দিক থেকে ৩৫-৪০ সেমি. পর্যন্ত ধারালো ব্লেড দিয়ে কেটে অপসারণ করতে হবে।

#মিষ্টি কুমড়ার কৃত্রিম পরাগায়ন পদ্ধতিঃ
মিষ্টি কুমড়ার পরাগায়ন প্রাকৃতিকভাবে প্রধানতঃ মৌমাছি দ্বারা সম্পন্ন হয়। বর্তমানে প্রকৃতিতে মৌমাছির পরিমান পর্যাপ্ত নয়। তাই কৃত্রিম পরাগায়নের মাধ্যমে মিষ্টি কুমড়ার ফলন শতকরা ২৫-৩০ ভাগ বাড়ানো যায়। মিষ্টি কুমড়ার ফুল খুব সকালে ফোটে। ফুল ফোটার পর যত তাড়াতাড়ি পরাগায়ন করা যায় ততই ভাল ফল পাওয়া যাবে। মিষ্টি কুমড়ার কৃত্রিম পরাগায়ন সকাল ৯.০০ ঘটিকার মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে।

#নিয়মাবলীঃ
কৃত্রিম পরাগায়নের নিয়ম হল ফুল ফোটার পর পুরুষ ফুল
ছিড়ে নিয়ে ফুলের পাপড়ি অপসারন করা হয় এবং ফুলের পরাগধানী (যার মধ্যে পরাগরেনু থাকে) আস্তে করে স্ত্রী ফুলের গর্ভমুন্ডে (যেটি গর্ভাশয়ের পিছনে পাপড়ির মাঝখানে থাকে) ঘষে দেয়া হয়।

#কাঁচা ফলের ভক্ষণযোগ্য পরিপক্বতায় সংগ্রহ

কাঁচা ফল পরাগায়ণের ২০-২৫ দিনের মধ্যে সংগ্রহ করতে হবে। ফলে সবুজ রং থাকবে এবং ফল মসৃণ ও উজ্জ্বল দেখাবে। নখ দিয়ে ফলের গায়ে চাপ দিলে নখ সহজেই ভেতরে ঢুকে যাবে।

#পাকা ফল সংগ্রহ ও সংরক্ষণযোগ্য পরিপক্বতাঃ

নিম্নলিখিত বিষয়গুলো অনুসরণ করে মিষ্টিকুমড়ার পূর্ণ পরিপক্বতা নির্ধারণ করা হয়ঃ
#ফলের বোঁটা খড়ের রং ধারণ করবে;
#ফলের রং হলুদ অথবা হলুদ কমলা রং ধারণ করবে;
#পাকা ফল সংগ্রহকালে বিশেষ সতর্কতাঃ

#ফল সংগ্রহের ২/৩ সপ্তাহ পূর্বে সেচ দেয়া বন্ধ রাখতে হবে। এতে ফলের সংরক্ষণকাল বৃদ্ধি পাবে।

#ফলনঃ
উচ্চ ফলনশীল জাত উন্নত পদ্ধতিতে চাষ করলে ৩০-৪৫ টন পর্যন্ত ফল পাওয়া যায় ।

ছাদ ঢালাইয়ের হিসাব।১৫০০ বর্গ ফিট একটি ছাদ ঢালাই এর ইট, বালু, সিমেন্ট এবং রড এর পরিমান বের করার হিসাবমনেকরি ছাদের দৈর্ঘ্য...
15/10/2023

ছাদ ঢালাইয়ের হিসাব।

১৫০০ বর্গ ফিট একটি ছাদ ঢালাই এর ইট, বালু, সিমেন্ট এবং রড এর পরিমান বের করার হিসাব

মনেকরি ছাদের দৈর্ঘ্য = ৫০ ফিট
এবং ছাদের প্রস্থ = ৩০ ফিট
ছাদের পুরুত্ব= ৫ ইঞ্চি

তাহলে ছাদের ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য X প্রস্থ = ৫০ X ৩০ = ১৫০০ বর্গ ফিট
এবং ছাদের আয়তন = দৈর্ঘ্য X প্রস্থ X পুরুত্ব = ৫০ X ৩০ X ০.৪১৬৬ (৫/১২ ইঞ্চি কে ফিট হিসেবে)
= ৬২৪.৯ বা ৬২৫ ঘনফিট/সিএফটি

আদ্র অবস্থায় আয়তন মোট আয়তনের চেয়ে দেড়গুন বেড়ে যায় তাই
আদ্র আবস্থায় আয়তন = ৬২৫ X ১.৫ = ৯৩৭.৫ বা ৯৩৮ ঘনফিট/সিএফটি

সিমেন্ট বালু ও খোয়ার অনুপাত = সিমেন্ট: বালু: খোয়া = ১: ২: ৪
অনুপাতের যোগফল = ১+২+৪ = ৭

সিমেন্ট এর পরিমান = (আদ্র অবস্থায় আয়তন X সিমেন্ট অনুপাত) ÷ অনুপাতের যোগফল
= (৯৩৮ X ১) ÷ ৭ = ১৩৪ ঘনফিট/সিএফটি
= ১০৮ ব্যাগ (১.২৫ ঘনফিট/সিএফটি = ১ ব্যাগ)

বালু এর পরিমান = (আদ্র অবস্থায় আয়তন X বালুর অনুপাত) ÷ অনুপাতের যোগফল
= (৯৩৮ X ২) ÷ ৭ = ২৬৮ ঘনফিট/সিএফটি

খোয়া এর পরিমান = (আদ্র অবস্থায় আয়তন X খোয়ার অনুপাত) ÷ অনুপাতের যোগফল
= (৯৩৮ X ৪) ÷ ৭ = ৫৩৬ ঘনফিট/সিএফটি
= ৭৮৮২.৩ বা ৭৮৮৩ টি ইট থেকে তৈরি খোয়া (১ টি ইট = ০.০৬৮ ঘনফিট/সিএফটি)

রড এর পরিমান = শুকনো অবস্থায় আয়তন X ২২২ X ১.৫% (রডের একক ওজন ২২২কেজি/ সিএফটি)
= ৬২৫ X ২২২ X (১.৫ ÷ ১০০)
= ২০৮১.২৫ বা ২০৮২ কেজি
= ২.০৮২ টন

আয়তন, রড বসানোর দুরত্ব ও রডের মিলিমিটার অনুসারে রডের হিসাব
ছাদে সাধারনত ১০ মিলিমিটার, ১২ মিলিমিটার, ১৬ মিলিমিটার রড ব্যবহার করা হয়
এবং ছাদে রড থেকে রডের দুরত্ব ৫ ইঞ্চি থেকে ৭ ইঞ্চি হয়ে থাকে

মনেকরি ছাদের দৈর্ঘ্য = ৫০ ফিট
এবং ছাদের প্রস্থ = ৩০ ফিট

আমরা যদি ৫ ইঞ্চি পর পর রড বসাই তাহলে

৫০ ফিট এ মোট রডের পরিমান
= ৫০ফিট/ ৫ ইঞ্চি +১
= ৬০০ ইঞ্চি / ৫ ইঞ্চি +১
= ১২০+১
= ১২১ পিস (প্রতি পিস ৩০ ফিট দৈর্ঘের)
= ৩৬৩০ ফিট

৩০ ফিট এ মোট রডের পরিমান
= ৩০ফিট/ ৫ ইঞ্চি +১
= ৩৬০ ইঞ্চি / ৫ ইঞ্চি +১
= ৭২+১
= ৭৩ পিস (প্রতি পিস ৫০ ফিট দৈর্ঘের)
= ৩৬৫০ ফিট

মোট রডের পরিমান = ৩৬৩০ ফিট+ ৩৬৫০ ফিট
=৭২৮০ ফিট

রডের ওজন = D²/৫৩২.২ কেজি (D হল রডের ডায়া বা মিলিমিটার)
= ১২²/ ৫৩২.২ কেজি (১২ মিলিমিটার রড এর ক্ষেত্রে)
= ০.২৭ কেজি (প্রতি ফিট এ)

মোট ওজন= ৭২৮০ X ০.২৭ কেজি
= ১৯৬৫.৬ বা ১৯৬৬ কেজি
= ১.৯৬৬ টন (আরও ৫-১০% অপচয় এর জন্য বাড়তি রডের দরকার হবে)
= ২০৬৪.৩ বা ২০৬৫ কেজি(৫% বাড়তি ধরে)ছাদ ঢালাইয়ের হিসাব।

১৫০০ বর্গ ফিট একটি ছাদ ঢালাই এর ইট, বালু, সিমেন্ট এবং রড এর পরিমান বের করার হিসাব

মনেকরি ছাদের দৈর্ঘ্য = ৫০ ফিট
এবং ছাদের প্রস্থ = ৩০ ফিট
ছাদের পুরুত্ব= ৫ ইঞ্চি

তাহলে ছাদের ক্ষেত্রফল = দৈর্ঘ্য X প্রস্থ = ৫০ X ৩০ = ১৫০০ বর্গ ফিট
এবং ছাদের আয়তন = দৈর্ঘ্য X প্রস্থ X পুরুত্ব = ৫০ X ৩০ X ০.৪১৬৬ (৫/১২ ইঞ্চি কে ফিট হিসেবে)
= ৬২৪.৯ বা ৬২৫ ঘনফিট/সিএফটি

আদ্র অবস্থায় আয়তন মোট আয়তনের চেয়ে দেড়গুন বেড়ে যায় তাই
আদ্র আবস্থায় আয়তন = ৬২৫ X ১.৫ = ৯৩৭.৫ বা ৯৩৮ ঘনফিট/সিএফটি

সিমেন্ট বালু ও খোয়ার অনুপাত = সিমেন্ট: বালু: খোয়া = ১: ২: ৪
অনুপাতের যোগফল = ১+২+৪ = ৭

সিমেন্ট এর পরিমান = (আদ্র অবস্থায় আয়তন X সিমেন্ট অনুপাত) ÷ অনুপাতের যোগফল
= (৯৩৮ X ১) ÷ ৭ = ১৩৪ ঘনফিট/সিএফটি
= ১০৮ ব্যাগ (১.২৫ ঘনফিট/সিএফটি = ১ ব্যাগ)

বালু এর পরিমান = (আদ্র অবস্থায় আয়তন X বালুর অনুপাত) ÷ অনুপাতের যোগফল
= (৯৩৮ X ২) ÷ ৭ = ২৬৮ ঘনফিট/সিএফটি

খোয়া এর পরিমান = (আদ্র অবস্থায় আয়তন X খোয়ার অনুপাত) ÷ অনুপাতের যোগফল
= (৯৩৮ X ৪) ÷ ৭ = ৫৩৬ ঘনফিট/সিএফটি
= ৭৮৮২.৩ বা ৭৮৮৩ টি ইট থেকে তৈরি খোয়া (১ টি ইট = ০.০৬৮ ঘনফিট/সিএফটি)

রড এর পরিমান = শুকনো অবস্থায় আয়তন X ২২২ X ১.৫% (রডের একক ওজন ২২২কেজি/ সিএফটি)
= ৬২৫ X ২২২ X (১.৫ ÷ ১০০)
= ২০৮১.২৫ বা ২০৮২ কেজি
= ২.০৮২ টন

আয়তন, রড বসানোর দুরত্ব ও রডের মিলিমিটার অনুসারে রডের হিসাব
ছাদে সাধারনত ১০ মিলিমিটার, ১২ মিলিমিটার, ১৬ মিলিমিটার রড ব্যবহার করা হয়
এবং ছাদে রড থেকে রডের দুরত্ব ৫ ইঞ্চি থেকে ৭ ইঞ্চি হয়ে থাকে

মনেকরি ছাদের দৈর্ঘ্য = ৫০ ফিট
এবং ছাদের প্রস্থ = ৩০ ফিট

আমরা যদি ৫ ইঞ্চি পর পর রড বসাই তাহলে

৫০ ফিট এ মোট রডের পরিমান
= ৫০ফিট/ ৫ ইঞ্চি +১
= ৬০০ ইঞ্চি / ৫ ইঞ্চি +১
= ১২০+১
= ১২১ পিস (প্রতি পিস ৩০ ফিট দৈর্ঘের)
= ৩৬৩০ ফিট

৩০ ফিট এ মোট রডের পরিমান
= ৩০ফিট/ ৫ ইঞ্চি +১
= ৩৬০ ইঞ্চি / ৫ ইঞ্চি +১
= ৭২+১
= ৭৩ পিস (প্রতি পিস ৫০ ফিট দৈর্ঘের)
= ৩৬৫০ ফিট

মোট রডের পরিমান = ৩৬৩০ ফিট+ ৩৬৫০ ফিট
=৭২৮০ ফিট

রডের ওজন = D²/৫৩২.২ কেজি (D হল রডের ডায়া বা মিলিমিটার)
= ১২²/ ৫৩২.২ কেজি (১২ মিলিমিটার রড এর ক্ষেত্রে)
= ০.২৭ কেজি (প্রতি ফিট এ)

মোট ওজন= ৭২৮০ X ০.২৭ কেজি
= ১৯৬৫.৬ বা ১৯৬৬ কেজি
= ১.৯৬৬ টন (আরও ৫-১০% অপচয় এর জন্য বাড়তি রডের দরকার হবে)
= ২০৬৪.৩ বা ২০৬৫ কেজি(৫% বাড়তি ধরে)
pic for attention

15/10/2023

তথ্যগুলো শেয়ার করে রাখতে পারেন।
গাথুনী এবং প্লাস্টারের হিসাব
১০” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে।
০৫” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে।
গাথুনী এর প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়।
নিচের ছলিং এ প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে।পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়।
০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়।সিএফটি অর্থাৎ ঘনফুট।
এসএফটি অর্থাৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে।কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়।
ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।* ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ওজন ১৯২০ কেজি।
* ১ ব্যাগ সিমেন্টে পানি লাগে ২১ লিটার।
* ১০০ এস,এফ,টি প্লাষ্টারে ১:৪ অনুপাতে সিমেন্ট লাগে ২ ব্যাগ।
* গাথুনীর প্লাষ্টারে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট দিতে হয়। সিলিং প্লাষ্টারে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট দিতে হয়।
* প্রতি এস,এফ,টি নিট ফিনিশিং করতে = ০.০২৩৫ কেজি সিমেন্ট লাগে।
* মসলা ছাড়া ১ টি ইটের মাপ = (৯ ১/২”*৪ ১/২”*২ ৩/৪”)
মসলাসহ = (১০”*৫”৩”)10 mm =1 cm
100 cm = 1 m (মিটার)Convert
1″ = 25.4 mm
1″ = 2.54 cm
39.37″ = 1 m
12″ = 1′ Fit
3′ = 1 Yard (গজ)
1 Yard = 36″
72 Fit = 1 bandil.
রডের পরিমান নির্ণয় করার পদ্ধতি
10 mm = 0.616 kg/m = 3 suta
12 mm = 0.888 kg/m = 4 suta
16 mm = 1.579 kg/m = 5 suta
20 mm = 2.466 kg/m = 6 suta
22 mm = 2.983 kg/m = 7 suta
25 mm = 3.854 kg/m = 8 suta
রডের ওজন
৮ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.১২০ কেজি।
১০ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.১৮৮ কেজি।
১২ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.২৭০৬ কেজি।
১৬ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.৪৮১২ কেজি।
২০ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.৭৫১৮ কেজি।
২২ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.৯০৯৭ কেজি।
২৫ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন =১.১৭৪৭ কেজি।
উপরে যে কনভার্ট সিস্টেম দেয়া হয়েছে, এর প্রতিটি যদি আপনার জানা থাকে তাহলে বাস্তবে কাজ করা আপনার জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে।যেমন, ইঞ্জিনিয়ারিং সিস্টেমে রডের আন্তর্জাতিক হিসাব করা হয় kg/m এ।আবার বাংলাদেশে সাধারন লেবারদের সাথে কাজ করার সময় এই হিসাব জানা একান্তই জরুরী এছাড়া ও নিম্নোক্ত বিষয় টিও জেনে রাখুন . . . .
8 mm -7 feet -1 kg
10 mm -5 feet -1 kg
12 mm -3.75 feet – 1 kg
16 mm -2.15feet -1kg
20 mm -1.80feet -1kg
22mm -1.1feet -1kg
রডের মাপ ফিট মেপে kg বের করা হয় ………
এই সুত্রটি মনে রাখুন ( রডের ডায়া^2 / 531,36 ) যেকোনো ডায়া রডের এক ফিটের ওজন বাহির হবে . এখনে অবশ্যই রডের ডায়া মিলি মিটারে উল্লেখ করতে হবে।
খোয়ার হিসাব
* ১ টি ইটে = ০.১১ cft খোয়া হয়।
* ১০০ টি ইটে = ১১ cft খোয়া হয়।
* ১০০০ টি ইটে = ১১১.১১ cft খোয়া হয়।
বালির হিসাব
* ১০৯ ফিট = ১২.২৫cft,
* ১০০ sft ৫” গাথুনীতে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট লাগে ২ ব্যাগ।
* ১০০ sft ১০” গাথুনীতে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট লাগে ৪ ব্যাগ। বালু লাগে ২৪ cft।
ঢ়ালাই এর হিসাব
* ১০০ cft ঢ়ালাই এ ১:২:৪ অনুপাতে সিমেন্ট ১৭ ব্যাগ, বালু ৪৩ cft, খোয়া ৮৬ cft লাগে।
* ১ cft ঢ়ালাই এ ১:২:৪ অনুপাতে সিমেন্ট ০.১৭, বালু ০.৪৩ cft, খোয়া ০.৮৬ cft লাগে।

08/10/2023

Popular web development technology stacks

🍄Common technology for all stacks🍄
Html
Css
Javascript

🍄Mern stack🍄
MongoDB
Express
React
Node.js

🍄Java stack🍄
MongoDB/MySQL
Spring
React/angular
Java

🍄Python stack🍄
MongoDB/MySQL
Django/Flask
React/Angular
Python

🍄Php stack🍄
MongoDB/MySQL
Laravel
Vue/React/Angular
Php

🍄Ruby stack🍄
MongoDB/MySQL
Ruby on Rails
React/Angular
Ruby

02/10/2023

LPG ১২ কেজি সিলিন্ডার এর নতুন দাম ১৩৬৩ টাকা

20/09/2023
নারিকেল গাছের সার ব্যবস্থাপনা।যেকোন বয়সের নারিকেল গাছের জন্যে দুই কিস্তিতে সার প্রয়োগ করতে হবে। প্রথম কিস্তিতে নিচের উল্...
16/09/2023

নারিকেল গাছের সার ব্যবস্থাপনা।

যেকোন বয়সের নারিকেল গাছের জন্যে দুই কিস্তিতে সার প্রয়োগ করতে হবে। প্রথম কিস্তিতে নিচের উল্লেখিত সারের অর্ধেক পরিমাণ বৈশাখ- জৌষ্ঠ মাসে এবং দ্বিতীয় কিস্তিতে বাকি অর্ধেক সার আশ্বীন মাসে গাছের গোড়া থেকে চতুর্দিকে ১ মিটার বাদ দিয়ে ১.০-২.৫ মিটার দূর পর্যন্ত মাটিতে ২০-৩০ সে.মি গভীরে প্রয়োগ করতে হবে। সার দেয়ার পর মাটি কুপিয়ে দিতে হবে।এ সময় মাটিতে রস কম থাকলে অবশ্যই সেচ দিতে হবে। বেশি শুষ্কতা ও বেশি বৃষ্টিপাতের সময় সার প্রয়োগ করা ঠিক হবেনা।

গাছ লাগানোর পর প্রতিবছর নিম্নলিখিত হারে সার প্রয়োগ করবো:

★ ১-৪ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্যে

গোবর সারঃ-১০ কেজি

ইউরিয়াঃ-২০০ গ্রাম

টিএসপিঃ-১০০ গ্রাম

এমওপিঃ-৪০০ গ্রাম

জিপসামঃ-১০০ গ্রাম

জিংক সালফেটঃ-৪০গ্রাম

বোরিক এসিডঃ-১০ গ্রাম

★ ৫-৭ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্যে

গোবর সারঃ-১৫ কেজি

ইউরিয়াঃ-৪০০গ্রাম

টিএসপিঃ-২০০গ্রাম

এমওপিঃ-৮০০গ্রাম

জিপসামঃ-২০০গ্রাম

জিংক সালফেটঃ-৬০গ্রাম

বোরিক এসিডঃ-১৫ গ্রাম

★ ৮-১০ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্যে

গোবর সারঃ-২০ কেজি

ইউরিয়াঃ-৮০০গ্রাম

টিএসপিঃ-৪০০গ্রাম

এমওপিঃ-১৫০০ গ্রাম

জিপসামঃ-২৫০গ্রাম

জিংক সালফেটঃ-৮০গ্রাম

বোরিক এসিডঃ-২০ গ্রাম

★ ১১-১৫ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্য

গোবর সারঃ-২৫ কেজি

ইউরিয়াঃ-১০০০গ্রাম

টিএসপিঃ-৫০০ গ্রাম

এমওপিঃ-২০০০গ্রাম

জিপসামঃ-৩৫০গ্রাম

জিংক সালফেটঃ-১০০গ্রাম

বোরিক এসিডঃ-=৩০ গ্রাম

★ ১৬-২০ বছর বয়সী নারিকেল গাছের জন্যে

গোবর সারঃ-৩০ কেজি

ইউরিয়াঃ-১২০০গ্রাম

টিএসপিঃ-৬০০গ্রাম

এমওপিঃ-২৫০০গ্রাম

জিপসামঃ-৪০০গ্রাম

জিংক সালফেটঃ-১৫০গ্রাম

নারিকেল,নারিকেল চাষ,ফল
বোরিক এসিডঃ-৪০গ্রাম

★ ২০ বা তার ঊর্ধ নারিকেল গাছের জন্যে

গোবর সারঃ-৪০ কেজি

ইউরিয়াঃ-১৫০০গ্রাম

টিএসপিঃ-৭৫০গ্রাম

এমওপিঃ-৩০০০গ্রাম

জিপসামঃ-৫০০গ্রাম

জিংক সালফেটঃ-২০০গ্রাম

বোরিক এসিডঃ-৫০ গ্রাম

# জেনে রাখা ভালোঃ

* একটা সুস্থ নারিকেল গাছের পাতা লম্বায় জাতভেদে ২.৫-৩.৫ মিটার হতে পারে। সুস্থ, সবল একটা গাছের পাতার সংখ্যা ৩২-৪০টা।

* পাতাগুলো যত উপরমুখী হবে এবং সংখ্যায় তা যত বেশি হবে, গাছ সাধারণত তত বেশি ফুল-ফল দানে সক্ষম হবে।

* ভালো যত্ন ও সঠিক ব্যবস্থাপনায় কাণ্ড থেকে প্রতি মাসে একটা করে ঊর্ধ্বমুখী হয়ে পাতা বের হয় এবং সে পাতার গোড়ালি থেকে বয়স্ক গাছে ফুল-ফলের কাঁদি বের হয়।

*নারিকেল গাছের ডালা কখনোই কাটা যাবে না। এ পাতা হলুদ হয়ে শুকানোর আগ পর্যন্ত কোনো মতেই কেটে ফেলা যাবে না। এ গাছ ঠিক কলা গাছের মতো ‘রুয়ে কলা না কেটো পাত, তাতেই কাপড় তাতেই ভাত’ খনার বচনটা এ গাছের জন্য একেবারে প্রযোজ্য।

* যেহেতু একটা সুস্থ গাছে প্রতি মাসে একটা করে পাতা বের হয় এবং তা প্রায় তিন বছরের মতো বাঁচে সে হিসাব করলে একটা ফলন্ত, সুস্থ, সবল গাছে ৩২-৪০টা পাতা থাকার কথা। গাছে এ সংখ্যা ২৫ টার নিচে থাকলে ধরে নিতে হবে গাছটা খাবার ও যত্নের অভাবে বড় কষ্টে আছে। পাতার সংখ্যা ২০ টার নিচে নেমে গেলে গাছে ফুল ফল ধরা বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর্যায়ে চলে যাবে।

14/09/2023

প্রথমবারের মতো ডিম, আলু ও পেয়াজের দাম বেঁধে দিল সরকার

11/09/2023

পুলিশের এডিসি হারুন সাময়িক বরখাস্ত

AI আমাকে যেমন দেখে
10/09/2023

AI আমাকে যেমন দেখে

13/08/2023

সংগীতশিল্পী মমতাজের বিরুদ্ধে ভারতের আদালতে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

13/08/2023

এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপে বাংলাদেশের অধিনায়ক সাকিব

12/08/2023

আইনস্টাইনের যিনি ড্রাইভার ছিলেন,
তিনি একদিন আইনস্টাইনকে বললেন - আপনি প্রতিটি সভায় যে ভাষণ দেন সেইগুলো শুনে শুনে আমার মুখস্থ হয়ে গেছে ।" -আইনস্টাইন তো অবাক!!!
উনি তখন বললেন "বেশ তাহলে এর পরের মিটিংয়ে যেখানে যাবো তারা আমাকে চেনেন না, তুমি আমার হয়ে ভাষণ দিও আর আমি ড্রাইভার হয়ে বসে থাকবো।"
-এরপরে সেই সভায় তো ড্রাইভার হুবহু আইনস্টাইন-এর ভাষণ গড় গড় করে বলে গেলেন । উপস্থিত বিদ্বজ্জনেরা তুমুল করতালি দিলেন । এরপর তাঁরা ড্রাইভারকে আইনস্টাইন ভেবে গাড়িতে পৌঁছে দিতে এলেন ।
-সেই সময়ে একজন অধ্যাপক ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করলেন "স্যার, ঐ আপেক্ষিক এর যে সঙ্গাটা বললেন, আর একবার সংক্ষেপে বুঝিয়ে দেবেন ?"
-আসল আইনস্টাইন দেখলেন বিপদ, এবার তো ড্রাইভার ধরা পড়ে যাবে । কিন্তু তিনি ড্রাইভার-এর উত্তর শুনে তাজ্জব হয়ে গেলেন । ড্রাইভার উত্তর দিল।।
-"এই সহজ জিনিসটা আপনার মাথায় ঢোকেনি ? আমার ড্রাইভারকে জিজ্ঞেস করুন সে বুঝিয়ে দেবে ।"
বিঃদ্রঃ- জ্ঞানী ব্যক্তিদের সাথে চলাফেরা করলে আপনিও জ্ঞানী হবেন। আপনি যেমন মানুষের সাথে ঘুরবেন তেমনই হবেন।
এই জন্যে কথায় আছে,
"সৎ সঙ্গে স্বর্গ বাস,
অসৎ সঙ্গে সর্বনাশ"।

09/08/2023

৫ বছর রাজনীতি করতে পারবেন না ইমরান খান! তাকে অযোগ্য ঘোষণা করলো পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশন।

30/07/2023

স্ত্রী যখন আট মাসের গর্ভবতী তখন আমার শাশুড়ি এসে স্ত্রীকে নিয়ে গেলো বাপের বাড়ি।

ভাগ্যের কী নির্মম পরিহাস, মেয়েকে নিয়ে যাওয়ার দুদিন পর শাশুড়ি স্ট্রোক করলো। এতে তার শরীরের বাঁ দিক অবশ হয়ে গেলো। যে মেয়েকে নিয়ে গিয়েছিলো দেখাশোনা করার জন্য, সেই মেয়ে এখন উল্টো মাকে দেখাশোনা করতে লাগলো।

অসুস্থ শাশুড়িকে দেখতে গিয়ে স্ত্রীকে বললাম,"সন্তান জন্মের পরই বাড়িতে চলে এসো।"
স্ত্রী বললো,"বাবা সারাদিন চাকরিতে ব্যস্ত থাকেন। ছোটো ভাইও ভার্সিটি, টিউশনি নিয়ে দিনভর বাইরে থাকে। গোটা দিন মাকে দেখার কেউ নেই। এই অবস্থায় অসুস্থ মাকে রেখে কী করে যাই?"
"কী বলতে চাও তুমি?"

"মা নিজে নিজে উঠতে বসতে পারলে, এবং কিছুটা হাঁটতে পারলে আমি চলে যাবো। সেই পর্যন্ত আমাকে থাকতে দাও।"
বিরক্ত হয়ে বললাম,"তোমার মায়ের ঐ অবস্থায় আসতে ছয় মাস লাগবে। ততোদিন থাকবে এখানে?"
"ছয় মাস লাগবে না। ডাক্তার বলেছেন দু মাসের মধ্যে মা সুস্থ হয়ে যাবে।"

অসন্তুষ্ট হয়ে শ্বশুরবাড়ি থেকে চলে এলাম।
যথা সময়ে আমার একটা ছেলে সন্তান হলো।
স্ত্রী ঐ সদ্যজাত ছেলেকে নিয়ে মায়ের সেবা করে যেতে লাগলো।

এই সময় আমার মা অসুস্থ হয়ে পড়লো। এবার তো স্ত্রীকে আনতেই হবে।

স্ত্রীকে যেদিন আনতে গেলাম সেদিন অসুস্থ শাশুড়ি বাচ্চাদের মতো কাঁদলো।
শাশুড়ি মেয়ের হাত ধরে বারবার বলছিলো,"তুই চলে গেলে আমি মরে যাবো।
একদম মরে যাবো।"
উত্তরে মেয়ে বললো,"মাগো, মেয়েদের জীবন এতো কঠিন কেনো...?
নিজের অসুস্থ মাকে ফেলে কেনো চলে যেতে হয়...?

মেয়ে চলে যাক এটা ওদের বাড়ির কেউ চাইছিলো না। কিন্তু আমি নিরুপায়। স্ত্রী যেমন তার মায়ের কথা ভাবছিলো, আমিও তেমনি আমার মায়ের কথা ভাবছিলাম।

স্ত্রীকে নিয়ে আসার পর শাশুড়ির শরীরের অবস্থার অবনতি হলো।
আমার মা কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠলে স্ত্রী একদিন আমাকে বললো,"আমাকে এবার মায়ের কাছে যেতে দাও।
তুমি তো জানোই মায়ের শরীর খুব খারাপ হয়ে গেছে।"

স্ত্রী চলে গেলে মায়ের সেবা যত্নের ঘাটতি হবে।
এতে মা'র অসুস্থতা বেড়ে যেতে পারে।
তাই বললাম,"অবশ্যই না। আমার মা পুরোপুরি সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত তুমি যেতে পারবে না।

সে স্তব্ধ হয়ে আমার দিকে চেয়ে রইলো।
এর কিছু দিন পর আমার শাশুড়ি মারা গেলো।
সেদিন স্ত্রী আমার দিকে এমন ভাবে তাকালো, যার অর্থ হলো, "তোমার জন্য আমার মা মারা গেলো।

জানি, মায়ের মৃত্যুর জন্য সে আজীবন আমাকে দায়ী করবে।
কিন্তু সে কখনোই আমার অবস্থার কথা ভাববে না।

তবে সাতাশ বছর পর এমন একটা পরিস্থিতির সৃষ্টি হলো, যখন আমি প্রমাণ করতে পারলাম, শাশুড়ির মৃত্যুর জন্য আমি দায়ী নই ¡!¡

#ঘটনা_কী_হয়েছিলো_বলি।
আমার স্ত্রী তখন অসুস্থ। ছেলের বউ তার সেবা করছিলো। এই সময় আচমকা ছেলের শাশুড়িও অসুস্থ হয়ে পড়লো।
তাকে দেখাশোনা করার কেউ নেই।

ছেলের বউ তখন বাপের বাড়ি যেতে চাইলে ছেলে ঠিক আমার কথাটাই বললো,"অবশ্যই না। আমার মা পুরোপুরি সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত তুমি যেতে পারবে না।

ছেলের বউ স্তব্ধ হয়ে তার স্বামীর দিকে তাকালো, ঠিক যেভাবে আমার স্ত্রী একদিন আমার দিকে তাকিয়েছিলো।

আমি সেদিন আমার স্ত্রীকে বললাম,তোমার মায়ের মৃত্যুর জন্য তুমি আমাকে দায়ী ভাবো।
কিন্তু এখন নিজের ছেলেকে দেখে বুঝলে তো, আমি পরিস্থিতির স্বীকার ছিলাম।
আমার মা যদি সে সময় অসুস্থ না থাকতো, তাহলে তোমাকে যেতে দিতাম। আমার কিছু করার ছিলো না।"
স্ত্রী শোয়া অবস্থায় বললো,"কিছু করার ছিলো না?"
--না--..?

সে তখন ছেলেকে আর ছেলের বউকে ডাকলো।
ওরা এলে প্রথমে ছেলেকে বললো,"তুই নিজের মায়ের কথা ভাবছিস, এটা মা হিসেবে আমার জন্য আনন্দের। কিন্তু এটা ভুলে গেলে চলবে না, তোর শাশুড়ি হলো তোর স্ত্রীর মা।

তোর যেমন মন কাঁদছে মায়ের জন্য, তোর বউয়েরও তেমন মন কাঁদছে তার মায়ের জন্য।
ছেলে তখন বললো,"কিন্তু আমি কী করতে পারি...?

তোমাকে এই অবস্থায় রেখে বউকে তো আর বাপের বাড়িতে পাঠাতে পারি না।"

আমার স্ত্রী তখন যে কথা বললো তার জন্য আমরা কেউ প্রস্তুত ছিলাম না।
সে বললো,"তোর শাশুড়িকে আমাদের বাড়িতে নিয়ে আয়।

নতুবা আমাকে নিয়ে চল তোর শ্বশুরবাড়িতে।
তারপর ছেলের বউকে বললো, এক সাথে দুই অসুস্থ মায়ের সেবা করতে আপত্তি নেই তো তোমার...?

ছেলের বউ অপ্রত্যাশিত এই কথা শুনে আমার স্ত্রীর হাত ধরে কেঁদে দিলো।
এবং বললো,"কোনো আপত্তি নেই মা।
ছেলে কিছুক্ষণ চুপ থেকে বললো,"শাশুড়িকে এখানে নিয়ে আসার ব্যবস্থা করছি।

খরচ নিয়ে ভাবতে হয় নি।
ছেলের শ্বশুরবাড়ি থেকে সব খরচ বহন করা হয়েছিলো। এমনকি আমার স্ত্রীর চিকিৎসার খরচও তারা অনেকখানি দিয়েছিলো।

মেয়ের সান্নিধ্যে থেকে ছেলের শাশুড়ি দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠলো।
এবং যেদিন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেলো, সেদিন থেকে অপরাধ বোধের কারণে স্ত্রীর চোখের দিকে আর তাকাতে পারি নি।
কেননা, অবশেষে শাশুড়ির মৃত্যুর জন্য দায়ী হয়ে গেলাম।

আমার স্ত্রী ছেলের শাশুড়িকে এনে যে সমাধান দিয়েছিলো সেটা আমার শাশুড়ির ক্ষেত্রেও করতে পারতাম।
কিন্তু করতে পারি নি, কারণ সেদিন শুধু আমার মায়ের কথা ভেবেছিলাম।
স্ত্রীর মায়ের কথা নয়।
আর তাছাড়া আমার স্ত্রী যদি সেদিন এই সমাধানের কথা বলতো, তবে ঝামেলা হবে ভেবে রাজি হতাম না।

আসলে অন্যের জন্য ভাবতে গেলে বড়ো মন লাগে।
যা আমার স্ত্রীর আছে। আমার নেই।

এই শেষ বেলায় চাওয়া এখন একটাই, ছেলে তার মায়ের মতো হোক। বাবার মতো নয়।

_Collected

বিসিএস ক্যাডারের মন ভাল নেই!!!কাজের অনেক চাপ, নড়াচড়ার সময় পর্যন্ত নেই। এদিকে নন-ক্যাডারের আফসোসের শেষ নেই! অল্পের জন...
22/07/2023

বিসিএস ক্যাডারের মন ভাল নেই!!!
কাজের অনেক চাপ, নড়াচড়ার সময় পর্যন্ত নেই।
এদিকে নন-ক্যাডারের আফসোসের শেষ নেই! অল্পের জন্য ক্যাডারটা মিস হয়ে গেল। ক্যাডারই হতে পারলাম না জীবনে!!
এডমিন ক্যাডার ভাবতেছে পুলিশ ক্যাডার ভাল আছে! আর পুলিশ ক্যাডার ভাবছে ধ্যাত্তারি! নিজের জীবন বলতে কিছু নেই! যখন তখন ডিউটি!
ডাক্তার ভাবছে ইঞ্জিনিয়ার হতে পারলাম না। জীবনটা হয়তো আরও সুন্দর হতো! এই কাঁটাছেড়া করতে করতে জীবনটা শেষ! ইঞ্জিনিয়ারের মনটাও বেজায় খারাপ! একটা প্রেসক্রিপশন লিখেই ডাক্তার বন্ধু মাসে লাখ টাকা বসে থেকে কামিয়ে নিচ্ছে!
এদিকে আবার বেসরকারি কর্মকর্তার হতাশার শেষ নেই! মাসে ৬ ডিজিট ব্যাংক একাউন্টে ঢুকলেও ব্যাংকারদের মতো চাকরীর নিশ্চয়তা নেই!
গাড়ি বাড়ির নাম মাত্র ইন্টারেস্টে লোন নেই!
ব্যাংক কর্মকতার আহাজারি আবার আকাশ সমান!
সকালে বের হবার সময় বউ ঘুমিয়ে থাকে, বাসায় যাবার পরও দেখে বউ আবার ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে! সময়ই মিলছে না জীবনে নতুন বউকে দেবার মতো!
জুনিয়র কর্মকতা ভাবছে এসব আনস্মার্ট লোকজন কিভাবে একটা অফিসের বস হয়! বসের বেজায় মেজাজ খারাপ কি সব লোকজন অফিসে কাজ করে কাজের কোন আউটপুট নাই!
ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পাওয়া বন্ধুটারও ভীষণ মন খারাপ! ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্সটা পেলামই না!
এদিকে আবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধুটিও ভাল নেই! বন্ধুরা মন মতো ডিপার্টমেন্টে ভর্তি হয়েছে! কিন্তু আমি পছন্দের ডিপার্টমেন্টটা পেলাম না!
যাক গে! অন্যদিকেও একই কান্ড!
জ্যামে বসে বাসের হেল্পার ভাবছে ড্রাইভার হতে না পরলে এই জীবনে আর কোন সুখ আসবেনা! হুদায় সিটে বসে ড্রাইভার ফালপাড়ে! বাসের ড্রাইভারও হতাশ! এতো বছর ড্রাইভারি করে আর কি হলো! পরের গাড়ি চালিয়ে দিন যাচ্ছে! নিজের যদি একটা বাস থাকতো!!
এদিকে বাসের মালিকও ভাল নেই!
তার মাত্র ৩ টা বাস চলে ঢাকা আরিচা মহাসড়কে!
অথচ রহিম ভাইয়ের ১৫ টা চলছে দিব্বি! কত সুখে আছে তিনি!
সাংবাদিক ভাইয়ের মনটাও খারাপ! এই পেশায় কি আর জীবন চলে! নিজের যদি একটা পত্রিকা থাকতো তাও না হয় একটা দাপুটে জীবন হতো! পত্রিকওয়ালা ভাইয়ের দিন ভাল যাচ্ছেনা, এই পত্রিকা নাকি মানুষ এখন আর পড়েনা! লাভ নাই!
যাকগে টিভিওয়ালা হয়তো ভাল আছে! সেকি! তারও মনটাও ভীষণ খারাপ! শুধু টিভি চ্যানেল দিয়ে কি আর হয়রে ভাই! একটা শিল্প প্রতিষ্ঠান করতে না পারলে হচ্ছে কই? অন্তত একটা শপিং মলও তো করা লাগে!
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকও ভাল নেই। অভাব অনটনে অবস্থা নাকি খুবই খারাপ! এই কয়টাকা বেতনে কি আর দিন চলে! তার থেকে পিএইচডি করতে গিয়ে বিদেশ পাড়ি দেওয়াই ভাল ছিল!
ওদিকে পিএইচডি করতে যাওয়া ভাই-ব্রাদার স্বপ্নে বিভোর! পিএইচডি শেষ করেই নেক্সট সার্কুলারে বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক হতে না পারলে এই জীবন বৃথা!
নাহ ভাই!
বহু বড় মানুষের মন খারাপ নিয়ে মেলা কথা হয়ে গেছে! থাকগে, যাকগে!
কিন্তু এদিকে আবার করিমেরও মন খারাপ! সুন্দরী একটা বউ পেয়েছে ঠিকই কিন্তু মাথায় কোন বুদ্ধিশুদ্ধি নাই! মফিজ বেচারাও মহাচিন্তায়! কোটিপতি বাপের একমাত্র মেয়ে বিয়ে করলাম কিন্তু করিমের মতো সুন্দরী বউ পেলাম না!
সাদিয়া খুব চাপে আছে! পাশের বাসার ভাবি গতকালই একসেট নতুন গহনা কিনেছে! অথচ তার হাসবেন্ড সেই কবে একটা হোয়াইট গোল্ডের গলার হার কিনে দিয়েই শেষ! এই জীবন রেখে আর কি হবে!
তানিয়ার মেজাজ বড্ড গরম! একসেট গহনা কিনে দিলেই হয়ে গেল? বাসায় ৪ জন সদস্য অথচ গাড়ি মাত্র একটা। এত কষ্ট করে জীবন চলে!?
নাহ! কোন ভাবেই চলেনা। এতো কষ্ট করে কারোরই আসলে বেঁচে থাকারই দরকার নেই!
সমাজে যাদের কিছুই নেই,
বড় কোন আশা নেই,
তাই আশাহত হবার সুযোগ নেই,
জীবন যাবার ভয় নেই,
জীবনে হতাশার বালাই নেই,
বন্ধুর উন্নতিতে মন খারাপ নেই,
রেষারেষি নেই,
হেঁটে বা রিক্সায় অফিস যেতে আফসোস নেই, এসির জন্য কষ্ট নেই,
রোদে পুড়তে ভয় নেই,
ত্বক হারাবার টেনশন নেই,
জীবনযুদ্ধে পরাজয়ের ভয়-ডর নেই
বরং মায়ের মুখে এক চিলতে হাসি ফুটানোর সাহস আছে,
বাবার হাতে মাসের শুরুতে হাত খরচ গুজে দেবার কলিজা আছে,
বন্ধুর ভরসা হয়ে থাকার সুযোগ আছে,
সুস্থ সবল শরীর মন আছে,
এবং দিনশেষে জীবনের সকল সিচুয়েশানে আলহামদুলিল্লাহ ভাল আছি বলে তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলার সাহস আছে!!!
জীবনটা ছোট্ট জটিল এবং সুন্দর বলে মুহূর্তগুলোকে উপভোগ করার কৌশল জানা আছে তারাই বরং ভাল আছে!!!
জীবনটা আসলেই এমন- "নদীর এপার কহে ছাড়িয়া নিশ্বাস, ওপারেতে সর্বসুখ আমার বিশ্বাস"
(সবশেষে মনে করাই ছোট বেলার সেই গল্প
সুখি মানুষের জামা চাই (রাজার)
সেই সুখি যার কোন জামা নাই
তাই নিশ্চিতে ঘুমাতো
( )

22/07/2023
12/07/2023

সয়াবিন তেলের দাম লিটার প্রতি ১০ টাকা কমিয়ে ১৭৯ টাকা করা হয়েছে

No Caption
08/07/2023

No Caption

প্রতিভা বলতে হবে
04/07/2023

প্রতিভা বলতে হবে

04/07/2023

১২ কেজি এলপি গ্যাস ৭৫ টাকা দাম কমে, এখন ৯৯৯ টাকা

19/06/2023

সৌদির আকাশে জিলহজের চাঁদ দেখা গিয়েছে, ঈদ ২৮ জুন।

জীবনের চালচিত্র  # # # # # # # # # # #নির্ধারিত সময়ের পুর্বে ভূমিষ্ট হওয়া সন্তানের শ্বাসকষ্ট শুরু হয়, ডাক্তার বললেন অক্স...
19/06/2023

জীবনের চালচিত্র
# # # # # # # # # # #
নির্ধারিত সময়ের পুর্বে ভূমিষ্ট হওয়া সন্তানের শ্বাসকষ্ট শুরু হয়, ডাক্তার বললেন অক্সিজেন নয়;
সরাসরি ফুসফসের কানেকশন লাগবে।

কাউকে খুঁজে বের করুন ওনার ফুসফুসের সাথে আপনার লাগছে অক্সিজেনের কানেকশন দিতে হবে। বাবা বললেন খুঁজতে হবেনা আমার বুক চিড়ে ব্যবস্থা করুন,! এরপর বাবা বুক চিরে সন্তানকে সেখানে ফুসফুসের সাথে স্থাপন করা করা হয়

সন্তানকে একমাস বুকের সাথে আগলে রেখে এখন উভয়েই সুস্থ।
কিছু কিছু সময় মায়েদেরও হার মানিয়ে যায় বাবার ভালোবাসা। ভালো থাকুক পৃথিবীর সকল মা-বাবা আর সন্তানরা। ❤️❤️

বয়স যেখানে বাধা হতে পারেনি
13/06/2023

বয়স যেখানে বাধা হতে পারেনি

04/06/2023

সদ্য পাওয়া...
গরমে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্লাস ৫ থেকে ৮ জুন বন্ধ

Address

Dhaka
Tangail

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Engr Md Nurnabi posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share