Waz tv Tangail

10/12/2023

🔴 আজকের লাইভ ওয়াজ দারুস সুন্নাহ নিজামিয়া মাদ্রাসা ছাব্বিশা, ভূঞাপুর, টাঙ্গাইল থেকে ড. আ.খ.ম. খালেদ হোসাইন

09/12/2023

06/12/2023

🔴 আজকের লাইভ ওয়াজ জামিয়া জিন্নুরাইন মাদ্রাসা হবিপুর, ধনবাড়ী, টাঙ্গাইল থেকে মুফতি নাসির উদ্দিন আনসারী

06/12/2023

🔴 আজকের লাইভ ওয়াজ মুফতী ওয়ালিউল্লাহ দা.বা. পার্ট-২

06/12/2023

🔴 আজকের লাইভ ওয়াজ মুফতী ওয়ালিউল্লাহ দা.বা.

06/12/2023

🔴 আজকের লাইভ ওয়াজ গোপালপুর থেকে ক্বারী সাইদুল ইসলাম আসাদ

06/12/2023

আজকের লাইভ ওয়াজ সরিষাবাড়ী জামালপুরে থেকে শায়খ আলী হাসান ওসামা পার্ট-২

06/12/2023

🔴 ‌আজকের লাইভ ওয়াজ সরিষাবাড়ী জামালপুরে থেকে শায়খ আলী হাসান ওসামা

27/11/2023

🔴 আজকের লাইভ ওয়াজ, নলুয়া, ভূঞাপুর, টাঙ্গাইল থেকে মাওঃ মুফতি আব্দুল লতিফ বিন সাঈদ, ঢাকা

20/11/2023

14/11/2023

আজকে আছি, হাফেজ মাওলানা শাহজালাল ভাই এর আমন্ত্রিনে রৌহা উত্তরপাড়া জামে মসজিদ এর বার্ষিক ওয়াজ মাহফিল এ, এলেঙ্গা, কালিহাতী, টাঙ্গাইল।

ভিডিও ধারণে : Waz tv Tangail ও আহলেহক টিভি ইউটিউব চ্যানেল।
আপনাদের ওয়াজ মাহফিল এর কাঙ্খিত মানের ভিডিও ধারণ করতে যোগাযোগ - 01611192090

09/11/2023

🔴 আজকের লাইভ ওয়াজ মোহনপুর, গোপালপুর, টাঙ্গাইল থেকে মাওলানা বজলুর রশিদ মিয়া

29/10/2023

🔴 সরাসরি টাঙ্গাইল গোপালপুর থেকে হাফেজ ক্বারী আব্দুর রহিম আল মাদানী।

দ্বীন প্রচারের লক্ষ্যে লাইভ টি শেয়ার করে সর্বত্র ছড়িয়ে দিন!!!

13/10/2023

কুরআন-হাদীসের আলোকে এক নজরে আল-আকসা ও তাঁর ভূমি
[মাসজিদুল আকসাকে ‘বাইতুল মাকদিস’ বা ‘বাইতুল মুকাদ্দাস’ নামেও ডাকা হয়]
(১) কুরআনে মাসজিদুল হারাম এবং মাসজিদুল আকসা এই দু’টি মাসজিদের নামই শুধু এসেছে। [বানী ইসরাঈল: ১]
(২) মাসজিদুল হারামের চল্লিশ বছর পর পৃথিবীর বুকে দ্বিতীয় প্রস্তুতকৃত মাসজিদ। [বুখারী: ৩৩৬৬]
(৩) ইসরা ও মিরাজের রাতে অল্প সময়ের ভেতর মহান আল্লাহ মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে মাসজিদুল হারাম হতে মাসজিদুল আকসায় ভ্রমণ করিয়েছেন। [বানী ইসরাঈল: ১]
(৪) অলৌকিকভাবে সকল নবীগণ সেখানে একত্রিত হয়ে শেষ নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ইমামতিতে সে রাতে সলাত পড়েছেন। [আহমাদ: ২৩২৪; ইবনু কাছীরের মতে সহীহ - তাফসীরে ইবনু কাছীর, সূরা বানী ইসরাইল ১ নং আয়াতের অধীনে]
(৫) ইসরা হতে ফেরার পর কুরাইশদের জবাব প্রদানের জন্য মক্কায় বসিয়েই অলৌকিকভাবে নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে মাসজিদুল আকসা দেখিয়ে দেয়া হয়। তিনি সেদিকে তাকিয়ে তাকিয়ে কুরাইশদের জবাব দেন। [বুখারী: ৩৮৮৬]
(৬) এর পুনঃনির্মাণ করেন নবী সুলাইমান আলাইহিস সালাম। [ইবনু মাজাহ: ১৪০৮; সহীহ ইবনু হিব্বান: ১৬৩৩; আলবানী ও আরনাঊতের মতে সহীহ]
(৭) নির্মাণকার্জ শেষ করার পর সুলাইমান আলাইহিস সালামের দু’আ ছিলো – “যে ব্যক্তি এই মাসজিদে শুধু সলাত পড়ার জন্য আসবে, সে যেন গুনাহ থেকে সেদিনের মতো মুক্ত হয়ে যায় যেদিন তার মা তাকে জন্ম দিয়েছিলো।” আর নবী মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই দু’আ কবুলের আশা করেছেন। [ইবনু মাজাহ: ১৪০৮; সহীহ ইবনু হিব্বান, ১৬৩৩; আলবানী ও আরনাঊতের মতে সহীহ]
(৮) সর্বশেষ উম্মতের প্রথম কিবলা। [বুখারী: ৪০]
(৯) আল-আকসা কিবলা থাকাকালীন সময় সেদিকে সলাত পড়াকে ‘ঈমান’ বলে অভিহিত করা হয়েছে। [বুখারী: ৪৪৮৬]
(১০) বিশেষ সাওয়াব অর্জনের লক্ষ্যে যে তিন মাসজিদের উদ্দেশ্যে সফর করা যায় আল-আকসা সেই তিন মাসজিদের একটি। [বুখারী: ১১৮৯]
(১১) সেখানে ১ রাকয়াতে ২৫০ রাকয়াতের সাওয়াব। [মুসতাদরাক হাকিম: ৮৫৫৩; তালখীছুল মুসতাদরাক (দারুল মা'আরিফ আন-নিযামিয়্যাহ): ৪/৫০৯; হাকিম ও যাহাবীর মতে সহীহ]
(১২) বাইতুল মাকদিস হতে উমরার উদ্দেশ্যে কেউ তালবিয়া পাঠ করলে তাকে ক্ষমা করে দেয়া হয়। [আত-তারগীব ওয়াত তারহীব: ১৭৫২; আত-তাইসীর বিশারহিল জামি’য়িস সগীর: ২/৪০৬; মুনযিরীর মতে সহীহ এবং মুনাবীর মতে হাসান]
(১৩) এ মাসজিদে অবস্থিত একটি প্রস্তরখন্ড (সাখরাহ) হাদীসের ভাষ্যমতে জান্নাত হতে। [আহমাদ: ২০৬৫০; মিসবাহুয যুজাজাহ: ৪/৫৫-৫৬; আরনাঊত ও বূসীরীর মতে সহীহ]
(১৪) নবী আলাইহিস সালাম এক হাদীসে আল-আকসার মুছাল্লা নিয়ে বলেছেন, “আর তাঁর মুছাল্লা বা সলাত পড়ার স্থানটুকু কতোই না চমৎকার।” [মুসতাদরাক হাকিম: ৮৫৫৩; তালখীছুল মুসতাদরাক (দারুল মা'আরিফ আন-নিযামিয়্যাহ): ৪/৫০৯; হাকিম ও যাহাবীর মতে সহীহ]
(১৫) বাইতুল মাকদিসের ভূমি পবিত্র ভূমি। [সূরাতুল মায়িদাহ: ২১; তাফসীরে ইবনু কাছীর]
(১৬) আল-আকসার আশপাশের অঞ্চলকে আল্লাহ বরকতময় করে রেখেছেন। এই বরকত আধ্যাত্মিক ও জাগতিক উভয়ভাবেই। [বানী ইসরাঈল: ১; আল-আম্বিয়া: ৭১; আল কুরআনুল কারীম (বাংলা অনুবাদ ও সংক্ষিপ্ত তাফসীর)]
(১৭) শামে বরকতের জন্য নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দু’আ করেছেন, আর শামের মধ্যে ফিলিস্তিনও অন্তর্ভূক্ত। [সহীহুত তারগীব ওয়াত তারহীব: ১২০৪; আলবানীর মতে সহীহ লিগইরিহী]
(১৮) একদল তাফসীরকারকের মতে, এই ভূমিতেই মহান আল্লাহ ইব্রাহীম ও লূত আলাইহিমাস সালামকে উদ্ধার করে নিয়ে আসেন। [সূরাতুল আম্বিয়া: ৭১; তাফসীরে ইবনু কাছীর]
(১৯) একদল তাফসীরকারকের মতে, মারইয়াম আলাইহাস সালাম ও ঈসা আলাইহিস সালামকেও আল্লাহ এই ভূমিতেই আশ্রয় দেন। [সূরাতুল মু’মিনূন: ৫০; তাফসীরে ইবনু কাছীর]
(২০) আরো অসংখ্য নবী-রাসূল এই অঞ্চলে বিভিন্ন সময়ে বসবাস করেছেন। [‘নবীদের কাহিনী’ বই হতে বিভিন্ন নবীদের বসবাসের স্থানগুলো দেখা যেতে পারে]
(২১) এক তাফসীর মতে, এই ভূমি প্রসঙ্গেই আল্লাহ বলেছেন, অবস্থানযোগ্য ও প্রস্রবণবিশিষ্ট সমতল সুউচ্চ ভূমি। [সূরাতুল মু’মিনূন: ৫০; তাফসীরে ইবনু কাছীর]
(২২) আল্লাহ যাইতূনের কসম খেয়েছেন। এক তাফসীর মতে, যাইতূন বলে আল্লাহ এর উৎপাদনভূমি ফিলিস্তিনকে উদ্দেশ্য করেছেন অন্য তাফসীর মতে, স্বয়ং এই ফলকেই উদ্দেশ্য করেছেন। স্বয়ং ফল উদ্দেশ্য হলেও আল্লাহ কসমকৃত ফলটি বরকতময় ভূমিতে অবস্থিত এভাবে ফিলিস্তিনের মর্যাদা প্রকাশ পায়। [সূরাতুত তীন: ১; তাফসীরে তাবারী, তাবারী]
(২৩) নবী মূসা আলাইহিস সালাম তার জাতিকে এই পবিত্র ভূমি সম্পর্কে আল্লাহ কর্তৃক ভবিষ্যৎবাণী জানিয়ে বলেন, “সেই পবিত্র ভূমিতে প্রবেশ করো যা আল্লাহ তোমাদের জন্য লিখে দিয়েছেন। আর পিছু হটো না, পেছালে তোমরা ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে প্রত্যাবর্তন করবে।” [সূরাতুল মায়িদাহ: ২১]
(২৪) মৃত্যুর পূর্বে মূসা আলাইহিস সালামের সর্বশেষ ইচ্ছা ছিলো - পাথর নিক্ষেপ করলে যদ্দূর পৌঁছায় পবিত্র ভূমির ততোটুকু নিকটবর্তী স্থানে তাঁকে যেন পৌঁছে দেয়া হয়। আল্লাহ তাঁর আর্জি কবুল করেছিলেন। [বুখারী: ১৩৩৯]
(২৫) শেষে এই ভূমি উদ্ধারে অভিযান পরিচালনা না করায় বনী ইসরাঈল তীহ প্রান্তরে ৪০ বছর উদ্ভ্রান্ত হয়ে ঘুরে বেড়ায়। [সূরাতুল মায়িদাহ: ২৬; তাফসীরে ইবনু কাছীর]
(২৬) সেই ভবিষ্যৎবাণী অনুযায়ী পরবর্তীতে ইউশা আলাইহিস সালাম ফিলিস্তিনকে বিজয় করেছিলেন। [বুখারী: ৩১২৪; সূরাতুল মায়িদাহ: ২৬; তাফসীরে ইবনু কাছীর]
(২৭) এই যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে পৃথিবীতে মহান আল্লাহ এই একবারই সূর্যকে থামিয়ে রেখেছিলেন, ইউশা আলাইহিস সালাম দু’আ করেন, ফলে শেষ বিজয় না আসা পর্যন্ত সূর্য থেমে থাকে। [বুখারী: ৩১২৪; আহমাদ: ৮৩১৫; সিলসিলাতুল আহাদীসিস সহীহাহ: ২২২৬; আরনাঊতের মতে সহীহ এবং আলবানীর মতে জায়্যিদ]
(২৮) এই বিজয়ের পর মহান আল্লাহ বনী ইসরাঈলকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “দরজা দিয়ে নতশিরে প্রবেশ করো। আর বলো, ‘ক্ষমা চাই’, আমরা তোমাদের অপরাধগুলো ক্ষমা করে দিবো।” [সূরাতুল বাক্বারাহ: ৫৮]
(২৯) পরবর্তীতে আরেক যুদ্ধে বাদশা তালূত ও দাঊদ আলাইহিস সালাম পুনরায় এই ভূমি বিজয় করেন। [আল-বাক্বারাহ: ২৪৯-২৫১]
(৩০) দাঊদ ও সুলাইমান আলাইহিমাস সালামের মতো প্রতাপশালী দু’জন বাদশাহ নবী এই ভূমিতে রাজত্ব পরিচালনা করেন। [সূরাতুল বাক্বারাহ: ২৫১; সূরাতুন নামল: ১৬]
(৩১) ছয়টি কিয়ামতের আলামত নবী আলাইহিস সালাম গুনে রাখতে বলেছেন। তার মধ্যে দ্বিতীয়টি হচ্ছে বাইতুল মাকদিস বিজয়, যা উমার রদিয়াল্লাহু আনহুর শাসনামলে বাস্তবায়ন হয়। [বুখারী: ৩১৭৬]
(৩২) হাদীসের ভাষ্যমতে এক সময় এমন অবস্থা আসবে যখন আল-আকসাকে দূর থেকে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখা যায় সামান্য দাঁড়ানোর মতো এমন এক খন্ড ভূমি সমগ্র দুনিয়া হতে মহামূল্যবান/প্রিয় হবে। [মুসতাদরাক হাকিম: ৮৫৫৩; তালখীছুল মুসতাদরাক (দারুল মা'আরিফ আন-নিযামিয়্যাহ): ৪/৫০৯; হাকিম ও যাহাবীর মতে সহীহ]
(৩৩) সাহাবাযুগে অনেকেই আল-আকসায় যাওয়ার মানত করতেন। [আহমাদ: ১৪৯১৯; আবূ দাঊদ: ৩৩০৫; আরনাঊতের মতে সনদ শক্তিশালী এবং আলবানীর মতে সহীহ; মুসলিম: ১৩৯৬]
(৩৪) দূর-দূরান্ত থেকে অনেক সাহাবা সেখানে যাওয়ার আকাঙ্খা পোষণ করতেন। [আহমাদ: ১১৭৩৪; আরনাঊতের মতে সহীহ; আল-আদাবুশ শারইয়্যাহ, ৩/৪২৯; ইবনু মুফলিহর মতে সহীহ]
(৩৫) কিয়ামতপূর্ব সময়ে এই ভূমিতে খিলাফাহ প্রতিষ্ঠা হবে। [আবূ দাঊদ: ২৫৩৫; মুসতাদরাক হাকিম: ৮৩০৯; আলবানী ও হাকিমের মতে সহীহ]
(৩৬) ফিলিস্তিনের বাবে লূদ নামক স্থানে দাজ্জালকে হত্যা করা হবে। [মুসলিম: ২৯৩৭; শারহুন নাবাবী আ’লা মুসলিম: ১৮/৬৮]
(৩৭) দয়াময়ের ফিরিশতাগণ শামের উপর নিজেদের ডানা বিছিয়ে রেখেছেন। শাম অঞ্চলের ভেতর ফিলিস্তিনও অন্তর্ভূক্ত। [তিরমিযী: ৩৯৫৪; তিরমিযীর মতে হাসান গরীব এবং আলবানীর মতে সহীহ]
(৩৮) শামে যখন ফিতনা শুরু হবে তখন সেখানে ঈমান অবস্থান করবে, যা শাম পর্যন্ত উদ্ভাসিত আলোর মাধ্যমে নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে দেখানো হয়েছিলো। [মুসতাদরাক হাকিম: ৮৫৫৪; তাখরীজু আহাদীসি ফাযায়িলিশ শাম, আলবানী, পৃঃ ১২; হাকিম ও আলবানীর মতে সহীহ]
(৩৯) শেষ যামানায় এক আগুন বেরিয়ে সকলকে তাড়িয়ে একত্রিত করবে। তখন নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শামে অবস্থান করতে বলেছেন। [তিরমিযী: ২২১৭; তিরমিযীর মতে হাসান সহীহ গরীব এবং আলবানীর মতে সহীহ]
(৪০) শাম হবে হাশরের ময়দান। [আহমাদ, ২০০১১; আরনাঊতের মতে হাসান]
(৪১) নবী সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে কাবা ও বাইতুল মাকদিসের মধ্যবর্তী স্থানে একটি (পানির) হাউজ দেয়া হবে। [ইবনু মাজাহ: ৪৩০১; আলবানীর মতে সহীহ এবং আরনাঊতের মতে সহীহ লিগইরিহী]
মহান আল্লাহ আল-আকসাকে মুক্ত করুন। ভালো লাগলে শেয়ার করুন।
©©

10/10/2023

ইসরা*ইল-হা*মাস ফি*লি*স্তিন সম্পর্কে অগ্নি*ঝড়া বয়ান আব্দুল হাই মোহাম্মাদ সাইফুল্লাহ

17/08/2023

আগের জামানায় আমানতদারী যেভাবে র*ক্ষা করা হতো || খালেদ সাইফুল্লাহ আইয়ুবী

15/08/2023

M***i Fayzul Karim New Waz 2023 || মুফতী ফয়জুল করীম চরমোনাই নতুন ওয়াজ ২০২৩ || Noor Waz Media

14/08/2023

ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন

13/08/2023

13/08/2023

13/08/2023

13/08/2023

13/08/2023

তথ্যবহুল আলোচনা || M***i Belal Hossain Habibi New Waz 2023 || মুফতি বেলাল হোসেন হাবিবী ওয়াজ ২০২৩

12/08/2023

12/08/2023

09/08/2023

প্রকৃত ঈমানদারের ৫টি গুণ ও ২টি পুরস্কার এ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা পেশ করেছেন হযরত মাওলানা মুফতি মুফতি আরিফ জাব্বার কাসেমী

07/08/2023

সেরা তথ্যবহুল আলোচনা || M***i Rafi Bin Monir New Waz 2023 || মুফতি রাফি বিন মনির ওয়াজ ২০২৩

07/08/2023

২০২৩ সালের সেরা ওয়াজ || M***i Monzurul Hasan New waz 2023 || মুফতী মনজুরুল হাসান নতুন ওয়াজ

22/07/2023

22/07/2023

22/07/2023

08/06/2023

মায়ের দোয়ায় মুসা নবীর সাথে জান্নাত । মুফতী ওয়ালিউল্লাহ

08/06/2023

08/06/2023

মুখের তিন অপরাধ || আব্দুল হাই মোহম্মদ সাইফুল্লাহ

07/06/2023

মরণ কাওকে ছাড় দেবে না || হাফেজ মাওলানা মুফতী বেলাল হোসাইন