Real lifestyles of human

Real lifestyles of human জ্ঞান অৰ্জনের লক্ষ্যে...
Which of the favors of Allah will you deny? knowledge is powerful assets from gifted Allah.

31/03/2024
13/03/2024

রোমজান মোবারক জিবরাইল আঃ রাসুল সাঃ এর কাছে এসে একে অপরকে কোরআন শুনাতেন।

#আল্লামা_দেলোয়ার_হোসাইন_সাঈদী


মহান আল্লাহ পাক আল্লামা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী সাহেব কে জান্নাতের উচ্চ স্থান দান করুন।
আমিন 🤲

13/03/2024

২৮ তম পারা।
অসাধারণ মন মুগ্ধকর পবিত্র কোরআন শরীফ তেলাওয়াত শুনুন 💞
মাশাআল্লাহ 💓

আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন বলেন, তোমাদের মধ্যে যে ব‍্যাক্তি রমজান মাস পাবেসে যেন রোজা রাখে।              ____সুরা বাকারা আয়া...
12/03/2024

আল্লাহ্ রাব্বুল আলামিন বলেন,
তোমাদের মধ্যে যে ব‍্যাক্তি রমজান মাস পাবে
সে যেন রোজা রাখে।
____সুরা বাকারা আয়াতঃ-১৮৫____

আলহামদুলিল্লাহ 🤲
11/03/2024

আলহামদুলিল্লাহ 🤲

আলহামদুলিল্লাহ ☝️
11/03/2024

আলহামদুলিল্লাহ ☝️

“মনের মধ্যে অহংকারের কালো মেঘ পুষে রাখলে, আলোর পথ দেখতে পারবেন না।”
26/12/2023

“মনের মধ্যে অহংকারের কালো মেঘ পুষে রাখলে, আলোর পথ দেখতে পারবেন না।”

10/10/2023

ইজরায়েলের পতাকা ফেলে দিয়ে সেখানে ফিলি'স্তিনের পতাকা লাগিয়ে আজান দেওয়ার মত সুন্দর মুহুর্ত আর কি হতে পারে.!😊
আলহামদুলিল্লাহ 🤲

আল্লাহু আকবর☝️

রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর  পিতা আব্দুল্লাহ, একদিন মক্কার বাজারে গিয়েছিলেন কিছু কেনা-কাটা করার জন্য। এক জায়গায় তিনি দেখলেন, এ...
05/10/2023

রাসূলুল্লাহ (ﷺ) এর পিতা আব্দুল্লাহ, একদিন মক্কার বাজারে গিয়েছিলেন কিছু কেনা-কাটা করার জন্য। এক জায়গায় তিনি দেখলেন, এক লোক কিছু দাস-দাসী নিয়ে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে বিক্রি করছে।

আব্দুল্লাহ দেখলেন সেখানে দাঁড়িয়ে আছে, একটা ছোট নয় বছরের কালো আফ্রিকান আবিসিনিয়ার মেয়ে। মেয়েটাকে দেখে আব্দুল্লাহর অনেক মায়া হলো, একটু রুগ্ন হালকা-পাতলা কিন্তু কেমন মায়াবী ও অসহায় দৃষ্টি দিয়ে তাঁকিয়ে আছে।

তিনি ভাবলেন ঘরে আমেনা একা থাকেন, মেয়েটা পাশে থাকলে তার একজন সঙ্গী হবে। এই ভেবে তিনি মেয়েটাকে কিনে নিলেন।

মেয়েটিকে আব্দুল্লাহ ও আমেনা অনেক ভালোবাসতেন। স্নেহ করতেন। এবং তারা লক্ষ্য করলেন যে, তাদের সংসারে আগের চেয়েও বেশি রাহমাত ও বরকত চলে এসেছে।
এই কারণে আব্দুল্লাহ ও আমেনা মেয়েটিকে আদর করে নাম দিলেন "বারাকাহ"।

এই গল্প, বারাকার গল্প।

তারপর একদিন আব্দুল্লাহ, ব্যবসার কারণে সিরিয়া রওনা দিলেন। আমেনার সাথে সেটাই ছিল উনার শেষ বিদায়।

উনার যাত্রার দুই এক দিন পর আমেনা একরাতে স্বপ্নে দেখলেন, আকাশের একটা তারা যেন খুব আলো করে তার কোলে এসে পড়লো।

পরদিন ভোরে তিনি বারাকাকে এই স্বপ্নের কথা বললেন।
উত্তরে বারাকা মৃদু হেসে বললেন, "আমার মন বলছে আপনার একটা সুন্দর সন্তানের জন্ম হবে।"

আমেনা তখনও জানতেন না তিনি গর্ভ ধারণ করেছেন কিন্তু কিছুদিন পর তিনি বুঝতে পারলেন, বারাকার ধারণাই সত্যি।

আব্দুল্লাহ আর ফিরে আসেন নি, সিরিয়ার পথেই মৃত্যুবরণ করেছেন।

আমেনার সেই বিরহ ও কষ্টের সময়ে, বারাকা ছিলেন একমাত্র সবচেয়ে কাছের সঙ্গী।

একসময় আমেনার অপেক্ষা শেষ হয় এবং তিনি জন্ম দিলেন আমাদের প্রিয় নবীকে।

শেখ ওমর সুলাইমানের বর্ণনা অনুযায়ী, সর্বপ্রথম আমাদের নবীকে দেখার ও স্পর্শ করার সৌভাগ্য হয়েছিল যে মানুষটির, সে হলো এই আফ্রিকান ক্রিতদাসী ছোট কালো মেয়েটি।

আমাদের নবীকে নিজ হাতে আমেনার কোলে তুলে দিয়েছিলেন, আনন্দে ও খুশিতে বলেছিলেন,
"আমি কল্পনায় ভেবেছিলাম সে হবে চাঁদের মত কিন্তু এখন দেখছি, সে যে চাঁদের চেয়েও সুন্দর।"

এই সেই বারাকা। নবীজির জন্মের সময় উনার বয়স ছিল তের বছর। ছোটবেলায় শিশু নবীকে আমেনার সাথে যত্ন নিয়েছেন, গোসল দিয়েছেন, খাওয়াতে সাহায্য করেছেন,আদর করে ঘুম পাড়িয়েছেন।

মৃত্যুর সময় আমেনা, বারাকার হাত ধরে অনুরোধ করেছিলেন তিনি যেন তাঁর সন্তানকে দেখে শুনে রাখেন।
বারাকা তাই করেছিলেন। বাবা-মা দুজনকেই হারিয়ে, ইয়াতিম নবী চলে আসলেন দাদা আবদুল মোত্তালিবের ঘরে।

উত্তরাধিকার সূত্রে নবী হলেন বারাকার নতুন মনিব।
কিন্তু তিনি একদিন বারাকাকে মুক্ত করে দিলেন, বললেন,
-"আপনি যেখানে ইচ্ছে চলে যেতে পারেন , আপনি স্বাধীন ও মুক্ত।"

সেই শিশুকাল থেকেই নবীজি (ﷺ) এই ক্রীতদাস প্রথাকে দূর করতে চেয়েছিলেন। বারাকা নবীজিকে (ﷺ) ছেড়ে যেতে রাজি হলেন না। রয়ে গেলেন। মায়ের ছায়া হয়ে পাশে থেকে গেলেন।

এমনকি নবীজির (ﷺ) দাদা উনাকে বিয়ে দেয়ার জন্য বেশ কয়েকবার চেষ্টা করেছিলেন কিন্তু তিনি কিছুতেই রাজি হলেন না। উনার একই কথা, -"আমি আমেনাকে কথা দিয়েছি, আমি কোথাও যাবো না।"

তারপর একদিন খাদিজা (রাঃ) এর সাথে নবীজির বিয়ে হলো। বিয়ের দিন রাসূল (ﷺ) খাদিজা (রাঃ) এর সাথে বারাকাকে পরিচয় করিয়ে দিলেন। তিনি বললেন, "উনি হলেন আমার মায়ের পর আরেক মা।"

বিয়ের পর রাসূল (ﷺ) একদিন বারাকাকে ডেকে বললেন,
-"উম্মি! আমাকে দেখাশুনা করার জন্য এখন খাদিজা আছেন, আপনাকে এখন বিয়ে করতেই হবে।" (নবীজি (ﷺ) উনাকে উম্মি ডাকতেন, নাম ধরে ডাকতেন না )

তারপর রাসূল (ﷺ) ও খাদিজা মিলে উনাকে উবাইদ ইবনে জায়েদের সাথে বিয়ে দিয়ে দিলেন। কিছুদিন পর বারাকার নিজের একটা ছেলে হলো, নাম আইমান। এরপর থেকে বারাকার নতুন নাম হয়ে গেলো "উম্মে আইমান"।

একদিন বারাকার স্বামী উবাইদ মৃত্যু বরণ করেন, নবীজি (ﷺ) গিয়ে আইমান ও বারাকাকে সাথে করে নিজের বাড়ি নিয়ে আসেন এবং সেখানেই থাকতে দিলেন।

কিছুদিন যাওয়ার পর নবীজি (ﷺ) একদিন বেশ কয়েকজন সাহাবীকে ডেকে বললেন,

"আমি একজন নারীকে জানি, যার কোন সম্পদ নেই, বয়স্ক এবং সাথে একটা ইয়াতিম সন্তান আছে কিন্তু তিনি জান্নাতি, তোমাদের মধ্যে কেউ কি একজন জান্নাতি নারীকে বিয়ে করতে চাও?"

এইকথা শুনে জায়েদ ইবনে হারিসা (রাঃ) নবীজির (ﷺ) কাছে এসে বিয়ের প্রস্তাব দিলেন। নবীজি (ﷺ) উম্মে আইমানের সাথে কথা বলে বিয়ের আয়োজন করলেন।

বিয়ের দিন রাসূল (ﷺ) জায়েদকে বুকে জড়িয়ে আনন্দে ও ভালোবাসায়, ভেজা চোখে, কান্না জড়িত কণ্ঠে বললেন,
"তুমি কাকে বিয়ে করেছো, জানো জায়েদ?"
-হ্যাঁ, উম্মে আইমানকে। জায়েদের উত্তর। নবীজি (ﷺ) বললেন, -"না, তুমি বিয়ে করেছো, আমার মা কে।"

সাহাবীরা বলতেন, রাসূল (ﷺ) কে খাওয়া নিয়ে কখনো জোর করা যেত না। উনি সেটা পছন্দ করতেন না। কিন্তু উম্মে আইমান একমাত্র নারী, যিনি রাসূল (ﷺ) কে খাবার দিয়ে "খাও".."খাও".. বলে তাড়া দিতেন। আর খাওয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত পাশে বসে থাকতেন। নবীজি মৃদু হেসে, চুপ চাপ খেয়ে নিতেন।

রাসূল (ﷺ) উনার দুধ মাতা হালিমাকে দেখলে যেমন করে নিজের গায়ের চাদর খুলে বিছিয়ে তার উপর হালিমাকে বসতে দিতেন ঠিক তেমনি মদিনায় হিজরতের পর দীর্ঘ যাত্রা শেষে উম্মে আইমান যখন ক্লান্ত হয়ে পড়েছিলেন। নবীজি (ﷺ) উনার গায়ের চাদরের একটা অংশ পানিতে ভিজিয়ে, উম্মে আইমানের মুখের ঘাম ও ধুলোবালি নিজ হাতে মুছে দিয়েছিলেন এবং বলেছিলেন, "উম্মি! জান্নাতে আপনার এইরকম কোন কষ্ট হবে না।"

নবীজি (ﷺ) মৃত্যুর আগে সাহাবীদের অনেক কিছুই বলে গিয়েছিলেন। সেই সব কথার মধ্যে একটা ছিল, উম্মে আইমানের কথা। বলেছেন, "তোমরা উম্মে আইমানের যত্ন নিবে, তিনি আমার মায়ের মত। তিনিই একমাত্র নারী, যিনি আমাকে জন্ম থেকে শেষ পর্যন্ত দেখেছেন। আমার পরিবারের একমাত্র সদস্য, যিনি সারাজীবন আমার পাশে ছিলেন।"

সাহাবীরা সেই কথা রেখেছিলেন। গায়ের রং নয়, এক সময়ের কোন ক্রিতদাসী নয়, তাঁর পরিচয় তিনি যে নবীর আরেক মা। মায়ের মতোই তাঁরা, এই বৃদ্ধা নারীকে ভালোবেসে আগলে রেখেছিলেন।

সূত্র: ইবনে হিশাম ও শেখ ওমর সুলাইমান।
#সংগৃহীত:

হযরত জিবরাঈল (আ:) ২৪ হাজার বার দুনিয়াতে হুজুর (সা:) এর দরবারে এসেছিলেন। এক সাক্ষাতে হুজুর (সা:) জিবরাঈল (আ:) কে জিজ্ঞাসা...
21/09/2023

হযরত জিবরাঈল (আ:) ২৪ হাজার বার দুনিয়াতে হুজুর (সা:) এর দরবারে এসেছিলেন।

এক সাক্ষাতে হুজুর (সা:) জিবরাঈল (আ:) কে জিজ্ঞাসা করেছিলেন,
হে জিবরাঈল!
আমার ইন্তেকালের পরে তুমি কতবার দুনিয়াতে আসবে?

তিনি বললেন,
১০ বার আসব এবং প্রতিবারই একটি করে জিনিস তুুলে নেব ।

তুলে নেওয়ার দশটি জিনিস হলঃ

💎 ১. বরকত তুলে নেয়া হবে ।

💎 ২. এবাদত থেকে মজা তুলে নেয়া হবে

💎 ৩. পরস্পর মহব্বত তুলে নেয়া হবে ।

💎 ৪.লজ্জা তুলে নেয়া হবে।

💎 ৫. হক বিচার তুলে নেয়া হবে।

💎 ৬. ছবর (ধৈর্য্য) তুলে নেয়া হবে।

💎 ৭. আলেম থেকে সত্য কথা তুলে নেয়া হবে অর্থাৎ একদল আলেম জানা সত্ত্বেও হক কথা বলবে না।

💎 ৮. ধনীদের সৎ সাহস উঠিয়ে নেয়া হবে।

💎 ৯. ঈমানদার থাকবে না / ঈমান উঠিয়ে নেয়া হবে ।

💎 ১০. ক্বারীদের কাছ থেকে কোরআনের তেলোয়াত তুলে নেয়া হবে / অর্থাৎ কোরআনকে উঠিয়ে নেয়া হবে ।

হে মানুষ তুমি ভয় কর সেদিনকে, ভুল পথ থেকে সরে দাড়াও সঠিক আলোয় জীবন গড় ……..

আল্লাহ-পাক সবাইকে সঠিক পথে চলার তৌফিক দান করুক (আমিন)।

সারা বিশ্বের ৫ জন লোক কাবা'শরীফে বিনা অনুমতিতে প্রবেশ করতে পারবেন। তার মধ্যে আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী সাহেব একজন, আল...
15/08/2023

সারা বিশ্বের ৫ জন লোক কাবা'শরীফে বিনা অনুমতিতে প্রবেশ করতে পারবেন। তার মধ্যে আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদী সাহেব একজন, আলহামদুলিল্লাহ!

আল্লামা সাঈদী সাহেবেরর চট্রগ্রামে প্রথম মাহফিলে প্রথম বছর সুরা ফা'তিহার তাফসির শুনে ৪৬ জন অমুসলিম ইসলাম গ্রহন করেছিলো!

আল্লামা সাঈদী বিশ্বের ৫২টি দেশে কোরানের তাফসির মাহফিল করেছেন!

আল্লামা সাঈদী ১৯৭৪ সাল থেকে প্রতি বছর পবিত্র হজ্ব পালন করেছেন!

কাবা শরীফের ইমাম যিনি আল্লামা সাঈদীর কপালে চুমু খেয়েছিলেন!

সৌদিবাদশাহর আমন্ত্রনে আল্লামা সাঈদী স্বয়ং কাবা ঘরের ভিতরে প্রবেশ করেছিলেন!

একবার সৌদিতে সারাবিশ্বের বাছাই করা এক হাজার আলেমদের নিয়ে যের যবর পেশ ছাড়া কোরআন প্রতিযোগিতা হয়েছিলো, সেখানে আল্লামা সাঈদী সর্বোচ্চ ৯৯ নম্বর পেয়ে প্রথম হয়েছিলেন!

আজ সেই কোরআনের পাখি আর এই পৃথিবীতে নেই😭
ইন্না-লিল্লাহি ওয়া-ইন্না ইলাইহি রাজিউন।😭😭
আপনি রয়ে যাবেন বিশ্বের সমস্ত মুসলমানদের অন্তরে!
আল্লাহ আপনাকে জান্নাতের উঁচু মাকাম দান করুন,
আমিন ইয়া রব 😭😭🤲

আলহামদুলিল্লাহ, আমি ধন্য কারণ আমি এমন নেতাকে অনুসরণ করি।
Muzzammal Hoq Mozumder 🤲

হায়াতে জিন্দেগী থাকতেই মৃত্যুর পরে নেকি পাওয়ার ব্যবস্থা করে যেতে হবে। আপনি চলে গেলে আপনার কথা মনে করে আপনার কাছে নেকি ...
28/07/2023

হায়াতে জিন্দেগী থাকতেই মৃত্যুর পরে নেকি পাওয়ার ব্যবস্থা করে যেতে হবে। আপনি চলে গেলে আপনার কথা মনে করে আপনার কাছে নেকি পাঠানোর মানুষ খুবই কম থাকবে।

সুবহানআল্লাহ 💓আল্লাহ কত নিখুঁতভাবেই না আমাদের তৈরী করেছেন।
15/07/2023

সুবহানআল্লাহ 💓

আল্লাহ কত নিখুঁতভাবেই না আমাদের তৈরী করেছেন।

আরাফার দিনের দোয়া:
27/06/2023

আরাফার দিনের দোয়া:

18/06/2023

*জিলহজের ১০ দিনের জিকির সবাই*
*বেশি বশি পড়ব ইনশাআল্লাহ*।

*১ঃ সুবহানাল্লাহ। আলহামদুলিল্লাহ। লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ। আল্লাহু আকবার।*

*২ঃ সুবহানাল্লাহি ওয়া বিহামদিহি, ওয়া সুবহানাল্লাহিল আযীম*।

*৩ঃ লা হাওলা ওয়ালা কুউয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।*

*৪ঃ আস্তাগফিরুল্লাহা ওয়া আতুবু ইলাইহি।*

*৫ঃ আল্লাহুম্মা সাল্লি ওয়া সাল্লিম আলা নাবিয়্যিনা মুহাম্মাদ ﷺ*

*৬ঃ লা ইলাহ ইল্লাল্লাহু ওয়াহদাহু লা শারীকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া লাহুল হামদু ওয়া হুয়া আলা কুল্লি শাইয়িন কাদীর।*

*৭ঃ হাসবিয়াল্লাহু লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু, আলাইহি তাওয়াক্কালতু ওয়া হুয়া রাব্বুল আরশিল আযীম।*

*৮ঃ আল্লাহুম্মাজ আলনী মিনাত তাউয়াবীনা ওয়াজআলনী মিনাল মুতাতাহহিরীন।*

*৯ঃ লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নী কুনতু মিনায যলিমীন*।

*আল্লাহ আমাদের সবাইকে সঠিকভাবে আমল করার তৌফিক দান করুন আমিন*
🤲🤲🤲

02/06/2023

থামবেন না এবং ছড়িয়ে দিন ।এই সুন্দর কোরআনের তেলওয়াত যে কেউ আপনার কারনে এটা শুনবে সে সদকা পাবে।

أفلا ينظرون الى الإبل كيف خلقتতারা কি উটের দিকে দেখে না, কিভাবে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে?উট নোনা পানি পান করতে পারে, এমনকি...
29/05/2023

أفلا ينظرون الى الإبل كيف خلقت

তারা কি উটের দিকে দেখে না, কিভাবে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে?

উট নোনা পানি পান করতে পারে, এমনকি মৃত সাগরের পানিও। এতে তার রক্তচাপ বাড়ে না। কারণ, তার কিডনি পানিকে ফিল্টার করে, যাতে সে তা তাজা পান করতে পারে। কাজেই তার কিডনি লবণ থেকে পানি আলাদা করে দেয়।

উট কাঁটা খেতে পারে। এতে তার পাকস্থলী ও অন্ত্রের কোনো ক্ষতি হয় না। কারণ, তার লালা এসিডের মত, যা কাঁটা গলিয়ে দেয়। পরে সে ওই কাঁটা রুটি ও আটার মতো খেয়ে ফেলে। এজন্য হাতে পায়ে কাঁটা ফুটলে আরব বেদুইনরা সেখানে উটের লালা লাগিয়ে দেয়। এবং সেই কাঁটা গলে বেরিয়ে আসে।

উটের চোখের পর্দা দুটি। একটি পাপড়ির পর্দা এবং অন্যটি মাংসের। এজন্য মরুভূমির ধূলিকণার মধ্যে চলতে পারে এবং তার চোখের ক্ষতি হয় না। কারণ সে তখন স্বচ্ছ পাপড়ির পর্দা বন্ধ করে দেয়।

উট তার দেহের তাপমাত্রা পরিবর্তন করতে পারে। বরফঢাকা জমিতে থাকলে সে তার তাপমাত্রা বাড়াতে পারে এবং উত্তপ্ত মরুভূমিতে থাকলে সে তার তাপমাত্রা কমাতে পারে।

أفلا ينظرون الى الإبل كيف خلقت

তারা কি উটের দিকে দেখে না, কিভাবে তাকে সৃষ্টি করা হয়েছে। [সূরা আল-গাশিয়াহ:১৭]

সুবহানাল্লাহ!

Address

Srimangal
Sylhet

Telephone

+8801670520876

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Real lifestyles of human posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Real lifestyles of human:

Videos

Share

Category