Md Johir Ahmed Page

Md Johir Ahmed Page আসসালামু আলাইকুম,
•{মহান আল্লাহ আপনার উপর শান্তি ও রহমত বর্ষন করুন}‌‌‌•

চাঁদার হাত বদল হয়েছে,চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নী।
28/01/2025

চাঁদার হাত বদল হয়েছে,
চাঁদাবাজি বন্ধ হয়নী।

28/01/2025

মনোমুগ্ধকর তারানা

13/01/2025
প্রীয়, মাদরে ইলমী এর সালানা জলসায়সকলের দাওয়াত
13/01/2025

প্রীয়,
মাদরে ইলমী এর সালানা জলসায়
সকলের দাওয়াত

06/01/2025

আসসালামু আলাইকুম

16/06/2024

দেশ- দেশের বাহিরে অবস্থানরত সকল
মুসলিম উম্মাহকে জানাই পবিত্র ঈদুল আযহার
শুভেচ্ছা ও ঈদ মোবারক।

24/04/2024

Active✅ আছি ✅✅
দ্রুতো ফলো দিন রকেটের গতিতে ফলো ব্যাক দিচ্ছি ৷
💯 Follow Back to Back💯

09/04/2024

ক্ষমাশীলদের দলে আমি গুনাহগারকে শামিল রেখ মাওলা!

31/03/2024

রাব্বে কারীম, মাহে রমজানের
উসিলায় সকল মুসলিম উম্মাহকে
ক্ষমা করে দাও।

28/03/2024

✍️ডিভোর্সের আগে শ্বশুর বাড়ি জেলখানা মনে হতো, ডিভোর্সের পরে এখন নিজের বাড়িই দোজখের মত লাগছে। (নাম না প্রকাশে এক ডিভোর্সি নারীর কথা।)
পরিস্থিতি যেমনই হোক, ডিভোর্স কখনো সুখ দেয় না!! কমপক্ষে কোন মেয়ে সুখী হতে পারে না।
এক ডিভোর্সি নারীর বাস্তব জীবনী😭
জানিনা, আমি কেন লিখছি। হয়তো এজন্য কারণ আমি চাই আর কেউ আমার মতো ভুল না করুক। হয়তো এজন্য কারণ আমি চাই ঠুনকো কারণে সংসারগুলো ভেঙে না পড়ুক।
আমি ঊনিশ বছর বয়সী একজন নারী। আমাদের বিয়ে হয়েছিল আমার পছন্দে। সংসারও টিকে ছিল দেড় বছর। আমাদের একটা ছেলেও আছে, ওর বয়স এক বছর।
আমার স্বামীর স্বভাব-চরিত্র সবই বেশ ভালোই ছিল। শুধু একটু জেদি । অবশ্য তাও সবসময় না, মাঝে মধ্যে। মানুষ ভাবে ওর বদ জেদের জন্যই বুঝি আজ এই অবস্থা, কিন্তু আমি জানি, আমাদের সমস্যার শুরুটা ওর দিক থেকে হয় নি।
সব সংসারেই তো টুকটাক কিছু সমস্যা থাকে। ওরকম আমাদের মধ্যেও মাঝে মাঝে ঝগড়া-ঝাটি হতো। কিন্তু ঝগড়া বাধলেই আমি তল্পিতল্পা গুছিয়ে বাপের বাড়ির দিকে হাঁটা দিতাম। বাপের বাড়িতে বোনরাও আসতো, আর ভাইরা তো ছিলই। ওদের কাছে কেঁদেকেঁটে সব বলতাম। তখন সবাই ওকে ফোন করে বেশি কথা শোনাত। আমার ছোট বোন তো রীতিমত অপমান করত!
আমার কাছেও মনে হতো, ঠিকই আছে। কত বড় সাহস, আমার সাথে লাগতে আসে। আমাকে নিজের মতো চালাতে চায়। আমার মধ্যে কেমন একটা জেদ কাজ করতো। ওর কাছে ছোট হব, ওর কাছে নিজের ভুল স্বীকার করব, মাফ চাইব, এটা ভাবতেই পারতাম না। উল্টো বড় গলা করে বলতাম, “ডিভোর্স দাও! তোমার মতো লোকের সাথে কে সংসার করে?”
তবে, ডিভোর্স আমি কখনোই মন থেকে চাইনি। ওটা ছিল মুখের কথা। ওর সামনে ছোট হওয়ার চাইতে ডিভোর্স চাওয়াই আমার কাছে সঠিক মনে হতো।
একদিনের কথা এখনও মনে পড়ে। সেদিন ছোট একটা ব্যাপার নিয়ে তর্ক করতে করতে দুজনেই খুব উত্তেজিত হয়ে পড়েছি। রাগে আমার শরীর কাঁপছে। যা মুখে আসছে তাই বলছি। তুই-তোকারি, গালিগালাজ, অপমান কিচ্ছু বাদ যায়নি। এক পর্যায়ে সহ্যের বাঁধ ভেঙে ও আমার গায়ে হাত তুললো!
এর আগে কিংবা পরে কখনোই ও আমার গায়ে হাত তুলেনি। কিন্তু ঐ একটা থাপ্পড়, ওটাই যথেষ্ট ছিল।
আমি বাপের বাড়ি চলে গেলাম। আর হ্যাঁ বরাবরের মতো এবারও আমি নিজের দোষের দিকটা না বলে খালি ওর দিকটাই বলে গেলাম। মানুষের দোষ দিয়ে আর কী লাভ! সবাইকে যা বলেছি, সেটার উপর ভিত্তি করেই তারা বিচার করেছে।
পরিবারের সবাই বললো, এমন ছেলের সাথে সংসার করার কোনো দরকার নাই। মামলা ঠুকে দাও।
আমি সবার পরামর্শে মামলা করলাম।
ওর নামে নারী নির্যাতনের কেইস করা হল। খুব দ্রুতই ওকে পুলিশ ধরে নিয়ে গেল। ওর পরিবার থেকে মুরুব্বিরা এসে বার বার অনুরোধ করল, আমি যেন এই কেইস তুলে নিই।
ভেতরে ভেতরে আমিও চিন্তা করতাম, আচ্ছা, আমার স্বামী কি আসলেই জালেম? ও কি কোনদিন নিজে থেকে আমার গায়ে হাত তুলেছে? আমি যদি ওকে এত খারাপ কথা না শোনাতাম, তাহলে কি ও আমার গায়ে সেদিন হাত তুলতো?
আমার বাবা মা আমাকে বুঝিয়েছিল, আমি যদি এতকিছুর পর ফিরে যাই, তাহলে ও ভাববে, আমি বুঝি অসহায়। আমাকে আরো পেয়ে বসবে। আমার উপর ইচ্ছামত ছড়ি ঘুরাবে। একবার গায়ে হাত তুলেছে মানে বার বার একই কাজ করবে। কাজেই নিজে থেকে ফিরে যাওয়ার তো প্রশ্নই আসে না।
কিন্তু আমার মনের ভেতর কে যেন চিৎকার করে বলতো, ও তো এমন লোক না। তবে ও যেদিন আমার গায়ে হাত তুলেছিল, সেদিনই হাত জোড় করে আমার কাছে মাফ চেয়েছিল। এসব ভেবে ভেবে আমি মামলা তুলে নিলাম। তবে ওর কাছে ফেরত গেলাম না।
কিছুদিন পর দুই পরিবার থেকে বিচার-সালিশ হল। সবার কাছে ও দোষী প্রমাণিত হল। সবাই ওকে নানা কথা বোঝাল, উপদেশ দিল। তারপর আবার সংসার শুরু করলাম।
এর পরের কয়েক মাস ভালোই চলছিল, কিন্তু হুট করে আবার কী একটা নিয়ে আমাদের ঝগড়া বেধে গেল। ব্যস, কাপড় চোপড় গুছিয়ে আবার আমি বাপের বাড়ি গিয়ে উঠলাম। এর মধ্যে শুনলাম ও নাকি খুব অসুস্থ ! আমি বাসায় ফিরতে চাইলে আমার পরিবার বললো, এভাবে একটা ঝগড়ার পর একা একা ফিরলে সেটা ভালো দেখায় না। আর আমার বোনদের কথা ছিল, ওসব অসুস্থ-টসুস্থ কিছু না, সব বাহানা!
আমরা চাচ্ছিলাম ঐ পক্ষ থেকে কিছু আত্মীয়-স্বজন এসে ওর ভুল স্বীকার করে আমাকে হাতেপায়ে ধরে নিয়ে যাক। কিন্তু এবার কেউই আসলো না।
এরও কিছুদিন পর ও আমাকে ডিভোর্স লেটার পাঠিয়ে দিল। ডিভোর্স লেটার দেখে আমাদের পরিবারের সবাই খুব খেপে গেল। কতবড় সাহস, মেয়েকে এত কষ্টে রেখেছে, তার উপর ডিভোর্স লেটার পাঠায়।
সবার কথায় আমার কাছেও মনে হলো, ঠিকই তো, কত বড় সাহস! আমাকে ডিভোর্স দিতে চায়? ওর সব ভুলগুলো চোখের উপর ভাসতে লাগলো। মা বাবা মনে করিয়ে দিলো, ও হলো সেই ছেলে যে কিনা আমার গায়েও হাত তুলেছে।
প্রতিশোধের আগুনে জ্বলতে জ্বলতে আমিও ঠিক করলাম, এবার ডিভোর্সই দেব। কে চায় এমন ফালতু লোকের সংসার করতে? কোর্টে গিয়েও ওকে হেনস্থা করার চেষ্টা করলাম। আমার মাসিক খরচ বাড়িয়ে একটা আকাশ ছোঁয়া অংক দাবি করলাম! আমি চাচ্ছিলাম ওর যেন দেয়ালে পিঠ ঠেকে যায়। যেন নিজে থেকে আমার কাছে এসে আবার সংসার করতে চায়।
আসলে ডিভোর্স হোক আমি কখনোই চাই নি৷ কিন্তু জিদ আমাকে খেয়ে নিচ্ছিল। আগ বাড়িয়ে ওকে ডিভোর্স তুলে নিতে বলা আমার পক্ষে অসম্ভব! ওর কাছে ছোট হওয়া আমি মানতেই পারি নি।
কিন্তু আশ্চর্য ব্যাপার, ও আমার আকাশ ছোঁয়া সমস্ত দাবি মেনে নিলো। আমাদের ছেলেকে আমি পেয়ে গেলাম। ভরণপোষণ, মাসিক খরচ, ওর সম্পত্তি সব! বিনিময়ে ও পেলো শুধু ডিভোর্স।
আমাদের ডিভোর্স হয়েছে আজ সাড়ে তিন বছর। ও আবারও বিয়ে করেছে। সুখেই আছে বোঝা যায়। আসলে ওর মতো নির্ঝঞ্ঝাট স্বামীকে নিয়ে মেয়েরা হয়তো সুখেই থাকবে।
এখন আমার নিজের কথা ভেবে আফসোস হয়। মানুষের মুখের কথা কখনো কখনো ছুরির চেয়েও ধারালো হতে পারে। ও আমাকে একবার থাপ্পড় মেরেছিল ঠিকই, কিন্তু আমি কথার তীরে ওকে ছিন্ন-বিছিন্ন করে ফেলতাম। শারীরিক নির্যাতন করিনি সত্যি, কিন্তু মানসিকভাবে কষ্ট দিতাম।
এসব কথা আমার মা বাবাকে কখনোই বলা হয় নি। নিজের দোষের কথা মানুষ কতটাই বা বলে!
মাঝে মাঝে ভাবি, ইশ, আমার পরিবার যদি একটু নিজে থেকে বুঝে আমাকে সংসার করার উপদেশ দিতো। যখন আমি ওর কাছে ফিরে যেতে চাইতাম, তখন ওর খারাপটা না বলে যদি একটু ভালো দিকগুলোর কথা মনে করাতো!
আমি যদি নিজের জিদ নিয়ে পড়ে না থেকে, একটু ওর কাছে নত হতাম! তাহলে হয়তো আজ আমাকে এই দিন দেখা লাগতো না। ডিভোর্সের আগে শ্বশুর বাড়ি জেলখানা মনে হতো, ডিভোর্সের পরে এখন নিজের বাড়িই দোজখের মত লাগছে।
আজ আমার ভাইবোন বন্ধুবান্ধব সবার নিজেদের সংসার আছ কিন্তু ছোট্ট ভুলে সব শেষ হয়ে গেছে। তাই দোয়া করি আর কারো সাথে যেন এমন না হয়।🙏

©

23/03/2024

Active আছি✅🌻🌹
🌹💚🥀𝐅𝐨𝐥𝐥𝐨𝐰 দিয়ে Comment করুন💘
💮𝐅𝐨𝐥𝐥𝐨𝐰 𝐛𝐚𝐜𝐤 দিবো🌴🌴
🌼🌼ইনশাআল্লাহ 🌺🌺

আসসালামু আলাইকুম,
•{মহান আল্লাহ আপনার উপর শান্তি ও রহমত বর্ষন করুন}‌‌‌•

20/03/2024

‘হে ঈমানদারগণ, তোমাদের উপর রোজা ফরজ করা হয়েছে। যেমন ফরজ করা হয়েছিলো তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের উপর। যেন তোমরা পরহেজগারি অর্জন করতে পার’: আল কুরআন। ‘রোজাদারের মুখের দুর্গন্ধ আল্লাহর কাছে মেশকের চেয়ে বেশী ঘ্রানযুক্ত’: আল হাদিস

14/03/2024

রমজান মাসের সবচেয়ে প্রতিক্ষিত মূহুর্ত হলো ইফতার।

রোযা মুসলমানদের ধৈর্য্যের পরীক্ষা নেয় আর ইফতার মুসলমানদেরকে আর্শীবাদে পূর্ণ করে।

ইফতারের অতি সুন্দর মুহুর্তে রোজা ভাঙ্গার সময় আল্লাহ রাব্বুল আলামীন রোযাদারের গুনাহ মাপ করে দেন।

ইফতারের মুহুর্তটা সবচেয়ে মঙ্গলময় মুহুর্ত। তাই এই সময়টাতে মহান আল্লাহর কৃপা পাওয়ার জন্য চেষ্টা করুন ।

পবিত্র রমজান মাস ক্ষমার মাস। আর ইফতারের আগমূহুর্তে আল্লাহ তায়ালা বান্দার দোয়া কবুল করে। তাই ইফতারের সময় মহান রবের কাছে বেশি করে দোয়া করুন।

রমযান মাসে একজন মুসলিমের নিকট ইফতার সবচেয়ে আনন্দময় মুহুর্ত। এসময় অভাবীকে আপনার খাবার শেয়ার করুন এবং সকলের মাঝে মানবতা ছড়িয়ে দিন।

ইফতারের সময়টা সবচেয়ে বরকতময় সময়গুলোর মধ্যে একটা। ইফতারের সময় শেষ হওয়ার আগে এই সময়ে আলাহর নিকট মন খুলে প্রার্থনা করুন ।

13/03/2024

Active আছি✅🌻🌹
🌹💚🥀𝐅𝐨𝐥𝐥𝐨𝐰 দিয়ে Comment করুন💘
💮𝐅𝐨𝐥𝐥𝐨𝐰 𝐛𝐚𝐜𝐤 দিবো🌴🌴
🌼🌼ইনশাআল্লাহ 🌺🌺

আপনি হয়তো ভাবছেন!ইনি আরবের কোন বিশাল শাইখ!! ইউনিভার্সিটির বয়োবৃদ্ধ  প্রফেসর!!নাহ, তিনি আরব মুলুকের কেউ নন। বরং বঙ্গদেশের...
23/02/2024

আপনি হয়তো ভাবছেন!
ইনি আরবের কোন বিশাল শাইখ!! ইউনিভার্সিটির বয়োবৃদ্ধ প্রফেসর!!

নাহ, তিনি আরব মুলুকের কেউ নন। বরং বঙ্গদেশের এক হীরকখণ্ড!

কে তিনি!?
তিনি কানাইঘাটের উজ্জ্বল নক্ষত্র।
জালালাবাদের দীপ্তিমান এক সূর্য।
দারুল উলুম কানাইঘাটের রত্ন।
দারুল উলুম দেওবন্দের আলোকময় চন্দ্র।

তিনি হাজারো আলেমের উস্তাদ!
তিনি আলেম গড়ার কারিগর।
তিনি একজন দরদী মালী।
তিনি একজন আদর্শ রাহবার।

তিনি একজন প্রাজ্ঞ হাদীস বিশারদ।
তিনি একজন বিজ্ঞ মুফাসসিরে কুরআন।
তিনি একজন বিদগ্ধ আরবি সাহিত্যিক।

তিনি একজন গুমনাম বুযু্র্গ।
তিনি একজন একজন প্রচারবিমুখ সুফী।তিনি তৃষ্ণার্ত কলবের পিপাসা নিবারণ করেছেন শাইখ নুরুদ্দীন গহরপুরীর কাছে।
তিনি রিয়াজত-মুজাহাদা করতে করতে ইজাযত পেয়েছেন তাঁর থেকে।

তিনি পড়েছেন শতাব্দীর স্মারক দারুল উলুম কানাইঘাট, উম্মুল মাদারিস মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারী, ও চেতনার বাতিঘর দারুল উলুম দেওবন্দে।

তাঁর উস্তাদদের মধ্যে অন্যতম হলেন; দারুল দেওবন্দের শাইখুল হাদীস, মাওলানা নাসির খান সাহেব রাহিমাহুল্লাহ, দারুল উলুম দেওবন্দের সাবেক শাইখুল হাদীস মাওলানা সাঈদ আহমদ পালনপুরী, আমীরে হেফাজত মাওলানা শাহ আহমদ শফী রাহিমাহুল্লাহ, মুসলিম উম্মাহর অবিসংবাদিত রাহবার মাওলানা সায়্যিদ আরশদ মাদানী হাফিযাহুল্লাহর, সর্বজন শ্রদ্ধেয় বরেণ্য বুজুর্গ, মাওলানা মুহাম্মদ বিন ইদরীস হাফিযাহুল্লাহ, বাতিলের আপোষহীন অকুতোভয় সৈনিক মাওলানা আলীমুদ্দীন দূর্লভপুরী হাফিযাহুল্লাহ।

তিনি মুহসিনিয়া সুরইঘাট, দারুল উলুম কানাইঘাট, জামিআ আঙ্গুরা, নাজির বাজার মাদারাসা সহ অনেক মাদরাসার মুহাদ্দিস/শাইখুল হাদীস /মুহতামিম হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। করে চলছেন!

তিনি ছিলেন জামিয়া শারইয়্যাহ মালিবাগ ঢাকার স্বনামধন্য মুহাদ্দিস। সেখানে হাদীস অধ্যাপনা করেছে অত্যন্ত দক্ষতা সুনামের সাথে।

যাকে কাজী মুতাসিম বিল্লাহ রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন "কিতাবের পোকা"।
যাকে মাওলানা নূর হুসাইন কাসিমী রাহিমাহুল্লাহ বলেছেন জামে তিরমিজির অসম্পূর্ণ ব্যাখ্যাগ্রন্থ "মাআরিফুস সুনানে"র তাকমিলা লেখার যোগ্যতাে অধিকারী ব্যাক্তিত্ব।

তার যোগ্য ছাত্রদের মধ্যে রয়েছেন।
জামিআতুল উলুমিল ইসলামিয়া ঢাকার মুহাদ্দিস, বিদগ্ধ হাদিস বিশারদ ও লেখক
মাওলানা শাইখ আবদুল মতিন হাফিযাহুল্লাহ

মালিবাগ মাদ্রাসার মুহাদ্দিস মাওলানা আবু সাবের আবদুল্লাহ,

মাওলানা ডক্টর মুশতাক আহমদ ঢাকা

মাওলানা ইয়াহইয়া মাহমুদ হাফিযাহুল্লাহ প্রমুখ।

তিনি আশির দশকে ঢাকার ঐতিহ্যবাহী মালিবাগ মাদরাসার অধ্যাপনা ছেড়ে নিজ এলাকায় কাফিয়া পর্যন্ত একটি মাদরাসায় চলে এসেছেন শুধু এলাকায় ইলম ও দ্বীন চর্চার কথা ভেবে।
কাফিয়া থেকে দাওরায়ে হাদীসে উন্নীত করেছেন। ইলমপিপাসুরা এখন এখানে ভীড় জমাচ্ছে। মুহসিনিয়া সুরইঘাট নামে আজ যেটি গর্বের সাথে দাড়িয়ে আছে।

কে তিনি
তিনি উস্তাযুল আসাতিযা, খলীফায়ে গহরপুরী, শাইখুল হাদীস মাওলানা শফীকুল হক সুরইঘাটী হাফিযাহুল্লাহ। সিলেটের কানাইঘাট উপজেলার সুরইঘাট এলাকায় তাঁর বাড়ী।

আমরা জীবিত থাকতে যোগ্যদের কদর করি না। তাদের থেকে উপকৃত হই না। উল্টো বিরোধিতা করি। সমালোচনা করি। গালাগালি করি। কিন্তু, মৃত্যুর পর ঠিকই হাহুতাশ করি।আফুসস করি।লেখালেখি করি। তখন আফসুস কে লাভ কী.!?

আসুন!
এই বরেণ্য আলেমের কাছ থেকে জীবিত থাকতে উপকৃত হওয়ার চেষ্টা করি। যথোপযুক্ত কদর করি।

আল্লাহ তাকে পূর্ণ সিহহত, ইফফত ও আফিয়াত দান করুন।
দীর্ঘ নেক হায়াত দান করুন। তাঁর ইলম থেকে উপকৃত হওয়ার তাওফিক দান করুন।
কপি...

Address

Sylhet

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md Johir Ahmed Page posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Md Johir Ahmed Page:

Videos

Share