Jahir Ahmed Maruf

Jahir Ahmed Maruf Jahir Ahmed Maruf, (B.com.MBA(NU)
(Assistant Teacher) Moslom Uddin Khan Academy. Golapgonj Sylhet

23/11/2024
ইদানিং মানুষ ---আত্মসম্মানের নামে ইগো বাড়িয়ে নিচ্ছে, সহজ থেকে ক্রমশঃ কঠিন হয়ে উঠছে। আবেগ লুকাতে গিয়ে প্রিয় মানুষ হারাচ্ছ...
31/10/2024

ইদানিং মানুষ ---
আত্মসম্মানের নামে ইগো বাড়িয়ে নিচ্ছে,
সহজ থেকে ক্রমশঃ কঠিন হয়ে উঠছে।
আবেগ লুকাতে গিয়ে প্রিয় মানুষ হারাচ্ছে,
কষ্ট পাচ্ছে কিন্তু কাঁদতে পারছে না। কারণ সেল্ফ রেসপেক্ট নয়, ইগোতে আটকে যাচ্ছে।

ব্যাক্তিত্ব দেখাতে গিয়ে অহংকারী হচ্ছে, একটার বেশি দুটো কথা নেই তাই নিজেই নিজেকে একটা শক্ত খোলের মধ্যে বন্ধ করে ফেলছে।

স্মার্ট হতে গিয়ে অশ্লীল হচ্ছে, সহবৎ- সংস্কৃতি-রুচি-আচার-নিয়ম- শালীনতা সবকিছুকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে যুগেরও আগে এগিয়ে থাকার চেষ্টায় অহেতুক মরীচিকায় ফাঁসছে।

স্ট্রেইট ফরওয়ার্ড সাজতে গিয়ে অভদ্র হচ্ছে,
উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম ব্যবহার করে নিজেকে শিক্ষিত দাবী করছে। আদপে ভিত্তিহীন যুক্তিহীন অশিক্ষিত হয়ে থাকছে।

দশ টাকা রোজগারের যোগ্যতা তৈরী হওয়ার আগেই হাতে দশ হাজার টাকা এসে যাওয়ায় নিজেকে ধনকুবের ভেবে নেওয়া মানুষ আসলে ফানুসে পরিণত হচ্ছে।।

এতো কিছু হতে থাকলে কী আর মানুষ হয়ে ওঠা হয়? মানুষের মতো দেখতেই হয়.... দিনশেষে 'মানুষ' হতেই ভুলে যায়। অন্যের সাথে বাদ-ই থাক...
কাম-ক্রোধ-লোভ-ঈর্ষা-মদ-মাৎসর্যে মত্ত উন্মত্ত দু-পেয়ো প্রাণীগুলো নিজেকে নিজেই চেনে না-বোঝে না-জানে না ধরণের অপাংক্তেয় অমানুষ হয়েই প্রমাণ করে।
তাই তো এখন মানুষের ভীড়ে 'মানুষ' মেলে না সহজে।
আল্লাহ্ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন,
(সংগৃহীত)

বাস্তব কিছু কথা.....✍✍✍যে মানুষটাকে আপনি আজ খুব বাজে ভাবে ঠ'কালেন! সে মানুষটা আপনাকে অ'ভিশাপ দিক বা না দিক, আপনিও একদিন ...
31/10/2024

বাস্তব কিছু কথা.....✍✍✍
যে মানুষটাকে আপনি আজ খুব বাজে ভাবে ঠ'কালেন! সে মানুষটা আপনাকে অ'ভিশাপ দিক বা না দিক, আপনিও একদিন খুব বাজে ভাবে ঠ'কে যাবেন, হয়তো অন্য কারো কাছে নয়তো অন্য কোনো ভাবে, তবে ঠকে আপনি অবশ্যই যাবেন, কারণ! বাস্তবতা হচ্ছে-- তার থেকে আপনার মুক্তি মিললেও, তার রুহের হায় থেকে কখনোই আপনার মুক্তি মিলবে না;

কাউকে বিনা কারণে অ'ন্যায়ভাবে আ'ঘাত করলে, কারো সাথে বে'ঈমানী কিংবা প্র'তারণা করলে সাময়িকভাবে আপনি নিঃসন্দেহে ভালো থাকবেন, তবে বেশি দিন ভালো থাকবেন না, জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত তো কখনোই নয়, আর ওপারের কথাটা না হয় না-ই বা বললাম;

বিশ্বাস ভাঙ্গার প্রতিযোগিতায় আপনি খুব দক্ষতার সহিত কারো বিশ্বাস ভা'ঙ্গছেন? আপনার দেওয়া দুঃ'খ - ক'ষ্টে প্রার্থনায় বসেও কেউ চোখের জল ফেলছে?
প্রস্তুত থাকুন আজ না হয় কাল আপনার বিশ্বাসও কেউ না কেউ ভা'ঙ্গ'বে, আপনার চোখের জলও কেউ না কেউ ফেলবে, ইচ্ছেকৃত ভাবে আপনি কারো ক্ষ'তিসাধন করলে আপনার ক্ষ'তিও কোনো না কোনো ভাবে হবেই, অন্যের দূ'র্বলতা, সরলতা কিংবা ভালোবাসার সুযোগ নিয়ে আপনি যা যা অ'ন্যায় করবেন, গোলাকার এই পৃথিবীতে ঘুরে ফিরে তার সবটাই ফিরে পাবেন, শুধু সময়ের অপেক্ষা মাত্র;

আপনার অ'ন্যায়, অ'ত্যাচার, অ'বিচার, ব্য'ভিচার, অ'প'কর্ম, প্র'তারণা, ঠ'কানো, বে'ঈমানী
সব কিছু আপনি ভুলে যেতে পারেন, যার সাথে করেছেন সেও হয়তো কোনো দিন ভুলে যেতে পারে কিন্তু! প্রকৃতি কখনোই কোনো কিছু ভুলে না, তাই আপনার কর্ম ভালো হোক বা মন্দ! প্রকৃতি আপনাকে সেভাবেই সবটা ফিরিয়ে দিবে, ভালো কর্ম করলে ভালো, আর মন্দ কর্ম করলে মন্দ, সে যাইহোক না কেনো, তবে ফিরিয়ে আপনাকে অবশ্যই দিবে;

মনে রাখবেন! গোলাকার এই পৃথিবীতে ভালো মন্দ সব কিছুই ঘুরে ফিরে ফিরে আসে, মানুষের হিসাবে ভুল হলেও প্রকৃতির হিসাবে কখনোই ভুল হয় না, প্রকৃতি তার নিজস্বতায় সব কিছুর হিসাব খুব পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবেই রাখে, প্রকৃতি যে হিসাবে বড্ড পাকা, কর্মফল ভোগ না করিয়ে কখনো কাউকে ছাড়ে না;

জানেন তো? ইংরেজিতে Revenge of Nature বলে একটা কথা আছে! বাংলায় যাকে প্রকৃতির প্রতিশোধ বলে, কিন্তু! আমরা যখন ঠকে গিয়ে ঠকবাজ, প্রতারক, বেঈমান, বিশ্বাসঘাতক ও চরিত্রহীন মানুষ গুলোকে ভালো থাকতে দেখি, তাও আবার দিনের পর দিন, বছরের পর বছর কিংবা যুগের পর যুগ ধরে, তখন আমরা বলি-- Revenge of Nature বলে কিচ্ছু হয় না, কিচ্ছু না, ওটা শুধুমাত্র সান্ত্বনার বাণী, কিন্তু না, মোটেও তা ঠিক নয়, এগুলো আসলে আমাদের আঘাতে আঘাতে ক্ষতবিক্ষত হয়ে যাওয়া অশান্ত মনের অশ্রুকণা;

আসল কথা হচ্ছে -- আপনি সবাইকে ফাঁকি দিতে পারলেও প্রকৃতিকে কখনোই ফাঁকি দিতে পারবেন না, সবাই আপনাকে ছেড়ে দিলেও প্রকৃতি কখনোই আপনাকে ছেড়ে দিবে না, মনে রাখবেন! মানুষ যা পারে না প্রকৃতি তা খুব ভালো ভাবেই পারে, মানুষ যে হিসাব মিলাতে পারে না বলে, হিসাব খানি অপূর্ণ রয়ে যায়, প্রকৃতি সে হিসাব সময় মত কড়ায়গণ্ডায় মিলায়, মানুষ যে বিচারের ভার সৃষ্টিকর্তার হাতে ছেড়ে দিয়ে নীরবে নিভৃতে চোখের জল ফেলে সব সহ্য করে যায়, প্রকৃতি সে বিচারের সাজা এই দুনিয়াতেই ভো'গ করিয়ে নিয়ে যায়;

কাউকে অন্যায়ভাবে আ'ঘা'ত করা ছাড়ুন, ঠ'কিয়ে লাভবান হওয়ার চিন্তা বাদ দিন, প্র'তা'র'ণা করার মানসিকতার জলাঞ্জলি দিন, জীবনে এমন ভাবে বাঁচুন যেন আপনার দ্বারা কখনোই কারো ক্ষ'তি না হয়, আপনি যেন কখনো কারো দী'র্ঘ'শ্বা'সে'র কারণ না হন, জানেন তো? মানুষের দী'র্ঘ'শ্বা'স ভীষণ ভ'য়ং'ক'র, কারো দী'র্ঘ'শ্বা'সে'র কারণ হয়েছেন তো আপনার শা'স্তি অনিবার্য, তাই! জীবনে আর কাউকে পরোয়া করুন আর না করুন সৃষ্টিকর্তাকে পরোয়া করুন, মনে রাখবেন! তিনি ছা'ড় দিলেও ছে'ড়ে দেন না কখনো.!

ব্যর্থতা সফলতার আরেকটি ধাপমুসাররাত আবিরঅপরাহ্ উইনফ্রে। ছবি: সংগৃহীত‘দ্য অপরাহ্ উইনফ্রে শো’ আমেরিকার টেলিভিশনের ইতিহাসে স...
31/10/2024

ব্যর্থতা সফলতার আরেকটি ধাপ
মুসাররাত আবির

অপরাহ্ উইনফ্রে। ছবি: সংগৃহীত
‘দ্য অপরাহ্ উইনফ্রে শো’ আমেরিকার টেলিভিশনের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি প্রচারিত অনুষ্ঠান হিসেবে স্বীকৃত। শোটি উপস্থাপনা করেন বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় উপস্থাপক অপরাহ্ উইনফ্রে। এই মিডিয়া মোঘল দালাই লামা থেকে নেলসন ম্যান্ডেলা পর্যন্ত অসংখ্য আলোকিত ব্যক্তির সাক্ষাৎকার নিয়েছেন। তাঁর শো দেখে অসংখ্য মানুষ তাদের স্বপ্ন পূরণের অনুপ্রেরণা পেয়েছেন। বিভিন্ন সময়ে নারী ও তরুণদের উদ্দেশ্যে দেওয়া অপরাহ্ উইনফ্রের পরামর্শগুলো নিয়ে আজকের আয়োজন–

নিজের সেরাটা
আমার কাছে ভাগ্যের সংজ্ঞা হলো যখন প্রস্তুতির সঙ্গে সুযোগের দেখা মেলে। আমার দর্শন হলো যেকোনো অবস্থাতেই সব সময় নিজের সেরাটা দেওয়া। আমাদের প্রতিটি সেকেন্ড যথার্থভাবে কাজে লাগাতে হবে।

নিজ ক্ষমতার উৎস খুঁজুন
সত্যি কথাটা হলো, আমি নিজে জানি আমি কে! এবং কেবল আমিই জানি যে আমার সক্ষমতা কতটুকু। অনেকেই আমাকে বলেছিল যে আমার আর কোনো ক্ষমতা নেই। কিন্তু পরে আমি আমার ক্ষমতার উৎস খুঁজে বের করেছিলাম, যা আমাকে আরও সফল হতে সাহায্য করেছে। নিজের যোগ্যতায় নিজেদের ক্ষমতা অর্জন করে নিন। এমন কাজ খুঁজে বের করুন যেটায় আপনি নিজের সৃজনশীলতা কাজে লাগিয়ে খুশি থাকবেন।

সব দিন ভালো হবে না
আপনার জীবনের প্রতিটি দিন ছকে বাঁধা হবে না। এখন বা এই মুহূর্তে হয়নি বা হওয়ার সম্ভাবনা নেই এমন কিছু কাল হবে না, তার কোনো মানে নেই। কোনো কিছু ‘নেতিবাচক’ হওয়া মানে সেটা ‘না’ হয়; বরং সেটা হচ্ছে ‘এখন নয়’।

নিজ অন্তর্দৃষ্টি অনুসরণ করুন...

প্রতিটি মানুষ অন্তর্দৃষ্টি বিকাশ করতে পারে, কিন্তু সব মানুষ তার ভেতরের কণ্ঠ শুনতে পারে না। মানুষের অন্তর্দৃষ্টি একটি আশ্চর্যজনক হাতিয়ার। প্রথমে আপনাকে কীভাবে আপনার অন্তর্দৃষ্টি বিকাশ করতে হবে তা শিখতে হবে। যখন আপনি আপনার নিজের অন্তর্দৃষ্টি ব্যবহার এবং বিশ্বাস করতে শুরু করতে পারেন, তখন আপনি বুঝতে পারবেন যে আপনি এটি শুনতে পারেন এবং এটি নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে আপনাকে কীভাবে সাহায্য করতে পারে।
The Great Bangladesh
কৃতজ্ঞ থাকুন
কী পেয়েছেন বা পেতে পারতেন, তা চিন্তা না করে বরং যা পেয়েছেন, তা নিয়েই নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করে কৃতজ্ঞ হওয়া উচিত। অসন্তুষ্ট থাকার অভ্যাসের ফলে মানুষ অসুখী হয়। আপনার যা আছে তার জন্য কৃতজ্ঞ থাকুন; আপনি যদি আপনার কাছে যা নেই তা নিয়ে ভাবতে থাকেন, তবে কোনো কিছুই আপনার জন্য যথেষ্ট হবে না।

ভয়কে জয়
সাফল্যের জন্য ভয়কে জয় করুন। দিন শেষে প্রতিটি মানুষের লক্ষ্য থাকে নিজ নিজ জায়গা থেকে সফল হওয়া। তবে সফলতার দোরগোড়ায় পৌঁছানোর রাস্তাটা একদমই সোজা নয়। যে বিষয়টি আমাদের সফলতার পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে তা হলো, ভয়। রানীর মতো ভাবুন। একজন রানী কখনো ব্যর্থতা ভয় পায় না। ব্যর্থতা সফলতার আরেকটি ধাপ।

ভুল থেকে না শেখাটা অপচয়
মানুষমাত্রই ভুল করে। কিন্তু সেই ভুল নিয়ে পড়ে থাকলে চলবে না। ভুল থেকে শিক্ষা নিতে হবে। নিজের ভুলগুলো পাঠে পরিণত করুন এবং সেগুলো নিজেকে উন্নত করতে ব্যবহার করুন। ক্ষতে প্রলেপ না, ক্ষতগুলোকে জ্ঞানে পরিণত করুন।

সূত্র: ফোর্বস আজকের পত্রিকা

আজ থেকে ২০০ বছর পর আমার বাড়িতে, আমার ঘরে যারা বসবাস করবে, যারা আমার জায়গা জমি ভোগ করবে আমি তাদের চিনিনা। তারাও আমাকে চিন...
26/10/2024

আজ থেকে ২০০ বছর পর আমার বাড়িতে, আমার ঘরে যারা বসবাস করবে, যারা আমার জায়গা জমি ভোগ করবে আমি তাদের চিনিনা।
তারাও আমাকে চিনবেনা।
কারন তাদের জন্মের অনেক আগেই আমি কবরবাসি হয়ে যাব।
আর ততদিন মুছে যাবে আমার নাম নিশানা।
কবরটাও নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।
আমার সন্তানরা যতদিন বেঁচে থাকবে ততদিন তারা হয়ত মনে পড়লে দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলবে!

কিন্তু তাদের মৃত্যুর পর তাদের সন্তানরা তাদের যতটুকু মিস করবে আমাকে ততটুকু মিস করবে না।
হয়ত বাবার কবর জিয়ারত করে দোয়া করার সময় দাদার জন্যও একটু করবে।
কিন্তু তার পরের প্রজন্ম আর মনে রাখবেনা।

প্রায় ২০০ বছর আগে মারা গেছে আমার দাদার দাদা।
যিনি আমার পূর্ব পুরুষদের জন্য ঘর বাড়ি, জায়গা জমি রেখে গেছেন। একই বাড়ি, একই জায়গা জমি আমরা এখন ভোগ করছি।
কিন্তু উনার কবরটা কোথায় সেটা আমরা জানিনা।
হয়ত আমার দাদার পিতা জানতেন।
কিন্তু দাদার পিতা তো বেঁচে নেই, দাদাও বেঁচে নেই।

তবে সাত পাঁচ করে যে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন সেটা কবরে নিয়ে যেতে পারবেননা।
আর যাদের জন্য রেখে যাচ্ছেন তারা ও আপনাকে মনে রাখবেনা এটা নিশ্চিত!

অন্যের সম্পত্তি জবর দখল করে ভাবছেন আপনি জিতে গেছেন?
সুদ, ঘুষ, কমিশন বাণিজ্য করে সম্পদের পাহাড় গড়ে ভাবছেন আপনি জিতে গেছেন?
তাহলে আপনি আস্ত একটা বোকা !
এই শব্দটা ব্যবহার করার জন্য স্যরি!
ক্ষমা করবেন।
আমাদের সময় খুব কম! তাই এই সুদ, ঘুষ ,দুর্নীতি ক্ষমতার অপব্যবহার , সম্পত্তি নিয়ে বিবাদ ইত্যাদি । কোন লাভ নেই ভাইজান ।। সময় থাকা কালীন ভালো হয়ে কবরের খোরাক সংগ্রহ করুন ঐটাই বুদ্ধিমানের কাজ।। আসুন নিজেকে সৎ মানুষ হিসেবে তৈরি করি পরকালের জন্য পূর্ণতা সন্ধান করি।। ঐটাই আপনার জন্য প্রকৃত সম্পদ।।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে ক্ষমা করে দাও। আমিন. ( সংগৃহীত)
( কপি পুষ্ট )

ইতিহাসে বিখ্যাত দুই বন্ধুর গল্পঅনেক বছর আগের ঘটনা, একবার এক চাষী তার বাড়ির উঠোনে বসে বিশ্রাম করছিলেন। এমন সময় তার একমাত্...
25/10/2024

ইতিহাসে বিখ্যাত দুই বন্ধুর গল্প

অনেক বছর আগের ঘটনা, একবার এক চাষী তার বাড়ির উঠোনে বসে বিশ্রাম করছিলেন। এমন সময় তার একমাত্র ছেলে ছুটে আসে এবং বাবাকে খবর দেয়, যে রাস্তার ধারের পুকুরে একটি ছেলে ডুবে যাচ্ছে। শুনে চাষী তৎক্ষণাৎ পুকুরের কাছে পৌঁছায়। গিয়ে দেখে তার ছেলের বয়সী একটি ছেলে জলে হাবুডুবু খাচ্ছে।

পোশাক পরিচ্ছদ দেখে কোন শহরের ধনীর দুলাল বলে মনে হচ্ছে। সাথে বেশ কিছু বন্ধু বান্ধব থাকলেও তারা সাঁতার না জানায় পারে দাঁড়িয়ে বন্ধুর সাহায্যের জন্য চিৎকার করছে। চাষী আর একমুহূর্ত সময় নষ্ট না কোরে জলে ঝাপিয়ে পরে এবং ছেলেটিকে উদ্ধার করেন।

এই ঘটনার দিন দুয়েক পর হঠাৎ একদিন গ্রামের পথে ধুলো উড়িয়ে এক ঘোড়ায় টানা সুসজ্জিত গাড়ি, আগে পিছু অস্ত্রধারী অশ্বারোহী নিয়ে চাষীর বাড়ির সামনে এসে থামলো।

চাষী কিছুটা ভয় পেয়েছিল বৈকি। এরপর গাড়ি থেকে যে ব্যক্তি নেমে এলেন তার ব্যক্তিত্ব তার ঐশ্বর্যের পরিচয় বহন করে কিন্তু তার মুখের স্মিত হাসি চাষীকে কিছুটা আস্বস্ত করেন।

তিনি স্মিত হেসে বলেনঃ--- "আপনি সেই মহানুভব যিনি আমার একমাত্র ছেলের জীবন বাঁচিয়ে ছিলেন?"

কৃষক মৃদু হেসে বললেনঃ--- "আজ্ঞে হ্যা।"

সেই ব্যক্তি এরপর গরিব চাষীর হাত ধরে অশ্রু সজল চোখে বলেনঃ--- "আপনার ঋণ আমি শোধ করতে পারবো না। তবু বলুন আমি আপনার জন্য কি করতে পারি?"

চাষী প্রথমে কিছু নিতে রাজি হয় না, শেষ মেষ অনেক অনুরোধের পর বলেনঃ--- "দেখুন আমার সেই ক্ষমতা নেই যে আমার ছেলেকে ভালো স্কুলে পড়াই। তাই যদি আপনি ওর একটা ভালো স্কুলে পড়ার ব্যবস্থা করদেন তাহলেই আমি চির কৃতজ্ঞ থাকবো আপনার কাছে।"

এই শুনে সেই ভদ্রলোক হেসে বললেনঃ--- "ঠিক আছে এই যদি আপনার ইচ্ছা হয় তবে আজ থেকে আপনার ছেলে আমার ছেলের সাথে একসাথে পড়াশুনো করবে, এবং ওকে আমি আমার বাড়িতে রেখে পড়াবো।"

এরপর অনেক বছর কেটে গেছে। চাষীর ছেলে আর ধনী দুলালের বন্ধুত্ব সময়ের সাথে আরো গভীর হয়েছে। দুজনেই অত্যন্ত মেধাবী, যদিও দুজনের পছন্দ ছিল সম্পূর্ন আলাদা। ধনীর দুলালের আকর্ষণ রাজনীতি, আর তার বন্ধুর চিকিৎসা বিজ্ঞান। স্নাতক হবার পর একজন মন দেয় অণুজীব নিয়ে গবেষণায়, আর একজন রাজনীতিতে।

গবেষক বন্ধুর এক একটা গবেষণা পত্র যখন চিকিৎসা দুনিয়ায় আলোড়ন ফেলছে। তখন আর এক বন্ধুর নেতৃত্ব দানের ক্ষমতা আকৃষ্ট করছে ইংল্যান্ডের যুব সমাজকে।

এর মধ্যেই সেই রাজনীতিবিদ বন্ধু এক গভীর অসুখে আক্রান্ত হয়। অনেক বড় বড় চিকিৎসক যখন ব্যর্থ হয় ফিরে যায়, তখন সেই গবেষক বন্ধু এগিয়ে আসে।

দিন রাত এক করে নিজের তৈরি ওষুধে চিকিৎসা করতে থাকেন নিজের বন্ধুর। এবং সম্পূর্ন সুস্থ করে তোলেন নিজের প্রাণাধিক প্রিয় বন্ধুকে। কারণ তাকে ছাড়া তো আধুনিক বিশ্বের ইতিহাস লেখাই অসম্পূর্ন থাকতো।

জানেন এই দুজন কারা?

সেই চাষীর ছেলে হলেন বিশ্ববন্দিত বিজ্ঞানী, পেনিসিলিনের আবিস্কারক স্যার আলেকজান্ডার ফ্লেমিং।

আর তার বন্ধুটি হলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী উইনস্টন চার্চিল।

বন্ধুত্বের কোনো শেষ নেই। বন্ধুত্ব, এক অমূল্য সৃষ্টি। বন্ধু ছাড়া জীবন সত্যিই অসম্পূর্ণ।

সংগৃহীত

একজন শিক্ষক বলতেন, জীবনে যা কিছুই করো না কেনো, নিজেকে যেন খুশি রাখার জন্য করো এবং সেটি অন্য কারো মাঝে খোঁজার চেষ্টা করো ...
24/10/2024

একজন শিক্ষক বলতেন, জীবনে যা কিছুই করো না কেনো, নিজেকে যেন খুশি রাখার জন্য করো এবং সেটি অন্য কারো মাঝে খোঁজার চেষ্টা করো না। কখনো কারো উপর এত এক্ট্রিম লেভেলের নির্ভরশীল হবে না যাতে তোমার এক্সপেকটেশন পূরণ না হলে মন ছোট হয়।বিশেষ করে মানসিকভাবে!

তোমার মন খারাপ তুমি নিজ ধর্ম অনুযায়ী ইবাদত করো নাহলে নিজেকে এক কাপ গরম কফি বানিয়ে দাও, বিকেল বেলা মিষ্টি রোদে আপনমনে নিজের সাথে কথা বলো, পছন্দের লেখকের ব‌ই পড়ো। নিজের কোন বিশেষ ক্রিয়েটিভিটি থাকলে সেটা নিয়ে নিজেকে ব্যস্ত রাখো।

অন্যকে ব্যঙ্গ করা,নিজের দুঃখ ফেসবুকে শেয়ার করে দুর্বলতা জনসম্মুখে প্রকাশ করা কোন বুদ্ধিমান মানুষের কাজ নয়।খুব বেশি মন খারাপ হলে রুম অন্ধকার করে চুপচাপ বসে থাকো।যার যার ধর্ম অনুসারে প্রার্থনা করো।

পুরানো কোন স্মৃতি মনে করো, হাসো, কাঁদো যাই করো নিজের সাথে নিজের এমন একটা সুন্দরম্পর্ক তৈরি করো যাতে নিজের মন খারাপের দিনগুলোতে একটা কাঁধের প্রয়োজন না হয়।

যদি কোন কাজে সফল হ‌ও নিজেকে ট্রিট দাও,যদি অকৃতকার্য হ‌ও নিজের সাথে অভিমান করো,নিজের সাথে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হ‌ও। তবে অন্য কারো চোখে নিজের পারফেকশন খোঁজার চেষ্টা করো না।

অন্যের চোখ তোমার ত্রুটিগুলোর মাঝে যখন তোমার গুণগুলো খুঁজে পাবে না তুমি কষ্ট পাবে,পারলে তুমিই পারবে।রেস্টুরেন্টে একা বসে খাওয়াটাকে নরমালাইজ করতে হবে,পার্কে নিজের সাথে সময় কাটাতে চাওয়াকে হাস্যকর কেন মনে হবে?যদি সম্ভব হ‌য় ফাইনানসিয়ালিও নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে।যাতে তীব্র মুড সুয়িংয়ে নিজেকে একটা চকলেট উপহার দিতে পার,নিজের জন্মদিনে নিজেকে গিফট দিতে পারো অথবা পাড়ার সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের নিয়ে জন্মদিনের আনন্দ ভাগাভাগি করো,নিজের পছন্দের ড্রেসটা টাকা জমিয়ে হলেও নিজের জন্য কিনতে দিতে পারো।

মাঝে মাঝে নিজেকে কিছু ফুল দিবে।ঘরের এক কোণায় ফুল থাকবে, সুন্দর একটা গন্ধ ছড়াবে মন আপনা আপনি ভাল হয়ে যাবে।সবাইকে খুশি রাখাও তোমার দায়িত্ব না, দুনিয়ার কারো পক্ষেই সবাইকে খুশি করা সম্ভব না। যেখানে পারবে না, "না" বলাও শিখতে হবে!

আমার বাবা-মা আমাকে এপ্রিসিয়েট করে না, আমার বন্ধু আমাকে সময় দেয় না,আমার কাছের প্রিয়জন আমার সাথে ঠিকমত কথা বলে না,আমার জন্য সময় নেই এসব উপদ্রবের সৃষ্টি করবে না।আমাদের ভাষায় যেটা এটেনশন অন্যের জন্য এই চাওয়াগুলো অযথা টেনশন মাত্র।সবাই এপ্রিসিয়েট করবে যখন কিছু একটা হতে পারবে।

কেন নিজেকে অন্যের বিরক্তির কারণ বানাবেন??

একটা সুন্দর ব্যক্তিত্ব থাকার জন্য খুব কঠিন হ‌ওয়ার দরকার নেই শুধু নিজেকে অতটুকু ভালবাসলেই হবে যাতে অন্যের চোখে নিজের জন্য ভালবাসা খোঁজার প্রয়োজন না হয়।

বর্তমান এই চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের যুগে মানুষের মন প্লাস্টিকের মতোই, কখন জানি রূপ বদলায় কারণে বদলায়, অকারণে বদলায়। তাই মনে হয় নিজের মধ্যে নিজেকে সীমাবদ্ধ রাখা তুলনামূলক ভাল।

ভবিষ্যতে কাজে লাগবে যে ১০ দক্ষতা🟠খুব দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে আমাদের চারপাশ। চতুর্থ শিল্পবিপ্লব খুব দ্রুত আমাদের নিয়ে যাচ্ছ...
24/10/2024

ভবিষ্যতে কাজে লাগবে যে ১০ দক্ষতা🟠

খুব দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে আমাদের চারপাশ। চতুর্থ শিল্পবিপ্লব খুব দ্রুত আমাদের নিয়ে যাচ্ছে পঞ্চম শিল্পবিপ্লবের দিকে। পরিবর্তিত সেই সময় সাফল্য লাভের জন্য অর্জন করতে হবে প্রয়োজনীয় দক্ষতা। গবেষকরা এই দক্ষতাগুলোর নাম দিয়েছেন সফট স্কিল বা ব্যক্তিত্বনির্ভর দক্ষতা। এমন দশটি দক্ষতা নিয়ে লিখেছেন এজাজ পারভেজ

যোগাযোগ দক্ষতা

যেকোনো পেশায় কিংবা পরিস্থিতিতে যোগাযোগ সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব বহন করে। পড়াশোনা, সামাজিক অনুষ্ঠানে, পেশাগত কাজে এমনকি ব্যক্তিগত জীবনে-সফলতার অন্যতম প্রধান চাবিকাঠি হলো যোগাযোগে দক্ষ হয়ে ওঠা। একজন ব্যক্তির যদি তার আইডিয়া সুন্দর ও সবার বোধগম্যরূপে প্রকাশ করতে না পারে, যদি তার দলের কর্মীদের সঙ্গে, ব্যবসায়িক অংশীদারদের সঙ্গে এবং ক্রেতার সঙ্গে সুন্দরভাবে ভাবের আদান-প্রদান করতে না পারে তাহলে সে জীবনের কোনো পর্যায়েই সাফল্য লাভ করতে পারবে না।

নেতৃত্বদানের দক্ষতা

যাদের মধ্যে নেতৃত্বদানের সহজাত প্রতিভা থাকে তারা খুব সহজেই সফলতা লাভ করেন। অন্যরা তাদের বিশ্বাস করেন। তারা অগ্রবর্তী হয়ে নতুন বিষয়, কাজ ও পদক্ষেপকে আলিঙ্গন করেন ফলে তাদের সফলতাও আসে তুলনামূলকভাবে আগে। দ্বিধা আপনার জীবনের সব অর্জনকে ধীর করে দেবে। তাই দ্বিধা ঝেড়ে অর্জন করতে হবে নেতৃত্বদানের দক্ষতা। যে ব্যক্তি সহকর্মীদের উৎসাহিত করতে পারে, সিদ্ধান্তের সপক্ষে যুক্তি প্রয়োগ করে সবার সম্মতি নিতে পারে, অন্যদের মনোভাব বুঝে কাজ করতে পারে, সামনে থেকে কাজে অংশগ্রহণ করে কাজকে এগিয়ে নিতে পারে, এমন ব্যক্তিকেই মানুষ নেতা হিসেবে পছন্দ করে এবং তার অধীনে কাজ করতে পছন্দ করে।

সময় ব্যবস্থাপনার দক্ষতা

সময় নির্দিষ্ট কিন্তু কাজ অফুরন্ত। তাই সময় ব্যবস্থাপনার দক্ষতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দক্ষতা হিসেবে বিবেচিত। অল্প সময়ে অধিক কাজ করার জন্য কাজ দক্ষ হওয়া প্রয়োজন। কিন্তু একজন মানুষ যতই দক্ষ হোক না কেন, সেসব কাজ নির্দিষ্ট সময়ে করতে পারবে না যদি কাজের তুলনায় সময় অল্প হয়। এ জন্য অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করতে হয়। যে ব্যক্তি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করতে পারে, কাজ বুঝে কাজের সময় নির্ধারণ করতে পারে এবং সেই নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শেষ করতে পারে এমন মানুষের ওপর সবাই নির্ভর করে।

সমস্যা সমাধানে দক্ষতা

জগতে সমস্যা অফুরন্ত আর সমাধান নিদির্ষ্ট নয়। তাই সৃজনশীল পদ্ধতিতে যে ব্যক্তি অল্প সময়ে এবং ন্যূনতম বিড়ম্বনায় সমস্যার সমাধান করতে পারে তার সাফল্য সবচেয়ে বেশি। সমস্যা সমাধানে দক্ষ হওয়ার জন্য অন্যের সহযোগিতা করার মনোভাব গুরুত্বপূর্ণ। এর ফলে বিভিন্ন পরিস্থিতির ব্যক্তি মুখোমুখি হয় এবং সমস্যা সমাধানে দক্ষ হয়ে ওঠে।

প্রযুক্তিগত দক্ষতা

বর্তমান যুগ প্রযুক্তির যুগ। এরপর সময়ও চলবে প্রযুক্তির সহায়তায়। তাই যেকোনো কাজ করার জন্য ব্যবহৃত হবে প্রযুক্তি। এই প্রযুক্তি ব্যবহারের দক্ষতা অর্জন করতে না পারলে সেই ব্যক্তি সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারবে না। তাই তুমি যে পেশায় যাওয়ার কথা ভাব না কেন প্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জনের কোনো বিকল্প নেই।

আবেগিক বুদ্ধিমত্তা

আগে সেই ব্যক্তিকে বুদ্ধিমান হিসেবে বিবেচনা করা হতো যার আইকিউ বেশি। কিন্তু চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের এই যুগে যে ব্যক্তির আবেগিক বুদ্ধিমত্তা বেশি অর্থাৎ সামনের ব্যক্তির আবেগ অনুযায়ী যিনি ত্বরিত সিদ্ধান্ত নিতে পারেন তিনি বেশি বুদ্ধিমান হিসেবে বিবেচিত হন। পঞ্চম শিল্পবিপ্লবের সময়টিতেও তারাই এগিয়ে থাকবেন। তাই নিজের আবেগিক বুদ্ধিমত্তা বৃদ্ধিতে সচেষ্ট হয়।

সমন্বয় ও দলীয় কাজে দক্ষতা

কোনো মানুষ একা যেমন বাঁচতে পারে না তেমনি একা বড় কোনো কাজও করতে পারে না। তাই নিজের লক্ষ্য অর্জনের জন্য মানুষের প্রয়োজন হয় অন্যের সহযোগিতার। কিন্তু অপর ব্যক্তিও বা কেন তাকে সহযোগিতা করবেন শুধু শুধু? তাই দুজনের লক্ষ্যের সমন্বয় করে দল গঠন করে একত্রে কাজ করতে হয়। যে ব্যক্তির অপরের সঙ্গে সমন্বয় করে দল গঠন করার এবং দলীয় কাজে দক্ষতা বেশি আছে সফলতা তারই অর্জিত হয় বেশি।

বিশ্লেষণাত্মক চিন্তার দক্ষতা

যেকোনো সিদ্ধান্ত নিতে হলে নানা দিক বিবেচনা করতে হয়। এর জন্য প্রয়োজন হয় বিশ্লেষণাত্মক চিন্তায় দক্ষতা। তাই ছোটবেলা থেকেই নানা ধরনের বই পড়ে, বিতর্কে অংশ নিয়ে এই দক্ষতা বৃদ্ধিতে কাজ করতে হবে।

ক্রমাগত শেখার দক্ষতা

অনেকেই নির্দিষ্ট সময় পরে আর নতুন কিছু শিখতে চান না। তারা নতুন প্রজন্মের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলতে পারেন না। অর্জিত সাফল্য ধরে রাখতে পারেন না।

তাই দীর্ঘমেয়াদি সফলতা চাইলে ক্রমাগত শেখার দক্ষতা অর্জন করতে হবে।

(লেখা সংগৃহীত)
Jahir Ahmed Maruf

"এই মাটি থেকে তোমাদেরকে সৃষ্টি করা হয়েছে, এই মাটিতেই তোমাদেরকে ফিরে যেতে হবে, এই মাটি থেকেই তোমরা পুনরুত্থিত হবে" একারনে...
22/10/2024

"এই মাটি থেকে তোমাদেরকে সৃষ্টি করা হয়েছে, এই মাটিতেই তোমাদেরকে ফিরে যেতে হবে, এই মাটি থেকেই তোমরা পুনরুত্থিত হবে"

একারনেই জগতে মাটির মানুষ হয়ে মাটির দিকে তাকিয়ে চলার চর্চা করতে হবে🙏🙏🤲🤲

Address

Golapgonj
Sylhet
3165

Telephone

+8801763339044

Website

https://www.facebook.com/profile.php?id=1000912

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jahir Ahmed Maruf posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Jahir Ahmed Maruf:

Videos

Share