গল্পের শেষ লাইন

গল্পের শেষ লাইন Bangladeshi
(1)

20/03/2024

এই রকম মানুষ যেন প্রতি টা ঘরে ঘরে থাকে,, এই পৃথিবীতে!?🤲🙂

14/03/2024

মানবজাদের সবচেয়ে সুন্দর হচ্ছে তার মন-মানসিকতা..!"😊

মেয়ে :প্লিজ ভিডিও করো না, যা দেখার এমনি দেখ।ছেলে : আরে নাহ, ভিডিও না, একটা পিক তুলতেছি।মেয়ে :না কোন পিক তুলবানা সুভন। কি...
13/03/2024

মেয়ে :প্লিজ ভিডিও করো না, যা দেখার এমনি দেখ।
ছেলে : আরে নাহ, ভিডিও না, একটা পিক তুলতেছি।
মেয়ে :না কোন পিক তুলবানা সুভন। কি করবা তোলে এগুলা
ছেলে : না এমনি দেখতেছি এভাবে কেমন আসে ক্যামেরাই।
মেয়ে :না তুলবানা, ডিলিট করো।
ছেলে: আচ্ছা্ছা।
সোহানা ওয়াশরুমের পানি ছেড়ে একটু সাবান লাগিয়ে পায়জামার দাগ তুলার চেষ্টা করতেছিল, ছোপ রক্তের দাগ।

কাপড়টা ফ্যানের বাতাসে শুকানোর আগ পর্যন্ত এভাবেই থাকা ছাড়া আর কোন উপায় নেই। সুভন কোটি পতি বাবার দ্বিতীয় সন্তান।

যেমন তার চেহারা, বডি ফিগার তেমন লম্বা। শহরের নাম করা এক প্রাইভেট ভার্সিটির ৩য় বর্ষের ছাত্র সুভন বন্ধুদের সাথে আড্ডা, ফান, রাজনীতি, আর সুন্দরী মেয়েদের তার বাইকের পেছনে বসানো যার নিত্য নৈমিত্তিক কাজ।

চেহারার মাধুর্যতা আর বাবার টাকা, যৌলস সুন্দরীদের ক্রাসের অন্যতম কারন সুভন। সেবার রমজানেরর ঈদের কেনাকাটা করতে মার্কেট গুলোতে যখন ভিড় লাগা এরই মধ্যে শুরু হয়ে গেছে তখন সুন্দরী মেয়েদের আনাগুনায় ভরপুর শপিংমলগুলো।

সুভন আর তার বন্ধুদের মার্কেটে আগমনও বেড়ে গেছে। হঠাৎ সেদিন বিকেলবেলা রহমান শপিং মলের সামনে বন্ধুদের সাথে আড্ডার ফাকে চোখ পড়লো এক মায়াবিনী অপ্সরী অপরুপা এক ললনার দিকে।

মেয়েটি সিড়ি বেয়ে উপরে উঠছে সাথে একজন মহিলা আর একটা বাচ্চা মেয়ে। সুভন তার বন্ধুদের নিয়ে তাদের গতিবিধি লক্ষ করে পিছু নিলো।

পুরো মার্কেট একসাথে পাশা পাশি কেনা কাটার ছল করে হালকা দুষ্টোমি চলতে থাকলো। কেনাকাটা শেষে মেয়েটি চলে যাওয়ার জন্য সি.এন.জি

তে উঠে বসে আছে সি.এন.জি টা এই ছাড়লো বলে হঠাৎ কেও একজন হাতে একটি চিরকোট বাড়িয়ে দিল।

: কি এটা

: নিন, প্লিজ...ওমনি গাড়িটা ছেড়ে দিল।
: আপনার অপেক্ষায় থাকবো.....কাগজটি পড়ে আছে সোহানার পায়ের কাছে।
হাতে নিয়ে খুলতেই সুভনের নামটি তার চোখের সামনে ভেসে উঠলো সাথে তার কন্ট্রাক্ট নাম্বার। ভ্যানিটি ব্যাগের সাইড পকেটটাই রেখে দিল নাম্বারটা।

ঈদের কেনাকাটা দেখতে দেখতে অনেক রাত হয়ে গেল, ঘুমুতে যাওয়ার আগে মনে পড়তে লাগলো ছেলেটির কথা। বিছানায় শুয়ে শুয়ে নাম্বারটা হাতে নিয়ে চিন্তা করতে লাগলো কি করবে, ছেলেটাকে ফোন দেবে কি দেবে না।

অনেক্ষন মনের সাথে বুঝা পড়া করে মুঠোফোনে নাম্বারটা উঠিয়ে কল দিয়ে আবার কি মনে করে কেটে দিল। সাথে সাথে কল ব্যাক, রিং বাজতে লাগলো।

: হ্যালো।
: ম্যানি ম্যানি থেংক্স।
: মনে হচ্ছে আপনি খুব খুশি।
: অবশ্যই। আপনার অপেক্ষায় ছিলাম। আ

"বিয়ে করলে আমি এই মেয়েকেই বিয়ে করব আম্মা। আর আমি ৩ দিনের মধ্যেই মেঘকে আমার ঘরে তুলে নিয়ে আসতে চাই।""কি বলিস এগুলা! চুপ থ...
12/03/2024

"বিয়ে করলে আমি এই মেয়েকেই বিয়ে করব আম্মা। আর আমি ৩ দিনের মধ্যেই মেঘকে আমার ঘরে তুলে নিয়ে আসতে চাই।"

"কি বলিস এগুলা! চুপ থাক মানুষ শুনলে ম'ন্দ বলবে।"

"অল্প বয়সে আমি বিয়ে করলে মানুষ ম'ন্দ কেন বলবে? আমি বিয়ে করতে চাই আম্মা, পা'প না।"

কথাটি বলেই তুষার বেরিয়ে যায়। তুষারের মা রে'গে গিয়ে বললেন, "বয়স ২১ ও হয়নি ছেলে নাকি বিয়ে করবে! এমন ল'জ্জা'হী'ন ছেলে আমি এই জন্মেও দেখিনি। আরে...মেয়ে মানুষ এর জন্য না হয় মা বাবা বিয়ে তাড়াতাড়ি দিয়ে দিবে। তাই বলে ওই মেয়েকে অন্য জায়গায় বিয়ে দিয়ে দিবে শুনে, ২১ বছরে বিয়ে করার জন্য ম'রি'য়া হয়ে উঠবে?

খাবার টেবিলে বসে আছে তুষার, তুষারের মা, তুষারের বাবা।

" আম্মা আপনি আগামীকাল যাবেন মেঘ'দের বাসায় বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে।"

"তুই কি পা'গ'ল হয়ে গেছোস তুষার? এতো তাড়াতাড়ি বিয়ে?"

"ইসলামে আছে আম্মা ..."

তুষারের জো'রা'জো'রিতে এক প্রকার বাধ্য হয়েই বিয়েটা করিয়ে দেয় তার মা-বাবা। কিন্তু মেঘের ১৮ বছর হওয়ার আগ অব্দি, তার শাশুড়ী মায়ের সাথে থাকবে। মেঘ কান্না'ভে*জা কন্ঠে তুষারকে বললো,

"ফাইনালি তুষার....ফাইনালি তুমি আমার!"

"তুষার বু*কে টে'নে নেই মেয়েটিকে। মাথায় হাত বুলিয়ে আলতো স্বরে বললো,

" আলহামদুলিল্লাহ এখন আমরা হালাল সম্পর্কে আবদ্ধ। যেইখানে হারানোর ভয় নেই। আছে শুধু ভালোবাসার আবদ্ধে আগলে রাখা। আসলে মেঘ জানো? আমার মাঝে মাঝেই প্রত্যেকটা মা-বাবাকে বলতে ইচ্ছে করে, "বয়স ফ্যাক্ট নয়, নিজের সন্তান যাকে ভালোবাসে তাকে তার করে দিন। রিজিকের মালিক আল্লাহ। সম্পর্ক'টা হোক হালাল। মুক্তি পাক হা'রা'ম।"

#এইটা_সুন্দর
#অনুগল্প
মারশিয়া_জাহান_মেঘ।

একজন পিতা তার মেয়েকে আইফোন উপহার দেয়। আর দ্বিতীয় দিন পিতা কন্যাকে জিজ্ঞাসা করে.....পিতাঃ আইফোন পাওয়ার পর সর্ব প্রথম ...
08/02/2024

একজন পিতা তার মেয়েকে আইফোন উপহার দেয়। আর দ্বিতীয় দিন পিতা কন্যাকে জিজ্ঞাসা করে.....

পিতাঃ আইফোন পাওয়ার পর সর্ব প্রথম তুমি কি করেছো??

মেয়েঃ আমি স্ক্রীন গার্ড আর কভার অর্ডার দিয়েছি??

পিতাঃ এটা করার জন্য তোমাকে কি কেউ বাধ্য করেছে??

মেয়েঃ না কেউ করেনি??

পিতাঃ তোমার এমন মনে হচ্ছে না, যে তুমি আইফোন নির্মাতাকে অপমান করছো??

মেয়েঃ না.. আইফোন নির্মাতা থেকে স্বয়ং কভার ও স্ক্রীন গার্ড লাগানোর জন্য উপদেশ দিয়েছে??

পিতাঃ ও তাহলে আইফোন অনেক খারাপ দেখাবে তবুও তুমি ওর জন্য কভার কিনেছ??

মেয়েঃ না বরং খারাপ না হওয়ার জন্য কভার অর্ডার দিয়েছি??

পিতাঃ কভার লাগানোয় কি ওর সৌন্দর্য কমে যাবে না?

মেয়েঃ না.. কভার লাগানোর পর আরো সুন্দর দেখাবে?

পিতা মেয়ের দিকে স্নেহের নজরে তাকিয়ে বললো.......

পিতাঃ মা আইফোন এর থেকেও দামি তোমার শরীর। এই ঘরের আর আমাদের সম্মান তুমি। তোমার শরীরকে কাপড়ে কভার করলে তোমার সুন্দরতা
আরো বেড়ে যাবে??

মেয়ের কাছে এই প্রশ্নের কোনো উত্তর ছিলো না। শুধু চোখ থেকে নির্ঝরে অশ্রু বেরিয়ে যাওয়া ছাড়া।

নারীর মর্যাদা পর্দায় কমে না,, বেপর্দায় কমে।
"
আপনারা আমার সাথে এক মত থাকলে কমেন্ট করুন। 😊
কাউকে আঘাত করার জন্য পোস্ট টা করিনি।। কেউ মানসিক আঘাত পেলে আমি দুঃখিত🙏🙏
""

গল্পঃ মেয়ের প্রতি বাবার উপদেশ
আব্দুল্লাহ আল শাহজালাল
✅ALAM✅

"" নিয়মিত এমন সব শিক্ষনীয় গল্প পেতে অবশ্যই আমাদের আইডি ফলো করে রাখুন। ধন্যবাদ 🖤

গল্পঃ__আত্ম"শুদ্ধিনিষাদ আহমেদ পর্ব :- ০২ এবং শেষ পর্ব নিষাদ, নিশুর রুমে গিয়ে ওর পাশে গিয়ে দাঁড়াতেই বুকটা ছ্যাঁ'ত করে ওঠল...
08/02/2024

গল্পঃ__আত্ম"শুদ্ধি
নিষাদ আহমেদ
পর্ব :- ০২ এবং শেষ পর্ব

নিষাদ, নিশুর রুমে গিয়ে ওর পাশে গিয়ে দাঁড়াতেই বুকটা ছ্যাঁ'ত করে ওঠলো নিষাদের।
নিশুর মায়াবী চেহারাটা কেমন যেন হয়ে গেছে। চোখের নিচে কালো দাগ পড়ে গেছে মেয়ে টার।
হাতটা ব্যান্ডেজ করা। এভাবে নিশুকে দেখবে কল্পনাও করতে পারেনি নিষাদ। নিশুকে এ অবস্থায় দেখে নিষাদের চোখের পানি টপটপ করে পড়ছে। বুকের ভেতরটা অজানা এক জমাট বাঁধা কষ্টে ফেঁটে যাচ্ছে।মনে মনে ভাবছে,মেয়ে টা তাকে কত ভালোবাসতো।প্রথমে যদি ও তার ভুলটা বুঝতে পারতো,তাহলে নিশুকে আর এ অবস্থায় দেখতে হতনা।
আজ নিষাদের নিজেকে শেষ করে দিতে ইচ্ছা করছে।ওকে যে বাঁ'চতেই হবে।কারণ ও যদি কিছু করে ফেলে নিশুর কি হবে।কি হবে ওদের অনাগত সন্তানের।?
এসব ভাবতে ভাবতে চোখের জলে কখন যে তার শার্টের সামনের অংশ ভিজে গেছে খেয়াল ও করেনি নিষাদ।
ডাক্তারের ডাকে ভাবনার জগত থেকে ফিরে এসেছে নিষাদ।
মি: নিষাদ, পেশেন্টের সামনে কাঁদতে নেই।নিজেকে কন্ট্রোল করুন।আর আপনি বাহিরে গিয়ে বসেন প্লিজ।
নিষাদ কিছু না বলে রুম থেকে বের হয়েই দেখে, মা বাবা রিয়ার সবাই হাসপাতালে।ওদের কে দেখে যেন নিষাদের সুখ ফেটে ওঠে।এতক্ষণ নিজেকে সামলে নিতে পারলেও এখন আর পারতেছে না।নিষাদ বাবাকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে দিল।
নিষাদ,কাঁদিস না বাবা, সব ঠিক হয়ে যাবে,বললেন বাবা।
বাবা সবকিছু আমার জন্য হয়েছে।নিশুর কিছু হয়ে গেলে আমি বাঁচবো না বাবা। আমি ওকে সত্যিই ভালোবাসি।এতদিন বুঝতে পারিনি।এখন বুঝতে পারছি।ও আমার জীবনের কতটা অংশ জুড়িয়ে আছে।বাবাকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে কেঁদে বলছে নিষাদ কথাগুলো।
- ভাইয়া এখন কান্না করে কোন লাভ নেই। তার চেয়ে বরং, আল্লাহকে ডাকো তাহলে ভালো হবে।আল্লাহ যা করেন,ভালোর জন্যই করেন।
- এদিকে নিশুর বাবা, নিষাদের পরিবারের সবাইকে দেখে বলল' আপনারা কেন আসছেন?' আমার মেয়ে ম-রে গেছে না বেঁচে আছে সেটা দেখতে? আর কি চান আপনারা? আমার মা ম-রা মেয়েটাকেও আপনারা কেড়ে নিলেন?সেই ছোট বেলায় ওর মা মা-রা গিয়েছিল।কিন্তু কখনো মায়ের অভাব বুঝতে দেইনি ওকে।কখনো কষ্ট নামক জিনিস টা ওকে পেতে দি নাই।কিন্তু আজ দেখুন।আমি তো আপনাদের কাছে বলেছিলাম, আমার মেয়েটাকে আপনার বাড়ির চাকরানী করে রেখে দেন। বউ করা লাগবে না। শুধু আমার মেয়ের গর্ভের সন্তানটা যেন তার বাবার পরিচয় পায়।যেন সন্তান টা যেন বাবা পরিচয়হীন না হয়। আপনার পায়েও পড়েছিলাম।কিন্তু আপনারা রাজী হলেন না।এরপর ণ
থেকে আমা

 #আমার_তুমি #পর্ব_৬ #জান্নাত_সুলতানাপ্রিয়তা ভীষণ ব্যথা পাচ্ছে চুল খামচে ধরে রাখায়।তবুও কিছু বলে নি। কিন্তু তার মাকে নিয়ে...
08/02/2024

#আমার_তুমি
#পর্ব_৬
#জান্নাত_সুলতানা

প্রিয়তা ভীষণ ব্যথা পাচ্ছে চুল খামচে ধরে রাখায়।তবুও কিছু বলে নি। কিন্তু তার মাকে নিয়ে এভাবে বলা সে অসহায় কণ্ঠে বলে উঠে

-"প্লিজ মনি তুমি যা বলার আমাকে বলো।
তবুও আমার মাকে নিয়ে কিছু বলো না।"

-"এই চুপ একদম চুপ।
বেশি বার বেড়েছিস।আর যদি মির্জা বাড়ির মেজো ছেলের আসে পাশে দেখেছি তো তুই আমার আসল রূপ দেখবি।"

কথা গুলো বলেই তিনি প্রিয়তা কে ছেড়ে দিয়ে রুম থেকে বেড়িয়ে গেলো।
প্রিয়তা ধপ করে নিচে বসে পড়ে।
দুই হাত দিয়ে মুখ ঢেকে শব্দহীন কান্না কাঁদতে থাকে।
তার ভীষণ কষ্ট হয় এই ষোল বছর বয়সে সে হাঁপিয়ে উঠেছে। সে তো এখান থেকে মুক্তি চায়।
কিন্তু আজ থেকে তার সেই চেষ্টাও করা যে বারণ।
কেন তার জীবন টা এমন হলো? একটু সুখ হলো কি এমন হতো?
সব অভিমান বাবা আর মৃত মায়ের উপর হয়।তার মা কি করে পারলো এমন নিষ্টুর পৃথিবীর তাকে একা ফেলে চলে যেতে?
একবারও কি মনে হয় নি তার ছোট মেয়ে টা এই নিষ্টুর পৃথিবীর কিভাবে বেঁচে থাকবে?
এসব ভাবতে ভাবতে প্রিয়তা কান্না করতে করতে মেঝেতেই ঘুমিয়ে পড়ে।

--------------

-"মা তুমি কেন করো এমন ওর সাথে?
তুমি নিজেও তো কষ্ট পাও ওর সাথে এমন ব্যবহার করে।"

-"চুপ চাপ নিজের রুমে যাও।
আর ভুলেও ভাইকে এসব বলতে যেয়েও না।"

আয়না ঘৃণার দৃষ্টি ফেলে মায়ের রুম থেকে বেড়িয়ে নিজের রুমে এসে দরজা বন্ধ করে দিয়ে সেখানে দরজা ঘেঁষে মেঝেতে বসে কাঁদতে কাঁদতে বিরবির করে বলে উঠে

-"আমি জানি না তোকে কষ্ট দিয়ে মা কি পায়।
কিন্তু আমি আল্লাহর কাছে সব সময় দোয়া করি যাতে তুই এই নরক জীবন থেকে খুব তাড়াতাড়ি মুক্তি পাস আমার ছোট কলিজা।"

আয়নাও মেঝেতেই ঘুমিয়ে পড়ে।
কি মিল দুই বোনের মাঝে কি সুন্দর ভালোবাসা। তবে তা কারোই প্রকাশ করা হয় না।
তবে তাদের অজান্তেই তারা নিজেদের কষ্ট একে অপরের মাঝে ভাগ করে নিচ্ছে।
শুধু মিতা সওদাগরের জন্য তা প্রকাশে ফুটছে না।

-----
এদিকে মিতা সওদাগর হাউমাউ করে কান্না করছে।সে চায় না এই ছোট্ট নিষ্পাপ জান টাকে কষ্ট দিতে।
কিন্তু তিনি এই মেয়ে কে দেখলে কিছুতেই ভুলতে পারে না তার কালো দিনের কথা গুলো।
সব কিছু জ্বালিয়ে পুড়িয়ে ছারখার করে দিতে মন চায়।
তিনি তার প্রথম যে দিন সংসারের তার স্বামী শফিক সওদাগর দ্বিতীয় বিয়ে করে বাড়ি ফিরে তিনি সে দিন স্তব্ধ হয়ে গিয়ে ছিলেন।
কারণ তারা একে-অপরে ভালোবেসে বিয়ে করেছিল, আর তাদের দুই টা বাচ্চাও ছিল একজন বারো বছরের একটা পুত্র সন্তান আর

ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন আমার আম্মা সকাল ৫ ঘটিকার সময় দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করে মহান রবের নিকট ফিরে গেছেন। জান...
02/02/2024

ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন
আমার আম্মা সকাল ৫ ঘটিকার সময় দুনিয়ার মায়া ত্যাগ করে মহান রবের নিকট ফিরে গেছেন।
জানাযা বাদ জুম্মা ( ঢাকাতে হবে)।
সকলে দোয়া করবেন আল্লাহ যেন আমার আম্মাকে জান্নাতুল ফেরদৌসের বাসিন্দা করেন। আমিন ইয়া রব।

ছোট আপার বিয়ের সময় আমি সবার আড়ালে ছিলাম। বিদায়ের সময় আপাকে দেখলাম এদিক-ওদিক তাকিয়ে কাকে যেন খুঁজছে। বড়ো আপা ছোট আপার দিক...
30/01/2024

ছোট আপার বিয়ের সময় আমি সবার আড়ালে ছিলাম। বিদায়ের সময় আপাকে দেখলাম এদিক-ওদিক তাকিয়ে কাকে যেন খুঁজছে। বড়ো আপা ছোট আপার দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করেছিল,

"কিরে বিন্দু কাকে খুঁজছিস?"

"আপা সোহা কোথায়? ওকে দেখছি না যে।"

"তাই তো। সোহা কোথায় গেল?"

পাশ হতে কে যেন উত্তর দিলো,

"সোহা তো বিয়ের শুরু থেকেই নাই।"

আমি কিছুটা দূরেই উঠানের শেষ সীমানায় দাঁড়িয়ে থাকা কাঁঠাল গাছটার নিচে লুকিয়ে ছিলাম। ছোট আপা এদিকে তাকাতেই আমি তার চোখের আড়াল হওয়ার ব্যর্থ চেষ্টা করলাম। ছোট আপা ভারি শাড়িটা পড়ে গটগট করে আমার দিকে এগিয়ে এসে আমার হাতটা ধরে বললো,

"তুই এখানে কী করছিস হ্যা? আমাকে বিদায় দিবি না?"

আপা কথাটা স্বাভাবিকভাবে বললেও আমার চোখ ছলছল করছিল। কোনোরকমে কান্না আটকিয়ে আপার সাথে সবার সামনে গিয়ে দাঁড়ালাম।

"সোহা তুই আজ এতো চুপচাপ কেন? আজ তো তোর সবচেয়ে বেশি খুশি হওয়া উচিত। আমাকে তো সবসময় বলতিস আমার বিয়ের সময় খুব মজা করবি। তাহলে এমন লুকিয়ে লুকিয়ে বেড়াচ্ছিস কেন রে?"

আমি কী বলবো বুঝে উঠতে পারছিলাম না। তাই চুপ করে দাঁড়িয়ে রইলাম।

"এই মেয়ে কী সমস্যা তোর? যাওয়ার সময় একটু কথা ও বলবি না আমার সাথে? আমাকে হাসিমুখে বিদায় দে। এই যে শশুর বাড়ি চলে যাচ্ছি। এখন থেকে আর কেউ তোর উপর চিল্লাচিল্লি করবে না। আর কেউ তোকে কাজ করার জন্য হুকুম করবে না। রাতের বেলা ঘুমানোর সময় বলবে না, পা টিপে দে। রাত দুইটা/তিনটার দিকে ঘুম ভাঙিয়ে বলবে না, পানি খাবো। পানি এনে দে তো একটু। তুই পড়তে না বসে ফোনে গেম খেললে, ইউটিউবে ভিডিয়ো দেখলে বকা দিবে না আর কেউ। তোর তিন আপুর মধ্যে সবচেয়ে অপছন্দের আপুটা আজ চলে যাচ্ছে এই বাড়ি ছেড়ে। এরপর যখন আসবো তখন তো দুই দিনের অতিথি হয়ে আসবো। আপ্যায়ন করবি তো? আবার রাগ করে চলে যেতে বলিস না যেন। এরপর আসলে আর তোকে জ্বালাবো না বুঝলি।"

আপার কথাগুলো শুনে আমি আপাকে জড়িয়ে ধরে হাউমাউ করে কাঁদছিলাম। সবাই যে আমার দিকে তাকিয়ে আছে, সেদিকে আমার কোনো খেয়াল নেই। আমি নিজের মতো কেঁদেই যাচ্ছি। আপা হয়তো কিছুটা অবাক হয়েছে। আমার পিঠে আলতো করে হাত রেখে নিজের সাথে আরো কিছুটা জড়িয়ে নিলো। আমার কাঁধে তরল কিছু অনুভব করতেই বুঝলাম, আপাও কাঁদছে।

"এই কাঁদছিস কেন তুই? কষ্ট হচ্ছে? আমি চলে গেলে তো আর আমার সাথে ঝগড়া করতে পারবি না। বড়ো আপা আর মেজো আপার কাছে নালিশ করে বকা খাওয়াতে পারবি না। আম্মা অর্ধেক অর্ধেক করে ভাগ করে খাবার দিলে বেশিটুকু খাবার

রুমের জানালাটা খুলতেই ভেসে আসা শীতল বাতাসে শরীরটা জুড়িয়ে গেল অদিতির। কি অদ্ভুত লোকেশন এই রিসোর্টের৷ শুধু রাস্তা আর তার প...
30/01/2024

রুমের জানালাটা খুলতেই ভেসে আসা শীতল বাতাসে শরীরটা জুড়িয়ে গেল অদিতির। কি অদ্ভুত লোকেশন এই রিসোর্টের৷ শুধু রাস্তা আর তার পরেই সমুদ্র। এখন জোয়ারের সময়, ঢেউ গুলো একদম কাছে, মনে হচ্ছে আরেকটু হলেই ঘরে ঢুকে পড়বে।

একি, তুমি এখন জানালা খুললে কেন, এসিটা মাত্র দিলাম- নোমানের কথা শুনে অদিতি জানালার গ্লাস টেনে দিলো।

আয়রা বিছানার উপর উঠে লাফ দিচ্ছে, অদিতির বুক কেঁপে উঠল। আবার পড়ে যাবে না তো! সে নির্বিঘ্নে কোথাও বেড়াতে পারে না। আগেরবার পাহাড়ে তিনদিনের জন্য গিয়েছিল, প্রথমদিন ভালো কাটলেও পরদিন আয়রা দরজার সাথে লেগে মাথায় ব্যাথা পেল, কপাল ফুলে গেল। বরফ দিয়েও ফোলা কমে না। পরে নোমান রিস্ক না নিয়ে ফিরে এলো ওইদিনই।

আরেকবার ঢাকার পাশেই একটা অভিজাত রিসোর্টে গিয়ে অদিতি নিজেই পায়ে কাঁচ ঢুকিয়ে ফেলল বেখেয়ালে। সেই ঘটনার উদাহরণ নোমান এখনো দেয়।
অদিতি, তোমার তো ঘরের বাইরে নামলে হুশ থাকে না! একটু দেখে শুনে!
অদিতি কিছু বলে না। চুপ করে থাকে।

নোমান কাপড় পাল্টে ফেলেছে, আয়রাকে নিয়ে আবার ওয়াশরুমে যাচ্ছে। অদিতির এখনো কিছুই করা হয় নি।
সমুদ্র দেখলেই অদিতির প্রথম প্রেমের অনুভূতি হয়, কেমন যেন বুক কাঁপা অনুভূতি। বাস থেকে নেমে তাই গাড়ি ডাকতে নিষেধ করেছিল নোমানকে। একটা ইজি বাইকে করে ইনানি চলে এসেছে। সকাল সকাল, ভীষণ সুন্দর আবহাওয়া, সমুদ্র বাতাসে শরীরের ভেতর অবধি ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। অদিতির সমুদ্রে তাকিয়ে কেমন একটা সব হারানো অনুভূতি হয়, একটা প্রবল শূন্যতা ওকে চেপে ধরে আষ্টেপৃষ্ঠে। দম বন্ধ করা একটা শূন্যতা, কখন চোখ থেকে একফোঁটা অশ্রু গালে গড়িয়ে পড়ে, অদিতি টের পায় না। নোমান এক কথায় বলে, ঢং!

এটা ঢং হলেও অদিতি ইচ্ছে করে করে না৷ এটা একদম ওর ভেতরের অনুভূতি৷ হিমছড়ির আগে একটা খোলা জায়গায় বাইকটা থামিয়ে নেমে কিছুক্ষণ দাড়িয়েছিল।রিসোর্টে ফোন করতেই জানিয়েছে, রুমটা ফাঁকাই আছে, চেক ইন এগারোটা হলেও ওরা আটটার মধ্যেই ঢুকে পড়েছে।

আয়রা তৈরি হয়ে গেছে। নোমানেরও গুছিয়ে নেওয় শেষ।

অদিতি, আমরা রেডি, তুমি চেইঞ্জ করে নাও। ব্রেকফাস্ট করতে নামব।

অদিতি ওয়াশরুমে ঢুকল। বেশ বড়সড় ওয়াশরুম। বাথটাব আছে। কাপড়ের বালি ওয়াশ করার জন্য আলাদা একটা জায়গায় কলও দেওয়া আছে।এখন পোশাক বদলে নিতে ইচ্ছে করছে না। একবারে সমুদ্রে নেমে ফিরে এসে চেইঞ্জ করলেই হবে। তখন উষ্ণ একটা স্নানও করে নেওয়া যাবে।

সারারাত জার্নিতে চোখের নিচে কাজলের কালি ছড়িয়েছে।

বাবার মৃ'তদে'হ সামনে রেখে বললাম " বাবার ঋণদার যারা আছেন,আপনাদের পাওনা টাকা আমাকে জানাবেন।বাবার ঋণ আমি শোধ করবো "ছোট বোন ...
30/01/2024

বাবার মৃ'তদে'হ সামনে রেখে বললাম " বাবার ঋণদার যারা আছেন,আপনাদের পাওনা টাকা আমাকে জানাবেন।বাবার ঋণ আমি শোধ করবো "

ছোট বোন আমার হাত চেপে ধরে বললো " ভাইয়া,তুই শোধ করবি কিভাবে? তুই নিজেই তো ৫ বছর ধরে কোনো চাকরি পাচ্ছিস না।বেকারত্বের শিকার হয়ে টাকা শোধ করবি কিভাবে? "

বোনকে অভয় দিয়ে বললাম " শত কষ্ট হলেও শোধ করবো বোন "

সারারাত আমার ঘুম হলো না।বোনের বিয়ের বয়স হয়ে গেছে।পরিবারের খরচ নাহয় কোনোরকম চালাবো,কিন্তু বোনের বিয়ে কিভাবে দিবো?

পরেরদিনই ঋণদাতারা এসে বাড়িতে হাজির।বাইরে বেড় হয়ে এতো লোককে দেখে ঘামে আমার কপাল ভিজে উঠলো।মৃদু স্বরে বললাম

" আপনারা বাবার কাছে কত টাকা পান বলুন।আমি চেষ্টা করবো শোধ করার "

ওদের মধ্যে থেকে একজন এগিয়ে এসে বললো " আমরা ব্যাংক থেকে এসছি।উনি তার ছেলে মেয়ের নামে ৭ লাখ টাকা সঞ্চয় করে রেখে গেছেন।কাইন্ডলি ব্যাংকে যোগাযোগ করুন "

একথা বলে তিনি চলে গেলেন।বাকি লোকগুলিও ছোট ছোট সমিতি থেকে এসছেন। ওরা জানালেন বাবা ওদের সমিতিতে প্রতিদিন ২০ টাকা করে সঞ্চয় রাখতেন।

রাতে সব মিলিয়ে হিসেব করে দেখলাম বাবা আমাদের জন্য মোট ১১ লাখ টাকা সঞ্চয় করে রেখে গেছেন।মনে পড়ে গেলো সেদিন রাতের কথা।যে রাতে আমি বাবাকে বলেছিলাম

" আপনি কেমন বাবা?আমার ভবিষ্যতের নিয়ে আপনার কোনো চিন্তা আছে?দরকার নেই আমার এমন বাবার "

বাবা তখন মৃদু হেসে বলেছিলেন " আমার সাধ্য মতো চেষ্টা করছি।সময় হলেই পেয়ে যাবে "

হ্যা সে সময়টা এখন এসে গেছে।কিন্তু বাবা চলে গেছে দূরে,ওই তারাদের কাছে।আমি আকাশের দিকে দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললাম

" বাবা,আজ পর্যন্ত তোমায় কখনো বুঝতে পারলাম না।এখন বুঝতে পারছি,কেন তুমি এক শার্ট পড়েই একটা বছর কাটিয়ে দিতে "

#বাবা ❤️



যারা এখনো আমাদের গ্রূপে জয়েন না হয়ে গল্প পড়ছেন তারা এখনোই আমাদের গ্রূপে জয়েন হয়ে নিন আমাদের গ্রুপ টা পাবলিক করা আমাদের গ্রূপের গল্প গল্প মন ছুঁয়ে যাবে নীল লেখায় চাপ দিয়ে জয়েন হন ✫সাহিত্যের-পাতা✫🤍

--১৪ বছরের মেয়েকে বিয়ে করা ঠিক হবে মা। --অবশ‍্যই ঠিক হবে। এই সব নিয়ে তোকে চিন্তা ভাবনা করতে হবেনা। --ঠিক আছে তোমরা যা ভা...
30/01/2024

--১৪ বছরের মেয়েকে বিয়ে করা ঠিক হবে মা।

--অবশ‍্যই ঠিক হবে। এই সব নিয়ে তোকে চিন্তা ভাবনা করতে হবেনা।

--ঠিক আছে তোমরা যা ভালো বুঝো।

--এর পরে সেই ১৪ বছরের মরিয়মের সঙ্গে লাবিবের ধুম ধাম করে বিয়েটা হয়ে যায়।

--তো বাসর রাতে যেইনা লাবিব একটু মরিয়মের কাছে গিয়ে ওকে স্পর্শ করেছে? এমন সময় মরিয়ম বলে!

মরিয়ম : প্লিজজজ আমাকে কষ্ট দিবেন না।

লাবিব : কষ্ট দিবো মানে। কি বলো এই সব তুমি?

মরিয়ম : আমার দাদিমা বলেছে বাসর রাতে স্বামী রা তার বউকে নাকি কষ্ট দেয়। আপনি আমাকে কষ্ট দিয়েন না প্লিজজজ।

"বউয়ের মুখে এমন কথা শুনে লাবিব বুঝতে পাচ্ছেনা কি করবে। তবুও বউকে সান্ত্বনা দেয়।

লাবিব : ঠিক আছে কষ্ট দিবোনা।

মরিয়ম : আপনি অনেক ভালো। আমার দাদিমা সব মিথ্যা বলছে।

লাবিব : হুমমম আচ্ছা ঘুমাও তুমি।

'কথাটি শুনেই মরিয়ম ঘুমিয়ে পরে' আর এই দিকে লাবিব ভাবতে থাকে কতো ইচ্ছে ছিলো বাসর ঘর নিয়ে, বউয়ের কোলে মাথা রেখে জানালার পাশ দিয়ে চাদ দেখবো, চোখে চোখ রাখবো, কতো রোমান্স করবো। সব যেনো নিমিষেই শেষ হয়ে গেলো।

-তবুও লাবিব নিজের মনকে সান্ত্বনা দেয়, কারন মেয়েটি এখনো ছোট, সবে মাত্র ১৪ বছর হলো। যাক আস্তে আস্তে সব ঠিক হবে।

'এর পরে লাবিব ও মরিয়মের দিন যেতে লাগলো ওই ভাবেই, কিন্তু তাদের মধ‍্যে কিচ্ছু হতোনা। একদিন লাবিব একটি বুদ্ধি আটে।

লাবিব : মরিয়ম তোমার পছন্দের জিনিস কি।

মরিয়ম : আইক্রিম, ফুচকা!

লাবিব : ঠিক আছে আমি তোমাকে প্রতিদিন খাওয়াবো, কিন্তু এর বিনিময়ে আমাকে একটি করে চুমু দিতে হবে গালে..? এবং আমি একটি দিবো!

'মরিয়ম লজ্জা পেয়ে মুখটি নিছুকরে'

লাবিব : কি হলো তুমি রাজি,?

মরিয়ম: হুমম আমি রাজি?

"এর পরে শুরু হলো মরিয়ম ও লাবিবে এমন রোমান্টিক মুহূর্ত গুলা' প্রতিদিন লাবিব আইক্রিম, ফুসকা..খাওয়ায় এর পরে দুজন দুজনকে কিস করে!

'এই ভাবে ২টি বছর কেটে যাওয়ার পরে, আস্তে আস্তে মরিয়ম লাবিবের প্রতি এতোটাই আসক্ত হয়ে যায়। এক মুহূর্তের জন্যে চোখের আড়াল হতে দেয়না।

আর 'বর্তমান মরিয়ম প্রেগনেন্ট.!

'এভাবেই চলতে থাকে দুজন দুজনের ভালোবাসা, যেখানে নাই কোন অভিযোগ '

"আসলেই একটি মানুষ ভালোবাসা এবং ধৈর্য দিয়ে সব কিছু জয় করতে পারে!

#অনুগল্প: #১৪বছরের_মেয়েটি

কাহিনী ও লেখনীতে : #লাবিব

কম্বলের নিচে কুন্ডলী পাকিয়ে শুয়ে আছি।হঠাৎ পিঠের কাছে শীতল স্পর্শ! বিছানায় সাপ আসলো কই থেকে? শুনেছি সাপ কাছে আসলে বেশি নড়...
30/01/2024

কম্বলের নিচে কুন্ডলী পাকিয়ে শুয়ে আছি।হঠাৎ পিঠের কাছে শীতল স্পর্শ! বিছানায় সাপ আসলো কই থেকে?

শুনেছি সাপ কাছে আসলে বেশি নড়াচড়া করা যায় না।এতে সাপ ক্ষেপে গিয়ে চু"ম্বন দেয়।রিস্ক নিলাম না,সাবধানে ধীরে ধীরে পাশে ফেরার চেষ্টা করলাম।

সাপটা নড়তে শুরু করেছে।তার শরীর বিশাল,পায়ে সাপের লেজ স্পর্শ করছে।লেজটা বরফ শীতল ঠান্ডা! ছ্যাৎ করে উঠলো শরীরটা।এই ঠান্ডাতেও শরীরে গরম চলে এলো,কপালে বিন্দু ঘাম জমে গেলো।

সাহস করে কম্বলটা তুলে পাশে ফিরলাম।একি! সাপ পুরুষ রুপ নিয়েছে!ছেলে ইচ্ছাধারী নাগ নাকি?

মানুষরুপী নাগটা ক্ষিপ্র হুংকার দিয়ে বলল " কম্বল তুলতেছো কেন? এমনিই ঠান্ডায় হাত পা জমে গেছে "

নাগ পুরুষের হুংকারে আমার হুশ ফিরলো।ভুলে গিয়েছিলাম গতকাল বিয়ে করেছি।সাপ ভেবে এতোক্ষন যাকে ভয় পেয়েছি সে আমার এক দিনের পুরনো স্বামী।

খুব ভুল যে অনুমান করেছি তাও তো না।স্বামী! সেও তো এক প্রকার নাগ,সাপ!
©️

#গল্প #মতিভ্রম

#অনুগল্প #সমাপ্ত

বান্ধবীর বিয়া ঠিক হইছে। ব্রাইডাল শাওয়ার না কি বলে তাই দিতে বান্ধবীর বাসায় আসছি। বান্ধবীর মা বলতেছে "ছেলে খুব ভাল, নির্ঝঞ...
30/01/2024

বান্ধবীর বিয়া ঠিক হইছে। ব্রাইডাল শাওয়ার না কি বলে তাই দিতে বান্ধবীর বাসায় আসছি। বান্ধবীর মা বলতেছে "ছেলে খুব ভাল, নির্ঝঞ্ঝাট ফ্যামিলি। আল্লাহর রহমতে কোনো বোন নাই, বাবা মাও গ্রামে থাকবে। হাজব্যান্ড ওয়াইফ দু জন নিজের মতো থাকবে। কোনো ঝামেলা নাই।"
_ছেলের বোন নাই, বাবা মা কাছে থাকবে না এই জন্য বান্ধবীও ব্যাপক খুশি।
বান্ধবী রা ৪ টা বোন, একটা ভাই। ভাবি এখানেই থাকে। আন্টি কে বললাম ভাবির জন্য ক'ষ্ট হচ্ছে।
আন্টি বললো, কেন?
বললাম আল্লাহর রহমতে চার চার টা ননদ, আবার শ্বশুর শ্বাশুড়িও একসাথে থাকে, আপনার ভাষ্য অনুযায়ী তো সংসারে ঝনঝাটের অভাব নাই। আহা! বেচারী!
আন্টি র'ক্ত'চক্ষু তে তাকাইলো দু বার। রাতে ডিনারের দাওয়াত ছিল। কাচ্চির গন্ধও পাইছিলাম এক দু বার। এখন আল্লাহই জানে খেতে দিবে কিনা।🙂
©


--১৪ ফেব্রুয়ারিতে তোমার শরীর চাই আমার কান্তা। --সম্পর্কের '৩' মাস হলো তাতেই এই কথা বলছো। কেমন Boyfriend তুমি হ‍্যা।--আমি...
30/01/2024

--১৪ ফেব্রুয়ারিতে তোমার শরীর চাই আমার কান্তা।

--সম্পর্কের '৩' মাস হলো তাতেই এই কথা বলছো। কেমন Boyfriend তুমি হ‍্যা।

--আমি রোমান্টিক বয়ফ্রেন্ড তোমার বুঝছো।

কান্তা: প্লিজজ হাসিব বিয়ের পরে যা ইচ্ছে তাই করিও। সবে মাত্র আমাদের সম্পর্ক শুরু হলো।

হাসিব : জানতাম এই কথাই বলবা।

কান্তা : এমন করেনা সোনা আমার। আমি তো শুধুমাত্র তোমারি।

হাসিব : তাহলে আমি যা চাইতেছি দিয়ে দাও।

কান্তা : আচ্ছা আমি ভেবে দেখি।

হাসিব : ভেবে দেখা দেখির সময় নেই। আমি চাইতেছি তোমার দিতেই হবে।

কান্তা : আমার সঙ্গে এই সব করার পরে যদি সম্পর্ক না রাখো তখন কি হবে।

হাসিব : এইইই বিশ্বাস আমার প্রতি তোমার।

কান্তা : বিশ্বাস না কররে কি ভালোবাসতাম বলো।

হাসিব : তাহলে ১৪ই ফেব্রুয়ারিতে চলোনা জান ডেটে যাই প্লিজজজ প্লিজজজ।

" boyfriend এর এমন রিকুয়েস্টে শেষ পযর্ন্ত কান্তা রাজি হয় ডেটে যাওয়ার জন্যে?

কান্তা : ঠিক আছে আমি রাজি। কিন্তু আমাদের বিয়েটা কবে হবে শুনি।

হাসিব : সময় হোক বিয়ে করবো।

কান্তা : আচ্ছা জান।

হাসিব : রেডি থাকিও কিন্তু ১৪ তারিখে।

কান্তা : হুমম।

--এর পরে সেই ১৪ তারিখে কান্তা তার নিজের শরীর টা boyfriend হাসিবের হাতে তুলে দেয়। যা হাসিব পাগলের মতো ভোগ করতে থাকে?

হাসিব : উফফফ জান তুমি সেই একটা জিনিস।

কুন্তা : যাহহ দুষ্টু একটা। আমার লজ্জা করে।

হাসিব : ওরে আমার লজ্জাবতি girlfriend?

কান্তা : হুম।

"এর পর ১৪ ফেব্রুয়ারি হাসিব ও কান্তা দুজনেই বেশ রোমান্স করে ঘুরে বেড়ায়।

"এর ঠিক ৪মাস পরে কান্তা হঠাৎ করেই একদিন মাথা ঘুড়ে পরে যায়। আর সঙ্গে সঙ্গে তাকে ডাক্তার দেখানো হলে ডাক্তার বলে।

ডাক্তার : আপনাদের মেয়ে গর্ভবতী।

--কিন্তু ডাক্তার আমাদের মেয়ের তো এখন পযর্ন্ত বিয়েই হয়নি তাহলে গর্ভবতী কিভাবে

--দুলাভাই মেয়েটা কালো, বিয়ে করলে ১০ লক্ষ টাকাই নিবো। --আমি এই বিয়ে করবো না? "মেয়ের এই কথা শুনে বাবা বলে উঠে? "এই তুই চুপ...
29/01/2024

--দুলাভাই মেয়েটা কালো, বিয়ে করলে ১০ লক্ষ টাকাই নিবো।

--আমি এই বিয়ে করবো না? "মেয়ের এই কথা শুনে বাবা বলে উঠে?

"এই তুই চুপ করে থাকবি। আচ্ছা বাবা কিছু টাকা কম নিলে হয়না প্লিজজ?

--না আপনার মেয়েটা দেখতে কালো। আমার সালা যে ১০ লক্ষ টাকা নিয়ে বিয়ে করতে চেয়েছে এটাই অনেক।

--বুঝলাম আমার মেয়েটা একটু কালো তাই বলে!

--আমরা এতো কথা বলতে পারবো না। এইইই হাসিব চল এখানে আর এক মুহূর্ত থাকবোনা?

"না বাবা যেওনা। আমি তোমাকে কথায় রাজি। তোমারা যতো টাকাই চাইছো সব দিবো।
( মেয়েটির বাবা )

'এমন সময় হাসিব বলে উঠে'

হাসিব : শশুর মশাই টাকাটা কিন্তু কবুল বলার আগে আমার হাতে চাই।

"হুমম বাবা চিন্তা করোনা!

'তো ছেলে পক্ষ যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মেয়েটি বলে উঠে'

--বাবা এতো টাকা তুমি কোথায় পাবে! তাছারা এই ছেলেকে আমার পছন্দ হয়নি।

"তর পছন্দ হওয়া লাগবেনা। তোকে যে ওরা পছন্দ করেছে এটাই অনেক বেশি? টাকা ম‍্যানেজ হয়ে যাবে।

--প্লিজজজ বাবা।

--এই চুপ করে থাক। তোকে বিয়ে দিতে পারলে আমি বাছি, আর পারতেছিনা তোকে নিয়ে।

--বাবা মুখে এমন কথা শুনে মেয়েটি নিশ্চুপ হয়ে যায়। আসলেই কালোর প্রসংসা সবাই কে কিন্তু বাস্তবে সবাই সুন্দর্যোই খোজে।
একটি কালো মেয়ের জন্যে পরিবারের মানুষ ও চিন্তিত? যদিও বা কারো পছন্দ হয় তাহলে যৌতুক বেশি?

আহা সমাজ আমার 😔

অনু_গল্প: #কালো_মেয়ের_যৌতুক

কাহিনী ও লেখনীতে : #মি_হাসিব

এমন সুন্দর সুন্দর গল্প পরতে চাইলে পেজটি সবাই ফলো করুন বন্ধুরা : #সাদিয়া_আক্তার

চলে যাচ্ছি প্রাণের শহর রাজশাহীতে
29/01/2024

চলে যাচ্ছি প্রাণের শহর রাজশাহীতে

২ সপ্তাহ আগে আমার gf এর বিয়ে ছিল,কিন্তু বিয়ে টা হয়নি । কারন বিয়ের দিন আমি তাকে তুলে নিয়ে আসছিলাম এবং কোর্ট ম্যারেজ ...
29/01/2024

২ সপ্তাহ আগে আমার gf এর বিয়ে ছিল,

কিন্তু বিয়ে টা হয়নি । কারন বিয়ের দিন আমি তাকে তুলে নিয়ে আসছিলাম

এবং কোর্ট ম্যারেজ করে ফেলি দুইজন।

আমার বাবা মা বিষয়টা মেনে নিল

না, বিধায় আমাকে বাসা থেকে বের

করে দিল। অসহায় দুইটা প্রাণ ঘুড়ছিলাম।

আমি ভাবলাম যত কষ্টই হোক

মেঘা কে একটা থাকার ব্যাবস্থা

আমাকে করে দিতেই হবে।

হাতে কিছুটাকা ছিল। ঐই টাকা

দিয়ে মেঘা কে একটা মহিলা মেসএ

তুলে দিলাম।

আমার কাছে প্রায় সব টাকা শেষ । কথায় আছে বিপদে পড়লে বন্ধু চেনা যায় । এক জন ও

আমার পাশেএসে দাঁড়ায় নাই।

কি না করছি তাদের জন্য । যাই হোক

এটাই হয়ত পৃথিবীর নিয়ম । বড্ড

স্বার্থবাদী এই পৃথিবীটা ! এই দিকে

রাত হয়ে গেল।

হাতে একটা টাকাও নাই।

সখের মোবাইল ফোনটা বেঁচে দিলাম

রাস্তার টোকাই এর কাছে।

টাকা হাতে আছে কিন্তু খাইতে ইচ্ছা

করছে না।

ভাবছিলাম আমি যদি একটু কষ্ট করি

তাহলে মেঘা ভাল থাকবে । এরমধ্যে

আমি একটা থার্ড ক্লাস মেসে উঠলাম ।

অন্তত আকাশের উপর ছাদ টা

পেয়েছিলাম ।

খুব কষ্টে একটা হোটেলে ওয়েটারের

চাকরী পেলাম।

নিজেকে প্রশ্ন করলাম

টাকাই কি সব কিছু !

একদিন অপরাহ্নে,হোটেল এ ১০

জন ফরেনার আসল

কিন্তু কেউ তাদের খাবারের অর্ডার

নিতে পারলনা ।

আমি BBA তে

অধ্যায়নরত ছাত্র তাই ইংরেজিতে কথা

বলার কৌশল টা আমার অনেক আগে

থেকেই জব্দ করা ছিল । তাদের সাথে

কথা বলে হোটেল ম্যানেজারকে

সন্তুষ্টি করে ফেললাম । ফলে

আমাকে ফ্লোর ম্যানেজার করে দিল ।

বেতন ও ১৮ হাজার টাকা।

মেঘা কে সারপ্রাইজ দেওয়ার জন্য নতুন বাসা

ভাড়া নিলাম। দুইজন একসাথে থাকব

মনে ঝড় উঠতে লাগল। মেঘা র মেসে

গিয়ে জানতে পারলাম মেঘা তার

বাবার সাথে বাসায় চলে গিয়েছে।

একটা মেয়ে আমাকে বলল ভাইয়া

মেঘা আপু আপনাকে এই চিঠিটা

দিতে বলছে।

চিঠিটা এমন ছিলো>আশিক,যখন তুমি আমাকে বিয়ে করে সুখী করতে

পারবে না তবে কেনো আমায় সুখের

রাজ্য থেকে নিয়ে এসেছিলে?

তোমার অবস্থা এখন আর পাঁচটা সাধরণ

ঘরের থার্ডক্লাস ছেলেদের মত ।যাই

হোক তোমার বাসায় ডিভোর্স এর

পেপার চলে যাবে প্লিজ আমাকে

যদি একটু ভালবাসো তাহলে সাইন টা

করে দিও।

-নির্বাক দৃষ্টি দিয়ে তাকিয়েছিলাম

চিঠির দিকে। মাত্র ১০ টা দিন কষ্ট করতে পারল না! ব্যার্থতা আমারি ছিল।



আমি একটা অপদার্থ ছেলে যে মেঘা

কে ভালবেসে নিজ

স্বামী : খেতে দাওতো...বড্ড খিদে পেয়েছে..স্ত্রী : আজ বড্ড ক্লান্তি লাগছে, পুরোশরীর ব্যাথা করছে। টেবিলে খাবাররাখা আছে, বেড...
29/01/2024

স্বামী : খেতে দাওতো...
বড্ড খিদে পেয়েছে..
স্ত্রী : আজ বড্ড ক্লান্তি লাগছে, পুরো
শরীর ব্যাথা করছে। টেবিলে খাবার
রাখা আছে, বেড়ে খাও...
;
স্বামী : এই যা, আর হল না...
খাওয়া শেষে তোমাকে নিয়ে শপিংয়ে
যেতে চাইছিলাম ।
তোমার যে শরীর ব্যাথা ।
কি যে করি...
;
স্ত্রী : (একলাফে বিছানা ছেড়ে
স্বামীর গলা জড়িয়ে ধরে )
সত্যি ! চলো খেতে আস..
আমি ভাত বেড়ে দিচ্ছি !
;
স্বামী : আরে কি করছ !
তোমার যে শরীর ব্যাথা !
; স্ত্রী : দূর, ইয়ার্কি মারছিলাম..
(স্ত্রী অতি খুশিমনে ভাত বেড়ে দিল )
খাওয়া শেষে স্বামী বিছানায় শুয়ে পড়ল
স্ত্রী : কি ব্যাপার শপিংয়ে যাবে না?
; .
স্বামী : আরে দূর, আমিও ইয়ার্কি মারছিলাম
©️

#অনুগল্প #সমাপ্ত





মন ছুয়ে যাওয়া নতুন গল্প পেতে আমার আইডিতে ফলো দিয়ে রাখুন🥰

বাসে মেয়েটা আমার গা ঘেঁষে বসলো।চমকে উঠলাম।নারীর প্রথম স্প"র্শে শরীরে শিহরণ বয়ে গেলো।মেয়েটা গা ঘেঁষে বসেছে কারণ বাসের সিট...
29/01/2024

বাসে মেয়েটা আমার গা ঘেঁষে বসলো।চমকে উঠলাম।নারীর প্রথম স্প"র্শে শরীরে শিহরণ বয়ে গেলো।

মেয়েটা গা ঘেঁষে বসেছে কারণ বাসের সিটের সাইজ যথেষ্ট ছোট।এক হাতের মতো যায়গায় দুজনকে বসতে হয়।মেয়েটা ভিষণ ইতস্তত করতে লাগলো।আমি যতটা সম্ভব জানালার সাথে চেপে বসার চেষ্টা করলাম।লাভ হলো না।

মেয়েটার অস্বস্তি টের পেয়ে আর বসে থাকতে পারলাম না।বললাম " একটু উঠবেন? আমি সামনে দাঁড়াবো "

মেয়েটা উঠলো।আমি সিট ধরে দাঁড়িয়ে রইলাম।মেয়েটা সন্দেহ নিয়ে বারবার তাকাচ্ছে।এক পর্যায়ে বললো

" আপনি দাঁড়িয়ে যাচ্ছেন কেন? "

ইতস্তত করে বললাম " সমস্যা নাই,আপনি আরাম করে বসুন "

" সে কি কথা!আমার জন্য আপনি সিট ছেড়ে দিবেন কেন? "

কথা বলার সময় মেয়েটার চোখে হালকা কাঁপুনির মতো সৃষ্টি হয়।তখন দুনিয়ার সব কাজ ফেলে তার চোখের দিকে তাকিয়েই থাকতে ইচ্ছে করবে।বললাম

" আমার অভ্যাস আছে "

" আমারও অভ্যাস আছে।রোজ লোকাল বাসে যাতায়াত করি।আজ প্রথম না।আপনি বসুন "

মেয়েটার কথা আর ফেলতে পারলাম না।হয়তো আমার মন ও চাচ্ছিলো তার পাশে বসতে।ক্ষনিকের দেখাতেই মেয়েটার উপর মায়া অনুভব করলাম।মেয়েটার কোঁকড়া চুল বাতাসের ঝাপটায় আমার মুখের উপর এসে পড়তে লাগলো।চুলের মাতাল ঘ্রাণে তখন আমার মাথা খারাপ অবস্থা!

মেয়েটি একটা উপন্যাসের বই পড়ছে।আমি জানালা দিয়ে বাইরের দৃশ্য দেখার অযুহাতে মেয়েটির চোখের দিকে তাকাতে লাগলাম।মেয়েটা হঠাৎ বললো

" আপনি নামবেন কোথায়? "

" জাহাজ কোম্পানিতে "

" ওহ আচ্ছা।আপনি কি ওখানেই থাকেন? "

" হ্যা।ওখানেই আমার কলেজ এবং মেস দুটোই "

তার কিছুক্ষণ পর মেয়েটা ভ্রু কুঁচকে তাকালো আমার দিকে।তার দৃষ্টিটা ছিলো অন্যরকম।সে দৃষ্টির কিছুই বুঝে উঠলে পারলাম না।

পরের স্টপেজে বাস থামলো মেয়েটা নামলো।সাথে সাথে আমিও নামলাম।মেয়েটা শান্ত স্বরে বললো

" আপনার না জাহাজ কোম্পানি নামার কথা? এখানে নামলেন যে? "

মিথ্যা অভিনয় করে বললাম " তাই তো! কি মুশকিলে পড়লাম বলুন তো, আমার স্টপেজ তো ভুলে ছেড়ে এসছি।এখন আবার ফেরত যেতে হবে "

মেয়েটা ঠোঁ"টের কোণে মুচকি হেসে বললো " আমি কচি খুকি না।বুঝতে পারি "

বড্ড লজ্জায় পড়ে গেলাম।দীর্ঘক্ষন মেয়েটির দিকে তাকানোর সাহস পেলাম না।এক পর্যায়ে মাটির দিকে মুখ করে বললাম

" চা খাবেন? "

মেয়েটা এবারেও মিষ্টি হাসলো।বু"কে তীব্র চিনচিন ব্যথা শুরু হলো।তাকালাম মেয়েটির দিকে।প্রেমে পড়ে গেলাম।এইটুকু সময়ে আর কতবার প্রেমে পড়বো?
©️
#অনুগল্প #সমাপ্ত

#গল্প #প্রথম_দেখা

রাত্রে স্বামী স্ত্রী দুজনে শুয়ে ছিলো। রাত দুটোর সময় হঠাৎ স্ত্রীর ফোনে ম্যাসেজ টোন বেজে উঠলো.....চমকে উঠে স্বামী স্ত্রীর ...
29/01/2024

রাত্রে স্বামী স্ত্রী দুজনে শুয়ে ছিলো। রাত দুটোর সময় হঠাৎ স্ত্রীর ফোনে ম্যাসেজ টোন বেজে উঠলো.....

চমকে উঠে স্বামী স্ত্রীর ফোনে BEAUTIFUL লেখা দেখে স্ত্রীকে উঠিয়ে বললো,
“তোমার ফোনে ম্যাসেজ এসেছে BEAUTIFUL.
তোমার ফোনে এমন ম্যাসেজ, কেনো...??”

স্ত্রী ধড়পড় করে উঠে বললো:
“এই ৪৫ বছর বয়সে কে আর BEAUTIFUL বলবে....!!” তারপর মোবাইল দেখে চিৎকার করে স্বামীকে বললো, “এবার থেকে চশমা পরে ফোন হাতে নেবে। ওটা BEAUTIFUL লেখা নয়....
ফোন চার্জে দেওয়া ছিলো,
তাই BATTERYFULL লেখা দেখাচ্ছে...। 😂😁🤣
©


বল্টু এক বিধবাকে বিয়ে করলেন, বিয়ের পাঁচ দিন পর নতুন বউ একটি ছেলেসন্তান জন্ম দিল। বল্টু তাড়াতাড়ি ঘর থেকে বেরিয়ে বাজারে গি...
29/01/2024

বল্টু এক বিধবাকে বিয়ে করলেন,
বিয়ের পাঁচ দিন পর নতুন বউ একটি ছেলেসন্তান জন্ম দিল।
বল্টু তাড়াতাড়ি ঘর থেকে বেরিয়ে বাজারে গিয়ে স্কুলের ব্যাগ, বই থেকে শুরু করে সব কিনতে শুরু করলেন। মানুষজন তাঁকে জিজ্ঞেস করল, ‘আপনি এসব কিনছেন কেন?’

জবাবে বন্টু বললেন, ‘আমার বাচ্চা যদি নয় মাসের সফর পাঁচ দিনে শেষ করতে পারে,

তাহলে তো সে স্কুলে যাওয়ার জন্য যেকোনো সময় প্রস্তুত হতে পারে।’ 😜
©


ছেলেদের পড়ার অনুরোধ রইলো 🥰🙏যে মেয়েটা তোমার বুকে ঘুমায়, সে তোমার “কন্যা”😇যে মেয়েটা তোমার পাশে ঘুমায়, সে তোমার “স্ত্রী”🥰যে...
29/01/2024

ছেলেদের পড়ার অনুরোধ রইলো 🥰🙏

যে মেয়েটা তোমার বুকে ঘুমায়, সে তোমার “কন্যা”😇
যে মেয়েটা তোমার পাশে ঘুমায়, সে তোমার “স্ত্রী”🥰
যে মেয়েটা তোমার পাশের রুমে ঘুমায় "সে তোমার "বোন"❣️
যে মেয়েটা না ঘুমিয়ে তোমার জন্য রাত জেগে দোয়া করে ""সে তোমার মা 🥰

তাহলে যে মেয়েটা রাস্তা দিয়ে হেটে যায় তখন তাকে সম্মান করতে কি হয় সে মেয়েটা মা'ল কী করে হয় ❓😠😠

মেয়েদের কে সম্মান দিতে শিখুন!
তারাও কারো ভালোবাসা!!...
তারাও কারো মমতাময়ী মা!!...
তারাও মা সমান ভাবি!!...
তারাও কারো কলিজার টুকরা বোন😘😘😘

এমন ভাবে নিজের চরিত্র গঠন করুন‼
যেনো অন্ধকার রুমেও একটা মেয়ে আপনার সাথে নিজেকে সেফ মনে করে🥰🥰.............😔

জানি অনেকের কাছে কথা গুলো ভালো লাগবে না হয়তো🙂
কিছু ভুল বললে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন 🙂🙏

#মেয়ে

যারা আমার সাথে আইডি তে এড হবেন রিকুয়েস্ট দেন আইডি তে 👉 গঁঁল্পেঁঁরঁ শেঁষঁ লাঁইঁনঁ

আমি কোল বালিশটাকে আরেকটু শক্ত করে জড়িয়ে ধরলাম।মিহিন নিশ্চই আমার দিকে রাগান্বিত হয়ে তাকিয়ে আছে।থাকুক! আমার কি? আমি কি ভয় ...
29/01/2024

আমি কোল বালিশটাকে আরেকটু শক্ত করে জড়িয়ে ধরলাম।মিহিন নিশ্চই আমার দিকে রাগান্বিত হয়ে তাকিয়ে আছে।থাকুক! আমার কি? আমি কি ভয় পাই নাই? ওর কি একার রাগ আছে নাকি? আমার নেই?

মিহিন! যার সাথে আমার আজকে বিয়ে হয়েছে।আর আজ আমাদের বাসার রাত।বিয়েটা পারিবারিক ভাবেই হয়েছে।বিয়ের পূর্বে যে কয়দিন সময় ছিল সে কয়দিনে মেয়েটাকে অনেকটাই পটিয়ে পেলেছি।আমার অবশ্য মেয়ে পটানোর অভিজ্ঞা বেশ ভালোই আছে।আগেই দু’টাকে পটিয়েছিলাম।সেই সুবাদে কিছুটা অবিজ্ঞতা আছে আমার।

আমি ভাবতে পারি নি বাসর ঘরে আমার জন্যে এমন কিছু অপেক্ষা করছে।
ও যখন আমাকে সালাম করে বিছানায় বসল ততক্ষণ পর্যন্ত সব কিছু ঠিকঠাকই ছিল।কিছু বিষয় নিয়ে ওর সাথে কথা বলছিলাম।হঠাৎ করেই ও বলে উঠল,
:তোমাকে একটা কথা বলার ছিল।
আমি ওর গম্ভিরতা দেখে অভয় দিয়ে বললাম,
:হুম।বল।সমস্য নেই।

আমি ভেবেছি সাধারণ কোন বেপার নিয়ে কথা বলবে ও।কিন্তু আমাকে অবাক করে দিয়ে মেয়েটা হুট করেই বলে ফেলল,
:তুমি কি আগে কখনও প্রেম করেছ?
আমি চট করেই ওর দিকে করে তাকালাম।চেহারায় গম্ভির ভাব এখনও কাটে নি।তাই মৃদু হেসে ওকে বললাম,

:কি যে বল না।আমি আর প্রেম! কোথায় কি।আমি এসবে কখনও জড়াই নি।এসব একদম ভালো লাগে না আমার কাছে।
ও চেহারার গম্ভির ভাব কাটিয়ে কপট রাগ নিয়ে আমার দিকে তাকাল।বলল,
:সত্যিই তো?
:আরে হ্যাঁ।সত্যি।আমি মিথ্যা বলি না কখনও।
:আরেক বার ভেবে দেখ।

আমি কিছুটা আঁচ করতে পেরেছি যে মিহিন আমার মিথ্যাটা ধরে ফেলেছে।কিন্তু ও তো আমার মিথ্যা ধরতে পারার কথা না।তাহলে?
আমি ছোট খাট মিথ্যা বেশ ভালোই বলতে পারি।কেউ কখনও ধরতে পারে নি।এই শেষ মেশ যদি নতুন বউয়ের কাছে ধরা খাই তাহলে আর উপায় নেই। মান সন্মান সব ধুলোয় মিশে যাবে।না! তা হতে দেওয়া যাবে না।আমি গলা খাকিনী দিয়ে বললাম,
:আরে ভাবার কি আছে। আমি কি মিথ্যা বলছি নাকি? যা সত্যি তাই বললাম।
:ও।তাই না! সত্যি বলছ আমার কাছে?

:হুম।তুমিই তো আমার জান পাখি।তোমার কাছেই তো সত্য বলব নাকি।
ও আঙ্গুল উঁচিয়ে বলল,
:এই একদম নেকামি করবা না।কি ভেবেছ কি? আমি কিছুই জানি না।আমি সব জানি!
:ক-ক-কি জান তুমি?
:রুপা এবং নিতুর সম্পর্কে সব কিছু জানি আমি ।
আমি অনেকটাই চুপসে গেলাম।অবশেষে বউয়ের কাছে ধরা খেতে হল? আমি মাথা নিচু করে বললাম,
:দুর্ভাগ্যের বেপার হল এরা দুজনের একজনই আমার হয় নি। দুজনেই আপন স্বামি নিয়ে বেশ আয়েশেই আছে।

ও কিছুটা ঝাড়ি দিয়ে বলল,
:চুপ কর! এই মুখ নিয়ে কথা বলছ কিভাবে।যাও।বাল

--সারির আচলটা ঠিক করুন? --কথাটি শুনেই অনুরাধা পিছনে তাকিয়ে দেখে তার Ex boyfriend লাবিব। --ওহ আপনি, সমস্যা নেই সারির এটা ...
29/01/2024

--সারির আচলটা ঠিক করুন?

--কথাটি শুনেই অনুরাধা পিছনে তাকিয়ে দেখে তার Ex boyfriend লাবিব।

--ওহ আপনি, সমস্যা নেই সারির এটা স্টাইল!

--অনুরাধা তুমি নাকি আত্মহত্যা করছো। তাহলে এখনো বেছে আছো কিভাবে।

অনুরাধা : সেটা আপনাকে কেনো বলতে যাবো বলুন। আর আপনি কে।

লাবিব : আমি তোমার boyfriend লাবিব।

অনুরাধা : এইযে মিস্টার মুখ সামলে কথা বলুন আপনি আমার কিসের boyfriend হ‍্যা।

লাবিব : আচ্ছা বলো তুমি কিভাবে বাছলে।

অনুরাধা : আল্লাহ্ যাকে বাছিয়ে রাখে তাকে কেউ মারতে পারেনা বুঝছেন।

লাবিব : আচ্ছা।

অনুরাধা : আচ্ছা কেনো করছিলেন এমনটা আমার সঙ্গে জানতে পারি।

(সবাই ভাবছেন কি হচ্ছে তাহলে শুনুন আসল কাহিনী:

আজ থেকে ৬ বছর আগে অনুরাধা ও লাবিবের মাঝে মধুর একটি ভালোবাসার সম্পর্ক ছিলো। হঠাৎ ১৪ই ফেব্রুয়ারিতে লাবিব অনুরাধাকে জোর করে শারীরিক সম্পর্ক করতে রাজি করায়।

পরবর্তীতে যখন অনুরাধা যখন প্রেগনেন্ট হয় তখন লাবিবব তাকে ধোকা দিয়ে চলে যায়। এর পরে অনুরাধা অনেক কষ্টে এই কাহিনী তার বাসায় খুলে বলে। মেয়ের মুখে এই সব শুনার পরে ওর বাবা মা ভালো ডাক্তার দেখে তার চিকিৎসা করে।

এবং পরবর্তীকালে পড়াশুনার জন্যে অনুরাধাকে অন‍্য দেশে পাঠিয়ে দেয়?)

আজ ৬ বছর পরে হঠাৎ করেই লাবিবের সঙ্গে দেখা হয়ে যায়।

লাবিব : তখন জানিনা আমার কি হয়েছিলো।

অনুরাধা : ওহ। ভালো থাকবেন, আর একটি কথা কোন মেয়ের সঙ্গে এমন করবেন না।

লাবিব : ভালোবাসি।

অনুধারা : কাকে ভালোবাসেন।

লাবিব : তোমাকে ভালোবাসি অনেক অনেক।

অনুরাধা : হাহহহাহাহ আহহাহা হাহহা হাহাহ আপনার কথা শুনে কি বলবো ভেবে পাচ্ছিনা সত্যি।

লাবিব : কেনো।

অনুরাধা : ভালোবাসা কাকে বলে আগে জেনে নিন। তার পরে আপনার সঙ্গে যার যায় তাকে ভালোবেসে বিয়ে করুন।

লাবিব : একটি সুযোগ দাও।

অনুরাধা : খারাপ মানুষ কে আমি কখনো ২য়বার সুযোগ দেইনা। চলে যান আমার চোখের সামনে থেকে।

"অনুরাধার এমন কথা শুনে লাবিব নিশ্চুপ হয়ে চলে যায়..?

"আর সেটা দেখে অনুরাধা হাহাহা করে হাসতে থাকে।

--পরিস্তিতি যেমনি খারাপ হোকনা কেনো পরিবারের মানুষ কে সব খুলে বলুন ইনশাআল্লাহ সমাধান বের হবে। ভূল করেও কখনো আত্মহত্যা মতো খারাপ কাজ করবেন না। যদি পারেন নিজেকে এমন ভাবে প্রতিষ্টিত করবেন পরবর্তী ছেরে যাওয়া লোকেরা সেটা দেখে যেনো বলতে বাধ‍্য হয়। তোমাকে ছেরে ভুল করেছি।

#অনুগল্প : #হঠাৎ_৬_বছর_পরে_দেখা

Address

Shahbazpur
Sylhet
3253

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when গল্পের শেষ লাইন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share

Category



You may also like