ইসলামিক কথা ও বাণী

ইসলামিক কথা ও বাণী ইসলামিক পথে চলুন, জীবনকে সুন্দর করুন ।

09/02/2024

জগন্নাথপুর উপজেলার ছিলিমপুর যুব সংঘের উদ্যোগে বার্ষিক ওয়াজ মাহফিলে মাওলানা মারজান আহমদ চৌধুরী হাতে এক হিন্দু যুবক সনাতন ধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেছেন ।

27/01/2024
27/01/2024

বাড়ীর সকল মুর্দেগানের ঈসালে সাওয়াব উপলক্ষে বার্ষিক ওয়াজ মাহফিল ২০২৪ ইং
স্থান - ঘোষগাঁও (মাঝপাড়া)
মরহুম আব্দুর রাজ্জাক (মাস্টার) সাহেবের বাড়ী

লাইভ দেখতে চোখ রাখুন ইসলামিক কথা ও বাণী পেইজে ।
26/01/2024

লাইভ দেখতে চোখ রাখুন ইসলামিক কথা ও বাণী পেইজে ।

14/07/2023

ইসলামিক প্রশ্ন -

প্রশ্ন ৪- জুম্মার নামাজ মোট কত রাকাআত ?

10/04/2023

একটি পরামর্শ ----
যারা কুরআন পড়তে পারেন না, কুরআন পড়া ভুলে গেছেন, তাদের জন্য একটি পরামর্শ। আপনারা ইউটিউবকে কুরআন শিক্ষার কাজে লাগান, ইউটিউবে সার্চ করলে অনেক কুরআন শিক্ষার ক্লাস পাবেন, আপনারা যদি এইসব কুরআন শিক্ষার ক্লাস করেন। আশা করি, আপনারা কুরআন পড়তে পারবেন। ইনশাআল্লাহ।

26/03/2023

রামাদানের হিকমাত (২য় পর্ব)

দুই.
রামাদানের রোযার হুকুম দেওয়ার সময় আল্লাহ বলেছেন-
شَهْرُ رَمَضَانَ الَّذِي أُنزِلَ فِيهِ الْقُرْآنُ هُدًى لِّلنَّاسِ وَبَيِّنَاتٍ مِّنَ الْهُدَىٰ وَالْفُرْقَانِ فَمَن شَهِدَ مِنكُمُ الشَّهْرَ فَلْيَصُمْهُ
“রামাদান মাস, যাতে কুরআন নাযিল হয়েছে মানুষের জন্য হিদায়াত হিসেবে এবং হিদায়াতের দলিল ও সত্য-মিথ্যার পার্থক্যকারীরূপে। সুতরাং তোমাদের মধ্যে যে এই মাস পাবে, সে যেন তাতে রোযা পালন করে।” (সূরা বাকারাহ, ১৮৫)

লক্ষ্য করুন, আল্লাহ কীভাবে রামাদান মাসকে কুরআনের সাথে জুড়ে দিয়েছেন। রামাদান যতটুকু রোযার মাস, ততটুকুই কুরআনের মাস।

ওহী নাযিলের সূচনালগ্নে আল্লাহ তাঁর নবীকে নির্দেশ দিয়েছিলেন-
يَا أَيُّهَا الْمُزَّمِّلُ قُمِ اللَّيْلَ إِلَّا قَلِيلًا نِّصْفَهُ أَوِ انقُصْ مِنْهُ قَلِيلًا أَوزِدْ عَلَيْهِ وَرَتِّلِ الْقُرْآنَ تَرْتِيلًا
“হে কম্বলে আবৃত, রাতে দাঁড়ান, কিছু অংশ ব্যতীত। অর্ধরাত অথবা এরচেয়ে কিছু কম। অথবা (অর্ধরাতের চেয়ে) কিছু বেশি এবং কুরআন পাঠ করুন ধীরেধীরে, সুস্পষ্টভাবে।” (সূরা মুযযাম্মিল, ১-৪)

সূরা মুযযাম্মিল একেবারে শুরুর দিকের ওহী। ভাবুন, এই সূরায় যখন কিয়ামুল লাইলের হুকুম দেওয়া হয়, তখন কতটুকুই বা কুরআন নাযিল হয়েছিল? প্রথম দুই-তিন বছরে যতটুকু কুরআন নাযিল হয়েছিল, তা কয়েক ঘন্টায় পড়ে ফেলা সম্ভব। অথচ বলা হয়েছে, প্রতি রাতে কম বেশি অর্ধরাত কুরআন নিয়ে আল্লাহর সামনে দাঁড়াতে। এই কিয়ামের উদ্দেশ্য ছিল বারবার পড়ে পড়ে কুরআনকে অন্তরে প্রবেশ করানো এবং প্রবাহিত করানো। রাসূল ﷺ এবং সাহাবিরা প্রথমদিকে এমনটি করতেন। পরে আল্লাহ এই নির্দেশ সহজ করে সাধ্যানুযায়ী প্রতি রাতে কিছু কুরআন পাঠ করার হুকুম দিয়েছেন (সূরা মুযযাম্মিল, ২০)।

তবে রামাদানের কথা ভিন্ন। আমাদের রব চান তাঁর বান্দারা কুরআন নাযিলের এই মাসে রাতের শান্ত পরিবেশে কুরআন নিয়ে তাঁর সামনে দাঁড়াবে। রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন-
مَنْ صَامَ رَمَضَانَ إِيمَانًا وَاحْتِسَابًا غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ وَمَنْ قَامَ رَمَضَانَ إِيمَانًا وَاحْتِسَابًا غُفِرَ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ
“যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে এবং প্রতিদানের আশা নিয়ে রামাদানে রোযা পালন করবে, তার পূর্ববর্তী সমস্ত গোনাহ মাফ করে দেওয়া হবে। আর যে ব্যক্তি ঈমানের সাথে এবং প্রতিদানের আশা নিয়ে রামাদানের রাতে কিয়াম করবে, তার পূর্ববর্তী সমস্ত গোনাহ মাফ করে দেওয়া হবে।” (মুত্তাফাকুন আলাইহি; মিশকাত, ১৯৫৮)

রামাদান যতটুকু সিয়ামের, ততটুকুই কিয়ামের মাস। পার্থক্য এটুকু যে, রব দিনের রোযাকে ফরয করলেও রাতের কিয়ামকে নফলের মধ্যে রেখে দিয়েছেন। তথাপি ফযিলতের প্রশ্নে রাসূল ﷺ রামাদানের রাতের কিয়ামকে রোযার কাতারেই নিয়ে এসেছেন। তবে সর্বসাধারণের জন্য যেহেতু অর্ধরাত কিয়াম করা কষ্টসাধ্য, তাই রাতের প্রথমদিকে তারাবীহ দেওয়া হয়েছে, যেন মানুষ একেবারে বঞ্চিত না হয়। তারা যেন অন্তত কিছু কুরআন নামাজের ভেতর পড়ে অথবা শুনে নেয়।

তবে যারা আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে ইচ্ছুক, তাদের জন্য তারাবীর পরেও রাতে আরও কিছু সময় কুরআন নিয়ে দাঁড়ানো উচিত। এজন্য বিশুদ্ধভাবে তিলাওয়াতের পাশাপাশি কুরআনের উল্লেখযোগ্য অংশ মুখস্থ থাকাও জরুরি। সেই সাথে আল্লাহ কী বলছেন তা বুঝতে পারলে কুরআন হৃদয়ে অবরোহন করবে এবং রামাদান ও কিয়ামের উদ্দেশ্য সাধিত হবে। আল্লাহ বলেছেন-
أَلَمْ يَأْنِ لِلَّذِينَ آمَنُوا أَن تَخْشَعَ قُلُوبُهُمْ لِذِكْرِ اللَّهِ وَمَا نَزَلَ مِنَ الْحَقِّ
“যারা ঈমান এনেছে তাদের জন্য কি এখনও সময় আসেনি, আল্লাহর যিকর এবং যে সত্য (কুরআন) অবতীর্ণ হয়েছে তাতে তাদের অন্তর বিগলিত হবে?” (সূরা হাদীদ, ১৬)

রামাদানে না হলে আর কবে সময় হবে? বাহ্যিকতার ভিড়ে এই হিকমাত আমাদের চোখের আড়ালে রয়ে যাচ্ছে! রামাদান কারীম।

চলবে...

25/03/2023

রামাদানের হিকমাত (১ম পর্ব)

আল্লাহর রহমতের উপহার নিয়ে প্রতিবছর রামাদান এসে এই উম্মাতের দরজায় কড়া নাড়ে। আবার চলেও যায়। কিছু সৌভাগ্যবান মানুষ ছাড়া আমরা সবাই যেখানে ছিলাম, সেখানেই রয়ে যাই। কারণ আমরা আজ অবধি রামাদানের হিকমাতকে জানার চেষ্টাই করিনি। বছরের পর বছর এক ধরণের ‘যান্ত্রিক রোযা’ পালন করে যাচ্ছি।

আল্লাহর দেওয়া প্রতিটি বিধানের পেছনে গভীর হিকমাত রয়েছে। সেটি না বুঝে আমল করলেও সাওয়াব অর্জিত হয়। তবে তাতে ওই বিধানের ‘রূহ’ ছুটে যায়। ফলে আমরা কেবল বাহ্যিকভাবে বিধান পালন করি। ওসব বিধানের স্থায়ী কোনো প্রভাব আমাদের ওপর পড়ে না এবং যে উদ্দেশ্য নিয়ে আল্লাহ বিধান দিয়েছেন, সেই উদ্দেশ্যও সাধিত হয় না। তাই কুরআন, সুন্নাহ এবং উম্মাতের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস থেকে মাহে রামাদানের কিছু হিকমাত উপস্থাপন করছি।

এক.
রোযার পুরো হুকুম ও হিকমাত কুরআন শরীফের একই জায়গায়, সূরা বাকারার ১৮৩ থেকে ১৮৮ নং আয়াতের মধ্যে উল্লেখ করা হয়েছে। যে আয়াত দ্বারা রোযার বিধান শুরু হয়েছে, সে আয়াতটি হচ্ছে-
يَا أَيُّهَا الَّذِينَ آمَنُوا كُتِبَ عَلَيْكُمُ الصِّيَامُ كَمَا كُتِبَ عَلَى الَّذِينَ مِن قَبْلِكُمْ لَعَلَّكُمْ تَتَّقُونَ
“হে মুমিনগণ, তোমাদের উপর রোযা ফরয করা হয়েছে, যেভাবে ফরয করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর। যাতে তোমরা তাকওয়া অবলম্বন করো।” (সূরা বাকারাহ, ১৮৩)

আমাদের রব বলছেন, রোযার দ্বারা তিনি আমাদের কাছে তাকওয়া চান। তাকওয়া হচ্ছে বেঁচে বেঁচে চলা, বিরত থাকা, ভয় করা ইত্যাদি। মাওলা আলী (রা.) বলেছেন, তাকওয়া হচ্ছে আল্লাহর ভয়, কুরআন অনুযায়ী আমল, অল্পে তুষ্টি এবং আখিরাতের প্রস্তুতি। ইবন মাসউদ (রা.) বলেছেন, তাকওয়া হচ্ছে নাফরমানির বিপরীতে আনুগত্য, ভুলে যাওয়ার বিপরীতে স্মরণ রাখা, অকৃতজ্ঞতার বিপরীতে শুকুর আদায় করা (মুসান্নাফ ইবন আবি শাইবা, ৩৪৫৫৩)।

এবার প্রশ্ন হচ্ছে, রোযার দ্বারা আমরা যে তাকওয়া অর্জন করব, তার পরীক্ষা কী? কীভাবে বুঝব যে রোযার দ্বারা কাঙ্ক্ষিত তাকওয়া অর্জন করেছি? জবাব আল্লাহ নিজেই দিয়েছেন। রোযা সংক্রান্ত আলোচনা শেষ করার আগেই বলেছেন-
وَلَا تَأْكُلُوا أَمْوَالَكُم بَيْنَكُم بِالْبَاطِلِ وَتُدْلُوا بِهَا إِلَى الْحُكَّامِ لِتَأْكُلُوا فَرِيقًا مِّنْ أَمْوَالِ النَّاسِ بِالْإِثْمِ وَأَنتُمْ تَعْلَمُونَ
“আর তোমরা অন্যায়ভাবে পরস্পরের সম্পদ গ্রাস করো না এবং তা শাসকদের কাছে (ঘুষ হিসেবে) প্রদান করো না, যেন জেনেশুনে অসৎ উপায়ে লোকের সম্পদ গ্রাস করতে পারো।” (সূরা বাকারাহ, ১৮৮)

এক কথায়, রোযার দ্বারা যে তাকওয়া আল্লাহ চান, তার পরীক্ষা হচ্ছে হালাল উপার্জন এবং হালাল খাওয়া। রব সতর্ক করেছেন যেন আমরা অন্যায়ভাবে অন্যের সম্পদ গ্রাস না করি। আমাদের সম্পদকে শাসক বা বিচারকদের ঘুষ হিসেবে না দেই, যাতে তাদেরকে ব্যবহার করে আমরা মানুষের সম্পদ গ্রাস করতে পারি। যতক্ষণ আমরা আমাদের উপার্জন ও খাবারকে হালাল না করব, ততক্ষণ পর্যন্ত তাকওয়ার পরীক্ষায় উত্তির্ণ হতে পারব না। ফলে আমাদের রোযা ‘যান্ত্রিক রোযা’ হয়ে থাকবে। আসুন, হালালের প্রতি যত্নবান হই। রামাদান কারীম।

চলবে...

মাহে রামাদানের আহবান ।
24/03/2023

মাহে রামাদানের আহবান ।

15/03/2023

সহীহ কুরআন শিক্ষা
পর্ব - ২
সূরা - ফীল
আলোচনায় - ক্বারী মুজ্জাম্মিল হোসেন
পরিচালনায় - মাহিদুল হক সোহাগ ।

09/03/2023

আলহামদুলিল্লাহ।
আমাদের সহীহ কুরআন শিক্ষার
পর্ব- ১ এর ভিডিও ইতিমধ্যে ইসলামিক কথা ও বাণী পেইজে আপলোড করা হয়েছে। যারা সহীহ ভাবে নামাজের ক্বিরাত পড়তে চান, তাদের জন্য এই ভিডিও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ । কারণ নামাজে সহীহ ভাবে ক্বিরাত না পড়লে নামাজ সঠিক ভাবে আদায় হয় না ।
লিংক - https://www.facebook.com/100063882484108/posts/614343600705051/?app=fbl

09/03/2023

সহীহ কুরআন শিক্ষা
পর্ব - ১
সূরা - ফাতিহা
আলোচনায় - ক্বারী মুজ্জাম্মিল হোসেন
পরিচালনায় - মাহিদুল হক সোহাগ ।

05/03/2023

সিলেটে ২ দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক শানে রিসালত মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত

প্রিয়নবী (সা.) আমাদের জন্য মুক্তির ওসীলা
-আল্লামা ইমাদ উদ্দিন চৌধুরী ফুলতলী

নবীর সাথে যত বেশি সম্পর্ক হবে ঈমান তত বৃদ্ধি পাবে
-শায়খ মুহাম্মদ ইবরাহীম আব্দুল বাইছ আল কিত্তানী

সিলেটে ২ দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক শানে রিসালত মহাসম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ৩ মার্চ শুক্রবার সিলেট সরকারী আলিয়া মাদরাসা ময়দানে সকাল ১১ টায় সম্মেলনের উদ্বোধন হয়। সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন মুরশিদে বরহক হযরত আল্লামা ইমাদ উদ্দিন চৌধুরী ফুলতলী। সভাপতির বক্তব্যে তিনি বলেন, রহমতে আলম প্রিয়নবী (সা.) হলেন আমাদের জন্য মুক্তির ওসীলা। তিনি দুনিয়ায় প্রেরিত হওয়ার আগে আহলে কিতাবরা যখন কাফিরদের সাথে যুদ্ধে অবতীর্ণ হতো, বাহ্যিক উপকরণ ব্যবহার করেও সফলতা লাভ করতে পারতো না, তখন তারা নবী করীম (সা.) এর ওসীলা নিয়ে দুআ করতো। ইনজীল কিতাবে যেখানে নবী করীম (সা.) এর নাম আছে, সেখানে হাত দিয়ে তারা বিজয় কামনা করতো। সঙ্গে সঙ্গে বিজয় অর্জিত হতো। রাসূলে পাক (সা.) এর প্রতি মহব্বত যেমন দরকার তেমনি তার আনুগত্য করাও জরুরি। মহব্বত থাকলে আনুগত্য সহজ হয়ে যায়। হযরত শাহজালাল (র.) তার স্বদেশে শান্তি থাকতে পারতেন কিন্তু তিনি কেন সিলেট এসে এতো ত্যাগ তিতিক্ষা স্বীকার করলেন? এর মূল কারণ প্রিয়নবী (সা.) এর আনুগত্য ও ভালোবাসা। তিনি প্রিয়নবী (সা.) এর ইশারায়ই এসেছিলেন।
মিশরের প্রখ্যাত বুযুর্গ আল্লামা মুহাম্মদ ইবরাহীম আব্দুল বাইছ আল কিত্তানী বলেন, একজন মুমিনের জন্য কর্তব্য হলো নবীজির সাথে সম্পর্ক সুদৃঢ় করা। কারণ নবীর সাথে অন্তরের দুরত্ব থাকলে মানুষ কুফরীর দিকে ধাবিত হয়। নবীজি থেকে দূরে থাকার শেষ পরিণতি হয় নাস্তিক্যবাদ। নবীর সাথে যত বেশি সম্পর্ক হবে ঈমান তত বৃদ্ধি পাবে। তিনি বলেন, নবীজির বিষয়ে কথা বলতে হলে সাবধানতার সাথে বলতে হবে। তার প্রসঙ্গে যত আয়াত নাযিল হয়েছে সেগুলোর ক্ষেত্রে শুধু বাহ্যিক অর্থের উপর নির্ভর করলে হবে না। বরং এর অন্তর্নিহিত ও সূক্ষ্ম ব্যাখ্যা অনুসন্ধান করতে হবে।
হাজার হাজার মানুষের উপস্থিতিতে দুইদিনব্যাপী এ মহাসেম্মলনে এ ধরনের আয়োজনের উদ্দেশ্য ও প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন সম্মেলন বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক, বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহর সভাপতি মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী। তিনি বলেন, হযরত মুহাম্মদ (সা.) শেষ নবী। তাঁর পরে নবুওয়াতের সকল দাবী বাতিল ও ভ্রান্ত এবং এ ধরনের নবুওয়াত দাবীকারী ও তাদের অনুসারীরা কাফির। সুতরাং কাদিয়ানীরা কাফির। আশ্চর্যের বিষয় হলো, আমাদের দেশে কাদিয়ানীরা নিজেদের মুসলিম জামাত দাবী করে সমাবেশ করার দুঃসাহস দেখাচ্ছে। এমনকি এটিকে কেন্দ্র করে একজন মুসলিম শহীদ হয়েছেন। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণা করছি। আমরা জোর দাবী জানাচ্ছি এদের জন্য মুসলিম হিসাবে বিবেচনা করা না হয় এবং তাদের পক্ষাবলম্বন করে সরকারের বাহিনী যেন মুসলমানদের রক্ত না ঝরায়।
সম্মেলন বাস্তবায়ন কমিটির সদস্য সচিব ও বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহর যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আহমদ হাসান চৌধুরী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মাওলানা নজমুল হুদা খান ও ছাত্রবিষয়ক সম্পাদক মাওলানা রেদওয়ান আহমদ চৌধুরীর যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সম্মেলনে সম্মানিত অতিথির বক্তব্য রাখেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বন ও পরিবেশমন্ত্রী শাহাবউদ্দিন আহমদ, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, বর্তমান বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় মুহাদ্দিস, মিশরের প্রখ্যাত বুযুর্গ আল্লামা মুহাম্মদ ইবরাহীম আব্দুল বাইছ আল কিত্তানী, মক্কা মুকাররামার প্রখ্যাত বুযুর্গ সায়্যিদ আল হাবীব উবায়দুল্লাহ আল আত্তাস, তুরস্কের ইয়ালোভা ইউনিভিার্সিটির অধ্যাপক প্রফেসর ড. আব্দুল কাদির আল হোসাইন, মিশরের ড. আহমদ আশ শরীফ আল আযহারী, বৃটেনের সায়্যিদ মাআন আল হাসানী আল ইদরিসী আল মক্কী, ভারতের উজানডিহির পীর ছাহেব সায়্যিদ মোস্তাক আহমদ আল মাদানী, সায়্যিদ জুনাইদ আহমদ আল মাদানী, সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এমপি, হাবিববুর রহমান হাবিব এমপি, সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্জ শফিকুর রহমান চৌধুরী, বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওলানা শাব্বির আহমদ মোমতাজী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফারসী বিভাগের সাবেক চেয়াম্যান প্রফেসর ড. কে এম সাইফুল ইসলাম খান, হযরত আল্লামা নজমুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী, গাউসুল আজম জামে মসজিদ ঢাকার খতিব মাওলানা কবি রূহুল আমীন খান, মাওলানা মুফতি গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী ফুলতলী, নেছারাবাদের পীর ছাহেব মাওলানা খলীলুর রহমান নেছারাবাদী প্রমুখ।
মহাসম্মেলনে আরো বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের বিশিষ্ট আইনজীবী এডভোকেট মাওলানা আব্দুর রকিব, বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহর মহাসচিব মাওলানা এ.কে.এম মনোওর আলী, চরমোনাই আহসানাবাদ রশিদিয়া কামিল মাদরাসা বরিশালের প্রিন্সিপাল মাওলানা সৈয়দ মোসাদ্দিক বিল্লাহ আল মাদানী, দারুন্নাজাত সিদ্দিকীয়া কামিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আ খ ম আবু বকর সিদ্দীক, ঢাকা মহাখালী হুসাইনিয়া কামিল মাদরাসা অধ্যক্ষ মাওলানা ড. নজরুল ইসলাম আল মারুফ, দৈনিক উত্তর পূর্ব এর সম্পাদক ও প্রকাশক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহর সহ-সভাপতি অধ্যক্ষ মাওলানা ছরওয়ারে জাহান, সাংগঠনিক সম্পাদক ড. মাওলানা মঈনুল ইসলাম পারভেজ, ভবানীপুর কামিল মাদরাসার প্রিন্সিপাল অধ্যক্ষ হাসান মাসুদ, মৌলভীবাজার টাউন কামিল মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা শামসুল ইসলাম, বুরাইয়া কামিল মাদরাসা উপাধ্যক্ষ মাওলানা সিরাজুল ইসলাম ফারুকী, আনজুমানে আল ইসলাহর কেন্দ্রীয় অফিস সম্পাদক মাওলানা আতাউর রহমান, ঢাকা মহানগরীর সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আনোয়ার হোসেন ছালেহী, বাংলাদেশ আনজুমানে তালামীযে ইসলামিয়ার কেন্দ্রীয় সভাপতি মাহবুবুর রহমান ফরহাদ, সাধারণ সম্পাদক মনজুরুল করিম মহসিন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মাওলানা মোস্তফা হাসান চৌধুরী গিলমান, বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহ সুনামগঞ্জ জেলা সভাপতি মাওলানা তাজুল ইসলাম আলফাজ, নিউইয়র্ক আল ইসলাহর সভাপতি মাওলানা আবুল কাশেম ইয়াহইয়া, সিলেট মহানগর সাধারণ সম্পাদক মাওলানা আজির উদ্দিন পাশা, মৌলভীবাজার জেলা সাধারণ সম্পাদক মাওলানা এনাম উদ্দিন, কুমিল্লা জেলা কারী সোসাইটির সভাপতি মাওলানা রুহুল আমীন ফকির প্রমুখ।

এতে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা শিহাব উদ্দিন চৌধুরী ফুলতলী, সোবহানীঘাট কামিল মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা কমরুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী, ইয়াকুবিয়া হিফজুল কুরআন বোর্ডের জেনারেল সেক্রেটারি মাওলানা ফখরুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী, নূর মোহাম্মদপুর দরবার শরীফের পীর ছাহেব মাওলানা আবু তাহের মো. ছালেহ উদ্দিন, দরগাহে শাহজালাল {র.)'র মুতাওয়াল্লী সরেকওম ফতেহ উল্লাহ আমান জঙ্গি, সিলেট জেলা বারের সাবেক পিপি এডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ ও সমাজসেবী আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, ইবনে সিনা হাসপাতালের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান, আল হারামাইন হাসপাতালের চেয়ারম্যান ওলিউর রহমান, বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহর সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা মাহমুদ হাসান চৌধুরী, অর্থ সম্পাদক মাওলানা গুফরান আহমদ চৌধুরী, প্রশিক্ষণ সম্পাদক উপাধ্যক্ষ মাওলানা আবূ ছালেহ মুহাম্মদ কুতবুল আলম, সৎপুর দারুল হাদিস কামিল মাদরাসা অবসরপ্রাপ্ত প্রিন্সিপাল মাওলানা শফিকুর রহমান, ইমাম প্রশিক্ষণ একাডেমি সিলেটের উপপরিচালক মাওলানা শাহ মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, বাংলাদেশ আনজুমানে তালামীযে ইসলামিয়ার সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা সৈয়দ ইউনুছ আলী, মো. আলমগীর হোসেন, হাফিয নজীর আহমদ হেলাল, মাওলানা বেলাল আহমদ, ছাগলনাইয়া ফাযিল মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা হোসাইন আহমদ ভুইয়া, ফরিদপুর ভাঙ্গা ফাযিল মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা আবূ ইউসুফ মৃধা, মাওলানা মুহাম্মদ আইনুল হুদা, অধ্যক্ষ মিজানুর রহমান, অধ্যক্ষ রেজাউল হক, মুফতী মাওলানা ইজহারুল ইসলাম, জালালপুর জালালিয়া কামিল মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা জ.উ.ম আব্দুল মুনঈম, সিলেট মহানগর আল ইসলাহর সভাপতি আলহাজ্জ শাহজাহান মিয়া, রাখালগঞ্জ সিনিয়র মাদরাসার অবসরপ্রাপ্ত প্রিন্সিপাল মাওলানা হবিবুর রহমান, সৎপুর কামিল মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা আবূ জাফর মুহাম্মদ নুমান, রাখালগঞ্জ সিনিয়র মাদরাসার প্রিন্সিপাল মাওলানা শেহাব উদ্দিন আলীপুরী, আনজুমানে আল ইসলাহ ইউকে এর সদস্য মাওলানা আব্দুল কুদ্দুছ, উলুয়াইল ইসলামিয়া আলিম মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা বশির উদ্দিন, জকিগঞ্জ ফাযিল মাদরাসার অবসরপ্রাপ্ত সহকারী অধ্যাপক মাওলানা মোশাহিদ আহমদ কামালী, আনজুমানে আল ইসলাহ সুনামগঞ্জ জেলার সাবেক সভাপতি মাওলানা আবু তাহির খালিদ, ইমাম আযম ফাউন্ডেশন নওগাঁ এর পরিচালক মুফতি শাহ আলম, মাওলানা ফজলুর রহমান শিঙ্গাইরকুড়ি, মাওলানা ইদ্রিস খান, খালিশপুর মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা শফিকুর রহমান, জাতীয় ইমাম সমিতি সিলেট মহানগরীর সভাপতি মাওলানা হাবিব আহমদ শিহাব, জকিগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান লোকমান উদ্দিন চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুস সবুর, কুলাউড়া উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মাওলানা ফজলুল হক খান শাহেদ, দক্ষিণ সুরমা উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান প্রমুখ।

সায়্যিদ আল হাবীব উবায়দুল্লাহ আল আত্তাস বলেন, ঈমানের পূর্ব শর্ত হলো, নবী করীম (সা.) এর প্রতি ভালোবাসা। নবীর প্রতি ভালোবাসা না থাকলে নামায, রোযা, তাহাজ্জুদ ইত্যাদি কোনো কিছু কাজে আসবে না। তিনি বরেন, কারো মধ্যে জামাল (সৌন্দর্য), কামাল (পরিপূর্ণতা) ও ইহসান (সদ্ব্যবহার) এই তিন গুণের যেকোনো একটি থাকলেও মানুষ তাকে ভালোবাসে। আর প্রিয়নবী (সা.) এর মধ্যে এ তিনটি গুণই পরিপূর্ণরূপে ছিল। তিনি চরিত্রগত ও সৃষ্টিগত দিক থেকে সবচেয়ে সুন্দর। দুনিয়ার কোনো সৌন্দর্য তাঁর সৌন্দর্যকে অতিক্রম করতে পারে না।

তুরস্কের ইয়ালোভা ইউনিভিার্সিটির অধ্যাপক প্রফেসর ড. আব্দুল কাদির আল হোসাইন বলেন, মীলাদ মাহফিল শুধু হিন্দুস্থানে নয়, পৃথিবীর সকল মুসলিম দেশেই হয়ে থাকে। আপনি মরক্কো, মিশর, সিরিয়া, ইন্দোনেশিয়া সহ যেখানেই যান, আহলে সুন্নতের মানুষদের মীলাদ মাহফিল করতে দেখবেন। যারা মীলাদ মাহফিল মানতে চায় না তারা আপনাদেরকে বলবে, এটা কুরুনে ছালাছায় হয় নাই। আপনি বলবেন কুরুনে ছালাছায় হয় নাই, এটা কোন বিষয় নিষেধ হওয়ার দলীল না। মীলাদ মাহফিলের মাধ্যমে রিযিক বৃদ্ধি পায়। এর স্বপক্ষে অনেক ঘটনা পাওয়া যায়।

মিশরের ড. আহমদ আশ শরীফ আল আযহারী বলেন, কিছু লোক আছে যারা নিজেদেরকে মুজতাহিদ মনে করে। তারা বলে, আগেকার ইমামরাও মানুষ, আমরাও মানুষ। কত জঘন্য কথা। তারা কি ইমাম আবু হানীফার মতো হয়ে গেছে? যিনি সাতজন সাহাবীর সাক্ষাত পেয়ে তাবেঈ হয়েছেন। তারা কি ইমাম মালিকের মতো হয়ে গেছে? তারা কি ইমাম শাফেঈর মতো হয়ে গেছে? তারা কি ইমাম আহমদের মতো হয়ে গেছে? এক লক্ষেরও উপরে সাহাবী ছিলেন। কিন্তু তারা সবাই ফতওয়া দিতেন না। দশজন, বারোজন অথবা বিশজন সাহাবী ফতওয়া দিতেন। মুজতাহিদ হওয়ার জন্য ইলমের প্রয়োজন হয়। অথচ আজকের সালাফীরা কোন প্রকার ইলম না নিয়ে নিজেদেরকে মুজতাহিদ দাবী করে। এদের থেকে সতর্ক থাকবেন। আমাদের আযহারের নীতি হলো আপনাকে অবশ্যই চার মাযহাবের কোন এক মাযহাব অনুসরণ করতে হবে। ইমাম জুনাইদের মূলনীতি অনুযায়ী তাসাওউফ অনুসরণ করতে হবে। কারণ এর বাহিরে যা আছে তা ভ্রষ্টতা।

বৃটেনের সায়্যিদ মাআন আল হাসানী আল মক্কী বলেন, কোনো ইবাদত কবুলের জন্য মৌলিক শর্ত দুটি। একটি হলো এখলাস অপরটি হলো ইত্তেবায়ে রাসুল। এর আগে এই আকীদা শুদ্ধ করতে হবে যে, আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই এবং মুহাম্মদ (সা.) আল্লাহর রাসুল। তিনি আল কুরআনের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, আল্লাহকে ভালোবাসতে হলে রাসুল (সা.) এর অনুসরণের বিকল্প নেই।

বিদেশী অতিথিবৃন্দের বক্তব্য অনুবাদ করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবী বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মাওলানা আহমদ হাসান চৌধুরী ও জার্মান এরফোর্ট ইউনিভার্সিটির গবেষক মাওলানা মারজান আহমদ চৌধুরী। সম্মেলনের ঘোষণাপত্র পাঠ করেন আহবায়ক মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী।

03/03/2023

কাদিয়ানিরা কাফের ! কাদিয়ানিরা কাফের ! কাদিয়ানিরা কাফের !
কাদিয়ানিরা মুসলিম নয়।
তারা মুসলিম নাম ব্যবহার করে, মুসলমানদেরকে ধোঁকা দিচ্ছে ।
তাদের জলসা বন্ধ করে দেওয়া হউক ।
এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে কাদিয়ানিদেরকে
অমুসলিম ঘোষণা করা হউক ।

03/03/2023
26/02/2023

আলহামদুলিল্লাহ।
আপনাদের সবার ভালোবাসায় ইসলামিক কথা ও বাণী পেইজে ১০ হাজার+ ফলোয়ার'স পূর্ণ হয়েছে। আশা করছি ইসলামিক কথা ও বাণী পেইজ থেকে ইসলামিক গজল,সহীহ কুরআন, আমল টিপস ও মাসআয়ালা মাসায়েল, প্রশ্ন-উওর পর্ব নিয়ে ভিডিও নির্মাণ করার ও লাইভ করার ইচ্ছে পোষণ করছি। মহান আল্লাহ তায়ালা যদি তৌফিক দান করেন তাহলে ভিডিও নির্মাণ ও লাইভ করব, ইনশাআল্লাহ ।
( কমেন্টে আপনাদের মতামত দিন ও পরামর্শ দিন ।

26/02/2023

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার বিশিষ্ট ইস্টার্ন খ্রিস্টান ধর্মযাজক ফাদার হিলারিয়ন হেগি খ্রিস্টান ধর....

14/02/2023

বিতর্কিত দুটি পাঠ্যপুস্তক প্রত্যাহার:
মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলীর কৃতজ্ঞতা

নতুন কারিকুলামের ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বিতর্কিত দুটি পাঠ্যপুস্তক প্রত্যাহার ও তিনটি পাঠ্যপুস্তকের ভুল সংশোধনের ঘোষণার প্রেক্ষিতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন বাংলাদেশ আনজুমানে আল ইসলাহ’র সভাপতি মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী। এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, নতুন কারিকুলামের আলোকে প্রণীত প্রথম, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বিভিন্ন বইয়ে কুরআন-সুন্নাহ বিরোধী ও আপত্তিকর নানা বিষয় রয়েছে। কারিকুলামের মধ্যেও রয়েছে বহু অসঙ্গতি। এসকল বিষয় নিয়ে আমরা গত ১২ জানুয়ারি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী’র সাথে সাক্ষাত করলে তিনি পাঠ্যপুস্তকের আপত্তিকর বিষয়সমূহ দেখে বিস্ময় প্রকাশ করেন এবং এ বিষয়ে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস প্রদান করেন। আমাদের দাবি আমলে নিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পাঠ্যপুস্তক সংশোধনের নির্দেশনা প্রদান করেন। সাক্ষাতের পরদিন থেকেই আমরা তাঁর আশ্বাসের বাস্তবায়ন লক্ষ্য করতে থাকি। আমাদের যোগাযোগ ও দাবিও অব্যাহত থাকে। এরই ধারাবাহিকতায় গতকাল এনসিটিবি বিতর্কিত দুটি বই প্রত্যাহার এবং তিনটি বই সংশোধনের ঘোষণা দিয়েছে। আমরা এজন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। বিবৃতিতে মাওলানা হুছামুদ্দীন চৌধুরী ফুলতলী মাদরাসার জন্য স্বতন্ত্র কারিকুলাম ও পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন, মাদরাসার মূল বিষয়সমূহ (কুরআন, হাদীস, আরবী প্রথম পত্র, আরবী দ্বিতীয় পত্র এবং আকাইদ ও ফিকহ) ঠিক রেখে সাধারণ বিষয়সমূহের মধ্যে সমন্বয় সাধন করে মাদরাসার জন্য ১০টি বিষয়ে ১০০০নম্বর নির্ধারণ এবং বিতর্কিত অন্যান্য বই ও পাঠসমূহ প্রত্যাহারের পাশাপাশি সকল বই থেকে বিবর্তনবাদসহ কুরআন-সুন্নাহবিরোধী ও আপত্তিকর বিষয়সমূহ বাদ দিয়ে যথাদ্রুত তা সংশোধনের আহবান জানান।

27/01/2023
25/01/2023

কখনও কি চেয়েছেন ?
-------------------------------
যখন চারদিকে ফিতনা-ফ্যাসাদ ছড়িয়ে পড়ে
তখন আল্লাহর কাছ থেকে হেদায়েত চেয়ে আনতে হয় ।

Address

Sunamganj

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ইসলামিক কথা ও বাণী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share