Bindash Nipu

Bindash Nipu Follow this Page.�

প্রিয় ষাঁ/ড় Nijhoom Majumder-নিঝুম মজুমদার কে বিসিবির সভাপতির দায়িত্বে দেখতে খুব ইচ্ছে করছে!Tanzim Hasan Sakib এর রিপ...
18/09/2023

প্রিয় ষাঁ/ড় Nijhoom Majumder-নিঝুম মজুমদার কে বিসিবির সভাপতির দায়িত্বে দেখতে খুব ইচ্ছে করছে!

Tanzim Hasan Sakib এর রিপ্লেসমেন্ট হিসেবে Shayala Khan Banna হলে মন্দ হয় না; ক্রিকেটের সাথে একটু গ্ল্যামারও থাকলো।

Sakib Al Hasan এর রিপ্লেসমেন্ট Masud Akhond কে আনলেই পরিপূর্ণতা পাবে Bangladesh Cricket : The Tigers টিম।

এমন একটা টিম হলে এবারের বিশ্বকাপ আমাদের!

বিঃ দ্রঃ আমি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের "৩৯ অনুচ্ছেদের চিন্তা ও বাক স্বাধীনতা" আইন অনুযায়ী আমার ব্যক্তিগত চিন্তা প্রকাশ করেছি! আশা করি কোনো সংবিধান লঙ্ঘন করিনি; যেমনটি তানজিম হাসান সাকিবও করেনি।





ICC - International Cricket Council

এটা কোনো কথা☹️
17/09/2023

এটা কোনো কথা☹️

বাংলাদেশের খেলা দেখার প্রস্তুতি 🙃
06/09/2023

বাংলাদেশের খেলা দেখার প্রস্তুতি 🙃

ছবিতে দেখা যাচ্ছে- একজন লোক     একটি হাতিকে ধাক্কা দিয়ে সিঁড়ি দিয়ে উপরে তুলছে। এমন নয় যে, লোকটির ধাক্কায় হাতিটি উপর...
12/05/2023

ছবিতে দেখা যাচ্ছে-
একজন লোক
একটি হাতিকে ধাক্কা দিয়ে সিঁড়ি দিয়ে উপরে তুলছে।
এমন নয় যে, লোকটির ধাক্কায় হাতিটি উপরে উঠে যাবে। বিষয়টি হলো- লোকটি হাতির পেছনে হাত রাখাতে হাতিটি বুঝতে পারছে তাকে সাপোর্ট দেয়ার জন্য কেউ আছে। এই ভরসায় হাতিটি সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠতে সমর্থ হবে। এটাই প্রেরণা। জীবনে প্রত্যেক টা সফল মানুষের পিছনে একটা গল্প থাকে।

আমাদের মধ্যে এমন অনেক লোক আছেন যারা ব্যর্থ হয়েছেন, কারণ তাদের সমর্থন বা উৎসাহ দেওয়ার মতো কেউ ছিলো না; উঠে দাঁড়ানোর জন্যেও কারো হাত লাগে।

আমরা অন্যকে সহযোগিতা করতে সক্ষম নাও থাকতে পারি; তবে কারো কঠিন সময়ে তার পাশে থেকে উৎসাহ নিশ্চয়ই দিতে পারি। ভালোবাসা, ইতিবাচক সহযোগিতা এবং ভরসার মাধ্যমে যদি কেউ উঠে দাঁড়াতে পারে, কারো জীবন পরিবর্তন হয়, এর চেয়ে উত্তম কাজ আর কিছু নেই।🙂

Eid Mubarak 🌙
21/04/2023

Eid Mubarak 🌙

'বিদ্যানন্দ' যখন অন্যের ছবি পোস্ট করে নিজেদের বলে চালিয়ে দিতে পারে, তখন যাকাত এর টাকাও তারা খেয়ে ফেলতে পারে ধরে নেওয়া যা...
16/04/2023

'বিদ্যানন্দ' যখন অন্যের ছবি পোস্ট করে নিজেদের বলে চালিয়ে দিতে পারে, তখন যাকাত এর টাকাও তারা খেয়ে ফেলতে পারে ধরে নেওয়া যায়😡

15/04/2023

ইউরোপের সুন্দর Weather এর দেশ গ্রীসে ঘুরাঘুরি।
Location:-Acropolis,Athens.

Location: Acropolis,Athensযে যায়গা থেকে পুরো Athens এর ভিউ টা নেওয়া যায়।
14/04/2023

Location: Acropolis,Athens
যে যায়গা থেকে পুরো Athens এর ভিউ টা নেওয়া যায়।

13/04/2023

Beautiful weather
Athens

সুবহানআল্লাহ 🥀🥰
30/03/2023

সুবহানআল্লাহ 🥀🥰

স্ত্রী কখনওই প্রিয় নারী হতে পারেনা, কারণ স্ত্রীর অনেক ভুল। বেশিরভাগ  লোককেই যদি  প্রশ্ন করা হয়  - “আপনার জীবনে সবচেয়ে  প...
24/02/2023

স্ত্রী কখনওই প্রিয় নারী হতে পারেনা, কারণ স্ত্রীর অনেক ভুল।

বেশিরভাগ লোককেই যদি
প্রশ্ন করা হয় -
“আপনার জীবনে সবচেয়ে
প্রিয় নারী কে?”
স্বভাবতই অনেকে উত্তর দেন - মা,
কেউ বলেন - মেয়ে,
কেউবা বলেন - বোন
কেউ বা বলেন - নানী, কারণ সে তাকে কোলে পিঠে মানুষ করেছে।
এমন অনেকগুলো সম্পর্কের কথা উঠে আসে।

খুব অবাক লাগে একজন মানুষও উত্তর দেন না তার বউ তার সবচেয়ে প্রিয় নারী।
আসলে বাঙালী পুরুষের সমস্যা!

বউকে ভালবাসি বললে
মান সম্মান চলে যাবে?
লোকে বউ পাগল বলবে?
বউয়ের কাছে ছোট হয়ে যাবে অথবা বাকী পুরুষদের সামনে
হেডম কমে যাবে?

এমন একজন মানুষও কি নেই যার হাসপাতালের বেডের পাশে নির্ঘুম রাত কাটিয়েছেন তার স্ত্রী। অথবা একসাথে জীবনের যুদ্ধটা করবে বলে বাবার বাড়ির আভিজাত্যকে দূরে রেখে স্বল্প বেতনর ছেলেটার হাত ধরে বাবার বাড়িটা ছেড়ে এসেছে। শ্বশুড় বাড়ির ঝাল তরকারিতে ভাত খেতে না পেরেও ফোনে বাবার বাড়িতে জানিয়েছে অনেক ভাল আছে। নাকি নিজের বিছানা, মায়ের রান্না, জন্মের পরের বাড়িটা সব ফেলে আসা অনেক সহজ যার কারণে বউ কখনোই প্রিয় নারী হবার যোগ্যতা রাখেন না...😭

ভালো ভালো গল্প পেতে পেইজের সাথে থাকুন।

গল্প :  ি__ক্লান্ত সিজন ২শেষ পর্বআমি তোর বাবা কে বলবো আমার ছেলে আর বাহিরে যাবে নাহ্। দেখবি তোর বাবা তোকে কিছু বলবে নাহ্।...
23/02/2023

গল্প : ি__ক্লান্ত সিজন ২
শেষ পর্ব
আমি তোর বাবা কে বলবো আমার ছেলে আর বাহিরে যাবে নাহ্। দেখবি তোর বাবা তোকে কিছু বলবে নাহ্। আর টাকা ও চাইবে না তোর কাছে আমি ও আর জিনিস চাইবো নাহ্। কি বাবা এতো খন কি কেউ মায়ের সাথে রাগ করে থাকে। তুই না আমার লক্ষি ছেলে শুধু একবার মা ডাক আর কিছু বলতে হবে নাহ্। শুধু একবার বল মা আমি তোমাকে ছেড়ে কোথাও যাইনি বললনা বাবা এই হতো ভাগি মা কে একবার বল। বাবা একবার উঠ।

এই বলে নিলয় মা পাগলের মতো কান্না শুরু করলো। ছোট ভাই যেনো ফ্রীজ হয়ে গেছে মুখে কোনো শব্দ নেই এক মনে তাকিয়ে আছে। তার ভাইয়ের দিকে। নিলয় এর চেহারা এক দম সাদা হয়ে গেছে। শরীলের মধ্যে রক্ত নেই বললে চলে। ছোট ভাইয়ের হাত থেকে চিরকুটা পড়ে গেলো নিচে। ভাইয়া বলে চিৎকার দিয়ে জরিয়ে দরলো নিলয়ে কে। বলতে শুরু করলো

ভাইয়া আমি না ছোট ভাই। তোকে অনেক কথা বলে ফেলেছি ক্ষমা করে দেনা ভাইয়া। আমি কতো বড় অমানুষ দেখ তোকে না জানিয়ে বিয়ে করে ফেলছি মাপ করে দেনা ভাইয়া। ও ভাইয়া একবার কথা বল তোমার ফোন আমার লাগবে নাহ্। তোমাকে আর কাজ করতে হবে নাহ্ এখন থেকে সব আমি করবো। ও ভাইয়া তুমি বলেছিলে না দেশে আসলে দুই ভাই মিলে আড্ডা দিবো। কই ভাইয়া তুমি তো কোনো কথা বলছো না।

এই বলে কান্না করতে লাগলো ছোট ভাই। মোন্তাহার যেনো বিশ্বাস হচ্ছে না তার ভাইয়া মারা গেছে। দরজা সামনে এখনো দাড়িয়ে আছে। এক মনে তাকিয়ে আছে তার ভাইয়ার দিকে। মুখে কোনো শব্দ নেই শুধু চোখ দিয়ে পানি পড়ছে অঝোরে। মোন্তাহা তার আম্মু আব্বু কাছে গিয়ে বললো

মা বাবা তোমার খুশি তো এবার দেখো তোমাদের টাকার মেশিন। কতো সুন্দর করে শুয়ে আছে বিছানায়। তোমারা তো চেয়েছিলে এইটা। মা ভাইয়া যেদিন বাড়িতে এসে ছিলো। সেই সকাল থেকে না খেয়ে ছিলো তুমি একবার খবর নিলে না। তুমি তো জানো তোমার বড় ছেলে কোনো দিন কিছু চেয়ে খায় না। তাহলে তুমি একবার কেনো খোঁজ নিলে না মা। জানো মা ভাইয়া যখন আমার হাতে খাবার খেয়ে ছিলো। তখন ভাইয়ার চোখ বেয়ে অঝোর ধারায় পানি পড়ে ছিলো। আমি যখন জিজ্ঞেস করলাম। কিরে ভাইয়া কান্না করিস কেনো। তখন ভাইয়া একটা মুচকি হাসি দিয়ে বলে ছিলো

মোন্তাহা আমি সারা দিন কিছু খাইনি। আমার পেটে অনেক ক্ষুধা আমাকে একবার খাবার খাইতে ও বলে নাই। সবাই বিয়ে নিয়ে বেস্ত আমার মা আমার খবর নেয় নাই। তুই না আসলে হয়তো আমি না খেয়ে থাকতে হতো। আচ্ছা মোন্তাহা আমি দেশে এসে কি কোনো ভুল করে ফেললাম। বাবা কেমন করে যেনো কথা বললো। মা ও ভালো ভাবে কথা বলে নাই।

মা বাবা আমার ভাইয়া মারা যাইনি তোমারা মেরে ফেলেছো তাকে। কি চেয়েছিলো তোমাদের কাছে। জীবনের শেষ কয়টা দিন আমার ভাইয়া তোমাদের সাথে হাসি খুশি থাকতে চেয়েছিলো।আনন্দে বাঁচতে চেয়েছিলো কিন্তু তোমারা তার বসে এক টেবিলে খাবার পযন্ত খাওনি।

ঘরের সবাই কান্না করছে। কিন্তু কোনো লাভ হবে নাহ্ নিলয় চলে গেছে সেই দৃর দেশে। যেখান থেকে মানুষ আর কখনো ফিরে আসে না। দুপুরের মধ্যে দাফন কাপন শেষ করা হলো নিলয় এর। মুছে গেলো সৃতি পাতা থেকে আরো এক হতভাগ্যা প্রবাসীর নাম। চলে গেলো আরো একটা টাকার মেশিন। নিয়ে গেলো সাথে করে শেষ বেলায় অবহেলা। 😭

সমাপ্ত,,, 🤟
ভুল গুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন 🙏

আর গল্প টা কেমন হলো জানাবেন। আবার হাজির হবো কোনো এক নতুন গল্প নিয়ে।🙂

লাস্ট একটা কথাই বলবো নিজের ফ্যামিলি মেম্বারদের মন বোঝার চেস্টা করবেন ও কি চায় কাওকেই অবেহেলা করা যাবে না।একবার হারিয়ে গেলে আর পাবে না। 😭
সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন নিজের খিয়াল রাখবেন আজ এই পর্যন্ত। 🥰🥀
দেখা হবে কোন এক নতুন গল্প নিয়ে,,,, ধন্যবাদ সবাইকে সাথে থাকার জন্য 🥰🥀

গল্প : ি_ক্লান্ত সিজন ২  # পাট : ২চিরকুট পড়া শেষ। ঘরের মধ্যে একটা নিরবতা কাজ করছে কারো মুখ কোনো কথা নেই। মনে হচ্ছে যেনো ...
22/02/2023

গল্প : ি_ক্লান্ত সিজন ২
# পাট : ২

চিরকুট পড়া শেষ। ঘরের মধ্যে একটা নিরবতা কাজ করছে কারো মুখ কোনো কথা নেই। মনে হচ্ছে যেনো সাবাই তাদের মুখের ভাষা হারিয়ে ফেলছে। এখন শত চেষ্টা করেও কিছু বলতে পারছে না। সাবাই এক মনে তাকিয়ে আছে নিলয় এর সাদা দেহটায় দিকে। মনে হচ্ছে নিলয় এর দেহ থেকে রক্ত গুলো কেউ চুসে খেয়ে ফেলছে। সাবার চোখে পানি চিক চিক করছে। নিলয় এর বাবা একটু একটু করে সামনে এগুছে মন হচ্ছে সে তার চলার শক্তি টুকু হারি ফেলছে একটু একটু করে সামনে এসে নিলয় এর মাথার কাছে বসে। মাথা টাকে কোলে নিলো তখন ও কারো মুখে কোনো কথা নেই। এইবার নিয়ল এর বাবা বলতে শুরু করলো

– বাবা নিলয় কি হয়েছে তোর। এই ভাবে শুইয়ে আচ্ছিস কেনো বাবা। দেখ তোর বাবা তোর রুমে এসে তোর সাথে কথা বলতে চায়। উঠনা বাবা আজ আমার বাপ ছেলে মিলে জমিয়ে আড্ডা দিবো। তোর সব কথা শুনবো আর তোর কাছে টাকা চাইবো না। এখন থেকে তুই যা বলবি আমি তাই করবো। আর রাগ করে থাকিস না বাপ। এই বারের মতো ক্ষমা করে দে চলনা বাপ আমারা সেই আগের মতো করে বাজার করতে যাবো। তোর মনে আছে তোকে ছোট বেলা আমি কাদে নিয়ে বাজারে যেতাম। তখন তুমি বলতি। বাবা এক দিন আমি তোমার সব কষ্ট দৃর করে দিবো। কি বাপ যাবি নাহ্ আমার সাথে। দেখ তোর বুড়ু বাপ দারিয়ে আছে। আজকের মতো ক্ষমা করে দে আর জীবনে আমারা টাকা চাইবো না। ও নিলয় এর মা দেখো তোমার ছেলে তোমার সাথে রাগ করে শুয়ে আছে। তুমি বলো না ওকে উঠতে আমি আর টাকা চাইবো।

এই বলে নিলয় এর বাবা অঝোরে কান্না শুরু করলো। আজ যেনো জীবনের শেষ কান্না করছে। নিলয় মা দৃরে বসে এক মনে তাকিয়ে আছে তার ছেলের দিকে। মাঝে চোখ দিয়ে পানি পড়ছে দেখে মনে হচ্ছে এক দম পাথর হয়ে গেছে। নিলয় মা ও আস্তে আস্তে নিলয় কাছে গেলো গিয়ে নিলয় এর বাবা কোল থেকে মাথা টা নামিয়ে তার কোলে নিলো নিয়ে বলতে শুরু করলো

– নিলয় আমি তোর মা দেখ তুই আমার কোলে মাথা দিয়ে শুয়ে আচ্ছিস। তোর না অনেক ইচ্ছে ছিলো। আমার কোলে মাথা দিয়ে শুয়ে আমার সাথে কথা বলবি। দেখ তুই এখন আমার কোলে বললনা বাবা তোর মনে যত কথা আছে সব বল আজকে আমি তোর সব কথা মন দিয়ে শুনবো। এখন থেকে তোকে রোজ নিজ হাতে খাইয়ে দিবো। আমার সবাই তোর সাথে বসে খাবার খাবো। আমি তোর মা কথা দিচ্ছি তোর থেকে আর কেউ কোনো টাকা চাইবে না। আমার ও আর সর্নের জিনিস লাগবে নাহ্। আমার কাছে অনেক আছে আমার লাগবে নাহ্। শুধু তুই থাকলে হবে বাবা উঠন না বাবা এক বার মায়ের সাথে কথা বল। তুই না বলেছিলি তুই আর দেশের বাহিরে যাবি নাহ্। তোকে আর যাওয়া লাগবে নাহ্। তোকে কিছু করতে হবে তুই শুধু মায়ের সাথে কথা বলবি।

– আমি তোর বাবা কে বলবো আমার ছেলে আর বাহিরে যাবে নাহ্। দেখবি তোর বাবা তোকে কিছু বলবে নাহ্। আর টাকা ও চাইবে না তোর কাছে আমি ও আর জিনিস চাইবো নাহ্। কি বাবা এতো খন কি কেউ মায়ের সাথে রাগ করে থাকে। তুই না আমার লক্ষি ছেলে শুধু একবার মা ডাক আর কিছু বলতে হবে নাহ্। শুধু একবার বল মা আমি তোমাকে ছেড়ে কোথাও যাইনি বললনা বাবা এই হতো ভাগি মা কে একবার বল।

এই বলে নিলয় এর মা বেহুশ হয় পড়লো তারপর

চলবে... 👇

আপনাদের একটা লাইক বা কমেন্ট আমাদের সামনের দিকে লেখার অনুপ্রেরণা দেয়। একটা লাইক বা কমেন্ট করলে আপনাদের তেমন কোন কতী হবে না।
তাই সবাই একটা লাইক কমেন্ট করে যাবেন।
নেক্সট পাঠের জন্য,,,, ধন্যবাদ 🥀

এই পর্ব টা কেমন হইছে জানিয়ে দিবেন প্লিজ
ভুল গুলো ক্ষামা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন

 # গল্প :  ি__ক্লান্ত সিজন ২ পাট : ১জানো মা আজ আমি অনেক ক্লান্ত অনেক ঘুম পাচ্ছে আমার চললাম মা সেই চির নিদ্রায় আমাকে তোমা...
22/02/2023

# গল্প : ি__ক্লান্ত সিজন ২
পাট : ১

জানো মা আজ আমি অনেক ক্লান্ত অনেক ঘুম পাচ্ছে আমার চললাম মা সেই চির নিদ্রায় আমাকে তোমারা ক্ষমা করে দিও। আমি তোমাদের সব ইচ্ছে পৃরণ করতে পারি নাই। সব চাওয়া পাওয়া পৃরণ করতে পারি নাই। তবে মা আমার জীবনের সব টা দিয়ে চেষ্টা করছি তোমাদের ইচ্ছে গুলো পৃরণ করতে। যদি উপর ওয়ালা আমাকে নিয়ে না নিয়ে যেতো। হয়তো তোমাদের সব চাহিদা পৃরণ কারতে পারতাম। আমি কাউ কে দোষ দিবো নাহ্ মা আমি এক বছর আগে ও বাবা কে বলে ছিলাম।

বাবা আমার মাথ্যায় প্রচুর বেথ হয়। যেই বেথা আমি সহ্যয করতে পারি নাহ্। আমি চিকিৎসা করাতে দেশে আসতে চাই তখন বাবা কি বললো জানো মা। তুই এখন দেশে আসলে টাকা খরচ হবে শুধু শুধু ওখান থেকে কিছু ঔষধ খেয়ে নেয়ে দেখবি সব ঠিক হয়ে যাবে। বাবার সেই দিনের কথা আমাকে এমন ভাবে ভিতর থেকে মেরে ফেলে ছিলো। আমার বেচে থাকার ইচ্ছে সেই দিন মরে গিয়ে ছিলো। কিন্তু বাবার সেই দিনের কথা টা আজকে কাজে দিয়েছে একবারে চলে যাচ্ছি আর ঔষধ খেয়ে টাকা খরচ করতে হবে। তোমাদের অনেক গুলো টাকা বেচে যাবে।

বিশ্বাস করো মা আমি যদি জানতাম তোমাদের কাছ থেকে এতো অবহেলা পাবো আমি। কখনো দেশে আসার কথা মুখে আনতাম না আর বলে যেতাম আমার লাশটা যেনো তোমাদের না পাঠায়। তোমার মনে আছে মা আমি যখন দেশে ছিলাম তখন বয়স ছিলো ১৮ বছর। আমাদের অনেক লেনাদেনা ছিলো বাবা কাছের অনেক মানুষ টাকা পাওনা ছিলো। বাবা কে সাবাই অনেক কিছু বলতো সময় মতো টাকা না দিতে পারায়। যে দিন আমি চলে আসবো তার আগের দিন রাতে।তোমার কোলে মাথা রেখে বলে ছিলে।

নিলয় তোকে অনেক বড় হতে হবে তোমার মাঝে আমাদের সপ্নগুলো। তোকে যে অনেক বড় হতে হবে। দেখো আমি অনেক বড় হয়েছি আজকে বাবা কে কেউ কিছু বলতে পারেনা টাকার জন্য। আচ্ছা যাক সে সব কথা। ছোট ভাই আমি যদি জানতাম তোমার বিয়ে তাহলে তোর বউ এর জন্য কিছু নিয়ে আসতাম। কিন্তু কি কপাল আমার আমার ছোট ভাইয়ের বিয়ে অথচ আমি জানি নাহ্। আমার পরিবার আমাকে কতো টা দৃরে ঠেলে দিয়েছে।

তোমাদের কাছে আমার শেষ একটা কথা। জীবীত থাকতে তো অবলেহা করছো সেই টা সহ্যয করার ক্ষমা ছিলো। কিন্তু মা আমার মৃত লাশটাকে অবহেলা করো না। জীবীত অবহেলা সহ্যয করা যায় কিন্তু আমার লাশটা কে অবহেলা করলে কবরেও শান্তি পাবো না চলে যাচ্ছি মা ভালো থাকবে সবাই
ইতি
তোমাদের সেই টাকার মিশিন

চিরকুট পড়া শেষ ঘরের মধ্যে একটা নিরবতা কাজ করছে কারো মুখে কোনো কথা নেই সবাই চেয়ে আছে নিলয় এর মৃত লাশের দিকে অনেক খন পর নিলয় এর বাবা বলবো

চলবে,,,, 👇

গল্পের প্রথম সিজন যতোটুকু শুনেছিলেন ততোটুকু লিখে ছিলাম এখন সিজন সব লেখে দিতে হয় এর জন্য সময় লাগে এখনো অনেক অংশ বাকি আছে আশা করি আপনারা সাথে থাকবেন

ভুল গুলো ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন

গল্প :  ি__ক্লান্তশেষ পাট  মা ও এক চিৎকার দিয়ে বেহুশ হয় পড়ে,,কারণ নিলয় এর দেহটা এক দম সাদা হয়ে গিয়েছে সারা বিছানায় রক্ত ...
21/02/2023

গল্প : ি__ক্লান্ত
শেষ পাট

মা ও এক চিৎকার দিয়ে বেহুশ হয় পড়ে,,কারণ নিলয় এর দেহটা এক দম সাদা হয়ে গিয়েছে সারা বিছানায় রক্ত লেগে আছে,, ছোট ভাই দেখে নিলয় নিশ্বাস নিচ্ছে না,,হয়তো বা অনেক আগে মারা গেছে নিলয় নিলয় এর ছোট ভাই যখন নিলয় কাছে যায় দেখে তার মাথার পাশে একটা চিরকুট ছোট ভাই চিরকুট হাতে নিলো তাতে লেখা আমার পরিবার এর মধ্যে মা ও ছোট বোন এর ঘেন ফেরানো হলো এই বার ছোট ভাই পড়তে শুরু করলো।

প্রিয় মা কেমন আছো তুমি আশা করি ভালো আছো এই চিঠিটা যখন লিখতেছি তখন আমি ভালো নেই। কি ভাবতেছো আত্মাহত্যা করছি না মা তুমি সেই রকম ছেলে জন্মেই দাও নাই যে আত্মাহত্যা করবে আমার বেইন কেন্সার ছিলো আজ থেকে চার মাস আগে মেডিকেল চেকাপ করতে গিয়ে জানতে পারি,, ডাক্তার বলেছিলো আমি আর চার মাস এই দুনিয়াতে থাকবো কথা শুনে প্রচুর কষ্ট হয় ছিলো কতো সপ্ন ছিলো আমার পরিবারে সাথে আমি সুখে সান্তিতে বসোবাস করবো কিন্তু তা আর হলো না তাই তোমাদের না জানিয়ে চলে আসি

ভেবে ছিলাম জীবনের শেষ চার মাস আমার পরিবারের সাথে হাসি খুশি কাটিয়ে দিবো। কিন্তু বিশ্বাস করো মা আমি যদি জানতাম আমি দেশে আসাতে তোমার এতো অখুশি হবে কোনো দিন দেশে আসতাম নাহ্ যদি জানতাম আমি আমার আপন জন মানুষদের কাছ থেকে এতো অবহেলা পাবো আমি কখনো দেশে আসতাম নাহ্। তুমি তো আমায় গর্ভে ধারণ করে ছিলে মা তাহলে কেনো আমাকে তুমি অবহেলা করলে মানুষ বলে মা নাকি তার সন্তানের মুখ দেখে সব কিছু বুঝে ফেলে কই মা তুমি তো আমাকে বুঝতে পারলে না একটা দিন ও আমার সাথে মন খুলে কথা বললে না। আমাকে জিজ্ঞেস করলে না আমি কেমন আছি

জানো মা তোমার হাতে খাবার খাওয়ার অনেক ইচ্ছে ছিলো কিন্তু তোমার এই তিন মাসে এক দিন ও আমার সাথে বসে খাবার খাও নাই কতো দিন হলো তোমাদের সাথে বসে খাবার খাই না তোমারা আমার খাবার ঘরে দিয়ে আসতে আমাকে একবার ও বললে না বাবা আয় আজকে আমাদের সাথে বসে খাবার খা। জানো মা বাবা আমাকে মাসের শেষ দিকে কল দিতো দিয়ে শুধু বলতো নিলয় এই মাসের টাকা সব টা পাঠিয়ে দিস সংসারে অনেক টাকার প্রয়োজন অথচ বাবা আমাকে জিজ্ঞেস করতো নাহ নিলয় তুমি কেমন আচ্ছিস। আসলে মা তোমারা আমাকে ভুলে গিয়েছো তোমার মনে আছে মা আজ থেকে দশ বছর আগে বাবার একটি পা এবং একটি হাত অচল হয়ে পড়ে

সেই সময় আমার বয়স ছিলো মাএ পনেরো বছর সেই থেকে সংসারের হাল ধরতে হয়েছে মানুষের জমিতে কাজ করতাম মাটি কেটেছি। তুমি বলতে বাবা তুই এক দিন অনেক বড় হবি দেখো মা তোমার সেই ছোট নিলয় আজ অনেক বড় হয়েছে আজ তাকে মৃত্যু নিতে এসেছে। তবে মা আমি অনেক খুশি আজ আমাকে আর অবহেলা সহয করতে হবে নাহ্। জানো মা সেই দৃর প্রবাসে একটা দিন সকালে সৃ্য্য আমার আগে ঘুম থেকে উঠতে পারে নাই প্রতি সৃযের আগে কাজ যেতাম আবার রাতের বেলা রুমে আসতাম। তোমার টাকা নেশায় আমাকে ভুলে গিয়েছো।

তুমি বলেছিলেনা তোমার জন্য জিনিস নিয়ে আসতে আমি নিয়ে আসছি মা আমার মাথায় পাশে রাখা আছে অনেক ইচ্ছে ছিলো নিজ হাতে তোমাকে জিনিস গুলো পড়িয়ে দিবো কিন্তু সব ইচ্ছে যে পৃরণ হয় না মা। বড় আপু তুই জিজ্ঞেস করেছিলনা আমি কি করেছি তোদের জন্য। তোর তো ভুলে যাওয়া কথা না আপু। দুলা ভাই যখন নতুন ব্যাবসা শুধু করবে তুই আমার কাছ থেকে পাচ লক্ষ টাকা ধার হিসেবে নিয়ে ছিলি বলে ছিলি কিছু দিন পর দিয়ে দিবি কই আপু আমি তো তোর কাছে সেই টাকা একবার চাইনি।

আপু আমি দুলা ভাই এর জন্য লেপটপ এনেছি আমি শুধু দেখতে চেয়েছিলাম আমার পরিবারের কাছে আমার মৃল্য কতোটুকু দুলা ভাই এর লেপটপ আমার আলমারিতে রাখা আছে আমার দাফন শেষ করে নিয়ে যাস তোর ছোট ভাই এর পক্ষ থেকে শেষ উপহার। ছোট ভাই তুই যখন বললি আমি তোদের জন্য কি করেছি আমি তখন বাবার দিকে চেয়েছিলাম ভেবে ছিলাম বাবা হয়তো কিছু বলবে কিন্তু বলে নাই তুই জানত চেয়েছিলি না আমি কি করছি তোদের জন্য তবে শুন

তোর বয়সে আমি মাটি কেটেছি মানুষের জমিতে কাজ করেছি শুধু তোদের মুখে ভাত তুলে দিতে প্রবাসে একটা ভালো কাপড় পড়ি নাই যখন কিছু পছন্দ হতো ভাবতাম আমি এখন এই গুলো দিয়ে কি করবো আমার ছোট ভাইয়ের জন্য টাকা পাঠিয়ে দেই আমি পড়ে কি নিবো। তুই আমার কাছে আই ফোন চেয়েছিলি না ভাইয়া তোর জন্য আই ফোন এনেছি আমার বালিশ এর নিচে রাখা আছে আমার লাশটা যখন বাহিরে নিয়ে যাবে তখন নিয়ে নিশ

প্রিয়,, বাবা প্রথমে আমার সালাম নিবেন আপনাকে আমার কিছু বলার নেই কি বলবো বলেন আপনি তো সব জানতে আমাদের পরিবার আগে কেমন ছিলো আর এখন কেমন হয়েছে। মনে আছে বাবা আমি আরো দুই বছর আগে দেশে আসতে চেয়েছিলাম তখন আপনি বলেছিলেন আর দুই বছর পড়ে আসতে এখন তো দুই বছর পৃণ্য হয়েছিলো তবে কেন এমন করলেন আমার সাথে। মা জিজ্ঞেস করছিলো আপনার জন্য কি নিয়ে আসছি কি। আমি এনেছি বাবা আপনার পছন্দের সোনালি কালারের ঘরি। আর আপনি বলেছিলেন মোন্তাহার বিয়ের জন্য

অনেক টাকা লাগবে অনেক টাকা তো আমার কাছে নেই আমার জমানো পাচ লক্ষ টাকা ছিলো সেই টা আমার বালিশের নিচে আছে আশা করি এইটা দিয়ে মোন্তাহা কে বিয়ে দিতে পারবেন। ওহ আর একটা কথা আমাদের তো অনেক লেনাদেনা মাপ করবেন আমি ওই গুলো পরিশোধ করতি পারি নাই। আমার কাফনের কাপড়ের টাকা টা দয়া করে ধার করে এনে দিয়েন না বাবা আপনার কাছে আমার অনুরোধ দয়া করে আমার কাফনের কাপড়ের টাকা টা আমার রোজঘার করা টাকা থেকে দিয়েন

ছোট বোন মোন্তাহা তর এই ভাইটা অনেক খারাপ একটা মানুষ ছিলোরে দয়া করে আমাকে ক্ষমা করে দিস আমার ইচ্ছে ছিলো নিজে দাড়িয়ে থেকে তোকে বিয়ে দিবো সেই টা আর হলো দেখ তোর সার্তপর ভাই তোকে ছেড়ে চলে যাচ্ছে

জানো মা আজ আমি অনেক ক্লান্ত অনেক ঘুম পাচ্ছে আমার চললাম মা সেই চির নিদ্রায় আমাকে তোমারা ক্ষমা করে দিও,,

সমাপ্ত

জানি নাহ্ গল্প কেমন হয়েছে আমি ছোট মানুষ ভালো ভাবে গুছিয়ে লিখতে পাড়ি না,, সেই জন্য আমাকে ক্ষমা করবেন। গল্প টা কেমন হয়েছে বলবেন প্লিজ। আর গল্পের সাথে এতো দিন থাকার জন্য সাবাইকে ধন্যবাদ,, 🥀🥀🥀

১৫০+কমেন্ট আসলে সিজন (১) নিয়ে আসবো 🙂

 # গল্প :  ি__ক্লান্ত  # পাট : ৪মা তো আমাকে ভুলেই গিয়েছে,,  আমার সাথে কেউ বসে খাবার খায় না,, মোন্তাহা কে দিয়ে খাবার পাঠি...
21/02/2023

# গল্প : ি__ক্লান্ত
# পাট : ৪

মা তো আমাকে ভুলেই গিয়েছে,, আমার সাথে কেউ বসে খাবার খায় না,, মোন্তাহা কে দিয়ে খাবার পাঠিয়ে দেয়,,, যখন সাবাই খাবার খেতে বসে তার আগে আমার রুমে আমার জন্য খাবার পাঠিয়ে দেয়,, হয়তো বা যেনো তার সাথে খাবার না খাই সেই জন্য,, কেটে গেলো দুই দিন,, দুই দিন পর আম্মু আমার রুমে আসে হঠাৎ আম্মু কে আমার রুমে দেখে কিছু টা অবাক হলাম,,, কারণ এই দুই মাসে আম্মু আমার একবার ও খবর নেয় নাই,, আম্মু আমার কাছে এসে বলে

আম্মু : বাবা নিলয় কি করসি
— কিছু না মা
আম্মু : বাবা তুই কি আমাদের উপর রেগে আচ্ছিস
— রেগে থাকবো কেন মা তোমার তো কিছু করো নাই
আম্মু : নাহ তোর ছোট ভাই তোর আগে বিয়ে করে ফেলছে তাই
— নাহ্ মা রাগ করবো কেনো,, তোমরা যা ভালো মনে করছো তাই করছো এখনে রাগ করার কি আছে,,
আম্মু : আসলে বাবা আমারা ভেবে ছিলাম,, তুই এখন দেশে আসবি না তাই ওকে বিয়ে করিয়ে ফেলি,, আর ঘরে অনেক কাজ এই কাজ গুলো আমি একা একা করতে পারি নাহ্,, তাই বিয়ে করি দিয়েছি
— হুম মা বুঝতে পারছি,, সমস্যা নাই,, ভালো হইছে
আম্মু : বাবা তুই কবে যা আবার,, অনেক দিন তো হলো
— আম্মু কথা শুনে অনেক অবাক হলাম,, নিজের অজান্তে চোখ পানি চলে আসছে,, নিজেকে সামলে নিয়ে,, বললাম,, কেনো মা আমার এখানে থাকাতে কি তোমাদের সমস্যা হয়
আম্মু : না সমস্যা না আসলে তুই দেশে আসলি অনেক দিন হলো তাই জিজ্ঞেস করলাম,, কখন যাবি
— আমি চলে যাবো মা চিরদিনের জন্য,, তখন চাইলে ও আর ফিরতে পারবো নাহ্,, আর মাএ কিছু দিন,,
আম্মু : আচ্ছা যত তারাতাড়ি পারিস চলে যা,, সংসারে এখন অনেক টাকার দরকার,, তোর ছোট চাচা টাকা চাচ্ছে,, ওনার টাকা দিতে হবে,, আবার মোন্তাহা কে বিয়ে দিতে হবে,, অনেক টাকা লাগবে বুঝতে পারছিস তুই ছাড়া টাকা দিবে কে

এই বলো আম্মু চলো গেলো,, আম্মুর কথা গুলো তীরের মতো আমার বুকে এসে বিদলো প্রথমে ভেবে ছিলাম আম্মু মনে হয় সান্ত্বনা দিতে এসেছে,, এখন বুঝলাম আম্মু সান্ত্বনা না আমি কতো দিন এখানে আছি তা জানতে এসেছে,, ভেবে ছিলাম সাবাই যদি এক রকম হয় মা হয়তো আমাকে আগলে রাখবে,, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম কারণ সাবাই টাকার পাগল টাকা দিতে পাড়লে সাবাই আপন হয় থাকে,, যখন টাকা থাকে না,, তখন নিজের মা বাবা ভাই বোন সবাই পর হয়ে যায়,,

সাবাই শুধু নিজের সার্থ খুঁজে,, সার্থ ছাড়া দুনিয়া অচল,, রাতের খাবার খেয়ে বসে আছি,, তখন বড় আপু আব্বু আম্মু আমার রুমে আসে,, আব্বু চেহারায় অনেক টা বিরক্ত ভাব বুঝতে পারছি,, হয়তো কিছু বলতে চায়,, তখন বড় আপু বললো

বড় আপু : নিলয় তুই কি বিয়ে করবি,,
— নাহ্ আপু বিয়ে করবো নাহ্,, হঠাৎ এই কথা কেনো
বড় আপু : নাহ্ অনেক দিন হলো, দেশে আসলি তাই জিজ্ঞেস করছি,, বিয়ে করবি নাকি
— নাহ্ আপু বিয়ে করবো নাহ্,,
বড় আপু : তাহলে একটা কাজ কর তুই কিছু দিনের মধ্যে চলে যা বাড়িতে থেকে কি করবি,, অনেক দিন তো হলো
আব্বু : নিলয় তোর আপু কিন্তু ঠিক বলছে যদি বিয়ে না করিস তাহলে এখানে থেকে কি করবি
— ওহ তোমার তাহলে এই জন্য আমার কাছে আসছো
বড় আপু : হুম তারাতাড়ি চলে যা অনেক দিন হলো,,
— হুম আপু চলে যাবো আর পাচ দিন পর

তারপর সবাই চলে গেলো আমার থকে কেউ জিজ্ঞেস করে নাই আমি কেমন আছি,, বা আমি কি চাই সাবাই শুধু আমি কবে যাবো তা নিয়ে ব্যস্ত,, পাচ দিন পর ছোট বোন যখন আমার খাবার নিয়ে আসে এসে দেখে আমার নাক মুখ দিয়ে রক্ত পরছে,, রক্তে পরিমাণ এতো যে সারা ঘরে রক্ত ছড়িয়ে আছে,, এইটা দেখে ছোট এক চিৎকার দিয়ে বেহুশ,, ছোট বোন এর চিৎকার শুনে সাবাই চলে এলো

এসে দেখা এই অবস্থা,, মা ও এক চিৎকার দিয়ে বেহুশ হয় পড়ে,,কারণ নিলয় এর দেহটা এক দম সাদা হয়ে গিয়েছে সারা বিছানায় রক্ত লেগে আছে,, ছোট ভাই দেখে নিলয় নিশ্বাস নিচ্ছে না,,হয়তো বা অনেক আগে মারা গেছে নিলয় নিলয় এর ছোট ভাই যখন নিলয় কাছে যায় দেখে তার মাথার পাশে একটা চিরকুট,, চিরকুটা হাতে নিলো,, চিরকুট এর উপরে লেখা আমার পরিবার,, এইটা দেখে ছোট ভাই এই বার পড়তে শুরু করলো,,

চলবে,,

200+ কমেন্টে নেক্সট পাট আসবে।

গল্প :  ি__ক্লান্ত পাট : ৩দেখতে দেখতে কেটে গেলো পনেরো দিন,, এই পনেরো দিনে আমার পরিবারের কেউ আমার খুজ খবর রাখে নাই,, শুধু...
20/02/2023

গল্প : ি__ক্লান্ত
পাট : ৩

দেখতে দেখতে কেটে গেলো পনেরো দিন,, এই পনেরো দিনে আমার পরিবারের কেউ আমার খুজ খবর রাখে নাই,, শুধু মাএ ছোট বোন মোন্তাহা ছাড়া এক কথায় আমি বাড়িতে যে আমি আছি সবাই ভুলে গিয়েছে,, মোন্তাহা সব সময় আমার খবর রাখে,, আমি এই কয় দিন ঘয় থেকে বাহিয়ে যাই নাই,, বাহিরে গিয়ে কি যেখানে আমার কোনো মূল্য নেই,, সকাল বেলা,, ছোট বোন আমার রুমে আসে,, এসে বলে

মোন্তাহা : ভাইয়া বাবা তোমাকে ডাকে বাহিরে
— কেনো
মোন্তাহা : জানি নাহ্,, হয়তো তোমার সাথে কথা বলবে
— ও আচ্ছা তুই যা আস্তেছি
ছোট বোন চলে গেলো আমি ও বাহিরে আসলাম,, দেখি সবাই বসে আছে,, তখন বাবা বললো

আব্বু : নিলয় কি খবর তোর
— বাবার কথা শুনে অনেক টা অবাক হলাম,, কারণ এই কয় দিনে একবার ও দেখা করে নাই,, আর এখন জিজ্ঞেস করছে, কি খবর,, একটা মুচকি হাসি দিয়ে বললাম,, এইতো ভালো বাবা
আব্বু : আচ্ছা শুনো তোকে যেই জন্য ডাকা
— বুঝতে পারলাম প্রয়োজন পরছে তাই এতো দিন পর মনে পড়েছে,, জ্বী বলেন
আব্বু : তোর রিটার্ন টিকিট কবে,,
— কেনো বাবা
আব্বু : কেন মানে তোর জন্য কেনা কাটা করতে হবে নাহ্,, তাই জিজ্ঞেস করছি,, তোর রিটার্ন টিকিট কবে
— আসলে বাবা অনেক বছর পড়ে বাড়িতে আসলাম,, এই হলো কিছু দিন,, আরো কয়েক মাস পড়ে যাবো,, আর যদি এখানে একটা কিছু করতে পারি,, তাহলে আর যাবো নাহ্,, দেশের বাহিরে,,
আমার কথা শুনে,, আমার পরিবারের সবাই এমন ভাবে তাকালো যেনো তাদের উপর অনেক বড় একটা বোঝা এসে পড়েছে,, তখন মা বললো
আম্মু : নিলয় তুই এখানে কি করবি,, আর মাসে বা কতো টাকা ইনকাম করবি,,
— কেন মা ব্যাবসা করবো,,
আব্বু : বুঝলাম ব্যবসা করবি,, কিন্তু ব্যাবসা করতে হলে টাকা লাগবে এতো টাকা আছে তোর কাছে,,
— কেনো এতো বছরের টাকা গুলো কই,, আমি তো প্রতি মাসে টাকা পাঠিয়ে দিয়েছিলাম
আব্বু : এতো বছরের টাকা মানে,, সেই গুলো তো সংসারে পিছনে খরচ হয়ে গেছে,, তাহলে টাকা আসবে কই থেকে
— বাবা আমাদের সংসারে প্রতি মাসে,, ৭০ হাজার টাকা খরচ হয় সেই টা আমার জানা ছিলো নাহ,,
আব্বু : আমি বলেছি পুরো টাকা শুধু আমার খেয়ে ফেলেছি,, এই টাকা দিয়ে,, তোর ছোট ভাই ছোট বোন পড়া লেখা চালিয়েছে,, একটা ঘর উঠাতে অনেক টাকা খরচ হয়েছে,,
— ওওও
আব্বু : শুনো তুই যত তারাতাড়ি পারিস চলে যা তোর ছোট কাকা আমাদের,, কাছে তিন লক্ষ টাকা পাওনা
— কি সের তিন লক্ষ টাকা পাওনা,, আমাদের তো কোনো লেনাদেনা ছিলো নাহ,, তাহলে
আব্বু : আরে তোর ছোট ভাই কে একটা বাইক কিনে দিয়ছি,, তিন লক্ষ টাকা দিয়ে,, সেই টাকা আর কি
— কই বাবা আমাকে তো বলো নাই,,
আব্বু : এখানে তোকে বলার কি আছে,, ও তোর ছোট ভাই,, আর আমি ভেবে ছিলাম তুই এখন দেশে আসবি নাহ্,,
— ওওও
আব্বু : হুম আর শুনো তোর রিটার্ন টিকিট তারাতাড়ি কেটে ফেল,,

এই বলে সবাই চলে গেলো,, কি আজব আমার মা বাবা,, মানুষ তার ছেলে মেয়েকে কাছে রাখতে চায় আমার বাবা মা আমাকে দৃরে ঠেলে দিচ্ছে,, যদি বাড়িতে না আসতাম হয় তো বা এই গুলো কখনো জানা হতো নাহ্,, আর আমার পরিবার যে আমাকে শুরু টাকার জন্য মনে রেখেছে সেই ও টা জানা হতো নাহ্,, তবে ভালো ভাবে বুঝতে পেরেছিলাম আমার আর এই দেশে বেশি দিন থাকা হবে নাহ্,, কারণ সাবাই চায় আমি চলে যাই,, কেটে গেলো আরো এক মাস এক মাস পর বাবা আমার রুমে আসে,, বলে

আব্বু : কিরে নিলয় তোকে সেই কবে বললাম কখন যাবি আমাকে বলতে তোর কোনো খোঁজ খবর নাই
— বাবা আমি তো চার মাসের ছুটি নিয়ে আসছি,, ছুটি শেষ হলে চলে যাবো,,
আব্বু : আমি বলি কি,, চার মাস থাকতে হবে নাহ্,, তুই এখন চলে যা আবার না হয় তিন চার বছর পড়ে চলে আসবি,, দেখতে তো পতেছিস সংসারে অবস্থা,, তার পড়ে আবার তোর ভাই কে একটা চাকরি দিতে হবে,, অনেক টাকা লাগবে,, মোন্তাহা কে বিয়ে দিতে হবে,, সেখানে ও অনেক টাকা লাগবে,,
— আচ্ছা বাবা দেখি,,
বাবা চলে গেলো কি মা বাবা আমার আমি বাড়িতে চার মাস থাকলে তাদের সমস্যা,, কথা গুলো ভাবতে হাসি পায়,, মা তো আমাকে ভুলেই গিয়েছে,, ওহ একটা কথা,, আমার পরিবারের কেউ আমার সাথে ভালো কথা বলে নাহ্,, কথা বলা দৃরের কথা,, আমার সাথে কেউ বসে খাবার খায় না,, মোন্তাহা কে দিয়ে খাবার পাঠিয়ে দেয়,,, তার দুই দিন পর,, আম্মু বলে

চলবে,,,,,

এতো লম্বা একটা গল্প লেখাত গেলে দুই একটা ভুল হয় যদি আমার কোন ভুল হয়ে থাকে কমা করে দিবেন 🙏

১০০+ কমেন্টে নেক্সট পার্ট দিয়ে দিবো।

গল্প :  #আমি__ক্লান্ত  পাট : ২ তারপর সবাই চলে গেলো কি আজব দুনিয়া,, আমার থেকে তাদের কাছে জিনিসের দাম টা বেশি  দেখতে দেখতে...
20/02/2023

গল্প : #আমি__ক্লান্ত
পাট : ২

তারপর সবাই চলে গেলো কি আজব দুনিয়া,, আমার থেকে তাদের কাছে জিনিসের দাম টা বেশি দেখতে দেখতে দুই দিন কেটে গেলো দুই দিন,, এই দুই দিনে আমার পরিবারের কেউ আমার কোনো খুজ খবর রাখে নাই,, শুধু আমার ছোট বোন,, মোন্তাহা ছাড়া,, দুই দিন পর আব্বু আম্মু আমার রুমে আসে,, সাথে ছোট ভাই,, বড় আপু,, মোন্তাহা,, আব্বু বলে

আব্বু — নিলয় কি করিস
— কিছু না আব্বু বলেন
আব্বু — তা আসার সময় কি নিয়ে আসলি,, এখনো দেখলাম না যে
— বুঝতে পারলাম সাবাই এখন আমার রুমে কেনো আসছে,, আসলে আব্বু তোমারা বিয়ে নিয়ে ব্যাস্ত তাই,, কিছু বের করি নাই
আব্বু — ওওও তাহলে এখন বের কর তর বড় আপু আছে, দেখি সবার জন্য কি নিয়ে আসলি,,
— আসলে আব্বু কারো জন্য কিছু নিয়ে আসি নাই,, শুধু মোন্তাহার জন্য কিছু জিনিস নিয়ে আসছি,,
দেখলাম,, ছোট ভাই,, বড় আপুর চেহারা,, মলিন হয়ে গেছে,, তখন আম্মু বললো,,
আম্মু— দেখি কি নিয়ে আসলি,, মোন্তাহার জন্য,,

তার পর,, আমার সব কিছু বের কি,, যা বের করেছি সেখানে,, শুধু মোন্তাহার,, জিনিস ছিলো,, তখন বড় আপু বললো
বড় আপু— শুধু এই জিনিস গুলো নিয়ে আসলি
— হুম কেনো
বড় আপু— আমি না বললাম কিছু দিন আগে,, তুই যখনি বাড়ি আসবি তোর দুলা ভাইয়ের জন্য একটা লেপটপ নিয়ে আসবি,,
— আসলে আপু হঠাৎ করে চলে আসছি তাই কিছু নিয়ে আসি নাই,,
বড় আপু— তোকে কে বলছে হঠাৎ করে চলে আসতে,, আরো দুই বছর পড়ে আসলে কি হতো,, সেই দিন তো গেলিদেশের বাহিরে,, এতো তারি চলে আসা লাগে,, হুম
— আপু আট বছর পড়ে আসলাম,,
বড় আপু— তো কি হইছে,, মানুষ তো দশ বছর পড়ে আসে বাড়িতে,, আর শুধু আট বছর আট বছর করিস,, এই আট বছরে কি করছিস আমাদের জন্য,,
আপুর কথা শুনে কিছু বললাম না,, আমি শুধু একটা মুচকি হাসি দিয়ে,,আব্বুর দিকে তাকালাম
ছোট ভাই — ভাইয়া আমার জন্য আই ফোন আনতে বলে ছিলাম নিয়ে আসছো
— নাহ্ বললাম তো হঠাৎ করে চলে আসছি,, তাই কিছু নিয়ে আসি নাই
— তা তো দেখতে পারতেছি,, ছোট বোনের জন্য জিনিস,, নতুন ফোন,, তারপর কসমেটিক,, আরো কতো কিছু,, আর আমাদের জন্য কিছু নিয়ে আসো নাই,,
— আরে সেই রকম কিছু না,, ওর জন্য আগে এই গুলো কিনে রেখে ছিলাম,,
ছোট ভাই — হুম বুঝতে পারছি,, আর বলতে হবে,, কিছু দিন পড়ে আসলে তো হতো এতো তারা তারি আসার কি দরকার ছিলো শুধু শুধু,, আর আপু তো ঠিক বলছে,, কি করছো তুমি আমাদের জন্য,,

ছোট ভাইয়ের কথায় ও কিছু বলি নাই,, শুধু ছোট ভাই আর আপুর দিকে তাকিয়ে ছিলাম,, কি বলবো যেখানে আমার মা বাবা আছে,, তাদের সামনে এতো কিছু বললো তারাই কিছু বলে নাই,, সেখানে আমি কি বলবো,, ভেবে ছিলাম আব্বু কিছু বলবে দেখলাম আব্বু আম্মু দুই জন চুপ,, তখন আম্মু বললো,,

আম্মু — নিলয় আম্মু জন্য কি নিয়ে আসলি,,
— নাহ্,, মা আমি কিছু নিয়ে আসি নাই,,
আম্মু— তোকে না বলে ছিলাম আসার সময় আম্মু জন্য এক জোড়া জিনিস নিয়ে আসবি,, তাও নিয়ে আসিস নাই,,
— না মা আমি কিছু নিয়ে আসি নাই,, আর তোমাকে তো আমি অনেক বার জিনিস দিয়েছিলাম,, সেই গুলো কই
আম্মু— সেই গুলো পৃরনো হয়ে গেছে,, তাই বলে ছিলাম,, জিনিস নিয়ে আসতে
— ওহ,,আচ্ছা আবার দেশের বাহিরে গিয়ে,, তোমার জন্য জিনিস পাঠিয়ে দিবো
আম্মু— হুম,, এখন বল তোর আব্বুর জন্য কি নিয়ে আসলি
— বললাম তো,, মা আমি কারো জন্য কিছু নিয়ে আসি নাই,, তাহলে বার বার জিজ্ঞেস করো কেনো,, তখন আব্বু বললো
আব্বু — বুঝলাম তুই কিছু নিয়ে আসিস নাই,, তাহলে টাকা পয়সা কই
— আমি টাকা পাবো কই,, মাসের সব টাকা তো বাড়িতে পাঠাই দিতাম,, তাহলে আমার কাছে টাকা আসবে কই থেকে,,
আব্বু — তাহলে আমি মানুষের লেনাদেনা দিবো কি করে,, আর তোর ছোট বোন মোন্তাহার বিয়ে দিবো কি ভাবে,,
— এতো বছরের,, টাকা পয়সা কই,,
আব্বু — সেই টাকা তো সংসারের করছ হয়ে গেছে,, এখনো অনেক দেনা বাকি,, তুই যত তারা তারি পারিস চলে যা,, আর তোর রিটার্ন টিকিট,, কবে
— আব্বার কথা শুনে,, আব্বুর কথা শুনে অনেক টা অবাক হলাম,, হুম আব্বু চলে যাবো,,

তারপর আব্বু চলে গেলো,, কি আজব দুনিয়া আমি কেমন আছি তা কেউ জিজ্ঞেস করে নাই,, সবাই শুধু টাকা আর জিনিস নিয়ে ব্যাস্ত,, কি আজব দুনিয়া,, আর দুনিয়ায় হিসেব,,তার পর ছোট বোন আমার কাছে আসে,,
মোন্তাহা — ভাইয়া কি দরকার ছিলো,, এই গুলো আনার
— আরে তুই আমার এক মাএ ছোট বোন,, তোর জন্য আনবো না তো কার জন্য আনবো শুনি
মোন্তাহা — ছোট ভাইয়া শুধু রাগ করলো,,

— আরে সব কিছু ঠিক হয়ে যাবে,, আর তো পনেরো দিন,,

মোন্তাহা — কেনো ভাইয়া পনেরো পর কি হবে,,
— কিছু না তুই যা

মোন্তাহা চলে গেলো,,দেখতে দেখতে কেটে গেলো পনেরো দিন,, সকাল বেলা,, ছোট বোন আমার রুমে এসে এসে,,,,😞

চলবে,,,,
১০০+ কমেন্ট হলে নেক্স দিয়ে দিবো

দীর্ঘ আট বছর,, প্রবাসে কাটিয়ে যখন কাউ কে না জানিয়ে বাড়িতে আসি সারপ্রাইজ দিবো বলে,, বাড়িতে এসে আমি সারপ্রাইজ হয়ে যাই কারণ...
19/02/2023

দীর্ঘ আট বছর,, প্রবাসে কাটিয়ে যখন কাউ কে না জানিয়ে বাড়িতে আসি সারপ্রাইজ দিবো বলে,, বাড়িতে এসে আমি সারপ্রাইজ হয়ে যাই কারণ আজকে আমরা ছোট ভাইয়ের বিয়ে অথচ আমাকে কেউ একবার বলেনি,, আমি বাড়িতে আসায় কেউ খুশি হতে পারেনি আমি ভালো বুঝতে পারছিলাম,, কারণ তাদের চেহারায় খুশির চেয়ে বিরক্ত ভাব টা বেশি ছিলো,, সবার সাথে কোশল বিনিময় করে ঘরে যাই,, তখন বাবা আমার পিছন পিছন পিছন আসে,,

— কিরে নিলয় হঠাৎ বাড়িতে চলে আসলি যে কোন সমস্যা হইছে
— না বাব সমস্যা হয় নাই,, তোমাদের দেখতে মন চাইলো তাই চলে আসলাম,,
— ওওও তা আবার কখন যাবি
— বাবার কথা শুনে কিছু টা অনেক টা অবাক হলাম,, এই মাএ বাড়ি আসলে,, আর এখন জিজ্ঞেস করছে কখন যাবি,, একটা মুচকি দিয়ে বললাম,, কিছু পর চলে যাবো বাবা,,
— ওহ্ এখন না এসে কিছু দিন পর আসতি,, এখনো অনেক লেনাদেনা বাকি আছে আমাদের
— বাবার কথা শুনে কিছু বললাম না,, তখন মা বললো
— কিরে বাবা চলে আসলি কেন কোন সমস্যা হইছে
— না মা সমস্যা হয় নাই,, এমনি আসল তোমার দেখতে
— ওও আচ্ছা ফ্রেশ হয়ে আর,, আজকে আবার রাকিবের বিয়ে তুই যাবি নাহ্ তোর ভাইয়ের আসে
— নাহ্ মা আমি আমি ক্লান্ত,, তাই যাবো নাহ্

আমি আমার মা বাবার কথা শুনে অনেক টা অবাক হলাম,, বড় ছেলে বিয়ে করে নাই,, তাকে জিজ্ঞেস করে ছোট ভাইয়ের বিয়েতে যাবে কি নাহ্,, সবাই ছোট ভাইয়ের সাথে চলে গেছে,, শুধু মা ছাড়া,, সারা দিনের জার্নি করে অনেক টা ক্লান্ত,, তাই কিছু না খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ি ঘুম ভাঙ্গে মানুষের হইচই শুনে বুঝতে পারলাম বউ নিয়ে চলে আসছে এর মধ্যে ছোট ভাইয়ের সাথে কথা বা দেখা হয় নাই,, ওই ভাবে শুয়ে আছি আমাকে কেউ জিজ্ঞেস করেনি আমি কিছু খেয়েছি কিনা না একটু পর ছোট বোন আসলো
— ভাইয়া কেমন আছো তুমি
— ভালো,, তুই কেমন আচ্চিস
— ভালো,, ভাইয়া তুমি মনে হয় সকাল থেকে কিছু খাওনি
— আরে তেমন কিছু না,, খাওয়া হইছে আমার
— ভাইয়া তুমি মিথ্যা টা ও ভালো ভাবে বলতে পারো নাহ্,, তুমি বসো আমি খাবার নিয়ে আসি

মানুষ বলে মা নাকি সন্তানের দুঃখ বোঝে কিন্তু আমার বেলা উল্টো আমার আম্মু মনে নাই আমি বাড়িতে আসছি,, এতো খন যার সাথে কথা বললাম,, সে হলো আমার ছোট বোন,, এক মাএ আমার বোন আমার চেহারা দেখে বলতে পারে আমি কি চাই,, তাই তো বুঝতে পারছে আমি কিছু খাই নাই,, কিছু খন পর খাবার নিয়ে আসলো

— ভাইয়া খাবার টা খেয়ে নাও
— হুম
— ভাইয়া একটা কথা বলি,,
— হুম বল কি বলবি
— আমার হাতে খাইয়ে দিবো তোমাকে
— হুম দে অনেক দিন হলো কারো হাতে খাবার খাই না
তার পর ছোট বোন,, খাবার খাইয়ে চলে গেলো,, রাতের বেলা সবাই আমার ঘরে আসলো সাথে ছোট ভাই ও ছিলো,, আম্মু বললো

— নিলয় কি নিয়ে আসলি আসার সময়,, আমাদের একটু দেখা
— এনে ছিলাম অনেক কিছু,, কিন্তু কা কে দিবো বুঝতে পারছি না,, তখন বাবা বললো
— কা কে দিবি মানে আমার তোর পরিবার আমাদের কে দিবি
— একটা মুচকি হাসি দিয়ে বললাম তোমারা আমার পরিবার
— কেনো
— নাহ্ এমনি,, আমি এখন কিছু খুলতে পারবো নাহ্,, দুই দিন পড়ে খোলবো,,

তারপর সবাই চলে গেলো কি আজব দুনিয়া,, আমার থেকে তাদের কাছে জিনিসের দাম টা বেশি দেখতে দেখতে দুই দিন কেটে গেলো দুই দিন পর

চলবে
গল্প : #ক্লান্ত__আমি
পাট : ১

কথাগুলো বুকের ভিতর অনেক সাহস যুগায়🙂😞🥀
19/02/2023

কথাগুলো বুকের ভিতর অনেক সাহস যুগায়🙂😞🥀

কিসের এতো অহংকার 😞🙂
17/02/2023

কিসের এতো অহংকার 😞🙂

🥰🥰🥰🥰🥀
16/02/2023

🥰🥰🥰🥰🥀

ইনশাআল্লাহ 🥀🥰
12/02/2023

ইনশাআল্লাহ 🥀🥰

স্যালুট জানাই এই মানবতার ফেরিওয়ালাকে।🥰🥀আজারবাইজানের রাজধানী বাকু শহর থেকে নিজের ভাঙ্গা গাড়ি নিয়ে তুর্কির উদ্দেশ্যে এক ব্...
11/02/2023

স্যালুট জানাই এই মানবতার ফেরিওয়ালাকে।🥰🥀

আজারবাইজানের রাজধানী বাকু শহর থেকে নিজের ভাঙ্গা গাড়ি নিয়ে তুর্কির উদ্দেশ্যে এক ব্যক্তি। 🥰
গাড়িতে বোঝাই করে নিয়েছেন নিজের স্বল্প সামর্থ্যের মধ্যে যতটুকু সম্ভব সাহায্য তুলে নিতে।🥀
অথচ, আজারবাইজান এর বাকু শহরে উনার ঠিকানা হচ্ছে একটা ভাঙ্গা এক রুমের ঘর।😊

মানবতার চাইতে সুন্দর দৃশ্য আর কি হতে পারে !!🥰

আমিন🥀🥀
10/02/2023

আমিন🥀🥀

কেন জানি এই পিক টা দেখার পর আমার চোখে পানি চলে এসেছিল..🥺অবুঝ এই প্রাণীগুলোও মানুষের বিপদে খুব আপন হয়ে পাশে থাকে❤️
09/02/2023

কেন জানি এই পিক টা দেখার পর আমার চোখে পানি চলে এসেছিল..🥺

অবুঝ এই প্রাণীগুলোও মানুষের বিপদে খুব আপন হয়ে পাশে থাকে❤️

Hm🥰🥀
09/02/2023

Hm🥰🥀

দক্ষিণ-পূর্ব তুর্কীতে🇹🇷 ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে।  অনেক বাড়িঘর ধ্বসে পড়েছে। তাছাড়া সাইপ্রাস, সিরিয়া, লেবানন ও ফ...
06/02/2023

দক্ষিণ-পূর্ব তুর্কীতে🇹🇷 ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। অনেক বাড়িঘর ধ্বসে পড়েছে। তাছাড়া সাইপ্রাস, সিরিয়া, লেবানন ও ফিলিস্তিন এর কিছু অংশে ভয়াভহ ভূমিকম্প!
এখনো পর্যন্ত ১৭০০ মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে,এই সংখ্যা ১০,০০০ ছাড়িয়ে যাবার আশংকা করা হচ্ছে!
আল্লাহ তায়ালা সব মুসলিমদের হেফাজত করুন (আমিন)🤲

সবাই একবার করে পড়ি।🥰
05/02/2023

সবাই একবার করে পড়ি।🥰

❤️❤️❤️
05/02/2023

❤️❤️❤️

Hmm🥀
04/02/2023

Hmm🥀

(😭)
04/02/2023

(😭)

আলহামদুলিল্লাহ 🥰
03/02/2023

আলহামদুলিল্লাহ 🥰

সুবহানআল্লাহ🥰
01/02/2023

সুবহানআল্লাহ🥰

পিক  যখন কথা বলে কেপশন দেওয়া লাগে না।😞
30/01/2023

পিক যখন কথা বলে কেপশন দেওয়া লাগে না।😞

ইনশাআল্লাহ্‌ 🥰
29/01/2023

ইনশাআল্লাহ্‌ 🥰

জুম্মা মোবারাক🥰
27/01/2023

জুম্মা মোবারাক🥰

Address

Sunamganj

Telephone

+96894080160

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bindash Nipu posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bindash Nipu:

Videos

Share

Category



You may also like