23/02/2024
❝আপনি ভাবছেন- আপনার উপার্জনে পরিবার চলছে।
তাই কখনো অহংকার করেন, কখনো খোঁচা দেন।
অথচ হতে পারে, পরিবারের মানুষের রিযিক আপনার মাধ্যমে আসার কারণে আপনিও খাচ্ছেন। তাদের রিযিক শেষ হলে আপনিই অভাবে পড়ে যাবেন।❞
সুবাহান আল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ,
আল্লাহু আকবার, লা ইলাহা ইল্লালাহ ♥️♥️♥️
(10)
❝আপনি ভাবছেন- আপনার উপার্জনে পরিবার চলছে।
তাই কখনো অহংকার করেন, কখনো খোঁচা দেন।
অথচ হতে পারে, পরিবারের মানুষের রিযিক আপনার মাধ্যমে আসার কারণে আপনিও খাচ্ছেন। তাদের রিযিক শেষ হলে আপনিই অভাবে পড়ে যাবেন।❞
আমরা যারা 1995-2005 সালের মধ্যে জন্মেছি আমরা বিশেষ কিছু ছিলাম না😉,তবে আমরা ভাগ্যবান ছিলাম😜যখন আমরা ছোট ছিলাম হাতগুলো জামার ভিতর ঢুকিয়ে রেখে বলতাম আমার হাত নাই🙋।একটা কলম ছিলো যার চার রকমের কালি ছিলো🚦,আর তার চারটা বোতাম একসাথে টেপার চেষ্টা করতাম🤗আমাদের সময়ে এক হাত সমান কলম পাওয়া গেলেও আমরা আবার কলম কেটে অনেক ছোট কলম আবিষ্কার করতাম🤑দরজার পিছনে লুকিয়ে থাকতাম কেউ এলে চমকে দিব বলে,😇সে আসতে দেরি করছে বলে অধৈর্য হয়ে বেরিয়ে আসতাম 😓।রাতে হাটার সময় ভাবতাম আমি যেখানে যাচ্ছি চাঁদ টাও আমার সাথে যাচ্ছে💥কারেন্টের💡 সুইচের দুইদিকে আঙ্গুল চেপে সুইচটাকে অন অফ এর মাঝামাঝি অবস্থানে আনার চেষ্টা করতাম😜।স্কুলে যাওয়ার সময় সবাই এক সাথে দৌড়াদৌড়ী করে যেতাম🏃🏃।ক্লাসে কলম কলম খেলা🖋,খাতায় ক্রিকেট খেলা🏏,চোর👽-ডাকাত👻-বাবু😘-পুলিশ 🤗খেলতাম। অনেক সময় স্কুল ফাকি দিয়ে কয়েক জন বন্ধু মিলে ঘুরতে যেতাম আড্ডা দিতাম আর ও কত কি😎। এক টাকার রঙ্গিন বা নারকেলি আইসক্রিম🍿,হাওয়াই মিঠাই🍣 খেতে না পারলে মনটাই খারাপ হয়ে যেত😑।হঠাৎ আকাশ দিয়ে হেলিকপ্টার🚁 গেলে সবাই রুম থেকে বের হয়ে আকাশের দিকে তাকাই থাকতাম👫। স্কুল ছুটি হলে দৌড়ে বাসায় আসতাম মিনা কার্টুন👰দেখবো বলে। শুক্রবার দুপুর ৩ টা থেকে আপেক্ষা করতাম কখন BTV তে সিনেমা শুরু হবে😬। এবং সন্ধার পর আলিফ লায়লা👽,সিন্দবাদ,👺রবিনহুড,👹ম্যাকাইভার👦 দেখার জন্য পুরো সপ্তাহ অপেক্ষা করতাম😬। ফলের গুটি খেয়ে ফেললে দুশ্চিন্তা করতাম পেটের ভিতর গাছ হবে কিনা😭 মাথায় মাথায় ধাক্কা লাগলে শিং গজানোর ভয়ে আবার নিজের ইচ্ছায় ধাক্কা দিতম😈 কেউ বসে থাকলে তার মাথার উপর দিয়ে ঝাপ দিতাম যাতে সে আর লম্বা হতে না পারে😜 বিকেলে কুতকুত,কানামাছি,🤓গোল্লাছুট 🏃না খেললে বিকাল টাই যেন মাটি হয়ে যেত😓 ফাইনাল পরিক্ষা শেষ হলে তো সকালে পড়া নেই এতো মজা লাগতো যা বলার বাইরে নানু বাড়ি,দাদু বাড়ি যাওয়ার এটাই তো ছিলো সময়🤗ব্যাডমিন্টন,কেরাম,লুডু না খেললে কি হয়🤔ডিসেম্বর মাস ও শিতকাল টা আমাদের ছেলেবেলায় এমনি কালারফুল ছিল তবে ডিসেম্বরের ৩১ তারিখ যতই আগাই আসতো মনের মধ্যে ভয় ততই বাড়তো,ওই দিন যে ফাইনালের রেজাল্ট দিবে তাই আর কি
আমি জানি আমাদের জেনারেশনের যারা এগুলো পড়ছো ,নিশ্চই তোমাদের মুখে হাসি ফুটে উঠেছে??
এসব কথা মনে পড়লে ইচ্ছা করে আবার যদি সেই ছেলে বেলা টা ফিরে পেতেম !! আসলেই ঐ দিন গুলোকে খুব মিস করি!😥
তিন বছর পর দেশে এসে জানতে পারি যে, আমার পরী'র দুইটা জমজ বাচ্চা হয়েছে। এবং সে আবারও প্রেগন্যান্ট। এবারেও তার দুইটা জমজ বাচ্চা হবে।
একথা শুনে আমি বেশ অবাক হলাম। আমার মুখ দিয়ে আর কোনো কথা বের হচ্ছিলো না। তবুও খালাতো ভাইকে জিজ্ঞাসা করলাম বাচ্চার বাবা কে? আমার খালাতো ভাই ইনিয়েবিনিয়ে যা বলল তার সারমর্ম এমন যে,
"আমি দেশে থাকাকালীন পরী যেমন শান্তশিষ্ট ছিলো, কখনও বাসা থেকে বের হতো না। কিন্তু আমি বিদেশে চলে যাওয়ার কিছুদিন পরেই সে একদম পালটে যায়। সকালে বাসা থেকে বের হতো। সারাদিন এলাকার ভোলা আর রামুর সঙ্গে পুরো গ্রাম ঘুরে বেড়াতো। তবে ভোলার সঙ্গেই তাকে সবচেয়ে বেশি দেখা যেত। আমাদের গ্রামটা চারপাশে গাছপালায় ভরপুর। ভোলার সঙ্গে আমার পরী সারাক্ষণ ঘুরে বেড়াতে। বাড়িতে ফিরতো সন্ধ্যার দিকে। তাকে এতোসময় বাইরে থাকার জন্য কিছু বললে সে উল্টো রেগে গিয়ে ফোসফোস করতো। সবসময় তো ওকে পাশের বাড়ির ভোলার সাথেই দেখা যেত। মনে হয় বাচ্চার বাবা ভোলাই হবে। ভোলা যেভাবে বাচ্চাগুলোকে আদর করে... "
আমি সিগারেটে লম্বা একটা টান দিয়ে বুক ভরে ধোঁয়া নিলাম। তারপর জিজ্ঞাসা করলাম,
- পরী এখন কেমন আছে? সুস্থ আছে তো? কিছুদিন পরেই তো ওর আবারও জমজ বাচ্চা হবে। খাওয়া দাওয়া ঠিকঠাক করছে তো?
- পরী সুস্থ আছে। খাওয়া দাওয়া ঠিক মতোই করছে। খালা সবসময় ওর খেয়াল রাখে। যাতে ওর কোন সমস্যা না হয়।
কিছুক্ষণ চুপ থেকে আমি জিজ্ঞাসা করলাম,
- পরী এখন কোথায় আছে? আমাদের বাড়িতেই না-কি আবারও ভোলার সঙ্গে বের হয়েছে?
- সকালবেলা তো দেখেছিলাম ভোলার সঙ্গে বের হয়ে ছিলো। এতোক্ষণে বোধহয় বাড়িতে চলে আসছে।
আমি আর এক মুহূর্ত দেরী না করে ছুটে গেলাম বাড়ির দিকে। বাড়ির উঠানে পা রাখতেই দেখি ছোট ছোট দুইটা বাচ্চা উঠানে খেলা করছে। আমি একবার দেখেই বুঝে গিয়েছি বাচ্চা দুটো পরীরই। পরী যেমন ফর্সা, বাচ্চা দুটিও ওর মতোই ফর্সা হয়েছে। আমি কাছে গিয়ে বাচ্চা দুটোকে আদর করতে যেতে তারা ভয় পেয়ে উঠানের অন্য দিকে চলে গেল। আমি রুমে যেতেই দেখি পরী আমার বিছানায় আরাম করে শুয়ে আছে। আমাকে দেখে প্রথমে একটু অভিমান করে দূরে থাকলেও কিছুক্ষণ পরেই আবার ছুটে এসেছে আমার কাছে। পরী বেশ চালাক। আমি বিদেশ থেকে যে বড় লাগেজ নিয়ে এসেছি, এটা দেখেই সে ছুটে এসেছে। সে বুঝে গিয়েছে এর ভেতর অনেক কিছু আছে। তবুও পরী আমার কাছে আসতেই আমি তাকে বুকের সঙ্গে জড়িয়ে ধরলাম। ও চুপচাপ আমার বুকের সঙ্গে লেপ্টে আছে। কোনো নড়াচড়া করছে না। কিছুক্ষণ পরে আমার মা রুমে আসতেই পরী আমার কোল থেকে নেমে গেল
লাগেজ খুলে সবকিছু মা'কে বুঝিয়ে দিলাম। ততক্ষণে পরীর বাচ্চা দুইটা রুমে চলে এসেছে। আমি ওর বাচ্চাদের আদর করতে যাবো, তখন মা রাগ করে বলল,
- তোকে নিয়ে আমি আর পারি না। বিদেশে যাওয়ার আগে কোথা থেকে পরীকে নিয়ে এলি। ওর খেয়াল রাখতে বললি। কিন্তু সে তো কারো কোনো কথাই শোনে না।
আমি পরীর দিকে তাকাতেই সে লেজ নাড়াতে নাড়াতে মিউ মিউ করে ডেকে আমার কোলে এসে উঠলো। ততক্ষণে পরীর দুই বাচ্চা আর ভোলাও লেজ নাড়াতে নাড়াতে আমার কাছে এলো আদর নিতে। ভাবতেছি এবার পরী আর ভোলার বিয়েটা দিয়েই দিবো। আচ্ছা ওদের বাচ্চাগুলোর নাম কী রাখা যায়?
কপি
বুঝতে পারলে তুমিও লিজেন্ড 😎
ছবি কথা বলে❤️কিছু বুজলে বলুন।
কন্যার স্বামীকে বাবা বলেছিলেন:
প্রথম যে পুরুষটি ওকে ছুঁয়েছিলো- সে, তুমি নও, আমি।
প্রথম যে পুরুষটি ওকে চুমু দিয়েছিলো-সে, তুমি নও,আমি।
প্রথম যে পুরুষটি ওকে ভালোবেসেছিলো-সে, তুমি নও, আমি।
যাইহোক, যে-পুরুষটি ওকে সারাটি জীবন যত্নে রাখতে পারবে, আমি আশা করি সে, আমি নই, তুমি।
কিন্তু, যদি কোনদিন ওকে আর ভালোবাসতে না পারো, ওকে জানিয়ো না, আমাকে জানিয়ো; আবার নিয়ে আসবো আমার কাছে।
বাবার ভালোবাসা 💙
(ভালো থাক পৃথিবীর সব বাবার মেয়েরা)
লেখা ও ছবি সংগৃহীত
হোটেলে মুরগির মাংস খেতে খেতে এক খদ্দের হোটেল মালিককে বললেন - "বাঃ! মুরগির মাংসটাতো বেশ নরম আর সুস্বাদু।"
হোটেল মালিক - "হবেনা কেন স্যার, পোষা মুরগি, আর যা খাওয়াই - কাজু, কিসমিস, প্রোটিনেক্স... "
"কি ? মুরগি কে কাজু কিসমিস? ব্ল্যাক মানি রাখার আর জায়গা পাচ্ছেননা বুঝি? দেখি আপনার সব হিসাবের খাতা পত্তর।"🤔
খদ্দের মুরগির মাংসের দাম তো দিলেনইনা, উল্টে দু হাজার টাকা পকেটে পুরে চলে গেলেন। কারণ খদ্দের ছিলেন Income Tax Officer।
কদিন বাদে আরেকজন খদ্দের মুরগির মাংস খেয়ে খুব খুশি বললেন -"বা! পোষা মুরগি বুঝি? তা কি খাওয়ান এদেরকে?"
হোটেল মালিক এখন অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে সাবধান হয়ে গেছেন, বললেন "আজ্ঞে, ভালো কিছু তো আর খাওয়াতে পারিনা, ওই পোকামাকড়, আরশোলা এসবই খাওয়াই।"
"কি? মুরগিকে পোকামাকড় খাওয়ান? জানেন আমি Prevention of Cruelty to Edible Birds এর আধিকারিক!! একথা উর্দ্ধতন মহলকে জানালে আপনার ভিটেতে মুরগির বদলে ঘুঘু চড়বে।"🥸
এবারও আরো দু হাজার টাকা গেল দোকানদারের।
কদিন বাদে আরেকজন খদ্দেরের একই প্রশ্নে
হোটেল মালিকের সোজা সাপ্টা জবাব, "একদম বলতে পারবোনা স্যার। রোজ সকালে প্রত্যেক মুরগির হাতে পাঁচ টাকা করে দিয়ে দিই। কে কি কিনে খায় জানিনা।"😄😄
গ্ৰাম বাংলার হাট-বাজার !!!🍀🍀🍀
আমার বর বিয়ে বাড়িতে গিয়ে আমার ছবি তুলেছে!🙂😁😁😁
-সংগৃহীত
এক অন্ধ ব্যক্তি রেস্টুরেন্টে খেতে ঢুকেছেন।
ওয়েটার দৌড়ে এসে জিজ্ঞেস করলেন : মেনু বলবো স্যার? 🙂
তিনি বললেন : আপনি রান্না করার খুন্তি নিয়ে আসুন, আমি গন্ধ শুঁকে খাবারের অর্ডার দেবো। 🥱
ওয়েটার রেস্টুরেন্টটির ম্যানেজারকে বিষয়টি জানালেন। ম্যানেজার রান্নাঘর থেকে একটা খুন্তি এনে দিলেন। 🙄
অন্ধ ভদ্রলোক সেটা শুঁকে নিয়ে বললেন : আমাকে গার্লিক ব্রেডের সাথে স্প্যানিশ ওমলেট দিয়ে দিন! 😁
ম্যানেজার অবাক! 🤔
আসলেই কিছুক্ষণ আগে ঐ খুন্তি দিয়ে স্প্যানিশ ওমলেটই তৈরি করা হয়েছে! 😶
এইভাবে অন্ধ ব্যক্তিটি রোজ আসেন, আর হাতা বা খুন্তি শুঁকে তাঁর পছন্দের খাবার অর্ডার করেন। ঠিক ঠিক, যে যে রান্না সেদিন হয়েছে! 😜
ম্যানেজার ভাবলেন, দেখি একদিন অন্যরকম ভাবে পরীক্ষা করবো। 🤨
খুন্তিটি পরের দিন ভালো করে ধুয়ে মুছে কিচেনে গিয়ে ম্যানেজার তার বৌ সোনালীকে বললেন : তুমি খুন্তিটি ভালো করে তোমার ঠোঁটে ঘষে দাও। 💋
সোনালী তাই করে তার স্বামীর হাতে দিয়ে দিলেন! 😚
ম্যানেজার অন্ধ ব্যক্তিটিকে খুন্তিটি দিলেন। খুন্তিটি হাতে নিয়ে শুঁকে আনন্দে আত্মহারা হয়ে বললেন : ও মাই গড!!! 😲😲😲
!
!
!
এ তো সোনালী! আমার পুরনো প্রেমিকা! সে কি এই রেস্টুরেন্টে কাজ করে?
ম্যানেজার বেহুস!!!! 🥴🥴🥴
(সংগৃহীত)
বাসে গাদাগাদি ভিড়। এক ভদ্রলোক একটি দামী স্যুটকেস নিয়ে উঠলেন। অধ্যাপক টাইপ চেহারা।
প্রশ্ন করলেন-"আচ্ছা, পলাশীর যুদ্ধে নবাব সিরাজউদ্দৌলার পরাজয়ের কারণ কী?"
সকলেই চুপ করে শুনতে থাকলেন তার কথা। কেউ কোনও কথা বলছেন না দেখে তিনি আবার শুরু করলেন -
"পলাশীর প্রান্তরে সেদিন নবাব সিরাজউদ্দৌলার সৈন্য ছিল অনেক। লর্ড ক্লাইভের সৈন্য অল্পসংখ্যক থাকা সত্ত্বেও নবাব পরাজিত হয়েছিলেন। আপনারা বলবেন যে জগৎ শেঠ, মীর জাফরদের গাদ্দারির কারণে নবাব পরাজিত হয়েছিলেন। কিন্তু এই ইতিহাস সবটাই সত্য নয়। সত্য ইতিহাস জানতে হবে।"
একজন কৌতূহলী যাত্রী জানতে চাইলেন -- "তবে সত্য ইতিহাসটা কী?"
"সত্য ইতিহাস আজ আপনাদের সামনে তুলে ধরতে চাই। ক্লাইভ দূরবীন দিয়ে নবাবের সৈন্যদের গতিবিধি লক্ষ্য করলেন। পলাশীর আম বাগান তখন শূন্য। মীর জাফর তার আয়ত্ত্বাধীন সৈন্য নিয়ে কেটে পড়েছে। ক্লাইভ তো অবাক। নবাবের সৈন্যরা তবে গেল কোথায়? নিশ্চয়ই কোনও চাল চেলেছে।
হঠাৎ নজর পড়ল আমগাছের দিকে। একটি ডাল নড়ে উঠল। ক্লাইভ এবার দেখল যে, নবাবের সৈন্যরা আম গাছের ডালে ডালে বসে আছে। নিচ দিয়ে যেতে গেলেই তারা গেরিলা আক্রমণ করবে বলে প্রস্তুত।
ক্লাইভ কাছাকাছি না গিয়ে দূর থেকে কামান আর বন্দুক তাক করল। ফলন্ত গাছ থেকে আমের সাথে সাথে টুপটুপ করে ঝরে পড়তে লাগল নবাবের সৈন্য। আহ্!"
ভদ্রলোকের বলার ভঙ্গিতে যাদু ছিল। সকলেই মন দিয়ে শুনছিলেন তার কথা। তিনি আবার বলে উঠলেন -
"নবাবের সৈন্যরা সকলেই ইংরেজদের হাতে মারা পড়লেন। কিন্তু আমার প্রশ্ন আপনাদের কাছে। আম গাছের ডাল সেদিন নড়ে উঠল কেন? কী ছিল ষড়যন্ত্র?"
যাত্রীদের সকলের মনে প্রশ্ন জেগে উঠল। তাই তো, আম গাছের ডাল নড়ে উঠল কেন? গাছের ডাল না নড়লে তো ক্লাইভের নজরে আসত না সৈন্যদের অবস্থান!
ভদ্রলোক বললেন, "কেন নড়ে উঠেছিল গাছের ডাল? কে বলতে পারবেন?"
যথারীতি সকলেই চুপ করে থাকলেন। ভাবগতিক এমন যে, "আমরা জানি না, আপনিই বরং বলে দিন।"
তিনি তখন স্যুটকেস খুললেন। একটি জিনিস বের করে সকলকে দেখিয়ে বললেন -
"ডাল নড়ে ওঠার কারণ ছিল- চুলকানি, দাউদ, চর্মরোগ। বড় মারাত্মক এই রোগ, বুঝলেন? নবাবের এক সৈন্যের ছিল চুলকানি। এই চুলকানির জন্যই সেদিন ডাল নড়ে উঠেছিল। ডাল না নড়লে ক্লাইভ নিশ্চিহ্ন হয়ে যেত।
আর তাই আমি এনেছি চুলকানির মলম। দাম মাত্র ত্রিশ টাকা!
১৬ আনা থেকে একটি শাড়ি কিনে আপনার প্রিয় জনকে উপহার দিন
গল্প : - বাদ দেন বাই বেডি মানুষ
ফলের নাম কে বলতে পারবেন?
😉🤣🤣এটাই বউ
বাদাম কিনে খান😂😂😂
আস্সালামু আলাইকুম। মুসলমান এর এক জবান ইনশাআল্লাহ। Follow দেন সাথে সাথে ব্যাক দিবো প্রমিস। আমি মুসলমান কথা কাজে মিল না পেলে সাথে সাথে unfollow করে দিবেন।১০০% বিশ্বাসের সাথে Follow দিন।❤️
যে আইডি দিয়ে ফলো দিবেন সেটাতেই ব্যাক দিবো সাথে সাথে 💯একবার ফলো দিয়েই দেখুন💯
7.9M views Holud Entry Dance
রাখে আল্লাহ মারে কে। মৃত্যুর কোল থেকে ফুটফুটে শিশুটিকে বাঁচিয়ে দিলেন মহান আল্লাহ তায়ালা
তপ্ত গরমে রাস্তায় বসে যখন সংসার এর চিন্তায় কষ্ট টাউ কিছু মনে হয়না বাবাদের কাছে😥
অপরুপ সৌন্দর্য সিলেটের চা বাগান ভ্রমণ
Never Underestimate the Power of Allah , Proud to be Muslim ❤️❤️🔥
পারলে উত্তর দিন💯
এক্সিডেন্ট ভেবে যে কাউকে অবাক হতেই হবে 🙄🤪
পুরুষ সহজে কাদে না😥
প্রবাসী যখন না বলে দেশে এসে বউকে অবাক করে দেয়😱
কার মৃত্যু কখন কিভাবে হয় কেউ জানেনা😥😥
এই ভিডিও দেখে ১ মাস পাগল 😂হালারা করে কি😂😂
আয়ান মিথিলার প্রেমে তৈ আমার বৈয়ম পাখি কই
Mymenshing
Sherpur
2100
Be the first to know and let us send you an email when F.M Manon posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.