EmanWala-ঈমান ওয়ালা

EmanWala-ঈমান ওয়ালা একটি ইসলামিক পেজ জার মাধ্যমে হাদিস, ক? [email protected]

বিশ্ব সভ্যতায় হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর অবদান সম্পর্কে একটি রচনা লেখ।অধিকার আছে, নারীরও পুরুষের ...
30/05/2023

বিশ্ব সভ্যতায় হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর অবদান সম্পর্কে একটি রচনা লেখ।

অধিকার আছে, নারীরও পুরুষের ওপর ততটা অধিকার রয়েছে।” স্ত্রীদের প্রতি তিনি সদ্ব্যবহারের নির্দেশ দেন। মায়ের মর্যাদা বৃদ্ধি করে তিনি বলেন- “মায়ের পদতলে সন্তানের বেহেশত।” এভাবে তিনি নারী জাতির মুক্তির অগ্রনায়ক হিসাবে বিশ্বের বুকে খ্যাতিমান হয়ে আছেন।
মহানবী (সা) ভিক্ষাবৃত্তি মােটেই পছন্দ করতেন না। তিনি মানবতার শ্রেষ্ঠ হাতকে খাট করার ঘাের বিরােধী ছিলেন। সকলকে স্বাবলম্বী হওয়ার জন্য কঠোর পরিশ্রম করার পরামর্শ দেন। “নবীর শিক্ষা করােনা ভিক্ষা মেহনত করাে সবে”-এ ছিল তাঁর উদাত্ত আহ্বান।
মহানবী (সা) সমাজ থেকে যাবতীয় সামাজিক অশ্লীলতা, অনাচার, পাপাচার, ব্যভিচার, মদ, জুয়া, সুদ, ঘুষ, তথা যাবতীয় চরিত্র বিধ্বংসী কার্যকলাপ উচ্ছেদ করে এক সুস্থ কল্যাণময় পবিত্র সমাজ প্রতিষ্ঠা করেন।
মহানবী (সা) আর্থ-সামাজিক অসাধুতা, প্রতারণা, মিথ্যাচার, দুর্নীতি, হঠকারিতা, মজুদদারী, কালােবাজারী, ইত্যাকার যাবতীয় অনাচার হারাম ঘােষণা করেন। তিনি এগুলাে সমাজ থেকে উচ্ছেদ করেন এবং একটি সুন্দর পবিত্র সমাজ ব্যবস্থা উপহার দেন।
উপসংহার
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা)- এর প্রতিটি বাণী, কাজ-কর্ম, কথা-বার্তা, আচরণ এবং তার জীবনের প্রতিটি ঘটনা ও তৎপরবর্তী বিশ্ববাসীর জন্য সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ, উৎকৃষ্ঠতম অনুসরণীয়, অনুকরণীয় আদর্শ। একটি অনুপম আদর্শ ও চরিত্রে যতগুলাে মহৎগুণ প্রয়ােজন মহানবীর (সা) চরিত্রে তার সবগুলােরই অপূর্ব সমাবেশ ঘটেছিল। তিনি তার উৎকৃষ্টতম আদর্শের মাধ্যমে বিশ্ব মানবতাকে সত্যের দিকে আকৃষ্ট করেছেন। তাঁর অনুপম আদর্শে বিমুগ্ধ মানুষ দলে দলে ইসলামের স্নিগ্ধ শীতল পতাকাতলে সমবেত হয়ে তার আদর্শে নিজেদের জীবনকে স্বর্ণোজ্জ্বল করে গড়ে তুলেছিল। মানব জীবনের প্রতিটি ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়ে তিনি বিশ্ব মানবতার জন্য শ্রেষ্ঠতম ও অনিন্দ্য সুন্দর অনুসরণীয় আদর্শ উপহার দিয়ে গেছেন, যা প্রতিটি যুগ ও শতাব্দীর মানুষের জন্য মুক্তির দিশারী হিসেবে চির ভাস্বর হয়ে থাকবে।

27/04/2023
18/04/2023

#হাজার মাসের চেয়ে উত্তম রজনী যে কারণে

রমজান মাস হিজরি ক্যালেন্ডারের নবম মাস।
এই মাসে রোজা রাখা ঈমানদারদের জন্য বাধ্যতামূলক। লাইলাতুল কদর রমজান মাসের শেষ দশ দিনের বেজোড় রজনীর একটিতে সংঘটিত হয়।

শবে কদরকে কুরআনে লাইলাতুল কদর বলা হয়েছে। এই লাইলাতুল কদর সাধারণ দিনের হাজার রজনীর চেয়ে উত্তম। কুরআনের সূরা আল কদরে শবে কদরের উল্লেখ রয়েছে।

এই সূরার অনুবাদ হলো: “নিশ্চয়ই আমি কুরআন অবতীর্ণ করেছি কদরের রজনীতে এবং আপনি কদরের রজনী সম্পর্কে কি জানেন? কদরের হাজার মাসের চেয়ে উত্তম। ফেরেশতারা এবং রূহ (জিবরাঈল) তাদের পালনকর্তার অনুমতিক্রমে সকল নির্দেশ নিয়ে নেমে আসে। এই রজনী শান্তির রজনী, ঊষার আবির্ভাব পর্যন্ত অব্যাহত থাকে” (৯৭ : ১-৫)।

কুরআন অনুসারে, আল্লাহর ফেরেশতারা লাইলাতুল কদরে খুব বেশি অবতরণ করে। এর মানে কদরের রজনীতে আল্লাহ প্রত্যেক নর-নারীকে ফেরেশতাদের সঙ্গী হওয়ার সুযোগ দেন। তার উচিত ফেরেশতাদের কাছ থেকে এমন আধ্যাত্মিক গুণ লাভ করা যার ফলে তার হৃদয় ফেরেশতাসুলভ অনুভূতিতে পরিপূর্ণ হবে, যেমন, খোদাভীতি এবং মানুষের কল্যাণের অনুভূতি। তাকে নেতিবাচক আবেগ ও জাগতিকতার উর্ধ্বে উঠে আল্লাহর প্রকৃত সন্ধানী হতে হবে। শবে কদর উপলক্ষে এই ধরনের হৃদয় ও মনের মানুষ আল্লাহর বিশেষ অনুগ্রহের হকদার হবে।

হাদিস থেকে জানা যায়, হজরত আয়েশা (রা.) রাসুলুল্লাহকে (সা.) জিজ্ঞেস করেছিলেন, ‘শবে কদর পেলে আমি কী দোয়া করব?’ তিনি বলেছিলেন যে, ‘তুমি বল, “আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফু’উন তুহিব্বুল আফওয়া ফা’ফু আন্নি” (সুনান আত তিরমিযী, হাদীস নং ৩৫১৩) অর্থাৎ আল্লাহ, ‘আমাকে ক্ষমা করুন, আপনি ক্ষমাকে ভালবাসেন, সুতরাং আমাকে ক্ষমা করুন।’

এই হাদিসটি বলে যে, শবে কদরে একজন ব্যক্তির সবচেয়ে বেশি যে জিনিসটি চাওয়া উচিত তা হলো মানুষের মৃত্যুর পরে অনন্ত জীবনের সাফল্যের জন্য আগ্রহী হওয়া, সে যেন আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে, ‘হে আল্লাহ, আমার ভুল-ত্রুটি ক্ষমা করে দিন, আমাকে চিরস্থায়ী জীবনে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করুন, জান্নাতের বাগানে স্থান দান করুন।’

সুরা কদরের শেষ আয়াত অনুযায়ী শবে কদর শান্তির রজনী। যে পুরুষ বা মহিলা শবে কদরের বরকত পাবেন, তার হৃদয় শান্তি ও নিরাপত্তার অনুভূতিতে ভরে উঠবে, তার চিন্তা হবে শান্তির চিন্তা, তার কথাবার্তা হবে শান্তিপূর্ণ, তার চরিত্র হবে শান্তিপূর্ণ, তার চলার পথ শান্তিপূর্ণ হবে। তার সমগ্র ব্যক্তিত্ব হয়ে উঠবে শান্তিপ্রিয় ব্যক্তিত্ব। এর মাধ্যমে অন্যরা যা তার থেকে পাবে তা হল শান্তি ও নিরাপত্তা।

হাদিসে বর্ণিত আছে যে, নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ‘আমি রমজানের শেষ রাতে ইতিকাফে ছিলাম, যখন আমার উপর লাইলাতুল কদরের জ্ঞান অবতীর্ণ হয়। লাইলাতুল কদরের সময় সম্পর্কে জানাতে আমি মসজিদ থেকে বের হয়েছিলাম, কিন্তু সেই সময় মদীনার দুই মুসলমান পরস্পরের সাথে ঝগড়া করছিল, যার পর লাইলাতুল কদরের জ্ঞান উঠিয়ে নেওয়া হয়’ (فتلاحی رجلان من المسلمین، فرفعت) (সহিহ বুখারি, হাদিস নং ১৯১৯)।

শবে কদরের বিশেষ বরকতে শরিক হওয়ার জন্য কী কী প্রয়োজন তা এই হাদিস থেকে বোঝা যায়। ব্যাপারটা হলো একজন মানুষের মধ্যে লড়াই ঝগড়ার মনোভাব যেন না থাকে, তার হৃদয় ঘৃণার মতো নেতিবাচক আবেগ থেকে মুক্ত হয়, তার মন সম্পূর্ণ ইতিবাচক চিন্তায় মগ্ন হয়। যেসব পুরুষ ও নারীর ভেতরে এই ধরনের ইতিবাচক ব্যক্তিত্ব রয়েছে তারা শবে কদরের বরকতে অংশ পাবে।

ধৈর্য ইসলামী জীবনের একটি অপরিহার্য অংশ। ধৈর্য ব্যতীত কেউ ইসলামের উপর চলতে পারে না— আত্মার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধৈর্য, শয়তানের প্রলোভনের বিরুদ্ধে ধৈর্য, মানুষের অত্যাচারের বিরুদ্ধে ধৈর্য, জান-মালের ক্ষতির বিরুদ্ধে ধৈর্য, অসুখের বিরুদ্ধে ধৈর্য, বঞ্চনা, প্রতিকূল পরিস্থিতিতে ধৈর্য ধারণ করা ইত্যাদি। রোজাদার, যে লাইলাতুল কদরের বিশেষ নিয়ামতের অংশ পেতে চায়, তার উচিত নিজের মধ্যে ধৈর্যের গুণাবলি গড়ে তোলা।

লাইলাতুল কদর উপলক্ষে আল্লাহ তার বার্ষিক সিদ্ধান্ত নেন। তাই এই রাতকে জিকির ও দোয়া, ইবাদত ও তেলাওয়াতের রাত হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।

এর অর্থ এই যে এই উপলক্ষে প্রত্যেক পুরুষ ও মহিলার যতটা সম্ভব আল্লাহর দিকে ফিরে আসা উচিত এবং যথাসম্ভব প্রার্থনা করা উচিত, যাতে সে আল্লাহর বার্ষিক সিদ্ধান্তগুলোতে, তার রহমতে, বেশি বেশি অংশ পেতে পারে। সে আল্লাহর দৃষ্টিতে সর্বোচ্চ পুরস্কারের যোগ্য হতে পারে।

বিশেষজ্ঞদের একাংশের কথায়, না খেয়ে থাকার কিছু শারীরিক উপকার রয়েছে। শরীর ও মন সুস্থ থাকে এর মাধ্যমে। আসুন জানা যাক রমজা...
17/03/2023

বিশেষজ্ঞদের একাংশের কথায়, না খেয়ে থাকার কিছু শারীরিক উপকার রয়েছে। শরীর ও মন সুস্থ থাকে এর মাধ্যমে। আসুন জানা যাক রমজানে না খেয়ে থাকার উপকারিতা ।

১. ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকবে

ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা প্ৰতিদিনেই বাড়েছে। রক্তে সুগার নিয়ন্ত্রণ করতে পারে এই না খেয়ে থাকা। বেশকিছু গবেষণায় উঠে এসেছে এই তথ্য। এক্ষেত্রে না খেয়ে থাকলে ইনসুলিনের কার্যকারিতে বাড়ে। ফলে কমে ইনসুলিন রেজিস্টেন্স। তাই যাদের ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি, তারা রোজা রাখলে উপকার পেতেই পারেন।

তবে যাদের ইতোমধ্যেই ডায়াবেটিস রয়েছে, সুগারের ওষুধ খান, তারা অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়ার পরই রমজান পালন করুন।

২. প্রদাহের সঙ্গে লড়াই করে ইনফেকশনের সঙ্গে লড়াই করার সময় শরীরে তৈরি হয় প্রদাহ। তবে অনেকের দেহে অহেতুক প্রদাহ হয়। হার্টের রোগ, ক্যানসার, রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিস থাকলে প্রদাহের আশঙ্কা বেশি। দেখা গেছে, নিয়মিত ফাস্টিং করলে আদতে প্রদাহের আশঙ্কা কমে। আর এই তথ্য মিলেছে বিভিন্ন গবেষণার মাধ্যমে। তাই প্রদাহ কমাতে চাইলে রমজান মাস আপনার কাছে হাতিয়ার হয়ে উঠতেই পারে।

৩. প্রেশার, কোলেস্টেরল থাকে নিয়ন্ত্রণে

পুরো পৃথিবীর মৃত্যুর পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে একটা জিনিস পরিষ্কার হয়ে যাবে যে, হার্টের রোগ বা কার্ডিওভাস্কুলার ডিজিজে আক্রান্ত হয়েই প্রাণ হারান সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ। এক্ষেত্রে হাই ব্লাড প্রেশার, কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইডস কিন্তু সমস্যার মূল কারণ। দেখা গেছে নিয়মিত না খেয়ে থাকলে কমতে পারে কোলেস্টেরল, ট্রাইগ্লিসারাইডস, হাই ব্লাড প্রেশার ।

৪. মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়ায়

মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়াতে পারলে দুনিয়া থাকবে আপনার হাতের মুঠোয়। সব জায়গাতেই পাবেন সমাদর। আর এই লক্ষ্যে পৌঁছে যেতেও আপনাকে সাহায্য করতে পারে পবিত্র রমজান মাস। দেখা গেছে, যে না খেয়ে থাকলে ব্রেনের স্বাস্থ্যের উন্নতি হয়। এমনকী ব্রেন নিজের কাজ ঠিকমতো করতে পারে। এ ছাড়াও ব্রেনের গঠনগত পরিবর্তন হয় ফাস্টিং করলে।

৫. ওজন থাকে নিয়ন্ত্রণে ওজন বেশি থাকা নিয়ে সারা বছর অভিযোগ করে থাকেন নিশ্চয়ই। তবে এখন আপনার হাতে রয়েছে এক বড় সুযোগ। রমজান মাস পালন করে ফেললেই ফল পাবেন হাতেনাতে। এই সময়ে প্রতিদিন না খেয়ে থাকার কারণে শরীরে ক্যালোরির ঘাটতি হবে। ফলে ফ্যাট পুড়বে দ্রুত গতিতে। ওজন কমবে ।



#মনটা www.aopbd.xyz

M M Islam Momin
Graphics Design MART for AOP
EmanWala-ঈমান ওয়ালা
AMMI ad & offset PRESS-{AOP}

- যদি কাউকে কষ্ট দাও, আর সে যদি চুপ থাকে, তবে তার নীরবতাকে ভয় কর.!- কারন এর বিচার স্বয়ং আল্লাহ করবে.! 🖤🥀 #হযরত আলী ( র...
17/03/2023

- যদি কাউকে কষ্ট দাও, আর সে যদি চুপ থাকে, তবে তার নীরবতাকে ভয় কর.!
- কারন এর বিচার স্বয়ং আল্লাহ করবে.! 🖤🥀
#হযরত আলী ( রাঃ ) 💖

ঐ দেখা যায় কবরস্থান,, ঐ আমাদের ঘর ঐ খানেতে থাকতে হবে সারাজীবন ভর , ও কবর তুই চাস কি টাকা পয়সা নিস কি,, ঘুষ আমি খাই না,, মুমিন বান্দা পাই না,, একটা যদি পাই তাকে আমি জান্নাত পাঠাই....।
হে আল্লাহ আমাদের কে বিনা হিসাবে জান্নাত দিয়েন ।
আমিন 🤲

AMMI ad & offset PRESS-{AOP}
Graphics Design MART for AOP
EmanWala-ঈমান ওয়ালা
AMMI ad & offset PRESS-{AOP}

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু সম্মানিত আমার সকল ফেসবুকের বন্ধুদের উদ্দেশ্যে বলছি আবারো ঘুরে ফিরে এ...
15/03/2023

আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহু সম্মানিত আমার সকল ফেসবুকের বন্ধুদের উদ্দেশ্যে বলছি আবারো ঘুরে ফিরে একটি বছর পরে আসলো আমাদের মাঝে মাহে রমজান অবশ্যই আমরা সকলেই রমজান মাসের সঠিক নিয়ম দান সদগা করব ইনশাআল্লাহ এবং সকলের কাছে আমার অনুরোধ বিশেষ করে এই রমজান মাসে ফেসবুক যারা ব্যবহার করেন তারা অবশ্যই খুবই খেয়াল করে ফেসবুকে ছবি পোস্ট করবেন এমন কোন ছবি পোস্ট করবেন না যে সকল ছবিতে মানুষের রোজা হালকা হতে পারে মানসিকতা পরিবর্তন হতে পারে বা খারাপ দিকে যেতে পারে আমি বুঝাইতে চাচ্ছি যে আসলে এমন কোন খারাপ কিছু ফেসবুকে প্রচার করবেন না যা রমজান মাসের জন্য অবশ্য প্রযোজ্য নয় প্রচার: EmanWala EW

Assalamu alaikum wa rahmatullahi wa barakatuhu to all my Facebook friends I am looking back again after a year Ramadan has come to us surely we will all give charity in the correct manner of Ramadan month InshaAllah and my request to everyone especially those who use Facebook in this month of Ramadan. Of course, post pictures on Facebook very carefully, don't post any pictures that lighten people's fast, change their mindset, or turn bad. No propaganda : EmanWala EW

https://www.facebook.com/mmislam.momin.16
https://www.facebook.com/ammipress.aop/
https://www.facebook.com/EmanWala.islam/
https://www.facebook.com/GraphicsDesignMARTforAOP/
https://www.facebook.com/100090142252605/

09/03/2023

আজ থেকে ২০০ বছর পর আমার বাড়িতে, আমার ঘরে যারা বসবাস করবে, যারা আমার জায়গা জমি ভোগ করবে আমি তাদের চিনিনা।
তারাও আমাকে চিনবেনা।
কারন তাদের জন্মের অনেক আগেই আমি কবরবাসি হয়ে যাব।
আর ততদিন মুছে যাবে আমার নাম নিশানা।
কবরটাও নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে।
আমার সন্তানরা যতদিন বেঁচে থাকবে ততদিন তারা হয়ত মনে পড়লে দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলবে!

কিন্তু তাদের মৃত্যুর পর তাদের সন্তানরা তাদের যতটুকু মিস করবে আমাকে ততটুকু মিস করবে না।
হয়ত বাবার কবর জিয়ারত করে দোয়া করার সময় দাদার জন্যও একটু করবে।
কিন্তু তার পরের প্রজন্ম আর মনে রাখবেনা।

প্রায় ২০০ বছর আগে মারা গেছে আমার দাদার দাদা।
যিনি আমার পূর্ব পুরুষদের জন্য ঘর বাড়ি, জায়গা জমি রেখে গেছেন। একিই বাড়ি, একিই জায়গা জমি আমরা এখন ভোগ করছি।
কিন্তু উনার কবরটা কোথায় সেটা আমরা জানিনা।
হয়ত আমার দাদার পিতা জানতেন।
কিন্তু দাদার পিতা তো বেঁচে নেই, দাদাও বেঁচে নেই।

তবে সাত পাঁচ করে যে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন সেটা কবরে নিয়ে যেতে পারবেন না।
আর যাদের জন্য রেখে যাচ্ছেন তারা ও আপনাকে মনে রাখবে না এটা নিশ্চিত!

অন্যের সম্পত্তি জবর দখল করে ভাবছেন আপনি জিতে গেছেন?
সুদ, ঘুষ, কমিশন বাণিজ্য করে সম্পদের পাহাড় গড়ে ভাবছেন আপনি জিতে গেছেন?
তাহলে আপনি আস্ত একটা বোকা !
এই শব্দটা ব্যবহার করার জন্য স্যরি!
ক্ষমা করবেন।
আমাদের সময় খুব কম! তাই এই সুদ, ঘুষ ,দুর্নীতি ক্ষমতার অপব্যবহার,সম্পত্তি নিয়ে বিবাদ ইত্যাদি, কোন লাভ নেই ভাইজান।
সময় থাকা কালীন ভালো হয়ে কবরের খোরাক সংগ্রহ করুন ঐটাই বুদ্ধিমানের কাজ।। আসুন নিজেকে সৎ মানুষ হিসেবে তৈরি করি পরকালের জন্য নিজেকে প্রস্তুতি করি।
নেক আমলেই আপনার আমার জন্য প্রকৃত সম্পদ।।
আল্লাহ রাব্বুল আলামীন আমাদের সবাইকে ক্ষমা করে দাও। আমিন

https://www.findglocal.com/BD/Dhaka/110491861454099/AMMI-ad-%26-offset-PRESS-%7BAOP%7D

 #শবে বরাতের করণীয় ও বর্জনীয়আবছার তৈয়বী:-সৌভাগ্য রজনী লাইলাতুল নিসফে শাআবান 'শবে বরাত' আবারও আমাদের নসিবে এসেছে- আলহামদু...
07/03/2023

#শবে বরাতের করণীয় ও বর্জনীয়

আবছার তৈয়বী:-

সৌভাগ্য রজনী লাইলাতুল নিসফে শাআবান 'শবে বরাত' আবারও আমাদের নসিবে এসেছে- আলহামদু লিল্লাহ। আমরা আল্লাহ্ আযযা ও জাল্লার দয়া-রহমত লাভের নিমিত্তে পুণ্য লাভের আশায় আগ্রহভরে সোৎসাহে শবে বরাত পালন করবো। এ ক্ষেত্রে আমরা কোন ঘোমটা মৌ-লোভী ও টিভির টাইওয়ালা এমবিবিএস ডাক্তার বা ছাগল মৌ-মৌলভী, বা বদ আকিদার কোন গর্দানমোটা মৌলোভীর কথা শুনবো না। আমরা বিনা বাক্যব্যয়ে কোরআন, হাদীস, ইজমা, কিয়াস, এবং প্রিয় রাসূল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, পবিত্র আহলে বাইত, সাহাবী, তাবেয়ীন, তাবয়ে তাবেয়ীন, আইম্মায়ে মুজতাহিদীন, আউলিয়ায়ে কামেলীন, সালফে সালেহীন ও হক্কানী-রব্বানী ওলামায়ে কিরামের কথা শুনবো এবং দীনের অনুবর্তনের ক্ষেত্রে তাদের অনুসরণ করবো।

আমরা শবে বরাতে নিম্মলিখিত আমলগুলো বেশি বেশি করে আদায় করার চেষ্টা করবো।
১. সালাতুত তাসবীহর নামায:
৪ রাকাতে ৩০০ বার এই তাসবীহ্ পড়তে হয় (সুবহাল্লাহি ওয়াল হামদু লিল্লাহি ওয়ালা... ইলাহা ইল্লাল্লাহু আল্লাহু আকবর...) নিয়তের পর সানা পড়ে ১৫ বার, কেরাত শেষে ১০ বার, রুকূ'র তাসবীহ পড়ার পর ১০ বার, রুকূ' শেষে শেষে দাঁড়ানো অবস্থায় ১০ বার, ১ম সিজদার তাসবীহ্ পড়ার পর ১০ বার, সিজদা থেকে উঠে বসা অবস্থায় ১০ বার, ২য় সিজদায় তাসবীহ পড়ার পর ১০ বার। এভাবে এক রাকাতে ৭৫ বার করে ৪ রাকাতে ৩০০ বার আদায় করতে হয়।
ফজীলত: এই নামায পড়ার জন্য প্রিয় রাসূল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর চাচা হযরত আব্বাস রা. কে তাগিদ দিয়েছেন। বলেছেন- এই নামায পড়লে তোমার পূর্বাপর সমূদয় গুনাহ মাফ হয়ে যাবে। চাই সে গুনাহ পূরাতন হোক বা নতুন, অনিচ্ছাকৃত গুনাহ্ হোক বা ইচ্ছাকৃত, সগীরা গুনাহ হোক বা কবীরা, অপ্রকাশ্য গুনাহ হোক বা প্রকাশ্য।
গুরুত্ব: প্রিয় রাসূল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন- 'যদি তুমি প্রতিদিন পড়তে পারো, তো একবার পড়ো। যদি প্রতিদিন না পারো- তো প্রতি জুমার দিনে একবার পড়ো। যদি তাও না পারো- তো মাসে একবার পড়ো। যদি তাও না পারো- তো বছরে একবার পড়ো। যদি তাও না পারো- তো জীবনে একবার পড়ো। (তিরমিজি ও ইবনে মাজা)
সুবহানাল্লাহ্! দয়াল নবী সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উম্মতের ওপর কতো দয়ালু দেখেছেন! তো পড়ুন একবার- ‘আস সালাতু ওয়াস সালামু আলাইকা ইয়া সায়্যিদী ইয়া রাসূলাল্লাহ্ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম। ওয়া আলা আলিকা ওয়া সাহবিকা ইয়া সায়্যিদী ইয়া রাহমাতাল্লিল আলামীন (দরুদ)।

২. শবে বরাতের বিশেষ নামায: ১০০ রাকাত। কোন কোন সুফিয়ায়ে কিরাম ১২ রাকাতও আদায় করেছেন। এই নামায খুবই ফজিলতপূর্ণ। প্রত্যেকেই আদায় করার চেষ্টা করবেন।
৩. দরুদ শরীফ পাঠ: হাদীস শরীফে এই মাস প্রিয় রাসূলের (দরুদ) মাস হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। তাই এই মাসে বিশেষ করে এই রাতে বেশি বেশি দরুদ-সালাম পাঠ করা উম্মতের ওপর কর্তব্য।
৪. কোরআন তিলাওয়াত: হাদীস শরীফে কোরআন তিলাওয়াতকে ‘সর্বোত্তম জিকির’ বলা হয়েছে। তাই এ রাতে বেশি বেশি কোরআন তিলাওয়াত করা দরকার।
৫. কবর জিয়ারত: এই রাতে কবর জিয়ারত করা সুন্নাত। রাসূলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এই রাতে জান্নাতুল বাকীতে গিয়ে সাহাবাদের কবর জিয়ারত করতেন। আমাদেরও উচিত আমাদের মুরুব্বীদের কবর জেয়ারত করা এবং তাঁদের জন্য দোয়া করা।
৬.রোযা রাখা: শবে বরাত উপলক্ষে পরদিন ও আগের দিন রোযা রাখা উত্তম। যদি না পারেন তো- কমসে কম পরদিন একটি রোযা রাখার চেষ্টা করবেন।

মহিলাদের প্রতি ইসলামের উদারতা:
ইসলাম সবসময় নারীদের প্রতি দয়া ও করুণা প্রদর্শন করেছে। ইবাদাতের বেলায়ও তাদের জন্য রয়েছে ‘বিশেষ ছাড়’। যে সব দীনি মা-বোন ‘হায়েজ’ (মাসিক স্রাব- মেয়দ: ৩-১০ দিন) ‘নেফাস’ (সন্তান জম্মদানের পরবর্তী স্রাব, মেয়াদ: সর্বোচ্চ ৪০ দিন) এর সময় নামায পড়বেন না। রোযা রাখবেন না। কোরআন স্পর্শ করবেন না। কিন্তু তাঁরা দোয়া দরুদ ও জিকির আজকার করবেন। প্রতিবার স্রাবের পর নতুন করে অযু করবেন। দরুদ শরীফ পড়ার সময প্রিয়নবীর (দরুদ) নাম মোবারক নাই- সে রকম দরুদ পড়া ভালো। যেমন: শুধু ‘সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম’ এভাবে বলা যায়।

বাতিল থেকে সাবধান: শবে বরাত আপনাকে বাতিল চেনার সুযোগ করে দিয়েছে। মনে রাখবেন, যারা শবে বরাতের বিরুদ্ধাচরণ করবে এবং পুণ্য কাজ থেকে বাধা দেবে বা নিরুৎসাহিত করবে- তারাই বাতিল। তাদেরকে আপনার কাছ থেকে দূরে রাখুন, আপনিও তাদের কাছ থেকে দূরে থাকুন। আপনি খুশি মনে ও সন্তুষ্টচিত্তে শবে বরাতের আমল করতে থাকুন আর বাতিলরা জাহান্নামের হুতাসনে জ্বলতে থাকুক।

সতর্কতা: এই রাতে কিছু খবিস আতশবাজী করে থাকে। এই দুষ্টদের যেখানেই পান ধরে মৃদু উত্তম-মাধ্যম দিয়ে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে সোপর্দ করবেন। কিছু মানুষকে আড্ডাবাজি ও গল্পগুজবে কাটাতে দেখা যায়। এটা একেবারেই অনুচিত। এই মহান রাতে আল্লাহ সকলের দোয়াই কবুল করেন। তবে কিছু বদবখতের দোয়া এই মহান রাতেও কবুল নাই। তাই এই রাত আসার আগেই আমাদের তাওবা করা উচিত। তৎমধ্যে ১. যে শিরক করে ২. হাসদী বা হিংসুক ৩. মাতা-পিতার অবাধ্য সন্তান। ৪. নামায ত্যাগকারী ৫. মদ্যপানকারী ৬. চোগুলখোর বা নিন্দাকারী ৭. ব্যভিচারী ৮. হত্যাকারী ও সন্ত্রাসী ৯. জালিম বা অত্যাচারী ১০. আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নকারী। ১১. সূদখোর ও ১২. ঘুষখোর ইত্যাদি। তাই আমাদের এই রাতে সর্বপ্রথম কায়-মনোবাক্য তাওবা করা উচিত। তারপর ইবাদাতে মগ্ন হওয়া দরকার। আল্লাহ সবাইকে তাওফীক দিন। আমীন। ওয়া আখিরু দা’ওয়ানা আনিল হামদু লিল্লাহি রাব্বিল আলামীন। ইয়া আল্লাহ আমার এই লেখাটি কবুল কর এবং এই লেখার সবটুকু সাওয়াব আমার পিতা মরহুম আমিলুল হকের রুহের মধ্যে পৌছে দাও। আমাকে তোমার দীনের খিদমাত করার তাওফিক দাও। আমিন বিহুরমাতি রাহমাতুল্লিল আলামীন সাল্লাল্লাহু তায়ালা আলাইহি ওয়াসাল্লাম।

22/01/2023

চলছে বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় দিন,
আগামীকাল আখেরি মোনাজাত

প্রথম পর্বের দ্বিতীয় দিন আজ শনিবার (১৪ জানুয়ারি) বাদ ফজর থেকে ইজতেমা মাঠে আখলাক, ইমান ও কোরআন-হাদিসের আলোকে বয়ান চলছে। দেশ-বিদেশের খ্যাতনামা আলেমরা বিভিন্ন বিষয়ে বয়ান করছেন। প্রথম পর্বের ইজতেমায় সোনাভানের শহর টঙ্গী ইতোমধ্যেই ধর্মীয় নগরীতে পরিণত হয়েছে। লাখ লাখ মুসল্লির পদভারে মুখরিত হয়ে উঠেছে টঙ্গীর তুরাগতীর।

ইজতেমা আয়োজক কমিটির মুরুব্বি প্রকৌশলী মাহফুজ জানান, প্রথম পর্বের বিশ্ব ইজতেমার দ্বিতীয় দিনের শুরুতে বয়ান করেছেন পাকিস্তানের মাওলানা খোরশিদুল হক। সকালের বয়ানে বলা হয় পরকালের চিরস্থায়ী সুখ শান্তির জন্য আমাদের প্রত্যেককে দুনিয়াতে জীবিত থাকা অবস্থায় দ্বীনের দাওয়াতের কাজে জানমাল দিয়ে মেহনত করতে হবে। ইমান আমলের মেহনত ছাড়া কেউ হাশরের ময়দানে কামিয়াব হতে পারবে না। দাওয়াতের মেহনত হলো নবুওয়াতি মেহনত। খুলুসিয়াত ও আজমতের সঙ্গে যারা মেহনত করবে তাদের যে কোনো আমলের ফজিলত বহুগুণ বেড়ে যায়।

সকাল ১০টায় বয়ান করবেন ভারতের মাওলানা ইবরাহিম দেওলা, পরে মাদ্রাসা ছাত্রদের উদ্দেশ্যে বিশেষ বয়ান করবেন পাকিস্তানের মাওলানা খোরশিদ, আরব জামাতের জন্য বয়ান করবেন ভারতের মাওলানা আহমদ লাট, বোবা ও বধিরদের জন্য বয়ান করবেন ভারতের মাওলানা সানোয়ার, বিদেশি জামাতের মুসল্লিদের উদ্দেশ্যে ইংরেজিতে বয়ান করবেন পাকিস্তানের মাওলানা ইফতার জামান। বাদ জোহর বয়ান করবেন ভারতের মাওলানা ফারুক। বাদ আসর বয়ান করবেন ভারতের মাওলানা যুহাইরুল হাসান এবং অনুবাদ করবেন মাওলানা যোবায়ের। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলবে বয়ান। ইজতেমায় মূল বয়ান উর্দুতে হলেও অংশ নেওয়া বিভিন্ন ভাষাভাষী মুসল্লিদের জন্য তাৎক্ষণিকভাবে বাংলা, ইংরেজি, আরবি, তামিল, মালয়, তুর্কি ও ফরাসিসহ বিভিন্ন ভাষায় অনুবাদ করা হয়।

শনিবার (১৪ জানুয়ারি) সকালে ইজতেমা মাঠের পাশে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক গতকালের তুলনায় অনেকটা ফাঁকা দেখা গেছে। গতকাল শুক্রবার জুমার দিন থাকায় দেশের সর্ব বৃহৎ জুমার নামাজে অংশগ্রহণ করার জন্য ফজরের নামাজের পর থকেই ইজতেমা মাঠে জড়ো হতে থাকেন সব বয়সের মানুষ। এ দিন টঙ্গী শহর ও ইজতেমাস্থলের আশপাশ এলাকা যেন জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছিল। ইজতেমা অভিমুখী সব প্রকার যানবাহনে ছিল ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের ভিড়। দুপুরের আগেই ইজতেমা ময়দান কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। ময়দানে স্থান না পেয়ে মুসল্লিরা সড়ক ও খোলা স্থানে চটের বস্তা, পাটি, চাদর বিছিয়ে জুমার নামাজে শরিক হন।

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ (জিএমপির) উপকমিশনার আলমগীর হোসেন বলেন, মহাসড়ক গতকালের চেয়ে ফাঁকা থাকলেও ইজতেমামুখী মুসল্লিদের স্রোত কমেনি। মুসল্লিরা নির্দেশনা মেনে চলাচল করায় কিছুটা ফাঁকা দেখা যাচ্ছে।

আগামীকাল রোববার (১৫ জানুয়ারি) আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে শেষ হবে এবারের বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব। বরাবরের মতো এবারও সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১১টার মধ্যে আখেরি মোনাজাত অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। আখেরি মোনাজাতের আগে হেদায়েতি বয়ানের পর বিশ্ব তাবলিগ জামাতের শীর্ষ মুরব্বি বাংলাদেশের হাফেজ মাওলানা জুবায়ের আখেরি মোনাজাত পরিচালনা করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। মোনাজাতে বিশ্বের সব মানুষের সুখ, শান্তি ও কল্যাণ কামনা করে দোয়া করা হয়। আয়োজকরা ধারণা করছেন, প্রায় ২৫-৩০ লাখ ধর্মপ্রাণ মুসল্লি আখেরি মোনাজাতে অংশ নেবেন।

ইজতেমার আয়োজক কমিটির মিডিয়া সমন্বয়কারী জহির ইবনে মুসলিম জানান, দ্বিতীয় দিন ইবাদত বন্দেগি করে দিন পার করছেন মুসল্লিরা। তাশকিল কামরায় চিল্লাধারী মুসল্লিদের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হবে। এখানে তিন দিন, চল্লিশ দিন বা এক বছরের জন্য যেসব সাথী দাওয়াতি কাজে যাবেন তারা নাম অন্তর্ভুক্ত করবেন। এরপর আখেরি মোনাজাতের পর দেশ-বিদেশে বেরিয়ে পড়বেন।

অনুষ্ঠিত হচ্ছে গণবিয়ে : জহির ইবনে মুসলিম আরো বলেন, কয়েক বছর বন্ধ থাকার পর এবার মূল মঞ্চে অনুষ্ঠিত হবে যৌতুকবিহীন গণবিয়ে। বর এবং কনে পক্ষের লোকজনের উপস্থিতিতে শতাধিক গণবিয়ে অনুষ্ঠিত হবে। বাদ আসর বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে উপস্থিত মুসল্লিদের মধ্যে খেজুর বিতরণ করা হবে।

আখেরি মোনাজাতে যানবাহন নিয়ন্ত্রণ : আখেরি মোনাজাতে গাজীপুরসহ আশপাশের জেলাগুলো থেকে মুসল্লিরা অংশ নেবেন। তাদের যাতায়াতের সুবিধার্থে ইজতেমাস্থলে যানবাহন চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হবে বলে জানিয়েছেন গাজীপুর মহানগর পুলিশের উপকমিশনার (ট্রাফিক) মো. আলমগীর হোসেন। তিনি বলেন, ইজতেমায় আখেরি মোনাজাতে উপলক্ষে রাত ১০টার পর থেকে আখেরি মোনাজাত পর্যন্ত আব্দুল্লাহপুর-ভোগড়া বাইপাস ও কামারপাড়া-মীরেরবাজার এলাকায় পণ্যবাহী গাড়ি ডাইভারশন করা হয়েছে। এসব গাড়ি ইজতেমাস্থলে প্রবেশ করবে না। শুধু ইজতেমার মুসল্লিবাহী বাস ও গণপরিবহন চলাচল করবে।

এখন পর্যন্ত বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে প্রায় সাড়ে ছয় হাজার বিদেশি মুসল্লি এসে পৌঁছেছেন বলে ইজতেমা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন। গেল রাতে তিনজন মুসল্লি বার্ধক্যজনিত কারণে ইন্তেকাল করেছেন।

ইজতেমা মাঠে মোবাইল ফোন নেটওয়ার্কে তীব্র সমস্যা
https://kalbela.com/bangladesh/national/z1rb1capen

ইজতেমা প্রাঙ্গণে মুসল্লিদের চিকিৎসা দিতে র‍্যাবের চিকিৎসা কেন্দ্র
https://kalbela.com/bangladesh/saradesh/mzxq3el1q1

Post By:👔
মোঃ মমিনূর ইসলাম মমিন, প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ও সিজিডি ফর {এওপি}, AMMI ad & offset PRESS-{AOP} উত্তরা থেকে

22/01/2023

"রাব্বির হাম-হুমা কামা রাব্বা ইয়ানি ছাগিরা।"
এই আয়াতটি পিতা মাতার মৃত্যুর পরে নয় বরং তাদের জীবিত অবস্থায় সন্তানের জন্য অধিক পালনীয়। বনি ইসরাইল সুরার এই ২৪ তম আয়াতটি মূলত পিতা মাতা জীবিত থাকাকালীন অবস্থায় সন্তানের জন্য অবশ্য পালনীয় করা হয়েছে তাদের মৃত্যুর পরে নয়।যেখানে পরিস্কার বলা হয়েছে তুমি তাদের প্রতি নত নম্র ব্যবহার করবে। যেমন তারা তোমার ছোট অবস্থায় তোমার প্রতি বনি ইসরাইলের ২৩ এবং ২৪ তম আয়াত পাশাপাশি পড়লে বিষয়টি পরিস্কার হয়ে যাবে। আল্লাহ নির্দেশ করেছেন
وَقَضَىٰ رَبُّكَ أَلَّا تَعْبُدُوا إِلَّا إِيَّاهُ وَبِالْوَالِدَيْنِ إِحْسَانًا ۚ إِمَّا يَبْلُغَنَّ عِنْدَكَ الْكِبَرَ أَحَدُهُمَا أَوْ كِلَاهُمَا فَلَا تَقُلْ لَهُمَا أُفٍّ وَلَا تَنْهَرْهُمَا وَقُلْ لَهُمَا قَوْلًا كَرِيمً
আয়াত-২৩ অর্থ : তোমার পালনকর্তা আদেশ করেছেন যে, তাঁকে ছাড়া অন্য কারও এবাদত করো না এবং পিতা-মাতার সাথে সদ্ব-ব্যবহার কর। তাদের মধ্যে কেউ অথবা উভয়েই যদি তোমার জীবদ্দশায় বার্ধক্যে উপনীত হয়; তবে তাদেরকে ‘উহ' শব্দটিও বলো না এবং তাদেরকে ধমক দিও না এবং বল তাদেরকে শিষ্ঠাচারপূর্ণ কথা।
وَاخْفِضْ لَهُمَا جَنَاحَ الذُّلِّ مِنَ الرَّحْمَةِ وَقُلْ رَبِّ ارْحَمْهُمَا كَمَا رَبَّيَانِي صَغِيرً
আয়াত-২৪ অর্থ : তাদের সামনে ভালবাসার সাথে, নম্রভাবে মাথা নত করে দাও এবং বলঃ হে পালনকর্তা, তাদের উভয়ের প্রতি রহম কর, যেমন তারা আমাকে শৈশবকালে লালন-পালন করেছেন। সুতরাং আয়াতটি পিতামাতা জীবিত অবস্থায় পিতামাতার জন্য সন্তানের দোয়া হিসাবে তিনি নির্দেশ করেছেন। জীবিত পিতামাতার প্রতি এটির অধিক ব্যবহার তাই কাম্য। এই আয়াত উচ্চারণ মানে এই নয় পিতা মাতা ইন্তেকাল করেছেন।

আল্লাহর পছন্দনীয় ৭টি গুণতওবাঃ"আল্লাহ তওবাকারীকে ভালোবাসেন" (সূরা বাকারা-২২২)পবিত্রতাঃ"যারা পবিত্র থাকে, আল্লাহ তাদের ভা...
22/01/2023

আল্লাহর পছন্দনীয় ৭টি গুণ

তওবাঃ

"আল্লাহ তওবাকারীকে ভালোবাসেন" (সূরা বাকারা-২২২)

পবিত্রতাঃ

"যারা পবিত্র থাকে, আল্লাহ তাদের ভালোবাসেন" (সূরা বাকারা-২২২)

আল্লাহ ভীতিঃ

"নিশ্চয় আল্লাহ মুত্তাকিদের ভালোবাসেন" (সূরা তওবা-৪)

ইহমানঃ

"আল্লাহ সৎকর্মশীলদের ভালোবাসেন" (সূরা ইমরান-১৩৪)

তাওয়াক্কুলঃ

"নিশ্চয় আল্লাহ ভালোবাসেন তাঁর উপর ভরসাকারীদের" (সূরা ইমরান-১৫৯)

ন্যায়বিচারঃ

"আল্লাহ ন্যায়বিচারকারীদের ভালোবাসেন" (সূরা মায়িদাহ-৪২ )

সবরঃ

"আল্লাহ ধৈর্যশীলদের ভালোবাসেন" (সূরা ইমরান-১৪৬)

আল্লাহ তওবাকারীদেরকে ভালবাসেনএবং যারা পবিত্র থাকেতাদেরও ভালবাসেন।__(সূরা বাকারা)জুম্মা মোবারকফজরের ওয়াক্তযারা রাতের আঁধ...
20/01/2023

আল্লাহ তওবাকারীদের
কে ভালবাসেন
এবং যারা পবিত্র থাকে
তাদেরও ভালবাসেন।
__(সূরা বাকারা)

জুম্মা মোবারক

ফজরের ওয়াক্ত

যারা রাতের আঁধারে মসজিদের দিকে হেঁটে যায়, তাদের কিয়ামতের দিন পরিপূর্ণ সুসংবাদ দাও।

সুনানে আবু দাউদ
-------------->>>>>>>🇧🇩🇧🇩🎯🇧🇩🇧🇩
M M Islam Momin (مومينور)
www.fB.com/mmislam.momin.16/

M M Islam Momin (Mominur)
www.fb.com/ammi.aop.businesspage?

AMMI ad & offset PRESS-{AOP}
www.fb.com/ammipress.aop

Graphics Design MART for AOP
www.fb.com/GraphicsDesignMARTforAOP?
AMMI ad & offset PRESS-{AOP}

https://www.youtube.com/-aop2978

EmanWala - ঈমান ওয়ালা
www.fb.com/EmanWala.islam/

EmanWala- ঈমান ওয়ালা
www.youtube.com/-1768

নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ও তাঁর সাহাবীগণের জীবন যাপন কিরূপ ছিল এবং তাঁরা দুনিয়া থেকে কী অবস্থায় বিদায় নিলেন...
02/01/2023

নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ও তাঁর সাহাবীগণের জীবন যাপন কিরূপ ছিল এবং তাঁরা দুনিয়া থেকে কী অবস্থায় বিদায় নিলেন।
আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) বলতেনঃ আল্লাহর কসম! যিনি ব্যতীত কোন মাবূদ নেই। আমি ক্ষুধার তাড়নায় উপুড় হয়ে পড়ে থাকতাম। আর কখনও পেটে পাথর বেঁধে রাখতাম। একদিন আমি (ক্ষুধার যন্ত্রণায় বাধ্য হয়ে) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও সাহাবীগণের রাস্তায় বসে থাকলাম। আবূ বকর (রাঃ) যাচ্ছিলেন। আমি কুরআনের একটা আয়াত সম্পর্কে প্রশ্ন করলাম। আমি তাঁকে প্রশ্ন করলাম এই উদ্দেশে যে, তিনি আমাকে পরিতৃপ্ত করে খাওয়াবেন। কিন্তু তিনি কিছু করলেন না। অতঃপর ’উমার (রাঃ) যাচ্ছিলেন। আমি তাঁকে কুরআনের একটি আয়াত সম্পর্কে প্রশ্ন করলাম। আমি প্রশ্ন করলাম এ উদ্দেশে যে, তিনি আমাকে পরিতৃপ্ত করে খাওয়াবেন। কিন্তু তিনি চলে গেলেন। কিছু করলেন না।
অতঃপর আবুল কাসিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যাচ্ছিলেন। তিনি আমাকে দেখেই মুচ্কি হাসলেন এবং আমার প্রাণের এবং আমার চেহারার অবস্থা কী তিনি তা আঁচ করতে পারলেন। অতঃপর বললেন, হে আবূ হির! আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! আমি হাযির, তিনি বললেনঃ তুমি আমার সঙ্গে চল। এ বলে তিনি চললেন, আমিও তাঁর অনুসরণ করলাম। তিনি ঘরে প্রবেশের অনুমতি চাইলেন এবং আমাকে প্রবেশের অনুমতি দিলেন। তারপর তিনি ঘরে প্রবেশ করে একটি পেয়ালায় কিছু দুধ পেলেন। তিনি বললেনঃ এ দুধ কোত্থেকে এসেছে? তাঁরা বললেন, এটা আপনাকে অমুক পুরুষ বা অমুক মহিলা হাদিয়া দিয়েছেন। তিনি বললেনঃ হে আবূ হির! আমি বললাম, আমি হাযির হে আল্লাহর রাসূল! তুমি সুফফাবাসীদের কাছে যাও এবং তাদেরকে আমার কাছে ডেকে নিয়ে এসো।
রাবী বলেন, সুফফাবাসীরা ছিলেন ইসলামের মেহমান। তাদের ছিল না কোন পরিবার, ছিল না কোন সম্পদ এবং কারো উপর ভরসা করার মত তাদের কেউ ছিল না। যখন তাঁর কাছে কোন সাদাকা আসত তখন তিনি তা তাদের কাছে পাঠিয়ে দিতেন। তিনি এর থেকে কিছুই গ্রহণ করতেন না। আর যখন কোন হাদিয়া আসত, তখন তার কিছু অংশ তাদেরকে দিয়ে দিতেন এবং নিজের জন্য কিছু রাখতেন। এর মধ্যে তাদেরকে শরীক করতেন। এ আদেশ শুনে আমি নিরাশ হয়ে গেলাম। মনে মনে ভাবলাম যে, এ সামান্য দুধ দ্বারা সুফ্ফাবাসীদের কী হবে? এ সামান্য দুধ আমার জন্যই যথেষ্ট হতো। এটা পান করে আমার শরীরে শক্তি আসত।
যখন তাঁরা এসে গেলেন, তখন তিনি আমাকে আদেশ দিলেন, আমিই যেন তা তাঁদেরকে দেই। আর আমার আশা রইল না যে, এ দুধ থেকে আমি কি

31/12/2022

একটি ইসলামিক পেজ জার মাধ্যমে হাদিস, ক?

হে মুমিনগণ! তোমরা ধৈর্য্য ও সলাতের মাধ্যমে সাহায্য প্রার্থনা কর।
নিশ্চিতই আল্লাহ ধৈর্য্যশীলদের সাথে রয়েছেন।
[কুরআন ২:১৫৩]

O believers! Seek help through patience and prayer.
Surely Allah is with the patient.
[Quran 2:153]

EmanWala- ঈমান ওয়ালা
https://www.youtube.com/-1768
EmanWala-ঈমান ওয়ালা
https://www.facebook.com/EmanWala.islam/

একটি ইসলামিক পেজ জার মাধ্যমে হাদিস, কোরআন-ইসলামিক প্রচার করে থাকে।
ইসলাম শান্তির ধর্ম

আলহামদুলিল্লাহ, আসন্ন টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমা সফলতার জন্য পূর্ণ প্রস্তুতি চলছে ।আল্লাহ তায়ালা আসন্ন ১৩,১৪,১৫, জানুয়ারী বিশ্ব ...
31/12/2022

আলহামদুলিল্লাহ,
আসন্ন টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমা সফলতার জন্য পূর্ণ প্রস্তুতি চলছে ।
আল্লাহ তায়ালা আসন্ন ১৩,১৪,১৫, জানুয়ারী বিশ্ব ইজতেমাকে সফল করুন আমিন |

হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট উপকারী জ্ঞান, পবিত্র রিযিক এবং কবুলযোগ্য আমল প্রার্থনা করি।(ইবন মাজাহ-৯২৫)www.fb.com/EmanWala....
31/12/2022

হে আল্লাহ! আমি আপনার নিকট উপকারী জ্ঞান, পবিত্র রিযিক এবং কবুলযোগ্য আমল প্রার্থনা করি।
(ইবন মাজাহ-৯২৫)

www.fb.com/EmanWala.islam
YT.com/-1768

ইমান শব্দটি ' আমনুন ' মূল ধাতু হতে নির্গত। যার অর্থ বিশ্বাস স্থাপন, আস্থা স্থাপন, স্বীকৃতি দেয়া, নির্ভর করা, মেনে নেওয়া ...
31/12/2022

ইমান শব্দটি ' আমনুন ' মূল ধাতু হতে নির্গত। যার অর্থ বিশ্বাস স্থাপন, আস্থা স্থাপন, স্বীকৃতি দেয়া, নির্ভর করা, মেনে নেওয়া ইত্যাদি। ইসলামি পরিভাষায়, শরিয়তের যাবতীয় বিধি বিধান অন্তরে বিশ্বাস করা, মুখে স্বীকার করা এবং তদানুযায়ী আমল করাকে ইমান বলে।

]- নফসকে নিয়ন্ত্রণে রাখার ১৫ টি কৌশল🥀🥀১. ফজরের পরে না ঘুমানোর অভ্যাস করুন। প্রয়োজনে কাইলুলা (দুপুরের হালকা ঘুম) করা যাবে...
30/12/2022

]- নফসকে নিয়ন্ত্রণে রাখার ১৫ টি কৌশল🥀🥀
১. ফজরের পরে না ঘুমানোর অভ্যাস করুন। প্রয়োজনে কাইলুলা (দুপুরের হালকা ঘুম) করা যাবে।
২. দিনে ম্যক্সিমাম তিনবার খাবার অভ্যাস করুন। সকাল, দুপুর ও রাতের খাবারের মাঝখানে হাবিজাবি খাবার- যেমন ফাস্টফুড, স্ট্রিটফুড খাওয়া যাবে না। ক্ষুধা লাগলে খেজুর, আপেল এগুলো খাওয়া যায়।
৩. প্রতিবেলা খাবার সময় যেটুকু খাবার যথেষ্ট বলে মনে হবে তার থেকে একটু কম খাবেন।
৪. অপ্রয়োজনীয় কথা বলা থেকে বিরত থাকতে হবে। কোন মন্তব্য করার আগে একবার চিন্তা করুন এই কথাটা আপনি না বললে কি কোন লস আছে? বলা কি আবশ্যক? উত্তর না হলে; ওই কথা বলার দরকার নাই।
৫. সকাল সন্ধ্যার জিকির-আযকার পাঠ করুন।
৬. ইশরাকের সালাত আদায়ের অভ্যাস করুন।
৭. প্রতিদিন নিয়মত কুরআন পড়ার অভ্যাস করুন। হতে পারে ১ রুকু থেকে ১ পারা - যেকোন পরিমাণ।
৮. ঘুমের পরিমাণ কমাতে হবে।
৯. ফজরের পরে কিছুক্ষণ ব্যায়ামের অভ্যাস করুন। আর কিছু না পারলে ১৫-২০ মিনিট জগিং করে এসে গোসল করে ইশরাকের সালাত পড়ার অভ্যাস করা।
১০. দৃষ্টি অবনত রাখুন। না পারলে ওইসব জায়গা এড়িয়ে চলার সর্বাত্মক চেষ্টা করতে হবে।
১১. ফেসবুক, ইউটিউব, টুইটার (সোশ্যাল মিডিয়া) কম ব্যবহার করা।
১২. প্রতিদিন হিফজের একটা টার্গেট নেয়া। এটা প্রতিদিন এক আয়াতও হতে পারে৷ কিন্তু টার্গেট পুরা করতে হবে। এটা খুব খুব গুরুত্বপূর্ণ।
১৩. বিশেষকরে রাতে ভরপেট খাওয়া পরিহার করতে হবে৷
১৪. রাতে ঘুমানোর পূর্বে অযু করে দুই রাকাত নফল সালাত আদায় করে নিন এবং ঘুম না আসা পর্যন্ত আসতাগফিরুল্লাহ পড়তে থাকুন।
১৫. নিয়মিত তাহাজ্জুদের সালাত আদায়ের অভ্যাস করুন। ইনশাআল্লাহ, রাব্বে কারিম আপনার অন্তরকে প্রশান্ত করে দিবেন।
মহান আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা‘আলা লেখার প্রতিটি কথার উপর প্রথমে আমাকে ও আমাদের সবাইকে আমল করার তাওফিক দান করুক। আমিন🤲🌸🤍

30/12/2022
☎️0️⃣1️⃣6️⃣1️⃣8️⃣3️⃣8️⃣2️⃣1️⃣3️⃣7️⃣ 0️⃣1️⃣9️⃣7️⃣2️⃣1️⃣3️⃣1️⃣2️⃣0️⃣2️⃣0️⃣9️⃣6️⃣3️⃣8️⃣5️⃣8️⃣4️⃣3️⃣5️⃣6️⃣EmanWala-ঈমান ওয়া...
25/12/2022

☎️
0️⃣1️⃣6️⃣1️⃣8️⃣3️⃣8️⃣2️⃣1️⃣3️⃣7️⃣
0️⃣1️⃣9️⃣7️⃣2️⃣1️⃣3️⃣1️⃣2️⃣0️⃣2️⃣
0️⃣9️⃣6️⃣3️⃣8️⃣5️⃣8️⃣4️⃣3️⃣5️⃣6️⃣
EmanWala-ঈমান ওয়ালা
https://www.facebook.com/EmanWala.islam
EmanWala- ঈমান ওয়ালা

Share your videos with friends, family, and the world

Address

Road 5, House 68, Sector 7
Sector
1230

Telephone

+8809638584356

Website

http://www.aopbd.xyz/

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when EmanWala-ঈমান ওয়ালা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to EmanWala-ঈমান ওয়ালা:

Videos

Share


Other Digital creator in Sector

Show All