AKM pigeon lofts

AKM pigeon lofts চিনুন, জানুন, বুঝুন, তারপর কোয়ালিটি ফুল জিনিস কিনুন এবং সকল কবুতরের চি‌কিৎসা ও সমাধান নিন। Pigeon's Helth

08/12/2024
08/12/2024

অ্যামাজন জঙ্গল

কবুতরের গ্রিট কি এবং কেন খাওয়াতে হয় ,সঠিক উপায়ে গ্রিট তৈরির পদ্ধতিঃগ্রিট কবুতরের হজম শক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্...
10/11/2024

কবুতরের গ্রিট কি এবং কেন খাওয়াতে হয় ,সঠিক উপায়ে গ্রিট তৈরির পদ্ধতিঃ

গ্রিট কবুতরের হজম শক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। বীজ বা শস্যদানার খোলস কবুতরের হজমের প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। গ্রিট এই প্রতিবন্ধকতা দূর করে এবং হজমে সাহায্য করে। গ্রিট কবুতরের বহুমুখি উপকার করে থাকে। কবুতররের হজম শক্তি ঠিক রাখা কবুতর সুস্থ রাখার অন্যতম প্রধান শর্ত।

গ্রিট সাধারণত দুই ধরনের মিশ্রণে তৈরী করা হয়ঃ

১) দ্রবণীয়
২) অদ্রবণীয়

দ্রবণীয়ঃ
বিট লবণ,কাঠকয়লা, সুমুদ্রের ফেনা(Cat fish), পোড়া মাটি, ইত্যাদি দ্রবণীয় উপাদান শরীরে হজম হয়ে যাই।

অদ্রবণীয়ঃ
ইটের গুরা (গমের সমান),
(লাইম স্টোন) ইত্যাদি। অদ্রবণীয় উপাদান পড়ে টয়লেটের সাথে বের হয়ে যায়।

সতর্কতাঃ
ইটের গুড়া, কাঠকয়লা, সুমুদ্রের ফেনা(Cat fish), জীবাণু থাকতে পারে, তাই এগুলো মিক্স করার আগে ১/২ ঘণ্টা ভাল করে গরম পানিতে ফুটিয়ে নিতে হবে ।

গ্রিট তৈরির পদ্ধতিঃ
প্রথমে ইটের গুড়া তিন ধরনের চালনি দিয়ে ভাল করে চেলে নিতে হবে। একটি পাত্রে ইটের গুড়া এবং পানি মিশিয়ে চুলার আগুনে এক থেকে দেড় ঘন্টা জাল দিতে হবে। একইভাবে কাঠ কয়লাও পানির সাথে চুলার আগুনে ফুঁটিয়ে নিবেন। এর পর রোদে শুকিয়ে নিতে হবে যাতে কোন ভিজা ভাব না থাকে।

কড়া রোদে শুকানোর পর কাঠকয়লা, সুমুদ্রের ফেনা
(Cat fish), একসাথে ভেঙ্গে মিশাতে হবে। এরপর সেগুলোকে ছোট করে ভেঙ্গে নিতে হবে যাতে গমের মত আকার হয়। পরে পোড়া মাটি, DCP, বিট লবণ মেশাতে হবে।
নিম্নে কোন উপাদান কি পরিমান মেশাতে হবে বর্ণনা করা হলোঃ

পরিমাণঃ
১) চালনি দিয়ে চলার পর ইটের গুড়ো ২০ কেজি।

সুমুদ্রের ফেনা(Cat fish) ১.৫ কেজি(দেড় কেজি)।
২) Dcp ১ কেজি।
(দানাদার USA টা নিবেন)।
৩)পোড়া মাটি ২ কেজি(ঐচ্ছিক বিষয়)।
৪) লাইম স্টোন ৫-৭ কেজি
(অবশ্যই কড়া রোদে ২-৩ দিন শুকিয়ে নিবেন)
৫) বিট লবণ ৫ গ্রাম
৬) কাঠ কয়লা ৪০০ গ্রাম।

পরিমান'টি পছন্দ মত ঠিক করে নিতে পারেন কমবেশি করে।

গ্রিট কিনতে ও পাওয়া যায়।
গ্রিট নিজে তৈরী করে নেয়াই ভালো।
কবুতরকে প্রতিদিন প্রতিবেলা খাবারের পর গ্রিট সরবরাহ করা উচিত। গ্রীট মাঝে মাঝে রোদে শুকাতে দিবেন ( ৫-১০ দিন পর পর ) যাতে পাঙ্গাস বা ছত্রাক না পড়ে।

সতর্কতাঃ
কবুতরকে স্লো পয়জনিং স্যালমোনেলা জীবাণু খাওয়াচ্ছেন নাকি অন্য কিছু

একটি প্রচলিত প্রথা/ধারণা আছে ডিমের খোসা ঝিনুকের গুড়া হাড়ভাঙ্গা গুড়ায় ক্যালসিয়াম থাকে। যেটা কবুতরকে খাওয়ালে কবুতরের ক্যালসিয়ামের চাহিদা পূরণ হয়/ ডিম সুন্দর হয়।

তিনটি পদ্ধতিতে ডিমের খোসা বা ঝিনুকের গুড়া হাড়ের গুড়া কে প্রসেসিং করা হয় কবুতরকে খাওয়ানোর উপযোগী করার জন্য।

প্রথমতঃ
কড়া রোদে শুকিয়ে।
ডিম যখন ভাঙ্গা হয় তখন ডিমের সাদা অংশ অর্থাৎ ক্যালসিয়াম অংশ ডিমের খোসায় লেগে থাকে। ডিম ভাঙার সাথে সাথে ডিমের খোসায় ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া আক্রমণ করে।
ডিমের খোসা যতই কড়া রোদে রাখেননা কেন একটি ভাইরাস ব্যাকটেরিয়াও মারা যাবে না।

দ্বিতীয়তঃ
গরম পানির মাধ্যমে চুলার আগুনে ফুঁটিয়ে।
ধরে নিলাম চুলার আগুনে জাল দিয়ে সেদ্ধ করে নিয়েছেন অর্থাৎ চুলার আগুনে ফুটন্ত পানিতে ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া মারা গেল।
যেহেতু ডিমের খোসায় খুবই সামান্য সুপ্ত অবস্থায় ক্যালসিয়াম থাকে।
যখন জাল দেওয়া ডিমের খোসা রোদে শুকোতে দিবেন ডিমের খোসায় লেগে থাকা পানি শুকিয়ে যাওয়া মাত্র সাথে সাথে পুনরায় ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণ ঘটবে। কারণ ডিমের খোসায় সুপ্ত অবস্থায় ও খোলা অবস্থায় ক্যালসিয়াম থাকে।

তৃতীয়তঃ
পটাশ পানি দিয়ে সিদ্ধ করে।

পটাশ কি খাওয়ার যোগ্য
না পটাশ কখনোই খাওয়ার যোগ্য না। এটা শরীরের বাহিরে চর্ম রোগের জন্য জীবাণুনাশক হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
পটাশ এক ধরনের স্লোপয়জনিং
কবুতর যখন পটাশ পানি দিয়ে সেদ্ধ করা ডিমের খোসা ঝিনুকের খোসা বা হাড়ের গুড়া খাবে তখন শরীরের মধ্যে টক্সিন বা বিষ ছড়িয়ে পড়বে এবং ধীরে ধীরে কবুতরের শরীরে তা জমা হতে থাকবে।
কবুতরের ব্রেন এ বা স্নায়ুতন্ত্রে একটা অংশ আছে যে অংশের মাধ্যমে কবুতরের ডানা, পা, ঠোট, গলা এবং পুরো শরীর মুভমেন্ট করে। ব্রেনের সেই অংশের নাম
নিউরো মোটরসাইট।
একটা সময় যখন পর্যাপ্ত পরিমাণে
Neuron এ Toxin ছড়িয়ে পড়বে
তখন ব্রেনের Motor Site ড্যামেজ হয়ে যাবে।
ফলশ্রুতিতে কবুতর যেকোনো সময় Neck paralysis অর্থাৎ গলা বেঁকে যাওয়া বা টাল রোগ হবে।
শুধু তাই না একটি বা দুইটি ডানা প্যারালাইসিস হয়ে যেতে পারে
কবুতরের একটি বা উভয় পা প্যারালাইসিস হয়ে যেতে পারে।

নিয়মিত কবুতরকে ডিমের খোসা খাওয়ালে
অনেক সময় নিজের ডিম ভেঙ্গে ডিমের খোসা খাওয়ার অভ্যাস গড়ে উঠতে পারে।

ডিমের খোসা, ঝিনুকের গুড়া, হাড়ভাঙ্গা গুড়া'য় যে পরিমাণ ক্যালসিয়াম থাকে তা না খাওয়ালে কবুতর ক্যালসিয়ামের অভাবে ভুকবে না বা এর জন্য কোন রোগ বালাই হবে না।
বরঞ্চ এগুলো নিয়মিত খাওয়ালে কবুতর Neck paralysis
সহ Salmonella রোগেও আক্রান্ত হতে পারে যেমন
চুনা পায়খানা,
সবুজ পায়খানা,
সাথে বমি করতে পারে।
এমনকি কবুতর আপনাকে কোন প্রকার পূর্বাভাস বা লক্ষণ
Syndrome না দিয়েই হুট করে মারা যেতে পারে।
যত ভালো মানের গ্রিট প্রস্তুতকারক হোক না কেন যদি ডিমের খোসা, ঝিনুকের গুড়া, বোন পাউডার বা হাড়ভাঙ্গা থাকে তাহলে উল্লেখিত প্রসেসিং সিস্টেম একই রকম হবে।

কবুতরের ভালো মানের খাবারের দোকানে ডিমের খোসা ঝিনুকের গুড়া ও হাড় ভাঙ্গা গুড়া বাদে কবুতরের গ্রিট তৈরীর জন্য নানারকম উপকরণ পাওয়া যায়। ওগুলো সংগ্রহ করে নিজেই তৈরি করে খাওয়াতে পারেন।

আমার মতে,
কবুতরের দুইটি হৃদযয়
একটি ফ্লাইংজোন
অন্যটি গ্রিট।
Akash Pigeon Loft
কবুতর আমাদের প্রাণের জিনিস ভালোবাসার জিনিস
কবুতরকে ক্যালসিয়ামের নামে কোন প্রকার স্লো পয়জনিং Slow poisoning ও স্যালমোনেলা Salmonella রোগের জীবাণু পরিবেশন করবেন না।

04/09/2024
কবুতর ও পা‌খি প্রেমী বন্ধুগণ দৃ‌ষ্টি আকর্যণ ...আমাদের ইচ্ছা আগামী কয়েক দিন টাকা সংগ্রহ করতে থাকা এবং দে‌শে বন্যা কব‌লিত ...
25/08/2024

কবুতর ও পা‌খি প্রেমী বন্ধুগণ দৃ‌ষ্টি আকর্যণ ...
আমাদের ইচ্ছা আগামী কয়েক দিন টাকা সংগ্রহ করতে থাকা এবং দে‌শে বন্যা কব‌লিত এলাকায় যাদের অনেক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তাদের মাঝে তা বিতরণ করে আসা, আমাদের এই ইচ্ছাটা বাস্তবায়নে আপনাদের অংশগ্রহণ কামনা করছি, আপন‌ারা স্বার্থমত সাহায্য করুন।
যোগাযোগ & উপায় ও বিকাশঃ 01929456734
শুধু নগদঃ 01991419409
২টাই ব্যক্তিগত & Whatsapp এটাতে রয়েছে।

১.কেউ যন্ত্রণা দিচ্ছে? 👤চুপ হয়ে যান। ২.কেউ অনেক ভালবাসার পরও প্রাপ্যটা দেয়নি? 👤চুপ হয়ে যান। ৩.কোন মানুষ অনেক অপমান করছে?...
18/05/2024

১.কেউ যন্ত্রণা দিচ্ছে?
👤চুপ হয়ে যান।
২.কেউ অনেক ভালবাসার পরও প্রাপ্যটা দেয়নি?
👤চুপ হয়ে যান।
৩.কোন মানুষ অনেক অপমান করছে?
👤চুপ হয়ে যান।
৪.কেউ ঠকিয়ে গেছে?
👤চুপ হয়ে যান।
৪.কেউ আপনাকে নিয়ে তুমুল মিথ্যা দোষারোপ করছে?
👤চুপ হয়ে যান।
৫.কেউ বিশ্বাস ঘাতকতা করছে?
👤চুপ হয়ে যান।

👀এমন নিরব হয়ে যান, সে মানুষগুলো যেনো আর কখনই আপনার শব্দ কিংবা ছায়া না দেখে। মৃত হয়ে যান তাদের কাছে।
প্রতিজ্ঞা করুন আর কখনই ঘুরে তাকাবেন না। শুধু এই প্রতিজ্ঞাটা করতে পারলে আপনি কষ্ট পাবেন না। এই যে নিরবতা আপনাকে দম বন্ধ করা আর্তনাদ দিবে কিন্তু অপর পক্ষকে দিবে আফসোস।
আসলে আমরা হারাবার ভয়ে শব্দ দিয়ে প্রতিবাদ করি।
কিন্তু আপনি জানেন কি?
যে মানুষগুলো আপনাকে মানুষ বলে মূল্যায়ন করেনি , আপনাকে দমবন্ধ কান্নার অনুভূতি দিয়েছে তারা আপনার কেউ না।

👀 তাই নিজের স্বার্থে বাঁচুন, নিজেকে ভালোবাসুন,,
আপনার একজন "সৃষ্টিকর্তা" আছেন।
সকল দুঃখ, কষ্ট, চাওয়া,পাওয়া'র কথা সৃষ্টিকর্তাকে বলুন তিনি সব কিছুর সমাধান করবেন।

AKM pigeon lofts

আপ‌নি জানেন কি? পৃথিবীতে এমন ৫টি দেশ আছে যেখানে ২৪ ঘণ্টাই দিনের আলো থাকে। বিশ্বের সব জায়গায় ১২ ঘণ্টার দিন, ১২ ঘণ্টার রাত...
06/05/2024

আপ‌নি জানেন কি?

পৃথিবীতে এমন ৫টি দেশ আছে যেখানে ২৪ ঘণ্টাই দিনের আলো থাকে। বিশ্বের সব জায়গায় ১২ ঘণ্টার দিন, ১২ ঘণ্টার রাত হলেও এই দেশগুলোতে ২৪ ঘণ্টাই থাকে দিন। জেনে নিন সেই দেশগুলো সম্পর্কে-

১. নরওয়ে
এখানে মে মাসের শেষ থেকে জুলাই মাস পর্যন্ত ৭৬ দিন সূর্য অস্ত যায় না। তাই আর্কটিক সার্কেলে অবস্থিত নরওয়েকে বলা হয় মধ্য রাতের সূর্যের দেশ। নরওয়ের স্যালবার্ডে ১০ এপ্রিল থেকে ২৩ অগাস্ট পর্যন্ত দিন-রাত সূর্যের আলো থাকে।

২. নুনাভুত, কানাডা
আর্কটিক সার্কেল থেকে প্রায় দুই ডিগ্রি উপরে, কানাডার উত্তর পশ্চিম অঞ্চলে অবস্থিত নুনাভুত। এখানে প্রায় দুই মাস ধরে ২৪ ঘণ্টাই সূর্যের আলো থাকে। অন্যদিকে শীতকালে এই জায়গাটি টানা ৩০ দিন সম্পূর্ণ অন্ধকার থাকে।

৩. আইসল্যান্ড
গ্রীষ্মের সময় আইসল্যান্ডে রাত হয়, আবার জুন মাসে সূর্য কখনোই অস্ত যায় না।

৪. ব্যারো, আলাস্কা
মে মাসের শেষ থেকে জুলাই মাসের শেষ পর্যন্ত এখানে সূর্য অস্ত যায় না। নভেম্বরের শুরু থেকে পরবর্তী ৩০ দিন আবার এখানে সূর্য ওঠে না। এটি পোলার নাইট নামে পরিচিত। গোটা শীতকাল সমগ্র দেশ অন্ধকারে ডুবে থাকে।

৫. সুইডেন
মে মাসের শুরু থেকে আগস্ট মাসের শেষ পর্যন্ত সুইডেনে মাঝরাতে সূর্য অস্ত যায় এবং প্রায় ৪ টের সময়ে উদয় হয়। এখানে এক টানা ৬ মাস সূর্য অস্ত যায় না। অর্থাৎ এখানে দিন-রাত দিনের আলো থাকে।

এছাড়াও অ্যান্টার্কটিকা, ফিনল্যান্ড, রাশিয়ায় বছরের কিছু সময় ২৪ ঘণ্টা দিনের আলো থাকে। ✅
AKM pigeon lofts

দেখুন তো খুঁজে বের করতে পারেন কি না বিখ্যাত ১১ জন মানুষের ছবি?নেহেরু,বিদ্যাসাগর,জীবনানন্দ, নজরুল, মহাত্মাগান্ধী,রবীন্দ্র...
01/05/2024

দেখুন তো খুঁজে বের করতে পারেন কি না বিখ্যাত ১১ জন মানুষের ছবি?
নেহেরু,বিদ্যাসাগর,জীবনানন্দ, নজরুল, মহাত্মাগান্ধী,রবীন্দ্রনাথ, বঙ্কিম, ইন্দ্রিরা,তেরেসা,বসু, আসাদ।

👉 গ্রীষ্ম কালে দীর্ঘ দি‌ন বৃ‌ষ্টিপাত না হ‌লে এর উপদ্রব বে‌ড়ে যায় মিলিবাগ পোকা দমনে করণীয়ঃপোকা চেনার উপায় : চুনের মত সাদ...
26/04/2024

👉 গ্রীষ্ম কালে দীর্ঘ দি‌ন বৃ‌ষ্টিপাত না হ‌লে এর উপদ্রব বে‌ড়ে যায় মিলিবাগ পোকা দমনে করণীয়ঃ

পোকা চেনার উপায় : চুনের মত সাদা বর্ণের এবং মোম জাতীয় পাউডার দ্বারা নরম দেহ আবৃত থাকে।

ক্ষতির ধরণ : এরা কচি ফল, পাতা ও ডালের রস চুষে নেয়, ফলে গাছ দুর্বল হয়। পোকার আক্রমণে পাতা, ফল ও ডালে সাদা সাদা তুলার মত দেখা যায়। অনেক সময় পিঁপড়া দেখা যায়।এর আক্রমণে পাতা ঝরে যেতে থাকে এবং ডাল মরে যায়।এভাবে এক সময় পুরো গাছই মরে যায়।

✅ ব্যবস্থাপনা :

আক্রান্ত গাছ টি, প্রথমেই অন্যান্য গাছ থেকে অনেক দূরে সরিয়ে ফেলতে হবে।

আক্রমণ বেশি হলে ইমিডাক্লোরোপ্রিড জাতীয় কীটনাশক (যেমন: ইমিটাফ বা, এডমায়ার বা, টিডো বা, নাইট্রো )
১ লিটার পানিতে ২ মিলি কীটনাশক মিশিয়ে স্প্রে করতে হবে আক্রান্ত স্থানে।

ওষুধ স্প্রে করার সঠিক সময়: বিকাল/সন্ধ্যা বেলায়।
(রোদের ভেতরে কখনো কীটনাশক স্প্রে করা যাবে না।এতে পাতা বার্ন হয়ে যাবে।)

যে ডাল গুলো বেশি মিলিবাগ আক্রান্ত সেই ডাল গুলো গাছ থেকে কেটে ফেলে দিতে হবে।

✅ পূর্ব-প্রস্তুতি :

নিয়মিত বাগান পরিদর্শন করুন।গাছের ডাল গুলো রেগুলার চেক করুন।সাদা সাদা মতো কিছু দেখলে সেগুলো পরিষ্কার করে ফেলুন।
প্রতি ১০ / ১৫ দিন পর পর নিম তেল স্প্রে করুন সব গাছে।

✅ মিলিবাগ দমনে ঘরোয়া উপায়:

সাবানযুক্ত পানি স্প্রে করা যায় (ডিটারজেন্ট বা লিকুইড ভিম বা স্যাম্পু মেশানো পানি বেশি ভালো হয়)
অথবা নিম তেল আক্রান্ত গাছে ১০ দিন পর পর ৩ বার স্প্রে করলে পোকা নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
এছাড়াও তামাকের গুড়া (১০গ্রাম), সাবানের গুঁড়া (৫গ্রাম) ও নিমের পাতার রস প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে ব্যবহার করা যায়।
আক্রান্ত অংশ পোকাসহ তুলে ধ্বংস করতে হবে।

খুব জোরে পানি স্প্রে করেও প্রাথমিক অবস্থায় এ পোকা নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

✅ বি.দ্রঃ একদম কম আক্রান্ত হলে ঘরোয়া পদ্ধতি অনুসরণ করলেই হয়, কিন্তু আক্রান্ত বেশি হলে গাছ ফেলে দিতে হবে অথবা সাইপারমেথ্রিন গ্রুপের কীটনাশক দিতে হবে।

AKM pigeon lofts

কবুতরের বাচ্চা ছোট-বড় হয় কেন ?? ::💖একটা বাচ্চা বড় হয় আর একটা বাচ্চা ছোট হয়। বাবা মা অনেক সময় বড় বেবিটাকেই শুধু খা...
19/04/2024

কবুতরের বাচ্চা ছোট-বড় হয় কেন ?? ::💖

একটা বাচ্চা বড় হয় আর একটা বাচ্চা ছোট হয়। বাবা মা অনেক সময় বড় বেবিটাকেই শুধু খাওয়ায়,ছোটটাকে কম খাওয়ায়, যার ফলে বড়টা বড় হতে থাকে আর ছোটটা ছোট হতে থাকে। অনেক সময় ছোট বেবিটা মারাও পরতে পারে,যদি তখন এক্সটা যত্ন বা খেয়াল না রাখা হয় :

কারন ও কেন এমনটি হয় ::💖

কবুতরের বাচ্চা স্বাভাবিক ভাবেই একটা ছোট বড় হয় ডিম আগে পিছে পাড়ার কারনে-কবুতর ২ টা ডিম ১/২ দিন ব্যবধানে পাড়ে। কবুতর যদি ডিম পারার দিন থেকে ডিম বুকে নিয়ে তা দেয়া শুরু করে তাহলে একটা ডিম ১/২ দিন আগে ফুটে।
যে সব কবুতর ডিম পারার পর থেকে ডিম এ তাপ দেয়া শুরু করে সে গুলোর বাচ্চা বড় ছোট হয়।
কিছু কবুতর আছে ডিম পারার পর ডিম এর উপর দাড়িয়ে থাকে ও ২য় ডিম পাড়ার পর ডিম বুকে নিয়ে তা দেয়া শুরু করে । সে গুলোর বাচ্চা সমান হয়।
প্রতিরোধ :
১ম ডিম পারার পর ডিমটি সরিয়ে প্লাস্টিকের ডিম দেয়া & ২য় ডিম পারার পর প্লাস্টিকের ডিম সরিয়ে ১ম ডিমটি দেয়া।

ডিম ফুটার পর করনীয় ?:💖

১ম দিন -------------------- স্যালাইন
২য় দিন থেকে ৪র্থ দিন ------মাল্টি ভিটা:
৫ম দিন থেকে ৭ম দিন-------- ক্যালসিয়াম
৮ম দিন থেকে ১০ম দিন ------কারমিনা
১১ম দিন টু ১৩ম দিন ---- ভিটা বি১বি২
(স্যালাইন,মাল্টিভিটামিন, ভিটামিন বি১বি২)
এই ৩ টার নিয়ম একই-
১ গ্রাম =১ লিটার পানিতে, আর
ক্যালসিয়াম-১ মিলি =১ লিটার পানিতে,
এবং কারমিনা-১ লিটার পানিতে ২ চামচ
খাবার ১ম দিন থেকে ৮ম দিন পর্যন্ত ছোট জাতীয় খাবার তারপর থেকে বড় খাবার।

কবুতর ফুটা‌নোর পর আপনার করনীয় কি?💖

*মিক্স খাবার গম সরিষা বেশি বেশি করে দেন, সরিষা পাখা গজানোর আগ পযর্ন্ত খাওয়ান
বাচ্চার খাবার নিয়ন্ত্রন করতে হবে। সবসময় মনিটরিং করতে। বাচ্চার খাওয়ানোর সময় বড় বাচ্চাটা সরিয়ে রাখতে হবে। তাহলে কয়েকদিনের মধ্যেই ঠিক হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ।
*তারাতাড়ি বাচ্চা বড় করতে চাইলে, সেই কবুতর গুলোকে ভালো মানের মিক্সার দেন, ‌যেমন গম, দেশি ছোলা, দেশি মটর, হেটকা, মিক্স মিলেট এর মিক্সার দিন যাতে কবুতরগুলো খেয়ে পছন্দ করে, এতে করে বাচ্চা'কে খাওয়াবে বেশি আর বাচ্চা গুলো তারাতাড়ি বড় হয়ে যাবে।🧚‍♀️🤷‍♂️
*বাচ্চা হওয়ার পর থেকে কিছুদিন বয়লার ফিড খাওয়ান ফিড খাওয়ালে তারাতারি বড় হয় আর সাস্থ্যবান থাকে।
*রেজা বা এংটা, ছোলা, সবুজ মুগ, মসুর ডাল ইত্যাদি সাধ্যমত মিক্সচার খাবার দিবেন এবং তার পাশাপাশি বাজরা দিবেন পরিমাণ মতো, দেখবেন ইনশাআল্লাহ ভালো ফলাফল পাবেন।
*নিরাপদ বাসস্থান, সুষম খাদ্য, নিয়মিত ক্যালসিয়াম ভিটামিন কোর্স সাথে সালমোনেলা কোর্স তাহলেই ডিম বাচ্চা ভালো করবে।
*১ম কথা হচ্ছে, এক দিনে কোন কবুতর ২ টা ডিম পাড়ে না।
আর সমাধান হলো, ভালো মানের ভিটামিন যুক্ত মিক্সার খাবার প্রদান করেন।
প্রয়োজনে বড়ো বাচ্চাটি ২ ঘন্টার মতো আলাদা রাখেন।
*একটাকে খাওয়ানোর পর একটা আলাদা করে দিবেন ভিটামিন খাওয়ান কডলিভার ওয়েল ইক্যাপ।
*বাচ্চা ছোট বড় হলে মা-বাবা ২টা কে সমান ভাবে না খাওয়ালে, মা-বাবা খাওয়ানোর সময় বড়টা ১ঘন্টা আলাদা রাখুন আগে ছোট টাকে খাওয়াক এবং সকালে বড়টাকে আলাদা করে দিবেন।
*কবুতরকে যখন খাবার দিবেন তখন বড় বাচ্চাটাকে ৪০ মিনিট সরিয়ে রাখবেন, তখন বাবা মা ছোট বাচ্চাটাকে পেটভরে খাওয়াবে,তারপরে বড়টা দিবেন সাথে।
*বড়টাকে সকালে / বিকা‌লে কিছুক্ষন আলাদা করে রাখতে পারেন,এবং বাচ্চা যেহেতু ছোট এখনো নিজে দিক পরিবর্তন করতে পারেনা,আপনি বড়টাকে উল্টো দিকে মুখ দিয়ে দেন, এটতেও যথেষ্ট কাজ হবে।
*কবুতর ডিম আগে পরের কারণে বাচ্চা ছোট বড় হয়ে যায় শুনছি যে প্রথম ডিমটা সরিয়ে প্লাস্টিক এর ডিম দিবেন। হাড়িতে একটি নকল ডিম দিয়ে প্রথম ডিমটা নরমাল তাপমাত্রায় রেখে দিন। দুই নাম্বার ডিম যখন পাড়বে তখন প্রথম ডিমটা দিয়ে নকল ডিমটা নিয়ে ফেলুন।
*কবুতর প্রথম ডিম পাড়ার ১ দিন অথবা ২ দিন পর দ্বিতীয় ডিমটা পাড়ে। বাচ্চা ফোঁটার ক্ষেত্রেও একই জিনিস হয়। যার কারণে প্রথম বাচ্চাটা দ্বিতীয়টার তুলনায় ১/২ দিন বেশি খাবার খায়। এজন্য ছোট বড় হয়ে থাকে।
Akash Pigeon Loft
*কবুতরের প্রথম ডিম তুলে নিন একটা প্লাস্টিকের ডিম দিন। দ্বিতীয় ডিম দিলে তখন প্লাস্টিকের টা সরিয়ে ওই ডিমটা দিন তাহলে বাচ্চা ছোট বড় হবে না। আর এখন এই জোড়া বাচ্চার জন্য এক কাজ করবেন যখন আপনি মা কবুতরকে খাবার খেতে দিবেন তখন বড় বাচ্চাটাকে সরিয়ে আলাদা রেখে দিবেন আর ছোট বাচ্চাটাকে যথাযথ স্থানে রাখবেন মা কবুতর খেয়ে এসে ছোট বাচ্চাকে খাওয়াবে যখন দেখবেন ছোট বাচ্চার পেট ভতি তখন বড় বাচ্চাটাকে এনে ছোট বাচ্চার কাছে এনে রাখবেন তাহলে আপনার আর হাতে খাওয়ানো লাগবে না এবং ঔষধও খাওয়ানো লাগবে না।
*বড় বাচ্চা কে আলাদা করে রাখেন ছোট বাচ্চা কে খাওয়ানো শেষ হলে বড় বাচ্চার সাথে দিন এভাবে কয়েক দিন করলে ছোট বাচ্চা বড় হয়ে যাবে।এভাবে ৩-৪ দিন করুন প্রতিবারে।
#‌গি‌রিবাজ #হাইফ্লায়ার

AKM pigeon lofts

কবুত‌রের বাচ্চার পক্স এর চি‌কিৎসা ও করনীয়ঃRepostআসসালামু আলাইকুম। ডিম থেকে কবুতরের বাচ্চা ফুটার দিন থেকেই, কবুতরের বাবা ...
18/04/2024

কবুত‌রের বাচ্চার পক্স এর চি‌কিৎসা ও করনীয়ঃ

Repost

আসসালামু আলাইকুম। ডিম থেকে কবুতরের বাচ্চা ফুটার দিন থেকেই, কবুতরের বাবা মাকে ইরোকট ভেট অথবা মাইক্রোনিড ভেট, এই জাতীয় ঔষধ পানির সাথে ৫ দিন খাওয়াতে হবে। কি পরিমান খাওয়াবেন এটা প্যাকেটের গায়ে লেখা আছে। তবে সবচেয়ে ভালো হলো এসিআই ভেটেনারি গ্রুপের pb rano এই ঔষধটা ব্যবহার করা এতে বাবা মায়ের থেকে কবুতরের বাচ্চার গায়ে এন্টি বডি তৈরি হবে ফলে মশা কামড়ালে দ্রুত বাচ্চা রিকভারি করতে পারবে। কামড়ানো জায়গা গুলো ছয় সাত দিনের মধ্যে আপনা আপনি শুকিয়ে যাবে। আর যদি মশা কামড়িয়ে অবস্থা খারাপ করে ফেলে তখন ফ্লুক্লক্সাসিলিন গ্রুপের সাসপেনসন (সিরাপ) যেটা মানুষের ঔষধ। এটা আড়াই মিলি সাসপেনসনের সাথে একটা রিবোফ্লবিন ট‍্যাবলট গুরা করে মিশিয়ে আবারও আড়াই মিলি পানি মিশিয়ে অর্থাৎ মোট পাচঁ মিলি করে দিনে ৩/৪ বার আক্রান্ত কবুতরকে খাওবেন তিন থেকে পাচঁ দিন। অতিরিক্ত যদি পারেন ভিটামিন বি কমপ্লেক্স মানুষের সিরাপ সেটা পাঁচ মিলি করে দিনে দুই বার দিতে পারেন। সকল ঔষধ অবশ্যই ভরা পেটে খাওয়ানোর চেষ্টা করবেন। ইনশাআল্লাহ ৭ দিনর মধ্যে শতভাগ শুকিয়ে যাবে। সর্তকতা যা যা করা যাবে না, ১) পক্স খুটিয়ে তোলা যাবে না। ২) হারপিক লাগানো যাবে না ৩) চুন ও পটাশ ব‍্যবহার না করাই ভালো।
Rx: 1. Ceclav 250 MG Tablet
কেচি দিয়ে সমান টুকরো করে নিবেন,
1/4 1+0+1
2. Ribosina Tablet
1+1+1
3. Pogo Syrup
2 ML 1+0+1
7 দিন (অথবা ভালো না হওয়া পর্যন্ত ঔষধ চালিয়ে যাবেন)
3. Joly Cream
অথবা,
Kevilon Cream
তিন বেলা ব্যবহার করবেন চোখে মুখে যেন না যায়।

ঔষধ পাওয়া যাবে মানুষের Allopathy ফার্মেসি।

4. Calendula Q
তুলোর সাহায্যে আক্রান্ত স্থানে তিনবেলা চাপ দিবেন,
চোখে মুখে যেন না যায়।

AKM pigeon lofts

চতুর্থ ঔষধ পাবেন মানুষের হোমিও ফার্মেসি।

https://www.youtube.com/

এই ধরনের আরো অনেক কবুতর বিষয়ক উপকারী পোষ্ট এবং ভিডিও পেতে আমাদের ফেসবুক ‌পেজে ফ‌লো করুন এবং আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্কাইফ করুন।

পোগো সিরাপ এর কাজ কি?পোগো সিরাপে কবুতর এর জন্য ৮ টি প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও কড মাছের লিভার থেকে আহরিত কড লিভার অয়েল দেয়া আছে...
16/04/2024

পোগো সিরাপ এর কাজ কি?

পোগো সিরাপে কবুতর এর জন্য ৮ টি প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও কড মাছের লিভার থেকে আহরিত কড লিভার অয়েল দেয়া আছে। যা‌ বি‌ভিন্ন পা‌খি কবুতর মুরগি হাঁস এবং তার বাচ্চাকে বাড়তি সুরক্ষা দেয় এবং পাখা,শক্ত হাড় নিয়ে বেড়ে উঠা ও সুস্থ থাকার জন্য পর্যাপ্ত খাদ্যশক্তি সরবরাহ নিশ্চিত করে।

কড লিভার অয়েল এর উপকারিতাঃ
কড লিভার অয়েল এর মধ্যে আছে ভিটামিন এ, ডি এবং ইপিএ,ও ডিএইচএ। রোগ প্রতিরোধ, অস্থি বৃদ্ধি, নাইট ভিশন, কোষের বৃদ্ধি, টেস্টিকিউলার ও ওভারিয়ন ফাংশনে ভিটামিন-এ এর প্রয়োজন হয়। ক্যালসিয়াম শোষণ ও ব্যবহার এবং হাড়েঁর বৃদ্ধিতে ভিটামিন ডি প্রয়োজন হয়। ইপিএ ও ডিএইচএ হলো ওমেগা-৩ ফ্যাটি এসিড যেগুলো শরীরে প্রোস্টাগ্লানডিনে রুপান্তরিত হয়।

পা ফোলা বা পায়ে ক্ষত রোগঃ  Bumble foot :এই রোগ হল কবুতর এর একটি মারাক্তক ব্যাধি যা মুলত আক্রমন করে (বিশেষ করে বন্দি কবুত...
02/02/2024

পা ফোলা বা পায়ে ক্ষত রোগঃ Bumble foot :
এই রোগ হল কবুতর এর একটি মারাক্তক ব্যাধি যা মুলত আক্রমন করে (বিশেষ করে বন্দি কবুতরের ) তালু , পায়ের গোড়ালি , হাঁটুতে বা বিভিন্ন হাড়ের জোরায় ।
লক্ষন গুলো কি কি ঃ
১) চর্ম রোগ বা খোস পাঁচড়া হয়
২)পায়ের গোড়ালি বা পায়ের বিভিন্ন জায়গা ফুলে যায় ।
৩) পায়ের চাম্রা ভারি বা মোটা হয়ে যাওয়া ।
৪) পায়ের শক্তি কমে যাওয়া ও অবশ হয়ে যাওয়া বা বাকা হয়ে যাওয়া ।
৫) হাটা চলায় অনাগ্রহ ও এক জায়গায় বসে থাকা , একটু হেটে আবার বসে পরা ।
৬) পায়ের তালুতে বৃত্তাকার গোটার মতো হওয়া , তাতে অনেক সময় পুজ হওয়া বা ঘা হওয়া ।
কি কি কারনে এই রোগ হয় ঃ
সাধারণত বন্দি কবুতর এর এই রোগ বেশি হয় ।
১) কবুতর একই জায়গায় বেশিদিন দাড়িয়ে থাকলে (অনেক সময় আমাদের ধাপটি বা কবুতর এর জায়গা কম হলে হতে পারে ।
২) শক্ত ,অমসৃণ ,মেঝে বা খোপ বা খাঁচার তলদেশ ( যেখানে কবুতর দারায় )হলে ।
৩) থাকার বা দাঁড়ানোর জায়গা , ভেজা বা স্যাঁতস্যাঁতে জায়গায় হলে ।
৪) থাকার বা দাঁড়ানোর জায়গায় প্লাস্টিক বা রেক্সিন দিয়ে মোড়ান হলে ।
৫) অপরিষ্কার ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ হলে
৬) ভিটামিন এ এর তিব্র অভাব হলে ।
৭) নিজেদের মাঝে মারামারি ।
৮ ) সবসময় কম খাবার প্রদান বা গ্রহন ( অনেকেই প্রয়োজনের তুলনায় কম খাবার দেই ) ।
৯) প্রয়োজনের তুলনায় অধিক স্বাস্থ্য বা শারিরিক ওজন বেড়ে যাওয়া ।
১০) শারিরিক অস্বাভাবিকতা ও আঘাত পাওয়া বা আহত হওয়া থেকে ও হতে পারে ।
১১) কবুতর হাটা চলা না করার , রোদে না থাকার , প্রচুর আলো বাতাস না পেলে ও এই রোগ হতে পারে ।
মারাক্তক দিক ঃ
মারাক্তক অবস্থায় অনেক সময় অভিজ্ঞ ভেট ডাক্তার দিয়ে অস্ত্রপ্রচার করে বা অপারেশন করে ব্যান্ডেজ করে রেখে ভালো হয় ।
এই রোগ সারতে অনেক সময় দেরি হয় তাই ধৈর্য ধারন দরকার ও ৭ দিনে কাজ না হলে ৭ দিন বিরতি দিয়ে আবার ৭ দিন চিকিৎসা করুন ।
অনেক সময় এই রোগ থেকে পায়ের অঙ্গ হানি হয় , পা বা আঙ্গুল পরে যায় ।
Akash Pigeon Loft
চিকিৎসা -১
১) ROLAC 10 MG (‎ Ketorolac Tromethamine ) Human
২) AMOXYCILLIN / FIMOXYL 250 (Amoxicillin ) Human
৩) FUSID 40 (Furosemide ) Human
এই ৩ টি মানুষের ঔষধ এর অর্ধেক ১/২ ভাগ করে ১ ভাগ ৩০ মিলি. পানিতে মিশিয়ে ঐ পানি ১০ মিলি করে ৩ বেলা ৫ /৭ দিন খাওয়ান আলহামদুলিল্লাহ । ভালো কাজ করে ।
চিকিৎসা -২
Moxacil DT (human) ১ টি ১ লিটার এ ।
Two-plus (vet) 1ml / l tr .
Envit C (vet) 2ml/ltr
এই ৩ টি ঔষধ ১ লিটার পানিতে পানিতে মিশিয়ে ঐ পানি ১০ মিলি করে ৩ বেলা ৫ /৭ দিন খাওয়ান আলহামদুলিল্লাহ । ভালো কাজ করে ।
পায়ে ব্যান্ড বা রিং থাকলে কেটে দিন , আগে জীবন বাঁচান ।
বিঃ দঃ
আমার স্বল্প জানা থেকে বলা , ভূল থাকা স্বাভাবিক ,
,ভুল থাকলে পরামর্শ দিন শুধরে নিবো ইনশাআল্লাহ ।

ভেটেরিনারি ডাক্তার এর পরামর্শ নিন না পেলে অথবা
ভালো জানে এমন কারো সাথে আলাপ করে চিকিৎসা করুন তারা সময় না পেলে ৫/৭/১৫ দিন অপেক্ষা করুন তবুও ভুল চিকিৎসা করবেন না.।

নীলফামারী জেলার উপ‌জেলার সৈয়দপুর শহরের ঐতিহ্যবাহী বাহারী রঙ্গের মিষ্টানো মনসুরী। জানা যায়, মনসুরি মিঠাই প্রথম দিল্লীতে ত...
30/01/2024

নীলফামারী জেলার উপ‌জেলার সৈয়দপুর শহরের ঐতিহ্যবাহী বাহারী রঙ্গের মিষ্টানো মনসুরী।

জানা যায়, মনসুরি মিঠাই প্রথম দিল্লীতে তৈরি হয়েছিল। মোঘল সালতানাতে স্বাস্থ্যকর এ মিষ্টান্নটি পরিবেশন করা হতো। কারিগররা যত্ন করে বিশেষ এ খাবারটি বানাতেন। আফগানিস্তানের কাবুলের একজন কারিগরের নাম ছিল মনসুর পাঠান। পরে সেই কারিগরের নামে এটির নাম হয়ে যায় মনসুর বা মনসুরি।

এটি তৈরি হয়,বেসন, ছোলার ডাল, চিনি আর তেল দিয়ে। এই এই মিঠাই নিতে সৈয়দপুর সহ আশেপাশের জেলার লোক ছুটে আসেন সৈয়দপুর শহরে। সৈয়দপুরের প্রায় বেশিরভাগ হোটেলে এই মিষ্টান্ন তৈরি হয়।

একজন হোটেল মালিক জানান,সৈয়দপুরে প্রতিদিন ১০০ মন মনসুরী তৈরি হয়। ২২০ থেকে ২৪০টাকা দরে তা বিক্রি হয়। সৈয়দপুরের সব হোটেলে পাবেন এই মনসুরী কোন শহরে পাবেন না। শুকনো খাবার কমদামের হওয়ায় সৈয়দপুর শহরে টিকে আছে এই মিষ্টান্ন।

কবুতরের শীতের বার্তা এবং আমাদের করনীয়আমাদের অনেক ভাল লাগার শীত, ভাল বাসার শীত ! হারাবার ও শীত।শীত আসন্ন,অনেকেই আতংকিত কি...
23/01/2024

কবুতরের শীতের বার্তা এবং আমাদের করনীয়

আমাদের অনেক ভাল লাগার শীত, ভাল বাসার শীত ! হারাবার ও শীত।
শীত আসন্ন,অনেকেই আতংকিত কি হবে?
শীত আসার দুই মাস আগেই কবুতরের আলাদা যত্ন নেওয়া দরকার, কারন শীতে কবুতরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা হ্রাস পায়। সহজেই দুর্বল হয়,ছোটো খাটো অসুখে মারা যায়।
হা এইটা বাধ্যতামূলক নয়, আপনি ভাল লাগ্লে করবেন না হলে নয়।

কেন প্রয়োজন?
অনেক সময় অনেক রোগের জীবানু শরীরে সুপ্ত অবস্থায় থাকে, এবং কবুতরকে ভিটামিন এর অভাব জনিত রোগ, ক্রিমি মুক্ত ও সঠিক দৈহিক বৃদ্ধি নিশ্চিত রাখতে মাসিক কোর্সের গুরুত্ব অনেক। নতুবা হটাৎ রোগের আক্রমনে অনেক বড় ক্ষতি হতে পারে আপনার ভালবাসার কবুতরের।
আমরা যারা কবুতর পালি তাদের কাছে শীত আনন্দের এবং কষ্টের।

গিরিবাজ ও উড়ানোর কবুতর এর করণীয়ঃ
১) যারা গিরিবাজ পালি তারা অপেক্ষায় থাকি কবে শীত আসবে। অনেক কষ্ট করে কবুতর পালি সারা বছর । যা যারা না পালে তারা বূঝবে না।
কেউ উড়ানোর জন্য, কেউ টস করে,কেউ রেস করে। শিতে মজাই আলাদা।
আমাদের উড়ানোর কবুতর বেশীর ভাগ সময় ই আটকা থাকে, অনেকেই বা ২/১ জন সব সময় ছেড়ে রাখে।
অনেক বড় বড় কবুতর পালক আছেন এক একজন এর এক এক পদ্ধতি।
তারা তাদের সিস্টেম এ পালে যা অনেক গোপোণ।
তারা অনেকে শীত আসার ৩ মাস আগেই কবুতর বৃষ্টি তে ভিজিয়ে কবুতর আটকে দেয়,আর কবুতরের খাবার পাণিতে অল্প খাবার লবণ যেমন ১ লিটার এ ২ গ্রাম দিয়ে দেয় ।
তখন কবুতর তার শরীরের পালক পরে যায় বা পালটায় নতুন পালক গজায়।
অনেকে রাজ পর বা মূল পালক ১০ টি করে তূলে দেয় তাতে একই সময় সব পালক ঊঠে (যদিও এটা করা ঠিক না অনেক সময় কবুতরের ডানা থেকে রক্ত আসে)। সব কবুতর একই রকম অবস্থায় থাকে, তাতে উড়তে সুবিধা হয়।
না হয় অনেক সময় ভালো কবুতর পালক সমস্যার জন্য বাজীতে দেওয়া যায় না।
বা ঊড়ার সময় পরে যায় বা হারিয়ে যায় বা কাচা পাখ থাকলে পাখ ফেটে রক্ত বের হয়।
একটা শীত সে আর উড়তেই পারে না।
যাদের কবুতর আটকা থাকে বা আছে তারা এখন থেকেই বাহিরে ছেড়ে রোদ এ রাখছেন। কবুতর হাল্কা করার জন্য।
১০/১৫ দিন নর্মাল ছারা থাকলে ওরা আস্তে আস্তে হাল্কা হবে। নিজেরাই অল্প করে ঊড়ে ফ্রি হবে।
তার পর অল্প করে নারা দিয়ে দিয়ে ওদের ওড়াণো শুরু করে।
শীত চলে আসলে খেয়াল রাখতে হবে, শীতে কবুতরের জন্য উত্তরের বাতাস ক্ষতিকর।
অনেকেই অবহেলা করে বা কবুতর ধরার জন্য বিকাল বা সন্ধ্যা পর্যন্ত কবুতর বাহিরে রাখে তখন বিকালের উত্তরের বাতাস কবুতরের গায়ে লেগে ঝীমায় অসুস্থ হয় ,শীতে কবুতর অবশ্যই ১-৩ টার মধ্যে আটকাতে হবে।
তাই হাল্কা পর্দা, সুতী কাপড়ের বা ছালার চট দিতে হবে যাতে হাল্কা বাতাস চলাচল করে ।
অনেকেই ট্রিপাল বা প্লাস্টিক এর ভারি পর্দা দেন যা ক্ষতিকর অনেক সময় এতে গ্যাস জমে (কবুতরের টয়লেটে এমোনিয়া গ্যাস সৃষ্টি হয়) কবুতর অসুস্থ হয় বা মারা যায় ।
২) যারা শখ করে ফেন্সি বা শৌখিন কবুতর পালেন তারা ও সারা বছর যা ই আনন্দে থাকে, শীতে পরে যায় সবাই দুশ্চিন্তায়।
প্রতি শিতের আগমনের আগে ( শীত এবং গরমের মাঝা মাঝি সময় ) এবং শীত আসার পরে যে কবুতরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে সেইগুলা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয় ।
অনেকেরই আমরা শূনতে পাই আহাজারি আমার সব শেষ।

যেগুলো আমরা শুধুমাত্র এই শীতে খাওয়াতে পারিঃ

১) ভিটামিন বি-
বিকোজিন আই সিরাপ - Bicozin I Syrup
উপাদান :
আয়রণ,থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, পাইরিডক্সিন, নিকোটিনামাইড, জিংক -B1,B2,B6।

নির্দেশনা :
আয়রণ, ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স এবং জিংক সমৃদ্ধ।

খাওয়ানোর নিয়মঃ
হাফ লিটার বিশুদ্ধ পানির সাথে 2ml সিরাপ মিশিয়ে কবুতর সাধারণ পানির মত পরিবেশন করবেন অবশিষ্ট দ্রবণ 4 ঘন্টা পর ফেলে দিবেন।
3 বেলা।
5-7 দিন।

২) ক্যাভিক-সি ক্লাস
Cavic-C PLUS
মাল্টি ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ।
এফারভেসেন্ট ট্যাবলেট।
উপাদান :
ক্যালসিয়াম ল্যাকটেট গ্লুকোনেট, ক্যালসিয়াম কার্বনেট, এসকরবিক এসিড ভিটামিন সি, ভিটামিন-ডি, ভিটামিন-ডি৩।

নির্দেশনা:
অস্টিওপরোসিস এর সহযোগী চিকিৎসায় ক্যালসিয়াম, ভিটামিন-সি এবং ভিটামিন-ডি এর বর্ধিত চাহিদায়, যেমন-কবুতরের পেটে ডিম কবুতরের বুকে ক্রপ মিল্ক, কবুতরের বাচ্চা দ্রুত বর্ধনকালে এবং কবুতর বৃদ্ধকালে অস্টিওমেলাসিয়ায় ভিটামিন-ডি এবং ক্যালসিয়ামের ঘাটতিজনিত অবস্থায় বিশেষ করে কবুতর খাঁচা বা ধাপ্রিতে অবস্থানরত বয়োবৃদ্ধ অসুস্থ ক্ষেত্রে, ঠাণ্ডা ও ইনফ্লুয়েঞ্জায় সহযোগী চিকিৎসা হিসেবে।

খাওয়ানোর নিয়মঃ
একটি ট্যাবলেট কেচি দিয়ে সমান 7 টুকরা করে এক টুকরা হাফ লিটার বিশুদ্ধ পানির সাথে মিশিয়ে কবুতরকে সাধারণ পানির মত পরিবেশন করবেন অবশিষ্ট দ্রবণ 4 ঘন্টা পর ফেলে দিবেন।
3 বেলা।
7 দিন।
এই শীতে কবুতরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য
৩) Priovit Tablet
কেচি দিয়ে সমান 2-3 টুকরা করে সকালে ও রাতে এক টুকরা করে খাইয়ে দিবেন হা করে।
7-10 দিন।

৬০-৯০ দিন পর পর নিয়ম শিখে কৃমির ঔষধ খাওয়াবেন।

৪) লেবু, দেশি চিনি, বিট লবণ মিশ্রনঃ
এই মিশ্রণ কবুতর এর রোগ প্রতি রোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
১ লিটার বিশুদ্ধ পাণিতে
১ চা চামচ লেবুর রস,
২ চামচ দেশি চিনি,
এক চিমটি বিট লবণ মিশিয়ে কবুতরকে সাধারণ পানির মত পরিবেশন করবেন।
অবশিষ্ট দ্রবণ 5 ঘন্টা পর ফেলে দিবেন।
২ বেলা।
4-5 দিন।

৫) বনাজি ওষুধঃ
বহেরা,
হরতোকি,
আমলকি,
চিরতা
এই ৪ টা ভেষজ উপাদান শুকনা পাওয়া যায় বাজারে।
উপাদানগুলো ১ লিটার পানিতে ৪/৫ পিছ দিয়ে ১ দিন আগে ভিজাবেণ এবং ঐ পানি কবুতর কে খাওয়ান।
এগুলো কবুতর এর কৃমি, হজম এর সমস্যা, কবুতর কে সতেজ রাখার কাজ করবে, হরমোন বৃদ্ধি করে।
3 বেলা।
4-5 দিন।

শীতে ঊড়াণো কবুতরের খাবারঃ
খাবারে কিছু বাড়তি আয়োজন থাকা দরকার যারা এমনি পালি, বা উরাই বা রেস করি।
সাধারণত নীচের খাবার দিতে পারেন উড়ানোর কবুতর কে ।

ধান ৫০%
মাছিগম ১০%
ডাবলী ২০-৩০/%
ছোলা বূট ১০/%

শীতের জন্য বাড়তি আয়োজন অন্তত ১-২ % প্রয়োজন মণে করলে দিতে পারেন নীচের যেকোণ ১-২ আইটেম। তবে তেল জাতীয় খাবার দিলে কবুতর দৌড়ায় বা মোচড়ায় কিন্তু উপড়ে ভাগে কম।
(অনেকে ১৫-২০ আইটেম ও খাওয়ায়)

তিষি
সরিষা (মানুষের খাবার উপযোগী লাল সরিষা)
কূষূম ফুলের বীজ
সূর্য মূখী বীজ

তেল জাতিও খাবার শরিরে চর্বি তৈরি করে যা শরির গরম রাখতে সাহায্য করে, প্রচণ্ড শীতের তীব্রতা থেকে রক্ষায় সাহায্য করে।

শীতে ঊড়াণো ছারা বা শৌখিন কবুতরের
প্রোটিন জাতীয় খাবারঃ
খোসাসহ মুগডাল,
খোসাসহ মাসকলাই ডাল,
হেলেন ডাল,
খোসাসহ মুসুরির ডাল,
খোসাসহ এংকর ডাল,
খোসাসহ ছোলা বুট,
খোসাসহ সয়াবিন।

কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবারঃ
খোসাসহ ডাব্লি,
বিভিন্ন ধরনের বাজরা।
মাছিগম
কাল মোটর
চার ধরনের মিলেট, ক্যানারিসিড।

তৈলবীজ জাতীয় খাবারঃ
কবুতরের শরিরে চর্বি তৈরি করে যা শরির গরম রাখতে সাহায্য করে। প্রচণ্ড শীতের তীব্রতা থেকে রক্ষায় সাহায্য করে।
যেমন-
কুসুম ফুলের বীচ,
ভালো মানের সূর্যমুখী ফুলের বীচ,
মানুষের খাবার উপযোগী লাল সরিষা।

শীতের জন্য সুষম অনুপাতঃ প্রোটিন+কার্বোহাইড্রেট+
তেলবীজ
৬০%+৩০%+১০%

ঔষধি গুণাগুণ সমৃদ্ধ কিছু খাবারঃ
কালোজিরা,
মেথি, জাউন,‌
তিসি।
৫% পার্সেন্ট মিশিয়ে দিবেন
এতে করে কবুতর অনেক অনাকাঙ্ক্ষিত রোগবালাই থেকে মুক্তি পাবে।

বাজারের মিকচার খাবার খাওয়াবেন না।

আলাদা আলাদা সংগ্রহ করে একসাথে মিশিয়ে কবুতরকে পরিবেশন করবেন।

খাবারের পর
প্রতিদিন এক থেকে দুই বেলা ভালো মানের গ্রিট দিবেন।
গ্রিট এর সাথে (ভিটা ব্লক) সাদা মিনারেল মিশিয়ে দিবেন।

পাওয়া যাবে পশুপাখির খাবারের দোকানে
অথবা কবুতরের খাবারের দোকানে।

একটা বিষয় মনে রাখতে হবে, ভালোর শেষ ণেই। অনেকেই ঘি,মাখন, ফলের রসও খাওয়ায়। কিন্তু আমরা আমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী এবং সাধারণ খাবারই দেওয়া ভালো।

শীত ব্যতীত সারা বছরই অনেকে তেল জাতীয় বা মিকচার খাবার দেন যা কবুতরের সুস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতি কর।

Akash Pigeon Loft

11/01/2024
যারা কবুতর এবং পাখিকে ভালবাসে শুধুমাত্র তারাই, বুঝতে পারবে।স‌ত্যি .,. আ‌গের সময় / আগের দিন গু‌লো ভাল ছিল যেমন এই চি‌ঠি ...
23/12/2023

যারা কবুতর এবং পাখিকে ভালবাসে শুধুমাত্র তারাই, বুঝতে পারবে।

স‌ত্যি .,. আ‌গের সময় / আগের দিন গু‌লো ভাল ছিল যেমন এই চি‌ঠি টা পড়‌লে বুঝা যায় প্রথম আলো পত্রিকার সাপ্তাহিক ম্যাগাজিন রস আ‌লো 😊😊

Address

Saidpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when AKM pigeon lofts posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share