Òür Åçhîëvéméñt prívét çēñtér

  • Home
  • Òür Åçhîëvéméñt prívét çēñtér

Òür Åçhîëvéméñt prívét çēñtér সকল ধরনের Educative post & Logo design +Technical tips পেতে like দিয?

এই পেইজটি মূলত একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রচার প্রসারের জন্য যার নাম Our Achievement Privet Center. এটির ২০০০ সালের আগ থেকেই কার্যক্রম চলে আসছে কিন্তু আনুষ্ঠানিকভাবে ২০১৬ সালের Ssc batch students দের অনুরোধে নাম প্রদান করা হয়।

21/10/2024

এNT ইসLaMik এক সংগঠনের সাবেক একজন একটিভিস্ট তার সংগঠনকে জিজ্ঞেস করেছিল, “কেনো তারা Nariবাদ আর Nariদের লক্ষ করে এগোচ্ছে?”
তখন তারা উত্তর দিয়েছিল, “তুমি যদি একজন Puruষকে ধ্বংস করো তাহলে শুধু ওই Puruষই ধ্বংস হবে কিন্তু তুমি যদি একজন Nariকে ধ্বংস করো তাহলে ধ্বং+S হবে পরবর্তী প্রজন্মগুলোও।
তারা বেশি গুরুত্ব দেয় কোন Musলিমকে সরাসরি ধর্মান্তরিত করার চেয়ে দুর্বল মুসলিম বানিয়ে দেওয়া, ইসLam বিষয়ে নানা Songশয় ঢ়ুকিয়ে দেওয়া এতে করে তাদের খুব সহজেই নিয়ন্ত্রন করা যাবে।
তারা চায় সবাইকে তাদের Icchaমত Niyonন্ত্রন করতে। এতে তাদের প্রধান অস্ত্র হলো: যৌনতা, মাদক আর গানবাজনা (মিডিয়া)।

20/10/2024

এন্টি ইসলামিক এক সংগঠনের সাবেক একজন একটিভিস্ট তার সংগঠনকে জিজ্ঞেস করেছিল, “কেনো তারা নারীবাদ আর নারীদের লক্ষ করে এগোচ্ছে?”
তখন তারা উত্তর দিয়েছিল, “তুমি যদি একজন পুরুষকে ধ্বংস করো তাহলে শুধু ওই পুরুষই ধ্বংস হবে কিন্তু তুমি যদি একজন নারীকে ধ্বংস করো তাহলে ধ্বংস হবে পরবর্তী প্রজন্মগুলোও।
তারা বেশি গুরুত্ব দেয় কোন মুসলিমকে সরাসরি ধর্মান্তরিত করার চেয়ে দুর্বল মুসলিম বানিয়ে দেওয়া, ইসলাম বিষয়ে নানা সংশয় ঢ়ুকিয়ে দেওয়া এতে করে তাদের খুব সহজেই নিয়ন্ত্রন করা যাবে।
তারা চায় সবাইকে তাদের ইচ্ছামত নিয়ন্ত্রন করতে। এতে তাদের প্রধান অস্ত্র হলো: যৌনতা, মাদক আর গানবাজনা (মিডিয়া)।

17/10/2024

وَمِنَ النَّاسِ مَنۡ يَّقُوۡلُ اٰمَنَّا بِاللّٰهِ وَبِالۡيَوۡمِ الۡاٰخِرِ وَمَا هُمۡ بِمُؤۡمِنِيۡنَ​ۘ‏
মানুষের মধ্যে এমন লোক আছে যারা বলে, ‘‘আমরা আল্লাহর প্রতি এবং আখেরাতের দিনের প্রতি ঈমান এনেছি’’
কিন্তু প্রকৃতপক্ষে তারা মু’মিন নয়।[আল ইমরান:৮]

30/09/2024

তথাকথিত স্বাধীনতার পরেও দেশে কি পরিমাণ ইসলাম বিদ্বেষিতার চাষ হচ্ছে তা পাঠ্যপুস্তক সংশোধন ও পরিমার্জন কমিটির দিকে তাকালো বুঝা যায়।
ট্রান্সজেন্ডার সমর্থনকারী সামিনা লুৎফা, চরম ইসলাম বিদ্বেষী কামরুল হাসান মামুন, হাদীস অস্বীকারকারী আবু সাঈদ।
যদিও আলেমদের তীব্র বিরোধীতার মুখে প্রাথমিক পর্যায়ে কমিটি বাতিল করা হয়েছে তবে ৪১ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি এখনো বহাল তবিয়তে রয়েছে। যতক্ষন না পর্যন্ত তাদের স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করা হচ্ছে এবং কমপক্ষে দুজন বিজ্ঞ আলেম যুক্ত করা না হচ্ছে ততক্ষন পর্যন্ত বিরোধীতা করেই যেতে হবে।
সবাইকে একটা জিনিস মনে রাখা উচিৎ এটা শুধু আলেমদের বিষয় না, এটা আমার আপনার সবার বিষয়, যাদের ছেলে-মেয়ে ভাই বোন স্কুলে যায়। একজন সুস্থ মানুষ কিভাবে এসব বিকৃতিকে মেনে নিতে পারে? আপনাদের অনুভূতি কি অবশ হয়ে গেছে?
দেশে ইসলাম চাই না এমন বলা মানুষেরা চরম বিবেকহীন অকৃতজ্ঞ মানুষ। তাদের একটা কথা মনে রাখা উচিৎ ইসলাম ছাড়া, সর্বস্তরে বিজ্ঞ আলেমদের উস্থিতি ছাড়া সমাজে কখনোই ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করতে পারবেন না। পারবেন না একটা শালীন,নৈতিক সমাজ গড়তে। তাই সময় থাকতে সোচ্চার হউন। আলেমদের পাশে থাকুন। অন্যায়ের প্রতিবাদ করুন।

খুবই পরিকল্পিত ও সচেতন মনে নদীময় লালনময় মাহফুজকে বিশ্বমঞ্চে মাস্টারমাইন্ড পরিচয় করিয়ে দিলেন ড. ইউনুস। এর মাধ্যমে একজন পা...
25/09/2024

খুবই পরিকল্পিত ও সচেতন মনে নদীময় লালনময় মাহফুজকে বিশ্বমঞ্চে মাস্টারমাইন্ড পরিচয় করিয়ে দিলেন ড. ইউনুস। এর মাধ্যমে একজন পাক্বা সেক্যুলার খেলোয়ারকে সবার সামনে আনছেন যার মাধ্যমে ভবিষ্যত খেলা চালু রাখবেন।
এই মাহফুজ আলমকে ভবিষ্যত রাজনীতিতে খেলাতে হলে সবার হাইলাইটে আনা দরকার, যদিও ছাত্র আন্দোলনে তার অবদান এখনো প্রকাশ্যে আসেনি। নেই কোন প্রমাণ।
ইতিমধ্যে NGOgram সরকার জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড সমন্বয় কমিটিতে ইসলামবিদ্বেষী,ট্রান্সজেন্ডার সমর্থনকারীদের অন্তভূক্ত করেছে এবং আর্ন্তাজাতিক অপরাধ আইন ট্রাইব্যুনাল সংশোধনীতে লিঙ্গভিত্তীক সহিংসতা আইন করার মাধ্যমে ট্রান্সজেন্ডারবাদ প্রতিষ্ঠার পথ সুগম করা করছে।
ড. ইউনুস কি জিনিস নাকে তেল দেওয়া জনতা টের ধীরে ধীরে পাবে।
সময় থাকতেই সবাইকে সচেতন হতে হবে, করতে হবে প্রতিবাদ।

02/09/2024

কিছুদিনের মধ্যে এ কাউন্ট ডিলিট হয়ে যাবে।
একান্ত প্রয়োজনে محمد المأمون
এই আইডিকে এড করতে পারেন।

10/08/2024

সবাইকে মনে রাখা উচিৎ যে, রাষ্ট্রযন্ত্রে আলেম ছাড়া কারো কল্যাণ নেই, না মুসলিম না হিন্দু।
একমাত্র আলেম সমাজ আম জনতার প্রকৃত বন্ধু।
আর সেক্যুলার সমাজ মদখোর,জেনাখোর,সমকামি,ঘুষখোরের বন্ধু।
তথাকথিত সুশীল সমাজ যা করবে।
১. সংবিধান থেকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম উঠিয়ে দেয়া হবে,
২. সংবিধানের পরিভাষা ‘ক্ষুদ্র নৃ-গো’ষ্ঠী উঠিয়ে ‘আদিবাসী’ বসানো হবে, যেই পরিভাষা দেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকী,
৩. সংবিধানের মৌলিক অধিকার অধ্যায়ে বৈষম্য দূরীকরণের নামে সমকামিতা, ট্রান্সজেন্ডার, পতিতাবৃত্তি ইত্যাদিকে ঢুকানো হবে।
আরবি ক্যালিগ্রাফি নিয়ে যে হেনস্তা করা হয়েছে তা স্বাধীন দেশের পর্যায়ে পড়ে না। [কম্মেন্টস থেকে ভিডিওটা দেখলেই বুঝবেন]
[পুনশ্চ: যেকোন যৌক্তিক বিতর্ক গ্রহন করা হবে]

25/04/2024

আমার ব্যাক-আপ আইডি।
সবেমাত্র ক্রিয়েট করা।
محمد المأمون

16/04/2024
11/04/2024

অত্যান্ত দুঃখ হয়😢 জানাতে যে বর্তমানে আমাদের জুমআ এবং ঈদের খুতবাসমূহ অন্তসারশূণ্য বক্তব্যে পরিণত হয়েছে।
নেতৃত্ব স্থানীয় ব্যক্তিবর্গ এবং এমন খতীবদের কারণে আমাদের সমাজে ইসলাম এখনো প্রতিষ্ঠিত হতে পারছে না।
আল্লাহ শীঘ্রই তাদের অবস্থানে উপযুক্ত কাউকে বসাবেন যারা ইসলাম প্রতিষ্ঠায় একনিষ্ঠভাবে কাজ করে যাবেন, যাদের উদ্দেশ্য হবে না ব্যক্তিপূজা ও পেটপূজা।

আলোকিত শিক্ষার্থী, রমাদান ২০২৪ এর পোস্টার ডিজাইন কমপ্লিট, আলহামদুলিল্লাহ। 🥰এবছর আমাদের মসজিদে মক্তব(কুরআন শিক্ষা) এর বাচ...
28/03/2024

আলোকিত শিক্ষার্থী, রমাদান ২০২৪ এর
পোস্টার ডিজাইন কমপ্লিট, আলহামদুলিল্লাহ। 🥰
এবছর আমাদের মসজিদে মক্তব(কুরআন শিক্ষা) এর বাচ্চাদের নিয়ে আয়োজন করা হবে ইংশাল্লাহ।
(সমাজ গড়ে উঠুক মসজিদ কেন্দ্রিক)

১১ রমাদান, ২২ মার্চ ২০২৪ আমার চতুর্থ জুমুআর খুতবা। 🥰গুরুত্বপূর্ণ কিছু আলোচিত হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ।
23/03/2024

১১ রমাদান, ২২ মার্চ ২০২৪
আমার চতুর্থ জুমুআর খুতবা।
🥰
গুরুত্বপূর্ণ কিছু আলোচিত হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ।

আলহামদুলিল্লাহ দীর্ঘ ১০ বছর পর কারামুক্তি পেলেন মুফতি জসিমুদ্দিন রহমানি। 🥰চিনে রাখুন তাকে। একজন প্রকৃতদায়ী ইলাল্লাহ
21/01/2024

আলহামদুলিল্লাহ দীর্ঘ ১০ বছর পর কারামুক্তি পেলেন মুফতি জসিমুদ্দিন রহমানি। 🥰
চিনে রাখুন তাকে। একজন প্রকৃতদায়ী ইলাল্লাহ

08/01/2024

আমাদের দেশের মানুষ স্বস্তি খুজে শুধু। তারা সমাধান চায় না, সত্যও চায় না। চায় শুধু শান্তি আর স্বস্তি।
ভাই এতো কিছু বুঝি না, আমি আমার ফ্যামিলি নিয়ে, জীবন নিয়ে নিরাপদে, শান্তিতে থাকি, এটুকুই আমার চাওয়া - এটা হল আমাদের দেশের ওভারওয়েলমিং মেজরিটির রাজনৈতিক চিন্তার মূল এসেন্স।
এর সাথে কিছু মানুষ হয়তো 'ঈমান নিয়ে বাচতে চাওয়া' কিংবা 'দেশের ভালো, সমাজের ভালো' জাতীয় কিছু শর্ত যুক্ত করেন।
সমস্যা হল শান্তি-স্বস্তি, দেশের ভালো-ঈমান নিয়ে বাচতে চাওয়া, এগুলো প্যাকেজ ডিলের অংশ। একটা অংশ পেতে হলে আরও কিছু বিষয় মেনে নিতে হবে।
স্বস্তি পেতে হলে কষ্ট পাড়ি দিতে হবে, শান্তি পেতে হলে আগে অতিক্রম করতে হবে অশান্তির উপত্যকা।
কিন্তু দেশের মানুষ তা করতে রাজি না৷ তারা কেবল ঐ শান্তি-স্বস্তিটুকুই চায়। ক্রমাগত ক্যান্সারের সমস্যা হিসাবেই প্যারাসিটামল খায়৷
কঠিন সমস্যার সমাধানে কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে হয়। আমাদের দেশের মানুষ সমস্যাটাকে না দেখার ভান করতে চায়। সমস্যা সমাধানে নিজেদের অনিচ্ছাকে চালায় বাস্তববাদীতা বলে।
সকাল বিকাল মুঠো মুঠো প্যারাসিটামল গেলা, ভোরে ওঠে ত্রিফলার রস খাওয়া কিংবা পার্কে গিয়ে হাটাহাটি করা, আর বিশ্বাস করা যে এতে ক্যান্সার সেরে যাবে - এটাকে বাস্তববাদী হওয়া বলে না। ডিলিউশান বলে।
©️ আসিফ আদনান

29/12/2023

যেই জাতি থার্টি ফাস্ট নাইটে জেগে থাকে
আর কদরের রাতে ঘুমিয়ে থাকে
সেই জাতির কিভাবে আল্লাহর নৈকট্য পাবে?
-মুফতি সাইফুল ইসলাম(কিছুটা পরিমার্জিত)

15/07/2022

What a judgement ! 🧐

18/06/2022

অর্ধেক জনগোষ্ঠীকে ঘরে আটকে রেখে কীভাবে সামনে আগাবেন? মেয়েদের বস্তাবন্দী করে রেখে উন্নয়ন, প্রগতি আর পশ্চিমের সাথে পাল্লা দেয়ার স্বপ্ন দেখেন কীভাবে? অর্থনৈতিক উন্নতি ও প্রগতির স্বার্থে মেয়েদের কর্মক্ষেত্রে অংশ নেয়া প্রয়োজন। জাতির অর্ধেকটা ঘরে বসিয়ে রাখার অর্থ হলো, তারা অর্থনীতিতে কোনো ভূমিকা রাখতে পারছে না। এটা একটা বিশাল লস। এভাবে কস্মিনকালেও আমাদের পূর্ণ অর্থনৈতিক সম্ভাবনা আমরা অর্জন করতে পারব না।

শুনতে বেশ যৌক্তিক মনে হয়, স্বীকার করতেই হবে। ফেমিনিস্টদের জনপ্রিয় করা এ যুক্তির এতবার, এত বিভিন্নভাবে পুনরাবৃত্তি করা হয়েছে যে, ঘোরতর ধার্মিক বলে পরিচিত অনেক মানুষও এখন একে সত্য বলে মেনে নেন। তবে সহজ এবং আপাতদৃষ্টিতে শক্ত এ যুক্তির মাঝে ফাঁকি আছে। নারীকে ঘর থেকে বের করে এনে কাজে ঢুকিয়ে দেয়ার সময় শুধু মাথাপিছু উপার্জন বাড়ার ব্যাপারটা এখানে তুলে ধরা হয়, কিন্তু এর যে অন্য প্রভাব আছে, অপরচুনিটি কস্ট আছে সেটা আমরা দেখি না। দেখি না কারণ নারীর ঘরের কাজগুলোকে আমরা আগেই মূল্যহীন ধরে নিয়েছি।

অনস্বীকার্য সত্য হলো একজন নারী ঘরের ভেতরে যে ভূমিকা পালন করেন তার বাজারমূল্য নির্ধারণ এবং টাকা দিয়ে বিকল্প কেনা সম্ভব না। হ্যাঁ, রান্নাবান্নাসহ ঘরের অন্যান্য কাজের জন্য বিকল্প হয়তো টাকা খরচ করে পাওয়া যাবে, কিন্তু সন্তানকে সময় দেয়া? গড়ে তোলা? মায়ের ভালোবাসা? এগুলোর বিকল্প কী? আর সেটার দামই বা কেমন? মজবুত পরিবার, সামাজিক সংহতি এবং শিশুর সুস্থ ও পূর্ণাঙ্গ মানসিক বিকাশের পেছনে এর গুরুত্ব জিডিপি-জিএনপির মতো পরিসংখ্যানের ছকে মাপা সম্ভব না।

আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলা সমাজ ও পরিবারে নারী ও পুরুষের জন্য নির্ধারণ করে দিয়েছেন সহজাত ভূমিকা। পুরুষের কাজ হলো পরিবারের জন্য উপার্জন করা, পরিবারকে নিরাপত্তা দেয়া। নারীর কাজ হলো মায়ের ভূমিকা পালন করা, একটা ইট-কাঠের কাঠামোকে ঘরে রূপান্তর করা। পারিবারিক বিষয়গুলোতে নারী এবং পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গি, মনোভাব, টেম্পারমেন্ট এক রকম হয় না। স্থান-কাল-পাত্রভেদে এগুলো ধ্রুব সত্য। এটাই নারীর জন্য নির্ধারিত ভূমিকা। এগুলো সমাজ কিংবা ‘পুরুষতন্ত্র’ ঠিক করে দেয় না; আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তাআলার বেঁধে দেয়া অমোঘ নিয়ম অনুযায়ী ঘটে। এ কারণেই নারীত্বের পূর্ণতা মাতৃত্বের সাথে সম্পর্কিত। ক্যারিয়ার কিংবা মাথাপিছু আয় বাড়ানোর সাথে না।

আমরা বাংলায় বলে থাকি পুরুষরা পরিবারের হাল ধরেন, কিন্তু আমার মতে শাব্দিকভাবে হাল ধরার অর্থটা পরিবারে নারীদের ভূমিকার সাথেই বেশি যায়। হালের কাজ হলো নৌকা বা জাহাজ কোন দিকে যাবে তা ঠিক করা। ইঞ্জিন কিংবা দাঁড়টানা মাঝির কাজ হলো নৌকাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া, এ কাজটা করেন বাবা। পরিবারের শিশুদের বিকাশের গতিপথ প্রাথমিকভাবে মায়ের ওপরই নির্ভর করে। যদি হাল বিগড়ে যায় কিংবা না থাকে তবে নৌকা এগোবে তো বটে, কিন্তু গন্তব্য পৌঁছানো খুব কঠিন হয়ে যাবে। বিশেষ করে আজকের নিউক্লিয়ার ফ্যামিলি, আকাশসভ্যতা, সাংস্কৃতিক আগ্রাসন, আপেক্ষিক নৈতিকতা, মাদকাসক্তি আর পুঁজিবাদী যৌনায়নের যুগে।

কিন্তু নারীমুক্তি আর নারীবাদের নামে নারীকে (এবং পুরুষকেও) বোঝানো হয়েছে পুরুষের অনুকরণ, পুরুষ যা করতে পারে তা করতে পারার মাঝেই নারীজন্মের সার্থকতা নিহিত। আমাদের বোঝানো হয়েছে ঘরের ভেতরে নারী যে ভূমিকা পালন করে তা আসলে তুচ্ছ। এক ধরনের বন্দিত্ব। আর তাই ঘরের বাইরে নারীকে নিয়ে আসা এবং ঘরের বাইরে রাখার মাঝেই প্রগতি, উন্নয়ন আর সার্থকতা। সেই সাথে নারীর জন্য বেঁধে দেয়া হয়েছে কাজ আর পরিবার ব্যালেন্স করার অসম্ভব এক স্ট্যান্ডার্ড।

ঘরের বাইরে থাকা, পুরুষের সাথে পাল্লা দেয়া, শরীর প্রদর্শন আর যথেচ্ছ যৌনতার মতো বিষয়গুলো কোনো একভাবে চিন্তার জগতে চালু হয়ে গেছে স্বাধীনতা ও অধিকারের সমার্থক শব্দ হিসেবে। নারীবাদ, নারী-স্বাধীনতা ও নারী অধিকারের এই যুগে নারীদেহ পরিণত হয়েছে সর্বাধিক ব্যবহৃত, সস্তা ও সহজলভ্য পণ্যে। আধুনিক বিজ্ঞাপনে নারীদেহ লবণের মতো। সব কিছুতেই একটু না একটু দিতে হয়।

পশ্চিমা লিবারেল আইডিওলজি এবং মিডিয়া ‘ঘর নামের জেলখানার দরজা ভাঙার’ মন্ত্র শুনিয়ে নারীর শরীরকে উন্মুক্ত করে দিয়েছে সর্বসাধারণের জন্য। ব্যক্তিস্বাধীনতার কথা বলে নারীকে স্বাধীনতা দিয়েছে তার শরীরকে নিলামে তোলার। আস্তে আস্তে গুরুত্ব হারিয়েছে নারীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। সামাজিক ইউনিট হিসেবে দুর্বল হয়েছে পরিবার। পরিবার যত দুর্বল হয়েছে, ততই দুর্বল হয়েছে পারিবারিক শিক্ষা, ততই দুর্বল হয়েছে নৈতিকতার কাঠামো। বেড়েছে পরিবারের ভাঙন, ব্যভিচার, গর্ভপাত, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অবিশ্বাস, সম্পর্কের টানাপোড়েন, শিশু-কিশোরদের মধ্যে অপরাধ, মাদকাসক্তি এবং বিষণ্ণতার হার। পশ্চিমা এ হাওয়া আমাদের শরীরেও লেগেছে, উপনিবেশে এখন পুনরাবৃত্তি হচ্ছে কেন্দ্রের মতো সেই একই প্যাটার্নের।

খুব বেশি না, আজ থেকে দুই শ বছর আগে ইউরোপজুড়ে শিশুশ্রম বৈধ ছিল। ৭-৮ বছর বয়স হবার পর শিশুরা কাজ শুরু করবে, কামাই করবে, এটা ছিল সমাজের রীতি। গড়ে দৈনিক ১০-১৬ ঘণ্টা পর্যন্ত কাজ করত ইউরোপ-অ্যামেরিকার শিশুরা। ১৮২১ এর দিকে ব্রিটেনের মোট শ্রমশক্তির ৪৯% ছিল শিশু। অবধারিতভাবেই শিশুদের উপার্জন গুরুত্বপূর্ণ ছিল অর্থনীতি এবং প্রবৃদ্ধির জন্য। এক শ বছর আগেও অ্যামেরিকার ইন্ডাস্ট্রিগুলোতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছিল প্রায় ২০ লক্ষ শিশুশ্রমিক। শুধু মাথাপিছু আয়ের আধুনিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে দেখলে শিশুশ্রমের ব্যাপারটা লাভজনক। একসাথে অর্থনীতিতে অনেক সস্তা শ্রম পাওয়া যায়, লোকবল বাড়ে, কমে উৎপাদনের খরচ। প্রফিটেবল।

কিন্তু তবুও একসময় ইউরোপ ও অ্যামেরিকাকে এ অবস্থান সরে আসতে হয়েছে। কারণ, আপাতদৃষ্টিতে দেখা, জিডিপি-জিএনপির পাল্লায় মাপা শিশুশ্রমের এ লাভের আড়ালে লুকিয়ে আছে অনেক চড়া দাম। যার অল্প কিছু ছবি চার্লস ডিকেন্স তুলে এনেছিলেন তার বিখ্যাত ‘অলিভার টুইস্ট’ বইটিতে। তাই পশ্চিমকে একসময় বাধ্য হতে হয়েছে ‘লাভ’ এর হিসেব বাদ দিয়ে নিজেদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে।

একই কথা নারীর ক্ষেত্রেও সত্য। উন্নতি আর সম্পদের সংকীর্ণ সংজ্ঞার জায়গা থেকে দেখলে যেটাকে লাভ মনে হচ্ছে, একটু পিছিয়ে এসে পুরো ছবিটার দিকে তাকালে সেই উপসংহার বদলে যাবে। প্রশ্ন হলো, স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে সেই বদলে যাওয়া উপসংহার মেনে নেয়ার সৎসাহসটুকু আমাদের আছে কি না।

02/04/2021

করোনার কারণে হঠাৎ আইসিইউতে প্রেসার বেড়ে গেছে।
এই তথ্য হঠাৎ করে ছড়ানো হচ্ছে।
সরকারি হাসপাতালগুলোর আইসিইউ সিট এমনিতেই খালি পাওয়া যায় না।
তবুও যদি ধরে নেই, আইসিইউ প্রেসার সত্যিই হচ্ছে,
তবে এই প্রেসারের কারণ কি ?

আমি দেখলাম-
বর্তমানে যারা হঠাৎ করে করোনা আক্রান্ত হয়ে খারাপ পজিশনে যাচ্ছে,
এদের একটা বড় অংশ টীকা নেয়া লোক।
গত ১ বছর করোনার এত ভরা মৌসুম গেলো, তখন তারা অসুস্থই হলো না,
কিন্তু টীকা নেয়ার পর তারা করোনা আক্রান্ত হয়ে খারাপ পজিশনে গেলো এটা কেমন ?

যেমন-
১. আজকে মারা গেছে বিডিনিউজ২৪ এর সাংবাদিক জুবায়ের আহমদ। সে করোনার টীকা নেয়ার পর অসুস্থ হয়ে ঢাকা মেডিকেলের সিসিইউতে ভর্তি ছিলো। সেখানে আজকে সে মারা যায়।
২. ইউল্যাব ইউনির্ভাসিটির প্রফেসর মোতালেব করোনা টীকা নেয়ার পর করোনায় আক্রান্ত হয়ে আনোয়ারা খান হাসপাতালে মুমুর্ষু অবস্থায় ছিলো। সেখানে গতকাল রাতে সে মারা যায়।
৩. ঝালকাঠির আমুয়া ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক মহিউদ্দিন হাওলাদার টীকা নেয়ার পর করোনায় আক্রান্ত হয়ে বরিশাল শেরই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউতে ভর্তি ছিলো। গতকাল সকালে সে মারা যায়।
৪) কিছুদিন আগেই টীকা নেয়ার পর করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে সিলেট-৩ আসনের এমপি মাহমুদ উস সামাদ চৌধুরী।
৫) মিডফোর্ড হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগের ডাক্তার আনিসুর রহমান টীকা নেয়ার পর অসুস্থ হয়ে আইসিউইতে ভর্তি।

বাংলাদেশে আইসিইউ সিট আর কয়টাই বা আছে। এর মধ্যে আমার নলেজে থাকা ৫টি সিট দখল করে আছে টীকা নেয়া লোকরা। তাহলে টীকা নেয়ার আক্রান্ত বা অসুস্থ লোকরা মোট কতটি সিট দখল করেছে আছে এটা বের করা দরকার।
তাহলে আইসিইউ সিট ভরপুরের জন্য দায়ী- করোনা নাকি টীকা,
সেই ক্যালকুলেশন সহজেই বের হয়ে আসবে।

Address


Telephone

+8801722263314

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Òür Åçhîëvéméñt prívét çēñtér posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Òür Åçhîëvéméñt prívét çēñtér:

Videos

Shortcuts

  • Address
  • Telephone
  • Alerts
  • Contact The Business
  • Videos
  • Claim ownership or report listing
  • Want your business to be the top-listed Media Company?

Share