Md Rezaul Karim Mukul

Md Rezaul Karim Mukul এটা একটি ইসলামিক পেজ!
ইসলামিক বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও এবং পোস্ট পেতে পেজটিকে ফলো করুন।

জয় বাংলা বাংলার জয়।
16/12/2023

জয় বাংলা বাংলার জয়।

16/12/2023

বিজয়ের পর ইসলাম কী করতে শেখায়
_

আল্লাহ তাআলা আমাদের জন্য ইসলামকে দ্বীন হিসেবে মনোনীত করেছেন। এই দ্বীনকে তিনি বহু বিষয়ে বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত করেছেন। একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য হল, এটি পূর্ণাঙ্গ দ্বীন। সর্বজনীন দ্বীন। জীবনের প্রতিটি লগ্নে, প্রতিটি অঙ্গনে এই দ্বীন আমাদেরকে সঠিক পথনির্দেশনা প্রদান করে। এই চিরন্তন বিধান ও নির্দেশনা পালনের মাধ্যমেই আমরা লাভ করতে পারব ইহলৌকিক-পারলৌকিক সফলতা।

মানুষের ব্যক্তিজীবন এবং জাতীয় জীবনে সফলতা-ব্যর্থতা আছে। উত্থান-পতন আছে। কিন্তু এইসকল পরিস্থিতিতে একজন মুমিনের বিশ্বাস ও চেতনা, আচরণ ও কর্মপন্থা অন্য সবার থেকে ভিন্ন ও স্বতন্ত্র হওয়া উচিত। বিশেষত যেসব ক্ষেত্রে শরীয়তের সুস্পষ্ট নির্দেশনা বিদ্যমান; যার যথাযথ মূল্যায়ন করা মুমিন হিসেবে আমাদের অপরিহার্য দায়িত্ব।

যখন বিজয় অর্জিত হয়, জমিনের বুকে কর্তৃত্ব ও নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয় তখন মুমিন-মুসলিম হিসেবে আমাদের বেশ কিছু করণীয় আছে। নিম্নে তা উল্লেখ করা হল।

এক.

সর্বপ্রথম আমাদের কর্তব্য হল, মনেপ্রাণে বিশ্বাস করা, বিজয় একমাত্র আল্লাহর দান। তাঁর দয়া ও অনুগ্রহ না হলে বিজয় অর্জন কোনোক্রমেই সম্ভব নয়। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন-

قَالَ الَّذِیْنَ یَظُنُّوْنَ اَنَّهُمْ مُّلٰقُوا اللهِ كَمْ مِّنْ فِئَةٍ قَلِیْلَةٍ غَلَبَتْ فِئَةً كَثِیْرَةًۢ بِاِذْنِ اللهِ وَ اللهُ مَعَ الصّٰبِرِیْنَ.

যারা দৃঢ় বিশ্বাস করে যে, আল্লাহর সঙ্গে তাদের মিলিত হতে হবে, তারা বলতে লাগল, কত ক্ষুদ্র দল আল্লাহর হুকুমে বড় দলের উপর জয়ী হয়েছে। আর আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে আছেন। -সূরা বাকারা (২) : ২৪৯

বস্তুত বিজয় অর্জন সম্পর্কে একজন মুমিনের অনুভব-অনুভূতি এমন হওয়াই কাম্য।

দুই.

বিজয় যেহেতু আল্লাহর দান ও নিআমত তাই মুমিন বান্দার কর্তব্য হল, এই নিআমতের উপর আল্লাহর শোকর আদায় করা। আর ত্রুটি বিচ্যুতির জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করা। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন-

اِذَا جَآءَ نَصْرُ اللهِ وَ الْفَتْحُ، وَ رَاَیْتَ النَّاسَ یَدْخُلُوْنَ فِیْ دِیْنِ اللهِ اَفْوَاجًا،فَسَبِّحْ بِحَمْدِ رَبِّكَ وَ اسْتَغْفِرْهُ اِنَّهٗ كَانَ تَوَّابًا.

যখন আল্লাহর সাহায্য ও বিজয় আসবে এবং লোকদের দেখবেন তারা দলে দলে আল্লাহর দ্বীনে প্রবেশ করছে। তখন আপনি স্বীয় রবের স্বপ্রশংস তাসবীহ পাঠ করতে থাকবেন এবং তাঁর নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করবেন। নিশ্চয়ই তিনি অতি ক্ষমাশীল। -সূরা নাসর (১১০) : ১-৩

তিন.

বিজয় অর্জনের পর মুমিন বান্দার দায়িত্ব হল, বিনয়ী হওয়া, বিশৃঙ্খল না হওয়া। অবনত হওয়া, উদ্ধত না হওয়া। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন-

تِلْكَ الدَّارُ الْاٰخِرَةُ نَجْعَلُهَا لِلَّذِیْنَ لَا یُرِیْدُوْنَ عُلُوًّا فِی الْاَرْضِ وَ لَا فَسَادًا وَ الْعَاقِبَةُ لِلْمُتَّقِیْنَ.

ওই পরকালীন নিবাস আমি তাদের দেব, যারা যমীনের বুকে ঔদ্ধত্য প্রকাশ ও বিপর্যয় সৃষ্টি করতে চায় না। আর শুভ পরিণাম আল্লাহভীরুদের জন্য। -সূরা কাসাস (২৮) : ৮৩

রাসূলে কারীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন বিজয়ীরূপে মক্কা নগরীতে প্রবেশ করলেন এবং যি তুয়া নামক স্থানে পৌঁছলেন, তখন ইয়ামানী লাল চাদরের অংশবিশেষ দ্বারা মস্তক ও চেহারা ঢেকে ফেললেন। আল্লাহ তাআলা যে এই বিজয় দ্বারা তাঁকে সম্মানিত করেছেন এদিকে লক্ষ করে আল্লাহর প্রতি বিনয় প্রকাশে এমনভাবে মাথা অবনত করলেন যে, তাঁর দাড়ি হাওদার মধ্যখান ছোঁয়ার উপক্রম হল। -আলবিদায়া ওয়ান নিহায়া, খ. ৪, পৃ. ২৯৩

অথচ একদিন কুরাইশদের অত্যচারের দরুন এই মক্কা নগরী থেকেই তিনি হিজরত করতে বাধ্য হয়েছিলেন। আল্লাহ তাআলা আমাদের নবীর উপর অসংখ্য দরূদ ও সালাম বর্ষণ করুন, যিনি আমাদের সামনে এই অনুপম দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন।

চার.

বিজয় অর্জিত হওয়ার পর মুমিন বান্দাদের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব হল, যিনি বিজয় দিয়েছেন তাঁর আদেশ-নিষেধ মেনে চলা। যিনি ভূখ- দিয়েছেন তাঁর বিধান নিজেদের জীবনে এবং সমাজের সব অঙ্গনে বাস্তবায়ন করা। আল্লাহ তাআলা তাঁর নেক ও অনুগত বান্দাদের বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করতে গিয়ে বলেন-

اَلَّذِیْنَ اِنْ مَّكَّنّٰهُمْ فِی الْاَرْضِ اَقَامُوا الصَّلٰوةَ وَ اٰتَوُا الزَّكٰوةَ وَ اَمَرُوْا بِالْمَعْرُوْفِ وَ نَهَوْا عَنِ الْمُنْكَرِ وَ لِلهِ عَاقِبَةُ الْاُمُوْرِ.

তারা এমন যে, আমি তাদের পৃথিবীতে ক্ষমতা দান করলে তারা নামায কায়েম করবে। যাকাত প্রদান করবে এবং সৎকর্মের আদেশ দেবে এবং অসৎকার্য থেকে নিষেধ করবে। আর সবকিছুর পরিণাম আল্লাহর ইখতিয়ারে। -সূরা হাজ্জ্ব (২২) : ৪১

আল্লাহ প্রদত্ত শরয়ী বিধানের যথাযথ অনুসরণের দ্বারা ভূখণ্ডের অধিবাসীগণই উপকৃত হবে। সর্ব প্রকার কল্যাণ ও বরকতে তাঁরা ধন্য হবে। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন-

وَ لَوْ اَنَّ اَهْلَ الْقُرٰۤی اٰمَنُوْا وَ اتَّقَوْا لَفَتَحْنَا عَلَیْهِمْ بَرَكٰتٍ مِّنَ السَّمَآءِ وَ الْاَرْضِ وَ لٰكِنْ كَذَّبُوْا فَاَخَذْنٰهُمْ بِمَا كَانُوْا یَكْسِبُوْنَ.

যদি জনপদের অধিবাসীরা ঈমান আনত ও পরহেযগারী অবলম্বন করত, তবে আমি তাদের জন্য অবশ্যই উন্মুক্ত করে দিতাম আসমান ও যমীনের বরকতসমূহ। কিন্তু ওরা অস্বীকার করেছিল। অতএব আমি ওদের কৃতকর্মের কারণে ওদের পাকড়াও করেছি। -সূরা আ‘রাফ (৭) : ৯৮

পাঁচ.

বিজয় অর্জিত হওয়ার পর মুমিন বান্দাদের সবচে বড় দায়িত্ব হল, আল্লাহপ্রদত্ত ভূখণ্ডকে সব ধরনের গোনাহ ও নাফরমানী থেকে মুক্ত রাখা। কেননা গোনাহ যখন ব্যাপক আকার ধারণ করে, আল্লাহর নাফরমানী সীমা অতিক্রম করে, তখন ভূখণ্ডের অধিবাসীদের উপর ধ্বংস ও বরবাদি নেমে আসে। বিভিন্ন কল্যাণ ও বরকত থেকে তাঁরা বঞ্চিত হয়ে যায়, এমনকি ক্ষেত্রবিশেষে এই বিজয় পরাজয়েও রূপান্তরিত হয়ে যায়। আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন-

وَ اِذَاۤ اَرَدْنَاۤ اَنْ نُّهْلِكَ قَرْیَةً اَمَرْنَا مُتْرَفِیْهَا فَفَسَقُوْا فِیْهَا فَحَقَّ عَلَیْهَا الْقَوْلُ فَدَمَّرْنٰهَا تَدْمِیْرًا.

আমি যখন কোনো জনপদ ধ্বংস করার ইচ্ছা করি, তখন তার ঐশ্বর্যশালী লোকদের (ঈমান ও সৎকর্মের) আদেশ করি। কিন্তু ওরা সেখানে অবাধ্যতায় লিপ্ত হয়, ফলে সেই জনপদের ব্যাপারে (শাস্তির) কথা অবধারিত হয়ে যায়। অতঃপর আমি তা সম্পূর্ণরূপে বিধ্বস্ত করে দেই। -সূরা বনী ইসরাঈল (১৭) : ১৬

ইউরোপের একটি সামুদ্রিক দ্বীপ হল সাইপ্রাস। আরবীতে বলা হয় কুবরুস। খলীফায়ে রাশেদ হযরত উসমান রা.-এর শাসনামলে ২৮ হিজরী সনে সাইপ্রাস দ্বীপের উপর মুসলিমদের নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়। আল্লাহর ইচ্ছায় যখন এই বিজয় অর্জিত হল, তখন দেখা গেল সবাই আনন্দে উদ্বেলিত, কিন্তু একজন মানুষ ক্রন্দনরত। তিনি ছিলেন আল্লাহর রাসূলের বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আবুদ দারদা রা.। তখন জুবাইর ইবনে নুফাইর তাঁকে জিজ্ঞাসা করল আপনি কেন কাঁদছেন? অথচ আজ আল্লাহ তাআলা ইসলাম ও মুসলিম উম্মাহকে সম্মানিত করেছেন।

তিনি বললেন, আফসোস তোমার প্রতি! নিশ্চয়ই এই জাতি ছিল বড় প্রতাপশালী জাতি। তাদের ছিল অনেক বড় রাজত্ব। কিন্তু যখন তারা আল্লাহর হুকুম নষ্ট করল তখন তিনি তাদের এই পরিণতি ঘটালেন, যা তুমি দেখতে পাচ্ছ। আল্লাহর বান্দারা যখন আল্লাহর বিধান পরিত্যাগ করে তখন তারা কীভাবে অপদস্থ হয়ে যায়! -আলবিদায়া ওয়ান নিহায়া, ফাতহু কুবরুস অধ্যায় ৭/১১০

এত বড় বিজয় অর্জিত হওয়ার পরও হযরত আবুদ দারদা রা. যেই অজানা ভবিষ্যতের আশঙ্কায় ক্রন্দন করেছিলেন, সেই আশঙ্কাই আজ সত্যে পরিণত হয়েছে। হযরত শায়খুল ইসলাম তাকী উসমানী দামাত বারাকাতুহুম বলেন- এখন আমরা সেখানে গিয়ে হযরত আবুদ দারদা রা.-এর সেই শঙ্কার বাস্তবতা স্বচক্ষে দেখতে পাই। অর্থাৎ কুবরুসের বিশাল একটা অংশ মুসলমানদের হাত থেকে ছুটে গিয়েছে। আপনারা হয়তো শুনে থাকবেন, দীর্ঘদিন যাবৎ এ অঞ্চল নিয়ে গ্রীক ও তুর্কীদের মাঝে যুদ্ধ চলছিল। গ্রীকরা বলছিল এটা আমাদের এলাকা। আমরা এখানে শাসন করব। তুর্কী সরকার বলছিল, আমরা এখানে শাসন করব, এটা আমাদের অঞ্চল। একপর্যায়ে জাতিসংঘের সালিশিতে কুবরুস দ্বীপকে দুই ভাগ করা হয়। একটি অংশ দিয়ে দেয় গ্রীকদের। আরেক অংশ তুর্কীদের!... (দ্র. মাসিক আলকাউসার, অক্টোবর ২০১৯, পশ্চিমে পাড়ি জমানোর আগে একটু ভাবুন, কুবরুস সফর : কিছু শিক্ষা, হযরত মাওলানা মুফতী মুহাম্মাদ তাকী উসমানী)

হযরত আবুদ দরদা রা. কেঁদে কেঁদে যে শঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন আজ তা স্বচক্ষে পরিলক্ষিত হচ্ছে। এই দ্বীপ আমাদের হাতে নেই। ছিনিয়ে নেয়া হয়েছে। আল্লাহ আমাদের এই বাস্তবতা উপলব্ধি করার তাওফীক দান করুন।

ছয়.

বিজয় অর্জিত হওয়ার পর আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হল, দেশে শান্তি, সমৃদ্ধি, নিরাপত্তা এবং জনগণের ঈমান-আকীদা হেফাজতের জন্য আল্লাহর দরবারে সকাতর প্রার্থনা করা। যেমনটা করেছিলেন হযরত ইবরাহীম আ.। কুরআনের ভাষায়-

وَ اِذْ قَالَ اِبْرٰهِیْمُ رَبِّ اجْعَلْ هٰذَا الْبَلَدَ اٰمِنًا وَّ اجْنُبْنِیْ وَ بَنِیَّ اَنْ نَّعْبُدَ الْاَصْنَامَ.

স্মরণ কর, যখন ইবরাহীম বললেন, হে আমার রব! এই শহরকে করুন নিরাপদ এবং আমাকে ও আমার সন্তান-সন্ততিকে প্রতিমার পূজা থেকে দূরে রাখুন। -সূরা ইবরাহীম (১৪) ৩৫

এমনকি আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মদীনা মুনাওয়ারায় হিজরত করে এলেন, তখন দুআ করেছিলেন-

اللّهُمَّ حَبِّبْ إِلَيْنَا المَدِينَةَ كَحُبِّنَا مَكَّةَ أَوْ أَشَدَّ، اللّهُمَّ وَصَحِّحْهَا، وَبَارِكْ لَنَا فِي مُدِّهَا وَصَاعِهَا، وَانْقُلْ حُمَّاهَا فَاجْعَلْهَا بِالْجُحْفَةِ.

হে আল্লাহ! মক্কার প্রতি আমাদের অন্তরে যে মহব্বত সেই পরিমাণ অথবা তার চেয়ে অধিক মহব্বত মদীনার প্রতি তৈরি করে দেন। হে আল্লাহ! মদীনাকে স্বাস্থ্যকর স্থানে পরিণত করুন এবং আমাদের জন্য মদীনার মুদ ও সা (বিশেষ ধরনের পরিমাপক) এর মধ্যে বরকত দান করেন। আর মদীনার জ¦রকে জুহফা নামক স্থানে স্থানান্তরিত করে দেন। -সহীহ বুখারী, হাদীস ২৯২৬

সুতরাং শাসকবৃন্দের দায়িত্ব হল, দেশের শান্তি, সমৃদ্ধি, নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং জনগণের ঈমান-আকীদা হেফাজতের উদ্দেশ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

সাত.

এই প্রসঙ্গে সর্বশেষ কথা হল, বিজয় অর্জন করা এক জিনিস। বিজয় অক্ষুণœ রাখা আরেক জিনিস। প্রত্যেক মুসলিম নাগরিকের দায়িত্ব হল, নিজ নিজ দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রতি পূর্ণ সজাগ দৃষ্টি রাখা। নতুবা স্পেন, ফিলিস্তীন, কাশ্মীর, আরাকানের ভাগ্য-বিপর্যয় আমাদের ক্ষেত্রেও ঘটতে পারে। মিসর বিজেতা বিখ্যাত সাহাবী আমর ইবনুল আস রা. মুসলিম উম্মাহকে এই দায়িত্বের কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেছিলেন-

أنتم في رباط دائم إلى يوم القيامة لكثرة الأعداء حولكم وتشوق قلوبهم إليكم...

কিয়ামত পর্যন্ত তোমাদেরকে সর্বদা এই ভূখণ্ডের পাহারার দায়িত্বে নিয়োজিত থাকতে হবে। কেননা তোমাদের চারপাশে অসংখ্য শত্রু ওত পেতে আছে।... (আননুজূমুয যাহিরাহ ফী মুলূকি মিস্র ওয়াল কাহিরাহ ১/৯২)

আল্লাহ আমাদের এই প্রিয় মাতৃভূমিসহ প্রতিটি মুসলিম ভূখণ্ডকে রক্ষা করুন, তাদেরকে ঈমান ও ইসলামের সাথে কবুল করুন, সর্বপ্রকার কল্যাণ দান করুন- আমীন।
- মাওলানা আবু হাসসান রাইয়ান বিন লুৎফুর রহমান।

16/12/2023

📝একজন মুমিনের প্রতিটি কাজ আল্লাহ সন্তুষ্টি অর্জনের নিমিত্ত হওয়া উচিত। এর উপর ভিত্তি করে কাজ করলে তার ঈমানের পূর্ণতা লাভ করবে। তাই বন্ধুত্ব শত্রুতা কাউকে কিছু দেওয়া অথবা না দেওয়া ইত্যাদি আল্লাহ তায়ালার উদ্দেশ্যে হওয়া উচিত।
📝তাইতো আল্লাহ তায়ালা রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে উদ্দেশ্য করে এরশাদ করেন_
قل ان صلاتي ونسكي ومحياي ومماتي لله رب العالمين.
অর্থাৎ হে রাসুল আপনি বলুন!আমার নামাজ আমার কুরবানী আমার জীবন আমার মৃত্যু সবকিছু আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের জন্য।🪷
📝রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেছেন
وعن ابي امامة رضي الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم
من احب لله وابغض. لله واطعى لله ومنع لله فقد استكمل الايمان رواه ابو داوود،
হযরত আবু উমামা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু তে বর্ণিত তিনি বলেন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এরশাদ করেছেন-
যে ব্যক্তি আল্লাহ তায়ালার উদ্দেশ্যে কাউকে ভালবাসবে আল্লাহর উদ্দেশ্যে কারো সাথে শত্রুতা পোষণ করবে আল্লাহ তাআলার উদ্দেশ্য সেই কাউকে কিছু দেবে, আল্লাহর উদ্দেশ্যে তা(দান সদকা) হতে বিরত থাকবে সে নিশ্চয়ই তার ঈমানকে পূর্ণ করে নিল। (সুনানে আবু দাঊদ) ,🪷
📝রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম করেছেন,
عن ابي ذر رضي الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم
افضل الاعمال الحب في الله والبغض في الله رواه ابو داوود
অর্থাৎ হযরত আবু যর রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহু হতে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূল (সাঃ) এরশাদ করেছেন-
আল্লাহ তাআলার উদ্দেশ্যে কাউকে ভালোবাসা এবং আল্লাহ তাআলার উদ্দেশ্য শত্রুতা পোষণ করা,( সুনানে আবু দাউদ)🌷
📝আল্লাহ তাআলার প্রতি মুসলমানদেরকে আল্লাহর জন্য ভালোবাসার সম্পর্ক যুক্ত করা, এবং আল্লাহর জন্য সম্পর্ক ত্যাগ করার তৌফিক দান করুন (আমিন🌺🌹)

দাওয়াহ্

16/12/2023

যখন বান্দা কোনো কিছু চাওয়ার জন্য দুই হাত তুলে দোয়া করে, তখন আল্লাহ সেই দোয়া ফিরিয়ে দিতে লজ্জাবোধ করেন। (তিরমিজি, ৩৫৫৬)।

দাওয়াহ্

شكرا
15/12/2023

شكرا

নিজের চোখ কে আয়নার মতো পরিষ্কার করুন!
দেখবেন পৃথিবীতে সব কিছুই সুন্দর।

পড়া লেখার ফাকে একটু বিনোদন। দাওয়াহ্
13/10/2023

পড়া লেখার ফাকে একটু বিনোদন।

দাওয়াহ্

অভিনন্দন আমার প্রিয় শিক্ষক।রাষ্ট্রপতি গুণী শিক্ষক পদকের জন্য চূড়ান্ত মনোনয়নে উত্তরবঙ্গের  ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠা...
05/10/2023

অভিনন্দন আমার প্রিয় শিক্ষক।
রাষ্ট্রপতি গুণী শিক্ষক পদকের জন্য চূড়ান্ত মনোনয়নে উত্তরবঙ্গের ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ধাপ সাতগাড়া বায়তুল মুকাররম মডেল কামিল মাদরাসা, রংপুর ৷ এর লেকচারার ও আল কুরআন এন্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের বিভাগীয় প্রধান
Md. Mizanur Rahman চূড়ান্তভাবে মনোনীত হয়ে মাননীয় প্রেসিডেন্ট মহোদয়ের হাত থেকে সম্মামনা নিচ্ছেন।
মহান রবের দরবারে শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি।

03/10/2023

প্রায় তো যাই,,,
ভাবলাম আজকে একটা ভিডিও বানাই।

voice and edit: বড়ভাই MD Atik Hasan

02/10/2023

লাইভ এ এসে ক্ষমা চাইলেন বাসার বিন হায়াত আলী।।

27/06/2023

আরাফার রোজার ফজিলতঃ 🌿🌿

রাসুল (সঃ) বলেন,আরাফার রোজার বিষয়ে আমি আল্লাহর কাছে আশাবাদী, তিনি এর দ্বারা আগের এক বছরের ও পরের এক বছরের গুনাহ
মাফ করবেন! 💘
( মুসলিম -১১৬২)

হত্যা করে গরু কুরবানী করছেন না তো?""একটি ছোট্ট ভুল এবং বাতিল হয়ে যাওয়া কুরবানী।"" ♦সকল কুরবানী দাতাদের জন্য অত্যন্ত জরুর...
25/06/2023

হত্যা করে গরু কুরবানী করছেন না তো?

""একটি ছোট্ট ভুল এবং বাতিল হয়ে যাওয়া কুরবানী।""
♦সকল কুরবানী দাতাদের জন্য অত্যন্ত জরুরী একটি বিষয়।

১০-১৫ মিনিট সময় বাঁচাতে গিয়ে আমাদের করা, ছোট্ট একটি ভুলের কারনে সম্পূর্নরুপে বাতিল হয়ে যেতে পারে আমাদের অত্যন্ত যত্নের সাথে আদায়কৃত আল্লাহর মহান হুকুম কুরবানী।

★পশু জবেহ সম্পন্ন হবার পর, একটি ছোট তীক্ষ্ণ ছুড়ি দ্বারা জবেহের স্থানে খোঁচা দেয়ার একটা সিস্টেমের সাথে আমরা কমবেশি প্রায় সবাই পরিচিত, আমাদের অনেকেরই ধারনা এই কাজটার মাধ্যমে পশু দ্রুত মারা যায় এবং কষ্ট কম পায়।
এই ছোট্ট একটা ভুলই আমাদের কুরবানী বরবাদ করে দেবার জন্য যথেষ্ট।

★পশু জবেহ সহীহ হবার শর্ত হলো:-
পশুর অন্তত মূল তিনটি রগ কেটে দেয়া। আর মূল তিনটি রগ কেটে দিলে, রক্তক্ষরনের স্বাভাবিক ফলস্বরুপ পশুটি খুব দ্রুত মারা যায়।

★আমরা একটু অতিরিক্ত তাড়াহুড়ো করতে গিয়ে, পশুটার মেরুদন্ডের ভেতর তীক্ষ্ণ ছুড়ি ঢুকিয়ে "মেরুরজ্জু বা স্পাইনাল কর্ড" বিচ্ছিন্ন করে দ্রুত মেরে ফেলার চেষ্টা করি। স্পাইনাল কর্ড বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে পশুর মস্তিষ্ক, দেহ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় আর এর ফলে পশুটি হার্ট এটাক করে এবং মারা যায়।
অনেক সময় এভাবে দ্রুত পশুটিকে শান্ত করতে গিয়ে, কুরবানীর উদ্দেশ্য ব্যাহত হয় এবং পশুটি জবেহ না হয়ে, হত্যা হিসেবে পরিগনিত হয়।

★চিকিৎসা বিজ্ঞানের দৃষ্টিতেও এই পন্থা অত্যন্ত গর্হিত এবং বিপদজনক। স্পাইনাল কর্ড কেঁটে গেলে পশুর দেহের মাংশপেশিতেই রক্ত জমাট বেঁধে যায় এবং ফলশ্রুতিতে গোশত দূষিত হয়ে পরে। এই গোশত ভক্ষনে ক্যান্সার, এইচবিএএস, সহ অন্তত ১৮ প্রকার জটিল রোগ সৃষ্টি হতে পারে।

অতএব,
কুরবানী দাতা সকলের কাছে বিনীত অনুরোধ থাকবে, ১০-১৫ মিনিট সময় বাঁচাতে গিয়ে, দয়া করে আপনার কুরবানী কে বরবাদ হয়ে যাবার সুযোগ দিবেন না।

25/06/2023

★অল্প বয়সে বিয়ে করার উপকারিতা‍‌:-
১. লজ্জা স্থানের হেফাজত হয়।
২. বিবাহ চক্ষু নিচু করে।
৩. তাড়াতাড়ি ধনী হওয়া যায়।
৪. ইমান পরিপূর্ণ হয়।
৫. অসুস্থতা দূর হয়।
৬. ইবাদতে মজা পাওয়া যায়।
৭. আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায়।
৮. মানসিক তৃপ্তি পাওয়া যায়। (এমন তৃপ্তি যেটা শুধু নিজের বউয়ের কাছে পাবেন যিনা করতে গিয়েও তা পাবেন না।)
৯. মেজাজ ঠান্ডা থাকে। মাথা কখনো হট হবে না।
১০. যৌবনের ক্ষুদা নিবারণ হয়।
আরো অংসখ্য উপকারিতা আছে।
এখন আপনি বলতে পারেন যে, বিয়ে করে বউকে খাওয়াব কি? আমার তো ইনকাম নাই, আমি তো এখনো ছাত্র, এমন হাজারো প্রশ্নের উত্তরে আল্লাহ বলেছেন,
وَأَنكِحُوا الْأَيَامَى مِنكُمْ وَالصَّالِحِينَ مِنْ عِبَادِكُمْ وَإِمَائِكُمْ إِن يَكُونُوا فُقَرَاء يُغْنِهِمُ اللَّهُ مِن فَضْلِهِ وَاللَّهُ وَاسِعٌ عَلِيمٌ
অর্থ:করো, তোমায় প্রতিষ্ঠিত করার দায়িত্ব আমি আল্লাহর। অভাবে আছো অভাব দূর করে দেব। আল্লাহ বলেন, ধনী হতে চাও বিয়ে করো।
আবার রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,
ثَلَاثَةٌ حَقٌّ عَلَى اللَّهِ عَوْنُهُمْ: المُجَاهِدُ فِي سَبِيلِ اللَّهِ، وَالمُكَاتَبُ الَّذِي يُرِيدُ الأَدَاءَ، وَالنَّاكِحُ الَّذِي يُرِيدُ العَفَافَ
তিন ব্যক্তিকে সাহায্য করা আল্লাহ তায়ালার জন্য কর্তব্য হয়ে যায়।
১. আল্লাহ তায়ালার রাস্তায় জি/হা/দ/কারী।
২. চুক্তিবদ্ধ গোলাম যে তার মনিবকে চুক্তি অনুযায়ী সম্পদ আদায় করে মুক্ত হতে চায়।
৩. ওই বিবাহিত ব্যক্তি যে (বিবাহ করার মাধ্যমে) পবিত্র থাকতে চায়।
(তিরমিজি-১৬৫৫, নাসায়ি-৩২১৮, ৩১২০, সহিহ ইবনে হিব্বান-৪০৩০, বায়হাকি)
অল্প বয়সে বিয়ে করলে রোমান্টিকতার বহু সময় পাওয়া যায়। কেন বিয়ে করতে এত দেরি করছেন, আল্লাহ তায়ালা তো অফার দিয়ে রেখেছেন। আল্লাহ আপনাকে বড়লোক বানিয়ে দেওয়ার ওয়াদা দিয়েছেন। বিয়েকে সহজ করুন, দেখবেন সমাজ থেকে যিনা ব্যভিচার কমে যাবে।

নিযে আমল করুন অন্যকে আমল করার জন্য উৎসাহিত করুন।
20/06/2023

নিযে আমল করুন অন্যকে আমল করার জন্য উৎসাহিত করুন।

31/05/2023

Life প্রচুর পরিবর্তন দরকার।

03/03/2023

শাবান মাসে করনীয়।
শাইখ আহমাদুল্লাহ।

আমন্ত্রণ রইল
28/01/2023

আমন্ত্রণ রইল

24/01/2023
31/12/2022

থার্টি ফাস্ট নাইট নামক হারাম ,
নাজায়েজ অপসংস্কৃতিকে বর্জন করুন । নব বর্ষের নামে যে সকল অপসংস্কৃতি ও কুসভ্যতার অবতারণা করা হয় এর সবই মুসলমানদের জন্য সম্পূর্ণ হারাম।
এ প্রসঙ্গে রাসূল ﷺ বলেছেন,

➤ যে ব্যক্তি যে জাতির অনুকরণ করবে, সে ব্যক্তি সেই জাতিরই একজন বলে গণ্য হবে’ ( আবূ দাঊদ হা/৪০৩১) ।

অন্য হাদীসে নবী মুহাম্মাদ ( ﷺ ) বলেন,
“যে ব্যক্তি বিজাতির তরীকা অনুযায়ী আমল করে, সে আমাদের কেউ নয়।

তাই সত্যিকারের মুসলিম হয়ে থাকলে থার্টি ফার্স্ট নামক নাজায়েজ অপসংস্কৃতি, বেহায়পনা একজন মুসলমান হিসেবে নিজে বর্জন করুন ,অপরকে সাবধান করুন ।

এ নিয়ে কাউকে উইশ করা থেকেও বিরত থাকবেন।
Md Rezaul Karim Mukul

27/12/2022

নিয়মের পরিবর্তন জরুরি দরকার

24/12/2022

🌺🌼সিজদার কত দাম একটু ধৈর্য ধরে পড়ুন🌺🌼

জিবরাঈল (আঃ)কে আল্লাহ তায়ালা তৈরী করলেন।
জিবরাঈল (আঃ) আল্লাহ তায়ালাকে জিজ্ঞাসা করলেন আল্লাহ আপনি কিসে খুশি হন??

আল্লাহ তায়ালা জানিয়ে দিলেন আমি সবচেয়ে বেশি খুশি হই আমার বান্দা যখন আমাকে সিজদা করে। অতঃপর জিবরাঈল (আঃ) আল্লাহ তায়ালা কে সিজদা করলেন ৩০ হাজার বছর ধরে।
জিবরাঈল (আঃ) মনে মনে খেয়াল করলেন আমার থেকে এত বড় দামি, এত বড় লম্বা সিজদা দুনিয়ার আর কেউ করতে পারবে না।
আল্লাহ তায়ালা নিশ্চয় আমার প্রতি খুশি হবেন।

জিবরাঈল (আঃ) আল্লাহ তায়ালার দিকে মুতাহজ্জির হয়ে রইলেন কিন্তু আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে কোন খুশির বাণী জানানো হলো না, জিবরাঈল (আঃ) আল্লাহ তায়ালা কে জিজ্ঞাসা করলেন আল্লাহ আমি যে এত লম্বা সিজদা করলাম আপনি কি আমার সিজদার প্রতি কোন খুশি হন নাই? আল্লাহ তায়ালা জানিয়ে দিলেন - জিবরাঈল তোমার জবাব আমি দেব তার আগে তুমি একটু আরশে আজিমের দিকে তাকাও, জিবরাঈল (আঃ) তাকিয়ে দেখলেন আল্লাহ রাব্বুল আলামিন আরশে আল্লাহর কুদরতী নূর দ্বারা লিখা রয়েছে-

''লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ''

জিবরাইল (আঃ) জিজ্ঞাসা করলেন- হে আল্লাহ্!! আমার সিজদার সংগে এই কালিমার কি মিল?? আল্লাহ তায়ালা বললেন, ও জিবরাইল শোন আমি আল্লাহ এক দুনিয়া তৈরী করব ওই দুনিয়ার মানব জাতি ও জিন জাতির হিদায়াতের জন্য লক্ষাধিক নবী -রাসূলগনকে পাঠাব সর্বশ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ নবী মুহাম্মদ (সাঃ) কে পাঠাব
এই নবীর উম্মতের উপরে আমি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করবো আর প্রতি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের মধ্যে সতেরটা করে রাকাত আমার জন্য ফরজ করব প্রত্যেকটা রাকাতের মধ্যে দুটি করে সিজদা হবে আর প্রত্যেকটা সিজদার মধ্যে ওই নবির উম্মত তিনবার করে "সুবহা-না রাব্বিয়াল আলা-" পাঠ করবে। জিবরাইল তুমি জেনে রাখ আমার ওই মাহবুব নবীর উম্মত যখন সিজদায় গিয়ে "সুবহা-না রাব্বিয়াল আলা-" বলে আমাকে ডাক দিবে, জিবরাইল তুমি ৩০ হাজার বছর সিজদা করে যে নেকি পেয়েছ, আমি আল্লাহ্‌ আমার বান্দার আমল নামায় এর থেকেও ৪০ হাজার গুন বেশি নেকি লিখে দিব,, সুবহান আল্লাহ.☺️💜

এই জন্য মুসা (আঃ) কাঁদছেন, আল্লাহ!!😭 আমাকে ওই নবীর উম্মত বানাইয়া দাও, যে নবীর উম্মত এক সিজদায় জিবরাঈল (আঃ) এর সারা জীবনের ৩০ হাজার বছরের সিজদার নেকি নিয়ে গেল।।
আমরা সেই নবীর উম্মত আমাদের কি করা উচিত আর আমরা কি করছি...?😭.

আল্লাহ আমাদের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার তৌফিক দিন আমিন..সংগীত
Md Rezaul Karim Mukul

23/12/2022

إِنَّا نَحْنُ نُحْيِي الْمَوْتَىٰ وَنَكْتُبُ مَا🌹 قَدَّمُوا وَآثَارَهُمْ ۚ وَكُلَّ شَيْءٍ أَحْصَيْنَاهُ فِي إِمَامٍ مُبِينٍ
বাংলা অনুবাদঃ আমিই মৃতদেরকে জীবিত করি এবং তাদের কর্ম ও কীর্তিসমূহ লিপিবদ্ধ করি। আমি প্রত্যেক বস্তু স্পষ্ট কিতাবে সংরক্ষিত রেখেছি।
(সূরাঃ ইয়াসীন, আয়াতঃ ১২)
وَمَا عَلَيْنَا إِلَّا الْبَلَاغُ الْمُبِينُ
বাংলা অনুবাদঃ পরিস্কারভাবে আল্লাহর বাণী পৌছে দেয়াই আমাদের দায়িত্ব।
(সূরাঃ ইয়াসীন, আয়াতঃ ১৭
Md Rezaul Karim Mukul

16/11/2022

জীবন ধ্বংসকারী একটি মারাত্মক স্বভাব হলো অহংকার। এই স্বভাবের লোকেরা তাদের উন্নতি ও সফলতা বেশিদিন ধরে রাখতে পারে না। আত্মীয়-স্বজন ও কাছের মানুষদের ভালোবাসা হারিয়ে ফেলে তারা। তাদের দ্বারা প্রতিষ্ঠান, সমাজ, সংগঠন, রাষ্ট্র এমনকি নিজ পরিবারও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

রাসুল (সা.) তিনটি ধ্বংসকারী বস্তু থেকে মানুষকে সাবধান করেছেন। সেগুলো হলো, প্রবৃত্তি পূজারি হওয়া, লোভের দাস হওয়া এবং অহংকারী হওয়া। তিনি বলেন, এটিই হলো সবচেয়ে মারাত্মক। (মিশকাত, হাদিস : ৫১২২)

এখানে অহংকারের কিছু নিদর্শন বর্ণনা করা হলো—

শ্রেষ্ঠত্বের দাবি করা : সবার কাছে নিজেকে শ্রেষ্ঠ করে ফুটিয়ে তোলার চেষ্টা করা, অন্যকে তুচ্ছ ভাবা ধ্বংসের কারণ। ইবলিস সর্বপ্রথম নিজেকে বড় মনে করেছিল। যার কারণে মহান আল্লাহ তাকে অভিশাপ দিয়েছেন। আদম (আ.)-কে সিজদা দেওয়ার নির্দেশের বিরোধিতায় সে আল্লাহকে যুক্তি দেখিয়েছিল, ‘আপনি আমাকে আগুন থেকে সৃষ্টি করেছেন এবং আদমকে সৃষ্টি করেছেন মাটি থেকে।’ (সুরা : আরাফ, আয়াত : ১২)। অতএব, ‘আমি কি তাকে সিজদা করব, যাকে আপনি মাটি দিয়ে সৃষ্টি করেছেন?’ (সুরা : ইসরা, আয়াত : ৬১)

এই অহংকারের শাস্তিস্বরূপ আল্লাহ তাকে বলেন, ‘বের হয়ে যাও এখান থেকে। কেননা তুমি অভিশপ্ত।’ (সুরা : সোয়াদ, আয়াত : ৭৬)

সত্য প্রত্যাখ্যান করা : মানুষ কখনো কখনো নিজেকে শ্রেষ্ঠ করে চিত্রিত করার জন্য সত্যকে চাপা দেয়। অন্যের অবদানগুলো নিজের বলে চালিয়ে দেয়। অন্যকে দাবিয়ে রাখতে বিভিন্ন জায়গায় তাকে তুচ্ছ করে চিত্রিত করে। এটাও মানুষকে ধ্বংস করে দেয়। রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘ওই ব্যক্তি জান্নাতে প্রবেশ করবে না, যার অন্তরে কণা পরিমাণ অহংকার রয়েছে। জনৈক ব্যক্তি প্রশ্ন করল, লোকেরা চায় যে তার পোশাক সুন্দর হোক, তার জুতা জোড়া সুন্দর হোক। জবাবে তিনি বলেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ সুন্দর। তিনি সৌন্দর্য পছন্দ করেন। অহংকার হলো সত্যকে দম্ভের সঙ্গে পরিত্যাগ করা এবং মানুষকে তুচ্ছ জ্ঞান করা।’ (মুসলিম, হাদিস : ৯১)

নিজেকে স্বয়ংসম্পূর্ণ ভাবা : দুনিয়ার প্রত্যেক মানুষ আল্লাহর দয়ায় চলে। কাউকেই আল্লাহ স্বয়ংসম্পূর্ণ করেননি। তাই যারা নিজেদের স্বয়ংসম্পূর্ণ ভেবে অন্যকে অবজ্ঞা করে তাদের ব্যাপারে রয়েছে কঠোর হুঁশিয়ারি। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘মানুষ অবশ্যই সীমা লঙ্ঘন করে। কারণ সে নিজেকে অভাবমুক্ত মনে করে।’ (সুরা : আলাক, আয়াত : ৬-৭)

হাঁটাচলায় বড়ত্ব প্রকাশ করা : একবার উবাই ইবনু কাব (রা.)-এর পেছন পেছন একদল লোককে চলতে দেখে খলিফা ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) তাঁকে চাবুক দিয়ে আঘাত করলেন। এতে চমকে উঠে তিনি জিজ্ঞেস করলেন, ব্যাপার কী হে আমিরুল মুমিনিন! জবাবে খলিফা বলেন, ‘এটা অনুসরণকারীর জন্য লাঞ্ছনাকর এবং অনুসৃত ব্যক্তিকে ফিতনায় (অহংকারে) নিক্ষেপকারী।’ (মুসান্নাফ ইবনে আবি শায়বা, হাদিস : ৩১২৪৪)

কাউকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা : অধীনদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার, অর্থ-সম্পদ, সৌন্দর্যের কারণে অন্যের প্রতি অন্তরে কোনো তুচ্ছভাব উদ্রেক হওয়াটা অহংকারের লক্ষণ। একদিন সাহাবি আবু জর গিফারি (রা.) হাবশি বেলাল (রা.)-কে তাঁর কালো মায়ের দিকে ইঙ্গিত করে তাচ্ছিল্য করলে রাসুল (সা.) তাঁকে ধমক দিয়ে বলেন, ‘হে আবু জর! তুমি তাকে তার মায়ের নামে তাচ্ছিল্য করলে? তোমার মধ্যে জাহেলিয়াত রয়েছে।’ (বুখারি, হাদিস : ৩০)

প্রভাব খাটিয়ে অন্যের হক নষ্ট করা : এটি অহংকারের একটি বড় নিদর্শন। এর শাস্তি অত্যন্ত লাঞ্ছনাকর। অন্যায়ভাবে কারো সম্মানহানি করলে কিয়ামতের দিন অহংকারী ব্যক্তিকে পিঁপড়াসদৃশ করে লাঞ্ছনাকর অবস্থায় হাঁটানো হবে। (তিরমিজি, হাদিস : ২৪৯২)

অহেতুক জেদ করা : অনেকেই আছে নিজের ভুল কখনো স্বীকার করে না। নিজের ভুলগুলো অন্যের ওপর চাপিয়ে দেয়। আবদুর রহমান বিন মাহদি (রহ.) বলেন, আমরা এক জানাজায় ছিলাম। সেখানে ওবায়দুল্লাহ বিন হাসান উপস্থিত ছিলেন, যিনি তখন রাজধানী বাগদাদের বিচারপতির দায়িত্বে ছিলেন। আমি তাঁকে একটি মাসআলা জিজ্ঞেস করলে তিনি ভুল জবাব দেন। তখন আমি বললাম, ‘আল্লাহ আপনাকে সংশোধন হওয়ার তাওফিক দিন! এ মাসআলার সঠিক জবাব হলো এই, এই। তখন তিনি কিছুক্ষণ দৃষ্টি অবনত রাখেন। অতঃপর মাথা উঁচু করে দুইবার বলেন, ‘এখন আমি প্রত্যাবর্তন করলাম এবং আমি লজ্জিত।’ অতঃপর বলেন, ‘ভুল স্বীকার করে হকের লেজ হওয়া আমার কাছে অধিক প্রিয় বাতিলের মাথা হওয়ার চেয়ে।’ (তারিখু বাগদাদ : ১০/৩০৮)

আমাদের উচিত আল্লাহর জন্য এগুলো ত্যাগ করা। আল্লাহ আমাদের অহংকার থেকে বেঁচে থাকার তাওফিক দান করুন।
Post copy @

31/10/2022

বাংলাদেশকে কলংক মুক্ত করতে রংপুর এ এসে কঠিন হুংকার দিলেন,,,
ড.এনায়েত উল্লাহ আব্বাসি হুজুর।

ak bar hleo porenin🎀দাড়ি রাখার লাভ🎀🎯১) দাঁড়ি রাখলে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সাঃ) খুশি হন!🎯২) দাঁড়ি রাখা দ্বারা সকল নবীগণের...
31/10/2022

ak bar hleo porenin🎀দাড়ি রাখার লাভ🎀

🎯১) দাঁড়ি রাখলে আল্লাহ ও তাঁর রাসূল (সাঃ) খুশি হন!
🎯২) দাঁড়ি রাখা দ্বারা সকল নবীগণের সাদৃশ্য গ্রহণ করা হয়!
🎯৩) দাঁড়ি রাখলে নবীজির শাফায়াত লাভ হবে।
🎯৪) দাঁড়ি রাখলে কবরের আযাব মাফ হবে।
🎯৫) দাঁড়িওয়ালার প্রতি মানুষের ধারণা ভাল থাকে এবং সে মানুষের দোয়া পায়।
🎯৬) অপরিচিত স্থানে দাঁড়িওয়ালা মুসলমান মারা গেলে, মুসলমানকিনা চেনার জন্য উলঙ্গ করে খাতনা দেখতে হয় না।
🎯৭) দাঁড়িতে চেহারার সৌন্দর্য্য বাড়ে এবং বীরত্বের পরিচয় বহন করে।
🎯৮) কিয়ামতের অন্ধকারে মুমিনের দাড়ি নূরে পরিণত হবে।
🎯৯) ঈমান-আমল ঠিক থাকলে দাড়িওয়ালা ব্যক্তি নবী ও ওলীর সাথে সাক্ষাৎ ও হাশর হবে।
🎯১০) দাঁড়ি রাখলে অনেক পাপ থেকে বেঁচে থাকা যায়।
🎯১১) দাঁড়ি ইসলামী সভ্যতার অন্যতম প্রতীক।
🎯১২) দাড়ি রাখলে মুনকার- নাকীরের সুওয়াল- জাওয়াব সহজ হয়।
🎯১৩) লম্বা দাঁড়ি স্বাস্থের ক্ষতিকর জীবানু গুলোকে গলা ওসিনাতে পৌঁছতে দেয় না।
🎯১৪) দাঁড়ি গলাকে শীত ও গরমের বিরুপ প্রতিক্রিয়া থেকে মুক্ত রাখে।
🎯১৫) দাঁড়ির অস্তিত্ব যৌন শক্তিকে বৃদ্ধি করে,যা ডাক্তার দ্বারা প্রমাণিত।
🎯১৬) দাঁড়ি রাখলে পাইরিয়ার মত মারাত্বক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
🎯১৭) দাঁড়ি রাখলে সেভ করার অনর্থক সময় ও অর্থ অপচয় থেকে বাঁচা যায়।
🎯১৮) দাঁড়ি দ্বারা গুণাহে জারিয়া থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
🎯১৯) দাঁড়ি রাখার দ্বারা শারীরিক সৌন্দর্য্য বৃদ্ধি পায়।
🎯২০) দাঁড়িতে ক্ষুর বা ব্লেড লাগালে, চোখের রগের উপর আঘাত লাগে। ফলে চোখের জ্যোতি কমে যায় এবং মুখের চামড়া শক্ত হয়ে যায়। তাই দাড়ি রাখলে এই ক্ষতি থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।
🎯২১) বেদ্বীনদার, ইসলাম সম্পর্কে অজ্ঞ,মেয়েরা দাঁড়ি পছন্দ করে না।তাই আপনি খারাপ মেয়েদের থেকে বিরত থাকতে পারবেন।
🎯২২)দাঁড়ি রাখলে বিয়ের জন্যে পাএী দেখতে গেলে সহজে বুজতে পারবেন মেয়ে মেয়ের ফ্যমিলি দ্বীনদার কিনা।কাঁরন বেদ্বীনদার মেয়েরা দাঁড়ি পছন্দ করে না।
(বুখারি শরীফ ১৩৫৬, মুসলিম, শরীফ ২২৪২,নাসাইদ ৩৫৪)
🌹হে আল্লাহ আমাদের কে বুঝার এবং আমল করার তৌফিক দান করুন। আমীন🤲🌹🌺🌺🌺 copy post,,, MR...

আমরা সবাই যানি যে জুমার দিন দোয়া করলে তা আল্লাহর দরবারে কবুল হয়।কিন্তু সেটা কোন সময়,,, 1 bar hleo post ta pore nin,,, উপ...
30/10/2022

আমরা সবাই যানি যে জুমার দিন দোয়া করলে তা আল্লাহর দরবারে কবুল হয়।
কিন্তু সেটা কোন সময়,,, 1 bar hleo post ta pore nin,,, উপকারে আসবে ইনশাআল্লাহ।

29/10/2022

প্রাণপ্রিয় ভালোবাসার একজন মানুষ,,,,,
আল্লামা এনায়েত উল্লাহ আব্বাসি হুজুরের আলোচনার সময় তোলা।

28/10/2022

হে মানব জাতি!
তোমারা আপন প্রতিপালককে ভয় করো,
যিনি একটি আত্মা থেকে তোমাদের সৃষ্টি করেছেন।
সূরা নিসাঃ০১

25/10/2022

সাত গাড়া মাদ্রাসা সম্পর্কে যা বললেন
মাওলানা আজিজুল ইসলাম আকন্দ

23/10/2022

হাজার জনতার মাঝে আমিও একজন।

21/10/2022

যুলুম (অত্যাচার)....
সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।
শেয়ার করে সবাইকে শোনার সুযোগ করে দিন।
পরবর্তী আলোচনা পেতে,,,, page টিকে Follow করে দিন।

20/10/2022

মসজিদে(জামাতে) দৌড়ে আসা নিষেধ:-

আবূ হুরায়রা (রঃ) থেকে বর্ণিতঃ রাসুল সঃ বলেন, সালাতের ইক্বামাত দেয়া শুরু হলে তোমরা দৌড়িয়ে আসবে না, বরং শান্তভাবে হেঁটে আসবে। তারপর যা ইমামের সাথে পাবে তাই পড়বে। আর যা ছুটে যাবে তা সালামের পর (একাকি) পড়ে নিবে।

(বুখারি ৬৩৬,৯০৮, মুসলীম ৬০২, আবু দাউদ ৫৭২, তিরমিযি ৩২৭, ইবনে মাজাহ ৭৭৫,মিশকাত ৬৮৬)

আল্লাহ সবাই কে বোঝার তৌফিক দান করুন

20/10/2022

আল্লাহ ও রাসুল সঃ এর অনুগত্য না করলে আমল বাতিল।
সূরা মোহাম্মদ,,,আয়াত ঃ৩৩.

19/10/2022

শর্ট ভিডিও।

18/10/2022

➡ জাহান্নামের ৬ নারী!!
১. ঐ নারী যে
মাথার চুল খুলে বেপর্দা হয়ে ঘর থেকে
বাহির হয়।
২. ঐ নারী যে তার স্বামীর
সাথে তর্ক করে এবং স্বামীকে সম্মান
করেনা।
৩. ঐ নারী তার স্বামী থাকার
সত্বেও পর পুরূষের সাথে হাসি তামাশা
ও কুকর্মে লিপ্ত হয়।
৪. ঐ নারী সে
অপবিত্র থাকার সত্বের পবিত্রতা অর্জন
করতে অলসতা করে এবং নামাজের
অমনোযগী।
৫. ঐ নারী যে মিথ্যা কথা
বলে এবং গীবত বলে রেড়ায়। ৬. ঐ নারী
যে অন্যের সুখ দেখে হিংসা করে এবং
উপকার করে খোটা দেয়। অাল্লাহ
অামাদের মা-বোনদের এই ধরনের
কর্মকান্ড থেকে হেফাজত করেন...
(((আমিন)))মুসলি 495 post copy.

17/10/2022

ছয়াবের নিয়তে ৩ মসজিদ ব্যতিত অন্য মসজিদ এ ভ্রমণ না করা।

16/10/2022

রাসূল (সঃ)বলেন,
অবশ্যই অবশ্যই আমার পরে এমন কিছু লোক আসবে যারা যেনা,রেশম,নেশাদার দ্রব্য ও গান-বাজনা বাদ্যযন্ত্রকে হালাল মনে করবে।
বুখারী।

16/10/2022

সালামের গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা।

Address

Rangpur City

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Md Rezaul Karim Mukul posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Md Rezaul Karim Mukul:

Videos

Share