29/12/2024
যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর কর্তৃক বাস্তবায়নাধীন দেশের ৪৮ জেলায় "Freelancing" কোর্সের ১ম ব্যাচের লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ায় মৌখিক (VIVA) পরীক্ষার জন্য আজকে ২৯-১২-২০২৪ দশটা থেকে পরীক্ষার জন্য যেতে বলেছে। মেসেজ আসছে যাওয়ার জন্য।। যেহেতু পরীক্ষা দশটায় তাই নয়টায় বের হলাম যেন তাড়াতাড়ি পৌছাতে পারি। দশটার পরীক্ষা শুরু করছে এগারো টা বেজে যাওয়ার পর। সিরিয়াল টা বলে দিলে সবার উপকার হতো বুজতে পারতো কার কতক্ষণে ডাক পরে।অনেকজন সিরিয়াল জিজ্ঞেস করছে বলছে অনেক জনকে বলে নাই।সবাই তো আর কাছের মানুষ না। ৪টা ২০ হয়ে যাওয়ার পরেও আরো পঞ্চাশ জনের মত স্টুডেন্ট রয়ে গেছে।অথচ আমার বান্ধবীর ফোনে কোন মেসেজও আসে নাই। সে রাতে ফোন দিয়ে তার নাম টা আনঅফিশিয়ালী ভাবে লিস্টে এন্ট্রি করছে তার সিরিয়াল সামনে চলে আসলো।অথচ ৪টা বেজে গেলেও আমরা জানতে পারি নাই সিরিয়াল কত।। তাদের কত বান জিজ্ঞেস করছি সিরিয়াল বলতে অথচ অনেক জনকে দেখাচ্ছে সিরিয়াল।তারা দুই ভাগে পরীক্ষা নিতে পারতো ।দূর থেকেও অনেকজন পরীক্ষা দিতে আসছে। আমাদেরও সময়ের মূল্য আছে।যারা পরীক্ষা নিচ্ছে তাদের কি বিবেক নাই দেড়শো দুইশো জন মানুষের ভাইবা নিতে কতক্ষণ লাগতে পারে।তারা কি আজকে অর্ধেক কাল অর্ধেক এভাবে পরীক্ষা নিতে পারতো না। এভাবে না নিলেও তো যে তিনজন পরীক্ষা নিচ্ছে তিন ভাগে নিতে পারতো। শুধু শুধু লোক দেখানো ভাইবা নেয়ার দরকার কি ছিলো।মানুষ নিবে পঞ্চাশ জন। তো যারা ভালো মার্কস পাইছে লিখিত পরীক্ষায় তাদেন ৭০বা ৮০ জনের মত ভাইভা নিয়ে ৫০ জন রাখতো।এভাবে স্টুডেন্টদের হয়রানি করার কোন মানে ছিলো না।নয়টায় গিয়ে ৪টা ৩০ ওখান থেকে বের হয়ে গেছি ভাইবা না দিয়ে। শরীর এত খারাপ লাগতে ছিলো পরে যাচ্ছিলাম বাহিরে বসার জায়গা নাই।মানুষ ৯টা থেকে ৪টা পর্যন্ত দাঁড়িয়ে থাকা কিভাবে সম্ভব।। এদের বিবেক কবে হবে।চেয়ার একটা তে বসে জোর করে সম্মান নেয়া যায় না।সম্মান নিতে হলে মানুষের মন মন মানষিকতা এসব বোঝা লাগে।