Anika's Nest

Anika's Nest আসসালামু আলাইকুম। নিয়মিত টাইমলাইন পোস্ট পেতে পেইজে লাইক দিন!

08/07/2024

স্বার্থপর কিংবা আত্মকেন্দ্রিক স্বভাবের মানুষের সাথে প্রেম করা আর সংসার করার মাঝে বিশাল ফারাক। প্রেম চাইলেই ভেঙ্গে দেয়া যায়, নিজেকে সম্পর্ক থেকে সরিয়ে নেয়া যায়। তবে সংসার? সংসার কি চাইলেই ভেঙ্গে দেয়া যায়?

জীবন আর কতটুকুই যন্ত্রণা দেয়?
একবার শুধু দুর্ভাগ্যজনক ভাবে স্বার্থপর কিংবা আত্মকেন্দ্রিক স্বভাবের মানুষ জীবন সঙ্গী হলেই নিজের যাবতীয় সুখ হারিয়ে ফেলতে হয়!

জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে তিনটাই ঐ উপরওয়ালার হাতে। তবে সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয় কী, জানেন? এই ভালো মানুষগুলোর কপালেই সবসময় স্বার্থপর স্বভাবের মানুষগুলোই জুটে!

স্বার্থপর কিংবা আত্মকেন্দ্রিক মানুষগুলো কখনোই সঙ্গীর চাওয়া- পাওয়ার ব্যাপারে যত্নবান হয় না। সঙ্গীর প্রতি যত্নবান সেই সাথে শ্রদ্ধাশীল হয় না। এরা সুখ বলতে কেবল নিজের ভালো থাকাকে বোঝে। আবার কেউ কেউ নিজে এবং সন্তানের ভালো থাকাকেই সুখ বোঝে। সঙ্গীর কথা ভুলেও চিন্তা করে না।

তবে সঙ্গী?
সঙ্গীর কথা ভাবার তাদের সময় নেই। সঙ্গীর ভালো থাকা, সঙ্গীর অসহায়ত্ব কিংবা তার মন কখনোই বুঝতে চেষ্টা করে না! উল্টো নিজের চাহিদা পূরণে একটুখানি কমতি হলেই সঙ্গীর উপর চরম মানসিক নি র্যা ত ন শুরু করে দেয়!

জীবন এতটাই হতাশাগ্রস্ত আর একঘেয়ে হয়ে যায় যে, নিজেকে নিজের কাছেই তখন অসহায় লাগে! নিজের ভেতর তীলে তীলে শেষ হতে হয়! মানসিক আর শারীরিক ভাবে ভেঙ্গে যেতে হয়! যেখানে সঙ্গীর প্রতি মানুষের প্রবল আস্থা সেই সাথে প্রত্যাশা থাকে, সেখানে সঙ্গীই যখন স্বার্থপর কিংবা আত্মকেন্দ্রিক হয়ে ওঠে, তখন চুপচাপ তার দেয়া মানসিক আর শারীরিক যন্ত্রণা আমৃত্যু সহ্য করে যাওয়া ছাড়া আর কোনো উপায় থাকে না! আর যদি সেই সংসারে সন্তান থাকে, তাহলে তো নিজেকে নিয়ে, নিজের ভালোর কথা কেউ ভাবতে পারে না!

যারা সঙ্গীকে কষ্ট দিয়ে নিজে সুখ পেতে চায়, তারা সুখ পেলেও সঙ্গীর ভালোবাসা পায় না। আর যারা সঙ্গীর ভালোবাসার চাইতে পৃথিবীর জাগতিক সবকিছুকেই সুখ ভাবে, তাদের থেকে স্বার্থপর আর আত্মকেন্দ্রিক মানুষ পৃথিবীতে আর দ্বিতীয়টি হয় না। এদের কপালে শেষ বয়সে হলেও চরম অবহেলা–অবজ্ঞা আর অসম্মানই জুটে!

যারা সঙ্গীকে ভালো রাখতে প্রাণপণ চেষ্টা করেও তার থেকে অবহেলা পায়, অনাদর পায়, অযত্ন পায়, তারা মূলত ঠকে না। ঠকে তো তারাই, যারা এতকিছুর পরেও সঙ্গীকে তার প্রাপ্য অধিকার এবং সম্মান থেকে বঞ্চিত করে। নির্দিষ্ট সময়ে কিংবা শেষ বয়সে ঠিক এরাই সঙ্গীর পা ধরে মাফ চায়, এসে পায়ে পড়ে!

07/07/2024

সংসার একটা অভ্যেস, যা একসাথে থাকতে থাকতে গড়ে ওঠে, একে অপরের সাথে কথা বলতে বলতে, একে অপরকে সহ্য করতে করতে এই অভ্যেস গড়ে ওঠে।
সংসার মানে হলো একসাথে থাকতে থাকতে একে অপরের গায়ের গন্ধটা আত্মস্থ করে নেওয়া। সংসার মানে হলো মানুষটা মুখের সামনে এসে দাঁড়ালেই মানুষটার মনের ভেতর কি চলছে, সেটা বুঝে ফেলা।
সংসার মানে হলো বর অফিস থেকে ফিরলে এক গ্লাস জল রোজই মুখের সামনে তুলে ধরা।
সংসার মানে হলো ছেঁড়া বোতাম সেলাই করতে করতে নিজেদের ভেতর ভুল বোঝাবুঝি গুলো মাঝেমধ্যে সেলাই করে নেওয়া।
সংসার মানে হলো এডজাস্টমেন্ট, "তোমার আমার" থেকে আমাদের হয়ে ওঠা। সংসার মানে মাছের ঝোলে নুন বেশি হলেও চুপচাপ হাসিমুখে খেয়ে ফেলা, সংসার মানে হলো রোজই বিছানার উপর রাখা নিজের পার্টনারের ভেজা গামছাটা মেলে দেওয়া।
সংসার মানে হলো বিয়ের ডেট, একে অপরের জন্মদিনের তারিখ ভুলে গেলেও মানিয়ে নেওয়া।
সংসার মানে গাঢ় নীল রং নিজের পছন্দ না হওয়া সত্ত্বেও পার্টনারের পছন্দ বলে একদিন নীল রঙের পাঞ্জাবিটা পরে ফেলা, আবার তেমনি শাড়ি পরতে একটুও ভালো না লাগলেও এক দুটো দিন নিজের পার্টনারের পছন্দকে গুরুত্ব দিয়ে একটা লাল টকটকে শাড়ি পরে পার্টনারের সামনে এসে দাঁড়ানো।
সংসার হলো একটা প্রতিজ্ঞা, যার ভেতর মান, অভিমান, রাগ, ক্ষোভ, দুঃখ, ব্যথা সবই থাকবে, কিন্তু দিনের শেষে একে অপরের মুখের সামনে ভাতের থালা তুলে দেওয়ার প্রতিজ্ঞাটা একে অপরকে করতে হবে।
সংসার মানে হলো মাসের শেষে টাকাপয়সার হিসেব করতে করতে একটা দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলে স্ত্রীকে জড়িয়ে ধরে বলা "আজ তোমার কোলে মাথা রেখে ঘুমাবো, আজ আমায় একটু ঘুম পাড়িয়ে দাও"
সংসার মানে হলো মাঝরাতে বরকে ঘুম থেকে তুলে শিশির ভেজা রাস্তায় হাঁটতে যাওয়ার বায়না ধরা।
সংসার করা সহজ, কিন্তু একটা সংসারকে প্রতি মুহূর্তে যাপন করা সহজ নয়।
সংসার মানে হাজারো ব্যস্ততার মধ্যেও একবার অন্তত ফোন করে জিজ্ঞেস করা "খেয়েছো"
সংসারে ওঠানামা, ভাঙাগড়া থাকবেই, কিন্তু হাঁপিয়ে গেলে চলবে না, একে অপরকে মানিয়ে নিতে হবে, একে অপরের সমস্যায় পাশে থাকতে হবে, একে অপরকে সাহস যোগাতে হবে।

মুসলমানদের ঘরে জন্মগ্রহণ করলেই মুসলমান হওয়া যায় না। মুসলমানদের মত নাম রাখলেই তাকে মুসলমান বলা যায় না। ইসলাম গ্রহণ করল...
05/04/2024

মুসলমানদের ঘরে জন্মগ্রহণ করলেই মুসলমান হওয়া যায় না। মুসলমানদের মত নাম রাখলেই তাকে মুসলমান বলা যায় না। ইসলাম গ্রহণ করলেই কেবল মুসলমান হওয়া যায়। আর এই ইসলাম গ্রহণ অর্থ "আমি মুসলমান হয়েছি" কিংবা 'আমি মুসলমান ' এই কথা বলা নয়।
ইসলাম গ্রহণ করার অর্থ হলো -

১| হযরত মুহাম্মদ (সা) এর শিক্ষা-দীক্ষাকে অন্তরের সাথে সত্য বলে গ্রহণ করা।
২| নিজের জীবনে এই শিক্ষাকেই একমাত্র পথ হিসাবে মেনে নেওয়া।
৩| এই ব্যবস্থা অনুযায়ী গোটা জীবনকে গড়ে তোলা।

আল্লাহ তাঁর এই কিতাব এবং তাঁর রাসূলের মাধ্যমে আমাদেরকে যে সমস্ত জিনিস বিশ্বাস করতে বলেছেন তা বিশ্বাস করার অর্থ হলো- ঈমান। আর এই বিশ্বাসের আলোকে দুনিয়ার প্রতিটি কাজ করার নাম 'ইবাদত' বা দাসত্ব করা।

লেখক ইবনে মাসুমের "মুক্তির পয়গাম" বইটিকে একটি রত্নের সাথে তুলনা করা চলে। বইটি আমাদের ঈমানকে মজবুত করতে যথেষ্ট সহায়ক হবে বলে আমি মনে করি। বইটি সত্যিই অসাধারণ। বইটিতে লেখক জুড়ে দিয়েছেন হেদায়েতমূলক সীমাহিন কথার আখ্যান। আল্লাহ লেখককে উত্তম প্রতিদান দিন। মহান রব আমাদের সকলকে তাঁর দ্বীনের জন্য কবুল করুন।

প্রতিটি মুসলিম এর বইটি সবার আগে পড়া উচিত। ঈমান ছাড়া আমল বৃথা! নতুন করে ইসলাম কে নিয়ে ভাবাবে বইটি ইন শা আল্লাহ । বিশেষ...
05/04/2024

প্রতিটি মুসলিম এর বইটি সবার আগে পড়া উচিত। ঈমান ছাড়া আমল বৃথা! নতুন করে ইসলাম কে নিয়ে ভাবাবে বইটি ইন শা আল্লাহ । বিশেষ করে নামে মুসলিম দের বইটি হিদায়াত এর মাধ্যম হতে পারে।

আম্বিয়ামে কিরাম, খোলাফায়ে রাশেদীন এবং জাতির আদর্শ ও সৎ ব্যক্তিগণ প্রত্যেকটি কাজ উপলক্ষে তাদের সহকর্মীগণকে যে বিষয়ে উপ...
05/04/2024

আম্বিয়ামে কিরাম, খোলাফায়ে রাশেদীন এবং জাতির আদর্শ ও সৎ ব্যক্তিগণ প্রত্যেকটি কাজ উপলক্ষে তাদের সহকর্মীগণকে যে বিষয়ে উপদেশ দিয়েছেন, সর্বপ্রথম আমি তার উল্লেখ করতে চাই।

তাঁরা আল্লাহ তাআলাকে ভয় করতে, মনে-প্রাণে তাঁর প্রতি ভক্তিভাব পোষণ করতে এবং তাঁর সাথে সম্পর্ক ঘন্ঠিষ্ঠতর করতে তাকীদ
করেছেন।

তাঁদের অনুকরণ ও অনুসরণ করে আমিও আপনাদের কে আজ এ উপদেশই দিচ্ছি। আর ভবিষ্যতেও আমি যখন সুযোগ পাবো, ইনশাআল্লাহ একথাই আপনাদেরকে স্মরণ করিয়ে দিতে থাকবো। কারণ এ বিষয়টি এতোই গুরুত্বপূর্ণ যে, অন্যান্য সকল বিষয়ের তুলনায় এটাকে প্রাধান্য দেয়া উচিত। আকীদা-বিশ্বাসের ব্যাপারে আল্লাহর প্রতি ঈমান, ইবাদতের বেলায় আল্লাহর সাথে নিবিড়তর সম্পর্ক স্থাপন, নৈতিক চরিত্রে আল্লাহর প্রতি ভয় পোষণ এবং আচার-ব্যবহার ও লেন-দেনের বেলায় আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টিলাভ করাকেই প্রাধান্য লাভ করা বাঞ্চনীয়।

বিশেষত আমরা যে কাজের জন্য সংঘবদ্ধ হয়েছি, এটা শুধু আল্লাহ তাআলার সাথে সম্পর্ক স্থাপনের ভিত্তিতে সম্পন্ন হতে পারে। আমরা আল্লাহ্ তাআলার সাথে যতখানি গভীর ও দৃঢ় সম্পর্ক করবো আমাদের আন্দোলন তাতোই মযবুত হবে। পক্ষান্তরে আল্লাহ তাআলার সাথে আমাদের সম্পর্ক দুর্বল হলে এ আন্দোলও দুর্বল হয়ে পড়বে।

আল্লাহ যেন এটা থেকে আমাদেরকে রক্ষা করেন।

আমিন....

মা,মা,মা এবং বাবা - মা, বাবা ও সন্তানেেদর জন্য পারফেক্ট একটা বই। এই বই পড়বে আর চোখের পানি বের হবে না এটা মনে হয় অষ্টম ...
05/04/2024

মা,মা,মা এবং বাবা - মা, বাবা ও সন্তানেেদর জন্য পারফেক্ট একটা বই। এই বই পড়বে আর চোখের পানি বের হবে না এটা মনে হয় অষ্টম আশ্চর্য হবে!

মা বাবার প্রতি ভালোবাসা, শ্রদ্ধা এবং তাদের প্রতি অবহেলার পর ফিরে আসার গল্প আছে এখানে। আবার মা বাবার প্রতি খারাপ আচরণের কারণে দুনিয়াতেই নানা বিপদে পরার উদাহরণ পাওয়া যাবে এই বইয়ে। সন্তানের প্রতি তাদের ভালোবাসার নিদর্শন এখানে মিলবে। সন্তানদের প্রতি নিজেদের সব বিলিয়ে দেওয়ার গল্প পড়ে চোখ ভিজবে।

হযরত যায়িদ ইবনে আরকাম (রাঃ) বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী করীম (সঃ) বলেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন, আমি তিনটি জিনিস আমার বান...
05/04/2024

হযরত যায়িদ ইবনে আরকাম (রাঃ) বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী করীম (সঃ) বলেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বলেন, আমি তিনটি জিনিস আমার বান্দাদের জন্য সহজ করে দিয়েছি।

১|খাদ্যের উপর পোকা নির্ধারিত করে দিয়েছি, অন্যথায় সকল খাদ্য নিজের নিকট জমা করে রাখত, যেরূপ স্বর্ণ-রৌপ্য জমা করে রাখে।

২|মৃত্যুর পর আমি দেহকে পঁচে দুর্গন্ধ হয়ে যাওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছি। যদি এরূপ না করতাম, তবে কোন বন্ধু তার বন্ধুকে মৃত্যুর পর কবর দিতো না।

৩|দুঃখী মানুষের অন্তর থেকে আমি দুঃখ দূর করে দেই, অন্যথায় মানুষ কখনো সুখী হতো না।

আবু কেলাবা (রাঃ) হতে বর্নিত। তিনি বর্ণনা করেন, আল্লাহ রাব্বুল আলামিন রুহ থেকে উওম ও পবিত্র কোন বস্তু সৃষ্টি করেনি। যতক্ষণ পর্যন্ত রুহ দেহের মধ্যে থাকে ততক্ষণ সতেজ ও তাজা থাকে। আর যখন তা বের করে নেয়া হয়, তখন পঁচে যায়।

"সূরা ফাতিহার সাতটি আয়াত। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এর মাঝের আয়াতে এমন কিছু বলেছেন, যেটি সূরা ফাতিহার প্রথম অংশ এবং পর...
04/04/2024

"সূরা ফাতিহার সাতটি আয়াত। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এর মাঝের আয়াতে এমন কিছু বলেছেন, যেটি সূরা ফাতিহার প্রথম অংশ এবং পরের অংশ, দুই অংশেরই প্রতিনিধিত্ব করে।"

"প্রথম তিনটি আয়াতে বলা হচ্ছে,
'যাবতীয় প্রশংসা আল্লাহ তায়ালার যিনি জগৎসমূহের অধিপতি।'
'যিনি পরম করুনাময়, অসীম দয়ালু।'
'যিনি বিচার দিনের মালিক।'

চতুর্থ আয়াতে বলা হচ্ছে,
'আমরা তোমারই ইবাদত করি এবং তোমার কাছেই সাহায্য প্রার্থনা করি।'

এটি মাঝের আয়াত। এটি কোনো ভাগেই পড়বে না। এটিকে কেন্দ্রবিন্দু বলা যেতে পারে। এই আয়াত দিয়েই প্রথম আর পরের ভাগ যাচাই করা যাবে।

শেষ তিন আয়াতে বলা হচ্ছে,
'আমাদের সরল পথে পরিচালিত করুন।'
'ওই সব লোকদের পথে, যাদের আপনি নিয়ামত দান করেছেন।'
'তাদের পথ নয়, যাদের ওপর আপনার অভিশাপ নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট। '

মাঝখানের, অর্থাৎ চার নম্বর আয়াতে দুটো অংশ আছে। 'আমরা তোমারই ইবাদত করি' এতটুকু একটি অংশ, এবং 'তোমারই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করি' এতটুকু একটি অংশ।
আশ্চর্যের ব্যাপার হচ্ছে, এই আয়াতের প্রথম অংশ সূরার প্রথম তিন আয়াতের প্রতিনিধিত্ব করছে এবং পরের অংশ প্রতিনিধিত্ব করছে সূরার পরের তিন আয়াতের।
এই আয়াতের প্রথম অংশ দিয়ে ওপরের তিন আয়াতের যাচাই করা যাক:

~"আমরা তোমারই ইবাদত করি।"~

°°°আমরা কার ইবাদত করি?°°°

'সকল প্রশংসা যার এবং যিনিই সৃষ্টিজগতের অধিপতি।' [সূরা ফাতিহার ১ম আয়াত]

°°°আমরা কার ইবাদত করি?°°°

'যিনি পরম করুনাময়, অসীম দয়ালু' [সূরা ফাতিহার ২য় আয়াত]

°°°আমরা কার ইবাদত করি?°°°

'যিনি বিচারদিনের মালিক।' [সূরা ফাতিহার ৩য় আয়াত]

এবার আসা যাক ওই আয়াতের পরের অংশে। যেখানে বলা হচ্ছে---

~"তোমার কাছেই সাহায্য প্রার্থনা করি।"~

°°°আমরা কীসের জন্য সাহায্য প্রার্থনা করি?°°°

'যাতে আমরা সরল পথে চলতে পারি।' [সূরা ফাতিহার ৫ম আয়াত]

°°°আমরা কীসের জন্য সাহায্য প্রার্থনা করি?°°°

'যাতে আমরা নিয়ামতপ্রাপ্তদের দলে ভিড়তে পারি।' [সূরা ফাতিহার ৬ষ্ঠ আয়াত]

°°°আমরা কীসের জন্য সাহায্য প্রার্থনা করি?°°°

'যাতে আমরা অভিশপ্ত এবং পথভ্রষ্টদের দলের অন্তর্ভুক্ত না হই।' [সূরা ফাতিহার ৭ম আয়াত]

চিন্তা করে দেখুন, আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তায়ালা এই ছোট্ট সূরাটার মধ্যেও কীরকম ভাষার মান, সাহিত্য মান দিয়েছেন।

প্রথমে কিছু কথা, মাঝখানে একটি বাক্য, শেষে কিছু কথা; কিন্তু মাঝখানের সেই বাক্যটিকে এমনভাবে সাজিয়েছেন এবং এমনভাবে বলেছেন, যেটি প্রথম ও শেষ---দুটো অংশের সাথেই সামঞ্জস্যপূর্ণ।

সুবহানআল্লাহ...

দুআ কবুলের রাত।
11/03/2024

দুআ কবুলের রাত।

আল্লাহুম্মাগফিরলানা ইয়া রব!
11/03/2024

আল্লাহুম্মাগফিরলানা ইয়া রব!

ইয়া রাব্ব! দুনিয়ার এই গরমই তো আমরা সহ্য করতে পারছিনা, জাহান্নামের গরম তবে কীভাবে সইবো? আমরা আপনার কাছে জাহান্নামের আগুন ...
11/03/2024

ইয়া রাব্ব! দুনিয়ার এই গরমই তো আমরা সহ্য করতে পারছিনা, জাহান্নামের গরম তবে কীভাবে সইবো? আমরা আপনার কাছে জাহান্নামের আগুন থেকে পানাহ চাই। আমাদেরকে আপনি জান্নাতুল ফিরদাউস অর্জনকারী হিসেবে কবুল করুন।
ইয়া রাব্বাল মাসাকীন!
আপনি আবহাওয়াকে দ্রুতই আমাদের অনুকূলে এনে দিন। আমরা অত্যন্ত দুর্বল। গুনাহের কারণে আমাদেরকে আপনি পাকড়াও করবেন না মা'বুদ! আপনি আমাদের উপর রহমতের বৃষ্টি বর্ষণ করুন ||
— শাবীব তাশফী (হাফি.)

১. রাতটি গভীর অন্ধকারে ছেয়ে যাবে না।২. নাতিশীতোষ্ণ হবে।অর্থাৎ গরম বা শীতের তীব্রতা থাকবে না।৩. মৃদুমন্দ বাতাস প্রবাহিত থ...
11/03/2024

১. রাতটি গভীর অন্ধকারে ছেয়ে যাবে না।
২. নাতিশীতোষ্ণ হবে।অর্থাৎ গরম বা শীতের তীব্রতা থাকবে না।
৩. মৃদুমন্দ বাতাস প্রবাহিত থাকবে।
৪. সে রাতে ইবাদত করে মানুষ অপেক্ষাকৃত তৃপ্তিবোধ করবে।
৫. কোন ইমানদার ব্যক্তিকে আল্লাহ স্বপ্নে হয়তো তা জানিয়েও দিতে পারেন।
৬. ঐ রাতে বৃষ্টি বর্ষণ হতে পারে।
৭. সকালে হালকা আলোকরশ্মিসহ সূর্যোদয় হবে। যা হবে পূর্ণিমার চাঁদের মত।
[সহীহ বুখারী: ২০২১; সহীহ মুসলিম: ৭৬২]

যখন নবী সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে সমাহিত করা হল
11/03/2024

যখন নবী সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে সমাহিত করা হল

যদি এ দু'আ কবুল করিয়ে নিতে পারি আর কি লাগে!
10/03/2024

যদি এ দু'আ কবুল করিয়ে নিতে পারি আর কি লাগে!

Address

Rajshahi

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Anika's Nest posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Videos

Share