Alhamdulillah Foundation / আলহামদুলিল্লাহ ফাউন্ডেশন

  • Home
  • Bangladesh
  • Rajshahi
  • Alhamdulillah Foundation / আলহামদুলিল্লাহ ফাউন্ডেশন

Alhamdulillah Foundation / আলহামদুলিল্লাহ ফাউন্ডেশন This is a Charitable Trust or organization and Second hand online shopping in Bangladesh.

23/08/2024

মসজিদের মাইকে,, "সবাই সবাইকে মাফ করে দিবেন আল্লাহর ওয়াস্তে"।

23/08/2024
22/05/2024

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

22/05/2024

সাইকেল চালিয়ে ইউনিয়ন পরিষদে যাওয়া লোকটি, এখন পায়জারো গাডিতে উপজেলা অফিসে যাবেন আলহামদুলিল্লাহ।

17/05/2024

আজকাল মেয়ে মানুষের পর্দা নিয়ে যতোটা ওয়াজ করা হয় বোনেদের জমির ভাগের অংশ দেওয়া নিয়ে তেমন বলে না হুজুররা, কেন বলে না, সেটা আমার বুঝে আসে না, কিভাবে বলবে বলো দেখা যাবে খোঁজ করলে দেখবে কিছু কিছু হুজুর (সবাই না) তাঁরাও বোনের ভাগের জমির অংশ দিতে কৃপণতা করেছে৷ অথচ দেখো আমাদের ইসলাম বলে, ‘বোনের সম্পত্তির অংশ তাকে যেনো বুঝিয়ে দেওয়া হয়’ , ইসলাম আমরা এখন মানি কেবল নিজেদের সুযোগ সুবিধা মতো।'

– “রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘যে ব্যক্তি কারো উত্তরাধিকার সম্পত্তি গ্রাস করে, অন্য বর্ণনামতে, যে ব্যক্তি কারো উত্তরাধিকারী সম্পত্তি নিয়ে পলায়ন করে, আল্লাহ তাকে জান্নাতের অংশ থেকে বঞ্চিত করবেন।”

আসেন বাংলাদেশের জনগন..............আমাদের আশেপাশে যা গাছ আছে, সেগুলো কেটে ফেলি। সেই গাছ গুলো বিক্রয় করে যে টাকা পাওয়া যা...
23/04/2024

আসেন বাংলাদেশের জনগন..............
আমাদের আশেপাশে যা গাছ আছে, সেগুলো কেটে ফেলি। সেই গাছ গুলো বিক্রয় করে যে টাকা পাওয়া যাবে, তা দিয়ে নিজের বাসায় এসি লাগাই। গরম থেকে নিজেকে বাচাই, নিজে সুস্থ থাকি পরিবারকে সুস্থ রাখি।
বি:দ্র:- (এবারের সংগ্রাম, গাছ লাগানোর সংগ্রাম।
আসুন আমরা প্রতি বছর মিনিমাম একটি করে গাছ লাগাই।)

১৭১২ সালে জুলিয়াস সিজারের আমলে সুইডেন প্রথম ৩০ ফেব্রুয়ারী পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এখন পর্যন্ত এটাই প্রথম ও শেষ ৩০শে ...
02/03/2024

১৭১২ সালে জুলিয়াস সিজারের আমলে সুইডেন প্রথম ৩০ ফেব্রুয়ারী পালনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এখন পর্যন্ত এটাই প্রথম ও শেষ ৩০শে ফেব্রুয়ারি।

02/03/2024

দুর্ঘটনার পর জানা যায় গাড়ির ফিটনেস ছিলো না।

ভুল চিকিৎসার পর জানা যায় ক্লিনিকের লাইসেন্স ছিল না।

আগুন লাগার পর জানা যায় ভবনের নকশায় ত্রুটি।

ধরা পড়ার পর জানা যায় তার দুর্নীতির ফিরিস্তি।

তাহলে প্রশ্ন একটাই সংশ্লিষ্টরা আগে কি করে?

18/02/2024

"আগে" বাড়িতে মেহমান আসলে ওযুর পানি আর নামাজের জায়গা খুজতো
"আর এখন"
মেহমান এলে ওয়াই ফাই পাসওয়ার্ড খুজে

রোনালদো মেসির মত হাজার হাজার ভক্ত কেন এই ছবি তে পেলাম না
19/02/2023

রোনালদো মেসির মত হাজার হাজার ভক্ত কেন এই ছবি তে পেলাম না

09/07/2022

সবাইকে জানাই পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা।
"ঈদ মোবারক"।
ত‍্যাগের মহিমায় আলোকিত হোক আমাদের সকলের জীবন।

সিলেটের পাওয়ার গ্রীড স্টেশনে আর ৪ ইঞ্চির মত পানির লেভেল বৃদ্ধি পেলে পুরো সিলেটে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হবে। গ্রীড স্টেশন বন্ধ...
17/06/2022

সিলেটের পাওয়ার গ্রীড স্টেশনে আর ৪ ইঞ্চির মত পানির লেভেল বৃদ্ধি পেলে পুরো সিলেটে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হবে। গ্রীড স্টেশন বন্ধ হওয়া মানে বুঝতে পারছেন?? প্রত্যেকটা পেট্রোল পাম্প বন্ধ হয়ে যাবে। চাইলেও দূর্গত এলাকায় মানুষ ত্রাণ নিয়ে এগিয়ে যেতে পারবে না পরিবহণ ব্যবস্থার কারণে। নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা পুরো কলাপ্স করবে। সিলেটের সাথে অন্যান্য জেলার কোনো মানুষ যোগাযোগ করতে পারবে না। অলরেডি সুনামগঞ্জের অনেকের মোবাইলে চার্জ আছে। কিন্তু নেটওয়ার্ক না থাকার কারণে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন।
পাওয়ার গ্রীড স্টেশনের কর্মকর্তাদের ভাষ্যমতে, উনাদের কর্মজীবনের ইতিহাসে কখনো গ্রীড স্টেশন বন্যার জন্য বন্ধ করতে হয়নি। কিন্তু এবার এটা করতে হবে তাদের কাছে মনে হচ্ছে। একবার গ্রীড স্টেশনে পানি ঢুকে গেলে সেটা পুনরায় চালু করতে অনেক বেশি বেগ পেতে হবে।
সুনামগঞ্জের মানুষদের অবস্থা বর্ণণাতীত। তারা এখন বুভুক্ষের মত ত্রাণের জন্য অপেক্ষা করছে। অতীতের কোনো বন্যাতে যাদের বাড়িতে পানি ঢুকার রেকর্ড নাই তারাও পানির নিচে। আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে মানুষ কাকভেজা হয়ে, অনাহারে, অনিদ্রায় দাঁড়িয়ে আছে। এলাকার যুবসমাজ যারা মোটামুটি শ্রম দিয়ে সাহায্য করছিল তারাও হাঁপিয়ে গেছে। ইমার্জেন্সি ক্রাইসিস রেসপন্স এগিয়ে না গেলে মানুষগুলো এমনিতেই মারা যাবে। ফসলের মায়ায় যারা গতকাল রাত পর্যন্ত পানি কমার অপেক্ষায় ছিল তারাও আজকে জীবনের মায়ায় সব ছেড়েছুড়ে নিরাপদ আশ্রয় খোঁজে বেড়াচ্ছে।
গোয়াইনঘাট এলাকায় গেলে এখন বিশ্বাস করতে কষ্ট হবে যে এখানে মানুষের বসতি ছিল। চারদিকে পানি। ফেইসবুকে দেখলাম স্থানীয় রেসপন্স টিম কাজ করছে। কিন্তু কয়জনকে উদ্ধার করবে?
এতবড় এক বিপদের সম্মুখীন এই সিলেটকে নিয়ে মেইনস্ট্রীম মিডিয়ায় কোনো কাভারেজ নেই। ভয়াবহ এই বিপর্যয় ঘীরে যেখানে প্রত্যেকটা চ্যানেলের কাভারেজ থাকার কথা সেখানে তেমন কোনো সাড়া নেই। আমরা যারা মোটামুটি নেটওয়ার্কের আওতায় আছি তারা নাহয় ফেইসবুকে টুকটাক লিখে জানাতে পারছি। এটাও কতক্ষণ পারব জানিনা। পাওয়ার স্টেশন ডুবে গেলে সেটাও অসম্ভব হয়ে যাবে।
দেশের অন্যান্য প্রান্তে যারা ভাল আছেন তারা আমাদের ভাল থাকার জন্য দোয়া করুন, সামর্থ্য থাকলে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন। ফেইসবুকে সার্চ করলেই অনেক নাম্বার পাবেন যারা আপনার সাহায্যের আশায় বসে আছে। আশ্রয়কেন্দ্রের মানুষগুলো কোনো খাবার পাচ্ছেনা। সব পানির নিচে। সব..!!

একটা মানবিক আবেদন...আপনারা যারা আম, লিচু, কাঠাল, জাম খাবেন,খাবার পর তার বীজ/আঠি/বিচি/দানা/seeds গুলোকে ফেলে দেবেন না। সে...
08/05/2022

একটা মানবিক আবেদন...

আপনারা যারা আম, লিচু, কাঠাল, জাম খাবেন,
খাবার পর তার বীজ/আঠি/বিচি/দানা/seeds গুলোকে ফেলে দেবেন না। সেগুলো ভালো করে পানিতে ধুয়ে শুকিয়ে একটি কাগজে মুড়ে রেখে দিন।
যদি কখনও কোথাও গাড়িতে করে দূরে ঘুরতে যান তবে সেই বীজগুলো অবশ্যই রাস্তার ধারের অনুর্বর ফাঁকা জমিতে একে একে ছিটিয়ে দিন। আসছে বর্ষার মৌসুমে সেই বীজ থেকে নতুন চারাগাছ জন্ম নিবে। যদি এদের মধ্যে একটা গাছও বেচেঁ থাকে তবে সেটাই হবে এই পৃথিবীকে আপনার দেওয়া সবচেয়ে বড় উপহার।
ফলের গাছ শুধু পরিবেশকে অক্সিজেন দিয়ে সতেজ রাখে না, ফল খাবার লোভে অনেক পাখি আসে গাছে গাছে।
যার ফলে পরিবেশের হারিয়ে যাওয়া ভারসাম্য রক্ষা হয়।।

তাছাড়া ও এই গাছ হতে যাঁরা ফল খাবে বা ব্যাবহার করবে আপনার জন্য থাকবে নেকি ও সওয়াব ইন শা আল্লাহ🌹🌹

উনি যেদিন প্রথম দেখতে এসেছিলেন আমায়, মাহরামের উপস্থিতিই অল্পকিছু কথা হয়েছিলো আমাদের। আমি প্রচন্ড লজ্জায় মাথা নিঁচু করে ব...
27/03/2022

উনি যেদিন প্রথম দেখতে এসেছিলেন আমায়, মাহরামের উপস্থিতিই অল্পকিছু কথা হয়েছিলো আমাদের। আমি প্রচন্ড লজ্জায় মাথা নিঁচু করে বসে ছিলাম। কোনো রকমে জিজ্ঞেস করেছিলাম,, বিয়ের পর স্ত্রীকে চাকুরী করতে দিতে চান?

উনি মৃদু অথচ স্পষ্ট স্বরে উত্তর করেছিলেন,, শারীয়াহ'র দৃষ্টিকোণ থেকে না হয় একটু পরেই ভাবি। শুধু বলি, আমার স্ত্রী যদি চাকুরী করেন তবে উনাকে দিনের বেশিরভাগ সময় ই এ কাজে ব্যস্ত থাকতে হতে পারে। নানা প্রয়োজনে নানা জায়গায় যেতে হতে পারে। এমনকি চাকুরীর সুবাদে ভিন্ন কোনো শহরে পোস্টিং ও হতে পারে। ধরে নিলাম এর কোনোটাতেই আমার আসলে কোনো সমস্যা নেই। আমার আসল সমস্যা কি জানেন? আমি আমার স্ত্রীকে ছাড়া থাকতে পারবো না!

উনার শেষোক্ত কথা শুনে হঠাৎ বুকের মধ্যে কেমন এক অদ্ভুত শিহরণ হলো। আমি আমার সকল জড়তা হুট করে ভুলে গেলাম। তড়িৎ গতিতে তাঁর দিকে তাকালাম! তাঁর চোখে চোখ পড়লো। আমার প্রচন্ড লজ্জা অনুভূত হলো তবু আমি সব ভুলে শুধু ভাবতে লাগলাম, মাত্র একটি বাক্যে কিভাবে এতো মুহাব্বাত লুকানো থাকতে পারে?

এরপর কি হলো? এরপর আমি উনাকে 'মানুষটা আমার' বলার অনুমতি পেলাম। উনার দিকে এক নজরে তাকিয়ে চোখদুটোকে ক্লান্ত করে ফেলার খেলায় নামলাম। এ যে কি সুখ, কি সুখ, তা কি করে বোঝাবে এ তুচ্ছ কালি কলম!

উনি নিজেও অবশ্য মাঝে মাঝে ছেলেমানুষী আচরণ করেন। আমায় বাবার বাড়িতে দিয়ে আসার সময় কানের কাছে মুখটা এনে ফিসফিস করে জিজ্ঞেস করেন,“আমায় ছাড়া থাকতে পারবে তো?” এতোদিনে প্রশ্নটি শোনা হয়ে গেছে বহুবার। উনি উত্তর হিসেবে কি শুনতে চান সেও আমার মুখস্থ। কিন্তু তবুও উনি যখন ফিসফিসিয়ে জিজ্ঞেস করেন আমার কেনো যেনো পুরো শরীরে একটা শিহরণ বয়ে যায়। সেই প্রথম দিনের মতো কানে ভেসে ওঠে উনার সেই বাক্যটি,“ আমি আমার স্ত্রীকে ছাড়া থাকতে পারবো না।” সেই বাক্য আমায় শব্দহারা করে দেয়। উনি উত্তর না পেয়ে একটু অভিমানও হয়তো করেন কিন্তু আমি কিছুতেই উত্তর করতে পারি না। দিনের পর দিন কাটে। জরায়ু গহব্বরের মধ্যখানটাতে একদিন আয়িশাহ জায়গা নেয়, তারপর আব্দুল্লহ, তারপর আব্দুর রহমান! আমাদের একটা ম-স্ত 'সংসার' হয়! উনি অবশ্য হেসে বলেন, আমাদের এখন একটা ম-স্ত 'ভালোবাসা' হলো!!

সমস্যা রয়ে যায় শুধু একটাই। আমি বাবার বাড়ি যাওয়ার কথা তুললেই তাঁর জ্বর এসে যায়! প্রথম দিকে ভাবতাম, মিছিমিছি টালবাহানা। তারপর থার্মোমিটার আমার ভুল ভাঙালো। একদিন মেপে দেখি ১০২.৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট। আর তিনি সেই জ্বর গায়েই আবার আমায় প্রশ্ন করলেন, “আমায় ছাড়া থাকতে পারবে তো?” তিন সন্তানের জননী আমি এখন। বয়স চল্লিশ ছুইঁছুঁই। চুলের গোছায় পাক ধরলো বলে। তবু শিহরিত হই। তবু কেঁপে যায় পুরো শরীর। উত্তর টা মুখস্থ থাকা সত্ত্বেও বলতে পারি না, শব্দহারা হয়ে যাই আগের মতোই।

আজ, এই মুহূর্তে, আমাদের বিবাহিত জীবনের উনিশটা বছর শেষে হুট করে সিদ্ধান্ত নিলাম, এবার তাঁকে বলবোই। ইন শা আল্লহ বলবোই।

কেনো যেনো মনে হচ্ছিলো, আসলেই এবার তাঁকে বলতে পারবো। অন্তরে এও অনুভূত হচ্ছিলো, এবার আর না বললে হয়তো আর কখনোই বলা হবে না! উম্মি আয়িশাহ কে এবার তাই বলতেই হবে।

আমি তাই মেঝে ছেড়ে উঠে আব্দুল্লহ কে ডেকে বললাম, আমি তোমার আব্বুর কাছে যেতে চাই একটু। আব্দুল্লহ উত্তর দিলো, জ্বি আম্মি। আমি সব ভাইদের আব্বুর কাছ থেকে সরে যেতে বলছি। কিছুক্ষণ পরে আমি আয়িশাহ'র আব্বুর কাছে গেলাম। মানুষটা শুয়ে ছিলো। আমি উনার হাত ধরলাম। এবং দীর্ঘ উনিশ বছরে প্রথম বার উনি আমার স্পর্শ পেয়েও মুচকি হাসি টা হাসলেন না। আমি এ অবহেলা মুখ বুজে সহ্য করে নিলাম। উনার কানের কাছে মুখটা নিয়ে ঠিক উনার ভঙ্গিতেই উনাকে বললাম, “আমি আমার স্বামীকে ছাড়া থাকতে পারবো না, আয়িশাহ'র আব্বু!!”

বিস্ময়কর ব্যাপার হলো এটা যে উনি এ বাক্যটি শুনেও কোনো উত্তর করলেন না! যে বাক্যটি শোনার জন্য উনিশ বছর ধরে তড়পাচ্ছিলেন, সেই বাক্যটি শুনে তার অঙ্গভঙ্গির একটুকু পরিবর্তন হলো না! এমনকি আমি তো বুঝতেও পারলাম না যে উনি আমার এই কথাগুলো শুনছেন কিনা। উনি যেনো এখন অন্য কোনো মানুষ, যেনো কোনো রহস্য।

আচ্ছা আপনারা কেউ কি জানেন যে, গায়ে সাদা কাফন জড়ালেই মানুষগুলো এমন রহস্যাবৃত হয়ে যায় কি করে??

~ ফাতিমাহ বিনতে যাইনুল আবেদীন

২৬ শে মার্চ  মহান স্বাধীনতা দিবস 🇧🇩স্বাধীনতা যুদ্ধে সকল শহীদদের প্রতি জানাই বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি। আপনাদের সকলের প্রতি রইল...
26/03/2022

২৬ শে মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস 🇧🇩

স্বাধীনতা যুদ্ধে সকল শহীদদের প্রতি জানাই বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি।

আপনাদের সকলের প্রতি রইলো মহান
স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

ইরানের তেহরানে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতার ৩৮তম আসরে সারাবিশ্বে প্রথম স্থান অর্জন করেছেন বাংলাদেশের প...
12/03/2022

ইরানের তেহরানে অনুষ্ঠিত আন্তর্জাতিক হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতার ৩৮তম আসরে সারাবিশ্বে প্রথম স্থান অর্জন করেছেন বাংলাদেশের প্রতিযোগী হাফেজ সালেহ আহমাদ তাকরীম।

হাফেজ তাকরীম রাজধানীর মিরপুরের মারকাযু ফয়জিল কুরআন আল ইসলামী, ঢাকার শিক্ষার্থী। হাফেজ তাকরীমের পিতা হাফেজ আব্দুর রহমান একজন মাদরাসা শিক্ষক ও মা গৃহিণী। তার গ্রামের বাড়ি টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর উপজেলার ভাদরায়।

বিশ্বমঞ্চে এই বাংলাদেশী কিশোর হাফেজ এর অভাবনীয় সফলতায় আমাদের গর্ব করা উচিত, আমি খবরটা শুনে অনেক আনন্দিত হয়েছি। সব সেক্টরে বিশ্ববিজেতা হয়ে উঠুক আমাদের ভবিষ্যত প্রজন্ম। অনেক শুভকামনা রইলো। হাফেজ তাকরীমের উত্তরোত্তর সফলতা কামনা করি।

ভালবাসা অবিরাম…

এক লোক তার স্ত্রীর গায়ে হাত তুললো।তাতে রাগ করে স্ত্রী বললো: আমি অভিযোগ করতে যাচ্ছি।স্বামী: তোমাকে বাহিরে যাওয়ার অনুমতি ...
22/01/2022

এক লোক তার স্ত্রীর গায়ে হাত তুললো।
তাতে রাগ করে স্ত্রী বললো: আমি অভিযোগ করতে যাচ্ছি।
স্বামী: তোমাকে বাহিরে যাওয়ার অনুমতি কে দিবে?
স্ত্রী: তুমি কি মনে কর যে, তুমি আমাকে বাধা দিতে পারবে?
স্বামী: তুমি যা ইচ্ছা তাই কর। দেখি তোমার দৌড় কতটুকু?
স্ত্রী সাথে সাথে বাথরুমে ঢুকে পড়লো।

তাই লোকটি চিন্তা করলো: হয়তো সে বাথরুমের জানালা দিয়ে বাহিরে যাওয়ার চেষ্টা করছে। তাই লোকটি বাসার বাহিরে গিয়ে ভালো ভাবে দেখলো।
না..... তেমন কিছু বুঝা যাচ্ছেনা।
একটু পর ঘরে এসে দেখলো যে, স্ত্রী ওযু করে বাথরুম থেকে বাহির হয়েছে। লোকটিকে উদ্দেশ্য করে বললো:
আমি তার কাছেই অভিযোগ জানাবো যিনি আমাকে তোমার অধিনস্ত বানিয়েছেন। সেখানে তোমার কোন দেয়াল নেই, নেই কোন দরজা যা দিয়ে তুমি আমাকে বাধা দিবে।

তার দরজা তো বন্ধ করা যায়না।
লোকটি আর কিছু বললোনা। টেনশনে পড়ে গেলো।
স্ত্রী; নামাযে দাড়িয়ে পড়লো। নামাযের মধ্যে সিজদা অনেক লম্বা করে দিলো।
সময় গড়িয়ে যাচ্ছে কিন্তু সিজদা তো শেষ হয়না। অনেক ক্ষন পর নামায শেষ হলো।
নামায যখন শেষ করে স্ত্রী যখন দু’হাত উঠালো তখন লোকটি তার হাত ধরে ফেলে বললো: সিজদায় আমার জন্য যে পরিমাণ বদ দোয়া করেছো তাতে কি যতেষ্ট হয়নি?
আল্লাহুর শপথ করে বলছি: এই একটু রাগারাগি আমি ইচ্ছা করে করিনি।
তুমি আর বদ দোয়া করোনা। প্লীজ!!

তখন স্ত্রী বললো: এই জন্যই আমি তোমার জন্য বদ দোয়া করিনি। আমি বদ দোআ করেছি শয়তানের জন্য। আমি কি এতই বলদ যে, আমার স্বামীর জন্য বদ দোয়া করবো।যাকে আমি জীবন দিয়ে ভালোবাসি।

কথাটি শুনে লোকটির চোখে অশ্রু চলে আসে। স্ত্রীর হাতে চুমু খেয়ে বললো: আমি তোমাকে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি: আর কখনো তোমাকে কষ্ট দিবোনা।
♥️💞♥️

আমি মায়ের গর্ভে থাকতেই বাবা মারা যান। ফলে জন্মের পরপরই লোকের কাছে ‘অপয়া’ ছিলাম। বাবা মারা যাওয়ার পর মাকে শ্বশুরবাড়ি থেকে...
03/12/2021

আমি মায়ের গর্ভে থাকতেই বাবা মারা যান। ফলে জন্মের পরপরই লোকের কাছে ‘অপয়া’ ছিলাম। বাবা মারা যাওয়ার পর মাকে শ্বশুরবাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। তখন মা মামার বাড়ি গেলেন। আমার দিদিমাও মারা গিয়েছিলেন। পরে দাদু দ্বিতীয় বিয়ে করেন। যে কারণে মামাবাড়িতেও এক ধরনের আগন্তুকের মতো ছিলাম। স্থানীয় একটা স্কুলে দপ্তরির কাজ করতেন মা। তত দিনে আমি অ আ ক খ শিখে ফেলেছি। সেই সময়কার একটা ঘটনা মনে আছে। একটা জামা বা কী যেন কিনে দেওয়ার জন্য বায়না ধরেছিলাম। মায়ের হাতে পয়সা নেই। পরে ঘরের মুরগির ডিম বিক্রি করে সেটা কিনে দিয়েছিলেন। এটা জানতে পেরে মামা রাগ করে আমাদের বাড়ি থেকে চলে যেতে বলেছিলেন। একটা পোঁটলা আর আমাকে নিয়ে মা বাড়ি ছাড়লেন। বাইরে তখন তুমুল বৃষ্টি। মায়ের চোখে জল। কোথাও যাওয়ার মতো জায়গা যে আমাদের নেই!

দিদিমার নিজের চলাই দায়

উপায়ান্তর না দেখে মা তখন তাঁর পিসির বাড়িতে গেলেন। কিন্তু তাঁদের সংসারেও নুন আনতে পান্তা ফুরায়। দুই-তিন মাস পর মায়ের একটা কাজ জুটল। কুমিল্লার কোম্পানীগঞ্জে এক ব্যবসায়ীর বাড়িতে গৃহপরিচারিকার কাজ। সেই বাড়িতে রান্নাঘরের পাশে ছোট্ট একটা রুমে আমরা থাকতাম। সেখানে বেগমগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হলাম। তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ার সময় একদিন বাড়িওয়ালা বললেন, ‘কাজ করে একজন। খায় দুজন। তোমার মেয়েকে কেন রাখব?’ এক পর্যায়ে সেই বাসাও ছাড়তে হলো।

কিন্তু কোথায় যাবে মা?

অনন্যোপায় হয়ে আবার গন্তব্য মামাবাড়ি। অনুনয়-বিনয়ের পর মামার দয়া হলো। সেখানে একটা স্কুলে ক্লাস ফোরে ভর্তি হলাম। তত দিনে কোনো কাজ জোগাড় করতে পারেননি মা। ফলে মাস দুয়েক পর আবার মামার বাড়ি ছাড়তে হলো। এবারও শেষ ঠিকানা মায়ের সেই পিসির বাড়ি। পরে মা সেই বাড়িতে আমাকে রেখে কুমিল্লা চলে গেলেন। এক বাসায় গৃহপরিচারিকার কাজ পেলেন। মা যে বাসায় কাজ করতেন বছরখানেক পর তারাও অন্যত্র চলে যায়। ফলে মা আবার গ্রামে ফেরেন।

আবার বিয়ের পিঁড়িতে

তখন অবস্থা এমন যে মামার বাড়িতেও আমাদের ঠাঁই নেই, দিদিমণির বাড়িতেও থাকার উপায় নেই। এদিকে আমি বড় হচ্ছি। মা-মেয়ের স্থায়ী কোনো ঠিকানা নেই। আজ এখানে তো কাল ওখানে। ফলে প্রতিবেশীরা চাচ্ছিল মাকে আবার বিয়ে দিতে। কিন্তু মা রাজি ছিলেন না। অনেকে বোঝানোর পর আমার নিরাপত্তার কথা ভেবেই রাজি হলেন। তখন ক্লাস ফোরে পড়ি। বিয়ের পর কুমিল্লা থেকে আমরা ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরে চলে আসি। সেখানে আদর্শ কিন্ডারগার্টেন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে চতুর্থ শ্রেণিতে ভর্তি হলাম। পিএসসি পাসের পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া গভর্নমেন্ট মডেল গার্লস হাই স্কুলে ভর্তি পরীক্ষা দিলাম। কয়েক শ শিক্ষার্থীর মধ্যে আমিসহ মাত্র ১২০ জন ভর্তির সুযোগ পেল। স্কুলের কাছেই ছিল নিউ অক্সফোর্ড কোচিং সেন্টার। সেখানে দিদার স্যার এবং পার্থ স্যার অল্প টাকায় আমার পড়ার ব্যবস্থা করলেন। স্কুলে ষষ্ঠ শ্রেণির বার্ষিক পরীক্ষায় অষ্টম হয়েছিলাম!

বাবা ছিলেন উদাসীন

তাঁর সহায়-সম্পত্তি বলতে কিছুই ছিল না। চায়ের দোকানে কাজ করতেন। একদিন কাজ করলে দুই দিন বসে থাকতেন। ছোট্ট এক রুমের ভাড়া বাসায় উঠিয়েছিলেন আমাদের। ঠিকমতো চাল-ডাল আনতেন না। ঘরভাড়াও বাকি পড়ত। এ নিয়ে প্রায় প্রতিদিনই ঝগড়াঝাঁটি হতো। একটু উচ্চবাচ্য করলেই মায়ের ওপর চলত নির্যাতন। পড়ার টেবিলে বসে আমি কাঁদছি। চোখের জলে বইয়ের পাতা ভিজে গেছে কত দিন! খাবারদাবার বা অন্য কোনো কিছুর জন্য নয়, সৃষ্টিকর্তার কাছে শুধু প্রার্থনা করতাম, আমাকে এমন একটা পরিবেশ দাও যেন একটু পড়তে পারি। জীবনে আর কিছুই চাই না। শুধু পড়াশোনা করতে চাই!

টিউশনি শুরু করলাম

তখন সপ্তম শ্রেণিতে পড়তাম। খাবার, পোশাক-আশাক থেকে শুরু করে সব কিছু মাকেই জোগাড় করতে হতো। স্থানীয় একটা কারখানায় আচার, চকোলেট ইত্যাদির প্যাকেট বানাতেন মা। আচারের এক হাজার প্যাকেট বানালে ৩০ টাকা পেতেন। আমি এলাকার কয়েকটা বাচ্চাকে পড়ানো শুরু করলাম। সপ্তাহে সাত দিন।

মাসে একেকজনের কাছ থেকে ৫০-১০০ টাকা করে পেতাম।
জীবনে কোনো দিন অপচয় করেছি বলে মনে পড়ে না। যতটুকু লাগত তার চেয়ে কম বৈ বেশি চাইনি। দিন দিন পড়াশোনার খরচ বাড়ছিল। আমাদের এমন করুণ অবস্থার কথা স্কুলে তখনো জানত না। স্কুলে সব বড়লোকের ছেলেমেয়েরা পড়ে। সব সময় মনে হতো তারা জানলে কী ভাববে।

চোখের জল ফুরাত না

জেএসসি পরীক্ষার রাতগুলোও খুব কষ্টের ছিল। বাবা প্রায়ই এসে ঝগড়া করতেন। রাতে ঘুমাতে যেতাম কাঁদতে কাঁদতে। সকালে উঠে কোনো মতে পরীক্ষার হলে যেতাম। এসবের মধ্যেও পড়তে চেষ্টা করতাম। জেএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস পেলাম। বৃত্তিও পেলাম। নবম শ্রেণিতে চেয়েছিলাম কমার্সে পড়তে। কারণ বিজ্ঞানে পড়ার খরচ চালানোর সামর্থ্য নেই। পরে স্যাররা পাশে দাঁড়ালেন। বললেন, তুমি বিজ্ঞানেই পড়বে। নবম ও দশম শ্রেণিতে ক্লাসে প্রথম হয়েছিলাম।

ভেবেছিলাম আর হবে না

ক্লাস নাইনে ওঠার পর ভেবেছিলাম, আর পড়াশোনা করব না। এমন পরিস্থিতি কত সহ্য করা যায়? আগে তো বাঁচতে হবে। একদিন বইপত্র সব বস্তায় ঢুকিয়ে ফেলেছি। মাকে বললাম—চলো, যাই। কিন্তু প্রতিবেশীরা তখন বুঝিয়েছে। কোচিং সেন্টারের স্যাররাও বলেছেন, কষ্টসৃষ্টে এই স্কুল থেকেই এসএসসি শেষ করো। ফলে আবারও সৎবাবার ঘরে ফিরে গেলাম।
দশম শ্রেণিতে পড়ার সময় একদিন খবর পেলাম, আর্থিকভাবে অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের জন্য স্কুলে একটা বৃত্তি এসেছে। ক্লাসে দাঁড়িয়ে ম্যাডামকে বললাম, বৃত্তিটা পেলে খুব উপকার হবে। বৃত্তিটা পেলাম। এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস এবং বৃত্তি পেয়েছি। এসএসসিতে পদার্থবিজ্ঞান পরীক্ষার আগের রাতে মায়ের সঙ্গে ঝগড়া করে বাবা ঘর থেকে বের করে দেন। রাতভর কিছুই পড়তে পারিনি। কিন্তু পদার্থবিজ্ঞানে ৯৮ নম্বর পেয়েছিলাম। এসএসসিতে পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত ও উচ্চতর গণিতে আমার গড় নম্বর ছিল ৯৮.৯১।
এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশের দিনও একই ঘটনা ঘটল। তখনো ভেবেছিলাম, আর নয়। কোচিং সেন্টারের স্যাররা আবার বোঝালেন। পরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে ভর্তি হলাম। তখন একটা বেসরকারি ট্রাস্ট থেকে অদম্য মেধাবী হিসেবে বৃত্তি পেলাম।

অবশেষে ঘর ছাড়লাম

এক পর্যায়ে অতিষ্ঠ হয়ে শহরে একটা মেসে উঠলাম। একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণিতে কেন্দ্রবিন্দু একাডেমিক কেয়ারে বিনা পয়সায় কোচিংয়ের সুযোগ পেয়েছিলাম। তারা বৃত্তি দিত। টিউশনি করতাম। অপুষ্টি, ক্রমাগত শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের ফলে মা তত দিনে অসুস্থ হয়ে পড়েন। কিডনি, মেরুদণ্ডের সমস্যাসহ নানা রকম জটিলতায় ভুগছিলেন। নিজের খরচ চালানোর পাশাপাশি মাসে আড়াই হাজার টাকার মতো মায়ের চিকিৎসার পেছনে খরচ হতো। এসবের মধ্যেই এইচএসসি পরীক্ষা হলো।
এবার ভর্তিযুদ্ধে
এইচএসসি পরীক্ষার আগে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের সহায়তার জন্য ঘুড্ডি ফাউন্ডেশন একটা পরীক্ষার আয়োজন করেছিল। সেখানে নির্বাচিত হয়ে বিনা মূল্যে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি কোচিং ও হোস্টেলে থাকার সুযোগ পেলাম। সেই থেকে ঢাকায় হোস্টেল জীবন। এর মধ্যে ঈদ আসে, পূজা আসে। সবাই নিজ নিজ বাড়ি যায়। কিন্তু আমার যাওয়ার কোনো জায়গা নেই! মন খারাপ হতো। কিন্তু আবার নিজেই নিজেকে সান্ত্বনা দিতাম। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি আমাকে হতেই হবে।

মা তখনো কাঁদছিলেন

আমার বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষায় ফরম পূরণ, যাতায়াতসহ সব খরচ দিয়েছিল মানুষ মানুষের জন্য ফাউন্ডেশন। তারা মায়ের চিকিৎসার ব্যবস্থাও করেছে। যাহোক বুয়েট, ঢাকা, জাহাঙ্গীরনগর, রাজশাহী, বুটেক্সসহ বেশ কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিয়েছি। সব কটিতে মেধাতালিকায় প্রথম দিকে আছি। ২৫ নভেম্বর বুয়েটের চূড়ান্ত ফল ঘোষণা করা হলো। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ভর্তির সুযোগ পেয়েছি। খবরটা জেনে সবার আগে মাকে ফোন করেছি। মুঠোফোনের অন্য প্রান্তে মা তখনো কাঁদছিলেন। তবে এ কান্না আনন্দের!
আমার জীবন একটা কষ্টের সাগর

প্রতিমা রানী দাশ শোভার মা

বাচ্চাটারে নিয়ে অনেক কষ্ট করছি। কোনো মতে ডাইল-ভাত খাইয়া বাচ্চাটারে দাঁড় করাইচি। ম্যালা জায়গায় কাজ করচি। বাবারে তোমারে কী কমু, মালিকেরা তো বেশি ভালা না। মাইয়া মানুষ কোন জায়গায় নিরাপদ? পরে বিয়া কইরা যার কাছে আইছি হেও কষ্ট দিছে। তাও ভাবছি, যতই কষ্ট হউক শোভারে পড়ামু। বাচ্চাটা টিফিন খাইব। দিমু যে দুইডা টাকা, হেই সামর্থ্য আছিল না। আমার জীবনটা একটা কষ্টের সাগর। আমি তো কষ্ট পাইছি। শোভাও প্রচুর কষ্ট পাইছে। আমি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মাইনসের ঋণ শোধ করতে পারুম না।

সূত্র : কালেরকণ্ঠ

❤️❤️মায়ের কোল❤️❤️পৃথিবীর সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ও নিরাপদ জায়গা।
07/10/2021

❤️❤️মায়ের কোল❤️❤️
পৃথিবীর সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য ও নিরাপদ জায়গা।

ছোট হাতে বড়ো দায়িত্ব ❤
10/08/2021

ছোট হাতে বড়ো দায়িত্ব ❤

ধৈর্য্যের অপর নাম নারী...
28/07/2021

ধৈর্য্যের অপর নাম নারী...

Address

Rajshahi
6000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Alhamdulillah Foundation / আলহামদুলিল্লাহ ফাউন্ডেশন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Alhamdulillah Foundation / আলহামদুলিল্লাহ ফাউন্ডেশন:

Videos

Share


Other Digital creator in Rajshahi

Show All