The Dooctors

The Dooctors join me on a captivating journey in the World of stunning moments.

স্বাগতম ড. মুহাম্মদ ইউনুস
06/08/2024

স্বাগতম ড. মুহাম্মদ ইউনুস

05/08/2024

মার্চ টু ঢাকা

যারা বাসায় আছেন অনলাইন যুদ্ধে লেগে পড়েন ইনশাআল্লাহ।

এই হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করে শ্রীলংকায় সম্পুর্ণ ইন্টারনেট ফ্রী হয়ে গিয়েছিল আপনারা সবাই হ্যাশট্যাগ করুন।
ভুল হ্যাশট্যাগ এর কারণ হ্যাশট্যাগ কাউন্ট হচ্ছে না

✅ ✅




#কোটা_সংস্কারচাই✅
#বাংলাদেশ_কোটাআন্দোলন ✅
#কোটাআন্দোলন২০২৪✅


✅ ✅


✅ ✅ ✅
✅ ✅
✅ ✅ ✅
✅ ✅ ✅ ✅
✅ ✅ ✅গ্র

29/07/2024

পুলিশের গুলিতে নিহত পুলিশের ছেলে।

হাসপাতালে স্ত্রীসহ ছোটাছুটি করে মর্গে ছেলে তাঈমের মরদেহ খুঁজে পাওয়ার পর রাজারবাগ পুলিশ লাইনসের উপপরিদর্শক ময়নাল হোসেন ফোনে তার স্যারকে বলতে
শোনা যায়,
‘স্যার, আমার ছেলেটা মারা গেছে। ওর বুক ঝাজরা হয়ে গেছে, স্যার। আমার ছেলে আর নেই.....একজনকে মারতে কয়টা গুলি লাগে স্যার?'😐

সূত্র: ডেইলি স্টার

12/07/2024

#সার্চলাইটের_সামারি

১. ৪৬ তম বিসিএসের প্রশ্ন ফাঁস হয়েছিলো।

২. প্রতি বুথে ১০০জন শিক্ষার্থী প্রিলির আগের রাতে সব সেটের প্রশ্ন পেয়েছে।

৩. এরকম বুথ কয়টা আছে তার হিসেব দিতে পারেনি সার্চলাইট।

৪. প্রিলির প্রশ্ন ১-২লক্ষ টাকায় কেনা হয়েছে।

৫. শুধু বিসিএস ই নয়, প্রায় ৩০টি ৯ম-১০গ্রেডের পরীক্ষার প্রশ্ন ফাঁস এর প্রমাণ পেয়েছে।

এই হচ্ছে আমাদের পিএসসির অবস্থা। দিনের পর দিন, রাতের পর রাতের পরিশ্রমের পুরস্কার পেল ছাত্রসমাজ।

#অবিলম্বে_৪৬তম_প্রিলি_পরীক্ষা_বাতিল_চাই

© সার্চলাইট, চ্যানেল ২৪

পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে আপনি ঘুষ দিবেন। দিনের পর দিন ঘুরবেন। সেই পাসপোর্টে আবার ভুল থাকবে। তারপর আবার কুকুরের মতো দৌঁড়াব...
12/07/2024

পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে আপনি ঘুষ দিবেন। দিনের পর দিন ঘুরবেন। সেই পাসপোর্টে আবার ভুল থাকবে। তারপর আবার কুকুরের মতো দৌঁড়াবেন।

জন্ম সনদ, ভোটার আইডি কার্ড, ম‍্যারেজ সার্টিফিকেট, জাতীয় পরিচয় পত্র—এগুলো ঠিক করতে করতে আপনার পা ক্ষয় হয়ে যাবে। আপনি অসুস্থ হয়ে যাবেন।

একেকটা কেরানী ওখানে ফেরাউনের মতো ক্ষমতা নিয়ে বসে থাকে। অথচ, শুদ্ধ বাংলায় নিজের পরিচয় ও ঠিকানা লিখতে দিলে, পাঁচটা বানান ভুল করবে।

ভূমি অফিসে যাবেন, হয়রানি। থানায় যাবেন, হয়রানি। কোর্টে যাবেন, হয়রানি। বাচ্চাদের নিয়ে স্কুল-কলেজে যাবেন—দুভোর্গের শেষ নাই।

কষ্ট করে ছেলে-মেয়েকে বিশ্ববিদ‍্যালয়ে পাঠাবেন—কার সন্তান লাশ হয়ে আসে ঠিক নাই। নাইলে ট্রমাটাইজড হয়ে আসবে। পাশ করে আসলে কোটার জন‍্য চাকরি পাবে না। প্রশ্ন ফাঁসের কাছে হেরে যাবে। নয়তো ঘুষের কাছে আটকে যাবে। আপনার মেয়ে টিউশনি করে সন্ধ‍্যায় বাসায় ফেরার সাহস পায় না।

আপনার সন্তান আপনার কাছে হারতে চায় না। সে চায় জিততে। কিন্তু সেই পরাজয়ের লজ্জা সে দেখাতে পারে না। সে লজ্জায় সার্টিফিকেটে আগুন ধরিয়ে দেয়, নয়তো মুছে ফেলে নিজের প্রাণ।

আপনার এই সন্তান, স্কুলের মাঠে দাঁড়িয়ে বুকে হাত দিয়ে পতাকার দিকে তাকিয়ে, জাতীয় সঙ্গীত গাইতো। “মা তোর বদনখানি মলিন হলে আমি নয়ন….” বলে কেঁদে উঠতো। ক্রিকেট খেলায় “বাংলাদেশ, বাংলাদেশ” বলে চিৎকার করে গলা ব‍্যাথা করতো। বাংলাদেশ বদলের স্বপ্ন দেখতো। বইয়ের মধ‍্যে শের-এ-বাংলা, ভাসানী, বঙ্গবন্ধুর গল্প পড়ে তাদের মতো নায়ক হওয়ার স্বপ্ন দেখতো।

আর সেই সন্তানই দিনের পর দিন সমাজের সিস্টেমের কাছে লাঞ্ছিত হয়। যেখানে গিয়েছে সেখানেই দেখেছে ঘুষ। দুর্নীতি। অপমান। হয়রানি। নির্যাতন। দুই নম্বরি। পদ-পদবী আর ক্ষমতার চরম অপব‍্যবহার।

এই সন্তান যখন সাহস করে রাস্তায় নামে, অধিকারের জন‍্য—তখন যদি আপনি তাকে “স্বাধীনতা বিরোধী কর্মকাণ্ড” বলে তকমা দেন, তখন তার হৃদয়ের ভিতরে ক‍্যামন ক্ষোভ জাগে, সেটা কি জানেন? স্বাধীনতার যে আলোকময় শোভা—সেটাকে ধ্বংস করে দিয়েছেন আপনারা।

হেলাল হাফিজ এজন‍্যই লিখেছিলেন—স্বাধীনতা সব খেলো, মানুষের দুঃখ খেলো না।
………………………..
RAUFUL ALAM

“  #যখন আমি ছোট ছিলাম, আমার মা আমাদের জন্য রান্না করতেন। তিনি সারাদিন প্রচুর পরিশ্রম করার পর রাতের খাবার তৈরি করতেন। এক ...
09/07/2024

“ #যখন আমি ছোট ছিলাম, আমার মা আমাদের জন্য রান্না করতেন। তিনি সারাদিন প্রচুর পরিশ্রম করার পর রাতের খাবার তৈরি করতেন। এক রাতে তিনি বাবাকে এক প্লেট সবজি আর একেবারে পুড়ে যাওয়া রুটি খেতে দিলেন। আমি অপেক্ষা করছিলাম বাবার প্রতিক্রিয়া কেমন হয় সেটা দেখার জন্য। কিন্তু বাবা চুপচাপ রুটিটা খেয়ে নিলেন এবং আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন স্কুলে আমার আজকের দিনটা কেমন গেছে।

#আমার মনে নেই বাবাকে সেদিন আমি কি উত্তর দিয়ে ছিলাম কিন্তু এটা মনে আছে যে, মা পোড়া রুটি খেতে দেয়ার জন্য বাবার কাছে ক্ষমা চেয়েছিলেন। এর উত্তরে বাবা মা’কে যা বলেছিলেন সেটা আমি কোনদিন ভুলব না। বাবা বললেন, ‘প্রিয়তমা, পোড়া রুটিই আমার পছন্দ।’
পরবর্তীতে সেদিন রাতে আমি যখন বাবাকে শুভরাত্রি বলে চুমু খেতে গিয়েছিলাম তখন আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম যে তিনি কি আসলেই পোড়া রুটিটা পছন্দ করেছিলেন কিনা। বাবা আমাকে দুহাতে জড়িয়ে ধরে বললেন, ‘তোমার মা আজ সারাদিন অনেক পরিশ্রম করেছেন এবং তিনি অনেক ক্লান্ত ছিলেন।

তাছাড়া একটা পোড়া রুটি খেয়ে মানুষ কষ্ট পায় না বরং মানুষ কষ্ট পায় কর্কশ ও নিষ্ঠুর কথায়। জেনে রেখো, জীবন হচ্ছে ত্রুটিপূর্ণ জিনিস এবং ত্রুটিপূর্ণ মানুষের সমষ্টি।
আমি কোনক্ষেত্রেই সেরা না বরং খুব কম ক্ষেত্রেই ভাল বলা যায়। আর সবার মতোই আমিও জন্মদিন এবং বিভিন্ন বার্ষিকীর তারিখ ভুলে যাই। এ জীবনে আমি যা শিখেছি সেটা হচ্ছে, আমাদের একে অপরের ভুলগুলোকে মেনে নিতে হবে এবং সম্পর্কগুলোকে উপভোগ করতে হবে।

#জীবন খুবই ছোট; প্রতিদিন ঘুম থেকে উঠে অনুতপ্ত বোধ করার কোন মানেই হয় না। যে মানুষগুলো তোমাকে যথার্থ মূল্যায়ন করে তাদের ভালোবাসো আর যারা তোমাকে মূল্যায়ন করে না তাদের প্রতিও সহানুভূতিশীল হও।”

তখন ১৯৪১ সাল, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে। আমরা থাকতাম রামেশ্বরম শহরে। এখানে আমাদের পরিবার বেশ কঠিন বাস্তবতার মধ্য দিয়ে সময় পার করছিল। আমার বয়স তখন মাত্র ১০ বছর। কলম্বোতে যুদ্ধের দামামা বাজছে, আমাদের রামেশ্বরমেও এর প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। খাবার থেকে শুরু করে নিত্যব্যবহার্য পণ্য, সবকিছুরই দারুণ সংকট।

আমাদের সংসারে পাঁচ ভাই, পাঁচ বোন। তাদের মধ্যে তিনজনের আবার নিজেদেরও পরিবার আছে, সব মিলিয়ে এক এলাহি কাণ্ড। আমার দাদি ও মা মিলে সুখে-দুঃখে এই বিশাল সংসার সামলে রাখতেন।

আমি প্রতিদিন ভোর চারটায় ঘুম থেকে উঠে অঙ্ক শিক্ষকের কাছে যেতাম। বছরে মাত্র পাঁচজন ছাত্রকে তিনি বিনা পারিশ্রমিকে পড়াতেন। আমার মা আশিয়াম্মা ঘুম থেকে উঠতেন আমারও আগে। তিনি আমাকে গোসল করিয়ে, তৈরি করে তারপর পড়তে পাঠাতেন। পড়া শেষে সাড়ে পাঁচটার দিকে বাড়ি ফিরতাম। তারপর তিন কিলোমিটার দূরের রেলস্টেশনে যেতাম খবরের কাগজ আনতে। যুদ্ধের সময় বলে স্টেশনে ট্রেন থামত না, চলন্ত ট্রেন থেকে খবরের কাগজের বান্ডিল ছুড়ে ফেলা হত প্ল্যাটফর্মে। আমার কাজ ছিল সেই ছুড়ে দেওয়া কাগজের বান্ডিল সারা শহরে ফেরি করা, সবার আগে গ্রাহকের হাতে কাগজ পৌঁছে দেওয়া।

কাগজ বিক্রি শেষে সকাল আটটায় ঘরে ফিরলে মা নাশতা খেতে দিতেন। অন্যদের চেয়ে একটু বেশিই দিতেন, কারণ আমি একই সঙ্গে পড়া আর কাজ করতাম। সন্ধ্যাবেলা স্কুল শেষ করে আবার শহরে যেতাম লোকজনের কাছ থেকে বকেয়া আদায় করতে। সেই বয়সে আমার দিন কাটত শহরময় হেঁটে, দৌড়ে আর পড়াশোনা করে।
একদিন সব ভাইবোন মিলে খাওয়ার সময় মা আমাকে রুটি তুলে দিচ্ছিলেন, আমিও একটা একটা করে খেয়ে যাচ্ছিলাম (যদিও ভাত আমাদের প্রধান খাবার, কিন্তু রেশনে পাওয়া যেত গমের আটা)। খাওয়া শেষে বড় ভাই আমাকে আলাদা করে ডেকে বললেন, ‘কালাম, কী হচ্ছে এসব? তুমি খেয়েই চলছিলে, মাও তোমাকে তুলে দিচ্ছিল। তার নিজের জন্য রাখা সব কটি রুটিও তোমাকে তুলে দিয়েছে। এখন অভাবের সময়, একটু দায়িত্বশীল হতে শেখো। মাকে উপোস করিয়ে রেখো না।’ শুনে আমার শিরদাঁড়া পর্যন্ত শিউরে উঠল। সঙ্গে সঙ্গে মায়ের কাছে গিয়ে তাঁকে জড়িয়ে ধরলাম।

মাত্র পঞ্চম শ্রেণিতে পড়লেও পরিবারে ছোট ছেলে হিসেবে আমার একটা বিশেষ স্থান ছিল। আমাদের বাড়িতে বিদ্যুৎ ছিল না। কেরোসিন দিয়ে বাতি জ্বালানো হতো; তাও শুধু সন্ধ্যা সাতটা থেকে নয়টা পর্যন্ত। মা আমাকে কেরোসিনের ছোট্ট একটা বাতি দিয়েছিলেন, যাতে আমি অন্তত রাত ১১টা পর্যন্ত পড়তে পারি। আমার চোখে এখনো পূর্ণিমার আলোয় মায়ের মুখ ভাসে।আমার মা ৯৩ বছর বেঁচে ছিলেন। ভালোবাসা আর দয়ার এক স্বর্গীয় প্রতিমূর্তি ছিলেন আমার মা। মা, এখনো সেদিনের কথা মনে পড়ে,যখন আমার বয়স মোটে ১০। সব ভাইবোনের ঈর্ষাভরা চোখের সামনে তোমার কোলে মাথা রেখে ঘুমাতাম।

সেই রাত ছিল পূর্ণিমার। আমার পৃথিবী শুধু তোমাকে জানত মা! আমার মা! এখনো মাঝরাতে ঘুম ভেঙে উঠি। চোখের জল গড়িয়ে পড়ে। তুমি জানতে ছেলের কষ্ট মা। তোমার আদরমাখা হাত আমার সব কষ্ট ভুলিয়ে দিত।

তোমার ভালোবাসা, তোমার স্নেহ, তোমার বিশ্বাস আমাকে শক্তি দিয়েছিল মা। সৃষ্টিকর্তার শক্তিতে ভয়কে জয় করতে শিখিয়েছিল।

[সূত্র: এ পি জে আবদুল কালামের নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকে সংক্ষেপিত অনুবাদ:]
ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার করবেন।

07/07/2024

situation 🙂

চৈনিক লোকবিশ্বাস অনুযায়ী, অনেক দিন আগে, যখন কোনো আকাশ ছিলো না, মাটি ছিলো না তখন সবকিছু মিশে ছিলো এক বিশাল ডিমের ভেতর। ডি...
02/07/2024

চৈনিক লোকবিশ্বাস অনুযায়ী, অনেক দিন আগে, যখন কোনো আকাশ ছিলো না, মাটি ছিলো না তখন সবকিছু মিশে ছিলো এক বিশাল ডিমের ভেতর। ডিমের মধ্যে ইন এবং ইয়াং একত্রে মিশ্রিত অবস্থায় ছিলো। হঠাৎ, একদিন ডিমের মধ্যে জন্ম নেয় পাংগু নামে এক বিশাল দৈত্য।

একদিন, পাংগু জেগে উঠলো। চারপাশের অন্ধকার এবং নির্জনতা দেখে সে ভীষণ বিরক্ত হলো। সে তখন একটা কুঠার দিয়ে সেই ডিমটাকে ফাটিয়ে দিলো। ডিম ফাটার সাথে সাথে, ডিমের একভাগ উপরের দিকে উঠে গিয়ে আকাশ তৈরি করলো। আর বাকি অংশটুকু নিচে থেকে মাটিতে পরিণত হলো। আকাশ আর মাটি আবার একে অপরের সাথে মিশে যেতে চাইলো। কিন্তু বাদ সাধলো পাংগু। পাংগু আকাশ আর মাটির মাঝে দাঁড়িয়ে থাকলো, যাতে তারা আবার মিশে না যায়।

প্রতিদিন, পাংগু আকাশকে একটু একটু করে উপরে তুলতো আর মাটিকে আরও ভারী করে তুলতো। এভাবে দিন দিন আকাশ আর মাটির মধ্যে দূরত্ব বাড়তে থাকলো। পর পর দিন, মাস, বছর কেটে যেতে থাকলো, আর পাংগু বড় হতে থাকলো। এভাবে কেটে গেলো ১৮,০০০ বছর। অবশেষে, আকাশ আর মাটি এতো দূরে চলে গেলো যে তারা আর কখনও একসাথে মিশে যেতে পারবে না।

কিন্তু এদিকে পাংগু খুব ক্লান্ত হয়ে পড়লো। একদিন, সে হঠাৎ করে পড়ে গিয়ে মৃত্যুবরণ করলো। তার শরীর থেকে তৈরী হলো পৃথিবীর বিভিন্ন অংশ। তার নি:শ্বাস থেকে তৈরি হলো বাতাস ও মেঘ। গায়ের চুল থেকে গাছপালা জন্মালো, তার রক্ত থেকে নদী ও সমুদ্র তৈরি হলো, তার হাড় থেকে পাহাড় গঠন হলো, এবং তার মাংস থেকে বিভিন্ন খনিজ পদার্থ তৈরি হলো। অবশেষে, তাঁর শরীরে বসবাসরত বিভিন্ন কীট-ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জীবের মধ্য হতে জন্ম নিলো মানবজাতি। মোটাদাগে বলা যায়, এই পৌরানিক কাহিনীর মতে, আমাদের পূর্ব-পুরুষরা ছিলেন উকুন!

পাংগুর মৃত্যুতে পৃথিবী পূর্ণাঙ্গ হলো, কিন্তু জীবন তখনও শুরু হয়নি। তার পর, নুয়া এবং ফুশি নামের দুজন দেবদূত পৃথিবীতে এলেন এবং তারা প্রথম মানব জাতিকে সৃষ্টি করলেন। তাদের সন্তানরা ছড়িয়ে পড়ে এবং পৃথিবীজুড়ে মানব সমাজ গঠন করলো। চীনা লোককথায় পাংগুকে পৃথিবীর প্রথম সৃষ্টিকর্তা হিসেবে শ্রদ্ধা করা হয় এবং তার এই অমর কাহিনী প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে প্রচলিত রয়েছে।

।।জাকিয়া তাবাসসুম শশী।।

সূত্র: চীনের রূপকথা ও লোককথা- শাহাদাৎ হোসেন নিপু।

বন্ধু হলো সে; যে হাজারো খারাপ জেনেও ভালবাসে। বন্ধু হলো সে; যে বন্ধুর পথ কে সহজ করে দেয়।বন্ধু হলো সে; যে নিজের পাছার তেনা...
23/06/2024

বন্ধু হলো সে; যে হাজারো খারাপ জেনেও ভালবাসে।
বন্ধু হলো সে; যে বন্ধুর পথ কে সহজ করে দেয়।
বন্ধু হলো সে; যে নিজের পাছার তেনাটুকু দিয়ে হলেও বন্ধুর প্রতি ভালবাসা দেখায়।
বন্ধু হলো সে; যে লাথ্থি-উস্টা খেলেও বন্ধুকে কখনো ছেড়ে যায়না।
বন্ধু হলো সে; যে........................................................................................?
বন্ধুত্ব থাকুক, 🇧🇩+🇮🇳
জয় হোক বাংলাদেশ ভারত এর বন্ধুত্ব।
এই বন্ধুত্বের পথকে যারা বন্ধুর করতে চায় তারা পরিস্কারভাবে পাকিস্তানের দোসর,রাজাকার, আলবদর, আল শামছু

Living philosopher; Noam Chomsky “The smart way to keep people passive and obedient is to strictly limit the spectrum of...
18/06/2024

Living philosopher;
Noam Chomsky

“The smart way to keep people passive and obedient is to strictly limit the spectrum of acceptable opinion, but allow very lively debate within that spectrum...”

18/06/2024

ঘুরতে বের হয়ে রাস্তায় পেয়েছেন কয়েক লাখ টাকা, সঙ্গে স্বর্ণালঙ্কারও। কিন্তু তা নিজের কাছে লুকিয়ে না রেখে....

বিস্তারিত : https://www.somoynews.tv/news/2024-06-18/TWsHvRXZ

Us
17/06/2024

Us

কথাটি অ্যাঞ্জেলিনা জোলি মূলত কর্মজীবন এবং শ্রেষ্ঠত্ব নিয়ে বলেছিলেন। আমার অত্যন্ত প্রিয় একটি কথা। " তুমি যতই সর্বশ্রেষ্...
13/06/2024

কথাটি অ্যাঞ্জেলিনা জোলি মূলত কর্মজীবন এবং শ্রেষ্ঠত্ব নিয়ে বলেছিলেন। আমার অত্যন্ত প্রিয় একটি কথা।

" তুমি যতই সর্বশ্রেষ্ঠ হও না কেন সময় একদিন তোমার স্থানে অন্য কাউকে বসাবেই "

সাউথ ইন্ডিয়ান সিনেমার সুপারষ্টার রজনীকান্তের কোলে বসে থাকা ছোট্ট শিশুটির নাম - ইয়াসিন। ইয়াসিন তামিলনাড়ুর ইরোডের বাসিন্দা...
11/06/2024

সাউথ ইন্ডিয়ান সিনেমার সুপারষ্টার রজনীকান্তের কোলে বসে থাকা ছোট্ট শিশুটির নাম - ইয়াসিন। ইয়াসিন তামিলনাড়ুর ইরোডের বাসিন্দা।

স্কুলে যাওয়ার পথে ইয়াসিন ৫০ হাজার টাকা ভর্তি একটি ব্যাগ কুড়িয়ে পায়। টাকা ভর্তি ব্যাগ নিয়ে সে স্কুলের শিক্ষক ভী-জয়ন্তীর কাছে নিয়ে যায়। শিক্ষক মহাশয় তাকে নিয়ে জেলার SP শক্তি গণেশনের কাছে উপস্থিত হন। SP সাহেব ইয়াসিনের সততা দেখে তাকে এক হাজার টাকা পুরস্কার দিতে চান।

ইয়াসিন সেটা পত্রপাঠ প্রত্যাখ্যান করে।
SP সাহেব তাকে তখন মনের যে কোনো একটা ইচ্ছা ব্যক্ত করতে বলেন। ইয়াসিন বলে, সে রজনীকান্তের সঙ্গে দেখা করতে চায়। প্রশাসন যোগাযোগ করে রজনীকান্তের সঙ্গে। রজনীকান্ত সমস্ত ঘটনা শুনে তৎক্ষণাৎ রাজী হয়ে যান।

এরপর নির্দিষ্ট দিনে রজনীকান্ত নিজে ইয়াসিনের বাড়িতে উপস্থিত হন। বাড়ির সকলের সঙ্গে বেশ কিছুটা মূল্যবান সময় অতিবাহিত করেন এবং যাওয়ার সময় ইয়াসিনের গলায় উপহার স্বরূপ সোনার চেন পরিয়ে দেন।

রজনীকান্ত ইয়াসিনের পড়াশোনার সমস্ত দায়দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন। ইয়াসিন যতদূর পর্যন্ত পড়তে চাইবে, রজনীকান্ত সমস্ত খরচ-খরচা বহন করবেন।

স্যালুট সুপারষ্টার!❤️

নেগেটিভিটির এই দুনিয়ায় এই ছোট ছোট পজিটিভ খবরগুলি ছড়িয়ে দিন সকলের মাঝে, শেয়ার করুন সকলের সাথে। ❤️

Collected repost 👍👍

স্টিভ জবস : মৃত্যু থেকে অনুপ্রেরণাঅ্যাপলের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রতিভাবান উদ্ভাবনশিল্পী স্টিভ জবস যে পৃথিবীতে বড় ধরনের পরিবর...
10/06/2024

স্টিভ জবস : মৃত্যু থেকে অনুপ্রেরণা

অ্যাপলের প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রতিভাবান উদ্ভাবনশিল্পী স্টিভ জবস যে পৃথিবীতে বড় ধরনের পরিবর্তন এনেছেন, সে ব্যাপারে সন্দেহ নেই। এমন প্রভাবশালী একজন মানুষ হয়ে ওঠার পেছনে তাকে যে বিষয়টি তাড়া করেছে, তা হলো মৃত্যুর মতো নিষ্ঠুর সত্য। আমেরিকার স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে দেওয়া এক ভাষণে জবস বলেন, ‘আমি যে খুব দ্রুত মারা যাব, এমন একটি বোধ আমাকে তাড়া করত। এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শক্তি, যার মাধ্যমে জীবনের বড় বড় অর্জনগুলো করায়ত্ত করতে পেরেছি। মৃত্যুভয়ের সামনে বাকি সবকিছু, যেমন কাছের মানুষদের প্রত্যাশা, অপমান এবং ব্যর্থতার ভয়- সবকিছুই তুচ্ছ হয়ে পড়ে।’

(প্রথম আলো)

সারা বাংলা খবর দে,কোটা প্রথার কবর দে।
10/06/2024

সারা বাংলা খবর দে,
কোটা প্রথার কবর দে।

29/11/2023

কুরিয়ান বিষাক্ত ফুটকা মাছ(পাফার ফিস) রেসিপি
যে মাছ রান্নার জন্য লাগে সার্টিফাইড শেফ🔪🔪🍜

Expensive puffer
Fish cutting 🔪







26/05/2023

Seeking perfection..🦾🖤

Passionate about capturing the beauty and excitement of biking through the lens. Whether it's the thrill of conquering c...
23/05/2023

Passionate about capturing the beauty and excitement of biking through the lens. Whether it's the thrill of conquering challenging trails, the mesmerizing landscapes that unfold on two wheels, or the incredible stories woven within the two wheelers community, we aim to bring it all to life through our videos and photos.🖤❤️

join me on a captivating journey in the World of stunning moments.

Address

Rajshahi
6000

Telephone

+8801590005050

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when The Dooctors posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to The Dooctors:

Videos

Share


Other Digital creator in Rajshahi

Show All