md : mamun hossain

md : mamun hossain Informations de contact, plan et itinéraire, formulaire de contact, heures d'ouverture, services, évaluations, photos, vidéos et annonces de md : mamun hossain, Site web d’actualités, kowry , horirampur , manikganj, Democratic Republic of the.

দিল্লিতে একজন সামুচা ওয়ালা ছিল এবং তাঁর দোকানের সামনে একটি বড় কোম্পানির অফিস ছিল। একদিন এক ম্যানেজার দোকানে সামুচা খেতে ...
22/12/2024

দিল্লিতে একজন সামুচা ওয়ালা ছিল এবং তাঁর দোকানের সামনে একটি বড় কোম্পানির অফিস ছিল। একদিন এক ম্যানেজার দোকানে সামুচা খেতে গেল।

২ টা সামুচা নিয়ে সামুচা ওয়ালাকে প্রশ্ন করলো যে, তুমি খুব সুন্দর করে দোকানটা সাজিয়েছো, সিস্টেম গুলো ভালো, সুন্দর এডমিনিষ্ট্রেশন, তাহলে তোমার এত সুন্দর প্লানিং নিয়ে আমার মত জব করলে ভালো হতো না, এই সামুচা বিক্রি করে তো তুমি সময় নষ্ট করছো না?

সামুচা ওয়ালা হাসি দিয়ে বলল - স্যার আমার কাজটা আপনার থেকে অনেক ভাল। আজ থেকে ১০ বছর আগে আমি সামুচা বিক্রি করতাম টুকরীতে। তখন আমার আয় ছিল ১০০০/মাস এবং আপনার বেতন ছিল ১০ হাজার। আজ ১০ বছর পর আমার আয় ১ লক্ষ এবং কোন কোন মাসে ১ লক্ষ বেশি আর আপনার এখন বেতন ৪০ হাজার । তাহলে আপনার থেকে আমার কাজটা বেশি ভালো না?

আমার পরে আমার এই ব্যবসা আমার ছেলে দেখবে। সে সাজানো একটা ব্যবসা পাবে কিন্তু আপনার ছেলে মেয়ে কি আপনার মত পজিশন পাবে ? আমি ০ থেকে শুরু করেছি কিন্তু আমার ছেলে মেয়েরা ০ থেকে শুরু করবে না। চাকুরীজিবীগনের ছেলে মেয়েদের ০ থেকেই শুরু করতে হবে। আপনি চাইলেও আপনার পজিশনে আপনার ছেলে মেয়ে কে বসাতে পারবেন না। আপনি ১০ বছর আগে যে কষ্টটা করেছেন আপনার ছেলে মেয়েদের কেউ একই কষ্ট করতে হবে।আমার ছেলে মেয়েদের ভবিষ্যত গুছিয়ে দেওয়া আমার দায়িত্ব আর আমি তাই করেছি যা আপনি পারেন নাই।

লোকটা কথা গুলো শুনে ৫০ টাকা বিল পরিশোধ করে চলে গেল। এন্টারপ্রেনারের জন্ম হয় কঠোর পরিশ্রমে যার পিছনে থাকে সূদৃঢ় সিদ্ধান্ত, পরিকল্পনা ও পরিশ্রম।

03/12/2024
25/08/2024

ফাইনালি একবছর পর ৩০০কোটি টাকা খরচ করে চালু হলো নানীর প্রিয় মেট্রোরেল 😪😪

07/05/2024

বিয়ে করার পর যা হয়

ভিন্ন ভাষা খা*ইলো চু*ষে বাংলা ভাষার মৌমা থেকে মাম্মি হল ওয়াইফ হয়েছে বউ।পাখা শব্দ ধীরে ধীরে হয়ে গেল ফ্যানএক"শ হলো হান্...
06/02/2024

ভিন্ন ভাষা খা*ইলো চু*ষে বাংলা ভাষার মৌ
মা থেকে মাম্মি হল ওয়াইফ হয়েছে বউ।

পাখা শব্দ ধীরে ধীরে হয়ে গেল ফ্যান
এক"শ হলো হান্ড্রেড আর দশ হয়েছে টেন।

দুঃখিত টা মরে গেল সরির চাপে পড়ে
থ্যাঙ্ক ইউ টা বসল চেপে ধন্যবাদের ঘাড়ে।

শিক্ষাগুরু টিচার হল বিদ্যালয় স্কুল
না*পিত ভাইয়ের সাইনবোর্ডে হেয়ার হল চুল।

পাঠানো বা প্রেরণ শব্দ হয়ে গেল সেন্ট
বন্ধু বান্ধব ‌দোস্তরা সব হয়ে গেল ফ্রেন্ড।

অংশ শব্দ ধ্বংস হয়ে হয়ে গেল পার্টস
শুশ্রু সেবা প্রদানকারি সেবিকারা নার্স।

সঠিক শব্দ রাইট হলো আর ভুলটা হলো রং
শক্তিশালী শব্দটা আজ হয়ে গেল স্ট্রং।

ভাষার পথের প্যাচালী তে রাস্তা হল রোড
চাকরি-বাকরি জব হলো আর খাবার হল ফুড।

বিজ্ঞাপনে সাবান শব্দ হল বিউটি সোপ
যাতায়াত টা জার্নি হল স্টপ হয়েছে চুপ।

ভ্রমণ শব্দ ট্যুর হলো আর জুতো হল শো
মোবাইল ফোনে এক দুইয়েরা হইল ওয়ান আর টু

বাঙালির ভাত রাইস হয়েছে প্রাইচ হয়েছে দাম
প্রেসক্রিপশনে ইংরেজিতেই হইল আমার নাম।

বই বিতানের নাম করনে বই হয়েছে বুক
চালক থেকে ড্রাইভার হল হাজার হাজার লোক।

এই হল আজ ভাষার প্রতি বাঙ্গালীদের টান
কথায় কথায় সবার মুখে ভিন্ন ভাষার গান।

ভাষার প্রতি আমরা আজি এতই উদাসীন
নিজের ভাষা রেখেও করি অন্য ভাষা ঋণ।

মায়ের ভাষা ভাসিয়ে দিয়ে সাত সাগরের জলে
গর্ব করে ভিন্ন ভাষায় যাচ্ছি কথা বলে।

শহীদরা যেই ভাষার লাগি বিলিয়ে দিল প্রাণ
তার ব্যবহার কমিয়ে দেওয়া বড়ই বেমানান।

ভাষার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আসুন করি পণ
মায়ের ভাষায় করবো মোরা সকল আলাপন।

কবিতাঃ- প্রাণের বাংলা ভাষা
কলমেঃ- ফেরদৌস আহমেদ
ছবি সংগৃহীত
সবাই আইডিটা ফলো করুন md : mamun hossain

জঙ্গলের রাজা বাঘ মশাই ঢাকঢোল পিটিয়ে জানিয়ে দিলো - "কোনো শিশুকে নিরক্ষর রাখা চলবে না।। সবার জন্য যথাযথ শিক্ষা সুনিশ্চিত ক...
14/01/2024

জঙ্গলের রাজা বাঘ মশাই ঢাকঢোল পিটিয়ে জানিয়ে দিলো - "কোনো শিশুকে নিরক্ষর রাখা চলবে না।। সবার জন্য যথাযথ শিক্ষা সুনিশ্চিত করতে হবে।।"
সব ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠাতে হবে।। পড়াশুনা শেষ হলে,, সবাইকে সার্টিফিকেট দেওয়া হবে।।
শুরু হলো সর্ব শিক্ষা অভিযান!!
হাতির বাচ্চা স্কুলে এলো।‌। বাঁদর,, মাছ,, কচ্ছপ,, বিড়াল,,উট ,, জিরাফ,, সবার বাচ্চা স্কুলে পৌঁছে গেলো।।
শুরু হলো ধুমধাম করে পড়াশোনা।‌।
"ফার্স্ট ইউনিট টেষ্ট" হলো।। হাতির বাচ্চা ফেল।।
- "কোন সাবজেক্টে ফেল ??" হাতি এসে প্রশ্ন করে।‌।
-- "গাছে ওঠা" সাবজেক্টে ফেল করেছে।।"
হাতি পড়লো মহা চিন্তায়।। তার ছেলে ফেল ?? এটা কোনো ভাবেই মেনে নেওয়া যাবে না।।
শুরু হলো খোঁজাখুঁজি,, ভালো টিউটর পেতেই হবে।। সন্তানের শিক্ষার ব্যাপারে কোনো রকম কম্প্রোমাইজ করা যাবে না।।
হাতির এখন একটাই টেনশন,, যেভাবেই হোক,, ছেলেকে গাছে চড়া শেখাতে হবে !! "গাছে ওঠা' সাবজেক্টে টপার করে তুলতে হবে।।
ফার্স্ট সেশন অতিক্রান্ত।। ফাইনাল রেজাল্ট আউট হলো।। দেখা গেলো - হাতি,, উট,, জিরাফ,, মাছ,, সবার বাচ্চা ফেল।। বাঁদরের বাচ্চা টপার হয়ে গেছে।।
প্রকাশ্য মঞ্চে বিভিন্ন গেষ্টদের আমন্ত্রিত করে,, বিরাট অনুষ্ঠান আয়োজন করা হলো।। সেখানে টপার হিসাবে বাঁদরের বাচ্চার গলায় মেডেল পরিয়ে দেওয়া হলো।।
চুড়ান্ত অপমানিত হয়ে হাতি,, উট,, জিরাফ,, নিজ নিজ সন্তানকে দারুণ পিটুনি দিলো।। এতো টিউশন,, এতো খরচ,, এর পরেও চূড়ান্ত অসম্মান!!
তারা মেনে নিতে পারলো না।।
-- "ফাঁকিবাজ,, এতো চেষ্টা করেও তোর দ্বারা গাছে চড়া সম্ভব হলো না ?? নিকম্মা কোথাকার।। শিখে নে, বাঁদরের বাচ্চার কাছে শিক্ষা নে,, কিভাবে গাছে চড়তে হয়।।"
ফেল কিন্তু মাছের ছেলেও হয়ে গেছে।। সে আবার প্রত্যেক সাবজেক্টে ফেল,, কেবলমাত্র "সাঁতার" কাটা ছাড়া।।
প্রিন্সিপাল বললো -- "আপনার সন্তানের এ্যটেন্ডেন্স প্রবলেম।। পাঁচ মিনিটের বেশী ক্লাসে থাকতে পারে না।।"
মাছ নিজের সন্তানের দিকে ক্রোধান্বিত হয়ে তাকিয়ে রইলো।।
বাচ্চা বলে --" মা-গো,, দম নিতে পারি না,, ভীষণ কষ্ট হয়।। আমার জন্য জলের মধ্যে কোনো স্কুল দেখলে হতো না ??"
মাছ বলে -- "চুপ কর বেয়াদব।। এতো ভালো স্কুল আর কোথাও খুঁজে পাবি না।। পড়াশোনায় মন দে,, স্কুল নিয়ে তোকে ভাবতে হবে না।।"
হাতি,, উট,, জিরাফ,, নিজের নিজের ফেলিওর বাচ্চাকে পিটুনি দিতে দিতে বাড়ি ফিরে চলেছে।। পথিমধ্যে বুড়ো খেঁকশিয়ালের সঙ্গে দেখা।।
শিয়াল বলে -- "কি হয়েছে সেটা তো বলো ??"
হাতি বলে -- "এত বড়ো শরীর নিয়ে,, গাছে চড়তে পারলো না।। বাঁদরের ছেলে টপার হলো,, মান ইজ্জত কিছুই অবশিষ্ট থাকলো না।।"
শিয়াল অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে।।
শিয়াল বলো -- "তোমাদের গাছে চড়ার কি প্রয়োজন সেটাই তো বুঝতে পারলাম না‌।। শোনো হাতি,, তুমি নিজের বিশালাকার শুঁড় উঠিয়ে ধরো,, গাছের সবচেয়ে বড়ো ফলটি পেড়ে ভক্ষণ করো।। তোমার গাছে ওঠা লাগবে না।।"
-- "উট ভাই,, তোমার অনেক উঁচু ঘাড় রয়েছে।। ঘাড় বাড়িয়ে দাও,, গাছের সর্বশ্রেষ্ঠ ফল,, পাতা পেড়ে খাও।।"
-- "বোন মাছ,, তোমার সন্তানকে নদীর স্কুলে ভর্তি করে দাও।। ওকে মনভরে সাঁতার কাটতে শেখাও।। দেখবে,, একদিন তোমার ছেলে নদী অতিক্রম করে সমুদ্রে পাড়ি দেবে।। সাত সমুদ্র পার করে,, তোমার নাম উজ্জ্বল করে দেবো।। ওকে রাজার স্কুলে মোটেও পাঠিও না।। ও মারা যাবে।।"
মনে রাখতে হবে,, *শিক্ষা আপনার সন্তানের জন্য,, শিক্ষার জন্য আপনার সন্তান নয়*
প্রত্যেক শিশুর মধ্যেই কিছু না কিছু স্পেশালিটি আছে।
আমাদের দায়িত্ব হলো, সেটা খুঁজে বের করা। তাকে সঠিক পথ দেখিয়ে দেওয়া। তাহলেই দেখবেন,, সে নিজেই নিজের গন্তব্য খুঁজে নেবে।

২০২৩ এ যা যা শিখলাম -ইগো একটা খারাপ জিনিস। কিন্তু দুনিয়ায় কেউই তো পারফেক্ট না। তাই নিজের স্ট্যান্ডার্ড বজায় রাখতে গিয...
31/12/2023

২০২৩ এ যা যা শিখলাম -

ইগো একটা খারাপ জিনিস। কিন্তু দুনিয়ায় কেউই তো পারফেক্ট না। তাই নিজের স্ট্যান্ডার্ড বজায় রাখতে গিয়ে কিছুটা ইগোর সাহায্য নেওয়াটা জরুরি। ইগোই হতে পারে নিজের প্রতি ভালোবাসা বাঁচিয়ে রাখার শেষ অবলম্বন।

ছোটখাট সমস্যায় বেশি মাথা ঘামানো ঠিক নয়। এখনই সমাধান চাই, খুব বেশি টাকা গেল, ঘুব বেশি কষ্ট করতে হল, বেজায় ঝামেলায় পড়লাম, খুব মানহানি হল _এসব ভেবে অ্যাকশন বা রিয়েকশন দেয়ার আগে ঠান্ডা মাথায় ভেবে নিতে হবে আসলেই কেমন ক্ষতি হল বা কেমন কষ্ট হল, বা কেমন গুরুত্বপূর্ণ। দেখবেন, অধিকাংশ সমস্যাই ডাজন্ট ম্যাটার, এবং ডোন্ট কেয়ার _এ দুটি ভাবনা দিয়ে ছুড়ে ফেলা যায়। ঘনিষ্ট কারো সাহায্য বা পরামর্শ নিন, কিংবা একটু সময় নিয়ে পূর্ণোদ্যমে আবার করার চেষ্টা করুন; দেখবেন আপনি সমাধানের পথে।

পাবলিক ইমেজ একটা ফ্রড প্র্যাকটিস - এটি বেশিরভাগ সময়ই হয় মানুষকে overstimate করে, নয়তো understimate। একটা মানুষকে পাবলিক ইমেজ দিয়ে যাজ করাটা ঠিক নয়।

পৃথিবীতে অনেস্ট মানুষের দাম কম। আসলেই কম যে তা নয়, ব্যাপারটা হচ্ছে, সময়ের সাথে সাথে মানুষ কৃত্রিমতার দিকে বেশি ঝুঁকেছে। কাজেই সব জায়গায় অনেস্ট না থেকে স্মার্ট ওয়েতে চলাটাই উত্তম। তবে বুদ্ধিমানের কাজ হবে দিসঅনেস্টিকে প্রশ্রয় না দেয়া; কারণ এর পরিণতি সদা-সর্বদা-অনেস্ট থাকার পরিণতির চাইতেও খারাপ হতে পারে।

কথায় কথায় যারা ম্যাচ্যুরিতি নিয়ে প্রশ্ন তোলে তারাই সবচাইতে ইম্যাচ্যুর ব্যক্তি। কারণ সাধারণ মানুষ নিজেদের ব্যক্তিত্বের স্ট্যান্ডার্ড দিয়েই অন্য একটা মানুষকে যাজ করে। একজন মানুষের আচার ব্যবহার আপনার ভালো লাগে নি, হতে পারে আপনার মন মত চলার টাইম তার নাই, হতে পারে তার মুড আজকে আপনার মত না। ৭৫০ কোটি মানুষের ৭৫০ কোটি প্রকার ব্যক্তিত্ব রয়েছে; কাজেই নিজের স্ট্যান্ডার্ড দিয়ে অন্য কাওকে যাজ করা উচিত নয়।

Self worth দুটো শব্দের খুব সুন্দর একটি জিনিস। এটি যার আছে, তাকে কোনো কিছুই আর আটকে রাখতে পারে না। অলীক, অনর্থ, জঞ্জাটময়, ও ঘৃণ্যদের পদচারণায় ভরা পৃথিবী থেকে আলাদা হয়ে নিজের একমাত্র সত্য, অর্থপূর্ণ, সাবলীল ও পছন্দের দুনিয়ায় বিচরণ করতে পারার মত স্বাধীনতা এই self worth থেকেই আসে।

যে যাই বলুক, নিজের গতিতে অটল থাকাটাই বুদ্ধিমানের কাজ। আপনি একটা অসাধারণ কাজ করছেন, তা দেখে অন্য ব্যর্থ পাঁচজনের গা জ্বলবে; তারা ডাইরেক্টলি না হোক ইনডাইরেক্টলি হাসি-ঠাট্টা বা তাচ্ছিল্য করবে নিজেদের মনকে হিংসার জ্বালা থেকে শান্তি দেবার জন্যে। উচিত কাজ হবে তাদের থেকে দূরে সরে গিয়ে আপন মনে কাজ চালিয়ে যাওয়া।

নেগেটিভ মানুষদের থেকে সবসময় দূরত্ব বজায় রাখা উচিত। কেউ আপনার সাথে খারাপ ব্যাবহার করলে মনে রাখবেন, সবচেয়ে বড় প্রতিশোধ হল নিজে ঐ খারাপ লোকটির মত না হওয়া।

আত্ম নিয়ন্ত্রণ, ধৈর্য, আর ফোকাস _এ তিনটি জিনিস যা এনে দেয় তা টাকাও পারে না।

২০২৪ সালটা হোক আপনার সুখ, সমৃদ্ধি ও সাফল্যের একটি বছর।

একজন ফুড ব্লগারের মাসিক ইনকাম নাকি ১০ লাখ টাকা! হিরো আলমের বাৎসরিক ইনকাম ২ কোটি টাকা! জীবনে স্কুলে না যাওয়া অপু ভাই নাম...
18/12/2023

একজন ফুড ব্লগারের মাসিক ইনকাম নাকি ১০ লাখ টাকা! হিরো আলমের বাৎসরিক ইনকাম ২ কোটি টাকা! জীবনে স্কুলে না যাওয়া অপু ভাই নামের এক টিকটকারকে বাংলাদেশ থেকে দুবাই নিয়ে যায়, কোটি টাকার গাড়ি দিয়ে বিমানবন্দর থেকে রিসিভ করে শোরুম উদ্ভোদন করার জন্য!
একজন ডিসেন্ট গুগল, মাইক্রোসফটের ইঞ্জিনিয়ারও মাসে ১০ লাখ টাকা পায় না!
ঢাকা মেডিকেলে পড়া ডাক্তাররা মাসে ২৫ হাজার টাকা বেতনের দাবিতে রাস্তায় পুলিশের মাইর খায়! বুয়েট থেকে পাশ করা ছেলেটাও শুরুতে ৫০ হাজার টাকা বেতনের একটা জব পায় না!
বর্তমান সমাজ ও বিশ্ব-ব্যবস্থায় পড়ালেখা, জ্ঞান অর্জন খুব রিস্কি ইনভেস্টমেন্ট মনে হচ্ছে!
আমার বিশ্বাস আগামীর দিনগুলোতে আমাদের ছেলে মেয়েরা ডাক্তার-ইঞ্জিনিয়ার, বিজ্ঞানী হওয়ার পরিবর্তে ফুড অ্যাপ্পি, Rafsan The Chotobhai, Hero Alom, Salman Muqtadir, Tawhid Afridi বা কাপল ব্লগার হওয়ার স্বপ্ন দেখবে!
©

বিংশ শতাব্দীতে আমেরিকায় সবচেয়ে কম বয়সী মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত মানুষটির নাম জর্জ স্টিনি জুনিয়র।মাত্র ১৪ বছর বয়সে ছেলেটিকে ইলে...
05/12/2023

বিংশ শতাব্দীতে আমেরিকায় সবচেয়ে কম বয়সী মৃত্যুদন্ড প্রাপ্ত মানুষটির নাম জর্জ স্টিনি জুনিয়র।

মাত্র ১৪ বছর বয়সে ছেলেটিকে ইলেকট্রিক চেয়ারে বসিয়ে মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়।

ট্রায়ালের দিন থেকে শুরু করে মৃত্যুর আগ পর্যন্ত বাচ্চা ছেলেটার হাতে ছিলো বাইবেল। প্রতিটা মুহুর্ত ছেলেটা নিজেকে নির্দোষ দাবী করেছিলো।

তার বিরুদ্ধে ছিলো দুই শ্বেতাঙ্গ মেয়েকে হত্যার অভিযোগ। মৃতদের একজনের নাম বেটি, বয়স ১১ বছর, আরেকজনের নাম মেরি, বয়স ৭ বছর। দুই হতভাগ্যর মৃতদেহ পাওয়া গিয়েছিলো তাদের নিজেদের বাড়ির পাশেই।

সেই সময় সমস্ত জুরিরা ছিলেন শ্বেতাঙ্গ। ট্রায়াল চলেছিলো মাত্র ২ ঘন্টা। ট্রায়ালের মাত্র ১০ মিনিট পরেই রায় শুনিয়ে দেয়া হয় মৃত্যুদন্ড। স্টিনির বাবা-মা কে হত্যার হুমকি দেয়া ছাড়াও কোর্টরুমেও তাদের পুত্রকে কোন উপহার দিতে দেয়া হয়নি। পরবর্তীতে তাদের শহর থেকেই বের করে দেয়া হয়।

মৃত্যুর আগে জর্জ স্টিনি জেলে ছিলো ৮১ দিন। এ সময়টায় তাকে তার বাবা-মায়ের সাথেও দেখা করতে দেয়া হয়নি। স্টিনিকে রাখা হয়েছিলো নিজের শহর থেকে প্রায় ৮০ কিলোমিটার দূরের এক সলিটারি সেল এ।

মাথায় ৫৩৮০ ভোল্ট বিদ্যুত প্রয়োগের মাধ্যমে জর্জ স্টিনির মৃত্যুদন্ড কার্যকর করা হয়।

মৃত্যুর ৭০ বছর পর সাউথ ক্যারোলিনার এক জজ প্রমাণ করেন জর্জ স্টিনি ছিলো নিরপরাধ। মেয়ে দুজনকে যে বীমের আঘাতে হত্যা করা হয়েছিলো তার ভর ছিলো ১৯ কেজিরও বেশি। মাত্র ১৪ বছর বয়সে ঐ বীম ওঠানোই ছিলো স্টিনির পক্ষে অসম্ভব। সেই বীম দিয়ে প্রাণঘাতী আঘাত করা তো অনেক দূরের ব্যাপার।

স্টিনি ছিলো পুরোপুরি নিরপরাধ। গোটা প্লটটা ছিলো সাজানো, শুধু কৃষ্ণাঙ্গ বলেই অভিযোগের তীরটা গিয়েছিলো বেচারার দিকে।

এই ঘটনায় অনুপ্রাণিত হয়ে স্টিফেন কিং লিখেছিলেন তার বই "দ্য গ্রীন মাইল" ।

এখন প্রায়ই শুনতে পাই, আগের সময়ে মানুষ নাকি অনেক মানবিক ছিলো। ডাঁহা মিথ্যা কথা। মানুষ আগেও পশু ছিলো এখনোও তাই। আগে শুধু প্রকাশ হতোনা, এখন হয়। পার্থক্য এখানেই।

(তথ্যসূত্রঃ ভিন্টেজ নিউজ)

বাসে একজন নারী দাঁড়িয়ে থাকলে— বেশিরভাগ পুরুষই উঠে সেই নারীকে জায়গা করে দেন।লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকার সময় একজন পুরুষই বলে...
04/12/2023

বাসে একজন নারী দাঁড়িয়ে থাকলে— বেশিরভাগ পুরুষই উঠে সেই নারীকে জায়গা করে দেন।

লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকার সময় একজন পুরুষই বলে ওঠেন— তার পেছনের নারীটিকে অগ্রাধিকার দেওয়া হোক।

দোকানের বেশিরভাগ পুরুষ সেলসম্যান আরেকজন পুরুষকে শান্তস্বরে বলেন, 'ভাই, এই মহিলাটিকে আগে বিদায় করে দিই। আপনি একটু বসুন।'

স্কুলের যেসব শিক্ষক ছেলেদের গরু-ছাগলের মতো পেটান, সেসব শিক্ষকও মেয়েদের বেলায় সহানুভূতিশীল হন।

কোনো পুরুষকে তার জীবনের সবচেয়ে বেশি ভালোবাসার মানুষের কথা বলতে বললে— সেই পুরুষটি একজন নারীরই নাম বলবেন।

কিন্তু কট্টর নারীবাদ পুরুষের এই ব্যাপারগুলোকে শ্রদ্ধা করে না, বরং অস্বীকার করে। তারা ভাবে— পুরুষ মানেই ধর্ষক, নির্যাতনকারী, দেহপ্রেমী ইত্যাদি। তারা মনে করে, পুরুষ রাস্তাঘাটে বেরই হয় নারীদের ধর্ষণ করতে। এরকম একচোখা চিন্তাকে আমি মনেপ্রাণে ঘৃণা করি।

এটা ভুলে গেলে চলবে না— সব পুরুষের মধ্যেই একজন 'বাবা' বাস করেন।

* ঘোড়া যেখান থেকে পানি পান করে, সেখানে পানি পান করুন। ঘোড়া কখনও খারাপ পানি পান করে না।* বিড়াল যেখানে ঘুমায়, সেখানে আপন...
12/05/2023

* ঘোড়া যেখান থেকে পানি পান করে, সেখানে পানি পান করুন। ঘোড়া কখনও খারাপ পানি পান করে না।

* বিড়াল যেখানে ঘুমায়, সেখানে আপনার বিছানা পাতুন। বিড়াল কখনও অপবিত্র বা নোংরা জায়গায় ঘুমায় না।

* যে ফল পোকা ছুঁয়েছে তা নির্ধিতায় খান। পোকা কখনও বিষাক্ত ফল খায় না।

* পোকাপ্রাণী মাটিতে যেখানে খনন করে বাস করে, সেখানে গাছ লাগান। ভাল গাছ পাবেন।

* পাখির সাথে একই সময়ে ঘুমাতে যান এবং পাখির সাথে একই সময়ে জাগ্রত হন। আপনার সমস্ত দিন স্বর্নের শস‍্যে কাটবে।

* মাছের মতো পানীতে প্রায়শই সাঁতার কাটুন। মাছের মতো আপনি নিজেকে পৃথিবীতে হালকা, ফুরফূরে এবং সজীবতা অনুভব করবেন।

* যতবারই সম্ভব আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকুন। আপনার চিন্তাধারা আকাশের মতো স্বচ্ছ, সুন্দর এবং পরিষ্কার হয়ে উঠবে।

* যথাসম্ভব শান্ত থাকার চেষ্টা করুন এবং অল্প কথা বলুন। আপনার হৃদয়ে দেখবেন নীরবতা আসবে, আপনার মন প্রশান্তিতে ভরে উঠবে ।

Adresse

Kowry , Horirampur , Manikganj
Democratic Republic Of The
1830

Site Web

Notifications

Soyez le premier à savoir et laissez-nous vous envoyer un courriel lorsque md : mamun hossain publie des nouvelles et des promotions. Votre adresse e-mail ne sera pas utilisée à d'autres fins, et vous pouvez vous désabonner à tout moment.

Contacter L'entreprise

Envoyer un message à md : mamun hossain:

Vidéos

Partager