সুখের নাম মরিচিকা

সুখের নাম মরিচিকা সুখের নাম মরিচিকা Ha........................ha...................hoo...........

25/07/2019
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী.... হ্যা আমি আপনাকেই বলছি, ত্রিশ লক্ষ প্রানের বিনিময়ে ছিনিয়ে আনা বাংলাদেশ। শহীদের রক্তের স্রোতের উপ...
14/04/2018

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী....
হ্যা আমি আপনাকেই বলছি, ত্রিশ লক্ষ প্রানের বিনিময়ে ছিনিয়ে আনা বাংলাদেশ। শহীদের রক্তের স্রোতের উপর দিয়ে শক্ত বুট পায়ে, গট গট শব্দে হেটে যেতে দিধা করেনি কিঞ্চিত.... জানি ওরা হায়না… ওরা নরপশু... ওরা লুটেরা... ওরা বাংলা মায়ের ইজ্জত হরণকারী আর... আর.. বোনের সমভ্রম নষ্ট কারী পাষন্ড, নৱপিচাশ...
জানি এর এক বিন্দু আপনার অজানা নয়... আপনি বাঙালী জাতির স্রোস্টার রক্ত... মুক্তিযোদ্ধার কোন রকম অসম্মান অবশ্যই আপনার গায়ে লাগে... যদি না লাগে তাহলে মনে করবো আপনী স্বাধীনতার চেতনা ভুলে গেছেন… হয়তো আপনার মনের ভেতরের ঘা শুকিয়ে গেছে...

আমি একজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান,
আমরা নাকি ভিক্ষুক..... যাদের প্রাণের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনদেশে জন্মগ্রহন করেছিস, তাদের সম্মান দিয়ে কথা বল... দেশ যখন যুদ্ধরত তখন দেশের জনসংখ্যা ছিল সাত কটি প্রায়... যুদ্ধ করেছে ত্রিশ লক্ষ আর সবাইতো কাপরুষের মত পালিয়েছিল... যারা পালিয়েছিল তার মধ্যে যদি দশ ভাগ লোক যুদ্ধে অংশ নিত তাহলে দেশ স্বাধীন হতে নয় মাস নয় দুই মাস লাগত... দেশ এতো ধ্বংসের মুখে পরতো না...

মতিয়া চৌধুরী আসেলে ভূল বলেছেন.. ওরা রাজাকারের বাচ্চা নয়.. ওরা কাপুরুষের বাচ্চা
যারা মুক্তিযোদ্ধাদের গালি দেয় তাদের এদেশে থাকার কনো অধিকার নাই.. কারন এটা মুক্তিযোদ্ধাদের রক্তে কেনা দেশ। কনো কাপুরুষের রক্তে নয়।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী...
কোটা নিয়ে আন্দোলন হলো, আপনি কোটা ব্যবস্থা তুলে দিলেন... ভাল কথা, সেটা হয়তো দেশের স্বার্থে.. কিন্তু যারা মুক্তিযোদ্ধাদের গালে জুতা মারল অসম্মান করলো জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের.. তাদের কি হবে, তাদের বিচার কে করবে......................?

হে বাঙালী জাতির শ্রোষ্টা ঘুমিয়ে পরেছো নাকি...? নাকি দেখেও নিশচুপ.. তোমার রক্ত তোমার অসম্মানে নিরব থাকে..... পক্ষ নেয় তোমার বিরুদ্ধোচারন কারীদের‌।

মুক্তিযোদ্ধারা ভাতা চায়নি, কনো কোটা চায়নি, চেয়েছিল শুধু সম্মান আজ সেটা থেকেও বঞ্চিত...

কিন্তু আমার বুকে লাগে... মুক্তিযোদ্ধাদের অসম্মান আমি, আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানেরা কখোনই মেনে নেবো না... আমার বাবার রক্ত বৃথা যেতে পারে না...
ডাক এসেছে যুদ্ধে চল, যুদ্ধে যাব, গুলি খাবো, বুকের রক্ত বিলিয়ে দেবো.... তবু দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের সম্মান ফিরিয়ে আনবো.......। তাদের রক্ত বৃথা যেতে দেবো না...। ...... জয় বাংলা......

30/10/2017

বাবা তো বাবাই , যারা নি:স্বার্থ ভাবে জীবন বিলিয়ে দেয় শুধু সন্তান ও পরিবারের জন্য ৷ নিজের আত্নাভিলাস তাদের কাছে মুল্যহীন ৷
বি: দ্র: সন্তানের হাত থেকে দুটো টাকা পাওয়া মানে বাবাৱ কাছে রাজপ্রাসাদ হাতে পাওয়ার মত ৷

মা...........
28/07/2017

মা...........

.................-সজিব ভাইয়া একটু শুনে যাবেন? প্রিয়তাকাচুমাচু হয়ে গ্রুপ আড্ডা থেকে ডাক দিলসজিবকে।-হুম বল প্রিয়তা।-ভা...
13/07/2017

.................
-সজিব ভাইয়া একটু শুনে যাবেন? প্রিয়তা
কাচুমাচু হয়ে গ্রুপ আড্ডা থেকে ডাক দিল
সজিবকে।
-হুম বল প্রিয়তা।
-ভাইয়া রুদ্র কোথায়? ওকে কিছুদিন হলো
ক্যাম্পাসে দেখছিনা যে?
-আজ হঠাৎ ঐ ননসেন্স এর কথা তোমার
মনে হল যে?
ভাইয়া সেদিনের ব্যাপারে সত্যি-ই আমি
দুঃখিত… -ও আছে ভালোই আছে! কিছু
বলতে হবে?
-ওকে সরি বলবেন প্লিজ…
-হুম বলব, আর কিছু?
-আর…না আর কিছু না। কথা শেষে
প্রিয়তা ওর ডিপার্টমেন্টে চলে গেল।
গত ৫দিন ধরে প্রিয়তা রুদ্রর জন্যে
অপেক্ষা করছে অথচ রুদ্র দেখা মিলছেই
না প্রিয়তার কেন জানি মনে হচ্ছে যেন
প্রিয়তার আকাশটা মেঘে ঢাকা আর রুদ্র
সেই আলোক ছটা, সত্যিকারের দিনের
সূর্য কিন্তু সেই সূর্যের দেখা কেবল
রুদ্রকে পেলেই আসবে।প্রিয়তা কি
তাহলে রুদ্রর মায়াজালে পরেই গেল?
কিন্তু কেন! কিছুদিন আগেও তো রুদ্রর
নামটা শুনলে প্রিয়তির মাথা ভন ভন করত
রাগে! মাথার রগ ফুলে যেত তবে ৫ দিন
আগের সন্ধ্যাটা সব উলট পালট করে দিল।
এখন শুধু রুদ্র আর রুদ্র এই নামটাই মাথার
চারপাশে ঘুর ঘুর করছে। ৫ দিন আগের
দিনটা এমন ছিল.…
বিকেলে ভার্সিটির ক্যান্টিনে প্রিয়তা
আর তার বান্ধবীরা বসে আড্ডা দিচ্ছিল।
হঠাৎ রুদ্র এসে হাজির, মনে হচ্ছে
দৌড়াতে দৌড়াতে এসেছে, এসেই
হাপাচ্ছে। হাপাতে হাপাতেই রুদ্র বলল,
-প্রিয়তা কিছু কথা ছিল। প্রিয়তা শুনেও
না শুনার ভান করল।
-প্রিয়তা তুমি কি তাসফিনকে বলেছ
আমি তোমাকে খুব ডিস্টার্ব করি? এবার
প্রিয়তা মুখ তুলে তাকাল রুদ্রর দিকে…
রুদ্রর মুখের বা গাল বেয়ে রক্ত ঝরছে আর
পুরো শরীর ঘামে ভিজে আছে, ফর্সা
চেহারাটা লাল হয়ে আছে।
প্রিয়তা বন্ধুদের রেখে রুদ্রকে নিয়ে
ক্যান্টিন থেকে বের হয়ে গেল, পুরো
ক্যান্টিন রুদ্রর এই অবস্থা দেখে গুঞ্জন
শুরু করে দিয়েছে ততক্ষনে।
প্রিয়তা রুদ্রকে একটা ফার্মিসীতে
নিয়ে গিয়ে ব্যান্ডেজ আর ঔষুধ নিয়ে
দিল…
দুজনেই হাটছে, রুদ্র চুপসে রয়েছে এটা
দেখে প্রিয়তাই আগে কথা বলল-
-কিভাবে হল এসব? রুদ্র পাল্টা প্রশ্ন করল
প্রিয়তাকে
-আমি কি সত্যি ই তোমাকে ডিস্টার্ব
করি? এতটা অপছন্দের আমি তোমার
কাছে?
- না মানে…
হাটতে হাটতে দুজনেই একটা পার্কে চলে
এসেছে, প্রিয়তা দেখল রুদ্রর হাটতে কষ্ট
হচ্ছে তাই ও বলল
-ঐ বেঞ্জটাতে বসবে
কিছুক্ষন কিছুক্ষন নীরব থেকে রুদ্র বলা
শুরু করল
-আমি সত্যি বুঝতে পারিনি তুমি
তাসফিনকে ভালোবাস যদি এটা
জানতাম তো কখনই তোমাদের মাঝে
আসতাম না।
-কি বলছ তুমি এসব রুদ্র?
-আজকের পর এই রুদ্র ছেলেটা তোমাকে
আর ডিস্টার্ব করবেনা প্রিয়তা…
তোমাকে আমার ভালোবাসতে হবেনা
আমি একাই না হয় বেসে গেলাম, হয়ত
তোমাকে আর প্রকাশ করবনা তবে আমার
মনটা তো আর থেমে থাকবেনা সেটা
কেবল আমি ই দেখব তোমাকে দেখানোর
চেষ্টাও করবনা। তবে তোমাকে আমি আজ
আমার একটা ইচ্ছের কথা বলব, না ভয় নেই
পূরণ করতে হবেনা তুমি শুধু শুনে যাবে
আমার বোকামী খাম খেয়ালি।
-প্রিয়তা!
-হুম?
-তুমি কী তোমার পুরো জীবন থেকে
মাত্র একটি দিন আমাকে ধার দিবে?
মাত্র এক দিন। সে দিনটা তুমি আর আমি ই
থাকব আর কেউ না আর কারো চিহ্ন
থাকবেনা আমাদের মস্তিস্কে। তুমি
ভাববে আমাকে আর আমি তোমায়! সেই
দিন খুব সকালে আমি তোমার বাড়ির
নিচে দাড়িয়ে থাকব। তোমাকে নিতে
আসব, আমার পরনে থাকবে আকাশী
পাঞ্জাবী আর তুমি পড়বে হলুদ রঙের
জামা! জানি তোমার আকাশী আর হলুদ
এই ২টাই চক্ষু বিষ, যেখানে আমি নিজেই
তোমার অপছন্দের সেখানে আমার পছন্দ
তোমার পছন্দ হবেনা সেটাই স্বাভিক।
প্রিয়তা কথা গুলি রুদ্রর দিকে তাকিয়ে
থেকেই শুনছে আর রুদ্র তার সোজা চলে
যাওয়া চিকন রাস্তাটার দিকে তাকিয়ে
কথা গুলি বলছে… রুদ্রকে কেন জানি খুব
আপন আপন মনে হচ্ছে প্রিয়তার, ওর কথা
গুলো খুব মনযোগে শুনতে লাগলো সে। রুদ্র
কিছুক্ষন চুপ থেকে আবার বলতে লাগল-
-প্রিয়তা তোমার কী নীল রঙের জামা
আছে?
-হুম আছে, হঠাৎ প্রিয়তার জানতে ইচ্ছে
হল যে রুদ্রর কি সবুজ পাঞ্জাবী আছে
কিনা!
-রুদ্র তোমার সবুজ পাঞ্জাবী আছে?
-নাহ নেই, ইচ্ছে করেই কিনি নাহ। জানি
পাঞ্জাবীটা কিনলে তোমাকে নিয়ে
আমার একদিনের সময় কাটানোর প্রবল
ইচ্ছে জাগবে আর সেটা তো সম্ভব নয়!
তাই নিজের কস্ট আর নিজে বাড়ালাম
নাহ।
তোমাকে ভার্সিটি ক্যান্টিনে যেদিন
দেখি সেইদিনই ভালো লেগে যায় আমার,
তোমার মিষ্টি হাসিটা আজো আমি
ভুলিনি তবে সেদিন ভালোভাবে দেখতে
পারিনি। আমার কল্পনার সেইদিনটাতে
তোমার হাসিটা আমি প্রাণভরে দেখব
আর কোন বাধা থাকবেনা তোমার হাসি
দেখতে। দুপুরের খাওয়া শেষে তুমি আর
আমি একটা রিক্সায় উঠব, হুট খোলা
রিক্সায় মুহু মুহু বাতাসে তোমার চুল গুলি
উড়বে। বিকেলের মাঝা মাঝি সময় তুমি
আর আমি নির্জন রাস্তায় দুজন দুজনের
হাত ধরে হেটে যাব আর তখুনি নামবে ঝুম
বৃষ্টি, বিজলীর প্রকট আওয়াজে তুমি
আমার হাতের মুষ্টিকে আরো চেপে ধরবে
আর আমি তোমাকে অভয় দিব- কিছু
হবেনা প্রিয়তা, এর রুদ্রর হাতে তোমার
হাত, এই দেহটাতে প্রাণ থাক পর্যন্ত
তোমাকে আগলে রাখব আমি, তোমার
আলতো হাসি পরিবেশটাকে আরো
মাধুর্য্যতে পুর্ণ করে তুলবে.…
সন্ধ্যার আলো এসে প্রিয়তার মুখে
পড়েছে রুদ্র সেইটা খেয়াল করল কিন্তু
বুঝতে দিলনা প্রিয়তাকে, মেয়েটাকে খুব
সুন্দর লাগছে…
-প্রিয়তা অনেক দেরী হয়েছে তুমি বারি
যাও…
বেঞ্জ থেকে উঠতে উঠতে রুদ্র বলল…
প্রিয়তা কি বলবে বা করবে তা বুঝে
উঠ্ততে পারছেনা, কেবল চেয়ে দেখছে
রুদ্র আস্তে আস্তে তার সামনের পথ ধরে
চলে যাচ্ছে।
সেদিন থেকে আজ ৫ দিন হল রুদ্রর সাথে
সাথে প্রিয়তার ঘুমো যেন হারিয়ে গেল,
কেবল ভাবে রুদ্র আমাকে এত ভালোবাসে
কেন?
৭ দিনের মাথায় রুদ্রকে ক্যাম্পাসে
সজীবের সাথে পাওয়া গেল… খুব শঙ্কা
নিয়ে প্রিয়তা এগিয়ে গিয়ে রুদ্রকে
ডাকল-
-রুদ্র তোমার সাথে কথা ছিল… রুদ্র
প্রিয়তাকে দেখে একটু অন্যমনস্ক হ-ওয়ার
ট্রাই করল তবে ডাক যেহেতু ওর পড়েছে
তাই ও উঠে গেল…
৭ দিন আগে যেই বেঞ্জটিতে দুজন বসে
ছিল সেখানেই এখন ওরা, শুধু সময়ের
পার্থক্য। এখন মধ্যদুপুর, ভেজা আকাশ আর
এই সময় চাওয়া পাওয়ার ব্যাপার প্রবল
হয়!
-রুদ্র আমি একজনের অপেক্ষা করছিলাম
গত ৭ দিন ধরে, জানো তুমি? কোথায়
ছিলে এ কদিন? তুমি যাবে যাও সাথে
আমার ঘুম আর মনটাকে কেন নিয়ে গেলে?
এ কথা শুনি রুদ্র হতভম্ব…
কি শুনছে ও! প্রিয়তা ৭ দিন ধরে ওর
অপেক্ষা করেছিল!
-তোমার কাছে আজ আমি কিছু চাইব,
দিবে রুদ্র?
-হুম বল।
-তোমার লাইফের প্রতিটা সকাল,বিকেল
আর রাত্রি গুলোকে তুমি আমার সাথে
ভাগাভাগি করবে রুদ্র? ঝুম বৃষ্টিতে
তোমার হাতটা আমাকে ধরতে দিবে?
-রুদ্র আজ আমি তুমার কাধে মাথা রেখে
আমি জোছনা দেখতে চাই। দিবে? রুদ্রর
চোখের অশ্রু আর আটকে রাখতে পারল
না… -প্রিয়তা আমি আমার ভালোবাসার
সব শক্তি দিয়ে বেধে রাখবো তোমায়,
কোথাও হারাতে দিতে চাইনা তোমাকে
-আরে বুদ্ধু আমি তমারি থাকবো।
-প্রিয়তা তোমার হাতটা দিবে? একটু
ছুয়ে দেই তোমায়..

Address

Gokulpur
Raghunathpur-Pabna
6660

Telephone

01767153555

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সুখের নাম মরিচিকা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to সুখের নাম মরিচিকা:

Share