26/05/2025
প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ,
কাহালু পৌরসভার উপ-সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) মোঃ এখলাস হোসেন এর বিরুদ্ধে নিম্নলিখিত অনিয়ম ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে আজকের সংবাদ সম্মেলন আজ ২৬ মে, ২০২৫ তারিখ জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ৯ মাস পূর্তি হয়েছে। জুলাই গণঅভ্যুত্থানে হাজারও ছাত্র-জনতার রক্তের মধ্য দিয়ে আমরা স্বৈরাচার, খুনি শেখ হাসিনা এবং তার সরকারের পদত্যাগ নিশ্চিত করতে পেরেছি। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাছে আমাদের প্রত্যাশা ছিল তারা দায়িত্ব নিয়ে প্রশাসন সহ সকল স্তর থেকে অনিয়ম ও দূর্নীতি দূর করবেন এবং দুর্নীতিগ্রস্থ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিশ্চিত করে সমাজ থেকে দুর্নীতির বটবৃক্ষকে সমূলে উৎপাটন করবেন। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, সরকারের ৯ মাস পূর্ণ হলেও অনিয়ম ও দূর্নীতি দূর করতে ব্যর্থ হয়েছেন। আমরা কাহালু পৌরসভার লাইসেন্সধারী ঠিকাদারদের পক্ষ থেকে অতিদ্রুত কাহালু পৌরসভার উপ-সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) মোঃ এখলাস হোসেন এর বিরুদ্ধে উপস্থাপিত সকল অভিযোগগুলো সঠিকভাবে তদন্ত করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সহ সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের সকলের প্রতি আহবান জানাই। সরকার ও সংশ্লিষ্ট প্রশাসন তার দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন না করে কোন ধরনের টালবাহানা করলে তবে আমরা তা প্রতিহত করবো।
প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ,
৫ই আগস্ট, জুলাই গণঅভ্যুত্থান সফল হওয়ার পর থেকে বাংলাদেশের রাজনীতি সহ রাষ্ট্রের সকল স্তরে একটি বহুল চর্চিত বিষয় হচ্ছে অনিয়ম ও দূর্নীতির মাধ্যমে অর্থ বিত্তের মালিক হয়ে যাওয়া কর্মকর্তা-কর্মচারী ও রাজনীতিবিদদের প্রসঙ্গে। দুর্নীতি কে এদেশের সর্বস্তরের জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে। কাহালু পৌরসভায় কর্মরত উপ-সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) জনাব মোঃ এখলাস হোসেন গত ১২ (বায়ো) বছর যাবৎ অত্র পৌরসভায় কর্মরত আছেন, যা পৌরসভা চাকুরী নীতিমালায় পরিপন্থি। দীর্ঘদিন অত্র পৌরসভায় কর্মরত থাকার কারণে সে একটি সিন্ডিকেট তৈরী করেছে। যে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে বিগত ১২ বছর যাবৎ নির্ধারিত কিছু আওয়ামীপন্থি ঠিকাদারকে টাকার বিনিময়ে কাজ পাইয়ে দিয়েছে এবং আওয়ামীপন্থি ঠিকাদারের সঙ্গে মোঃ এখলাস হোসেন পার্টনারশীপের মাধ্যমে কাজ করেছে। যার ফলশ্রতিতে নিজ গ্রামে বহুতল বাড়ীসহ নামে-বেনামে অঢেল সম্পত্তির মালিক বনে গেছেন। তার সকল অপকর্মের বিরুদ্ধে সর্বদা আমরা প্রতিবাদ ও লড়াই করেছি। তার অনিয়ম ও দূর্নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করায় বিভিন্ন সময়ে তার পোষা আওয়ামীলীগের গুন্ডা বাহিনী দিয়ে ভয়-ভীতি ও প্রাণ নাশের হুমকি, আমাদের লাইসেন্স নবায়ন না করে আটকিয়ে রাখা সহ নানান ভাবে হয়রানি ও নির্যাতনের শিকার হয়েছি। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে অর্থাৎ ৫ই আগস্ট, জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে তার অনিয়ম ও দূর্নীতি চলমান রেখেছেন। আর তার মতো দুর্নীতিগ্রস্থ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আমাদের সকলকে সোচ্চার হতে হবে। একইসাথে, এই সকল দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের আইনের আওতায় এনে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।। দূর্নীতি একটি দেশের উন্নয়ন এবং সুন্দর ও সুস্থ সমাজ বিনির্মানের ক্ষেত্রে প্রধান অন্তর্যায়। তাই সমাজ ও দেশ থেকে দূর্নীতি, সন্ত্রাস দূর করে দূর্নীতিগ্রস্থ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আইনের আওতায় এনে তাদের শাস্তি নিশ্চিত করে একটি সুস্থ, সুন্দর ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গঠনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার, সংশ্লিষ্ট প্রশাসন সহ সকলে আমাদেরকে সহযোগীতা করবেন বলে আমরা বিশ্বাস করি।
প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ,
বগুড়া জেলার অন্তর্গত কাহালু পৌরসভার উপ-সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) মোঃ এখলাস হোসেন এর বিরুদ্ধে নিম্নলিখিত অনিয়ম ও দূর্নীতির কিছু প্রমাণ আপনাদের সামনে তুলে ধরা হলো।
অভিযোগ সমূহ হলো:
১. গত ১২ বছর অত্র পৌরসভার এডিপি প্রকল্পের যত টাকা এসেছে, তা টেন্ডার এর মাধ্যমে কাজ না করে, নামে বেনামে প্রকল্প তৈরী করে তৎকালীন মেয়রের সাথে যোগ সাজসে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। গত ১২ বছর অত্র পৌরসভার এডিপির যত টাকা এসেছে তা নিয়ম বহির্ভূত ভাবে ১ অর্থ বছরের টেন্ডার দিয়ে পরের অর্থ বছরের টাকার সাথে সমন্বয় করে যাহা এডিপির অর্থ ব্যয় নীতি পরিপন্থী এবং সেই টাকাগুলো কিভাবে ও কোথায় ব্যয় করা হয়েছে তা তদন্ত করলেই সত্যতা বের হয়ে আসবে।
২. জামাণু পৌরসভার সবচেয়ে বড় ও ব্যয়বহুল কাজ হচ্ছে বৃহত্তর পাবনা-বগুড়া প্রকল্পের অধীনে 'বিশুদ্ধ পানি সাপ্লাই প্রকল্পের কাজ। কাহালু পৌরসভার ইতিহাসে সবচেয়ে বড় দুর্নীতি ও পুকুর চুরি হয়েছে এই মেগা প্রকল্পে মেগা দুর্নীতি। এই প্রকল্পের পানি সন্ন্যায়ের জন্য পৌরসভার কার্যালয়ের পাশে যে বড় ট্যাংকি তৈরী করা হয়েছে, সেই টাংকিতে পানি উত্তোলন করার সাথে সাথেই গা বেয়ে পানি বের হতে থাকে, এ ব্যাপারে বগুড়্যা থেকে প্রকাশিত "দৈনিক করতোয়া পত্রিকায় খবরও প্রকাশিত হয়েছিল এবং নিম্নমানের পাইপ সহ সকল সরঞ্জামাদি ব্যবহার করা হয়েছে। আমরা আশা করি এলাকার সুধী সমাজ, সাংবাদিকবৃন্দ, সাধারণ জনগণের উপস্থিতিতে মাটি খুঁড়ে পাইপ বের করে পরীক্ষা করলেই যাতে নাতে দূর্নীতির প্রমাণ পাওয়া যাবে।
৩. বৃহত্তর পাবনা-বগুড়া প্রকল্পের স্যানিটারী লাটিন প্রল্পের আওতায় কাহালু পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডে টয়লেটের কাজ নিম্নমানের ইট, বালি ও সিমেন্ট। মন্ত্রী দিয়ে তৈরী করে কোটি কোটি টাকা দুর্নীতি করেছে। বিশেষ করে ৫ আগষ্ট ২০২৪ পর তৎকালীন প্যানেল মেয়র ইউসুফ আলীর সরবরাহকৃত রিং স্ল্যাব নিম্নমানের হওয়াই রিজেক্ট করেন কিন্তু পরে সেগুলো কাহালু পৌরসভার ইঞ্জিনিয়ার ইখলাস হোলেন অত্র পৌরসভার আরেক ইঞ্জিনিয়ার জনাব মোঃ শরিফুল ইসলাম কে ম্যানেজ করে নিম্নমানের রিং প্লাব ব্যবহার করার অনুমোদনের ব্যবস্থা করে দেখ। উক্ত প্রকল্পের বিভাগীয় তদন্ত করা দরকার।
৪. কোভিড ১৯ প্রকল্পের আওতায় দাহালু পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ডে সিদ্দিকের বাড়ি থেকে জাহিদুরের বাড়ি পর্যন্ত কাজ আরসি সিসি ঢালাইয়ের যে কাজটি করা হয়েছে সেই কাজের ৪০% কাজ সম্পন্ন হয়েছে কিন্তু বাকি কাজ না করেই ৮০% টাকা উত্তোলন করা হয়েছে ইঞ্জিনিয়ার ইখলাস হোসেনের সঙ্গে যোগসাজশে এবং সে নিজেও এই কাজের পার্টনার।
৫. বর্তমানে যে কাজগুলো চলমান রয়েছে সেই কাজগুলো আওয়ামীপন্থী ঠিকাদারদের পাইয়ে দেওয়ার জন্য চলমান প্রকল্পের ১০০% অর্থাৎ ৫৫ লক্ষ টাকা চুক্তিবদ্ধ, তার মধ্যে ৩৫লক্ষ টাকা ইতিপূর্বে সর্বশেষ মেয়র থাকাকালীন সময়ে কাহালু পৌরসভার ইঞ্জিনিয়ার ইখলাস হোসেন বগুড়া টিএমএসএস এর মম ইন হোটেলে উক্ত টাকা ঠিকাদারদের নিকট যেগে উত্তোলন করেছেন। কাজ আনতে খরচ হবে বলেন ঠিকাদারদের জানান মো ইখলাস হোসেন। ঘটনার ত্যতা নিশ্চিত হতে প্রয়োজনে মম ইন হোটেলের ভিডিও ফুটেজ তদন্ত করে দেখা যেতে পারে এবং পরো দিন তৎকালীন মেয়র সেই টাকা হতে বড় একটি অংশ সোনালী ব্যাংকে তার সিসি লোনের জন্য জমা দিয়েছিলেন। প্রয়োজনে ব্যাংক স্টেটমেন্ট যাচাই করে দেখা যেতে পারে। বর্তমানে চলমান কাজের মান পরীক্ষা করলেই দুর্নীতির প্রমাণ পাওয়া যাবে।
৬. এছাড়াও তার অপছন্দের ঠিকাদারদের লাইসেন্স জিম্মি করে রাখা, সময়মতো লাইসেন্স নবায়ন করতে না দেওয়া সহ অসংখ্য অভিযোগ রয়েছে ইখলাস হোসেন এর বিরুদ্ধে। যার অসংখ্য প্রমাণ রয়েছে আমাদের কাছে আছে যার একটি উদাহরণ উপস্থাপন করছি, বগুড়া থেকে প্রকাশিত দৈনিক প্রভাতের আলো পত্রিকায় ০৬/০৬/২০২৪ আরিখে লাইসেন্স নবায়নের জন্য কাহালু পৌরসভা থেকে একটি সার্কুলার প্রকাশ করা হয়। যা জমার শেষ তারিখ ছিল ০৪/০৭/২০২৪ পর্যন্ত। কিন্তু শর্তানুসারে ৯নং শর্ত ছিল ২০২৪-২০২৫ অর্থবছরের ট্রেড লাইসেন্স জমা দিতে হবে। যা ইস্যু তারিখ শুরু হয় ০১/০৭/২০২৪ থেকে অর্থাৎ ঠিকাদারদের হাতে সময় থাকে মাত্র ৪ দিন। কিন্তু এই ৪ দিন ইঞ্জিনিয়ারসহ সংশ্লিষ্ট কর্মচারীরা অঘোষিত ছুটিতে ছিল যার প্রমাণ স্বরূপ কক্ষের দরজা বন্ধের ছবি সংযুক্ত করা হয়েছে এবং প্রয়োজনে মোবাইলের কল রেকর্ডিং সরবরাহ করা হবে। এছাড়া বিভিন্ন ঠিকাদারদের লাইসেন্স নয়ায়নের তারিখের ব্যপক অসঙ্গতি লক্ষণীয়, যাতে করে তার পছন্দের বাহিরের ঠিকানারগণ টেন্ডারে অংশগ্রহণ করতে না পারে।
পৌরসভায় আওয়ামীলীগ পন্থী ঠিকাদারদের রাজনৈতিক পরিচয়ে তুলে ধরা হলো ।যাদেরকে গার ১৫/০৫/২০২৫ইং তারিখে এক বিশেষ নোটিশে ডাকা হয়েছিল ডিডিএলজি মহোদয়ের সামনে নিজের পক্ষে স্বাক্ষী দেওয়ার জন্য।
(১) মেসার্স রায়হান ট্রেডার্স, প্রো। মোঃ আহসানুল কবির শিলকওর, কাহালু, বগুড়া।
(২) মেসার্স সাকিব ট্রেডার্স, প্রো। নাজমুস শাহাদত, উলই, কাহালু, বগুড়া। ১ ও ২নং সাবেক মেয়র আলহাজ্ব আব্দুল মান্নানের পকেট ঠিকাদার।
(৫) মেসার্স প্রত্যয় এন্টারপ্রাইজ, প্রো। মোছা। নাদিরা পারভীন, উলই পশ্চিম পাড়া, কাহালু, বগুড়া।। প্রতিষ্ঠানটির মালিক কাহালু উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মান্নানের স্ত্রী।
(8) মেসার্স আকন্দ ট্রেডার্স, প্রো। মাত্র মিয়া আকন্দ, পার দেবদাঙ্গা, মথুরাপাড়া, সারিয়াকান্দি, বগুড়া। প্রতিষ্ঠানটির মালিক সারিয়াকান্দি উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা।
(৫) মেসার্স মুর এন্টারপ্রাইজ, প্রো। আলহাজ্ব জয়নাল আবেদীন, কাহালু বাজার, কাহালু, বগুড়া। প্রতিষ্ঠানটির মাসিক কাহালু উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি ও বর্তমান উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি পি.এম বেলালের বড় তাই।
(6) মোঃ নুর ইসলাম, প্রো: মো। নুর ইসলাম, কাহালু বাজার, কাহালু, বগুড়া। প্রতিষ্ঠানটির মালিক তাহালু পৌর আওয়ামীলীগের সাবেক সহ-সভাপতি মো: নুর ইসলাম বিশুর।
(৭) মেসার্স অর্পা কন্সট্রাকশন, যো। মোয়া: তাসমিয়া খাতুন, ১ম শ্রেণীর ঠিকাদার, কাহালু পৌরসভা, কাহালু, বগুড়া।সে বিগত কয়েক বছর যাবত লাইসেন্স নবায়ন করেন নাই। ইঞ্জিনিয়ারের নিজের পক্ষের লোক হওয়াই তাকে রাখা হয়েছিল। সে গাবতলী উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা।
(৮) মো: আব্দুল জলিল, গ্রো। মোঃ আব্দুল জলিল, ১ম শ্রেণীর ঠিকাদার, কাহালু পৌরসভা, বগুড়া। প্রতিষ্ঠানটির মালিক কাহালু উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি ও বর্তমান উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি পি.এম বেলালের বড় ভাই।
(৯) মেসার্স নোমান এন্টারপ্রাইজ, প্রো। মো: রিজভী নোমান মামুন, ১ম শ্রেণীর ঠিকাদার, কাহালু পৌরসভা, বগুড়া। প্রতিষ্ঠানটির মালিক কাহালু উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি হেলাল উদ্দিন কবিরাজের ভাতিজার।
(১০) মেসার্স নুসরাত এন্টারপ্রাইজ, প্রোঃ মোঃ নুর আলীম রুবেল, তেলিয়ান, কাহালু, বগুড়া। প্রতিষ্ঠানটির মালিক কাহালু উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি ও বর্তমান উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি পি. এম বেলালের ভাতিজা।
(১১) মোঃ আশরাফ আলী খান আজাদ), গ্রো। মোঃ আশরাফ আলী খান্য আজাদ), ১ম শ্রেণীর ঠিকাদার, কাহালু পৌরসভা, বগুড়া। জ্যাসন ইনু কাহালু উপজেলার সভাপতি।
(১২) মেসার্স রূপম এন্টারপ্রাইজ, গ্রো: মো. সহিদুল ইসলাম, ১ম শ্রেণীর ঠিকাদার, কাহালু পৌরসভা, বগুড়া। প্রতিষ্ঠানটির মালিক সোনাতলা উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা মোঃ সহিদুল ইসলাম এর।
(১৩) মেসার্স এস,কে ট্রেডার্স, প্রো। মো এহসানুল হক, ১ম শ্রেণীর ঠিকাদার, কাহালু পৌরসভা, বগুড়া। প্রতিষ্ঠানটির ( মাদিত কাহালু উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি হেলাল উদ্দিন কবিরজের মেয়ের স্বামী (জামাই)।
১৪) মেসার্স রাকিব এন্টারপ্রাইজ, প্রো। আলহাজ্ব মো: আব্দুল গফুর প্রাং, ১ম শ্রেণীর ঠিকাদার, কাহালু পৌরসভা, বগুড়া। প্রতিষ্টানটি বগুড়া জেলা শ্রমীকলীগের সভাপতি মো। রাকিব উদ্দিন প্রাং সিজার এর পিতা ও আওয়ামীলীগ নেতা আলহাজ্ব মোঃ আব্দুল গফুর প্রাং এর।
(১৫) মেসার্স রাজিব এন্টারপ্রাইজ, প্রো মোঃ মেহেদি হাসান রাজিব, ১ম শ্রেণীর ঠিকাদার, কাহালু পৌরসভা, বগুড়া। প্রতিষ্ঠানটি কাহালু উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদি হাসান রাজীবের।
একজন বদলীযোগ্য পৌর কর্মকর্তা কিভাবে ১২ বছর একটানা একই পৌরসভায় কাজ করে, যা পৌরসভার চাকুরী বিধিমালা পরিপন্থি।
প্রিয় সাংবাদিক বন্ধুগণ,
আমরা কাহালু পৌরসভার ঠিকাদারদের পক্ষ থেকে কাহালু পৌরসভার উপ-সহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) মোঃ এখলাস হোসেন এর বিরুদ্ধে উপরোক্ত অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগগুলো পেশ করলাম। আশা করি আপনাদের মাধ্যমে তা যথাযথ কর্তৃপক্ষের নজরে আসবে এবং তার বিরুদ্ধে তদন্ত স্বাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন বলে আশা ব্যক্ত করছি। আজকের সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত হওয়ার জন্য পুনরায় আপনাদের সকলকে ধন্যবাদ জানাই।