From Miraj

From Miraj "Success Ke Peeche Mat Bhaago, Excellence ka peecha karo Success jhak Maarke tumhara peeche Ayegi"

20/03/2024

বন্ধুরা কোথায়? কেমন আছিস! ব্যাস্ত অনেক।একটা সময়, এই আড্ডা ছিলো আমাদের ব্যাস্ততা।সময় বদলে গেছে। বয়সে বাড়ছে হুড় হুড় করে।দায়িত্ব এর চাপে আর খোঁজ নিস না।মনে পড়লে তোদের মন কাঁদে আমি জানি।ফিরতে মন যায়, অফসোস হয় আর একটু সময় যদি তোদের সাথে থাকা যেত।এমন হয়তো তোদের নাও অনুভব হতে পারে কারন হয়তো আমি যে কারো বন্ধু হতে পারি নি।

-মৃদু আলো

--২০/০৩/২৪

23/10/2023

জোনাকিরা গ্রামে থাকে-

15/09/2023

সিলেট এ বারবার মনে হচ্ছিল সত্যিই কি চারপাশ এত সুন্দর।দুচোখ শুধু আটকে যায় পাহাড় আর সবুজের মাঝে।নিরবতা আমাকে যতটা ক্লান্তি দিয়েছে এ জায়গা ততটা প্রশান্তি নিয়ে এসেছে।

চারদেয়ালে বাইরেও সুখ পাওয়া যায়।ভ্রমণ এ না গেলে বোঝা বড় কষ্ট হবে।যে মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করে তাকে যদি এই সবুজের মাঝে ছেড়ে দেওয়া হয় তাহলে হয়তো সৃষ্টিকর্তার কাছে অপেক্ষা পরিবর্তে আর কিছু সময় চেয়ে নিবে।হয়তো আমার উৎসাহিত মন এসব আবোলতাবোল বলছে। কথাটা সত্যিও হতে পারে।তবে জীবনের সুখ চাওয়া থেকে শান্তি খুব প্রয়োজন।

যার জন্য দরকার উন্মুক্ততা।যা আসলে ভ্রমণেই পাওয়া যায় বলে মনে করি আমি।বিচিত্র সব অভিজ্ঞতা,একই দেশে বিভিন্ন মানুষ, তাদের জীবনযাপন। যা আপনাকে একা নয় বরং শক্তি দিবে।বিষন্নতাকে দূর করার জন্য।

-------
১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩।

05/08/2023

Aaj Ei Brishtir || আজ এই বৃষ্টির কান্না দেখে ||
প্রায়ই যেসব গান শুনতে শুনতে সকাল, দুপুর,বিকেল শেষমেষ রাত হয়ে ক্লান্ত হই তাদের মধ্যে একটা গান এটা।আজ এই বৃষ্টির কান্না দেখে।লাইন গুলি অদ্ভুত রকমের সুন্দর। কেন তা জানি না।

আজ এই বৃষ্টির কান্না দেখে
মনে পড়লো তোমায়,
অশ্রু ভরা দুটি চোখ
তুমি ব্যথার কাজল মেঘে
লুকিয়েছিলে ঐ মুখ।

বেদনাকে সাথী করে
পাখা মেলে দিয়েছো তুমি ..
বেদনাকে সাথী করে
পাখা মেলে দিয়েছো তুমি..
কত দূরে যাবে বলো,
কত দূরে যাবে বলো
তোমার পথের সাথী হবো আমি।

চোখের সামনে গান গিয়েছেন যিনি তার নামটা ঠিক মনে করতে পারছি না তবে খেয়ালে আসলে লিখে দিবো।তবে এটা মনে আছে ওরা দুই ভাই দুজনেই গান করে। ওর ছোট ভাইটা সে সুন্দর তবলা বাজায় মিষ্টি অনেক।

----
প্রেন্সিল এর প্রোগাম
🎥 Miraj Shuvho

-------------

গানের বাড়ি

তোমাকে চাই আমার ব্যার্থতায়।তোমাকে চাই বিশাল সমাবেশ এ যে সমাবেশ দেখুক আমাদের।আমার ব্যার্থতায় তোমার কাছেই আশ্রয় নিবো।শক্তি...
17/07/2023

তোমাকে চাই আমার ব্যার্থতায়।তোমাকে চাই বিশাল সমাবেশ এ যে সমাবেশ দেখুক আমাদের।আমার ব্যার্থতায় তোমার কাছেই আশ্রয় নিবো।শক্তি নিবো, প্রান ফিরে পাবো আবার নতুন করে।ধর্ম এর সামনে দাড়িয়ে বলবে, তুমি আমার একান্ত আমার।তোমাকে ছাড়া আমি কিছুই বুজি না।এভাবেই চাই তোমায়।যেমন ধরো সময় যখন বৃদ্ধের কোটায় থাকবে।গল্প করে দুজনকে ছেড়ে যাবো সময় করে।তখনই এই আকাশ হবে নীল ।তারপর যদি পরে দেখা হয় আর যেতেই দিবোনা।
তোমার আমার গল্প এভাবেই লেখা হবে।থাকবে তো নাকি? নাকি অনেক বেশি বকবক করে ফেললাম ----
- Miraj Shuvho

✏️ From Miraj

17/07/2023

ভাইয়ার কবিতা আমি অনেক আগে থেকেই শুনতাম।বেশ ভালো লাগতো।হঠাৎ ফেইসবুক এ ঠুকে দেখি ভাইয়ার দেওয়া পোস্ট। সে আজকের ইভেন্ট এর সেরা দশ।আমি যতটা আনন্দিত ছিলাম তার থেকে বেশি খুশি হয়েছিলাম চোখের সামনে তার কবিতা আবৃত্তি শুনবো।তাকে গ্রাউন্ডে দেখা পর কেমন জানি মনে হচ্ছে ছিলো ভাইয়া অসুস্থ।পরে তারপর সে নিজের বললো আমাকে তার কথা। তার সুস্থতা কামনা করছি। আমি তাকে দেখিছি সব মিলে তিন বার মনে আছে যখন খুলনা পাবলিক কলেজে ছাএ ছিলাম তখন রিইউনিয়ন এর সময়, আর দেখেছি নিকেতন এ হুট করে দেখলাম যে সে আসলো তখন বেশ তাড়াহুড়োর মধ্যে ছিলো।তাই আর কথা বলতে মন টানছিলো না।আর তারপর এই ইভেন্ট এ।তার কবিতা পাঠের শুরু থেকে শেষ যেনো এক অন্য রকমের আবহাওয়া তৈরি করেছিলো।বাকিটা কি হয়েছে বা হবে আমি জানি না।
তার থেকেও বড় কথা হলো আমরা কেপিসিয়ান।আমরা হালছাড়ি না।

---------ওয়ালি উল আলিম

-🎥 -- Miraj Shuvho


অনুষ্ঠানটি আয়োজন করেছে প্রেন্সিল এবং স্পন্সর করেছে Meta।পেন্সিল এর কথা যদি বলি এই গ্রুপে আমি আমার লেখা দিতাম।বাংলাদেশ এর অন্যতম একটা বড় প্ল্যাটফর্ম পেন্সিল।

#পেন্সিল

15/07/2023

শৈশব এর প্রিয় গান গুলোর মধ্যে একটা।মনে আছে বাংলাভিশন এর সকাল বেলার অনুষ্ঠান এ টিভিতে জোরে সাইন্ড দিয়ে শুনতাম এসব গান। এরপর এমপি থ্রিতে হেডফোন দিয়ে সাইকেল নিয়ে বেড় হয়ে যেতাম যতদূর চোখ যেতো।বেশি দূর যেতে পারতাম না কারন সন্ধ্যার আগে বাসায় ফিরতে হতো।দিনগুলো কেমন জানো এখনো রঙিন।

Bappa Mazumder

🎥 Miraj Shuvho

11/07/2023

প্রেমের কোন সংজ্ঞা হয় না।এর কোনো চরিত্র নেই।নেই কোনো বিশেষন।দুঃখ আছে তবে সুখের কোনো সীমানা নেই।এর আয়তন নেই আছে উপলব্ধি। তবে এর মধ্যে দুঃখ /কষ্ট বেশি।কারন চোখের সামনে আপনার প্রিয় ময়না পাখির কষ্ট আপনি দেখতে পারবেন নাহ।এভাবেই চলে আসছে এই পৃথিবীর প্রেম।
এই নিয়েই গড়া।এসব শেষ হলে পৃথিবী ধংস হবে।

-তবে ব্যার্থতাকে ভালোবাসা বলে না।



Miraj Shuvho

06/07/2023

এই সময় আপনাকে মনে করাবে, কাঁদাবে,হাঁসাবে এরপর আর কি, আপনার সাথে আমার নাও দেখা হতে পারে।

Miraj Shuvho Abdullah Al Mahamud Shihab
Alisha Rahaman Anha
Stay with Sadia

04/07/2023

আই কিহত্তাম?

মাঝে  মাঝে জানো একাকিত্ব বড় আনন্দের।কেমন জানিস মারা যাওয়ার পর তো মানুষ  একলাই থাকে।কেউ কি থাকে নাকি।অভ্যাস টা এই পৃথিবী ...
02/06/2023

মাঝে মাঝে জানো একাকিত্ব বড় আনন্দের।কেমন জানিস মারা যাওয়ার পর তো মানুষ একলাই থাকে।কেউ কি থাকে নাকি।অভ্যাস টা এই পৃথিবী থেকে হয়ে গেলে তখন কষ্ট কম হয়।তাই তো একাকিত্ব আনন্দের।
- Miraj Shuvho

তোমাকে সবাই ভালোবাসে। সবাই তোমাকে চায়। তাও তুমি কাঁদো, তাদের জন্য কষ্ট করো। আবার ঘড়ে ফিরে তাদের জন্য মন খারাপ।কখনো কি নি...
27/05/2023

তোমাকে সবাই ভালোবাসে। সবাই তোমাকে চায়। তাও তুমি কাঁদো, তাদের জন্য কষ্ট করো। আবার ঘড়ে ফিরে তাদের জন্য মন খারাপ।কখনো কি নিজের জন্য চিন্তা হয় বা করেছো কিংবা নিজেকে সময় দেওয়া।আক্ষেপ হয়, কষ্ট হয়, খারাপ লাগা হয় কিসের জন্য -হতে পারে কেউ তোমাকে হেয় করে কথা বলেছে।এছাড়া জীবন থেকে কেউ চলে গেছে তোমার অনুমতি ছাড়া।এছাড়া আর একটা ছেলের জীবনে হতে পারে অর্থ সংকট।দায়িত্ব এর চাপ এর কথা বলছি না কারন বড় হওয়া সাথে সাথে এগুলো নিতে হয়।জীবনকে আমি বলি নদী মত বহমান। আর একজন ছেলের জীবন কে বলি ডিঙি নৌকা।এবার মূল কথায় আসি।
একটা ছেলের জীবনে সত্যিকার অর্থে নিজ ছাড়া আর কেউ আপন হয় না।অবশ্য সবার জীবনের সাথে এ কথা মিলালে আপনি ভূল করবেন।অবশ্য অনেকের রাতে নিস্তব্ধতা এর জন্য।যার কারনেই রাতের গল্প প্রেমিকার সাথে শেষ হয় না।এরপর সকালে হতেই নিরুদ্দেশ। এই সময় টা কিভাবে গেলো তা নিজেও জানে না।ক্লান্তি তাকে টের পেতে দেয় না এরপর যখন রাতে বিছানায় এপাশ ওপাশ করে তখন জীবনের ভূল এর অধ্যায় এক এক করে সিনেমা হয়ে যায়।সিনেমায় নায়িকা কাঁদে আর এই রাতের সিনেমার নায়ক সে কেঁদে জীবনকে শান্ত করতে করতে সকালের আলো ফের উঠিয়ে দেয় সূর্যের মুখে।এভাবে জীবনের গড় আয়ু হয়ে যায় ৬০/৭০। তবে পূর্ব পুরুষ এর জীবন ছিলো শতকের।
তবে কি জানে, যদি নিজেকে নিজের কাছে একবার আনেন সে বলে দিবে আপনার জীবন কি যায়। কিভাবে শান্তির ঘুম দিবেন।আয়নায় প্রতিদিন নিজেকে একবার হলেও দেখেন।প্রয়োজন একলা কথা বলে সমাধান করে জীবন মুখি হন দেখবেন জীবনের প্রাপ্তি যা হবে তাতে জীবন ছেড়ে যেতে মায়া হবে না।💐🥀

Miraj Shuvho

16/05/2023

ঘোড়ারডিhttp://xn--f6b.com/,কবে দেখাবো ডিরেক্টর সে নিজেও জানে না,😂🥱

08/04/2023

নির্ভূল উদ্দেশ্য পৃথিবীর কাছে নেই কোনো সংক্ষিপ্ত।

11/03/2023

আমার কাজের প্রোস্ট প্রোডাকশন এর কাজ চলতেছিলো।সেমিস্টারের মিড চলতেছিলো এর মাঝে দুই টা কাজ সমান্তরালে চলতেছিলো।প্রোডিউসার কোনো মতেই আর টাকা দিতে রাজি হচ্ছিল না।আর এই পরিস্থিতির উপর নির্মিত আমার শর্টফ্লীম।
শর্টফ্লীম- প্রডিউসার কেনো বোঝে না।
Miraj Shuvho

27/02/2023

রীতি রেওয়াজ-
আপনি যদি শহরে বসবাস করেন তাহলে এর সাথে আপনার ঠিক পরিচয় কিংবা দেখা নাও হতে পারে। হয়তো আপনার বাবা মা কিংবা মুরুব্বিদের কাছে গল্প হিসাবে শুনতে পারেন।কিন্তুু এসব আজও দেখা যায় গ্রামে।শহরে কিছু জায়গা নামে হয় কিন্তুু এর পরিপূর্ণ পায় তখন যখন এর শুরু শেষ দেখা যায়। বিয়ে ১৫ দিন আপনি বুঝতে পারবেন না কিভাবে গেল।এটার মজাই এখানে।আমার বড় দুই বোনের বিয়েতে আমি ছোটো ছিলাম তাদের বিয়েও এমন হয়েছে। কত মানুষ কত সব অনুষ্ঠান, মনে হবে এই বিয়ে বাড়িটা ছোটো একটা গ্রাম।সবার মূখে হাসি, গল্প, গান আর কত কি?.সব থেকে আনন্দের ছিলো ছোট মামার বিয়েতে, এরপর বড় মামা ছেলে বিয়েতে।কেমন আনন্দ একটু শেয়ার করি বৌ নিয়ে আসার সময় সবাই ঝাঁক বেঁধে বৌ দেখতে আসতো তারপর সবাই মিলে গান নাচ,এরপর সবথেকে মজা ছিলো বালিশ নাচ।তা কেমন -সম্পর্কে নানী সে বালি পেটে ভিতর নিয়ে নাচ দেখাতো।কোথায় গেলো সেই।ছোট বেলায় তেমন বেশি ছোটা হয়নি।কিন্তুু বিষয় গুলো বেশ আমাকে আনন্দ দিতো।এখন তাই সেগুলো খুজি -জানি না কেন।হয়তো
ছোটো বেলায় যাওয়ার ইচ্ছে থেকেই এই টান।
তাই বলি সময় পেলে কিংবা মন খারাপে ফিরে চান গহীন গ্রামে।খুজে পাবেন নিজেকে।সতেজ হয়ে ফিরে আসেন নিজের সেই যান্ত্রিক শহরে।
ভালো থাকবেন।
- Miraj Shuvho
#গ্রাম #বাংলাদেশ #বিয়ে #রীতিরেওয়াজ

16/02/2023

ChatGPT এর longibility কেমন তা অবশ্য এখন বলতে পারছি না তবে Artificial intelligence (AI) এর আয়ু দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে এ নিয়ে কোন সন্দেহ নেই।
Miraj Shuvho


15/02/2023

ছোট পায়ে দীর্ঘ পথের যাএা,
Abdullah Al Miraj

09/02/2023

তুমি কি ভাবে একা হও, কিভাবে বলো যে তুমি,
সে তোমার কাছে ছিলো কিন্তুু এখন নেই।কিন্তুু তুমি তার কথা মনে করেই জীবনের সময় পার করছো, দুঃখ পাচ্ছো তার কোন সৃতি মনে করে পাগলের মত একা একা হট্ট হাসি দিচ্ছো। তুমি মেনে নিতে পাচ্ছো না সে এখন আর তোমার নেই।এর জন্যই ঘুমহীন রাত অলস সময় তোমার টেনে দিচ্ছে ইতি।ওদিকে সে নতুন নতুন সূচনা তাকে তার জীবনের উপন্যাস এর ইতি লিখছে।তুমি তার খোজ নিচ্ছ।হয়তো তাতে তার খাবারের সময় বেশমে তার প্রিয় তাকে পানি এনে দিচ্ছেন।বলে উঠে মাকে একবার ফোন করো।ব্যাস এভাবে তোমার আর তার জীবনের সমাপ্তি।সে পরিচয় নিয়ে শায়িত হবে আর তুমি তো তোমার পরিচয় গোপন রেখে সমাজ ত্যাগ।তুমি কি জানো যে প্রেমে তোমাকে হরন করেছে তা কোনোদিন ও প্রেম ছিলো না তা ছিলো নিছক এক
মিথ্যা কাহিনী। কারন প্রেম যদি হারিয়ে যায় দুজনের থেকে অপেক্ষায় মরে যায় তাদের জীবন, এই ভালবাসার সংলাপে।
Abdullah Al Miraj

04/02/2023

গ্রামের বিয়ে মানে পুরা গ্রামের আনন্দ। তা আসলে উপস্থিত না থাকলে বোঝা যায় না।এটার কারন অদ্ভুত রীতি রেওয়াজ।যেমন গাঁয়ে হলুদে জোয়ারে পানি এনে তা দিয়ে গোসল। তার থেকেও মজার বিষয় হলো গান।এ গান আপনি কোথাও সচারাচর শুনতে পাবেন না গ্রামে বিয়ে ছাড়া এবং এর লিরিকঃ সুনির্দিষ্ট ভাবে থাকে না।আমি আসলে এত বেশি উপভোগ করেছি যে ফোনে ভিডিও ধারনের সুযোগ পাইনি তাই সংক্ষিপ্ত ভিডিও এর মাধ্যমে কতটা বোঝাতে পারবো জানি না।
Abdullah Al Miraj

31/01/2023

Sign language,

27/01/2023

The truth is here from where you stand up.

রক্তের গ্রুপ ভয়-মানুষের কাছে থাকা যদি আমার বয়সের অভ্যাস হয়ে না যেতো শুক্কুরবার জীবনের জন্মদিন হইতো।মুক্ত হতে পারলাম না এ...
18/01/2023

রক্তের গ্রুপ ভয়-
মানুষের কাছে থাকা যদি আমার বয়সের অভ্যাস হয়ে না যেতো শুক্কুরবার জীবনের জন্মদিন হইতো।মুক্ত হতে পারলাম না এই পাওয়া সময়ে।অবহেলায় কেটে গেলে এ জীবন।
-রফিকে মৃত্যুবার্ষিকের দিনে তার লেখা ডাইরি কোন এক পৃষ্ঠায় লেখা ছিলো তা।শেফালি উচ্চস্বরে পড়ছে।শনিবার ফেরিওয়ালা আসবে নিয়ে যেতে রফিকের যত পুরানো বই ছিলো,সাথে দশ বারো টা ডায়েরি যা এত দিন বেলকনির কোনায় পরে ছিলো।পরিবার এর বড় কর্তা যেবার দেখে সেবারই দারোয়ান কে তাগাদা দেয়।দারোয়ান এসে ফিরে যায়।ঘড়ে মেয়েটা লেখাপড়ার বড় শখ সময় পেলে বারান্দায় এসে উচ্চস্বরে পড়ে।শেফালির আওয়াজে এসে বড় কর্তা বলে লেখকে জীবন অতি বেদনার।বলে ফিরে যার হুট করে ফিরে এসে বলে পড়া শেষ হলে বলবি দারোয়ান ফেরিওয়ালা কাছে বেঁচে দিতে।ক্ষানিক সময় পরে বড় কর্তা কেন জানি কথা বলতে পারছে আর আগে মত, তার যে কি হলো লেখক জানে না।
জন্ম - ১১.১১.৬৭
মৃত্যু -১২.১২.৭৬.

Today’s cloud behind the eyes.
08/01/2023

Today’s cloud behind the eyes.

02/01/2023

সামনের স্টেশন এ নেমে যাবো।ফিরে যাবো যেখান থেকে এসেছি।কারন আমার শরীর এখানে কিন্তুু আমি নেই কি অদ্ভুত কথা।কেউ বলতে পারো আমি ভূত কিংবা পাগল অথবা রসিক মানুষ।এগুলোর মধ্যে একটাও না।নাকি ভাব নেওয়া জন্য বসে আছি, পাশে কেবিনে এক সুন্দর রমনী রয়েছে।দেখতে বেশ সুন্দর কপালে বেগুনি রং এর টিপ।কেবিনের সামনে থেকে আসার সময় কান পেতে শুনতে গিয়েছিলাম নাম, ট্রেনের হুইসেল এর আওয়াজে আর শুনতে পারি নি।তাই এসে বসে আছি।এমনটা যে ভাববে তার ধারনাও ভূল।রাগ হয়ে সবাই এখন বলবে ব্যাটা তুই পাগল।এখন ভয় হচ্ছে ট্রেন দিয়ে লাভ দিবে নাকি আবার।সুন্দরী সেই রমনী হঠাৎ অন্য বেটার সাথে চলে গেছে এ কষ্টে।না এমনও না।তাহলে ব্যাটা তোর লেখা তুই পড়।আমি চললাম।
মানুষের কত অস্থির।সময়ই দিতে চায়।এটাই সমস্যা।সব পেতে চায় নিমিষেই।সেই সমস্যায় আছি তাই তো বলেছি এসেছি ভ্রমনে কিন্তুু মাথায় সেই
ভন্ড বাউল এর চিন্তা। নিজেকে মনে করে পীর।অবশ্য আমি বাবা হাঁদারাম তাদের চিন্তা মাথায় নিয়ে এত সুন্দর আবহাওয়া গায়েই লাগাচ্ছি না।তার সাথে এখানে কয়েকজন মহাজন পায়ে পা তুলে নিজেদের জমিদারি দেখাচ্ছে। এত এত চিন্তা মাথায়....
তাই মন চাচ্ছে নেক্সট স্টেশন এ নেমে যাবো।
- Abdullah Al Miraj

অবহেলায় যাচ্ছে এ সময়-লিখতে ভালো লাগে যার কারনে লিখতে বসেছি।সুখের বিষয় যে ছবি খানা তোলার পর অদ্ভুত ভাবে নিজেকে নিয়ে লেখা ...
02/01/2023

অবহেলায় যাচ্ছে এ সময়-
লিখতে ভালো লাগে যার কারনে লিখতে বসেছি।সুখের বিষয় যে ছবি খানা তোলার পর অদ্ভুত ভাবে নিজেকে নিয়ে লেখা সুযোগ পাচ্ছি।
বিগত দিনে লিখা শুরু করতাম তবে শেষ করতে পারতাম না। কারন প্রচুর অস্তিরতা কাজ করতে থাকতো।অস্তিরতার কারন অনেক।ধীরে ধীরে লিখছি।
আমাকে নিয়ে কোনদিন আমি লিখবো তা কল্পনায় ছিলো না।তার কারন অনেক আমার জীবনে তার অন্যতম সমস্যা হচ্ছে ভাবনা শেষ করার আগেই আচমকা নতুন অথবা বিগত বিষয় গুলো শেষ না করার ফলে ওগুলো নিয়ে ভাবতে হতো। যার কারনে কোনোকিছু আর হয়ে উঠতো না।এটাই বড় সমস্যা।
জীবনকে জীবনের মত করে ভাবা শুরু করি চার বছর আগে থেকে।ওখান থেকেই জীবন শুরু বলতে পারি,মানে যৌবন শুরু।এর আগের পথ শুধু শৈশব ছিলো। কৈশোর জীবন আসলেও উপভোগ করতে পারিনি।সেটা যখন বুঝতে পারি তখন ফিরে যেতে চেয়েছিলাম কৈশোরের সময়ে। এটাই ছিলো জীবনের শ্রেষ্ঠ ভূল।ফেলে আসা সময় খুজতে নেই।এটা জেনেও ফিরতে চেয়েছি।
"মানুষ কষ্ট পায় কখন জানেন
যা পাবে না তা পাওয়া আশায় নিজেকে বদলানোর চেষ্টা করে যখন"
আর কষ্ট সময় যেমন, প্রতিদিন মানুষ জন্ম গ্রহণ করে আবার যখন রাত শেষ হয় মৃত্যুবরন।ভয়াবহ একটা সময়ের মধ্যে দিয়ে যায়।
আর বিপর্যয় আসে তখন যখন সে জোর করে টেনে আনতে চায় টিকে থাকার অনুভূতি গুলোদের।
তাই তো আমি বলি।
"ভালবাসা আসে নি আমার দরজাতে
আমি আমার ঘড়ে জানলা থেকে উঁকি মেরে
দেখেছি"
এখানে আরও লিখবো কিন্তুু এখন না।এই পৃষ্ঠায় লিখতে থাকবো।সময় পেলেই লিখবো।শীত করছে প্রচুর যার কারনে টাইপ করতে পারছি না।বিগত দিনের কথা বলবো কারন অনেক কিছু দেখা এবং শিক্ষা হয়েছে হয়তো আপনাদের কাজ লাগে পারে আবার আমার ধারনা ভূল ও হতে পারে।জানি না।
এটা আমার বাসা না আমার ছোটো বোনে বাসা।রাজকীয় ভাবে করা হয়েছে।তাদের সপ্ন এর মত করে।তবে বিষয় হলো বর্তমান বলা যেতে পারে আমার রুম কারন যেখানে আমি থাকি সেখানে না হয় খুব অগোছালো থাকবে না হয় খুব পরিপাটি এর ও এক রহস্য আছে।যেমন আমার মন যখন খুব ভালো থাকে আমি আমার রুম খুব পরিপাটি রাখি।আর মন খারাপে নিজের চেহার দেখতে ভয় লাগে।
গত তিন বছর জীবনের জড় থেমে থেমে আসছে।নিজের হঠাৎ হঠাৎ পরিবর্তন যেন মানতে পারছিলাম না তবে এখন মেনে নিতে পারছি আমার যত ভূল হয়েছে বিগত দিনে।ভূল গুলো ও লিখবো তবে এখন না।ভূল লিখতে ইচ্ছে হচ্ছে না।যখন আবার ইচ্ছে হবে লিখবো।কারন এই পৃষ্ঠা প্রতিদিন পরিবর্তন হবে লেখা যোগ বিয়োজন হবে।যাদের ইচ্ছে পড়বে না হলে এমনই থেকে যাবে।
আজকে রুম বেশ অগোছালো কারন গত রাতে বাসায় ফিরতে দেরি হয়েছে তার সাথে ঘুমাতেও দেরি।আবার আজ সকালের সিডিউল ছিলো আরলি মর্নিং রোশানে প্রথম স্কুল এর সফর সঙ্গী হওয়ার।সব মিলে এক আনন্দে সময়।
অবশ্য আসতে সময় লেগেছে।এ নিয়েও পরে লিখবো।
এসে ক্লান্ত শরীরে ঘুম দিয়েছি ভেবেছিলাম আজকে নিজের বাসায় যাবো।পরে আর হয়ে উঠে নায়। ঘুম থেকে উঠি দেখি রাত ৭.৫৮ । তাই আর ভাবলাম বোনে কাছে এ রাত থেকে যাই।
কিন্তুু বছর শুরুর আগেই চিন্তা করেছিলাম নতুন বছর নিজের মধ্যে অনেক পরিবর্তন আনার।কারন এই জং দরা শরীর, জীবন,সময় কোনটাই আর নিতে পারিতেছিলাম না।আমার মনে হয় এই প্রথম নিজের ভাবা একটা কমিটমেন্ট রাখতে পারলাম।তবে গত বছর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম নতুন বছর থেকে নিজের সাথে দেওয়া কমিটমেন্ট গুলা রাখবো।আলহামদুলিল্লাহ তা রাখতে পেরেছি।
তোলা ছবি খানা এটার সাক্ষী হয়ে থাকবে।এখন ব্যাখ্যা দেওয়া যাক ছবিটার।গত তিন বছরে আমার জীবনে কাজের দেনায় জড়জড়িত তবে এখানে নিজস্ব দেনা নেই কারন আমার ব্যাক্তিগত চাহিদা কম।বলতে খরচ নেই বললেই চলে।শুধু প্রয়োজন ছিলো কয়েকটা সিগারেট আর কিছু না।হ্যা আমি চেইন স্মোকার ছবি তে হলিউড প্যাকেট দেখছেন আসলে আমি হলিউড সিগারেট খাই না বর্তমানে ব্যানসন লাইট সিগারেট খাচ্ছি। তবে পকেটে টাকা না থাকলে গন্ধ ওয়ালা সিগারেট কিনি।গন্ধ ওয়ালা মানে সিগারেট এর তাজা গেরান বিচ্ছিরি লাগে।সিগারেট নিয়ে আমার পরিবারের সবার মাথা ব্যাথা এমনকি আমার প্রতিবেশীদেরও, তাহলে আসুন মজার এক গল্প বলা যাক।
আমার পাশের বাসার এক প্রতিবেশী তার ছেলে জন্য মেয়ে দেখতে যায়।তখন কোন এক প্রসঙ্গে আমার কথা উঠে আমি নাকি ঢাকার রাস্তা মদ খেয়ে পরে থাকি।তা আবার আমার আম্মাকে জানায় সে।আমার মা আমাকে জানায় যখন, তখন আমার এক বিন্দু কষ্ট কিংবা আক্ষেপ হয় নি।কারন মিথ্যা কথা আমার কষ্টের কারন হয়নি কখনও।এই কাহিনী ও লিখবো তবে এখন না রাত অনেক হয়েছে।তবে এই পৃষ্ঠায়ই লিখবো।
ছবির সিগারেট এর প্যাকেট দিয়ে শুরু করলাম কারন বহুত, তাও এখানে ব্যাখা থাকবে।লিখবো কিন্তুু এখন না।তবে এই পৃষ্ঠায় থাকবে।

ছবিতে একটা নোট প্যাড দেখা যাচ্ছে। এটা নতুন বছরের পুরানো বুক ডায়েরি। ছোটো আপুর কাছ থাকে চেয়ে নিয়েছি সেদিন।কারন আমার মনে থাকে না কোনকিছু।এটা সবাই বলে, মানে যারা আমার কাজের টাকা পাবে তারা। তবে এটা আমি বিশ্বাস করি না। এর প্রমানও আমি দিবে তবে এখন না।তবে এই পৃষ্ঠাই লিখবো যা থাকবে এখানে।

ডায়েরির প্রথম পৃষ্ঠায় প্রথম আমি লিখেছি পাওনাদার এর নাম এবং পরিমান। কারন এবছর শুরুর আগেই সিদ্ধান্ত নিয়েছি তাদের পাওয়া শোধ করবো এবছর।এ নিয়ে লম্বা এক সময় আমার জীবন থেকে কেড়ে নিছে তবে আমি একদমই লজ্জিত কিংবা ভয় পাচ্ছি না কারন যদি সবার সামনে হাজির করতে পারতাম তাহলে এই টাকার পরিমান অর্ধেকেও কম এবং মুখোশ খুলে দিতে পারতাম।এনিয়েও লিখবো এখন না। সময় এলে এই পৃষ্ঠাই লিখবো।
ডায়েরিতে আরও লিখেছি দুই বছর পর একটা পরীক্ষা দিতে চাই তার জন্য কিভাবে প্রিপারেশন নিতে হবে তার একটা সিডিউল। তবে পুরা বছরে না অর্ধেকের।
"বাবাকে আমি কিছু দিতে পারি নি।শুধু মাথা নিচু করে দুহাত দিয়ে নিয়েছি।তাকে বুঝি নি চিনিনি শুধুই নিজেকে চিনিছি "
এর ব্যাখা পরীক্ষা শেষ হলে লিখবো, যদি আল্লাহ তাল্লা হায়াত দেন।এখানেই এই পৃষ্ঠাই লিখবো।
ডায়েরিতে আর ও লিখেছি কিছু আইডিয়া যা করেই আসলে নিজের পরিচয় তুলে ধরতে পারি।
মায়ের স্বপ্ন অনেক বড় এবং সুন্দর।
"তার কাছে যত অবদার করেছি কখনও ফিরায় নি
বিনিময়ে শুধু দিয়েছি কষ্ট"
এ নিয়েও লিখবো যদি আল্লাহপাক আমাকে হায়াত দেন।এই পৃষ্ঠাই লিখবো।
ডায়েরি তে আরও লিখেছি অবসরে কি কি করবো।আমার বড় আপুরও এই বিষয় গুলো ভালো লাগে।তা ভেবেছি আমি পুরোপুরি শিখে গেলে তাকে এগুলো শিখাবো।বড় আপুকে নিয়ে লিখা শুরু করলে আজ রাত না এ বছর শেষ হয়ে যাবে।তবে ধীরে ধীরে লিখবো এই পৃষ্ঠাতেই।

ছবিতে আছে পানির জগ, এর একটা ভূমিকা আছে আমার জীবনে।আর যাই হোক পানি শূনতা আমি কল্পনাও করেতে পারি না।কারনে অকারণে পানি খাই আর ডায়বেটিস রোগীর মত..... বললাম না বাকি টা কারন অশ্লীল ভাবনা এ নিয়ে এই পৃষ্ঠায় আর লিখবো না। সামান্য অশ্লীল মাঝে মাঝে হাসি কারন হয় ব্যাপারটা ইন্টারেস্টিং।
ছবিতে দেখা যাচ্ছে কাঁদের ব্যাগ। ব্যাগ মানেই আমার সংসার। যার ওজন আমার কাঁদে ব্যাথা হয় না।তবে অন্য কেউ নিলে আবার ফিরিয়ে দেয়।ব্যাগ নিয়েও লিখবো তবে এখন না।তবে এই পৃষ্ঠাতেই লিখবো।
ছবিতে টেবিল এর উপর রাখা আছে পবিত্র কোরআন শরীফ।আমি বাইবেল, গীতা,বেদ,কোরআন বাংলা দেখে পড়েছিলাম।নিজের প্রতি বিশ্বাস বাড়িয়েছিলো কোরআন।এ নিয়েও লিখবো তবে এখন না। অবশ্য এই কোরআন শরীফটি রোশান নিয়মিত পড়ে।"মাশাআল্লাহ "এই ক্যাডর কে নিয়ে লিখতে বসলে কিছু লিখা হবে না।এর আগে অনেক কিছু জেনে বুঝে আসতে হবে তাই আর এখন লিখবো না। তবে লিখবো এই পৃষ্ঠা।

ছবির মধ্যে দেখা যাচ্ছে খাবার।লুচির উপর বারকিউ করা মাংস রাখা, তার সাথে টমেটো সস এর সাথে পুরাটাই মেয়োনিস। পুরাই একের ক।
খাবার বেশ পছন্দ তবে কিছু পছন্দের খাবার দেখলে চিবে এমনেই পানি চলে আসে।ছোটোবেলার একটা কাহিনী বলি। সোহাগ ভাইয়ার মাঝে মাঝে বলে আমি নাকি ছোটো বেলায় খাবার পকেটে রাখতাম।এটাও সত্য এবং মজার। এ নিয়েও লিখবো তবে এখন না। এই পৃষ্ঠায় লিখবো।

ছবিতে দেখা যাচ্ছে আমার ঘড়ি।ঘড়ির টাইম ঠিক নাই।কেমনেই বা থাকবে আমার এক ছোট বিচ্ছু মা আছে না।এখানে আসার আগে বড় আপু বাসায় ছিলাম।আম্মু আব্বু গ্রামের বাড়িতে গেছে শীত উদযাপন এর জন্য।আমি যেতে চেয়েছিলাম। রনির বিয়ে ছিলো কিন্তুু কিছু মুখোশ ধারী মানুষের কারনে আর হয়ে উঠে নি।যাক এ নিয়ে লিখবো বলছি।তাই আর এখানে বেশি বলার দরকার বলে মনে করছি না।
এই ছবি তে আমার জীবনের ২৪ বছরের বিচ্ছিন্ন আলাদা আলাদা একত্রিত কাহিনী লিখে ফেলেছি।তবে পুরাটা না তবে আমি পারবো পুরাটা বলতে এবং আল্লাহ পাক হায়াত দিলে লিখবো এই পৃষ্ঠায়।
- কত অবহেলিত সময়ে সাথে আমার জীবন গড়া।
ধন্যবাদ।
১.
২.২/০১/২০২৩-সোমবার।

Address

277, Masimpur
Pirojpur
8500

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when From Miraj posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to From Miraj:

Videos

Share