26/11/2024
হাঁস এর খাদ্য(বয়স অনুযায়ী,বিভিন্ন জাতের),পুষ্টি ব্যবস্থাপনা ও দৈনিক কার্যক্রম সূচিঃ
admin May 13, 2020 ফিড ফরমুলেশন(কোয়েল,হাস,কবুতর) Leave a comment 17,544 Views
হাঁস এর খাদ্য(বয়স অনুযায়ী,বিভিন্ন জাতের),পুষ্টি ব্যবস্থাপনা ও দৈনিক কার্যক্রম সূচিঃ
হাঁস এর খাদ্য ও পুষ্টি ব্যবস্থাপনাঃ
হাঁসের খাদ্যঃ
হাঁস প্রধানত দুই রকমের খাদ্য খায়। যেমন- প্রাকৃতিক খাদ্য ও সম্পূরক খাদ্য। পারিবারিকভাবে পালিত হাঁস জলাশয়ে এবং ক্ষেতখামারে চরে জীবন ধারন করতে পারে। কিন্তু উন্নত জাতের হাঁস পালনের ক্ষেত্রে বিশেষ যত্নবান হতে হবে। সে ক্ষেত্রে সম্পুরক খাদ্য কমপক্ষে ৩ বার দিতে হবে। তবে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রাকৃতিক খাবার যেমন – শামুক, ঝিনুক, কাঁকড়া, কেঁচো, শাপলা, ক্ষুদেপানা, ছোট মাছ ও নানা ধরনের কীটপতঙ্গ মুক্ত অবস্হায় জলাশয়ে পাওয়া গেলে শুধু সকাল ও বিকালে পরিমিত পরিমান দানাদার খাবার সরবরাহ করলেই চলবে। হাঁসের খাবারের সাথে প্রচুর পরিমাণ পানি সরবরাহ করতে হয়। হাঁসকে শুস্ক খাদ্য দেয়া ঠিক নয়। এদের সবসময় ভেজা ও গুঁড়ো খাদ্য দেয়া উচিত। প্রথমে ৮ সপ্তাহ হাঁসকে ইচ্ছামত খেতে দেয়া উচিত পরবর্তীতে দিনে দু’বার খেতে দিলেই চলে ।
গ্রামে অর্ধ আবদ্ধ পালন করে সেক্ষেত্রে বর্ষাকালে বাচ্চাকে ৫০গ্রাম আর বয়স্ক হাঁসকে ৬০ গ্রাম অতিরিক্ত বাণিজ্যিক খাবার দেয়া উচিত।
শুষ্ক সময়ে ৭০-৮০ গ্রাম বাণিজ্যিক খাবার দিতে হবে।
সুষম খাদ্য তৈরিঃ
১ সপ্তাহ থেকে ৩ সপ্তাহ বয়সের হাঁসদের খাবারে থাকবে আমিষ-
১৯.৫%, স্নেহপদার্থ- ৪.৫%, তাপ বা শক্তির জন্য আঁশ ওয়ালা খাবার দিতে হবে- ৪.৮%, ক্যালসিয়াম- ১.৭%, ফসপরাস- ০.৮৬% ।
তিন সপ্তাহের থেকে বড় হাঁসদের খাবারে আমিষ শতকরা ১৭ ভাগ হলে চলবে। তিল এবং বাদাম ছাড়া অন্য কোন খোসা জাতীয় খাবার হাঁসকে না দেয়াই ভাল।সুষম খাদ্য তৈরির পূর্বে প্রতিটি হাঁস পালনকারীকে খোয়াল রাখতে হবে যেন সুষম খাদ্যের প্রতিটি উপাদানই সহজলভ্য, সস্তা, টাটকা এবং পুষ্টিমান সঠিকভাবে বিদ্যমান আছে। কোনো অবস্হাতেই বাসি পঁচা বা নিম্নমানের ফাংগাসযুক্ত খাবার হাঁসকে দেয়া যাবে না। খাদ্যের প্রকৃতি, মিশ্রণ পদ্ধতি, হাঁসের জাত, ওজন, ডিম উৎপাদনের হার এবং সর্বোপরি শামুক, ঝিনুক, ধান, সবুজ শেওলা বা শৈবাল এবং শাকসবজীর প্রাপ্যতা অনুসারে খাদ্য খাওয়ানোর কর্মসূচি তৈরি করতে হবে।
নিচের ফর্মুলা অনুযায়ী ও করতে পারবেন।
১-৬ সপ্তা বয়সে প্রোটিন ১৮%,আশ ৪%,ফ্যাট ৪ ,ক্যালসিয়াম ১।ফস ফস ফরাস ০.৪৫।ক্যালরী ২৮০০
৭-১৮ সপ্তাহ প্রোটিন ১৭%,আশ ৫%,ফ্যাট ৫ ,ক্যালসিয়াম ১।ফস ফস ফরাস ০.৪৫।ক্যালরী ২৮৫০
নিচের তথ্যটি ডা মাহফুজের কাছ থেকে নেয়া
কোন বয়সে কত খাবার খাবে
বয়স জিংডিং/খাকি/দেশি বেইজিং/মাস্কোভি
১ম সপ্তা ১৫গ্রাম ১৫গ্রাম
৫ সপ্তা ৫৫গ্রাম ৬৫গ্রাম
১০ সপা ১১০গ্রাম ১২৫গ্রাম
১৫সপ্তা ১৪০গ্রাম ১৫৫গ্রাম
২০ সপ্তা ১৫০গ্রাম ১৭৫গ্রাম
২৫ সপ্তা ১৬০গ্রাম ১৯০গ্রাম
জিংডিং/খাকি/দেশি হাসের ক্ষেত্রে সপ্তাহে ৭-১০গ্রাম করে বাড়ে আর বেইজিং/মাস্কোভিঢ় ক্ষেত্রে ১২-১৫গ্রাম করে বাড়ে।
সপ্তাহ অনুযায়ী টোটাল খাবার
বয়স জিংডিং/খাকি/দেশি বেইজিং/মাস্কোভি
৪সপ্তাহ পর্যন্ত ৮০০গ্রাম ১কেজি
৮ সপ্তা ২.৭৫কেজি ৩.২৫কেজি
১২ সপ্তা ৬কেজি ৭কেজি
২০ সপ্তা ১৪কেজি ১৬কেজি
নিচে হাঁসের সুষম খাদ্য তৈরির খাদ্য উপাদান উল্লেখ করা হলো :
খাদ্য উপাদান—- বাচ্চার খাদ্য(গ্রাম)– পূর্ণবয়স্ক হাসের খাদ্য (গ্রাম)
ভাঙা গম———- ৪৫০—————– ৪৫০
চালের কুঁড়া——-২৭০——————৩০০
তিলের খৈল——-১৪০——————১২০
শুঁটকী মাছের গুঁড়া-১২০—————–১০০
ঝিনুক চূণ———১৫——————–২৫
লবণ—————-৫———————-৫
_______________________________________
মোট = ১০০০ গ্রাম বা ১ কেজি।
ভিটামিন মিনারেল বাচ্চার জন্য ১.৫ গ্রাম ও বয়স্ক হাসের জন্য ২.০ গ্রাম প্রতি কেজি খাবারে সংযুক্ত করা যেতে পারে।
খাবার পাত্র ও পানির পাত্রঃ
বয়স অনুযায়ী হাঁসের জন্য খাবার পাত্র ও পানির পাত্রের পরিমাণ-
বয়স —————— জায়গার পরিমাণ —– খাবার পাত্র ——- পানির পাত্র
১ দিন -৩ সপ্তাহ——–২.০ বর্গ ফুট———–২.৫ সেমি———-২.৫ সেমি
৪ সপ্তাহ – ৮ সপ্তাহ—–৩.০ —————— ৩.০ —————-৪.০
৮ সপ্তাহ – ১৬ সপ্তাহ—-৪.০——————-৪.০ —————-৫.০
খামার ব্যবস্হাপনা
বয়স অনুসারে হাসের খাবার ফর্মুলেশন
উপাদান ০-৮ সপ্তাহ ৯-২০ সপ্তাহ ২১-বিক্রি
গম /ভুট্রা ভাংগা ৪৫ ৪৩ ৪৮
চালের কুড়া ১২ ৩০ ১২
গমের ভুসি ৫ ১০ ৫
তিলের খৈল ২২ ৮ ১৬
শুটকি মাছের গুড়া ১৫ ৭ ১৩
ঝিনুকের চূন্ন ০.৫০ ১.৫০ ৫.৫০
লবন ০.২৫ ০.২৫ ০.২৫
ভিটামিন মিনারেল ০.২৫ ০.২৫ ০.২৫
টোটাল ১০০কেজি ১০০ ১০০কেজি
ডিম পাড়ার আরেক ফর্মুলেশন
গম ৩০%
ধান ভাংগা ৪০
কালো তিল খৈল ১০
সয়াবিন খোল ১০
শুটকি মাছের গুড়া ৮
ঝিনুক ভাংগা ২%
টোটাল ১০০কেজি
নিচে বিভিন্ন বয়সের হাঁসের জন্য সুষম খাদ্য তৈরির একটি ফর্মলেশনঃ
=============================================
*******টেবিল-১******
খাদ্য উপাদান (%) > > > বাচ্চা হাঁস(০-৬ সপ্তাহ) > > > বাড়ন্ত হাঁস(৭-১৯ সপ্তাহ)
গম ভাঙা ————- ৩৬.০০ ———————— ৩৮.০০
ভুট্টা ভাঙা ———— ১৮.০০ ————————- ১৮.০০
চালের কুঁড়া ———- ১৮.০০ ————————- ১৭.০০
সয়াবিন মিল ——— ২২.০০ ————————- ২৩.০০
প্রোটিন কনসেনট্রেট – ২.০০ —————————- ২.০০
ঝিনুক চূর্ণ ———— ২.০০ —————————- ২.০০
ডিসিপি ——— ——১.২৫ —————————- ১.২৫
ভিটামিন প্রিমিক্স —- ০.২৫ —————————- ০.২৫
লাইসিন ————— ০.১০ ————————— ০.১০
মিথিওনিন ———— ০.১০ ————————– ০.১০
লবণ ——————- ০.৩০ ————————- ০.৩০
———————————————————————————
মোট === ======১০০.০০ কেজি———————— ১০০.০০কেজি
নিচেরটা ও অনুসরণ করা যায়
===========================================
**********টেবিল-২*********
খাদ্য উপাদান পরিমান (%)
———————————
গম ভাঙা ৪৫
চালের কুঁড়া ২০
গমের ভুষি ১২
তিলের খৈল ১২
শুটকি মাছের গুঁড়া ১০
লবন ০.৫
ভিটামিন ০.২৫
—————————-
মোট ১০০
ডিম পাড়া শুরুর ২ সপ্তাহ আগে থেকে শেষ পর্যন্ত
বা ডিম পাড়া হাঁস(২০ সপ্তাহ থেকে তদুর্ধে) হাঁসকে খাওয়ানোর চার্টঃ
***************টেবিল-৩******************
খাদ্য উপাদান >>>> পরিমান (%)
————————————-
গম ভাঙা ৪০
চালের কুঁড়া ২৫
গমের ভুষি ৫
তিলের খৈল ১২
শুটকি মাছের গুঁড়া ১০
ঝিনুক ভাঙা ৭.২৫
লবন ০.৫
ভিটামিন ০.২৫
——————————–
মোট ১০০কেজি
অনেকগুলো ফর্মুলা দেয়া হয়েছে ইচ্ছা অনুযায়ী ব্যবহার করা যায়।
খাওয়ানোর নিয়মঃ
============ বর্ষা মৌসুমে অর্ধছাড়া অবস্থায় পালনকৃত বাচ্চা হাঁসকে দৈনিক ৪০ গ্রাম এবং বয়স্কগুলোকে ৬০ গ্রাম হারে সুষম খাদ্য দিতে হবে। তবে শুষ্ক মৌসুমে প্রাকৃতিক খাদ্যের পরিমান কমে যায় বলে এসময় ছেড়ে খাওয়ানোর পাশাপাশি ৭০ থেকে ৮০ গ্রাম খাদ্য সরবরাহ করা দরকার। তবে প্রাকৃতিক খাদ্য না দিতে পারলে খাকী ক্যাম্পবেল হাঁসকে দৈনিক ১৭৬ গ্রাম হারে এবং জিন্ডিং হাঁসকে দৈনিক ১৬০ গ্রাম হারে খাদ্য দিতে হবে।
ভিটামিন
ভিটামিন প্রিমিক্স ১০গ্রাম।
প্রতি কোইন্টালে ক্লোলিন ক্লোরাইড ৫০ গ্রাম।
কক্সিডিওস্টট ১২ সপ্তাহ পর্যন্ত ১০০কেজিতে ৫০ গ্রাম।
বাচ্চার খাবারে ২১% প্রোটিন ,স্নেহ ৪.৫%এবং ডিম পাড়া অবস্থায় ১৮% প্রোটিন লাগবে।
তিল বা বাদাম ছাড়া অন্য কোন খৈল হাস কে না দেয়াই ভাল।
সুযোগ থাকলে শামুক বা গুগলি,ফেলনা ভাত,চাল ধোয়া জল,আনাজ খোসা,মাছের আশ কাটা দেয়া ভাল।
৮ সপ্তাহ পর্যন্ত ৪-৫ কেজি খাবার খায়।
২০ সপ্তাহ পর্যন্ত প্রতি হাসের জন্য ১২.৫ কেজি খাদ্য লাগবে এবং ফুল ডিম আসতে ১৫ কেজি খাদ্য লাগবে।
জলাশয় থেকে প্রতি হাস প্রায় ৪০-৫০ গ্রাম খাদ্য পায়।
কতবার খাবার দিতে হবে
০-৪ সপ্তাহ ৪ বার
৪-৮ সপ্তাহ ৩ বার
৮ এর বেশি ২ বার
বয়স খাবার্
১ম সপ্তাহ ১০-২০গ্রাম
২য় ২১-৩১
৩য় ৩১-৪১
৪ ৪১-৫৫গ্রাম
৫্ম সপ্তা ৫৫-৬০ গ্রাম
খাবার দিলে পানি দিতে হবে,হাস খাবার নেয়ার পর পানি নেয় তাছাড়া ঠোট ও চোখ পরিস্কার করার জন্য পানি লাগে।গ্রামে মাটির গামলায় জল দেয়া যায়।বাচ্চা ফুটাতে হলে ৫ টি হাসির জন্য ১ টি হাস দিতে হয় আর বাচ্চা না ফুটাতে চাইলে ১০-১৫ টি হাসির জন্য ১টি হাস দিলে ভাল। পানি ছাড়া হাস খাবার খেতে পারেনা।হাস মুরগির ডাবলের চেয়ে একটু কম খায়,পার্থক্য হল হাস কিছু মানে তিনের এক ভাগ বাহির থেকে খায়।
১দিন বয়সে হাসা বা হাসি নির্ণয় ঃবাচ্চার লেজের দিক টা বা হাত ধরে উলটে দিন,ডান হাতের বুড়ো আংগুল আর তরজনীর সাহায্যে জোরে মলদার টিপে ধরুন কিছুটা এগিয়ে নিন।নর হলে ছোট লিংগটা ছোট কাটার মত বেরিয়ে আসবে,নারী হলে কিছুই বের হবেনা।বড় হাসের কন্ঠসর তীক্ষ্ণ আর মদ্দার সর ফ্যাসফ্যাসে।
মর্দার লেজের পালক কোকড়ানো এবং ওপর দিকে তোলা
লাইটিংঃ
১ম সপ্তাহে ৯০ডিগ্রি ফারেনহাইট পরে প্রতি সপ্তাহে ৫ডিগ্রি ফারেনহাইট হিসাবে কমাতে হবে এবং ৫ সপ্তাহে ৭০ডিগ্রি ফারেনহাইট।
১ম সপ্তাহে ২০ ঘন্টা পরে প্রতি সপ্তাহে ২ ঘণ্টা করে কমিয়ে ৪ সপ্তাহে ১২ ঘন্টা নিয়ে আসতে হবে।
পালন পদ্ধতিঃ
ক।আবদ্ধ পদ্ধতিঃরাতে ঘরের মধ্যে থাকে দিনের বেলা ঘরের সামনে ১০-১২ বর্গফুট জায়গায় ঘুরে বেড়ায়।
এটা আবার ৩প্রকার
১।মেঝেতে .২।খাচায় এবং.৩।তারের জালের ফ্লোরে
খ ।অর্ধ আবদ্ধ পদ্ধতিঃ
রাত্রে ঘরে থাকে দিনের বেলা ঘরের সামনে ১০-১২ বর্গফুট জায়গায় ঘুরে বেড়ায়।খাবার ঘরে বা বাহিরে দেয়া যায়।
গ।মুক্ত রেঞ্জ পদ্ধতিঃ
দিনের বেলায় হাঁস পুকুর ,খাল বিল নদীনালা থেকে খাবার খায়। রাতে ঘরে থাকে এবং অল্প খাবার দেয়া হয়।
বড় হাসে জন্য ৩ফুট এবং বাড়ন্ত হাসের জন্য ২ফুট জায়গা দিতে হয়
হার্ডিং পদ্ধতিঃ
দিনের বেলায় হাসগুলিকে বিভিন্ন জায়গায় যেখানে পর্যাপ্ত খাবার আছে সেখানে নিয়ে যাওয়া হয় এবং রাতের বেলা একটা উঁচু জায়গায় আটকিয়ে রাখা হয়।
ল্যান্টিং পদ্ধতিঃ
বড় বড় বিল হাওড় ,জলাশয়ের আশপাশে ঘর তৈরি করে হাঁস পালন করা হয় যাতে রাতে হাঁস গুলো নিরাপদে থাকে।
একেক ফ্লকে ১০০-২০০ হাস থাকে।
১-২ সপ্তাহ পর্যন্ত ১/২ বর্গ ফুট
৩-৪ সপ্তাহ পর্যন্ত ১বর্গফুট
৫ এর পর ২ বর্গ ফুট
দৈনিক কার্যক্রম সূচিঃ
যে কোনো ধরনের খামারই হোক না কেনো তার ব্যবস্হাপনা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, প্রকৃতপক্ষে খামার ব্যবস্হাপনার উপরই খামারের লাভ লোকসান এমনকি খামারের ভবিষ্যত সসপ্রসারণ নির্ভর করে ।
সকাল ৭ – ৯ টাঃ
১. জীবাণুমুক্ত অবস্হায় শেডে প্রবেশ করতে হবে এবং হাঁস-মুরগির সার্বিক অবস্হা ও আচরণ পরীক্ষা করতে হবে।
২. মৃত বাচ্চা/বাড়ন- বাচ্চা/মুরগি থাকলে তৎক্ষণাৎ অপসারণ করতে হবে।
৩. ডিম পাড়া বাসার দরজা খুলে দিতে হবে।
৪. পানির পাত্র/ খাবার পাত্র পরিস্কার করতে হবে।
৫. পাত্রে খাবার ও পানি না থাকলে তা পরিস্কার করে খাদ্য ও পানি সরবরাহ করতে হবে।
৬. লিটারের অবস্হা পরীক্ষা করতে হবে ও প্রয়োজন হলে পরিচর্যা করতে হবে।
৭. খাবার দেবার পর কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে আচরণ পরীক্ষা করতে হবে।
সকাল ১১- ১২ টাঃ
১. খাদ্য নাড়াচাড়া করে দিতে হবে।
২. পানি গরম ও ময়লা হলে পরিবর্তন করে পরিস্কার ও ঠান্ডা পানি দিতে হবে।
৩. ডিম সংগ্রহ করতে হবে।
বিকাল ৪ – ৫ টাঃ
১. পাত্রে খাদ্য পানি না থাকলে তা সরবরাহ করতে হবে।
২. ডিম সংগ্রহ করতে হবে।
৩. ডিম পাড়ার বাসা/বাক্সের দরজা বন্ধ করতে হবে।
৪. আচরণ পরীক্ষা করতে হবে।
সাপ্তাহিক কাজঃ
১. খাদ্য তৈরি করতে হবে।
২. বাচ্চা/ডেকী মুরগী/মুরগীর নমুনা ওজন গ্রহণ করতে হবে।
৩. ঘর পরিস্কার করতে হবে।
৪. ঘরের বাতি সপ্তাহে ২ দিন পরিস্কার করতে হবে। খাদ্য ও পানির পাত্র পরিস্কার করতে হবে এবং লিটার পরিচর্যা করতে হবে।
কালেক্টেড এবং সংকলিত
Please follow and like us:
errorfb-share-iconTweetfb-share-icon
Tags হাঁস এর খাবার
About admin