Bappi's ICT Solution
- Home
- Bangladesh
- Patgram
- Bappi's ICT Solution
Chapter 3
Chapter 4
Chapter 5
Chapter 6
25/01/2024
এটা একটা ১ কেজির লোহার বার। এর বিশুদ্ধতা ৯৯.৯৯%. এটার বর্তমান বাজার দর মাত্র ১০০ ডলার। মজার ব্যাপার হচ্ছে,
👍 এটা দিয়ে যদি আপনি ঘোড়ার খুর রক্ষার জন্য, হর্সশু তৈরি করেন, তবে এঁর দাম হতে পারে ২৫০ ডলার
👍 এটা দিয়ে যদি আপনি সেলাই সুই তৈরি করেন, তবে এর দাম হতে পারে ৭০ হাজার ডলার
👍 আপনি যদি এটা দিয়ে ঘড়ির স্প্রিং এবং এর যন্ত্রাংশ তৈরি করেন, তবে এটার দাম ৬ মিলিয়ন ডলার হতে পারে।
👍 এর পরেও আপনি যদি এটা দিয়ে, নির্ভুল লেজার কাটিং মেশিন তৈরি করেন, যেটা দিয়ে লিথোগ্রাফির মত দামী শিল্পকর্ম, কোন ধাতুর উপর খোঁদাই করে তৈরি হবে। তবে এঁর দাম ১৫ মিলিয়ন ডলার পর্যন্ত হতে পারে।
উপরের সব কিছুই কিন্তু সেই ১০০ ডলারের ১ কেজি লোহার বার দিয়ে তৈরি। উপরের উদারহনগুলো এটাই প্রমাণ করে যে, আপনার দাম কত সেটা নির্ভর করে আপনার সর্বোচ্চ ব্যবহারের উপর। নিজের সবটা দিয়ে কাজে লাগুন। বেস্ট আউটপুট নিয়ে আসুন।
ধন্যবাদ!
14/06/2022
#নতুন_শিক্ষাক্রমে_পাল্টে_যাচ্ছে_প্রশ্নের_প্রকৃতি_ও_ধরন
নতুন শিক্ষাক্রমে পাল্টে যাবে প্রশ্নের ধরন ও প্রকৃতি। সূত্র জানায়, প্রচলিত পদ্ধতিতে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক স্তরের পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র হয় দুই ধরনের। একটি অংশে থাকে সৃজনশীল প্রশ্নপত্র, যেখানে একটি প্রশ্নকে চার ভাগে ভাগ করে উত্তর জানতে চাওয়া হয়। আরেকটি অংশে থাকে বহুনির্বাচনী প্রশ্ন বা (এমসিকিউ)। কিন্তু নতুন শিক্ষাক্রমে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন ও কাঠামোগত বড় পরিবর্তনের পাশাপাশি প্রশ্নপত্রের ধরনও বদলে যাবে। পরীক্ষার প্রশ্নগুলো সৃজনশীল হলেও তার কাঠামো হুবহু এখনকার মতো থাকবে না।
নতুন শিক্ষাক্রমে একটি অংশের মূল্যায়ন হবে সারা বছরের ধারাবাহিক শিখন কার্যক্রমের ভিত্তিতে আরেকটি অংশের মূল্যায়ন হবে পরীক্ষার মাধ্যমে। এতে প্রশ্নের ধরন নির্ভর করবে বিষয়ের প্রকৃতি, যোগ্যতা অর্জনের চাহিদা এবং অভিজ্ঞতার ধরনের ওপর। প্রশ্নগুলো হবে সমস্যা সমাধানভিত্তিক। দুই ক্ষেত্রেই প্রশ্ন প্রণয়নে শিক্ষকদের স্বাধীনতা থাকবে। অর্থাৎ উত্তর জানার প্রশ্নগুলো হবে মিশ্র ধরনের।
দেশের শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন ব্যবস্থার বড় রকমের পরিবর্তন এনে প্রণয়ন করা প্রাকৃ-প্রাথমিক থেকে উচ্চমাধ্যমিক স্তরের নতুন শিক্ষাক্রমের রূপরেখার আনুষ্ঠানিক অনুমোদন দেয়া হয় গত ৩০ মে। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) সূত্র মতে, নতুন শিক্ষাক্রমের প্রশ্নপত্রের ধরন কেমন হবে, এখন তা নিয়ে কাজ চলছে। এ বিষয়ে এখনো খসড়া চূড়ান্ত হয়নি। প্রাথমিক রূপরেখা মাথায় নিয়ে কাজটি হচ্ছে।
জাতীয় শিক্ষাক্রম উন্নয়ন ও পরিমার্জন কোর কমিটির সদস্য এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইআর) অধ্যাপক এম তারিক আহসান বলেন, নতুন শিক্ষাক্রমে পুরো শিখন শেখানো ও মূল্যায়ন প্রক্রিয়াটি হবে সৃজনশীল। তবে যেহেতু আগের মতো মুখস্থ ও তথ্যভিত্তিক পরীক্ষাকে নিরুৎসাহিত করা হয়েছে, কাজেই এখানে (নতুন শিক্ষাক্রম) মূল্যায়নের ধরন হবে একেবারে ভিন্ন। শিখনকালীন মূল্যায়নে যেমন শিক্ষার্থীকে তার শিখনের বিভিন্ন পর্যায়ের পারদর্শিতার ভিত্তিতে মূল্যায়ন করা হবে, তেমনি সামষ্টিক মূল্যায়ন (পরীক্ষা) প্রক্রিয়াতেও পরিবর্তন আসবে। সামষ্টিক মূল্যায়নে লিখিত পরীক্ষা পুরোপুরি উঠে না গেলেও লিখিত পরীক্ষায় প্রচলিত ব্যবস্থায় যেভাবে মূল্যায়ন করা হয়, সেভাবে হবে না। এ নিয়ে কাজ চলছে।
13/06/2022
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি আবেদনের সংখ্যা পেছনে ফেলেছে ৬১টি দেশের জনসংখ্যাকে। বৃহস্পতিবার (৯ জুন) ভর্তি আবেদনের শেষ দিন ছিল।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে বিজ্ঞান, মানিবক ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখার তিন ইউনিটে ৫ লাখ ১৪ হাজার ২৬২ জন ভর্তিচ্ছু আবেদন করেছেন। এর মধ্যে বিজ্ঞানে ১ লাখ ৭৪ হাজার ৫৯১ জন, ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ১ লাখ ৬ হাজার ১৮৮ এবং মানবিকে ২ লাখ ৬০ হাজার ৪৮৫টি আবেদন পড়েছে।
বিশ্বব্যাপী জনসংখ্যার তথ্য বিশ্লেষণকারী সংস্থা ওয়ার্ল্ডওমিটারের সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের ২৩৫টি দেশের মধ্যে ৬১টি দেশের জনসংখ্যা ৫ লাখ ১৪ হাজারের কম। সেই দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে মাল্টা, বাহামা, আইসল্যান্ড, বার্বাডোজ, সেন্ট লুসিয়া, গ্রানাডা, অ্যান্টিগুয়া ও বার্বুডা, গ্রিনল্যান্ড, সান মারিনোসহ আরও অনেক দেশ।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকপূর্ব শিক্ষা বিষয়ক স্কুল-এর ডিন (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. মো. নাসির উদ্দিন বলেন, ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে মোট ৫ লাখ ১৪ হাজার ২৬২টি আবেদন পড়েছে। এর মধ্যে, মানবিকে সবচেয়ে বেশি ও ব্যবসায় শিক্ষায় সবচেয়ে কম আবেদন পড়েছে।
উল্লেখ্য, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের অনার্স (স্নাতক) ভর্তি আবেদন গত ২২ মে বিকাল ৪টা থেকে শুরু হয়েছে। আগামী ৯ জুন রাত ১২.০০টা পর্যন্ত এই আবেদন প্রক্রিয়া চলবে।
21/05/2022
✴️ অনার্স ১ম বর্ষের ভর্তি সংক্রান্ত ✴️
২০২১-২০২২ শিক্ষাবর্ষের অনার্স ১ম বর্ষ শ্রেণীর ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে। ভর্তি কার্যক্রমের অনলাইন প্রাথমিক আবেদন
👉 আগামী ২২/০৫/২০২২ তারিখ বিকাল ৪ঃ০০টা থেকে শুরু হয়ে ০৯/০৬/২০২২ তারিখ রাত ১২ঃ০০ পর্যন্ত চলবে।
✅ আগ্রহী প্রার্থীকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট থেকে আবেদন ফর্ম পূরণ করতে হবে এবং প্রাথমিক আবেদন ফি বাবদ ২৫০/- টাকা কলেজ কর্তৃক নির্ধারিত মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ১১ জুন তারিখের মধ্যে অবশ্যই জমা দিতে হবে।
উল্লেখ্য, এ শিক্ষাবর্ষের ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের ক্লাস ০৩ জুলাই ২০২২ তারিখ থেকে শুরু হবে!
➡️ ভর্তি যোগ্যতাঃ
বাংলাদেশে স্বীকৃত যে কোন শিক্ষা বোর্ড/উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের মানবিক শাখা থেকে ২০১৮/২০১৯ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫০ এবং ২০২০/২০২১ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ৪র্থ বিষয়সহ ন্যূনতম জিপিএ ৩.০০ প্রাপ্ত প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবে।
👉 বাংলাদেশে স্বীকৃত যে কোন শিক্ষা বাের্ড/উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখা থেকে ২০১৮/২০১৯ সালের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫ এবং ২০২০/২০২১ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ৪র্থ বিষয়সহ ন্যূনতম জিপিএ ৩.৫ প্রাপ্ত প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবে।
👉 বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড থেকে শুধুমাত্র i) এইচ.এস.সি. (ভােকেশনাল) ii) এইচ.এস.সি. (বিজনেস্ ম্যানেজমেন্ট) ii) ডিপ্লোমা-ইন কমার্স পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা ২ নং শর্তপূরণ সাপেক্ষে আবেদন করতে পারবে।
প্রার্থীদের উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমান পরীক্ষায় পঠিত বিষয়সমূহ থেকে ভর্তি যােগ্য (Eligible) বিষয় নির্ধারণ করা হবে। উক্ত পঠিত বিষয়ে (২০০ নম্বরের) ন্যূনতম গ্রেড পয়েন্ট ৩.০ থাকতে হবে।
★ বিজ্ঞপ্তির পিডিএফ ফাইলঃhttp://app1.nu.edu.bd/notice/HONS_Circular.pdf
28/12/2021
এভারেস্টের উচ্চতা ৮ হাজার ৮৪৯ মিটার হলেও এর চূড়ায় ঠিকই পর্বতারোহীদের পা পড়েছে। জানলে অবাক হবেন, এভারেস্টের চেয়েও কম উচ্চতাসম্পন্ন একটি পর্বতে আজও কেউ উঠতে পারেনি। রহস্যজনকভাবে কাজটি অসম্পন্নই রয়ে গেছে।
প্রকৃতির এক বিস্ময় লুকিয়ে আছে কৈলাস পর্বতে। এ পর্বতের নাম শোনেনি এমন মানুষের সংখ্যা খুবই কম। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের তীর্থস্থান হলো কৈলাস পর্বত। হিন্দু ধর্মীয় পুরাণে কৈলাসকে শিবের লীলাধাম বলা হয়েছে।
এ পর্বতের উচ্চতা ৬ হাজার ৬৩৮ মিটার। অর্থাৎ এভারেস্টের চেয়েও ২২০০ মিটার কম। তবে কেন পর্বতারোহীরা এর চূড়ায় আজও উঠতে পারেননি? কেন পারেননি, এ রহস্যেরও সমাধান মেলেনি।
তবে আজব কাণ্ড ঘটে, যখন এ পর্বতে কোনো পর্বতারোহী ওঠার চেষ্টা করেন। কিছুদূর ওঠার পরই প্রকৃতি তার ভয়াবহ রূপ দেখায়। শুরু হয় ঝড়, তেড়ে আসে পাথরের টুকরো। অনেক সময় পর্বতারোহীরা পা পিছলে পড়েও যান।
জানা যায়, এ পর্যন্ত যারা কৈলাস পর্বতে ওঠার চেষ্টা করেছেন; তাদের সঙ্গেই ঘটেছে অতিপ্রাকৃত ঘটনা। কিছুক্ষণ পরই শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ কাজ করা বন্ধ করে দেয়। অকালবার্ধক্য চলে আসে পর্বতারোহীর শরীরে।
এমনকি মাথার চুল ও হাতের নখ বাড়তে থাকে দ্রুতগতিতে! সাধারণভাবে মানুষের নখ-চুল যে হারে বাড়ে, কৈলাস পাহাড়ে অন্তত ১২ ঘণ্টা কাটালে না-কি এ বৃদ্ধির হার দ্বিগুণ হয়ে যায়। এ রকম হাজারো বিস্ময়ের ধারক ও বাহক হয়ে দাঁড়িয়ে আছে কৈলাস পর্বত। যদিও এর বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা এখনো মেলেনি।
কৈলাস পর্বতের উৎপত্তি: প্রথমদিকের মহাদেশগুলোর সংঘর্ষে তৈরি হয়েছিল এ পর্বত বলে জানা যায়। একটি মহাসাগরের মৃত্যু আর পর্বতমালার শিলার জন্মের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে এ কৈলাস পর্বত। এর ভূ-তাত্ত্বিক গুরুত্ব কোনো অংশেই এর আধ্যাত্মিক গুরুত্বের চেয়ে কম নয়। ভূ-তত্ত্ব আর অতীন্দ্রিয়বাদ এসে মিশে গেছে কৈলাসে।
এ পর্বতের একদম চূড়ায় কোনো বরফ জমে না। কারণ পর্বতটি এতটাই খাড়া যে, বরফ নিচে পড়ে যায়। আর ওই বরফ গলে গিয়ে উৎপত্তি হয় নদীগুলোর। মরুভূমির মতো স্থানে শ্বেত-শুভ্র পর্বত হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে কৈলাস। হিমালয়ের প্রথম ও প্রধান রেঞ্জ হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে পর্বতটি।
যদিও কেউ এখনো এর চূড়ায় ওঠেনি; তবে লাখ লাখ তীর্থযাত্রী হাজারো বছর ধরে এর আশেপাশে ঘুরছে সুখী হওয়ার আশায়। অনেকেই বারবার অবনত হয়ে পর্বতের উদ্দেশ্যে প্রণাম জানাতে চারপাশে যে ৫০ কিলোমিটার ট্র্যাক আছে, সেই পথে হেঁটেছেন। বিখ্যাত পর্বতারোহী রেইনহোল্ড মাইসনার এর চূড়ায় আরোহন করার অনুমতি চাইলে চীনা সরকার তার প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছেন।
কৈলাস পর্বতের ইতিহাস: সংস্কৃতে কেলাস থেকে কৈলাসের উৎপত্তি। কারণ বরফে ঢাকা কৈলাসকে দেখতে স্ফটিকের মতো মনে হয়। তিব্বতি ভাষায় এর নাম গাঙ্গো রিনপোচে। তিব্বতে বৌদ্ধ গুরু পদ্মসম্ভবাকে বলা হয় রিনপোচে। তার থেকেই নামকরণ হয়েছে কৈলাস পর্বতের। এর অর্থ হলো- বরফের তৈরি মূল্যবান রত্ন।
তিব্বতে প্রচলিত প্রাচীন কিংবদন্তি হলো, গুরু মিলারেপাই শুধু পা রাখতে পেরেছিলেন কৈলাসর চূড়ায়। ফিরে এসে তিনি নিষেধ করেছিলেন এ পর্বত জয়ে যেতে। কারণ একমাত্র সে-ই মানুষ পারবে এর চূড়ায় যেতে, যার গায়ে কোনো চামড়া নেই। আধুনিক পর্বতারোহীরাও বলছেন, মাউন্ট কৈলাস জয় করা অসম্ভব বিষয়। তবে এর কারণ আজও জানেন না কেউ।
কৈলাসের পায়ের কাছে আছে মানস সরোবর এবং রাক্ষসতাল। এ দুই হ্রদ এশিয়ার বেশ কিছু দীর্ঘতম নদীর উৎস। পর্বতের ১৪ হাজার ৯৫০ ফুট উচ্চতায় মানস সরোবর বিশ্বের উচ্চতম মিষ্টি জলের হ্রদ। প্রকৃতির আজব সৃষ্টি! মানস-রাক্ষস দুই হ্রদ পাশাপাশি আছে। অথচ মানসের পানি মিষ্টি ও শান্ত। আর রাক্ষসের পানি নোনা ও অশান্ত।
চারটি নদী দ্বারা বেষ্টিত কৈলাস পর্বতকে দেখলে পিরামিড মনে হয় । অনেকে তো আবার বিশ্বের সর্ববৃহৎ পিরামিডও বলে থাকেন। পিরামিডের মতোই খাড়া, তাই হয়তো কেউ উঠতে পারেনি। আরও অদ্ভুত বিষয় হলো, বিজ্ঞানীরা বলছেন কৈলাসে নাকি কোনো চুম্বকীয় ক্ষেত্র নেই। যে কারণে কোনো কোনো কম্পাস কাজ করে না।
পিরামিডের আকারের এ পর্বতের গায়ে অনেক প্রাচীন গুহা রয়েছে। যেখানে দেখা মিলতে পারে বৌদ্ধ ও হিন্দু সন্ন্যাসীদের। এ সন্ন্যাসীরা লোকচক্ষুর আড়ালে বহু বছর ধরে তপস্যা করে চলেছেন গুহায়। প্রতিবছর বহু মানুষ মানস সরোবর যাত্রা করেন। তবে দুর্গম প্রাকৃতিক পরিবেশের কারণে অল্প কয়েকজনই যাত্রা সম্পূর্ণ করতে পারেন।
বিজ্ঞানীদের গবেষণা: ১৯৯৯ সালে রাশিয়ার এক চক্ষু বিশেষজ্ঞ এর্নেস্ট মুলদাশিফ ঠিক করেন কৈলাস পর্বতের রহস্য উন্মোচন করবেন। তার পর্বতারোহী দলে ভূ-বিজ্ঞান, ভৌতিক বিশেষজ্ঞ আর ইতিহাসবিদরা ছিলেন। তারা অনেক তিব্বতি লামাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।
কৈলাসের আশেপাশে অনেক মাস ধরে তারা সময় কাটান। এরপর তিনি একটি বই লেখেন ‘হোয়ার ডু উই কাম ফ্রম’ বা ‘আমরা যেখান থেকে এসেছি’। বইয়ে তিনি কৈলাস পর্বতে সময় কাটানোর অভিজ্ঞতা জানিয়েছেন।
তদন্ত করার পর এর্নেস্ট মুলদাশিফ বলেন, বাস্তবে কৈলাস পর্বতে একটি মানব নির্মিত পিরামিড আছে। আর এ পিরামিডটি নির্মাণ করা হয় প্রাচীনকালে। তিনি দাবি করেন, একটি বড় পিরামিডকে অনেক ছোট ছোট পিরামিড ঘিরে আছে আর সেখানে ঘটে অলৌকিক ঘটনা।
কৈলাস থেকে ফেরার পর এর্নেস্ট মুলদাশিফ লেখেন, রাতের নিস্তব্ধতায় পাহাড়ের ভেতর থেকে ফিসফিস করে কথা বলার শব্দ আসে। এক রাতে আমি আর আমার দুই সহযোগী পাথর পড়ার আওয়াজ পেয়েছি। আর এ আওয়াজ কৈলাস পর্বতের পেটের ভেতর থেকে আসছিল। আমরা ভেবেছিলাম, পিরামিডের মধ্যে হয়তো কোনো শক্তি আছে, যারা ঠিক মানুষের মতোই কথা বলছে।
তিনি আরও লিখেছিলেন, তিব্বতি গ্রন্থে লেখা আছে যে শাম্বালা একটি আধ্যাত্মিক দেশ। এটা কৈলাস পর্বতের উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত। বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিকোণ দিয়ে এ বিষয়ে চর্চা করা আমার পক্ষে কঠিন। তবে আমি পরিষ্কারভাবে বলতে পারি, কৈলাস পর্বতের এলাকা পৃথিবীর বাইরের জগতের সঙ্গে জড়িত।
কৈলাস পর্বত আর আশেপাশের পরিবেশের ওপর গবেষণা করা বৈজ্ঞানিক নিকোলাই রোমনভ আর তার দল তিব্বতের মন্দিরের ধর্মগুরুদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। তিনি বলেছেন, কৈলাস পর্বতের চারদিকে একটি অলৌকিক শক্তি বয়ে চলেছে।
এখানে কী বিজ্ঞান আছে?
24/12/2021
পৃথিবী কাঁপানো এই বিখ্যাত মনীষীর কাহিনী
পড়ে আমি স্তম্ভিত হয়ে গেছি। হায় মানবজীবন !
১৯৬১ সালে পুরো ভারতবর্ষে মাধ্যমিক পরীক্ষায়
প্রথম। এরপর ১৯৬৩ সালে ইউনিভার্সিটি অব
ক্যালিফোর্নিয়া থেকে মাত্র দু'বছরের মধ্যেই
গণিতে মাস্টার্স ডিগ্রি লাভ করে ১৯৬৯ সালে
গণিতে পিএইচডি গবেষণা সম্পন্ন করেন এবং "Reproducing Kernels and
Operators with a Cyclic Vector"-এর জনক হিসেবে
স্বীকৃতি লাভ করেন। ১৯৬৯ সালেই নাসার গবেষক হিসেবে যোগদান করে ১৯৭৩ সালে দেশ সেবার মহানব্রত নিয়ে ফিরে আসেন ভারতে। নাসা'তে উনার
অভূতপূর্ব সাফল্যের জন্য বলা হয়েছিলো- গণিতে
যদি কোনো নোবেল পুরস্কার থাকতো তবে সেটা
উনারই প্রাপ্য হতো। আইআইটিসহ ভারতের
একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনায় নিজেকে
নিয়োজিত করেন। তারপর ধীরে ধীরে শুরু হতে থাকে উনার মানসিক ভারসাম্যহীনতা। স্ত্রী, ঘর, সংসার সবকিছু থেকে আলাদা হয়ে যান। ১৯৮৮ সালের পর থেকে একেবারেই নিখোঁজ। কারো সাথে কোনো যোগাযোগ নেই। কেউ জানেনা উনি বেঁচে আছেন নাকি মারা গেছেন। তারপর ১৯৯২ সালে উনাকে পাওয়া যায় গৃহহীন হয়ে বিহারের রাস্তার ফুটপাথে অর্ধউলঙ্গ হয়ে
শুয়ে আছেন। কোনো কথা নেই, কাউকে চিনেন
না। গণিতের অসংখ্য সূত্র যিনি পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা
মুহুর্তেই বলে দিতে পারতেন- সেই বিদ্বান মনীষী, গণিতবিজ্ঞানী নিজের নামটিও আর
বলতে পারেননা। শুধু ভারত নয়, ক্যালিফোর্নিয়া
বিশ্ববিদ্যালয়ে উনি একনামে পরিচিত গণিতবিজ্ঞানী হিসেবে- Prof. Dr. Vashishtha Narayan Singh।
বিহারে যখন উনাকে ভবঘুরে অবস্থায় পাওয়া
যায় তখনকার এই ছবি। পুরো ভারতবর্ষের মানুষ বিশেষকরে শিক্ষিতজন উনার এই ছবি দেখে চমকে ওঠেছিলেন। 'টাইমস অব ইন্ডিয়ায়' হেডলাইন হয়। পাটনার একঘরে এখন তিনি বলতে গেলে একেবারে একাকী জীবনযাপন করেন।
এবার কল্পনা করে দেখুন তো মানুষের কিসের এতো অহঙ্কার, কিসের এতো গৌরব!
এইরকম জীবন্ত একটা দৃষ্টান্ত থেকে যদি
শিখার কিছু না থাকে তবে আমাদের চেয়ে
হতভাগা আর কেউ নেই। নিমিষেই সবকিছু চূর্ণ-বিচূর্ণ
হয়ে যেতে পারে। আমরা সবসময় যা বলি- এটা আমার, ঐটা আমার, সবকিছুই আমার করা!
আসলেই কি এসব কিছু আমার বা আমাদের???
© copy from Facebook
20/12/2021
#নিউটন
#হোম_কোয়ারান্টাইন
02/12/2021
স্ট্যান্ড ছাড়াই সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে বাইক, সেলফ-ব্যালেন্সিং প্রযুক্তিতে বিস্ময় দেখাল
01/12/2021
এইচ.এস.সি
পরীক্ষার্থীদের জন্য শুভকামনা
29/11/2021
Sumsung কর্তৃক একটি অসাধারণ আবিষ্কার ........
13/11/2021
এস এস সি পরীক্ষার্থীদের জন্য
শুভ কামনা
Send a message to learn more.
06/10/2021
মাননীয় মহাশয়,
আমার পুত্রকে জ্ঞানার্জনের জন্য আপনার কাছে প্রেরণ করলাম। তাকে আদর্শ মানুষ হিসেবে গড়ে তুলবেন- এটাই আপনার কাছে আমার বিশেষ দাবি।
আমার পুত্রকে অবশ্যই শেখাবেন – সব মানুষই ন্যায়পরায়ণ নয়, সব মানুষই সত্যনিষ্ঠ নয়। তাকে এও শেখাবেন প্রত্যেক বদমায়েশের মাঝেও একজন বীর থাকতে পারে, প্রত্যেক স্বার্থবান রাজনীতিকের মাঝেও একজন নিঃস্বার্থ নেতা থাকে। তাকে শেখাবেন পাঁচটি ডলার কুড়িয়ে পাওয়ার চেয়ে একটি উপার্জিত ডলার অধিক মূল্যবান। এও তাকে শেখাবেন, কিভাবে পরাজয়কে মেনে নিতে হয় এবং কিভাবে বিজয়োল্লাস উপভোগ করতে হয়। হিংসা থেকে দূরে থাকার শিক্ষাও তাকে দিবেন। যদি পারেন নীরব হাসির গোপন সৌন্দর্য তাকে শেখাবেন। সে যেন আগেভাগেই এ কথা বুঝতে পারে- যারা পীড়নকারী তাদেরই সহজে কাবু করা যায়। বইয়ের মাঝে কি রহস্য আছে তাও তাকে বুঝতে শেখাবেন। আমার পুত্রকে শেখাবেন – বিদ্যালয়ে নকল করার চেয়ে অকৃতকার্য হওয়া অনেক বেশী সম্মানজনক। নিজের উপর তার যেন সুমহান আস্থা থাকে। এমনকি সবাই যদি সেটাকে ভুলও মনে করে। তাকে শেখাবেন, ভদ্রলোকের প্রতি ভদ্র আচরণ করতে, কঠোরদের প্রতি কঠোর হতে। আমার পুত্র যেন এ শক্তি পায়- হুজুগে মাতাল জনতার পদাঙ্ক অনুসরণ না করার। সে যেন সবার কথা শোনে এবং তা সত্যের পর্দায় ছেঁকে যেন ভালোটাই শুধু গ্রহণ করে- এ শিক্ষাও তাকে দিবেন।
সে যেন শিখে দুঃখের মাঝে কীভাবে হাসতে হয়। আবার কান্নার মাঝে লজ্জা নেই একথা তাকে বুঝতে শেখাবেন। যারা নির্দয়, নির্মম তাদের সে যেন ঘৃণা করতে শেখে। আর অতিরিক্ত আরাম-আয়েশ থেকে সাবধান থাকে।
আমার পুত্রের প্রতি সদয় আচরণ করবেন কিন্তু সোহাগ করবেন না। কেননা আগুনে পুড়েই ইস্পাত খাঁটি হয়। আমার সন্তানের যেন অধৈর্য হওয়ার সাহস না থাকে, থাকে যেন সাহসী হওয়ার ধৈর্য। তাকে এ শিক্ষাও দিবেন- নিজের প্রতি তার যেন সুমহান আস্থা থাকে আর তখনই তার সুমহান আস্থা থাকবে মানবজাতির প্রতি।
ইতি
আপনার বিশ্বস্ত আব্রাহাম লিংকন।
27/09/2021
HSC Routine -2021
14/05/2021
Eid Mobarak
16/04/2021
Web Design & HTML(Chapter 4) : Table With Tags.
Table
Header
ICT
Math
Acc
Phy
Finance
Chemistry
Bangla
New
1580
a2+b2
H2SO4
04/01/2021
নিচের ছবিটি বাংলাদেশের প্রথম কম্পিউটর বিজ্ঞানী এবং প্রোগ্রামার মোঃ হানিফউদ্দীন মিয়ার। তার সামনে দেখা যাচ্ছে এদেশে স্থাপিত প্রথম কম্পিউটরটি। উল্লেখ্য এদেশের প্রথম কম্পিউটর স্থাপিত হয় ঢাকার পরমাণু শক্তি কমিশনে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক কম্পিউটর প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান IBM থেকে আনা কম্পিউটরটি স্থাপন করতে দুটো কক্ষ লেগেছিল। সময়কাল ১৯৬৪, সে হিসেবে বলা যায় তৎকালীন পূর্ব পাকিস্থানে এদেশের এবং দক্ষিনপূর্ব এশিয়ার প্রথম কম্পিউটর স্থাপিত হয় ।পাকিস্থানের জন্য বরাদ্দকৃত এই কম্পিউটরটি পাকিস্থানের লাহোরে স্থাপন করার কথা ছিল কিন্তু তিনি লাহোরে যেতে রাজী না হওয়াতে এবং পাকিস্থানে তিনি একমাত্র কম্পিউটর বিজ্ঞানী হওয়াতে কম্পিউটরটি ঢাকার আনবিক শক্তি কমিশনে স্থাপন করা হয়।
মো. হানিফ উদ্দিন মিয়া ১৯৫২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফলিত গনিতে স্বর্ণপদক সহ প্রথম স্থান লাভ করেন। তিনি ১৯৬০ সালে বর্তমান চেকস্লোভাকিয়া’র প্রাগে অবস্থিত “ইনস্টিটিউশন অফ ইনফরমেশন থিওরি এন্ড অটোমেশন” নামের বিখ্যাত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এনালগ কম্পিউটার টেকনিক এবং ডিজিটাল প্রোগ্রামিং-এর প্রশিক্ষণ নেন। এ ছাড়াও সেখানে তিনি সিস্টেম এনালিসিস, নিউমেরিক্যাল ম্যাথমেটিকস, এডভান্স কম্পিউটার প্রোগ্রামিং সহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ নেন। পরে তিনি লন্ডনের আইবিএম রিসার্চ সেন্টার থেকে অপারেটিং সিস্টেম ও সিস্টেম প্রোগ্রামিং বিষয়ে প্রশিক্ষণ নেন।
মো. হানিফ উদ্দিন মিয়া আনবিক শক্তি কমিশনের কম্পিউটার বিভাগের পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ১৯৬৪ সালের শেষ দিকে বাংলাদেশে আসা আইবিএম ১৬২০ কম্পিউটারটি বাংলাদেশ পরামাণু শক্তি কমিশনে স্থাপন ও পরিচালনার পেছনে তার অনন্য অবদান রয়েছে
। বাংলাদেশের গৌরব, নাটোরের এই কৃতী সন্তান পরমাণু বিজ্ঞানী হানিফউদ্দিন মিয়া ১৯২৯ সালের ১ নভেম্বর নাটোরের সিংড়ার হুলহুলিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। স্কুলশিক্ষক পিতা রজব আলী তালুকদারের দুই পুত্র ও এক কন্যাসন্তানের মধ্যে জ্যেষ্ঠ তিনি। সংসারে অভাব না থাকলেও উচ্চশিক্ষার জন্য জায়গির থাকতে হয় তাকে।
১৯৪৬ সালে ক্যালকাটা ইউনিভার্সিটি থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পাস করেন। ১৯৪৮ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রথম বিভাগে আইএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন, এরপর কৃতিত্বের সঙ্গে বিএসসিতেও প্রথম বিভাগ লাভ করেন। এরপর ১৯৫২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই এমএসসি পরীক্ষায় ফলিত গণিতে প্রথম শ্রেণীতে স্বর্ণপদকসহ প্রথম স্থান অর্জন করেন। এদেশের প্রথম কম্পিউটর বিজ্ঞানী এবং প্রোগ্রামার হিসেবে তার নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে।
( তথ্যসূত্র - দৈনিক সমকাল, রায়ান নিউজ, মোস্তফা জব্বার - মাননীয় মন্ত্রী, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ; ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, বি ডি নিউজ ২৪ ডট কম,বাংলা নিউজ ২৪, ভোরের কাগজ ও বাংলাদেশ ডাক বিভাগ )
18/10/2020
17/10/2020
পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ লাইব্রেরী হল The British Library । যেখানে আপনি হারিয়ে যাবেন বইয়ের দুনিয়ায়। লাইব্রেরীতে ধারণকৃত বইয়ের পরিমান প্রায় ১৭০ থেকে ২০০ মিলিয়ন। বিল্ডিং এর নিম্নস্তর থেকে বুক শেলফের উচ্চতা ২৪.৫ মিটার বা ৮ তলা বিল্ডিং এর সমান। আপনি যদি প্রতিদিন পাঁচটি করে বই দেখেন তাহলে লাইব্রেরীর সম্পূর্ন বই শেষ করতে আপনার ৮০ হাজার বছর লাগবে। লাইব্রেরীর সবচেয়ে পুরনো বইটি যার বয়স ৩ হাজার বছর । ব্রিটেনের অসাধারণ এক স্থাপত্য কৌশল।
10/10/2020
06/10/2020
03/10/2020
02/10/2020
30/09/2020
Address
Patgram
Patgram
5500
Opening Hours
Monday | 09:00 - 17:00 |
Tuesday | 09:00 - 17:00 |
Wednesday | 09:00 - 17:00 |
Thursday | 09:00 - 17:00 |
Saturday | 09:00 - 17:00 |
Sunday | 09:00 - 17:00 |
Telephone
Website
Alerts
Be the first to know and let us send you an email when Bappi's ICT Solution posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.
Contact The Business
Send a message to Bappi's ICT Solution: