Ziko's Diary

Ziko's Diary Life is too short, enjoy life.
(1)

04/10/2024
আমরা আর কবে মানুষ হবো?ছোটবেলায় পড়েছিলাম, "দূর্জন বিদ্যান হলেও পরিত্যাজ্য"শুনেছি দেশের সবচেয়ে মেধাবীরা পাবলিক বিশ্ববিদ্যা...
19/09/2024

আমরা আর কবে মানুষ হবো?
ছোটবেলায় পড়েছিলাম, "দূর্জন বিদ্যান হলেও পরিত্যাজ্য"

শুনেছি দেশের সবচেয়ে মেধাবীরা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পড়াশুনা করে।
সবচেয়ে অমানবিক অমানুষগুলোও যে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে তৈরি হয় সেটার প্রমাণ সাম্প্রতিক সময়গুলোতে প্রতিনিয়ত তারা নিজেরাই দিচ্ছে (গণহারে সবাই নয়, অমানুষগুলো)।

19/09/2024

শিক্ষিত হয়ে কি হবে....
যদি মনূষত্যই না থাকে...
😢😢😢
Fact-ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

ভোট দেখতে এসে আটকা পড়ে গেছে...Time Out...
29/05/2024

ভোট দেখতে এসে আটকা পড়ে গেছে...
Time Out...

সরকারী কর্মকর্তা গন টাকাকে ব্যাক্তিগত সম্পত্তি বানিয়ে ফেলেছে।
25/05/2024

সরকারী কর্মকর্তা গন টাকাকে ব্যাক্তিগত সম্পত্তি বানিয়ে ফেলেছে।

মুসলিম বিশ্বের অপুরনীয় ক্ষতি...ইরানের প্রধানমন্ত্রী ইব্রাহীম রাইসি সহ সকল শহীদের আত্তার মাগফেরাত কামনা করছি।হে আল্লাহ মু...
20/05/2024

মুসলিম বিশ্বের অপুরনীয় ক্ষতি...
ইরানের প্রধানমন্ত্রী ইব্রাহীম রাইসি সহ সকল শহীদের আত্তার মাগফেরাত কামনা করছি।
হে আল্লাহ মুসলমানদের হাতে বিজয় দান করুন। আমীন।
゚viralシ #ইরান #রাইসি

যদি কিছু দিতে চাও...তবে নিখাঁদ ভালোবাসা দাও... প্রেম নয়,প্রেমটা বড্ড ক্ষণস্থায়ী, অল্পতেই হারিয়ে যায়।।Ziko's Diary
10/05/2024

যদি কিছু দিতে চাও...
তবে নিখাঁদ ভালোবাসা দাও...
প্রেম নয়,
প্রেমটা বড্ড ক্ষণস্থায়ী, অল্পতেই হারিয়ে যায়।।
Ziko's Diary

29/03/2024

জীবন বড়ই অদ্ভুত.....
Ziko's Diary
Md. Zohurul Islam. Ziko
゚viralシ

07/03/2024

কবিতা- নোলক
লেখা- আল মাহমুদ
কন্ঠ- মোঃ জহুরুল ইসলাম জিকো
Ziko's Diary
#কবিতা

14/02/2024

valentine's day 2024

Ziko's Diary

 #বিষয়টা_বুঝতে_হবে “ বাসের মধ্যে একটা মেয়েকে ধ-র্ষ-ণ করে আসলাম। পঞ্চাশ লাখ টাকা রাখেন। ” কমিশনার সাহেব নড়েচড়ে বসলেন। “ আ...
12/02/2024

#বিষয়টা_বুঝতে_হবে

“ বাসের মধ্যে একটা মেয়েকে ধ-র্ষ-ণ করে আসলাম। পঞ্চাশ লাখ টাকা রাখেন। ”
কমিশনার সাহেব নড়েচড়ে বসলেন।

“ আরে তোমরা? এতো টাকা দিলে যে? এর আগে তো ধ-র্ষ-ণে-র জন্য দশ লাখ টাকা করে দিতে। ”

“ স্যার এবারের মামলাটা ভিন্ন। পাবলিক বাসে ধ-র্ষ-ণ করার কারণে কোন শালা জানি ভিডিও করে ফেলেছে। ওকে পেলে খু/ন করবো। ভিডিওটা ফে'সবুকে ছেড়ে দিয়েছে। আমাদের স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে। এবার বুঝলেন কেনো পঞ্চাশ লাখ? ”

কমিশনার মুচকি হাসলেন।

“ আমি অতটাও বোকা না। আচ্ছা তোমাদের জন্য চা আনতে বলি? ”

“ না স্যার। আমাদের ভারত যাওয়ার ব্যবস্থা করে দিন। ”

কমিশনার সাহেব কয়েক জায়াগায় ফোন দিলেন। বাংলাদেশ শেষ সীমানা এই থানা থেকে মাত্র দশ মিনিট দূরত্বে।

“ হ্যাঁ তোমরা আমার বাইকটা নিয়ে যাও। বর্ডারে বলে দিয়েছি, আটকাবে না। নিশ্চিন্তে যেতে পারো কোনো ভয় নেই। আর শুনো এবারে কিন্তু পাবলিক একটু গরম থাকবে। ভিডিও বলে কথা। কমপক্ষে ছয় মাস পরে আসবে। ”

“ সে চিন্তা আপনার করতে হবে না স্যার। ভারতের মুখ্যমন্ত্রীর সাথে বাবার হাত আছে। এক বছর থাকলেও সমস্যা নেই। ”

“ তাহলে তো হলোই। আর শুনো বাইকটা বর্ডারে রেখে যাওয়ার দরকার নেই। তোমরা নিয়ে যাও। পারলে মুখ্যমন্ত্রীকে আমার সালাম দিয়ো। ”

“ মনে থাকবে। এই চল। ”

সিফাত, রজত, আকাশ ও শুভ।

চারজন কমিশনারের গাড়িটা নিয়ে রওনা হলো। সীমান্তে কেউ আটকালো না। কমিশনারের নাম বলতেই ছেড়ে দিলো।

এর মধ্যে শফিক একটা দুঃসাহসিক কাজ করে বসলো। কমিশনারের ঘুষ খাওয়ার দৃশ্যটা ক্যামেরাবন্দী করে ফেললো।

“ ঐ শফিক। ”

“ ইয়েস স্যার। ”

“ চা আনতো। ঘুম পেয়েছে। ”

শফিক চা দিয়ে গেলো। কমিশনার চা খেয়েও ঘুম নিবারণ করতে পারলেন না। দুই ঘণ্টার লম্বা ঘুম।

ঘুমটা ভাঙতেই আবার শফিককে ডাকার সুযোগ পেলো না কমিশনার সাহেব। সামনের চেয়ারে নিজের স্ত্রীকে দেখে চমকে গেলেন।

“ আরে রেহানা তুমি? হঠাৎ এখানে কেনো? কখন আসলে? ”

রেহানা বেগম ফোনটা বের করলেন।

“ আজকে সকাল থেকে একটা ভিডিও ভাইরাল হয়েছে দেখেছো? ধ-র্ষ-ণে-র ভিডিও। ”

“ দেখো বাঙালীর স্বভাব এমন। কদিন একটু ফেসবুকে চিল্লাপাল্লা করবে তারপর আবার নতুন কোনো ইস্যুতে ঘুলিয়ে যাবে! এসব নিয়ে তুমি মাথা ঘামিয়ো না। চলো বাইরে যাই। ”

রেহানা বেগম ফোন থেকে একটা ভিডিও বের করলেন। কমিশনারের হাতে দেয়ার আগে বললেন।

“ শফিক সাহেব ভিডিওটা আমাকে দিলেন। পঞ্চাশ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছো তুমি ওদের থেকে। ”

কমিশনার বেশ মাথা গরম করে চেয়ার থেকে উঠতে চাইলেন।

“ শফিকের এত্তো সাহস? ওর চাকরীর বারোটা না বাজাতে পারলে আমার নাম সুমন না। ”

রেহানা বেগম তাঁর স্বামীকে থামালেন। কাঁধের ব্যাগটা খুলে টেবিলে রাখলেন।

“ এখানে এক কোটি টাকা আছে। একটা কথা বলছি তোমাকে। কাউকে বলবে না কিন্তু হ্যাঁ? ”

কমিশনার সাহেব হাসলেন। আবার অবাকও হলেন।

“ কী কথা শুনি? ”

“ আমাদের মেয়েটা আজকে গাড়ি করে স্কুলে যায়নি। ড্রাইভার গ্রামের বাড়িতে গেছে। বান্ধবীদের সাথে বাসে করে স্কুলে গেছিলো। কিন্তু বাসে করে আর বাসায় ফেরেনি। এম্বুলেন্স করে ফিরেছে। তাও জীবিত না, মৃত! পঞ্চাশ লাখ টাকার বিনিময়ে নিজের মেয়ের ই' জ্জ' ত লু/ট করা সুপুরুষদের বাঁচিয়ে দিয়ে কেমন অনুভূতি হচ্ছে আপনার কমিশনার সাহেব? ”

কমিশনার কোনো কথা বললেন না! কাঁপতে কাঁপতে ফে'সবুক জগতে শেষবারের মতো ঢুকলেন। দুইটা ভি'ডিও ও শেষ বারের মতো দেখলেন। এক, নিজের মেয়ের চি'ৎকারের ভিডিও! দুই, সেই সুপুরুষদের হাত থেকে ঘুষ নেয়ার ভিডিও! ”

নিজের মাথায় হাত দিয়ে চেয়ার থেকে পড়ে গেলেন কমিশনার। রেহানা বেগম শফিককে ডাককেল।

“ আরেকটা ভি'ডিও করো শফিক। এটাও ই'ন্টারনেটে ছেড়ে দিয়ো। ”

বলেই নিজের স্বামীর বুকে শোঁ-শোঁ করে কয়েকটা গুলি করলেন! এতেও ক্ষ্যান্ত নন তিনি। স্বামীর মুখে থু-থু মা'রতে মারতে বন্যা বইয়ে দিলেন!

ভিডিওটা ছাড়তেই, ইন্টারনেট জুড়ে আরেকটা ভিডিও ভা'ইরাল হতে বেশি সময় লাগলো না।
"

"
ছোট-গল্প : #ভাইরাল
ইমরান
✅-সমাপ্ত-✅

#সংগৃহীত

"এমন সব ইন্টারেস্টিং গল্প পেতে এখনি নিল লেখায় চাপ দিয়ে আইডি ফলো করে রাখুন :

 ...আন্তর্জাতিক নিয়মে কোন দেশের আকাশ অন্য দেশের বানিজ্যিক বিমান ব্যবহার করলে অন্তত পাঁচশত ডলার দিতে হয় সেই দেশকে। দক্ষিন...
12/02/2024

...

আন্তর্জাতিক নিয়মে কোন দেশের আকাশ অন্য দেশের বানিজ্যিক বিমান ব্যবহার করলে অন্তত পাঁচশত ডলার দিতে হয় সেই দেশকে।

দক্ষিন এশিয়ার একমাত্র বাংলাদেশের আকাশ ব্যাবহার করলে অন্তত ৯৫ ভাগ বানিজ্যিক বিমানকে বাংলাদেশকে কোন ডলার দিতে হয় না। বাংলাদেশের আকাশ ব্যাবহার করে কিন্তু চার্জ পায় ভারত। ভারতের রাডার থেকে সিগনাল রেজিস্ট্রার করা হয় তাই এইসব বিমান থেকে বাংলাদেশের আকাশ সীমা ব্যাবহারের সকল অর্থ পায় ভারত।

মুল কারন হল ,জিয়ার আমলে ১৯৮০ সালে শাহা জালাল বিমান বন্দরে একটি মাত্র রাডার বসানো হয় ও কমিশন করা হয়। এই একটি মাত্র রাডার দিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশের আকাশ পাহারা দেয়া হয়। ৪৪ বছরের পুরাতন রাডার যা অনেক বছর আগেই এক্সপায়ার হয়ে গেছে। এখনও বারবার মেরামত করে প্রথম প্রজন্মের এই রাডার ব্যবহার করতে হয়। এত পুরাতন রাডার দক্ষিন এশিয়ায় শুধুমাত্র বাংলাদেশই ব্যাবহার করে। যার কার্যক্ষমতা আন্তর্জাতিক মান দন্ডে প্রশ্নের মুখে বহুদিন থেকে।

মজার তথ্য হল হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে ২০১৭ সালে মানে ছয় বছর আগে ঢাকা ও চট্টগ্রামের জন্যে নতুন দুটি ৪র্থ প্রজন্মের রাডার কেনা হয়। উক্ত রাডারটি ২০১৭ সালে স্থাপন করা হলেও এখন পর্যন্ত চালু করে কমিশন করা সম্ভব হয় নাই। ভারতের কারনেই এই রাডার সচল করা হচ্ছে না। রাডারটি বসানোর সময়েও ভারত আপত্তি জানায়। অথচ ভারত তাদের রাডার ব্যাবহার করে বাংলাদেশের আকাশ সীমা ভারা গুনছে আন্তর্জাতিক বিমান সংস্থাগুলো থেকে যার বার্ষিক আয়ের পরিমান প্রায় ১০০ কোটি ডলারর উপরে। এক ভারতকেই প্রতিদিন গড়ে একশোর উপর বিমান বাংলাদেশের আকাশ সীমা ব্যাবহার করে বিভিন্ন প্রদেশে যাতায়ত করতে হয়। অথচ ছয় বছর থেকে চট্টগ্রামের রাডারটি পরে থেকে মেয়াদ হারাচ্ছে প্রতিদিন।

চট্টগ্রামের রাডারটি চালু হলে ভারতের আয়ে ঘাটতি দেখা দিবে এইটা আগে চিন্তা করলে অন্তত ছয় বছর আগে এত টাকা দিয়ে রাডারটি কেনার প্রয়োজন ছিল না৷ ভারত মন খারাপ করবে বা ভারতের সুই সমতুল্য স্বার্থে লাগে এমন কাজ তো আর আমাদের পক্ষে সম্ভব না। দেশ জাহান্নামে যাক, বান্দে মাতারামই আসল চেতনা বাংলাদেশের।

#সংগৃহীত



টিচার খুব আন্তরিকতার সাথেই পাশের মেয়েটাকে বললেন,__জননী তোমার কি বিয়ে হয়েছে?"মেয়েটা একটু লজ্জা পেয়ে বলল"__হ্যাঁ স্যা...
12/02/2024

টিচার খুব আন্তরিকতার সাথেই পাশের মেয়েটাকে বললেন,

__জননী তোমার কি বিয়ে হয়েছে?

"মেয়েটা একটু লজ্জা পেয়ে বলল"

__হ্যাঁ স্যার। আমার একটা দুই বছরের ছেলে

আছে।


টিচার চট করে দাঁড়ালেন। খুব হাসি হাসি মুখ নিয়ে বললেন, "আমরা আজ আমাদেরই একজনের প্রিয় মানুষদের নাম জানবো। এই কথা বলেই মেয়েটার দিকে তাকিয়ে বললেন,


__মা আজকে তুমিই টিচার। এই নাও চক, ডাষ্টার।

যাও তোমার প্রিয় দশ জন মানুষের নাম লেখো। মেয়েটা বোর্ডে গিয়ে দশ জন মানুষের নাম লেখলো। টিচার বললেন,


এরা কারা? তাদের পরিচয় ডান পাশে লেখো। মেয়েটা এদের পরিচয় লেখলো।


সংসারের সবার নামের পাশে দুই একজন বন্ধু, প্রতিবেশীর নামও আছে। টিচার এবার বললেন,


–লিষ্ট থেকে পাঁচ জনকে মুছে দাও। মেয়েটা তার প্রতিবেশী, আর ক্লাশমেটদের নাম মুছে দিলো।

টিচার একটু মুচকি হাসি দিয়ে বললেন, আরো তিন জনের নাম মুছো। মেয়েটা এবার একটু ভাবনায় পড়লো। ক্লাশের অন্য ষ্টুডেন্টরা এবার সিরিয়াসলি নিলো বিষয়টাকে। খুব মনযোগ

দিয়ে দেখছে মেয়েটার সাইকোলজি কিভাবে কাজ

করছে। মেয়েটার হাত কাঁপছে।


সে ধীরে ধীরে তার বেষ্ট ফ্রেন্ডের নাম মুছলো।

এবং বাবা আর মায়ের নামও মুছে দিলো। এখন মেয়েটা রিতিমত

কাঁদছে।


যে মজা দিয়ে ক্লাশটা শুরু হয়েছিলো, সেই মজা আর

নেই। ক্লাশের অন্যদের মাঝেও টানটান উত্তেজন।

লিষ্টে আর বাকী আছে দুইজন। মেয়েটার হাজবেন্ড আর

সন্তান। টিচার এবার বললেন, আরো একজনের নাম মুছো।

কিন্তু মেয়েটা ঠায় দাঁড়িয়ে রইলো। কারো নাম মুছতে সে

আর পারছেনা। টিচার বললেন


–মা গো, এইটা একটা খেলা।

সাইকোলজিক্যাল খেলা। জাষ্ট প্রিয় মানুষদের নাম মুছে দিতে

বলেছি, মেরে ফেলতে তো বলিনি!!!


মেয়েটা কাঁপা কাঁপা হাত নিয়ে ছেলের নামটা মুছে দিলো।

টিচার এবার মেয়েটার কাছে গেলেন, পকেট থেকে একটা

গিফ্ট বের করে বললেন– তোমার মনের উপর দিয়ে যে

ঝড়টা গেলো তার জন্য আমি দুঃখিত। আর এই গিফ্ট বক্সে

দশটা গিফ্ট আছে। তোমার সব প্রিয়জনদের জন্য।


এবার বলো, কেন তুমি অন্য নামগুলো মুছলে। মেয়েটা

বলল- প্রথমে বন্ধু আর প্রতিবেশীদের নাম মুছে দিলাম।


কারন তবু আমার কাছে বেষ্ট ফ্রেন্ড আর পরিবারের সবাই

রইলো। পরে যখন আরো তিন জনের নাম মুছতে

বললেন, তখন বেষ্ট ফ্রেন্ড আর বাবা মায়ের নাম মুছে

দিলাম। ভাবলাম, বাবা মা তো আর চিরদিন থাকবে না। আর বেষ্ট

ফ্রেন্ড না থাকলে কি হয়েছে?


আমার কাছে আমার পুত্র আর তার বাবাই বেষ্ট ফ্রেন্ড। কিন্তু

সবার শেষে যখন এই দুইজন থেকে একজনকে মুছতে

বললেন তখন আর সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলাম না।


পরে ভেবে দেখলাম, ছেলেতো বড় হয়ে একদিন

আমাকে ছেড়ে চলে গেলেও যেতে পারে। কিন্তু

ছেলের বাবাতো কোন দিনও আমাকে ছেড়ে যাবে না।

(collected)
Ziko's Diary Z.I. Ziko Md. Zohurul Islam. Ziko

12/02/2024

আলহামদুলিল্লাহ্
আজ পবিত্র সাবান মাসের ১ তারিখ

Address

Rajshahi
Pabna
6620

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ziko's Diary posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ziko's Diary:

Videos

Share


Other Digital creator in Pabna

Show All