Doa,Dorud

Doa,Dorud ISLAMIC PAGE

01/07/2017
Our Students
06/11/2016

Our Students

18/06/2016

ইসলাম মানুষের জীবনকে করে লক্ষ্যপূর্ণ। কারণ, এ ধর্মের দৃষ্টিতে মানুষের জীবনের রয়েছে অর্থ ও লক্ষ্য। কিন্তু পশ্চিমা সরকারগুলো ইসলাম ও মুসলমানদের সম্পর্কে আতঙ্ক ছড়ানোর চেষ্টা করছে। তারা মুসলমানদেরকে পাশ্চাত্যের জন্য বিপজ্জনক বলে তুলে ধরছে। আর এই অজুহাত দেখিয়ে পশ্চিমা সমাজে মুসলমানদের ওপর আরোপ করা হয়েছে…

18/06/2016

বিশ্বের মসজিদ স্থাপত্যের ইতিহাসে অতীতের সব রেকর্ড এবার ভেঙে দেবে টাঙ্গাইলের ঐতিহাসিক ২০১ গম্বুজ মসজিদ। ১৫ বিঘা জমির উপর অবস্থিত মসজিদটির নির্মাণ কাজ শতকরা আশি ভাগ শেষ হয়েছে, শিগগিরই শুরু হবে মসজিদের কারুকাজ। মসজিদটিতে একসঙ্গে প্রায় ১৫ হাজার মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারবেন। মসজিদের পাশে নির্মাণ করা হব...

09/05/2016

তাহিয়্যাতুল মসজিদ বা দুখুলুল মসজিদ সালাতটি এত গুরুত্বপূর্ণ একটি সালাত অথচ অধিকাংশ মুসলিম-ই এই সালাত থেকে একেবারে গাফেল।
_______________________
তাহিয়্যাহ অর্থ হচ্ছে = উপঢৌকন বা তোহফা।
দুখুলু বা দাখিল অর্থ হচ্ছে = প্রবেশ করা।
_______________________
অর্থাৎ মসজিদে প্রবেশ করলেই মসজিদের আদব স্বরূপ ২ রাকআত সালাত আদায় করতে হবে। এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মসজিদ আল্লাহ্‌র ঘর। তাই আল্লাহ্‌র ঘরে প্রবেশ করেই সরাসরি বসা যাবে না। এটি বেআদবি। আল্লাহ্‌র ঘরে প্রবেশ করেই উপঢৌকন স্বরূপ আল্লাহ্‌র নিকট ২ রাকআত সালাত পেশ করতে হবে।

দলীল গুলো মিলিয়ে নিতে পারেন :
--------------------------------------

আবু কাতাদাহ (রাঃ) হতে বর্ণীত, আল্লাহ্‌র রাসুল (সাঃ) বলেছেন- তোমাদের কেউ যখন মসজিদে প্রবেশ করে তখন সে যেন বসার আগে দু’রাকআত সালাত আদায় করে নেয়। (তিরমিযি, ১ম খন্ড, রাসুলুল্লাহ (সাঃ)-এর সালাতের সময়সূচি অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-১২৩, হাদিস নং ৩১৬)
_______________________
আবু কাতাদাহ (রাঃ) হতে বর্ণীত, আল্লাহ্‌র রাসুল (সাঃ) বলেছেন- তোমাদের কেউ যখন মসজিদে প্রবেশ করে তখন সে যেন বসার আগে দু’রাকআত সালাত আদায় করে নেয়। দু’রাকআত সালাত আদায় করার পর বসবে নতুবা প্রয়োজন সেরে বের হয়ে যাবে। (আবু দাউদ, ১ম খন্ড, সালাত অধ্যায়, হাদিস নং ৪৬৭)
_______________________
এই হাদিসটি প্রমান করে- কেউ মসজিদে প্রবেশ করলে সে বসার পূর্বেই আল্লাহ্‌র ঘরের সম্মানার্থে দু’রাকআত সালাত আদায় করবে।
_______________________
আব্দুল্লাহ ইবনু আবু সালামাহ (রঃ) সুত্রে বর্ণীত, আবু কাতাদাহ (রাঃ) হতে বর্ণীত, আল্লাহ্‌র রাসুল (সাঃ) বলেছেন- তোমাদের কেউ যখন মসজিদে প্রবেশ করে তখন সে যেন বসার আগে দু’রাকআত সালাত আদায় করে নেয়। (সহিহ মুসলিম, ২য় খন্ড, মুসাফিরের সালাত ও ক্বসর অধ্যায়, হাদিস নং ১৫৩৯)
_______________________
আবু বকর ইবনু আবু শাইবাহ (রঃ) সুত্রে বর্ণীত, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর সাহাবী আবু কাতাদাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন- একদিন আমি মসজিদে প্রবেশ করে দেখতে পেলাম রাসুলুল্লাহ (সাঃ) লোকজনের মাঝে বসে আছেন। সুতরাং আমিও গিয়ে সেখানে বসে পড়লাম, এটা দেখে রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বললেন- সর্বপ্রথম দু’রাকআত সালাত আদায় করতে তোমার কি অসুবিধা ছিল? আমি বললাম- হে আল্লাহ্‌র রাসুল (সাঃ)! আমি দেখলাম আপনি বসে আছেন (আলোচনা করছেন)। লোকজনও বসে আছে।
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) নির্দেশ দিলেন- তোমাদের কেউ মসজিদে প্রবেশ করলে দু’রাকআত সালাত আদায় না করে বসবে না।
(সহিহ মুসলিম, ২য় খন্ড, মুসাফিরের সালাত ও ক্বসর অধ্যায়, হাদিস নং ১৫৪০)
_______________________
এই হাদিস থেকে বুঝা যায় যে, মসজিদে গিয়ে আগে ২ রাকআত সালাত আদায় করতে হবে পরে বসতে হবে। কিন্তু অনেককে দেখা যায় মসজিদে প্রবেশ করে আগে একটু বসে তারপর ২ রাকআত সালাত আদায় করে। এটি ঠিক নয়। এই হাদিসে নবী (সাঃ) নির্দেশ দিয়েছেন মসজিদে প্রবেশ করেই সর্বপ্রথম দু’রাকআত সালাত আদায় করতে।
_______________________
আবু কাতাদাহ সালামী (রাঃ) হতে বর্ণীত, আল্লাহ্‌র রাসুল (সাঃ) বলেছেন- তোমাদের কেউ যখন মসজিদে প্রবেশ করে তখন সে যেন বসার পূর্বে দু’রাকআত সালাত আদায় করে নেয়। (সহিহ বুখারী, ১ম খন্ড, কিতাবুস স্বালাত, হাদিস নং ৪৪৪)
_______________________
এই হাদিসটি চিন্তা করে দেখুন, তাহিয়্যাতুল মসজিদ সালাতটি কত গুরুত্বপূর্ণ !!
_______________________
জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত, কোন এক জুম্মার দিনে নাবী (সাঃ) লোকদের সামনে খুৎবাহ দিচ্ছিলেন, এমন সময় এক ব্যক্তি এসে (খুৎবাহ শোনার জন্য বসলেন)। তিনি জিজ্ঞাস করলেন হে অমুক! তুমি কি স্বালাত আদায় করেছো? সে বলল- না! আল্লাহ্‌র রাসুল (সাঃ) বললেন- উঠ! দু’রাকআত সালাত আদায় করে নাও। (সহিহ বুখারী, ২য় খন্ড, কিতাবুল জু’মুয়াহ, হাদিস নং ৯৩০)
_______________________
আল্লাহ্‌র রাসুল (সাঃ) খুৎবাহ থামিয়ে ঐ ব্যক্তিকে নির্দেশ প্রদান করলেন যে আগে দু’রাকআত সালাত আদায় করে নিতে। কিন্তু আমাদের দেশের লোকেরা খোঁড়া যুক্তি দেখায় যে, খুৎবাহ শোনা ওয়াজিব তাই খুৎবাহ চলাকালীন সময় সালাত আদায় করা যাবে না। অনেক মসজিদে দেখা যায় খুৎবাহ চলাকালীন সময়ে লালবাতি জ্বালিয়ে রাখে।
_______________________
মসজিদে লালবাতি জ্বালানোর অধিকার কারো নেই।
মানুষকে সালাত থেকে বাঁধা দেয়ার জন্য লালবাতি জ্বালায় যারা তাদের কবরে লালবাতি জ্বলবে ইনশাআল্লাহ!!!
_______________________
মসজিদের তাহিয়্যাহ/উপঢৌকন স্বরূপ তাহিয়্যাতুল মসজিদ ২ রাকআত সালাত সর্বাবস্থায় পড়তে হবে। অর্থাৎ এই সালাতের মূল কথা মসজিদে ঢুকেই সরাসরি বসা যাবে না, এটি মসজিদের আদবের খেলাফ। যদি মসজিদে ঢুকে দেখেন জামাআত দাড়িয়ে গেছে তবে জামাআত শরীক হলেই মসজিদের তাহিয়্যাহ হয়ে গেল। কোন প্রকার সালাত আদায় না করে বসা হল না। যে কোন সালাত আদায় করলেই তাহিয়্যাহ হয়ে যায়, কিন্তু মসজিদে প্রবেশ করেই বসা যাবে না।
_______________________
আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেন- আমার উম্মতের সবাই জান্নাতে যাবে, কিন্তু সে নয় যে অস্বীকার করবে।
জিজ্ঞাসা করা হল- হে আল্লাহ্‌র রাসুল (সাঃ) ! (জান্নাতে যেতে আবার) কে অস্বীকার করবে?
_______________________
তিনি বললেন- যে আমার অনুসরণ করবে সে জান্নাতে যাবে এবং যে আমার অবাধ্যতা করবে সে জান্নাতে যেতে অস্বীকার করবে। (সহিহ বুখারীঃ ৭২৮০, মুসলিমঃ ১৮৩৫)

16/04/2016

Westry leaves everybody stunned with his amazing creative skills on "Anderson's Viewers Got Talent" show. He makes a painting which looks amazing when he reverts

14/03/2016

পোষ্টটি শেয়ার করে টাইমলাইনে রেখে দিতে পারেন।

13/02/2016

আমি গর্বিত কারন আমি একজন মুসলিম *বাবুল হোসাইন,,কানড়া বড় বাড়ি, গৌরীপুর, দাউদকান্দি, কুমিল্লা ।

04/02/2016

ইমাম গাজ্জালী (রহঃ) এর, ব্যাপক শিক্ষামুলক একটা গল্পঃ

এক ব্যক্তি জঙ্গলে হাটছিলেন। হঠাৎ দেখলেন এক সিংহ তার পিছু নিয়েছে। তিনি প্রাণভয়ে দৌড়াতে লাগলেন। কিছুদূর গিয়ে একটি পানিহীন কুয়া দেখতে পেলেন। তিনি চোখ বন্ধ করে দিলেন ঝাঁপ। পড়তে পড়তে তিনি একটি ঝুলন্ত দড়ি দেখে তা খপ করে ধরে ফেললেন এবং ঐ অবস্থায় ঝুলে রইলেন।

উপরে চেয়ে দেখলেন কুয়ার মুখে সিংহটি তাকে খাওয়ার অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছে। নিচে চেয়ে দেখলেন বিশাল এক সাপ তার নিচে নামার অপেক্ষায় চেয়ে আছে। বিপদের উপর আরো বিপদ হিসেবে দেখতে পেলেন একটি সাদা আর একটি কালো ইঁদুর তার দড়িটি কামড়ে ছিড়ে ফেলতে চাইছে। এমন হিমশিম অবস্থায় কি করবেন যখন তিনি বুঝতে পারছিলেন না, তখন হঠাৎ তারসামনে কুয়ার সাথে লাগোয়া গাছে একটা মৌচাক দেখতে পেলেন। তিনি কি মনে করে সেই মৌচাকের মধুতে আঙ্গুল ডুবিয়ে তা চেটে দেখলেন। সেই মধুর মিষ্টতা এতই বেশি ছিল যে তিনি কিছু মুহূর্তের জন্য উপরের গর্জনরত সিংহ, নিচের হাঁ করে থাকা সাপ, আর দড়ি কাঁটা ইঁদুরদের কথা ভূলে গেলেন।ফলে তার বিপদ অবিশ্যম্ভাবী হয়ে দাঁড়ালো।

ইমাম গাজ্জালী (রহঃ) এই গল্পের ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে বলেনঃ

এই সিংহটি হচ্ছে আমাদের মৃত্যু, যে সর্বক্ষণ আমাদের তাড়িয়ে বেড়াচ্ছে। সেই সাপটি হচ্ছে কবর।যা আমাদের অপেক্ষায় আছে। দড়িটি হচ্ছে আমাদের জীবন, যাকে আশ্রয় করেই বেঁচে থাকা।সাদা ইঁদুর হল দিন, আর কালো ইঁদুর হল রাত, যারা প্রতিনিয়ত ধীরে ধীরে আমাদের জীবনের আয়ু কমিয়ে দিয়ে আমাদের মৃত্যুর দিকে নিয়ে যাচ্ছে। আর সেই মৌচাক হল দুনিয়া। যার সামান্য মিষ্টতা পরখ করে দেখতে গেলেও আমাদের এই চতুর্মুখি ভয়ানক বিপদের কথা ভূলে যাওয়াটা বাধ্য।

আল্লাহ্‌ তা'আলা আমাদের পাঁচ ওয়াক্ত নামায পড়ার তৌফিক দান করুক। সবাই বলুন 'আমিন'।

24/10/2015

মুসা(আঃ) এর সময়কার একটি ঘটনা------------------------

হযরত মুসা (আ:) একবার আল্লাহ তা'আলার কাছে আরজ করলেন,
হে-দয়াময় প্রভু! আমার উম্মতের মধ্যে কে সবচেয়ে'খারাপ ব্যক্তি আমাকে দেখিয়ে দাও।
অদৃশ্য থেকে আওয়াজ এলো,ঠিকাছে আগামীকাল সকালে তুমি পথের ধারে বসে থেকো। যে ব্যক্তি সর্বপ্রথম এই পথ অতিক্রম করবে, সে ব্যক্তি-ই হলো তোমার উম্মতের সবচেয়ে' খারাপ।
হযরত মুসা (আ:) ঠিক সময়মত নির্দিষ্টস্থানে বসলেন। কিছুক্ষণ পর দেখলেন এক ব্যাক্তি একটি ছোট ছেলে কুলে করে তাঁকে অতিক্রম করলো।
হযরত মুসা (আ:)তাকেদেখে মনে মনে বললেন, ওহ্ এইব্যাক্তি-ইআমার উম্মতের মধ্যে সবচেয়ে 'খারাপ।.
কিছুক্ষণ পর হযরত মুসা (আ:)-র ইচ্ছা হলো তাঁর উম্মতের সবচেয়ে' ভালো ব্যাক্তিকে দেখতে।
আল্লাহ'র নিকট এবার আরজ করলেন, হে- দয়াময় প্রভু! এবার আমার উম্মতের মধ্যে কে সবচেয়ে' ভালোব্যাক্তি আমাকে দেখাও।.
আওয়াজ এলো, হে- মুসা! পথের ধারে বসো, সন্ধ্যা বেলায় যে ব্যাক্তি সর্বপ্রথম আসবে, সে-ই হলো তোমার উম্মতের মধ্যে সবচে'ভালো। সন্ধ্যা বেলায় হযরত মুসা (আ:)নির্দিষ্টস্থানে বসলেন।
কিছুক্ষণ পর দেখলেন সকালের সে ব্যাক্তি-ই ছোট ছেলেকে কোলে করে ফিরতিপথে আসছে।
তাকে দেখে হযরত মুসা (আ:)অত্যন্ত অবাক হলেন এবং গভীর চিন্তায় পড়ে গেলেন।.
হযরত মুসা (আ:) আল্লাহ'র নিকট আরজ করলেন, হে-দয়াময় প্রভু! আমি একী দেখতেছি!
সকালে যে সবচেয়ে 'খারাপ ছিলো, সন্ধ্যায় সে কিভাবে সবচেয়ে 'ভালো হয়ে গেলো?
অদৃশ্য থেকে মহান স্রষ্টা আল্লাহ উত্তর দিলেন, হে- মুসা!সকালে যখন এই ব্যাক্তি ছেলেকে সাথে নিয়ে তোমাকে অতিক্রমকরে জঙ্গলে প্রবেশ করলো, তখন ছেলে তাকে প্রশ্ন করে ছিলো, বাবা! এই জঙ্গল কতবড়?
সে ব্যক্তি উত্তরে বলেছিলো,অনেক বড়।ছেলে আবার প্রশ্ন করলো, বাবা! জঙ্গল থেকে কি বড় কোনো কিছু আছে?
তখন বাবা বলেছিলো, হ্যাঁ বাবা! ঐপাহাড়গুলো জঙ্গল থেকে বড়।
ছেলে পুনরায় প্রশ্ন করলো,পাহাড় থেকে কি বড়কিছু আছে?
বাবা বললো, আছে, এই আকাশ।
ছেলে আবার প্রশ্ন করলো, আকাশ থেকে কি বড় কিছু আছে?
সেই ব্যক্তি বললো,হ্যাঁ, আমার পাপ এই আকাশ থেকেও বড়।
ছেলে বাবার এ উত্তর শোনে বললো,বাবা! তোমার পাপ থেকে বড় কি কোনো কিছু নেই?
তখন সেই ব্যক্তি চিৎকার দিয়ে কান্না করে লজ্জিত হয়ে গম্ভীর সুরে বললো, আছে বাবা!
আমার পাপ থেকেও আল্লাহ'র রহমত অনেক বড়।হে-মুসা! এই ব্যক্তির পাপের অনুভূতি ও অনুশোচনা আমার এতো পছন্দ হয়েছে যে,আমি তাঁকে তোমার উম্মতের সবচেয়ে 'খারাপ ব্যক্তিকে সবচেয়ে' ভালোব্যক্তি বানিয়ে দিয়েছি।আল্লাহু আকবর।।
হে আল্লাহ তুমি আমাদের সকলকে পিছনের গুনাহের কথা সব সময় স্বরণ করে সামনের দিনগুলোকে সত্যপথে চলার তাওফিক দান করো।-----আমিন।

Address

Mohila Collage Road Pabna
Pabna
6600

Telephone

+8801753533881

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Doa,Dorud posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category



You may also like